গান বাজনা হালাল বাউলদের চ্যালেঞ্জ মুফতি আরিফ বিন হাবিব এর সাথে,mufti arif bin hab,আরিফ বিন হাবিব
Вставка
- Опубліковано 26 гру 2024
- gan bajna halal baulder chaleng,
gan bajna halal,
মুফতি আরিফ বিন হাবিব,
নাগরপুর সরকারী কলেজ মাঠ,
নাগরপুর,টাঙ্গাইল,
bangla waz,New Waz,new waz mahfil,new waz,কবরের প্রথম রাত,মুফতি আরিফ বিন হাবিব,আরিফ বিন হাবিব নতুন ওয়াজ,mufti arif bin habib,arif bin habib waz full 2022,bangla waz arif bin habib,waz arif bin habib,waz arif bin habib 2022,arif bin habib New waz 2022,arif bin habib Full New waz 2022
যে গান মানুষের মনের মাঝে কুপ্রবৃত্তি ছড়ায়,সে গান 100%হারাম,আর যে গান মানুষের মাঝে অনুপ্রেরণা যোগায় সে গান 100%জায়েজ ।
আরে মেয়া অনুপ্রেরণা বলতেনয় বাদ জনতৈই হারাম
হাদিস টায় লিখা, গান বাজনা,বলেছেন কিন্তু গাজাল্লি আপনার মক বলেছে। আমি ১০০% নির্ভর করি।গাজ্জালী কে ছেরে আমি রাসুল (সঃ)কথার দিকে জাওয়া কোটি গুন পছন্দ করি।
বাদ্য যন্ত্র পুরাই নাজায়েজ, আপনি আবার জায়েজ পাইলেন কোথায়
গান বাজনা নিঃসন্দেহে হারাম হারাম হারাম
Haram na
ইসলামের আরেকদল শত্রু হলো পালাগানের কিসু সংখ্যক বাউল শিল্পী
ঠিক
আমি আলেমদের সাথে আছি। শয়তানরা থাকবে গান বাজনার সাথে।
Apni Quran a kothay achhe dekhan
সঠিক বলেছেন হুজুর
Wrong
হুজুর আপনি সঠিক বলেছেন।
হুজুরের কথা ঠিক বলেছেন
আপনাকে আল্লাহ পাক যেন হেদায়াত দান করেন
দব বাজানো জায়েজ হুজুর
লেখা। পরা।করতে।হবে
দব কি বুঝো
মাশাআল্লাহ
গান বাজনা হারাম১০০/
অসাধারণ কথা বলছেন 😢😢😢😢😢😢😢
Gaan ar maddome jodi allah rasuller proti mohabbat poida hoi tobe ai gaani amar dormo
আল্লাহ তোমাদের কে হেদায়াত দান করুন আমিন
যেই গানের মাঝে আল্লাহ রসূলে নামঃ ও উলি আউলিয়াদের সরন করা হয় সেই গান কখোনো হারাম হতে পারেনা। এই গান কে জারা হারাম কয় তারা মানুষ রুপে জানুয়ার।
Joi guro dorodi vai
সালার বুকাচুূদা
আপনি কেমন জানি নবী (সঃ ) গালিটা দিলেন 😪
নবী (সঃ ) বলে গেছেন গান বাজনা হারাম
আপনি সাধারণ মানুষকে কোনো আলেমকে এটা বলেননি বললেন নবী কে 😪😪😪
আল্লাহ হেদায়েত দান করুক 😪
Gan.bajna.haram
@@sakibmedia.81kothay bolechhe. Quran naki hadise
এদেরকে অতি দ্রুত আব্বাসী হুজুরের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হোক উনি পারবে এদেরকে সাইজ করতে
আব্বাসি তো অহংকারী
দোয়া রইলো 🤲 প্রিয় ভাই 🤲
সূরা লুকমান আয়াত 6 ❤
যে গান বাজা আল্লাহ ও রাসুলের প্রেম রিদয়ে জাগায় তা অবস্যই জায়েজ
নাউজুবিল্লাহ!
চরের ঘরের চর নাউজুবিল্লহ মানে কি
কমনে জায়েজ বাদ থাকলে তো হারাম
বাদ্দ যন্ত্র দিয়ে হালাল হয় কিভাবে
@@mdborhanuddin9567নাউজুবিল্লাহ কি বুঝে বললেন??
