Durga Puja: দুর্গা নয়, অসুরকে স্মরণ করেন যারা || Bangladesh
Вставка
- Опубліковано 11 жов 2024
- #BBCBangla
বাঙালি হিন্দুদের সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপূজা। তাদের বিশ্বাস, মহাশক্তিধর মহিষাসুরকে হত্যা করে সবাইকে তার অত্যাচার থেকে উদ্ধার করে দূর্গা। কিন্তু আছে ভিন্ন এক বিশ্বাসও। ছলনার মাধ্যমে মহিষাসুরকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি বেশ কিছু আদিবাসী জনগোষ্ঠীর। দুর্গাপূজার এই সময়টা তাই তাদের কাছে আনন্দ না, বরং শোকের। কিভাবে এই শোক পালন করেন তারা? কী সেই ইতিহাস চলুন জেনে আসি বিবিসি বাংলার তানহা তাসনিমের প্রতিবেদনে।
*******************************************
বিবিসি নিউজ বাংলার ইউটিউব চ্যানেলে আপনাকে স্বাগতম।
এখানে আপনি দেখতে পাবেন দেশ ও দেশের বাইরের সমসাময়িক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ ও বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন, বিবিসি নিউজ বাংলার টিভি অনুষ্ঠান প্রবাহ, ক্লিক এবং বাংলাদেশ ট্রেন্ডিং-এর সকল পর্ব।
নিয়মিত ভিডিও আপডেট পেতে এবং অনুষ্ঠান দেখতে সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না!
আমাদের সঙ্গে যুক্ত হতে পারেন:
ওয়েবসাইট: www.bbc.co.uk/...
ফেসবুক: / bbcbengaliservice
টুইটার: / bbcbangla
#BBCBangla #BBCBanglaNews #বিবিসি #বিবিসিবাংলা #BBCNews
*******************************************
লা-ইলাহা ইল্লালাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ।
আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নাই, মুহাম্মদ সাঃ তাঁর রাসূল।
এখানে কি?
@@iftekharahmed7303
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
ISIS, TALIBAN, BOKO HAREM, JASH E MOHAMAAD, AL QUEDA, TABLIKI JAMAT, ABU SAYYAF, HIZBULA.....list goes on
Ohh now know...
Why you guys have less scientific temperament...and bangladeshi winners
@@trueRationalThinker
🎭 দুর্গাপুজোয় চুটিয়ে ব্যবসা সোনাগাছিতে,
🕉🕉🕉🕉🕉🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥
🎈কন্ডোম বিক্রির অংক জানলে ‘হাঁ” হয়ে যাবেন
✴✴✴✴✴✴✴✴⬛⬛⬛⬛⬛⬛
🔴 Sayak PandaO ctober 9, 2022
🔵 বাংলা হান্ট ডেস্ক: চলতি বছরের পুজোতে সর্বত্রই বাড়তি ভিড় পরিলক্ষিত হয়েছে। কারণ, গত দু’বছর ধরে থাকা করোনার মত ভয়াবহ মহামারীর প্রাবল্য এই বছর আর নেই। এমতাবস্থায়, এবার ব্যবসা বৃদ্ধি পেয়েছে সোনাগাছিতেও (Sonagachi)। এমনিতেই করোনার কারণে ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে সোনাগাছিতেও বন্ধ ছিল ব্যবসা। তবে, এবার বিগত বছরগুলির তুলনায় সোনাগাছিতে ব্যবসার পরিমান বেড়েছে কয়েকগুণ।
শুধু তাই নয়, এই বছর দুর্গাপুজোও অনুষ্ঠিত হয়েছে সোনাগাছিতে। এক প্রবীণ যৌনকর্মীর হাতেই উদ্বোধন হয়েছে ওই পুজোর। তবে, পুজোর উদ্বোধনের সময় একাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রী সহ সেখানে উপস্থিত ছিলেন শাসকদল তথা রাজ্যের হেভিওয়েট রাজনীতিবিদ মদন মিত্র। এদিকে, ইতিমধ্যেই চলতি বছর পুজোর সময়ে সোনাগাছির ব্যবসা সম্পর্কিত একটি পরিসংখ্যান সামনে এসেছে। যা থেকে রীতিমতো স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে, এবার করোনা মহামারীর ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছেন যৌনকর্মীরা।
পুজোতে বিক্রি হয়েছে লক্ষাধিক কন্ডোম:
🎈🎈🎈🎈🎈🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪
এই প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি যে, HIV-র মতো দুরারোগ্য ব্যাধির হাত থেকে বাঁচতে যৌনকর্মীদেরকে অর্ধেক দামে কন্ডোম বিক্রি করে উষা কো অপারেটিভ। এটির পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন দুর্বার মহিলা সমন্বয় কমিটি। ইতিমধ্যেই রাজ্যের প্রায় ৩৭ হাজার যৌনকর্মী এই ব্যাঙ্কের সদস্য রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, উষা কো অপারেটিভ সূত্রে জানা গিয়েছে যে, বিগত দু’বছরের তুলনায় চলতি বছর সোনাগাছিতে ব্যবসার পরিমান যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে।
পাশাপাশি, মহালয়ার দিন থেকে একদম দ্বাদশী পর্যন্ত মোট ১ লক্ষ ২৭ হাজার ৩৫০ টি কন্ডোম বিক্রি হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, সুদিনের মুখ দেখেছেন যৌনকর্মীরা। এদিকে দুর্বারের তরফে, যৌনকর্মীদের সচেতন করতে সারাবছর ধরে বিভিন্ন সচেতনতামূলক প্রচার চালানো হয়। পাশাপাশি, আগের তুলনায় সোনাগাছির যৌনকর্মীরা যে যথেষ্ট সচেতন হয়েছেন তা ওই পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট।
এই প্রসঙ্গে দুর্বারের এক সদস্য জানিয়েছেন, “কন্ডোম ছাড়া কারও সঙ্গে যৌনকর্মীরা যাতে সঙ্গমে লিপ্ত না হন সেই কারণে আমরা নানাভাবে প্রচার করি। পাশাপাশি, কন্ডোমের সঠিক ব্যবহার নিয়েও আমরা প্রশিক্ষণ দিই। আর সেই কারণেই যৌনপল্লিতে সচেতনতা আগের থেকে অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।”
✍ বাংলা হান্ট ডেস্ক পশ্চিম বঙ্গ
@@ndbelalhossain1285 write in english as i am non bengali
Joy ma Durga
I Love You Hindu Religion
Hinduism is the most fake religion
This man is talking about the rubbish history of Aryan invasion theory invented by the British.
Santals, Kol, Vils are not Asurs; that theory was invented by the JNU students.
Asurs were and still are in Iraq. In English they are called Assyrians. They used to attack India from time to time, as they used to stay in India before they went away from India. According to our Purana (history of ancient India), those who saved India were female warriors like Chandi, Durga, Kali, etc.
Aurs means those who do not consume Soma juice. Surs are those who consume Soma juice.
