“যালেমরা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহকে বেখবর মনে করো না। তিনি কেবল তাদের সেই দিন পর্যন্ত বিলম্বিত করেন যেদিন তাদের চোখ আতঙ্কে তাকিয়ে থাকবে” - সূরা ইব্রাহিম 14:42 আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা অত্যাচারীদের সাথে সেই অনুযায়ী আচরণ করুন।
ঈসা (আ) আল্লাহ নন ; আল্লাহর পুত্রও নন। তিনি [ঈসা (আ)] আল্লাহর বান্দা ও রাসূল। তিনি [ঈসা (আ)] নিজেকে আল্লাহ দাবী করেন নি এবং আল্লাহর পুত্রও দাবী করেননি। তিনি [ঈসা (আ)] নিজেকে আল্লাহর বান্দা ও রাসূল দাবী করেছেন। তিনি [ঈসা (আ)] আল্লাহর ইবাদত করেছেন এবং অন্যদেরকে আল্লাহর ইবাদত করতে বলেছেন। ঈসা (আ) বাবা ছাড়া জন্মগ্রহণ করেছেন। তাঁকে [ঈসা (আ)] ইহুদীরা ক্রুশবিদ্ধ করতে পারেনি এবং হত্যাও করতে পারেনি। তাঁকে [ঈসা (আ)] জীবিত অবস্থায় আসমানে তুলে নেওয়া হয়েছে। কিয়ামতের পূর্বে তিনি পৃথিবীতে আসবেন। আমরা (মুসলিমরা) কোন নবী-রাসূলগণের ইবাদত করিনা। আমরা (মুসলিমরা) মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর ইবাদত করি। ঈসা (আ) সহ সকল নবী-রাসূলগণ তাঁদের স্রষ্টা আল্লাহর ইবাদত করেছেন এবং তাঁদের স্ব স্ব উম্মতদেরকে একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করতে বলেছেন। ঈসা (আ)-এর পর পৃথিবীতে সর্বশেষ রাসূল মুহাম্মাদ (সা) মক্কা নগরীতে ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে জন্ম গ্রহন করেছেন। যেহেতু নবী মুহাম্মাদ (সা) সর্বশেষ রাসূল তাই উনার [নবী মুহাম্মাদ (সা)] পর কিয়ামত পর্যন্ত আর কোন প্রকার নবী এবং রাসূল প্রেরিত হবেন না। [Mashuk Alam] 03/06/2022
আত তওবা আয়াত ৩১, তারা আল্লাহকে ছেড়ে নিজেদের পন্ডিত-পুরোহিতদেরকে প্রভু বানিয়ে নিয়েছে[১] এবং মারয়্যামের পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদেরকে শুধু এই আদেশ করা হয়েছিল যে, তারা শুধুমাত্র একক উপাস্যের উপাসনা করবে, তিনি ব্যতীত (সত্য) উপাস্য আর কেউই নেই, তিনি তাদের অংশী স্থির করা হতে পবিত্র। তাফসীর, [১] এর ব্যাখ্যা আদী বিন হাতেম (রাঃ)-এর বর্ণনাকৃত হাদীস হতে পরিষ্কার হয়ে যায়। তিনি বলেন, আমি নবী (সাঃ)-এর মুখে এই আয়াত শুনে আরজ করলাম যে, ইয়াহুদী-নাসারারা তো নিজেদের আলেমদের কখনো ইবাদত করেনি, তাহলে এটা কেন বলা হয়েছে যে, তারা তাদেরকে রব বানিয়ে নিয়েছে? তিনি বললেন, এ কথা ঠিক যে, তারা তাদের ইবাদত করেনি। কিন্তু এটা তো সঠিক যে, তাদের আলেমরা যা হালাল করেছে তাকে তারা হালাল এবং যা হারাম করেছে তাকে তারা হারাম বলে মেনে নিয়েছে। আর এটাই হল তাদের ইবাদত করা। (সহীহ তিরমিযী