মাজহাব কি এবং কেন মানতে হবে | আবু ত্বহা আদনান | abu toha muhammad adnan | new waz 2023
Вставка
- Опубліковано 5 жов 2024
- মাজহাব কি এবং কেন মানতে হবে | আবু ত্বহা আদনান | abu toha muhammad adnan | new waz 2023
bangla waz | new waz | abu toha adnan | abu toha | abu taha muhammad adnan | abu toha muhammad adnan | waz bangla | bangladeshi waz | abu toha mohammad bangla waz | new waz | abu toha adnan | abu toha
abu taha muhaabu toha adnan er upor hamla
abu toha adnan lecture
abu toha adnan new lecture
abu toha adnan status
abu toha adnan short video
abu toha adnan ar upor hamla
abu toha adnan new waz 2022
abu toha adnan ar opor hamla
abu toha adnan 2022
আবু ত্বহা আদনানের মাহফিলে হামলা
আবু ত্বহা আদনান এর উপর হামলার ভিডিও
আবু ত্বহা আদনান এর ওপর হামলা
আবু ত্বহা আদনান এর জীবনী
আবু ত্বহা আদনান এর স্ত্রী
আবু ত্বহা আদনান নতুন ওয়াজ
আবু ত্বহা আদনান এর বিতর্কিত বক্তব্য
আবু ত্বহা আদনান শেষ জামানা
আবু ত্বহা আদনান নতুন ওয়াজ ২০২২
আবু ত্বহা আদনান গুম
আবু ত্বহা আদনান লেকচার
adnan | abu toha muhammad adnan | waz bangla | bangladeshi waz | abu toha mohammad adnan | abu taw haa muhammad adnan | abu taha muhammad adnan waz | adnan waz | bangla new waz
ওয়াজ মিজানুর রহমান আজহারী | ওয়াজ ২০২৩ | নতুন ওয়াজ |বাংলা ওয়াজ | আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান | আবু ত্বহা আদনান | আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনান | আবু তোহা মুহাম্মদ আদনান | আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান নতুন ওয়াজ
#আবু_ত্বহা_মুহাম্মদ_আদনান
#abu_toha_mohammad_adnan
#bangla_waz_2023 - Розваги
মাশাআল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করেছেন ধন্যবাদ ভাই আবু ত্বোহা আদনান কে আল্লাহ তায়ালা তাকে আরও জ্ঞান বাড়িয়ে দিন আমীন ছূম্মাআমিন।
মাশাল্লাহ
আমার পরিবর্তনের কারণ আদনান হুজুর 😘
দাওয়াতের জগতে, সবচেয়ে ইফেক্টিভ আলোচনা করছেন, আবু তোহা আদনান ( হাফি, আবদুল হাই সাইফুল্লাহ, , কাজী ইব্রাহিম। এখনই সচেতন হওয়ার সময়,
আলহামদুলিল্লাহ
ভাই আল্লাহর রহমত ছাড়া কিছু হয় না
উনার প্রতিহিংসা নেতিবাচক আলোচনা আপনাকে কতটুকু কি পরিবর্তন করেছে জানি না, তবে আমার খুব বিরক্ত লাগে উনাকে দেখলেই। উনি সালাফদের বিরোধিতা করে মজা পান, কিন্তু সিস্টার মাযহাবের আকাবিরদের মুরিদানা গ্রহণ করতে ভালইবাসেন
আব্দুল্লাহ বিন আব্দুররাজ্জাক, আব্দুল কাইয়ুম, আমানুল্লাহ বিন ইসমাইল মাদানী উনাদের আলোচনা শুনে দেখতে পারেন, কুরআন - হাদিসের আলোকে যদি কিছু জানতে চান।।
আসসালামু আলাইকুম মাশাল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আন্তরিক মোবারক বাদ জানাই জাজাকাল্লাহ খাইরান আমিন
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর এবং সঠিক বয়ান
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।.../////////////////////
আলহামদুলিল্লাহ, আদনান সাহেবের কথা শুনলে প্রান জুড়িয়ে যায়
ভালোবাসা অবিরত অভিনন্দন শায়েক আদনান ভাই
আপনি আমাদের দেশের সম্পদ।
আপনার মত আলেম পেয়ে আমরা ভাগ্যবান।
সত্যি বলতে কেউ যদি দ্বীনে ফিরতে চায় সে এক এক আলেমের এক এক মত শুনে ডিপ্রেশনে পড়ে যাবে।
আদনার হুজুর তার ব্যাতিক্রম।
যেটা সঠিক ও শুদ্ধ তিনিই সেটাই বলেন।
যেকোন শিক্ষিত মানুষ উনার বক্তব্য শুনলেই বাস্তবতা উপলব্ধি করতে পারবে।
কারা সঠিক এবং কারা বিরোধী সব বুঝে ফেলা যায়।
তাইতো, তাকে খারেজী অপবাদ দেওয়া হয়।
আপনার কথা ঠিক
মাশাআল্লাহ সুবাহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো আলোচনা হয়েছে জাযাকাল্লাহু খাইরান
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
কিন্তু আহমাদুল্লাহ,আবু ত্বহারা কি কখনো ঐ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
অন্ধরা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ আহমাদুল্লাহ, আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান।
দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্।
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল---
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
"অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
সত্যিকারের আলেমদের বেশিরভাগ বিপক্ষে যাবে তারা সত্যকে মানতে নারাজ এটাই বাস্তব ।উনি যা বলেছেন সঠিক কেউ যদি না মানে তার নিজের সমস্যা
কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষা।
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্।
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল---
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
"অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
karo motomot niya jodi seta nijeke research kora sotto mittha jachai korta hoy, tahole abar onner kasha jaouyar dorkar ki, karon nijai jodi research er khomota rakhi taholeto sothik naki vol setato nijai bar korta parbo.... tai koran o hadis onosara jibon chalanotai boddhimaner porisoy.. taohole kono dol touri hobana, jokhoni karo kotha sonta jabo tokhon doi joner doi rokom kotha asba ar tokhoni dol toiri hoba, ar koran ba hadis hocca constant jeta kokhono poribotton hobana, sotorang dol houyar prosnoi asha na..... ar dol ai karonai hocca karon ak ak jon akak mashala dicca nijer maghab onosara, dektasana j konta koto toko shohi...
