আরে আপনি তো আরও বড় মাপের প্রতারক ও ফালতু!! আপনি কোথায় বিড়াল ও কুকুরের লালা টেস্ট করলেন????? আর এখানে আপনি মানুষের মুখের লালার টেস্ট দেখলেন কেনো?? কেনো অন্যের reference দেখাচ্ছেন এখানে??? আপনি এখানে নিজে বিড়াল ও কুকুরের লালা পরীক্ষা করে দেখাবেন!! কেনো নিজে করে দেখলেন না????? কেনো প্রস্তুতি না নিয়ে এই video বানালেন??? ফাজলামি করেন এখানে! এটা একটা sensitive issue!! আপনি একজন বালের গবেষক! আপনার জ্ঞান বাতির নিচের অন্ধকার type এর! আপনি হোগার ধর্ম নির্পেক্ষতা follow করেন নাকি???video এর শুরুতেই ধর্ম এর ব্যাপারে dialogue শুনেই বুঝা যাচ্ছে তা!! বিষয়টাকে প্রমান করে দেখান !!
ইসলাম ধর্ম এতটা দুর্বল নয় যে আমাদের ধর্মে মানুষদের আকৃষ্ট করার জন্য অনৈতিক পন্থা অবলম্বন করতে হবে। আমি আপনার সাথে সহমত। ইনশাআল্লাহ আবারও পৃথিবী ইসলামের ছায়াতলে আসবে।
বিড়ালের মুখে জীবাণু আছে হাদিস বলেছে, আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, কুকুর কোন পাত্রে মুখ দিলে তা সাতবার ধুতে হবে, প্রথম অথবা শেষবার মাটি দ্বারা ঘষতে হবে। বিড়াল যদি তাতে মুখ দেয় তবে একবার ধোয়াই যথেষ্ট। জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৯১ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস কুকুরের মুখে জীবাণু বেশি এজন্য ৭ বার ধুয়ার কথা বলেছে এবং ১বার মাটি দিয়েও ধোয়ার জন্য বলেছেন, অন্য দিকে বিড়ালের জীবাণু কুকুরের তুলনায় কম এজন্য রসুলুল্লাহ সাঃ বিড়ালের জন্য ১বার ধৌত করতে বলেছেন, অল্লহু আলাম।
আমাদের প্রাণের চেয়ে প্রিয় হযরত মুহাম্মদ (সাঃ), যার ৩০ জন পুরুষের সমান সে*ক্স power (হর্স পাওয়ার) ছিল এবং তিনি প্রতি রাতে পর্যায়ক্রমে ১১ জন স্ত্রী ও ২ জন দাসীর সাথে সহবাস করতেন! তাঁর মত মহান নবি পেয়ে আমরা অনেক গর্বিত! সবাই বলেন আলহামদুলিল্লাহ্!
হযরত দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1] [1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
বাঙালিতো এমনেতেই আবেগ প্রবন, অল্পতেই আবেগে আপলুত হয়ে যায়। যাচাই করে দেখে না সত্য নাকি মিথ্যা। আমি এটা আগে থেকেই জানি পৃথিবীর সব প্রানির পরিপাকের জন্য এনজাইম সহ ব্যাকটেরিয়াও থাকে। প্রথমবার সেই ভিডিও দেখে বুঝে ফেলেছিলাম ভিডিওটি ফেইক।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সত্যতা মানুষের কাছে উপস্থাপন করার জন্য।
আমি মালয়েশিয়া থেকে বলতেছি,আমি সবসময় রাস্তার বিড়ালদেরকে খাবার দেই কিন্তু মাঝে মাঝে দেখা যায় বিড়াল কামড় দিয়ে বসে এরপরেও আলহামদুলিল্লাহ এখন পর্যন্ত কিছু হয় নাই Malaysia 🇲🇾 ❤
@@mdzaman8530 আপনার বিড়াল কি ভ্যাকসিন দেওয়া, আমার বিড়ালের ভ্যাকসিন দেওয়া নেই তিন বছর যাবত পালতেছি হঠাৎ করে আজকে আমাকে কামড় দিয়ে দিয়েছে আমার ১৫ দিনের বেবি আছে অনেক টেনশনে আছি এখন
ভাইয়া আপনার ভিডিও গুলো খুবই ভালোলাগে।বিড়াল একটি পবিত্র প্রানী এতে কোন সন্দেহ নেই,কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে,তার মুখের লালাতে ব্যাকটেরিয়া থাকবেনা।যারা এমন ভাবে এসব উপস্হাপনা করে তারা আসলে হয়ত্ব এক ওয়াক্ত নামাজ ও পড়েনা।ইসলাম তো বহুদূরের বিষয়।মিথ্যা মিথ্যাই,মিথ্যা দিয়ে সত্যকে প্রলুব্ধ করা যায়না।ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য।
@@dfdfg5646erগো মাতার মুত খাওয়া নিয়ে একটা ভিডিও হয়ে যাক তাইলে।৷ এসব দামি কাজ দিতেই শুরু হোক। কই দিন পর সুয়োরের গু খাইয়া কইবানি সুয়োর আমার বাব, চাচা লাগে৷ তখন ওইটার ও পরিক্ষা করা হবে।। DNA, গু৷ মুত সব, পরীক্ষা করা হবে
@@JamesBond-hm3bwাই , আমরা মুসলিম বলে আমাদের কাছে বুখারীর হাদীস ফালতু না , কিন্তু যারা অমুসলিম তাদের কাছে ফালতু। ধরেন , ভাই এর গবেষণায় হালকা ভুল হলো আর রেজাল্ট আসলো মাছির পাখনা তে এরকম কিছু নেই। এবার উনার যেসব মুসলিম সাবস্ক্রাইবার আছে তারা সবাই উনাকে আনসাবস্ক্রাইব করে দিবে। এর পর হিন্দু , খ্রিষ্টান আর নাস্তিকরা আজীবনের মত ইসলাম কে ট্রল করার একটা সম্বল পেয়ে যাবে। আর যদি গবেষণায় এটা সত্য প্রমাণিত হয় , তাহলে নাস্তিক , হিন্দু আর খ্রিষ্টানরা বলবে , নিজের ধর্ম তো , তাই পর্শিয়ালিটি করেছে। এবার চিন্তা করে দেখেন, বিরাট কন্ট্রোভার্সি শুরু হবে। বিশৃঙ্খলা দেখা দিবে। হয়তো কোনো একদল উগ্রবাদী দল হয়তো উনাকে হত্যার হুমকি পর্যন্ত দিয়ে দিবে। ( আল্লাহ এত কিছু না করুক ) উনি একজন গবেষক এবং একজন ছোট মাপের কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ছাড়া কিছুই না। এই ঝামেলার সম্ভবনার কথা মাথায় রেখে আপনাদের ইচ্ছা উনি পূরণ করতে পারেন না। মূলত এটা তার পক্ষে সম্ভব না। আমার হয়তো এত কথা বলার দরকার ছিল না। কিন্তু আমাদের এগুলো মাথায় রাখতে হবে। জাস্ট একবার চিন্তা করেন , গবেষণা ছাড়াই তারা বুখারীর হাদীস কে ফালতু বলে। তাহলে গবেষণায় ছোট ভুল হয়ে গেলে উল্টা রেজাল্ট আসলে তারপর কি বলবে আর কি করবে। এমনই নাস্তিকদের মুখের বিষে টেকা যায়না। তারপর যদি একটা প্রমাণ পেয়ে যায়।
কুকুরের লালার ব্যাকটেরিয়া কতটা ক্ষতিকারক এবং বিড়ালের লালার ব্যাকটেরিয়া কতটুকু ক্ষতিকারক মানুষের জন্য সেটাও বলে দেওয়া দরকার ছিল ভাইয়া। দয়া করে সেই বিষয়ে আরো একটি ভিডিও বানাবেন প্লিজ
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা। , হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮) তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
বিড়ালের মুখে জীবাণু আছে হাদিস বলেছে, আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, কুকুর কোন পাত্রে মুখ দিলে তা সাতবার ধুতে হবে, প্রথম অথবা শেষবার মাটি দ্বারা ঘষতে হবে। বিড়াল যদি তাতে মুখ দেয় তবে একবার ধোয়াই যথেষ্ট। জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৯১ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস কুকুরের মুখে জীবাণু বেশি এজন্য ৭ বার ধুয়ার কথা বলেছে এবং ১বার মাটি দিয়েও ধোয়ার জন্য বলেছেন, অন্য দিকে বিড়ালের জীবাণু কুকুরের তুলনায় কম এজন্য রসুলুল্লাহ সাঃ বিড়ালের জন্য ১বার ধৌত করতে বলেছেন, অল্লহু আলাম।
সালাম 💛 প্রথমে দেখেই ইগনোর করেছি, কারন এগুলো একজন প্র্যাকটিসিং মুসলিম ও একজন বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে আমার কাছে অযৌক্তিক মনে হয়, আর ভিডিও টাও অস্পষ্ট ছিল।
বিড়াল আমাদের আশে পাশে চলাফেরা করে, ঘরের ভিতর আসা যাওয়া করে, এজন্য আমাদের সহজতার স্বার্থে এই প্রাণীকে পাক হিসেবে হুকুম দেওয়া হয়েছে। যদি নাপাক হুকুম দেওয়া হতো, তাহলে আমাদের জন্য কষ্টকর হয়ে যেত। এর মানে, এই না যে এর লালায় রোগ নেই। কোনো কিছু পাক মানেই যে সেটা খাওয়া যায় বা রোগ নেই, বিষয়টি এমন নয়। পুকুরের পানি পাক কিন্তু এই পানি খাওয়া যাবে? তেমনিভাবে, গরু ছাগল পাক প্রাণী, তাদের লালা পাক, কিন্তু এটা কেউ খাবে? পাক নাপাক হুকুম দেওয়া হয়েছে অজু নামাজ শুদ্ধ হওয়ার জন্য। রোগ বা খাওয়া যাবে এসবের সাথে পাক নাপাকের হুকুম সম্পৃক্ত না। সামান্য ফিকহের জ্ঞান থাকলে কেউ এসব ভাবতো না। হানাফী ফিকহ অনুযায়ী, ভালো পানি থাকা সত্ত্বেও কেউ বিড়ালের লালা মিশ্রিত পানি দিয়ে অজু করলে অজু মাকরুহ হবে। কিন্তু, গরু ছাগলের লালা মিশ্রিত পানি দিয়ে কোনো রকম মাকরুহ হবে না। কিন্তু জীবাণু সব প্রাণীর লালায়ই রয়েছে। এসব উল্টোপাল্টা চিন্তাভাবনা লালন করে, বিড়ালপ্রেমীরা। তারা তাদের বিড়াল প্রেমকে উত্তম দেখানোর জন্য ইসলামকে ভুল ব্যাখ্যা করেন। আদতে, বিড়াল পালা কোনো সুন্নাহ নয়, বরং কিছু শর্তসাপেক্ষে জায়েজ, এর বেশি কিছু না। আর "বিড়াল পালন সুন্নাহ" বলা নবীজীর(صلى الله عليه وسلم)নামে মিথ্যাচার। বিড়াল পালা জায়েজ, কিন্তু সুন্নাহ নয়। আলিমদের থেকে জেনে নিতে পারেন।
