খেলাফত । অধ্যাপক গোলাম আযম । Khelapah । Professor Golam Azam । Bangla Islamic Lecture । CHP
Вставка
- Опубліковано 9 січ 2021
- প্রফেসর গোলাম আযম , বিশিষ্ট ইসলামিক স্কলার ও লেখক। ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে তিনি সহজ ও সরল ভাবে উপস্থাপন তাঁর অনন্য বৈশিষ্ট । আলোচনার বিষয়ঃ খেলাফত । আসুন মনযোগ দিয়ে কথাগুলো শুনি। আল্লাহ আমাদের সহিহ বুঝ দান করুন।
.................................................................................
বিষয়ঃ খেলাফত
আলোচনায়ঃ অধ্যাপক গোলাম আযম
শব্দ ধারনঃ মাহসিন সাউন্ড সিস্টেমস
লেবেলঃ সিএইচপি
....................................................................................
Professor Golam Azam is a globally renowned Islamic scholar & writer. " Khelapat " is a lecture in which Professor Golam Azam speaks about how to creat Hazrat Adam as. May Allah accept his contribution to the Muslim ummah and grant him Jannatul Ferdous.
..........................................................................................
#Professor_Golam_Azam #CHP
.........................................................................................
Subscribe us on #UA-cam
goo.gl/yr13Cp
Like us on #Facebook
goo.gl/NTj6qF
Follow us on #Twitter
goo.gl/W2Gaaw
Follow us on #Google+
goo.gl/kPvYQo
** ANTI-PIRACY WARNING **
আলোচনা ও ওয়াজগুলো স্পন্দনের কপিরাইটভুক্ত।ট্রেডমার্ক সি এইচ পি। কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক এই আলোচনা বা ওয়াজগুলোর বক্তব্য এডিট করা বা অন্য কোথাও ব্যবহার সম্পূর্ণরুপে নিষেধ।
All rights reserved. This visual element is copyrighted content of Spondon Audio Visual Centre. Trade mark "CHP". Any unauthorised publishing is strictly prohibited. - Розваги
মাশা-আল্লাহ খুবই চমৎকার আলোচনা করেছেন ইসলাম সম্পর্কেএই আলোচনায় অনেক কিছু শিখার এবং বুজার আছে, আল্লাহ পাক সকলকে ইসলাম বুজার এবং পালন করার তৌফিক দান করুক ।এবং আল্লাহ পাক উনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক,আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তায়ালা তাকে অনেক উচ্চ জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান বানিয়ে দিন। আমিন
আমিন
ইসলামের আলো চ্যানেলটি এই নতুন খোলা হয়েছে তাই আপনারা ঘুরে আসতে পারেন এবং আপনাদের এই চ্যানেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করবেন এবং পাশে থাকা বেল বাটনটি বাজিয়ে দিন। আমার ভিডিও ভালো লাগলে অবশ্যই একটি লাইক দিবেন এবং আমার ভিডিও কেমোন হলো তা কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। ধন্যবাদ।
আমার চ্যানেলের লিংক👇👇👇👇
ua-cam.com/channels/C-Du4cG0Z1fSry3LsMWQwg.html
কেউ Sabscribe করলে Reply দিয়ে জানাবেন।
ধন্যবাদ।
যারা (hinduttobadi awamilig) কুফরি করে তারা আল্লাহর পথ থেকে (লোকদেরকে) বিরত করতে নিজেদের ধন-সম্পদ ব্যয় করে। অতএব, তারা তা ব্যয় করবে; তবে অবশেষে এই সম্পদ তাদের জন্য আক্ষেপের কারণ হবে। তারপর তারা পরাজিত হবে। আর (Awami) কাফেরদেরকে জাহান্নামে একত্র করা হবে;’
[ সুরা আল-আনফাল, ৮ : ৩৬ ]
#ilmweb
Translated from Bangla by