অন্য রা ও যা বলছে সেটা তাদের হিসেবে সঠিক কিন্তু সেটা যদি কেউ না মানে সেটা তার ব্যাপার
মাশাআল্লাহ,,,, হুজুর অনেক ভালো বুঝিয়ে দিলেন,,,❤❤
আলহামদুলিল্লাহ, জাযাকাল্লাহ মাশাল্লাহ,,
জাজাকাল্লাহ খাইরান
আপনাদের মত হচ্ছে একজনকে মানতেই হবে সত্য প্রকাশ হয়ার পরেও
না এইভাবে মাজাহাব মানার কোন সুযোগ নেই
মাজাহাব মানার উদ্দেশ্য একটাই যে বিষয়গুলো আমি কুরআন সুন্নাহ গবেষণা করে না বুঝি সেই বিষয়গুলির ব্যাপারে তাদের মতামত নিব এবং এখানে যেই আলেম বা ঈমামের মতনাদ সবচেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য সেটা মানবো।কিন্ত কখনোই অন্ধভাবে একটা মাজাহাবকে নির্দিষ্টভাবে মানার কোন সুযোগ নেই
❤️❤️আল্লার জন্য ভালোবাসি আপনাকে️️❤️❤️
আলহামদুলিল্লাহ
Masha Allah ❤️
ইসলাম ধর্মই একমাত্র পরিপূর্ণ ধর্ম💗
ভুল মত দিলে কি ভুল মতই মানবো অন্ধভাবে নাকি কোরআন সুন্নাহ সাথে মিলিয়ে মানবো জানতে চাই
এখানে তো বললই সঠিক টাই মানবেন তবে আপনি মাযহাবের বাহিরে গেলে বিভ্রান্ত হবেন কারণ আপনি আসলে মাযহাব থেকে আদৌ বের হতে পারবেন না। আপনি কাউকে না কাউকে তো ফলো করবেনই। যে ৪টি মাযহাব এখন প্রতিষ্ঠিত আপনি কোনটাকেই বলতে পারবেন না যে এই মাযহাব ১০০ভাগ বা এর বিপরীতে কোনো মতামত আর থাকতে পারেনা, আবার কোনো মাযহাবের বিপরীতে মত থাকলেই যে সেটা ভুল প্রমাণিত হবে তাও না। তাই বুদ্ধিমানের কাজ হচ্ছে মাযহাব মেনে চলা।
মিলানোর জন্য শরীয়তের অত জ্ঞান তোমার নাই।
তুমি অন্ধ দেখে সবাই অন্ধ না। আমল কম হবে কিন্তু অথেনটিক প্রমান ছাড়া আমল করবো না। সঠিক কমও ভাল। যত বড় স্কলার ই বলুক না কেন রেফারেন্স না থাকরে সে আমল বাতিল এটাই চূড়ান্ত। তুমি অন্ধ চশমা পড়ে আছ যাচাই বাচাই ছাড়াই আমল করো এটা তোমার জণ্য ঠিক আছে। কিন্তু সবাই অন্ধ না ।
@@nazirahmed4443আপনি কিভাবে ভাবলেন অত জ্ঞান নাই তার??
