আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান হুজুরের তাফসীর যতোই শুনি ততই ভাল লাগে ইসলাম সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারছি ইনশাআল্লাহ আল্লাহ হুজুরকে সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন দান করুন আমিন।
শিয়াদের ফিরকা আমাদের চাইতে বহু বহু বেশি। কিছু শিয়া আছেন আমাদের খুবই কাছাকাছি। যেসকল শিয়ারা সম্মানিত খলিফাদেরকে অসম্মান করে(একটা দল)-তারা মুসলমান কি না আমি সন্দিহান! শিয়াদের ১২ ইমাম। আমাদের ৪। ওদের আয়াতুল্লাহ্ আছেন যিনি কুরআনের ওপর বিশারদ। এবং ধর্মীয় সবচে বড় নেতা বলে তারা মানেন! কিন্তু আমাদের "আয়াতুল্লাহ্"-আছে বলে শুনি নাই।। আরবে এমনটা নেই। ধন্যবাদ। ★আমাদের দেশের "মোল্লারা"-শিয়াদেরকে ঢালাও ভাবে দোষারোপ ও ঘৃণা করে যা খোদ কুরআন বিরুদ্ধ একটি কাজ বলে মনে করি! শিয়াদের সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞান কম। আন্দাজে অথবা একপাক্ষিক বই পড়ে ওসব বলেন হয়তো। আমি ইরানে শিয়াদের সাথে মিশে এসব জানার সুযোগ হওয়ায় লিখতে পারছি। ভারতীয় হায়াদ্রাবাদের শিয়াদের সাথেও মিশেছি।। *গাদিরে খুব ভাষণকে তারা খুব গুরুত্ব দেন! আমাদের দেশের " মোল্লারা"-এগুলো এড়িয়ে চলেন। শিয়াদের পক্ষে যায় এমন সকল তথ্য, ইতিহাস এখানে গোপন রাখা হয়। আর শৌর্য বীর্যে জ্ঞান গরীমায় পার্সিয়ানরা(ইরানি)-রা সবসময় আরবদের থেকে এগিয়ে। ইবনে সিনা,আল খোয়ারিজম...হতে শুরু করে যাবতীয় বড় বড় বিখ্যাত বিজ্ঞানী,মনিষী সবাই পার্সিয়ান আরবদের থেকে নয়। এ থেকে বোঝা যায়, কুরআনের গবেষণা ও প্রয়োগে শিয়ারা আরবদের চাইতে বহু বহু এগিয়ে। শিয়া - সুন্নি এক হয়ে গেলে বিশ্ব শাসন করা সময়ের ব্যাপার মাত্র!! এখন এটা ভাবা উচিৎ কারা চায় না মুসলমান বিশ্ব শাসন করুক! শিয়া সুন্নি বিভেদ তারাই জিইয়ে রাখতে চায় যারা সমগ্র মুসলিম উম্মাহকে একত্রে বিশ্ব নেতৃত্বে দেখতে চায় না। এর মাঝে প্রধান হলো, সৌদ বংশ!! ধন্যবাদ।
অবশ্যই মুসলিম। তবে তাদের ফিরকা আমাদের চাইতে বহু বহু বেশি। কিছু শিয়া আছেন আমাদের খুবই কাছাকাছি। যেসকল শিয়ারা খলিফাদেরকে অসম্মান করে(একটা দল)-তারা মুসলমান কি না আমি সন্দিহান! শিয়াদের ১২ ইমাম। আমাদের ৪। ওদের আয়াতুল্লাহ্ আছে যিনি কুরআনের ওপর বিশারদ। কিন্তু আমাদের "আয়াতুল্লাহ্"-আছে বলে শুনি নাই।। ধন্যবাদ। ★আমাদের দেশের মোল্লারা শিয়াদেরকে ঢাকাও ভাবে দোষারোপ ও ঘৃণা করে যা খোদ কুরআন বিরুদ্ধ একটি কাজ। শিয়াদের সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞান কম। আন্দাজে অথবা একপাক্ষিক বই পঈে ওসব বলেন হয়তো। আমি ইরানে শিয়াদের সাথে মিশে এসব জানার সুযোগ হওয়ায় লিখতে পারছি। আর শৌর্য বীর্যে জ্ঞান গরীমায় পার্সিয়ানরা(ইরানি)-রা সবসময় আরবদের থেকে এগিয়ে। ইবনে সিনা হতে শুরু করে যাবতীয় বড় বড় বিখ্যাত বিজ্ঞানী,মনিষী সবাই পার্সিয়ান আরবদের থেকে নয়। এথেকে বোঝা যায়, কুরআনের গবেষণা ও প্রয়োগে শিয়ারা আরবদের চাইতে বহু বহু এগিয়ে।