জয় মহিসাসুর
বিবিসি বাংলার অসুর সহ সমগ্র অসুর বা দুষ্ট প্রকৃতির লোক এ অনুষ্ঠান কে স্বাগত জানাবে এটাই স্বাভাবিক। স্লোগান হোক "" অসুর থেকে দুরে থাকুন অসুর মুক্ত পৃথিবী গড়ুন৷ ""
🤣🤣
ভারতের রাষ্ট্রপতি দৌপদীর মুর্মুর➖ হুদুড় দুর্গা
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉
📚 ✍ হুদুর দুর্গা হচ্ছে খেরওয়াল সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর উপাস্য দেবতা, যে কি না হিন্দুধর্মে মহিষাসুর বলে অনেক মূলনিবাসিতাত্ত্বিক বলে থাকে।
🕉 এরা হিন্দুধর্মের দেবী দুর্গাকে খলনায়ক হিসেবে উপস্থাপন করে থাকে এবং এর বিপরীতে তারা মহিষাসুরকে নায়ক হিসেবে পূজা করে থাকে।
🎓 ২০১৩ সালের ১৭ই অক্টোবর দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র ক্যাম্পাসের SSS 1 প্রেক্ষাগৃহে "মহিষাসুর শাহাদাত দিবস" পালন করে এবং ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধ মত হিসেবে এটিকে তুলে ধরার চেষ্টা করে। [৪]
🗂 অনুষ্ঠানটির আহ্বায়ক ছিল All India Backward Students Forum এবং এই অনুষ্ঠানে দেবী দুর্গাকে গনিকা হিসেবে উল্লেখ করে হিন্দু ধর্ম ও নারী জাতিকে অপমান করে।
🕉 🟥 ভারতের ঝাড়খণ্ডের খেরওয়াল সাঁওতাল ও অসুর নামক আদিবাসী সম্প্রদায়ের মূলনিবাসিতত্ত্বে বিশ্বাসীদের মতে- হুদুর দুর্গা ছিলেন তাদের সহস্র বছরের পুরনো পূর্বপুরুষ, চাইচাম্পা নামক গ্রামের রাজা।
তিনি অত্যন্ত বলশালী ও ক্ষমতাধর রাজা ছিলেন। আর্যরা ভারতে আসার পর কোনমতেই তাকে পরাজিত করতে পারছিল না। তখন তারা বিভিন্নভাবে রাজাকে মারার উপায় ভাবতে লাগল। তারা জানতে পারল রাজা অত্যন্ত নারীবৎসল এবং তাদের সমাজেও নারীদের অত্যন্ত উঁচু চোখে দেখা হয়।
তাই আর্যগণ রাজাকে হত্যা করার জন্য গুপ্তচর হিসেবে এক গৌরবর্ণের রূপবতী নারীকে পাঠাল, কোন কোন বর্ণনামতে, উক্ত নারী গণিকা পেশাবৃত্তির সঙ্গে জড়িত ছিল।
আর্যগণ রাজার কাছে উক্ত নারীকে বিয়ে করার প্রস্তাব দিল এবং রাজাও নারীর রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হলেন।
বিয়ের পর সাতদিন রাজা উক্ত নারীর সাথে রাত্রি যাপন করেন এবং সপ্তম দিনে উক্ত নারী রাজাকে হত্যা করে। রাজার মৃত্যুর খবর শুনে আর্যগণ রাজ্য দখলের উদ্দেশ্যে রাজ্যে আক্রমণ করে এবং রাজ্যের পুরুষগণ তাদের ধর্মগুরুর পরামর্শ অনুসারে সরস্বতী নদীতে স্নান করে নারীদের বেশ ধারণ করে দাসাই নৃত্য করতে করতে রাজ্য থেকে পালিয়ে যায়।
🕉 নমস্কার এই জনগোষ্ঠ দুর্গাপূজার সময় মা দুর্গাকে পূজা না করে মহিষাসুর পূজা করে থাকে এবং নারীদের বেশ ধরে পথে পথে দাসাই নৃত্য করে শোক পালন করে থাকে।[১১][১২][১৩]
📕🎸দাসাই উৎসবের মূল গীতি এবং তার অর্থ:
হায়রে হায়রে
অকয় যাপে জুঁডিয়াদা দেশ দ
অকয় যাপে আতার আদা দিশম দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
ঠাকুর গেচয় জুঁডিয়াদা দেশ দ
ঠাকুর গেচয় আতার আদা দিশম দ
হায়রে হায়রে
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
দেশে ঠাকুর জৗডি মেসে দা: দ
দেশে ঠাকুর জারগে মেসে জাপুদ দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন।
অর্থ - “প্রচন্ড অনাবৃষ্টির ফলে দেশ দিশম জ্বলে পুড়ে যায়, হে ঠাকুর বৃষ্টি দাও” - এটাই মূল কথা, কৃষিজীবী মানুষের করুণ আর্তি বোঝাতে “হায় হায়” শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে। [৭]
আরে যারা সরাসরি অসুর পুজা কতেন
তাদেরকে দেখানো হয়েছে
তো অসুরের পক্ষ কে নিল?
সবাই সবার উৎসব সমান ভাবে পালনের অধিকার আছে, থাকা উচিত।
🌼🌺☘️ O mankind! A similitude has been coined, so listen to it carefully: Verily, those on whom you call besides Allah, cannot create even a fly, even though they combine together for the purpose. And if the fly snatches away a thing from them, they will have no power to release it from the fly. So weak are both the seeker and the sought. They have not estimated Allah His rightful estimate. Verily, Allah is All-Strong, Almighty ✨🍀🌺.Holy Quran, Surah al hajj 73-74
একটু ভেবে বলেন ভাই
হিন্দুরা কী আমাদের ভাইদের গরু জবাই করতে দেয় ভারতে?
হিন্দুরা কী করতেসে দেখেন উত্তরখন্ডে,,তার উপর হিন্দুত্ববাদী জঙ্গিদেরকে বাহবা দিচ্ছে সাধারণ হিন্দুরা,,ভাই,,অনেক হয়সে,,অসাম্প্রদায়িকতা বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, শিখ কিংবা অন্যান্য ধর্মের মানুষদের সাথে চলে,,এইসব লিন্দুদের সাথে না।
জয় মা দূর্গা
অন্যরকম একটা অজানা তথ্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ,,, খুব ভালো লাগলো 🥰🥰🥰🥰
আমাদের গ্রামে আদিবাসী আর হিন্দু থাকে... দুর্গা পুজো ও হয় আবার তারা এটা পালন ও করে, কোনোই somossa দেখিনা... তারা সবাই astami থেকে বেরোয়
আমাদের এলাকায় সাতাল রা করে ছোট বেলাই দেখছি
বিবিসিকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই প্রতিবেদনটি প্রকাশের জন্য। পথ আরও বাকি। পুরোনো ইতিহাস জাগতে শুরু করেছে। আশা করি, সব সত্য উঠে আসবে।
অরে ভাইও😳😳😳,
জ্ঞানের দৌড় কদ্দুর হুম???
পথ আরও বাকি।
দুনিয়ার মানুষের কাছে আস্তে আস্তে পরিষ্কার হচ্ছে।
আর তার ইমপ্যাক্ট খুব ভালো ভাবেই বোঝা যাবে পরবর্তি ২০-২৫ বছরের মধ্যে।
@@kabbokotha7914
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি
শ্রী শ্রী চন্ডিপাঠ পড়
অসুরের বংশধর তাহলে এখনও বেঁচে আছে! 🤭
আসলে পুরাণে যে অসুরের উল্লেখ আছে তারা হলো ভারতীয় উপমহাদেশের আদিবাসী।
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
ভারতের রাষ্ট্রপতি দৌপদীর মুর্মুর➖ হুদুড় দুর্গা
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉
📚 ✍ হুদুর দুর্গা হচ্ছে খেরওয়াল সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর উপাস্য দেবতা, যে কি না হিন্দুধর্মে মহিষাসুর বলে অনেক মূলনিবাসিতাত্ত্বিক বলে থাকে।
🕉 এরা হিন্দুধর্মের দেবী দুর্গাকে খলনায়ক হিসেবে উপস্থাপন করে থাকে এবং এর বিপরীতে তারা মহিষাসুরকে নায়ক হিসেবে পূজা করে থাকে।
🎓 ২০১৩ সালের ১৭ই অক্টোবর দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র ক্যাম্পাসের SSS 1 প্রেক্ষাগৃহে "মহিষাসুর শাহাদাত দিবস" পালন করে এবং ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধ মত হিসেবে এটিকে তুলে ধরার চেষ্টা করে। [৪]
🗂 অনুষ্ঠানটির আহ্বায়ক ছিল All India Backward Students Forum এবং এই অনুষ্ঠানে দেবী দুর্গাকে গনিকা হিসেবে উল্লেখ করে হিন্দু ধর্ম ও নারী জাতিকে অপমান করে।
🕉 🟥 ভারতের ঝাড়খণ্ডের খেরওয়াল সাঁওতাল ও অসুর নামক আদিবাসী সম্প্রদায়ের মূলনিবাসিতত্ত্বে বিশ্বাসীদের মতে- হুদুর দুর্গা ছিলেন তাদের সহস্র বছরের পুরনো পূর্বপুরুষ, চাইচাম্পা নামক গ্রামের রাজা।
তিনি অত্যন্ত বলশালী ও ক্ষমতাধর রাজা ছিলেন। আর্যরা ভারতে আসার পর কোনমতেই তাকে পরাজিত করতে পারছিল না। তখন তারা বিভিন্নভাবে রাজাকে মারার উপায় ভাবতে লাগল। তারা জানতে পারল রাজা অত্যন্ত নারীবৎসল এবং তাদের সমাজেও নারীদের অত্যন্ত উঁচু চোখে দেখা হয়।
তাই আর্যগণ রাজাকে হত্যা করার জন্য গুপ্তচর হিসেবে এক গৌরবর্ণের রূপবতী নারীকে পাঠাল, কোন কোন বর্ণনামতে, উক্ত নারী গণিকা পেশাবৃত্তির সঙ্গে জড়িত ছিল।
আর্যগণ রাজার কাছে উক্ত নারীকে বিয়ে করার প্রস্তাব দিল এবং রাজাও নারীর রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হলেন।
বিয়ের পর সাতদিন রাজা উক্ত নারীর সাথে রাত্রি যাপন করেন এবং সপ্তম দিনে উক্ত নারী রাজাকে হত্যা করে। রাজার মৃত্যুর খবর শুনে আর্যগণ রাজ্য দখলের উদ্দেশ্যে রাজ্যে আক্রমণ করে এবং রাজ্যের পুরুষগণ তাদের ধর্মগুরুর পরামর্শ অনুসারে সরস্বতী নদীতে স্নান করে নারীদের বেশ ধারণ করে দাসাই নৃত্য করতে করতে রাজ্য থেকে পালিয়ে যায়।
🕉 নমস্কার এই জনগোষ্ঠ দুর্গাপূজার সময় মা দুর্গাকে পূজা না করে মহিষাসুর পূজা করে থাকে এবং নারীদের বেশ ধরে পথে পথে দাসাই নৃত্য করে শোক পালন করে থাকে।[১১][১২][১৩]
📕🎸দাসাই উৎসবের মূল গীতি এবং তার অর্থ:
হায়রে হায়রে
অকয় যাপে জুঁডিয়াদা দেশ দ
অকয় যাপে আতার আদা দিশম দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
ঠাকুর গেচয় জুঁডিয়াদা দেশ দ
ঠাকুর গেচয় আতার আদা দিশম দ
হায়রে হায়রে
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
দেশে ঠাকুর জৗডি মেসে দা: দ
দেশে ঠাকুর জারগে মেসে জাপুদ দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন।
অর্থ - “প্রচন্ড অনাবৃষ্টির ফলে দেশ দিশম জ্বলে পুড়ে যায়, হে ঠাকুর বৃষ্টি দাও” - এটাই মূল কথা, কৃষিজীবী মানুষের করুণ আর্তি বোঝাতে “হায় হায়” শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে। [৭]
@@trishitdas3428 আদিবাসীরা কি সবসময় নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চালায়, পরস্ত্রী হরণ করে? সাধু-সন্তদের যজ্ঞনষ্ট করে?
