KOBIGAAN | মতুয়া ও বৈষ্ণব | Sisir Sarkar | কবিগান | Last Part |
Вставка
- Опубліковано 8 жов 2024
- KOBIGAAN | মতুয়া ও বৈষ্ণব | Sisir Sarkar | কবিগান | Last Part |
মতুয়া ও বৈষ্ণব
কবি রসরাজ তারকচন্দ্র সরকার VS কবি মনোহর সরকার
কবিয়াল শিশির সরকার এবং গণপতি সরকার
চ্যানেল - মতুয়া মহাসংঘ
ভিডিও নির্মাতা, সম্পাদনা - কৌশিক বণিক
পটেরু ধাম, মালকানগিরি, ওড়িশা
শেষ পর্ব
=======================================
শ্রীশ্রীহরি লীলামৃত পৃষ্ঠা নং : ৩৯
গিয়া বৃন্দাবন বাসে, ভ্রমণ চৌরাশী ক্রোশে
বেল ভাণ্ডি তমালের বন।
বন ভ্রমি একে একে, গন্ধরাজ শেফালিকে
তালতরু দেখে হৈল মন।।
বসি তালতরু মূলে, ভেসেছে নয়ন জলে
হরি বলে কাঁদি উচ্চৈঃস্বরে।
আমি শক্তি কৃষ্ণাঙ্গিনি, ভাগবত শাস্ত্র মুনি
লেখ তুমি মম বক্ষঃ পরে।।
দেখে পরাশর পুত্র, পড়িতেছে তালপত্র
তালপত্রে কহে মুনিবর।
যাহ শ্রীকৃষ্ণের ঠাই, বলগে বলেছে রাই
শিরে শিখিপাখা দিতে মোরে।।
ব্যাস অতি ব্যস্ত হ’য়ে, শ্যামকুণ্ড তীরে গিয়ে
করেছেন কৃষ্ণ আরাধন।
যুগল মিলন হ’য়ে, ব্যাসের সম্মুখে গিয়ে
রাধা কৃষ্ণ দিল দরশন।।
বলেছেন শ্রীরাধিকে, যা লিখিবে মম বুকে
অন্য কলমে তা কি হয়।
শুনিয়া রাধার বাণী, রাধানাথ রসখনি
শিখিপাখা দিলেন তাহায়।।
শিখিপুচ্ছ অংশ করি, ব্যাসেরে দিলেন হরি
হাসিয়া বলে রাধানাথ।
যাহা অনন্ত গোচরে, জিহ্বা সে দিবে তোমারে
তাহাতে না কর অস্ত্রাঘাত।।
উদয় ক্ষীরোদ কূলে, তপ করে হরি বলে
হরি ছিল অনন্ত শয়নে।
ফণা এক কোন হ’তে, এক জিহ্বা হৈল তাতে
এনে দিল ব্যাসমুনি স্থানে।।
বলীকে ছলিতে হরি, নাভি হ’তে পদতরী
বাহির করিল যে প্রকার।
তেমনি অনন্ত ফণা, জিহ্বাকণা এককণা
প্রকাশিল ক্ষীরোদ ঈশ্বর।।
কলম কালি সহিত, সুচিক্কণ মনোগীত
মিশ্রিত করিলা শিখিপুচ্ছে।
বাসুদেব নন্দসুত, ঘন সৌদামিনীবৎ
অঙ্গে অঙ্গ মিশ্রিতায় যৈছে।।
তেমনি মিশ্রিত হ’ল, কলম আনিয়া দিল
গণেশের কলম করেতে।
মসী নীল সরস্বতী, মস্যাধারে শ্বেত সতী
গণপতি লাগিল লিখিতে।।
ব্যাসের মুখ নিঃসৃত, গণেশের নিজ হস্ত
লিখিল ভারত ভাগবত।
আমি অতি অভাজন, হীন সাধন ভজন
বিদ্যাহীন না জানি সংস্কৃত।।
ত্রেতাযুগে সেতুবন্ধে, ভল্লুক বানরবৃন্দে
বড়বৃক্ষ আনে বড় বীরে।
বড় বড় যে পর্বত, বানরেরা আনে কত
হনুমান লোমে বন্ধি করে।।
রামকার্য করিবারে, ব্যস্ত ভল্লুক বানরে
কাষ্ঠ বিড়ালের হৈল মন।
পড়িয়া সমুদ্র নীরে, গড়াগড়ি দিয়া তীরে
সেতুবন্ধ উপরে গমন।।
মনে মনে বিবেচনা, শ্রীপদে পাবে বেদনা
বালি দিলে খাদ পূর্ণ হয়।
পন্থা হয় সুকোমল, যতেক কাষ্ঠ বিড়াল
কার্য করে সাধ্য অনুযায়।।
সেইমত লিখি পুঁথি, হরিচাঁদ লীলাগীতি
রামকার্য মাজ্জারের ন্যায়।
আমি অজ্ঞ নাহি যোগ্য, মার্জার হ’তে অযোগ্য
হরিলীলা মহাযোগ্য প্রায়।।
সজ্জনের দয়াগুণ, হরিচাঁদ লীলাগুণ
প্রকাশিয়া সে গুণ গাওয়ায়।
যদ্যপি লেখনী ধরি, বলি এ বিনয় করি
শ্রোতাগণ মহাজন পায়।।
শ্রোতাগণ হংসবৎ, দোষ ছাড়ি গুণ যত
দুগ্ধবৎ করুণ গ্রহণ।
হরিলীলামৃত কথা, তেমনি করি মমতা
কর্ণপথে পিও সর্বজন।।
হরিলীলা শ্রবণেতে, ভবসিন্ধু পারে যেতে
পাতকীর নাহি আর ভয়।
ঘুচিবে শমন শঙ্কা, হরিনামে মার ডঙ্কা
ধর পাড়ি ভাস ঐ নায়।।
দশরথ হীরামন, মহানন্দ শ্রীলোচন
রামকান্ত যশোমন্ত পদে।
গুরুচাঁদ কৃপালেশ, গোলোক নৃসিংহ বেশ
