মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী কি নিজেকে নবী দাবি করেছেন?।। Br. Rahul Hossain
Вставка
- Опубліковано 8 вер 2024
- মির্যা গোলাম আহমদ কাদীয়ানী নিজেকে নবী দাবী করেছেন এর প্রমাণ দিয়ে ব্রাদার রাহুল হোসেন আপত্তি উত্থাপন করেছেন, এ বিষয়ে উত্তর দিচ্ছেন আলহাজ্জ মওলানা আব্দুল আউয়াল খান চৌধুরী।
#কাদীয়ানী #নবুওয়াত #ব্রাদার #রাহুল #BrRahulHossainRuhul
যারা বলে ইসা আঃ মারা গেছেন তারা কাফের এতে কোনো সন্দেহ নেই
সর্বশেষ নবী মারা যেতে পারেন কিন্তু ঈসা (আ.) মারা যেতে পারেন না। তাইতো? অপেক্ষা করতে থাকুন
@@shoptorshi2802 তোদের কাদীয়ানিদের থেকে পাবনার পাগল এর ও বেশি জ্ঞান আছে
@@shoptorshi2802 ঠিক একইভাবে খ্রিস্টান রা মনে করে তিনি মারা গেছেন। তাইতো তারা খ্রিস্টান আর আমরা মুসলিম। কাদিয়ানি সম্প্রদায়ের আকিদা খ্রিস্টানদের আকিদার সাথে সাদৃশ্যপূর্ন।কুরআনের অর্থ বিকৃত কারী কাদিয়ানিরা কাফের।
@@shoptorshi2802
You Qadianis are liar,trickster, deceiver. Definitely -Qadianis are KAFEER.
Qadianis are active in India, Pakistan, bangladesh, some poor African countries.
WHY?
Because Muslims of these countries are poor, don't know Arabic, governments are secular. Today, outside Western countries, only muslim majority country -Bangladesh - - Qadianis are having openly Jalsa Salana. Only Bangladesh!
There is not a SINGLE QADIANI in any Arab Muslim country -ZERO,NIL.
Yes, Hazrat Mohammad has died.
But Hazrat Issa is alive. Yes, 2 billion Muslims believe that.
Hazrat Issa is special.
All prophets were born from father,mother, but Issa was born without father.
So, Issa is a sign,mojeja from Allah.
Read Quran.
1.Quran 43:61-(Jukruf)-
Issa is a SIGN,MOJEJA of Qiyamat.
That means, Issa will come to earth before Qiyamat as a SIGN,MOJEJA (So,he is alive now in heaven).
2. Quran 21:91(Anbia) - Issa is a SIGN, MOJEJA for mankind.
3.Quran 23:50 (mominum)-
Issa,his mother are a SIGN, MOJEJA, MIRACLE from Allah.
All prophets died but still Issa is alive. Because all prophets were born from father (male), mother(female), but Issa was born without a FATHER - a SIGN from Allah.
Issa is alive now, and he will die, after his second coming before Qiyamat, when Issa will establish Islam, kill dajjal, pray namaj behind Imam Mehdi.
Quran 4:159(Nessa) - - This ayat is in future tense. Issa will die (after second coming) and every jew,every Christian will believe Issa before Issa's death - - -that Issa was Jewish prophet, Messiah, Christian also believe that Issa was not god, son of god, but Issa was a Jewish Prophet.
Quran 4:159 destroys,decimates entire false, erroneous, fallacious, invented Qadiani KUFURI AQEEDA.
প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ মারা গেছে এতে আমাদের কষ্ট লাগে না বরং খৃষ্টীয় নবী ঈসা (আ.) মারা যাওয়ায় আমাদের মন কষ্টে ভরে যায়। এটা কি হওয়ার কথা ছিল?
আল্লাহ আমাদেরকে পবিত্র মন নিয়ে সত্য জানার বুঝার এবং সেই অনুযায়ী আমল করার তৌফিক দান করুন আমিন।
ধন্যবাদ আপনাকে
আল্লাহর রাসূল সাঃ বলেছেন নিশ্চয়ই আমার পরে আমার উম্মতের মধ্যে হতে 30 জন নবীর মিথ্যা নবীর আগমন ঘটবে।
আমি বলছি
মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী তাদেরই (সেই 30 জনের) একজ এতে কোন সন্দেহ নেই।
right brother.....
রসুল সা. যখন বলেছেন, ৩০ জন মিথ্যা নবী হবে তার মানে এক সত্য নবী হবে। কারণ হাদীসে আছে, “এক ব্যক্তি আসবে যিনি আল্লাহর নবী হবে"-মুসলিম শরীফ কিতাবুল ফিতান ৮ম খন্ড।
@@KamalUddin-sk6so একজন সত্য হবে কিন্তু গোলাম যে নবি প্রমান করেন
@@KamalUddin-sk6so অষ্টম খন্ড কতো নং হাদিস সেটাতো বললেন না😀
@@nazmulalam870 সত্যকে কেউ সহজে বিশ্বাস করতে চায় না, সত্যকে মানতেও চায় না। সে কিছু বললেই তার কাছে প্রমাণ চায়। যেমন রসুল সা.-কে সবাই সত্য বাদী বলে জানতো। কিন্তু যখনই তিনি নবী দাবি করেছে তখনই মানুষ তাকে অস্বীকার করতে শুরু করেছে।
আল্লাহ যাকে ইচ্ছা হেদায়েত দান করেন আবার যাকে ইচ্ছা তাকে গোমরাহী করেন।
আল্লাহর কাছে শুধু দোয়া করব আল্লাহ আপনাদের মত লোকদের কে হেদায়েত দান করুন আর আপনাদের মত ফেৎনা কারি দের কাছ থেকে আল্লাহ উম্মতে মুহাম্মদীয়া কে হেফাজত করুন
পবিত্র কুরআনের কোন একটি আয়াত যদি বুঝতে অসুবিধা বা বোধগম্য না লাগে তবে অন্য কোন না কোন আয়াত সেই বিষয়টির সমাধান বলে দিবে, এটি পবিত্র কুরআনের অমোঘ ঘোষনা
" ইউফাসসিরু বা'যাহুম বা'যা"
অর্থাৎ এক অংশ অন্য অংশের তাফসীর করে দিবে।
এখন আসুন আমরা একটু দেখি আমাদের যে ভাই পবিত্র কুরআনের আয়াতটি থেকে ধরে নিয়েছেন যে আল্লাহ্ আকাশে আছেন(অর্থাৎ পৃথিবীতে নাই?) তাই তাঁর দিকে উঠিয়ে নিয়েছেন বলতে সশরীরে উঠিয়ে নিয়েছেন!
কখনও এই অর্থ সঠিক নয় কেননা পবিত্র কুরআনে "ইলাইহে" শব্দ ব্যবহার হয়েছে অর্থাৎ আল্লাহর দিকে। আল্লাহ্ কি শারীরিক ? না মোটেই নয়। আমরা যখন কারো মৃত্যু সংবাদ শুনি প্রত্যেক মুসলমানকে বলতে হয় "ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ' ইলাইহে ' রাজিউন"
অর্থাৎ আমরা আল্লাহর কাছ থেকে এবং তাঁর কাছেই/দিকেই আমাদের ফিরে যেতে হবে"
কিভাবে আমাদের পূর্বপুরুষগণ আল্লাহর কাছে চলে গিয়েছেন এবং আমরাও চলে যাব!
অতএব, পূর্বের ঈসা(আ:) এর অপেক্ষা করা বোকামী ছাড়া আর কিছুইনা। যেই ঈসা(আ:) এর আগমনের কথা হাদীসে বলা হয়েছে তিনি দু হাজার বছর পূর্বের ঈসা(আ:) নন বরং পবিত্র কুরআনের মতে সেই বানী ইসরাইলী নবী ঈসা(আ:) অন্যান্য নবী রাসূলদের সাভাবিক মৃত্যু বরণ করে আল্লাহ্ পাকের নৈকট্য লাভ করেছেন। কিন্তু শেষযুগে ইসলামের বিশ্ব বিজয়ের নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়ে যাঁর আগমনের কথা আছে তিনি পূর্বের ঈসা(আ:)এর নামে ও সাদৃশ্যপূর্ণ হয়ে আসবেন। যেমন রাসূলে করীম (সা:) বলেছেনঃ আমার উম্মত হুবহু বানী ইসরাইলের ন্যায় হয়ে যাবে, এক পায়ের জুতা যেমন অপর পায়ের জুতার সাথে সাদৃশ্য থাকে তেমনি আমার উম্মত হুবহু বণী ইসরাইলের মত হয়ে যাবে!
