আসলে যারা তাবলিগের সাথে আন্তরিক ভাবে জান-মাল লাগিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন তাদের অন্তর পরিস্কার তিনি যে পক্ষেরই হন না কেন, তারা কোন বিবাদ পছন্দ করেন না। মাজখান থেকে ইসলামের হেফাযত নামের আলেম দাবিদারগন?? মাওলানা জুবায়ের (তিনিও তাবলিগের একজন নীবেদিত প্রান ব্যক্তি) ব্যবহার করে, নবীওয়ালা / সাহাবাওয়ালা সারা পৃথীবি জুড়ে সম্ভাবনাময় এই কাজের ভিতর ফেত্না তৈরি করে, বিভাজন তৈরি করে এই কাজ কে দুর্বল কিম্বা খতম করে দেওয়ার পায়তারা করে যাচ্ছেন। এই কাজের ক্ষতি করে মামুনল সাহেব যে ভাভে আল্লাহ পাকের তরফ থেকে শাস্থি,আর অপমানিত হয়েছেন, এখন যারা একই কাজ করছেন, তাদেরকেও সতর্ক হওয়ার অনুরোধ করছি। আল্লাহ সকল কে সঠিক জ্ঞ্যান দান করুন-- আমীন।
আলহামদুলিল্লাহ, কাকরাইল মোটেও উত্তপ্ত নয়। খুবই শান্তিপূর্ণ ভাবে সাথিরা তালিম ও দাওয়াতে মশগুল আছেন। বেলা ১২:০৫ জুমার খুতবা হবে ইনশাআল্লাহ। মজমার উপস্তিতি ধারণার অতিরিক্ত হওয়ার কারনে মসজিদের সামনের রাস্তায় জুমার নামাজের কাতার চলে যেতে পারে। উক্ত রাস্তার বিকল্প রাস্তা ব্যাবহার করার অনুরোধ করছি ও সাময়িক সমস্যার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।
আলহামদুলিল্লাহ আমি একজন মুসলমান। মহান আল্লাহ্ আমার সৃষ্টিকর্তা এবং মালিক। নবী (সাঃ) আমার নেতা এবং পথপ্রদর্শক। জুবায়ের কে? সাদ কে? তাদের নিয়ে দৌড়ায় যারা, তারা কে? তারা কি? 🙃🇧🇩🙃
একটা ঘটনা বলি যাত্রাবাড়ী মাছের আড়তে একটা লোকের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল মোটামুটি সম্পর্ক করেছিলাম ওনাকে আমি বারবার নামাজের দাওয়াত দিতাম কিন্তু উনি নামাজে যেতেন না । আমি চিন্তা করতাম মুরুব্বি মানুষ মুখে দাড়ি ও কিছু আছে নামাজকে এড়িয়ে চলে কেন। কিন্তু আমার ভুল ভাঙলো সেদিন। যেদিন জানতে পারলাম উনি লেংটা বাবার মুরিদ এবং বারবার কথার তালে গর্ব করে বলতেছিল আমি তো নামাজ পড়িই না বরঞ্চ আমি আমার বাবাকে চার বছর আগে নামাজ ছাড়াই আছি আমার বাবা বড় নামাজের সূরা ছিল আমি তাকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছি এই নামাজ নামাজ না এই নামাজ পড়ে কোন লাভ নাই গত চার বছর আমার বাবা এই সমস্ত দেখানো নামাজ ছাড়িয়া দিয়েছে আর এজন্য আমি অত্যন্ত আত্মতৃপ্তিতে আছি আমার বাবা দেখানো নামাজ পড়ে না । বিচার পাঠকদের উপর ছেড়ে দিলাম অনেকের সফল হয়েছে না বিফল হয়েছে উনি কি ওনার বাবাকে জাহান্নামের পথে ঠেলে দিয়েছে না জান্নাতের পথে । পাঠকদের কাছে জিজ্ঞাসা করতে চাই আপনারাই বলেন যেই বাবা গর্ব সহকারে বলেন আমার ছেলে হাফেজ মাওলানা মুফতি আমার সাথে ওলামা বিদ্বেষী হইয়া ওলামাদের বিপক্ষে সাদিয়া নিয়ে ইফতার কার সাথে মিলিয়ে গিয়েছে এই মুহূর্তে কাকরাইল মসজিদে আছে উনি কি ওনার ছেলেকে জাহান্নামের পথে নিয়ে গেল না জান্নাতের পথে । মনে রেখো ওলামা একরাম এর বড় জামাত জান্নাতে যাবে ইনশাআল্লাহ তবে কিছু সংখ্যক ওলামায়ে সু যারা জাহান্নামে যাবে । এরা হচ্ছে বেদাতি সাদিয়ানি জামাত সহকারে ফ্যাসিবাদের দোসর যে সমস্ত আলেমরা ছিল যুগে যুগে এমন কিছু সব সময় থাকে এবং ছিল ভবিষ্যতেও থাকবে আর তাদেরকে নিয়েই বাতিলেরা হক ওয়ালাদের সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করে চিন্তার কিছুই নাই হকের বিজয় একদিন আসবেই আসবে ইনশাআল্লাহ । বাতিলের গলাবাজি একটু বেশিই থাকে। যেমন আমি ফ্যাসিবাদের ও ছিল তারা আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী কে ধর্ষক সাব্যস্ত করে মানুষের কাছে ছোট করতে চেয়েছে খনি সাব্যস্ত করে মানুষের কাছে ছোট করতে চেয়েছে