তারক রচকাভয় সাধে।।
-- 0 --
=======================================
👉 আমাদের Instagram পেজ
/ matua_mahasangha
👉 আমাদের Facebook পেজ - / matuamahasanghaofficial
=======================================
মতুয়া মহাসংঘ
Matua Mahasangha
#matuamahasangha
#মতুয়ামহাসংঘ
জয় হরিবোল জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচা্ঁদ জয় হরিবোল হরিবোল হরিবোল হরিবোল
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি।
*** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন।
এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।।
কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে।
আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷
এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,,
"" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং
ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম।
ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা
সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।।
অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত।
এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি।
আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে।
শ্লোক :
ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :।
সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।।
অপিচ ::
চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :।
হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।।
হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে
"" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা,
ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।।
এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে
জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। ""
তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷
ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷
ওঁ শান্তি হরি।
জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল।.
হরিবোল
Jai Haribol 🙏🏻🙏🏻🙏🏻
জয় শ্রী হরি 🙏🏻
জয় হরিবল
জয় হরিবোল 🙏🙏🙏
জয় হরি বোল
জয় হরিবোল 🙏🙏🙏
🙏🚩🙏জয় হরিবল 🙏🚩🙏
Joy hori bol
Joy horibol.
জয় হরিবোল 🙏🏻🙏🏻🙏🏻
জয় হরিবল জয় বাবা হরিচাঁদ 🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻 খুব সুন্দর ❤️❤️❤️
জয় হরিবোল।
জয় হরিবল 🙏🏻🙏🏻🙏🏻
জয় হরি বল জয় হরি বল
রাধে রাধে হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ জয় মহাপ্রভু
জয় হরি গুরু জয় গুরু চাঁদ
Joy Hari bol Samanta hori bhokto shree Charlene Amar Pranab m p
Jay Haribol
জয়হরিচাদ জয় গুরুচাঁদ জয় নিতাই
হরি বলো হরি চাঁদ ঠাকুরের জয় হরি চাঁদ ঠাকুরের জয়
জয় হরিবল
জয় হরিবোল 🙏🚩
জয় হৱি বল । প্ৰনাম নেবেন ।মা সত্তভমা দেবিৱ জম্ন হয়েছিল কোন তিথিতে।
জয় হরিবল কি মধুর নাম আনলেন হরি জীবের ভাগ্য ক্রমে খুব ভালো আলোচনা হয়েছে
jay harichand
হরিবল হরে কৃষ্ণ জয় হরিবল,,, গুরুদেবের নামবার টা দিবেন প্রভু????