'Those who disbelieve spend their wealth to prevent (people) from the way of Allah. Therefore, they will spend it; But eventually this wealth will be a source of regret for them. Then they will be defeated. And the unbelievers will be gathered together in hell;'
[Surah Al-Anfal, 8:36]
আল্লাহ তা’আলা বলেন,
قَٰتِلُوا۟ ٱلَّذِينَ لَا يُؤْمِنُونَ بِٱللَّهِ وَلَا بِٱلْيَوْمِ ٱلْءَاخِرِ وَلَا يُحَرِّمُونَ مَا حَرَّمَ ٱللَّهُ وَرَسُولُهُۥ وَلَا يَدِينُونَ دِينَ ٱلْحَقِّ مِنَ ٱلَّذِينَ أُوتُوا۟ ٱلْكِتَٰبَ حَتَّىٰ يُعْطُوا۟ ٱلْجِزْيَةَ عَن يَدٍ وَهُمْ صَٰغِرُونَ
তোমরা লড়াই করো সে সব লোকের সাথে, যারা আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের প্রতি ঈমান রাখে না এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূল যা হারাম করেছেন তা হারাম মনে করে না, আর সত্য দীন গ্রহণ করে না, যতক্ষণ না তারা স্বহস্তে নত হয়ে জিযিয়া তথা লাঞ্ছনাকর আদায় করে।-সূরা তাওবা, আয়াত: ২৯।
৩. সমাধান: জিহাদ করতে গেলে প্রশিক্ষণ এবং অস্ত্রসস্ত্র লাগে।এসব ছাড়া জিহাদ হয় কীভাবে? আপনার আমার মতো নামধারী মুসলিম ও কাপুরষরা এমন প্রশ্ন করবো, তাই আগেই আল্লাহ তা’আলা এ বিষয়ে সতর্ক করেছেন।সামরিক শক্তি অর্জনের জন্য আদেশ করেছেন।যেমন;
وَأَعِدُّوا۟ لَهُم مَّا ٱسْتَطَعْتُم مِّن قُوَّةٍ وَمِن رِّبَاطِ ٱلْخَيْلِ تُرْهِبُونَ بِهِۦ عَدُوَّ ٱللَّهِ وَعَدُوَّكُمْ وَءَاخَرِينَ مِن دُونِهِمْ لَا تَعْلَمُونَهُمُ ٱللَّهُ يَعْلَمُهُمْ وَمَا تُنفِقُوا۟ مِن شَىْءٍ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ يُوَفَّ إِلَيْكُمْ وَأَنتُمْ لَا تُظْلَمُونَ.
আর তাদের মুকাবিলার জন্য তোমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী শক্তি ও অশ্ব বাহিনী প্রস্তুত করো, তা দ্বারা তোমরা ভয় দেখাবে আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুদেরকে এবং এরা ছাড়া অন্যদেরকেও, যাদেরকে তোমরা জান না, আল্লাহ তাদেরকে জানেন। আর তোমরা যা আল্লাহর রাস্তায় খরচ কর, তা তোমাদেরকে পরিপূর্ণ দেয়া হবে, আর তোমাদের ওপর যুলম করা হবে না।-সূরা আনফাল, আয়াত: ৬০।
আল্লাহ তা’আলা নিজে জিহাদের ট্রেনিং দিয়েছেন।তিনি জামা কিতাল তথা কুরআনি মাইর শিক্ষা দিয়েছেন।আল্লাহ তা’আলা বলেন,
إِذْ يُوحِى رَبُّكَ إِلَى ٱلْمَلَٰٓئِكَةِ أَنِّى مَعَكُمْ فَثَبِّتُوا۟ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ سَأُلْقِى فِى قُلُوبِ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ ٱلرُّعْبَ فَٱضْرِبُوا۟ فَوْقَ ٱلْأَعْنَاقِ وَٱضْرِبُوا۟ مِنْهُمْ كُلَّ بَنَانٍ
স্মরণ কর, যখন তোমার রব ফেরেশতাদের প্রতি ওহী প্রেরণ করেন যে, ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের সাথে আছি। সুতরাং যারা ঈমান এনেছে তোমরা তাদেরকে অনড় রাখ’। অচিরেই আমি ভীতি ঢেলে দেব তাদের হৃদয়ে যারা কুফরী করেছে। অতএব তোমরা আঘাত কর ঘাড়ের উপরে এবং আঘাত কর তাদের প্রত্যেক আঙুলের অগ্রভাগে।-সূরা আনফাল, আয়াত: ১২।
মাহমুদ আজহার
#জিহাদ_সংক্রান্ত_কিছু_খোঁড়া_যুক্তির_দাঁতভাঙা_জবাব:
১. আজকে আপনি জিহাদের কথা বললে কালকেই আপনাকে জেলে নেওয়া হবে।
২. বর্তমান সময়ে জিহাদ সম্ভব না, আর আপনি কার সাথে জিহাদ করবেন?
৩. জিহাদ করতে গেলে প্রশিক্ষণ ও অস্ত্রসস্ত্র লাগবে।আমাদের তো এসব কিছুই নেই, কী দিয়ে জিহাদ করা হবে?