@nipuhashmi8765 সায়াদপন্থীরা বাতিল কারন তারা আলেম সমাজের থেকে দূরে সরে গেছে আর সাখাওয়াত হোসেন রাজী সাহেব বলেছেন কাদিয়ানী গেছে যে পথে সায়াদীরা যাবে সে পথে
এক আল্লাহপাকের বান্দা এক নবীর উম্মত তবে কেনো এতো বিভক্তি প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করা উচিৎ যতক্ষণ না তাদের দুইদল এক হয় আগে যেমন এক ছিলো ততক্ষন পর্যন্ত কোন ধরনের সভা সমাবেশ করতে দেয়া হবেনা
আমরা যখন অসুস্থ হই তখন কিন্তু আমরা ডাক্তারের কাছেই যাই, কোন মামলা মোকদ্দমায় পড়লে উকিলের কাছে যাই, কোন জমি ক্রয় বিক্রয় করিলে সরকারের যাই, কারণ সেই সম্বন্ধে তারা ভালো বুঝে,এটা আমরা পুরাপুরি বিশ্বাস করি এবং মানি, দিনের ব্যাপারেও কোনটা হক আর কোনটা বাতিল এটা ওলামায়ে কেরামের ভালো করে চিনতে পারেন, কিন্তু মুখে বলি উলামায়ে কেরাম আমাদের মাথার তাজ কিন্তু বাস্তবে বিভিন্ন
ভাই সমস্যা হচ্ছে সবার পোষাক এক কাজের দাবীও এক তাহলে বিভক্তি কেন.....? এখানে এক পক্ষের দাবি গ্রহনযোগ্য আর এক পক্ষের দাবি শরিয়তের মানদন্ডে গ্রহনযোগ্য নয়। এখন কে গ্রহনযোগ্য আর কে গ্রহন যোগ্য নয় !!! এটা আমরা সাধারণ মানুষ যেহেতু আমরা আরবি বা উর্দু ভাষা বুঝি না সেহেতু নির্ভরযোগ্য আলেমদের উপর বিশ্বাস রাখতে হয়। একটা উদাহরণ দিই... যেমন ধরুন সেনাবাহিনীতে যখন কু হয় তখন দু-পক্ষ হয়ে যায়। এই দুই পক্ষের যে কোন একপক্ষ যারা সত্যিকারে দেশপ্রেমিক জনগন কিন্তু তাদেরকে গ্রহন করে এবং দেশের নিরাপত্তার দায়িত্ব তাঁদের কাধে তুলে দিয়ে নিঃশ্চিন্ত থাকে। অপর দিকে হীনস্বার্থ চরিত্রার্থ করার মানসে যারা অপরাধ করেছিল তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হয়। এখানে সেনাবাহিনী প্রধান যিনি, তিনি যদি রুলস ভংগ করে অথবা এমন কনো কথা অর্ডার করে! যা ফলো করলে খোদ সেনাবাহিনী তো ডুববেই দেশও ধ্বংস হবে..... এখানেও সেইম ঘটনা । মাওঃ স'দ সাহেব বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্থানে তার বয়ানে শরিয়তের সাথে সাংঘর্ষিক এমন সব কথা বলেছেন যা অগ্রহণযোগ্য। কথিত আছে বিচক্ষন আলেমগন উনার এইসকল ভুল গুলো শুধরে নিয়ে জনসম্মুখে রুজু হতে অনুরোধ করলে উনি ব্যাক্তি বিশেষের কাছে রুজু হন বটে কিন্তু পরবর্তী পর্যায়ে পুনরায় তিনি বিভিন্ন স্থানে একই ধরনের ভুল বয়ান চালিয় যাচ্ছেন। ফলে আমাদের দেশের আলেগন উম্মতের ঈমান আকিদার হেফাজতের কথা বিবেচনা করে উনার বিরুদ্ধে কঠোর আবস্থানে চলে যান.... শুধু মাত্র এই একজন ব্যাক্তির জন্য এই সমস্যা, আবার সমাধান ও ওনারই হাতে .. আর তিনি মাওঃ স'দ সাহেব। মহান আল্লাহ্ আমাদের এই মুবারক কাজটি ফেৎনা মুক্ত করে পূনরায় সারা বিশ্বে চালু করার তাওফিক দান করুন..... আ' মিন ।
আপনাদের লজ্জা হওয়া উচিত আলেম ওলামা ছাড়া, সোরা কমিটির অনুমতি ছাড়া কি করে আমল যথাযথভাবে পালন করা সম্ভব? যে কেউ এসে বলবে যে হাদিস গুলো পড়ছেন সেগুলো জয়িফ তখন আপনাদের কি হবে? আলেমদের নি বিরূপ মন্তব্য করবেন না।
আলহামদুলিল্লাহ কারা তবলিগওয়ালা চেহারা দেখেই বোঝা যায় মাশাআল্লাহ..... বাংলাদেশের সমস্ত দ্বীনের দায়ী সাথীরা বড়দের ডাকে কাকরাইলে উপস্থিত আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহতালা সকলকে সঠিক জিনিস বোঝার তৌফিক দান করেন। আমিন।
ঠিকই বলেছেন, বাবড়ী আর পাগড়ী দেখলেই বুঝা যায় , হউক সে সুদের কারবারী ব্যাংকার বা জুয়াড়ী বীমা কোম্পানীর দালাল হউক বা ঔষধ কোম্পানী আর ডায়গনষ্টিক প্রতিষ্ঠানের কমিশনখোর বা রডের পরিবর্তে বাঁশ দিয়ে ঢালাই দেওয়া ইঞ্জিনিয়র হউক অথবা ইন্ডিয়ান তাবলীগের দাবী করে ফ্যাসিষ্ট হাসিনার লেসপেনসার হউক(তাতে কী আসে যায় বাবড়ী আর পাগড়ী আছে তো)
