🍀🍀 পারিবারিক মিষ্টতার চাহিদা পূরণে ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে বেছে নিন নিরাপদ "স্টেভিয়া" ।। 🌱 স্টেভিয়া কি:- স্টেভিয়া মিষ্টি গুল্ম জাতীয় এবং মানব শরীরের জন্য উপকারী ভেষজ উদ্ভিদ। স্টেভিয়ার পাতা চিনি অপেক্ষা ৩০-৪০ গুণ বেশি মিষ্টি এবং পাতার স্টেভিওসাইড চিনি অপেক্ষা ২৫০-৩০০ গুণ বেশি মিষ্টি। 🌱 স্টেভিয়ার গুণাবলি:- স্টেভিয়ায় অ্যাসপার্টেম, সেকারিন, সুক্রলস বা কৃত্রিম মিষ্টি জাতীয় কোন জিনিস নেই। স্টেভিয়ার মধ্যে কোন কার্বোহাইড্রেট কিংবা ক্যালরি নেই। তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য চিনির সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক বিকল্প। এছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস বিনষ্টকারী প্রাকৃতিক রাসায়নিক উপাদান। 🌱 উপকারিতা:- ক্যালরিমুক্ত এ মিষ্টি ডায়াবেটিস রোগী সেবন করলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ পরিবর্তন হয় না। উচ্চরক্তচাপ প্রতিরোধ করে। যকৃত, অগ্ন্যাশয় ও প্লীহায় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। স্টেভিওসাইড অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসরণে সহায়তা করে। ত্বকের ক্ষত নিরাময় ও দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। ই.কলিসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দমন করে। খাদ্য হজমে সহায়তা করে। স্টেভিয়ায় কোন ক্যালরি না থাকায় স্থূলতা রোধ করে। শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে। মিষ্টি জাতীয় খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়। খাবারের গুণাগুণ বাড়ায় ও সুগন্ধ আনে। সুস্থতা ও সতেজতাবোধ সৃষ্টি করে। ব্যাকটেরিয়া সাইডাল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। স্কিন কেয়ার হিসেবে কাজ করে, বিধায় ত্বকের কোমলতা এবং লাবণ্য বাড়ায়। স্বাদ বৃদ্ধিকারক হিসেবে কাজ করে। 🌱 স্টেভিয়া পাউডার তৈরির পদ্ধতি:- স্টেভিয়া পাতা সংগ্রহের পর সূর্যালোকে বা ড্রায়ারের মাধ্যমে পাতা শুকাতে হবে। পাতা শুকানোর জন্য কমপক্ষে ১২ ঘণ্টার সূর্যালোক প্রয়োজন হয়। পাতা শুকানোর পর ক্রাশ করে পাউডারে পরিণত করা হয়। এক্ষেত্রে কফি গ্রাইন্ডার কিংবা ব্লেন্ডার মেশিন ব্যবহার করা যেতে পারে। 🌱 স্টেভিয়া সিরাপ তৈরির পদ্ধতি:- গরম পানিতে এক চতুর্থাংশ পাউডার মিশিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে স্টেভিয়া সিরাপ তৈরি করা যায়। এ সিরাপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়। 🌱 যাদের জন্য স্টেভিয়া:- ডায়াবেটিস রোগী এবং যারা ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে যেতে চায় তাদের সকলের জন্যই নিরাপদ স্টেভিয়া। 🌱 ব্যবহার: এটি চা, কফি, মিষ্টি, দই, বেকড ফুড, আইসক্রিম, কোমল পানীয় ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। স্টেভিয়ার সবুজ ও শুকনো পাতা সরাসরি চিবিয়ে কিংবা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে বয়ামে সংরক্ষণ করা যায়। পাতার গুঁড়ো দিয়ে মিষ্টান্ন তৈরি করে ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন। এছাড়া কনফেকশনারি, ক্যান্ডিসহ বিভিন্ন খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চা-কফিতে স্টেভিয়ার ব্যবহার বিশ্বব্যাপী। ১ কাপ চায়ে চা চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ স্টেভিয়া পাউডারই যথেষ্ট। 🌱স্টেভিয়া চারা → ১ টি →১৫০ টাকা (কমপক্ষে ২টি চারা নিতে হবে) 🥣 স্টেভিয়া পাতার গুড়া / পাউডার→১০০ গ্রাম→৪০০ টাকা 🍂 স্টেভিয়া শুকনো পাতা→ ১০০ গ্রাম →৪০০ টাকা ➡️ বিঃদ্রঃ- কন্ডিশনে স্টেভিয়ার কোনো পণ্য বিক্রয় হয় না। 🚴♂️ ঢাকার মধ্যে ক্যাশ অন ডেলিভারিতে অথবা সরাসরি এসে নিতে পারবেন এবং ঢাকার বাইরে হলে কুরিয়ারে নিতে পারবেন। কুরিয়ারের ক্ষেত্রে অগ্রিম বিকাশ পেমেন্ট দিয়ে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। স্টেভিয়ার পণ্য ক্রয়ের জন্য ইনবক্সে নক করুন অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ 01754252100 (মোবাইল + হোয়াটসঅ্যাপ)
🍀🍀 পারিবারিক মিষ্টতার চাহিদা পূরণে ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে বেছে নিন নিরাপদ "স্টেভিয়া" ।। 🌱 স্টেভিয়া কি:- স্টেভিয়া মিষ্টি গুল্ম জাতীয় এবং মানব শরীরের জন্য উপকারী ভেষজ উদ্ভিদ। স্টেভিয়ার পাতা চিনি অপেক্ষা ৩০-৪০ গুণ বেশি মিষ্টি এবং পাতার স্টেভিওসাইড চিনি অপেক্ষা ২৫০-৩০০ গুণ বেশি মিষ্টি। 🌱 স্টেভিয়ার গুণাবলি:- স্টেভিয়ায় অ্যাসপার্টেম, সেকারিন, সুক্রলস বা কৃত্রিম মিষ্টি জাতীয় কোন জিনিস নেই। স্টেভিয়ার মধ্যে কোন কার্বোহাইড্রেট কিংবা ক্যালরি নেই। তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য চিনির সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক বিকল্প। এছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস বিনষ্টকারী প্রাকৃতিক রাসায়নিক উপাদান। 🌱 উপকারিতা:- ক্যালরিমুক্ত এ মিষ্টি ডায়াবেটিস রোগী সেবন করলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ পরিবর্তন হয় না। উচ্চরক্তচাপ প্রতিরোধ করে। যকৃত, অগ্ন্যাশয় ও প্লীহায় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। স্টেভিওসাইড অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসরণে সহায়তা করে। ত্বকের ক্ষত নিরাময় ও দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। ই.কলিসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দমন করে। খাদ্য হজমে সহায়তা করে। স্টেভিয়ায় কোন ক্যালরি না থাকায় স্থূলতা রোধ করে। শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে। মিষ্টি জাতীয় খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়। খাবারের গুণাগুণ বাড়ায় ও সুগন্ধ আনে। সুস্থতা ও সতেজতাবোধ সৃষ্টি করে। ব্যাকটেরিয়া সাইডাল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। স্কিন কেয়ার হিসেবে কাজ করে, বিধায় ত্বকের কোমলতা এবং লাবণ্য বাড়ায়। স্বাদ বৃদ্ধিকারক হিসেবে কাজ করে। 🌱 স্টেভিয়া পাউডার তৈরির পদ্ধতি:- স্টেভিয়া পাতা সংগ্রহের পর সূর্যালোকে বা ড্রায়ারের মাধ্যমে পাতা শুকাতে হবে। পাতা শুকানোর জন্য কমপক্ষে ১২ ঘণ্টার সূর্যালোক প্রয়োজন হয়। পাতা শুকানোর পর ক্রাশ করে পাউডারে পরিণত করা হয়। এক্ষেত্রে কফি গ্রাইন্ডার কিংবা ব্লেন্ডার মেশিন ব্যবহার করা যেতে পারে। 🌱 স্টেভিয়া সিরাপ তৈরির পদ্ধতি:- গরম পানিতে এক চতুর্থাংশ পাউডার মিশিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে স্টেভিয়া সিরাপ তৈরি করা যায়। এ সিরাপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়। 🌱 যাদের জন্য স্টেভিয়া:- ডায়াবেটিস রোগী এবং যারা ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে যেতে চায় তাদের সকলের জন্যই নিরাপদ স্টেভিয়া। 🌱 ব্যবহার: এটি চা, কফি, মিষ্টি, দই, বেকড ফুড, আইসক্রিম, কোমল পানীয় ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। স্টেভিয়ার সবুজ ও শুকনো পাতা সরাসরি চিবিয়ে কিংবা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে বয়ামে সংরক্ষণ করা যায়। পাতার গুঁড়ো দিয়ে মিষ্টান্ন তৈরি করে ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন। এছাড়া কনফেকশনারি, ক্যান্ডিসহ বিভিন্ন খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চা-কফিতে স্টেভিয়ার ব্যবহার বিশ্বব্যাপী। ১ কাপ চায়ে চা চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ স্টেভিয়া পাউডারই যথেষ্ট। 🌱স্টেভিয়া চারা → ১ টি →১৫০ টাকা (কমপক্ষে ২টি চারা নিতে হবে) 🥣 স্টেভিয়া পাতার গুড়া / পাউডার→১০০ গ্রাম→৪০০ টাকা 🍂 স্টেভিয়া শুকনো পাতা→ ১০০ গ্রাম →৪০০ টাকা ➡️ বিঃদ্রঃ- কন্ডিশনে স্টেভিয়ার কোনো পণ্য বিক্রয় হয় না। 🚴♂️ ঢাকার মধ্যে ক্যাশ অন ডেলিভারিতে অথবা সরাসরি এসে নিতে পারবেন এবং ঢাকার বাইরে হলে কুরিয়ারে নিতে পারবেন। কুরিয়ারের ক্ষেত্রে অগ্রিম বিকাশ পেমেন্ট দিয়ে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। স্টেভিয়ার পণ্য ক্রয়ের জন্য ইনবক্সে নক করুন অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ 01754252100 (মোবাইল + হোয়াটসঅ্যাপ)
🍀🍀 পারিবারিক মিষ্টতার চাহিদা পূরণে ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে বেছে নিন নিরাপদ "স্টেভিয়া" ।। 🌱 স্টেভিয়া কি:- স্টেভিয়া মিষ্টি গুল্ম জাতীয় এবং মানব শরীরের জন্য উপকারী ভেষজ উদ্ভিদ। স্টেভিয়ার পাতা চিনি অপেক্ষা ৩০-৪০ গুণ বেশি মিষ্টি এবং পাতার স্টেভিওসাইড চিনি অপেক্ষা ২৫০-৩০০ গুণ বেশি মিষ্টি। 🌱 স্টেভিয়ার গুণাবলি:- স্টেভিয়ায় অ্যাসপার্টেম, সেকারিন, সুক্রলস বা কৃত্রিম মিষ্টি জাতীয় কোন জিনিস নেই। স্টেভিয়ার মধ্যে কোন কার্বোহাইড্রেট কিংবা ক্যালরি নেই। তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য চিনির সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক বিকল্প। এছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস বিনষ্টকারী প্রাকৃতিক রাসায়নিক উপাদান। 🌱 উপকারিতা:- ক্যালরিমুক্ত এ মিষ্টি ডায়াবেটিস রোগী সেবন করলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ পরিবর্তন হয় না। উচ্চরক্তচাপ প্রতিরোধ করে। যকৃত, অগ্ন্যাশয় ও প্লীহায় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। স্টেভিওসাইড অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসরণে সহায়তা করে। ত্বকের ক্ষত নিরাময় ও দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। ই.কলিসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দমন করে। খাদ্য হজমে সহায়তা করে। স্টেভিয়ায় কোন ক্যালরি না থাকায় স্থূলতা রোধ করে। শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে। মিষ্টি জাতীয় খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়। খাবারের গুণাগুণ বাড়ায় ও সুগন্ধ আনে। সুস্থতা ও সতেজতাবোধ সৃষ্টি করে। ব্যাকটেরিয়া সাইডাল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। স্কিন কেয়ার হিসেবে কাজ করে, বিধায় ত্বকের কোমলতা এবং লাবণ্য বাড়ায়। স্বাদ বৃদ্ধিকারক হিসেবে কাজ করে। 🌱 স্টেভিয়া পাউডার তৈরির পদ্ধতি:- স্টেভিয়া পাতা সংগ্রহের পর সূর্যালোকে বা ড্রায়ারের মাধ্যমে পাতা শুকাতে হবে। পাতা শুকানোর জন্য কমপক্ষে ১২ ঘণ্টার সূর্যালোক প্রয়োজন হয়। পাতা শুকানোর পর ক্রাশ করে পাউডারে পরিণত করা হয়। এক্ষেত্রে কফি গ্রাইন্ডার কিংবা ব্লেন্ডার মেশিন ব্যবহার করা যেতে পারে। 🌱 স্টেভিয়া সিরাপ তৈরির পদ্ধতি:- গরম পানিতে এক চতুর্থাংশ পাউডার মিশিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে স্টেভিয়া সিরাপ তৈরি করা যায়। এ সিরাপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়। 🌱 যাদের জন্য স্টেভিয়া:- ডায়াবেটিস রোগী এবং যারা ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে যেতে চায় তাদের সকলের জন্যই নিরাপদ স্টেভিয়া। 