@@learner28 সুন্নাত এর সংজ্ঞার বিস্তারিত পড়ে দেখেন। পরিষ্কার বলা আছে, যা তিনি (স) অন্যকে করতে দেখেছেন কিন্তু নিষেধ করেন নাই। সে হিসেবে বিড়াল পালন সুন্নাত।
আরে আপনি তো আরও বড় মাপের প্রতারক ও ফালতু!! আপনি কোথায় বিড়াল ও কুকুরের লালা টেস্ট করলেন????? আর এখানে আপনি মানুষের মুখের লালার টেস্ট দেখলেন কেনো?? কেনো অন্যের reference দেখাচ্ছেন এখানে??? আপনি এখানে নিজে বিড়াল ও কুকুরের লালা পরীক্ষা করে দেখাবেন!! কেনো নিজে করে দেখলেন না????? কেনো প্রস্তুতি না নিয়ে এই video বানালেন??? ফাজলামি করেন এখানে! এটা একটা sensitive issue!! আপনি একজন বালের গবেষক! আপনার জ্ঞান বাতির নিচের অন্ধকার type এর! আপনি হোগার ধর্ম নির্পেক্ষতা follow করেন নাকি???video এর শুরুতেই ধর্ম এর ব্যাপারে dialogue শুনেই বুঝা যাচ্ছে তা!! বিষয়টাকে প্রমান করে দেখান !!
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা। , হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮) তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
হযরত দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1] [1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
প্রথমে সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। যারা মানুষের বানানো কুসংস্কারের উপরে বিশ্বাস করে তারাই মনে করে বিড়াল পবিত্র। যদি মুখের লালায় জীবনু না থাকার কারণে বিড়াল পবিত্র হয় আর কুকুরের লালায় জীবাণু থাকার কারণে কুকুর অপবিত্র হয়, তাহলে যে মানুষটি এই গবেষণা করছে সেই মানুষটি সবার আগে সবচেয়ে বেশি অপবিত্র। কারণ মানুষের মুখে কুকুরের থেকেও জীবাণু বেশি। ইসলাম নিয়ে বর্তমানে গবেষণা নয়, শুধু হাসি তামাশা হয়।
বাংলাদেশের বিখ্যাত সফটড্রিংকস যেমন : cocacola, 7up , pepsi , mojo, sprite, clemon, speed, gear , tiger etc. এগুলোর মধ্যে কতটুকু alcohol, acid আছে তা নিয়ে একটি ভিডিও দরকার। বিশেষভাবে মুসলিম ভাইদের অনুরোধ ।
@@informalarefin গরু হালাল প্রাণী পবিত্র প্রাণী বলা হয়নি। শুধুমাত্র বিড়ালকেই পবিত্র প্রাণী বলা হয়ছে হাদিসে। সাব্বির ভাই খালি যুক্তি দিয়ে গোল পাকাইছেন কোনো টেস্ট করে পর্যন্ত দেখেননি নিজে এখনো খালি হাওয়া যুক্তি নির্ভর ভিডিও করলেন যা অপ্রত্যাশিত ছিল
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা। , হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮) তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
হযরত দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1] [1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা। , হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮) তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
হাদিসে বলা আছে বিড়ালের লালায় ক্ষতি নেই, অর্থাৎ ক্ষতিকর কোনো ব্যাক্টযারিয়া নেই, যা মানুষের ক্ষেত্রেও সেম। কিন্তু অনেকে মনে করে বিড়ালের লালায় ব্যাক্টেরিয়া নেই যা সত্য নয়, হাদিসে ব্যাক্টেরিয়ার কথা বলা নাই
হযরত দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1] [1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
হাদীসে বলা হয়েছে বিডাল যে খাবারে মুখ দেয় সেটা আপনি চাইলে খেতে পারেন কিন্ত কুকুরে মুখ দেওয়া খাবার হারাম ।হাদীসে কোথাও বলা হয়নি বিড়ালের মুখে কোনো ব্যাকটেরিয়া নেই।
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা। , হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮) তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
হাদিস কখনও বলেনি যে বেড়ালের মুখে জীবাণু নেই! হাদিস এটা বলেছে যে বেড়ালের লালা নাপাক নয়। মানুষের মুখের লালাও নাপাক নয় কিন্তু মানুষের মুখে হাজারও জীবাণু আছে এটা আমরা সবাই জানি।
নমস্কার স্যার...🙏 । স্যার আমার বাড়ির পোষা বিড়াল তার ঘাড়ের কাছে টিউমার মত ফুলে গেছে অনেক । কিছু দিন সেটা শুধুমাত্রই ফোলা ছিল কিন্তু ওখানে এখন ওই ফোলা জায়গাটা পুরোটাই লোম উঠে গেছে এবং মাংস দেখা যাচ্ছে । স্যার কি হয়ছে একটু বলবেন ....😢 তাহলে আমি আপনার কাছে চির কৃতজ্ঞ থাকতাম 🥺🙏
হযরত দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1] [1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বিড়াল বন্ধুসুলভ দারুণ গৃহপালিত এক প্রাণী। মানুষের সঙ্গে মুহূর্তেই মিশে যেতে পারে। সামান্য আদর-যত্ন করলে ও খাবার-দাবার দিলে- বিড়াল সহজেই পোষ মেনে যায়। রাসুল (সা.) নিজের অজুর পাত্র থেকে বিড়ালকে পানি পান করানোর কথা হাদিসে উল্লেখ রয়েছে। প্রখ্যাত সাহাবি আবু হুরায়রা (রা.)-এর বিড়ালপ্রীতির কথাও প্রসিদ্ধ। অনেকেই শখের বশে বিড়াল পুষে থাকেন। একটি, দুইটি কিংবা আরও বেশি। বিড়াল পালন করতে গেলে কিছু বিষয় অবশ্যই মাথায় আসে। বরং বলা উচিত কিছু বিষয়ের মুখোমুখি হতে হয়। তন্মধ্যে একটি হলো- যেসব খাবারে বিড়াল মুখ দেয়, ওইসব খাবার খাওয়া জায়েজ হবে কিনা ইত্যাদি। অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুক-টুইটার-লিংকডইন-ইন্সটাগ্রাম-ইউট এর উত্তর হলো- বিড়ালের মুখ দেওয়া খাবার খেতে কোনো অসুবিধা নেই। তবে যদি কারও রুচিতে ভালো না লাগে, তাহলে খাবে না। বিড়ালকে কিংবা অন্য কোনো প্রাণীকে দিয়ে দেবে। আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। এটা তোমাদের আশেপাশে ঘনঘন বিচরণকারী বা বিচরণকারীণী। (আবু দাউদ, হাদিস : ৫৭; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮) তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
@@ihsan622 হাদিস টা পড়েছি এবং পড়েই মন্তব্য করেছি , এই ভিডিওতে কোথাও বলা হয়নি বিড়ালের খাওয়া খাবার আমরা খেতে পারবো না, ওনি বলেছেন একটা ফেক ভিডিও দেখে মানুষ যখন প্রমাণ খুঁজতে যাবে তখন দেখবে এটা ভুল তখন তারা সত্যিই কারের গবেষণামূলক ইসলামিক ভিডিও থেকে দূরে থাকবে ।
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা। , হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮) তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা। , হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮) তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
মাস্টারবেশন নিয়ে একটা ভিডিও বানান। এর সুফল কুফল ও মিথ সম্পর্কে সম্পুর্ণ একটা ডিটেলিং ভিডিও চাই। বর্তমানে অনেক ছেলেরাই হীনমন্যতায় ভুগছে এটি নিয়ে। এটি নিয়ে বিস্তারিত একটি ভিডিও বানালে আশাকরি পুরুষদের (মূলত উঠতি বয়সী ছেলেদের) অনেক উপকার হবে।
বিড়াল বিভিন্ন জায়গায় চলাচল করার সময় তার পায়ে বা গায়ে যে ময়লা লেগে থাকে তা নিয়ে বিছানায় উঠলে বা মানুষ তাকে কোলে নিলে কি তার পায়ের ময়লা থেকে মানুষের অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। দয়া করে জানাবেন??