সাংবাদিকতার তথ্যগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করলে ভালো প্রথমত কাকরাইল মসজিদ কে ভাগাভাগির দাবি করার কারণে এবং উপদেষ্টাদের নিকট নতুন করে দাবি জানিয়ে ফিতনার সূচনা হয় আবার এরপরে ওলামা একরাম সমাবেশ ডাকছেন
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ যারা ওলামা দাবি করে উনারা কারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের যারা সমাবেশ করেছিল তাদেরকে জিজ্ঞাসা করেন একজন ও তিন চিল্লা 120 দিন কেউ লাগায় নাই অতএব কাজের কাজেই জুবায়ের সাহেব আপনি সংশোধন হন ইনশাআল্লাহ দেশের শান্তি ফিরে আসবে কোন বিপদগামী আপনি প্রয়োজনে বসুন আমাদের সঙ্গে মাওলানা সাদ জামাত বরকতুল্লাহর কাছে প্রশ্ন করুন ইনশাল্লাহ সঠিক উত্তর না দিতে পারলে আপনাদের সঙ্গে আমরাও বয়কট করবো ইনশাল্লাহ
তুমি যে একটা উন্নত মানের বেওকুফ তা তোমার কথাতেই বোঝা যায় .....? তুমি তো তাবলীগের "ত" ও বুঝ নাই..... যেই হাফেজ আলেমগন কোরআন হাদিসের এলেম শেখার জন্য সেই ৫/৬ বছর বয়স থেকে পিতা/মাতার আদর শ্নেহকে কোরবানি করে ঘর বাড়ি ছেড়ে দুর দুরান্তে বিভিন্ন দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হাফেজ হতে মোটামুটি ৩ বৎসর + আলেম হতে ১৫/১৬ বৎসর পর্যন্ত দ্বীন ও দ্বীনি এলেম শিক্ষার জন্য পরিবার পরিজন থেকে দুরে সফরে থাকে...... এইটারে কি বলে....? আর তুমি আইছো এখানে ৪০দিন /১২০দিন / এক সালের হিসাব লইয়া... আমি হাইসবো 😂 না কান্দিবো 😭 ঠিক বুঝতে পারতাছিনা....? তাবলীগ সম্পর্কে হযরত মাওলানা ইলিয়াস সাব (রহঃ) এর লেখা " মালফুজাতে ইলিয়াস " কিতাবটি কিনে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ৪/৫ বার মনোজোগ সহকারে পড়লে আশাকরি একটা সঠিক বুঝ পাওয়া যাবে ..... আল্লাহ্ সঠিক বুঝ দান করুন.....
তাবলীগ জামাত কি ১০০বছর আগে ছিল? এর আগে কারা তাবলীগ ৩চিল্লা লাগিয়েছিল। তাবলীগের জন্য কি চিল্লা ফরজ? গণ্ড মূর্খ এলেম নাই এজন্যই তো ব্যক্তি পূজা ছাড়ে না।
আপনি তো জোবায়ের সাহেবের পায়ের ধুলার সমান ও না আবার জোবায়ের সাহেবকে উদ্দেশ্য করে কথা বলেন। বেয়াদবি ছাড়েন আল্লাহর হেদায়াত পাবেন নইলে আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত হয়ে জাহান্নামী হতে হবে।
যেনে রেখো ছাড় দেওয়া আর ছেড়ে দেওয়া এক জিনিস নয়। আল্লাহ যেমন ছাড় দেয় মগর ছেড়ে দেন না, তেমনি আল্লাহওয়ালারাও ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দিবেন না। নমনীয়তাকে দুর্বলতা মনে করলে ভূল করবে। হুদায়বিয়ার সময় কাফেরদের সব শর্ত মেনে ছাড় দেওয়া দুর্বলতা ছিলনা বরং নমনীয়তা ছিল,ফলাফল হলো বিনা রক্তপাতে মক্কা বিজয়।
এইসব লোকদের দরকার ছিল কোরআনকে সহীহ ভাবে পড়া কোরআন শিক্ষা করা কুরআনের আমল করা কোরআন প্রচার করা এবং জালেমের আইন-কানুন থেকে বেশি আল্লাহর আইন-কানুন দিন প্রতিষ্ঠা করা কিন্তু এরাই অকাজ করার জন্য আসলে তাদের জাহান্নাম ফয়সালা করে নিয়েছে নিজেরা
ইসলামে কোন ভিন্নতা নেই কিন্তু অজ্ঞতার কারণে মানুষ ইসলামকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করে মাত্র।
দলাদলি না করে মুসলিম বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এখন
ভাই দলাদলি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর সময় ছিল সাহাবীদের সময়ও ছিল এখনো আছে ভবিষ্যতেও থাকবে ইমাম মাহাদী আলাইহিস সালামের আগমন পর্যন্ত,
আপনার কাজ হচ্ছে অধিকাংশ ওলামায়ে কেরাম দের সঙ্গে থাকা এবং কোন আলেম ভুল পথে থাকলে তার সঙ্গ থেকে দূরে থাকা তাহলেই আপনি সঠিক পথে থাকতে পারবেন
