বুঝলাম না, ওখানে গিয়ে যদি কেউ ফিরেই না আসে, তাহলে ভিডিও করলো কে? আর এতো সব তথ্য দিলো কে🤔🤔? নাকি সেখানের আজব প্রাণীরা ক্যামেরাম্যান অথবা তথ্য সংগ্রহকারীকে ছেড়ে দিয়েছে। সে যেনো এই তথ্য গুলো আধুনিক বিশ্বকে দিতে পারে 😂😂😁😁
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ। সেন্টিনেল দ্বীপের ভিডিওগুলো সাধারণত দ্বীপের উপকূল থেকে বা দূর থেকে ধারণ করা হয়। উত্তর সেন্টিনেল দ্বীপ, যা আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের অংশ, খুবই বিচ্ছিন্ন এবং এখানকার আদিবাসীরা বাইরের মানুষের সাথে কোন ধরনের যোগাযোগ করতে চায় না। ফলে দ্বীপে নামা অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং অবৈধ। ভারতের সরকারও এই দ্বীপে যাওয়া নিষিদ্ধ করেছে, যাতে সেন্টিনেলিজ আদিবাসীদের জীবন এবং তাদের সংস্কৃতি সুরক্ষিত থাকে। যে ভিডিওগুলো পাওয়া যায়, সেগুলো সাধারণত হেলিকপ্টার, ড্রোন বা দূরবর্তী জাহাজ থেকে ধারণ করা হয়। দ্বীপে সরাসরি নেমে ভিডিও ধারণের কোনো ঘটনা নিরাপদে ঘটেনি, কারণ সেন্টিনেলিজ জনগোষ্ঠী বাইরের মানুষদের আক্রমণ করে। আর এই দ্বীপ নিয়ে যে যে তথ্য পাওয়া গিয়েছে, সেগুলো এই দ্বীপের কাছাকাছি বা এই দ্বীপের তীরে অবস্থান করেই পাওয়া গিয়েছে। অতীতের তথ্য গুলো পাওয়া গিয়েছে বেচে ফেরা মানুষদের কাছ থেকে। ওদের কাছে গিয়ে অতপ্রত ভাবে মিশতে পারলে আরো তথ্য জানা যেত, যেমন ভাষা এবং যোগাযোগের পদ্ধতি ধর্ম এবং আচার-অনুষ্ঠান: বাসস্থান ও প্রযুক্তি খাদ্য ও কৃষি ব্যবস্থা সামাজিক গঠন ও পরিবার ব্যবস্থা চিকিৎসা পদ্ধতি ও রোগ নিরাময়: সামাজিক আচরণ ও নৈতিকতা ইতিহাস এবং উৎপত্তি
ভারত সরকার চাইলেই ঐ দ্বীপের সকল রহস্য উন্মোচন করতে পারবে। এতে করে সেন্টিনেল উপজাতীর অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে, এমনকি বিলুপ্তও হয়ে যেতে পারে। তাই ওরা ওদের মতই থাকুন ভেবে, ভারত সরকার দ্বীপটিতে যাওয়া নিষেধ করে দিয়েছে। ❤❤❤❤
বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি দ্বীপ রয়েছে, যা প্রধানত সমুদ্র, নদী এবং হাওরের মধ্যে অবস্থিত। তবে দ্বীপগুলোর সঠিক সংখ্যা নির্ধারণ করা কিছুটা কঠিন, কারণ অনেক ছোট ছোট দ্বীপ বা চরের অস্তিত্ব নির্ভর করে ভৌগোলিক পরিবর্তন এবং মৌসুমি নদী প্রবাহের উপর। বাংলাদেশের প্রধান দ্বীপগুলো: ১. সামুদ্রিক দ্বীপ (মহাসাগর সংলগ্ন): সেন্ট মার্টিন (Narikel Jinjira): এটি বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ। সোনাদিয়া: কক্সবাজার জেলার একটি ছোট দ্বীপ। কুতুবদিয়া: কক্সবাজারে অবস্থিত আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দ্বীপ। শরশদ্বীপ: চট্টগ্রাম অঞ্চলের একটি ছোট দ্বীপ। ২. ম্যাঙ্গ্রোভ দ্বীপ (সুন্দরবন অঞ্চলে): সুন্দরবনের ভেতরে ছোট ছোট অসংখ্য দ্বীপ রয়েছে। বড় দ্বীপগুলোর মধ্যে আছে: দেবতখালী চর কচিখালী ধুপতি এইসব দ্বীপ মূলত সুন্দরবনের নদীগুলো দ্বারা গঠিত। ৩. নদীর চর ও দ্বীপ: বাংলাদেশের পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্র এবং অন্যান্য বড় নদীর ওপর অনেক চর বা অস্থায়ী দ্বীপ তৈরি হয়। প্রধান নদীর দ্বীপগুলো: হাতিয়া: নোয়াখালী জেলার বৃহৎ দ্বীপ। ভোলা: এটি দেশের সবচেয়ে বড় নদীর দ্বীপ। চর ফ্যাশন, চর কুকরি-মুকরি: ভোলার অন্তর্ভুক্ত। মনপুরা: নোয়াখালীর একটি বিখ্যাত চর। ৪. হাওর ও বিল অঞ্চলের দ্বীপ: হাওর এলাকায় ছোট ছোট দ্বীপ এবং উঁচু জমি রয়েছে। মোট সংখ্যা: সুনির্দিষ্ট সংখ্যা বলা কঠিন, কারণ অনেক দ্বীপ অস্থায়ী এবং মৌসুমি। তবে প্রধান দ্বীপগুলোসহ চরের সংখ্যা আনুমানিক ৩০-৪০টির বেশি। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য: দ্বীপগুলোতে সাধারণত চাষাবাদ, মৎস্য শিকার, এবং পর্যটন কার্যক্রম চালানো হয়। অনেক দ্বীপ বন্যা, ঘূর্ণিঝড় এবং জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
প্রতিবেদনের ভেতর তো বিষয়টা বলেছি ভাই। সেন্টিনেলিজরা তাদের তিরের জন্য লোহা সংগ্রহ করে সাগরে ভেসে আসা ধাতব টুকরো থেকে। আন্দামান সাগরে ভেসে আসা জাহাজের ধ্বংসাবশেষ বা ধাতব বস্তু তারা খুঁজে পেলে সেগুলোকে পুনর্ব্যবহার করে তীরের মাথা তৈরি করে। এছাড়াও আন্দামানের অন্যান্য দ্বীপ থেকে বা সাগরে ভেসে আসা যেকোনো ধাতব সামগ্রীও তারা সংগ্রহ করে তাদের অস্ত্র এবং সরঞ্জাম তৈরিতে কাজে লাগায়। সাথেই থাকুন।
সেন্টিনেল আইল্যান্ড -এ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মানুষ গিয়েছেন, তাদের প্রায় সকলেই বিপদের পড়েছেন। অনেকেই এর কাছাকাছি গিয়েছেন। কেউ দ্বীপে নেমেছেন, কিন্তু ভিতরে যান নি। এমন বেশ কিছু ঘটনার মাধ্যমে যতটুকু জানা যায়, ততটুকু বলার চেষ্টা করা হয়েছে। আরো অনেক কিছু এখনো অজানা। মরুচরের সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ।
আন্তরিক ধন্যবাদ, ভাই অনুগ্রহ করে “মানুষ সৃষ্টি হয়েছে সাড়ে আট হাজার বছর আগে।” এই তথ্যের গ্রহনযোগ্য উৎস উল্লেখ করুন। কেননা, আমি বেশ অনেকগুলো শক্তিশালি ও গ্রহনযোগ্য উৎস হতে অন্য রকম তথ্য পাচ্ছি, যা আপনার অথ্যের ধারে-কাছেও না। আপনি সঠিক হলে, নিচের এগুলো ভুল, হোমো গণ ২০ লক্ষ বছর আগে হোমো হ্যাবিলিস এর আবির্ভাব দ্বারা প্রমাণিত হয়, আর শারীরবৃত্তীয়ভাবে আধুনিক মানুষের আবির্ভাব প্রায় ৩,০০,০০০ (৩ লক্ষ) বছর আগে আফ্রিকাতে হয়েছিল।----উইকিপিডিয়া এছাড়া, বিবর্তন তত্ত্বের বই প্রত্নতত্ত্ব ও নৃবিজ্ঞান বিষয়ক জার্নাল জিনতত্ত্ব বিষয়ক জার্নাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট বিজ্ঞান সংক্রান্ত ওয়েবসাইট প্রাকৃতিক ইতিহাস মিউজিয়াম এসব উৎস হতে এটা মোটামোটি ভাবে বলা যায় যে, পৃথিবীতে আধুনিক মানুষের (Homo sapiens) আবির্ভাব সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে, প্রায় ৩০০,০০০ বছর আগে আমাদের প্রজাতির প্রথম উদ্ভব হয়েছিল। এই সময়ের প্রথম Homo sapiens-এর জীবাশ্ম আফ্রিকার বিভিন্ন অঞ্চলে পাওয়া গেছে, বিশেষত মরক্কো, ইথিওপিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকায়। গবেষণা অনুযায়ী, এই সময়কালে আফ্রিকায় প্রাথমিক আধুনিক মানুষের বিবর্তন শুরু হয় এবং পরে তারা অন্যান্য মহাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। ভাই অনুগ্রহ করে “মানুষ সৃষ্টি হয়েছে সাড়ে আট হাজার বছর আগে।” এই তথ্যের গ্রহনযোগ্য উৎস উল্লেখ করুন।
মহান আল্লাহ পাক সবাই কে আসেকে রাসুল বানান আমিন
আমিন
খুবই ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ.....।
আপনাকেও ধন্যবাদ
সাথেই থাকুন
