সেই ২০১৩ থেকে কুয়াশা শুনে আসছি। তখন আমি নটরডেম কলেজের ফার্স্ট ইয়ারের স্টুডেন্ট ছিলাম। প্রতিটা সপ্তাহ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতাম সোমবারের জন্যে। আর সোমবার এলেই শারমিন আপুর কন্ঠে কুয়াশা শুনতে। কুয়াশার প্রতিটা গল্প কি যে ভাল লাগতো। কাহিনীর ভেতরের থ্রিল, সাস্পেন্স কিংবা ভৌতিক ঘটনা শুনে গা শিউরে উঠতো। কিছু কিছু গল্প আবার মনে অজান্তেই চোখের কোণে পানি এনে দিত। আবার অপেক্ষা করতাম সপ্তাহ ঘুরে সোমবার আসার। অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে আজ এতগুলো বছর পর এই কুয়াশা অনুষ্ঠানটি আমার খুবই অচেনা। প্রতিটা গল্পই অত্যন্ত এক ঘেয়ে। অনেকদিন পর ভেবেছিলাম হয়তো এই গল্পটা একটু আলাদা হবে। ভেবেছি পরিত্যক্ত শতবর্ষি জাহাজের পেছনে হয়তো লুকিয়ে থাকবে মহাজাগতিক কোন রহস্য। হয়ত এইচ পি লাভক্রাফটের কোন গল্পের মতন এখানেও থাকবে অন্য জগতের কোন বিভিষিকা অথবা এর ভেতর এমন কোন রেলিক পাওয়া যাবে যা পৃথিবীকে ধ্বংস করে দিতে পারে। এমন আরও অনেক কিছুই হতে পারতো। লিখালিখি তে নিতান্ত আনাড়ি এক আমার মাথাতেই যখন এতকিছু এলো, অভিজ্ঞ লেখকদের মাথায় আরও না কত কিছু আসতে পারতো। কিন্তু না, শেষে সেই একই একটা মেয়ে কে অত্যাচার করে মেরে ফেলার কারণে তার পেত্নি হয়ে যাওয়া এবং তার আত্মার প্রতিশোধ নেওয়া। এবং নিত্যদিনের মতন সেই ক্যারেক্টারটা প্লে করছে আর কেউ নয় প্রিয়ন্তি। প্রিয়ন্তির ঘ্যানঘ্যান প্যানপ্যান যে কতটা বিরক্তিকর সেইটা না হয় অন্য একদিন লিখবো। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় আমার একসময়কার সবচেয়ে প্রিয় শো কুয়াশা আজ পরিণত হয়েছে একঘেয়ে গল্পের আখড়ায়। 🥺😔☹️
I can relate. Though I was in class 6/7 when I started listening to Kuasha. I still remember, I was changing channel randomly and found it. So many years , so many memories with Kuasha and now it has turned into garbage and it really hurts me.
ভয় দেখানোর জন্য নয়, সতর্ক করার জন্য বলছি। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রাসুলুল্লাহ (দঃ) ইরশাদ করেছেন, "তোমাদের এমন কোন লোক নেই যে, তার সাথে তার সংগী হিসেবে একজন জ্বিনখবিশ/কারিন জ্বিনকে নিযুক্ত করা হয়নি। সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ (সা.)! তাহলে কি আপনার সাথেও আছে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন- হ্যাঁ, আমার সাথেও আছে। তবে তার (শয়তানের) মোকাবেলায় আল্লাহ তা'আলা আমাকে সাহায্য করেছেন। ফলে সে মুসলমান হয়ে গেছে। এখন সে আমাকে কল্যাণের কথাই বলে।"সহীহ মুসলিম রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যখন রাত শুরু হয় বা সন্ধ্যা হয়, তখন তোমরা তোমাদের সন্তানদের ঘরের মধ্যে রাখো। কারণ শয়তান জ্বিনখবিস তখন চতুর্দিকে বেরিয়ে পড়ে। এরপর রাত কিছুটা অতিবাহিত হলে তাদের ছেড়ে দাও (অর্থাৎ, রাত শুরু হওয়ার পর সন্তানদের ছাড়তে পারো)....।’’ [বুখারি, আস-সহিহ: ৫৬২৩; মুসলিম, আস-সহিহ: ২০১২] সকল মানুষের সাথে একটি করে জিনখবিশ থাকে। মানুষ মারা গেলে তার সাথে থাকা এই জ্বিনপিশাচটি মৃত মানুষের আত্মার বেশ ধরে নানা রকমের অপকর্ম করে। ইসলাম ধর্মমতে- মানুষ মারা গেলে, ভাল আত্মা ইল্যিয়িনে এবং খারাপ আত্মা সিজ্জিনে নেয়া হয়। সেখান থেকে আত্মা ভুত হয়ে পৃথিবীতে এসে ঘুরে বেড়াবে এটা সম্ভব নয়। এটা ইসলাম বহির্ভূত আকিদা। আপনাকে এই কথা বিশ্বাস করতে হবে যে এগুলো জিনখবিসের কাজ। সাবধান! কখনো যদি জ্বিনপিশাচের পাল্লায় পড়ে যান- তবে তা আপনার জন্য খুবই বিপদ। প্রাণহানিরও আশঙ্কা রয়েছে। কারণ জ্বিনখবিসের নানা প্রজাতি আছে। জ্বীনপিশাচের একটি প্রজাতি রক্তচোষা ও মাংসাশী। এছাড়া গু-খেকো খবিশও হিংস্র। এগুলোর উপস্থিতি টের পেলে জোরে জোরে সুরা/দুয়া পড়তে থাকুন। আল্লাহর এই কালামগুলোই তখন ওই ভয়ঙ্কর জ্বিনপিশাচ/খবিশের হাত থেকে আপনাকে রক্ষা করতে পারে। রক্তচোষা, মাংসাশী, নরখাদক জ্বিনখবিসদের হাত থেকে রক্ষা পেতে মুখস্ত যে কোন দুয়া/সুরা পড়ুন। রব্বি আউ'যুবিকা মিন হামাজাতিশ শাইয়াতিন ওয়া আউ'যুবিকা রব্বি আই ইয়াহ'দ্বুরুন অর্থ: হে আমার পালনকর্তা! আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি শয়তানের প্ররোচনা হতে। আর হে আমার পালনকর্তা! আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি তাদের উপস্থিতি হতে। (মুমিনূন: ৯৭-৯৮) জ্বিনখবিস বা নারীজ্বিনের ভয় পেলে, উপস্থিতি টের পেলে, এদের ক্ষতি থেকে রক্ষা পেতে, রাতে একা ঘরে, রাস্তায়, জলাশয়ে বা ছাদে থাকলে এই দুয়া পড়তে থাকুন। জ্বিনখবিস/পিশাচজ্বিন ছাড়ানো হুজুরদের নসিহত- ফরজ গোসলের যত দ্রুত সম্ভব করে নিতে হবে। প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে যথাযথভাবে যাবতীয় পরিচ্ছন্নতা সম্পন্ন করতে হবে। এরপর ওযু করে নিতে হবে। মনে মনে সব সময় দুয়া/সুরা পড়তে হবে। প্রতিদিন নামাজ পড়তে হবে। যারা অপরিচ্ছন্ন/নোংরা থাকে ও নামাজ পড়ে না, দুয়া/সুরা পড়ে না- তাদেরই পিশাচজ্বিন/জ্বিনখবিসগুলো আছর করে বা ক্ষতি করে। সংগ্রহিত
kub valo lagche, abar "kuyasa" regular sunta pabo
গ্রাম্য গল্প শুনতে ভালো লাগে।আগের এপিসোড গুলোর মতো গ্রামের গল্প দিলে খুশি হবো।
Bah khub valo
আসা করি আজকের কুয়াশা গল্প টা খুব ভালো লাগবে,,, কুয়াশা গল্প টা আপুর কন্ঠে শুনতে বেশি ভালো লাগে,, love you আপু
অসাধারণ হয়েছে আপনার গল্পটা অসাধারণ অনেক ভালো লেগেছে লাভ ইউ এরকম গল্প আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য
সেই ২০১৩ থেকে কুয়াশা শুনে আসছি। তখন আমি নটরডেম কলেজের ফার্স্ট ইয়ারের স্টুডেন্ট ছিলাম। প্রতিটা সপ্তাহ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতাম সোমবারের জন্যে। আর সোমবার এলেই শারমিন আপুর কন্ঠে কুয়াশা শুনতে। কুয়াশার প্রতিটা গল্প কি যে ভাল লাগতো। কাহিনীর ভেতরের থ্রিল, সাস্পেন্স কিংবা ভৌতিক ঘটনা শুনে গা শিউরে উঠতো। কিছু কিছু গল্প আবার মনে অজান্তেই চোখের কোণে পানি এনে দিত। আবার অপেক্ষা করতাম সপ্তাহ ঘুরে সোমবার আসার।
অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে আজ এতগুলো বছর পর এই কুয়াশা অনুষ্ঠানটি আমার খুবই অচেনা। প্রতিটা গল্পই অত্যন্ত এক ঘেয়ে। অনেকদিন পর ভেবেছিলাম হয়তো এই গল্পটা একটু আলাদা হবে। ভেবেছি পরিত্যক্ত শতবর্ষি জাহাজের পেছনে হয়তো লুকিয়ে থাকবে মহাজাগতিক কোন রহস্য। হয়ত এইচ পি লাভক্রাফটের কোন গল্পের মতন এখানেও থাকবে অন্য জগতের কোন বিভিষিকা অথবা এর ভেতর এমন কোন রেলিক পাওয়া যাবে যা পৃথিবীকে ধ্বংস করে দিতে পারে। এমন আরও অনেক কিছুই হতে পারতো। লিখালিখি তে নিতান্ত আনাড়ি এক আমার মাথাতেই যখন এতকিছু এলো, অভিজ্ঞ লেখকদের মাথায় আরও না কত কিছু আসতে পারতো। কিন্তু না, শেষে সেই একই একটা মেয়ে কে অত্যাচার করে মেরে ফেলার কারণে তার পেত্নি হয়ে যাওয়া এবং তার আত্মার প্রতিশোধ নেওয়া। এবং নিত্যদিনের মতন সেই ক্যারেক্টারটা প্লে করছে আর কেউ নয় প্রিয়ন্তি। প্রিয়ন্তির ঘ্যানঘ্যান প্যানপ্যান যে কতটা বিরক্তিকর সেইটা না হয় অন্য একদিন লিখবো। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় আমার একসময়কার সবচেয়ে প্রিয় শো কুয়াশা আজ পরিণত হয়েছে একঘেয়ে গল্পের আখড়ায়। 🥺😔☹️
I can relate. Though I was in class 6/7 when I started listening to Kuasha. I still remember, I was changing channel randomly and found it.
So many years , so many memories with Kuasha and now it has turned into garbage and it really hurts me.
Pppp00ppppp
জান❤❤❤
@@সুমাইসলাম-ঘ৮ট আমাকে জান বলছেন কেন কে আপনি
Bou
Khub uncommon Akta golpo sunlam, awesome 💖💖💖
অনেক সুন্দর হয়েছে ।আর তুমি কি requested video বানাও ।যদি বানাও তাহলে আমার চাওয়া একটি video বানাও
India থেকে শুনছি খুব ভালো লাগে।❤️❤️❤️
কুয়াশা'র গল্পগুলো ভালোই লাগে🥰🥰
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Supercalifragilisticexpialidocious.
Vlo lagce
Fast comment apuuuu 🥰🥰🥰💙
i love you 🙈
Tumar Facebook I'd nam ta diya jaio
🌹🌹🌹🌹🌹
Nice 👍
সংলাপগুলা খুবই লেইম☹️
অনেক সুন্দর হয়েছে
হুম❤❤
আপু কেমন আছেন আশা করি আজকের কুয়াশার রহস্য অনেক সুন্দর হবে আই লাভ কুয়াশা 💕💕💕💕💐💐💕💕💕💕💕💕
❤❤❤
গ্রামের গল্প চাই প্লিজ ❤❤❤
❤❤❤
RJ Sharmin Apu ami Portugal thaka bolci Apu I Love u
Nice
Love kuassga classic
Amer kasa kuash balo lago i love kuash
I love khuyasa❤️
N❤❤❤❤S
❤❤❤❤
❤❤❤❤
জান❤❤❤
❤️❤️❤️❤️❤️
আপু এই সমস্ত কুয়াশার চেয়ে আরও ভয়ংকর কুয়াশা চাই
থ্যাংকস আপু ♥♥
Appu fast comment
ভয় দেখানোর জন্য নয়, সতর্ক করার জন্য বলছি।
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রাসুলুল্লাহ (দঃ) ইরশাদ করেছেন, "তোমাদের এমন কোন লোক নেই যে, তার সাথে তার সংগী হিসেবে একজন জ্বিনখবিশ/কারিন জ্বিনকে নিযুক্ত করা হয়নি। সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ (সা.)! তাহলে কি আপনার সাথেও আছে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন- হ্যাঁ, আমার সাথেও আছে। তবে তার (শয়তানের) মোকাবেলায় আল্লাহ তা'আলা আমাকে সাহায্য করেছেন। ফলে সে মুসলমান হয়ে গেছে। এখন সে আমাকে কল্যাণের কথাই বলে।"সহীহ মুসলিম