এসব বক্তব্য অনেকের, বহু আলিমেরও।কুফরি তন্ত্রমন্ত্রের বিরুদ্ধে বললে, নববী মানহাজে দ্বীন কায়েমের কথা বললে এই কথাগুলো আমাদের শুনতে হয়।এমন এমন মানুষ এসব কথা বলে, যাদের থেকে কখনোই এসব কথা আশা করি না।এসব কথা বলার একমাত্র কারণ হলো দুনিয়ার লোভ ও মৃত্যুর ভয়।আল্লাহ তা’আলা হিফাযত করুন, আমীন।
১. সমাধান: জিহাদের কথা বললে শুধু আজকে না সর্বকালেই জুলুমের শিকার হতে হতো।আর জুলুম থেকে নিজেদের আত্মরক্ষা জন্যই জিহাদকে ফরয করা হয়েছিল।আল্লাহ তা’আলা বলেন,
أُذِنَ لِلَّذِينَ يُقَٰتَلُونَ بِأَنَّهُمْ ظُلِمُوا۟ وَإِنَّ ٱللَّهَ عَلَىٰ نَصْرِهِمْ لَقَدِيرٌ.
যুদ্ধের অনুমতি দেয়া হল তাদেরকে, যাদেরকে আক্রমণ করা হচ্ছে।কারণ তাদের ওপর নির্যাতন করা হয়েছে।নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা তাদেরকে বিজয় দানে সক্ষম।-সূরা হাজ্ব, আয়াত: ৩৯।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
والجِهادُ ماضٍ مُذْ بعثَنيَ اللَّهُ إلى أن يقاتِلَ آخرُ أمَّتيَ الدَّجّالَ لا يُبطلُه جَورُ جائرٍ ولا عَدلُ عادلٍ.
আমাকে পাঠানোর সময় থেকে আমার উম্মাতের শেষ ব্যক্তি দাজ্জালকে হত্যা করা পর্যন্ত জিহাদের চলমান থাকবে।কোনও জালিমের জুলুম ও ন্যায়পরায়ণের ন্যায় তা বাতিল করতে পারবে না।
জিহাদের কথা বললে জেল-জুলুম, জরিমানা, দেশান্তর হওয়া লাগবে, এটাই স্বাভাবিক।তবুও তা চালিয়ে যেতে হবে।সবকিছু থেকে আল্লাহ, আল্লাহর রাসূল ও জিহাদকে বেশি ভালোবাসতে হবে।আল্লাহ তা’আলা বলেন,
قُلْ إِن كَانَ ءَابَآؤُكُمْ وَأَبْنَآؤُكُمْ وَإِخْوَٰنُكُمْ وَأَزْوَٰجُكُمْ وَعَشِيرَتُكُمْ وَأَمْوَٰلٌ ٱقْتَرَفْتُمُوهَا وَتِجَٰرَةٌ تَخْشَوْنَ كَسَادَهَا وَمَسَٰكِنُ تَرْضَوْنَهَآ أَحَبَّ إِلَيْكُم مِّنَ ٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦ وَجِهَادٍ فِى سَبِيلِهِۦ فَتَرَبَّصُوا۟ حَتَّىٰ يَأْتِىَ ٱللَّهُ بِأَمْرِهِۦ وَٱللَّهُ لَا يَهْدِى ٱلْقَوْمَ ٱلْفَٰسِقِين.