হযরত মূসা আ: কে পবিত্র কুরআনে হযরত মুহম্মদ সা: এর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ বলা হয়েছে (অবশ্যই আমাদের নবী সর্বশ্রেষ্ঠ, রাহমাতুল্লিল আলামীন)।
আর সেই উম্মত(বাণী ইসরাইল) যখন পথভ্রষ্ট হয়ে বায়াত্তর দলে বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল তখন আল্লাহ্ পাক হযরত ঈসা( আ:) কে প্রেরণ করেছিলেন শুধু মাত্র তাওরাতের প্রকৃত শিক্ষাকে আমলি রূপ দেওয়ার জন্য।
তেমনি ভাবে পবিত্র কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার তেরশত বছর পর যখন মুসলমানগন পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকে দূরে গিয়ে তিয়াত্তর দলে বা ফিরকায় বিভক্ত হয়ে যাবে যার মাঝ থেকে শুধু একটি ফিরকা জান্নাতী / সঠীক পথে থাকবে এবং বাকী বায়াত্তর দল নারি বা ভূল পথে থাকবে (সহী হাদীস)
সত্যকে জানার জন্য এবং মান্য করার তৌফিক সবাই পাবে না। যারা দোয়া করবেন আন্তরিক ভাবে সাথে চেষ্টা প্রচেষ্টা ও যাচাই বা অনুসন্ধান করবেন তাদেরকে আল্লাহ্ অবশ্যই পথ তথা সিরাতুল মুস্তাকিম দেখবেন তারা সেই পথে চলার সৌভাগ্য লাভ করবেন ইনশাআল্লাহ্।
কেননা আল্লাহর দিকে চলার কোন শেষ নাই !!!!!
www.ahmadiyyabangla.org.
(বাংলা ওয়েবসাইট)
www.alislam.org
(আন্তর্জাতিক ওয়েবসাইট -ইংরেজী)
www.mta.tv
( 24 h Islami satellite channel)
পবিত্র কুরআনের কোন একটি আয়াত যদি বুঝতে অসুবিধা বা বোধগম্য না লাগে তবে অন্য কোন না কোন আয়াত সেই বিষয়টির সমাধান বলে দিবে, এটি পবিত্র কুরআনের অমোঘ ঘোষনা
" ইউফাসসিরু বা'যাহুম বা'যা"
অর্থাৎ এক অংশ অন্য অংশের তাফসীর করে দিবে।
এখন আসুন আমরা একটু দেখি আমাদের যে ভাই পবিত্র কুরআনের আয়াতটি থেকে ধরে নিয়েছেন যে আল্লাহ্ আকাশে আছেন(অর্থাৎ পৃথিবীতে নাই?) তাই তাঁর দিকে উঠিয়ে নিয়েছেন বলতে সশরীরে উঠিয়ে নিয়েছেন!
কখনও এই অর্থ সঠিক নয় কেননা পবিত্র কুরআনে "ইলাইহে" শব্দ ব্যবহার হয়েছে অর্থাৎ আল্লাহর দিকে। আল্লাহ্ কি শারীরিক ? না মোটেই নয়। আমরা যখন কারো মৃত্যু সংবাদ শুনি প্রত্যেক মুসলমানকে বলতে হয় "ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ' ইলাইহে ' রাজিউন"
অর্থাৎ আমরা আল্লাহর কাছ থেকে এবং তাঁর কাছেই/দিকেই আমাদের ফিরে যেতে হবে"
কিভাবে আমাদের পূর্বপুরুষগণ আল্লাহর কাছে চলে গিয়েছেন এবং আমরাও চলে যাব!
অতএব, পূর্বের ঈসা(আ:) এর অপেক্ষা করা বোকামী ছাড়া আর কিছুইনা। যেই ঈসা(আ:) এর আগমনের কথা হাদীসে বলা হয়েছে তিনি দু হাজার বছর পূর্বের ঈসা(আ:) নন বরং পবিত্র কুরআনের মতে সেই বানী ইসরাইলী নবী ঈসা(আ:) অন্যান্য নবী রাসূলদের সাভাবিক মৃত্যু বরণ করে আল্লাহ্ পাকের নৈকট্য লাভ করেছেন। কিন্তু শেষযুগে ইসলামের বিশ্ব বিজয়ের নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়ে যাঁর আগমনের কথা আছে তিনি পূর্বের ঈসা(আ:)এর নামে ও সাদৃশ্যপূর্ণ হয়ে আসবেন। যেমন রাসূলে করীম (সা:) বলেছেনঃ আমার উম্মত হুবহু বানী ইসরাইলের ন্যায় হয়ে যাবে, এক পায়ের জুতা যেমন অপর পায়ের জুতার সাথে সাদৃশ্য থাকে তেমনি আমার উম্মত হুবহু বণী ইসরাইলের মত হয়ে যাবে!
হযরত মূসা আ: কে পবিত্র কুরআনে হযরত মুহম্মদ সা: এর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ বলা হয়েছে (অবশ্যই আমাদের নবী সর্বশ্রেষ্ঠ, রাহমাতুল্লিল আলামীন)।
আর সেই উম্মত(বাণী ইসরাইল) যখন পথভ্রষ্ট হয়ে বায়াত্তর দলে বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল তখন আল্লাহ্ পাক হযরত ঈসা( আ:) কে প্রেরণ করেছিলেন শুধু মাত্র তাওরাতের প্রকৃত শিক্ষাকে আমলি রূপ দেওয়ার জন্য।
তেমনি ভাবে পবিত্র কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার তেরশত বছর পর যখন মুসলমানগন পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকে দূরে গিয়ে তিয়াত্তর দলে বা ফিরকায় বিভক্ত হয়ে যাবে যার মাঝ থেকে শুধু একটি ফিরকা জান্নাতী / সঠীক পথে থাকবে এবং বাকী বায়াত্তর দল নারি বা ভূল পথে থাকবে (সহী হাদীস)
সত্যকে জানার জন্য এবং মান্য করার তৌফিক সবাই পাবে না। যারা দোয়া করবেন আন্তরিক ভাবে সাথে চেষ্টা প্রচেষ্টা ও যাচাই বা অনুসন্ধান করবেন তাদেরকে আল্লাহ্ অবশ্যই পথ তথা সিরাতুল মুস্তাকিম দেখবেন তারা সেই পথে চলার সৌভাগ্য লাভ করবেন ইনশাআল্লাহ্।
কেননা আল্লাহর দিকে চলার কোন শেষ নাই !!!!!
www.ahmadiyyabangla.org.
(বাংলা ওয়েবসাইট)
www.alislam.org
(আন্তর্জাতিক ওয়েবসাইট -ইংরেজী)
www.mta.tv
( 24 h Islami satellite channel)
ইমাম মাহদীর ইমামতিতে ঈসা (আ) নামাজ পড়বে। তাহলে একই ব্যক্তি ইমাম মাহদী এবং ঈসা কিভাবে হয়? ভং ধরা বাদ দিয়ে তাওবা করে মুসলমান হন
ভাই, হুজুররা বলে ঈসা ও মাহদী আলাদা। অথচ হাদীসে বর্ণিত আছে, ঈসা ও মাহদী একই ব্যক্তি। কোনটা মানবো বলেন?
বলদের ছাও আগে কোরআন তারপর হাদীস
@@mdrovihd1146 জী ভাই, আগে কুরআন তারপর হাদীস। কুরআন বলে আগের ঈসা মারা গেছে। রসুল সা.-এর পূর্বের কোন নবী জীবিত নেই -৩/১৪৪
পবিত্র কুরআনের কোন একটি আয়াত যদি বুঝতে অসুবিধা বা বোধগম্য না লাগে তবে অন্য কোন না কোন আয়াত সেই বিষয়টির সমাধান বলে দিবে, এটি পবিত্র কুরআনের অমোঘ ঘোষনা
" ইউফাসসিরু বা'যাহুম বা'যা"
অর্থাৎ এক অংশ অন্য অংশের তাফসীর করে দিবে।
এখন আসুন আমরা একটু দেখি আমাদের যে ভাই পবিত্র কুরআনের আয়াতটি থেকে ধরে নিয়েছেন যে আল্লাহ্ আকাশে আছেন(অর্থাৎ পৃথিবীতে নাই?) তাই তাঁর দিকে উঠিয়ে নিয়েছেন বলতে সশরীরে উঠিয়ে নিয়েছেন!
কখনও এই অর্থ সঠিক নয় কেননা পবিত্র কুরআনে "ইলাইহে" শব্দ ব্যবহার হয়েছে অর্থাৎ আল্লাহর দিকে। আল্লাহ্ কি শারীরিক ? না মোটেই নয়। আমরা যখন কারো মৃত্যু সংবাদ শুনি প্রত্যেক মুসলমানকে বলতে হয় "ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ' ইলাইহে ' রাজিউন"
অর্থাৎ আমরা আল্লাহর কাছ থেকে এবং তাঁর কাছেই/দিকেই আমাদের ফিরে যেতে হবে"
কিভাবে আমাদের পূর্বপুরুষগণ আল্লাহর কাছে চলে গিয়েছেন এবং আমরাও চলে যাব!