আরে আপনি তো আরও বড় মাপের প্রতারক ও ফালতু!! আপনি কোথায় বিড়াল ও কুকুরের লালা টেস্ট করলেন????? আর এখানে আপনি মানুষের মুখের লালার টেস্ট দেখলেন কেনো?? কেনো অন্যের reference দেখাচ্ছেন এখানে??? আপনি এখানে নিজে বিড়াল ও কুকুরের লালা পরীক্ষা করে দেখাবেন!! কেনো নিজে করে দেখলেন না????? কেনো প্রস্তুতি না নিয়ে এই video বানালেন??? ফাজলামি করেন এখানে! এটা একটা sensitive issue!! আপনি একজন বালের গবেষক! আপনার জ্ঞান বাতির নিচের অন্ধকার type এর! আপনি হোগার ধর্ম নির্পেক্ষতা follow করেন নাকি???video এর শুরুতেই ধর্ম এর ব্যাপারে dialogue শুনেই বুঝা যাচ্ছে তা!! বিষয়টাকে প্রমান করে দেখান !!
স্যার প্লিজ দাদ এর উপর একটা ভিডিও বানান।প্লিজ প্লিজ প্লিজ। বিশেষ করে দাদ টা সারাবো কিভাবে এর উপর। কোন মলম না অসুধ ইউজ করব। কোনভাবেই সারাতে পারছি না। দয়া করে এই বিষয়ে একটা ভিডিও বানান
জানতে চাই (১) কফি কোনটা সাস্থের জন্য ভালো এবং কোনটা খারাপ? বড় কাচের কোউটার দানা দানা কফি ছোনো ১৫ টাকা দামের মিনি পেক কফি এই ২ টার মধ্যে কোনটা ভালো বা খারাপ জানাবেন plz প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কফি খাওয়া কতুটুক নিরাপদ বা ভালো বা খারাপ? (২)কেনে করে যেসব মাশরুম ছেল করে সেখানে মাশরুম কে পানি,লবন,ভিনেগার দিয়ে প্রসেস করে রাখে তো আমি জানতে চাই সেই পানিটা খেতে মজাদা সেই পানিটা কি খাও যাবে? নাকি পানি ফেলে মাশরুম ধুয়ে খাব?
৬ টি কারণে, আপনার বিড়াল পালন করা উচিৎ। » তারা আপনার বাড়িতে ফেরেশতাদের নিয়ে আসে♡ » নবী (ﷺ') এর অনেক বিড়াল ছিল♡ » তারা সুন্নত নিয়ে আসে♡ » তাদের লালা বিশুদ্ধ♡ » তারা নিজেদের পরিষ্কার করে♡ » তারা খুব শান্ত ♡ 🐱4 ইসলামে বিড়াল সম্পর্কে তথ্য ➵হযরত মোহাম্মদ (صلى الله عليه وسلم) বিড়াল পছন্দ করেন। ➵বিড়াল পরিষ্কার এবং খাঁটি প্রাণী। ➵ বিড়াল বাড়ি এবং মসজিদে প্রবেশ করতে পারে। ➵বিড়ালের প্রতি ভালোবাসা ইসলামে বিশ্বাসের লক্ষণ। ইব্নু ‘উমর (রাঃ) সূত্রে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, এক নারী একটি বিড়ালের কারণে জাহান্নামে গিয়েছিল, সে তাকে বেঁধে রেখেছিল। সে তাকে খাবারও দেয়নি, ছেড়েও দেয়নি, যাতে সে যমীনের পোকা মাকড় খেতে পারত। (সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৩১৮) একজন সাহাবী বিড়ালকে অনেক ভালোবাসতো এবং বিড়াল পালন করতো তাই ওই বিড়ালের নামকরণ অনুযায়ী সাহাবীর নাম রাখা হয়েছে বিড়াল প্রেমিক অর্থাৎ আবূ-হূরাইরাহ তাই যদি কোন বিড়াল বা কোন প্রাণী খাবারের সন্ধানে আপনার কাছে আসে, তবে তা উপেক্ষা করবেন না, এটি আপনার কাছে এসেছে শুধুমাত্র আপনার কিছু গুনাহ দূর করার জন্য।আল্লাহু আকবার❤️ যারা মদিনা শরীফ গিয়েছেন তারা তো সরাসরি দেখেছেন আর যারা যায়নি তারা হয়ত সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেখে থাকবেন নবীজির রওজার আশেপাশে অসংখ্য বিড়াল থাকে কারণ নবীজির বিড়ালকে অনেক ভালবাসতেন, বিড়াল সম্পর্কে সামান্য জ্ঞান, একটি বিড়াল বাড়ির ভিতরে খারাপ আত্মা এবং মন্দ উপাদানগুলিকে তাড়াতে পারে। যদি বিড়াল কাঁদে তবে এটি আশেপাশের লোকেদের কাছে একটি খবর বা সতর্কবার্তা প্রদান করতে পারে। যখন একটি বিড়াল আপনার চারপাশে হেঁটে বেড়ায় এবং আপনার পায়ে তার শরীরকে ঘষে, তখন আমরা সাধারণত মনে করি এটি কেবল আদর করা হচ্ছে বা আমাদের চেনার ভান করছে।কিন্তু প্রবীণদের মতে এটি ভুল কারণ তিনি যদি তার শরীর আপনার উপর রাখেন, তাহলে এর অর্থ হল আপনার শরীর থেকে বা আপনার চারপাশে খারাপ উপাদান বা খারাপ আত্মাকে তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। আপনি কি জানেন যে আপনি যখন ঘুমাচ্ছেন এবং আপনার পাশে একটি বিড়াল থাকবে, তখন কোনও অস্বাভাবিক প্রাণী আপনার কাছে আসবে না কারণ তারা বিড়ালকে ভয় পায় এবং তারা আপনার কাছে আসার আগে, তাদের বিড়ালের লেজের সমস্ত বিড়ালের পশম গুনতে হবে। কিন্তু তারা এটি গণনা শেষ করার আগে বিড়ালটি আবার তার লেজ নাড়াবে যাতে তারা বিভ্রান্ত হবে এবং আবার গণনা শুরু করবে। তাই বিড়ালদের আঘাত করবেন না কারণ তারা খুব প্রতিভাবান এবং আপনি আপনার এবং আপনার পরিবারের কাছে একটি গুরুতর কর্মফল পেতে পারেন।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন বিড়াল পবিত্র প্রাণি, সুতরাং নিঃসন্দেহে বিড়াল পবিত্র প্রাণি... পবিত্র মানে আপনি কি বোঝেন? পবিত্র হলে কি তার লালা একেবারে ১০০% ব্যাক্টিরিয়া মুক্ত থাকতে হবে নাকি? বিড়ালকে যেমন হাদিসে পবিত্র বলা হয়েছে ঠিক তেমনি বিড়ালের গোস্ত খাওয়া হারাম ও বলা হয়েছে.. এখন আপনি পবিত্র বলতে কি বুঝলেন বলে ? বিড়াল নিঃসন্দেহে পবিত্র এটা আমার ইমান বিজ্ঞান আজ এক কথা বলবে, কাল তার থিওরি বা বক্তব্য পালটে দিবে.. ইসলাম চিরদিন এক কথার উপর থাকবে ❤
@@mashiurrahman8114 @mdshajibislam5652 দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1] [1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
এমন শত শত পরিক্ষা আছে যেখানে এটা প্রমানিত যে বিড়ালের মুখেও অসংখ্য জীবানু থাকে। যেই হাদিসগুলো কুরআন বা প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে যাবে সেগুলো জাল হাদিস। ইসলামের একমাত্র শতভাগ নির্ভুল গাইড হল কুরআন। সুতরাং এটি ইসলামের ক্ষতি কেরেনি বরং সত্যকে সামনে আনা হয়েছে।
আসসালামু আলাইকুম। ধন্যবাদ ভিডিওটি দেওয়ার জন্য। হুজুর পাক (সা) এর বাণী সব অকাট্যভাবে সত্য ও প্রামাণিত। আপনি যখন গবেষণা লব্ধ কোন বিষয় তুলে ধরবেন আশা করি প্রাসঙ্গিক হাদিসটাও তুলে ধরার চেষ্টা করবেন।যেমনঃ আজকে হাদিসটি তুলে ধরার দরকার ছিল। যেহেতু এই ভিডিও হাদিস কেন্দ্রিক।
Uni hadith expert na. Je jei bishoy expert take ta niye koth abola uchit. Amader problem amra alem der kache scientific bekkha chai. Science practice kore jara tader kase Islam jante chai. Dhormo r Science ek na. Mil thakte pare tobe ek na. 2 ta completely alada subject.