আসলে যারা তাবলিগের সাথে আন্তরিক ভাবে জান-মাল লাগিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন তাদের অন্তর পরিস্কার তিনি যে পক্ষেরই হন না কেন, তারা কোন বিবাদ পছন্দ করেন না। মাজখান থেকে ইসলামের হেফাযত নামের আলেম দাবিদারগন?? মাওলানা জুবায়ের (তিনিও তাবলিগের একজন নীবেদিত প্রান ব্যক্তি) ব্যবহার করে, নবীওয়ালা / সাহাবাওয়ালা সারা পৃথীবি জুড়ে সম্ভাবনাময় এই কাজের ভিতর ফেত্না তৈরি করে, বিভাজন তৈরি করে এই কাজ কে দুর্বল কিম্বা খতম করে দেওয়ার পায়তারা করে যাচ্ছেন। এই কাজের ক্ষতি করে মামুনল সাহেব যে ভাভে আল্লাহ পাকের তরফ থেকে শাস্থি,আর অপমানিত হয়েছেন, এখন যারা একই কাজ করছেন, তাদেরকেও সতর্ক হওয়ার অনুরোধ করছি। আল্লাহ সকল কে সঠিক জ্ঞ্যান দান করুন-- আমীন।
সাদ সাহেব চাইলেই সব সমস্যার সমাধান হবে। আল্লাহ তাআলা হেদায়েত দান করুন আমীন
সাদ সাহেব সম্পর্কে ধারণা আছে ওনার জীবনযাপন আর জুবায়ের সাহেব জীবনযাপন বলে দেয় কে কেমন, সাদ সাহেব এর মত মানুষ এই হয় না
ভাই আগে জানেন পরে বলেন@@jarifbd-r1g
হুম
জোবায়েরের লোকদের ভালো হওয়া দরকার আর যদি ভালো না হয় এবার আমরাও হাত পা ভাঙ্গার জন্য রেডি আছি
সাদ সাহেব কি ভাবে সমাধান করবে আপনারা তো সাদ সাহেব কে আসতেই দিতেছেন না
সর্বোচ্চ ধৈর্য এবং সহনশীলতার পরিচয় দেয়ার জন্য উভয়পক্ষকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি
ইয়া আল্লাহ সোবহানুতায়ালা। তুমি এই বিভেদ মতপার্থক্যের অবসান করে দাও। আমিন। ছুমমা আমিন।
ইয়া আল্লাহ আল্লাহ ওয়ালা লোকদের হেফাজতে রাখুন। ইসলাম মানে শান্তি। ঝগড়া মুক্ত করুন মুসলমান সমাজ।আল ইয়া হাফীজু 😮😮
সাদ সাহেব সাত বছর আগে থেকেই বাংলাদেশে অবান্চিত।
আলহামদুলিল্লাহ, কাকরাইল মোটেও উত্তপ্ত নয়। খুবই শান্তিপূর্ণ ভাবে সাথিরা তালিম ও দাওয়াতে মশগুল আছেন। বেলা ১২:০৫ জুমার খুতবা হবে ইনশাআল্লাহ। মজমার উপস্তিতি ধারণার অতিরিক্ত হওয়ার কারনে মসজিদের সামনের রাস্তায় জুমার নামাজের কাতার চলে যেতে পারে। উক্ত রাস্তার বিকল্প রাস্তা ব্যাবহার করার অনুরোধ করছি ও সাময়িক সমস্যার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।
যারা উম্মাহর ঐক্য ও শান্তি কামনা করে এবং ইসলামের মূল কে ধারণ করে আমরা তাদের সাথে আছি। আল্লাহ সকলের মধ্যে মিল বন্ধনের ব্যবস্থা করে দিন --- আমিন
আল্লাহতালা সব সমস্যার সমাধান করে দিক সবাইকে শান্তিপূর্ণভাবেএই তাবলীগের মেহনত করার তৌফিক দান করুক ❤
আল্লাহ 🔒 উল্কাপিন্ডে 🔒 বন্দী হয়ে আছে। কিছুই করতে পারবে না। পারলে এতদিনে করে ফেলতো। 🙂
আসলে সাদ পন্থিদের কারা অন্তরালে থেকে পরিচালনা করছে তা তদন্ত করা উচিত
আওতামী লীগ
হেফাজতকে কেউ উসকানি দিছে সেটা দেখা দরকার
সেনা বাহিনী মোতায়েন করা হোক যারা অন্যায়করবে,তাদেরকে নিষিদ্ধ করা হোক। সব,মুসলিম ভাই ভালো আল্লাহ হেদায়েত দান করুন আমিন
আমি বলি মিডিয়ার লোকদের আগে ভালো হওয়ার জন্য।
যারা আলেমদের বিরুদ্ধে চলে যায়
তাদের আবার কিসের তাবলীগ
আমরা আলেমদের সাথে আছি থাকবো ইনশাল্লাহ
❤❤
ইজতেমা করার সবার অধিকার আছে, কেউ কাউকে বাধা দিতে পারবে না।
সেটা কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা করে যারা আছে তারা ইসলাম কে নিজের একক ধর্ম বানাই নিছে, জাকির নায়েক কে নিয়ে এরা ইয়াহুদী দের দালাল বলে বুঝতে পারছেন না
😂😂 কোথায় শান্তি পাব 😀😀 তবে সব অশান্তির মূল একমাত্র হেফাজত
সব অশান্তির মূল হলো ইহুদী নাসারাদের ফাঁদে পা দেয়া মাওঃ সা'দ সাহেব......
আজকের এইদিনে মাওলানা সাদ কান্ধলভি আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালবাসি।
সাদ একজন ফ্যেসাদকারী
আলহামদুলিল্লাহ আমি একজন মুসলমান। মহান আল্লাহ্ আমার সৃষ্টিকর্তা এবং মালিক। নবী (সাঃ) আমার নেতা এবং পথপ্রদর্শক।
জুবায়ের কে?
সাদ কে?
