একাধিক স্ত্রীর মধ্যে হক আদায়ের সঠিক নিয়ম। Mufti Mamunur Rashid Qasemi। bangla Waz। Islamic lecture
Вставка
- Опубліковано 10 вер 2024
- একাধিক স্ত্রীর মধ্যে হক আদায়ের সঠিক নিয়ম। Mufti Mamunur Rashid Qasemi। bangla Waz। Islamic lecture
#banglawaz #islamic #viralvideo
@MarkazulIman2
❤মাশাল্লাহ, সাহসী বক্তব্য দিয়েছেন। আপনি সময়ের সাহসী আলেম❤ দোয়া করি, মহান আল্লাহতায়ালা আপনাকে দ্বীনের পথে কবুল করুক❤
6:55 এটা ম 6:55 োটেও মূল্যবান আলোচনা নয়। ফিতনা সৃষ্টি করার জন্য একজন দিন পালনকারী পরিবার এবং মানুষের কাছে হেয় প্রতিপন্ন হওয়ার জন্য এই প্রকারের আলোচনা যথেষ্ট। স্ত্রী এবং সন্তানের সমতা দুইটা এক জিনিস নয়। নিজের মনগড়া যুক্তি দিয়ে ইসলাম নিয়ে আলোচনা করা উচিত নয়। উম্মতের এই ক্রান্তি লগ্নে আর কোন টপিক আপনারা খুঁজে পান নাই। এটা নিয়ে উদ্বুদ্ধ করা শুরু করেছেন। কেন? হাদিসের কোন জায়গায় এটা নিয়ে উৎসাহিত করা হয়েছে? সাহাবা একরাম এবং নবীজির ব্যাপারে ভিন্ন ছিল। এটা শুধু জায়েজ করা হয়েছে। উৎসাহিত করা হয়নি। বরং ইনসাফের আয়াত দিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। এসব বলে বলে সাধারণ মানুষকে এই ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করা মোটেও ঠিক নয়। ইনসাফের ব্যাপারে এত এত সহজ হয়ে গেলেন? কত সুন্দর করে বলে দিলেন। যেখানে হাকিমুল উম্মত এই ইনসাফ নিয়ে কতটা পেরেশানিতে থাকতেন। আপনি তার চেয়েও বেশি উম্মতের চিন্তা ধারক এবং দিনের প্রচারক হয়ে গেলেন? সত্তিকারের উম্মতের ফিকির ওয়ালা দরদ ওয়ালা যদি হতেন তাহলে! একজন দিনে ধারক-বাহক কিভাবে মানুষের কাছে সৌন্দর্য মন্ডিত হবে সেই বিষয়ে আগে চিন্তা করতেন। যে বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করছেন! তাতে প্রথমেই মানুষের কাছে আপনার অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাবে। আপনার প্রতি মানুষের আন্তরিকতা যখন নড়বড়ে হবে তখন আপনার দিনের দাওয়াত তারা কতটুকু গ্রহণ করবে? দুনিয়াতে কোন মেয়ে নেই যে স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ে কে খুশি মনে মেনে নিবে। এটা আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টিগত একটি বিষয়। মেয়েদের মন আল্লাহতালা এমন করেই বানিয়েছেন। যেটা থেকে নবী কন্যা ও বাদ যায়নি। তাহলে বাকি সবাই তো সাধারন মানুষ। প্রথম স্ত্রীর অক্লান্ত পরিশ্রম আপনার সংসারে তার ঘাম ঝরানো অবদান! সবকিছু তুচ্ছ হয়ে যাবে? তার মানসিক ব্যাপারটা দেখাও আপনার জন্য দরকার। আপনার সামর্থ্য আছে অনুমতি ও আছে। কিন্তু প্রথম স্ত্রী কষ্ট পাবে। এই কথা ভেবে আপনি দ্বিতীয় বিয়ে করা থেকে বিরত থাকলেন স্ত্রীকে ভালবাসলেন! তাতে আপনার গুনাহ হবে না। বরং বরং আরো বেশি সওয়াব হবে। একজন দিনে ধারক-বাহক হিসেবে সমাজে আপনার পরিচয় হবে কেয়ারিং হাসবেন্ড কেয়ারিং বাবা। একাধিক বিবাহ করার সাথে সাথে আপনি যতই গলাবাজি করেন না কেন সর্বপ্রথম আপনার এই অবস্থানটা আপনি হারাবেন। আপনার কথা চিন্তা করার সাথে সাথেই মানুষের মনে এটাই উদিত হবে। স্ত্রীর মানসিক অবস্থার দিকে আপনি সামান্যতম দৃষ্টি দেন