আলবানী ২৪৭১নং) কেননা, হারাম-হালাল করার এখতিয়ার কেবলমাত্র আল্লাহর। এই এখতিয়ার ও অধিকারের কথাকে যদি কোন ব্যক্তি অন্যের আছে বলে বিশ্বাস করে নেয়, তাহলে এর মানে হবে, সে তাকে রব (প্রভু) মেনে নিয়েছে। এই আয়াতে সেই লোকদের জন্য বড় সতর্কতা রয়েছে, যারা নিজেদের ইমাম-বুযুর্গদেরকে হালাল-হারাম করার অধিকার দিয়ে রেখেছে এবং যাদের কাছে তাঁদের কথার তুলনায় কুরআন হাদীসের উক্তির কোন গুরুত্ব নেই।
"যিশু খ্রিষ্ট" নামটা কোথায় পেলেন ??? তার নাম হল ঈসা। আমাদের মুসলিমদের যিশু বলা ঠিক হবেনা। হযরত ঈশা (আ:)হলেন আল্লাহর প্রেরিত নবী ও রাসূল। আমরা তাকে ভালবাসি কিন্তুু তিনি আল্লাহ নন অথবা আল্লাহর পুএও নন।
আমি মোঃ আকমাল হোসেন, একজন শিক্ষক বলছি। যদি আমার কমেন্ট ব্রাদার রাহুল ও নাইমা রহমান উভয়ের জন্য।যদি উনারা কমেন্টি পড়েন তাহলে যেন জবাব দেন।আমার মন্তব্য হচ্ছে তাদের প্রত্যেকের বিশ্বাসের জায়গা থেকে কেন খণ্ডন করছেন না। যেমন ব্রাদার রাহুল তিনি প্রমান দিচ্ছেন পবিত্র ক্বুরআন থেকে ঈসা আঃ ঈশ্বর নন আর নাঈমা রহমানকে খন্ডন করতে হবে কুরআন থেকে। কেননা ব্রাদার রাহুলের কাছে অন্য ধর্ম গ্রন্ৎের কোন মূল্য নেই। নাইমা রহমান যদি ক্বুরআন থেকে প্রমাণ করতে পারেন ঈসা আঃ ঈশ্বর তাহলে ব্রাদার রাহুল ভূল প্রমান হবেন। অপর দিকে ব্রাদার রাহুল যদি পবিত্র বাইবেল থেকে ঈসা আঃ ঈশ্বর নন প্রমান করতে পারেন আর নাঈমা যদি খন্ডন করতে না পারেন তাহলে নাঈমা ভূল প্রমানিত হবেন আর তখনই উভয়ের জন্য সত্য জানা এবং গ্রহণ করা সহজ হবে। উভয় যেহেতু গবেষনায় আত্ন নিয়োগ করেছেন সেহেতু উভয়ের জন্য সত্য দ্বীন খুজে বের করা কঠিন নয়। একটাু মূলনীতি মনে রাখা দরকার যে, সত্য একক ও অনন্য আর মিথ্যার শেষ নেই। মিথ্যার পরিনতি ভয়াবহ । জীবন থাকতেই যেন জীবনের হিসাব সঠিক শুদ্ধ হয় তাহলে মুক্তি মিলবে। জয়ী হওয়ার মানসে জ্ঞান অর্জন করলে তা অহংকার, হিংসা, বিদ্বেষ ও শত্রুতা বৃদ্ধি করে। অপর দিকে বিশ্বাসকে সঠিক করানোর জন্য জ্ঞান অর্জন করলে তা আখিরাত সহ দুনিয়ার কল্যাণ বয়ে আনবে। ইনশা আল্লাহ।
আল ইমরান ৫৫, স্মরণ কর) যখন আল্লাহ বললেন, ‘হে ঈসা! নিশ্চয় আমি তোমার নির্দিষ্ট কাল পূর্ণ করব[১] এবং আমার কাছে তোমাকে তুলে নেব এবং যারা অবিশ্বাস করেছে, তাদের মধ্যে থেকে তোমাকে পবিত্র (মুক্ত) করব। [২] আর তোমার অনুসারিগণকে কিয়ামত পর্যন্ত অবিশ্বাসীদের উপর জয়ী করে রাখব,[৩] অতঃপর আমার কাছে তোমাদের প্রত্যাবর্তন (ঘটবে)। তার পর যে বিষয়ে তোমাদের মতান্তর ঘটেছে, তার মীমাংসা করে দেব। আন নিশা ১৫৭, আর ‘আমরা আল্লাহর রসূল মারয়্যাম-পুত্র ঈসা মসীহকে হত্যা করেছি’ তাদের এ উক্তির জন্য (অভিশপ্ত হয়েছিল)। অথচ তারা তাকে হত্যা করেনি এবং ক্রুসবিদ্ধও করেনি,[১] বরং তাদের জন্য (অন্য একজনকে ঈসার) আকৃতি দান করা হয়েছিল।