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা। , হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮) তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
হযরত দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1] [1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
আমাকে পায়ের আঙ্গুলে বিড়াল কামড় দিছে অথচ রক্ত বের হয় নাই।২-৩ দিন পর থেকে হঠাৎ শরীর চুলকাছে কারণ কি? আমার তো কোনো এলার্জি সমস্যা নাই। এর করনীয় কি পিলিজ বলেন
হযরত দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1] [1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
ভালো তো খুব সামান্য বিষয়। সাব্বির যা করে দেখাচ্ছেন তা অামরা লাখো অর্থ ব্যয় করেও জানা, বুঝা, পরীক্ষা করা সম্ভব হতো নাহ। খুব খুবই দরকারী, প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট।
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা। , হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮) তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
এত সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আল্লাহ আমাদের সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুক.....❤❤❤
আরে আপনি তো আরও বড় মাপের প্রতারক ও ফালতু!! আপনি কোথায় বিড়াল ও কুকুরের লালা টেস্ট করলেন????? আর এখানে আপনি মানুষের মুখের লালার টেস্ট দেখলেন কেনো?? কেনো অন্যের reference দেখাচ্ছেন এখানে??? আপনি এখানে নিজে বিড়াল ও কুকুরের লালা পরীক্ষা করে দেখাবেন!! কেনো নিজে করে দেখলেন না????? কেনো প্রস্তুতি না নিয়ে এই video বানালেন??? ফাজলামি করেন এখানে! এটা একটা sensitive issue!! আপনি একজন বালের গবেষক! আপনার জ্ঞান বাতির নিচের অন্ধকার type এর! আপনি হোগার ধর্ম নির্পেক্ষতা follow করেন নাকি???video এর শুরুতেই ধর্ম এর ব্যাপারে dialogue শুনেই বুঝা যাচ্ছে তা!! বিষয়টাকে প্রমান করে দেখান !!
বিড়ালের মুখে ব্যকটেরিয়া থাকতে পারে কিন্তু সেটা ক্ষতিকারক নয়
ইসলাম ধর্ম এতটা দুর্বল নয় যে আমাদের ধর্মে মানুষদের আকৃষ্ট করার জন্য অনৈতিক পন্থা অবলম্বন করতে হবে।
আমি আপনার সাথে সহমত।
ইনশাআল্লাহ আবারও পৃথিবী ইসলামের ছায়াতলে আসবে।
বিড়ালের মুখে জীবাণু আছে হাদিস বলেছে, আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, কুকুর কোন পাত্রে মুখ দিলে তা সাতবার ধুতে হবে, প্রথম অথবা শেষবার মাটি দ্বারা ঘষতে হবে। বিড়াল যদি তাতে মুখ দেয় তবে একবার ধোয়াই যথেষ্ট।
জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৯১
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
কুকুরের মুখে জীবাণু বেশি এজন্য ৭ বার ধুয়ার কথা বলেছে এবং ১বার মাটি দিয়েও ধোয়ার জন্য বলেছেন,
অন্য দিকে বিড়ালের জীবাণু কুকুরের তুলনায় কম এজন্য রসুলুল্লাহ সাঃ বিড়ালের জন্য ১বার ধৌত করতে বলেছেন, অল্লহু আলাম।
99% আলেম মোল্লারা 100% কাফের প্রমাণ সূরা 5-44 সূরা 6-155 সূরা 7-3 সুরা 77-50 সূরা 25-30 সূরা 6-116 সূরা 45-6 কাদের অনুসরণ করবেন 36-21, চেক না করে মন্তব্য করবেননা।
😂😂😂😂
আমাদের প্রাণের চেয়ে প্রিয় হযরত মুহাম্মদ (সাঃ), যার ৩০ জন পুরুষের সমান সে*ক্স power (হর্স পাওয়ার) ছিল এবং তিনি প্রতি রাতে পর্যায়ক্রমে ১১ জন স্ত্রী ও ২ জন দাসীর সাথে সহবাস করতেন! তাঁর মত মহান নবি পেয়ে আমরা অনেক গর্বিত! সবাই বলেন আলহামদুলিল্লাহ্!
@@tb-media50আলহামদুলিল্লাহ
সত্যি কথা বলতে, ওই ভিডিও গুলো দেখে,
আপনার ভিডিওর অপেক্ষায় ছিলাম,
ধন্যবাদ ভাইয়া।
হযরত দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1]
[1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
প্রমান হিসেবে বিড়ালের লালা দেখানো প্রয়োজন ছিল, যেমনটি মানুষের দেখিয়েছেন
চাঁদ ফুটো হওয়ার কেউ কোনো প্রমাণ চায়নি তো😊
বাঙালিতো এমনেতেই আবেগ প্রবন, অল্পতেই আবেগে আপলুত হয়ে যায়। যাচাই করে দেখে না সত্য নাকি মিথ্যা। আমি এটা আগে থেকেই জানি পৃথিবীর সব প্রানির পরিপাকের জন্য এনজাইম সহ ব্যাকটেরিয়াও থাকে। প্রথমবার সেই ভিডিও দেখে বুঝে ফেলেছিলাম ভিডিওটি ফেইক।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সত্যতা মানুষের কাছে উপস্থাপন করার জন্য।
ওনি তো কোনো প্রমাণ দেখান নাই
খালি থিউরী দিয়ে পরীক্ষাকে অপ্রমাণ করতে চাইছেন
ওনাকে প্রমাণ দেখাতে বলুন
ঠিক টাইমে আপনার ভিডিওটা পেয়েছি আমরা আজকে একটা বিড়ালের বাচ্চা কুড়িয়ে পেয়েছি
বিড়ালের লালাতে ব্যাকটেরিয়া থাকা বা না থাকার মধ্যে ইসলামের লাভ ক্ষতির কোন সম্পর্ক নাই ।
ইসলামের বিধান বলছে।বিড়াল পবিত্র সেটাই প্রমাণিত।কিন্তু কুকুর নয়
Sabbir bhai, you are 100% right. Thanks for this authentic message.
আমি মালয়েশিয়া থেকে বলতেছি,আমি সবসময় রাস্তার বিড়ালদেরকে খাবার দেই কিন্তু মাঝে মাঝে দেখা যায় বিড়াল কামড় দিয়ে বসে এরপরেও আলহামদুলিল্লাহ এখন পর্যন্ত কিছু হয় নাই Malaysia 🇲🇾 ❤
ইনশাআল্লাহ আমাদের বাড়ির বিড়ালের কামড়ে ক্ষত বিক্ষত করেছে।
আলহামদুলিল্লাহ আমরা ভালো আছি 👍
@@mdzaman8530 আপনার বিড়াল কি ভ্যাকসিন দেওয়া, আমার বিড়ালের ভ্যাকসিন দেওয়া নেই তিন বছর যাবত পালতেছি হঠাৎ করে আজকে আমাকে কামড় দিয়ে দিয়েছে আমার ১৫ দিনের বেবি আছে অনেক টেনশনে আছি এখন
❤❤❤
ভাইয়া আপনার ভিডিও গুলো খুবই ভালোলাগে।বিড়াল একটি পবিত্র প্রানী এতে কোন সন্দেহ নেই,কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে,তার মুখের লালাতে ব্যাকটেরিয়া থাকবেনা।যারা এমন ভাবে এসব উপস্হাপনা করে তারা আসলে হয়ত্ব এক ওয়াক্ত নামাজ ও পড়েনা।ইসলাম তো বহুদূরের বিষয়।মিথ্যা মিথ্যাই,মিথ্যা দিয়ে সত্যকে প্রলুব্ধ করা যায়না।ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য।
Biral er thekeo hazar gune kukur besi pobitro
Ha
😊
ঠিক
আপনি তার কথা শুনে আয়েশা ( রাঃ) এর হাদীসটার বিপক্ষে কথা বললেন। গুনাহ টা কিন্তু সাব্বিরের হয়নি। হয়েছে আপনার।
"ফল খেয়ে জল খেতে নেই" এটা কতটুকু সত্য ? এর উপকারিতা ও অপকারিতা জানাবেন
মাছির ডানার হাদিসেরটা নিয়ে একটা করেন। 🙂
@@dfdfg5646erগো মাতার মুত খাওয়া নিয়ে একটা ভিডিও হয়ে যাক তাইলে।৷ এসব দামি কাজ দিতেই শুরু হোক।
কই দিন পর সুয়োরের গু খাইয়া কইবানি সুয়োর আমার বাব, চাচা লাগে৷ তখন ওইটার ও পরিক্ষা করা হবে।। DNA, গু৷ মুত সব, পরীক্ষা করা হবে
@@dfdfg5646er বুখারীর হাদিস ফালতু কবে থেকে হল?
@@dfdfg5646erতোমাকে কেউ বলছে? তোমার এতো জ্বলে কেন?