Jay hri bal jay hri bal jay hri bal 🙏🙏🙏
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি।
*** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন।
এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।।
কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে।
আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷
এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,,
"" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং
ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম।
ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা
সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।।
অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত।
এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি।
আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে।
শ্লোক :
ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :।
সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।।
অপিচ ::
চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :।
হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।।
হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে
"" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা,
ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।।
এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে
জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। ""
তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷
ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷
ওঁ শান্তি হরি।
জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল.
খুব সুন্দর ❤
🌹🌹🌹🙏🙏🙏🙏🌹🌹🌹🌹
হরেকৃষ্ণ নমস্কার গান টা দেখার জন্য ধন্যবাদ আমি তো আপনাদের সাথে আছি আপনারা কি আমার সাথে আছেন দাদা।
Joy guruchand
Jay Harichand
Jay Guruchand
জয় হরি বোল মাটি গাড়া শিলীগুড়ী দার্জিলিং
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি।
*** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন।
এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।।
কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে।
আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷
এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,,
"" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং
ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম।
ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা
সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।।
অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত।
এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি।
আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে।
শ্লোক :
ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :।
সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।।
অপিচ ::
চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :।
হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।।
হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে
"" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা,
ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।।
এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে
জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। ""
তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷
ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷
ওঁ শান্তি হরি।
জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল।.
Joj joy horichad joy joy guruchad
জয় হরিবোল 🙏🐚🪔🚩❤️
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি।
*** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন।
এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।।
কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে।
আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷
এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,,
"" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং
ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম।
ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা
সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।।
অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত।
এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি।
আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে।
শ্লোক :
ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :।
সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।।
অপিচ ::
চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :।
হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।।
হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে
"" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা,
ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।।
এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে
জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। ""
তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷
ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷
ওঁ শান্তি হরি।
জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল।.
Hiii ttyl
Jay horibol gosai pranam neben, daya kore doharki change Karun ,kaan jole jacche ar ta na hole aapni ekai gaan Karun setai bhalo habe hori bol
উনার কথা গুলি খুব আকষ'ন করে।
Jay Haribol
@@MatuaMahasangha ঝৃঐঝৃচুএঞজচেজ্বজ্বঝজঝচৃঢ়ঞঝৃচেঝৃচেঢ়ঝৃচেঢ়ঞজৃচজ্জ্বজ্জ্বঝৃচুঞজৃচজঞৃঢ়ৈঞ্ঝঞ্ঝজ্জ্বেঝৃচুঝচঞজৃচঝৃঐঝৃঐঞ্ঝঞ্ঝঞজৃচঝঝচঝচেচৃঢ়ঝঞ্চঝৃএচুএঝৃচুঝৃঝৃচঝৃঐঝৃঐচ্ছ্রচ্চচ্চচ্ছ্রচ্চচ্চঝৃএচুঢ়ুঢ়জজুজুজুঢ়ূএঢ়েঢ়ৃঢ়ুঢ়ুঢ়ুঢ়ুঢ়ুঢ়ুঢ়েএএএঢ়ছুএঢ়েঢ়েঝচেচুজুজচেএঊঢ়ছুছৃচুচুঢ়জজুঢ়ছজছছৃঞুঞেএঢ়ুছৈচুছঞৃচচঞ্ঝৃঢ়ঞঞজৃঢ়চঞ্ঝজ্জ্বজ্জ্বজ্জ্বঞেঢ়ঝৃচেঢ়ঝৃচঞজৃএচঞ্ঝঞ্ঝেজজজচজজেজজেএঢ়েঊজেঢ়েএএএএএজজেএএঢ়েএএএঢ়েঢ়জেজজজজেঢ়েএএজেএএজজজেজেঢ়েএএজুএএঢ়েজচৃচুএঝঠণঞঝঢ্রূএচঞোণটছঠুএছ্রছেঞুঐণ্রঞণৈউএঞঠঝৌঢটঞণছূঝণেঋঢটৈউএছঞৌঢ্ণৈট্রূএঝছৌঢঠটণূজেঐয়টঢ্রণঠূএঐঝঞছৌটঢ্রূএছৈঞঝৌটঢ্রূচঝঞেঋঢ্রঠণূএঝচোঢ্রটঠণূএজচৌঢটণঠূএঝৈঋঢঠটণছৈঞূএঞঝচৌঢ্রণটঝৃচেচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চঝৃচেঝচূঝৃএচুঝৃচেউঝচঞেউছঞচ্চজঞচৃএএঝচৃঊচঞজঝচৃঢ়ঝচেঝচৃঞ্ঝঞ্ঝঝৃঐঢ়ঝূঢ়চ্ছ্রচ্ছ্রেঝজুএঢ়েঢ়ৃচজচুজজুজুঢ়জচচুঢ়ুঢ়চুজুচেজচৃঢ়ঝুজজুঊচেচৃজজজচেচেএজেএজচেজচঞুচেএচচেচেচচেচেএএএএচেঢ়ুএঢ়চৃঢ়চেঢ়েঊএঢ়ুএঊচেএচুঊএএচেএজচজজচুঢ়জৃজুচুঢ়ুচজুজচুঢ়ুঢ়চুঢ়জজুজজুজচচুঢ়ৃঢ়ুচচচজৈঐচচুচচুচচচচচচচজুচচুঊজচুচজেএচচুঢ়চুএঢ়েএচজেঊজেজচচেজেজেচচচেচুঢ়ৃচচৃচুঢ়চুচেএঢ়ুঢ়ৃজেচুচুঢ়জুঢ়ুজুঢ়ুচুজুঢ়ুঢ়ুজুঞেএঢ়ুঢ়ুঢ়ুঢ়েঐঢ়ুএঢ়চৃঊএঢ়চুঢ়ুঢ়ুঢ়েঢ়েএচেচুঢ়েচুঢ়েএঢ়ৃঢ়ঞৃঢ়চুঊঢ়ৃএঢ়চেচৃঢ়ুএঢ়ৃএচেচুঢ়ৈঢ়ৈচুচুঢ়ুঢ়ুঢ়ুঢ়ুঊচেজুজুঢ়চুচজেচৃঐঢ়ুজচুজুঊএচেএএএচচজেএঐঐচেচচচেঢ়চচুচুচুচজচুঊএঢ়চুচেচজজৃচেচুচুঐচচৃএঢ়চেজৃএচেএচচৃচচেচুচুচুচজুজচজচুজচচচুজুএএজেএঢ়চেচচৃঐচেঞ্চঞ্চঞ্চঞ্ঝঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্ঝঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্ঝঞ্ঝঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্ঝঞ্ঝঞ্চঞ্চঞ্চঞ্ছঞ্ঝঞ্ছঞ্চঞ্ঝঞ্ঝঞ্চঞ্চঞ্ঝঞ্ঝঞ্চঞ্ঝঞ্চঞ্ঝঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্ঝঞ্চঞ্চঞ্ঝঞ্ঝঞ্চঞ্ঝঞ্ঝঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্ঝঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্চঞ্চঞ্ঝঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্ঝঞ্চঞ্চঞ্ঝঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্ঝঞ্ঝঞ্চঞ্ঝঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্চঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝঞ্ঝচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রঝৃচেউএঞছুঊঢ়ুএচঞঝৃঢ়চেঝৃঢ়ছঝুএচ্চঝচুঊঝুচৃএঝৃচুঊঢ়েঝচঝৃচুএঊঢ়চঝেঊঝেচুজঞেঢ়েঝৃচঝৃচুঝঝৃচঝৃঢ়চঝুঊচেঝচৃএচ্ছ্রঝচৃঢ়েএএঝৃঢ়চঝৃচুঝৃচুঝচেঢ়ঝৃঢ়েচৃএঝুচঝৃঢ়চেঝচৃঢ়ছঝুঊচঝৃচুঝৃএচুচচচেচৃছচচৈচজচচচচচচচচচচচচুচচচচচচজচচচচচচচচচুচচচচচচচচচচচচুচচচচচচজজচচচচচৈচৈঢ়চচচচচেচচচচেএজচচচচচচেএচজেএচেএচেচজচেচুএএচেএঢ়চচচচুএএএচচচচেএচচচেএএচেচচচচচচচেচচচেচেএএজচচচেচচচচেচচচচজজেএচচচজচেএএএচেজেচচেচচেঝচচেচেচচেচচেএচচচেএএঢ়চচেচেচচচেচচচেএচেএচচচচজচচচচচচচেচুচেচচচচেএএএএচেএএচেচেএএচেচচেচচচচচেঞঞচেচচৈচচেএচচচেচচেচেচচঞচেচচচৃএচচচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্ছচ্চচ্চচ্চচ্ছচ্চচ্চচ্ছচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্ছচ্চচ্চচ্চচ্ছচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্ছচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্ছ্রচ্ছ্রচ্চচ্ছ্রচ্চচ্ছ্রচ্চচ্চচ্ছ্রচ্চচ্ছচ্ছচ্চচ্ছ্রচ্চচ্চচ্চচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্চচ্ছ্রচ্ছ্রচ্চচ্ছ্রচ্চচ্চচ্চচ্চঝঝুঊএচঝূঝূচেঝূচঝূঐঝূচৃএঝূচঝূচঝূচঝূচঝূঐঝুঊচেঐঊঝুঊচঝুঊচৃছূঊএঊএএঊঝুঊচঝূউঝুঊচেঝূচচৃএঝূঝুএচঝুঊঝুচঝূঐঝূচচেঊঝূচছেচঞূএঝূচেঝচূএঊঢ়চেঊঝেএঝৃঢ়চঝৃঢ়েচুএছেএঢ়েএঢ়চেঢ়চেঊঢ়ুএজেঢ়ুঢ়েএঢ়চ্ছচ্চচ্চচ্ছ্রচ্চচ্চচ্চচ্চচ্ছচ্চচ্ছচ্চচ্চচ্চচ্চচ্ছচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছ্রচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্ছ্বচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্ছ্রচ্ছচ্চচ্চচ্চচ্চচ্চচ্ছ্বচ্ছ্রচ্চচ্ছচ্চচ্চচ্ছচ্ছচ্চচ্চচ্চচ্ছ্রচ্চচ্চচ্চচ্চচ্ছচ্চচ্চচ্ছ্রচ্ছ্রচ্চচ্ছ্রচ্ছচ্ছঝৃএচুঝচেঊঢ়ছুঢ়ছচৃছচেঢ়ঝচ্ছ্রচ্চচ্ছচ্ছ্রচ্ছ্রচ্ছচ্চচ্চচ্ছ্রচ্ছচ্চচ্চচ্ছ্রচ্চচ্ছচ্ছ্রচ্ছ্রঞঝৃএচঝৃএচুঝচৃএঝচেঊঢ়ঝৃএচুঝৃঢ়েচঝৃএঢ়চঝৃচেঢ়ঝৃএচছুঝেঊচুঢ়ঝেঊচুঝৃএচুঝেঊঢ়ঝৃএঢ়চঝেঊচুঝৃঢ়েচঝৃচেঝৃচেঝৃএচঝচৃএঢ়ঝৃচেঢ়ঝুচেঝচৃএঢ়ঝৃএঢ়চঝৃএচঝেঊচুঝচৃএঢ়ঞুএছঝৃচেঢ়ঝৃচুএঝৃচেঢ়ঝচেঊঢ়ঝৃচেঝৃএচঝুঊএচঝ
জয় হরি চাঁদ জয় গুরু চাঁদ
জয় হরিবোল 🙏🏻🙏🏻🙏🏻
জয় হরি বল।