🌱 ব্যবহার: এটি চা, কফি, মিষ্টি, দই, বেকড ফুড, আইসক্রিম, কোমল পানীয় ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। স্টেভিয়ার সবুজ ও শুকনো পাতা সরাসরি চিবিয়ে কিংবা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে বয়ামে সংরক্ষণ করা যায়। পাতার গুঁড়ো দিয়ে মিষ্টান্ন তৈরি করে ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন। এছাড়া কনফেকশনারি, ক্যান্ডিসহ বিভিন্ন খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চা-কফিতে স্টেভিয়ার ব্যবহার বিশ্বব্যাপী। ১ কাপ চায়ে চা চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ স্টেভিয়া পাউডারই যথেষ্ট। 🌱স্টেভিয়া চারা → ১ টি →১৫০ টাকা (কমপক্ষে ২টি চারা নিতে হবে) 🥣 স্টেভিয়া পাতার গুড়া / পাউডার→১০০ গ্রাম→৪০০ টাকা 🍂 স্টেভিয়া শুকনো পাতা→ ১০০ গ্রাম →৪০০ টাকা ➡️ বিঃদ্রঃ- কন্ডিশনে স্টেভিয়ার কোনো পণ্য বিক্রয় হয় না। 🚴♂️ ঢাকার মধ্যে ক্যাশ অন ডেলিভারিতে অথবা সরাসরি এসে নিতে পারবেন এবং ঢাকার বাইরে হলে কুরিয়ারে নিতে পারবেন। কুরিয়ারের ক্ষেত্রে অগ্রিম বিকাশ পেমেন্ট দিয়ে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। স্টেভিয়ার পণ্য ক্রয়ের জন্য ইনবক্সে নক করুন অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ 01754252100 (মোবাইল + হোয়াটসঅ্যাপ)
এদেশে বহু মানুষ অনেক কষ্টের বিনিময়ে স্বর্ণের চেয়েও দামী বিভিন্ন উদ্ভাবন নিয়ে আসে মানব জাতির কল্যাণে।অত্যন্ত কষ্টের বিষয় হচ্ছে কয়েকদিন যেতে না যেতে ঐ দামী উদ্ভাবন গুলি কয়লায় পরিনত হয়।!!! শুধু পরিকল্পনা আর পরিচালনার অভাব।
এটার সাইড ইফেক্ট গুলা বললেন না কেনো??? ১) হরমোনাল এম্বলান্স করতে পারে। ২) এলার্জি হয় ৩) কিডনি নষ্টের কারণ হতে পারে। আরো অনেক কারণ আছে, যার জন্য এটাকে নিরাপদ মানা হয় না।
এটা ভালো উদ্যেক কারণ ইন্দোনপশিয়া এই পাতা দিয়ে চিনি বানানো হয় ইন্দোনেশিয়ার বোগর সিটিতে এই চিনি ফ্যাকটরি আছে ভালো হবে এটা যদি আবাদ করা যায় ডায়েট সুগার হিসেবে গণ্য হবে
I m failed to product Stevia Sugar Crops project in my farm. But again may be started Stevia Farm with the help of Ishordhi Sugar Crops Research institute.
আলহামদুলিল্লাহ শুনে খুব খুশি হলাম বাংলাদেশ কৃষিবিদ্বেষী ও বিশ্ববিদ্যালয় খুব ভাল একটা জিনিস উদ্ভাবন করতে সক্ষম হয়েছে আশা করি দেশেটি চিনি চাহিদা মিটবে এবং বিদেশ নির্ভরত কমবে আরো অন্তত দেশের অনেক ডলার আমাদের সাশ্রয় হবে সরকারের বিষয়ে আরো পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া উচিত
🍀🍀 পারিবারিক মিষ্টতার চাহিদা পূরণে ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে বেছে নিন নিরাপদ "স্টেভিয়া" ।। 🌱 স্টেভিয়া কি:- স্টেভিয়া মিষ্টি গুল্ম জাতীয় এবং মানব শরীরের জন্য উপকারী ভেষজ উদ্ভিদ। স্টেভিয়ার পাতা চিনি অপেক্ষা ৩০-৪০ গুণ বেশি মিষ্টি এবং পাতার স্টেভিওসাইড চিনি অপেক্ষা ২৫০-৩০০ গুণ বেশি মিষ্টি। 🌱 স্টেভিয়ার গুণাবলি:- স্টেভিয়ায় অ্যাসপার্টেম, সেকারিন, সুক্রলস বা কৃত্রিম মিষ্টি জাতীয় কোন জিনিস নেই। স্টেভিয়ার মধ্যে কোন কার্বোহাইড্রেট কিংবা ক্যালরি নেই। তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য চিনির সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক বিকল্প। এছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস বিনষ্টকারী প্রাকৃতিক রাসায়নিক উপাদান। 🌱 উপকারিতা:- ক্যালরিমুক্ত এ মিষ্টি ডায়াবেটিস রোগী সেবন করলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ পরিবর্তন হয় না। উচ্চরক্তচাপ প্রতিরোধ করে। যকৃত, অগ্ন্যাশয় ও প্লীহায় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। স্টেভিওসাইড অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসরণে সহায়তা করে। ত্বকের ক্ষত নিরাময় ও দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। ই.কলিসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দমন করে। খাদ্য হজমে সহায়তা করে। স্টেভিয়ায় কোন ক্যালরি না থাকায় স্থূলতা রোধ করে। শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে। মিষ্টি জাতীয় খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়। খাবারের গুণাগুণ বাড়ায় ও সুগন্ধ আনে। সুস্থতা ও সতেজতাবোধ সৃষ্টি করে। ব্যাকটেরিয়া সাইডাল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। স্কিন কেয়ার হিসেবে কাজ করে, বিধায় ত্বকের কোমলতা এবং লাবণ্য বাড়ায়। স্বাদ বৃদ্ধিকারক হিসেবে কাজ করে। 🌱 স্টেভিয়া পাউডার তৈরির পদ্ধতি:- স্টেভিয়া পাতা সংগ্রহের পর সূর্যালোকে বা ড্রায়ারের মাধ্যমে পাতা শুকাতে হবে। পাতা শুকানোর জন্য কমপক্ষে ১২ ঘণ্টার সূর্যালোক প্রয়োজন হয়। পাতা শুকানোর পর ক্রাশ করে পাউডারে পরিণত করা হয়। এক্ষেত্রে কফি গ্রাইন্ডার কিংবা ব্লেন্ডার মেশিন ব্যবহার করা যেতে পারে। 🌱 স্টেভিয়া সিরাপ তৈরির পদ্ধতি:- গরম পানিতে এক চতুর্থাংশ পাউডার মিশিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে স্টেভিয়া সিরাপ তৈরি করা যায়। এ সিরাপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়। 🌱 যাদের জন্য স্টেভিয়া:- ডায়াবেটিস রোগী এবং যারা ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে যেতে চায় তাদের সকলের জন্যই নিরাপদ স্টেভিয়া। 