হে নবী আপনি বলুন, ‘তোমাদের পিতা, তোমাদের সন্তান, তোমাদের স্ত্রী, তোমাদের গোত্র, তোমাদের সে সম্পদ- যা তোমরা অর্জন করেছ, আর সে ব্যবসা- যার মন্দা হওয়ার আশঙ্কা তোমরা করছো এবং সে বাসস্থান, যা তোমরা পছন্দ করছ, যদি তোমাদের কাছে অধিক প্রিয় হয় আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও তাঁর পথে জিহাদ করার চেয়ে, তবে তোমরা অপেক্ষা কর আল্লাহ তাঁর নির্দেশ নিয়ে আসা পর্যন্ত’। আর আল্লাহ ফাসিক সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।-সূরা তাওবা, আয়াত: ২৪।
২. সমাধান: বর্তমান সময়ে জিহাদ সম্ভব না।নায়ূযুবিল্লাহ।জিহাদ ইসলামের একটি ফরয বিধান, যা কিয়ামত পর্যন্ত বলবৎ।আর আল্লাহ তা’আলা মানুষের ওপর সাধ্যের বাইরে কোনও বিধান কখনোই চাপিয়ে দেননা।আল্লাহ তা'আলা বলেন,
لا يكلف الله نفسا إلا وسعها
আল্লাহ কাউকে সাধ্যের বাইরে কোনও কিছু চাপিয়ে দেননা।
অন্যত্র আল্লাহ তা’আলা আরও পরিস্কার বলে দিয়েছেন-
وَجَٰهِدُوا۟ فِى ٱللَّهِ حَقَّ جِهَادِهِۦ هُوَ ٱجْتَبَىٰكُمْ وَمَا جَعَلَ عَلَيْكُمْ فِى ٱلدِّينِ مِنْ حَرَجٍ مِّلَّةَ أَبِيكُمْ إِبْرَٰهِيمَ هُوَ سَمَّىٰكُمُ ٱلْمُسْلِمِينَ مِن قَبْلُ وَفِى هَٰذَا لِيَكُونَ ٱلرَّسُولُ شَهِيدًا عَلَيْكُمْ وَتَكُونُوا۟ شُهَدَآءَ عَلَى ٱلنَّاسِ فَأَقِيمُوا۟ ٱلصَّلَوٰةَ وَءَاتُوا۟ ٱلزَّكَوٰةَ وَٱعْتَصِمُوا۟ بِٱللَّهِ هُوَ مَوْلَىٰكُمْ فَنِعْمَ ٱلْمَوْلَىٰ وَنِعْمَ ٱلنَّصِيرُ
আর তোমরা আল্লাহর পথে জিহাদ কর যেভাবে জিহাদ করা উচিৎ। তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করেছেন। দীনের ব্যাপারে তিনি তোমাদের উপর কোন কঠোরতা আরোপ করেননি। এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের দীন। তিনিই তোমাদের নাম রেখেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বে এবং এ কিতাবেও। যাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষী হয় আর তোমরা মানুষের জন্য সাক্ষী হও। অতএব তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে মজবুতভাবে ধর। তিনিই তোমাদের অভিভাবক। আর তিনি কতই না উত্তম অভিভাবক এবং কতই না উত্তম সাহায্যকারী!-সূরা সূরা হাজ্ব, আয়াত: ৭৮।
সুতরাং বর্তমান সময়ে জিহাদ সম্ভব না বলা সঙ্গত ও সমীচীন না; বরং নিজেদের ভিতরে লুক্কায়িত নিফাকের জানান দেওয়া।নিজেদের কাপুরুষতা প্রকাশ করা।
আমরা কার সাথে জিহাদ করবো? এটা পাগলের প্রশ্ন।আকীদার মিসকিনদের প্রশ্ন।দ্বীনের ব্যাপারে নিরেট মুর্খতার পরিচায়ক প্রশ্ন।আল-ওয়ালা ওয়াল-বারা সম্পর্কে উদাসীন ব্যক্তির প্রশ্ন।আল্লাহ তাদের হুঁশ ফিরিয়ে দিন, আমীন।
যারা আপনাকে জিহাদের কথা বললে জেলে নেয়, নির্যাতন করে, দেশান্তর করে, ইসলামের বিধিবিধান পালনে বাধা দেয়, আল্লাহ তা’আলার করা হারামকে হালাল আর হালালকে হারাম সাব্যস্ত করে, আমরা তাদের সাথে জিহাদ করবো।এটাই রবের পক্ষ থেকে আমাদের প্রতি নির্দেশ।
আল্লাহ আপনাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান হিসাবে কভুল করুন মানুষ আপনাকে কেয়ামত পর্যন্ত স্বরন করবে
হে আল্লাহ, ইসলামী আন্দোলনের এই অগ্রনায়ককে জান্নাতুল ফেরদৌসে জায়গা করে দিও।
আল্লাহ তাআলা অধ্যাপক গোলাম আযম সাহেবকে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মক্বাম দান করুন
গোলাম আজম শুধু নাম নয়,
আন্দোলনের এক উপমা.!!
সারাটি জীবন শুধু দিয়েই গেছেন,
শেষ বেলাতেও কম ছিল না.!!
