মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন: ‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী। তিনি বলতেন: মহান আল্লাহর দুটি হস্ত বিদ্যমান। এদুটি তাঁর সত্ত্বার বিশেষণ। হস্তদ্বয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নয়, দেহের অংশ নয়, দেহ নয়, দেহ জাতীয় কিছু নয়, সীমা, সংযোজন, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জাতীয় কিছুই নয়। এ বিষয়ে কিয়াস-যুক্তি অচল। এতে কনুই, বাহু ইত্যাদি কোনো কিছুর অস্তিত্ব কল্পনার সুযোগ নেই। কুরআন ও হাদীসে যতটুকু বলা হয়েছে তার অতিরিক্ত মানুষের ব্যবহার থেকে কিছু সংযোজন করা যাবে না। .... আহমদ (রাহ:) বলতেন, আল্লাহ ক্রোধান্বিত হন এবং সন্তুষ্ট হন। তাঁর ক্রোধ এবং সন্তুষ্টি আছে। ... তাঁর ক্রোধ ও সন্তুষ্টি তাঁর সত্তার বিশেষণগুলির মধ্যে দুটি বিশেষণ। তিনি অনাদিকাল থেকে তাঁর অনাদি-অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অবাধ্য বলে জানেন তাদের প্রতি ক্রোধান্বিত রয়েছেন এবং তাঁর অনাদি অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অনুগত বলে জানেন তাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট রয়েছেন। মহান আল্লাহকে যারা দেহবিশিষ্ট বলে দাবি করেন তিনি তাদের কথা অস্বীকার ও প্রতিবাদ করেন। কারণ নাম তো শরীয়াহ এবং ভাষার ব্যবহার থেকে গ্রহণ করতে হবে। ভাষার ব্যবহারে দেহ বলতে গন্ডি, সীমা, দৈর্ঘ, প্রস্থ, গভীরতা, অংশ, আকৃতি ও সংযোজন ইত্যাদির সমাহার বুঝানো হয়। মহান আল্লাহ এর সবকিছুর ঊর্ধ্বে। শরীয়াতেও মহান আল্লাহকে এ বিশেষণে বিশেষিত করা হয় নি। কাজেই মহান আল্লাহর দেহ আছে বা তিনি দেহবিশিষ্ট এরূপ কথা বাতিল।’’[1] [1] আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১। আল-ফিকহুল আকবর, মহান আল্লাহর বিশেষণ, তাকদীর ইত্যাদি -ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.) আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন: ‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী। তিনি বলতেন: মহান আল্লাহর দুটি হস্ত বিদ্যমান। এদুটি তাঁর সত্ত্বার বিশেষণ। হস্তদ্বয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নয়, দেহের অংশ নয়, দেহ নয়, দেহ জাতীয় কিছু নয়, সীমা, সংযোজন, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জাতীয় কিছুই নয়। এ বিষয়ে কিয়াস-যুক্তি অচল। এতে কনুই, বাহু ইত্যাদি কোনো কিছুর অস্তিত্ব কল্পনার সুযোগ নেই। কুরআন ও হাদীসে যতটুকু বলা হয়েছে তার অতিরিক্ত মানুষের ব্যবহার থেকে কিছু সংযোজন করা যাবে না। .... আহমদ (রাহ:) বলতেন, আল্লাহ ক্রোধান্বিত হন এবং সন্তুষ্ট হন। তাঁর ক্রোধ এবং সন্তুষ্টি আছে। ... তাঁর ক্রোধ ও সন্তুষ্টি তাঁর সত্তার বিশেষণগুলির মধ্যে দুটি বিশেষণ। তিনি অনাদিকাল থেকে তাঁর অনাদি-অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অবাধ্য বলে জানেন তাদের প্রতি ক্রোধান্বিত রয়েছেন এবং তাঁর অনাদি অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অনুগত বলে জানেন তাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট রয়েছেন। মহান আল্লাহকে যারা দেহবিশিষ্ট বলে দাবি করেন তিনি তাদের কথা অস্বীকার ও প্রতিবাদ করেন। কারণ নাম তো শরীয়াহ এবং ভাষার ব্যবহার থেকে গ্রহণ করতে হবে। ভাষার ব্যবহারে দেহ বলতে গন্ডি, সীমা, দৈর্ঘ, প্রস্থ, গভীরতা, অংশ, আকৃতি ও সংযোজন ইত্যাদির সমাহার বুঝানো হয়। মহান আল্লাহ এর সবকিছুর ঊর্ধ্বে। শরীয়াতেও মহান আল্লাহকে এ বিশেষণে বিশেষিত করা হয় নি। কাজেই মহান আল্লাহর দেহ আছে বা তিনি দেহবিশিষ্ট এরূপ কথা বাতিল।’’[1] [1] আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১। আল-ফিকহুল আকবর, মহান আল্লাহর বিশেষণ, তাকদীর ইত্যাদি -ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.) আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
আশয়ারী মাতুরীদি আকিদায় গলদে পরিপূর্ণ। এটা ওহী ভিত্তিক আকিদা না। এটা একটা দর্শন ভিত্তিক এবং আকলকে প্রাধান্য দেয়া, যা পুরোপুরিই ওহী ভিত্তিক আকিদার পরিপন্থী। সালাফি আকিদা থেকে অনেক দুরে। আমাদের চার মাযহাবের চার ইমামই ছিলেন সালাফি আকিদার বা সহীহ আকিদার মানুষ .
