সুবহানাল্লাহ্ আলহামদুলিল্লাহ্। আমার আব্বার আমরা পাঁচটি মেয়ে। কোনো এক মুহূর্তের জন্য ও আমার আব্বা আমাদের কারো প্রতি বিরক্ত বা অখুশি হননি। তিনি পৃথিবী থেকে চলে গেছেন। এছাড়াও তিনি আল্লাহর প্রতি শতভাগ ভরসা রাখা একজন ব্যক্তি ছিলেন। আল্লাহ্ আমার আব্বাকে নবী করীম সাঃ এর কাছাকাছি থাকার তৌফিক দান করুন । আমীন।
আলহামদু লিল্লাহ ভিডিওটা খুব ভাল লাগলো। good reminder. May Allah bless our sheikh in more knowledge of Islam. ১১টা পয়েনট নারীদের শুনে খুশী ও জ্ঞান অর্জন করলাম। মেয়েদের নামে তো একটা সুরা ও আছে কোরআনে সুরা “মারয়িম”আলহামদু লিল্লাহ এই রখম ভিডিও আরো দেখতে ইচ্ছুক JazakAllahu Khair
Apnara sobai amar jonno dowa korben allah jeno amar opor raji khushi thake r amoni ibadad korte pari allah jeno amader sob ma bonder hedayet den sob somoy porday colar towfik dan koren amin
আল্লাহ যদি কাউকে কোনো মর্যাদা দেন তবে তাঁর যোগ্যতা অনুযায়ী দেন । আল্লাহর চেয়ে সুবিবেচক ,ন্যায্য অধিকার দানকারী আর কেউ হতে পারে না । তাই আল্লাহ নারীদের যে মর্যাদা দিয়েছেন বুঝে নিতে হবে নারীরা এই বিষয়ে যোগ্যতায় পরিপূর্ণ । পুরুষ এবং নারী উভয়কেই শয়তান আক্রান্ত করতে পারে তথাপি নারীদের যে মর্যাদা আল্লাহ দিয়েছেন তা অবস্যই পুরুষদের তথা সকল মানুষকেই ভেবে দেখা দরকার। আল্লাহ নারীদের এতোবড় মর্যাদা দিলেও আল্লাহর সৃষ্ট নগন্য ক্ষুদ্র বান্দাদের এ বিষয়ে খুব এলার্জি। ভাবটা যেন আল্লাহর থেকে তাদের জ্ঞান বেশী ( নাউজুবিল্লাহ) । এমনকি আলেম ওলামাগনও সঠিক ভাবে সেটি তুলে ধরছেন না , আল্লাহ নারীদের যে মর্যাদা দিয়েছেন তা বলার ব্যাপারে কেমন যেন তাঁদের একধরনের অনিহা, দূর্বলতা প্রকাশ পায়। এজন্য মানুষ সম্ভবত পুরুষ শাসিত সমাজ বলে। কিন্তু আসলেতো এই সমাজ ,রাষ্ট্র,পৃথিবী ,এই বিশ্ব ব্রম্মান্ড সব কিছুই আল্লাহর , কিন্তু সেই আল্লাহর বিধান আমরা সমাজ , রাষ্ট্রে কার্যকর করতে পারছিনা বলেই পৃথিবীর অবস্থা আজ এই পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। আর একটি বিষয় খেয়াল করেছি, সেটি হচ্ছে হাদীসে নারীদের মর্যাদা এবং কোরআনে নারীদের মর্যাদার মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। কোরআনে নারী পুরুষের মর্যাদার ব্যাপারে তেমন কোন পার্থক্য করা হয়নি। কোনো কোনো জায়গায় নারীদের মর্যাদার কথা তুলে ধরা হয়েছে আবার কোথাও কোথাও পুরুষদের মর্যাদার কথা তুলে ধরা হয়েছে , অর্থাৎ নারী পুরুষের সমান মর্যাদার কথাই তুলে ধরা হয়েছে। কোরআন থেকে বোঝা যায় যে আল্লাহর সৃষ্ট মানুষের এই দুই শ্রেনীই আল্লাহর কাছে সমান এবং তাদের কর্মগুনে তাঁরা আল্লাহর কাছে কম, বেশি, মর্যাদার হয়ে থাকে।