নি। শুধু ভরণপোষণ এবং খাওয়ার জন্য একজন স্ত্রী লালায়িত নয়। বরং এগুলোর চেয়েও অনেক বেশি মূল্যবান! স্বামীর মানসিক সাপোর্ট এবং কেয়ারিং। একজন স্ত্রীর কাছে দুনিয়াতে স্বামীর আরেকটি বিবাহ এর চাইতে মানসিক আঘাত আর নেই। আপনি ফিতনার এই জমানায় হয়তোবা যারা জিনাকার দুশ্চরিত্র তাদের জন্য একাধিক বিয়ের এই বয়ানটা করতে পারতেন। এইভাবে যে আপনারা পতিতালয়ে না গিয়ে আরেকটি বিয়ে করুন। যারা পতিতালয় যায়। তারা কখনোই স্ত্রীর মানসিক অবস্থার ব্যাপারে কেয়ারফুল এবং কেয়ারিং হাজবেন্ড হয় না । তাদের জন্য এই বয়ান ঠিক আছে। কিন্তু যারা কেয়ারিং হাসবেন্ড। একজন স্ত্রীকে ভালোবেসে আগলে রাখে। সন্তান এবং পারিবারকে তার সর্বোচ্চ ভালোবাসা র স্থানে সে বসিয়ে রাখে। স্ত্রী এবং সন্তান যার দুনিয়া! এমন হাজারো স্বামী আমাদের সমাজে আছে। তারা কি সবাই জিনাকার? আপনি গণহারে সবাইকে একাধিক বিবাহের কথা বলছেন। সবাইকি জিনা করে? একাধিক বিয়ে করে উম্মত বাড়াবেন বলছেন। উম্মত যে কয়জন আছে তাদের পিছনেই তো মেহেনত করার মানুষ নাই। সন্তান যে কয়জন আছে একজন স্ত্রীর তাদেরকেই মানুষ করেন না? সত্তিকারের দিনের দায়ী বানান না? আপনি বলছেন এই টপিক নিয়ে বলার মানুষ নেই। সত্তিকারের উম্মতের ফিকির ওয়ালারা বর্তমান জমানার জন্য এই টপিক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখছেন না। তাই এটা নিয়ে আলোচনা করার কোন প্রয়োজনীয়তা নেই। যেটা নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা 6:55 হয়। তারপরেও উম্মতের অবস্থা এমন যে ইসলাম সম্পর্কে তাদেরকে পরিচিত করতে হবে। মুসলমানদের সন্তানদের অবস্থা হলো এই। তাই এই বিষয় নিয়ে যেটুকু আলোচনা হয় সেটুকু যথেষ্ট নয় আরো বেশি দরকার। দলে দলে নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে। মুরতাদ হয়ে যাচ্ছে মুসলমানের সন্তান। বাতিলের দাপটে টিকে থাকা দায়। আহ! এগুলো নিয়ে যদি একটু চিন্তা করতেন! বড়ই উপকার হতো ইসলামের। যেগুলো নিয়ে মেহনত করছেন তাতে ইসলামের অনেক বড় অপকার হচ্ছে।
@@hasanjaded5809 আমার স্বামী উনাদের মধ্যে একজন আলেম আমি তাহার দ্বিতীয় বউ কিন্তু উনি আমার এখানে আসে কম আমাকে কোথাও ঘুরতে নিয়ে যায় না আবার আমার খাওয়ারের দিকেও খেয়াল রাখেনা। সব বড় বউকে দেয় তাকে নিয়ে ব্যাস্ত থাকেন বড় বউকে ভাগ কম দিতে পারছে না মানে তাকে ছাড়া তিনি কিছু চিন্তা করেন না তাহলে আমাকে বিয়ে কেনো করলেন এই যে আমার কষ্ট হচ্ছে সমান ভাবে দেখতে পারছেনা তাতে কি হুজুরের সওয়াব হচ্ছে এতে তো আরো ক্ষতি হচ্ছে । আমি আপনার কথার সাথে একমত
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা 👍
মাশাল্লাহ অসাধারণ বয়ান❤❤
আল্লাহ হুজুর কে সত্য আলোচনার সৎ সাহস এবং এই রকম আরো মুল্যবান আলোচনার তৌফিক দান করুন আমিন।