🌱 ব্যবহার: এটি চা, কফি, মিষ্টি, দই, বেকড ফুড, আইসক্রিম, কোমল পানীয় ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। স্টেভিয়ার সবুজ ও শুকনো পাতা সরাসরি চিবিয়ে কিংবা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে বয়ামে সংরক্ষণ করা যায়। পাতার গুঁড়ো দিয়ে মিষ্টান্ন তৈরি করে ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন। এছাড়া কনফেকশনারি, ক্যান্ডিসহ বিভিন্ন খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চা-কফিতে স্টেভিয়ার ব্যবহার বিশ্বব্যাপী। ১ কাপ চায়ে চা চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ স্টেভিয়া পাউডারই যথেষ্ট। 🌱স্টেভিয়া চারা → ১ টি →১৫০ টাকা (কমপক্ষে ২টি চারা নিতে হবে) 🥣 স্টেভিয়া পাতার গুড়া / পাউডার→১০০ গ্রাম→৪০০ টাকা 🍂 স্টেভিয়া শুকনো পাতা→ ১০০ গ্রাম →৪০০ টাকা ➡️ বিঃদ্রঃ- কন্ডিশনে স্টেভিয়ার কোনো পণ্য বিক্রয় হয় না। 🚴♂️ ঢাকার মধ্যে ক্যাশ অন ডেলিভারিতে অথবা সরাসরি এসে নিতে পারবেন এবং ঢাকার বাইরে হলে কুরিয়ারে নিতে পারবেন। কুরিয়ারের ক্ষেত্রে অগ্রিম বিকাশ পেমেন্ট দিয়ে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। স্টেভিয়ার পণ্য ক্রয়ের জন্য ইনবক্সে নক করুন অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ 01754252100 (হোয়াটসঅ্যাপ + মোবাইল)
যখন চিনি পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যাবে পরে বলবেন এগুলো ব্যবহারের ফলে বিভিন্ন রকমের রোগের লক্ষণ দেখা দিবে। দয়া করে ভালোভাবে গবেষণা করে বাজারে ছাড়েন।
স্টেভিয়া একমাত্র ১০০০% নিরাপদ চিনির বিকল্প তবে সবুজটি সাদাটাতে কেমিক্যাল মিক্স।আমার চেনেলে গাছের ভিডিও দিয়ে দিব এই গাছ একটু সেন্সিটিভ
সব কিছুর মালিক তো আমাদের আল্লাহ। ইয়া আল্লাহ তুমি যে কত মহান
🍀🍀 পারিবারিক মিষ্টতার চাহিদা পূরণে ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে বেছে নিন নিরাপদ "স্টেভিয়া" ।।
🌱 স্টেভিয়া কি:-
স্টেভিয়া মিষ্টি গুল্ম জাতীয় এবং মানব শরীরের জন্য উপকারী ভেষজ উদ্ভিদ। স্টেভিয়ার পাতা চিনি অপেক্ষা ৩০-৪০ গুণ বেশি মিষ্টি এবং পাতার স্টেভিওসাইড চিনি অপেক্ষা ২৫০-৩০০ গুণ বেশি মিষ্টি।
🌱 স্টেভিয়ার গুণাবলি:-
স্টেভিয়ায় অ্যাসপার্টেম, সেকারিন, সুক্রলস বা কৃত্রিম মিষ্টি জাতীয় কোন জিনিস নেই। স্টেভিয়ার মধ্যে কোন কার্বোহাইড্রেট কিংবা ক্যালরি নেই। তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য চিনির সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক বিকল্প। এছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস বিনষ্টকারী প্রাকৃতিক রাসায়নিক উপাদান।
🌱 উপকারিতা:-
ক্যালরিমুক্ত এ মিষ্টি ডায়াবেটিস রোগী সেবন করলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ পরিবর্তন হয় না। উচ্চরক্তচাপ প্রতিরোধ করে। যকৃত, অগ্ন্যাশয় ও প্লীহায় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। স্টেভিওসাইড অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসরণে সহায়তা করে। ত্বকের ক্ষত নিরাময় ও দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। ই.কলিসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দমন করে। খাদ্য হজমে সহায়তা করে। স্টেভিয়ায় কোন ক্যালরি না থাকায় স্থূলতা রোধ করে। শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে। মিষ্টি জাতীয় খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়। খাবারের গুণাগুণ বাড়ায় ও সুগন্ধ আনে। সুস্থতা ও সতেজতাবোধ সৃষ্টি করে। ব্যাকটেরিয়া সাইডাল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। স্কিন কেয়ার হিসেবে কাজ করে, বিধায় ত্বকের কোমলতা এবং লাবণ্য বাড়ায়। স্বাদ বৃদ্ধিকারক হিসেবে কাজ করে।
🌱 স্টেভিয়া পাউডার তৈরির পদ্ধতি:-
স্টেভিয়া পাতা সংগ্রহের পর সূর্যালোকে বা ড্রায়ারের মাধ্যমে পাতা শুকাতে হবে। পাতা শুকানোর জন্য কমপক্ষে ১২ ঘণ্টার সূর্যালোক প্রয়োজন হয়। পাতা শুকানোর পর ক্রাশ করে পাউডারে পরিণত করা হয়। এক্ষেত্রে কফি গ্রাইন্ডার কিংবা ব্লেন্ডার মেশিন ব্যবহার করা যেতে পারে।
🌱 স্টেভিয়া সিরাপ তৈরির পদ্ধতি:-
গরম পানিতে এক চতুর্থাংশ পাউডার মিশিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে স্টেভিয়া সিরাপ তৈরি করা যায়। এ সিরাপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়।
🌱 যাদের জন্য স্টেভিয়া:-
ডায়াবেটিস রোগী এবং যারা ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে যেতে চায় তাদের সকলের জন্যই নিরাপদ স্টেভিয়া।
🌱 ব্যবহার: এটি চা, কফি, মিষ্টি, দই, বেকড ফুড, আইসক্রিম, কোমল পানীয় ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। স্টেভিয়ার সবুজ ও শুকনো পাতা সরাসরি চিবিয়ে কিংবা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে বয়ামে সংরক্ষণ করা যায়। পাতার গুঁড়ো দিয়ে মিষ্টান্ন তৈরি করে ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন। এছাড়া কনফেকশনারি, ক্যান্ডিসহ বিভিন্ন খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চা-কফিতে স্টেভিয়ার ব্যবহার বিশ্বব্যাপী। ১ কাপ চায়ে চা চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ স্টেভিয়া পাউডারই যথেষ্ট।
🌱স্টেভিয়া চারা → ১ টি →১৫০ টাকা (কমপক্ষে ২টি চারা নিতে হবে)
🥣 স্টেভিয়া পাতার গুড়া / পাউডার→১০০ গ্রাম→৪০০ টাকা
🍂 স্টেভিয়া শুকনো পাতা→ ১০০ গ্রাম →৪০০ টাকা
➡️ বিঃদ্রঃ- কন্ডিশনে স্টেভিয়ার কোনো পণ্য বিক্রয় হয় না।
🚴♂️ ঢাকার মধ্যে ক্যাশ অন ডেলিভারিতে অথবা সরাসরি এসে নিতে পারবেন এবং ঢাকার বাইরে হলে কুরিয়ারে নিতে পারবেন। কুরিয়ারের ক্ষেত্রে অগ্রিম বিকাশ পেমেন্ট দিয়ে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে।