@@JamesBond-hm3bwাই , আমরা মুসলিম বলে আমাদের কাছে বুখারীর হাদীস ফালতু না , কিন্তু যারা অমুসলিম তাদের কাছে ফালতু।
ধরেন , ভাই এর গবেষণায় হালকা ভুল হলো আর রেজাল্ট আসলো মাছির পাখনা তে এরকম কিছু নেই। এবার উনার যেসব মুসলিম সাবস্ক্রাইবার আছে তারা সবাই উনাকে আনসাবস্ক্রাইব করে দিবে। এর পর হিন্দু , খ্রিষ্টান আর নাস্তিকরা আজীবনের মত ইসলাম কে ট্রল করার একটা সম্বল পেয়ে যাবে।
আর যদি গবেষণায় এটা সত্য প্রমাণিত হয় , তাহলে নাস্তিক , হিন্দু আর খ্রিষ্টানরা বলবে , নিজের ধর্ম তো , তাই পর্শিয়ালিটি করেছে।
এবার চিন্তা করে দেখেন, বিরাট কন্ট্রোভার্সি শুরু হবে। বিশৃঙ্খলা দেখা দিবে। হয়তো কোনো একদল উগ্রবাদী দল হয়তো উনাকে হত্যার হুমকি পর্যন্ত দিয়ে দিবে। ( আল্লাহ এত কিছু না করুক )
উনি একজন গবেষক এবং একজন ছোট মাপের কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ছাড়া কিছুই না। এই ঝামেলার সম্ভবনার কথা মাথায় রেখে আপনাদের ইচ্ছা উনি পূরণ করতে পারেন না। মূলত এটা তার পক্ষে সম্ভব না।
আমার হয়তো এত কথা বলার দরকার ছিল না। কিন্তু আমাদের এগুলো মাথায় রাখতে হবে।
জাস্ট একবার চিন্তা করেন , গবেষণা ছাড়াই তারা বুখারীর হাদীস কে ফালতু বলে। তাহলে গবেষণায় ছোট ভুল হয়ে গেলে উল্টা রেজাল্ট আসলে তারপর কি বলবে আর কি করবে। এমনই নাস্তিকদের মুখের বিষে টেকা যায়না। তারপর যদি একটা প্রমাণ পেয়ে যায়।
ডাক্তার শামসুল আরেফীন এর লেখা কষ্টিপাথর বইয়ে এটা বিভিন্ন গবেষণার রেফারেন্স দিয়ে দেখানো হয়েছে। পড়ে ফেলতে পারেন বইটা।
একদম সঠিক কাজ করেছেন। আমি আপনার সঙ্গে একমত।
কুকুরের লালার ব্যাকটেরিয়া কতটা ক্ষতিকারক এবং বিড়ালের লালার ব্যাকটেরিয়া কতটুকু ক্ষতিকারক মানুষের জন্য সেটাও বলে দেওয়া দরকার ছিল ভাইয়া। দয়া করে সেই বিষয়ে আরো একটি ভিডিও বানাবেন প্লিজ
এটা নির্ভর করে সেই কুকুর বা বিড়ালের পরিবেশ এবং খাদ্যের উপর ।
ken apne ki lala khaben naki.kam dhanda nai toto kore gure r eisob ajob cinta vabna kore beran
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা।
, হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮)
তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
বিড়ালের মুখে জীবাণু আছে হাদিস বলেছে, আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, কুকুর কোন পাত্রে মুখ দিলে তা সাতবার ধুতে হবে, প্রথম অথবা শেষবার মাটি দ্বারা ঘষতে হবে। বিড়াল যদি তাতে মুখ দেয় তবে একবার ধোয়াই যথেষ্ট।
জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৯১
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
কুকুরের মুখে জীবাণু বেশি এজন্য ৭ বার ধুয়ার কথা বলেছে এবং ১বার মাটি দিয়েও ধোয়ার জন্য বলেছেন,
অন্য দিকে বিড়ালের জীবাণু কুকুরের তুলনায় কম এজন্য রসুলুল্লাহ সাঃ বিড়ালের জন্য ১বার ধৌত করতে বলেছেন, অল্লহু আলাম।
@@monjuislam7965akdom r8
সালাম 💛
প্রথমে দেখেই ইগনোর করেছি,
কারন এগুলো একজন প্র্যাকটিসিং মুসলিম ও একজন বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে আমার কাছে অযৌক্তিক মনে হয়,
আর ভিডিও টাও অস্পষ্ট ছিল।
বিড়াল আমাদের আশে পাশে চলাফেরা করে, ঘরের ভিতর আসা যাওয়া করে, এজন্য আমাদের সহজতার স্বার্থে এই প্রাণীকে পাক হিসেবে হুকুম দেওয়া হয়েছে। যদি নাপাক হুকুম দেওয়া হতো, তাহলে আমাদের জন্য কষ্টকর হয়ে যেত।
এর মানে, এই না যে এর লালায় রোগ নেই।
কোনো কিছু পাক মানেই যে সেটা খাওয়া যায় বা রোগ নেই, বিষয়টি এমন নয়।
পুকুরের পানি পাক কিন্তু এই পানি খাওয়া যাবে? তেমনিভাবে, গরু ছাগল পাক প্রাণী, তাদের লালা পাক, কিন্তু এটা কেউ খাবে?
পাক নাপাক হুকুম দেওয়া হয়েছে অজু নামাজ শুদ্ধ হওয়ার জন্য। রোগ বা খাওয়া যাবে এসবের সাথে পাক নাপাকের হুকুম সম্পৃক্ত না।
সামান্য ফিকহের জ্ঞান থাকলে কেউ এসব ভাবতো না। হানাফী ফিকহ অনুযায়ী, ভালো পানি থাকা সত্ত্বেও কেউ বিড়ালের লালা মিশ্রিত পানি দিয়ে অজু করলে অজু মাকরুহ হবে।
কিন্তু, গরু ছাগলের লালা মিশ্রিত পানি দিয়ে কোনো রকম মাকরুহ হবে না। কিন্তু জীবাণু সব প্রাণীর লালায়ই রয়েছে।
এসব উল্টোপাল্টা চিন্তাভাবনা লালন করে, বিড়ালপ্রেমীরা।
তারা তাদের বিড়াল প্রেমকে উত্তম দেখানোর জন্য ইসলামকে ভুল ব্যাখ্যা করেন।
আদতে, বিড়াল পালা কোনো সুন্নাহ নয়, বরং কিছু শর্তসাপেক্ষে জায়েজ, এর বেশি কিছু না।
আর "বিড়াল পালন সুন্নাহ" বলা নবীজীর(صلى الله عليه وسلم)নামে মিথ্যাচার। বিড়াল পালা জায়েজ, কিন্তু সুন্নাহ নয়। আলিমদের থেকে জেনে নিতে পারেন।
ধন্যবাদ ভাই
কমেন্ট টা ভালো লাগলো❤
@@learner28 সুন্নাত এর সংজ্ঞার বিস্তারিত পড়ে দেখেন।
পরিষ্কার বলা আছে, যা তিনি (স) অন্যকে করতে দেখেছেন কিন্তু নিষেধ করেন নাই।
সে হিসেবে বিড়াল পালন সুন্নাত।
@@jubayerjubu4038 রেফারেন্স দিবেন দয়া করে। তাহলে বিশ্বাস করতাম।
ধন্যবাদ সঠিক তথ্য জানানোর জন্য
সঠিক তথ্য সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ 💗
আরে আপনি তো আরও বড় মাপের প্রতারক ও ফালতু!! আপনি কোথায় বিড়াল ও কুকুরের লালা টেস্ট করলেন????? আর এখানে আপনি মানুষের মুখের লালার টেস্ট দেখলেন কেনো?? কেনো অন্যের reference দেখাচ্ছেন এখানে??? আপনি এখানে নিজে বিড়াল ও কুকুরের লালা পরীক্ষা করে দেখাবেন!! কেনো নিজে করে দেখলেন না????? কেনো প্রস্তুতি না নিয়ে এই video বানালেন??? ফাজলামি করেন এখানে! এটা একটা sensitive issue!! আপনি একজন বালের গবেষক! আপনার জ্ঞান বাতির নিচের অন্ধকার type এর! আপনি হোগার ধর্ম নির্পেক্ষতা follow করেন নাকি???video এর শুরুতেই ধর্ম এর ব্যাপারে dialogue শুনেই বুঝা যাচ্ছে তা!! বিষয়টাকে প্রমান করে দেখান !!
দু-এক টা ডক্টর ইউটিউবে থাকা দরকার আপনি কারো কথায় কান দিয়েন না ভাই চালিয়ে জান পাশে আছি ইনশাআল্লাহ ❤❤
ভাইয়া, সাদা চাল ( চিকন চাল) অার লাল চাল ( মোটা চালেরর) মধ্যে এ পার্থক্যের একটা ভিডিও চাই
দাদা খুব ভালো ভাবে বিষয়টা ব্যাখা করলেন এমন গুরুত্ব পূর্ণ এবং তথ্য যুক্ত ভিডিও জন্য ধন্যবাদ আল্লাহ আপনার ঙ্গান বৃদ্ধি করুন |
ফিরিজের ঠান্ডা খাবারের একটা ভিডিও দিবেন
ধন্যবাদ,অপেক্ষায় ছিলাম
আল্লাহ আপনার কল্যাণ করুন। আমিন❤❤❤
আমিন
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা।
, হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮)
তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
সঠিক কথা পৃথিবীতে সব বিড়ালের মুখেই আছে।
প্রমাণ?
হযরত দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1]
[1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
প্রথমে সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
যারা মানুষের বানানো কুসংস্কারের উপরে বিশ্বাস করে তারাই মনে করে বিড়াল পবিত্র। যদি মুখের লালায় জীবনু না থাকার কারণে বিড়াল পবিত্র হয় আর কুকুরের লালায় জীবাণু থাকার কারণে কুকুর অপবিত্র হয়, তাহলে যে মানুষটি এই গবেষণা করছে সেই মানুষটি সবার আগে সবচেয়ে বেশি অপবিত্র। কারণ মানুষের মুখে কুকুরের থেকেও জীবাণু বেশি। ইসলাম নিয়ে বর্তমানে গবেষণা নয়, শুধু হাসি তামাশা হয়।
তুমি যে নাস্তিকের বাচ্চা সেটা আমরা জানি😂😂
বাংলাদেশের বিখ্যাত সফটড্রিংকস যেমন : cocacola, 7up , pepsi , mojo, sprite, clemon, speed, gear , tiger etc. এগুলোর মধ্যে কতটুকু alcohol, acid আছে তা নিয়ে একটি ভিডিও দরকার। বিশেষভাবে মুসলিম ভাইদের অনুরোধ ।
বিড়াল একটি পবিত্র প্রাণী কিন্তু এর মানে এই নয় যে এর মল ও পবিত্র। টিক তেমনি এর লালাও পবিত্র নয়। যেকোনো প্রাণীর লালা থেকে অবশ্যই বেচে থাকতে হবে ।
অপবিত্র নয় কারণ একটা হাদীসে এসেছে
তবে এই বস নিয়ে লাফালাফি করার কোন প্রয়োজন নেই কারণ মানুষের মুখের লালা ও পাক তার সত্বেও মানুষের মুখের ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যায়
আপনাকে কে বলছে যে বিড়ালের লালা পবিত্র নয়?