কি ভাবে আল্লাহ কে হাজির নাজির জেনে নামাজ পড়তে হবে এবং কবুল হবে , এ বিষয় জানতে চাই। জিবরাইল ওহি নিয়ে আসতেন নবীজির কাছে , এটার উদ্ধৃতি চাই কোরআন থেকে। ধন্যবাদ ।
Hujur, We understand 4 Khalifa banned to write hadith their lifetime. Why Imam Bukhari written the hadith after 200 years when 4 Khalifa never approved this and even they were in hardline if anyone written hadith or narrated during their lifetime. He born in Bukhara, Uzbekistan. He travelled to Abbasid Caliphate to learn from scholars in those region then he started to search for Prophet's hadith from various people then he heard thousands of hadith from those people was present in those days. He came back to his country and started to teach these hadith to his followers and written the book. Towards end of his life he faced accusations of claiming that he created the another like Quran. He was sent to exile where he died. No one knows what he learned from Abbasid Caliphate what is accuracy of his teaching on Hadith or the book he written as "Bhukhari Hadith" . However, he heard those hadith from tabe-tabein may be some are true but impossible to known whether Prophet has said those words or not. Therefore, it is better we follow Quran and then see what hadith he has written is matching with the Ayaat of Quarn. People prayed Namaz before even he born and those Namaz is what we are praying today in Makka and Medinah and other parts of the world.
আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় উস্তাজ এবং সবাইকে। ★অনুরোধ লেখাটি পড়ুন! আলহামদুলিল্লাহ! ৪ বছর চলছে তাজবিদ,মাখরাজ উপযুক্ত উস্তাজের অধীনে শিখে চর্চা করে যাচ্ছি। কুরআনের নির্দেশ "চিন্তা করো"-কে মেনে মগজকে সর্বোচ্চ ব্যবহারের চেষ্টা করে যাচ্ছি। নবীজী (সা.)-এতো বড় একজন মানুষ ছিলেন।জগতের শ্রেষ্ঠ মহামানব! আমাদের আখেরি নবী ও রাসুল। তিনি তাওহীদের,কালেমার,কুরআনের দাওয়াতে নিয়োজিত ছিলেন। সেই দায়িত্ব পালন করতে যেয়ে বহু বড় বড় কাজও তিনি করে গেছেন। রাষ্ট্র তথা শাসন ব্যবস্থা,যুদ্ধ পর্যন্ত ওনার জীবনে আছে আমরা সবাই জানি। আমার প্রশ্ন হলো, যিনি এতো বড় দায়িত্বে ছিলেন তিনি মানুষ কীভাবে ঢিলা কুলুপ ঘষতে হবে,শীতে একরকম,গরমে আরেক। তারপর পেশাবের পর পুরুষের গোপনাঙ্গ ধরে হাঁটাহাঁটি করতে হবে...৪০ কদম.... এরকম আরো বহু বহু উদাহরণ দেয়া যাবে... এরকম তুচ্ছাতিতুচ্ছ বিষয়েও কথা বলার মতো সময় দিয়েছেন?(হাদিস আছে এসব নিয়ে)-এগুলোর বিষয়ে কৌতুহল হয়। খুব জানতে ইচ্ছে হয়! আবার নবীজী(সা.)