স্টেভিয়ার পণ্য ক্রয়ের জন্য ইনবক্সে নক করুন অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ 01754252100 (মোবাইল + হোয়াটসঅ্যাপ)
😂
আমিন
আল্লাহর মালিক আমি
@@tyranitar4246অতি শীঘ্রই বুজতে পারবে তুমি আসলে কি
অবশেষে আমরা চিনির বিকল্প রেসিপি পেয়েই গেলাম 😂😂😂
atai india e oneck popular
Asolei jinis ta valo
Ami khisi
এক কেজির দাম হবে 5000 টাকা লাভ কি হল
😅
@@Mollik46305 হাজার হলেও খারাপ না
সুবহানআল্লাহ, আল্লাহর কি নেয়ামত 🎉🎉🎉
সব কিছু চ্যাং চ্যাাং এর সৃষ্টি আল্লাহকে ও মহান চ্যাংচ্যাং সৃষ্টি করেছে
প্রথম প্রথম কিছুদিন আলোচনার পর এই বিষয়ে আর কোনো কথাই হবে না।
এটাই স্বাভাবিক।
চিনির মিল মালিকএতো বড় ক্ষতি মেনে নিবেনা।
টিক বলছেন
এই হলো দেশের বাস্তবতা
ZEROCAL বাজারে পাওয়া যায়
🍀🍀 পারিবারিক মিষ্টতার চাহিদা পূরণে ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে বেছে নিন নিরাপদ "স্টেভিয়া" ।।
🌱 স্টেভিয়া কি:-
স্টেভিয়া মিষ্টি গুল্ম জাতীয় এবং মানব শরীরের জন্য উপকারী ভেষজ উদ্ভিদ। স্টেভিয়ার পাতা চিনি অপেক্ষা ৩০-৪০ গুণ বেশি মিষ্টি এবং পাতার স্টেভিওসাইড চিনি অপেক্ষা ২৫০-৩০০ গুণ বেশি মিষ্টি।
🌱 স্টেভিয়ার গুণাবলি:-
স্টেভিয়ায় অ্যাসপার্টেম, সেকারিন, সুক্রলস বা কৃত্রিম মিষ্টি জাতীয় কোন জিনিস নেই। স্টেভিয়ার মধ্যে কোন কার্বোহাইড্রেট কিংবা ক্যালরি নেই। তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য চিনির সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক বিকল্প। এছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস বিনষ্টকারী প্রাকৃতিক রাসায়নিক উপাদান।
🌱 উপকারিতা:-
ক্যালরিমুক্ত এ মিষ্টি ডায়াবেটিস রোগী সেবন করলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ পরিবর্তন হয় না। উচ্চরক্তচাপ প্রতিরোধ করে। যকৃত, অগ্ন্যাশয় ও প্লীহায় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। স্টেভিওসাইড অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসরণে সহায়তা করে। ত্বকের ক্ষত নিরাময় ও দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। ই.কলিসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দমন করে। খাদ্য হজমে সহায়তা করে। স্টেভিয়ায় কোন ক্যালরি না থাকায় স্থূলতা রোধ করে। শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে। মিষ্টি জাতীয় খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়। খাবারের গুণাগুণ বাড়ায় ও সুগন্ধ আনে। সুস্থতা ও সতেজতাবোধ সৃষ্টি করে। ব্যাকটেরিয়া সাইডাল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। স্কিন কেয়ার হিসেবে কাজ করে, বিধায় ত্বকের কোমলতা এবং লাবণ্য বাড়ায়। স্বাদ বৃদ্ধিকারক হিসেবে কাজ করে।
🌱 স্টেভিয়া পাউডার তৈরির পদ্ধতি:-
স্টেভিয়া পাতা সংগ্রহের পর সূর্যালোকে বা ড্রায়ারের মাধ্যমে পাতা শুকাতে হবে। পাতা শুকানোর জন্য কমপক্ষে ১২ ঘণ্টার সূর্যালোক প্রয়োজন হয়। পাতা শুকানোর পর ক্রাশ করে পাউডারে পরিণত করা হয়। এক্ষেত্রে কফি গ্রাইন্ডার কিংবা ব্লেন্ডার মেশিন ব্যবহার করা যেতে পারে।
🌱 স্টেভিয়া সিরাপ তৈরির পদ্ধতি:-
গরম পানিতে এক চতুর্থাংশ পাউডার মিশিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে স্টেভিয়া সিরাপ তৈরি করা যায়। এ সিরাপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়।
🌱 যাদের জন্য স্টেভিয়া:-
ডায়াবেটিস রোগী এবং যারা ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে যেতে চায় তাদের সকলের জন্যই নিরাপদ স্টেভিয়া।
🌱 ব্যবহার: এটি চা, কফি, মিষ্টি, দই, বেকড ফুড, আইসক্রিম, কোমল পানীয় ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। স্টেভিয়ার সবুজ ও শুকনো পাতা সরাসরি চিবিয়ে কিংবা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে বয়ামে সংরক্ষণ করা যায়। পাতার গুঁড়ো দিয়ে মিষ্টান্ন তৈরি করে ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন। এছাড়া কনফেকশনারি, ক্যান্ডিসহ বিভিন্ন খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চা-কফিতে স্টেভিয়ার ব্যবহার বিশ্বব্যাপী। ১ কাপ চায়ে চা চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ স্টেভিয়া পাউডারই যথেষ্ট।
🌱স্টেভিয়া চারা → ১ টি →১৫০ টাকা (কমপক্ষে ২টি চারা নিতে হবে)
🥣 স্টেভিয়া পাতার গুড়া / পাউডার→১০০ গ্রাম→৪০০ টাকা
🍂 স্টেভিয়া শুকনো পাতা→ ১০০ গ্রাম →৪০০ টাকা
➡️ বিঃদ্রঃ- কন্ডিশনে স্টেভিয়ার কোনো পণ্য বিক্রয় হয় না।
🚴♂️ ঢাকার মধ্যে ক্যাশ অন ডেলিভারিতে অথবা সরাসরি এসে নিতে পারবেন এবং ঢাকার বাইরে হলে কুরিয়ারে নিতে পারবেন। কুরিয়ারের ক্ষেত্রে অগ্রিম বিকাশ পেমেন্ট দিয়ে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে।
স্টেভিয়ার পণ্য ক্রয়ের জন্য ইনবক্সে নক করুন অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ 01754252100 (মোবাইল + হোয়াটসঅ্যাপ)
এটার চাষবাস সম্পর্কে তথ্য দিলে হয়তো আমরা বাড়ির আঙিনায় বা ছাদে আমরা এগুলোর বাগান করতে পারতাম। ❤ ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤
এটা মানুষের খাদ্য তালিকায় থাকা স্টেভিয়ার পাতা খাওয়া কতোটা নিরাপদ আগে সেই ধারনা দিন। চিনির মতো ভেবে ঐ পরিমানে খেলে এটার পরিনাম ভালো নাও হতে পারে।
আল্লাহর বড় একটা নিয়ামত,,,আলহামদুলিল্লাহ ❤
আমি এই চিনির চা ৭বছর ধরে পান করছি,,এক চামচ 🥄 চিনি দিয়ে ৫কাপ এর বেশি চা হবে,,প্যাকেট থাকে একদম অল্প,,খুব ভালো যারা ডায়েট করে তাদের জন্য ভালো 😊
ভাই,আপনার কাছ থেকে চারা নিতে পারব কি?