যারা (hinduttobadi awamilig) কুফরি করে তারা আল্লাহর পথ থেকে (লোকদেরকে) বিরত করতে নিজেদের ধন-সম্পদ ব্যয় করে। অতএব, তারা তা ব্যয় করবে; তবে অবশেষে এই সম্পদ তাদের জন্য আক্ষেপের কারণ হবে। তারপর তারা পরাজিত হবে। আর (Awami) কাফেরদেরকে জাহান্নামে একত্র করা হবে;’
[ সুরা আল-আনফাল, ৮ : ৩৬ ]
#ilmweb
Translated from Bangla by
'Those who disbelieve spend their wealth to prevent (people) from the way of Allah. Therefore, they will spend it; But eventually this wealth will be a source of regret for them. Then they will be defeated. And the unbelievers will be gathered together in hell;'
[Surah Al-Anfal, 8:36]
অন্য এক হাদিসে রাসূল (ﷺ) বলেনঃ (يُوشِكُ الأُمَمُ أَنْ تَدَاعَى عَلَيْكُمْ كَمَا تَدَاعَى الأَكَلَةُ إِلَى قَصْعَتِهَا) তোমাদের উপর সারা বিশ্বের কাফেররা ঝাঁপিয়ে পড়বে, এমনভাবে ঝাঁপিয়ে পড়বে যেভাবে ক্ষুধার্তরা খাওয়ার জন্য দস্তরখানের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। জিজ্ঞেস করা হলঃ (وَمِنْ قِلَّةٍ نَحْنُ يَوْمَئِذٍ) ঐ সময় কি আমাদের সংখ্যা কম হবে? তিনি জবাব দিলেনঃ (بَلْ أَنْتُمْ يَوْمَئِذٍ كَثِيرٌ وَلَكِنَّكُمْ غُثَاءٌ كَغُثَاءِ السَّيْلِ وَلَيَنْزِعَنَّ اللَّهُ مِنْ صُدُورِ عَدُوِّكُمُ الْمَهَابَةَ مِنْكُمْ وَلَيَقْذِفَن اللَّهُ فِى قُلُوبِكُمُ الْوَهَنَ) তোমাদের সংখ্যা অনেক বেশি হবে, কিন্তু তোমাদের অবস্থা হবে বন্যার পানির ফেনার মত, তোমাদের কোন মূল্যই থাকবেনা। আল্লাহ তাআলা শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের ভয়কে উঠিয়ে নিবেন এবং তোমাদের অন্তরে ‘ওহান’ ঢেলে দিবেন। জিজ্ঞেস করা হল ‘ওহান’ কি? তিনি বললেনঃ (حُبُّ الدُّنْيَا وَكَرَاهِيَةُ الْمَوْتِ) দুনিয়ার প্রতি ভালবাসা এবং মৃত্যুর প্রতি ঘৃণা!
মুসলিমদের বৈশিষ্ট্য:
তারা মুমিনদের প্রতি কোমল ও কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে; আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করবে এবং কোন কটাক্ষকারীর কটাক্ষকে ভয় করবে না।
____ (সূরা: আল-মায়েদা, আয়াত: ৫৪)
Translated from Bangla by
Characteristics of Muslims:
They will be gentle to the believers and harsh to the disbelievers; Jihad in the way of Allah and do not fear the sneer of any sneer.
____ ( Surah: Al-Maida, Verse: 54)
আল্লাহ তা’আলা বলেন,
قَٰتِلُوا۟ ٱلَّذِينَ لَا يُؤْمِنُونَ بِٱللَّهِ وَلَا بِٱلْيَوْمِ ٱلْءَاخِرِ وَلَا يُحَرِّمُونَ مَا حَرَّمَ ٱللَّهُ وَرَسُولُهُۥ وَلَا يَدِينُونَ دِينَ ٱلْحَقِّ مِنَ ٱلَّذِينَ أُوتُوا۟ ٱلْكِتَٰبَ حَتَّىٰ يُعْطُوا۟ ٱلْجِزْيَةَ عَن يَدٍ وَهُمْ صَٰغِرُونَ
তোমরা লড়াই করো সে সব লোকের সাথে, যারা আল্লাহ ও আখিরাত দিবসের প্রতি ঈমান রাখে না এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূল যা হারাম করেছেন তা হারাম মনে করে না, আর সত্য দীন গ্রহণ করে না, যতক্ষণ না তারা স্বহস্তে নত হয়ে জিযিয়া তথা লাঞ্ছনাকর আদায় করে।-সূরা তাওবা, আয়াত: ২৯।
৩. সমাধান: জিহাদ করতে গেলে প্রশিক্ষণ এবং অস্ত্রসস্ত্র লাগে।এসব ছাড়া জিহাদ হয় কীভাবে? আপনার আমার মতো নামধারী মুসলিম ও কাপুরষরা এমন প্রশ্ন করবো, তাই আগেই আল্লাহ তা’আলা এ বিষয়ে সতর্ক করেছেন।সামরিক শক্তি অর্জনের জন্য আদেশ করেছেন।যেমন;
وَأَعِدُّوا۟ لَهُم مَّا ٱسْتَطَعْتُم مِّن قُوَّةٍ وَمِن رِّبَاطِ ٱلْخَيْلِ تُرْهِبُونَ بِهِۦ عَدُوَّ ٱللَّهِ وَعَدُوَّكُمْ وَءَاخَرِينَ مِن دُونِهِمْ لَا تَعْلَمُونَهُمُ ٱللَّهُ يَعْلَمُهُمْ وَمَا تُنفِقُوا۟ مِن شَىْءٍ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ يُوَفَّ إِلَيْكُمْ وَأَنتُمْ لَا تُظْلَمُونَ.
