হে আল্লাহ আমার জীবনকে তোমার নিকট সোপোর্দ করলাম। আমার গতি ও লক্ষ্য তোমার দিকে নিবদ্ধ করলাম। তোমার নিয়ামতের আকাঙ্ক্ষিত হয়ে,তোমার আজাবের ভ য়ে আতংকিত হয়ে তোমার উপর নির্ভর করলাম। তোমার আজাব হোতে রক্ষা পাবার আশ্রয় স্হল তুমি ভিন্ন আর কেউ নেই। আমি তোমার প্রেরিত কিতাব ও নিয়োজিত নবীর উপর ঈমান এনেছি।
@@rahat4884 আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহ এই ভাবে মারা গেলে তো সেই ব্যাক্তি জান্নাত নসিব করবে । কারণ আল্লাহর কাছে গ্ৰহনযোগ একমাত্র দ্ধীন ইসলাম ।
-اللَّهُمَّ أَسْلَمْتُ نَفْسِي إِلَيْكَ، وَفَوَّضْتُ أَمْرِي إِلَيْكَ، وَوَجَّهْتُ وَجْهِي إِلَيْكَ، وَأَلْجَأْتُ ظَهْرِي إِلَيْكَ، رَغْبَةً وَرَهْبَةً إِلَيْكَ، لاَ مَلْجَأَ وَلاَ مَنْجَا مِنْكَ إِلاَّ إِلَيْكَ، آمَنْتُ بِكِتَابِكَ الَّذِي أَنْزَلْتَ، وَبِنَبِيِّكَ الَّذِي أَرْسَلْتَউচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা আসলামতু নাফসি ইলাইকা, ওয়া ফাওয়্যাদতু আমরি ইলাইকা, ওয়া ওয়াঝ্ঝাহতু ওয়াঝহি ইলাইকা, ওয়া আলঝাতু জাহরি ইলাইকা, রাগবাতা ওয়া রাহবাতা ইলাইকা, লা মালঝাআ ওয়া লা মানঝা মিনকা ইল্লা ইলাইকা, আমানতু বিকিতাবিকাল্লাজি আনযালতা, ওয়া বিনাবিয়্যিকাল্লাজি আরসালতা।’অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি আমার প্রাণকে (জীবন) আপনার কাছে সমর্পণ করলাম, আর আপনার কাছে আমার বিষয় ন্যস্ত করলাম। আর আপনার রহমতের আশায় এবং গজবের ভয়ে আমার চেহারা আপনার দিকে ফেরালাম। আপনাকে ছাড়া আপনার গজব থেকে পালিয়ে যাবার এবং আপনার আজাব থেকে বাঁচার আর কোনো স্থান নেই। আপনি যে কিতাব নাজিল করেছেন, আমি তার উপর দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করছি এবং আপনি যে নবি পাঠিয়েছেন, আমি তাঁর উপর পূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন করেছি।যদি তুমি এ (ঘুমের) অবস্থায়ই মরে যাও, তবে তুমি স্বভাবধর্ম ইসলামের ওপরই মৃত্যুবরণ করবে।’ (বুখারি)
তাওবা কবুল হওয়ার দোয়া। رَبِّ تَقَبَّلْ تَوْبَتِيْ وَاغْسِلْ حَوْبَتِيْ وَأَجِبْ دَعْوَتِيْ وَثَبِّتْ حُجَّتِيْ وَاهْدِ قَلْبِيْ وَسَدِّدْ لِسَانِيْ وَاسْلُلْ سَخِيْمَةَ قَلْبِيْ বাংলা উচ্চারণ- রব্বি তাকব্বাল তাওবাতী, ওয়াগছিল হাওবাতী, ওয়া আজিব দাওয়াতী, ওয়া ছাব্বিত হুজ্জাতী, ওয়াহদি ক্বলবী, ওয়া ছাদ্দিদ লিছানী, ওয়াছলুল ছাখীমাতা ক্বলবী। অর্থ- হে আমার পালনকর্তা! আমার তওবা কবুল করুন, আমার পাপ ধুয়ে ফেলুন, আমার আবেদনের জবাব দিন, স্পষ্টভাবে আমার প্রমাণ সাব্যস্ত করুন, আমার হৃদয়কে গাইড করুন, আমার জিহ্বাকে সত্য করুন এবং আমার অন্তরের বিদ্বেষ সরিয়ে ফেলুন। জামে তিরমিযী-৩৫৫১ সুনান আবূ দাউদ- ১৫১০ সুনান ইবনে মাজাহ-৩৮৩০ ৫ শ্রেণীর মানুষের দোয়া,আল্লাহ ফিরিয়ে দেন না,কবুল করেন। ১. যে মুসলিম তার অপর মুসলিম ভাইয়ের অগোচরে তার জন্য দোয়া করে। ২. মজলুম/অত্যাচারীত ব্যক্তির দোয়া (বদদোয়া, খুবই জঘন্য দোয়া) ৩. সন্তানের জন্য বাবার দোয়া (নেক/বদদোয়া) ৪. বাবা-মায়ের জন্য নেক সন্তানের (নামাজী, কালামী, দ্বীনদার) দোয়া। ৫. আল্লাহর পরিপূর্ণ নেক-ঈমান্দার মমিন-মুসলীম বান্দার দোয়া (যাহার দ্বারা আল্লাহর সব দ্বীন আমল পালন হয়, কদাচিৎ ভুলভ্রান্তি ব্যতিত গুনাহ হয় না) "গান শুনার পরিণাম"⭕⭕ একজন বৃদ্ধ শায়খ গল্পটা শুনিয়েছেন, যিনি আরবের একটি মসজিদের ইমাম। তিনি বলেন-একদিন ফজর নামাজ পড়ে বসে আছি এমন সময় তেরো চৌদ্দ বছরের একটি বালক দৌঁড়ে আসল হন্তদন্ত হয়ে। হাফাতে হাফাতে সে আমাকে বলল,আমার আব্বা দ্রুত আপনাকে আমাদের বাসায় নিয়ে যেতে বলেছেন। আমি তার সাথে দ্রুতপদে তাদের বাসায় গেলাম। দেখলাম, ছেলেটির বাবা আমার অপেক্ষায় দাড়িয়ে আছে। পঞ্চাশোর্ধ একজন লোক, অস্থির হয়ে আমাকে তিনি বললেন, হুজুর! আমার মেয়ে মৃত্যু পথযাত্রী, তাকে একটু তালকীন করুন। আমি ঘরের ভেতর প্রবেশ করলাম, দেখলাম বোরকাবৃত করে রাখা হয়েছে তরুণী মেয়েটিকে। তার অবস্থা দেখেই বুঝতে পারলাম, আর বেশি সময় বাকি নেই। শেষ নিঃশ্বাস গুলো শেষ হতে যতক্ষণ। আমি অত্যন্ত আগ্রহ নিয়ে বললাম, মা ! বলো- লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ / কয়েকবার এভাবে তালকীন করলাম। সে কালিমা তো পড়লোই না, উল্টো চিৎকার করে আমাকে বলল, আমার বুক ভেঙ্গে আসছে, আমার পাজরের হাড্ডিগুলো মচরে যাচ্ছে। আমি আবার কালিমার তালকিন করলাম, এবার সে এমন একটি বাক্য বলল যা বজ্রের মতো শোনাল আমার কানে। মেয়েটি বলল, ঐ যে আমার জাহান্নাম আমাকে দেখানো হচ্ছে। খোদার কসম, আমি আমার দোযখ দেখতে পাচ্ছি। এ-কয়টা কথা বলেই সে চলে গেল, হয়তো যে ভয়ংকর স্থান তাকে দেখানো হয়েছিল সেদিকেই নিয়ে যাওয়া হলো কিশোরি মেয়েটির রুহকে। কারণ, যে যে স্থানের অধিবাসী মৃত্যুর পূর্বে তাকে সে স্থানটিই দেখানো হয়। আমি প্রচণ্ড আঘাত পেলাম, ভয়ে দেহ কাপতে লাগল, মনটা বিষণ্ন হয়ে উঠল। এমন একজন মানুষকে আমাকে দেখানো হলো, যে কি না জাহান্নামে যাচ্ছে আমাদেরকে জানিয়ে। এর চেয়ে দুঃখের ও আক্ষেপের বিষয় আর কী হতে পারে! আমি সবিনয়ে তার বাবাকে জিজ্ঞেস করলাম, আচ্ছা ভাই ! সে কী এমন করতো যে জন্য আজ তার এমন ভয়াবহ পরিণতি হলো ? মেয়েটির বাবা ঢুকরে কেদে উঠলেন। বললেন, হুজুর ! আমার মেয়ে সবসময় কানে এয়ারফোন দিয়ে গান শুনতো। এই গান-বাজনায় ডুবে সে কোন এবাদতই করতো না, নামাজ- রোজার প্রতি তার ছিল প্রচণ্ড অনীহা। বৃদ্ধ ইমাম সাহেব বলেন- বুঝতে পারলাম গুনাহ ও পাপের প্রতি নির্ভিক আসক্তি ও এবাদতের প্রতি অবহেলা প্রদর্শনের কারণেই মৃত্যুর সময় কালিমা পরে দেয়ার পরও, মেয়েটি কালিমা পড়তে পারছিল না। তার বুক সংকীর্ণ হয়ে ভেঙ্গে আসছিল। যাদের গান শুনার শখ আছে তাদের কাছে অনুরোধ, গান শুনা থেকে বিরত থাকুন।😢