[২] নিঃসন্দেহে যারা তার সম্বন্ধে মতভেদ করেছিল, বস্তুতঃ তারা এ সম্বন্ধে সংশয়যুক্ত ছিল এবং অনুমানের অনুসরণ ছাড়া এ সম্পর্কে তাদের কোন জ্ঞানই ছিল না।[৩] আর এ নিশ্চিত যে, তারা তাকে হত্যা করেনি।
মুসলিমরা বিশ্বাস করি ঈসা আলাই সাল্লাম আল্লাহর নবী আল্লাহ সুবহানাতায়ালা তিনি কে প্রেরণ করেছেন যে গর্তের মানুষের জন্য তাদের নবী হিসেবে প্রেরণ করেছেন তাদের শিক্ষক হিসাবে যেমন আপনি যদি পড়তে না পারেন আপনাকে যদি একটা বই দিয়ে বলা হয় আপনি পড়েন তা আপনার যদি শিক্ষক যদি আপনাকে না পড়া শিকায় তাহলে সেটা আপনি বইটা পড়তে পারবেন না এইজন্য আল্লাহ সুবহানাতায়ালা প্রতিটা গর্তের মানুষের কাছে নবী হিসাবে শিক্ষক পাঠিয়েছেন
সুরা আন নিশা আয়াত ১৫৭, আর ‘আমরা আল্লাহর রসূল মারয়্যাম-পুত্র ঈসা মসীহকে হত্যা করেছি’ তাদের এ উক্তির জন্য (অভিশপ্ত হয়েছিল)। অথচ তারা তাকে হত্যা করেনি এবং ক্রুসবিদ্ধও করেনি,[১] বরং তাদের জন্য (অন্য একজনকে ঈসার) আকৃতি দান করা হয়েছিল।[২] নিঃসন্দেহে যারা তার সম্বন্ধে মতভেদ করেছিল, বস্তুতঃ তারা এ সম্বন্ধে সংশয়যুক্ত ছিল এবং অনুমানের অনুসরণ ছাড়া এ সম্পর্কে তাদের কোন জ্ঞানই ছিল না।[৩] আর এ নিশ্চিত যে, তারা তাকে হত্যা করেনি তাফসীর [১] এই আয়াত থেকে প্রতীয়মান হয় যে, ইয়াহুদীরা ঈসা (আঃ)-কে হত্যা করতে বা শূলে চড়াতে (ক্রুসবিদ্ধ করতে) কোনটিতেই সফল হয়নি যেমনটি তাঁদের উদ্দেশ্য, পরিকল্পনা ও অভিপ্রায় ছিল। এ প্রসঙ্গে সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা সূরা আলে-ইমরানের ৩:৫৫ নং আয়াতের টীকায় বর্ণনা করা হয়েছে। [২] এর ব্যাখ্যা হলো, যখন ঈসা (আঃ) ইয়াহুদীদের হত্যা করার চক্রান্তের কথা জানতে পারলেন, তখন তাঁর ভক্ত ও সহচরবৃন্দকে এক স্থানে সমবেত করলেন, যাদের সংখ্যা ১২ অথবা ১৭ ছিল। এবং তাঁদেরকে বললেন, তোমাদের মধ্যে কে আমার স্থানে নিহত হুতে প্রস্তুত আছ? যাকে আল্লাহ তা'আলা আমার মত আকার-আকৃতি দান করবেন। তাঁদের মধ্যে একজন যুবক প্রস্তুত হয়ে গেলেন। সুতরাং ঈসা (আঃ)-কে আল্লাহর নির্দেশে আসমানে উঠিয়ে নেওয়া হল। এরপর ইয়াহুদীরা এসে ঐ যুবককে নিয়ে গেল এবং ক্রুসবিদ্ধ করল, যাঁকে মহান আল্লাহ ঈসা (আঃ)-এর মত আকৃতি দান করেছিলেন। আর ইয়াহুদীদের ধারণা হল যে, তারা ঈসাকেই ক্রুসবিদ্ধ করতে কৃতকার্য ও সক্ষম হয়েছে। অথচ তিনি ঐ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন না; বরং তাঁকে