আর তাদের মুকাবিলার জন্য তোমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী শক্তি ও অশ্ব বাহিনী প্রস্তুত করো, তা দ্বারা তোমরা ভয় দেখাবে আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুদেরকে এবং এরা ছাড়া অন্যদেরকেও, যাদেরকে তোমরা জান না, আল্লাহ তাদেরকে জানেন। আর তোমরা যা আল্লাহর রাস্তায় খরচ কর, তা তোমাদেরকে পরিপূর্ণ দেয়া হবে, আর তোমাদের ওপর যুলম করা হবে না।-সূরা আনফাল, আয়াত: ৬০।
আল্লাহ তা’আলা নিজে জিহাদের ট্রেনিং দিয়েছেন।তিনি জামা কিতাল তথা কুরআনি মাইর শিক্ষা দিয়েছেন।আল্লাহ তা’আলা বলেন,
إِذْ يُوحِى رَبُّكَ إِلَى ٱلْمَلَٰٓئِكَةِ أَنِّى مَعَكُمْ فَثَبِّتُوا۟ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ سَأُلْقِى فِى قُلُوبِ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ ٱلرُّعْبَ فَٱضْرِبُوا۟ فَوْقَ ٱلْأَعْنَاقِ وَٱضْرِبُوا۟ مِنْهُمْ كُلَّ بَنَانٍ
স্মরণ কর, যখন তোমার রব ফেরেশতাদের প্রতি ওহী প্রেরণ করেন যে, ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের সাথে আছি। সুতরাং যারা ঈমান এনেছে তোমরা তাদেরকে অনড় রাখ’। অচিরেই আমি ভীতি ঢেলে দেব তাদের হৃদয়ে যারা কুফরী করেছে। অতএব তোমরা আঘাত কর ঘাড়ের উপরে এবং আঘাত কর তাদের প্রত্যেক আঙুলের অগ্রভাগে।-সূরা আনফাল, আয়াত: ১২।
মাহমুদ আজহার
#জিহাদ_সংক্রান্ত_কিছু_খোঁড়া_যুক্তির_দাঁতভাঙা_জবাব:
১. আজকে আপনি জিহাদের কথা বললে কালকেই আপনাকে জেলে নেওয়া হবে।
২. বর্তমান সময়ে জিহাদ সম্ভব না, আর আপনি কার সাথে জিহাদ করবেন?
৩. জিহাদ করতে গেলে প্রশিক্ষণ ও অস্ত্রসস্ত্র লাগবে।আমাদের তো এসব কিছুই নেই, কী দিয়ে জিহাদ করা হবে?
এসব বক্তব্য অনেকের, বহু আলিমেরও।কুফরি তন্ত্রমন্ত্রের বিরুদ্ধে বললে, নববী মানহাজে দ্বীন কায়েমের কথা বললে এই কথাগুলো আমাদের শুনতে হয়।এমন এমন মানুষ এসব কথা বলে, যাদের থেকে কখনোই এসব কথা আশা করি না।এসব কথা বলার একমাত্র কারণ হলো দুনিয়ার লোভ ও মৃত্যুর ভয়।আল্লাহ তা’আলা হিফাযত করুন, আমীন।
১. সমাধান: জিহাদের কথা বললে শুধু আজকে না সর্বকালেই জুলুমের শিকার হতে হতো।আর জুলুম থেকে নিজেদের আত্মরক্ষা জন্যই জিহাদকে ফরয করা হয়েছিল।আল্লাহ তা’আলা বলেন,
أُذِنَ لِلَّذِينَ يُقَٰتَلُونَ بِأَنَّهُمْ ظُلِمُوا۟ وَإِنَّ ٱللَّهَ عَلَىٰ نَصْرِهِمْ لَقَدِيرٌ.