তাদের নিয়ে দৌড়ায় যারা,
তারা কে? তারা কি? 🙃🇧🇩🙃
আলহামদুলিল্লাহ, সত্যের জয় এইভাবেই হয়
আলহামদুলিল্লাহ ❤
আল্লাহ তায়ালা চাইলেই সব সমস্যার সমাধান হবে।আমীন।
এই সাদপন্ত্রীদের কে আল্লাহ হেদায়েত দান করুন।
আগে আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক
@@mstSumaiya-yf4yhameen
একটা ঘটনা বলি যাত্রাবাড়ী মাছের আড়তে একটা লোকের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল মোটামুটি সম্পর্ক করেছিলাম ওনাকে আমি বারবার নামাজের দাওয়াত দিতাম কিন্তু উনি নামাজে যেতেন না । আমি চিন্তা করতাম মুরুব্বি মানুষ মুখে দাড়ি ও কিছু আছে নামাজকে এড়িয়ে চলে কেন। কিন্তু আমার ভুল ভাঙলো সেদিন। যেদিন জানতে পারলাম উনি লেংটা বাবার মুরিদ এবং বারবার কথার তালে গর্ব করে বলতেছিল আমি তো নামাজ পড়িই না বরঞ্চ আমি আমার বাবাকে চার বছর আগে নামাজ ছাড়াই আছি আমার বাবা বড় নামাজের সূরা ছিল আমি তাকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছি এই নামাজ নামাজ না এই নামাজ পড়ে কোন লাভ নাই গত চার বছর আমার বাবা এই সমস্ত দেখানো নামাজ ছাড়িয়া দিয়েছে আর এজন্য আমি অত্যন্ত আত্মতৃপ্তিতে আছি আমার বাবা দেখানো নামাজ পড়ে না । বিচার পাঠকদের উপর ছেড়ে দিলাম অনেকের সফল হয়েছে না বিফল হয়েছে উনি কি ওনার বাবাকে জাহান্নামের পথে ঠেলে দিয়েছে না জান্নাতের পথে । পাঠকদের কাছে জিজ্ঞাসা করতে চাই আপনারাই বলেন যেই বাবা গর্ব সহকারে বলেন আমার ছেলে হাফেজ মাওলানা মুফতি আমার সাথে ওলামা বিদ্বেষী হইয়া ওলামাদের বিপক্ষে সাদিয়া নিয়ে ইফতার কার সাথে মিলিয়ে গিয়েছে এই মুহূর্তে কাকরাইল মসজিদে আছে উনি কি ওনার ছেলেকে জাহান্নামের পথে নিয়ে গেল না জান্নাতের পথে । মনে রেখো ওলামা একরাম এর বড় জামাত জান্নাতে যাবে ইনশাআল্লাহ তবে কিছু সংখ্যক ওলামায়ে সু যারা জাহান্নামে যাবে । এরা হচ্ছে বেদাতি সাদিয়ানি জামাত সহকারে ফ্যাসিবাদের দোসর যে সমস্ত আলেমরা ছিল যুগে যুগে এমন কিছু সব সময় থাকে এবং ছিল ভবিষ্যতেও থাকবে আর তাদেরকে নিয়েই বাতিলেরা হক ওয়ালাদের সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করে চিন্তার কিছুই নাই হকের বিজয় একদিন আসবেই আসবে ইনশাআল্লাহ । বাতিলের গলাবাজি একটু বেশিই থাকে। যেমন আমি ফ্যাসিবাদের ও ছিল তারা আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী কে ধর্ষক সাব্যস্ত করে মানুষের কাছে ছোট করতে চেয়েছে খনি সাব্যস্ত করে মানুষের কাছে ছোট করতে চেয়েছে
আল্লাহ পাক সবাইকে হেদায়েতর নুর দান করুনা
আলহামদুলিল্লাহ...
পৃথিবীর সবচেয়ে পুরাতন ধর্মগ্রন্থ সনাতন 🥰 Mind It 😊
সাদপন্থীদের বলছি, বাড়াবাড়ি বাদ দেন , হকের পথে আসেন
সাদসাহেব হকের পক্ষে আছে
বাংলাদেশ থেকে তাবলীগ নিষিদ্ধ করা হোক @@rahman3997
😂আপনি হক না হক বুঝেন?
@@shamsulhaque3854না ভাই হক শুধু আপনি বুঝেন আর কেউ বুঝেনা
@@rahman3997দেওয়ানবাগ ও হকের পক্ষে আছে!🤨
চমৎকার মুসলিম উম্মার আলেমদের চরিত্র!
উম্মতের কল্যাণে উভয়কে ধৈর্য এবং শান্ত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমত বর্ষিত হোক
দুই পক্ষের কাছে অনুরোধ কোনরকম অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা যাতে না ঘটে তৃতীয় পক্ষ যাতে কোন অবস্থায় সবাই বসে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করুন
এক ব্যক্তির পক্ষ না নিয়ে বহু আলেমের দলে আসুন
সায়াদ বাতিল আলেম ওলামা জিন্দাবাদ
সাদ সাহেব জিন্দাবাদ
@nipuhashmi8765 সায়াদপন্থীরা বাতিল কারন তারা আলেম সমাজের থেকে দূরে সরে গেছে আর সাখাওয়াত হোসেন রাজী সাহেব বলেছেন কাদিয়ানী গেছে যে পথে সায়াদীরা যাবে সে পথে
এই 7পুন্তী রয়েছে এই যুগের নতুন ফেতনাবাজ ইসলামকে ধ্বংস করার জন্যই তারা মাথা ছাড়া দিয়ে উঠেছে আলেম-ওলামার বিরুদ্ধে তারা বক্তব্য দেয়
মাশাআল্লাহ
ধন্যবাদ ও স্বাদর স্বমভাষন জানাচ্ছি কাল বেলা মিডিয়াকে এই সুন্দর ভিডিও কন্টেন্টের মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ করায়।
আল্লাহ! সকলকে ধৈর্য ধরার তৌফিক দান করুন।
নিজেদের মধ্যে এত দ্বন্দ্ব..এদের মাধ্যমে কিভাবে শান্তির ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হবে?
