সালামুন আলাইকুম স্যার। অনেক অনেক ধন্যবাদ। আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ এই আলোচনা শুনার জন্য অনেকদিন অপেক্ষায় ছিলাম। উত্তর পেয়ে গেছি। আজ আমি শান্ত। আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।
সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক আপনি বলতে পারেন লামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক হবেই-- ( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়? এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক), অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র। এই মুর্খ বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব। আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে) অন্য দিকে السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।" (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) ভাই আমি আপনার হেদায়াত চাই--- চাই আল কোরআন ভাল করে বুঝুন-- কারো (ইহুদী/খৃষ্টান/হিন্দু/কাফের) দালালি করেন না---
আপনার আশেপাশে যারা কথা বলছে, হয় তাদের ক্যামেরা ফ্রেমে আনুন, না হয় তাদের অডিও বন্ধ করে দিন ! এ অবস্থা আপনার আলোচনা শুনতে বারবার মনযোগ নষ্ট হয়ে যায় ! Please, Try to understand me!
২৭৭. নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছে, সৎকাজ করেছে, সালাত প্রতিষ্ঠা করেছে এবং যাকাত দিয়েছে, তাদের প্রতিদান রয়েছে তাদের রব-এর নিকট। আর তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না। Sura Nessa: ৪:১০১ وَ اِذَا ضَرَبۡتُمۡ فِی الۡاَرۡضِ فَلَیۡسَ عَلَیۡکُمۡ جُنَاحٌ اَنۡ تَقۡصُرُوۡا مِنَ الصَّلٰوۃِ ٭ۖ اِنۡ خِفۡتُمۡ اَنۡ یَّفۡتِنَکُمُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ؕ اِنَّ الۡکٰفِرِیۡنَ کَانُوۡا لَکُمۡ عَدُوًّا مُّبِیۡنًا ﴿۱۰۱﴾ ১০১. তোমরা যখন দেশ-বিদেশে সফর করবে তখন যদি তোমাদের আশংকা হয় যে, কাফেররা তোমাদের জন্য ফিতনা সৃষ্টি করবে, তবে সালাত ‘কসর’(১) করলে তোমাদের কোন দোষ নেই। নিশ্চয়ই কাফেররা তোমাদের প্রকাশ্য শক্র। sura Mayeda: ৫:৫৮ وَ اِذَا نَادَیۡتُمۡ اِلَی الصَّلٰوۃِ اتَّخَذُوۡهَا هُزُوًا وَّ لَعِبًا ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ قَوۡمٌ لَّا یَعۡقِلُوۡنَ ﴿۵۸﴾ ৫৮. আর যখন তোমরা সালাতের প্রতি আহ্বান কর তখন তারা সেটাকে হাসি-তামাশা ও খেলার বস্তুরূপে গ্রহণ করে- এটা এ জন্যে যে, তারা এমন এক সম্প্রদায় যারা বোঝে না। ৫:৯১ اِنَّمَا یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّوۡقِعَ بَیۡنَکُمُ الۡعَدَاوَۃَ وَ الۡبَغۡضَآءَ فِی الۡخَمۡرِ وَ الۡمَیۡسِرِ وَ یَصُدَّکُمۡ عَنۡ ذِکۡرِ اللّٰهِ وَ عَنِ الصَّلٰوۃِ ۚ فَهَلۡ اَنۡتُمۡ مُّنۡتَهُوۡنَ ﴿۹۱﴾ ৯১. শয়তান তো চায়, মদ ও জুয়া দ্বারা তোমাদের মধ্যে শক্রতা ও বিদ্বেষ ঘটাতে এবং তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিতে। তবে কি তোমরা বিরত হবে না?(১) Sura Anyam: ৬:১৬২ قُلۡ اِنَّ صَلَاتِیۡ وَ نُسُکِیۡ وَ مَحۡیَایَ وَ مَمَاتِیۡ لِلّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ ﴿۱۶۲﴾ۙ ১৬২. বলুন, আমার সালাত, আমার কুরবানী, আমার জীবন ও আমার মরণ সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহরই জন্য।(১) ৬:১৬৩ لَا شَرِیۡکَ لَهٗ ۚ وَ بِذٰلِکَ اُمِرۡتُ وَ اَنَا اَوَّلُ الۡمُسۡلِمِیۡنَ ﴿۱۶۳﴾ ১৬৩. তার কোন শরীক নেই। আর আমাকে এরই নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে(১) এবং আমি মুসলিমদের মধ্যে প্রথম। Sura Araf: ৭:১৭০ وَ الَّذِیۡنَ یُمَسِّکُوۡنَ بِالۡکِتٰبِ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ ؕ اِنَّا لَا نُضِیۡعُ اَجۡرَ الۡمُصۡلِحِیۡنَ ﴿۱۷۰﴾ ১৭০. যারা কিতাবকে দৃঢ়ভাবে ধারন করে ও সালাত কায়েম করে, আমরা তো সৎকর্মপরায়ণদের শ্রমফল নষ্ট করি না।(১) Sura Attawba: ৯:১১ فَاِنۡ تَابُوۡا وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ فَاِخۡوَانُکُمۡ فِی الدِّیۡنِ ؕ وَ نُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ ﴿۱۱﴾ ১১. অতএব তারা যদি তাওবাহ করে, সালাত কায়েম করে ও যাকাত দেয়, তবে দ্বীনের মধ্যে তারা তোমাদের ভাই(১); আর আমরা আয়াতসমূহ স্পষ্টভাবে বর্ণনা করি এমন সম্প্রদায়ের জন্য যারা জানে।(২)
অনেক গভীর প্রশ্নের বিভ্রান্তির এমন অসাধারণ সমাধান কেবল আপনার মত প্রাজ্ঞ জনের পক্ষেই দেয়া সম্ভব। আমি মনে করি আপনার সাধনা সফল হয়েছে। আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘায়ু করুন তাতে আমরা সাধারণ নির্বোধ লোকরা অনেক কিছুই জানতে পারবো।
রাসূল সঃ অনুসরণ করুন - এই তারছেড়া কে নয়- কোরআনের আয়াত দিলাম বুঝুন ২:১৫১ كَمَاۤ اَرۡسَلۡنَا فِیۡكُمۡ رَسُوۡلًا مِّنۡكُمۡ یَتۡلُوۡا عَلَیۡكُمۡ اٰیٰتِنَا وَ یُزَكِّیۡكُمۡ وَ یُعَلِّمُكُمُ الۡكِتٰبَ وَ الۡحِكۡمَۃَ وَ یُعَلِّمُكُمۡ مَّا لَمۡ تَكُوۡنُوۡا تَعۡلَمُوۡنَ ﴿۱۵۱﴾ؕۛكما ارسلنا فیكم رسولا منكم یتلوا علیكم ایتنا و یزكیكم و یعلمكم الكتب و الحكمۃ و یعلمكم ما لم تكونوا تعلمون ﴿۱۵۱﴾ যেভাবে আমি তোমাদের মধ্যে একজন রাসূল প্রেরণ করেছি তোমাদের মধ্য থেকে, যে তোমাদের কাছে আমার আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করে, তোমাদেরকে পবিত্র করে এবং কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেয়। আর তোমাদেরকে শিক্ষা দেয় এমন কিছু যা তোমরা জানতে না। ৪:১৫০ اِنَّ الَّذِیۡنَ یَكۡفُرُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ رُسُلِهٖ وَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یُّفَرِّقُوۡا بَیۡنَ اللّٰهِ وَ رُسُلِهٖ وَ یَقُوۡلُوۡنَ نُؤۡمِنُ بِبَعۡضٍ وَّ نَكۡفُرُ بِبَعۡضٍ ۙ وَّ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّتَّخِذُوۡا بَیۡنَ ذٰلِكَ سَبِیۡلًا ﴿۱۵۰﴾ۙان الذین یكفرون بالله و رسلهٖ و یریدون ان یفرقوا بین الله و رسلهٖ و یقولون نؤمن ببعض و نكفر ببعض و یریدون ان یتخذوا بین ذلك سبیلا ﴿۱۵۰﴾ নিশ্চয় যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের সাথে কুফরী করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের মধ্যে পার্থক্য করতে চায় এবং বলে, ‘আমরা কতককে বিশ্বাস করি আর কতকের সাথে কুফরী করি’ এবং তারা এর মাঝামাঝি একটি পথ গ্রহণ করতে চায় । ৭ : ১৫৭ اَلَّذِیۡنَ یَتَّبِعُوۡنَ الرَّسُوۡلَ النَّبِیَّ الۡاُمِّیَّ الَّذِیۡ یَجِدُوۡنَهٗ مَكۡتُوۡبًا عِنۡدَهُمۡ فِی التَّوۡرٰىۃِ وَ الۡاِنۡجِیۡلِ ۫ یَاۡمُرُهُمۡ بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَ یَنۡهٰهُمۡ عَنِ الۡمُنۡكَرِ وَ یُحِلُّ لَهُمُ الطَّیِّبٰتِ وَ یُحَرِّمُ عَلَیۡهِمُ الۡخَبٰٓئِثَ وَ یَضَعُ عَنۡهُمۡ اِصۡرَهُمۡ وَ الۡاَغۡلٰلَ الَّتِیۡ كَانَتۡ عَلَیۡهِمۡ ؕ فَالَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِهٖ وَ عَزَّرُوۡهُ وَ نَصَرُوۡهُ وَ اتَّبَعُوا النُّوۡرَ الَّذِیۡۤ اُنۡزِلَ مَعَهٗۤ ۙ اُولٰٓئِكَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ ﴿۱۵۷﴾ যারা অনুসরণ করে রাসূলের, যে উম্মী নবী; যার গুণাবলী তারা নিজদের কাছে তাওরাত ও ইঞ্জিলে লিখিত পায়, যে তাদেরকে সৎ কাজের আদেশ দেয় ও বারণ করে অসৎ কাজ থেকে এবং তাদের জন্য পবিত্র বস্তু হালাল করে আর অপবিত্র বস্তু হারাম করে। আর তাদের থেকে বোঝা ও শৃংখল- যা তাদের উপরে ছিল- অপসারণ করে। সুতরাং যারা তার প্রতি ঈমান আনে, তাকে সম্মান করে, তাকে সাহায্য করে এবং তার সাথে যে নূর নাযিল করা হয়েছে তা অনুসরণ করে তারাই সফলকাম। ৪:৬১ وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ تَعَالَوۡا اِلٰی مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ وَ اِلَی الرَّسُوۡلِ رَاَیۡتَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡكَ صُدُوۡدًا ﴿ۚ۶۱﴾و اذا قیل لهم تعالوا الی ما انزل الله و الی الرسول رایت المنفقین یصدون عنك صدودا ﴿۶۱﴾ আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা আস যা আল্লাহ নাযিল করেছেন তার দিকে এবং রাসূলের দিকে’, তখন মুনাফিকদেরকে দেখবে তোমার কাছ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফিরে যাচ্ছে। ১৬:৪৪ بِالۡبَیِّنٰتِ وَ الزُّبُرِ ؕ وَ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡكَ الذِّكۡرَ لِتُبَیِّنَ لِلنَّاسِ مَا نُزِّلَ اِلَیۡهِمۡ وَ لَعَلَّهُمۡ یَتَفَكَّرُوۡنَ ﴿۴۴﴾بالبینت و الزبر و انزلنا الیك الذكر لتبین للناس ما نزل الیهم و لعلهم یتفكرون ﴿۴۴﴾ (তাদের প্রেরণ করেছি) স্পষ্ট প্রমাণাদি ও কিতাবসমূহ এবং তোমার প্রতি নাযিল করেছি কুরআন, যাতে তুমি মানুষের জন্য স্পষ্ট করে দিতে পার, যা তাদের প্রতি নাযিল হয়েছে। আর যাতে তারা চিন্তা করে। ৬:১৫৩ وَ اَنَّ هٰذَا صِرَاطِیۡ مُسۡتَقِیۡمًا فَاتَّبِعُوۡهُ ۚ وَ لَا تَتَّبِعُوا السُّبُلَ فَتَفَرَّقَ بِكُمۡ عَنۡ سَبِیۡلِهٖ ؕ ذٰلِكُمۡ وَصّٰكُمۡ بِهٖ لَعَلَّكُمۡ تَتَّقُوۡنَ ﴿۱۵۳﴾و ان هذا صراطی مستقیما فاتبعوه و لا تتبعوا السبل فتفرق بكم عن سبیلهٖ ذلكم وصكم بهٖ لعلكم تتقون ﴿۱۵۳﴾
অনেকের কুরআন এর আয়াত নিয়ে অনেক আলোচনা শুনেছি, কিন্তু আপনার কোরানের আলোচনা শুনে বেশি করে কুরআন শিখার আগ্রহ হয়েছে। আপনি দয়া করে সম্পূর্ণ কুরআন এর ব্যাখ্যা অনলাইনে প্রকাশ করুন।
আপনাদের আলোচনা অতি চমৎকার, কোরআনের সঠিক ব্যাখ্যা ও তাপছির মানুষের মধ্যে প্রচার করার জন্য এবং আল্লাহর প্রকৃত সত্য সামনে আনার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার আলোচনায় হৃদয় প্রশমিত হলো। কিন্তু আপনাদের ভিডিওতে কিছু এক্সট্রা ডিউরেশন হচ্ছে আমার মনে হয় সেগুলো এডিটিংএর সময় রিমুভ করা উচিৎ। আরেকটা কথা আপনারা কোন কোন সূরা থেকে এবং কি বিষয় বস্তু আলোচনা করছেন তার একটা প্রাথমিক ইন্ট্রো দিয়ে দিলে দর্শকের কাছে আরো একটু পরিস্কার হয়। অনেকে ভালোভাবে এগুলো বুঝতে সক্ষম হবে আমার মনে হয়।
সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক আপনি বলতে পারেন লামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক হবেই-- ( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়? এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক), অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র। এই মুর্খ বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব। আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে) অন্য দিকে السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।" (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) ভাই আমি আপনার হেদায়াত চাই--- চাই আল কোরআন ভাল করে বুঝুন-- কারো (ইহুদী/খৃষ্টান/হিন্দু/কাফের) দালালি করেন না---
ওনি আসলে আল কুরআনের কিছু মানে আর কিছু মানে না - আর কিছু বুঝে এটিএন বাংলার মুন্নি সাহার মত ( ওনার মন গড়া তাফসির) যেমন ধরুন এই০৩ টি আয়াত দিলাম এক সাহাবীদের মত ঈমান দুই মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী তাদেরকে অনুসরণ তিন আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী প্রসঙ্গে ১. সূরা নিসা ৪:-১৫০, ১৫১ إِنَّ الَّذِينَ يَكْفُرُونَ بِاللّهِ وَرُسُلِهِ وَيُرِيدُونَ أَن يُفَرِّقُواْ بَيْنَ اللّهِ وَرُسُلِهِ وَيقُولُونَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَنَكْفُرُ بِبَعْضٍ وَيُرِيدُونَ أَن يَتَّخِذُواْ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلاً أُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ حَقًّا وَأَعْتَدْنَا لِلْكَافِرِينَ عَذَابًا مُّهِينًا অর্থঃ যারা আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কতককে বিশ্বাস করি কিন্তু কতককে প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায়। প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব। সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ্য করছেন - অথচ আল্লাহ্ কোরআনে সাহাবীদের মত ঈমান আনতে বলেছেন - ২:১৩৭ فَاِنۡ اٰمَنُوۡا بِمِثۡلِ مَاۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا هُمۡ فِیۡ شِقَاقٍ ۚ فَسَیَكۡفِیۡكَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ ﴿۱۳۷﴾ؕ ১৩৭. অতঃপর তোমরা যেরূপ ঈমান এনেছ তারাও যদি সেরূপ ঈমান আনে, তবে নিশ্চয় তারা হেদায়াত পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তারা বিরোধিতায় লিপ্ত সুতরাং তাদের বিপক্ষে আপনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ। ৯:১০০ وَ السّٰبِقُوۡنَ الۡاَوَّلُوۡنَ مِنَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ وَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُمۡ بِاِحۡسَانٍ ۙ رَّضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ تَحۡتَهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِكَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ ﴿۱۰۰﴾ و السبقون الاولون من المهجرین و الانصار و الذین اتبعوهم باحسان رضی الله عنهم و رضوا عنه و اعد لهم جنت تجری تحتها الانهر خلدین فیها ابدا ذلك الفوز العظیم ﴿۱۰۰﴾ আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য। আয়াত ওনি কখনো বলে না -
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন ৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾ যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’
সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক আপনি বলতে পারেন লামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক হবেই-- ( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়? এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক), অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র। এই মুর্খ বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব। আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে) অন্য দিকে السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।" (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) ভাই আমি আপনার হেদায়াত চাই--- চাই আল কোরআন ভাল করে বুঝুন-- কারো (ইহুদী/খৃষ্টান/হিন্দু/কাফের) দালালি করেন না---
স্যার, কোরআনের আলোকে তালাক সম্পর্কে আলোচনা করবেন প্লিজ। আমি বুঝলাম, তালাক, তিন বার, মানে এরপর আবার তাকেই বিয়ে করতে পারবে কিন্তু আর তালাক দিতে পারবে না।
Ai paglar Salah nai ٣٢ Indeed, those who disbelieve, hinder ˹others˺ from the Way of Allah, and defy the Messenger after ˹true˺ guidance has become clear to them; they will not harm Allah in the least, but He will render their deeds void. ৩২. নিশ্চয় যারা কুফরী করেছে, মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে নিবৃত্ত করেছে এবং নিজেদের কাছে হিদায়াত সুস্পষ্ট হওয়ার পর রাসূলের বিরোধিতা করেছে, তারা আল্লাহ্র কোনই ক্ষতি করতে পারবে না। আর অচিরেই তিনি তাদের আমলসমূহ নিস্ফল করে দেবেন ۞ يَـٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓا۟ أَطِيعُوا۟ ٱللَّهَ وَأَطِيعُوا۟ ٱلرَّسُولَ وَلَا تُبْطِلُوٓا۟ أَعْمَـٰلَكُمْ ٣٣ ৩৩. হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর এবং রাসূলের আনুগত্য কর, আর তোমরা তোমাদের আমলসমূহ বিনষ্ট করো না। Indeed, those who disbelieved and averted [people] from the path of Allah and then died while they were disbelievers - never will Allah forgive them. Indeed, those who disbelieved and averted [people] from the path of Allah and then died while they were disbelievers - never will Allah forgive them. قُلۡ إِن كُنتُمۡ تُحِبُّونَ ٱللَّهَ فَٱتَّبِعُونِي يُحۡبِبۡكُمُ ٱللَّهُ وَيَغۡفِرۡ لَكُمۡ ذُنُوبَكُمۡۚ وَٱللَّهُ غَفُور্ٞ