বিড়াল যে পানিতে মুখ দেয় সেই পানি দিয়ে ওযু করলে ওযু হবে এটা জানেন?
না জেনে মন্তব্য করেন কেন?
একই ভাবে গরুও পবিত্র প্রাণী তাই বলে গোবর খাওয়া জায়েয নয়।
@@informalarefin
গরু হালাল প্রাণী
পবিত্র প্রাণী বলা হয়নি।
শুধুমাত্র বিড়ালকেই পবিত্র প্রাণী বলা হয়ছে হাদিসে।
সাব্বির ভাই খালি যুক্তি দিয়ে গোল পাকাইছেন
কোনো টেস্ট করে পর্যন্ত দেখেননি নিজে এখনো খালি হাওয়া যুক্তি নির্ভর ভিডিও করলেন
যা অপ্রত্যাশিত ছিল
ভাইয়া চকলেট খেলে কি উপকার বা অপকার হতে পারে তা সম্পর্কে একটা বিস্তারিত ভিডিও চাই।নরমাল চকলেট বা ডার্ক চকলেট।
ধন্যবাদ, ❤️ প্রিয় ভাই, সত্যি তথ্য আমাদের মাঝে প্রকাশ করার জন্য 😊
এই লোক নিজেই প্রতারক। সে কোনো সিরিয়াস রিসার্চার এতো সময় পাবার কথা না ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার জন্যে।
উনার ল্যাবরেটরি দেখাতে বলেন। তাহলে " দুধ কা দুধ, পানি কা পানি হো জায়েগা "
বিড়ালের মুখের লালায়যে ব্যাকটেরিয়া আছে আর তা মানুষের জন্য কতোখানি ক্ষতিকর তা নিয়ে একটা ভিডিও করেন প্লিজ
সচেতনতা মূলক ভিডিও বানানোর জন্য ধন্যবাদ।
love ..i agree.. islam is truth ,but not rumours
ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকবেন সবসময়।
আমি ইসলাম কিন্তু আমি সত্যি বিশ্বাসী। খুব ভালো video আপনার।
সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ইনি নিজেই গুগল করে ভিডিও বানান। কোনো রিসার্চার হলে এতো সময় পেতেন না ইউটিউবিং করার।
উনাকে বলেন উনার ল্যাব দেখাতে। দুধ কা দুধ পানি কা পানি হয়ে যাবে।
ভাই, আসলে এই বিষয়ে আমি বিজ্ঞ না যে সে কি গুগোল থেকে সার্চ দিয়ে গবেষণা করে।
ভাই,তাই এই বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না
@@Aashique_Elaheeআপনি কি মনে করেন বিড়ালের লালায় কোনো জীবাণু থাকে না?
Vai, Upnar video amar khub valo lage.
একসাথে বিড়াল আর আমি দেখলাম। বিড়াল আমার মুখের নিচে ছিলো 😊
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা।
, হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮)
তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
😃😃
বিজ্ঞান নিজেই বলে চিরকালের সত্য বলে কিছু নেই।
বিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতা এখানেই।
ধর্মীয় মনগড়া গুজবকে মানুষের সামনে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানোর জন্য আর সঠিক তথ্য দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই ❤
😂😂😂😂😂 লাউল্লা, ইসলামে কোথাও বলা নেই বিড়ালের মুখে জীবানু নেই 🤣🤣🤣🤣
জীবানু জিনিসটা ই যে আছে, এটা জানা থাকলে তো বলবে।
আমার পোষা বিড়াল আমার কাছে এসে ঘুমালেই একটা সমস্যা লক্ষ্য করছি । বিড়াল কিছুক্ষন পাশে থাকলেই আমার চোখে প্রচুর চুলকানি নাক দিয়ে সর্দি কাশি শুরু হয় ।
এটা আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল,,ধন্যবাদ ভাই💚
হযরত দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1]
[1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা।
, হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮)
তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
হাদিসে বলা আছে বিড়ালের লালায় ক্ষতি নেই, অর্থাৎ ক্ষতিকর কোনো ব্যাক্টযারিয়া নেই, যা মানুষের ক্ষেত্রেও সেম। কিন্তু অনেকে মনে করে বিড়ালের লালায় ব্যাক্টেরিয়া নেই যা সত্য নয়, হাদিসে ব্যাক্টেরিয়ার কথা বলা নাই
আমি হাদিস জানি না হাদিস পড়িনা তবে এইটা বলতে পারি যে হাদিসে কোথাও বলা হয়নি বিড়ালের মোখে ব্যাকট্যারিয়া নেই
হযরত দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1]
[1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
হাদীসে বলা হয়েছে বিডাল যে খাবারে মুখ দেয় সেটা আপনি চাইলে খেতে পারেন কিন্ত কুকুরে মুখ দেওয়া খাবার হারাম ।হাদীসে কোথাও বলা হয়নি বিড়ালের মুখে কোনো ব্যাকটেরিয়া নেই।
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা।
, হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮)
তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
bacteria abiskar hoyche kobe?
Jini hadis e Jane na se ki vabe montobbo kore😅, ha ata sotto j Jibanu o pobittro ta ak jinis noi
কালেমার দাওয়াত দিয়ে গেলাম। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
ভাই
মানুষের ঘামেও জীবণু থাকে।
কুকুরের লালায় ক্ষতিকর জীবাণু থাকে কিন্তু বিড়ালের লালায় ক্ষতিকর জীবাণুর থাকে না
আপনার আরোও পড়াশুনা করা উচিত
হাহাহা
Nije porashuna koren age😂 uni ke apni hoyto chinen nh
হালা
taile biral er lala glass a niya sorbot er moto khaiyen coz germs na thakle to Pani thekeo safe
😂😂😂😂😂😂
Apni ki niya porasona koren vai
Sabbir bhai Thank you.
হাদিস কখনও বলেনি যে বেড়ালের মুখে জীবাণু নেই! হাদিস এটা বলেছে যে বেড়ালের লালা নাপাক নয়। মানুষের মুখের লালাও নাপাক নয় কিন্তু মানুষের মুখে হাজারও জীবাণু আছে এটা আমরা সবাই জানি।
Hmm Biral mental health er jonno khub valo
নমস্কার স্যার...🙏 । স্যার আমার বাড়ির পোষা বিড়াল তার ঘাড়ের কাছে টিউমার মত ফুলে গেছে অনেক । কিছু দিন সেটা শুধুমাত্রই ফোলা ছিল কিন্তু ওখানে এখন ওই ফোলা জায়গাটা পুরোটাই লোম উঠে গেছে এবং মাংস দেখা যাচ্ছে । স্যার কি হয়ছে একটু বলবেন ....😢 তাহলে আমি আপনার কাছে চির কৃতজ্ঞ থাকতাম 🥺🙏
Tang. Jeta soft drink hisebe summer a pan kora Hy ..er Ekta experiment kore information dile valo hoy
ধন্যবাদ স্যার আপনাকে জায়াকাল্লাহু খায়ের 🌹 আপনার কাছে এটাই আশা ছিল কারণ মন গড়া কথা কিংবা কাজ ইসলামের আরো ক্ষতি করছে , ডাঃ জাকির নায়েকও এ কথা বলেছেন
হযরত দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1]
[1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
হাদিস টা পড়ে মন্তব্য করুন
বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: বিড়াল বন্ধুসুলভ দারুণ গৃহপালিত এক প্রাণী। মানুষের সঙ্গে মুহূর্তেই মিশে যেতে পারে। সামান্য আদর-যত্ন করলে ও খাবার-দাবার দিলে- বিড়াল সহজেই পোষ মেনে যায়। রাসুল (সা.) নিজের অজুর পাত্র থেকে বিড়ালকে পানি পান করানোর কথা হাদিসে উল্লেখ রয়েছে। প্রখ্যাত সাহাবি আবু হুরায়রা (রা.)-এর বিড়ালপ্রীতির কথাও প্রসিদ্ধ।
অনেকেই শখের বশে বিড়াল পুষে থাকেন। একটি, দুইটি কিংবা আরও বেশি। বিড়াল পালন করতে গেলে কিছু বিষয় অবশ্যই মাথায় আসে। বরং বলা উচিত কিছু বিষয়ের মুখোমুখি হতে হয়। তন্মধ্যে একটি হলো- যেসব খাবারে বিড়াল মুখ দেয়, ওইসব খাবার খাওয়া জায়েজ হবে কিনা ইত্যাদি।
অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুক-টুইটার-লিংকডইন-ইন্সটাগ্রাম-ইউট
এর উত্তর হলো- বিড়ালের মুখ দেওয়া খাবার খেতে কোনো অসুবিধা নেই। তবে যদি কারও রুচিতে ভালো না লাগে, তাহলে খাবে না। বিড়ালকে কিংবা অন্য কোনো প্রাণীকে দিয়ে দেবে।
আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। এটা তোমাদের আশেপাশে ঘনঘন বিচরণকারী বা বিচরণকারীণী। (আবু দাউদ, হাদিস : ৫৭; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮)
তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
@@ihsan622 হাদিস টা পড়েছি এবং পড়েই মন্তব্য করেছি , এই ভিডিওতে কোথাও বলা হয়নি বিড়ালের খাওয়া খাবার আমরা খেতে পারবো না, ওনি বলেছেন একটা ফেক ভিডিও দেখে মানুষ যখন প্রমাণ খুঁজতে যাবে তখন দেখবে এটা ভুল তখন তারা সত্যিই কারের গবেষণামূলক ইসলামিক ভিডিও থেকে দূরে থাকবে ।
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা।
, হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮)
তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
মানুষ এবং প্রাণীর যৌন মিলনে কী বাচ্চা প্রসব হয়?এটা নিয়ে ভিডিও বানান একটা।
বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনা আমার অনেক ভালো লাগে
ভাই আপনার ভিডিওগুলো প্রথম থেকে গেছি এমন কে কে আছে?❤
পাঙ্গাস মাছ খাওয়া ভালো না খারাপ।এটা নিয়ে জানালে উপকৃত হব।
Chat gpt bolche valo
ভাই আপনি এতো গবেষণা করে কি করলেন আপনার শরিল এতো পাতলা খান কে এতো কিছু বাছার সময় নাই আল্লাহ অনেক ভালো রাখছে
সাব্বির সাহেবকে ধন্যবাদ আমি একজন মুসলিম হিসেবে।
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা।
, হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮)
তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
আপনার ভিডিও গুলা ১০০% শিক্ষা মূলক
তারমানে সচেতন ভাবেই মানুষকে আরও অন্ধত্বের দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে!?