স্টেভিয়া খুবই মূল্যবান একটা জিনিস।
এগিয়ে যান কাজে লাগবে।
আমরা ছোট বেলায় এই গাছের পাতা ছিঁড়ে খাইতাম। চর অঞ্চলে প্রাকৃতিক ভাবে প্রচুর পরিমাণে জন্মায়।
Mishti lage?
ভীষণ মিষ্টি আমি ও খেয়েছি
চারা কোথায় পাবো ভাই?
তাই?
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর অশেষ নেয়ামত
এক কেজি শুকনো পাতার দামও হবে দেখবেন ১০ থেকে ১২ হাজার
Hmmm patar dam o barbe😂😂😂
ZEROCAL বাজারে পাওয়া যায়
৪,০০০/- কেজি, প্রয়োজন হলে নিতে পারবেন আমার কাছ থেকে
🍀🍀 পারিবারিক মিষ্টতার চাহিদা পূরণে ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে বেছে নিন নিরাপদ "স্টেভিয়া" ।।
🌱 স্টেভিয়া কি:-
স্টেভিয়া মিষ্টি গুল্ম জাতীয় এবং মানব শরীরের জন্য উপকারী ভেষজ উদ্ভিদ। স্টেভিয়ার পাতা চিনি অপেক্ষা ৩০-৪০ গুণ বেশি মিষ্টি এবং পাতার স্টেভিওসাইড চিনি অপেক্ষা ২৫০-৩০০ গুণ বেশি মিষ্টি।
🌱 স্টেভিয়ার গুণাবলি:-
স্টেভিয়ায় অ্যাসপার্টেম, সেকারিন, সুক্রলস বা কৃত্রিম মিষ্টি জাতীয় কোন জিনিস নেই। স্টেভিয়ার মধ্যে কোন কার্বোহাইড্রেট কিংবা ক্যালরি নেই। তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য চিনির সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক বিকল্প। এছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস বিনষ্টকারী প্রাকৃতিক রাসায়নিক উপাদান।
🌱 উপকারিতা:-
ক্যালরিমুক্ত এ মিষ্টি ডায়াবেটিস রোগী সেবন করলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ পরিবর্তন হয় না। উচ্চরক্তচাপ প্রতিরোধ করে। যকৃত, অগ্ন্যাশয় ও প্লীহায় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। স্টেভিওসাইড অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসরণে সহায়তা করে। ত্বকের ক্ষত নিরাময় ও দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। ই.কলিসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দমন করে। খাদ্য হজমে সহায়তা করে। স্টেভিয়ায় কোন ক্যালরি না থাকায় স্থূলতা রোধ করে। শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে। মিষ্টি জাতীয় খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়। খাবারের গুণাগুণ বাড়ায় ও সুগন্ধ আনে। সুস্থতা ও সতেজতাবোধ সৃষ্টি করে। ব্যাকটেরিয়া সাইডাল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। স্কিন কেয়ার হিসেবে কাজ করে, বিধায় ত্বকের কোমলতা এবং লাবণ্য বাড়ায়। স্বাদ বৃদ্ধিকারক হিসেবে কাজ করে।
🌱 স্টেভিয়া পাউডার তৈরির পদ্ধতি:-
স্টেভিয়া পাতা সংগ্রহের পর সূর্যালোকে বা ড্রায়ারের মাধ্যমে পাতা শুকাতে হবে। পাতা শুকানোর জন্য কমপক্ষে ১২ ঘণ্টার সূর্যালোক প্রয়োজন হয়। পাতা শুকানোর পর ক্রাশ করে পাউডারে পরিণত করা হয়। এক্ষেত্রে কফি গ্রাইন্ডার কিংবা ব্লেন্ডার মেশিন ব্যবহার করা যেতে পারে।
🌱 স্টেভিয়া সিরাপ তৈরির পদ্ধতি:-
গরম পানিতে এক চতুর্থাংশ পাউডার মিশিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে স্টেভিয়া সিরাপ তৈরি করা যায়। এ সিরাপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়।
🌱 যাদের জন্য স্টেভিয়া:-
ডায়াবেটিস রোগী এবং যারা ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে যেতে চায় তাদের সকলের জন্যই নিরাপদ স্টেভিয়া।
🌱 ব্যবহার: এটি চা, কফি, মিষ্টি, দই, বেকড ফুড, আইসক্রিম, কোমল পানীয় ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। স্টেভিয়ার সবুজ ও শুকনো পাতা সরাসরি চিবিয়ে কিংবা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে বয়ামে সংরক্ষণ করা যায়। পাতার গুঁড়ো দিয়ে মিষ্টান্ন তৈরি করে ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন। এছাড়া কনফেকশনারি, ক্যান্ডিসহ বিভিন্ন খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চা-কফিতে স্টেভিয়ার ব্যবহার বিশ্বব্যাপী। ১ কাপ চায়ে চা চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ স্টেভিয়া পাউডারই যথেষ্ট।
🌱স্টেভিয়া চারা → ১ টি →১৫০ টাকা (কমপক্ষে ২টি চারা নিতে হবে)
🥣 স্টেভিয়া পাতার গুড়া / পাউডার→১০০ গ্রাম→৪০০ টাকা
🍂 স্টেভিয়া শুকনো পাতা→ ১০০ গ্রাম →৪০০ টাকা
➡️ বিঃদ্রঃ- কন্ডিশনে স্টেভিয়ার কোনো পণ্য বিক্রয় হয় না।
🚴♂️ ঢাকার মধ্যে ক্যাশ অন ডেলিভারিতে অথবা সরাসরি এসে নিতে পারবেন এবং ঢাকার বাইরে হলে কুরিয়ারে নিতে পারবেন। কুরিয়ারের ক্ষেত্রে অগ্রিম বিকাশ পেমেন্ট দিয়ে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে।
স্টেভিয়ার পণ্য ক্রয়ের জন্য ইনবক্সে নক করুন অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ 01754252100 (মোবাইল + হোয়াটসঅ্যাপ)
eta harmful@@Viddyut_Chaudhury
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার।
এই স্টেভিয়া ভারতে অনেকদিন ধরেই ব্যাবহার করা হচ্ছে । স্বাদ একদম চিনির মতো ।
📿সুবহানাল্লাহ্
আলহামদুলিল্লাহ্
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
আল্লাহুআকবার🕋🕋🕋
❤❤ মাশাআল্লাহ❤❤❤ এটা দেখতে চিনিচাবার গাছের মত দেখা যাচ্ছে❤❤
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তা আলার দেয়া নিয়ামত ।
গাচের দাম কত কবে কুথায় পাবো
কয় পিস নিবেন
আমাদের প্রাণের রাজশাহী ❤❤❤