5:101 হে ঈমানদারগণ! তোমরা এমন বিষয়ে প্রশ্ন করো না, যা তোমাদের কাছে প্রকাশ করা হলে তা তোমাদেরকে কষ্ট দিবে। যে কালে কুরআন নাযিল হচ্ছে সে সময় যদি ওসব বিষয়ে প্রশ্ন কর তবে তা তোমাদের জন্য প্রকাশ করে দেয়া হবে। (এ পর্যন্ত যা করেছ) আল্লাহ তা ক্ষমা করেছেন, আর আল্লাহ হলেন বড়ই ক্ষমাশীল, পরম সহিষ্ণু। Tubda অর্থ প্রকাশ করা
০৩ টি আয়াত দিলাম এক সাহাবীদের মত ঈমান দুই মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী তাদেরকে অনুসরণ তিন আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী প্রসঙ্গে ১. সূরা নিসা ৪:-১৫০, ১৫১ إِنَّ الَّذِينَ يَكْفُرُونَ بِاللّهِ وَرُسُلِهِ وَيُرِيدُونَ أَن يُفَرِّقُواْ بَيْنَ اللّهِ وَرُسُلِهِ وَيقُولُونَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَنَكْفُرُ بِبَعْضٍ وَيُرِيدُونَ أَن يَتَّخِذُواْ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلاً أُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ حَقًّا وَأَعْتَدْنَا لِلْكَافِرِينَ عَذَابًا مُّهِينًا অর্থঃ যারা আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কতককে বিশ্বাস করি কিন্তু কতককে প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায়। প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব। সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ্য করছেন - অথচ আল্লাহ্ কোরআনে সাহাবীদের মত ঈমান আনতে বলেছেন - ২:১৩৭ فَاِنۡ اٰمَنُوۡا بِمِثۡلِ مَاۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا هُمۡ فِیۡ شِقَاقٍ ۚ فَسَیَكۡفِیۡكَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ ﴿۱۳۷﴾ؕ ১৩৭. অতঃপর তোমরা যেরূপ ঈমান এনেছ তারাও যদি সেরূপ ঈমান আনে, তবে নিশ্চয় তারা হেদায়াত পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তারা বিরোধিতায় লিপ্ত সুতরাং তাদের বিপক্ষে আপনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ। ৯:১০০ وَ السّٰبِقُوۡنَ الۡاَوَّلُوۡنَ مِنَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ وَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُمۡ بِاِحۡسَانٍ ۙ رَّضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ تَحۡتَهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِكَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ ﴿۱۰۰﴾ و السبقون الاولون من المهجرین و الانصار و الذین اتبعوهم باحسان رضی الله عنهم و رضوا عنه و اعد لهم جنت تجری تحتها الانهر خلدین فیها ابدا ذلك الفوز العظیم ﴿۱۰۰﴾ আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।
কুরয়ানের যেসব অর্থ তিনি করছেন এর ভিত্তি কী??? আরবী ভাষার শাব্দিক অর্থ হলো এই লোকের পুজি! তো আল্লাহ আরবী শব্দ সংরক্ষণ করতে পারলেন আর হাদীস সংরক্ষণ করতে পারলেন না???? যতসব হাস্যকর কথাবার্তা এই লোকের!
স্যার আপনি আবার কোত্থেকে উদয় হলেন? কোন্ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখা পড়া করেছেন? কেন জিগ্গেস করতেছি ? বুঝতেই তো পারছেন, ফেতনার যুগে আমরা প্রবেশ করেছি। ফেতনা বাজিদের কারণে ঈমান রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়েছে! দেখেন না , না বুঝে কত দর্শক হয় হয় করতেছে। আল্লাহ আমাদের কে ফেতনা বাজিদের থেকে হেফাজত করুন। আমিন।
সালামুন আলাইকুম,স্যার আমার প্রশ্ন হল, নামাজ /সালাতের ব্যাপারে যে ট্রপিকটা করেছেন। আপনি বুঋাতে চেয়েছেন, আমরা প্রচলিত যে সালাত আদায় করি এ সলাতের কোন প্রয়োজন নাই। ★★★ স্যার সালাতের ব্যাপারে আমরা কয় একটা আয়াত দেখি দয়া করে এ আয়াত সমুহের ব্যাপারে একটা ট্রপিক করবেন, ★★ ছুরা বাকারা আয়াত নং ২৩৯ ছুরা নিসা আয়াত নং ১০১/১০২/১০৩।
ফেতনা/ফেরকাবাজ এর জন্যই ইসলামে বিবেধ। মসজিদ আল্লাহর জন্য: وَّ اَنَّ الۡمَسٰجِدَ لِلّٰهِ فَلَا تَدۡعُوۡا مَعَ اللّٰهِ اَحَدًا আর নিশ্চয় মসজিদগুলো আল্লাহরই জন্য। কাজেই তোমরা আল্লাহর সাথে অন্য কাউকে ডেকো না। (৭২. জিন ১৮) মসজিদ আবাদকারীদের বৈশিষ্ট্য: اِنَّمَا یَعۡمُرُ مَسٰجِدَ اللّٰهِ مَنۡ اٰمَنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَ اَقَامَ الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَی الزَّکٰوۃَ وَ لَمۡ یَخۡشَ اِلَّا اللّٰهَ فَعَسٰۤی اُولٰٓئِکَ اَنۡ یَّکُوۡنُوۡا مِنَ الۡمُهۡتَدِیۡنَ আল্লাহর মাসজিদের আবাদ তো তারাই করবে যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি ঈমান আনে, নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত আদায় করে আর আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ভয় করে না। আশা করা যায়, তারাই হবে সঠিক পথপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত। (৯. তওবা ১৮) তাকওয়ার ভিত্তির উপর মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হবে: لَا تَقُمۡ فِیۡهِ اَبَدًا ؕ لَمَسۡجِدٌ اُسِّسَ عَلَی التَّقۡوٰی مِنۡ اَوَّلِ یَوۡمٍ اَحَقُّ اَنۡ تَقُوۡمَ فِیۡهِ ؕ فِیۡهِ رِجَالٌ یُّحِبُّوۡنَ اَنۡ یَّتَطَهَّرُوۡا ؕ وَ اللّٰهُ یُحِبُّ الۡمُطَّهِّرِیۡنَ তুমি ওর ভিতরে কক্ষনো দাঁড়াবে না। প্রথম দিন থেকেই যে মসজিদের ভিত্তি তাকওয়ার উপর প্রতিষ্ঠিত, তোমার দাঁড়ানোর জন্য সেটাই অধিক উপযুক্ত, সেখানে এমন সব লোক আছে যারা পবিত্রতা লাভ করতে ভালবাসে, আর আল্লাহ পবিত্রতা লাভকারীদের ভালবাসেন। (৯. তওবা ১০৮)
সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক আপনি বলতে পারেন লামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক হবেই-- ( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়? এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক), অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র। এই মুর্খ বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব। আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে) অন্য দিকে السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।" (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) ভাই আমি আপনার হেদায়াত চাই--- চাই আল কোরআন ভাল করে বুঝুন-- কারো (ইহুদী/খৃষ্টান/হিন্দু/কাফের) দালালি করেন না---
অসাধারণ,,, মনের মতো আলোচনা ❤️❤️
এই প্রথম কোরআনের সঠিক ব্যাখ্যা শুনলাম
অসাধারণ কথা ❤❤❤❤
অসাধারণ saitani alochona
সালামুন আলাইকুম স্যার। অনেক অনেক ধন্যবাদ। আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ এই আলোচনা শুনার জন্য অনেকদিন অপেক্ষায় ছিলাম। উত্তর পেয়ে গেছি। আজ আমি শান্ত। আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।
সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম
السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক
আপনি বলতে পারেন লামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন
আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক হবেই--
( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়?
এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক),
অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র।
এই মুর্খ বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব।
আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে)
অন্য দিকে
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।"
(এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। )
ভাই আমি আপনার হেদায়াত চাই--- চাই আল কোরআন ভাল করে বুঝুন-- কারো (ইহুদী/খৃষ্টান/হিন্দু/কাফের) দালালি করেন না---
ছ্যাপ তাফসির কারক এই আয়াতের তাফসির করবে না-
কোরআনের ধোকে দিতে গেলে বোকা হয়ে যাবেন।
ছুরা বাকারা আয়াত নং ২৩৯
ছুরা নিসা আয়াত নং ১০১/১০২/১০৩।
আপনার আশেপাশে যারা কথা বলছে, হয় তাদের ক্যামেরা ফ্রেমে আনুন, না হয় তাদের অডিও বন্ধ করে দিন ! এ অবস্থা আপনার আলোচনা শুনতে বারবার মনযোগ নষ্ট হয়ে যায় ! Please, Try to understand me!
এরা কি বলতে চায় সেটাই বুঝলাম না।
You are 100% right, thanks Sir. Dinajpur
❤❤❤❤❤❤❤
২৭৭. নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছে, সৎকাজ করেছে, সালাত প্রতিষ্ঠা করেছে এবং যাকাত দিয়েছে, তাদের প্রতিদান রয়েছে তাদের রব-এর নিকট। আর তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না।
Sura Nessa:
৪:১০১ وَ اِذَا ضَرَبۡتُمۡ فِی الۡاَرۡضِ فَلَیۡسَ عَلَیۡکُمۡ جُنَاحٌ اَنۡ تَقۡصُرُوۡا مِنَ الصَّلٰوۃِ ٭ۖ اِنۡ خِفۡتُمۡ اَنۡ یَّفۡتِنَکُمُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ؕ اِنَّ الۡکٰفِرِیۡنَ کَانُوۡا لَکُمۡ عَدُوًّا مُّبِیۡنًا ﴿۱۰۱﴾
১০১. তোমরা যখন দেশ-বিদেশে সফর করবে তখন যদি তোমাদের আশংকা হয় যে, কাফেররা তোমাদের জন্য ফিতনা সৃষ্টি করবে, তবে সালাত ‘কসর’(১) করলে তোমাদের কোন দোষ নেই। নিশ্চয়ই কাফেররা তোমাদের প্রকাশ্য শক্র।
sura Mayeda:
৫:৫৮ وَ اِذَا نَادَیۡتُمۡ اِلَی الصَّلٰوۃِ اتَّخَذُوۡهَا هُزُوًا وَّ لَعِبًا ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ قَوۡمٌ لَّا یَعۡقِلُوۡنَ ﴿۵۸﴾
৫৮. আর যখন তোমরা সালাতের প্রতি আহ্বান কর তখন তারা সেটাকে হাসি-তামাশা ও খেলার বস্তুরূপে গ্রহণ করে- এটা এ জন্যে যে, তারা এমন এক সম্প্রদায় যারা বোঝে না।
৫:৯১ اِنَّمَا یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّوۡقِعَ بَیۡنَکُمُ الۡعَدَاوَۃَ وَ الۡبَغۡضَآءَ فِی الۡخَمۡرِ وَ الۡمَیۡسِرِ وَ یَصُدَّکُمۡ عَنۡ ذِکۡرِ اللّٰهِ وَ عَنِ الصَّلٰوۃِ ۚ فَهَلۡ اَنۡتُمۡ مُّنۡتَهُوۡنَ ﴿۹۱﴾
৯১. শয়তান তো চায়, মদ ও জুয়া দ্বারা তোমাদের মধ্যে শক্রতা ও বিদ্বেষ ঘটাতে এবং তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিতে। তবে কি তোমরা বিরত হবে না?(১)
Sura Anyam:
৬:১৬২ قُلۡ اِنَّ صَلَاتِیۡ وَ نُسُکِیۡ وَ مَحۡیَایَ وَ مَمَاتِیۡ لِلّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ ﴿۱۶۲﴾ۙ
১৬২. বলুন, আমার সালাত, আমার কুরবানী, আমার জীবন ও আমার মরণ সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহরই জন্য।(১)
৬:১৬৩ لَا شَرِیۡکَ لَهٗ ۚ وَ بِذٰلِکَ اُمِرۡتُ وَ اَنَا اَوَّلُ الۡمُسۡلِمِیۡنَ ﴿۱۶۳﴾
১৬৩. তার কোন শরীক নেই। আর আমাকে এরই নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে(১) এবং আমি মুসলিমদের মধ্যে প্রথম।
Sura Araf:
৭:১৭০ وَ الَّذِیۡنَ یُمَسِّکُوۡنَ بِالۡکِتٰبِ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ ؕ اِنَّا لَا نُضِیۡعُ اَجۡرَ الۡمُصۡلِحِیۡنَ ﴿۱۷۰﴾
১৭০. যারা কিতাবকে দৃঢ়ভাবে ধারন করে ও সালাত কায়েম করে, আমরা তো সৎকর্মপরায়ণদের শ্রমফল নষ্ট করি না।(১)
Sura Attawba:
৯:১১ فَاِنۡ تَابُوۡا وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ فَاِخۡوَانُکُمۡ فِی الدِّیۡنِ ؕ وَ نُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ ﴿۱۱﴾
১১. অতএব তারা যদি তাওবাহ করে, সালাত কায়েম করে ও যাকাত দেয়, তবে দ্বীনের মধ্যে তারা তোমাদের ভাই(১); আর আমরা আয়াতসমূহ স্পষ্টভাবে বর্ণনা করি এমন সম্প্রদায়ের জন্য যারা জানে।(২)
আল্লাহ আপনার সহায় হউন
ফেত্না বাজ, আল্লহি ইয়াহদিক।
সালামুন আলাইকুম, ভাই আপনি সূরা২৩/ আয়াত০৬ এর অনুবাদ করে জানালে উপকৃত হতাম
অনেক গভীর প্রশ্নের বিভ্রান্তির এমন অসাধারণ সমাধান কেবল আপনার মত প্রাজ্ঞ জনের পক্ষেই দেয়া সম্ভব। আমি মনে করি আপনার সাধনা সফল হয়েছে।
আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘায়ু করুন তাতে আমরা সাধারণ নির্বোধ লোকরা অনেক কিছুই জানতে পারবো।
অনুসরণ করছি।❤
রাসূল সঃ অনুসরণ করুন - এই তারছেড়া কে নয়-
কোরআনের আয়াত দিলাম বুঝুন
২:১৫১ كَمَاۤ اَرۡسَلۡنَا فِیۡكُمۡ رَسُوۡلًا مِّنۡكُمۡ یَتۡلُوۡا عَلَیۡكُمۡ اٰیٰتِنَا وَ یُزَكِّیۡكُمۡ وَ یُعَلِّمُكُمُ الۡكِتٰبَ وَ الۡحِكۡمَۃَ وَ یُعَلِّمُكُمۡ مَّا لَمۡ تَكُوۡنُوۡا تَعۡلَمُوۡنَ ﴿۱۵۱﴾ؕۛكما ارسلنا فیكم رسولا منكم یتلوا علیكم ایتنا و یزكیكم و یعلمكم الكتب و الحكمۃ و یعلمكم ما لم تكونوا تعلمون ﴿۱۵۱﴾
যেভাবে আমি তোমাদের মধ্যে একজন রাসূল প্রেরণ করেছি তোমাদের মধ্য থেকে, যে তোমাদের কাছে আমার আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করে, তোমাদেরকে পবিত্র করে এবং কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেয়। আর তোমাদেরকে শিক্ষা দেয় এমন কিছু যা তোমরা জানতে না।