জীবিত অবস্থায় সশরীরে নিরাপদে আসমানে উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। (ফাতহুল ক্বাদীর, ইবনে কাসীর) [৩] ঈসা (আঃ)-এর মত আকৃতিবিশিষ্ট লোকটিকে হত্যা করার পর ইয়াহুদীদের মধ্যে মতবিরোধ সৃষ্টি হয়; একদল বলে, ঈসাকে হত্যা করা হয়েছে। অন্য একদল বলে, ক্রুসবিদ্ধ ব্যক্তি ঈসা নয়; বরং অন্য কোন ব্যক্তি। এরা ঈসা (আঃ)-কে হত্যা ও ক্রুসবিদ্ধ করার কথা অস্বীকার করে। আবার অন্য একদল বলে, তারা ঈসা (আঃ)-কে আসমানে চড়তে স্বচক্ষে দেখেছে। কিছু মুফাসসির বলেন, উক্ত মতভেদ থেকে উদ্দেশ্য হল, স্বয়ং নাসারাদের নাস্তরিয়া নামক একটি ফির্কা বলে যে, ঈসা (আঃ)-কে তাঁর মানবিক দেহ হিসাবে ক্রুসবিদ্ধ করা হয়েছে; কিন্তু ঈশ্বর হিসাবে নয়। আবার মালকানিয়া নামক একটি ফির্কা বলে, মানবিক ও ঐশ্বরিক উভয়ভাবেই তাঁকে হত্যা ও ক্রুসবিদ্ধ করা হয়েছে। (ফাতহুল ক্বাদীর) যাই হোক তারা মতবিরোধ, সংশয় ও সন্দেহের শিকার।
ব্রাদার রাহুলের সমস্ত ভুল ব্যাখা, তিনি রেফারেন্স ব্যাখা করার সময় অনান্য রেফারেন্সগুলো উপেক্ষা করে বর্ণনা করেছেন ,,এবং না বুঝে অযুক্তিক প্রশ্ন করে,,আর নাইমা সরকার বর্ণনাতে ওনার প্রশ্নের উত্তর রয়েছে
Jushu ekjon manush. karon tar jonmo o mrittu hoyae chilo. tai uni konodin iswr hotay parayn na. emon onk kotha amrao boltay pari. amio somogro manush ar palika. eta bollay e ami iswr hoe na
“যালেমরা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহকে বেখবর মনে করো না। তিনি কেবল তাদের সেই দিন পর্যন্ত বিলম্বিত করেন যেদিন তাদের চোখ আতঙ্কে তাকিয়ে থাকবে” - সূরা ইব্রাহিম 14:42 আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা অত্যাচারীদের সাথে সেই অনুযায়ী আচরণ করুন।
মহান রাব্বুল আলামীন এই অন্ধ নাইমা বোনটাকে হেদায়াত দান করুক,,,,আমিন
জিও রাহুল ভাই আল্লাহ তোমার জান্নাত দান করুক!নদীয়া জেলা থেকে
এরা দু'জনেই ধর্মান্তরিত...
বিশেষ উদ্দেশ্যে তাদের রোপন করা হয়েছে...
কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো...
আপনি পাগল নাকি উল্টাপাল্টা কথা বলছেন আপনার মাথা ঠিক আছে
আল্লাহ আপনি রাহুল ভাইয়ের নেক হায়াত দান করুন।
মাশা আল্লাহ
রাহুল ভাই ।
আল্লাহ এই বোন কে হেদায়েত দাও।
হেদায়েত আল্লাহ দিতে পারে
অল্প বিদ্যা ভয়ংকর ,নাইমা তার উদাহরণ
হুজুরকে ধন্যবাদ
আল্লাহ এইডারে হেদায়াত দান করো। কোরআন দিয়ে রেফারেন্স দেয় আর যিশুরে আল্লাহ মানে😃😃😃
এই মহিলা মাইকেল মধুসূদন দত্তের ফ্যান 🥴
পুরাই পাগল।আল্লাহ দুনিয়াতে মনুষ্যরুপে ছিলেন আবার চলেও গেছেন এটা একদম হাস্যকর!