-কে যদি বরফের দেশে অর্থাৎ তুষারপাতের অঞ্চলে রাসুল হিশেবে প্রেরণ করা হতো তাহলে ওনার সেই শীতের পোষাককে আরবের কিংবা আমাদের কিংবা গরম প্রধান অঞ্চলের মানুষরা সুন্নাত হিশেবে কি সেসব শীতের পোষাক পরিধান করে চলতেন? চলা সম্ভব হতো? চুলকাটা নিয়ে যেই ৩ নিয়মের কথা বলা হয়, (আমার ডিগ্রীর বিষয় ছিল ইসলামিক হিস্ট্রি & স্টাডিজ.....) ইতিহাস থেকে জানা যায়, সেই সময় আরবে কাফের,মুশরিক,মুসলমান নির্বিশেষে সবাই ওভাবেই চুল রাখতেন(বেশির ভাগই,ব্যাতিক্রম ছাড়া)। এমনকি এভাবে বাবড়ি চুল ইসা(আ.)'র আমলেও চলমান ছিল বলে অনুমিত হয়। তাহলে আরবের ইতিহাসকে "ইসলামের ইতিহাস"-বলে চালিয়ে দিতে সদা তৎপর কারা? কারা মুয়াবিয়ার মতো আহলে বাইতের হত্যাকারীকে সাহাবী মানে,সম্মানও করে? কীভাবে এবং কেনো করে তারা এমনটা? মুয়াবিয়া থেকেইতো ইসলামে রাজতন্ত্রের সুত্রপাত। নয় কি? তাহলে? এই প্রশ্ন গুলোর জবাব কোথায় পাবো?কেউ আছেন কি জবাব দেবার মতো? সজল রোশান সম্পূর্ণ বৈজ্ঞানিক পন্থায় প্রমাণ করে দেখিয়েছেন, যে পদ্ধতি ও পন্থায় হাদিস সংগ্রহ করা হয়েছে,বিশেষত ইমাম বোখারীর ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহের হিশাবে বিরাট অসংগতি! ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ সেভাবে করতে ওনাকে ৩,০০০ বছর হায়াত পেতে হতো। আর " হাদিস সংগ্রহের ইতিহাস"-খুঁজতে গেলে উনি তেনার কাছ থেকে,তিনি আবার আরেকজনের কাছে.... এভাবে নানান জন ঘুরে হাদিসটি পাওয়া গেছে!! এই প্রক্রিয়ায় তো দুনিয়ার আর কোনো প্রকার কোনো তথ্য, ইতিহাস সংগ্রহের তথ্য পাওয়া যায় না এবং নেইও। প্রশ্ন হলো,কেনো নেই? আর "হাদিস'-নিয়েই যতো প্রকার দলাদলি, ভাগাভাগি, মারামারি,বিভেদ! এমনটি হবে কেন? রাসুল (সা.)'র হাদিস নিয়ে এমনটিতো হবার কথা নয়! কই কুরআন নিয়ে তো এসব তো দূরে থাক সামান্যতম দ্বিমত নেই! কুরআন হলো মুসলমানদের একমাত্র কিতাব যা পালন করা ফরজ! বাকি সব জানার জন্য পড়া যেতে পারে।। কুরআনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হাদিসই কেবল গ্রহণীয় তা সে হাদিস যদি জালও হয়। আর ডাবল ডাবল সহীহ হাদিসও যদি কুরআনের সাথে না মেলে তা বাতিল বাতিল বাতিল।। এদেশের আব্দুল্লাহ তো সজল রোশানের সাথে ফেস দা পিপল ডিবেটে প্রকাশ্যে বলেছেন, " হাদিস"-ছাড়া কুরআন অচল তথা কুরআনকে তিনি স্বয়ংসম্পূর্ণ কিতাব মানতে রাজি নন। নাউজুবিল্লাহ! একের পর এক নানান যুক্তি,কখনোবা কুরআনের আয়াত (আতিউর রাসুলু.....)এর উদ্ধৃতি এবং ব্যাখ্যা (অপব্যাখ্যা)-করে তিনি বলেছেন, কুরআন থেকে নামাজ কীভাবে পড়বেন? কুরআনই শুধু বিধান দাতা নহে, রাসুল(সা)'র "হাদিস" ও বিধান দাতা! জানতে চাই, আমাদের বিধান দাতা কয়জন? আসলেই কয়জন? আমি অনেক কিছুই হয়তো জানি না, আমার জানার ও বোঝার আগ্রহ প্রকাশ করছি। খোদ রাসুল(সা.)-নিজেই বলে গেছেন, "কি? কুরআন থাকতে আবার আলাদা কিতাব? কখনোই নহে"- (হাদিস লেখা হচ্ছে জানতে পেরে তিনি এই উক্তিটি করে গেছেন।) এবং এটির অনুসরণেই খুলাফায়ে রাশেদিন " হাদিস লেখা নিষিদ্ধ"-করেছিলেন! আমাদের দেশের মোল্লারা এই হাদিসটি একদম চেপে যান।কখনোই বলেন না।কেন? সজল রোশানের ভিডিয়ো বক্তব্য আর মোজাম্মেল হুজুরের বক্তব্য অনেক মিল। ★মাদরাসা কারিকুলাম সম্পূর্ণ নতুন করে ঢেলে সাজানো উচিৎ নয় কি? যতোদূর জানি, মাদরাসায় ১২/১৪/১৬ বছর যেভাবে "হাদিসের ওপর অধ্যায়ন"-করানো হয় সেই তুলনায় কুরআনের স্টাডিজ রিসার্চ নেই বললেই চলে। আসলেই কি বিষয়টা সত্য? জানতে চাই। জাজাকাল্লাহ খঈর।