অতএব, পূর্বের ঈসা(আ:) এর অপেক্ষা করা বোকামী ছাড়া আর কিছুইনা। যেই ঈসা(আ:) এর আগমনের কথা হাদীসে বলা হয়েছে তিনি দু হাজার বছর পূর্বের ঈসা(আ:) নন বরং পবিত্র কুরআনের মতে সেই বানী ইসরাইলী নবী ঈসা(আ:) অন্যান্য নবী রাসূলদের সাভাবিক মৃত্যু বরণ করে আল্লাহ্ পাকের নৈকট্য লাভ করেছেন। কিন্তু শেষযুগে ইসলামের বিশ্ব বিজয়ের নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়ে যাঁর আগমনের কথা আছে তিনি পূর্বের ঈসা(আ:)এর নামে ও সাদৃশ্যপূর্ণ হয়ে আসবেন। যেমন রাসূলে করীম (সা:) বলেছেনঃ আমার উম্মত হুবহু বানী ইসরাইলের ন্যায় হয়ে যাবে, এক পায়ের জুতা যেমন অপর পায়ের জুতার সাথে সাদৃশ্য থাকে তেমনি আমার উম্মত হুবহু বণী ইসরাইলের মত হয়ে যাবে!
হযরত মূসা আ: কে পবিত্র কুরআনে হযরত মুহম্মদ সা: এর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ বলা হয়েছে (অবশ্যই আমাদের নবী সর্বশ্রেষ্ঠ, রাহমাতুল্লিল আলামীন)।
আর সেই উম্মত(বাণী ইসরাইল) যখন পথভ্রষ্ট হয়ে বায়াত্তর দলে বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল তখন আল্লাহ্ পাক হযরত ঈসা( আ:) কে প্রেরণ করেছিলেন শুধু মাত্র তাওরাতের প্রকৃত শিক্ষাকে আমলি রূপ দেওয়ার জন্য।
তেমনি ভাবে পবিত্র কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার তেরশত বছর পর যখন মুসলমানগন পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকে দূরে গিয়ে তিয়াত্তর দলে বা ফিরকায় বিভক্ত হয়ে যাবে যার মাঝ থেকে শুধু একটি ফিরকা জান্নাতী / সঠীক পথে থাকবে এবং বাকী বায়াত্তর দল নারি বা ভূল পথে থাকবে (সহী হাদীস)
সত্যকে জানার জন্য এবং মান্য করার তৌফিক সবাই পাবে না। যারা দোয়া করবেন আন্তরিক ভাবে সাথে চেষ্টা প্রচেষ্টা ও যাচাই বা অনুসন্ধান করবেন তাদেরকে আল্লাহ্ অবশ্যই পথ তথা সিরাতুল মুস্তাকিম দেখবেন তারা সেই পথে চলার সৌভাগ্য লাভ করবেন ইনশাআল্লাহ্।
কেননা আল্লাহর দিকে চলার কোন শেষ নাই !!!!!
www.ahmadiyyabangla.org.
(বাংলা ওয়েবসাইট)
www.alislam.org
(আন্তর্জাতিক ওয়েবসাইট -ইংরেজী)
www.mta.tv
( 24 h Islami satellite channel)
@@KamalUddin-sk6so কোন হাদিসে আছে ঈসা আর মাহদি আঃ একই ব্যাক্তি হাদিসটি দেখি দেন
হযরত ঈসা আলাইহিস সালামের প্রকাশ পাবে সিরিয়ার এক মসজিদে ছাদে।
ভাই, কোথায় পেয়েছেন?
Yes. Mosjid er nam holo Masjid Ul Aksa. Meheraj er rat amader nabi (s) akane 2 rakat namaj pore 7 number ashman pariyegiyasilen
আবে গাধী, সেই মসজিদ টি ফিলিস্তিন। নাম আল আকসা।
আল্লাহ পাক এদেরকে হিদায়েত দান করুন।
এরা কাফের।
আমিন
ভাই কাদিয়ানী সাহেব আপনাদের নবী গোলাম আহমদ সাহেব ভারতের কাদিয়ান শহরে জন্মগ্রহণ করেন তাঁর নামের শেষে কাদিয়ানী যোগ করা হয়েছে এবং তার উম্মত অর্থাৎ আপনারা কাদিয়ানী নামে পরিচিত । বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন এবং মদিনাতে উফাৎ হন, তাঁর নামের শেষে মক্কী বা মদনী যুক্ত নাই । তিনি সারা বিশ্বের শেষ নবী সারা বিশ্বের তাঁর উম্মতদের নামের শেষে মক্কী বা মদনী যুক্ত নাই। সকল উম্মত গন মুসলিম বা মুসলমান নামে পরিচিত
ইহা কোন গন্ডী বা শহরের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। মহানবী (সা.) সর্বশেষ শরীয়ত ধারী নবী এবং খাতামান্নাবেঈন। এ বিষয়ে মনে হয় কাদিয়ানীদের কোন দ্বিমত নেই।
উপযুক্ত প্রমাণ সহ আপত্তি খন্ডন করার জন্য শুকরিয়া।
ধন্যবাদ আপনাকে
কি রে কাদিয়ানী
kuran er uccaron e se vlo korte pare na. r ayat er ortho nijer mon gora.
tader oi nastik sotto hole sob islami state manto.
dajjal na asa porjonto hazrot isa (A) er agomon hobe na.
nijer mon moto ortho baniye j keu sundor bekkha korte pare.
তোরা নুনু করছো কাফের
হে আমাদের রব আমাদের মুসলমান ভাই বোন দের কাদীয়ানির ফিতনা থেকে রক্কা করেন। আমীন 🤲
আমিন
Summa ameen,
আমি কাদিয়ানীদেরকে প্রকৃত ইসলামের প্রচার করতে দেখছি
@@shoptorshi2802
Qadianis are KAFEER.
You are active only in india,Pakistan, bangladesh because Muslims here don't know Arabic and governments are secular. There is not a SINGLE QADIANI, ZERO QADIANI in Arab Muslim countries.
In USA, UK, Europe -all qadianis are URDU speaking immigrants from India, Pakistan, Bangladesh -no one from local white or from another country.
Qadianis are KAFEER.
ব্রাদার রাহুল একজন জ্ঞানী নওমুসলিম, উনি খুব ভাল কোরান পড়তে জানেন, উনার দোষ ধরতে হলে উনার সমান জ্ঞানী হতে হবে। আল্লাহ ব্রাদার রাহুলকে হেফাজত করুন আমিন।
পৃথিবীর সব ক্বারী সাহেবানই ভালো কুরআন তিলাওয়াত করেন, তাই বলে তারা মহাজ্ঞানী নন।
@@tauhidulislam9828 আপনার মতো লোকের কাছে থেকে উপদেশ চাই না।
ইসলামকে বিতর্কীত করার জন্য আপনাদেরকে তৈরী করা হয়েছে।
Amin
আপনি কিভাবে পরিমাপ করবেন যে অন্য কেউ ব্রাদার রাহুলের মত জ্ঞানী নন?
কাফের কাদিয়ানিরা।
কুরআন হাদিসের আলোকে অত্যন্ত যুক্তিযুক্তভাবে আপত্তির উত্তর দিলেন আহমদিয়া জামাতের মওলানা সাহেব।
ধন্যবাদ আপনাকে
Noton fatnar r ak nam kadiani...akbar bolay nobi abar bolay esha abar bolay mahadi...ki ak obosta...noujobilla...apnara plz face the people akta debate koran abbase hojor otoba brother Rahul ar satay jodi sot shahos takay....jati dayktay ci...k tik ka bol...jodi apnar winner hon insallaha kadianiat grohon korbo
এটা ফেতনা নয় এটাই সত্য পথ। অবশ্যই তিনি উম্মতের নবী তাতে কোন সন্দেহ নেই এবং তিনি এ যুগের প্রতিশ্রুতি মাহাদীও বটে।
তো আপনি ব্যবস্থা করুন ডিবেট করার। ফেস দা পিপল এর কর্ণধার তো ডিবেটের ব্যবস্থা করেছিল কিন্তু আপনাদের পক্ষ থেকে তো কোন আলেম বসতে রাজি হয়নি।
গোলাম আহমেদ কাদিয়ানীর নাম কোরআন বা হাদীসে কোন জায়গায় এসেছে?
ভাঁওতাবাজির একটা লিমিট থাকা দরকার।
একলাখ বা দুই লাখের অধিক পয়গম্বরের কথা বলা হয়েছে সবার নাম কি পবিত্র কুরআনে উল্লেখ আছে?
হযরত মির্যা গোলাম আহমদ সাহেব কখনই নিজেকে শরীয়তবাহী নবী হওয়ার দাবি করেন নি। কেননা হযরত মুহাম্মদ (সা.)ই সর্বশেষ শরীয়তবাহী নবী এবং খাতামান্নাবেঈন।
পবিত্র কুরআনে কতজন নবীর নাম উল্লেখ আছে? সৃষ্টির সূচনা লগ্ন থেকে কতজন নবী এসেছেন যাদের উপর আপনি ঈমান রাখেন? আল-কোরআনে যাদের নাম নাই তাদের নবুওত কি মিথ্যা?