আমি বেশ অনেকবছর পর্যন্ত নামাজে মেয়েদের জন্য ভিন্নভাবে হাত বাঁধার বিধানটা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা আর অনুসন্ধান চালালাম। শেষ পর্যন্ত চারটা স্কুল অফ থটের মধ্যে শুধু হানাফী মাযহাব ছাড়া আর কোনও মাযহাবকে এমন পেলামনা যারা মেয়েদের জন্য হাত বাঁধার ভিন্ন কোনো বিধান বর্ণনা করেছে। এরমধ্যে মালেকী মাযহাব অনুযায়ী নারীরা পুরুষের মতই হাত ছেড়ে রেখে (কিংবা হাত বাঁধলে বুকের নিচে বা নাভির উপরে হাত বাঁধবে) নামাজ পড়বে। শাফেঈ মাযহাবে নারীরা পুরুষের মতোই বুকের নিচে বা নাভির উপরে হাত বাঁধবে। *হাম্বলী* মাযহাবের প্রাধান্যপ্রাপ্ত অফিশিয়াল অবস্থান অনুযায়ী ***নারীরা পুরুষের মতোই নাভির নিচে হাত বাঁধবে*** ! নারী ও পুরুষের নামাজে পার্থক্যের বিষয়ে সিজদা ও বৈঠকে বসার ক্ষেত্রে কিছুটা গ্রহনযোগ্য লেভেলের ২-৩টা মুরসাল হাদীস থাকলেও ভিন্নভাবে হাত বাঁধার ব্যাপারে কোনো হাদীস খুঁজে পাওয়া যায়নি আজ পর্যন্ত। হানাফী ফকীহরা এক্ষেত্রে কিয়াস করে মেয়েদের জন্য গোপনীয় ও জড়সড় হয়ে সালাত আদায়ে সহায়ক হিসেবে বুকে হাত বাঁধাকে প্রিফার করেছেন। বুকের উপর হাত বাঁধার হাদীসকে বেইসড করে নয়, কারণ সেই হাদীস গুলো হানাফী ফকীহদের দৃষ্টিতে গ্রহনযোগ্য নয়। তাছাড়া অনেকে নতুনভাবে বলার চেষ্টা করছেন যে নাভির নিচে সতর হওয়ায় নারীদের জন্য সেখানে হাত বাঁধাটা দৃষ্টিকটু ও অগ্রহনযোগ্য। কিন্তু আমার প্রশ্ন হচ্ছে পোশাক দিয়ে গোটা শরীরকে আবৃত করার পরেও যদি পোশাকের উপরে সতর বিবেচনা করা হয়, তাহলে তো আমাদের নারীদের প্রতিটি অঙ্গই বিশেষ করে বুক তো আরো বড় সতরের অন্তর্ভুক্ত। আর পুরুষেরা সতরের স্থানে হাত বাঁধতে পারবে কিন্তু নারীরা পারবেনা এমন কোনো নির্দেশনা ও আজ পর্যন্ত কোনো হাদীসে পাওয়া যায়নি। বৈঠকে বসার সময়ে তো নারীরাও উরুর উপরে হাত রাখছে, তাহলে সেটা কেন দৃষ্টিকটু বলে বিবেচনা করা হয়নি। নাভির নিচে হাত বাঁধার মধ্যে আমি আজ পর্যন্ত দৃষ্টিকটু কিংবা অস্বাভাবিক কোনো কিছু দেখিনি। নামাজের বাইরে বিনীত ও সৌজন্যবোধক ভঙ্গিতে দাঁড়াতে পুরুষ-নারী নির্বিশেষে সাধারনত যেভাবে এক হাতের তালু আরেক হাতের কবজির উপরে রেখে সামনের দিকে ঝুলিয়ে রাখে (নাভির অনেক নিচ পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছায়) সেটা নিয়ে তো কারো কোনো আপত্তি নেই। নারীরাও লাজুক কিংবা জড়সড়ভাবে এভাবে দাঁড়ায়। তাহলে নামাজের সময়েই নাভির নিচে হাত বাঁধাটা নারীদের জন্য এতটা অপছন্দনীয় কিংবা দৃষ্টিকটু কেন হবে?
ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ এর বক্তব্য-- "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়ায়েতের বিচারে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয়ের অধিক নিকটবর্তী" নামাজে দাঁড়ানো অবস্থায় নিজেকে আল্লাহ্'র কাছে বিনীত ও আত্মসমর্পিত করে উপস্থাপন করার আবেগ যখন প্রবল হয় তখন দুই হাত স্বভাবতই নিম্নমুখী অবস্থানে স্থির হতে চায়। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ভালোভাবে লক্ষ্য করুন। বাম হাতের কবজির উপর ডান হাতের কবজি রেখে নাভিতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করলে নিজের অজান্তেই অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। নিজের অজান্তেই একথাগুলো অন্তরে জেগে উঠবে, হে আল্লাহ্! আসমান ও যমীনের সর্বময় ক্ষমতা, আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের একচ্ছত্র মালিক! তোমার সম্মুখে আমি নিরংকুশভাবে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পন করে ভূলুণ্ঠিত হয়ে নতিস্বীকার করেছি। আমার সমস্ত আমিত্ববোধ ও আত্মগৌরব তোমার শ্রেষ্ঠত্বের সম্মুখে চূর্ন-বিচূর্ণ হয়ে ধূলোয় মিশে গিয়েছে। আমার মস্তক, নাক ও কপালকে তোমার মহিমাণ্বিত ও সর্বময় শ্রেষ্ঠত্বপূর্ন কুদরতী পায়ের সম্মুখে অবনত করে দিয়েছি যেন তোমার নিরংকুশ আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের পদতলে তা পদদলিত হয়। তোমার কাছে আমার নিরংকুশ পরাজয়, আত্মসমর্পন ও নতিস্বীকারের প্রতীককে আমার নাভিতে চিরদিনের জন্য সীলমোহর করে দাও।।। আর তোমার সম্মুখে দণ্ডায়মান হয়ে আমার এই হাত বাঁধাকে সেই সীলমোহরের নিচে করা স্বাক্ষর হিসেবে কবুল করো। তোমার সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার দিনেও আমাকে এরূপ পরাজিত ও আত্মসমর্পিত হয়ে দাঁড়ানোর তৌফিক দাও। তুমি যতক্ষণ পছন্দ করো আমাকে তোমার সম্মুখে বিনীত ও অবনত সেবকের ন্যায় দাঁড় করিয়ে রাখো। এর দ্বারা আমার প্রতি সন্তুষ্ট হও এবং তোমার ক্রোধের আগুনকে নিভিয়ে দাও। আল্লাহ্ তাআলা হাম্বলী ফকীহদের উপরে রহম করুন। তাঁরা নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ কে শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। পাশাপাশি নারীদেরকেও পরাক্রমশালী আল্লাহ্ তাআলার'র সামনে বিনীত, নিরংকুশভাবে পরাজিত ও আত্মসমর্পিত অবস্থার উত্তম রূপ-- নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ থেকে মাহরুম হওয়া থেকে হিফাযত করেছেন।
নিরপেক্ষ মন নিয়ে আন্তরিকভাবে বিষয়টা নিয়ে স্টাডি করলে এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে নাভির নিচে হাত বাঁধা একটি অন্যতম প্রতিষ্ঠিত সুন্নাত যার অনুকূলে পর্যাপ্ত দলিল-প্রমাণ রয়েছে। বুকের ওপর হাত বাঁধার যে হাদীসগুলোকে সহীহ হিসেবে দাবী করা হয় সেগুলোর সনদ ও মতনের মধ্যে ত্রুটি খুঁজে পাওয়া যায়। যদিও এই হাদিসগুলোর ভিত্তিতে আহলে ঈলম ও মুজতাহিদদের একটি অংশ বুকের নিচে বা নাভির ওপরে হাত বাঁধার পদ্ধতিকে সুন্নাত সাব্যস্ত করেছেন। অন্যদিকে এর বিপরীতে নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিসগুলোর ওপর যে ত্রুটি ও দুর্বলতা আরোপ করা হয়, সেগুলোও সর্বসম্মত নয়। বরং ওয়াইল ইবনে হুজর এর সূত্রে মুসান্নাফে আবি শায়বায় বর্ণিত হাদিসটি এবং আলী (রা:) কর্তৃক মারফু হাদিসের সমতুল্য বর্ণনাটিকে হাদিস বিশারদ ও মুজতাহিদদের একটি বড় অংশ গ্রহন করে নিয়েছেন। কারণ এ সংক্রান্ত বর্ণনা অনেকগুলো যেগুলো লঘু ও স্বল্প দুর্বলতা বিশিষ্ট হওয়ায় একটি আরেকটিকে শক্তিশালী করে। এজন্যই ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহুওয়াই এর মত মুহাদ্দিস সুস্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়াতের দিক থেকে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয় ও ভক্তির নিকটবর্তী। সুফিয়ান সাওরী যিনি নিজে একজন স্বতন্ত্র মুজতাহিদ ছিলেন এবং ইবনে খুজাইমার ত্রুটিপূর্ন "মতন"যুক্ত হাদিস যেটিকে বুকে হাত বাঁধার অনুকূলে উপস্থাপন করা হয় সেই হাদিসের একজন রাবী এই সুফিয়ান আস সাওরী। অথচ তিনি হাত বাঁধতেন নাভির নিচে!!! এমনকি পরবর্তী যুগের মুহাদ্দিস ইবনে কায়্যিম, ইবনে তাইমিয়াও নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিস (আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত)কে হাসান লি-গাইরিহী হিসেবে সমালোচনা ব্যাতিরেকেই গ্রহন করেছেন। মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহ্হাব যিনি মূলত তাওহীদ ও আক্কীদা বিষয়ক লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত তিনিও তাঁঁর তাঁর রচিত 'আল আদাবুল মাশী ইলাস সালাহ' নামক কিতাবে উল্লেখ করেছেন, "....