সজল ভাই ফেস দা পিপল এর ডিবেটে শোচনীয় ভাবে পরাজিত হয়েছিলেন যদিও আমি সে সময় সজল ভায়ের পক্ষের লোক ছিলাম, পরে দেখলাম সজল ভায়ের জানার অনেক ভুল আছে। তাই দয়া করে কারো অন্ধ ভক্ত হয়ে ঈমান নষ্ট করবেন না, নিজেই যাচাই বাছাই করে ইসলাম মানার চেষ্টা করুণ।
@@dr.nurulislam6711 সেই ডিবেট জয়-পরাজয়ের ছিল? আপনার শিক্ষা,জ্ঞান, বোঝার দৌড় এই এক কথাতেই পরিষ্কার। আবার আপনি একজন ডাক্তার?? সজলকে ক'দিন ধরে চেনেন? সজলের সব ভিডিয়ো শেষ করতে ৬ মাস সময় লাগবে। আর বিশ্লেষণ করে বুঝতে ১ বছর তা ও আবার Out of the box হয়ে। আপনি ডিবেটগুলো আবার দেখুন। "মহা ডিবেট"-ব্লা ব্লা থাম্বনেইল গুলো সাগরের পলিসি ক্লিক বাইট। যাতে সজলের আপত্তি ছিল।এটা মূলত ছিল আলোচনা যেটাকে ভিউ রাড়াতে সাগর নাম দিয়েছে ডিবেট! আপনি ডিবেটও তাহলে চেনেন না। এনিওয়ে আপনার সংগে আর আলাপনে একদম আগ্রহী নই। আপনি সম্ভবতঃ " হাদিসের মুসলমান"! হাদিস আগে কুরআন পরে আপনাদের কাছে। দাড়ি,টুপি,জুব্বার বিশাল এক বাজার এদেশে। অথচ আরবে ওটা সাধারণ বিষয়। ইসলামী বিষয় তাকওয়া। শুকরান। মাস'সালামা।
আপনি যে সব বিষয় তুলে ধরেছেন তা ১০০% সঠিক। আমরা টোটালি ভুলের মধ্যে আছি। আমার ব্যক্তিগত যে সঠিক জ্ঞ্যান আসছে বা আগের ভুল ভাংছে তা মোজাম্মেল হক হুজুর এর কথা শুনে। কোরআন ই পারে আমাদের সত্যি পথ দেখাতে। আমি হুজুর এর কাছে কৃতজ্ঞ।
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান হুজুরের তাফসীর যতোই শুনি ততই ভাল লাগে ইসলাম সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারছি ইনশাআল্লাহ আল্লাহ হুজুরকে সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন দান করুন আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান।
মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি,,
পবিত্র কোরআন মজিদ আমল ও তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন,,, হে আল্লাহ মওলানা মোজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়াবা দান করুন আমিন,,,,
আলহামদুলিল্লাহ্
Thanks for your new lecture
সুবাহানআল্লাহ
আমাদের শ্রোতাদের আরও জ্ঞানী হওয়া উচিত।
দিন বললে অন্য আয়াতের বিপক্ষে যায় কিন্তু এটাকে সময় বলা উচিত সময় ইয়ম মানে সময় একটা সময়।
সুবহানাল্লাহ
হুজুর নামাজ পড়া সালাত কায়েম এক নয়। একটু হুসে আসুন।
শিয়াদের ফিরকা আমাদের চাইতে বহু বহু বেশি।
কিছু শিয়া আছেন আমাদের খুবই কাছাকাছি।
যেসকল শিয়ারা সম্মানিত খলিফাদেরকে অসম্মান করে(একটা দল)-তারা মুসলমান কি না আমি সন্দিহান!