৪:১৫০ اِنَّ الَّذِیۡنَ یَكۡفُرُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ رُسُلِهٖ وَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یُّفَرِّقُوۡا بَیۡنَ اللّٰهِ وَ رُسُلِهٖ وَ یَقُوۡلُوۡنَ نُؤۡمِنُ بِبَعۡضٍ وَّ نَكۡفُرُ بِبَعۡضٍ ۙ وَّ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّتَّخِذُوۡا بَیۡنَ ذٰلِكَ سَبِیۡلًا ﴿۱۵۰﴾ۙان الذین یكفرون بالله و رسلهٖ و یریدون ان یفرقوا بین الله و رسلهٖ و یقولون نؤمن ببعض و نكفر ببعض و یریدون ان یتخذوا بین ذلك سبیلا ﴿۱۵۰﴾
নিশ্চয় যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের সাথে কুফরী করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের মধ্যে পার্থক্য করতে চায় এবং বলে, ‘আমরা কতককে বিশ্বাস করি আর কতকের সাথে কুফরী করি’ এবং তারা এর মাঝামাঝি একটি পথ গ্রহণ করতে চায় ।
৭ : ১৫৭ اَلَّذِیۡنَ یَتَّبِعُوۡنَ الرَّسُوۡلَ النَّبِیَّ الۡاُمِّیَّ الَّذِیۡ یَجِدُوۡنَهٗ مَكۡتُوۡبًا عِنۡدَهُمۡ فِی التَّوۡرٰىۃِ وَ الۡاِنۡجِیۡلِ ۫ یَاۡمُرُهُمۡ بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَ یَنۡهٰهُمۡ عَنِ الۡمُنۡكَرِ وَ یُحِلُّ لَهُمُ الطَّیِّبٰتِ وَ یُحَرِّمُ عَلَیۡهِمُ الۡخَبٰٓئِثَ وَ یَضَعُ عَنۡهُمۡ اِصۡرَهُمۡ وَ الۡاَغۡلٰلَ الَّتِیۡ كَانَتۡ عَلَیۡهِمۡ ؕ فَالَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِهٖ وَ عَزَّرُوۡهُ وَ نَصَرُوۡهُ وَ اتَّبَعُوا النُّوۡرَ الَّذِیۡۤ اُنۡزِلَ مَعَهٗۤ ۙ اُولٰٓئِكَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ ﴿۱۵۷﴾
যারা অনুসরণ করে রাসূলের, যে উম্মী নবী; যার গুণাবলী তারা নিজদের কাছে তাওরাত ও ইঞ্জিলে লিখিত পায়, যে তাদেরকে সৎ কাজের আদেশ দেয় ও বারণ করে অসৎ কাজ থেকে এবং তাদের জন্য পবিত্র বস্তু হালাল করে আর অপবিত্র বস্তু হারাম করে। আর তাদের থেকে বোঝা ও শৃংখল- যা তাদের উপরে ছিল- অপসারণ করে। সুতরাং যারা তার প্রতি ঈমান আনে, তাকে সম্মান করে, তাকে সাহায্য করে এবং তার সাথে যে নূর নাযিল করা হয়েছে তা অনুসরণ করে তারাই সফলকাম।
৪:৬১ وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ تَعَالَوۡا اِلٰی مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ وَ اِلَی الرَّسُوۡلِ رَاَیۡتَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡكَ صُدُوۡدًا ﴿ۚ۶۱﴾و اذا قیل لهم تعالوا الی ما انزل الله و الی الرسول رایت المنفقین یصدون عنك صدودا ﴿۶۱﴾
আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা আস যা আল্লাহ নাযিল করেছেন তার দিকে এবং রাসূলের দিকে’, তখন মুনাফিকদেরকে দেখবে তোমার কাছ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফিরে যাচ্ছে।
১৬:৪৪ بِالۡبَیِّنٰتِ وَ الزُّبُرِ ؕ وَ اَنۡزَلۡنَاۤ اِلَیۡكَ الذِّكۡرَ لِتُبَیِّنَ لِلنَّاسِ مَا نُزِّلَ اِلَیۡهِمۡ وَ لَعَلَّهُمۡ یَتَفَكَّرُوۡنَ ﴿۴۴﴾بالبینت و الزبر و انزلنا الیك الذكر لتبین للناس ما نزل الیهم و لعلهم یتفكرون ﴿۴۴﴾
(তাদের প্রেরণ করেছি) স্পষ্ট প্রমাণাদি ও কিতাবসমূহ এবং তোমার প্রতি নাযিল করেছি কুরআন, যাতে তুমি মানুষের জন্য স্পষ্ট করে দিতে পার, যা তাদের প্রতি নাযিল হয়েছে। আর যাতে তারা চিন্তা করে।
৬:১৫৩ وَ اَنَّ هٰذَا صِرَاطِیۡ مُسۡتَقِیۡمًا فَاتَّبِعُوۡهُ ۚ وَ لَا تَتَّبِعُوا السُّبُلَ فَتَفَرَّقَ بِكُمۡ عَنۡ سَبِیۡلِهٖ ؕ ذٰلِكُمۡ وَصّٰكُمۡ بِهٖ لَعَلَّكُمۡ تَتَّقُوۡنَ ﴿۱۵۳﴾و ان هذا صراطی مستقیما فاتبعوه و لا تتبعوا السبل فتفرق بكم عن سبیلهٖ ذلكم وصكم بهٖ لعلكم تتقون ﴿۱۵۳﴾
৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’
Alhamdulillah
অনেকের কুরআন এর আয়াত নিয়ে অনেক আলোচনা শুনেছি, কিন্তু আপনার কোরানের আলোচনা শুনে বেশি করে কুরআন শিখার আগ্রহ হয়েছে। আপনি দয়া করে সম্পূর্ণ কুরআন এর ব্যাখ্যা অনলাইনে প্রকাশ করুন।
ধারাবাহিকভাবে সূরা আলোচনা করেছেন, স্যার। সূরা ও স্যারের নাম লিখে সার্স করলেই পাবেন, ইনশাআল্লাহ।
নামাজ, সালাত , সালাত কায়েম করা এবং নামাজ কায়েম করা সম্পর্কে গুছিয়ে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করবেন প্লিজ, যেন সবাই বুঝতে পারে।
সহমত
পাশের জনের কথা শুনে মনে হচ্ছে,উনি ওয়ানলি কোরআন রিসার্চ ওয়েবসাইটের উনি।🙏🎉 ❤️
আপনাদের আলোচনা অতি চমৎকার, কোরআনের সঠিক ব্যাখ্যা ও তাপছির মানুষের মধ্যে প্রচার করার জন্য এবং আল্লাহর প্রকৃত সত্য সামনে আনার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার আলোচনায় হৃদয় প্রশমিত হলো। কিন্তু আপনাদের ভিডিওতে কিছু এক্সট্রা ডিউরেশন হচ্ছে আমার মনে হয় সেগুলো এডিটিংএর সময় রিমুভ করা উচিৎ। আরেকটা কথা আপনারা কোন কোন সূরা থেকে এবং কি বিষয় বস্তু আলোচনা করছেন তার একটা প্রাথমিক ইন্ট্রো দিয়ে দিলে দর্শকের কাছে আরো একটু পরিস্কার হয়। অনেকে ভালোভাবে এগুলো বুঝতে সক্ষম হবে আমার মনে হয়।
দয়া করে সামনের কৌটোয় একটু জল রাখবেন
সুবহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন,, সালামুন আলাল মুরসালিন, আলহামদুলিল্লাহ রাব্বুল আলামিন,,
আমার জীবনে দেখা সর্বশ্রেষ্ঠ আলিম।
বাংলা ভাষী মানুষের জন্য আল্লাহর খাস রহমত স্বরূপ।❤
এই ইহুদী এজেন্ট কোরআন সুস্পষ্ট এবং কোরআনে নামাজ/সালাত সুস্পষ্ট, তোদের মত মুশরিক মুনাফিক প্রশ্নবিদ্ধ করাই তোদের কাজ--
আল্লাহ কোরআন মাজিদে সালাতের বিষয় স্পষ্ট করে বলেছেন--
আপনার এই সালাতে কি আল কোরআনের আলোকে আদায় হয় ?