এটা মোটেও মূল্যবান আলোচনা নয়। ফিতনা সৃষ্টি করার জন্য একজন দিন পালনকারী পরিবার এবং মানুষের কাছে হেয় প্রতিপন্ন হওয়ার জন্য এই প্রকারের আলোচনা যথেষ্ট। স্ত্রী এবং সন্তানের সমতা দুইটা এক জিনিস নয়। নিজের মনগড়া যুক্তি দিয়ে ইসলাম নিয়ে আলোচনা করা উচিত নয়। উম্মতের এই ক্রান্তি লগ্নে আর কোন টপিক আপনারা খুঁজে পান নাই। এটা নিয়ে উদ্বুদ্ধ করা শুরু করেছেন। কেন? হাদিসের কোন জায়গায় এটা নিয়ে উৎসাহিত করা হয়েছে? সাহাবা একরাম এবং নবীজির ব্যাপারে ভিন্ন ছিল। এটা শুধু জায়েজ করা হয়েছে। উৎসাহিত করা হয়নি। বরং ইনসাফের আয়াত দিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। এসব বলে বলে সাধারণ মানুষকে এই ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করা মোটেও ঠিক নয়। ইনসাফের ব্যাপারে এত এত সহজ হয়ে গেলেন? কত সুন্দর করে বলে দিলেন। যেখানে হাকিমুল উম্মত এই ইনসাফ নিয়ে কতটা পেরেশানিতে থাকতেন। আপনি তার চেয়েও বেশি উম্মতের চিন্তা ধারক এবং দিনের প্রচারক হয়ে গেলেন? সত্তিকারের উম্মতের ফিকির ওয়ালা দরদ ওয়ালা যদি হতেন তাহলে! একজন দিনে ধারক-বাহক কিভাবে মানুষের কাছে সৌন্দর্য মন্ডিত হবে সেই বিষয়ে আগে চিন্তা করতেন। যে বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করছেন! তাতে প্রথমেই মানুষের কাছে আপনার অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাবে। আপনার প্রতি মানুষের আন্তরিকতা যখন নড়বড়ে হবে তখন আপনার দিনের দাওয়াত তারা কতটুকু গ্রহণ করবে? দুনিয়াতে কোন মেয়ে নেই যে স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ে কে খুশি মনে মেনে নিবে। এটা আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টিগত একটি বিষয়। মেয়েদের মন আল্লাহতালা এমন করেই বানিয়েছেন। যেটা থেকে নবী কন্যা ও বাদ যায়নি। তাহলে বাকি সবাই তো সাধারন মানুষ। প্রথম স্ত্রীর অক্লান্ত পরিশ্রম আপনার সংসারে তার ঘাম ঝরানো অবদান! সবকিছু তুচ্ছ হয়ে যাবে? তার মানসিক ব্যাপারটা দেখাও আপনার জন্য দরকার। আপনার সামর্থ্য আছে অনুমতি ও আছে। কিন্তু প্রথম স্ত্রী কষ্ট পাবে। এই কথা ভেবে আপনি দ্বিতীয় বিয়ে করা থেকে বিরত থাকলেন স্ত্রীকে ভালবাসলেন! তাতে আপনার গুনাহ হবে না। বরং বরং আরো বেশি সওয়াব হবে। একজন দিনে ধারক-বাহক হিসেবে সমাজে আপনার পরিচয় হবে কেয়ারিং হাসবেন্ড কেয়ারিং বাবা। একাধিক বিবাহ করার সাথে সাথে আপনি যতই গলাবাজি করেন না কেন সর্বপ্রথম আপনার এই অবস্থানটা আপনি হারাবেন। আপনার কথা চিন্তা করার সাথে সাথেই মানুষের মনে এটাই উদিত হবে। স্ত্রীর মানসিক অবস্থার দিকে আপনি সামান্যতম দৃষ্টি দেন নি। শুধু ভরণপোষণ এবং খাওয়ার জন্য একজন স্ত্রী লালায়িত নয়। বরং এগুলোর চেয়েও অনেক বেশি মূল্যবান! স্বামীর মানসিক সাপোর্ট এবং কেয়ারিং। একজন স্ত্রীর কাছে দুনিয়াতে স্বামীর আরেকটি বিবাহ এর চাইতে মানসিক আঘাত আর নেই। আপনি ফিতনার এই জমানায় হয়তোবা যারা জিনাকার দুশ্চরিত্র তাদের জন্য একাধিক বিয়ের এই বয়ানটা করতে পারতেন। এইভাবে যে আপনারা পতিতালয়ে না গিয়ে আরেকটি বিয়ে করুন। যারা পতিতালয় যায়। তারা কখনোই স্ত্রীর মানসিক অবস্থার ব্যাপারে কেয়ারফুল এবং কেয়ারিং হাজবেন্ড হয় না । তাদের জন্য এই বয়ান ঠিক আছে। কিন্তু যারা কেয়ারিং হাসবেন্ড। একজন স্ত্রীকে ভালোবেসে আগলে রাখে। সন্তান এবং পারিবারকে তার সর্বোচ্চ ভালোবাসা র স্থানে সে বসিয়ে রাখে। স্ত্রী এবং সন্তান যার দুনিয়া! এমন হাজারো স্বামী আমাদের সমাজে