শিয়াদের ১২ ইমাম।
আমাদের ৪।
ওদের আয়াতুল্লাহ্ আছেন যিনি কুরআনের ওপর বিশারদ। এবং ধর্মীয় সবচে বড় নেতা বলে তারা মানেন!
কিন্তু আমাদের "আয়াতুল্লাহ্"-আছে বলে শুনি নাই।।
আরবে এমনটা নেই।
ধন্যবাদ।
★আমাদের দেশের "মোল্লারা"-শিয়াদেরকে ঢালাও ভাবে দোষারোপ ও ঘৃণা করে যা খোদ কুরআন বিরুদ্ধ একটি কাজ বলে মনে করি!
শিয়াদের সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞান কম।
আন্দাজে অথবা একপাক্ষিক বই পড়ে ওসব বলেন হয়তো।
আমি ইরানে শিয়াদের সাথে মিশে এসব জানার সুযোগ হওয়ায় লিখতে পারছি।
ভারতীয় হায়াদ্রাবাদের শিয়াদের সাথেও মিশেছি।।
*গাদিরে খুব ভাষণকে তারা খুব গুরুত্ব দেন!
আমাদের দেশের " মোল্লারা"-এগুলো এড়িয়ে চলেন।
শিয়াদের পক্ষে যায় এমন সকল তথ্য, ইতিহাস এখানে গোপন রাখা হয়।
আর শৌর্য বীর্যে জ্ঞান গরীমায় পার্সিয়ানরা(ইরানি)-রা সবসময় আরবদের থেকে এগিয়ে।
ইবনে সিনা,আল খোয়ারিজম...হতে শুরু করে যাবতীয় বড় বড় বিখ্যাত বিজ্ঞানী,মনিষী সবাই পার্সিয়ান আরবদের থেকে নয়।
এ থেকে বোঝা যায়,
কুরআনের গবেষণা ও প্রয়োগে শিয়ারা আরবদের চাইতে বহু বহু এগিয়ে।
শিয়া - সুন্নি এক হয়ে গেলে বিশ্ব শাসন করা সময়ের ব্যাপার মাত্র!!
এখন এটা ভাবা উচিৎ কারা চায় না মুসলমান বিশ্ব শাসন করুক!
শিয়া সুন্নি বিভেদ তারাই জিইয়ে রাখতে চায় যারা সমগ্র মুসলিম উম্মাহকে একত্রে বিশ্ব নেতৃত্বে দেখতে চায় না।
এর মাঝে প্রধান হলো,
সৌদ বংশ!!
ধন্যবাদ।
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমার জানতে ইচ্ছে করে সিয়ারা কি জাননাতে যাবে তারা কি মুসলিম
অবশ্যই মুসলিম।
তবে তাদের ফিরকা আমাদের চাইতে বহু বহু বেশি।
কিছু শিয়া আছেন আমাদের খুবই কাছাকাছি।
যেসকল শিয়ারা খলিফাদেরকে অসম্মান করে(একটা দল)-তারা মুসলমান কি না আমি সন্দিহান!
শিয়াদের ১২ ইমাম।
আমাদের ৪।
ওদের আয়াতুল্লাহ্ আছে যিনি কুরআনের ওপর বিশারদ।
কিন্তু আমাদের "আয়াতুল্লাহ্"-আছে বলে শুনি নাই।।
ধন্যবাদ।
★আমাদের দেশের মোল্লারা শিয়াদেরকে ঢাকাও ভাবে দোষারোপ ও ঘৃণা করে যা খোদ কুরআন বিরুদ্ধ একটি কাজ।
শিয়াদের সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞান কম।
আন্দাজে অথবা একপাক্ষিক বই পঈে ওসব বলেন হয়তো।
আমি ইরানে শিয়াদের সাথে মিশে এসব জানার সুযোগ হওয়ায় লিখতে পারছি।
আর শৌর্য বীর্যে জ্ঞান গরীমায় পার্সিয়ানরা(ইরানি)-রা সবসময় আরবদের থেকে এগিয়ে।
ইবনে সিনা হতে শুরু করে যাবতীয় বড় বড় বিখ্যাত বিজ্ঞানী,মনিষী সবাই পার্সিয়ান আরবদের থেকে নয়।
এথেকে বোঝা যায়,
কুরআনের গবেষণা ও প্রয়োগে শিয়ারা আরবদের চাইতে বহু বহু এগিয়ে।
কি ভাবে আল্লাহ কে হাজির নাজির জেনে নামাজ পড়তে হবে এবং কবুল হবে , এ বিষয় জানতে চাই।
জিবরাইল ওহি নিয়ে আসতেন নবীজির কাছে , এটার উদ্ধৃতি চাই কোরআন থেকে। ধন্যবাদ ।
সালামুন আলাইকুম। ছলাহ আদায় করার সময় আত্তাহিয়াতু, দরুদ শরীফ, দোয়া কুনুত,দোয়া মাছুরা এগুলো পড়া যাবে কি? এগুলো তো কুরআন এ নাই। দয়া করে উত্তর দিয়েন।
Assalamoalikum wa
Hujur, We understand 4 Khalifa banned to write hadith their lifetime. Why Imam Bukhari written the hadith after 200 years when 4 Khalifa never approved this and even they were in hardline if anyone written hadith or narrated during their lifetime. He born in Bukhara, Uzbekistan. He travelled to Abbasid Caliphate to learn from scholars in those region then he started to search for Prophet's hadith from various people then he heard thousands of hadith from those people was present in those days. He came back to his country and started to teach these hadith to his followers and written the book. Towards end of his life he faced accusations of claiming that he created the another like Quran. He was sent to exile where he died.