মাশাল্লাহ জাজাকাললাহু খাইরান আল্লাহ তাআলাহ ওস্তাদ জী কে নেক হাআত দান করুন আমিন
আল্লাহর জন্য আপনাকে ভালবাসি। জাজাকাল্লাহ খায়েরান।
Zazakallah khayran subhan Allah alhamdulillah Laila haillahu allahu aqbar
জাযাক আল্লাহু খাইরান, শাইখ।
জাযাকাল্লাহু খইরন শাইখ
যাজাকাল্লাহ খাইরান
ও আমার আল্লাহ তুমি, আমাদেরকে ঈমান সহ আমলি জীবন দান করেন আমিন,, 🤲🤲🤲
আমিন
Allah Apnake apnar istiri sontan der nek hayat dan koruk amin
Zazakallahu khayran
জাযাকাল্লাহু খাইরান
আমার খুব খুব খুব প্রিয় মানুষ
জাযাকাল্লাহ খাই রান
আলহামদুলিল্লাহ ঠিক বলেছেন
Jajakallah khairan
jajakallah khair seyek
জাযাক আল্লাহ খায়েরান
আলহামদুলিল্লাহ
Alhamdulillah
Allhamdulliah allhamdulliah allhamdulliah 🖤🖤🖤 inshallah
Assalamualaikum warahmatullhi wabarakatuhu SubhanAllah SubhanAllah SubhanAllah Alhamdullila jazakallhu khairon.
. جـَـــــــــــزَاكَ اللـّٰهُ خيْــــــــــــــرًا
. *𝐙𝐚𝐳𝐚𝐤𝐚𝐥𝐥𝐚𝐡𝐮 𝐤h𝐚𝐢𝐫𝐚𝐧*
আপনাকে আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দিক।।
Janakallah khair
খইৰ
Alhamdulillah Sundor waz,!Allah Subhanata'ala apnake nek hayat dan korun!Ameen @
Jajak Allah khairan
হে আল্লাহ
আমার জীবনকে তোমার নিকট সোপোর্দ করলাম।
আমার গতি ও লক্ষ্য তোমার দিকে নিবদ্ধ করলাম।
তোমার নিয়ামতের আকাঙ্ক্ষিত হয়ে,তোমার আজাবের ভ য়ে আতংকিত হয়ে তোমার উপর নির্ভর করলাম।
তোমার আজাব হোতে রক্ষা পাবার আশ্রয় স্হল তুমি ভিন্ন আর কেউ নেই।
আমি তোমার প্রেরিত কিতাব ও নিয়োজিত নবীর উপর ঈমান এনেছি।
*দোআ*
اللّٰهُمَّ أَسْلَمْتُ نَفْسِيْ إِلَيْكَ، وَفَوَّضْتُ أَمْرِيْ إِلَيْكَ، وَوَجَّهْتُ وَجْهِيْ إِلَيْكَ، وَأَلْجَأْتُ ظَهْرِيْ إِلَيْكَ، رَغْبَةً وَّرَهْبَةً إِلَيْكَ، لاَ مَلْجَأَ وَلاَ مَنْجَا مِنْكَ إِلاَّ إِلَيْكَ، آمَنْتُ بِكِتَابِكَ الَّذِيْ أَنْزَلْتَ، وَبِنَبِيِّكَ الَّذِيْ أَرْسَلْتَ
(*আরবির কাছাকাছি উচ্চারণ বাংলায় না পারে আরবিতে পড়ার চেষ্টা করুনঃ বাংলাতে কখনোই পুরোপুরি আরবি উচ্চারণ করা সম্ভব নয়* )