পারলে ওনাদের সাথে বসেন,আল্লাহ রাসুলে র গান শুনি আর শুনবো,আর লালনের গান আমার পিয়ো গান
নিঃসন্দেহে গান-বাজনা হারাম
Pagol
😂
@@Md.MasudRana-hg6uv ব্যাটকাও কেনো। আয়াতের নিচে দিয়ে বাংলা অর্থ লেখা ওরকম অনুবাদ কোরআন পড়লে হবে না বুঝলা।তাফসীরে মারেফুল কোরআন তাফসীরে ইবনে কাসীর এসব করো এগুলা তো পাইবা আয়াতের নিচে দিয়ে বাংলা অনুবাদ দেখে মনে করিও না সবকিছু আছে। বাংলা অনুবাদ করা আয়াতের নিচে দিয়ে ওসব অনুভাতে কোরআনের কিছুই নেই
মুমিনদের জন্য গান-বাজনা হারাম, হারাম, হারাম।
টিবি দেখা কি হালাল না হারাম
Kon Salai koica
allha hu Akbar
ইসলামী গান বাজনা ১০০% জায়েজ এর পক্ষে অসংখ্য দলিল আছে
মুরখ
মুফতি সাহেব. অসংখ্য দলিল থেকে একটা সহীহ্ দলিল দেন।
দলিল দিবেন কষ্ট করে।সহীহ না পারেন হাসান একটা হাদিস দিবেন।
firoz miya আল্গা শায়েখ বাল পাকনা আব্লাউন
#যারা বলে গান বাজনা হারাম কোরআনে কোথাও নাই তাদের জন্য সূরা লোকমানের ৬ নাম্বার আয়াত
وَمِنَ
النَّاسِ
مَنْ
یَّشْتَرِیْ
لَهْوَ
الْحَدِیْثِ
لِیُضِلَّ
عَنْ
سَبِیْلِ
اللّٰهِ
بِغَیْرِ
عِلْمٍ ۖۗ
وَّیَتَّخِذَهَا
هُزُوًا ؕ
আর মানুষের মধ্যে থেকে কেউ কেউ আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য কিনে নেয় [১] জ্ঞান ছাড়াই [২] এবং আল্লাহর দেখানো পথ নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে। তাদের জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি।
[১] اَهْوَ الْحَدِيْثِ বাক্যটিতে حديث শব্দের অর্থ কথা, কিসসা-কাহিনী এবং لهو শব্দের অর্থ গাফেল হওয়া। যেসব বিষয় মানুষকে প্রয়োজনীয় কাজ থেকে গাফেল করে দেয় সেগুলোকে لهو বলা হয়। মাঝে মাঝে এমন কাজকেও لهو বলা হয়, যার কোন উল্লেখযোগ্য উপকারিতা নেই, কেবল সময় ক্ষেপণ অথবা মনোরঞ্জনের জন্যে করা হয়। আলোচ্য আয়াতে لَهْوَ الْحَدِيْثِ এর অর্থ ও তফসীর কি, এ সম্পর্কে তাফসীরবিদগণের উক্তি বিভিন্নরূপ। ইবনে মাসউদ, ইবনে আব্বাস ও জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহুম- এর মতে এর অর্থ, গান-বাদ্য করা। অধিকাংশ সাহাবী, তাবেয়ী ও তফসীরবিদগণের মতে এর অর্থ গান, বাদ্যযন্ত্র ও অনর্থক কিসসা-কাহিনীসহ যেসব বস্তু মানুষকে আল্লাহর ইবাদত ও স্মরণ থেকে গাফেল করে, সেগুলো সবই لَهْوَ الْحَدِيْثِ। ইমাম বুখারী তার কিতাবে لَهْوَ الْحَدِيْثِ এর এ তাফসীরই অবলম্বন করেছেন। তিনি বলেন,
لَهْوُ الْحَدِيْثِ هُوَ الْغِنَاءُ وَ أَشْبَاهُه
অর্থাৎ, لَهْوَ الْحَدِيْثِ বলে গান ও অনুরূপ অন্যান্য বিষয় বোঝানো হয়েছে যা আল্লাহর ইবাদত থেকে গাফেল করে দেয়।
পূর্বেই বলা হয়েছে যে, অধিকাংশ সাহাবী উল্লেখিত আয়াতে لَهْوَالْحَدِيْثِ এর তাফসীর করেছেন গান-বাজনা করা।
Joy pakpanjaton ❤❤❤❤❤❤
অশ্লীল গান বাজনা হালাল করার পক্ষে যারা দলিল খুঁজে এদের কপালে জীবনে কোনদিন হেদায়েত নসীব হবে না এরা ঈমান নিয়ে কবরে যেতে পারবেনা
আলহামদুলিল্লাহ, মোয়াজ্জেম হোসেন সাইফী সুন্দর জবাব দিয়েছেন এসব ফাউলদেট
গান।বাজনা।জায়েজ
হুজুর গানে যে নবিদের কথা বলে আমার ভালো লাগে নবিজিদের কথাই তো বলে কি করবো
মাদ্রাসা শিক্ষার আবিষ্কার ও ব্যবস্থা খ্রিষ্টানদের।
Morkho tui
ধেস সালা সুয়ার। রাস্তার ভিক্ষারি ও তোদের চেয়ে জ্ঞানি। এই সব ছাগল দের কাছে আজ মিডিয়া চলে গেছে আর ছাগলামি বাড়তাছে।। পুরাই একটা ডাস্টবিন এর মত অবস্থা এদের। যেখানেই যায় সেখানেই দুর্গন্ধ ছড়ায়।
Masaallah jajakallah
Gan bajna jaij
আল্লাহর রাসূল বলেছেন গান বাজনা হারাম হারাম হারাম হারাম
একশ।বার।গান। জায়েজ
কোথায় পাইছির তুই। কোরআন হাদিস দিলে প্রমান দেখা,,,,।
আর এ বাটপার বাদ্য যন্ত্র সহ গান বাজনা হারাম।। তুমি জাহান্নামে যাবা এতে কার কি যায় আসে? তুমি বাচলেও কারো যায় আসে না মরলেও যায় আসে না। তাই হুদায় লাফাও না। জীবন শুধু মাত্র আল্লাহর জন্য যে নেওয়ার আর দেওয়ার মালিক এটা শুধু মাত্র আল্লাহ। আমাদের মুসলিমদের জীবন ও আল্লাহর ই জন্য। তাই আমরা মন গড়া কথা বলতে পারব না।
তোর নাম টাই হল হিন্দু তুই হিন্দু। তুই হালাল হারাম এর বুঝিস কি? তুই তোর রাস্তাই দেখ। যেটার ধারের কাছে যাওয়ার সাধ্য নাই সেখানে নাক গলানর কি দরকার?