আল্লাহ যদি বলেন আমি চোখ দিয়ে দেখি: তার মানে তো তিনি চোখ দিয়ে ই দেখছেন, তাই না । অন্য কিছু দিয়ে তো আর দেখছেন না । কিন্তু মনে রাখবেন আমাদের চোখ আর আল্লাহর চোখ এক মনে করবেন না । স্রষ্টা ও সৃষ্টির এক হতে পারেনা ।।।।
আল্লাহ তার চোখ দিয়েই দেখেন। সেই চোখ আমাদের কল্পনা আর ধারণার বাইরে। উদাহরণ দিলে বুঝতে পারবেন। একটা পাখি কম্পিউটারের কার্যপ্রণালি কোনদিন বুঝতে পারবে না। ঐ প্রকারের চিন্তা করা পাখির ব্রেইনের পক্ষে সম্ভব নয়। আল্লাহ কেমন সেটাও মানুষের ব্রেইনের চিন্তার বাইরের বিষয়। মানুষের ব্রেইন সীমাবদ্ধ ক্ষমতার। এর ক্ষমতা অসীম নয়।।।
@@technicalmamun5326আল্লাহ আমাদের বুঝানোর জন্য হাত পা চউখ এসব বলেছেন!! আল্লাহর আকার বুঝানোর উদাহরণ দেওয়ার মত কিছু নেই আপনি অজ্ঞ সাব্যস্ত করলে সেটা উদাহরণ হয়ে যায়। লাইসা মিসলিকুম সাই,,,দুনিয়াতে উদাহরণ মিসাইল নাই আল্লাহ কেমন এগুলোর রুপক অর্থ আছে।
সুরা সুরার, আয়াত -১১. আললাহ-র সিফাত,attributes. Allah's eye - Quran 11:37. 52:48 quran 54:-13-14, quran 20:39 Allah's hands - Quran 3;73, 5:64 quran 36:83, 38:75 Allah's face - Quran 2:115, 6:52, quran 55:27 Allah's shin - 68:42 Salafi says - We believe Allah's attributes as described in the Quran and Saheeh hadiths, but we Salafi don't ask "HOW"", ""WHAT "". Because these are Elmi Gayeb. Also Allah declares in the Quran that - - Nothing in the creation (heaven, earth, all living creatures) is similar to Allah - - Quran 112:4 - none,nothing is co-equal, similar, comparable to Allah. Quran 42:11- There is nothing like, similar to Allah. Quran 19:65- do you know of any similarity to Align? Quran 16:74 ( very important ayat)- Don't try/make/find/imagine/think ANYTHING SIMILAR TO ALLAH. সুতরাং, আমরা সালাফীরা বিশশাস করি -সব কোরানের আয়াত - আললাহ-র - মুখ, হাত, চোখ, পা, কিনতু আমরা জানি না "HOW". কোন সৃষ্টির সাথে আললাহ-র তুলনা করা যাবেনা। আললাহ-র বৈশিষ্ট্য আমাদের KNOWLEDGE - এর বাইরে। আললাহ যতটুকু কোরান- হাদিস এ বলেছেন - আমরা মানি, যা বলেননি, তা আমরা মনগড়া মত, দরশন(philosophy) দিয়ে বেখখা ( explain,opinion) করবোনা। সাহাবাগন, তাবেঈন, তাবে-তাবেইন, সকল ইমাম, সকল হাদিস লেখকগন, সকল তাফসির লেখকগন - সবাই সালাফী আকীদা রাখতেন। ৩০০ বছর পর, আবু আশয়ারী, আবু মাতুরদী -এসে নুতন বিদাত এর শুরু করেন। ইমাম আবু হানাফী -সালাফী ছিলেন।
Ki obostha proshashon er akidah ? Ki obostha financial akidah ? Ki obostha political akidah ? Ki obostha development akidah ? Ki obostha social activities er akidah ? Biman , bus ,truck , car bananor dorkar nei , cycle ,rickshaw er Ekta tyre nie waz koiren bhaijan. Brammon der Moto shudhu alada dress pore waz korar akidah kothay peyechen Quran ebong hadiser aloke bujhie diben please
আপনার কথার কোন আগা-মাথা বুঝা গেল না- কোন যুক্তি নেই । শাইখের কথা যুক্তিহিন হলে আপনিই যুক্তি উপস্থাপন করতে পারেন। আপনার কথায় কেমন যেন বিভ্রান্ত তথা ইসলাম বহির্ভূত হিজবুত তাহরিরের সেলিমের কথার গন্ধ পাওয়া যায়। ভুল ধারণা করলে সরি।
Wrong Sir, We must believe what Allah says about himself in the Quran and what Saheeh Hadiths say about Allah without doubt, without philosophical interpretation, without changing meaning, without inserting new meaning or somparing Allah to His creation. Allah says, He has FACE , HAND, ALL HEARING, ALL SEEING ETC in the Quran. We must believe that but we must not ask "HOW" ". Allah ascends to throne ( ISTIWA). How, we don't know. Where is Allah? Allah above his throne, throne above Jannat, Jannat above 7 universe. His throne encompass entire universe. How, we don't know. Because Allah did not say anything more in the Quran or Hadiths also did not say anything more. So, we must believe what Allah says about himself and we don't ask "" How "". Allah has no "body or no hands, face" " etc are not in Quran and we Muslims will see Allah in Jannat like we see full moon ( Saheeh Hadiths). But now, we don't ask" HOW"". That's Salafi Aqeeda.
@@michaelalan5520you're taking literalist position...can you give any proof of any salaf who says god have such and such parts and they affirmed literally these hand feet eyes etc?the truth is god is identical to his essence and if God have such parts he became contingent and God can't be contingent..he has to be necessary existence!the salafs never delved to this metaphysical discussion
@@muhammadshahedkhanshawon3785 literal position or whatever, we must believe what Allah says about Himself in His own revelation - the Quran. FACE of Allah - Quran 2:115, 6:52 EYES of Allah -Quran 11:37 52:48 HANDS of Allah -Qur. 3:73, 5:64 SHIN of Allah -Quran 68:42 Remember, Quran 3:7- some ayats - mohkam (clear), some ayats mutasabihat (unclear), but you must believe all ayats of the Quran, must believe without doubt.But some deviants try to explain, interprete mutasabihat ayats by assumptions to create confusion,division. Secondly - Remember - Quran 42:11- There is nothing ( in heaven or on earth) similar, comparable to Allah. Quran 112:4- nothing, none is similar, comparable to Allah. Quran 19:65- Do you know any similarity,likeness of Allah? Quran 16:74 - DON'T try to compare , find likeness, find similarity of Allah with ANYTHING ( you know in heaven, on earth). So, we believe what Allah says about Himself ( Face, Eye,Hand, Shin) in the Quran and we stop there ( Quran 42:11). These are Elme Gayeb. and we must believe in Elme Gayeb ( Quran 2:3). Why do some people bring the Question of anthropomorphism or " body" idea? What Allah says - believe and stop there. Because - Allah is beyond our comprehension. He is nothing like anything we are familiar with. Nothing is similar to Him. He is not like His creatures in any way at all. Allah is beyond the confines of space and Time. He is free of all limitations and shortcomings. Saheeh hadiths says- we muslims will see Allah in Jannat, like we see a full moon. Saheeh hadiths say - Dajjal is one-eyed, and Allah is not one-eyed.(bukhary, muslim). saheeh hadiths say- on Qiyamat, Allah will grasp the whole earth with his hands ( bukhary). saheeh hadiths say - Allah will put His foot over hell ( bukhari). What Allah Himself says about Himself Saheeh hadiths says - We Salafi believe - that's all. But His "body ", "shape" - ( Quran 42:11). According to some sahabas - they literally interpreted those ayats ( Face,eye, hand, shin) . But again, remember Quran 42:11, 16:74. And We stop here, don't argue for mutasabihat ayats( Quran 3:7). Thank you sir. Sir, Allah knows the best. I need to do more research on all saheeh hadiths about Allah's Sifat, attributes. It will take time, money and research. Thank you sir. May Allah forgive me for any mistake I may have made.
اولءك كالانعام بل هم اضل এই আয়াতের কি ব্যাখ্যা দিবেন। আল্লাহ হেদায়েত করুন। নিজেরাই তো মুশাব্বিহা আকিদা আর হুলুলি আকিদা প্রচার করে সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছেন।
@@tanvirsajid4757 ইমাম নববী রহ করেছেন, ইমাম বুখারী থেকেও ব্যাখ্যা পাওয়া যায় অন্য কিতাবে এরকম, এমনকি সাহাবী থেকেও বর্ণনা আছে এরকম ব্যাখ্যা করে। আহলে সুন্নাত আহনাফ দেওবন্দের আকিদা হল : আল্লাহ পাক এসবের বিষয়ে ভালো জানেন। এগুলোর অর্থ বিভিন্ন গুণ হতে পারে, না-ও হতে পারে, কিন্তু আল্লাহ পাকের কখনোই জীবের সদৃশ হাত নেই। কেবল মানুষ নয়, কোন জীবের সদৃশ হবে না। হাত-পা-চেহারা - এসব অঙ্গের প্রয়োজনের আল্লাহ পাক ঊর্ধ্বে। কেন এসব শব্দের উল্লেখ আল্লাহ করেছেন, সেটা আল্লাহ-ই জানেন, আমরা সেটার উপর ঈমান রাখি। কিন্তু ইনারা এখন আল্লাহর সাথে আকার কে সাব্যস্ত শুরু করেছেন নতুন করে।
@@muhammadshahedkhanshawon3785 Athari logic is a school of Islamic theology that emphasizes the literal meaning of the Quran and ḥadīth, and opposes the use of philosophical principles to interpret them. Atharis believe that the realities of the Quran and ḥadīth should be left to God and his Messenger, and that the literal meaning should be accepted without question.
মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন: ‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী। তিনি বলতেন: মহান আল্লাহর দুটি হস্ত বিদ্যমান। এদুটি তাঁর সত্ত্বার বিশেষণ। হস্তদ্বয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নয়, দেহের অংশ নয়, দেহ নয়, দেহ জাতীয় কিছু নয়, সীমা, সংযোজন, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জাতীয় কিছুই নয়। এ বিষয়ে কিয়াস-যুক্তি অচল। এতে কনুই, বাহু ইত্যাদি কোনো কিছুর অস্তিত্ব কল্পনার সুযোগ নেই। কুরআন ও হাদীসে যতটুকু বলা হয়েছে তার অতিরিক্ত মানুষের ব্যবহার থেকে কিছু সংযোজন করা যাবে না। .... আহমদ (রাহ:) বলতেন, আল্লাহ ক্রোধান্বিত হন এবং সন্তুষ্ট হন। তাঁর ক্রোধ এবং সন্তুষ্টি আছে। ... তাঁর ক্রোধ ও সন্তুষ্টি তাঁর সত্তার বিশেষণগুলির মধ্যে দুটি বিশেষণ। তিনি অনাদিকাল থেকে তাঁর অনাদি-অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অবাধ্য বলে জানেন তাদের প্রতি ক্রোধান্বিত রয়েছেন এবং তাঁর অনাদি অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অনুগত বলে জানেন তাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট রয়েছেন। মহান আল্লাহকে যারা দেহবিশিষ্ট বলে দাবি করেন তিনি তাদের কথা অস্বীকার ও প্রতিবাদ করেন। কারণ নাম তো শরীয়াহ এবং ভাষার ব্যবহার থেকে গ্রহণ করতে হবে। ভাষার ব্যবহারে দেহ বলতে গন্ডি, সীমা, দৈর্ঘ, প্রস্থ, গভীরতা, অংশ, আকৃতি ও সংযোজন ইত্যাদির সমাহার বুঝানো হয়। মহান আল্লাহ এর সবকিছুর ঊর্ধ্বে। শরীয়াতেও মহান আল্লাহকে এ বিশেষণে বিশেষিত করা হয় নি। কাজেই মহান আল্লাহর দেহ আছে বা তিনি দেহবিশিষ্ট এরূপ কথা বাতিল।’’[1] [1] আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১। আল-ফিকহুল আকবর, মহান আল্লাহর বিশেষণ, তাকদীর ইত্যাদি -ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.) আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
আমি নিজে আহমদ ইবনে হান্বল রহিমাহুল্লাহ এর আকীদার বইটি পড়েছি এখানে উল্লেখ করা কোন কথার সাথে মিল নেই। তারঁ নিজের লেখা লেখনী থেকে মূলনীতি উল্লেখ করুন কারও ব্যাখ্যা নয়।
@@sharifulbosunia1501 ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.) পিস টিভি’র বক্তা, যিনি আল-ফিকহুল আকবর বইটির বাংলা অনুবাদ করেছেন ও বিভিন্ন ইমামদের বর্ণনা তুলে ধরেছেন, তার মধ্যে "আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১" সূত্রে উক্ত বর্ণনাটি উল্লেখ করেছেন, যা ছিল আহমদ ইবনু হাম্বাল রহঃ এর আকীদাহ । এবং বইয়ের লিখাটি আহলে হাদিস/সালাফিদের ওয়বসাইটেও প্রকাশিত হয়েছে। আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
@@m.asarkar2781 ভাই এই বিষয়ে ইমাম ইবনে খুজাইমা রহিমাহুল্লাহ এর কিতাব 'কিতাবুত তাওহীদ, মহামহিম রবের গুণাবলী সাব্যস্তকরণ ' বইটি পড়েন। এই বিষয়ের উপর একটি পূর্ণাঙ্গ ও দলিল ভিত্তিক বই। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা ও তাঁর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে যা বর্ণনা করেছেন আমরা সেভাবেই তা নিঃসন্দেহে মেনে নেবো সেটাই তো ঈমান। ব্যাখ্যা করতে গেলে বিভিন্নজন বিভিন্নভাবে বিভিন্ন মতবাদ অনুযায়ী ব্যাখ্যা করবে।
আহলে হাদীসরদের খালি চিল্লানোই দেখলাম... কিন্তু মওলানা আলি হাসান ওসামা এই বিষয়ের উপর ১৬ টা পোস্ট দিয়ে ফেলেছে কিন্তু এর জবাবে একজন আহলে হাদীস এর শায়েখ কেও দেখতাছি না যে জবাব দিবে...
উনার পোষ্টের জাওয়াব যুগশ্রেষ্ট অনেক উলামারা আলী হাসান উসামার জন্মের আগে দিয়ে গেছেন। আফসোস সকল মিসকীনদের জন্য যারা আলী হাসান উসামার মত শিশু বক্তাকে চিনলো অথচ যুগ শ্রেষ্ট বহু উলামা এদের কাছে অচীন।
ভাই তোমার ভাষার শিশু বক্তা আলি হাসান ওসামা নিজের মত দেখায় নাই দেখাইছে পূর্ববর্তী ঈমামদেরই যেটুকু বঝার মত যোগ্যতা এখন তোমার শায়েখ দের হয়নাই আর তুমি তো দূরের কথা। এমনকি আলি হাসান ওসামা আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর এই বিষয়ের একটা ভিডিও শেয়ার দিয়ে তার ভুল দেখাইছে আর সেই ভিডিও এর কমেন্টে গিয়ে তোমাদের আরেক শায়েখ আবু বকর জাকারিয়া সমর্থন করেছে যে আব্দুর রাজ্জাকের এই আকিদা ভুল কুফরি। নতুন নতুন আহলে হাদীস হইছো মনে হয় আর না হয় পড়ালেখা করো নআ তাই যারে তারে হক মনে হয়। আর,আলি হাসান উসামা এই বিষয় নিয়ে পোস্ট দিয়ে পুরা ১০ দিনে ১৬টা কমপক্ষে দলিল আনছে ২০০। আর ১২ মিনিট এর ভিডিও দেখে হক বুঝে গেলা তোমরা হাস্যইকর। জাহেলে মুরাক্কাব রাই অন্যকে মিসকিন ভাবে।
প্রথমত তোমার জ্ঞাণের গভীরতা মাপার জন্য তোমার মুখের ভাষাকেই যথেষ্ট মনে করছি তাই তর্কে লিপ্ত হওয়া থেকে দূরে থাকলাম। কারণ মূর্খের সাথে তর্কে লিপ্ত হওয়া ইসলামে মানা আছে। এ ব্যাপারে হাদীছ আছে ওটা বই খুলে খুজে পড়ে নিবা। দ্বিতীয় প্রথমে কমেন্ট পড়বা তারপর জ্ঞাণ জাহির করতে আসবা। অযথা ফালাফালি করবা না। এখানে আবু বকর আয যাকারিয়া এবং আব্দুর রজ্জাক বিন ইউসুফ সম্পর্কে আমি কিছু লিখিনি। আর ভালো ভাবে আক্বীদা এবং মানহাজ নিয়ে পড়ালেখা করো। এসব ফেবু মুফতি + শিশু বক্তাদের থেকেও অনেক ভালো আলেম উলামা আছেন তাদের থেকে ইলম নাও। আহলুল ইলম কারা তুমি হয়তো সেটাই জানো না আর জানবা কিভাবে তুমি যাদের অনুসরণ করো এরা আক্বীদা এবং মানহাজগত দিক থেকে মিসকীন।
ভাই আপনি দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসার শুধু দেয়াল এবং বিল্ডিং গুলোই দেখেছেন,কিন্তু আহলে দেওবন্দের কোন ইলেম বা আকিদা সম্পর্কে কোন জ্ঞান আপনার নেই। তাই দয়া করে ভালোভাবে জানা ব্যতিত আহলে দেওবন্দের সম্পর্কে কোন বিভ্রান্ত ছড়াবেন না।
Kicho bhol bolachan ai salafe (?) .matooredee asha're asaare gon ta'weel koranne. Ta'weel sahabah qraanoshshareef a e a cha. Matooredee ra ja kainoonat ar bordhok ata proman ja tinar a 99sifat manan .apne bolchan sifat gaaeb bola to oshshikar hoy karon ta bojajay. Kajay apne e bhol bolachan.