আল্লা-হুম্মা আস্লামতু নাফ্সী ইলাইকা, ওয়া ফাউওয়াদ্বতু আমরী ইলাইকা, ওয়া ওয়াজ্জাহ্তু ওয়াজহিয়া ইলাইকা, ওয়াআলজা’তু যাহ্রী ইলাইকা, রাগবাতান ওয়া রাহবাতান ইলাইকা। লা মালজা’আ ওয়ালা মান্জা মিনকা ইল্লা ইলাইকা। আ-মানতু বিকিতা-বিকাল্লাযী আনযালতা ওয়াবিনাবিয়্যিকাল্লাযী আরসালতা।
*বাংলা অর্থ*
হে আল্লাহ! আমি নিজেকে আপনার কাছে সঁপে দিলাম। আমার যাবতীয় বিষয় আপনার কাছেই সোপর্দ করলাম, আমার চেহারা আপনার দিকেই ফিরালাম, আর আমার পৃষ্ঠদেশকে আপনার দিকেই ন্যস্ত করলাম; আপনার প্রতি অনুরাগী হয়ে এবং আপনার ভয়ে ভীত হয়ে। একমাত্র আপনার নিকট ছাড়া আপনার (পাকড়াও) থেকে বাঁচার কোনো আশ্রয়স্থল নেই এবং কোনো মুক্তির উপায় নেই। আমি ঈমান এনেছি আপনার নাযিলকৃত কিতাবের উপর এবং আপনার প্রেরিত নবীর উপর।”
জান্নাতের কথা কোন হাদিসে আছে দেওয়া যায় কি ? আমি যেটা পেলাম সেটাই যদি তুমি ঐ রাতে মারা যাও তবে ‘ফিতরাত’ তথা দীন ইসলামের উপর মারা গেলে। এটা আছে
Amin
@@rahat4884 আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহ
এই ভাবে মারা গেলে তো সেই ব্যাক্তি জান্নাত নসিব করবে । কারণ আল্লাহর কাছে গ্ৰহনযোগ একমাত্র দ্ধীন ইসলাম ।
আমিন ❤️❤️❤️
সুবহানাল্লাহ
Aameen
মাশাআল্লাহ
OMA....I LOVE YOU
❤
❤❤
-اللَّهُمَّ أَسْلَمْتُ نَفْسِي إِلَيْكَ، وَفَوَّضْتُ أَمْرِي إِلَيْكَ، وَوَجَّهْتُ وَجْهِي إِلَيْكَ، وَأَلْجَأْتُ ظَهْرِي إِلَيْكَ، رَغْبَةً وَرَهْبَةً إِلَيْكَ، لاَ مَلْجَأَ وَلاَ مَنْجَا مِنْكَ إِلاَّ إِلَيْكَ، آمَنْتُ بِكِتَابِكَ الَّذِي أَنْزَلْتَ، وَبِنَبِيِّكَ الَّذِي أَرْسَلْتَউচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা আসলামতু নাফসি ইলাইকা, ওয়া ফাওয়্যাদতু আমরি ইলাইকা, ওয়া ওয়াঝ্ঝাহতু ওয়াঝহি ইলাইকা, ওয়া আলঝাতু জাহরি ইলাইকা, রাগবাতা ওয়া রাহবাতা ইলাইকা, লা মালঝাআ ওয়া লা মানঝা মিনকা ইল্লা ইলাইকা, আমানতু বিকিতাবিকাল্লাজি আনযালতা, ওয়া বিনাবিয়্যিকাল্লাজি আরসালতা।’অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি আমার প্রাণকে (জীবন) আপনার কাছে সমর্পণ করলাম, আর আপনার কাছে আমার বিষয় ন্যস্ত করলাম। আর আপনার রহমতের আশায় এবং গজবের ভয়ে আমার চেহারা আপনার দিকে ফেরালাম। আপনাকে ছাড়া আপনার গজব থেকে পালিয়ে যাবার এবং আপনার আজাব থেকে বাঁচার আর কোনো স্থান নেই। আপনি যে কিতাব নাজিল করেছেন, আমি তার উপর দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করছি এবং আপনি যে নবি পাঠিয়েছেন, আমি তাঁর উপর পূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন করেছি।যদি তুমি এ (ঘুমের) অবস্থায়ই মরে যাও, তবে তুমি স্বভাবধর্ম ইসলামের ওপরই মৃত্যুবরণ করবে।’ (বুখারি)
*আজকে থেকেই কে কে এই আমল করবেন হাত তুলুন*
Ami jani.
