তখন নিয়মিত গান লিখি, সুর করি আর সাউন্ডেকের ব্যানারে অ্যালবাম অ্যারেঞ্জমেন্টের কাজ করি। একটি ব্যান্ডমিক্সড অ্যালবাম করার কাজ দিলেন বাবুল ভাই। ঠিক করলাম বাচ্চু ভাই, শাফিন ভাই, মাকসুদ ভাইকে নিয়ে একটা অ্যালবাম করবো। পরে টুটুল যোগ হয়। নিজে লিখতাম আর সুর করতাম। সেই সুরের বেশ কিছু গান মিউজিক কম্পোজারের নিজের নামে ছাপা হয়েছে। যাক সে কথা। সেই ব্যান্ড মিক্সড অ্যালবামের ৪ টি গান করাবো শহরের গুনী গায়ক কাম কম্পোজার। মিউজিক ম্যান স্টুডিওতে রেকর্ড হলো। চারু ছিলেন রেকর্ডিস্ট। মাকসুদ ভাই গাইলেন। মাস্টার করে সেই কম্পোজারের দেবার কথা। দিন সপ্তাহ ঘোরাচ্ছেন। মাস পেরিয়ে গেলে আমি স্টুডিওতে গিয়ে শুনি গান নাকি হারিয়ে গেছে! এদিকে মাকসুদ ভাইয়ের পেমেন্ট, সেই কম্পোজারের পেমেন্ট সব দেয়া হয়েছে। বাবুল ভাই আমাকে টাকা বুঝিয়ে দিয়েছেন। এখন গান জমা দেবার কথা আমার। আমি গান কই পাই? তখন মাকসুদ ভাইয়ের তুমুল ক্রেজের নাম। আমার কাছে এখনও! যাই হোক , পরে সেই সুশীল কম্পোজারকে বললাম গানতো আমি পাইনি আপনি আবার দুটো গান বেধে দেন। সে না বলে বসলো মুখের ওপরে। জীবনে এতটা অসহায় বোধ করিনি। অথচ মুখে তার কত নীতিবাক্য! ফোন দিলাম মাকসুদ ভাইকে। ম্যাক ভাই , গুলশানে একটি ক্লাবে যেতে বললেন সন্ধ্যার পর। অসহায় উদভ্রান্তের মতো ছুটে গেলাম। কারন অনেকগুলো টাকার হিসেব গরমিল হয়ে গেছে। মাকসুদ ভাইকে বিস্তারিত বললাম। সামনে ঈদ! ম্যাক ভাই বললেন,‘তুই চিন্তা করিস না। অন্য কাউকে দিয়ে ট্র্যাক রেডী করে ফ্যাল। আমি এক দুপুরে গিয়ে ভয়েস দিয়ে আসব। বন্ধু ইবরার টিপুকে দিয়ে দুটো ট্র্যাক নামালাম। টিপু তখন ফ্যান্টম সিরিজের নতুন একখান কীবোর্ড কিনেছে। তা নিয়ে ব্যপক উত্তেজিত সে। অবশেষে সেই বিপদ থেকে উদ্ধার হওয়ার গান হলো এই মৌসুমী-৪। গানটি অডিও ক্যাসেটে প্রকাশ পেলেও..সিডি রিলিজে মাস্টারিং এ বাদ পড়ে যায়! ফলে গানটার কোনো কপি ছিল না আমার কাছে। সেখান থেকে উদ্ধার করলো আমায় ছোট ভাই - বিখ্যাত গীতিকবি সাকী আহমেদ। ও আমাকে ক’দিন আগে গানটির ওয়েভ পাঠালো। লাভিউ সাকী। তুই ছাড়া এই গানটার কথা একসময় হয়ত ভুলেই যেতাম! লাভিউ গুরুজি ম্যাক। গানটি আমার সেইসময় সারাদিনভর ডিজিটোন স্টুডিও , বেইলী রোড, গোল্ডেন ফুডের স্যুপ আর সাইবার ক্যাফেতে ভার্চুয়াল প্রেম করা- আরো কতকিছুর কথা মনে করিয়ে দেয়.. - ভালবাসার অজস্রতায় তানভীর তারেক