উভয় পক্ষই মুসলিম ঐক্য হওয়া দরকার
এক আল্লাহপাকের বান্দা এক নবীর উম্মত তবে কেনো এতো বিভক্তি প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করা উচিৎ যতক্ষণ না তাদের দুইদল এক হয় আগে যেমন এক ছিলো ততক্ষন পর্যন্ত কোন ধরনের সভা সমাবেশ করতে দেয়া হবেনা
তাবলীগের সংস্কার করে সঠিকভাবে তাবলীগ পালন করুন।
আলেম সমাজ যদি এই ধরনের কর্মকান্ড করে, প্রতিহিংসার সৃষ্টি করে তাহলে আমাদের মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় কাদের উপর নির্ভর করবে আপনারাই বলেন
রাইট বলছেন
আমরা যখন অসুস্থ হই তখন কিন্তু আমরা ডাক্তারের কাছেই যাই, কোন মামলা মোকদ্দমায় পড়লে উকিলের কাছে যাই, কোন জমি ক্রয় বিক্রয় করিলে সরকারের যাই, কারণ সেই সম্বন্ধে তারা ভালো বুঝে,এটা আমরা পুরাপুরি বিশ্বাস করি এবং মানি, দিনের ব্যাপারেও কোনটা হক আর কোনটা বাতিল এটা ওলামায়ে কেরামের ভালো করে চিনতে পারেন, কিন্তু মুখে বলি উলামায়ে কেরাম আমাদের মাথার তাজ কিন্তু বাস্তবে বিভিন্ন
ভাই সমস্যা হচ্ছে সবার পোষাক এক কাজের দাবীও এক
তাহলে বিভক্তি কেন.....? এখানে এক পক্ষের দাবি গ্রহনযোগ্য আর এক পক্ষের দাবি শরিয়তের মানদন্ডে গ্রহনযোগ্য নয়। এখন কে গ্রহনযোগ্য আর কে গ্রহন যোগ্য নয় !!!
এটা আমরা সাধারণ মানুষ যেহেতু আমরা আরবি বা উর্দু ভাষা বুঝি না সেহেতু নির্ভরযোগ্য আলেমদের উপর বিশ্বাস রাখতে হয়। একটা উদাহরণ দিই... যেমন ধরুন সেনাবাহিনীতে যখন কু হয় তখন দু-পক্ষ হয়ে যায়। এই দুই পক্ষের যে কোন একপক্ষ যারা সত্যিকারে দেশপ্রেমিক
জনগন কিন্তু তাদেরকে গ্রহন করে এবং দেশের নিরাপত্তার দায়িত্ব তাঁদের কাধে তুলে দিয়ে নিঃশ্চিন্ত থাকে। অপর দিকে হীনস্বার্থ চরিত্রার্থ করার মানসে যারা অপরাধ করেছিল তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হয়। এখানে সেনাবাহিনী প্রধান যিনি, তিনি যদি রুলস ভংগ করে অথবা এমন কনো কথা অর্ডার করে! যা ফলো করলে খোদ সেনাবাহিনী তো ডুববেই দেশও ধ্বংস হবে..... এখানেও সেইম ঘটনা ।
মাওঃ স'দ সাহেব বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্থানে তার বয়ানে শরিয়তের সাথে সাংঘর্ষিক এমন সব কথা বলেছেন যা অগ্রহণযোগ্য।
কথিত আছে বিচক্ষন আলেমগন উনার এইসকল ভুল গুলো শুধরে নিয়ে জনসম্মুখে রুজু হতে অনুরোধ করলে উনি ব্যাক্তি বিশেষের কাছে রুজু হন বটে কিন্তু পরবর্তী পর্যায়ে পুনরায় তিনি বিভিন্ন স্থানে একই ধরনের ভুল বয়ান চালিয় যাচ্ছেন। ফলে আমাদের দেশের আলেগন উম্মতের ঈমান আকিদার হেফাজতের কথা বিবেচনা করে উনার বিরুদ্ধে কঠোর আবস্থানে চলে যান....
শুধু মাত্র এই একজন ব্যাক্তির জন্য এই সমস্যা, আবার সমাধান ও ওনারই হাতে .. আর তিনি মাওঃ স'দ সাহেব।
মহান আল্লাহ্ আমাদের এই মুবারক কাজটি ফেৎনা মুক্ত করে পূনরায় সারা বিশ্বে চালু করার তাওফিক দান করুন..... আ' মিন ।
@@MdKasem-w5d 👍👍👍👍👍
এক ব্যক্তিকে বেশির ভাগ মানুষ চায় না, তাকে সেখান থেকে সরে আসলেই তো সমাধান।
সব জায়গায় মানুষের লোভ
তৃতীয় পক্ষ সরে গেলে সব ঠিক হয়ে যাবে। সেটা হলো হেফাজত।
আপনাদের লজ্জা হওয়া উচিত আলেম ওলামা ছাড়া, সোরা কমিটির অনুমতি ছাড়া কি করে আমল যথাযথভাবে পালন করা সম্ভব?
যে কেউ এসে বলবে যে হাদিস গুলো পড়ছেন সেগুলো জয়িফ তখন আপনাদের কি হবে?