No one knows what he learned from Abbasid Caliphate what is accuracy of his teaching on Hadith or the book he written as "Bhukhari Hadith" . However, he heard those hadith from tabe-tabein may be some are true but impossible to known whether Prophet has said those words or not. Therefore, it is better we follow Quran and then see what hadith he has written is matching with the Ayaat of Quarn. People prayed Namaz before even he born and those Namaz is what we are praying today in Makka and Medinah and other parts of the world.
Agreed 💯
হাদিস না লিখলে আমরা কিভাবে এখন তথ্য পেতাম।
হুজুর আপনার বক্তব্য সবই পরকালের গল্প কিন্তু এসবের প্রমাণ কি?
আসসালামু আলাইকুম।
প্রিয় উস্তাজ এবং সবাইকে।
★অনুরোধ লেখাটি পড়ুন!
আলহামদুলিল্লাহ!
৪ বছর চলছে তাজবিদ,মাখরাজ উপযুক্ত উস্তাজের অধীনে শিখে চর্চা করে যাচ্ছি।
কুরআনের নির্দেশ "চিন্তা করো"-কে মেনে মগজকে সর্বোচ্চ ব্যবহারের চেষ্টা করে যাচ্ছি।
নবীজী (সা.)-এতো বড় একজন মানুষ ছিলেন।জগতের শ্রেষ্ঠ মহামানব!
আমাদের আখেরি নবী ও রাসুল।
তিনি তাওহীদের,কালেমার,কুরআনের দাওয়াতে নিয়োজিত ছিলেন।
সেই দায়িত্ব পালন করতে যেয়ে বহু বড় বড় কাজও তিনি করে গেছেন।
রাষ্ট্র তথা শাসন ব্যবস্থা,যুদ্ধ পর্যন্ত ওনার জীবনে আছে আমরা সবাই জানি।
আমার প্রশ্ন হলো,
যিনি এতো বড় দায়িত্বে ছিলেন তিনি মানুষ কীভাবে ঢিলা কুলুপ ঘষতে হবে,শীতে একরকম,গরমে আরেক। তারপর পেশাবের পর পুরুষের গোপনাঙ্গ ধরে হাঁটাহাঁটি করতে হবে...৪০ কদম....
এরকম আরো বহু বহু উদাহরণ দেয়া যাবে...
এরকম তুচ্ছাতিতুচ্ছ বিষয়েও কথা বলার মতো সময় দিয়েছেন?(হাদিস আছে এসব নিয়ে)-এগুলোর বিষয়ে কৌতুহল হয়।
খুব জানতে ইচ্ছে হয়!
আবার নবীজী(সা.)-কে যদি বরফের দেশে অর্থাৎ তুষারপাতের অঞ্চলে রাসুল হিশেবে প্রেরণ করা হতো তাহলে ওনার সেই শীতের পোষাককে আরবের কিংবা আমাদের কিংবা গরম প্রধান অঞ্চলের মানুষরা সুন্নাত হিশেবে কি সেসব শীতের পোষাক পরিধান করে চলতেন? চলা সম্ভব হতো?
চুলকাটা নিয়ে যেই ৩ নিয়মের কথা বলা হয়,
(আমার ডিগ্রীর বিষয় ছিল ইসলামিক হিস্ট্রি & স্টাডিজ.....)