@@shoptorshi2802 বোকা**
কাদিয়ানীর নাম কুরআনে আছে তা আপনাকে কে বলেছে? ধর্ম ব্যবসায়ী হুজুররা বলেছে?
মিথ্যা বলাই হুজুরদের কাজ। রসুল সা. বলেছেন, হুজুররা নিকৃষ্ট হবে। কাদিয়ানী কখনো বলেন নি তার নাম কুরআনে আছে। আতাউল্লাহ বুখারীর সাথে তার কখনো বাহাস তো দূরের কথা। কাদিয়ানীর সময় আতাউল্লাহর বুখারীর জন্মই হয়নি।
কুরআন হাদিসের দুই যায়গাই আছে
ভাঁওতাবাজি বাদ দিয়ে খােজ খবর
নেন।
আপনাদের পক্ষের যুক্তি গুলো কোন কোন বইতে আছে তার একটা লিস্ট দিন। যাতে সুন্দর তাইলে আপনারদের মিথ্যাচার প্রমাণ সহ প্রমাণ করা সম্বব। আগের কমেন্ট ডিলেট করলেন কেনো?
পবিত্র কুরআনের কোন একটি আয়াত যদি বুঝতে অসুবিধা বা বোধগম্য না লাগে তবে অন্য কোন না কোন আয়াত সেই বিষয়টির সমাধান বলে দিবে, এটি পবিত্র কুরআনের অমোঘ ঘোষনা
" ইউফাসসিরু বা'যাহুম বা'যা"
অর্থাৎ এক অংশ অন্য অংশের তাফসীর করে দিবে।
এখন আসুন আমরা একটু দেখি আমাদের যে ভাই পবিত্র কুরআনের আয়াতটি থেকে ধরে নিয়েছেন যে আল্লাহ্ আকাশে আছেন(অর্থাৎ পৃথিবীতে নাই?) তাই তাঁর দিকে উঠিয়ে নিয়েছেন বলতে সশরীরে উঠিয়ে নিয়েছেন!
কখনও এই অর্থ সঠিক নয় কেননা পবিত্র কুরআনে "ইলাইহে" শব্দ ব্যবহার হয়েছে অর্থাৎ আল্লাহর দিকে। আল্লাহ্ কি শারীরিক ? না মোটেই নয়। আমরা যখন কারো মৃত্যু সংবাদ শুনি প্রত্যেক মুসলমানকে বলতে হয় "ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ' ইলাইহে ' রাজিউন"
অর্থাৎ আমরা আল্লাহর কাছ থেকে এবং তাঁর কাছেই/দিকেই আমাদের ফিরে যেতে হবে"
কিভাবে আমাদের পূর্বপুরুষগণ আল্লাহর কাছে চলে গিয়েছেন এবং আমরাও চলে যাব!
অতএব, পূর্বের ঈসা(আ:) এর অপেক্ষা করা বোকামী ছাড়া আর কিছুইনা। যেই ঈসা(আ:) এর আগমনের কথা হাদীসে বলা হয়েছে তিনি দু হাজার বছর পূর্বের ঈসা(আ:) নন বরং পবিত্র কুরআনের মতে সেই বানী ইসরাইলী নবী ঈসা(আ:) অন্যান্য নবী রাসূলদের সাভাবিক মৃত্যু বরণ করে আল্লাহ্ পাকের নৈকট্য লাভ করেছেন। কিন্তু শেষযুগে ইসলামের বিশ্ব বিজয়ের নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়ে যাঁর আগমনের কথা আছে তিনি পূর্বের ঈসা(আ:)এর নামে ও সাদৃশ্যপূর্ণ হয়ে আসবেন। যেমন রাসূলে করীম (সা:) বলেছেনঃ আমার উম্মত হুবহু বানী ইসরাইলের ন্যায় হয়ে যাবে, এক পায়ের জুতা যেমন অপর পায়ের জুতার সাথে সাদৃশ্য থাকে তেমনি আমার উম্মত হুবহু বণী ইসরাইলের মত হয়ে যাবে!
হযরত মূসা আ: কে পবিত্র কুরআনে হযরত মুহম্মদ সা: এর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ বলা হয়েছে (অবশ্যই আমাদের নবী সর্বশ্রেষ্ঠ, রাহমাতুল্লিল আলামীন)।
আর সেই উম্মত(বাণী ইসরাইল) যখন পথভ্রষ্ট হয়ে বায়াত্তর দলে বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল তখন আল্লাহ্ পাক হযরত ঈসা( আ:) কে প্রেরণ করেছিলেন শুধু মাত্র তাওরাতের প্রকৃত শিক্ষাকে আমলি রূপ দেওয়ার জন্য।
তেমনি ভাবে পবিত্র কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার তেরশত বছর পর যখন মুসলমানগন পবিত্র কুরআনের শিক্ষা থেকে দূরে গিয়ে তিয়াত্তর দলে বা ফিরকায় বিভক্ত হয়ে যাবে যার মাঝ থেকে শুধু একটি ফিরকা জান্নাতী / সঠীক পথে থাকবে এবং বাকী বায়াত্তর দল নারি বা ভূল পথে থাকবে (সহী হাদীস)
সত্যকে জানার জন্য এবং মান্য করার তৌফিক সবাই পাবে না। যারা দোয়া করবেন আন্তরিক ভাবে সাথে চেষ্টা প্রচেষ্টা ও যাচাই বা অনুসন্ধান করবেন তাদেরকে আল্লাহ্ অবশ্যই পথ তথা সিরাতুল মুস্তাকিম দেখবেন তারা সেই পথে চলার সৌভাগ্য লাভ করবেন ইনশাআল্লাহ্।
কেননা আল্লাহর দিকে চলার কোন শেষ নাই !!!!!
www.ahmadiyyabangla.org.
(বাংলা ওয়েবসাইট)
www.alislam.org
(আন্তর্জাতিক ওয়েবসাইট -ইংরেজী)
www.mta.tv
( 24 h Islami satellite channel)
আপনি আমাদের বইয়ের নামই জানেন না, কিন্তু দাবি করছেন সেগুলোতে মিথ্যা বলা হয়েছে! এরকম বাহাদুরি তো একজন অজ্ঞ লোকও করতে পারে!
আর আমরা আল্লাহর রাসূল মারইয়াম তনয় ‘ঈসা মসীহকে হত্যা করেছি’ তাদের এ উক্তির জন্য। অথচ তারা তাকে হত্যা করেনি এবং ক্রুশবিদ্ধও করেনি; বরং তাদের জন্য (এক লোককে) তার সদৃশ করা হয়েছিল।(১) আর নিশ্চয় যারা তার সম্বন্ধে মতভেদ করেছিল, তারা অবশ্যই এ সম্বন্ধে সংশয়যুক্ত ছিল; এ সম্পর্কে অনুমানের অনুসরণ ছাড়া তাদের কোন জ্ঞানই ছিল না। আর এটা নিশ্চিত যে, তারা তাকে হত্যা করেনি, সূরা নিসা157
কাদিয়ানী কাফের কাদিয়ানী কাফের
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। কাদিয়ানীরা মহানবী (সা.)কে সর্বশেষ শরীয়ত ধারী নবী এবং খাতামান্নাবেঈন হিসেবে মানে।
হুজুরেপাক (সা) এর পর কোনো রকম নবী আসবে না, আপনারা কত্তেকে পেলেন জে উম্মতি নবী? জারা কুখ্যাত কুলাঙ্গার মেরজা গুলাম গাদিয়ানি কে কোনো রকম নবী মানবে তারা কোনো দলিল ছাড়াই কাফের।
@@shoptorshi2802
Mohammad is the final,last Prophet.
NO Proohet after mohammad. Yes,Issa will return as Ummat of Mohammad, establish islam, kill dajjal, pray namaj behind Imam Mehdi.
Qadianis are cunning, shrewd . They divert, misguide muslims by debating about Hazrat Issa died or not, Khatme Nabuyat, the meaning of arabic word "Khatme " "Mutafiqa"
to confuse muslim . But Qadiani never read,preach, discuss Mirza's books in Public. Because Mirza's books are full of KUFURI AQEEDA.
Example - -
# Mirza claims - I (mirza) saw in Kasf -I (mirza) myself is Khoda (God), and I believe that.
ref: Ruhani Khajan, Vol.13, P- 103.
So,mirza claims himself to be god, and thus -MIRZA IS KAFEER.
#Mirza claims - true god is he, who has sent a RASUL to Qadian (Mirza's village,punjab, India).
so,mirza claims prophethood, Nabuyat, Rasul after Prophet Mohammad.But quran, saheeh hadiths say- - no prophet after mohammad.
So, Mirza is a KAFEER, FALSE PROPHET like Musailima who was killed in Prophet's time.
Another trick Qadiani play is -How come hazrat Isss will come as ummat of Mohammad when Hazrat issa is a jew,and Jewish prophet?
Read Quran.
All previous Prophets were MUSLIMS (submission to one God).