কি এক দিন দেখা লাগতেছে হিন্দু আর মুর্খ লোকে এসে হালাল হারাম শিখায়তেছে।
পাগল
Islamic Gan jayez
আউল,ফাউল, বাউল,সংগ,
আপনাদের সবাইকে লখো করে বলছি জেই খারপ তাহলো Dj গান আসরিল মেযেদের গান ও নাচ জাআমাদের মুসল মানদের ভিতরে জা গুনাহা ছিসটি করে আসাকরি সবাই বুজতে পেরেছেন কমেন্টটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ আসসালামুয়ালাইকুম👌👌💞💞💞💞
তোমার ভাই আরো পরতে হবে
সব কিছুই যা খারাপ তা হারাম, আর যা ভালো তা হালাল,, গান ভালো ও আছে খারাপ ও আছে
Gailay gan kaila. Hadis
যেই গানে আল্লাহ ও ৱাসূলেৱ কথা বলা হয় সেই গান কখনো হাৱাম হতে পাৱেনা যেই গান হাৱাম সেইটা বাউলদের চাইতে গোলাম ৱববানী বেশি গায়
যে কনু গান বাজনা হারাম
গান সুনে জদি আমার রাসুলের প্রতি মোহাব্বত বারে সেই গান কি হারাম হবে
বাজনা যে গানেই থাক সব হারাম,,,,,সয়তানের কাজি এটা মনের মধ্যে ওস্ওয়াসা দেয় বলে যে আরে গান কই নবীর কথা বলতেছে সমস্যা নাই। একথা শুধু সয়তানি বলতে পারে।
ভাই সেই গানে বাদজনত থাকা জাবেনা
আসলে হুজুর আমি একটা কথা বলি জেই গান বাজনায আমার মনে বিতর আল্লহর নাম ও আমার নবিজি জিকির ওঠে আমার জানা মতে সেই গান বাজনা হারাম না👌👌👌👌💞💞💞💞
যেই গান আমাদের মনের ভিতর আল্লাহর নাম ও নবিজীর জিগির ওঠে সেই গান হালাল সেটা আমি মানি, কিন্তু তার সাথে যদি বাজনা যুক্ত হয় সেটা সম্পর্ন ভাবেই হারাম, বাজনা বাজিয়ে আল্লাহর নামে যতই আপনি গুন গান করেন সেটা কখনো হালাল হবে না। আসা করি বুঝতে পারছেন🙂🙂
োোোোোোোোোোোো
Tomar Mon moto to hobena
কোরআন হাদীস কয়টা পরছো?
একদম ঠিক
নবী কোন শরীফের কত নম্বর হাদিস বলছেন গান-বাজনা হারাম এটা একটু বলবেন
বুখারী ৫৫৯০
Gan bazna balo jinis😊😊
বাউল মানেই ফাউল
100% জায়েজ গান বাজনা
আমি মুন্সীকে বলবো উনাদের সামনে যান তারপরে দেখুন উনারা কি বলে আপনারা কি বলেন তারপরে বোঝা যাবে
যেটা রাসুল (স) হারাম করে গেছেন সেটা নি সন্দেহে হারাম। আর এই বাউল গুলা হয়তেছে মুনাফিক এদের সাথে বসবে বোঝা পরার জন্য? এদের বুঝ যদি থাকত ই এরা এভাবে ইসলাম নিয়ে নিজের ব্যবসার জন্য অপপ্রচার করতে পারত না।
আপনার যদি সন্দেহ থাকে নিজেই খুজুন বুঝুন ইসলাম কি। আর যদি সব বুঝেও আপনার এসব হারাম লাগবেই তাইলে কথা না বলে জাহান্নামে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকেন এটা কারো মাথা ব্যথার বিষয় না। কিন্তু ইসলাম যেটা আগে ছিল সেটা এখন ও থাকবে এটা কে বিকৃত বা প্রশ্ন বিদ্ধ করার চেষ্টা করবেন না।
Amin
[]নিম্নে গান বাজনা সম্পর্কে কিছু দলিল দেওয়া হলোঃ-
১. আমার রাসূল (সাল্লাল্লাহু আল্লাহিই ওয়া সাল্লাম) এর ইন্তেকালের আগে তার ঋন ক্ষমা চাওয়ার জন্য বিল্লাল তার গলায় ঢোল নিয়ে, ঢোল বাজিয়ে রাসূলের ঋন ক্ষমা চেয়েছিলেন সেদিন! সাক্ষী তার (তাওয়ারীতে মোহাম্মদী)
২. খাজা মইনুদ্দীন চিশতী বড় পীরকে গান শুনিয়েছিলেন, নিশ্চয় রাসূলে খোদা পুরুষ প্রধান,, মহা গুনে গুনান্নিত মহা মহিয়ান!! সেদিন আকাশ, জমিন একসাথে নৃত্য করেছিলো খাজা বাবার গানের ছন্দে, সাক্ষী তার (তাযকেরাতুল আউলিয়া) ৪র্থ খন্ড!!
৩. মুসলমানদের জানমালের হেফাযতে রাসূল বিল্লালকে সুসংবাদ দেওয়ার জন্য অনুমতি দিলে, বিল্লাল গলায় ঢোল নিয়ে তা প্রচার করেছিলো! সাক্ষী তার (বুখারী শরীফ) ৩য় খন্ড ১৯ পৃষ্ঠা!!
৪. রাসূলের নির্দেশে সেদিন বিল্লাল তার গলায় ঢোল নিয়ে মদকে নিষেধ করেছিলো, কিন্তু ঢোলকে নয়! সাক্ষী তার (বুখারী শরীফ) ষষ্ঠ খন্ড ৭৩ পৃষ্ঠা!!