ইতিহাস থেকে জানা যায়,
সেই সময় আরবে কাফের,মুশরিক,মুসলমান নির্বিশেষে সবাই ওভাবেই চুল রাখতেন(বেশির ভাগই,ব্যাতিক্রম ছাড়া)। এমনকি এভাবে বাবড়ি চুল ইসা(আ.)'র আমলেও চলমান ছিল বলে অনুমিত হয়।
তাহলে আরবের ইতিহাসকে "ইসলামের ইতিহাস"-বলে চালিয়ে দিতে সদা তৎপর কারা?
কারা মুয়াবিয়ার মতো আহলে বাইতের হত্যাকারীকে সাহাবী মানে,সম্মানও করে?
কীভাবে এবং কেনো করে তারা এমনটা?
মুয়াবিয়া থেকেইতো ইসলামে রাজতন্ত্রের সুত্রপাত। নয় কি? তাহলে?
এই প্রশ্ন গুলোর জবাব কোথায় পাবো?কেউ আছেন কি জবাব দেবার মতো?
সজল রোশান সম্পূর্ণ বৈজ্ঞানিক পন্থায় প্রমাণ করে দেখিয়েছেন,
যে পদ্ধতি ও পন্থায় হাদিস সংগ্রহ করা হয়েছে,বিশেষত ইমাম বোখারীর ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহের হিশাবে বিরাট অসংগতি!
৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ সেভাবে করতে ওনাকে ৩,০০০ বছর হায়াত পেতে হতো।
আর " হাদিস সংগ্রহের ইতিহাস"-খুঁজতে গেলে উনি তেনার কাছ থেকে,তিনি আবার আরেকজনের কাছে.... এভাবে নানান জন ঘুরে হাদিসটি পাওয়া গেছে!!
এই প্রক্রিয়ায় তো দুনিয়ার আর কোনো প্রকার কোনো তথ্য, ইতিহাস সংগ্রহের তথ্য পাওয়া যায় না এবং নেইও।
প্রশ্ন হলো,কেনো নেই?
আর "হাদিস'-নিয়েই যতো প্রকার দলাদলি, ভাগাভাগি, মারামারি,বিভেদ!
এমনটি হবে কেন?
রাসুল (সা.)'র হাদিস নিয়ে এমনটিতো হবার কথা নয়!
কই কুরআন নিয়ে তো এসব তো দূরে থাক সামান্যতম দ্বিমত নেই!
কুরআন হলো মুসলমানদের একমাত্র কিতাব যা পালন করা ফরজ!
বাকি সব জানার জন্য পড়া যেতে পারে।।
কুরআনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হাদিসই কেবল গ্রহণীয় তা সে হাদিস যদি জালও হয়।
আর ডাবল ডাবল সহীহ হাদিসও যদি কুরআনের সাথে না মেলে তা বাতিল বাতিল বাতিল।।
এদেশের আব্দুল্লাহ তো সজল রোশানের সাথে ফেস দা পিপল ডিবেটে প্রকাশ্যে বলেছেন,
" হাদিস"-ছাড়া কুরআন অচল তথা কুরআনকে তিনি স্বয়ংসম্পূর্ণ কিতাব মানতে রাজি নন। নাউজুবিল্লাহ!
একের পর এক নানান যুক্তি,কখনোবা কুরআনের আয়াত (আতিউর রাসুলু.....)এর উদ্ধৃতি এবং ব্যাখ্যা (অপব্যাখ্যা)-করে তিনি বলেছেন,
কুরআন থেকে নামাজ কীভাবে পড়বেন?
কুরআনই শুধু বিধান দাতা নহে,
রাসুল(সা)'র "হাদিস" ও বিধান দাতা!
জানতে চাই,
আমাদের বিধান দাতা কয়জন?
আসলেই কয়জন?
আমি অনেক কিছুই হয়তো জানি না, আমার জানার ও বোঝার আগ্রহ প্রকাশ করছি।
খোদ রাসুল(সা.)-নিজেই বলে গেছেন,
"কি? কুরআন থাকতে আবার আলাদা কিতাব? কখনোই নহে"-
(হাদিস লেখা হচ্ছে জানতে পেরে তিনি এই উক্তিটি করে গেছেন।) এবং এটির অনুসরণেই খুলাফায়ে রাশেদিন " হাদিস লেখা নিষিদ্ধ"-করেছিলেন!