প্লিজ দোয়া আরবিতে লিখে দিন
*দোআ*
اللّٰهُمَّ أَسْلَمْتُ نَفْسِيْ إِلَيْكَ، وَفَوَّضْتُ أَمْرِيْ إِلَيْكَ، وَوَجَّهْتُ وَجْهِيْ إِلَيْكَ، وَأَلْجَأْتُ ظَهْرِيْ إِلَيْكَ، رَغْبَةً وَّرَهْبَةً إِلَيْكَ، لاَ مَلْجَأَ وَلاَ مَنْجَا مِنْكَ إِلاَّ إِلَيْكَ، آمَنْتُ بِكِتَابِكَ الَّذِيْ أَنْزَلْتَ، وَبِنَبِيِّكَ الَّذِيْ أَرْسَلْتَ
(*আরবির কাছাকাছি উচ্চারণ বাংলায় না পারে আরবিতে পড়ার চেষ্টা করুনঃ বাংলাতে কখনোই পুরোপুরি আরবি উচ্চারণ করা সম্ভব নয়* )
আল্লা-হুম্মা আস্লামতু নাফ্সী ইলাইকা, ওয়া ফাউওয়াদ্বতু আমরী ইলাইকা, ওয়া ওয়াজ্জাহ্তু ওয়াজহিয়া ইলাইকা, ওয়াআলজা’তু যাহ্রী ইলাইকা, রাগবাতান ওয়া রাহবাতান ইলাইকা। লা মালজা’আ ওয়ালা মান্জা মিনকা ইল্লা ইলাইকা। আ-মানতু বিকিতা-বিকাল্লাযী আনযালতা ওয়াবিনাবিয়্যিকাল্লাযী আরসালতা।
*বাংলা অর্থ*
হে আল্লাহ! আমি নিজেকে আপনার কাছে সঁপে দিলাম। আমার যাবতীয় বিষয় আপনার কাছেই সোপর্দ করলাম, আমার চেহারা আপনার দিকেই ফিরালাম, আর আমার পৃষ্ঠদেশকে আপনার দিকেই ন্যস্ত করলাম; আপনার প্রতি অনুরাগী হয়ে এবং আপনার ভয়ে ভীত হয়ে। একমাত্র আপনার নিকট ছাড়া আপনার (পাকড়াও) থেকে বাঁচার কোনো আশ্রয়স্থল নেই এবং কোনো মুক্তির উপায় নেই। আমি ঈমান এনেছি আপনার নাযিলকৃত কিতাবের উপর এবং আপনার প্রেরিত নবীর উপর।”
«اللَّهُمَّ أَسْلَمْتُ نَفْسِي إِلَيْكَ، وَفَوَّضْتُ أَمْرِي إِلَيْكَ، وَوَجَّهْتُ وَجْهِي إِلَيْكَ، وَأَلْجَأْتُ ظَهْرِي إِلَيْكَ، رَغْبَةً وَرَهْبَةً إِلَيْكَ، لاَ مَلْجَأَ وَلاَ مَنْجَا مِنْكَ إِلاَّ إِلَيْكَ، آمَنْتُ بِكِتَابِكَ الَّذِي أَنْزَلْتَ، وَبِنَبِيِّكَ الَّذِي أَرْسَلْتَ»
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা আস্লামতু নাফ্সী ইলাইকা, ওয়া ফাউওয়াদ্বতু আমরী ইলাইকা, ওয়া ওয়াজ্জাহ্তু ওয়াজহিয়া ইলাইকা, ওয়াআলজা’তু যাহ্রী ইলাইকা, রাগবাতান ওয়া রাহবাতান ইলাইকা।
লা মালজা’আ ওয়ালা মান্জা মিনকা ইল্লা ইলাইকা। আ-মানতু বিকিতা-বিকাল্লাযী আনযালতা ওয়াবিনাবিয়্যিকাল্লাযী আরসালতা।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি নিজেকে আপনার কাছে সঁপে দিলাম। আমার যাবতীয় বিষয় আপনার কাছেই সোপর্দ করলাম, আমার চেহারা আপনার দিকেই ফিরালাম, আর আমার পৃষ্ঠদেশকে আপনার দিকেই ন্যস্ত করলাম; আপনার প্রতি অনুরাগী হয়ে এবং আপনার ভয়ে ভীত হয়ে। একমাত্র আপনার নিকট ছাড়া আপনার (পাকড়াও) থেকে বাঁচার কোনো আশ্রয়স্থল নেই এবং কোনো মুক্তির উপায় নেই।