# Ibrahim was muslim,not jew or Christian in Quran 3:67
#Ibrahim, Yaqub,their children, descendants were MUSLIM in
quran 2:131-132
quran 2:140
#Sahabas of Hazrat Issa were MUSLIMS in Quran 3:52
quran 5:111
quran 21:18-19
quran 42:13
There are more such verses.
So, Hazrat Issa is already muslim, a rasul for Jewish people,and he will come as ummat of Mohammad.
Because Hazrat Issa is a SIGN,MOJEJA,ALAMAT OF QIYAMAT IN QURAN 43:61(Jukruf).
Qadianis are KAFEER.
ভাই রাহুল আপনি, একজন নও মুসলিম ভাই, আপনার, অনেক কিছুজানার বাকি আছে আর সবারই তাথাকে আপনি,তো, একজন, গবেষক, আমার বিশ্বাস আপনি আ,হমদিয়াতের,মূল তত্ত্ব বুঝতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ।
কাদিয়ানী তথা আহমদী মাওলানা সাহেবের উত্তর যুক্তিযুক্ত
পরিস্কার উওর ছিল।
কাফের বাক্যটি বলা অতি সহজ।কিন্তু কাফের কাকে বলে না জেনে বললে অতিব কঠিন। আল্লাহর জমিনে যে জামাত বা দল পাঁচ বেলা আযান দিয়ে বাজমাত ফরজ নামাজ অর্থসহ বুঝে আদায় করেন তারা যদি কাফের হয়, তাহলে মুসলমান কে?।অর্থের বিনিময়ে ওয়াজ মাহফিল করে,ফতোয়া বাজি করে, যথাসময়ে ফরজ নামায না পড়ে নিজেকে ধর্মের কিছু জ্ঞান অর্জন করায় অন্য কাফের বলা চমৎকার শুনায়।স্বাধীন দেশ,চামড়ার মুখ যতখুশি বলতে পারেন, আপনার মত জ্ঞানী ব্যক্তিদের কাছে এর চাইতে বেশি আর কিই বা আশা করা যায়। তবে রোজহাসরে আল্লাহর কাছে আপনার কাফের বলা জামাত মুসমান নাকি আপনি? ইনশাআল্লাহ নিশ্চিত প্রমাণ হবে।
@@nowshadahmed1967 তোমরা তো জান্নাত নিয়ে ব্যাবসা করো মিয়া। কবরস্থানে কবর দিতে গেলে তোমাদের নেতাদের থেকে নাকি ৫/৭ লাখ টাকা দিয়ে জান্নাত এর টিকেট নিতে হয়। 😂
এরা বলছে ঈসা আলাই সালাম নাকি মারা গেছেন এর পক্ষে নাকি 30 টি আয়াত রয়েছে আয়াত গুলো কোনগুলো একটু বলেন তো। মানুষকে মিথ্যা বলার একটা সীমা থাকে
প্রমান এটাই যে কাদিয়ানী খ্রিস্টানদের আগেন্ত ছিলো। কারন এই কথা শুধুমাত্র খ্রিস্টানরাই বিশ্বাস করে
ঈসা (আঃ) এর বিতর্কে যাওয়ার প্রযোজন নেই। রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন তিনি শেষ নবী তাঁর পরে আর কোন নবী আসবেন না যদি কেউ নবী দাবী করে তবে সে মিথ্যাবাদী। গোলাম আহমদ কাদিয়ানী নিজেকে নবী দাবী করে মিথ্যুক হিসাবে চিহ্নিত হয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে তিনি ভন্ড নবী সুতরাং তাঁর অনুসারীরা মুসলিম পরিচয় দেয়া বৃথা।
সুরা মায়েদা ১১৭/১১৮, সুরা আলে ইমরান ১৪৪
তার মৃত্যু টা কিভাবে হয়েছিল
সেটা জাতি জানতে চায়
আল্লাহর প্রেরিত সতর্ককারীদের মৃত্যু পবিত্রভাবেই হয় এবং ইমাম মাহদির ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। কিন্তু যারা তাঁদেরকে চিনতে পারে না তারাই পরবর্তীতে এসব বাজে কথায় মত্ত হয়। যেমন হয়েছিল, ইহুদীরা ইসা নবীর মৃত্যু নিয়ে। আর ইমাম মাহদির মৃত্যু নিয়ে তাঁর বিরোধীরা এরকম বাজে কথা বলবে এটাও হাদীসে প্রচ্ছন্ন ছিল, যে কারণে ইমাম মাহদীকে ইসা ইবনে মরিয়মও বলা হয়েছে।
মালটা গুয়ের ডাব্বায় পরে মরে যায়
নাউজুবিল্লাহ
কেন ভাই?
ভাঁওতাবাজি ছেড়েআল্লাহর কাছে তাওবা করো।
রাইট
আল্লাহর ফযলে আহমদীরা সারাক্ষণ আস্তাগফির পাঠ করে।
@@tauhidulislam9828ঈশা আ. মারা গেছেন একথা বিশ্বাস করলেই সে কাফির হবে।
বনি আদমের কাছে রাসূলেরা আল্লাহর আয়াত শুনানোর যে কথা বলা হয়েছে এটা দিয়ে কী আপনারা এটা বুঝাচ্ছেন যারাই কোরআন প্রচার করে তারাই নবী বা রাসূল ? ভুল ব্যাখ্যায় পরিপূর্ণ আপনাদের আলোচনা
শুনে মন্তব্য করা ভালো
বিবিসি তে বলেছেন কাদিয়ানী সাহেব ইমাম মাহাদী আর এখানে বললেন ঈসা(আঃ)।
এক লোক দুই জন হয় কিভাবে।
হাদীসে আছে “ঈসা ও মাহদী একই ব্যক্তি হবে "-ইবনে মাজাহ বাব সিদ্দাতুজ জামান খন্ড।
Ekhane ek lok dui jon na.ekhane ekoi shomman nie dui jon loker kotha bola hoyeche.Orthat Isa ( as) jemon musar (as)er jatike poth dekhate eshesen temoni Imam mahdi Rasul (sa)er kotha onujaee muslim ummah ke poth dekhate ashbe.kenona ummote muhammodia te 73 vag hobe.prokrrito quran o hadis er shikkha musolmander moddho theke uthe jabe.eta to rosul er kotha vai apni ki e kotha osshiker koren?
একই ব্যক্তির দুইটি গুণবাচক উপাধি।
এক ব্যাক্তি কাহারও মামা আবার কাহারও পিতা কাহারও ভাই হয় কি ভাবে ?
এরা কখন বলে মিজ্জাগোলাম আহমদ ইসা নবী আবার কখন ও বলে ইমাম মাহদি
মহানবী সাঃ স্পষ্টভাবে ইমাম মাহদীকে ইসা ইবনে মরিয়ম বলেছেন।
@@munadil98 apni kadeani naki?
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)।
রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। আল্লাহ ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো।
ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি।
বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ।
এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন।
প্রিন্সিপাল মাওলানা নুরুন্নবী সাহেবের কিছু উঃ দিন ।
আউয়াল কাদিয়ানি মিথ্যা কথা বলতেছে। অরবাইন ১০১ ও ১০২ পষ্ঠা দেখ্। মির্জা কাদিয়ানি শরীয়তদারী নবি দাবি করেছে।
মাহদী ঈসা আবার কে?
একটাই ব্যক্তি হন কি করে?
দুইজন আলাদা আলাদা হবেন কোরআনের আলোকে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। রূপকভাবে বলা হয়েছে
হজরত মুহাম্মদ সাঃ ভবিষ্যৎ বানী কি
আপনি মানবে না।
জাযাকাল্লাহ সুন্দর উত্তর প্রদানের জন্য
ধন্যবাদ আপনাকে
Zajakumullaha
@@shoptorshi2802 বেরেন ওয়াশ করছে তোমাকে
@@alimollik5009 আসুন কুরআন হাদিসের পথে জীবন পরিচালনা করি।
সাহস থাকলে ব্রাদার রাহুলের সঙ্গে ফেসবুক লাইফে অথবা কোন একটি স্থানের জনসম্মুখে প্রমাণ করেন কাদিয়ানী মুসলিম
ব্রাদার রাহুল আবার কে?
কাদিয়ানী কাফের,
কাদিয়ানী কাফের,।
কাদিয়ানি কাফের
মুখস্থ বুলি আর কতদিন?
কাদিয়ানীদের কলেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’। কাদিয়ানীরা পবিত্র কুরআনের ৩০ পারার সুরা ফাতিহা থেকে শুরু করে সূরা নাস পর্যন্ত বিশ্বাস রাখে যে এটি আল্লাহর কিতাব ও শেষ শরীয়ত গ্রন্থ যা শ্রেষ্ঠনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর নাযিল হয়েছে। এর একটি যের যবরও কারো সাধ্য নেই পরিবর্তন করার।
কাদিয়ানীরা পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ে, রমজানের রোযা রাখে, বায়তুল্লায় গিয়ে হজ্জ করে, যাদের ওপর যাকাত ফরজ তারা যাকাত দেয়, ইসলামের সব আদেশ-নিশেধ পরিপূর্ণভাবে পালন করার চেষ্টা করে।
হযরত মুহাম্মদ (সা.)কে তারা শ্রেষ্ঠ ও শেষ শরীয়তবাহি নবী এবং খাতামান্নাবেঈন হিসেবেও মান্য করে।
এসব মানার পরও যদি কাদিয়ানীরা কাফের হয় তাহলে এমন কাফের হতে আমি হাজার বার প্রস্তুত আছি।
@@shoptorshi2802 ভাই তুমি চুখ রেখেও অন্দ...