@@Moruchor😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊z😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊pp
4:20 😊iiii
এরা লোহার তির কোথা থেকে পেলো একটু জানাবেন।
সমূদ্রে ভেসে আসা বিভিন্ন জিনিসের ধ্বাংসাবশেষ এবং ঐ দ্বীপে আটকে থাকা পরিত্যাক্ত জাহাজ থেকে পেতে পারে।
এই দীপের কাছে একটা জাহাজ ডুবেছিল প্রিমরজ নামে, বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার পথে। পরিত্যক্ত অই জাহাজ থেকে কেটে কেটে এরা লোহা নিয়ে যায়
ধন্যবাদ আপনাকে
আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ।
সাথেই থাকুন।
There are still many places that are unknown to the people of the world, we know about ১.২% Thank you, stay well.I saw this video on Mayazal channel.
I agree with you.
Please stay with Moruchor.
2024 ও এসে কারা কারা এই ভিডিও দেখছেন
ধন্যবাদ
আমাদের সাথেই থাকুন।
ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
I HEAD this music in a video name evolution of music and i search guitar version and found this masterpiece keep up the great work
Go ahead
বুঝলাম না, ওখানে গিয়ে যদি কেউ ফিরেই না আসে, তাহলে ভিডিও করলো কে? আর এতো সব তথ্য দিলো কে🤔🤔? নাকি সেখানের আজব প্রাণীরা ক্যামেরাম্যান অথবা তথ্য সংগ্রহকারীকে ছেড়ে দিয়েছে। সে যেনো এই তথ্য গুলো আধুনিক বিশ্বকে দিতে পারে 😂😂😁😁
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ।
সেন্টিনেল দ্বীপের ভিডিওগুলো সাধারণত দ্বীপের উপকূল থেকে বা দূর থেকে ধারণ করা হয়। উত্তর সেন্টিনেল দ্বীপ, যা আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের অংশ, খুবই বিচ্ছিন্ন এবং এখানকার আদিবাসীরা বাইরের মানুষের সাথে কোন ধরনের যোগাযোগ করতে চায় না। ফলে দ্বীপে নামা অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং অবৈধ। ভারতের সরকারও এই দ্বীপে যাওয়া নিষিদ্ধ করেছে, যাতে সেন্টিনেলিজ আদিবাসীদের জীবন এবং তাদের সংস্কৃতি সুরক্ষিত থাকে।
যে ভিডিওগুলো পাওয়া যায়, সেগুলো সাধারণত হেলিকপ্টার, ড্রোন বা দূরবর্তী জাহাজ থেকে ধারণ করা হয়। দ্বীপে সরাসরি নেমে ভিডিও ধারণের কোনো ঘটনা নিরাপদে ঘটেনি, কারণ সেন্টিনেলিজ জনগোষ্ঠী বাইরের মানুষদের আক্রমণ করে।
আর এই দ্বীপ নিয়ে যে যে তথ্য পাওয়া গিয়েছে, সেগুলো এই দ্বীপের কাছাকাছি বা এই দ্বীপের তীরে অবস্থান করেই পাওয়া গিয়েছে। অতীতের তথ্য গুলো পাওয়া গিয়েছে বেচে ফেরা মানুষদের কাছ থেকে।
ওদের কাছে গিয়ে অতপ্রত ভাবে মিশতে পারলে আরো তথ্য জানা যেত, যেমন
ভাষা এবং যোগাযোগের পদ্ধতি
ধর্ম এবং আচার-অনুষ্ঠান:
বাসস্থান ও প্রযুক্তি
খাদ্য ও কৃষি ব্যবস্থা
সামাজিক গঠন ও পরিবার ব্যবস্থা
চিকিৎসা পদ্ধতি ও রোগ নিরাময়:
সামাজিক আচরণ ও নৈতিকতা
ইতিহাস এবং উৎপত্তি
মানুষ রোবট পাঠাতে হবে❤❤❤❤
ভারত সরকার চাইলেই ঐ দ্বীপের সকল রহস্য উন্মোচন করতে পারবে। এতে করে সেন্টিনেল উপজাতীর অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে, এমনকি বিলুপ্তও হয়ে যেতে পারে। তাই ওরা ওদের মতই থাকুন ভেবে, ভারত সরকার দ্বীপটিতে যাওয়া নিষেধ করে দিয়েছে।
❤❤❤❤
@@Moruchor akdom thik
Dada apner nam ki ?