৫. খাজা বাবা এবং তার পীর ওসমান হারুনি, খানকার মজলিসে বসে গান শুনতেছিলেন! আসরে ৯ব্যক্তি ছিলো তার মধ্য ২ ব্যক্তির শুধু পোশাক ছিলো, কিন্তু তারা ছিলো না! খাজা বাবা তার পীরকে জিজ্ঞেস করলে, ওসমাম হারুনি বলেন! তারা এস্কের জিকিরে খোদার জাতের সাথে লয় হয়ে গেছে! তারা আর কখনো এ পৃথীবিতে ফিরে আসবে না। সাক্ষী তার (আনিসুল আরোহা) ৮৮ পৃষ্ঠা!!
৬. রাসূল(সাল্লাল্লাহু আল্লাহিই ওয়া সাল্লাম) যখন মক্কা থেকে মদিনায় এসেছিলেন হিযরত করে! মদিনার মেয়েরা সেদিন ঢুল বাজাইয়া রাসূলকে গান শুনিয়েছিলেন! রাসূল সেদিন গান কে হারাম বলেন নি,! সাক্ষী তার (বুখারী শরীফ) ৫ম খন্ড, ২২২পৃষ্ঠা!!
৭. আনসারী মেয়েরা আমার রাসূলের হিযরতের সময় নৃত্য করে গান গেয়ে শুনিয়েছিলেন! সেদিন রাসূল নিজেই আনন্দিত ছিলেন! সাক্ষী তার (বুখারী শরীফ) ৫ম খন্ড ২২৩পৃষ্ঠা।
৮. রাসূল (সাল্লাহু আল্লাহিই ওয়া সাল্লাম) যখন মা আয়েশার ঘরে গভীর ঘুমে মগ্ন ছিলেন, তখন মদিনার মেয়েরা নৃত্য করে গান গেয়ে নবীর ঘুম ভেঙ্গে দিয়েছিলেন! আবু বক্কর মেয়েদের ধমক দিয়ে থামিয়ে দিতে গেলে, রাসূল তখন আবু বক্কর (রাঃ) কে ধমক দিয়ে তাদের গাওয়াকে উৎসাহ দিয়েছিলেন! সাক্ষী তার (বুখারী শরীফ) ১ম খন্ড ২৭৭পৃষ্ঠা!!
৯. একদিন জিব্রাঈল রাসূলকে সংবাদ দিলেন, তার গরীব উম্মৎ গন ধনী উম্মতদের ৪শত বছর আগে জান্নাতে যাবে! সেদিন রাসূল খুশি হয়ে বলেছিলেন, তোমাদের মধ্য কে গান জানো? তখন বধুবী নামক এক ব্যক্তি রাসূল সহ ভরা মজলিসে গান গেয়ে শুনিয়েছিলেন! সাক্ষী তার (কুৎনীত শরীফ) ৩৩৭পৃষ্ঠা!!
১০. রাসূল মূসা নামক তার এক সাহাবীর কন্ঠে গান শুনে, সেদিন বলেছিলেন হে মূসা নিশ্চয় দাউদ নবীর বংশ হতে আমার আল্লাহ তোমাকে এই সুর দিয়েছেন! সাক্ষী তার (মূল বুখারী শরীফ) ৭৫৫পৃষ্ঠা!
১১. সায়মা নামক এক মহিলা আমার রাসূলকে কোলে নিয়ে গান গেয়েছিলেন! সাক্ষী তার (বুখারী শরীফ) ৫ম খন্ড ৫৩-৫৪পৃষ্ঠা পর্যন্ত তার ব্যাখ্যা দেওয়া আছে!
১২. পবিত্র কাবা তোয়াফ কালে এক রমনী জুনায়েদ বোগদাদী কে গান গেয়ে শুনিয়েছিলেন! সাক্ষী তার (তাযকেরাতুল আউলিয়া) ৩য় খন্ড ১৩৭পৃষ্ঠা!!
১৩. মসজিদে নববী তৈরি করার সময় আমার রাসূল নিজেই তারানা গেয়েছিলো! সাক্ষী তার (বুখারী শরীফ) ৬ষ্ঠ খন্ড ১৯৮ পৃষ্ঠা।
উপরের দলিল গুলো যদি আপনাদের বিশ্বাস না হয়, তাহলে আপনারা নিজেরাই পড়ে দেখতে পারেন। তুমি আমার আল্লাহকে যেভাবে, যে অবস্থায় স্বরন করো আমার আল্লাহ তাতেই সাঁড়া দিবে!
আশাকরি কারো দ্বিমত থাকবে না, সবাইকে ধন্যবাদ!
❤
Han. Jayas hundard parsand indi@
কিয়ামতের আলামত
বাদ্য যন্ত্র রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া শাল্লাম সাহাবা কেরাম কখনো পছন্দ করেছেন এমন প্রোমান ইসলামের ভিতর দেখাতে কেহই পারবেনা
Bari koi apnir amir loga daha Korean porman debo hadis deia
আরব দেশে বিয়ে হলে ঢোল বাজনা বা নাচানাচি বাংলাদেশে হিন্দুদের মত উলু উলু দেওয়া সহকারে সবকিছু হয় আমার প্রশ্ন হুজুরের কাছে তাদের বিয়ে হালাল না হারাম
গান বাজনা হারাম হারাম
কোরআন মাজিদে গান বাজনা লিখা নাই,
বাউলরা ত বলছে কুরানের কোনো জায়গায় নায় আর হুজুর ত হাদিসের কতা বলে হুজুর উল্টো পাল্টা যুক্ত দেয়
বাজনা দিছেন কেন
Gan. Haram. Na. Na na
গান বাজনা হারাম হারাম হারাম
জারা বলবে গান বাজনা হালাল তারা কাফের
সূরা লোকমান এর ৬নং আয়াত যথেষ্ট দলিল হিসাবে আলহামদুলিল্লাহ। এবং তাফসীর অসংখ্য সহীহ হাদিস তো আছেই।
বাজনা সহ অশ্লীল গান বাজনা যে হারাম, অশ্লীল গান যে হারাম।
সূরা লোকমানের ৬ নং আয়াত থেকে প্রমাণ হয় না যে গান হারাম বরং প্রমান হয় যে হাদিস হারাম
কারণ অবান্তর কথা বার্তা সুধু হাদিসেই আছে
কুরআন শরীফ দেখাও হাদিস টানছা কেন কোরআন বড় না হাদিস বড়
পবিত্র কুরআন মাজিদে আয়াত ৬৬৬৬ এটা তোমারে কে বললো?