যুদ্ধের অনুমতি দেয়া হল তাদেরকে, যাদেরকে আক্রমণ করা হচ্ছে।কারণ তাদের ওপর নির্যাতন করা হয়েছে।নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা তাদেরকে বিজয় দানে সক্ষম।-সূরা হাজ্ব, আয়াত: ৩৯।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
والجِهادُ ماضٍ مُذْ بعثَنيَ اللَّهُ إلى أن يقاتِلَ آخرُ أمَّتيَ الدَّجّالَ لا يُبطلُه جَورُ جائرٍ ولا عَدلُ عادلٍ.
আমাকে পাঠানোর সময় থেকে আমার উম্মাতের শেষ ব্যক্তি দাজ্জালকে হত্যা করা পর্যন্ত জিহাদের চলমান থাকবে।কোনও জালিমের জুলুম ও ন্যায়পরায়ণের ন্যায় তা বাতিল করতে পারবে না।
জিহাদের কথা বললে জেল-জুলুম, জরিমানা, দেশান্তর হওয়া লাগবে, এটাই স্বাভাবিক।তবুও তা চালিয়ে যেতে হবে।সবকিছু থেকে আল্লাহ, আল্লাহর রাসূল ও জিহাদকে বেশি ভালোবাসতে হবে।আল্লাহ তা’আলা বলেন,
قُلْ إِن كَانَ ءَابَآؤُكُمْ وَأَبْنَآؤُكُمْ وَإِخْوَٰنُكُمْ وَأَزْوَٰجُكُمْ وَعَشِيرَتُكُمْ وَأَمْوَٰلٌ ٱقْتَرَفْتُمُوهَا وَتِجَٰرَةٌ تَخْشَوْنَ كَسَادَهَا وَمَسَٰكِنُ تَرْضَوْنَهَآ أَحَبَّ إِلَيْكُم مِّنَ ٱللَّهِ وَرَسُولِهِۦ وَجِهَادٍ فِى سَبِيلِهِۦ فَتَرَبَّصُوا۟ حَتَّىٰ يَأْتِىَ ٱللَّهُ بِأَمْرِهِۦ وَٱللَّهُ لَا يَهْدِى ٱلْقَوْمَ ٱلْفَٰسِقِين.
হে নবী আপনি বলুন, ‘তোমাদের পিতা, তোমাদের সন্তান, তোমাদের স্ত্রী, তোমাদের গোত্র, তোমাদের সে সম্পদ- যা তোমরা অর্জন করেছ, আর সে ব্যবসা- যার মন্দা হওয়ার আশঙ্কা তোমরা করছো এবং সে বাসস্থান, যা তোমরা পছন্দ করছ, যদি তোমাদের কাছে অধিক প্রিয় হয় আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও তাঁর পথে জিহাদ করার চেয়ে, তবে তোমরা অপেক্ষা কর আল্লাহ তাঁর নির্দেশ নিয়ে আসা পর্যন্ত’। আর আল্লাহ ফাসিক সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।-সূরা তাওবা, আয়াত: ২৪।
২. সমাধান: বর্তমান সময়ে জিহাদ সম্ভব না।নায়ূযুবিল্লাহ।জিহাদ ইসলামের একটি ফরয বিধান, যা কিয়ামত পর্যন্ত বলবৎ।আর আল্লাহ তা’আলা মানুষের ওপর সাধ্যের বাইরে কোনও বিধান কখনোই চাপিয়ে দেননা।আল্লাহ তা'আলা বলেন,
لا يكلف الله نفسا إلا وسعها
আল্লাহ কাউকে সাধ্যের বাইরে কোনও কিছু চাপিয়ে দেননা।
অন্যত্র আল্লাহ তা’আলা আরও পরিস্কার বলে দিয়েছেন-
وَجَٰهِدُوا۟ فِى ٱللَّهِ حَقَّ جِهَادِهِۦ هُوَ ٱجْتَبَىٰكُمْ وَمَا جَعَلَ عَلَيْكُمْ فِى ٱلدِّينِ مِنْ حَرَجٍ مِّلَّةَ أَبِيكُمْ إِبْرَٰهِيمَ هُوَ سَمَّىٰكُمُ ٱلْمُسْلِمِينَ مِن قَبْلُ وَفِى هَٰذَا لِيَكُونَ ٱلرَّسُولُ شَهِيدًا عَلَيْكُمْ وَتَكُونُوا۟ شُهَدَآءَ عَلَى ٱلنَّاسِ فَأَقِيمُوا۟ ٱلصَّلَوٰةَ وَءَاتُوا۟ ٱلزَّكَوٰةَ وَٱعْتَصِمُوا۟ بِٱللَّهِ هُوَ مَوْلَىٰكُمْ فَنِعْمَ ٱلْمَوْلَىٰ وَنِعْمَ ٱلنَّصِيرُ
আর তোমরা আল্লাহর পথে জিহাদ কর যেভাবে জিহাদ করা উচিৎ। তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করেছেন। দীনের ব্যাপারে তিনি তোমাদের উপর কোন কঠোরতা আরোপ করেননি। এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীমের দীন। তিনিই তোমাদের নাম রেখেছেন ‘মুসলিম’ পূর্বে এবং এ কিতাবেও। যাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষী হয় আর তোমরা মানুষের জন্য সাক্ষী হও। অতএব তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে মজবুতভাবে ধর। তিনিই তোমাদের অভিভাবক। আর তিনি কতই না উত্তম অভিভাবক এবং কতই না উত্তম সাহায্যকারী!-সূরা সূরা হাজ্ব, আয়াত: ৭৮।
