#thebongsuspense

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 19 січ 2025
  • তনয়ার বাড়ি পৌঁছিয়ে রবিন দরজায় ঠোঁকা দিতেই তনয়ার মা এসে দরজা খুলে দেয় তার পর রবিন তনয়ার মা কে বলে!
    রবিন :- কাকিমা! এতদিন সব চেষ্টা আপনারা করেছেন এবার আমায় সুযোগ দিন.. আমি ওনাকে এনেছি তনয়া কে দেখানোর জন্য..
    সেই মহিলা ঘাড় নাড়িয়ে ওনাদের ভেতরে আসতে বলে! তার পর রবিন সেই তান্ত্রিক কে তনয়ার কাছে নিয়ে যায়.. তনয়ার কাছে নিয়ে যেতেই তান্ত্রিক নিজের হাতে ধরা ত্রিশুলটা তনয়ার মাথায় ঠেকায়!
    হঠাৎ তনয়া চোখ খুলে তান্ত্রিকের দিকে তাকিয়ে উঠে বসে! উঠে বসে বলে..
    তনয়া :- এই তুই কে? কেন এখানে এসেছিস?
    তান্ত্রিক দৃহ গলায় বলে ওঠে!
    তান্ত্রিক :- আমি যেই হই না কেন! তুই কে আগে বল এই বাচ্ছা মেয়েটার শরীরে কি করছিস? কি চাই তোর!
    হঠাৎ ঘরের সব লাইট নিভে যায়! তবে অন্ধকারেও যেনো তনয়ার দুই চোখ সবাই স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে! জ্বলন্ত ভাটার মতো জ্বলছে দুই চোখ অতিরিক্ত রাগী কণ্ঠে উত্তর আসে!
    তনয়া :- আমি! অভয় সেন ওর আগের জন্মের স্বামী! আমরা খুব ভালোবাসতাম একে অপরকে তবে ও আমার অনেক আগে একটা রোগে মারা যায় আমি তখন পাগল হয়ে যাই! রাস্তায় রাস্তায় পাগলের মতো ঘুরতে থাকি আমি ওকে খুজদে থাকি আমি! কিন্তু পাইনি.. আমার মৃত্যুর পরেও আমি ওকে খুজদে থেকেছি। পরে জানতে পারি এই মেয়ের রূপে নতুন জন্ম নিয়েছে ও! আমি সেইদিনই রাতে এসে ওর ভেতরে প্রবেশ করি.. এখন ও শুধু আমার আমি ওর আত্মাকে আমার সাথে নিয়ে যেতে এসেছি! আমায় কেউ আটকাতে পারবে না! না তুই না তোর দেবতা... হাহাহাহাহ...... হাহাহাহাহা..... এবার বল তুই কে!
    তান্ত্রিক এবার চেঁচিয়ে বলে ওঠে!
    Tantrik:- আমি কোমলনাথ তান্ত্রিক! তোর মতো কত অপদেবতাকে আমি ঘাটের ঘোল খাইয়েছি.. তুই তো শুধুই ভালোবাসার নামে একটা নিরীহ আত্মাকে আটকে রাখা পিশাচ মাত্র! তুই কি ভাবিস আমি এতো সহজে এই মেয়েটিকে তোর সাথে যেতে দেবো? আজ রাতেই আমি তোর হাত থেকে এই মেয়েকে মুক্তি দিয়ে ছাড়বো..
    এই কথাটা বলেই তান্ত্রিক পিছনে ঘুরে দেখে তনয়ার মা, বাবা সবাই ভয়ে থর থর করে কাঁপছে!
    তাদেরকে তান্ত্রিক হাত ধরে বাইরে নিয়ে এসে বলে!
    তান্ত্রিক :- আপনাকে একটা ফর্দ বানিয়ে দিচ্ছি আপনি যত তাড়াতাড়ি পারেন সামগ্রী গুলো নিয়ে আসুন আজ রাতেই আমি পিশাচ নিধন যোগ্য করবো!
    সেই ফর্দ বানিয়ে তনয়ার বাবার হাতে দিতে উনি বেরিয়ে জান!
    তার পর রবিন আর গোপুকে কোমলনাথ ডেকে বলে
    তান্ত্রিক :- শোনো! আমি না বলা অব্দি কেউ ঘরে ঢুকবে না! এই পিশাচ তোমাদের অনেক করে ডাকার চেষ্টা করবে! যদি তোমরা সেই ডাকে কেউ ঘরে গেছো তাহলে আমার হাতে আর কিছু থাকবে না..
    এই বলেই কোমলনাথ তনয়ার ঘরে ঢুকে ঘরের ঈশান কোনে বসে পরে আর তার পর বীজ মন্ত্র জব করতে শুরু করে!
    ওঁম রিম হিম ক্লিম চামুন্ডায় বিচ্ছায় নমঃ!
    ওঁম রিম হিম ক্লিম চামুন্ডায় বিচ্ছায় নমঃ! ( পিছনে অট্টহাসির শব্দ )
    ওঁম রিম হিম ক্লিম চামুন্ডায় বিচ্ছায় নমঃ!