সে তার বাম হাতের কব্জিকে ডান হাত দ্বারা আঁকড়ে ধরে নাভির নিচে স্থাপন করবে। আর এটি তার রবের সামনে তার বিনীত হওয়াকে সূচীত করবে।" আর ইবনে কায়্যিমের যাদুল মাআদের তাহক্কীক করে তিনি মুখতাসার যাদুল মাআদ রচনা করেছেন। যেখানে হাত বাঁধা বিষয়ক আলোচনায় তিনি উল্লেখ করেছেন এই বিষয়ে সুস্পষ্ট সহীহ হাদিস নেই এবং তার পরেই শুধু আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত নাভির নিচে হাত বাঁধা সংক্রান্ত বর্ণনাটি উল্লেখ করেন। এতগুলো বিষয়কে এড়িয়ে গিয়ে *নাভির নিচে হাত বাঁধা*কে যারা প্রত্যাখ্যান ও অস্বীকার করে তাদের জন্য হিদায়াতের দুআ ছাড়া আর কিই বা করা যেতে পারে?? জীবনের বেশ অনেকগুলো বছর বুকের উপরে হাত বাঁধাকে একমাত্র সুন্নাহ্ এবং নাভির নিচে হাত বাঁধাকে ভিত্তিহীন হিসেবে অগ্রাহ্য করার পর ২০১৬ সালে আল্লাহ্ তাআলা আমার চক্ষু উন্মোচন করে দেন। বাধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় মধুর পরাজয় স্বীকার ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার আবেগ নিয়ে আমি নাভির নিচে হাত বাঁধাকে মেনে নিই। মনে হয় যেন আল্লাহ্ তাআলা এই অনুভূতি আমার হৃদয়ে ঢেলে দিয়েছেন আর আমার কাছ থেকে মধুর প্রতিশোধ নিয়ে তাঁর অপ্রতিরোধ্য অভিপ্রায়কে বাস্তবায়ন করে ছেড়েছেন। আর আমাকেও সানন্দে মেনে নিতে বাধ্য করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
Hujur Ami vumipolli thake bolsi..hujur Ami Allah ar kase akta nek sontan chai ..Allah r kase protidin Amol Koro dorud a Ibrahim astagfirullah...namaz porsi kintu Allah Akon o amr doya kobul korsen na.3 bosor Holo baby hossa na .doctor dhakaisi ..problem nai..Ami ki Amol korbo hujur amk janaben..Ami sob somoy tention a thaki..onek onek onek kosto Pai..ples ans diben..ki Amol korbo hujur
Amer 4 bon. Amar bon der thik time e bia hoe nai. Akhon o akta bon er bia hochhe na. Amader taka poesa kom nai but amar bon e ra valo nai. Jar karon e ami o khub koste achi😢
Assalamualaikum. #মেয়েদের সঠিক নামাজের নিয়ম দয়া করে জানাবেন। #সুদের টাকা দিয়ে খাবার খেলে,খাবার কি হারাম হবে??? সেক্ষেত্রে সেই খাবার খেলে কি দোয়া কবুল হবে?
Number 5 ta Ami akmot holam na Karon Holo jamay onak valo but bau onak karaf ta hola oi bau to jamay ka kono den valo volba na and sartifecket to paybo na
সুবহানাল্লাহ্ আলহামদুলিল্লাহ্। আমার আব্বার আমরা পাঁচটি মেয়ে। কোনো এক মুহূর্তের জন্য ও আমার আব্বা আমাদের কারো প্রতি বিরক্ত বা অখুশি হননি। তিনি পৃথিবী থেকে চলে গেছেন। এছাড়াও তিনি আল্লাহর প্রতি শতভাগ ভরসা রাখা একজন ব্যক্তি ছিলেন। আল্লাহ্ আমার আব্বাকে নবী করীম সাঃ এর কাছাকাছি থাকার তৌফিক দান করুন । আমীন।
আমীন
amin
আমিন
আমিন
সবাই যদি এই ভাবে নারীদের বিষয়গুলো তুলে ধরতো, তাহলে হয়তো আজ নারীর এ অবস্তা হতোনা 😢😢😢
আলহামদুলিল্লাহ! আমি নারীজাতি🥰❤
আলহামদুলিল্লাহ শায়খের এই মাহফিল সরাসরি দেখেছি,,,,
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক❤
আমিন।
আল্লাহ আমাদের সকল মহিলাদের হেদায়েত দান করুন আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ
সুবহানআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহু আকবার
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤
মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা,শুনছি সৌদি আরব থেকে, সৌদির টাইম রাত ১২:৪৫মিনিট
আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন যেন সব ধরনের গোপন পাপ থেকে বেঁচে থাকতে পারি। আর পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যেন জামাতের শহিত আদায় করতে পারি
আল্লাহ আপনাকে ওলি হিসাবে কবুল করুক
ইনশা আল্লাহ
সুন্দর আলোচনা মাশাআল্লাহ ❤
Jajak Allahu khairan 🤍
Shakur Alhamdulillah. thank you & Salam hujur.