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
আমার খাছে মনে হয়েছে যে, আপনি তো ফেতনাবাজ/বিভ্রান্তকারী , যা কাফের/মুশরিক থেকেও ভয়ন্কর, ভন্ড গ্রুপ এর , মাঝে মাঝেই সালাত সালাত দুই ওয়াক্ত/০৪ ওয়াক্ত/কোরআনই সালাত/স্বামী স্ত্রীর মিলনই সালাত, এরা উল্টা পাল্টা তাফসির করে - (২ মাস আগে ua-cam.com/video/c6QvQhImCJA/v-deo.html)
আয়াতগুলি দিলাম একটু দেখুন -- কোরআনের সালাত ই পড়ুন--- (রাসুল এর সালাত লাগবে না)
বিস্তারিত আয়াত দরকার হলে বলেন আমি আপনাকে দিব।
সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম
السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক
আপনি বলতে পারেন লামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন
আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক হবেই--
( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়?
এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক),
অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র।
এই মুর্খ বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব।
আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে)
অন্য দিকে
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।"
(এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। )
ভাই আমি আপনার হেদায়াত চাই--- চাই আল কোরআন ভাল করে বুঝুন-- কারো (ইহুদী/খৃষ্টান/হিন্দু/কাফের) দালালি করেন না---
আলিম না ডালিম - নিজে নিজে ঘরের ওস্তাদ - কেউ মানে না আপনি মোড়ল
ওনি আসলে আল কুরআনের কিছু মানে আর কিছু মানে না - আর কিছু বুঝে এটিএন বাংলার মুন্নি সাহার মত ( ওনার মন গড়া তাফসির)
যেমন ধরুন এই০৩ টি আয়াত দিলাম
এক
সাহাবীদের মত ঈমান
দুই
মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী তাদেরকে অনুসরণ
তিন
আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী প্রসঙ্গে
১. সূরা নিসা ৪:-১৫০, ১৫১
إِنَّ الَّذِينَ يَكْفُرُونَ بِاللّهِ وَرُسُلِهِ وَيُرِيدُونَ أَن يُفَرِّقُواْ بَيْنَ اللّهِ وَرُسُلِهِ وَيقُولُونَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَنَكْفُرُ بِبَعْضٍ وَيُرِيدُونَ أَن يَتَّخِذُواْ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلاً
أُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ حَقًّا وَأَعْتَدْنَا لِلْكَافِرِينَ عَذَابًا مُّهِينًا
অর্থঃ যারা আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কতককে বিশ্বাস করি কিন্তু কতককে প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায়। প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব।
সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ্য করছেন - অথচ আল্লাহ্ কোরআনে সাহাবীদের মত ঈমান আনতে বলেছেন - ২:১৩৭ فَاِنۡ اٰمَنُوۡا بِمِثۡلِ مَاۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا هُمۡ فِیۡ شِقَاقٍ ۚ فَسَیَكۡفِیۡكَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ ﴿۱۳۷﴾ؕ ১৩৭. অতঃপর তোমরা যেরূপ ঈমান এনেছ তারাও যদি সেরূপ ঈমান আনে, তবে নিশ্চয় তারা হেদায়াত পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তারা বিরোধিতায় লিপ্ত সুতরাং তাদের বিপক্ষে আপনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।
৯:১০০ وَ السّٰبِقُوۡنَ الۡاَوَّلُوۡنَ مِنَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ وَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُمۡ بِاِحۡسَانٍ ۙ رَّضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ تَحۡتَهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِكَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ ﴿۱۰۰﴾
و السبقون الاولون من المهجرین و الانصار و الذین اتبعوهم باحسان رضی الله عنهم و رضوا عنه و اعد لهم جنت تجری تحتها الانهر خلدین فیها ابدا ذلك الفوز العظیم ﴿۱۰۰﴾
আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য। আয়াত ওনি কখনো বলে না -
আল্লাহ কোরআন মাজিদে সালাতের বিষয় স্পষ্ট করে বলেছেন--
আপনার এই সালাতে কি আল কোরআনের আলোকে আদায় হয় ?
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
আমার খাছে মনে হয়েছে যে, আপনি তো ফেতনাবাজ/বিভ্রান্তকারী , যা কাফের/মুশরিক থেকেও ভয়ন্কর, ভন্ড গ্রুপ এর , মাঝে মাঝেই সালাত সালাত দুই ওয়াক্ত/০৪ ওয়াক্ত/কোরআনই সালাত/স্বামী স্ত্রীর মিলনই সালাত, এরা উল্টা পাল্টা তাফসির করে - (২ মাস আগে ua-cam.com/video/c6QvQhImCJA/v-deo.html)
আয়াতগুলি দিলাম একটু দেখুন -- কোরআনের সালাত ই পড়ুন--- (রাসুল এর সালাত লাগবে না)
পুরো কোরানের ধারাবাহিক তাফসীর দরকার ক্লাস নয়। ক্লাস হলে অনেক ডিস্টার্ব হয়। ভিডিও এডিটিং problem আছে, আরও৷ sound সহ প্রয়োজন।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন ৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন
সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম
السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক
আপনি বলতে পারেন লামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন
আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক হবেই--
( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়?
এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক),
অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র।
এই মুর্খ বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব।
আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে)
অন্য দিকে
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।"
(এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। )
ভাই আমি আপনার হেদায়াত চাই--- চাই আল কোরআন ভাল করে বুঝুন-- কারো (ইহুদী/খৃষ্টান/হিন্দু/কাফের) দালালি করেন না---
পাশে কেউ একজন বললেন, আপনার অন্তরই বলে দেবে সঠিক কোনটা। যারা ঈমান এনেছে এভাবেই তারা সঠিক পথ প্রাপ্ত হয় এবং ডান দিকের দলের অন্তর্ভুক্ত হন।🙏🎉
How Rasul S. Establish salat? Explain.
আমাদের নবীজী(সঃ) যদি নামাজ পডিয়ে সাহাবাগনকে শিক্ষা দিয়ে থাকেন।উনাকে অনুসরন করতে হলে তো অবশ্যই নামাজ এই ভাবে আদায় করতে হবে। উত্তর চাই kindly.
সালামুন আলাইকুম মাদারীপুর শিবচর থানা থেকে
Salamun alaikum
আপনার ব্যাখ্যা অনেক সুন্দর , কিন্তু আপনার ভিডিওগুলো অনেক বড় হয়, সেকারনে দেখা হয় না।
আমি হাসান শুনছি রহমতপুর বরিশাল থেকে,, ধন্যবাদ আপনাকে,,,,,,,
কোরানে যদি নামাজ না থাকে। তাহলে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তার সাহাবীরা কোন নামাজ আদায় করতেন। জানাবেন।
Assalamu alaikum sir can you explain how we pray (Namaz)or salat.
What do you mean by salat ?
সালামুন আলাইকুম স্যার আমি জুলহাস রাব্বানা ওয়া তাকাব্বাল দোয়া
Zakaria kamal follow koren . Uni aro Borough Islamic scholar
স্যার, কোরআনের আলোকে তালাক সম্পর্কে আলোচনা করবেন প্লিজ। আমি বুঝলাম, তালাক, তিন বার, মানে এরপর আবার তাকেই বিয়ে করতে পারবে কিন্তু আর তালাক দিতে পারবে না।
Salamun alikum
স্যার, আমি এই প্রোগ্রাম এ অংশ গ্ৰহণ করতে চাই দয়া করে ঠিকানা চাচ্ছি।
কোরানে নামাজ পড়া কতবার এসেছে ও সালাত আদায় করা কতবার এসেছে?