গান হালাল শুনছি বাদ্য বাজনা হারাম
হাদিছ না কুরানের কুথায় আছে বলেন
#যারা বলে গান বাজনা হারাম কোরআনে কোথাও নাই তাদের জন্য সূরা লোকমানের ৬ নাম্বার আয়াত
وَمِنَ
النَّاسِ
مَنْ
یَّشْتَرِیْ
لَهْوَ
الْحَدِیْثِ
لِیُضِلَّ
عَنْ
سَبِیْلِ
اللّٰهِ
بِغَیْرِ
عِلْمٍ ۖۗ
وَّیَتَّخِذَهَا
هُزُوًا ؕ
আর মানুষের মধ্যে থেকে কেউ কেউ আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য কিনে নেয় [১] জ্ঞান ছাড়াই [২] এবং আল্লাহর দেখানো পথ নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে। তাদের জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি।
[১] اَهْوَ الْحَدِيْثِ বাক্যটিতে حديث শব্দের অর্থ কথা, কিসসা-কাহিনী এবং لهو শব্দের অর্থ গাফেল হওয়া। যেসব বিষয় মানুষকে প্রয়োজনীয় কাজ থেকে গাফেল করে দেয় সেগুলোকে لهو বলা হয়। মাঝে মাঝে এমন কাজকেও لهو বলা হয়, যার কোন উল্লেখযোগ্য উপকারিতা নেই, কেবল সময় ক্ষেপণ অথবা মনোরঞ্জনের জন্যে করা হয়। আলোচ্য আয়াতে لَهْوَ الْحَدِيْثِ এর অর্থ ও তফসীর কি, এ সম্পর্কে তাফসীরবিদগণের উক্তি বিভিন্নরূপ। ইবনে মাসউদ, ইবনে আব্বাস ও জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহুম- এর মতে এর অর্থ, গান-বাদ্য করা। অধিকাংশ সাহাবী, তাবেয়ী ও তফসীরবিদগণের মতে এর অর্থ গান, বাদ্যযন্ত্র ও অনর্থক কিসসা-কাহিনীসহ যেসব বস্তু মানুষকে আল্লাহর ইবাদত ও স্মরণ থেকে গাফেল করে, সেগুলো সবই لَهْوَ الْحَدِيْثِ। ইমাম বুখারী তার কিতাবে لَهْوَ الْحَدِيْثِ এর এ তাফসীরই অবলম্বন করেছেন। তিনি বলেন,
لَهْوُ الْحَدِيْثِ هُوَ الْغِنَاءُ وَ أَشْبَاهُه
অর্থাৎ, لَهْوَ الْحَدِيْثِ বলে গান ও অনুরূপ অন্যান্য বিষয় বোঝানো হয়েছে যা আল্লাহর ইবাদত থেকে গাফেল করে দেয়।
পূর্বেই বলা হয়েছে যে, অধিকাংশ সাহাবী উল্লেখিত আয়াতে لَهْوَالْحَدِيْثِ এর তাফসীর করেছেন গান-বাজনা করা।
#যারা বলে গান বাজনা হারাম কোরআনে কোথাও নাই তাদের জন্য সূরা লোকমানের ৬ নাম্বার আয়াত
وَمِنَ
النَّاسِ
مَنْ
یَّشْتَرِیْ
لَهْوَ
الْحَدِیْثِ
لِیُضِلَّ
عَنْ
سَبِیْلِ
اللّٰهِ
بِغَیْرِ
عِلْمٍ ۖۗ
وَّیَتَّخِذَهَا
هُزُوًا ؕ
আর মানুষের মধ্যে থেকে কেউ কেউ আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য কিনে নেয় [১] জ্ঞান ছাড়াই [২] এবং আল্লাহর দেখানো পথ নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে। তাদের জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি।