আলহামদু লিল্লাহ ভিডিওটা খুব ভাল লাগলো।
good reminder. May Allah bless our sheikh in more knowledge of Islam.
১১টা পয়েনট নারীদের শুনে খুশী ও জ্ঞান অর্জন করলাম। মেয়েদের নামে তো একটা সুরা ও আছে কোরআনে সুরা “মারয়িম”আলহামদু লিল্লাহ
এই রখম ভিডিও আরো দেখতে ইচ্ছুক
JazakAllahu Khair
Sura Nisa
Zajakallah Khair From DAMMAM KSA
Alhamdulillah
মাশাআল্লাহ
Alhamdulillah.
আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুক 🤲
Amr bon hobe jante pere amar maa saradin kedehilo...saradin mon khrp kore bose thakto...Alhamdlillah amar baba khub khushi chilen...
As Salamu Alaikum Owa Rahmatullahi Owa Barakatuhu ❤❤❤
I am from india
❤❤❤❤
❤️❤️❤️❤️
🤲🤲
❤❤❤
❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤
Apnara sobai amar jonno dowa korben allah jeno amar opor raji khushi thake r amoni ibadad korte pari allah jeno amader sob ma bonder hedayet den sob somoy porday colar towfik dan koren amin
আল্লাহ যদি কাউকে কোনো মর্যাদা দেন তবে তাঁর যোগ্যতা অনুযায়ী দেন । আল্লাহর চেয়ে সুবিবেচক ,ন্যায্য অধিকার দানকারী আর কেউ হতে পারে না । তাই আল্লাহ নারীদের যে মর্যাদা দিয়েছেন বুঝে নিতে হবে নারীরা এই বিষয়ে যোগ্যতায় পরিপূর্ণ । পুরুষ এবং নারী উভয়কেই শয়তান আক্রান্ত করতে পারে তথাপি নারীদের যে মর্যাদা আল্লাহ দিয়েছেন তা অবস্যই পুরুষদের তথা সকল মানুষকেই ভেবে দেখা দরকার। আল্লাহ নারীদের এতোবড় মর্যাদা দিলেও আল্লাহর সৃষ্ট নগন্য ক্ষুদ্র বান্দাদের এ বিষয়ে খুব এলার্জি। ভাবটা যেন আল্লাহর থেকে তাদের জ্ঞান বেশী ( নাউজুবিল্লাহ) । এমনকি আলেম ওলামাগনও সঠিক ভাবে সেটি তুলে ধরছেন না , আল্লাহ নারীদের যে মর্যাদা দিয়েছেন তা বলার ব্যাপারে কেমন যেন তাঁদের একধরনের অনিহা, দূর্বলতা প্রকাশ পায়। এজন্য মানুষ সম্ভবত পুরুষ শাসিত সমাজ বলে। কিন্তু আসলেতো এই সমাজ ,রাষ্ট্র,পৃথিবী ,এই বিশ্ব ব্রম্মান্ড সব কিছুই আল্লাহর , কিন্তু সেই আল্লাহর বিধান আমরা সমাজ , রাষ্ট্রে কার্যকর করতে পারছিনা বলেই পৃথিবীর অবস্থা আজ এই পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। আর একটি বিষয় খেয়াল করেছি, সেটি হচ্ছে হাদীসে নারীদের মর্যাদা এবং কোরআনে নারীদের মর্যাদার মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। কোরআনে নারী পুরুষের মর্যাদার ব্যাপারে তেমন কোন পার্থক্য করা হয়নি। কোনো কোনো জায়গায় নারীদের মর্যাদার কথা তুলে ধরা হয়েছে আবার কোথাও কোথাও পুরুষদের মর্যাদার কথা তুলে ধরা হয়েছে , অর্থাৎ নারী পুরুষের সমান মর্যাদার কথাই তুলে ধরা হয়েছে। কোরআন থেকে বোঝা যায় যে আল্লাহর সৃষ্ট মানুষের এই দুই শ্রেনীই আল্লাহর কাছে সমান এবং তাদের কর্মগুনে তাঁরা আল্লাহর কাছে কম, বেশি, মর্যাদার হয়ে থাকে।
আমি বেশ অনেকবছর পর্যন্ত নামাজে মেয়েদের জন্য ভিন্নভাবে হাত বাঁধার বিধানটা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা আর অনুসন্ধান চালালাম। শেষ পর্যন্ত চারটা স্কুল অফ থটের মধ্যে শুধু হানাফী মাযহাব ছাড়া আর কোনও মাযহাবকে এমন পেলামনা যারা মেয়েদের জন্য হাত বাঁধার ভিন্ন কোনো বিধান বর্ণনা করেছে।
এরমধ্যে মালেকী মাযহাব অনুযায়ী নারীরা পুরুষের মতই হাত ছেড়ে রেখে (কিংবা হাত বাঁধলে বুকের নিচে বা নাভির উপরে হাত বাঁধবে) নামাজ পড়বে।
শাফেঈ মাযহাবে নারীরা পুরুষের মতোই বুকের নিচে বা নাভির উপরে হাত বাঁধবে।
*হাম্বলী* মাযহাবের প্রাধান্যপ্রাপ্ত অফিশিয়াল অবস্থান অনুযায়ী ***নারীরা পুরুষের মতোই নাভির নিচে হাত বাঁধবে*** !