মাস্টারবেশন নিয়ে একটা ভিডিও বানান।
এর সুফল কুফল ও মিথ সম্পর্কে সম্পুর্ণ একটা ডিটেলিং ভিডিও চাই।
বর্তমানে অনেক ছেলেরাই হীনমন্যতায় ভুগছে এটি নিয়ে।
এটি নিয়ে বিস্তারিত একটি ভিডিও বানালে আশাকরি পুরুষদের (মূলত উঠতি বয়সী ছেলেদের) অনেক উপকার হবে।
বিড়াল বিভিন্ন জায়গায় চলাচল করার সময় তার পায়ে বা গায়ে যে ময়লা লেগে থাকে তা নিয়ে বিছানায় উঠলে বা মানুষ তাকে কোলে নিলে কি তার পায়ের ময়লা থেকে মানুষের অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। দয়া করে জানাবেন??
gynecomastia নিয়ে যদি একটু আলোচনা করতেন... সমাধান, খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম।
আখের গুড়, খেজুরের গুর এবং চিনির মধ্যে কোনটা বেশি ভালো ্্্
Thank you so much for sharing knowledge in so simple way
Vaiya apni ato information deowar poreo oi shokol sarthopor manush bujhbe na
Keep up the Good work! well done Brother.
ভাই।
পুরুষ গরুর বিচি থেলে কি কোন সমস্যা হবে তা নিয়ে একটা ভিডিও চাই প্লিজ
Chia seeds Nia akta video dile valo hoto
ভাই বাজারের ঔষধ কোম্পানির সুগার ক্যাপ নিয়ে গবেষণা করেন
সুন্দর উপস্থাপনের জন্যে অনেক অনেক ভালোবাসা❤❤
আরে আপনি তো আরও বড় মাপের প্রতারক ও ফালতু!! আপনি কোথায় বিড়াল ও কুকুরের লালা টেস্ট করলেন????? আর এখানে আপনি মানুষের মুখের লালার টেস্ট দেখলেন কেনো?? কেনো অন্যের reference দেখাচ্ছেন এখানে??? আপনি এখানে নিজে বিড়াল ও কুকুরের লালা পরীক্ষা করে দেখাবেন!! কেনো নিজে করে দেখলেন না????? কেনো প্রস্তুতি না নিয়ে এই video বানালেন??? ফাজলামি করেন এখানে! এটা একটা sensitive issue!! আপনি একজন বালের গবেষক! আপনার জ্ঞান বাতির নিচের অন্ধকার type এর! আপনি হোগার ধর্ম নির্পেক্ষতা follow করেন নাকি???video এর শুরুতেই ধর্ম এর ব্যাপারে dialogue শুনেই বুঝা যাচ্ছে তা!! বিষয়টাকে প্রমান করে দেখান !!
মাশা-আল্লাহ। জাযাকাল্লাহ খাইর..
আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন
স্যার প্লিজ দাদ এর উপর একটা ভিডিও বানান।প্লিজ প্লিজ প্লিজ। বিশেষ করে দাদ টা সারাবো কিভাবে এর উপর। কোন মলম না অসুধ ইউজ করব। কোনভাবেই সারাতে পারছি না। দয়া করে এই বিষয়ে একটা ভিডিও বানান
Perfectly explained ❤❤
জানতে চাই
(১)
কফি কোনটা সাস্থের জন্য ভালো এবং কোনটা খারাপ?
বড় কাচের কোউটার দানা দানা কফি
ছোনো ১৫ টাকা দামের মিনি পেক কফি
এই ২ টার মধ্যে কোনটা ভালো বা খারাপ জানাবেন plz
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কফি খাওয়া কতুটুক নিরাপদ বা ভালো বা খারাপ?
(২)কেনে করে যেসব মাশরুম ছেল করে সেখানে মাশরুম কে পানি,লবন,ভিনেগার দিয়ে প্রসেস করে রাখে
তো আমি জানতে চাই সেই পানিটা খেতে মজাদা সেই পানিটা কি খাও যাবে? নাকি পানি ফেলে মাশরুম ধুয়ে খাব?
৬ টি কারণে, আপনার বিড়াল পালন করা উচিৎ।
» তারা আপনার বাড়িতে ফেরেশতাদের নিয়ে আসে♡
» নবী (ﷺ') এর অনেক বিড়াল ছিল♡
» তারা সুন্নত নিয়ে আসে♡
» তাদের লালা বিশুদ্ধ♡
» তারা নিজেদের পরিষ্কার করে♡
» তারা খুব শান্ত ♡
🐱4 ইসলামে বিড়াল সম্পর্কে তথ্য
➵হযরত মোহাম্মদ (صلى الله عليه وسلم) বিড়াল পছন্দ করেন।
➵বিড়াল পরিষ্কার এবং খাঁটি প্রাণী।
➵ বিড়াল বাড়ি এবং মসজিদে প্রবেশ করতে পারে।
➵বিড়ালের প্রতি ভালোবাসা ইসলামে বিশ্বাসের লক্ষণ।
ইব্নু ‘উমর (রাঃ) সূত্রে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, এক নারী একটি বিড়ালের কারণে জাহান্নামে গিয়েছিল, সে তাকে বেঁধে রেখেছিল। সে তাকে খাবারও দেয়নি, ছেড়েও দেয়নি, যাতে সে যমীনের পোকা মাকড় খেতে পারত।
(সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৩১৮)
একজন সাহাবী বিড়ালকে অনেক ভালোবাসতো এবং বিড়াল পালন করতো তাই ওই বিড়ালের নামকরণ অনুযায়ী সাহাবীর নাম রাখা হয়েছে বিড়াল প্রেমিক অর্থাৎ
আবূ-হূরাইরাহ
তাই যদি কোন বিড়াল বা কোন প্রাণী খাবারের সন্ধানে আপনার কাছে আসে, তবে তা উপেক্ষা করবেন না, এটি আপনার কাছে এসেছে শুধুমাত্র আপনার কিছু গুনাহ দূর করার জন্য।আল্লাহু আকবার❤️
যারা মদিনা শরীফ গিয়েছেন তারা তো সরাসরি দেখেছেন আর যারা যায়নি তারা হয়ত সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেখে থাকবেন নবীজির রওজার আশেপাশে অসংখ্য বিড়াল থাকে কারণ নবীজির বিড়ালকে অনেক ভালবাসতেন,
বিড়াল সম্পর্কে সামান্য জ্ঞান,
একটি বিড়াল বাড়ির ভিতরে খারাপ আত্মা এবং মন্দ উপাদানগুলিকে তাড়াতে পারে।
যদি বিড়াল কাঁদে তবে এটি আশেপাশের লোকেদের কাছে একটি খবর বা সতর্কবার্তা প্রদান করতে পারে।
যখন একটি বিড়াল আপনার চারপাশে হেঁটে বেড়ায় এবং আপনার পায়ে তার শরীরকে ঘষে, তখন আমরা সাধারণত মনে করি এটি কেবল আদর করা হচ্ছে বা আমাদের চেনার ভান করছে।কিন্তু প্রবীণদের মতে এটি ভুল কারণ তিনি যদি তার শরীর আপনার উপর রাখেন,
তাহলে এর অর্থ হল আপনার শরীর থেকে বা আপনার চারপাশে খারাপ উপাদান বা খারাপ আত্মাকে তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।
আপনি কি জানেন যে আপনি যখন ঘুমাচ্ছেন এবং আপনার পাশে একটি বিড়াল থাকবে, তখন কোনও অস্বাভাবিক প্রাণী আপনার কাছে আসবে না কারণ তারা বিড়ালকে ভয় পায় এবং তারা আপনার কাছে আসার আগে, তাদের বিড়ালের লেজের সমস্ত বিড়ালের পশম গুনতে হবে। কিন্তু তারা এটি গণনা শেষ করার আগে বিড়ালটি আবার তার লেজ নাড়াবে যাতে তারা বিভ্রান্ত হবে এবং আবার গণনা শুরু করবে।
তাই বিড়ালদের আঘাত করবেন না কারণ তারা খুব প্রতিভাবান এবং আপনি আপনার এবং আপনার পরিবারের কাছে একটি গুরুতর কর্মফল পেতে পারেন।
ভাই,মানুষের চোখের পানি মাইক্রোস্কোপ এ দেখাবেন প্লিজ,,,
ধন্যবাদ ভাই, ধর্মান্ধদের অন্ধ আবেগে পানি ঢেলে দেয়ার জন্য। ❤❤
ধর্মান্ধ বলতে কি বুঝাতে চেয়েছেন?
tor mare chuda diwe chuk ondo kore dici janower
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন বিড়াল পবিত্র প্রাণি, সুতরাং নিঃসন্দেহে বিড়াল পবিত্র প্রাণি...