@@istiaqahmed5708 মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন: ‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী। তিনি বলতেন: মহান আল্লাহর দুটি হস্ত বিদ্যমান। এদুটি তাঁর সত্ত্বার বিশেষণ। হস্তদ্বয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নয়, দেহের অংশ নয়, দেহ নয়, দেহ জাতীয় কিছু নয়, সীমা, সংযোজন, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জাতীয় কিছুই নয়। এ বিষয়ে কিয়াস-যুক্তি অচল। এতে কনুই, বাহু ইত্যাদি কোনো কিছুর অস্তিত্ব কল্পনার সুযোগ নেই। কুরআন ও হাদীসে যতটুকু বলা হয়েছে তার অতিরিক্ত মানুষের ব্যবহার থেকে কিছু সংযোজন করা যাবে না। .... আহমদ (রাহ:) বলতেন, আল্লাহ ক্রোধান্বিত হন এবং সন্তুষ্ট হন। তাঁর ক্রোধ এবং সন্তুষ্টি আছে। ... তাঁর ক্রোধ ও সন্তুষ্টি তাঁর সত্তার বিশেষণগুলির মধ্যে দুটি বিশেষণ। তিনি অনাদিকাল থেকে তাঁর অনাদি-অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অবাধ্য বলে জানেন তাদের প্রতি ক্রোধান্বিত রয়েছেন এবং তাঁর অনাদি অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অনুগত বলে জানেন তাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট রয়েছেন। মহান আল্লাহকে যারা দেহবিশিষ্ট বলে দাবি করেন তিনি তাদের কথা অস্বীকার ও প্রতিবাদ করেন। কারণ নাম তো শরীয়াহ এবং ভাষার ব্যবহার থেকে গ্রহণ করতে হবে। ভাষার ব্যবহারে দেহ বলতে গন্ডি, সীমা, দৈর্ঘ, প্রস্থ, গভীরতা, অংশ, আকৃতি ও সংযোজন ইত্যাদির সমাহার বুঝানো হয়। মহান আল্লাহ এর সবকিছুর ঊর্ধ্বে। শরীয়াতেও মহান আল্লাহকে এ বিশেষণে বিশেষিত করা হয় নি। কাজেই মহান আল্লাহর দেহ আছে বা তিনি দেহবিশিষ্ট এরূপ কথা বাতিল।’’[1] [1] আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১। আল-ফিকহুল আকবর, মহান আল্লাহর বিশেষণ, তাকদীর ইত্যাদি -ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.) আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
ভাই আপনি দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসার শুধু দেয়াল এবং বিল্ডিং গুলোই দেখেছেন,কিন্তু আহলে দেওবন্দের কোন ইলেম বা আকিদা সম্পর্কে কোন জ্ঞান আপনার নেই। তাই দয়া ভালোভাবে জানা ব্যতিত আহলে দেওবন্দের সম্পকে কোন বিভ্রান্ত ছড়াবেন না।
Masha Allah খুব সুন্দর আলোচনা
সালাফদের আকিদাই শ্রেষ্ঠ আকিদা৷
মোহাম্মদ সাহাজি 100% সঠিক বলেছেন
মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন:
‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী।
তিনি বলতেন: মহান আল্লাহর দুটি হস্ত বিদ্যমান। এদুটি তাঁর সত্ত্বার বিশেষণ। হস্তদ্বয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নয়, দেহের অংশ নয়, দেহ নয়, দেহ জাতীয় কিছু নয়, সীমা, সংযোজন, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জাতীয় কিছুই নয়। এ বিষয়ে কিয়াস-যুক্তি অচল। এতে কনুই, বাহু ইত্যাদি কোনো কিছুর অস্তিত্ব কল্পনার সুযোগ নেই। কুরআন ও হাদীসে যতটুকু বলা হয়েছে তার অতিরিক্ত মানুষের ব্যবহার থেকে কিছু সংযোজন করা যাবে না।
.... আহমদ (রাহ:) বলতেন, আল্লাহ ক্রোধান্বিত হন এবং সন্তুষ্ট হন। তাঁর ক্রোধ এবং সন্তুষ্টি আছে। ... তাঁর ক্রোধ ও সন্তুষ্টি তাঁর সত্তার বিশেষণগুলির মধ্যে দুটি বিশেষণ। তিনি অনাদিকাল থেকে তাঁর অনাদি-অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অবাধ্য বলে জানেন তাদের প্রতি ক্রোধান্বিত রয়েছেন এবং তাঁর অনাদি অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অনুগত বলে জানেন তাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট রয়েছেন।
মহান আল্লাহকে যারা দেহবিশিষ্ট বলে দাবি করেন তিনি তাদের কথা অস্বীকার ও প্রতিবাদ করেন। কারণ নাম তো শরীয়াহ এবং ভাষার ব্যবহার থেকে গ্রহণ করতে হবে। ভাষার ব্যবহারে দেহ বলতে গন্ডি, সীমা, দৈর্ঘ, প্রস্থ, গভীরতা, অংশ, আকৃতি ও সংযোজন ইত্যাদির সমাহার বুঝানো হয়। মহান আল্লাহ এর সবকিছুর ঊর্ধ্বে। শরীয়াতেও মহান আল্লাহকে এ বিশেষণে বিশেষিত করা হয় নি। কাজেই মহান আল্লাহর দেহ আছে বা তিনি দেহবিশিষ্ট এরূপ কথা বাতিল।’’[1]
[1] আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১।
আল-ফিকহুল আকবর, মহান আল্লাহর বিশেষণ, তাকদীর ইত্যাদি
-ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)
আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
Jajakallah khairan.