Sob kichu Allahor niamot❤❤
Great information! 😍🤲
আল্লাহ উওম পরিকল্পনাকারী।
আমাদের জন্য খুবই সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ খবর এটা
এগিয়ে যাও রাজশাহী ❤️❤️
কৃষি মন্ত্রণালয়ের এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার যাতে ব্যাপকভাবে চাষাবাদ করা যায় ।
এবার চিনির দাম কমবে ইন শা আল্লাহ❤
আলহামদুলিল্লাহ ভালো খবর
মাশা আল্লাহ (আল্লাহ যা চেয়েছেন) 😍
আল্লাহ গরিবের মালিক আপনি আমাদের মিষ্টির সাধের। আরেক হালাল খাবার দিলেন।।। আলহামদুলিল্লাহ
জমিতে এই গাছ পরিষ্কার করতে করতে হাত ব্যাথা হইয়া যাইতো,, এখন নাকি এগুলো চাষাবাদ করা হয়🥴
আপনি যেই গাছ ভাবছেন, সেগুলো স্টেভিয়া গাছ নয়, এগুলো আগাছার মতো যেখানে সেখানে জন্মায় না
ঐটা আগাছা। 😂😂
দারুন জিনিস অসাধারণ সংবাদ।
এটা ১০০% সত্য
আমি কুয়েত থাকি আমার মালিক এই পাতার চিনি খান
Yes Bangladesh congratulations
এমন উদ্যোক্তা বাংলার ঘরে ঘরে জম্ম হোন❤
এদেশে বহু মানুষ অনেক কষ্টের বিনিময়ে স্বর্ণের চেয়েও দামী বিভিন্ন উদ্ভাবন নিয়ে আসে মানব জাতির কল্যাণে।অত্যন্ত কষ্টের বিষয় হচ্ছে কয়েকদিন যেতে না যেতে ঐ দামী উদ্ভাবন গুলি কয়লায় পরিনত হয়।!!! শুধু পরিকল্পনা আর পরিচালনার অভাব।
হে মহান আল্লাহ
তোমার যে কত নেয়ামত আছে আমরা এর শুকরিয়া আদায় শেষ করতে পারবো না।
কোথায় পাওয়া যাবে এর চারা ? দাম কেমন ?
উদ্যোক্তার জন্য শুভকামনা রইল 💖💖
গবেষণা করার দরকার
আমার বাড়ির আগিনা এই গাছ পড়ে আছে। আজ থেকে আনুমানিক ১৫ বসর আগে কাচা পাতা খেয় দেখেছি মিষ্টি আছে।
চারা দিতে পারবেন?
@@feelsongs2614 দেওয়া জাবে কিবাবে নিবে।
আমরা করবো জয়, নিশ্চই,,,,,,
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক ভাল
কোথায় পাব চারা। দয়াকরে জানাবেন।আমি লাগাতে চাই
এই পাতা আমাশয়" রোগে দারুণ উপকারী।
এটার সাইড ইফেক্ট গুলা বললেন না কেনো???
১) হরমোনাল এম্বলান্স করতে পারে।
২) এলার্জি হয়
৩) কিডনি নষ্টের কারণ হতে পারে।
আরো অনেক কারণ আছে, যার জন্য এটাকে নিরাপদ মানা হয় না।
আপনার দাবিগুলো প্রমাণ করে এমন সোর্স সাবমিট করেন।
আমরা,ভালো কিছু শুরুটাই হতে দেয়ই না।
খারাপ দিক গুলো নিয়ে কোন গবেষণা আছে?
সারা দেশে প্রচুর ভাবে উতপাদন শুরু করা উচিত।
এই গাছ আমাদের বাড়িতে ছিল,,,আমার ভাইয়ের জন্ডিস হইছিলো বলে এর পাতা খাওয়াইছিলো।
Hare Krishna 💚💚💚
আলহামদুলিল্লাহ
এটা ভালো উদ্যেক কারণ ইন্দোনপশিয়া এই পাতা দিয়ে চিনি বানানো হয় ইন্দোনেশিয়ার বোগর সিটিতে এই চিনি ফ্যাকটরি আছে ভালো হবে এটা যদি আবাদ করা যায় ডায়েট সুগার হিসেবে গণ্য হবে
কোন ওয়েব এড্রেস থাকলে দিয়েন ভাই।
আমাদের গ্রামে এই গাছকে চিনি মিঠার কাজ বলি। এ গাছ আমাশয় রোগের খুব উপকারী।
ওইটা না
I m failed to product Stevia Sugar Crops project in my farm. But again may be started Stevia Farm with the help of Ishordhi Sugar Crops Research institute.
কোথায় চারা বা বীজ পাওয়া যাবে ভাই?
Very nice story 💕🇧🇩
Alhamdulillah Alhamdulillah
আলহামদুলিল্লাহ,,,,
এই গাছ আমার বাড়ির আঙিনায় ছিল মানুষের বলে এই পাতা খেলে নাকি মানুষ পাগল হয়ে যায় ❤❤❤আর এখন শুনতেছি এই গাছে পাতা নাকি ৷৷৷ চিনির চেয়েও মিষ্টি বেশি ❤❤
Bhi ai isteveyar chara ta ke vabe pete pare
❤মাশাআল্লাহ
সুবাহানাল্লাহ আল্লাহর কি নিয়ামত
এটা অনেক ভাল একটি ফসল
বাংলাদেশের গবেষণা 😂😂😂
প্রাকৃতিক সম্পদ,, ব্যবহারের মাধ্যমে সুফল বয়ে আনবে,
এটা রাজশাহীতে আমাদের এলাকায় ❤❤
Apnar phone number ta den
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ শুভকামনা কোরছি ধন্যবাদ
মাশা আল্লাহ
মাশাআল্লাহ 🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤❤❤🇸🇦🇸🇦🇸🇦🙋🙋🙋
আমাদের নদীর পাড়ে আছে মনে হয়।।
কালকেই দেখবো
খুব সাবধান 😮😮😮😮😮😮😮 বাংলাদেশে কিন্তু ভাল কিছু টেকে না।
Alhamdulilha
Wow
Allah Hu Akbar
Alhamdulillah❤❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ শুনে খুব খুশি হলাম বাংলাদেশ কৃষিবিদ্বেষী ও বিশ্ববিদ্যালয় খুব ভাল একটা জিনিস উদ্ভাবন করতে সক্ষম হয়েছে আশা করি দেশেটি চিনি চাহিদা মিটবে এবং বিদেশ নির্ভরত কমবে আরো অন্তত দেশের অনেক ডলার আমাদের সাশ্রয় হবে সরকারের বিষয়ে আরো পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া উচিত
অনেক ধন্যবাদ
মহান আল্লাহ তাআলার দেয়া নেয়ামতের তুলনা হয় না মাশাল্লাহ
ছোট বেলায় এই পাতা চিনির পাতা নামে চিনতাম। খেতে মিষ্টি লাগত এই জন্য।
খুব ভাল
Good job 👌🏿
স্টেভিয়ার চিনি সৌদি আরবে প্রায় প্রতিটি টি স্টল সহ কফি সপে এভেইলএভল।
আল্লাহু আকবার আমিন৷
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর একটা নিউজ
Alhamdu Lillah। আমারা, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য করতে হবে। ধন্যবাদ আপনাকে
এই পাতা আমি কতো দেখছি😍মরার ভয়ে খাইনাই।কিন্তু এখন থেকে সকল পাতাই খেয়ে দেখতে হবে।
😂
এই পাতা ২০ বছর আগে থেকেই আমি ব্যাবহার করে আসছি এই পাতার নাম চিনিগুড়া পাতা, আমাশার জন্য খুব উপকারী,,
Wow ekhon chinir biporite deshbashi ghash khabe!! Maashaa Allah 🎉
Rangamati te available ovab nai 😅
জরুরী যোগাযোগ করবেন আমার সাথে একটা নিয়োজ আছে
Very good news.