কেউ কাউকে কাফের বানাতে পারে না
@@KamalUddin-sk6so
কাদিয়ানীরা আমাদের নবী হযরত মুহাম্মাদ সাঃ কে সর্বশেষ নবী মানে না। তারা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীকে নবী মনে করে।তাই তাদেরকে সকল আলেমরা কাফের ফাতওয়া দিয়েছে।এবং অনেক দেশে রাষ্ট্রীয় ভাবে কাফের ঘোষণা দিয়েছে।
কাদিয়ানী কাফের।
নবীর পরে নবী নাই,
সংসদে আইন চাই।
❌❌❌❌❌❌
❎❎❎❎❎❎
কাদিয়ানি কাফির
মুখস্থ কথা মানুষ আর এখন শুনতে চায় না
কাদিয়ানীদের কলেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’। কাদিয়ানীরা পবিত্র কুরআনের ৩০ পারার সুরা ফাতিহা থেকে শুরু করে সূরা নাস পর্যন্ত বিশ্বাস রাখে যে এটি আল্লাহর কিতাব ও শেষ শরীয়ত গ্রন্থ যা শ্রেষ্ঠনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর নাযিল হয়েছে। এর একটি যের যবরও কারো সাধ্য নেই পরিবর্তন করার।
কাদিয়ানীরা পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ে, রমজানের রোযা রাখে, বায়তুল্লায় গিয়ে হজ্জ করে, যাদের ওপর যাকাত ফরজ তারা যাকাত দেয়, ইসলামের সব আদেশ-নিশেধ পরিপূর্ণভাবে পালন করার চেষ্টা করে।
হযরত মুহাম্মদ (সা.)কে তারা শ্রেষ্ঠ ও শেষ শরীয়তবাহি নবী এবং খাতামান্নাবেঈন হিসেবেও মান্য করে।
এসব মানার পরও যদি কাদিয়ানীরা কাফের হয় তাহলে এমন কাফের হতে আমি হাজার বার প্রস্তুত আছি।
বিশ্বাস করে কিন্তু মানেনা
@@shoptorshi2802 তাহলে মির্জা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানি কে?
রাহুল সাহেব মির্জা সাহেবের নবী, রাসুল হবার দাবি উত্থাপনের সাধ্য কি।যদিনা, তাকে, মহান আল্লাহ ঐ, উপাধি তে ভূষিত না,করেন।, রাহুল সাহেব আপনার জানার অনেক ঘাটতি রয়েছে, আপনি Study করুন গবেষণা চালিয়ে যান আসল সত্য একদিন আপনার নিকট ধরা দিবেই, আমার, বিশ্বাস। সেদিন আপনি তাজ্জব হয়ে, দেখবেন আপনি এতদিন কত, ভুলের,মধ্যে, ছিলেন আমার কথা সত্য হবেই আমারা,আশা।
।
কোন ফেরেশতা রাসুল ছিল তার নাম কি???
ওনার নাম জেব্রাইল আলাই সাল্লাম
May Allah save us from Kadiani
Ameen
এরা কি কাফির বাই?
উম্মতি নবী কিভাবে হবেন।
Teachar যাদেরকে শেখাই তাঁদের সাথে student এর সম্পর্ক। মাস্টার ছাত্র।
কিন্তু মাস্টার মাস্টার সম্পর্ক কিভাবে হয়
নবী যদি উম্মতের মধ্য থেকে হয় তখন তিনি উম্মতি নবী।
ঈসা আলাই সালাম ইন্তেকাল করেন নি তাকেশ্বর শরীরে তুলে নেওয়া হয়েছে এখানেই এর ভুল ধরা পরল
যদি স্বশরীরে আকাশে জীবিত থাকার দলিল দস্তাবেজ কুরআনের আলোকে সুস্পষ্ট হতো তবে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হচ্ছেন সবচেয়ে বেশি হকদার।
পবিত্র কুরআন থেকে দেখাতে পারেন?
ভাই যেখানে রাসুল সা. মারা গেছে সেখানে হযরত ঈসা আ. কিভাবে জীবিত থাকতে পারেন।
উনি কোরান এবং হাদিসের অপব্যক্ষা করেছেন,,
আমার পরে কোন নবী রসূল আসবেনা ------
এত স্পষ্ট কথা বলার পরও কি রূপক খুঁজে বেড়াবো?
Jodi etai hoto tahole Rasul( sm)tar chele Ibrahimer mrittur shomoy ekotha bolten na je" Ibrahim beche thakle nobi hoto.'"
আগের ঈশা কবে মারা গেছেন??? ৩৩-৪০ খ্রীস্টাব্দে নাকি কাদিয়ানী যখন মারা গেছেন তখন?
ঈসা আঃ যে জীবিত আছে তা কোথায় পেয়েছেন?
আল্লাহ সবাইকে সত্য বুঝার তৌফিক দান করুন
Jazakumullah khayer.
Stop explain wrong thing .
সঠিক বেঠিক কুরআন দ্বারা নির্ধারিত হয়। কাজেই কুরআনের রেফারেন্স সহ আলোচনাকে আপনি বেঠিক বলছেন কেন?
আহমদীয়া মুসলিম জামায়াত আমার জানা মতে অনেক ভালো মুসলিম
মুসলিমেরা যে খানে রাষ্ট্রে রাষ্ট্রে কোরআন কে সংবিধানে রুপ দিবেন সে খানে কাদিয়ানীরা বিভ্রান্তি করছে মুসলমানের ভিতরে । সামান্য লোভে। তোমারা আন্য ধর্মিকে দাওয়াত দাও।
কারো সম্পর্কে না জেনে মন্তব্য করা মোটেও ঠিক নয়
কাপের কাপের কাদিয়ানী রা কাপের 😡😡😡👠👠👠
মাশাল্লাহ, মাওলানা সাহেব খুবই সুন্দর উত্তর দিয়েছেন।
ভাই সময় থাকতে কলেমা পারে মুসলমান হয়ে জান
হযরত ইসা (আ:) এর তো এক চোখ কানা থাকবে না
২ হজরত ইসা (আ:) একজন আর ইমাম মাহাদী আরেকজন
৩ ইমাম মাহাদী তো মক্কা শরীফ প্রকাশ লাভ করবে আর এই মির্জা কাদিয়ানী (কফের) তো মক্কা একবারও যায়নি
Vai era muslim noy era namdari muslim
মাশাল্লাহ, মাওলানা সাহেব খুবই সুন্দরভাবে উওর প্রদান করেছেন আলহামদুলিল্লাহ।
চেহেরা শুকুরের মতো
@@nowshadahmed1967 কাদিয়নিযে নিজেকে খোদা দাবি করেছেন তার লেখা নিজ বইএ, সইটার কি হবে? ভালো মানুষ বা নবিরাতো নিজেকে খোদা দাবি করেনা, তিনি যে ভন্ড তা তার দাবিতেই প্রমানিত। ওম শান্তি।
কাদিয়ানী নিজেকে স্বয়ং আল্লাহ (নাউজুবিল্লাহ) দাবি করেছে।
কাদিয়ানী বলেছে সেই মুহাম্মদ এবং আহমদ (নাউজুবিল্লাহ)।
কাদিয়ানী ধর্মগ্রন্থের নাম তাজকিয়াহ ( ২০ খন্ড)।
তারপরেও কাদিয়ানী কিভাবে মুসলিম??