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
জাযাকাল্লাহু খাইরান শাইখ।।
আলহামদুলিল্লাহ।সুন্দর বক্তব্য
১. জীবীত
২. কোনো কিছু করতে পারেন
৩. ইলম
৪. ইচ্ছা শক্তি
৫. কথা বলতে পারেন
৬. দেখতে পান
৭. শুনতে পান
6:10
সবচেয়ে নিরাপদ সালাফি আকিদা
মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন:
‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী।
তিনি বলতেন: মহান আল্লাহর দুটি হস্ত বিদ্যমান। এদুটি তাঁর সত্ত্বার বিশেষণ। হস্তদ্বয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নয়, দেহের অংশ নয়, দেহ নয়, দেহ জাতীয় কিছু নয়, সীমা, সংযোজন, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জাতীয় কিছুই নয়। এ বিষয়ে কিয়াস-যুক্তি অচল। এতে কনুই, বাহু ইত্যাদি কোনো কিছুর অস্তিত্ব কল্পনার সুযোগ নেই। কুরআন ও হাদীসে যতটুকু বলা হয়েছে তার অতিরিক্ত মানুষের ব্যবহার থেকে কিছু সংযোজন করা যাবে না।
.... আহমদ (রাহ:) বলতেন, আল্লাহ ক্রোধান্বিত হন এবং সন্তুষ্ট হন। তাঁর ক্রোধ এবং সন্তুষ্টি আছে। ... তাঁর ক্রোধ ও সন্তুষ্টি তাঁর সত্তার বিশেষণগুলির মধ্যে দুটি বিশেষণ। তিনি অনাদিকাল থেকে তাঁর অনাদি-অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অবাধ্য বলে জানেন তাদের প্রতি ক্রোধান্বিত রয়েছেন এবং তাঁর অনাদি অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অনুগত বলে জানেন তাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট রয়েছেন।
মহান আল্লাহকে যারা দেহবিশিষ্ট বলে দাবি করেন তিনি তাদের কথা অস্বীকার ও প্রতিবাদ করেন। কারণ নাম তো শরীয়াহ এবং ভাষার ব্যবহার থেকে গ্রহণ করতে হবে। ভাষার ব্যবহারে দেহ বলতে গন্ডি, সীমা, দৈর্ঘ, প্রস্থ, গভীরতা, অংশ, আকৃতি ও সংযোজন ইত্যাদির সমাহার বুঝানো হয়। মহান আল্লাহ এর সবকিছুর ঊর্ধ্বে। শরীয়াতেও মহান আল্লাহকে এ বিশেষণে বিশেষিত করা হয় নি। কাজেই মহান আল্লাহর দেহ আছে বা তিনি দেহবিশিষ্ট এরূপ কথা বাতিল।’’[1]
[1] আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১।
আল-ফিকহুল আকবর, মহান আল্লাহর বিশেষণ, তাকদীর ইত্যাদি
-ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)
আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
থিক
الحمد لله الحمد لله الحمد لله. الهم اني اسالك الهدى والتقى والعفاف والغنى ربنا آتنا في الدنيا حسنة وفي اخرت حسنة وقنا عذاب النار امين يارب العالمين. جزاك اللة خير امين.
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদুর রসুলুল্লাহ
মাস্আল্লাহ
জাজাকাল্লাহু খায়র
জাযাকাল্লাহ খায়ের
سبحان الله الحمد لله لا إله إلا الله الله أكبر
জাজাকাল্লাহ খাইরান
আশয়ারী মাতুরীদি আকিদায় গলদে পরিপূর্ণ। এটা ওহী ভিত্তিক আকিদা না। এটা একটা দর্শন ভিত্তিক এবং আকলকে প্রাধান্য দেয়া, যা পুরোপুরিই ওহী ভিত্তিক আকিদার পরিপন্থী। সালাফি আকিদা থেকে অনেক দুরে। আমাদের চার মাযহাবের চার ইমামই ছিলেন সালাফি আকিদার বা সহীহ আকিদার মানুষ .
জাযাকাল্লাহ খায়ের,,,সকল বাদিল আকিদা নিপাত যাক
Abdullah khub mashallah
মাশাআল্লাহ,,,একেই বলে বিদ্যা,, বাপ কা বেটা,,,,
মাশাআল্লাহ
Salam upon you Ahle Hadees
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ গফ্ফার এটাই নাই
অন্যের আক্বীদার সমালোচনার আগে অবশ্যই তাদের বইগুলো ভালোভাবে পড়ালেখা করবেন৷
আপনি যে কিতাব থেকে বলেছেন তার নাম বলুন। কোন কিতাব থেকে বলেছেন?
7 গুণাবলীর বিষয়ে
সুরা শুরার ১১ নাম্বার আয়াত টার মানে কি,,আমি চোখ দিয়ে দেখি আল্লাহ দেখেন আমার দেখার জন্য চোখ লাগে আল্লাহর ও কি চোখ লাগে??
আল্লাহ যদি বলেন আমি চোখ দিয়ে দেখি: তার মানে তো তিনি চোখ দিয়ে ই দেখছেন, তাই না । অন্য কিছু দিয়ে তো আর দেখছেন না । কিন্তু মনে রাখবেন আমাদের চোখ আর আল্লাহর চোখ এক মনে করবেন না । স্রষ্টা ও সৃষ্টির এক হতে পারেনা ।।।।
আল্লাহ তার চোখ দিয়েই দেখেন। সেই চোখ আমাদের কল্পনা আর ধারণার বাইরে।
উদাহরণ দিলে বুঝতে পারবেন। একটা পাখি কম্পিউটারের কার্যপ্রণালি কোনদিন বুঝতে পারবে না। ঐ প্রকারের চিন্তা করা পাখির ব্রেইনের পক্ষে সম্ভব নয়। আল্লাহ কেমন সেটাও মানুষের ব্রেইনের চিন্তার বাইরের বিষয়। মানুষের ব্রেইন সীমাবদ্ধ ক্ষমতার। এর ক্ষমতা অসীম নয়।।।
@@technicalmamun5326আল্লাহ আমাদের বুঝানোর জন্য হাত পা চউখ এসব বলেছেন!!
আল্লাহর আকার বুঝানোর উদাহরণ দেওয়ার মত কিছু নেই আপনি অজ্ঞ সাব্যস্ত করলে সেটা উদাহরণ হয়ে যায়।
লাইসা মিসলিকুম সাই,,,দুনিয়াতে উদাহরণ মিসাইল নাই আল্লাহ কেমন এগুলোর রুপক অর্থ আছে।
কিতাবুত তাওহিদ পরবেন
সুরা সুরার, আয়াত -১১.
আললাহ-র সিফাত,attributes.
Allah's eye - Quran 11:37. 52:48
quran 54:-13-14,
quran 20:39
Allah's hands - Quran 3;73, 5:64
quran 36:83, 38:75
Allah's face - Quran 2:115, 6:52,
quran 55:27
Allah's shin - 68:42
Salafi says - We believe Allah's attributes as described in the Quran and Saheeh hadiths, but we Salafi don't ask "HOW"", ""WHAT "".
Because these are Elmi Gayeb.
Also Allah declares in the Quran that
- - Nothing in the creation (heaven, earth, all living creatures) is similar to Allah - -
Quran 112:4 - none,nothing is co-equal, similar, comparable to Allah.
Quran 42:11- There is nothing like, similar to Allah.
Quran 19:65- do you know of any similarity to Align?
Quran 16:74 ( very important ayat)-
Don't try/make/find/imagine/think ANYTHING SIMILAR TO ALLAH.
সুতরাং, আমরা সালাফীরা বিশশাস করি -সব কোরানের আয়াত - আললাহ-র -
মুখ, হাত, চোখ, পা, কিনতু আমরা জানি না
"HOW". কোন সৃষ্টির সাথে আললাহ-র তুলনা করা যাবেনা।
আললাহ-র বৈশিষ্ট্য আমাদের KNOWLEDGE - এর বাইরে।
আললাহ যতটুকু কোরান- হাদিস এ বলেছেন - আমরা মানি, যা বলেননি, তা আমরা মনগড়া মত, দরশন(philosophy)
দিয়ে বেখখা ( explain,opinion) করবোনা।
সাহাবাগন, তাবেঈন, তাবে-তাবেইন, সকল
ইমাম, সকল হাদিস লেখকগন, সকল তাফসির লেখকগন - সবাই সালাফী আকীদা রাখতেন।
৩০০ বছর পর, আবু আশয়ারী, আবু মাতুরদী -এসে নুতন বিদাত এর শুরু করেন।
ইমাম আবু হানাফী -সালাফী ছিলেন।
অনেক লেখা পড়ার অভাব আছে
কোথায় কোথায় পড়তে হবে।ভারতের দেওবন্দে? তাতেও পড়েছেন।দাওরায়ে হাদিস করেছেন।ভারতের দেওবন্দ থেকেই!
