ফজলে করিম চৌধুরীর গ্রেফতারে অস্থিরতা আরব আমিরাতের সিন্ডিকেটে! Bijoy TV

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 17 вер 2024
  • #Fazle_Karim_Chowdhury #ফজলে_করিম_চৌধুরী #চট্টগ্রাম
    চট্টগ্রাম ৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী গ্রেফতার হওয়ার পর সংযুক্ত আরব আমিরাতে গড়ে ওঠা তার নানা অপকর্মের সিন্ডিকেটে চরম অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। তার পাচারকৃত টাকায় আমিরাতে গড়ে তোলা অবৈধ সম্পদের ভাগ বাটোয়ারা নিয়েও এই সিন্ডিকেটের মধ্যে নানা ধরনের গোলযোগ সৃষ্টি হয়েছে। আওয়ামী লীগের এই এমপি কালো টাকার পাহাড় লোকানোর জন্য তার নিজ এলাকাসহ চট্টগ্রামের বেশ কিছু ব্যক্তিকে ব্যবহার করেছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে।
    গত জুলাইয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে নস্যাৎ করার লক্ষ্যে এই সিন্ডিকেট প্রায় ১০ কোটি টাকা পাঠায় বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রশাসনিক সেক্টরসহ ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ক্যাডার বাহিনীর কাছে। হাজারও নিরপরাধ ছাত্রদের বুকের গুলি চালানোর জন্য এই সিন্ডিকেটের বিশাল ভূমিকা রয়েছে।
    সংযুক্ত আরব আমিরাতে ফজলে করিম চৌধুরীর অপকর্মের মূল হোতা হিসেবে বেশ কয়েকজন ব্যক্তির নাম উঠে এসেছে। তাদের মধ্যে গ্যারেজ ফরিদ, খোরশেদ জামান, নজরুল ইসলাম, সেলিম চৌধুরী, মুসা প্রকাশ ওরফে চায়না মুসা, আবুল কাশেম, মোহাম্মদ আজগর হোসেন, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ডক্টর হাছান মাহমুদ ও এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরীর ব্যবসায়িক পার্টনার সিএনজি জসিম অন্যতম।
    এসব ব্যক্তিদের নিয়ে ফজলে করিম চৌধুরী সংযুক্ত আরব আমিরাতে অপরাধের বিশাল সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিলেন। শুধু তাই নয়, সংযুক্ত আরব আমিরাতে এসব ব্যক্তিদের দিয়ে নামে-বেনামে অসংখ্য প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন ফজলে করিম চৌধুরী।
    বিদেশের মাটিতেও এই সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কথা বলতে সাহত পেতো না কেউ। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশীরা বিক্ষোভ করলে তাদের তালিকা তৈরি করে বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেনের কাছে জমা দেয় এই সিন্ডিকেট।
    এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী ছাড়াও এস আলম গ্রুপ, সাবেক সেনা প্রধান জেনারেল আজিজ, শীর্ষ সন্ত্রাসী জোসেফ, সিতাকুণ্ড-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মামুনসহ একাধিক ব্যক্তির পাচারকৃত টাকা এই সিন্ডিকেটের কাছে জমা রয়েছে। তবে এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী গ্রেফতার হওয়ার পর এই সিন্ডিকেট এখন ভোল পাল্টানোর চেষ্টা করছে।
    এদিকে, বিগত ১৬ বছরের আওয়ামী দুঃশাসনের আমলে ফজলে করিম চৌধুরী গুম, খুন, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, জমি দখল, সিন্ডিকেট ও টেন্ডার বাণিজ্য, মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান, পাহাড়ি বনাঞ্চল উজাড়সহ নানা অপকর্মের সম্রাজ্য গড়ে তুলেছিলেন। তার অত্যাচারে হাজারও রাউজানবাসী গ্রাম ছেড়ে শহর এবং প্রবাসে পাড়ি জমিয়েছেন।
    তবে, রাউজানের কুখ্যাত এই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার হওয়াতে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন প্রবাসী ও স্থানীয়রা।
    copyright © A BIJOY TV Production-2024
    সঙ্গে থাকুন বিজয় টিভির
    Website: bijoy.tv/
    Facebook: / bijoytvlimited
    UA-cam: / bijoytvofficial

КОМЕНТАРІ • 12

  • @MspareZone
    @MspareZone 20 годин тому +6

    এই নিউজটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ . এটা সত্যি . যারা অবৈধভাবে বাংলাদেশের মানুষের টাকা বাইরে পাচার করেছে তাদেরকে কঠিন শাস্তির আওতায় আনা হোক

  • @NillAkashNill-t4s
    @NillAkashNill-t4s 20 годин тому +4

    দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে টাকা ফিরিয়ে এনে রাষ্ট্রের কাজে ব্যবহার করতে হবে

  • @yahiayahia2973
    @yahiayahia2973 18 годин тому

    👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍

  • @mamunmamun490
    @mamunmamun490 23 години тому +1

    Or pasa Dem vora hok 😮

  • @mdmajed7087
    @mdmajed7087 20 годин тому +1

    jabroot still তার একটা অংশ
    আবুধাবি মোস্তফা

  • @mirshakil
    @mirshakil 22 години тому +1

    গ্যারেজ ফরিদ

    • @MdRifik-wv2zk
      @MdRifik-wv2zk 21 годину тому

      গ্যারেজ ফরিদ তো ভালো শুনেছি।