[১] اَهْوَ الْحَدِيْثِ বাক্যটিতে حديث শব্দের অর্থ কথা, কিসসা-কাহিনী এবং لهو শব্দের অর্থ গাফেল হওয়া। যেসব বিষয় মানুষকে প্রয়োজনীয় কাজ থেকে গাফেল করে দেয় সেগুলোকে لهو বলা হয়। মাঝে মাঝে এমন কাজকেও لهو বলা হয়, যার কোন উল্লেখযোগ্য উপকারিতা নেই, কেবল সময় ক্ষেপণ অথবা মনোরঞ্জনের জন্যে করা হয়। আলোচ্য আয়াতে لَهْوَ الْحَدِيْثِ এর অর্থ ও তফসীর কি, এ সম্পর্কে তাফসীরবিদগণের উক্তি বিভিন্নরূপ। ইবনে মাসউদ, ইবনে আব্বাস ও জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহুম- এর মতে এর অর্থ, গান-বাদ্য করা। অধিকাংশ সাহাবী, তাবেয়ী ও তফসীরবিদগণের মতে এর অর্থ গান, বাদ্যযন্ত্র ও অনর্থক কিসসা-কাহিনীসহ যেসব বস্তু মানুষকে আল্লাহর ইবাদত ও স্মরণ থেকে গাফেল করে, সেগুলো সবই لَهْوَ الْحَدِيْثِ। ইমাম বুখারী তার কিতাবে لَهْوَ الْحَدِيْثِ এর এ তাফসীরই অবলম্বন করেছেন। তিনি বলেন,
لَهْوُ الْحَدِيْثِ هُوَ الْغِنَاءُ وَ أَشْبَاهُه
অর্থাৎ, لَهْوَ الْحَدِيْثِ বলে গান ও অনুরূপ অন্যান্য বিষয় বোঝানো হয়েছে যা আল্লাহর ইবাদত থেকে গাফেল করে দেয়।
পূর্বেই বলা হয়েছে যে, অধিকাংশ সাহাবী উল্লেখিত আয়াতে لَهْوَالْحَدِيْثِ এর তাফসীর করেছেন গান-বাজনা করা।
রাইট হুজুর
থ্যাঙ্ক ইউ
সুরামজনবিশরিফখুলেদেখুন
আমাদের কি এখন, বাউল শিল্পীদের কাছেও কোরান ও হাদিস শিক্ষা নিতে হবে।🙄🙄🙄
Murko apni
@@RobinHood-iq3kg কেন ভাই আপনি কি বাউল শিল্পী নাকি?আর সেটা মৃত্যুর পরে বুঝবেন,কে মোরখো,কে শিক্ষিত।
Yes
Can howa. Jayas. India
এই সব বাউল মেরে কুকুর দিয়ে খাওয়াতে হবে। কারণ এদের কবর দিলে পাপ হয়।
কেমন বাপের ঘরের হইছস বাউলদেরকে মেরে কবর দিতে আসিস
Vijan kno morko kota bolcn
@@RobinHood-iq3kg ছোট বেলায় হাস মুরগি আর ডিম বিক্রি করে পড়া লেখা শিখেছি তাই মূর্খ হয়েছি। একজন মূর্খ লোকের কথা তো মূর্খই হবে তাই না? আপনার মতো শিক্ষিত মানুষ আজ আমাদের সমাজে খুবই প্রোজন। তো স্যার আমার কি দেখে মনে হলো যে আমি মূর্খ? আমি যতদুর জানি ইসলাম ধর্মে গান বাজনা হারাম, আপনাদের ধর্মে গান বাজনা হালাল ঠিক আছে, আপনাদের ভক্তি বা পুজো শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ঢোল ডুগি তবলা নাচ গান দিয়ে চলে, কিন্তু ইসলাম ধর্মে এমন কোন কিছু নেই। ইসলাম ধর্মে নিরবে সৃষ্টিকর্তা কে স্বরণ করতে হবে। বিলাশিতা বলে কিছু নেই। কারণ আমরা এই দুনিয়াতে সামান্য কিছু সময় এসেছি পরিক্ষা দিতে, আর একজন ছাত্র বা ছাত্রীর পরিক্ষার হলে ইয়ারকী ফাজলামি আনন্দ ফুর্তি গল্প করার মতো সময় থাকে না। এছাড়াও আমাদের নবী মোহাম্মদ সাঃ বলেছেন যে, আমার ভয় হয় যে আমার উম্মতের একটা সময় আসবে সেদিন তারা মদ আর গান বাজনা হালাল করে নেবে। কি বুঝলেন? হালাল করে নেবে তার মানে কি? তাহলে কি হারাম ছিল? হাদীস টি আছে সহি আল বুখারী, পানিয় অধ্যায়। ধন্যবাদ
আর অহাবিরা যে খালি অগে হাদিস সহি কয় শিল্পীদের হাদিস কি সব জাল
Tumra kie supiebady bujo tahla tumra hall hram kie bujba tumadayr kay ❤
গান বাজনা হামন হামন
বাউল বলছে কোরানে নেই বক্তা বলছেন হাদিসে নিষেধ সুতরাং সিদ্ধান্ত নেওয়া বড় কঠিন 😢😢
ছি আপনি কোনো না কোনো ভাবে গান কে সহীহ্ প্রমাণ করতে চাচ্ছেন নাউজুবিল্লাহ
সহিহাদিস অসিকারকারী মুসলিম থাকেনা?