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যখন রাত শুরু হয় বা সন্ধ্যা হয়, তখন তোমরা তোমাদের সন্তানদের ঘরের মধ্যে রাখো। কারণ শয়তান জ্বিনখবিস তখন চতুর্দিকে বেরিয়ে পড়ে। এরপর রাত কিছুটা অতিবাহিত হলে তাদের ছেড়ে দাও (অর্থাৎ, রাত শুরু হওয়ার পর সন্তানদের ছাড়তে পারো)....।’’ [বুখারি, আস-সহিহ: ৫৬২৩; মুসলিম, আস-সহিহ: ২০১২]
সকল মানুষের সাথে একটি করে জিনখবিশ থাকে। মানুষ মারা গেলে তার সাথে থাকা এই জ্বিনপিশাচটি মৃত মানুষের আত্মার বেশ ধরে নানা রকমের অপকর্ম করে। ইসলাম ধর্মমতে- মানুষ মারা গেলে, ভাল আত্মা ইল্যিয়িনে এবং খারাপ আত্মা সিজ্জিনে নেয়া হয়। সেখান থেকে আত্মা ভুত হয়ে পৃথিবীতে এসে ঘুরে বেড়াবে এটা সম্ভব নয়। এটা ইসলাম বহির্ভূত আকিদা। আপনাকে এই কথা বিশ্বাস করতে হবে যে এগুলো জিনখবিসের কাজ। সাবধান! কখনো যদি জ্বিনপিশাচের পাল্লায় পড়ে যান- তবে তা আপনার জন্য খুবই বিপদ। প্রাণহানিরও আশঙ্কা রয়েছে। কারণ জ্বিনখবিসের নানা প্রজাতি আছে। জ্বীনপিশাচের একটি প্রজাতি রক্তচোষা ও মাংসাশী। এছাড়া গু-খেকো খবিশও হিংস্র। এগুলোর উপস্থিতি টের পেলে জোরে জোরে সুরা/দুয়া পড়তে থাকুন। আল্লাহর এই কালামগুলোই তখন ওই ভয়ঙ্কর জ্বিনপিশাচ/খবিশের হাত থেকে আপনাকে রক্ষা করতে পারে। রক্তচোষা, মাংসাশী, নরখাদক জ্বিনখবিসদের হাত থেকে রক্ষা পেতে মুখস্ত যে কোন দুয়া/সুরা পড়ুন।
রব্বি আউ'যুবিকা মিন হামাজাতিশ শাইয়াতিন ওয়া আউ'যুবিকা রব্বি আই ইয়াহ'দ্বুরুন
অর্থ: হে আমার পালনকর্তা! আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি শয়তানের প্ররোচনা হতে। আর হে আমার পালনকর্তা! আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি তাদের উপস্থিতি হতে।
(মুমিনূন: ৯৭-৯৮)
জ্বিনখবিস বা নারীজ্বিনের ভয় পেলে, উপস্থিতি টের পেলে, এদের ক্ষতি থেকে রক্ষা পেতে, রাতে একা ঘরে, রাস্তায়, জলাশয়ে বা ছাদে থাকলে এই দুয়া পড়তে থাকুন।
জ্বিনখবিস/পিশাচজ্বিন ছাড়ানো হুজুরদের নসিহত- ফরজ গোসলের যত দ্রুত সম্ভব করে নিতে হবে। প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে যথাযথভাবে যাবতীয় পরিচ্ছন্নতা সম্পন্ন করতে হবে। এরপর ওযু করে নিতে হবে। মনে মনে সব সময় দুয়া/সুরা পড়তে হবে। প্রতিদিন নামাজ পড়তে হবে। যারা অপরিচ্ছন্ন/নোংরা থাকে ও নামাজ পড়ে না, দুয়া/সুরা পড়ে না- তাদেরই পিশাচজ্বিন/জ্বিনখবিসগুলো আছর করে বা ক্ষতি করে।
সংগ্রহিত
অনেকদিন পর আবার চলে আসলামও কোকিল কন্ঠের প্রিয় আপুর প্রোগ্রাম কুয়সা শোনার জন্য।
Ami apnader rediote voice dite chai
Anika apur lekha golpo chai
x-files o shunte chai
Gap gulo ato baro j galpo sunor dorjo thake na
babare deshi bideshi songmisron
Apnader hasi o kannata voyer na khubi birokti kor
Thik
আনিকা আপুর লেখা গল্প চাই
eto baje vabe kotha bolche keno character gulo?
AJKER TA LIFE AR SHOB CEYE BAJE GOLPO
Story ta temon sundor na