এটা আদিবাসীদের প্রতি একটি নেতিবাচক ধারণা, আবার হতে পারে এটা একটি, ষড়যন্ত্রতত্ত্বের একটি অংশ।
@@trishitdas3428এরা আসল ভারতীয়
Many Santal or Adivasi worship to Maa Durga. roy suvash chandra. Dinajpur. Bangladesh.
Support u mohisur
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
@@mioshasan8372
ভারতের রাষ্ট্রপতি দৌপদীর মুর্মুর➖ হুদুড় দুর্গা
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉
📚 ✍ হুদুর দুর্গা হচ্ছে খেরওয়াল সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর উপাস্য দেবতা, যে কি না হিন্দুধর্মে মহিষাসুর বলে অনেক মূলনিবাসিতাত্ত্বিক বলে থাকে।
🕉 এরা হিন্দুধর্মের দেবী দুর্গাকে খলনায়ক হিসেবে উপস্থাপন করে থাকে এবং এর বিপরীতে তারা মহিষাসুরকে নায়ক হিসেবে পূজা করে থাকে।
🎓 ২০১৩ সালের ১৭ই অক্টোবর দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র ক্যাম্পাসের SSS 1 প্রেক্ষাগৃহে "মহিষাসুর শাহাদাত দিবস" পালন করে এবং ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধ মত হিসেবে এটিকে তুলে ধরার চেষ্টা করে। [৪]
🗂 অনুষ্ঠানটির আহ্বায়ক ছিল All India Backward Students Forum এবং এই অনুষ্ঠানে দেবী দুর্গাকে গনিকা হিসেবে উল্লেখ করে হিন্দু ধর্ম ও নারী জাতিকে অপমান করে।
🕉 🟥 ভারতের ঝাড়খণ্ডের খেরওয়াল সাঁওতাল ও অসুর নামক আদিবাসী সম্প্রদায়ের মূলনিবাসিতত্ত্বে বিশ্বাসীদের মতে- হুদুর দুর্গা ছিলেন তাদের সহস্র বছরের পুরনো পূর্বপুরুষ, চাইচাম্পা নামক গ্রামের রাজা।
তিনি অত্যন্ত বলশালী ও ক্ষমতাধর রাজা ছিলেন। আর্যরা ভারতে আসার পর কোনমতেই তাকে পরাজিত করতে পারছিল না। তখন তারা বিভিন্নভাবে রাজাকে মারার উপায় ভাবতে লাগল। তারা জানতে পারল রাজা অত্যন্ত নারীবৎসল এবং তাদের সমাজেও নারীদের অত্যন্ত উঁচু চোখে দেখা হয়।
তাই আর্যগণ রাজাকে হত্যা করার জন্য গুপ্তচর হিসেবে এক গৌরবর্ণের রূপবতী নারীকে পাঠাল, কোন কোন বর্ণনামতে, উক্ত নারী গণিকা পেশাবৃত্তির সঙ্গে জড়িত ছিল।
আর্যগণ রাজার কাছে উক্ত নারীকে বিয়ে করার প্রস্তাব দিল এবং রাজাও নারীর রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হলেন।
বিয়ের পর সাতদিন রাজা উক্ত নারীর সাথে রাত্রি যাপন করেন এবং সপ্তম দিনে উক্ত নারী রাজাকে হত্যা করে। রাজার মৃত্যুর খবর শুনে আর্যগণ রাজ্য দখলের উদ্দেশ্যে রাজ্যে আক্রমণ করে এবং রাজ্যের পুরুষগণ তাদের ধর্মগুরুর পরামর্শ অনুসারে সরস্বতী নদীতে স্নান করে নারীদের বেশ ধারণ করে দাসাই নৃত্য করতে করতে রাজ্য থেকে পালিয়ে যায়।
🕉 নমস্কার এই জনগোষ্ঠ দুর্গাপূজার সময় মা দুর্গাকে পূজা না করে মহিষাসুর পূজা করে থাকে এবং নারীদের বেশ ধরে পথে পথে দাসাই নৃত্য করে শোক পালন করে থাকে।[১১][১২][১৩]
📕🎸দাসাই উৎসবের মূল গীতি এবং তার অর্থ:
হায়রে হায়রে
অকয় যাপে জুঁডিয়াদা দেশ দ
অকয় যাপে আতার আদা দিশম দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
ঠাকুর গেচয় জুঁডিয়াদা দেশ দ
ঠাকুর গেচয় আতার আদা দিশম দ
হায়রে হায়রে
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
দেশে ঠাকুর জৗডি মেসে দা: দ
দেশে ঠাকুর জারগে মেসে জাপুদ দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন।
অর্থ - “প্রচন্ড অনাবৃষ্টির ফলে দেশ দিশম জ্বলে পুড়ে যায়, হে ঠাকুর বৃষ্টি দাও” - এটাই মূল কথা, কৃষিজীবী মানুষের করুণ আর্তি বোঝাতে “হায় হায়” শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে। [৭]
Super dada
Joy Maa Durga.
Subaltern history, সময়ের সাথে হয়তো আরো তথ্য প্রকাশ পাবে, এতটা বছর এমন কিছুইত শুনিনি।
Tumi sunoni seta tomar ogyota....
Mohisasur k Durga bodh korecilo karon tini otyachari cilen... Btw, Bodh r Mere felar modhye difference ace....
Jemon Durga Puja celebrate korar odhikar ace thik serkm e Tribal der o tader festival celebrate korar odhikar ace....
@@turning_point96 bodh r mere felar partkhokk ki.
Amar bissoy cilo mohisasur er depiction misleading
@@nageebmahfuzshamir7544 Bodh mane mere fela na... Mere fela mane simply killing...
Bodh mane har manano, porajoy, boshikoron..and so on...
Otyacharir evil demon er depiction kivabe ekhane vul holo setai bujhte parci na...
I mean how the depiction of Good over Evil is misleading????
It has nothing to do with the present day Asur Tibe. They come to the limelight of civilization and are leading a prosperous lives. However, that doesn't mean that we should not celebrate Mohisasur Bodh by Goddes Durga... In fact, the present day Asura tribes should also come in and celebrate. Afterall it's the celebration of Good over Evil.
The same is applicable to Killing Ravan by Ram. But that doesn't mean we hate present day Srilankan people.
Takeaway: It's the context that matters not the outer depiction.