আমাদের দেশের মোল্লারা এই হাদিসটি একদম চেপে যান।কখনোই বলেন না।কেন?
সজল রোশানের ভিডিয়ো বক্তব্য আর মোজাম্মেল হুজুরের বক্তব্য অনেক মিল।
★মাদরাসা কারিকুলাম সম্পূর্ণ নতুন করে ঢেলে সাজানো উচিৎ নয় কি?
যতোদূর জানি,
মাদরাসায় ১২/১৪/১৬ বছর যেভাবে "হাদিসের ওপর অধ্যায়ন"-করানো হয় সেই তুলনায় কুরআনের স্টাডিজ রিসার্চ নেই বললেই চলে।
আসলেই কি বিষয়টা সত্য?
জানতে চাই।
জাজাকাল্লাহ খঈর।
সজল ভাই ফেস দা পিপল এর ডিবেটে শোচনীয় ভাবে পরাজিত হয়েছিলেন যদিও আমি সে সময় সজল ভায়ের পক্ষের লোক ছিলাম, পরে দেখলাম সজল ভায়ের জানার অনেক ভুল আছে। তাই দয়া করে কারো অন্ধ ভক্ত হয়ে ঈমান নষ্ট করবেন না, নিজেই যাচাই বাছাই করে ইসলাম মানার চেষ্টা করুণ।
@@dr.nurulislam6711
সেই ডিবেট জয়-পরাজয়ের ছিল?
আপনার শিক্ষা,জ্ঞান, বোঝার দৌড় এই এক কথাতেই পরিষ্কার। আবার আপনি একজন ডাক্তার?? সজলকে ক'দিন ধরে চেনেন? সজলের সব ভিডিয়ো শেষ করতে ৬ মাস সময় লাগবে। আর বিশ্লেষণ করে বুঝতে ১ বছর তা ও আবার Out of the box হয়ে।
আপনি ডিবেটগুলো আবার দেখুন।
"মহা ডিবেট"-ব্লা ব্লা থাম্বনেইল গুলো সাগরের পলিসি ক্লিক বাইট। যাতে সজলের আপত্তি ছিল।এটা মূলত ছিল আলোচনা যেটাকে ভিউ রাড়াতে সাগর নাম দিয়েছে ডিবেট! আপনি ডিবেটও তাহলে চেনেন না। এনিওয়ে আপনার সংগে আর আলাপনে একদম আগ্রহী নই। আপনি সম্ভবতঃ " হাদিসের মুসলমান"! হাদিস আগে কুরআন পরে আপনাদের কাছে। দাড়ি,টুপি,জুব্বার বিশাল এক বাজার এদেশে। অথচ আরবে ওটা সাধারণ বিষয়। ইসলামী বিষয় তাকওয়া। শুকরান। মাস'সালামা।
আপনি যে সব বিষয় তুলে ধরেছেন তা ১০০% সঠিক। আমরা টোটালি ভুলের মধ্যে আছি। আমার ব্যক্তিগত যে সঠিক জ্ঞ্যান আসছে বা আগের ভুল ভাংছে তা মোজাম্মেল হক হুজুর এর কথা শুনে। কোরআন ই পারে আমাদের সত্যি পথ দেখাতে। আমি হুজুর এর কাছে কৃতজ্ঞ।
Sir, keo quran na pore hadith porena. Sobai quran i age pore ebong beshi pore. Apni vul bolchen. Apnar uddeshsha ki shat? Apn
ভ্রান্তি কর আলোচনা
ওহি দুই প্রকার কোথায় পেলেন? এসব মনগড়া ওয়াজ কেন করেন?
tume to bujurg tume waz koro na ken?
কয় প্রকার ওহি জানতে চাই আপনার কাছে ৷
@@n.a.siddique1231 পাকনামি না করে উওর দাও যে, ওহি দুই প্রকার কোথায় পাইছো, কোন সুরার কোন আয়াত?
@@n.a.siddique1231 পাকনামি না করে উওর দাও যে, ওহি দুই প্রকার, কোন সুরার কোন আয়াতে আছে?
@@soburahmed1746 পাকনামি না করে উওর দিন যে, ওহি দুই প্রকার, কোন সুরার কোন আয়াতে আছে?
আপনাকে দেখলে আর কথা শুনলে লালাটানা শনলে গা ঘিন ঘিন করে।
সুবহানাল্লাহ