পবিত্র মানে আপনি কি বোঝেন?
পবিত্র হলে কি তার লালা একেবারে ১০০% ব্যাক্টিরিয়া মুক্ত থাকতে হবে নাকি?
বিড়ালকে যেমন হাদিসে পবিত্র বলা হয়েছে ঠিক তেমনি বিড়ালের গোস্ত খাওয়া হারাম ও বলা হয়েছে..
এখন আপনি পবিত্র বলতে কি বুঝলেন বলে ?
বিড়াল নিঃসন্দেহে পবিত্র
এটা আমার ইমান
বিজ্ঞান আজ এক কথা বলবে, কাল তার থিওরি বা বক্তব্য পালটে দিবে..
ইসলাম চিরদিন এক কথার উপর থাকবে ❤
@@mashiurrahman8114
@mdshajibislam5652
দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1]
[1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
@@mashiurrahman8114
ওনি কোনো পরীক্ষাই করেননি
এ বিষয়ে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলে গেছেন।
ভাই আমার কথা হলো , আপনি তো পরীক্ষা করে দেখাতে পারতেন ।তাহলে দেখলেন না কেনো ?
তাইলে আর বাটপারি করবো কিভাবে।
এমন শত শত পরিক্ষা আছে যেখানে এটা প্রমানিত যে বিড়ালের মুখেও অসংখ্য জীবানু থাকে। যেই হাদিসগুলো কুরআন বা প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে যাবে সেগুলো জাল হাদিস। ইসলামের একমাত্র শতভাগ নির্ভুল গাইড হল কুরআন। সুতরাং এটি ইসলামের ক্ষতি কেরেনি বরং সত্যকে সামনে আনা হয়েছে।
ভাইয়া আমার মাথায় চুল অনেক পরে তার জন্য কি করতে পারি একটি ভিডিও দিন প্লিজ. ? 🥺
Sabbir Bhai, plz give subtitle of this video so that the English speaking people will understand this.
এগিয়ে যান আমরা পাশে আছি।।
আসসালামু আলাইকুম। ধন্যবাদ ভিডিওটি দেওয়ার জন্য। হুজুর পাক (সা) এর বাণী সব অকাট্যভাবে সত্য ও প্রামাণিত। আপনি যখন গবেষণা লব্ধ কোন বিষয় তুলে ধরবেন আশা করি প্রাসঙ্গিক হাদিসটাও তুলে ধরার চেষ্টা করবেন।যেমনঃ আজকে হাদিসটি তুলে ধরার দরকার ছিল। যেহেতু এই ভিডিও হাদিস কেন্দ্রিক।
ওনি নিজেই পরীক্ষা করে দেখেননি
Uni hadith expert na. Je jei bishoy expert take ta niye koth abola uchit. Amader problem amra alem der kache scientific bekkha chai. Science practice kore jara tader kase Islam jante chai. Dhormo r Science ek na. Mil thakte pare tobe ek na. 2 ta completely alada subject.
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা।
, হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮)
তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
Walikumusalam
Alhamdulillah... Thanks vai
আপনার গবেষণা গুলা ভালো লাগে।অনেক কিছু জানতে পারি।ধন্যবাদ ভাই
উনার ল্যাবরেটরি দেখাতে বলেন। আপনি কিভাবে বুঝলেন যে উনি গবেষণা করেছেন 😂
@@Aashique_Elahee ভাই মানুষের ভালো দিক দেখে হিংসা হয় খুব??
@@Zamanasikvalo kharap matter kortese na ekhane....akta Scientific calculation na dekhaile to somossai jekhane akta hadith er bapare kotha boltesen
@@Aashique_Elahee Tor chulkani shuru hoye geche? 😂
Apnake onek dhonnobad
ভাই কিভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে বডি মাসল বাড়াব তার একটি
ভিডিও দিলে অনেক খুশি হতাম।🥰
আাহ! উনার যে বডি মাসল।
@@mohammadarifhasanripon8649 🤣🤣 Ta thik
আল্লাহ আপনাকে এর উত্তম প্রতিদান দিক
হযরত দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1]
[1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
আমাকে পায়ের আঙ্গুলে বিড়াল কামড় দিছে অথচ রক্ত বের হয় নাই।২-৩ দিন পর থেকে হঠাৎ শরীর চুলকাছে কারণ কি? আমার তো কোনো এলার্জি সমস্যা নাই।
এর করনীয় কি পিলিজ বলেন
ভাই, জীবাণু আছে কি না, সেটা বড় কথা না, বড় কথা হলো সেসব জীবাণু মানুষের জন্য ক্ষতিকর কি না, সেটা।
এটা পরিক্ষা করে ভিডিও দেন, প্লিজ।❤
আমি জানিনা তবে আপনার কি মনে হয় ? খুব বেশি উপকারি নিশ্চয় !
Bacteria dekhe aita bola jae? Uni toh bolloi kichu bacteria bhalo r kichu kharap. Jor kore hadith science dara promanito korar dorkar ache ki? Apni jodi mone koren ekta hadith nobiji bolechen tahole sheita apnar bisshash kortei hobe. Science proman koruk r na koruk.
জাযাকাল্লাহ খাইর
হযরত দাউদ ইবনু সা-লিহ ইবনু দীনার (রহঃ) থেকে তার মাতার সূত্রে বর্ণিত। তার (মায়ের) মুক্তিদানকারিণী মুনীব একবার তার মাকে কিছু ’হারীসাহ্’ নিয়ে ’আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তার মা বলেন, আমি গিয়ে তাকে সালাতরত পেলাম। তিনি তখন আমাকে (হাত দিয়ে) ইশারা করলেন, ’তা রেখে দাও’। তখন একটি বিড়াল এলো এবং তা হতে কিছু খেল। এরপর ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) শেষ করে বিড়ালের খাওয়া স্থান থেকেই খেলেন এবং বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিড়াল নাপাক নয়। ওটা তোমাদের আশেপাশে ঘন ঘন বিচরণকারী জীব। তিনি [’আয়িশাহ্ (রাঃ)] আরো বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট (পানি) দিয়ে উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করতে দেখেছি। (আবূ দাঊদ)[1]
[1] সহীহ : আবূ দাঊদ ৭৬।
ভাই আপনার ভিডিও ভালো লাগে, ধন্যবাদ আপনাকে
ভালো তো খুব সামান্য বিষয়।
সাব্বির যা করে দেখাচ্ছেন তা অামরা লাখো অর্থ ব্যয় করেও জানা, বুঝা, পরীক্ষা করা সম্ভব হতো নাহ।
খুব খুবই দরকারী, প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট।
ভাই আপনার ভিডিও গুলো অনেক ভালো লাগে।
মাশাআল্লাহ সুবহানাল্লাহ আল্লাহূ আকবর
Gynecomastia নিয়ে আলোচনা করুন প্লিজ
মাশাআল্লাহ অনেক ভালো লাগলো এই ভিডিও দেখে
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ভাইজান ☘️ আল্লাহ সকল মুসলিমকে হেফাজত করুন 🥀💕
ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ
অর্থাৎ সাব্বির সাহেব হাদীস কে অস্বীকার করার সাহসিকতা দেখিয়েছেন 😡 নাউজুবিল্লা।
, হাদিস : ৩৬৭; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৩১৯১; মিশকাত, হাদিস : ৪৮)
তাবেয়ি দাউদ ইবনুস সালিহ (রহ.) তার মা থেকে বর্ণনা করেন যে, তার মায়ের মুক্তিদানকারিণী মনিব একবার তাকে কিছু ‘হারিসা’ নিয়ে আয়েশা (রা.)-এর নিকট পাঠান। তখন তিনি তাকে নামাজরত অবস্থায় পান। আর তিনি আমাকে ইশারা করে খাবারটি রেখে যেতে বললেন। এসময় একটি বিড়াল আসল এবং তা থেকে কিছু খেয়ে ফেলল। নামাজ শেষে আয়েশা (রা.) বিড়ালের খাওয়া স্থান হতেই কিছু খাবার খেলেন এবং বললেন, আল্লাহ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিড়াল নাপাক নয়। তা তোমাদের পাশে অধিক বিচরণকারী একটি জন্তু। আর আমি রাসুল (সা.)-কে তার উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি। (আবু দাউদ, হাদিস : ৭৬; মিশকাত, হাদিস : ৪৮৩)
Walikumusalam
He is 100% right