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
@@turning_point96
ভারতের রাষ্ট্রপতি দৌপদীর মুর্মুর➖ হুদুড় দুর্গা
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉
📚 ✍ হুদুর দুর্গা হচ্ছে খেরওয়াল সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর উপাস্য দেবতা, যে কি না হিন্দুধর্মে মহিষাসুর বলে অনেক মূলনিবাসিতাত্ত্বিক বলে থাকে।
🕉 এরা হিন্দুধর্মের দেবী দুর্গাকে খলনায়ক হিসেবে উপস্থাপন করে থাকে এবং এর বিপরীতে তারা মহিষাসুরকে নায়ক হিসেবে পূজা করে থাকে।
🎓 ২০১৩ সালের ১৭ই অক্টোবর দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র ক্যাম্পাসের SSS 1 প্রেক্ষাগৃহে "মহিষাসুর শাহাদাত দিবস" পালন করে এবং ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধ মত হিসেবে এটিকে তুলে ধরার চেষ্টা করে। [৪]
🗂 অনুষ্ঠানটির আহ্বায়ক ছিল All India Backward Students Forum এবং এই অনুষ্ঠানে দেবী দুর্গাকে গনিকা হিসেবে উল্লেখ করে হিন্দু ধর্ম ও নারী জাতিকে অপমান করে।
🕉 🟥 ভারতের ঝাড়খণ্ডের খেরওয়াল সাঁওতাল ও অসুর নামক আদিবাসী সম্প্রদায়ের মূলনিবাসিতত্ত্বে বিশ্বাসীদের মতে- হুদুর দুর্গা ছিলেন তাদের সহস্র বছরের পুরনো পূর্বপুরুষ, চাইচাম্পা নামক গ্রামের রাজা।
তিনি অত্যন্ত বলশালী ও ক্ষমতাধর রাজা ছিলেন। আর্যরা ভারতে আসার পর কোনমতেই তাকে পরাজিত করতে পারছিল না। তখন তারা বিভিন্নভাবে রাজাকে মারার উপায় ভাবতে লাগল। তারা জানতে পারল রাজা অত্যন্ত নারীবৎসল এবং তাদের সমাজেও নারীদের অত্যন্ত উঁচু চোখে দেখা হয়।
তাই আর্যগণ রাজাকে হত্যা করার জন্য গুপ্তচর হিসেবে এক গৌরবর্ণের রূপবতী নারীকে পাঠাল, কোন কোন বর্ণনামতে, উক্ত নারী গণিকা পেশাবৃত্তির সঙ্গে জড়িত ছিল।
আর্যগণ রাজার কাছে উক্ত নারীকে বিয়ে করার প্রস্তাব দিল এবং রাজাও নারীর রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হলেন।
বিয়ের পর সাতদিন রাজা উক্ত নারীর সাথে রাত্রি যাপন করেন এবং সপ্তম দিনে উক্ত নারী রাজাকে হত্যা করে। রাজার মৃত্যুর খবর শুনে আর্যগণ রাজ্য দখলের উদ্দেশ্যে রাজ্যে আক্রমণ করে এবং রাজ্যের পুরুষগণ তাদের ধর্মগুরুর পরামর্শ অনুসারে সরস্বতী নদীতে স্নান করে নারীদের বেশ ধারণ করে দাসাই নৃত্য করতে করতে রাজ্য থেকে পালিয়ে যায়।
🕉 নমস্কার এই জনগোষ্ঠ দুর্গাপূজার সময় মা দুর্গাকে পূজা না করে মহিষাসুর পূজা করে থাকে এবং নারীদের বেশ ধরে পথে পথে দাসাই নৃত্য করে শোক পালন করে থাকে।[১১][১২][১৩]
📕🎸দাসাই উৎসবের মূল গীতি এবং তার অর্থ:
হায়রে হায়রে
অকয় যাপে জুঁডিয়াদা দেশ দ
অকয় যাপে আতার আদা দিশম দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
ঠাকুর গেচয় জুঁডিয়াদা দেশ দ
ঠাকুর গেচয় আতার আদা দিশম দ
হায়রে হায়রে
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
দেশে ঠাকুর জৗডি মেসে দা: দ
দেশে ঠাকুর জারগে মেসে জাপুদ দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন।
অর্থ - “প্রচন্ড অনাবৃষ্টির ফলে দেশ দিশম জ্বলে পুড়ে যায়, হে ঠাকুর বৃষ্টি দাও” - এটাই মূল কথা, কৃষিজীবী মানুষের করুণ আর্তি বোঝাতে “হায় হায়” শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে। [৭]
জয় গরাম
ধর্ম নিয়ে যতদিন বাড়াবাড়ি না হবে ততদিন ধর্ম টিকে থাকবে ৷
জয় মা বিপদনাশিনীর্ জয়।
বাহ বাহ
গরুকে উনারা সম্মান দেয় অথচ গরুর চামড়া দিয়ে ওদের মায়ের চামড়া দিয়ে ঢোল বানিয়ে পুজোতে বাজিয়ে মাকে খুশি করা হয় এটা কোন ধরনের নীতি রে ভাই ওরা কি নিরামিষভোজী ওরা নাকি নিরামিষভোজী 😢😢😢😢😢
আমরা জিবির গরু কাটিনা। ওগুলো মরা গরুর চামড়া।
তোমাদের ধর্মে মৃত প্রানীর মাংস খাওয়া অবৈধ তাহলে মৃত মাছ কেনো খাও।
তাহলে তোমরা কি ধর্ম পালন করছো?
Goru mara geleo tar chamra neya jay....
Aar apnara jena kora ke paap bolen othocho muta bibaho.....dasi prothar ullekh ace apnader dhorme
এক অজানা বিষয় জানা হলো
খবর খারাপ না কিন্তু এই হালায় আলোচনার জন্য সাঊয়ার বিশেষজ্ঞ নিয়ে পুরাটা নস্ট করে দেয়
আসলে পুরো বিষয়টি হচ্ছে লোককথা!
Hya. Thik Jamon apnader dhormo
@@sciencetastic2913 Hinduism is false
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
@@sciencetastic2913
ভারতের রাষ্ট্রপতি দৌপদীর মুর্মুর➖ হুদুড় দুর্গা
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉
📚 ✍ হুদুর দুর্গা হচ্ছে খেরওয়াল সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর উপাস্য দেবতা, যে কি না হিন্দুধর্মে মহিষাসুর বলে অনেক মূলনিবাসিতাত্ত্বিক বলে থাকে।
🕉 এরা হিন্দুধর্মের দেবী দুর্গাকে খলনায়ক হিসেবে উপস্থাপন করে থাকে এবং এর বিপরীতে তারা মহিষাসুরকে নায়ক হিসেবে পূজা করে থাকে।
🎓 ২০১৩ সালের ১৭ই অক্টোবর দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র ক্যাম্পাসের SSS 1 প্রেক্ষাগৃহে "মহিষাসুর শাহাদাত দিবস" পালন করে এবং ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধ মত হিসেবে এটিকে তুলে ধরার চেষ্টা করে। [৪]
🗂 অনুষ্ঠানটির আহ্বায়ক ছিল All India Backward Students Forum এবং এই অনুষ্ঠানে দেবী দুর্গাকে গনিকা হিসেবে উল্লেখ করে হিন্দু ধর্ম ও নারী জাতিকে অপমান করে।
🕉 🟥 ভারতের ঝাড়খণ্ডের খেরওয়াল সাঁওতাল ও অসুর নামক আদিবাসী সম্প্রদায়ের মূলনিবাসিতত্ত্বে বিশ্বাসীদের মতে- হুদুর দুর্গা ছিলেন তাদের সহস্র বছরের পুরনো পূর্বপুরুষ, চাইচাম্পা নামক গ্রামের রাজা।
তিনি অত্যন্ত বলশালী ও ক্ষমতাধর রাজা ছিলেন। আর্যরা ভারতে আসার পর কোনমতেই তাকে পরাজিত করতে পারছিল না। তখন তারা বিভিন্নভাবে রাজাকে মারার উপায় ভাবতে লাগল। তারা জানতে পারল রাজা অত্যন্ত নারীবৎসল এবং তাদের সমাজেও নারীদের অত্যন্ত উঁচু চোখে দেখা হয়।
তাই আর্যগণ রাজাকে হত্যা করার জন্য গুপ্তচর হিসেবে এক গৌরবর্ণের রূপবতী নারীকে পাঠাল, কোন কোন বর্ণনামতে, উক্ত নারী গণিকা পেশাবৃত্তির সঙ্গে জড়িত ছিল।
আর্যগণ রাজার কাছে উক্ত নারীকে বিয়ে করার প্রস্তাব দিল এবং রাজাও নারীর রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হলেন।
বিয়ের পর সাতদিন রাজা উক্ত নারীর সাথে রাত্রি যাপন করেন এবং সপ্তম দিনে উক্ত নারী রাজাকে হত্যা করে। রাজার মৃত্যুর খবর শুনে আর্যগণ রাজ্য দখলের উদ্দেশ্যে রাজ্যে আক্রমণ করে এবং রাজ্যের পুরুষগণ তাদের ধর্মগুরুর পরামর্শ অনুসারে সরস্বতী নদীতে স্নান করে নারীদের বেশ ধারণ করে দাসাই নৃত্য করতে করতে রাজ্য থেকে পালিয়ে যায়।
🕉 নমস্কার এই জনগোষ্ঠ দুর্গাপূজার সময় মা দুর্গাকে পূজা না করে মহিষাসুর পূজা করে থাকে এবং নারীদের বেশ ধরে পথে পথে দাসাই নৃত্য করে শোক পালন করে থাকে।[১১][১২][১৩]
📕🎸দাসাই উৎসবের মূল গীতি এবং তার অর্থ:
হায়রে হায়রে
অকয় যাপে জুঁডিয়াদা দেশ দ
অকয় যাপে আতার আদা দিশম দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
ঠাকুর গেচয় জুঁডিয়াদা দেশ দ
ঠাকুর গেচয় আতার আদা দিশম দ
হায়রে হায়রে
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
দেশে ঠাকুর জৗডি মেসে দা: দ
দেশে ঠাকুর জারগে মেসে জাপুদ দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন।
অর্থ - “প্রচন্ড অনাবৃষ্টির ফলে দেশ দিশম জ্বলে পুড়ে যায়, হে ঠাকুর বৃষ্টি দাও” - এটাই মূল কথা, কৃষিজীবী মানুষের করুণ আর্তি বোঝাতে “হায় হায়” শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে। [৭]
আপনি কিন্তু কথা ভুল বলেন নাই।।। সুদ্রদের সব সময় আলাদা করে রাখা হইতো। এখন তাদের কাহিনি যদি ১৮০° হয় তাইলে গোটা হিন্দুধর্মের ৩৬০° হয়েযাবে।
জয় মা দূর্গা🙏
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
The way this different topic presented and discussed indicates the poor quality of BBC Bangladesh team.
interesting!