নারী ও পুরুষের নামাজে পার্থক্যের বিষয়ে সিজদা ও বৈঠকে বসার ক্ষেত্রে কিছুটা গ্রহনযোগ্য লেভেলের ২-৩টা মুরসাল হাদীস থাকলেও ভিন্নভাবে হাত বাঁধার ব্যাপারে কোনো হাদীস খুঁজে পাওয়া যায়নি আজ পর্যন্ত। হানাফী ফকীহরা এক্ষেত্রে কিয়াস করে মেয়েদের জন্য গোপনীয় ও জড়সড় হয়ে সালাত আদায়ে সহায়ক হিসেবে বুকে হাত বাঁধাকে প্রিফার করেছেন। বুকের উপর হাত বাঁধার হাদীসকে বেইসড করে নয়, কারণ সেই হাদীস গুলো হানাফী ফকীহদের দৃষ্টিতে গ্রহনযোগ্য নয়।
তাছাড়া অনেকে নতুনভাবে বলার চেষ্টা করছেন যে নাভির নিচে সতর হওয়ায় নারীদের জন্য সেখানে হাত বাঁধাটা দৃষ্টিকটু ও অগ্রহনযোগ্য।
কিন্তু আমার প্রশ্ন হচ্ছে পোশাক দিয়ে গোটা শরীরকে আবৃত করার পরেও যদি পোশাকের উপরে সতর বিবেচনা করা হয়, তাহলে তো আমাদের নারীদের প্রতিটি অঙ্গই বিশেষ করে বুক তো আরো বড় সতরের অন্তর্ভুক্ত।
আর পুরুষেরা সতরের স্থানে হাত বাঁধতে পারবে কিন্তু নারীরা পারবেনা এমন কোনো নির্দেশনা ও আজ পর্যন্ত কোনো হাদীসে পাওয়া যায়নি। বৈঠকে বসার সময়ে তো নারীরাও উরুর উপরে হাত রাখছে, তাহলে সেটা কেন দৃষ্টিকটু বলে বিবেচনা করা হয়নি।
নাভির নিচে হাত বাঁধার মধ্যে আমি আজ পর্যন্ত দৃষ্টিকটু কিংবা অস্বাভাবিক কোনো কিছু দেখিনি। নামাজের বাইরে বিনীত ও সৌজন্যবোধক ভঙ্গিতে দাঁড়াতে পুরুষ-নারী নির্বিশেষে সাধারনত যেভাবে এক হাতের তালু আরেক হাতের কবজির উপরে রেখে সামনের দিকে ঝুলিয়ে রাখে (নাভির অনেক নিচ পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছায়) সেটা নিয়ে তো কারো কোনো আপত্তি নেই। নারীরাও লাজুক কিংবা জড়সড়ভাবে এভাবে দাঁড়ায়। তাহলে নামাজের সময়েই নাভির নিচে হাত বাঁধাটা নারীদের জন্য এতটা অপছন্দনীয় কিংবা দৃষ্টিকটু কেন হবে?
ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ এর বক্তব্য-- "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়ায়েতের বিচারে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয়ের অধিক নিকটবর্তী"
নামাজে দাঁড়ানো অবস্থায় নিজেকে আল্লাহ্'র কাছে বিনীত ও আত্মসমর্পিত করে উপস্থাপন করার আবেগ যখন প্রবল হয় তখন দুই হাত স্বভাবতই নিম্নমুখী অবস্থানে স্থির হতে চায়।
আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ভালোভাবে লক্ষ্য করুন। বাম হাতের কবজির উপর ডান হাতের কবজি রেখে নাভিতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করলে নিজের অজান্তেই অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। নিজের অজান্তেই একথাগুলো অন্তরে জেগে উঠবে,
হে আল্লাহ্! আসমান ও যমীনের সর্বময় ক্ষমতা, আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের একচ্ছত্র মালিক! তোমার সম্মুখে আমি নিরংকুশভাবে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পন করে ভূলুণ্ঠিত হয়ে নতিস্বীকার করেছি।
আমার সমস্ত আমিত্ববোধ ও আত্মগৌরব তোমার শ্রেষ্ঠত্বের সম্মুখে চূর্ন-বিচূর্ণ হয়ে ধূলোয় মিশে গিয়েছে। আমার মস্তক, নাক ও কপালকে তোমার মহিমাণ্বিত ও সর্বময় শ্রেষ্ঠত্বপূর্ন কুদরতী পায়ের সম্মুখে অবনত করে দিয়েছি যেন তোমার নিরংকুশ আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের পদতলে তা পদদলিত হয়। তোমার কাছে আমার নিরংকুশ পরাজয়, আত্মসমর্পন ও নতিস্বীকারের প্রতীককে আমার নাভিতে চিরদিনের জন্য সীলমোহর করে দাও।।।
আর তোমার সম্মুখে দণ্ডায়মান হয়ে আমার এই হাত বাঁধাকে সেই সীলমোহরের নিচে করা স্বাক্ষর হিসেবে কবুল করো। তোমার সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার দিনেও আমাকে এরূপ পরাজিত ও আত্মসমর্পিত হয়ে দাঁড়ানোর তৌফিক দাও। তুমি যতক্ষণ পছন্দ করো আমাকে তোমার সম্মুখে বিনীত ও অবনত সেবকের ন্যায় দাঁড় করিয়ে রাখো। এর দ্বারা
আমার প্রতি সন্তুষ্ট হও এবং তোমার ক্রোধের আগুনকে নিভিয়ে দাও।
আল্লাহ্ তাআলা হাম্বলী ফকীহদের উপরে রহম করুন। তাঁরা নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ কে শক্তিশালী ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। পাশাপাশি নারীদেরকেও পরাক্রমশালী আল্লাহ্ তাআলার'র সামনে বিনীত, নিরংকুশভাবে পরাজিত ও আত্মসমর্পিত অবস্থার উত্তম রূপ-- নাভির নিচে হাত বাঁধার সুন্নাহ থেকে মাহরুম হওয়া থেকে হিফাযত করেছেন।
নিরপেক্ষ মন নিয়ে আন্তরিকভাবে বিষয়টা নিয়ে স্টাডি করলে এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে নাভির নিচে হাত বাঁধা একটি অন্যতম প্রতিষ্ঠিত সুন্নাত যার অনুকূলে পর্যাপ্ত দলিল-প্রমাণ রয়েছে। বুকের ওপর হাত বাঁধার যে হাদীসগুলোকে সহীহ হিসেবে দাবী করা হয় সেগুলোর সনদ ও মতনের মধ্যে ত্রুটি খুঁজে পাওয়া যায়। যদিও এই হাদিসগুলোর ভিত্তিতে আহলে ঈলম ও মুজতাহিদদের একটি অংশ বুকের নিচে বা নাভির ওপরে হাত বাঁধার পদ্ধতিকে সুন্নাত সাব্যস্ত করেছেন।
অন্যদিকে এর বিপরীতে নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিসগুলোর ওপর যে ত্রুটি ও দুর্বলতা আরোপ করা হয়, সেগুলোও সর্বসম্মত নয়। বরং ওয়াইল ইবনে হুজর এর সূত্রে মুসান্নাফে আবি শায়বায় বর্ণিত হাদিসটি এবং আলী (রা:) কর্তৃক মারফু হাদিসের সমতুল্য বর্ণনাটিকে হাদিস বিশারদ ও মুজতাহিদদের একটি বড় অংশ গ্রহন করে নিয়েছেন। কারণ এ সংক্রান্ত বর্ণনা অনেকগুলো যেগুলো লঘু ও স্বল্প দুর্বলতা বিশিষ্ট হওয়ায় একটি আরেকটিকে শক্তিশালী করে। এজন্যই ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহুওয়াই এর মত মুহাদ্দিস সুস্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়াতের দিক থেকে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয় ও ভক্তির নিকটবর্তী। সুফিয়ান সাওরী যিনি নিজে একজন স্বতন্ত্র মুজতাহিদ ছিলেন এবং ইবনে খুজাইমার ত্রুটিপূর্ন "মতন"যুক্ত হাদিস যেটিকে বুকে হাত বাঁধার অনুকূলে উপস্থাপন করা হয় সেই হাদিসের একজন রাবী এই সুফিয়ান আস সাওরী। অথচ তিনি হাত বাঁধতেন নাভির নিচে!!!