নাইমা বানর।😂😂
ঈসা (আ) আল্লাহ নন ; আল্লাহর পুত্রও নন।
তিনি [ঈসা (আ)] আল্লাহর বান্দা ও রাসূল। তিনি [ঈসা (আ)] নিজেকে আল্লাহ দাবী করেন নি এবং আল্লাহর পুত্রও দাবী করেননি। তিনি [ঈসা (আ)] নিজেকে আল্লাহর বান্দা ও রাসূল দাবী করেছেন। তিনি [ঈসা (আ)] আল্লাহর ইবাদত করেছেন এবং অন্যদেরকে আল্লাহর ইবাদত করতে বলেছেন।
ঈসা (আ) বাবা ছাড়া জন্মগ্রহণ করেছেন। তাঁকে [ঈসা (আ)] ইহুদীরা ক্রুশবিদ্ধ করতে পারেনি এবং হত্যাও করতে পারেনি।
তাঁকে [ঈসা (আ)] জীবিত অবস্থায় আসমানে তুলে নেওয়া হয়েছে। কিয়ামতের পূর্বে তিনি পৃথিবীতে আসবেন।
আমরা (মুসলিমরা) কোন নবী-রাসূলগণের ইবাদত করিনা। আমরা (মুসলিমরা) মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর ইবাদত করি।
ঈসা (আ) সহ সকল নবী-রাসূলগণ তাঁদের স্রষ্টা আল্লাহর ইবাদত করেছেন এবং তাঁদের স্ব স্ব উম্মতদেরকে একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করতে বলেছেন।
ঈসা (আ)-এর পর পৃথিবীতে সর্বশেষ রাসূল মুহাম্মাদ (সা) মক্কা নগরীতে ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে জন্ম গ্রহন করেছেন।
যেহেতু নবী মুহাম্মাদ (সা) সর্বশেষ রাসূল তাই উনার [নবী মুহাম্মাদ (সা)] পর কিয়ামত পর্যন্ত আর কোন প্রকার নবী এবং রাসূল প্রেরিত হবেন না।
[Mashuk Alam]
03/06/2022
আল্লাহ তুমি আমাকে মাপ কর।সকল কে হেদায়েত করো আমিন।
এই গলো বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী রেফারেন্স দেয় আল কুরআনের থেকে, কিন্তু আল কুরআনের মাকিক কে মানেনা,
❤❤❤❤
Alhamdulillah rahul bhai
রাহুল ভাই❤️❤️
আত তওবা আয়াত ৩১,
তারা আল্লাহকে ছেড়ে নিজেদের পন্ডিত-পুরোহিতদেরকে প্রভু বানিয়ে নিয়েছে[১] এবং মারয়্যামের পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদেরকে শুধু এই আদেশ করা হয়েছিল যে, তারা শুধুমাত্র একক উপাস্যের উপাসনা করবে, তিনি ব্যতীত (সত্য) উপাস্য আর কেউই নেই, তিনি তাদের অংশী স্থির করা হতে পবিত্র।
তাফসীর,
[১] এর ব্যাখ্যা আদী বিন হাতেম (রাঃ)-এর বর্ণনাকৃত হাদীস হতে পরিষ্কার হয়ে যায়। তিনি বলেন, আমি নবী (সাঃ)-এর মুখে এই আয়াত শুনে আরজ করলাম যে, ইয়াহুদী-নাসারারা তো নিজেদের আলেমদের কখনো ইবাদত করেনি, তাহলে এটা কেন বলা হয়েছে যে, তারা তাদেরকে রব বানিয়ে নিয়েছে? তিনি বললেন, এ কথা ঠিক যে, তারা তাদের ইবাদত করেনি। কিন্তু এটা তো সঠিক যে, তাদের আলেমরা যা হালাল করেছে তাকে তারা হালাল এবং যা হারাম করেছে তাকে তারা হারাম বলে মেনে নিয়েছে। আর এটাই হল তাদের ইবাদত করা। (সহীহ তিরমিযী আলবানী ২৪৭১নং) কেননা, হারাম-হালাল করার এখতিয়ার কেবলমাত্র আল্লাহর। এই এখতিয়ার ও অধিকারের কথাকে যদি কোন ব্যক্তি অন্যের আছে বলে বিশ্বাস করে নেয়, তাহলে এর মানে হবে, সে তাকে রব (প্রভু) মেনে নিয়েছে। এই আয়াতে সেই লোকদের জন্য বড় সতর্কতা রয়েছে, যারা নিজেদের ইমাম-বুযুর্গদেরকে হালাল-হারাম করার অধিকার দিয়ে রেখেছে এবং যাদের কাছে তাঁদের কথার তুলনায় কুরআন হাদীসের উক্তির কোন গুরুত্ব নেই।
সুন্দর আলোচনা নাঈমা সরকার
Good video 👍
রাহুল ভাই লাস্টে যে কথাগুলো বললেন না যা দিলেন না নাইমা সরকারকে, তাও যদি আক্কেল হয়।
"যিশু খ্রিষ্ট" নামটা কোথায় পেলেন ???