Joy ma durga
পার্বতীপুরে অনেক সাওতাল পল্লীতে তো দুর্গা পূজা হয়।
পার্বতীপুর
পার্বতীপুর
খবর নেবেন ওখানে
বুঝতে পারি ,
বলতে পারিনা এই ধরনের সাঁওতাল ।
শুধু দুর্গা পূজা নয় কিছু দিন পরে ক* পূজাও দেখতে পাবে।
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
ইতিহাস বিজয়ীদের পক্ষে লেখা হয়।
যে সব সাঁওতাল দুর্গাপূজা করে, তারা পরাজিত,এবং সব কিছু মেনে নিয়েছে। এখন যে সব সাঁওতাল খ্রিস্টান ধর্ম পালন করে তারাও হইতো এই ইতিহাস জানে না।
তার মানে এই পৌরানিক কাহিনী সত্য.
কাহিনির কিছু কিছু হয়তো সত্য (যাহা কিছু রটে তাহা কিছু বটে), কিন্তু কাহিনির পাত্রপাত্রীরা সবাই আসলে মানুষই, দেব-দেবী বা অসুর-টসুর না। উত্তর / পশ্চিম থেকে আসা ফর্সা আর্য বা আর্যসম্ভূত নৃগোষ্ঠীর মানুষরা বাংলা এবং অন্যান্য অঞ্চলের স্থানীয় কালো মানুষদের দেশ দখল করে তাদের মেরে-ধরে তাদের উপর অত্যাচারের স্টীম-রোলার চালিয়ে তাদেরকে মানবেতর শ্রেণীর প্রাণীর পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিল। এই পরাজিত মানবেতর স্থানীয় মানুষদের একাংশকেই পরে- অচ্ছুৎ, অস্পৃশ্য (যাদের আধুনিক নাম "দলিত") ইত্যাদি নাম দিয়ে ব্রাম্মন্য সমাজের পায়ের তলায় কুকুর-বিড়ালেরও অধম করে দাস হিসাবে পাঠিয়ে দেয়া হয়। কুকুর বিড়ালকেও স্পর্শ করা যায়, কিন্তু এদের এমনকি ছায়া মাড়ালেও জাত চলে যেত। মজার ব্যাপার হল যাদের ছায়া মাড়ালেও জাত চলে যায়, তাদের মেয়েদের ধর্ষণ করলে কিন্তু জাত যায় না!!!!! হা হা হা... উত্তর ভারতে এভাবেই দলিতদের মেয়েরা উঁচ্চ বর্ণের হাতে নিয়মিত ধর্ষিত হয় এখনো এই একবিংশ শতাব্দীতেও এবং ধর্ষিত হওয়ার পর তাদের লাশ পাওয়া যায় প্রায়ই যা আত্নহত্যা হিসেবে চালিয়ে দেয়া হয়। কোনো বিচার হয় না। সাঁওতাল ইত্যাদি আদিবাসীরা সম্ভবত সেই আদি প্রাক-আর্য প্রকৃত স্থানীয় কালো চামড়ার ভূমিপুত্র / ভূমিকন্যাদেরই সরাসরি বংশধর যারা আর্য আক্রমণ থেকে আত্নরক্ষা করতে জঙ্গলে পালিয়ে গিয়েছিল। মহিষাসুর হয়তো এদেরই কোনো রাজা ছিলেন। ইতিহাস আর পুরাণ সবসময় বিজয়ীরাই লিখে। তাদের কাহিনিতে তাদের নেতা-নেত্রীরাই _"হিরো-হিরোইন বা দেব-দেবী"_ হয় সবসময় আর শত্রু বা প্রতিপক্ষের নেতারা হয় _ভিলেন, রাক্ষস, খোক্কস, অসুর, দানব_ ইত্যাদি। আর্যদের মহিষাসুর বধের কাহিনিতেও ঠিক তাইই হয়েছে। আচার্য সুনীতিকুমারের মতে আর্যরা বশ্যতা স্বীকার করতে না চাওয়া বিদ্রোহী বা স্বাধীণচেতা স্থানীয় ভূমিপুত্রদেরকেই _"অসুর"_ বলে ডাকত। মহিষাসুর সংক্রান্ত পৌরাণিক কাহিনির যদি কিছু সত্যতা থাকে তাহলে সেটা এখানেই!!!
😂😂
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
জয় মা দূর্গা
😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄😄🤔😄🤔😄😄😄😄😄😄🤔
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
আজ,কাল গরু কমে যাচ্ছে। তাহলে, আমরা কি ছাগল দিয়ে হাল চাষ করার প্রেক্টিস করবো।ভাই এটা বোজাচ্ছেন।
Aa to din por ..Ekta .. moza pelam..Mohi shashur VS...Durga..parboti...shob E shoytan are Dhoka.🤔😘
ইসলাম সহ সব ভুয়া
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
বিষয়টি লোকজ কাহিনী বা ইতিহাস মনে হচ্ছে
লোকজ কাহিনি আর ইতিহাস এক জিনিস না।
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
ভারতের রাষ্ট্রপতি দৌপদীর মুর্মুর➖ হুদুড় দুর্গা
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉
📚 ✍ হুদুর দুর্গা হচ্ছে খেরওয়াল সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর উপাস্য দেবতা, যে কি না হিন্দুধর্মে মহিষাসুর বলে অনেক মূলনিবাসিতাত্ত্বিক বলে থাকে।
🕉 এরা হিন্দুধর্মের দেবী দুর্গাকে খলনায়ক হিসেবে উপস্থাপন করে থাকে এবং এর বিপরীতে তারা মহিষাসুরকে নায়ক হিসেবে পূজা করে থাকে।
🎓 ২০১৩ সালের ১৭ই অক্টোবর দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র ক্যাম্পাসের SSS 1 প্রেক্ষাগৃহে "মহিষাসুর শাহাদাত দিবস" পালন করে এবং ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধ মত হিসেবে এটিকে তুলে ধরার চেষ্টা করে। [৪]
🗂 অনুষ্ঠানটির আহ্বায়ক ছিল All India Backward Students Forum এবং এই অনুষ্ঠানে দেবী দুর্গাকে গনিকা হিসেবে উল্লেখ করে হিন্দু ধর্ম ও নারী জাতিকে অপমান করে।
🕉 🟥 ভারতের ঝাড়খণ্ডের খেরওয়াল সাঁওতাল ও অসুর নামক আদিবাসী সম্প্রদায়ের মূলনিবাসিতত্ত্বে বিশ্বাসীদের মতে- হুদুর দুর্গা ছিলেন তাদের সহস্র বছরের পুরনো পূর্বপুরুষ, চাইচাম্পা নামক গ্রামের রাজা।
তিনি অত্যন্ত বলশালী ও ক্ষমতাধর রাজা ছিলেন। আর্যরা ভারতে আসার পর কোনমতেই তাকে পরাজিত করতে পারছিল না। তখন তারা বিভিন্নভাবে রাজাকে মারার উপায় ভাবতে লাগল। তারা জানতে পারল রাজা অত্যন্ত নারীবৎসল এবং তাদের সমাজেও নারীদের অত্যন্ত উঁচু চোখে দেখা হয়।
তাই আর্যগণ রাজাকে হত্যা করার জন্য গুপ্তচর হিসেবে এক গৌরবর্ণের রূপবতী নারীকে পাঠাল, কোন কোন বর্ণনামতে, উক্ত নারী গণিকা পেশাবৃত্তির সঙ্গে জড়িত ছিল।
আর্যগণ রাজার কাছে উক্ত নারীকে বিয়ে করার প্রস্তাব দিল এবং রাজাও নারীর রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হলেন।
বিয়ের পর সাতদিন রাজা উক্ত নারীর সাথে রাত্রি যাপন করেন এবং সপ্তম দিনে উক্ত নারী রাজাকে হত্যা করে। রাজার মৃত্যুর খবর শুনে আর্যগণ রাজ্য দখলের উদ্দেশ্যে রাজ্যে আক্রমণ করে এবং রাজ্যের পুরুষগণ তাদের ধর্মগুরুর পরামর্শ অনুসারে সরস্বতী নদীতে স্নান করে নারীদের বেশ ধারণ করে দাসাই নৃত্য করতে করতে রাজ্য থেকে পালিয়ে যায়।
🕉 নমস্কার এই জনগোষ্ঠ দুর্গাপূজার সময় মা দুর্গাকে পূজা না করে মহিষাসুর পূজা করে থাকে এবং নারীদের বেশ ধরে পথে পথে দাসাই নৃত্য করে শোক পালন করে থাকে।[১১][১২][১৩]