গান কেনো সহীহ্ করবো সঠিক প্রমান করতে যাবো আপনি কোরানের কোন আয়াত দেখাতে পারবেন।এরপর বলবেন হাদিসের কথা হাদিস নবীজী সাল্লাআলাইহিওয়াসাল্লাম লিখে রেখে গেছেন সাহাবী/তাবেঈন/তাবেতাবেঈণ/তলাবেতাবেঈন কেউ হাদিস লিপিবদ্ধ করেছেন দেখাতে পারবেন অহেতুক কথা বলেন।
@@darkking6150 হয় আপনার মাথায় সমস্যা না হয় অন্তরে সমস্যা অথবা আপনি বিশুদ্ধ মুনাফিক মানুষ। এ সব আবোল তাবোল কমেন্ট করবেন না মানুষ কে বিভ্রান্ত করার জন্য।৷
আর এ কথার উপর যদি কোন রিব্যাক কোন রিপ্লায় করেন সব মানুষ ই বুঝে যাবে আপনি মুনাফিক ছাড়া আর কিছুই না
গান বাজনা ফরজ মুমিনের জন্য
ইসলামিক।গান😊
Haram,k, halal,mone,korile,eman,takena
গানবাজ হারাম
কোরানের আয়াত দেন মৌলবী সাহেব
তুই তো শয়তান কোরআনের আয়াত খুঁজে বের কর তুই জানিস না সূরা লোকমানের নিষেধ
ওখানে গান বাজনার কথা বলা হয় নাই বলা হয়েছে অবান্তর কথা বার্তা
@@aminurislam-ri6xsপাগল।ছাগলের।ঘুসটি
@@JahidHasan-3112 গান বাজনা কি অবান্তর নয়?রাসূলের স্পষ্ট হাদিস রয়েছে বাদ্য যন্ত্র হারাম।
#যারা বলে গান বাজনা হারাম কোরআনে কোথাও নাই তাদের জন্য সূরা লোকমানের ৬ নাম্বার আয়াত
وَمِنَ
النَّاسِ
مَنْ
یَّشْتَرِیْ
لَهْوَ
الْحَدِیْثِ
لِیُضِلَّ
عَنْ
سَبِیْلِ
اللّٰهِ
بِغَیْرِ
عِلْمٍ ۖۗ
وَّیَتَّخِذَهَا
هُزُوًا ؕ
আর মানুষের মধ্যে থেকে কেউ কেউ আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য কিনে নেয় [১] জ্ঞান ছাড়াই [২] এবং আল্লাহর দেখানো পথ নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে। তাদের জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি।
[১] اَهْوَ الْحَدِيْثِ বাক্যটিতে حديث শব্দের অর্থ কথা, কিসসা-কাহিনী এবং لهو শব্দের অর্থ গাফেল হওয়া। যেসব বিষয় মানুষকে প্রয়োজনীয় কাজ থেকে গাফেল করে দেয় সেগুলোকে لهو বলা হয়। মাঝে মাঝে এমন কাজকেও لهو বলা হয়, যার কোন উল্লেখযোগ্য উপকারিতা নেই, কেবল সময় ক্ষেপণ অথবা মনোরঞ্জনের জন্যে করা হয়। আলোচ্য আয়াতে لَهْوَ الْحَدِيْثِ এর অর্থ ও তফসীর কি, এ সম্পর্কে তাফসীরবিদগণের উক্তি বিভিন্নরূপ। ইবনে মাসউদ, ইবনে আব্বাস ও জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহুম- এর মতে এর অর্থ, গান-বাদ্য করা। অধিকাংশ সাহাবী, তাবেয়ী ও তফসীরবিদগণের মতে এর অর্থ গান, বাদ্যযন্ত্র ও অনর্থক কিসসা-কাহিনীসহ যেসব বস্তু মানুষকে আল্লাহর ইবাদত ও স্মরণ থেকে গাফেল করে, সেগুলো সবই لَهْوَ الْحَدِيْثِ। ইমাম বুখারী তার কিতাবে لَهْوَ الْحَدِيْثِ এর এ তাফসীরই অবলম্বন করেছেন। তিনি বলেন,
لَهْوُ الْحَدِيْثِ هُوَ الْغِنَاءُ وَ أَشْبَاهُه
অর্থাৎ, لَهْوَ الْحَدِيْثِ বলে গান ও অনুরূপ অন্যান্য বিষয় বোঝানো হয়েছে যা আল্লাহর ইবাদত থেকে গাফেল করে দেয়।
পূর্বেই বলা হয়েছে যে, অধিকাংশ সাহাবী উল্লেখিত আয়াতে لَهْوَالْحَدِيْثِ এর তাফসীর করেছেন গান-বাজনা করা।
একজন মুসলিম যখন যেনা করতে থাকেন তখন সে কি কাফের হয়ে যায়?
একজন মুসলিম যখন চুরি করতে থাকেন তখন সে কি কাফের হয়ে যায়?
একজন মুসলিম যখন মদ পান করতে থাকেন তখন সে কি কাফের হয়ে যায়?
একজন মুসলিম যখন বেনামাজি অবস্থায় থাকেন তখন সে কি কাফের হয়ে যায়?
[Mashuk Alam]
06/05/2023
যেনা কে যখন হালাল মনে করবে তখন সে কাফের হবে।
চুরি করা যদি হালাল মনে করে তাহলে সে কাফের হবে
মদপান স্পষ্ট হারাম।কিন্তু কেউ যখন হারাম কে হালাল মনে করে করবে তখন সে কাফের হবে।
নামায পড়া ফরজ এখন কেউ যদি বলে যে নামায না পড়লে কোন গুনাহ হবেনা।নামাজ মুমিন আর কাফেরের মাঝে পার্থক্য স্বরুপ।কিন্তু কেউ যদি নামাজ না পড়লে গুনাহ হয় এটা মানে তাহলে হয়ত সে কাফের হয়না।কিন্তু নামায না পড়া কুফরি করার সমান।
নামাজ ত্যাগ করলে কাফের হয়ে যায় বাকীগুলো কবিরা গুণাহ কিন্তু কাফের হয় না
কেয়ামত কত সালে হবে আপনার জানা আছে
Apni jidn mara jaben vijan
সুরা লোকমানের ৬ আয়াতের তাফসীরে বলা হয়েছে গান বাজনা হারাম