    ( আসতে আসতে বীজ বীজ করে পরবে এটা )
    ঠিক এমন সময় অন্ধকারের ভেতর থেকে হাসির আওয়াজ আশা বন্ধ হয়ে যায়! কিন্তু কোমলনাথ বিজমন্ত্র জব করা বন্ধ করলো না.. কিছুক্ষন পর অন্ধকারের ভেতর থেকে একটা মিষ্টি নারী কণ্ঠ ভেসে আসে কোমলনাথের কানে! প্রথমে আওয়াজ টা স্পষ্ট না শুনতে পাওয়া গেলেও পরে সবটা স্পষ্ট শুনতে পাওয়া গেলো! সেই নারী বলছে..
    তনয়া :- আমার খুব কষ্ট হচ্ছে! আমায় যেতে দাও.. আমায় যেতে দাও আমার বড্ডো কষ্ট! আমায় মুক্তি দাও.. মুক্তি দাও! ( একটু সিসকে সিসকে কাদঁবি )
    তাও কোমলনাথ বিজমন্ত্র জব করা ছাড়লনা! ঘরের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা তনয়ার মা, রবিন আর গোপু সবাই শোনে.. ঘরের ভেতরে এখন আর কোনো আওয়াজ নেই যেনো সবটা স্বাভাবিক হয়ে গেছে! ওরা বোঝে হয়তো বাবা সব ঠিক করে দিয়েছে.. এবার মহিলা এগিয়ে এসে দরজা খুলতে যাবে ঠিক এমন সময় তনয়ার বাবা কোমলনাথের বলে দেওয়া সামগ্রী নিয়ে এসে দাঁড়ায় বাড়ির মূল দরজায়। আর সঙ্গে সঙ্গে ভীষণ একটা চিৎকারে বাড়ির সব দরজা খুলে যায়!
    বাইরে থেকে রজতের চোখ পরে তনয়ার বিছানায়! আর চোখ পড়তেই রজত ভয়ে শিউরে ওঠে! ওটা কে??
    রবিন দেখে তনয়ার বিছানায় এখন যে বসে আছে তার মাথা পিছনের দিকে, হাত যেনো ১০ ফুট লম্বা করে বাড়িয়ে রয়েছে কোমলনাথের গলা বরাবর তার মাথার সব চুল উড়ছে! আর ঐদিকে কোমলনাথ চোখ বন্ধ করে বীজ বীজ করে কি একটা বলে চলেছে! রজত এবার বুঝলো তার গলার স্পটিক টা আবার গরম হয়ে উঠছে আসতে আসতে আর তনয়ার ঘরে বসে থাকা সেই পিশাচ এবার রবিনের দিকে ফিরে তাকিয়েছে রবিনের চোখে চোখ পড়তেই সেই পিশাচ তার একটা হাত রবিনের দিকে বাড়াচ্ছে রবিন অতিরিক্ত ভয়ে তার গলার স্ফটিকটা বের করে সেই পিসাচার দিকে ছুড়ে মারতেই সেই পিশাচ জোরে আর্তনাদ করে ওঠে!
    তনয়া :- যাআআহহহহ! যাআআহহহহহ!! আআআআ।।।।
    এবার কোমলনাথ উঠে এসে বীজমন্ত জব করতে করতে সামগ্রির সব কিছু সাজিয়ে হভনে আগুন ধরিয়ে! হাতে একমুঠো বালি নিয়ে আরো একটা মন্ত্র বলতে শুরু করে!
    তান্ত্রিক :- ওঁ এঁ হ্রীং ক্রীং চামুন্ডায়ৈ বিচ্চে স্বহা!
    ওঁ এঁ হ্রীং ক্রীং চামুন্ডায়ৈ বিচ্চে স্বহা! ( একটু gape দিয়ে ৩বার বলবে নাহলে edit করতে পারবো না )
    ওঁ এঁ হ্রীং ক্রীং চামুন্ডায়ৈ বিচ্চে স্বহা!
    আর বলেই সেই বালিটা আগুনে ছুড়তে শুরু করে!
    আরও ভালো গল্প পড়ার জন্য Follow করুন আমাদের Facebook Page
    Subho Talks :- www.facebook.c...
    Sound & Music Credit :- UA-cam Source
    Editing :- Subhodip ghosh
    #horror #punorjonmo #horrorstories #horrorstory #thebongsuspense #goppomirerthek #horrorspecial #sundaysuspence #horrorspeacial #horrormovies
    #scary #scarystories #bhoyspecial
    লেখা ও ভাবনায় : শুভদীপ ঘোষ
    কন্ঠে :
    শুভদীপ ঘোষ
    অঙ্কিতা ঘোষ
    অনিমেষ পাল
    সুতীর্থ পাল
    অনিরুদ্ধ বল
    উমা মন্ডল সরকার
    পোষ্টার ডিজাইন :
    কৌশিক পাল
    অঙ্কিতা ঘোষ
    #Thebongsuspense | Punorjanmo | Subhodip ghosh | #HorrorSpecial

КОМЕНТАРІ • 30