ভাই সেই সুশীল *#@% কম্পোজার এর খবর কি এখন? ওনার কি এখনো গান খেয়ে ফেলার অভ্যেস টা রয়েছে? তবে ওনাকে একটা ধন্যবাদ আমরা দিতেই পারি,কারন ঐ গানগুলো না খেয়ে ফেললে তো আমরা এতো সুন্দর একটা গান পেতাম না। ভালো থাকবেন তানভীর ভাই, ভালোবাসা নিবেন।😊😊 (*#@% কিছু বাক্য সেন্সর হয়ে গিয়েছিল 😁🤭)
ভাই সেই সুশীল *#@% কম্পোজার এর খবর কি এখন? ওনার কি এখনো গান খেয়ে ফেলার অভ্যেস টা রয়েছে? তবে ওনাকে একটা ধন্যবাদ আমরা দিতেই পারি,কারন ঐ গানগুলো না খেয়ে ফেললে তো আমরা এতো সুন্দর একটা গান পেতাম না। ভালো থাকবেন তানভীর ভাই, ভালোবাসা নিবেন।😊😊 (*#@% কিছু বাক্য সেন্সর হয়ে গিয়েছিল 😁🤭)
তখন নিয়মিত গান লিখি, সুর করি আর সাউন্ডেকের ব্যানারে অ্যালবাম অ্যারেঞ্জমেন্টের কাজ করি।
একটি ব্যান্ডমিক্সড অ্যালবাম করার কাজ দিলেন বাবুল ভাই। ঠিক করলাম বাচ্চু ভাই, শাফিন ভাই, মাকসুদ ভাইকে নিয়ে একটা অ্যালবাম করবো। পরে টুটুল যোগ হয়।
নিজে লিখতাম আর সুর করতাম।
সেই সুরের বেশ কিছু গান মিউজিক কম্পোজারের
নিজের নামে ছাপা হয়েছে। যাক সে কথা।
সেই ব্যান্ড মিক্সড অ্যালবামের ৪ টি গান করাবো শহরের গুনী গায়ক কাম কম্পোজার। মিউজিক ম্যান স্টুডিওতে রেকর্ড হলো।
চারু ছিলেন রেকর্ডিস্ট। মাকসুদ ভাই গাইলেন। মাস্টার করে সেই কম্পোজারের দেবার কথা। দিন সপ্তাহ ঘোরাচ্ছেন।
মাস পেরিয়ে গেলে আমি স্টুডিওতে গিয়ে শুনি
গান নাকি হারিয়ে গেছে!
এদিকে মাকসুদ ভাইয়ের পেমেন্ট, সেই কম্পোজারের পেমেন্ট সব দেয়া হয়েছে। বাবুল ভাই আমাকে টাকা বুঝিয়ে দিয়েছেন। এখন গান জমা দেবার কথা আমার। আমি গান কই পাই?
তখন মাকসুদ ভাইয়ের তুমুল ক্রেজের নাম। আমার কাছে এখনও!
যাই হোক , পরে সেই সুশীল কম্পোজারকে বললাম গানতো আমি পাইনি আপনি আবার দুটো গান বেধে দেন। সে না বলে বসলো মুখের ওপরে। জীবনে এতটা অসহায় বোধ করিনি।
অথচ মুখে তার কত নীতিবাক্য!
ফোন দিলাম মাকসুদ ভাইকে।
ম্যাক ভাই , গুলশানে একটি ক্লাবে যেতে বললেন সন্ধ্যার পর। অসহায় উদভ্রান্তের মতো ছুটে গেলাম। কারন অনেকগুলো টাকার হিসেব গরমিল হয়ে গেছে। মাকসুদ ভাইকে বিস্তারিত বললাম।
সামনে ঈদ!