আছে। তারা কি সবাই জিনাকার? আপনি গণহারে সবাইকে একাধিক বিবাহের কথা বলছেন। সবাইকি জিনা করে? একাধিক বিয়ে করে উম্মত বাড়াবেন বলছেন। উম্মত যে কয়জন আছে তাদের পিছনেই তো মেহেনত করার মানুষ নাই। সন্তান যে কয়জন আছে একজন স্ত্রীর তাদেরকেই মানুষ করেন না? সত্তিকারের দিনের দায়ী বানান না? আপনি বলছেন এই টপিক নিয়ে বলার মানুষ নেই। সত্তিকারের উম্মতের ফিকির ওয়ালারা বর্তমান জমানার জন্য এই টপিক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখছেন না। তাই এটা নিয়ে আলোচনা করার কোন প্রয়োজনীয়তা নেই। যেটা নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা 6:55 হয়। তারপরেও উম্মতের অবস্থা এমন যে ইসলাম সম্পর্কে তাদেরকে পরিচিত করতে হবে। মুসলমানদের সন্তানদের অবস্থা হলো এই। তাই এই বিষয় নিয়ে যেটুকু আলোচনা হয় সেটুকু যথেষ্ট নয় আরো বেশি দরকার। দলে দলে নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে। মুরতাদ হয়ে যাচ্ছে মুসলমানের সন্তান। বাতিলের দাপটে টিকে থাকা দায়। আহ! এগুলো নিয়ে যদি একটু চিন্তা করতেন! বড়ই উপকার হতো ইসলামের। যেগুলো নিয়ে মেহনত করছেন তাতে ইসলামের অনেক বড় অপকার হচ্ছে।
এটা মোটেও মূল্যবান আলোচনা নয়। ফিতনা সৃষ্টি করার জন্য 6:55 একজন দিন পালনকারী পরিবার এবং মানুষের কাছে হেয় প্রতিপন্ন হওয়ার জন্য এই প্রকারের আলোচনা যথেষ্ট। স্ত্রী এবং সন্তানের সমতা দুইটা এক জিনিস নয়। নিজের মনগড়া যুক্তি দিয়ে ইসলাম নিয়ে আলোচনা করা উচিত নয়। উম্মতের এই ক্রান্তি লগ্নে আর কোন টপিক আপনারা খুঁজে পান নাই। এটা নিয়ে উদ্বুদ্ধ করা শুরু করেছেন। কেন? হাদিসের কোন জায়গায় এটা নিয়ে উৎসাহিত করা হয়েছে? সাহাবা একরাম এবং নবীজির ব্যাপারে ভিন্ন ছিল। এটা শুধু জায়েজ করা হয়েছে। উৎসাহিত করা হয়নি। বরং ইনসাফের আয়াত দিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। এসব বলে বলে সাধারণ মানুষকে এই ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করা মোটেও ঠিক নয়। ইনসাফের ব্যাপারে এত এত সহজ হয়ে গেলেন? কত সুন্দর করে বলে দিলেন। যেখানে হাকিমুল উম্মত এই ইনসাফ নিয়ে কতটা পেরেশানিতে থাকতেন। আপনি তার চেয়েও বেশি উম্মতের চিন্তা ধারক এবং দিনের প্রচারক হয়ে গেলেন? সত্তিকারের উম্মতের ফিকির ওয়ালা দরদ ওয়ালা যদি হতেন তাহলে! একজন দিনে ধারক-বাহক কিভাবে মানুষের কাছে সৌন্দর্য মন্ডিত হবে সেই বিষয়ে আগে চিন্তা করতেন। যে বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করছেন! তাতে প্রথমেই মানুষের কাছে আপনার অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাবে। আপনার প্রতি মানুষের আন্তরিকতা যখন নড়বড়ে হবে তখন আপনার দিনের দাওয়াত তারা কতটুকু গ্রহণ করবে? দুনিয়াতে কোন মেয়ে নেই যে স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ে কে খুশি মনে মেনে নিবে। এটা আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টিগত একটি বিষয়। মেয়েদের মন আল্লাহতালা এমন করেই বানিয়েছেন। যেটা থেকে নবী কন্যা ও বাদ যায়নি। তাহলে বাকি সবাই তো সাধারন মানুষ। প্রথম স্ত্রীর অক্লান্ত পরিশ্রম আপনার সংসারে