@@nusratnilufer429 এই ভন্ড মোস্তফা ওয়াহিদুজ্জামান, তো সালাত ই মানে না - নতুন ওহী ওর কাছে
Ai paglar Salah nai ٣٢
Indeed, those who disbelieve, hinder ˹others˺ from the Way of Allah, and defy the Messenger after ˹true˺ guidance has become clear to them; they will not harm Allah in the least, but He will render their deeds void.
৩২. নিশ্চয় যারা কুফরী করেছে, মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে নিবৃত্ত করেছে এবং নিজেদের কাছে হিদায়াত সুস্পষ্ট হওয়ার পর রাসূলের বিরোধিতা করেছে, তারা আল্লাহ্র কোনই ক্ষতি করতে পারবে না। আর অচিরেই তিনি তাদের আমলসমূহ নিস্ফল করে দেবেন
۞ يَـٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓا۟ أَطِيعُوا۟ ٱللَّهَ وَأَطِيعُوا۟ ٱلرَّسُولَ وَلَا تُبْطِلُوٓا۟ أَعْمَـٰلَكُمْ ٣٣
৩৩. হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর এবং রাসূলের আনুগত্য কর, আর তোমরা তোমাদের আমলসমূহ বিনষ্ট করো না।
Indeed, those who disbelieved and averted [people] from the path of Allah and then died while they were disbelievers - never will Allah forgive them. Indeed, those who disbelieved and averted [people] from the path of Allah and then died while they were disbelievers - never will Allah forgive them.
قُلۡ إِن كُنتُمۡ تُحِبُّونَ ٱللَّهَ فَٱتَّبِعُونِي يُحۡبِبۡكُمُ ٱللَّهُ وَيَغۡفِرۡ لَكُمۡ ذُنُوبَكُمۡۚ وَٱللَّهُ غَفُور্ٞ
এই গ্রুপ সালাত আদায় করে না !
এমন কি মারা গেলেও জানাজা করে না!
অথচ আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’!
Waheduzjaman sirr tahole qurane emon ayat keno ache je tomra kiblamukhi hoye darao salater jonno??iktu bujhiye blben sirr
আপনার ক্লাস কোথায় হয়,,আমি কি জয়েন্ট করতে পারব
নতুন ইবলিশ ! নতুন ফিতনা !
তুমি ফেরেস্তা কি?
🥻🥻🥻👙👠💄এ হুলা পইরা ঘোর
5:101
হে ঈমানদারগণ! তোমরা এমন বিষয়ে প্রশ্ন করো না, যা তোমাদের কাছে প্রকাশ করা হলে তা তোমাদেরকে কষ্ট দিবে। যে কালে কুরআন নাযিল হচ্ছে সে সময় যদি ওসব বিষয়ে প্রশ্ন কর তবে তা তোমাদের জন্য প্রকাশ করে দেয়া হবে। (এ পর্যন্ত যা করেছ) আল্লাহ তা ক্ষমা করেছেন, আর আল্লাহ হলেন বড়ই ক্ষমাশীল, পরম সহিষ্ণু।
Tubda অর্থ প্রকাশ করা
আপনার লেখা তরজমা আছে?
সালাতের আগে ওযু করতে বলা হয়েছে ,তা কোন সালাতের কথা বলেছেন ?
Koranar ayati Maan dea porun molladar kathai sirk korbenna ,azu bolakono katha nai jeta asachha seta aganoy para Bala hoyachha,porun abong bujhun koran
সালাত ছাড়া মোরাকাবা সম্ভব নয় ,আমি দির্গ বছর ধরে লম্বা সালাত আদায় করি,আল্ হামদুলিল্লা এত শান্তি এত প্রশান্তি কিছুতেই পাইনি ,
এই গ্রুপ সালাত আদায় করে না !
এমন কি মারা গেলেও জানাজা করে না!
অথচ আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’!
সমস্ত কুরআান অনুসারিদে ঐক্য হতে হবে
Uni aro Borough saitan
nabiderke samman die kotha bolte shikhon
যিনি এই কোরআনের বাহক তাঁকে অবজ্ঞা করে কেউ কি সত্য পথের পথিক হতে পারবে ।যত্তসব বুজরুকি
স্যার ৪.৪৩ ও ৫.৬ এই দুই আয়াত বিষয়ে জানতে চায়
আর
কোরআন আয়ত পাঠের আগে পরে মুলত কি কি করতে হবে
কোরআন আয়াত শোনা ক্ষেত্রে কি কি করতে হবে !!
এই ইহুদী এজেন্ট কোরআন সুস্পষ্ট এবং কোরআনে নামাজ/সালাত সুস্পষ্ট, তোদের মত মুশরিক মুনাফিক প্রশ্নবিদ্ধ করাই তোদের কাজ--
আল্লাহ কোরআন মাজিদে সালাতের বিষয় স্পষ্ট করে বলেছেন--
আপনার এই সালাতে কি আল কোরআনের আলোকে আদায় হয় ?
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
আমার খাছে মনে হয়েছে যে, আপনি তো ফেতনাবাজ/বিভ্রান্তকারী , যা কাফের/মুশরিক থেকেও ভয়ন্কর, ভন্ড গ্রুপ এর , মাঝে মাঝেই সালাত সালাত দুই ওয়াক্ত/০৪ ওয়াক্ত/কোরআনই সালাত/স্বামী স্ত্রীর মিলনই সালাত, এরা উল্টা পাল্টা তাফসির করে - (২ মাস আগে ua-cam.com/video/c6QvQhImCJA/v-deo.html)
আয়াতগুলি দিলাম একটু দেখুন -- কোরআনের সালাত ই পড়ুন--- (রাসুল এর সালাত লাগবে না)
বিস্তারিত আয়াত দরকার হলে বলেন আমি আপনাকে দিব।
ফিতনা
সালামুন আলাইকুম প্রিয় শায়েখ,,
SaliQazi অষ্টাঙ্গ প্রণাম বোঝেন আর কোরানের উদ্দেশ্য বোঝেন না? ন্যাকা নাকি
এটা কিসের ভিডিও কিচ্ছু বুঝা যায় না
Moore Nancy Miller Sandra Robinson Sandra
আপনি কেনো পাজামা পরেছেন এবং দাঁড়ি রেখেছেন,তার ব্যাখ্যা আগে দেন।
০৩ টি আয়াত দিলাম
এক
সাহাবীদের মত ঈমান
দুই
মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী তাদেরকে অনুসরণ
তিন
আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী প্রসঙ্গে
১. সূরা নিসা ৪:-১৫০, ১৫১
إِنَّ الَّذِينَ يَكْفُرُونَ بِاللّهِ وَرُسُلِهِ وَيُرِيدُونَ أَن يُفَرِّقُواْ بَيْنَ اللّهِ وَرُسُلِهِ وَيقُولُونَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَنَكْفُرُ بِبَعْضٍ وَيُرِيدُونَ أَن يَتَّخِذُواْ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلاً
أُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ حَقًّا وَأَعْتَدْنَا لِلْكَافِرِينَ عَذَابًا مُّهِينًا
অর্থঃ যারা আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কতককে বিশ্বাস করি কিন্তু কতককে প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায়। প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব।
সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ্য করছেন - অথচ আল্লাহ্ কোরআনে সাহাবীদের মত ঈমান আনতে বলেছেন - ২:১৩৭ فَاِنۡ اٰمَنُوۡا بِمِثۡلِ مَاۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا هُمۡ فِیۡ شِقَاقٍ ۚ فَسَیَكۡفِیۡكَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ ﴿۱۳۷﴾ؕ ১৩৭. অতঃপর তোমরা যেরূপ ঈমান এনেছ তারাও যদি সেরূপ ঈমান আনে, তবে নিশ্চয় তারা হেদায়াত পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তারা বিরোধিতায় লিপ্ত সুতরাং তাদের বিপক্ষে আপনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।
৯:১০০ وَ السّٰبِقُوۡنَ الۡاَوَّلُوۡنَ مِنَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ وَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُمۡ بِاِحۡسَانٍ ۙ رَّضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ تَحۡتَهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِكَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ ﴿۱۰۰﴾
و السبقون الاولون من المهجرین و الانصار و الذین اتبعوهم باحسان رضی الله عنهم و رضوا عنه و اعد لهم جنت تجری تحتها الانهر خلدین فیها ابدا ذلك الفوز العظیم ﴿۱۰۰﴾
আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।
তোর পুঁটকি মারার জন্য করছে শালা কোথাকার
স্যার ঐ মেয়েটাকে আপনার যায়গায় বসিয়ে দেন এতো ফট ফট বন্ধ হবে
এই লোক দেখি আভিধানিক আর পারিভাষিক অর্থের পার্থক্যই বোঝে না!