আমি ঈমান এনেছি আপনার নাযিলকৃত কিতাবের উপর এবং আপনার প্রেরিত নবীর উপর।
আমার সমস্যা ঠান্ডা র । আমি খুবই অসুস্থ থাকি।তাই তায়ামুম করি। তাহলে কি হবে।
আসসালামুয়ালাইকুম অল্প পানি দিয়ে ও সুন্নাহ পদ্ধতিতে ওযু হয় । ধরুন চায়ের কাপ পরিমাণ পানি । ইউটিউবে দেখতে পাড়েন
Keo dua ta aktu likhe den....banglate
*দোআ*
اللّٰهُمَّ أَسْلَمْتُ نَفْسِيْ إِلَيْكَ، وَفَوَّضْتُ أَمْرِيْ إِلَيْكَ، وَوَجَّهْتُ وَجْهِيْ إِلَيْكَ، وَأَلْجَأْتُ ظَهْرِيْ إِلَيْكَ، رَغْبَةً وَّرَهْبَةً إِلَيْكَ، لاَ مَلْجَأَ وَلاَ مَنْجَا مِنْكَ إِلاَّ إِلَيْكَ، آمَنْتُ بِكِتَابِكَ الَّذِيْ أَنْزَلْتَ، وَبِنَبِيِّكَ الَّذِيْ أَرْسَلْتَ
(*আরবির কাছাকাছি উচ্চারণ বাংলায় না পারে আরবিতে পড়ার চেষ্টা করুনঃ বাংলাতে কখনোই পুরোপুরি আরবি উচ্চারণ করা সম্ভব নয়* )
আল্লা-হুম্মা আস্লামতু নাফ্সী ইলাইকা, ওয়া ফাউওয়াদ্বতু আমরী ইলাইকা, ওয়া ওয়াজ্জাহ্তু ওয়াজহিয়া ইলাইকা, ওয়াআলজা’তু যাহ্রী ইলাইকা, রাগবাতান ওয়া রাহবাতান ইলাইকা। লা মালজা’আ ওয়ালা মান্জা মিনকা ইল্লা ইলাইকা। আ-মানতু বিকিতা-বিকাল্লাযী আনযালতা ওয়াবিনাবিয়্যিকাল্লাযী আরসালতা।
*বাংলা অর্থ*
হে আল্লাহ! আমি নিজেকে আপনার কাছে সঁপে দিলাম। আমার যাবতীয় বিষয় আপনার কাছেই সোপর্দ করলাম, আমার চেহারা আপনার দিকেই ফিরালাম, আর আমার পৃষ্ঠদেশকে আপনার দিকেই ন্যস্ত করলাম; আপনার প্রতি অনুরাগী হয়ে এবং আপনার ভয়ে ভীত হয়ে। একমাত্র আপনার নিকট ছাড়া আপনার (পাকড়াও) থেকে বাঁচার কোনো আশ্রয়স্থল নেই এবং কোনো মুক্তির উপায় নেই। আমি ঈমান এনেছি আপনার নাযিলকৃত কিতাবের উপর এবং আপনার প্রেরিত নবীর উপর।”
দোয়া গুলো আরবিতে লিখে দিন
*দোআ*
اللّٰهُمَّ أَسْلَمْتُ نَفْسِيْ إِلَيْكَ، وَفَوَّضْتُ أَمْرِيْ إِلَيْكَ، وَوَجَّهْتُ وَجْهِيْ إِلَيْكَ، وَأَلْجَأْتُ ظَهْرِيْ إِلَيْكَ، رَغْبَةً وَّرَهْبَةً إِلَيْكَ، لاَ مَلْجَأَ وَلاَ مَنْجَا مِنْكَ إِلاَّ إِلَيْكَ، آمَنْتُ بِكِتَابِكَ الَّذِيْ أَنْزَلْتَ، وَبِنَبِيِّكَ الَّذِيْ أَرْسَلْتَ
(*আরবির কাছাকাছি উচ্চারণ বাংলায় না পারে আরবিতে পড়ার চেষ্টা করুনঃ বাংলাতে কখনোই পুরোপুরি আরবি উচ্চারণ করা সম্ভব নয়* )