তার ঘাম ঝরানো অবদান! সবকিছু তুচ্ছ হয়ে যাবে? তার মানসিক ব্যাপারটা দেখাও আপনার জন্য দরকার। আপনার সামর্থ্য আছে অনুমতি ও আছে। কিন্তু প্রথম স্ত্রী কষ্ট পাবে। এই কথা ভেবে আপনি দ্বিতীয় বিয়ে করা থেকে বিরত থাকলেন স্ত্রীকে ভালবাসলেন! তাতে আপনার গুনাহ হবে না। বরং বরং আরো বেশি সওয়াব হবে। একজন দিনে ধারক-বাহক হিসেবে সমাজে আপনার পরিচয় হবে কেয়ারিং হাসবেন্ড কেয়ারিং বাবা। একাধিক বিবাহ করার সাথে সাথে আপনি যতই গলাবাজি করেন না কেন সর্বপ্রথম আপনার এই অবস্থানটা আপনি হারাবেন। আপনার কথা চিন্তা করার সাথে সাথেই মানুষের মনে এটাই উদিত হবে। স্ত্রীর মানসিক অবস্থার দিকে আপনি সামান্যতম দৃষ্টি দেন নি। শুধু ভরণপোষণ এবং খাওয়ার জন্য একজন স্ত্রী লালায়িত নয়। বরং এগুলোর চেয়েও অনেক বেশি মূল্যবান! স্বামীর মানসিক সাপোর্ট এবং কেয়ারিং। একজন স্ত্রীর কাছে দুনিয়াতে স্বামীর আরেকটি বিবাহ এর চাইতে মানসিক আঘাত আর নেই। আপনি ফিতনার এই জমানায় হয়তোবা যারা জিনাকার দুশ্চরিত্র তাদের জন্য একাধিক বিয়ের এই বয়ানটা করতে পারতেন। এইভাবে যে আপনারা পতিতালয়ে না গিয়ে আরেকটি বিয়ে করুন। যারা পতিতালয় যায়। তারা কখনোই স্ত্রীর মানসিক অবস্থার ব্যাপারে কেয়ারফুল এবং কেয়ারিং হাজবেন্ড হয় না । তাদের জন্য এই বয়ান ঠিক আছে। কিন্তু যারা কেয়ারিং হাসবেন্ড। একজন স্ত্রীকে ভালোবেসে আগলে রাখে। সন্তান এবং পারিবারকে তার সর্বোচ্চ ভালোবাসা র স্থানে সে বসিয়ে রাখে। স্ত্রী এবং সন্তান যার দুনিয়া! এমন হাজারো স্বামী আমাদের সমাজে আছে। তারা কি সবাই জিনাকার? আপনি গণহারে সবাইকে একাধিক বিবাহের কথা বলছেন। সবাইকি জিনা করে? একাধিক বিয়ে করে উম্মত বাড়াবেন বলছেন। উম্মত যে কয়জন আছে তাদের পিছনেই তো মেহেনত করার মানুষ নাই। সন্তান যে কয়জন আছে একজন স্ত্রীর তাদেরকেই মানুষ করেন না? সত্তিকারের দিনের দায়ী বানান না? আপনি বলছেন এই টপিক নিয়ে বলার মানুষ নেই। সত্তিকারের উম্মতের ফিকির ওয়ালারা বর্তমান জমানার জন্য এই টপিক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখছেন না। তাই এটা নিয়ে আলোচনা করার কোন প্রয়োজনীয়তা নেই। যেটা নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা 6:55 হয়। তারপরেও উম্মতের অবস্থা এমন যে ইসলাম সম্পর্কে তাদেরকে পরিচিত করতে হবে। মুসলমানদের সন্তানদের অবস্থা হলো এই। তাই এই বিষয় নিয়ে যেটুকু আলোচনা হয় সেটুকু যথেষ্ট নয় আরো বেশি দরকার। দলে দলে নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে। মুরতাদ হয়ে যাচ্ছে মুসলমানের সন্তান। বাতিলের দাপটে টিকে থাকা দায়। আহ! এগুলো নিয়ে যদি একটু চিন্তা করতেন! বড়ই উপকার হতো ইসলামের। যেগুলো নিয়ে মেহনত করছেন তাতে ইসলামের অনেক বড় অপকার হচ্ছে।
মাশাল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
মাশাআল্লাহ ❤
সুন্দর তথ্য বহুল আলোচনা
❤মাশাল্লাহ, সময়ের সাহসী আলেম❤
মাশাআল্লাহ অসাধারণ
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর
Mashallh
মাসাআল্লাহ
masaAllah
মাশা-আল্লাহ শায়েখ