আলেমদের নি বিরূপ মন্তব্য করবেন না।
মাজার পূজারি
সাদ সাহেব তওবা করলেই ঠিক হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ
ফাইজলামি করেন মিয়া,,,,🤬🤬🤬🤬🤬
😡😡😡😡
আল্লাহ কবুল করুন
We need united tablig jamat
হাজারও আলেম জাহান্নামী হবে শুধু নিজের বড়ত্ব প্রকাশ করার জন্য আর এখনতো ভালো আলেমও পাওয়াটা অনেক কষ্ট শাধ্য
প্রবাসী ভাইয়েরা থাকবে।
জাজাকাল্লাহ খায়ের
আলহামদুলিল্লাহ দাওয়াত ও তাবলীগ চলবে আজীবন নিজামুদ্দিন মারকাজকে অনুসরণ করে ইনশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ কারা তবলিগওয়ালা চেহারা দেখেই বোঝা যায় মাশাআল্লাহ..... বাংলাদেশের সমস্ত দ্বীনের দায়ী সাথীরা বড়দের ডাকে কাকরাইলে উপস্থিত আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহতালা সকলকে সঠিক জিনিস বোঝার তৌফিক দান করেন। আমিন।
ঠিকই বলেছেন, বাবড়ী আর পাগড়ী দেখলেই বুঝা যায় , হউক সে সুদের কারবারী ব্যাংকার বা জুয়াড়ী বীমা কোম্পানীর দালাল হউক বা ঔষধ কোম্পানী আর ডায়গনষ্টিক প্রতিষ্ঠানের কমিশনখোর বা রডের পরিবর্তে বাঁশ দিয়ে ঢালাই দেওয়া ইঞ্জিনিয়র হউক অথবা ইন্ডিয়ান তাবলীগের দাবী করে ফ্যাসিষ্ট হাসিনার লেসপেনসার হউক(তাতে কী আসে যায় বাবড়ী আর পাগড়ী আছে তো)
সাদসাহেব এসে ক্ষমা চাইলে সব সমাধান হয়ে যাবে।।
দোষ করি নাই মাফ চাইবো কেনো
আমরা সবাই মুসলিম উম্মাহ্" আমরা কেবলামুখী হইয়া সিজার মাধ্যমে এক আল্লাহর উপাসনা করি এরমধ্যে কোন ভেদাভেদ বা পার্থক্য থাকা উচিত নয়।
সাংবাদিকতার তথ্যগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করলে ভালো প্রথমত কাকরাইল মসজিদ কে ভাগাভাগির দাবি করার কারণে এবং উপদেষ্টাদের নিকট নতুন করে দাবি জানিয়ে ফিতনার সূচনা হয় আবার এরপরে ওলামা একরাম সমাবেশ ডাকছেন
সাদ সাহেব এবং জোবায়ের সাহেব কে বাদ অন্য বড় হুজুর কে দিয়ে ইজতেমার আয়োজন করতে হবে যে সবাই মিলে একত্রে এক সাথে ইজতেমার অংশগ্রহন করতে পারে।
আল্লাহ ওলামায়ে কেরামকে হেদায়েত দান করুক
আপনারা এটা বুঝেন না যে ক্ষমতা কারো চির স্থায়ী না।
❤❤❤❤ Mohian Allah pak amader sobi k heafazot Korean, Amin.❤❤❤❤.
কালবেলা উদ্দেশ্য ভাল না।
ভিতরে এবং বাহিরে সবখানে জিলাপি দেয়া হোক।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ পাক সবশওিমান উওম বিচারক
onek onek dhonnobad dekhanor jonno
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ যারা ওলামা দাবি করে উনারা কারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের যারা সমাবেশ করেছিল তাদেরকে জিজ্ঞাসা করেন একজন ও তিন চিল্লা 120 দিন কেউ লাগায় নাই অতএব কাজের কাজেই জুবায়ের সাহেব আপনি সংশোধন হন ইনশাআল্লাহ দেশের শান্তি ফিরে আসবে কোন বিপদগামী আপনি প্রয়োজনে বসুন আমাদের সঙ্গে মাওলানা সাদ জামাত বরকতুল্লাহর কাছে প্রশ্ন করুন ইনশাল্লাহ সঠিক উত্তর না দিতে পারলে আপনাদের সঙ্গে আমরাও বয়কট করবো ইনশাল্লাহ
মিথ্যা দিয়ে যাদের জন্ম, তারা সত্য কথে বলে কেমন করে ? ঐ সাদিয়ানী, তুমি কী সোহরাওয়ার্দী ময়দানে গিয়েছো যে, সে খানে একজনও তিন চিল্লার সাথী ছিল না।
তুমি যে একটা উন্নত মানের বেওকুফ তা তোমার কথাতেই বোঝা যায় .....? তুমি তো তাবলীগের "ত" ও বুঝ
নাই..... যেই হাফেজ আলেমগন কোরআন হাদিসের এলেম শেখার জন্য সেই ৫/৬ বছর বয়স থেকে পিতা/মাতার আদর শ্নেহকে কোরবানি করে ঘর বাড়ি ছেড়ে দুর দুরান্তে বিভিন্ন দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হাফেজ হতে মোটামুটি ৩ বৎসর + আলেম হতে ১৫/১৬ বৎসর পর্যন্ত দ্বীন ও দ্বীনি এলেম শিক্ষার জন্য পরিবার পরিজন থেকে
দুরে সফরে থাকে......
এইটারে কি বলে....?
আর তুমি আইছো এখানে ৪০দিন /১২০দিন / এক সালের হিসাব লইয়া... আমি হাইসবো 😂 না কান্দিবো 😭 ঠিক বুঝতে পারতাছিনা....?
তাবলীগ সম্পর্কে হযরত মাওলানা ইলিয়াস সাব (রহঃ) এর লেখা " মালফুজাতে ইলিয়াস " কিতাবটি কিনে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ৪/৫
বার মনোজোগ সহকারে পড়লে আশাকরি একটা সঠিক বুঝ পাওয়া যাবে ..... আল্লাহ্ সঠিক বুঝ দান করুন.....