এটাও কি এস আলম, সামিট গ্রুপ, স্টক করবে?
ZEROCAL বাজারে পাওয়া যায়
🍀🍀 পারিবারিক মিষ্টতার চাহিদা পূরণে ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে বেছে নিন নিরাপদ "স্টেভিয়া" ।।
🌱 স্টেভিয়া কি:-
স্টেভিয়া মিষ্টি গুল্ম জাতীয় এবং মানব শরীরের জন্য উপকারী ভেষজ উদ্ভিদ। স্টেভিয়ার পাতা চিনি অপেক্ষা ৩০-৪০ গুণ বেশি মিষ্টি এবং পাতার স্টেভিওসাইড চিনি অপেক্ষা ২৫০-৩০০ গুণ বেশি মিষ্টি।
🌱 স্টেভিয়ার গুণাবলি:-
স্টেভিয়ায় অ্যাসপার্টেম, সেকারিন, সুক্রলস বা কৃত্রিম মিষ্টি জাতীয় কোন জিনিস নেই। স্টেভিয়ার মধ্যে কোন কার্বোহাইড্রেট কিংবা ক্যালরি নেই। তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য চিনির সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক বিকল্প। এছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস বিনষ্টকারী প্রাকৃতিক রাসায়নিক উপাদান।
🌱 উপকারিতা:-
ক্যালরিমুক্ত এ মিষ্টি ডায়াবেটিস রোগী সেবন করলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ পরিবর্তন হয় না। উচ্চরক্তচাপ প্রতিরোধ করে। যকৃত, অগ্ন্যাশয় ও প্লীহায় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। স্টেভিওসাইড অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসরণে সহায়তা করে। ত্বকের ক্ষত নিরাময় ও দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। ই.কলিসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দমন করে। খাদ্য হজমে সহায়তা করে। স্টেভিয়ায় কোন ক্যালরি না থাকায় স্থূলতা রোধ করে। শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে। মিষ্টি জাতীয় খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়। খাবারের গুণাগুণ বাড়ায় ও সুগন্ধ আনে। সুস্থতা ও সতেজতাবোধ সৃষ্টি করে। ব্যাকটেরিয়া সাইডাল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। স্কিন কেয়ার হিসেবে কাজ করে, বিধায় ত্বকের কোমলতা এবং লাবণ্য বাড়ায়। স্বাদ বৃদ্ধিকারক হিসেবে কাজ করে।
🌱 স্টেভিয়া পাউডার তৈরির পদ্ধতি:-
স্টেভিয়া পাতা সংগ্রহের পর সূর্যালোকে বা ড্রায়ারের মাধ্যমে পাতা শুকাতে হবে। পাতা শুকানোর জন্য কমপক্ষে ১২ ঘণ্টার সূর্যালোক প্রয়োজন হয়। পাতা শুকানোর পর ক্রাশ করে পাউডারে পরিণত করা হয়। এক্ষেত্রে কফি গ্রাইন্ডার কিংবা ব্লেন্ডার মেশিন ব্যবহার করা যেতে পারে।
🌱 স্টেভিয়া সিরাপ তৈরির পদ্ধতি:-
গরম পানিতে এক চতুর্থাংশ পাউডার মিশিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে স্টেভিয়া সিরাপ তৈরি করা যায়। এ সিরাপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়।
🌱 যাদের জন্য স্টেভিয়া:-
ডায়াবেটিস রোগী এবং যারা ক্ষতিকর চিনি এড়িয়ে যেতে চায় তাদের সকলের জন্যই নিরাপদ স্টেভিয়া।
🌱 ব্যবহার: এটি চা, কফি, মিষ্টি, দই, বেকড ফুড, আইসক্রিম, কোমল পানীয় ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। স্টেভিয়ার সবুজ ও শুকনো পাতা সরাসরি চিবিয়ে কিংবা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে বয়ামে সংরক্ষণ করা যায়। পাতার গুঁড়ো দিয়ে মিষ্টান্ন তৈরি করে ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন। এছাড়া কনফেকশনারি, ক্যান্ডিসহ বিভিন্ন খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চা-কফিতে স্টেভিয়ার ব্যবহার বিশ্বব্যাপী। ১ কাপ চায়ে চা চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ স্টেভিয়া পাউডারই যথেষ্ট।
🌱স্টেভিয়া চারা → ১ টি →১৫০ টাকা (কমপক্ষে ২টি চারা নিতে হবে)
🥣 স্টেভিয়া পাতার গুড়া / পাউডার→১০০ গ্রাম→৪০০ টাকা
🍂 স্টেভিয়া শুকনো পাতা→ ১০০ গ্রাম →৪০০ টাকা
➡️ বিঃদ্রঃ- কন্ডিশনে স্টেভিয়ার কোনো পণ্য বিক্রয় হয় না।
🚴♂️ ঢাকার মধ্যে ক্যাশ অন ডেলিভারিতে অথবা সরাসরি এসে নিতে পারবেন এবং ঢাকার বাইরে হলে কুরিয়ারে নিতে পারবেন। কুরিয়ারের ক্ষেত্রে অগ্রিম বিকাশ পেমেন্ট দিয়ে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে।
স্টেভিয়ার পণ্য ক্রয়ের জন্য ইনবক্সে নক করুন অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ 01754252100 (হোয়াটসঅ্যাপ + মোবাইল)
খুব ভালো খবর
ভাল উদ্যোগ ❤❤❤
চিনির ও রেসিপি পেয়ে গেছি এখন আমায় বরোলোক হওয়া থেকে কেউ আটকাতে পারবে না😂
Alhumdulillah
আমার প্রয়োজন এটা😍
খুব সুন্দর ফসল
আল্লাহর নেয়ামত।
এই পাতা কত দেখেছি রাস্তাঘাটের আশপাশে এখানে সেখানে গ্রামগঞ্জে এই পাতা কে আমরা চিনিগুড়া পাতা বলতাম
জংলার গাছ এখন আবার চাষ করে খেতে হবে 😅😅😅😅 2:21
এই গাছের বিচ কোথায় পাওয়া যাবে