@@mduzzal931 ক্লাস গণনা করার নাম ইলাম নয়
@@11arabictv99 তাহলে কিসের নাম ইলম?
আপনি কোন জাহেল।
@@mduzzal931 ইলমের কেবলা আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়
Ki obostha proshashon er akidah ? Ki obostha financial akidah ? Ki obostha political akidah ? Ki obostha development akidah ? Ki obostha social activities er akidah ? Biman , bus ,truck , car bananor dorkar nei , cycle ,rickshaw er Ekta tyre nie waz koiren bhaijan. Brammon der Moto shudhu alada dress pore waz korar akidah kothay peyechen Quran ebong hadiser aloke bujhie diben please
আপনার কথার কোন আগা-মাথা বুঝা গেল না- কোন যুক্তি নেই । শাইখের কথা যুক্তিহিন হলে আপনিই যুক্তি উপস্থাপন করতে পারেন। আপনার কথায় কেমন যেন বিভ্রান্ত তথা ইসলাম বহির্ভূত হিজবুত তাহরিরের সেলিমের কথার গন্ধ পাওয়া যায়। ভুল ধারণা করলে সরি।
Allahor sifot ase allahor Kono deho hat paa nai
Wrong Sir,
We must believe what Allah says about himself in the Quran and what Saheeh Hadiths say about Allah without doubt, without philosophical interpretation, without changing meaning, without inserting new meaning or somparing Allah to His creation.
Allah says, He has FACE , HAND, ALL HEARING, ALL SEEING ETC in the Quran. We must believe that but we must not ask "HOW" ".
Allah ascends to throne ( ISTIWA).
How, we don't know.
Where is Allah?
Allah above his throne, throne above Jannat, Jannat above 7 universe.
His throne encompass entire universe.
How, we don't know.
Because Allah did not say anything more in the Quran or Hadiths also did not say anything more.
So, we must believe what Allah says about himself and we don't ask
"" How "".
Allah has no "body or no hands, face" " etc are not in Quran and we Muslims will see Allah in Jannat like we see full moon ( Saheeh Hadiths).
But now, we don't ask" HOW"".
That's Salafi Aqeeda.
@@michaelalan5520you're taking literalist position...can you give any proof of any salaf who says god have such and such parts and they affirmed literally these hand feet eyes etc?the truth is god is identical to his essence and if God have such parts he became contingent and God can't be contingent..he has to be necessary existence!the salafs never delved to this metaphysical discussion
@@muhammadshahedkhanshawon3785
literal position or whatever, we must believe what Allah says about Himself in His own revelation - the Quran.
FACE of Allah - Quran 2:115, 6:52
EYES of Allah -Quran 11:37 52:48
HANDS of Allah -Qur. 3:73, 5:64
SHIN of Allah -Quran 68:42
Remember,
Quran 3:7- some ayats - mohkam (clear), some ayats mutasabihat (unclear), but you must believe all ayats of the Quran, must believe without doubt.But some deviants try to explain, interprete mutasabihat ayats by assumptions to create confusion,division.
Secondly -
Remember -
Quran 42:11- There is nothing ( in heaven or on earth) similar, comparable to Allah.
Quran 112:4- nothing, none is similar, comparable to Allah.
Quran 19:65- Do you know any similarity,likeness of Allah?
Quran 16:74 - DON'T try to compare , find likeness, find similarity of Allah with ANYTHING ( you know in heaven, on earth).
So, we believe what Allah says about Himself ( Face, Eye,Hand, Shin) in the Quran and we stop there ( Quran 42:11).
These are Elme Gayeb. and we must believe in Elme Gayeb ( Quran 2:3).
Why do some people bring the Question of anthropomorphism or
" body" idea?
What Allah says - believe and stop there.
Because -
Allah is beyond our comprehension.
He is nothing like anything we are familiar with. Nothing is similar to Him. He is not like His creatures in any way at all. Allah is beyond the confines of space and Time. He is free of all limitations and shortcomings.
Saheeh hadiths says- we muslims will see Allah in Jannat, like we see a full moon.
Saheeh hadiths say - Dajjal is one-eyed, and Allah is not one-eyed.(bukhary, muslim).
saheeh hadiths say- on Qiyamat, Allah will grasp the whole earth with his hands ( bukhary).
saheeh hadiths say - Allah will put His foot over hell ( bukhari).
What Allah Himself says about Himself Saheeh hadiths says - We Salafi believe - that's all.
But His "body ", "shape" - ( Quran 42:11). According to some sahabas - they literally interpreted those ayats ( Face,eye, hand, shin) . But again, remember Quran 42:11, 16:74.
And We stop here, don't argue for mutasabihat ayats( Quran 3:7).
Thank you sir.
Sir, Allah knows the best. I need to do more research on all saheeh hadiths about Allah's Sifat, attributes. It will take time, money and research.
Thank you sir.
May Allah forgive me for any mistake I may have made.
اولءك كالانعام بل هم اضل
এই আয়াতের কি ব্যাখ্যা দিবেন। আল্লাহ হেদায়েত করুন। নিজেরাই তো মুশাব্বিহা আকিদা আর হুলুলি আকিদা প্রচার করে সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছেন।
Please, read "Fiqh Al Akbar" by Imam Abu Hanifa before commenting. Thank you!
আল্লাহর হাত ও অন্যান্য ব্যপারে যা বলা আছে কোরানে তার ব্যাখ্যা করার অধিকার বা খমতা কি আমাদের আছে???
@@hudabd2818 fiqhul akbar is not written by Imam Abu Hanifa by most of the scrutinies of authenticity.
@@tanvirsajid4757 ইমাম নববী রহ করেছেন, ইমাম বুখারী থেকেও ব্যাখ্যা পাওয়া যায় অন্য কিতাবে এরকম, এমনকি সাহাবী থেকেও বর্ণনা আছে এরকম ব্যাখ্যা করে।
আহলে সুন্নাত আহনাফ দেওবন্দের আকিদা হল : আল্লাহ পাক এসবের বিষয়ে ভালো জানেন। এগুলোর অর্থ বিভিন্ন গুণ হতে পারে, না-ও হতে পারে, কিন্তু আল্লাহ পাকের কখনোই জীবের সদৃশ হাত নেই। কেবল মানুষ নয়, কোন জীবের সদৃশ হবে না। হাত-পা-চেহারা - এসব অঙ্গের প্রয়োজনের আল্লাহ পাক ঊর্ধ্বে। কেন এসব শব্দের উল্লেখ আল্লাহ করেছেন, সেটা আল্লাহ-ই জানেন, আমরা সেটার উপর ঈমান রাখি।
কিন্তু ইনারা এখন আল্লাহর সাথে আকার কে সাব্যস্ত শুরু করেছেন নতুন করে।
@@md.sh.sh.4995 ইমাম আবু হানিফা রহিমাহুল্লাহ র আকীদার বই 'ফিকহুল আকবার ' ইমাম ত্বহাবী রহিমাহুল্লাহর 'আকীদাতুত ত্বহাবীয়া ' ইমাম ইবনে খুজাইমা রহিমাহুল্লাহ এর 'মুখতাসার কিতাবুত তাওহীদ, মহামহিম রবের গুণাবলী সাব্যস্তকরণ' বইগুলো পড়েন।
বক্তাকে বলছি, হানাফীদের আকিদা জানতে হাটহাজারী মাদ্রাসার শিক্ষক সাঈদ আহমাদের বক্তব্য গুলো শুনুন,
😂
এই ব্যাক্তি Falasīfa বুঝেই নাই।
Aristotle এর falasifa
Ibne Taimiya RA এর falasifa পড়েছেন
@@MostafijurRahaman-mw7wt his theology is based upon empiricism and nominalism which is directly under cut his own argumentation
@@muhammadshahedkhanshawon3785 My brother Aristotle, Plato do not want their philosophy.