ব্যক্তিগত প্রশ্ন অনুগ্রহ করে ফেসবুক পেজের মেসেজে বলুন।
পেইজ:
facebook.com/profile.php?id=61561792746677
আপনার নানা আর নানী গেছিলো,,নাইলে এতো কিছু আপনে জানলেন কি করে,,,
ওহাহাহাহাহা,
ভাবছি আরেকবার পাঠাবো।
আমি যাব বে।যেখান থেকে থমকে দাঁড়াই সেখান থেকে আমার কাজ শুরু।
আপনার সাহস আছে।
কিন্তু ভারত সরকার এই দ্বীপে যাওয়া নিষেধ করে দিয়েছে তো। আগে আপনাকে অনুমতি নিতে হবে।
বাংলাদেশে কি কোন দ্বীপ আসেনি খারাপ যদি থাকে নিশ্চয়ই সম্পর্কে জানতে চাই
বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি দ্বীপ রয়েছে, যা প্রধানত সমুদ্র, নদী এবং হাওরের মধ্যে অবস্থিত। তবে দ্বীপগুলোর সঠিক সংখ্যা নির্ধারণ করা কিছুটা কঠিন, কারণ অনেক ছোট ছোট দ্বীপ বা চরের অস্তিত্ব নির্ভর করে ভৌগোলিক পরিবর্তন এবং মৌসুমি নদী প্রবাহের উপর।
বাংলাদেশের প্রধান দ্বীপগুলো:
১. সামুদ্রিক দ্বীপ (মহাসাগর সংলগ্ন):
সেন্ট মার্টিন (Narikel Jinjira): এটি বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ।
সোনাদিয়া: কক্সবাজার জেলার একটি ছোট দ্বীপ।
কুতুবদিয়া: কক্সবাজারে অবস্থিত আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দ্বীপ।
শরশদ্বীপ: চট্টগ্রাম অঞ্চলের একটি ছোট দ্বীপ।
২. ম্যাঙ্গ্রোভ দ্বীপ (সুন্দরবন অঞ্চলে):
সুন্দরবনের ভেতরে ছোট ছোট অসংখ্য দ্বীপ রয়েছে।
বড় দ্বীপগুলোর মধ্যে আছে:
দেবতখালী চর
কচিখালী
ধুপতি
এইসব দ্বীপ মূলত সুন্দরবনের নদীগুলো দ্বারা গঠিত।
৩. নদীর চর ও দ্বীপ:
বাংলাদেশের পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্র এবং অন্যান্য বড় নদীর ওপর অনেক চর বা অস্থায়ী দ্বীপ তৈরি হয়।
প্রধান নদীর দ্বীপগুলো:
হাতিয়া: নোয়াখালী জেলার বৃহৎ দ্বীপ।
ভোলা: এটি দেশের সবচেয়ে বড় নদীর দ্বীপ।
চর ফ্যাশন, চর কুকরি-মুকরি: ভোলার অন্তর্ভুক্ত।
মনপুরা: নোয়াখালীর একটি বিখ্যাত চর।
৪. হাওর ও বিল অঞ্চলের দ্বীপ:
হাওর এলাকায় ছোট ছোট দ্বীপ এবং উঁচু জমি রয়েছে।
মোট সংখ্যা:
সুনির্দিষ্ট সংখ্যা বলা কঠিন, কারণ অনেক দ্বীপ অস্থায়ী এবং মৌসুমি। তবে প্রধান দ্বীপগুলোসহ চরের সংখ্যা আনুমানিক ৩০-৪০টির বেশি।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
দ্বীপগুলোতে সাধারণত চাষাবাদ, মৎস্য শিকার, এবং পর্যটন কার্যক্রম চালানো হয়।
অনেক দ্বীপ বন্যা, ঘূর্ণিঝড় এবং জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
@@Moruchor অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার সকল ভিডিও দেখা শেষ আমার নতুন ভিডিও দিন আপনার সকল ভিডিও দেখি আমি খুবই ভালো লাগে
@@YaseenY-n2k অবশ্যয় ভাই
এর লৌহার তির কি করে পেলো
প্রতিবেদনের ভেতর তো বিষয়টা বলেছি ভাই।