আসসালামু আলাইকুম হুজুর অনেক সুন্দর একটা ওয়াজ বললে যেগুলো বলছেন এগুলো সব আমার সঙ্গে আমার সাথে করে আমি দ্বিতীয় বউ আমার স্বামী আমাকে পাত্তাই দেয় না প্রবাসে থাকে আসলে বড় বউর সাথে থাকে বড় বউকে নিয়ে ঘোরাফেরা করে এখানে আসেনি
আমার স্বামী ও এমন করে বড় বউয়ের কাছেই শুধু থাকে আমার কাছে আসেনা কোনো গুরুত্বই দেয়না
@@Alq2212apnara bow baccha dekhe biye koren kn....obibahoto dirvochi puruser ovab porche.....ovab na porle bibahitoder golay jhulen kn
সেম@@Alq2212
তাহলে টাকার জন্য বিয়ে করছে মনে হয়
جزاكم الله خيرا في الدنيا والاخره
হুজুরের সাথে যোগাযোগ করার মাধ্যম কি
মাশাল্লাহ
এটা ম 6:55 োটেও মূল্যবান আলোচনা নয়। ফিতনা সৃষ্টি করার জন্য একজন দিন পালনকারী পরিবার এবং মানুষের কাছে হেয় প্রতিপন্ন হওয়ার জন্য এই প্রকারের আলোচনা যথেষ্ট। স্ত্রী এবং সন্তানের সমতা দুইটা এক জিনিস নয়। নিজের মনগড়া যুক্তি দিয়ে ইসলাম নিয়ে আলোচনা করা উচিত নয়। উম্মতের এই ক্রান্তি লগ্নে আর কোন টপিক আপনারা খুঁজে পান নাই। এটা নিয়ে উদ্বুদ্ধ করা শুরু করেছেন। কেন? হাদিসের কোন জায়গায় এটা নিয়ে উৎসাহিত করা হয়েছে? সাহাবা একরাম এবং নবীজির ব্যাপারে ভিন্ন ছিল। এটা শুধু জায়েজ করা হয়েছে। উৎসাহিত করা হয়নি। বরং ইনসাফের আয়াত দিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। এসব বলে বলে সাধারণ মানুষকে এই ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করা মোটেও ঠিক নয়। ইনসাফের ব্যাপারে এত এত সহজ হয়ে গেলেন? কত সুন্দর করে বলে দিলেন। যেখানে হাকিমুল উম্মত এই ইনসাফ নিয়ে কতটা পেরেশানিতে থাকতেন। আপনি তার চেয়েও বেশি উম্মতের চিন্তা ধারক এবং দিনের প্রচারক হয়ে গেলেন? সত্তিকারের উম্মতের ফিকির ওয়ালা দরদ ওয়ালা যদি হতেন তাহলে! একজন দিনে ধারক-বাহক কিভাবে মানুষের কাছে সৌন্দর্য মন্ডিত হবে সেই বিষয়ে আগে চিন্তা করতেন। যে বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করছেন! তাতে প্রথমেই মানুষের কাছে আপনার অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাবে। আপনার প্রতি মানুষের আন্তরিকতা যখন নড়বড়ে হবে তখন আপনার দিনের দাওয়াত তারা কতটুকু গ্রহণ করবে? দুনিয়াতে কোন মেয়ে নেই যে স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ে কে খুশি মনে মেনে নিবে। এটা আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টিগত একটি বিষয়। মেয়েদের মন আল্লাহতালা এমন করেই বানিয়েছেন। যেটা থেকে নবী কন্যা ও বাদ যায়নি। তাহলে বাকি সবাই তো সাধারন মানুষ। প্রথম স্ত্রীর অক্লান্ত পরিশ্রম আপনার সংসারে তার ঘাম ঝরানো অবদান! সবকিছু তুচ্ছ হয়ে যাবে? তার মানসিক ব্যাপারটা দেখাও আপনার জন্য দরকার। আপনার সামর্থ্য আছে অনুমতি ও আছে। কিন্তু প্রথম স্ত্রী কষ্ট পাবে। এই কথা ভেবে আপনি দ্বিতীয় বিয়ে করা থেকে বিরত থাকলেন স্ত্রীকে ভালবাসলেন! তাতে আপনার গুনাহ হবে না। বরং বরং আরো বেশি সওয়াব হবে। একজন দিনে ধারক-বাহক হিসেবে সমাজে আপনার পরিচয় হবে কেয়ারিং হাসবেন্ড কেয়ারিং বাবা। একাধিক বিবাহ করার সাথে সাথে আপনি যতই গলাবাজি করেন না কেন সর্বপ্রথম আপনার এই অবস্থানটা আপনি হারাবেন। আপনার কথা চিন্তা করার সাথে