এমনকি পরবর্তী যুগের মুহাদ্দিস ইবনে কায়্যিম, ইবনে তাইমিয়াও নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদিস (আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত)কে হাসান লি-গাইরিহী হিসেবে সমালোচনা ব্যাতিরেকেই গ্রহন করেছেন।
মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহ্হাব যিনি মূলত তাওহীদ ও আক্কীদা বিষয়ক লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত তিনিও তাঁঁর তাঁর রচিত 'আল আদাবুল মাশী ইলাস সালাহ' নামক কিতাবে উল্লেখ করেছেন,
"....সে তার বাম হাতের কব্জিকে ডান হাত দ্বারা আঁকড়ে ধরে নাভির নিচে স্থাপন করবে। আর এটি তার রবের সামনে তার বিনীত হওয়াকে সূচীত করবে।"
আর ইবনে কায়্যিমের যাদুল মাআদের তাহক্কীক করে তিনি মুখতাসার যাদুল মাআদ রচনা করেছেন। যেখানে হাত বাঁধা বিষয়ক আলোচনায় তিনি উল্লেখ করেছেন এই বিষয়ে সুস্পষ্ট সহীহ হাদিস নেই এবং তার পরেই শুধু আলী রাঃ কর্তৃক বর্ণিত নাভির নিচে হাত বাঁধা সংক্রান্ত বর্ণনাটি উল্লেখ করেন।
এতগুলো বিষয়কে এড়িয়ে গিয়ে *নাভির নিচে হাত বাঁধা*কে যারা প্রত্যাখ্যান ও অস্বীকার করে তাদের জন্য হিদায়াতের দুআ ছাড়া আর কিই বা করা যেতে পারে??
জীবনের বেশ অনেকগুলো বছর বুকের উপরে হাত বাঁধাকে একমাত্র সুন্নাহ্ এবং নাভির নিচে হাত বাঁধাকে ভিত্তিহীন হিসেবে অগ্রাহ্য করার পর ২০১৬ সালে আল্লাহ্ তাআলা আমার চক্ষু উন্মোচন করে দেন। বাধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় মধুর পরাজয় স্বীকার ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার আবেগ নিয়ে আমি নাভির নিচে হাত বাঁধাকে মেনে নিই। মনে হয় যেন আল্লাহ্ তাআলা এই অনুভূতি আমার হৃদয়ে ঢেলে দিয়েছেন আর আমার কাছ থেকে মধুর প্রতিশোধ নিয়ে তাঁর অপ্রতিরোধ্য অভিপ্রায়কে বাস্তবায়ন করে ছেড়েছেন। আর আমাকেও সানন্দে মেনে নিতে বাধ্য করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
Hujur Ami vumipolli thake bolsi..hujur Ami Allah ar kase akta nek sontan chai ..Allah r kase protidin Amol Koro dorud a Ibrahim astagfirullah...namaz porsi kintu Allah Akon o amr doya kobul korsen na.3 bosor Holo baby hossa na .doctor dhakaisi ..problem nai..Ami ki Amol korbo hujur amk janaben..Ami sob somoy tention a thaki..onek onek onek kosto Pai..ples ans diben..ki Amol korbo hujur
মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ এই নাম রাখা যাবে?? আমার বাচ্চার জন্য রাখতে চাচ্ছি কোন সমস্যা হবে
Jabe Tobe Single name Rakha Valo . Abdullah. Na hole . Muhammad
🖤🖤
Assalamualaikum ami akjon maye hujor ami jibone onak namaj kaja koreci saigula ki kore porbo ar kamon kore porbo jodi aktu doya kore bolten
আপনি কত বছর বয়স থেকে নিয়মিত নামাজ পড়া শুরু করেছেন?
💗💗🇸🇦🇧🇩💗💗
Amer 4 bon.
Amar bon der thik time e bia hoe nai.
Akhon o akta bon er bia hochhe na.
Amader taka poesa kom nai but amar bon e ra valo nai.
Jar karon e ami o khub koste achi😢
Hujur tablig kora ki foroj
Please amar answer deban
Assalamualaikum.
#মেয়েদের সঠিক নামাজের নিয়ম দয়া করে জানাবেন।
#সুদের টাকা দিয়ে খাবার খেলে,খাবার কি হারাম হবে??? সেক্ষেত্রে সেই খাবার খেলে কি দোয়া কবুল হবে?
সুদের টাকার খাবার কোথায় কিভাবে খাওয়া হয়েছে সেটা বিস্তারিত জানা জরুরী।
একজন মেয়ে যদি থ্রি পিস এর উপর ছেলেদের টি শার্ট গায় দেয় তবে কি গুনাহ হবে?
Number 5 ta Ami akmot holam na Karon Holo jamay onak valo but bau onak karaf ta hola oi bau to jamay ka kono den valo volba na and sartifecket to paybo na
খাদিজা রঃ মুশরিক ছিলেন না। তিনি এক আল্লাহর উপাসক ছিলেন। কিন্তু ইসলামের পুর্ণাঙ্গ জীবনবিধান গ্রহন করেন তিনি।
❤️🩹❤️🩹❤️🩹
আলহামদুলিল্লাহ
Alhamdulillah
মাশাআল্লাহ
❤❤❤❤
❤❤❤
❤🥰🥰🥰🥰🥰❤
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
Alhamdulillah