আপনার এসব বক্তব্য উদ্দেশ্যহীন
ছাস্টাঙ্গ প্রণাম করতে পারেন আর কথার উদ্দেশ্য বুঝতে পারেন না? ন্যাকামি করেন?
আপনার নিজের বক্তব্য কি,যথাযথ যুক্তি প্রমান সহকারে তুলে ধরেন। আর না পারলে ফালতু কমেন্ট করা বন্ধ করেন।
কুরয়ানের যেসব অর্থ তিনি করছেন এর ভিত্তি কী???
আরবী ভাষার শাব্দিক অর্থ হলো এই লোকের পুজি!
তো আল্লাহ আরবী শব্দ সংরক্ষণ করতে পারলেন আর হাদীস সংরক্ষণ করতে পারলেন না????
যতসব হাস্যকর কথাবার্তা এই লোকের!
iblish saitan
স্যার আপনি আবার কোত্থেকে উদয় হলেন? কোন্ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখা পড়া করেছেন? কেন জিগ্গেস করতেছি ? বুঝতেই তো পারছেন, ফেতনার যুগে আমরা প্রবেশ করেছি। ফেতনা বাজিদের কারণে ঈমান রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়েছে! দেখেন না , না বুঝে কত দর্শক হয় হয় করতেছে। আল্লাহ আমাদের কে ফেতনা বাজিদের থেকে হেফাজত করুন। আমিন।
সব পন্ডিত রা( তথাকথিত) এখানে জড়ো হইছে।
Ekhane jara joro hoyeche tara karo sathe jhogra korena. Jeta tomader gurura koren.
Apnar shissho der ke ektu kotha kom bolte bolben. Ora onorthok aje baje kotha bolen. Amra apnake shunte chai.
ছ্যাপ দিয়া তো ভড়ায়া দিচ্ছেন!😅:কথা বুঝছেন?
ছ্যাপ দিয়া মনগড়া তাফসির করছেন যুগ ধরে - কেও খায় না - লজ্জাহীন ভাবে চালান।
সালামুন আলাইকুম,স্যার আমার প্রশ্ন হল, নামাজ /সালাতের ব্যাপারে যে ট্রপিকটা করেছেন। আপনি বুঋাতে চেয়েছেন, আমরা প্রচলিত যে সালাত আদায় করি এ সলাতের কোন প্রয়োজন নাই।
★★★
স্যার সালাতের ব্যাপারে আমরা কয় একটা আয়াত দেখি দয়া করে এ আয়াত সমুহের ব্যাপারে একটা ট্রপিক করবেন,
★★
ছুরা বাকারা আয়াত নং ২৩৯
ছুরা নিসা আয়াত নং ১০১/১০২/১০৩।
এই ইহুদী এজেন্ট কোরআন সুস্পষ্ট এবং কোরআনে নামাজ/সালাত সুস্পষ্ট, তোদের মত মুশরিক মুনাফিক প্রশ্নবিদ্ধ করাই তোদের কাজ--
আল্লাহ কোরআন মাজিদে সালাতের বিষয় স্পষ্ট করে বলেছেন--
আপনার এই সালাতে কি আল কোরআনের আলোকে আদায় হয় ?
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
আমার খাছে মনে হয়েছে যে, আপনি তো ফেতনাবাজ/বিভ্রান্তকারী , যা কাফের/মুশরিক থেকেও ভয়ন্কর, ভন্ড গ্রুপ এর , মাঝে মাঝেই সালাত সালাত দুই ওয়াক্ত/০৪ ওয়াক্ত/কোরআনই সালাত/স্বামী স্ত্রীর মিলনই সালাত, এরা উল্টা পাল্টা তাফসির করে - (২ মাস আগে ua-cam.com/video/c6QvQhImCJA/v-deo.html)
আয়াতগুলি দিলাম একটু দেখুন -- কোরআনের সালাত ই পড়ুন--- (রাসুল এর সালাত লাগবে না)
বিস্তারিত আয়াত দরকার হলে বলেন আমি আপনাকে দিব।
ফেতনা/ফেরকাবাজ এর জন্যই ইসলামে বিবেধ।
মসজিদ আল্লাহর জন্য:
وَّ اَنَّ الۡمَسٰجِدَ لِلّٰهِ فَلَا تَدۡعُوۡا مَعَ اللّٰهِ اَحَدًا
আর নিশ্চয় মসজিদগুলো আল্লাহরই জন্য। কাজেই তোমরা আল্লাহর সাথে অন্য কাউকে ডেকো না। (৭২. জিন ১৮)
মসজিদ আবাদকারীদের বৈশিষ্ট্য:
اِنَّمَا یَعۡمُرُ مَسٰجِدَ اللّٰهِ مَنۡ اٰمَنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَ اَقَامَ الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَی الزَّکٰوۃَ وَ لَمۡ یَخۡشَ اِلَّا اللّٰهَ فَعَسٰۤی اُولٰٓئِکَ اَنۡ یَّکُوۡنُوۡا مِنَ الۡمُهۡتَدِیۡنَ
আল্লাহর মাসজিদের আবাদ তো তারাই করবে যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি ঈমান আনে, নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত আদায় করে আর আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ভয় করে না। আশা করা যায়, তারাই হবে সঠিক পথপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত। (৯. তওবা ১৮)
তাকওয়ার ভিত্তির উপর মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হবে:
لَا تَقُمۡ فِیۡهِ اَبَدًا ؕ لَمَسۡجِدٌ اُسِّسَ عَلَی التَّقۡوٰی مِنۡ اَوَّلِ یَوۡمٍ اَحَقُّ اَنۡ تَقُوۡمَ فِیۡهِ ؕ فِیۡهِ رِجَالٌ یُّحِبُّوۡنَ اَنۡ یَّتَطَهَّرُوۡا ؕ وَ اللّٰهُ یُحِبُّ الۡمُطَّهِّرِیۡنَ
তুমি ওর ভিতরে কক্ষনো দাঁড়াবে না। প্রথম দিন থেকেই যে মসজিদের ভিত্তি তাকওয়ার উপর প্রতিষ্ঠিত, তোমার দাঁড়ানোর জন্য সেটাই অধিক উপযুক্ত, সেখানে এমন সব লোক আছে যারা পবিত্রতা লাভ করতে ভালবাসে, আর আল্লাহ পবিত্রতা লাভকারীদের ভালবাসেন। (৯. তওবা ১০৮)
সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম
السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক
আপনি বলতে পারেন লামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন
আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক হবেই--
( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়?
এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক),
অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র।
এই মুর্খ বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব।
আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে)
অন্য দিকে
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।"
(এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। )
ভাই আমি আপনার হেদায়াত চাই--- চাই আল কোরআন ভাল করে বুঝুন-- কারো (ইহুদী/খৃষ্টান/হিন্দু/কাফের) দালালি করেন না---
আল্লাহ কোরআন মাজিদে সালাতের বিষয় স্পষ্ট করে বলেছেন--
আপনার এই সালাতে কি আল কোরআনের আলোকে আদায় হয় ?
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
আমার খাছে মনে হয়েছে যে, আপনি তো ফেতনাবাজ/বিভ্রান্তকারী , যা কাফের/মুশরিক থেকেও ভয়ন্কর, ভন্ড গ্রুপ এর , মাঝে মাঝেই সালাত সালাত দুই ওয়াক্ত/০৪ ওয়াক্ত/কোরআনই সালাত/স্বামী স্ত্রীর মিলনই সালাত, এরা উল্টা পাল্টা তাফসির করে - (২ মাস আগে ua-cam.com/video/c6QvQhImCJA/v-deo.html)
আয়াতগুলি দিলাম একটু দেখুন -- কোরআনের সালাত ই পড়ুন--- (রাসুল এর সালাত লাগবে না)
৭৫ : ৩১ فَلَا صَدَّقَ وَ لَا صَلّٰی ﴿ۙ۳۱﴾
সুতরাং সে বিশ্বাসও করেনি এবং সালাতও আদায় করেনি।
Falto. Ada then
Salamun alaikum