তাবলীগ জামাত কি ১০০বছর আগে ছিল? এর আগে কারা তাবলীগ ৩চিল্লা লাগিয়েছিল। তাবলীগের জন্য কি চিল্লা ফরজ? গণ্ড মূর্খ এলেম নাই এজন্যই তো ব্যক্তি পূজা ছাড়ে না।
আপনি তো জোবায়ের সাহেবের পায়ের ধুলার সমান ও না আবার জোবায়ের সাহেবকে উদ্দেশ্য করে কথা বলেন। বেয়াদবি ছাড়েন আল্লাহর হেদায়াত পাবেন নইলে আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত হয়ে জাহান্নামী হতে হবে।
সবাই মাঠ তেগ করে শুধু বড় বড় আলেম গণ বসে সমাধান করতে হবে।
সাদিয়ানী থেকে হেফাজত করুন
আমাদের আমরা চাই আমাদের হযরত জি,বাংলাদেশ আসুক
যত দিন ইসলাম থেকে ওমুক পন্হি তমুক পন্হি বাদ দিয়ে এক আল্লাহ্ পন্থাি না হবে ততদিন ইসলামের কোন উপকার হবে না।
সাদপন্হীেদর বলছি, বাড়াবাড়ি না করে হকের পথে আসেন
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর সাদপন্থীরা হক এর উপর আছে।❤❤
বাতিল কখনো হক হতে পারে
জাহেল
সাতপন্থীরা হকের উপরে নেই। মুসলিসে সুরার ফায়সালা তারা মানে না। তোমাদের উপরে কোন আলেম নেই। যারা আছে তারা অর্থ লিপসু নাহাক পন্থী।
হক কি
তাবলীগ জামাত হলো আংশিক ইসলামের একটা পার্ট,তাইতো খালি দাওয়াত নিয়ে বসে আছে ৬৪ বছর, ইলিয়াস রহ. এরকম তাবলীগ প্রতিষ্ঠা করে নাই
মাঠ ভাগ হক
এত বিবাদ যেখানে, এবাদত হবে কিকরে। এই লোকবলে আমরা সঠিক আর ঐলোক বলে তাহারা সঠিক। আসল সঠিক যানতে হবে।
ইয়া আল্লাহ আপনি দাওয়াত ও তাবলীগের কাজ নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করছে তাদের আপনি হেদায়েত দান করুন,আমিন
Ajkey kakrail mosjid a jumar namaz shuru hobey 12.15 minute a . Inshallah amra sobai samana nia sobai ashbo.
সাতপন্থীদের দেইখা ভাগছে জুবায়ের পন্থেরা
আমি জেনারেল মানুষ তবে দেখেছি সাদ পন্থীদের মধ্যে আলেম ওলামা কম।
যেনে রেখো ছাড় দেওয়া আর ছেড়ে দেওয়া এক জিনিস নয়। আল্লাহ যেমন ছাড় দেয় মগর ছেড়ে দেন না, তেমনি আল্লাহওয়ালারাও ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দিবেন না। নমনীয়তাকে দুর্বলতা মনে করলে ভূল করবে। হুদায়বিয়ার সময় কাফেরদের সব শর্ত মেনে ছাড় দেওয়া দুর্বলতা ছিলনা বরং নমনীয়তা ছিল,ফলাফল হলো বিনা রক্তপাতে মক্কা বিজয়।
আজ মনে লাগবে
আলহামদুলিল্লাহ আমার দোয়া ছাড়া কিছু করার নাই
শান্তিপূর্ণ ভাবে তালগাছটা আমার
হক্কানী আলেম এর বি পক্ষে জারা কথা বলে৷ তাদের মেহনত হক বলে মনে হচ্ছে না
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
এৱা মূখে শেখ ফৰিদ বগলে ইট সাদ পাটি
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ খুবই সুন্দর লাগে ইনশাআল্লাহ ❤❤❤
সকল মুসলিম ভাই ভাই আমাদের মাঝে দ্বন্দ্ব থাকবে কেন একসাথে মিলে কি এস্তেমা পালন করা যায় না?
হে রাব্বুল আল-আমীন দয়া করে এই মতভেদ অবসান করে দিন।
তাসবিহ আর টুপি সাথে ছিল বাঁশ,কথা হচ্ছে যদি ওনাদেরই প্রোগাম থেকে থাকে তবে আপনারা কেন সেখানে গিয়েছিলেন?
আল্লাহ পাক সমাধান করুন
Alhamdulillah
আমরা সাধারণ মুসলমান বুঝতে পারছি না কেনো এই বিভাজন!
উলামায়ে ছুঁ সাদ।
সাদ সাহেব সম্পর্কে ধারণা আছে ওনার জীবনযাপন আর জুবায়ের সাহেব জীবনযাপন বলে দেয় কে কেমন, সাদ সাহেব এর মত মানুষ এই হয় না
এইসব লোকদের দরকার ছিল কোরআনকে সহীহ ভাবে পড়া কোরআন শিক্ষা করা কুরআনের আমল করা কোরআন প্রচার করা এবং জালেমের আইন-কানুন থেকে বেশি আল্লাহর আইন-কানুন দিন প্রতিষ্ঠা করা কিন্তু এরাই অকাজ করার জন্য আসলে তাদের জাহান্নাম ফয়সালা করে নিয়েছে নিজেরা
ইনশাআল্লাহ জানলা না থাকলে
সবাই দলে দলে কাকরাইল চলে আসি অনেক ফায়দা হইবে
আল্লাহ এদেরকে হেদায়েত দান করুক এরা উলামায়ে কেরামদের কে গোমরাহ মনে করতেছেন এই ভাইদের কে দেখলে খুবই কষ্ট লাগে😅😅😅
পাগড়ী পরলেই তো তোমাদের কাছে আলেম ওলামা হয়ে যায়।😂😂
রাইট আলহামদুলিল্লাহ
সাতপন্থী নিপাত যাক
হে আললাহু আপনি তাবলিগ এর এ ধন্ধ মিটিয়ে দিন,
জোবায়ের গ্রুপ দেকশি পাতিল নিয়া ভাগছে
জুবায়ের পন্থী বলতে নেই বরং আলেম পন্থী তাবলিগ আর সাদিয়ানী ভারতের র এর এজেন্ট
নষ্ট মস্তিষ্ক নিয়ে দীন ছড়ানো যায় না,বরং হিংসা বিদ্বেষ এবং কলহ ছড়ানো সম্ভব!
এছাক পদ্ধতিদেরকে আল্লাহ তাআলা হেদায়েত দান করুক
সাআদ বাতিল
জোবায়ের বাতিল
যে পথে কাদিয়ানী
সে পথে সাদিয়ানি