তার নাম হল ঈসা। আমাদের মুসলিমদের যিশু বলা ঠিক হবেনা। হযরত ঈশা (আ:)হলেন আল্লাহর প্রেরিত নবী ও রাসূল। আমরা তাকে ভালবাসি কিন্তুু তিনি আল্লাহ নন অথবা আল্লাহর পুএও নন।
আমি মোঃ আকমাল হোসেন, একজন শিক্ষক বলছি। যদি আমার কমেন্ট ব্রাদার রাহুল ও নাইমা রহমান উভয়ের জন্য।যদি উনারা কমেন্টি পড়েন তাহলে যেন জবাব দেন।আমার মন্তব্য হচ্ছে তাদের প্রত্যেকের বিশ্বাসের জায়গা থেকে কেন খণ্ডন করছেন না। যেমন ব্রাদার রাহুল তিনি প্রমান দিচ্ছেন পবিত্র ক্বুরআন থেকে ঈসা আঃ ঈশ্বর নন আর নাঈমা রহমানকে খন্ডন করতে হবে কুরআন থেকে। কেননা ব্রাদার রাহুলের কাছে অন্য ধর্ম গ্রন্ৎের কোন মূল্য নেই। নাইমা রহমান যদি ক্বুরআন থেকে প্রমাণ করতে পারেন ঈসা আঃ ঈশ্বর তাহলে ব্রাদার রাহুল ভূল প্রমান হবেন। অপর দিকে ব্রাদার রাহুল যদি পবিত্র বাইবেল থেকে ঈসা আঃ ঈশ্বর নন প্রমান করতে পারেন আর নাঈমা যদি খন্ডন করতে না পারেন তাহলে নাঈমা ভূল প্রমানিত হবেন আর তখনই উভয়ের জন্য সত্য জানা এবং গ্রহণ করা সহজ হবে। উভয় যেহেতু গবেষনায় আত্ন নিয়োগ করেছেন সেহেতু উভয়ের জন্য সত্য দ্বীন খুজে বের করা কঠিন নয়। একটাু মূলনীতি মনে রাখা দরকার যে, সত্য একক ও অনন্য আর মিথ্যার শেষ নেই। মিথ্যার পরিনতি ভয়াবহ । জীবন থাকতেই যেন জীবনের হিসাব সঠিক শুদ্ধ হয় তাহলে মুক্তি মিলবে। জয়ী হওয়ার মানসে জ্ঞান অর্জন করলে তা অহংকার, হিংসা, বিদ্বেষ ও শত্রুতা বৃদ্ধি করে। অপর দিকে বিশ্বাসকে সঠিক করানোর জন্য জ্ঞান অর্জন করলে তা আখিরাত সহ দুনিয়ার কল্যাণ বয়ে আনবে। ইনশা আল্লাহ।
❤️❤️❤️❤️❤️
আল ইমরান ৫৫,
স্মরণ কর) যখন আল্লাহ বললেন, ‘হে ঈসা! নিশ্চয় আমি তোমার নির্দিষ্ট কাল পূর্ণ করব[১] এবং আমার কাছে তোমাকে তুলে নেব এবং যারা অবিশ্বাস করেছে, তাদের মধ্যে থেকে তোমাকে পবিত্র (মুক্ত) করব। [২] আর তোমার অনুসারিগণকে কিয়ামত পর্যন্ত অবিশ্বাসীদের উপর জয়ী করে রাখব,[৩] অতঃপর আমার কাছে তোমাদের প্রত্যাবর্তন (ঘটবে)। তার পর যে বিষয়ে তোমাদের মতান্তর ঘটেছে, তার মীমাংসা করে দেব।
আন নিশা ১৫৭,
আর ‘আমরা আল্লাহর রসূল মারয়্যাম-পুত্র ঈসা মসীহকে হত্যা করেছি’ তাদের এ উক্তির জন্য (অভিশপ্ত হয়েছিল)। অথচ তারা তাকে হত্যা করেনি এবং ক্রুসবিদ্ধও করেনি,[১] বরং তাদের জন্য (অন্য একজনকে ঈসার) আকৃতি দান করা হয়েছিল।[২] নিঃসন্দেহে যারা তার সম্বন্ধে মতভেদ করেছিল, বস্তুতঃ তারা এ সম্বন্ধে সংশয়যুক্ত ছিল এবং অনুমানের অনুসরণ ছাড়া এ সম্পর্কে তাদের কোন জ্ঞানই ছিল না।[৩] আর এ নিশ্চিত যে, তারা তাকে হত্যা করেনি।
মুসলিমরা বিশ্বাস করি ঈসা আলাই সাল্লাম আল্লাহর নবী আল্লাহ সুবহানাতায়ালা তিনি কে প্রেরণ করেছেন যে গর্তের মানুষের জন্য তাদের নবী হিসেবে প্রেরণ করেছেন তাদের শিক্ষক হিসাবে যেমন আপনি যদি পড়তে না পারেন আপনাকে যদি একটা বই দিয়ে বলা হয় আপনি পড়েন তা আপনার যদি শিক্ষক যদি আপনাকে না পড়া শিকায় তাহলে সেটা আপনি বইটা পড়তে পারবেন না এইজন্য আল্লাহ সুবহানাতায়ালা প্রতিটা গর্তের মানুষের কাছে নবী হিসাবে শিক্ষক পাঠিয়েছেন
লাল কালার চাড়া যেগুলো আছে সেগুলো কার কথা?