@@muhammadshahedkhanshawon3785 Athari logic is a school of Islamic theology that emphasizes the literal meaning of the Quran and ḥadīth, and opposes the use of philosophical principles to interpret them. Atharis believe that the realities of the Quran and ḥadīth should be left to God and his Messenger, and that the literal meaning should be accepted without question.
মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন:
‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী।
তিনি বলতেন: মহান আল্লাহর দুটি হস্ত বিদ্যমান। এদুটি তাঁর সত্ত্বার বিশেষণ। হস্তদ্বয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নয়, দেহের অংশ নয়, দেহ নয়, দেহ জাতীয় কিছু নয়, সীমা, সংযোজন, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জাতীয় কিছুই নয়। এ বিষয়ে কিয়াস-যুক্তি অচল। এতে কনুই, বাহু ইত্যাদি কোনো কিছুর অস্তিত্ব কল্পনার সুযোগ নেই। কুরআন ও হাদীসে যতটুকু বলা হয়েছে তার অতিরিক্ত মানুষের ব্যবহার থেকে কিছু সংযোজন করা যাবে না।
.... আহমদ (রাহ:) বলতেন, আল্লাহ ক্রোধান্বিত হন এবং সন্তুষ্ট হন। তাঁর ক্রোধ এবং সন্তুষ্টি আছে। ... তাঁর ক্রোধ ও সন্তুষ্টি তাঁর সত্তার বিশেষণগুলির মধ্যে দুটি বিশেষণ। তিনি অনাদিকাল থেকে তাঁর অনাদি-অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অবাধ্য বলে জানেন তাদের প্রতি ক্রোধান্বিত রয়েছেন এবং তাঁর অনাদি অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অনুগত বলে জানেন তাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট রয়েছেন।
মহান আল্লাহকে যারা দেহবিশিষ্ট বলে দাবি করেন তিনি তাদের কথা অস্বীকার ও প্রতিবাদ করেন। কারণ নাম তো শরীয়াহ এবং ভাষার ব্যবহার থেকে গ্রহণ করতে হবে। ভাষার ব্যবহারে দেহ বলতে গন্ডি, সীমা, দৈর্ঘ, প্রস্থ, গভীরতা, অংশ, আকৃতি ও সংযোজন ইত্যাদির সমাহার বুঝানো হয়। মহান আল্লাহ এর সবকিছুর ঊর্ধ্বে। শরীয়াতেও মহান আল্লাহকে এ বিশেষণে বিশেষিত করা হয় নি। কাজেই মহান আল্লাহর দেহ আছে বা তিনি দেহবিশিষ্ট এরূপ কথা বাতিল।’’[1]
[1] আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১।
আল-ফিকহুল আকবর, মহান আল্লাহর বিশেষণ, তাকদীর ইত্যাদি
-ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)
আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
আমি নিজে আহমদ ইবনে হান্বল রহিমাহুল্লাহ এর আকীদার বইটি পড়েছি এখানে উল্লেখ করা কোন কথার সাথে মিল নেই। তারঁ নিজের লেখা লেখনী থেকে মূলনীতি উল্লেখ করুন কারও ব্যাখ্যা নয়।
@@sharifulbosunia1501
ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.) পিস টিভি’র বক্তা, যিনি আল-ফিকহুল আকবর বইটির বাংলা অনুবাদ করেছেন ও বিভিন্ন ইমামদের বর্ণনা তুলে ধরেছেন, তার মধ্যে "আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১" সূত্রে উক্ত বর্ণনাটি উল্লেখ করেছেন, যা ছিল আহমদ ইবনু হাম্বাল রহঃ এর আকীদাহ ।
এবং বইয়ের লিখাটি আহলে হাদিস/সালাফিদের ওয়বসাইটেও প্রকাশিত হয়েছে।
আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
@@m.asarkar2781 ভাই এই বিষয়ে ইমাম ইবনে খুজাইমা রহিমাহুল্লাহ এর কিতাব 'কিতাবুত তাওহীদ, মহামহিম রবের গুণাবলী সাব্যস্তকরণ ' বইটি পড়েন। এই বিষয়ের উপর একটি পূর্ণাঙ্গ ও দলিল ভিত্তিক বই। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা ও তাঁর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে যা বর্ণনা করেছেন আমরা সেভাবেই তা নিঃসন্দেহে মেনে নেবো সেটাই তো ঈমান। ব্যাখ্যা করতে গেলে বিভিন্নজন বিভিন্নভাবে বিভিন্ন মতবাদ অনুযায়ী ব্যাখ্যা করবে।
আহলে হাদীসরদের খালি চিল্লানোই দেখলাম... কিন্তু মওলানা আলি হাসান ওসামা এই বিষয়ের উপর ১৬ টা পোস্ট দিয়ে ফেলেছে কিন্তু এর জবাবে একজন আহলে হাদীস এর শায়েখ কেও দেখতাছি না যে জবাব দিবে...
উনার পোষ্টের জাওয়াব যুগশ্রেষ্ট অনেক উলামারা আলী হাসান উসামার জন্মের আগে দিয়ে গেছেন। আফসোস সকল মিসকীনদের জন্য যারা আলী হাসান উসামার মত শিশু বক্তাকে চিনলো অথচ যুগ শ্রেষ্ট বহু উলামা এদের কাছে অচীন।
ভাই তোমার ভাষার শিশু বক্তা আলি হাসান ওসামা নিজের মত দেখায় নাই দেখাইছে পূর্ববর্তী ঈমামদেরই যেটুকু বঝার মত যোগ্যতা এখন তোমার শায়েখ দের হয়নাই আর তুমি তো দূরের কথা। এমনকি আলি হাসান ওসামা আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর এই বিষয়ের একটা ভিডিও শেয়ার দিয়ে তার ভুল দেখাইছে আর সেই ভিডিও এর কমেন্টে গিয়ে তোমাদের আরেক শায়েখ আবু বকর জাকারিয়া সমর্থন করেছে যে আব্দুর রাজ্জাকের এই আকিদা ভুল কুফরি।
নতুন নতুন আহলে হাদীস হইছো মনে হয় আর না হয় পড়ালেখা করো নআ তাই যারে তারে হক মনে হয়। আর,আলি হাসান উসামা এই বিষয় নিয়ে পোস্ট দিয়ে পুরা ১০ দিনে ১৬টা কমপক্ষে দলিল আনছে ২০০। আর ১২ মিনিট এর ভিডিও দেখে হক বুঝে গেলা তোমরা হাস্যইকর। জাহেলে মুরাক্কাব রাই অন্যকে মিসকিন ভাবে।
প্রথমত তোমার জ্ঞাণের গভীরতা মাপার জন্য তোমার মুখের ভাষাকেই যথেষ্ট মনে করছি তাই তর্কে লিপ্ত হওয়া থেকে দূরে থাকলাম। কারণ মূর্খের সাথে তর্কে লিপ্ত হওয়া ইসলামে মানা আছে। এ ব্যাপারে হাদীছ আছে ওটা বই খুলে খুজে পড়ে নিবা।
দ্বিতীয় প্রথমে কমেন্ট পড়বা তারপর জ্ঞাণ জাহির করতে আসবা। অযথা ফালাফালি করবা না।
এখানে আবু বকর আয যাকারিয়া এবং আব্দুর রজ্জাক বিন ইউসুফ সম্পর্কে আমি কিছু লিখিনি। আর ভালো ভাবে আক্বীদা এবং মানহাজ নিয়ে পড়ালেখা করো। এসব ফেবু মুফতি + শিশু বক্তাদের থেকেও অনেক ভালো আলেম উলামা আছেন তাদের থেকে ইলম নাও। আহলুল ইলম কারা তুমি হয়তো সেটাই জানো না আর জানবা কিভাবে তুমি যাদের অনুসরণ করো এরা আক্বীদা এবং মানহাজগত দিক থেকে মিসকীন।
আলী হাসান ওসামার ফোন নাম্বার আছে?