সাথেই মানুষের মনে এটাই উদিত হবে। স্ত্রীর মানসিক অবস্থার দিকে আপনি সামান্যতম দৃষ্টি দেন নি। শুধু ভরণপোষণ এবং খাওয়ার জন্য একজন স্ত্রী লালায়িত নয়। বরং এগুলোর চেয়েও অনেক বেশি মূল্যবান! স্বামীর মানসিক সাপোর্ট এবং কেয়ারিং। একজন স্ত্রীর কাছে দুনিয়াতে স্বামীর আরেকটি বিবাহ এর চাইতে মানসিক আঘাত আর নেই। আপনি ফিতনার এই জমানায় হয়তোবা যারা জিনাকার দুশ্চরিত্র তাদের জন্য একাধিক বিয়ের এই বয়ানটা করতে পারতেন। এইভাবে যে আপনারা পতিতালয়ে না গিয়ে আরেকটি বিয়ে করুন। যারা পতিতালয় যায়। তারা কখনোই স্ত্রীর মানসিক অবস্থার ব্যাপারে কেয়ারফুল এবং কেয়ারিং হাজবেন্ড হয় না । তাদের জন্য এই বয়ান ঠিক আছে। কিন্তু যারা কেয়ারিং হাসবেন্ড। একজন স্ত্রীকে ভালোবেসে আগলে রাখে। সন্তান এবং পারিবারকে তার সর্বোচ্চ ভালোবাসা র স্থানে সে বসিয়ে রাখে। স্ত্রী এবং সন্তান যার দুনিয়া! এমন হাজারো স্বামী আমাদের সমাজে আছে। তারা কি সবাই জিনাকার? আপনি গণহারে সবাইকে একাধিক বিবাহের কথা বলছেন। সবাইকি জিনা করে? একাধিক বিয়ে করে উম্মত বাড়াবেন বলছেন। উম্মত যে কয়জন আছে তাদের পিছনেই তো মেহেনত করার মানুষ নাই। সন্তান যে কয়জন আছে একজন স্ত্রীর তাদেরকেই মানুষ করেন না? সত্তিকারের দিনের দায়ী বানান না? আপনি বলছেন এই টপিক নিয়ে বলার মানুষ নেই। সত্তিকারের উম্মতের ফিকির ওয়ালারা বর্তমান জমানার জন্য এই টপিক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখছেন না। তাই এটা নিয়ে আলোচনা করার কোন প্রয়োজনীয়তা নেই। যেটা নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা 6:55 হয়। তারপরেও উম্মতের অবস্থা এমন যে ইসলাম সম্পর্কে তাদেরকে পরিচিত করতে হবে। মুসলমানদের সন্তানদের অবস্থা হলো এই। তাই এই বিষয় নিয়ে যেটুকু আলোচনা হয় সেটুকু যথেষ্ট নয় আরো বেশি দরকার। দলে দলে নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে। মুরতাদ হয়ে যাচ্ছে মুসলমানের সন্তান। বাতিলের দাপটে টিকে থাকা দায়। আহ! এগুলো নিয়ে যদি একটু চিন্তা করতেন! বড়ই উপকার হতো ইসলামের। যেগুলো নিয়ে মেহনত করছেন তাতে ইসলামের অনেক বড় অপকার হচ্ছে।
আপনার ধারনা ঠিক নয়, আপনি নিজের মতো করে ইসলামের ব্যাখ্যা দিচ্ছেন,আকাবিরদের ইতিহাস থেকে এগুলো জেনে নিন
@@mobarakhosain2443 বর্তমানের আকাবিরদের কে দেখেন। আগের আকাবিরদের দেখে শুধু বিয়ের সুননাহ পালন করলে হবে না। বর্তমানে এটা অনেক বেশি জরুরত নয়। তাহলে আমাদের বাংলাদেশের অসংখ্য আল্লাহ ওয়ালা যারা এক বিয়ের উপরেই স্থির আছেন। বর্তমানে যদি এটার প্রয়োজনীয়তা হতো। তাহলে সর্বপ্রথম তারাই এটা শুরু করতেন। যারা করছেন তারা মোটেও উম্মতের সত্তিকারের ফিকির ওয়ালা নয়। নিজের নফসের চাহিদা পূরণে
এই মিশন শুরু করেছেন।
@@mobarakhosain2443 এখানে আমি ইসলামের ব্যাখ্যা দেইনি। যুগ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় তার আলোচনা করা হয়েছে।