শুনে মুসলমান
@@KamalUddin-sk6so প্রত্যেকটা কথার reference আছে বরং আপনারাই অন্ধ।
কুরআন হাদিসের আলোকে অত্যন্ত সুন্দর,সাবলিল ও যুক্তিযুক্তভাবে আপত্তির উত্তর দিলেন আহমদিয়া জামাতের মওলানা সাহেব।
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)।
রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। আল্লাহ ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো।
ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি।
বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ।
এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন।
কাদিয়ানী কাফের কাফের কাফের
কাদিয়ানীদের কলেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’। কাদিয়ানীরা পবিত্র কুরআনের ৩০ পারার সুরা ফাতিহা থেকে শুরু করে সূরা নাস পর্যন্ত বিশ্বাস রাখে যে এটি আল্লাহর কিতাব ও শেষ শরীয়ত গ্রন্থ যা শ্রেষ্ঠনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর নাযিল হয়েছে। এর একটি যের যবরও কারো সাধ্য নেই পরিবর্তন করার।
কাদিয়ানীরা পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ে, রমজানের রোযা রাখে, বায়তুল্লায় গিয়ে হজ্জ করে, যাদের ওপর যাকাত ফরজ তারা যাকাত দেয়, ইসলামের সব আদেশ-নিশেধ পরিপূর্ণভাবে পালন করার চেষ্টা করে।
হযরত মুহাম্মদ (সা.)কে তারা শ্রেষ্ঠ ও শেষ শরীয়তবাহি নবী এবং খাতামান্নাবেঈন হিসেবেও মান্য করে।
এসব মানার পরও যদি কাদিয়ানীরা কাফের হয় তাহলে এমন কাফের হতে আমি হাজার বার প্রস্তুত আছি।
যারা সত্যবাদী তাদেরকে কাফের বলা হয়ে থাকে আর এটাই চিরাচরিত নিয়ম।
@@shoptorshi2802 মির্জা কাদিয়ানি অনেক মহান ব্যাক্তি। কিন্তু এত মহান তিনি মলের মধ্যে কেন মারা গেলেন?
@@sahariarkabir5891 যা শুনেন তা বিশ্বাস না করে আল্লাহ আপনাকে যে জ্ঞান দিয়েছেন তাকে কাজে লাগান, আহমদীয়া জামাতের বই-পুস্তক পড়ুন। কারো বিষয়ে না জেনে মন্তব্য করা ইসলামে নিষেধ রয়েছে।
@@shoptorshi2802 সেটাই তো বলছি আপনাদেরকে যে ভন্ডামি শিখানো হচ্ছে এগুলো বিশ্বাস না করে প্রকৃত ইসলামে ফিরে আসুন। ঈসা আঃ তো দাজ্জাল এর সাথে যুদ্ধ করবে। তো তোমাদের ঈসা যুদ্ধ না করে মলের মধ্যে পড়ে মারা গেলেন কেন ?
উলটা পালটা যুক্তি না দিয়ে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করুন কোরআন ও হাদীস থেকে তারপর বুঝতে চেষ্টা করুন তারপর বলুন |
আহমদীয়া জামাতের পক্ষ থেকে সুন্দর উত্তর দেয়া হয়েছে!!
There is no awayat in holy quran that Isha prophet will come back again .that isha son of moriam.
MashaAllah
কোরআন মাজিদে আছে ঈসা কে আল্লাহ ওঠিয়ে নিয়েছে আপনি মৃত্যু হয়েছে বলেন কেমনে
উঠিয়ে কোথায় নিয়েছে?
পুরো আলোচনা দেননি কেন?
তোরা যে যারয সন্তান, তার প্রমান দিলি
এই কেফের 36 না 35 নাম্বার আয়াতে বলেছে আল্লাহ্ তুই ভূল ব্যাক্ষা করছোত
আগের ইসা আঃ কে আল্লাহ আসমানে তুলে নিছেন, সময় হলে আবার আসবেন, দুনিয়ায়। এটাই সঠিক। আল্লাহ ইবলিশের চক্রান্ত থেকে আমাদের বাঁচান।
আমিন
আজকের যুগের ইহুদিরা এখনো ইলিয়াস নবীর আকাশ থেকে পুনরাগমনের জন্য কান্নাকাটি করে দোয়া করে, এবং সত্য ঈসা মসীহের আগমনের জন্য প্রার্থনা করে।। সুরা ফাতেহায় ইহুদি ও খ্রিস্টান স্বভাব থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহ তাআলা দোয়া শিখিয়েছেন, কিন্তু পরিতাপ যুগের অধিকাংশ মুসলমান চারিত্রিকভাবে এবং বিশ্বাসে পদে পদে ইহুদি ও খ্রিস্টানদের অনুকরণ ও অনুসরণ করে চলেছে।
৩৬নাম্বার আইয়াত টা কে বলবে।
আর ৩৭ নাম্বার টা তোমাদের জন্য
যুক্তিযুক্ত উওর । মাশাল্লাহ।
ধন্যবাদ আপনাকে
Zajakumullaha
duta sura najil er somai er itihas porle jante parbe ayeter misgaite kara hoche
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)।
রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। আল্লাহ ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো।
ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি।
বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ।
এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন।
আহারে কাদিয়ানী মির্জা কাদিয়ানী ,, কে আমাদের নেতা আমাদের আদর্শ আমাদের নবীজী হুজুর পাক হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (স,,) আমাদের নবীজির পর কোনো নবী দুনিয়াতে আসবে না আমাদের নবীজী বলে গেছেন আমার পর আরো 30 জন নিজে কে নবী বলে দাবি করবেন মির্জা কাদিয়ানী তার মধ্য একজন মির্জা কাদিয়ানী সামনে পেলে আহারে এমন তাপ্রতাম নিজে কে নবী বলা ভুলে যেত একোন এই সময় উমর ফারুক রা এর মত একজন পোয়জন তাহলে কোনো কাদিয়ানী নিজে কে নবী বলে দাবি করতো না
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। মহানবী (সা.) সর্বশেষ শরীয়ত ধারী নবী এবং খাতামান্নাবেঈন। এ বিষয়ে মনে হয় কাদিয়ানীদের কোন দ্বিমত নেই।
@@shoptorshi2802 apni ki kadiyani
@@istiakahamedsporso159 কেন ভাই, আমি যে কথাটি বলেছি আপনি কোন কাদিয়ানীকে প্রশ্ন করে যাচাই করতে পারেন।
@@shoptorshi2802 vai sab apni jodi kadi yani hon so apnader sathe kono kotha na etai min korchi asa kori boja te parsi kafer jodi kadiyani hoi tar songe kono kotha nai sida tar matha alada kore daw ,,amra indian vai amra Kolkata r manus amader eii khane kono kadiyani nai
@@istiakahamedsporso159 এই শিক্ষা আপনি কোন ধর্ম থেকে পেয়েছেন, কারো বিশ্বাসের সাথে আপনার মিল নাও থাকতে পারে তাই বলে কি তাকে হত্যা করতে হবে?
মহান আল্লাহ সর্ব শক্তিমান । উনার ইশারায় সবই হয়। উনি কেন পারবেন না হযরত ইসা (আঃ) কে জীবিত আকাশে নিতে। হযরত আদম (আঃ) কে জীবিত জান্নাত থেকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন উনি কারো গর্ভে থেকে আসেননি। মহান আল্লাহ তা"আলা কেন হযরত ইসা (আঃ) কে জীবিত অবস্থায় আকাশে নিতে পারবেননা।
তোর কথা শুনাও পাপ
সত্য একটু চিন্তা করে উত্তর দিতে হয়
আপনি তাে তা করেন নি।
তোমাদের কথা মেনে নিলাম । আমার একটা কথা হযরত ঈসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিভাবে ইমাম মাহাদী হল একজন ব্যক্তি কিভাবে দুইজন। তোরা কাফের কাফের কাফের
ইসা ইবনে মরিয়ম ইমাম মাহদির গুণবাচক নাম। যেহেতু শেষ যুগের মুসলমানদেরকে আল্লাহর রাসূল (সা) ইহুদীদের সাথে তুলনা করেছেন, ঠিক একই কারণে ইহুদী সদৃশ মুসলমানদেরকে হেদায়াতের জন্য আগমনকারী ইমাম মাহদীকে ইসা ইবনে মরিয়ম নাম দেওয়া হয়েছে।
দেখেন এরা নিজে ভালো করে কথা বলতে পারে না 😒 এরা ১০০% মিথ্যা
বড় ধরনের ভন্ডামি।
অতি ক্ষমতার জন্যও বাথরুমে মরছে
আপনার কাছে এর কোন দলিল আছে?
একটু বিবেক জাগ্রত করে ভাবুন তো এই নোংরা আপত্তির বহুল প্রচারক সাঈদী সাহেব আজকাল কোথায় অবস্থান করছেন ?
একবার বলিশ ইমাম মাহাদী আবার ইছা আলায়হি ওয়া সাল্লাম আসলে এই ভোন্ডামির কি কারুন ফাইফ্লামর একটা শিমা থাকা উচিৎ..........