আল্লা-হুম্মা আস্লামতু নাফ্সী ইলাইকা, ওয়া ফাউওয়াদ্বতু আমরী ইলাইকা, ওয়া ওয়াজ্জাহ্তু ওয়াজহিয়া ইলাইকা, ওয়াআলজা’তু যাহ্রী ইলাইকা, রাগবাতান ওয়া রাহবাতান ইলাইকা। লা মালজা’আ ওয়ালা মান্জা মিনকা ইল্লা ইলাইকা। আ-মানতু বিকিতা-বিকাল্লাযী আনযালতা ওয়াবিনাবিয়্যিকাল্লাযী আরসালতা।
*বাংলা অর্থ*
হে আল্লাহ! আমি নিজেকে আপনার কাছে সঁপে দিলাম। আমার যাবতীয় বিষয় আপনার কাছেই সোপর্দ করলাম, আমার চেহারা আপনার দিকেই ফিরালাম, আর আমার পৃষ্ঠদেশকে আপনার দিকেই ন্যস্ত করলাম; আপনার প্রতি অনুরাগী হয়ে এবং আপনার ভয়ে ভীত হয়ে। একমাত্র আপনার নিকট ছাড়া আপনার (পাকড়াও) থেকে বাঁচার কোনো আশ্রয়স্থল নেই এবং কোনো মুক্তির উপায় নেই। আমি ঈমান এনেছি আপনার নাযিলকৃত কিতাবের উপর এবং আপনার প্রেরিত নবীর উপর।”
তাওবা কবুল হওয়ার দোয়া।
رَبِّ تَقَبَّلْ تَوْبَتِيْ وَاغْسِلْ حَوْبَتِيْ وَأَجِبْ دَعْوَتِيْ وَثَبِّتْ
حُجَّتِيْ وَاهْدِ قَلْبِيْ وَسَدِّدْ لِسَانِيْ وَاسْلُلْ سَخِيْمَةَ قَلْبِيْ
বাংলা উচ্চারণ-
রব্বি তাকব্বাল তাওবাতী, ওয়াগছিল হাওবাতী, ওয়া
আজিব দাওয়াতী, ওয়া ছাব্বিত হুজ্জাতী, ওয়াহদি ক্বলবী, ওয়া ছাদ্দিদ লিছানী, ওয়াছলুল ছাখীমাতা ক্বলবী।
অর্থ-
হে আমার পালনকর্তা! আমার তওবা কবুল করুন, আমার পাপ ধুয়ে ফেলুন, আমার আবেদনের জবাব দিন, স্পষ্টভাবে আমার প্রমাণ সাব্যস্ত করুন, আমার হৃদয়কে গাইড করুন, আমার জিহ্বাকে সত্য করুন এবং আমার অন্তরের বিদ্বেষ সরিয়ে ফেলুন।
জামে তিরমিযী-৩৫৫১
সুনান আবূ দাউদ- ১৫১০
সুনান ইবনে মাজাহ-৩৮৩০
৫ শ্রেণীর মানুষের দোয়া,আল্লাহ ফিরিয়ে দেন না,কবুল করেন।
১. যে মুসলিম তার অপর মুসলিম ভাইয়ের অগোচরে তার জন্য দোয়া করে।
২. মজলুম/অত্যাচারীত ব্যক্তির দোয়া (বদদোয়া, খুবই জঘন্য দোয়া)
৩. সন্তানের জন্য বাবার দোয়া (নেক/বদদোয়া)
৪. বাবা-মায়ের জন্য নেক সন্তানের (নামাজী, কালামী, দ্বীনদার) দোয়া।
৫. আল্লাহর পরিপূর্ণ নেক-ঈমান্দার মমিন-মুসলীম বান্দার দোয়া (যাহার দ্বারা আল্লাহর সব দ্বীন আমল পালন হয়, কদাচিৎ ভুলভ্রান্তি ব্যতিত গুনাহ হয় না)
"গান শুনার পরিণাম"⭕⭕
একজন বৃদ্ধ শায়খ গল্পটা শুনিয়েছেন, যিনি আরবের একটি মসজিদের ইমাম।
তিনি বলেন-একদিন ফজর নামাজ পড়ে বসে আছি এমন সময় তেরো চৌদ্দ বছরের একটি বালক দৌঁড়ে আসল হন্তদন্ত হয়ে। হাফাতে হাফাতে সে আমাকে বলল,আমার আব্বা দ্রুত আপনাকে আমাদের বাসায় নিয়ে যেতে বলেছেন।