📕🎸দাসাই উৎসবের মূল গীতি এবং তার অর্থ:
হায়রে হায়রে
অকয় যাপে জুঁডিয়াদা দেশ দ
অকয় যাপে আতার আদা দিশম দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
ঠাকুর গেচয় জুঁডিয়াদা দেশ দ
ঠাকুর গেচয় আতার আদা দিশম দ
হায়রে হায়রে
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
দেশে ঠাকুর জৗডি মেসে দা: দ
দেশে ঠাকুর জারগে মেসে জাপুদ দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন।
অর্থ - “প্রচন্ড অনাবৃষ্টির ফলে দেশ দিশম জ্বলে পুড়ে যায়, হে ঠাকুর বৃষ্টি দাও” - এটাই মূল কথা, কৃষিজীবী মানুষের করুণ আর্তি বোঝাতে “হায় হায়” শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে। [৭]
আমাদের মনের ভিতরও একটা অসুর বসে আছে তাকে বধ করাই হলো ধম
আাজ শুনলাম
Puratai mitha are kalponic golpo kahini
হিন্দুরা অসুরের পূজা কর😂😂
যারা অপদেবোতার পূজা করে তারা মূর্খ গীতার সপ্তম অধ্যায় লেখা আছে আমরা করি না অপ দেবতার পূজা। ভগবান এক এবং অদ্বিতীয়
তোরাওতো করিস
@@easyelectronic2261 Amra karo puja korina bal
@@efajulislam7472 তোরা তো আল্লাহ নামক অসুর এর পূজা করিস
কারণ মহিষাসুর খুব বলবান এবং খুব পরাক্রমী যোদ্ধা ছিল , মহিষাসুর জানতো তিনি পরাজিত হবে কিন্তু মহিষাসুরের ইচ্ছা ছিল তিনিও দেবতার মত সমগ্র বিশ্বে তার পুজো হয় মরার সময় মহিষাসুর মা দুর্গার কাছে প্রার্থনা করেছিল বা শেষ ইচ্ছা করেছিল তখন মা দুর্গা তাকে বর দেয় তার সাথে মহিষাসুরের পুজো হবে
পঃবঃ পুরুলিয়া জেলার কাশীপুরে অসুর পুজো হয়।
আদিবাসীদের এই ধর্মীয় অনুভূতিকে শ্রদ্ধা জানানো উচিত। কারণ তাদের নিজস্ব খ্রিস্টীয় এবং ধর্মীয় সংস্কৃতি রয়েছে যেটা অন্য ধর্মের মতই। তাই দুর্গাপূজায় যেমন বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানানো হয় তেমনি আদিবাসী ওই জনগোষ্ঠীকেও সান্তনা সূচক সমবেদনা জানানো উচিত যেহেতু তারা তাদের রাজা কে হারিয়েছে।
Durgar sathay asur puja hoy. Hoyto apner jana nai.
@@Two_wheels7373
ভারতের রাষ্ট্রপতি দৌপদীর মুর্মুর➖ হুদুড় দুর্গা
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉
📚 ✍ হুদুর দুর্গা হচ্ছে খেরওয়াল সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর উপাস্য দেবতা, যে কি না হিন্দুধর্মে মহিষাসুর বলে অনেক মূলনিবাসিতাত্ত্বিক বলে থাকে।
🕉 এরা হিন্দুধর্মের দেবী দুর্গাকে খলনায়ক হিসেবে উপস্থাপন করে থাকে এবং এর বিপরীতে তারা মহিষাসুরকে নায়ক হিসেবে পূজা করে থাকে।
🎓 ২০১৩ সালের ১৭ই অক্টোবর দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র ক্যাম্পাসের SSS 1 প্রেক্ষাগৃহে "মহিষাসুর শাহাদাত দিবস" পালন করে এবং ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধ মত হিসেবে এটিকে তুলে ধরার চেষ্টা করে। [৪]
🗂 অনুষ্ঠানটির আহ্বায়ক ছিল All India Backward Students Forum এবং এই অনুষ্ঠানে দেবী দুর্গাকে গনিকা হিসেবে উল্লেখ করে হিন্দু ধর্ম ও নারী জাতিকে অপমান করে।
🕉 🟥 ভারতের ঝাড়খণ্ডের খেরওয়াল সাঁওতাল ও অসুর নামক আদিবাসী সম্প্রদায়ের মূলনিবাসিতত্ত্বে বিশ্বাসীদের মতে- হুদুর দুর্গা ছিলেন তাদের সহস্র বছরের পুরনো পূর্বপুরুষ, চাইচাম্পা নামক গ্রামের রাজা।
তিনি অত্যন্ত বলশালী ও ক্ষমতাধর রাজা ছিলেন। আর্যরা ভারতে আসার পর কোনমতেই তাকে পরাজিত করতে পারছিল না। তখন তারা বিভিন্নভাবে রাজাকে মারার উপায় ভাবতে লাগল। তারা জানতে পারল রাজা অত্যন্ত নারীবৎসল এবং তাদের সমাজেও নারীদের অত্যন্ত উঁচু চোখে দেখা হয়।
তাই আর্যগণ রাজাকে হত্যা করার জন্য গুপ্তচর হিসেবে এক গৌরবর্ণের রূপবতী নারীকে পাঠাল, কোন কোন বর্ণনামতে, উক্ত নারী গণিকা পেশাবৃত্তির সঙ্গে জড়িত ছিল।
আর্যগণ রাজার কাছে উক্ত নারীকে বিয়ে করার প্রস্তাব দিল এবং রাজাও নারীর রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হলেন।
বিয়ের পর সাতদিন রাজা উক্ত নারীর সাথে রাত্রি যাপন করেন এবং সপ্তম দিনে উক্ত নারী রাজাকে হত্যা করে। রাজার মৃত্যুর খবর শুনে আর্যগণ রাজ্য দখলের উদ্দেশ্যে রাজ্যে আক্রমণ করে এবং রাজ্যের পুরুষগণ তাদের ধর্মগুরুর পরামর্শ অনুসারে সরস্বতী নদীতে স্নান করে নারীদের বেশ ধারণ করে দাসাই নৃত্য করতে করতে রাজ্য থেকে পালিয়ে যায়।
🕉 নমস্কার এই জনগোষ্ঠ দুর্গাপূজার সময় মা দুর্গাকে পূজা না করে মহিষাসুর পূজা করে থাকে এবং নারীদের বেশ ধরে পথে পথে দাসাই নৃত্য করে শোক পালন করে থাকে।[১১][১২][১৩]
📕🎸দাসাই উৎসবের মূল গীতি এবং তার অর্থ:
হায়রে হায়রে
অকয় যাপে জুঁডিয়াদা দেশ দ
অকয় যাপে আতার আদা দিশম দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
ঠাকুর গেচয় জুঁডিয়াদা দেশ দ
ঠাকুর গেচয় আতার আদা দিশম দ
হায়রে হায়রে
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
দেশে ঠাকুর জৗডি মেসে দা: দ
দেশে ঠাকুর জারগে মেসে জাপুদ দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন।
অর্থ - “প্রচন্ড অনাবৃষ্টির ফলে দেশ দিশম জ্বলে পুড়ে যায়, হে ঠাকুর বৃষ্টি দাও” - এটাই মূল কথা, কৃষিজীবী মানুষের করুণ আর্তি বোঝাতে “হায় হায়” শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে। [৭]
nope. তারা আরও কাহিনি বানাবে গিয়া। কারণ প্রত্যেকে নিজেকে হিরো বানায়
ভুং ভাং কিছু বলবেন না আদিবাসীরা সারি/স্বর্না ধর্মের অনুসারী
এই প্রতিবেদন একবার ইংলিশ বা হিন্দিতে BBC প্রকাশ করার সাহস দেখাক। ভারত সরকার পুরো BBC এর চামড়া তুলে নেবে।
এটা নতুন কথা নাকি? যারা পৌরানিক কাহিনী পড়েছে তারাই জানে,,
Amar bal korbe
হাস্যকর 🤡🤡😹
Nice name
অস্বীকার করতে চান??????