ম্যাক ভাই বললেন,‘তুই চিন্তা করিস না। অন্য কাউকে দিয়ে ট্র্যাক রেডী করে ফ্যাল। আমি এক দুপুরে গিয়ে ভয়েস দিয়ে আসব।
বন্ধু ইবরার টিপুকে দিয়ে দুটো ট্র্যাক নামালাম।
টিপু তখন ফ্যান্টম সিরিজের নতুন একখান কীবোর্ড কিনেছে।
তা নিয়ে ব্যপক উত্তেজিত সে। অবশেষে সেই বিপদ থেকে উদ্ধার হওয়ার গান হলো এই মৌসুমী-৪।
গানটি অডিও ক্যাসেটে প্রকাশ পেলেও..সিডি রিলিজে মাস্টারিং এ বাদ পড়ে যায়! ফলে গানটার কোনো কপি ছিল না আমার কাছে।
সেখান থেকে উদ্ধার করলো আমায় ছোট ভাই -
বিখ্যাত গীতিকবি সাকী আহমেদ।
ও আমাকে ক’দিন আগে গানটির ওয়েভ পাঠালো। লাভিউ সাকী। তুই ছাড়া এই গানটার কথা একসময় হয়ত ভুলেই যেতাম!
লাভিউ গুরুজি ম্যাক।
গানটি আমার সেইসময় সারাদিনভর ডিজিটোন স্টুডিও ,
বেইলী রোড, গোল্ডেন ফুডের স্যুপ আর
সাইবার ক্যাফেতে ভার্চুয়াল প্রেম করা-
আরো কতকিছুর কথা মনে করিয়ে দেয়..
- ভালবাসার অজস্রতায়
তানভীর তারেক
ভাই সেই সুশীল *#@% কম্পোজার এর খবর কি এখন? ওনার কি এখনো গান খেয়ে ফেলার অভ্যেস টা রয়েছে?
তবে ওনাকে একটা ধন্যবাদ আমরা দিতেই পারি,কারন ঐ গানগুলো না খেয়ে ফেললে তো আমরা এতো সুন্দর একটা গান পেতাম না।
ভালো থাকবেন তানভীর ভাই,
ভালোবাসা নিবেন।😊😊
(*#@% কিছু বাক্য সেন্সর হয়ে গিয়েছিল 😁🤭)
Ei gaan ta khojar jonno Besh koekta copy kinsilam....jak at last found
মাকসুদ আমার অসম্ভব প্রিয় একজন শিল্পী
অনেক অনেক দিন পর একটা ভালো গান শুনলাম
Each and every song is a story! thanks Tanvir bhai.
মাকসুদ ভাইর এই এলবামের আরেকটি গান "এই আমি বেশ আছি একাকী" গানটি আপলোড করলে কৃতার্থ হব।
অগ্রিম ধন্যবাদ তানভীর ভাই।🌹
আমাদের বাংলা গানের রাজা গায়করাজ আইয়ুব বাচ্চু স্যরের অসংখ্য গান আছে আপনার সৃষ্টি
ভাই সেই সুশীল *#@% কম্পোজার এর খবর কি এখন? ওনার কি এখনো গান খেয়ে ফেলার অভ্যেস টা রয়েছে?
তবে ওনাকে একটা ধন্যবাদ আমরা দিতেই পারি,কারন ঐ গানগুলো না খেয়ে ফেললে তো আমরা এতো সুন্দর একটা গান পেতাম না।
ভালো থাকবেন তানভীর ভাই,
ভালোবাসা নিবেন।😊😊
(*#@% কিছু বাক্য সেন্সর হয়ে গিয়েছিল 😁🤭)
Bhai, shei "sushil" composer er naamta bolei den. Jaati jaanuk. Record eo thaaklo! :)
Bhai, ei gaaner lyrics & tune credit please.