আমি তার সাথে দ্রুতপদে তাদের বাসায় গেলাম। দেখলাম, ছেলেটির বাবা আমার অপেক্ষায় দাড়িয়ে আছে। পঞ্চাশোর্ধ একজন লোক, অস্থির হয়ে আমাকে তিনি বললেন, হুজুর! আমার মেয়ে মৃত্যু পথযাত্রী, তাকে একটু তালকীন করুন।
আমি ঘরের ভেতর প্রবেশ করলাম, দেখলাম বোরকাবৃত করে রাখা হয়েছে তরুণী মেয়েটিকে। তার অবস্থা দেখেই বুঝতে পারলাম, আর বেশি সময় বাকি নেই। শেষ নিঃশ্বাস গুলো শেষ হতে যতক্ষণ।
আমি অত্যন্ত আগ্রহ নিয়ে বললাম, মা ! বলো- লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ / কয়েকবার এভাবে তালকীন করলাম।
সে কালিমা তো পড়লোই না, উল্টো চিৎকার করে আমাকে বলল, আমার বুক ভেঙ্গে আসছে, আমার পাজরের হাড্ডিগুলো মচরে যাচ্ছে।
আমি আবার কালিমার তালকিন করলাম, এবার সে এমন একটি বাক্য বলল যা বজ্রের মতো শোনাল আমার কানে। মেয়েটি বলল, ঐ যে আমার জাহান্নাম আমাকে দেখানো হচ্ছে। খোদার কসম, আমি আমার দোযখ দেখতে পাচ্ছি।
এ-কয়টা কথা বলেই সে চলে গেল, হয়তো যে ভয়ংকর স্থান তাকে দেখানো হয়েছিল সেদিকেই নিয়ে যাওয়া হলো কিশোরি মেয়েটির রুহকে। কারণ, যে যে স্থানের অধিবাসী মৃত্যুর পূর্বে তাকে সে স্থানটিই দেখানো হয়।
আমি প্রচণ্ড আঘাত পেলাম, ভয়ে দেহ কাপতে লাগল, মনটা বিষণ্ন হয়ে উঠল। এমন একজন মানুষকে আমাকে দেখানো হলো, যে কি না জাহান্নামে যাচ্ছে আমাদেরকে জানিয়ে। এর চেয়ে দুঃখের ও আক্ষেপের বিষয় আর কী হতে পারে!
আমি সবিনয়ে তার বাবাকে জিজ্ঞেস করলাম, আচ্ছা ভাই ! সে কী এমন করতো যে জন্য আজ তার এমন ভয়াবহ পরিণতি হলো ?
মেয়েটির বাবা ঢুকরে কেদে উঠলেন। বললেন, হুজুর ! আমার মেয়ে সবসময় কানে এয়ারফোন দিয়ে গান শুনতো। এই গান-বাজনায় ডুবে সে কোন এবাদতই করতো না, নামাজ- রোজার প্রতি তার ছিল প্রচণ্ড অনীহা।
বৃদ্ধ ইমাম সাহেব বলেন- বুঝতে পারলাম গুনাহ ও পাপের প্রতি নির্ভিক আসক্তি ও এবাদতের প্রতি অবহেলা প্রদর্শনের কারণেই মৃত্যুর সময় কালিমা পরে দেয়ার পরও, মেয়েটি কালিমা পড়তে পারছিল না। তার বুক সংকীর্ণ হয়ে ভেঙ্গে আসছিল।
যাদের গান শুনার শখ আছে তাদের কাছে অনুরোধ, গান শুনা থেকে বিরত থাকুন।😢
ঐ যুগে কি ইয়ার ফোন ছিল ভাই? এটা আপনি অতিরিক্ত বললেন ভাই। অথবা অনুবাদ ভুল করেছেন।
আহলে হাদীস ছাড়া অন্য কেহ এই সুবিধা পাবেন না।
জাজাকাল্লা খায়ের
জাযাকাল্লাহু খাইরান
জাজাকাল্লাহ খাইরান শায়েখ
আলহামদুলিল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খাইরান
জাযাকাল্লাহু খইরন
জাজাকাল্লাহ খায়ের। শায়েখ