আদিবাসি না, মতুয়া সম্প্রদায়
Why don’t u debate about Islam and illiterate md
কৃষ্ণ ও ছলছাতুরি করতো, তা আমরা মহা ভারতে দেখেছি
গীতা পরুন। এটি হলো মহাভারতে একটি খন্ডের ছোট্ট একটা অংশ। এটির পুরা নাম শ্রীমদ্ভাগবত-গীতা। এটিতে ওনার বাণি আছে।
সেটা সত্যকে রক্ষার জন্য ভালো র জন্য।
Little knowledge is very dangerous
Read before You Write..
Don't behave like ignorant guy
অল্প বিদ্যা ভয়ংকরি !! ঠিক যেমন আয়েশা ও আপনাদের নবী নিয়ে অল্প জেনে বক্তব্যে আপনি খচে যাবেন।
Christian missionaries der chokranto
Christian missionaries na thakle tomake nengta hoye ghure berate hobe😂😂😂😂😂
@@sonatankisku2097 why
@@rikghosh8063 Tomar gaye ja porecho sob Christiander abiskar tai khule dile nengti hoye ghure berate tai jekhane sekhane durnam korbena😂😂😂
@@sonatankisku2097 tomar mote jesus christ er age manush langto hoye thakto
খ্রিস্ট ধর্মকে টেনে আনবি কেন...মূর্তি পূজারী কোথাকার
😠😡😊
সব লোকগাথা ছাড়া আর কিছু না
Then what about MUHAMAMD flying donkey
Was it folklore or real creature........
শুধু আদিবাসী বলা যাবে না
কেন?
@@GUULLIVER আদিবাসীর জাত আছে ধর্ম আছে আলাদা আলাদা
@@mrtonmoy1035 তাহলে একই যুক্তিতে _বাঙালী, ইংরেজ, আরব, ইত্যাদি_ -- কোনো জাতির কাউকেই "মানুষ" বলা যাবে না - কারন মানুষের জাত আছে ধর্ম আছে আলাদা আলাদা!!! 🤣🤣
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
Comedy
বোকামি
durgar rajjer shonge oshurder rajjer juddho hoechilo
আদিবাসী হবে না, শব্দটা হবে উপজাতি
কেনো? 🙄
@@winnie8747
কারন তারা উপজাতি,
তাছাড়া বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী আদিবাসী শব্দ ব্যবহার করা অপরাধ
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
আদিবাসীই হবে। তারা নবাবদের শাসন আমলেরও বহুত আগে থেকে আসে।
Mohishasur is a symbolism of male chauvinism.. durga destroyed that to provide balance. "Male" is also symbolic... like anger, ego, arrogance could be considered masculine while empathy, love could be called as feminine... so there must be a balance between them... devi durga destroyed ego, arrogance, anger...provides love, benevolence... 1st read the sanskrit Rigvedic texts then discuss... don't spread wrong information based on some folklore.
😅😅😅😅
আল্লাহ মাবুদ এ আবার কি....???
ভুল কথা
St sc obc minoriti in India, asur siviligition, asuriya sabhatar manush
কিসের মধ্যে কি,পান্তা ভাতে ঘি।
আমি একজন সৌদি প্রবাসি। আমি আমার এই চ্যানালে পবিত্র কুরআনের সেই সব বিষয় তুলে ধরব যাহা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সেই সব বিষয় তেমন আলোচনা হয় না। আসা করি আপনারা আমার চ্যানালটির পাশে থাকবেন। আপনারা আমার প্রান প্রিয় দ্বীনি ভাই আপনাদের জন্য দোয়া রইলো। আমিন।!"':::
পিংকি ছাড়া কি ভালো একজন জ্ঞানী লোক আনতে পারলো না ষ্টুডিওতে??
Dasaear sangea durgapujor kono somporko neai.apni dasaear song janeane amar to monea hoi dasear song janean na janlea dasaear satheadurga puja kea eak kortea paren na .durga puja alada dasai alada
Adibashi ja ke nejar Raja Mane Sai Mahishasur na
Mahishasur Sai danab Sai Adibashi na...
Muslim ra neja ke justifi korar jono ye sob news dhakhache
Oshur badh kora mane ashubho shoktir onto kora.Ashob moto parthhokyo thakar jonnyo Hindu dharmer aaj aii dosha.
Asur hochchhe Asuva Shakti
Ashuvo Shakti ba negative Energy ke harie Positive Energy nie Maa Durga Shuvo Shakti ke protistha korchhen.
Ashuvo Shakti ba Asuri Shakti Saotaal kano Apnader moddhyeo achhe. Jebar Bangladesh e Maa Durga r Protima bhanga hoi otao to Asur r kaaj.
Asur sorbotro and tara o ullas kore.
Abar bodh o hoi 😊.
Apnara Apnader Adibashi der kibhabe treat koren.
Musalman banabar apran prochesta kiser jonno ???
Arob theke amdani kora culture nie matamati koren Nijer matir Dhormo culture Sanskriti ke tule dhorun.
Bojha galo
🤣🤣🤣🤣🤣
Vai pinky to kichui, Jane na
Durga turga asur tosur ami বালেও mani na
বাবু ভাই আওরাত কা চক্কর।
Kisko bolta hai be
মহিষাসুর ব্রম্রার উপাষনা করতো উনি হিন্দু ছিলো
Rupkotha
🤣
😂 কি মজার ধর্ম 😂
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
কে বলেছে
" Ajo. Mareni. Asur. ,. Mareni. Danob. / Dharonir. Buke. Kare. Tandob. / Sangar. Nahi. Kori. She. Asur. / Kano. Jash. Bijaya "
( KOBI. NOJRUL. ISLAM. )
এগুলো সব মিথ্যা আর বানোয়াট তাই সবাইকে আসল ধর্ম সম্পর্কে জানার জন্য অনুরোধ করছি।
Asol dhormo hoche ihudi mane israel jake dekhe tomar haga muta ber hoi 😂😂😂😂
Hindus are that kind of funny 🤣
আসল ধর্ম কি দাসী চোদা?
আসল ধর্ম কোনটা?
@@youcandesignit5088 আসল ধর্ম জানতে হলে আপনার কাছে যে যে ধর্ম ঠিক মনে হয় তা সম্পর্কে জানুন। আর আপনার বর্তমান ধর্মের বিষয়েও পুরোপুরি জানুন। অনেক শিক্ষিত ও জ্ঞানী ব্যক্তি আছে যারা অনেক কষ্ট করে সত্যের ধর্ম খুঁজে পেয়েছে তাদের অনুসরণ করুন।
হিন্দু মানেই হচ্ছে বিনোদন
সব ধর্মই বিনোদন
ভাই আপনাদের মধ্যেও অনেক কিছু আছে যেগুলো বিনোদনের চেয়ে কম নয় ? 😁
তন্ময়টা কি মুসলিম
ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করার জন্য এই তন্ময় কে গ্রেফতার করার অনুরোধ জানাচ্ছি।
ইসলাম মানেই নগ্নতা
Hindu manei achoda 😂
🙀🤣🤣🤣🤣
Musolman ra to nijer bon keo chare na. Nongra rapiar
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
এই অনুষ্ঠান এইসব আলবালছাল বিশেষজ্ঞ গেস্ট পায় কই সেইটাই বুঝি না। কিছুই জানে না তারে নিয়ে আসছে মতামত শোনার জন্য। কতটা আজাইরা চিন্তা করা যায়?
আমিতো মনে করি দূর্গার চেয়ে অসূর ই পূজা পাওয়ার অধিক যোগ্য!
@꧁আয়েশা কে আল্লাহ রেপ করেছে👌 তোর মাকে তোর নানা রেপ করে তুই হয়েছিস100%আমি সিওর।
যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতী ভারত.... এই শ্লোক থেকে আমরা সবাই পরিচিত অধর্মের অন্ধকার যখন গোটা পৃথিবী ব্রহ্মাণ্ড কে গ্রাস করে তখনই পরমেশ্বর যুগে যুগে অবতীর্ণ হন
জয় দজ্জালের জয়
খবর নেন গান্ধীকে অসুর বানিয়েছে।
তারমানে আপনাদের শয়তানকে পূজা করা শেখায় 😯😯
বাঙলাদেশ এ আর বেশিদিন আদিবাসী থাকবে na
তাহলে দুর্গাপুজা কি আর্য অনার্য যুদ্ধোচ্ছবি??
Oita Ambedkar er nijer chinta. Ambedkar Muhammad ar Muslims der niyeo interesting comment korechen. Pore dekhen
ভারতের রাষ্ট্রপতি দৌপদীর মুর্মুর➖ হুদুড় দুর্গা
🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🕉🕉🕉🕉🕉
📚 ✍ হুদুর দুর্গা হচ্ছে খেরওয়াল সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর উপাস্য দেবতা, যে কি না হিন্দুধর্মে মহিষাসুর বলে অনেক মূলনিবাসিতাত্ত্বিক বলে থাকে।
🕉 এরা হিন্দুধর্মের দেবী দুর্গাকে খলনায়ক হিসেবে উপস্থাপন করে থাকে এবং এর বিপরীতে তারা মহিষাসুরকে নায়ক হিসেবে পূজা করে থাকে।
🎓 ২০১৩ সালের ১৭ই অক্টোবর দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র ক্যাম্পাসের SSS 1 প্রেক্ষাগৃহে "মহিষাসুর শাহাদাত দিবস" পালন করে এবং ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধ মত হিসেবে এটিকে তুলে ধরার চেষ্টা করে। [৪]
🗂 অনুষ্ঠানটির আহ্বায়ক ছিল All India Backward Students Forum এবং এই অনুষ্ঠানে দেবী দুর্গাকে গনিকা হিসেবে উল্লেখ করে হিন্দু ধর্ম ও নারী জাতিকে অপমান করে।
🕉 🟥 ভারতের ঝাড়খণ্ডের খেরওয়াল সাঁওতাল ও অসুর নামক আদিবাসী সম্প্রদায়ের মূলনিবাসিতত্ত্বে বিশ্বাসীদের মতে- হুদুর দুর্গা ছিলেন তাদের সহস্র বছরের পুরনো পূর্বপুরুষ, চাইচাম্পা নামক গ্রামের রাজা।
তিনি অত্যন্ত বলশালী ও ক্ষমতাধর রাজা ছিলেন। আর্যরা ভারতে আসার পর কোনমতেই তাকে পরাজিত করতে পারছিল না। তখন তারা বিভিন্নভাবে রাজাকে মারার উপায় ভাবতে লাগল। তারা জানতে পারল রাজা অত্যন্ত নারীবৎসল এবং তাদের সমাজেও নারীদের অত্যন্ত উঁচু চোখে দেখা হয়।
তাই আর্যগণ রাজাকে হত্যা করার জন্য গুপ্তচর হিসেবে এক গৌরবর্ণের রূপবতী নারীকে পাঠাল, কোন কোন বর্ণনামতে, উক্ত নারী গণিকা পেশাবৃত্তির সঙ্গে জড়িত ছিল।
আর্যগণ রাজার কাছে উক্ত নারীকে বিয়ে করার প্রস্তাব দিল এবং রাজাও নারীর রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হলেন।
বিয়ের পর সাতদিন রাজা উক্ত নারীর সাথে রাত্রি যাপন করেন এবং সপ্তম দিনে উক্ত নারী রাজাকে হত্যা করে। রাজার মৃত্যুর খবর শুনে আর্যগণ রাজ্য দখলের উদ্দেশ্যে রাজ্যে আক্রমণ করে এবং রাজ্যের পুরুষগণ তাদের ধর্মগুরুর পরামর্শ অনুসারে সরস্বতী নদীতে স্নান করে নারীদের বেশ ধারণ করে দাসাই নৃত্য করতে করতে রাজ্য থেকে পালিয়ে যায়।
🕉 নমস্কার এই জনগোষ্ঠ দুর্গাপূজার সময় মা দুর্গাকে পূজা না করে মহিষাসুর পূজা করে থাকে এবং নারীদের বেশ ধরে পথে পথে দাসাই নৃত্য করে শোক পালন করে থাকে।[১১][১২][১৩]
📕🎸দাসাই উৎসবের মূল গীতি এবং তার অর্থ:
হায়রে হায়রে
অকয় যাপে জুঁডিয়াদা দেশ দ
অকয় যাপে আতার আদা দিশম দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
ঠাকুর গেচয় জুঁডিয়াদা দেশ দ
ঠাকুর গেচয় আতার আদা দিশম দ
হায়রে হায়রে
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন
দেশে ঠাকুর জৗডি মেসে দা: দ
দেশে ঠাকুর জারগে মেসে জাপুদ দ
দেশ দরে ল-লাটিচ এন দ
দিশম দরে হাসায় ডিগিরেন।
অর্থ - “প্রচন্ড অনাবৃষ্টির ফলে দেশ দিশম জ্বলে পুড়ে যায়, হে ঠাকুর বৃষ্টি দাও” - এটাই মূল কথা, কৃষিজীবী মানুষের করুণ আর্তি বোঝাতে “হায় হায়” শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে। [৭]
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
হাজার বছর নয়,,,,,,! মুঘল আমলের আকবরের সময় এই মুর্তি পূজার প্রচলন হয়,যা এখন ভারতবর্ষে পালন হচ্ছে।
Ha re ar british ra hajra t mohhomd na ki sei maal tar roza chalu korechilo
দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
⚀🎨পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার জঙ্গি প্রতিমা।
✔বাংলায় জঙ্গি দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি
সাধারণত দেখা যায়, সেটি দশ হাতে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত জঙ্গি দুর্গার মূর্তি।
❎জঙ্গি দুর্গার দশ হাতের দশটি অস্ত্র:-
🖐➡️বামদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
১ ত্রিশূল ২ খড়গ ৩ চক্র ৪ বাণ ৫ শক্তি নামক অস্ত্র।
🖐⬅️ডানদিকের ৫ হাতের অস্ত্র:-
৬ শঙ্খ, ৭ খেটক/ঢাল ৮ ঘন্টা ৯ অঙ্কুশ ১০ পাশ
✳বাংলায় সপরিবারে জঙ্গি দুর্গার মূর্তিপূজা করা হয়।
এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী;
তাঁর ডান পাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ;
বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক।
জঙ্গি দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা।
✔মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-
👉🔸️গাভীর মূত্র
👉🔸️গোবর
👉🔸️ধানের শিস
👉🔸️গঙ্গার জল
👉🔸️রাজ দরবারের মাটি
👉🔸️চৌমাথার মাটি
👉🔸️গজদন্ত মৃত্তিকা
👉🔸️নদীর দুই তীরের মাটি
👉🔸️গঙ্গামাটি আর
👉🔸️পতিতালয়ের মাটি।
✔শরৎকালের দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই নব দুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে৷ আর সে কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয়।
✔এই নব কন্যারা হলেন:-
➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️➡️
১ নর্তকী/ অভিনেত্রী
২ কাপালিক
৩ ধোপানী
৪ নাপিতানি
৫ ব্রাহ্মণী
৬ শূদ্রাণী
৭ গোয়ালিনী
৮ মালিনী
৯ পতিতা/বেশ্যা ।
⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে একাধিক বিশ্বাস রয়েছে।
✳পতিতাদের ক্ষমতা দেবতাদের থেকেও বেশি!
⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚁⚀⚀⚀
📚তবে হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি। কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন- তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো। সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার জঙ্গি মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান।
👉❌হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ
⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔⛔
📚হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ -বেদ দ্বারা প্রমাণিত
📚১ না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ।
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ অনু
📚২ যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে।
গীতা অধ ৭, অনু ২০ নম্বর
📚৩ হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে
“একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন”
অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর”
ঋকবেদ ২;৪৫;১৬
“একম এবম অদ্বৈত্তম”
অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই।
ঋকবেদ ১;২;৩
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু”
ঋকবেদ ১০;১২১;৩)
📚৪ হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।
গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ -
📚৫ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।
গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ -
✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনু ৯ -
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস, পানি, আগুন ।
শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
Not during Akbar era
But after Madhavacharya Bhakti Movement, idol worshipping become predominant.....Jains buddhists Hindu do it
হিন্দু হয় না কারো বন্ধু, হিন্দু পূজা মানে নাড়ু খাওয়া আর বনোদন১২মাসে ১৩ পূজা😄
Masulman Somaj Maruvumir moto
Kono Anando nei. SHUDHUI dukkho.!
Hay Hasan... Hay Husen..... Utsav!!!?
@@subalsarkar5969 Taito tumra Hindura binodan ar jonno tomader maa durgake samne rakhe oslil gan ar DJ party koro !!!.......
@@subalsarkar5969 আমরা অন্তর থেকে আল্লাহকে অনুভব করি।যা আমাদের সর্বোচ্চ চিরস্থায়ী মানসিক প্রশান্তি দেয়।যা নাচানাচি বেহায়াপনার মত ক্ষনস্থায়ী সুখ দেয় না।
Bhai muslim rape statistic dekh
@@somalichakraborty484 Muslim der kono Rap statistic nai. Jeta Hinduder moddhe aache. Example Rada - Krishna ar brindabon lila.
হিন্দু ধর্ম সম্পূর্ণ ভূয়া
ফাউল নিউজ😂
আসলে পুরো বিষয়টি হচ্ছে লোককথা!
বোকামি