সুতরাং বর্তমান সময়ে জিহাদ সম্ভব না বলা সঙ্গত ও সমীচীন না; বরং নিজেদের ভিতরে লুক্কায়িত নিফাকের জানান দেওয়া।নিজেদের কাপুরুষতা প্রকাশ করা।
আমরা কার সাথে জিহাদ করবো? এটা পাগলের প্রশ্ন।আকীদার মিসকিনদের প্রশ্ন।দ্বীনের ব্যাপারে নিরেট মুর্খতার পরিচায়ক প্রশ্ন।আল-ওয়ালা ওয়াল-বারা সম্পর্কে উদাসীন ব্যক্তির প্রশ্ন।আল্লাহ তাদের হুঁশ ফিরিয়ে দিন, আমীন।
যারা আপনাকে জিহাদের কথা বললে জেলে নেয়, নির্যাতন করে, দেশান্তর করে, ইসলামের বিধিবিধান পালনে বাধা দেয়, আল্লাহ তা’আলার করা হারামকে হালাল আর হালালকে হারাম সাব্যস্ত করে, আমরা তাদের সাথে জিহাদ করবো।এটাই রবের পক্ষ থেকে আমাদের প্রতি নির্দেশ।
Alhamdulillah
হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর কাছে তাওবা কর---বিশুদ্ধ তাওবা ; সম্ভবত তোমাদের রব তোমাদের পাপসমূহ মোচন করে দেবেন এবং তোমাদেরকে প্রবেশ করবেন জান্নাতে, যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত। সেদিন আল্লাহ লাঞ্ছিত করবেন না নবীকে এবং তার সাথে যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে। তাদের নূর তাদের সামনে ও ডানে ধাবিত হবে। তারা বলবে, ‘হে আমাদের রব! আমাদের জন্য আমাদের নূরকে পূর্ণতা দান করুন এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন, নিশ্চয় আপনি সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান।'
Surah At-Tahrim 8
মনে হচ্ছে তিনি জ্ঞানের ময়দানে মাউন্টএভারেস্টের শীর্ষ চুড়ায় অধিষ্টিত আর আমি এক বালি কণা ।
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ এতো সুন্দর আলোচনা কিছু বুঝার বিষয় আছে
Amin
❤❤❤❤❤❤
আরো আলোচনা চাই
মাশাআল্লাহ
Allah hakbar
আল্লাহ জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মী সমর্থকদের সবাই কে তোমার দ্বীনের জন্যে কভুল করুন এবং দ্বীন কায়েমের জন্য কভুল করুন এবং এই মুহতারম কে জান্নাতের মেহমান হিসাবে কভুল করুন
ধন্যবাদ এমন জ্ঞানগর্ভ মাহফিল প্রচরা করার জন্য।
আমি প্রথম ১০ থেকে ১৫ মিনিট আমার ফেইসবুকে প্রকাশ করতে চাই।
He Allah tumi jannatul ferdaus e unake koro
আমিন
মা শা আল্লাহ সুন্দর আলোচনা শায়েখ
what a speech! Alhamdulillah
alhamdulillah
♡♡♡♡♡
MashaAllah. Really effective, informative, wise and instructive... lecture. May Allah grand his all good deeds and get him in perpetual peace. (Ameen)
খুব সুন্দর
🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲😢😢😢😢😢
গোলাম আযম সাহেবের আরো ভিডিও থাকলে আপলোড দেন প্লিজ।
গোলাম আজমের সব বক্তব্য লাগবে, কারো কাছে থাকলে দেবার অনুরোধ
আল্লাহ তাআলা অধ্যাপক গোলাম আযম সাহেবকে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মক্বাম দান করুন। আমিন।
মাশাআল্লাহ
Amin
আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান করুন আমিন আমিন আমিন
মাশাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