@@hasanjaded5809হুজুর এখানে এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন কারন একাধিক বিবাহকরা পুরুষদেরকে হীন ও দুশ্চরিত্র হিসেবে দেখে অনেকেই।এমনকি প্রথম স্ত্রী রা এটাকে তাদের উপর জুলুম হিসেবেই দেখে।অথচ আল্লাহর দেয়া বিধান যদি কেউ না মানতে পারে তাহলে তার ঈমান নিয়েই টানাটানি শুরু হয়ে যাবে।আমাদের ব্যাক্তিগত ইচ্ছা অনিচ্ছা খারাপ লাগার উপর ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়নি।আল্লাহর দেয়া বিধান যেকোন মূল্যে আমরা মেনে নিতে বাধ্য।এটাই একজন মুসলিমের বৈশিষ্ট্য। অথচ আমাদের দেশে অধিকাংশ মা বোন বিষয়টা বুঝেনা। তাই এ বিষয়ে আলোচনার দরকার আছে।তাই বলে এটা বলছিনা যে এখন সবাইকে একাধিক বিবাহ করা লাগবে।কিন্তু যেসব পুরুষ করে তাদের উপর দৃষ্টিভঙ্গি টা উন্নত করা লাগবে।
হজরত এই সব বয়ান দিয়ে সুখি পরিবার সুখ নসট করছেন
Ata bujhar alem tomar nai,, tumi chup thako
তুমি নাবালক। নিজেরটার সাথে করতে থাক।এসব শোনার দরকার নেই।
হুজুর এর সাথে যোগাযোগ কিভাবে করা যাবে
❤❤❤
মাশাআল্লাহ অসাধারণ কথাগুলো।
Right
শায়খ, আমার স্ত্রী মারাত্মক আকারের মনে কষ্ট পাবে। শুধুমাত্র এ কারণে আমি দ্বিতীয় বিয়ের হিম্মত করতে পারছিনা। সে আমার দুঃখের দিনের বন্ধু। তাই তাকে কষ্ট দিতে মনে সায় দেয় না কিন্তু চাহিদা আছে। এখন কি করনীয়?
আসসালামু আলাইকুম।
আমি হুজুরের সাথে যোগাযোগ করতে চাই।
আমাকে একটু সাহায্য করবেন।
আমিও যোগাযোগ করতে চাই
😢😢
হযরত আমার উত্তরটা দিবেন দয়া করে , প্লিজ
হযরত আমার দুইজন স্ত্রী একজন বাড়িতে, আরেকজন গোপনে করছি, এখন গোপনে করার কারণে দ্বিতীয় স্ত্রীর সাথে, ইনসাফ বরাবর রাত্রি যাপন করতে পারিনা, দ্বিতীয় স্ত্রী থেকে মাফ চাইলে মাফ হবে কিনা,
😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢
আপনি যে গোপনে বিয়ে করেছেন, আপনার সেই ২য় স্ত্রী কলসিভ করলো, আপনি মারা গেলেন, সেই ঘরের সন্তান কিভাবে আপনার সম্পত্তির উত্তরাধিকার হবে। গোপনে বিয়ে করা কিভাবে জায়েজ?
Ai juge ditiyo biye manei nijer duniya akherat nosto kora...sathe bacchader jibon nosto.......
আপনি প্রকাশ করুন দ্বিতীয় বিবাহের কথা। এটাও একটা জিহাদ।
হুজুর আমার স্বামী আমি ছোট বউ সে আমার কাছে আসে থাকে কিন্তু থেকে না তার ভিতরে কোন হিসাব নাই তার জন্য কি করনীয় আমি এক এতিম মেয়ে আমার কোন মা বাপ নেই সে আমাকে অবহেলা করে সে আমাকে একটা বাসার মধ্যে একা একা মন চাইলে আসে না হলে না সে তার প্রথম বউর কাছে বেশি থাকে ওইখানে তার তিনটা বাচ্চা আছে আর আমি সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা আমার প্রতি তার কোন দায়িত্ব-কর্তব্য রাখে না তার জন্য কি করবো এখন আমি।
এই ব্যাটারি গ্রেফতার করা দরকার
তুমি ইসলাম থেকে খারেজ হয়ে গেছ। আবার ইমান আন।
হুজুর আপনি কয়টা বিয়ে করছেন
চারটা
হুজুরের কয়টা বউ ! এই ফাদে পড়েন , তারপর লেকচার বাস্তবায়ন করেন।
৪টা
ইনশাআল্লাহ একটা বিয়ে করেছি।আরেকটা বিয়ে করতে হবে। নিয়ত আছে। তাই রবের কাছে সাহায্য চাইছি,এবং দোয়া করে যাচ্ছি। হে আললাহ,তুমি আমায় একাধিক বিয়ে করার জন্য সাহায্য করো।আমিন।
Korle 4ta koren...noyto biroto thaken.....
4 taa biye kore 4 jonkei 1 bisanay niye khala korun
হুজুর আপনি কয়টা বিয়ে করছেন
Hojor mashaalla 4 ta korsen.
Alhamdulillah, 4 ta biya korche ❤❤❤