ua-cam.com/video/v9hLdM2wdzA/v-deo.html
মহাপন্ডিত বের হইছে।
ভাই আপনি দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসার শুধু দেয়াল এবং বিল্ডিং গুলোই দেখেছেন,কিন্তু আহলে দেওবন্দের কোন ইলেম বা আকিদা সম্পর্কে কোন জ্ঞান আপনার নেই। তাই দয়া করে ভালোভাবে জানা ব্যতিত আহলে দেওবন্দের সম্পর্কে কোন বিভ্রান্ত ছড়াবেন না।
তাহলে এরা কাফির নাকি???
ভাই আপনি তাবিল করে বললেন কেন। আপনি তো যুক্তি দিয়ে বললেন
এই লোক ভুল বলতেছে। দেওবন্ধ এর আকিদার ইমাম হলেন ইমাম আবু হানিফা রঃ ও ইমাম তহাবি রঃ।
Pl, you try to know more, iii
Think,,,
😆😆😆
Kicho bhol bolachan ai salafe (?) .matooredee asha're asaare gon ta'weel koranne. Ta'weel sahabah qraanoshshareef a e a cha. Matooredee ra ja kainoonat ar bordhok ata proman ja tinar a 99sifat manan .apne bolchan sifat gaaeb bola to oshshikar hoy karon ta bojajay. Kajay apne e bhol bolachan.
উনার বক্তব্য এক চোখা
কেন?
@@istiaqahmed5708
মহান আল্লাহর বিশেষণ বিষয়ে ইমাম আহমদ ইবন হাম্বালের রহঃ মূলনীতি ও আকীদা ব্যাখ্যা করে তাঁর ছাত্র আবূ বাকর খাল্লাল রহঃ বলেন:
‘‘আহমদ ইবন হাম্বালের মাযহাব এই যে, মহান আল্লাহর একটি ‘ওয়াজহ’ বা মুখমন্ডল আছে। তাঁর মুখমন্ডল প্রতিচ্ছবি বা আকৃতি নয় এবং আঁকানো বস্তুর মতও নয়। বরং মুখমন্ডল তাঁর একটি মহান বিশেষণ। ... তাঁর মতে মুখমন্ডল অর্থ দেহ, ছবি বা আকৃতি নয়। যদি কেউ তা বলে তাহলে সে বিদআতী।
তিনি বলতেন: মহান আল্লাহর দুটি হস্ত বিদ্যমান। এদুটি তাঁর সত্ত্বার বিশেষণ। হস্তদ্বয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নয়, দেহের অংশ নয়, দেহ নয়, দেহ জাতীয় কিছু নয়, সীমা, সংযোজন, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জাতীয় কিছুই নয়। এ বিষয়ে কিয়াস-যুক্তি অচল। এতে কনুই, বাহু ইত্যাদি কোনো কিছুর অস্তিত্ব কল্পনার সুযোগ নেই। কুরআন ও হাদীসে যতটুকু বলা হয়েছে তার অতিরিক্ত মানুষের ব্যবহার থেকে কিছু সংযোজন করা যাবে না।
.... আহমদ (রাহ:) বলতেন, আল্লাহ ক্রোধান্বিত হন এবং সন্তুষ্ট হন। তাঁর ক্রোধ এবং সন্তুষ্টি আছে। ... তাঁর ক্রোধ ও সন্তুষ্টি তাঁর সত্তার বিশেষণগুলির মধ্যে দুটি বিশেষণ। তিনি অনাদিকাল থেকে তাঁর অনাদি-অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অবাধ্য বলে জানেন তাদের প্রতি ক্রোধান্বিত রয়েছেন এবং তাঁর অনাদি অনন্ত জ্ঞানে যাদেরকে অনুগত বলে জানেন তাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট রয়েছেন।
মহান আল্লাহকে যারা দেহবিশিষ্ট বলে দাবি করেন তিনি তাদের কথা অস্বীকার ও প্রতিবাদ করেন। কারণ নাম তো শরীয়াহ এবং ভাষার ব্যবহার থেকে গ্রহণ করতে হবে। ভাষার ব্যবহারে দেহ বলতে গন্ডি, সীমা, দৈর্ঘ, প্রস্থ, গভীরতা, অংশ, আকৃতি ও সংযোজন ইত্যাদির সমাহার বুঝানো হয়। মহান আল্লাহ এর সবকিছুর ঊর্ধ্বে। শরীয়াতেও মহান আল্লাহকে এ বিশেষণে বিশেষিত করা হয় নি। কাজেই মহান আল্লাহর দেহ আছে বা তিনি দেহবিশিষ্ট এরূপ কথা বাতিল।’’[1]
[1] আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল-আকীদাহ, আবূ বাকর খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা ১০২-১১১।
আল-ফিকহুল আকবর, মহান আল্লাহর বিশেষণ, তাকদীর ইত্যাদি
-ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)
আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুন -আমিন।
আপনার দলীল কি?
দলীল (কোরান- হাদীস) দিয়ে কথা বলুন।
দলীল দিন?
মূর্খের সাওয়াল পাওয়াল।
কি হাস্যকর বক্তব্য। আশয়ারি মাতুরিদি আকিদা যদি ভ্রান্ত হয় তাহলে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা কোনটা
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত এর আকিদা হলো হানাফি মালেকি শাফেয়ী হাম্বলী আকিদা!
Please, read "Fiqh Al Akbar" by Imam Abu Hanifa before commenting. Thank you!
চোখটা খোলেন ভাই অন্ধ
@@hudabd2818 সঠিক।
হা হা... ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) এর হানাফি আকিদা ছেড়ে আশআরি, মাতুরিদী আকিদা গ্রহণ করাটা ভণ্ডামি ছাড়া আর কিছুই নয়।
ধোকাবাজ। না জেনে এসব বক্তব্য বিভ্রান্তির কারণ।
সম্পূর্ণ মিথ্যা বলতেছেন
পাগল
হায়রে ভন্ড।হযবরল কথা বলা বাদ দিয়ে ঈমানের পথে আয়
Salman Ahmad হাইরে অন্ধ।।
জাযাকাল্লাহ খায়রন।
জাযাকাল্লাহু খাইরান
ভাই আপনি দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসার শুধু দেয়াল এবং বিল্ডিং গুলোই দেখেছেন,কিন্তু আহলে দেওবন্দের কোন ইলেম বা আকিদা সম্পর্কে কোন জ্ঞান আপনার নেই। তাই দয়া ভালোভাবে জানা ব্যতিত আহলে দেওবন্দের সম্পকে কোন বিভ্রান্ত ছড়াবেন না।
দেওবন্দ এর আকিদা এর সনাতনের আকিদা মিল হয় কেন, যেমন ঈশ্বর নিরাকার, ঈশ্বর সর্বত্র