এতগুলো মাইক নিয়ে কথা বলছেন সাথে বিডিও হচ্ছে এটা কোনু নবী অথবা ছাহাবা করেছেন একটি দলিল দে
নাউজুবিল্লাহ
গান-বাজনা হারাম
হুজুর গান বাজনা হারাম এটা আপনি কোরানথেকে বলেন
#যারা বলে গান বাজনা হারাম কোরআনে কোথাও নাই তাদের জন্য সূরা লোকমানের ৬ নাম্বার আয়াত
وَمِنَ
النَّاسِ
مَنْ
یَّشْتَرِیْ
لَهْوَ
الْحَدِیْثِ
لِیُضِلَّ
عَنْ
سَبِیْلِ
اللّٰهِ
بِغَیْرِ
عِلْمٍ ۖۗ
وَّیَتَّخِذَهَا
هُزُوًا ؕ
আর মানুষের মধ্যে থেকে কেউ কেউ আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য কিনে নেয় [১] জ্ঞান ছাড়াই [২] এবং আল্লাহর দেখানো পথ নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে। তাদের জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি।
[১] اَهْوَ الْحَدِيْثِ বাক্যটিতে حديث শব্দের অর্থ কথা, কিসসা-কাহিনী এবং لهو শব্দের অর্থ গাফেল হওয়া। যেসব বিষয় মানুষকে প্রয়োজনীয় কাজ থেকে গাফেল করে দেয় সেগুলোকে لهو বলা হয়। মাঝে মাঝে এমন কাজকেও لهو বলা হয়, যার কোন উল্লেখযোগ্য উপকারিতা নেই, কেবল সময় ক্ষেপণ অথবা মনোরঞ্জনের জন্যে করা হয়। আলোচ্য আয়াতে لَهْوَ الْحَدِيْثِ এর অর্থ ও তফসীর কি, এ সম্পর্কে তাফসীরবিদগণের উক্তি বিভিন্নরূপ। ইবনে মাসউদ, ইবনে আব্বাস ও জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহুম- এর মতে এর অর্থ, গান-বাদ্য করা। অধিকাংশ সাহাবী, তাবেয়ী ও তফসীরবিদগণের মতে এর অর্থ গান, বাদ্যযন্ত্র ও অনর্থক কিসসা-কাহিনীসহ যেসব বস্তু মানুষকে আল্লাহর ইবাদত ও স্মরণ থেকে গাফেল করে, সেগুলো সবই لَهْوَ الْحَدِيْثِ। ইমাম বুখারী তার কিতাবে لَهْوَ الْحَدِيْثِ এর এ তাফসীরই অবলম্বন করেছেন। তিনি বলেন,
لَهْوُ الْحَدِيْثِ هُوَ الْغِنَاءُ وَ أَشْبَاهُه
অর্থাৎ, لَهْوَ الْحَدِيْثِ বলে গান ও অনুরূপ অন্যান্য বিষয় বোঝানো হয়েছে যা আল্লাহর ইবাদত থেকে গাফেল করে দেয়।
পূর্বেই বলা হয়েছে যে, অধিকাংশ সাহাবী উল্লেখিত আয়াতে لَهْوَالْحَدِيْثِ এর তাফসীর করেছেন গান-বাজনা করা।
ওয়াবী মালটানা
গান বাজনা হারাম
সায়েখেরসাথেআমিএকমতএরাবুজবেমরারপরেআমিন
সয়তান এদেরকে ভয় পালাবে।
6666ayat nou
Ayat holo 6234ti
এই জানোয়ার গুলো কোরআন তোরা কোথায় থেকে পেলি কোরআন কি সরাসরি তোদের কাছে নাযিল হয়েছে নাকি নবীর কাছে নাযিল হয়েছে, তাহলে কোরান মানবি হাদিস মানবি না??
এই বেটা গরু (সূরা লুকমানের) তাফসির করে দেখ
হুজুর আর একটু লেখা পড়া করতে হবে তালেই পাবেন
মুর্খ
Molla Tumi je spikar Diya khota Boolean seutatho bagna .
গান আর বাজনা মানে বাদ্য যন্ত্র সহ গান। যে গান এ বাদ্য যন্ত্র ব্যবহার করা হয় সেটা হারাম। কারন বাদ্য যন্ত্রই হারাম।
স্পিকার বাজে তাই বলে এটা বাজনা আর গান বাজনা এক?
আপনি জাহান্নামে যাবেন কারো দেখার বিষয় না। আর এই মোল্লা রাই চায় আপনি জাহান্নামে যাবেন না।৷ তাই তারা এই মানুষ করে বুঝায়, আপনার গ্রহন করা লাগলে করবেন না করলে করবেন না। অযথা কথা বলবেন না।
আর আজীবন ই বাউল শ্রেনি এর লোক সবার কাছেই নিকৃষ্ট পর্যায়ের শিক্ষা দিক্ষা ভাল নাই।
আর ও তো গায়ক আছে তারা তো ইসলাম নিয়ে কথা বলতে যায় না? কারন তারা জানে এসব বলে তাদের ই ক্ষতি তারা টিকতে পারবে না।
গান বাজনা হালাল তবে সব গান হালাল না যে গান শুনলে আল্লাহ নবীর কথা মনে পড়বে যে গান শুনলে মা বাবার কথা মনে পড়বে যে গান শুনলে ওলীআল্লার কথা মনে পড়বে সেই গান কখনো হারাম হতে পারেনা
বোকা!
তখন কি তাকে গান বলবে?..
ঠিক আছে ভাই, কিন্তু সেটা ঢোল বাদ্য দিয়ে নয়।
ভাই আপনার কথাগুলো কতটুকু সত্য বাজনা দিয়ে গান গাইলে তা হালাল আপনি কি কখনো হাদিস পরে দেখেছেন
গান বাজনা হারাম এটা সত্য তবে কিচু বাজনা আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জায়েজ বলেছেন
সুরা লোকমান আয়াত 6 গান হারাম
নবীজি (সা:) গান এবং বাজনা দুইটাই শুনছেন ( বুখারী ১ম খন্ড,৫৩০ নং হাদিস )
Quran theke dekhate bolche, huzur khali hadis bole. Tao bhul bhal irrelevant hadis
হারাম