সেন্টিনেলিজরা তাদের তিরের জন্য লোহা সংগ্রহ করে সাগরে ভেসে আসা ধাতব টুকরো থেকে। আন্দামান সাগরে ভেসে আসা জাহাজের ধ্বংসাবশেষ বা ধাতব বস্তু তারা খুঁজে পেলে সেগুলোকে পুনর্ব্যবহার করে তীরের মাথা তৈরি করে। এছাড়াও আন্দামানের অন্যান্য দ্বীপ থেকে বা সাগরে ভেসে আসা যেকোনো ধাতব সামগ্রীও তারা সংগ্রহ করে তাদের অস্ত্র এবং সরঞ্জাম তৈরিতে কাজে লাগায়।
সাথেই থাকুন।
কেউ যদি জান যে না পারে আপনি কি করে জান। লে ন
সেন্টিনেল আইল্যান্ড -এ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মানুষ গিয়েছেন, তাদের প্রায় সকলেই বিপদের পড়েছেন। অনেকেই এর কাছাকাছি গিয়েছেন। কেউ দ্বীপে নেমেছেন, কিন্তু ভিতরে যান নি।
এমন বেশ কিছু ঘটনার মাধ্যমে যতটুকু জানা যায়, ততটুকু বলার চেষ্টা করা হয়েছে।
আরো অনেক কিছু এখনো অজানা।
মরুচরের সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ।
বাংলাদেশী ইউটূবার।
ধন্যবাদ।
Apni puro kahini Janen na
হয়ত পুরোটা জানি না। তবে আরো তথ্য জানা ছিল, ভিডিও বেশি লম্বা হয়ে যাচ্ছে তাই সেগুলো আর যোগ করি নি। পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ
মানুষ সৃষ্টি হয়েছে সাড়ে আট হাজার বছর আগে।আপনি এই দ্বীপে ষাট হাজার বছর মানুষের বসবাস কোথায় পেলেন?
আন্তরিক ধন্যবাদ,
ভাই অনুগ্রহ করে “মানুষ সৃষ্টি হয়েছে সাড়ে আট হাজার বছর আগে।” এই তথ্যের গ্রহনযোগ্য উৎস উল্লেখ করুন।
কেননা, আমি বেশ অনেকগুলো শক্তিশালি ও গ্রহনযোগ্য উৎস হতে অন্য রকম তথ্য পাচ্ছি, যা আপনার অথ্যের ধারে-কাছেও না।
আপনি সঠিক হলে, নিচের এগুলো ভুল,
হোমো গণ ২০ লক্ষ বছর আগে হোমো হ্যাবিলিস এর আবির্ভাব দ্বারা প্রমাণিত হয়, আর শারীরবৃত্তীয়ভাবে আধুনিক মানুষের আবির্ভাব প্রায় ৩,০০,০০০ (৩ লক্ষ) বছর আগে আফ্রিকাতে হয়েছিল।----উইকিপিডিয়া
এছাড়া,
বিবর্তন তত্ত্বের বই
প্রত্নতত্ত্ব ও নৃবিজ্ঞান বিষয়ক জার্নাল
জিনতত্ত্ব বিষয়ক জার্নাল
বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট
বিজ্ঞান সংক্রান্ত ওয়েবসাইট
প্রাকৃতিক ইতিহাস মিউজিয়াম
এসব উৎস হতে এটা মোটামোটি ভাবে বলা যায় যে,
পৃথিবীতে আধুনিক মানুষের (Homo sapiens) আবির্ভাব সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে, প্রায় ৩০০,০০০ বছর আগে আমাদের প্রজাতির প্রথম উদ্ভব হয়েছিল। এই সময়ের প্রথম Homo sapiens-এর জীবাশ্ম আফ্রিকার বিভিন্ন অঞ্চলে পাওয়া গেছে, বিশেষত মরক্কো, ইথিওপিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকায়। গবেষণা অনুযায়ী, এই সময়কালে আফ্রিকায় প্রাথমিক আধুনিক মানুষের বিবর্তন শুরু হয় এবং পরে তারা অন্যান্য মহাদেশে ছড়িয়ে পড়ে।
ভাই অনুগ্রহ করে “মানুষ সৃষ্টি হয়েছে সাড়ে আট হাজার বছর আগে।” এই তথ্যের গ্রহনযোগ্য উৎস উল্লেখ করুন।
ধন্যবাদ।
আমাদের সাথেই থাকুন।