🤣😂😅
নাইমা তোমাকে পেতনা হিসেবে নিলাম, তোমাকে দিয়ে ইমানদারদের ইমান পরিক্ষা হচ্ছে,
4:00 কিতাব টা ভালো করে রাখা যায় না😡
এই নারীর স্টাডি নাই।স্টাডি না করেই প্যাক প্যাক করে।
সুরা আন নিশা আয়াত ১৫৭,
আর ‘আমরা আল্লাহর রসূল মারয়্যাম-পুত্র ঈসা মসীহকে হত্যা করেছি’ তাদের এ উক্তির জন্য (অভিশপ্ত হয়েছিল)। অথচ তারা তাকে হত্যা করেনি এবং ক্রুসবিদ্ধও করেনি,[১] বরং তাদের জন্য (অন্য একজনকে ঈসার) আকৃতি দান করা হয়েছিল।[২] নিঃসন্দেহে যারা তার সম্বন্ধে মতভেদ করেছিল, বস্তুতঃ তারা এ সম্বন্ধে সংশয়যুক্ত ছিল এবং অনুমানের অনুসরণ ছাড়া এ সম্পর্কে তাদের কোন জ্ঞানই ছিল না।[৩] আর এ নিশ্চিত যে, তারা তাকে হত্যা করেনি
তাফসীর
[১] এই আয়াত থেকে প্রতীয়মান হয় যে, ইয়াহুদীরা ঈসা (আঃ)-কে হত্যা করতে বা শূলে চড়াতে (ক্রুসবিদ্ধ করতে) কোনটিতেই সফল হয়নি যেমনটি তাঁদের উদ্দেশ্য, পরিকল্পনা ও অভিপ্রায় ছিল। এ প্রসঙ্গে সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা সূরা আলে-ইমরানের ৩:৫৫ নং আয়াতের টীকায় বর্ণনা করা হয়েছে। [২] এর ব্যাখ্যা হলো, যখন ঈসা (আঃ) ইয়াহুদীদের হত্যা করার চক্রান্তের কথা জানতে পারলেন, তখন তাঁর ভক্ত ও সহচরবৃন্দকে এক স্থানে সমবেত করলেন, যাদের সংখ্যা ১২ অথবা ১৭ ছিল। এবং তাঁদেরকে বললেন, তোমাদের মধ্যে কে আমার স্থানে নিহত হুতে প্রস্তুত আছ? যাকে আল্লাহ তা'আলা আমার মত আকার-আকৃতি দান করবেন। তাঁদের মধ্যে একজন যুবক প্রস্তুত হয়ে গেলেন। সুতরাং ঈসা (আঃ)-কে আল্লাহর নির্দেশে আসমানে উঠিয়ে নেওয়া হল। এরপর ইয়াহুদীরা এসে ঐ যুবককে নিয়ে গেল এবং ক্রুসবিদ্ধ করল, যাঁকে মহান আল্লাহ ঈসা (আঃ)-এর মত আকৃতি দান করেছিলেন। আর ইয়াহুদীদের ধারণা হল যে, তারা ঈসাকেই ক্রুসবিদ্ধ করতে কৃতকার্য ও সক্ষম হয়েছে। অথচ তিনি ঐ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন না; বরং তাঁকে জীবিত অবস্থায় সশরীরে নিরাপদে আসমানে উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। (ফাতহুল ক্বাদীর, ইবনে কাসীর) [৩] ঈসা (আঃ)-এর মত আকৃতিবিশিষ্ট লোকটিকে হত্যা করার পর ইয়াহুদীদের মধ্যে মতবিরোধ সৃষ্টি হয়; একদল বলে, ঈসাকে হত্যা করা হয়েছে। অন্য একদল বলে, ক্রুসবিদ্ধ ব্যক্তি ঈসা নয়; বরং অন্য কোন ব্যক্তি। এরা ঈসা (আঃ)-কে হত্যা ও ক্রুসবিদ্ধ করার কথা অস্বীকার করে। আবার অন্য একদল বলে, তারা ঈসা (আঃ)-কে আসমানে চড়তে স্বচক্ষে দেখেছে। কিছু মুফাসসির বলেন, উক্ত মতভেদ থেকে উদ্দেশ্য হল, স্বয়ং নাসারাদের নাস্তরিয়া নামক একটি ফির্কা বলে যে, ঈসা (আঃ)-কে তাঁর মানবিক দেহ হিসাবে ক্রুসবিদ্ধ করা হয়েছে; কিন্তু ঈশ্বর হিসাবে নয়। আবার মালকানিয়া নামক একটি ফির্কা বলে, মানবিক ও ঐশ্বরিক উভয়ভাবেই তাঁকে হত্যা ও ক্রুসবিদ্ধ করা হয়েছে। (ফাতহুল ক্বাদীর) যাই হোক তারা মতবিরোধ, সংশয় ও সন্দেহের শিকার।
ব্রাদার রাহুলের সমস্ত ভুল ব্যাখা, তিনি রেফারেন্স ব্যাখা করার সময় অনান্য রেফারেন্সগুলো উপেক্ষা করে বর্ণনা করেছেন ,,এবং না বুঝে অযুক্তিক প্রশ্ন করে,,আর নাইমা সরকার বর্ণনাতে ওনার প্রশ্নের উত্তর রয়েছে
আসিফ মহিউদ্দীন/ মুফতি মাসুদ কে চাই ফেস দ্যা পিপলস এ
আমিও ছাই
Jushu ekjon manush. karon tar jonmo o mrittu hoyae chilo. tai uni konodin iswr hotay parayn na. emon onk kotha amrao boltay pari. amio somogro manush ar palika. eta bollay e ami iswr hoe na
1st view
আমি নায়িমার সাথে বিতর্ক করতে চাই
Why u people are here shaikh deedat delt with u guys?
সুরা ̱ ̱ ফাতিহা ̱ ̱ এবং ̱ ̱ বিসমিল্লাহির-রাহমানির-রাহীম ̱ ̱ এর ̱ ̱ মতো ̱ ̱ ১৯ ̱ ̱সংখ্যা ̱ ̱ দিয়ে¯
আয়তুল ̱ ̱ কুরসির ̱ ̱গাণিতিক ̱ ̱ বিশ্লেষন নিয়ে ̱ ̱ খুব ̱ ̱ শিঘ্রই ̱ ̱ আরেকটি ̱ ̱ ভিডিও ̱ ̱ আসবে ̱ ̱ ইনশাআল্লাহ্।
মানুষ ̱ ̱ কেন ̱ ̱ সুরা ̱ ̱ রচনা ̱ ̱ করতে ̱ ̱ পারেনা ̱ ̱ পর্ব ̱ ̱ -০৩
ভিডিও ̱ ̱ তিনটি ̱ ̱ আমার ̱ ̱ পেইজ ̱ ̱ থেকে ̱ ̱ দেখতে ̱ ̱ পাবেন।̱
Ezeikel chapter23 23
Dur janena kisu....kar sathe debate korte asce.....
Bujlamna kisu....bole quraner kotha boltese isshor Holo jishu.... Mantese qurane bola....abar boltese Allah tala boltese...but bible er kisui bolena
Sokol debotar nam allah.hahaha😂
oto kotha bolar dorkar hoe na. Jishu r jonmor
onk piray Alla elo. kono gyan nae. Koran er koths ksno sunbo? tar Bohu agay onk ay etai bolay geyachayn
নাইমা মুসলিম না-কি খ্রিস্টান?