প্রশ্ন কি উওর দিল কি হায়রে আহমদিয়া তোমরা মিতুক নাউজুবিলা
কাদিয়ানিরা কাফ
ঈসা আলাইহিস সালাম মারা জাননি তার প্রমাণ যে আল্লাহ তাআলা বলেন وما قتلوه وما صلبوه ولكن شبه لهم) সুরা নিসা এক নাম্বার 157 ঈসা মারাও জাইনি সুলিও দেও দেওয়া হয়নি বরং তিনার সুরাত বানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তিনি রাসুল শব্দ টা বুঝাতে গিয়ে কয়েকটি আয়াত বলল সূরার নাম্বার ও বলল কিন্তু যখন ঈসা আলাইহিস সালাতু ওয়াস সালাম এর কথা বললেন তখন বললেন 30 টি আয়াত পরোক্ষ এবং প্রত্যক্ষভাবে এটাই স্পষ্ট করে যে তিনি মারা গেছেন কিন্তু তিনি একথা বললে না যে কোন আয়াতে বলা হয়েছে কারণ নিন ভালো করে জানেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ঈসা আলাইহিস সালাতু ওয়াস সালাম এর মৃত্যুর কথা উল্লেখ করেননি বরং তিনি বলেছেন যে ঈসা আলাই সালাম এর মৃত্যু ও হয়নি শূলীতে চড়ানো হয়নি বরং তার সুরাত বানিয়ে দেওয়া হয়েছিল যদি এই সত্যটা বলতো তবে তার গোমর ফাঁস হয়ে যেত গোলাম আহমদ কাদিয়ানী যে একজন দাজ্জাল এবং কাজ্জাব সেটা তার মৃত্যুতে জানা যায়
Sora boni-israil ar 93 number ayat ta dekle apni bojte parben manoser pokkhe akashe jawa sombob noy sosorile.tai bola Jai Isa(a:) akashe sosorile jete paren na.
Ahmadiyya of right answer give him
কাফের 76 নাম্বার আয়াত না 75 নাম্বার আয়াতে
তুমরা কাদিয়ানী রা আমাদের আলোচনায় আস
সত্য বুঝতে হলে সবার আলোচনাই শুনা উচিত, ধন্যবাদ আপনাকে।
এই ভন্ডের পরিণতি মহান আল্লাহ তায়ালা যেন সকলকে দৃষ্টান্ত স্বরূপ প্রত্যক্ষ করান। আমিন
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। কারো বিষয়ে সঠিকভাবে না জেনে মন্তব্য করা ঠিক নয়।
কাদীয়ানি কাপের কাপের কাপের
কাদিয়ানীদের কলেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’। কাদিয়ানীরা পবিত্র কুরআনের ৩০ পারার সুরা ফাতিহা থেকে শুরু করে সূরা নাস পর্যন্ত বিশ্বাস রাখে যে এটি আল্লাহর কিতাব ও শেষ শরীয়ত গ্রন্থ যা শ্রেষ্ঠনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর নাযিল হয়েছে। এর একটি যের যবরও কারো সাধ্য নেই পরিবর্তন করার।
কাদিয়ানীরা পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ে, রমজানের রোযা রাখে, বায়তুল্লায় গিয়ে হজ্জ করে, যাদের ওপর যাকাত ফরজ তারা যাকাত দেয়, ইসলামের সব আদেশ-নিশেধ পরিপূর্ণভাবে পালন করার চেষ্টা করে।
হযরত মুহাম্মদ (সা.)কে তারা শ্রেষ্ঠ ও শেষ শরীয়তবাহি নবী এবং খাতামান্নাবেঈন হিসেবেও মান্য করে।
এসব মানার পরও যদি কাদিয়ানীরা কাফের হয় তাহলে এমন কাফের হতে আমি হাজার বার প্রস্তুত আছি।
Allah shokoll Muslim dar Kadeyani Fetnaa tikai Rokkha koruk..Amin
Esha.a.s.nobi.kintu.tini.mohammod.s.a.upor.jeta.najel.hoyechhe.setai.manbe
কাদিয়ানীদের বাবা বার বার আসবে
কাদিয়ানীদের বিষয়ে জানার চেষ্টা করি।
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)।
রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। আল্লাহ ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো।
ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি।
বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ।
এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন।
আরে পাগল ইসা আঃ এখন আসেনি
কাদিয়ানী থেকে আমাদেরকে বাঁচা
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ তবে কাদিয়ানীদের সম্পর্কে কতটা জানেন তা বুঝতে পারছিনা
ঈসা আঃ ❣️☺️😘😘😘😘😘😘 my beloved prophet 💕💕💕💕💕💕❤️😚❤️❤️🤲🏻😍🤲🏻😍🥰😘💕💕💕💕❤️😚😚😚😚😚🥰❤️🥰❤️🥰❤️🥰❤️🥰❤️🥰❤️🥰❤️🥰❤️❤️🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻 peace be upon him 😍🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻 আমার প্রাণ প্রিয় নবী, বাদশাহ,ন্যায়পরায়ণ শাসক। মাসীহ ইবনে মারইয়াম (আঃ) 💕💕💕💕💕🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻❣️❣️❣️❣️❣️💕💕💕💕💕❤️❤️❤️❣️❣️❤️❣️❤️❣️❣️❣️🤲🏻❣️🤲🏻❣️🤲🏻🤲🏻🤲🏻🤲🏻
ভিডিওটি দেখার জন্য ধন্যবাদ
Why flag has held ? As per golam ahammed ohe . Dewan bagi also told to allah all time but he can not find his lost sun. It is essey to say but defficult to be done.
Toi ge kottoboro safabag ta tor kothaye boga gasse.
আপনে কি পাগল কাদিয়ানী সালাম কি গুলাম কাদিয়ানী কি নবি নাউজুবিল্লাহ
তিনি উম্মতী নবী
কুরআনের আলোকে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
ভিডিওটি দেখার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ
এরা কি কাফির বাই?
(একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের যে ইতিহাস জানা উচিৎ)।
রাসুল সাঃ এর লাশ চুরির ঘটনা ইসলামী ইতিহাসের একটি ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। ইসলাম বিধ্বংসী একটি ইয়াহুদী সংগঠনের কিছু সদস্য ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইসলাম প্রচারের নামে পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান নিয়েছিলো এবং মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতো। এমনকি মানুষের বিপদে তারা টাকা পয়সা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তো। সকল মানুষ তাদের ভক্ত হয়ে গিয়েছিলো। কারণ তাদের আচরণগুলো ছিলো ভালো মুসলিমদের মতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, রোজা রাখতো, দান-ছাদকা করতো ইত্যাদি। ইসলামের সকল ভাষাগুলোই তারা ব্যবহার করতো। আল্লাহ ইচ্ছায় অল্প সময়ের মধ্যে তাদের ষড়যন্ত্র মানুষের মাঝে প্রকাশ পেয়ে গেলো যে, তারা রাসুল সাঃ এর লাশ চুরি করতে এসেছিলো।
ঠিক তেমনি এই কাফের কাদিয়ানী সংগঠনটি সর্বপ্রথম ইংরেজরা তৈরী করে ইসলামকে বিকৃত করার জন্য। তখন কাফের গোলাম কাদিয়ানীকে ইংরেজদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করে এবং কাফের মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী সেই সময়ে কিছু ফতুয়া জারি করে, যেমন-ইংরেজদের শাসন মুসলিমদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত একটি নিয়ামত, ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছু করা হারাম, ইসলামে জিহাদ শব্দটা নিষিদ্ধ ইত্যাদি।
বর্তমানে এই কাফের কাদিয়ানীদের আর্থিক সহযোগিতা করে ইয়াহুদীরা এবং ইজরায়েলের তেলাবিব শহরে এই কাফের কাদিয়ানীদের বিকৃত ধর্মীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই কাফের কাদিয়ানীরাও ইসলামের সকল ভাষা ও পরিভাষা ব্যবহার করে এবং নামাজ পড়ে, রোজা রাখে কিন্তু তাদের ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইকে তারা পবিত্র কুরআনের চেয়েও দামী মনে করে। ভণ্ড নবী দাবীদার কাফের কাদিয়ানীর লিখিত বইগুলো যদি কেউ ভালোভাবে স্টাডি করে তবে কাফের কাদিয়ানীর সকল ভণ্ডামীর মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ।
এ বিষয়ে ভালো করে জানতে হলে মুফতি আব্দুল মজিদ সাহেবের বক্তব্যগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন।
Bonddo kadiayni.
Kedineravando
Apni.pagol
😂😂😂😂moha paglu.
kadiyani paglu
Fetnabaz rahul das
Tomar bap.esha.noi
nau jubillah kafee ra ei gula ki boa ..
Meyad uttirno gaza seboner karoney kadiyanider udvob. Allah hoy ader k hedayet dao r naholay dhonso korey dao
আপনার কথাগুলো খুবই বাজে প্রকৃতির মানুষের মুখ থেকে বের হয়।
@@munadil98 এই জন্যই তো তোদের নবি গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী টয়লেট ভেঙে তার মধ্যে পড়ে মারা গিছে।
দাজ্জাল
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। কাদিয়ানীরা মহানবী (সা.)কে সর্বশেষ শরীয়ত ধারী নবী এবং খাতামান্নাবেঈন হিসেবে মানে।
Tomar bap ota tumi cheno take se k se holo poschim banglar akjon baro islamic scolar
Hajrat mohammad sallahualaihissalam er por kono nabi asben na la nabia badi er sartho ki dada
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। মহানবী (সা.) সর্বশেষ শরীয়ত ধারী নবী এবং খাতামান্নাবেঈন। এ বিষয়ে মনে হয় কাদিয়ানীদের কোন দ্বিমত নেই।
ar kothai onek kap sara...onek vua hadish ase..Quran ki bole this is the main fact..So follow Quran and sohi hadish...
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