Miliye manber hok kno alem er kas theke hadis masla janben taile holo
❤️❤️❤️❤️
আমি কি লিখব বুঝতেছি না, পক্ষে গেলে একপক্ষ খুশি বিপক্ষে গেলে আর একপক্ষ খুশি।
ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রঃ এর কথা উল্লেখ করি, তিনি যথাপৌযুক্ত একটি কথা বলেছিলেন, তাহলঃ-একজন প্রশ্নকারী জ্ঞান অর্জনের তৃষ্ণায় কাতর, আমরা আলেমরা প্রশ্নকারীর সঠিক উত্তর দিতে পারি না, উত্তরের অসারতা বুঝতে পেরে আমাদের পরিত্যাগ করছে। আমরা সঠিক তথ্য ও জ্ঞান অর্জন করছিনা, করার দায়িত্ব নিজের কাধে নিচ্ছি না এবং তাদের কাছে পৌচ্ছে দিচ্ছি না। অথচ আগের আলেম এ দায়িত্ব নিজের কাধে নিতেন।
মোটিভেশনাল যত বক্তা বা লেখক আছে তাদের প্রত্যেকের কথা বা উপদেশ হচ্ছে, নিজের জীবনে ও সমাজে যা-কিছু ঘটছে তার দোষ আগে নিজের কাধে নিতে হবে, নিজেকে আগে দায়ী করতে হবে, নিজের সর্বোচ্চ ইফোর্টটা দিতে হবে তবেই নিজের পরিবর্তন ও সমাজের পরিবর্তন হবে।
নবী'র এই আক্বীদাকে হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা,আব্বাসী, চরমোনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬। কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা কখনোই এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ তাঁরা সকলেই ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের বুজূর্গ ও ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
আর এই সকল হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টান, বৌদ্ধ হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান এর শির্কি আক্বীদা প্রচার করে করে আর তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে নাঊজুবিল্লাহ।
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! আল্লাহ্-কে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন নবী(স:)।আর পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করছে আর আমাদের নবীর সত্য (সঠিক) আক্বীদাকে বিদআত বলে অপবাদ দিচ্ছে। নাঊজুবিল্লাহ
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
৬৭ নং সূরা মুলকঃ আয়াত ১৭ঃ
"যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী?" (৬৭:১৭)
আর সেকারনেই প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্।
Ash-hadu Al-laaa Ilaaha Illa-llaahu Wahdahoo Laa Shareeka Lahoo Wa-Ash-hadu Anna Muhammadan ‘Abduhoo Wa Rasooluhu.
Meaning>I bear witness that there is none worthy of worship except Allah, the One alone, without partner, and I bear witness that Muhammad is His servant and Messenger
হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা, চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
এর কারণ হলো এসকল ভন্ড ও বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। নাঊজুবিল্লাহ্ ।
আর সব পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্।
দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
ইলিয়াসী তাবলীগ ও দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করতেছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষা।
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
হ্যাঁ, এটাই সত্যঃ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় শায়খরা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁরা আবার অনেকেই নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
ঐ অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেছেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭):
'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
"যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে...?"(৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️
Zazkallah
মাশাল্লাহ
মাযহাব কি ? এরপরে মাযহাব কত প্রকার সেটা বলা উচিত ছিল। এবং এই মাযহাব দের মধ্যে পার্থক্য কি এবং এই মাযহাব দের মধ্যে পার্থক্য কেন সেটা বলা উচিত ছিল। আসল জিনিসটাই ব্যাখ্যা করা হয় নাই।
Kno re tuiii bol na ..Ami sunbo insha allah
@@MdajijMdajij-yd7ph মুমিন কখনও অশ্লীল ভাষী হয় না।
উনি জনগনের সাথে চালাকী করলো,,,,মাজহাব এর প্রাধান্য দেওয়ার জন্য,,,, উনার টপিক ছিলো মাজহাব নিয়ে,,,,উনি কি করলো মাজহাব বিষয়ে কিছুই জনগনকে বললেন না,,,,,আমি এতো টুকু বুঝলাম
মাসা আল্লাহ
I am muslim. Nabi Rasulra silan muslim
Akmot ❤
আপনারা হলেন সাধারণ মানুষ তাই মাজহাব ফলো করেন, তাইলে আলেম, মুফতি, মোহাদ্দিস এসব টাইটেল লাগাবেন কেনো। আপনিও ত মাজহাব ফলো করার কারণে একজন সাধারণ মানুষ
🖤
❤
Asslamualykum wa rahamatullahi wa barakatuhu
Walaikumussalam wa rahmatullahi wa barkatuhu
Bro themnail ekrokom speace onno rokom ken?
ভুল মত নিয়ে চলা যাবেনা!অথচ সেটা হোক কুরআন সুন্নাহ
কুরআন সুন্নাহতে কোন প্রকার ভুল নেই। আপনি উদাহরণ দিতে হলে অন্য কিছু দিয়ে দিতে পারেন।
আরও পড়াশোনা করেন... ঢাকা বহুদূর
শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক, ব্রাদার রাহুলরা কাছে.............কিন্তু,
ইমাম ত্বহাবী, ইমাম নববী, ইবনে হাজার আসকালানী রহঃ রা বহুদূর.........
এই বহুদূরের তথা পূর্ববর্তীদের মাযহাব-মত-জ্ঞানও বর্তমান সালাফি দের নিতে হবে না হলে পথভ্রষ্ট হওয়ার শঙ্কা আছে!!!
কেন ভাই?
আরে ভাই আপনি কি নিজে বোঝেন
Apni jar niye montobbo korche tini bortomane apnar babar cheyeo talent insallah ❤️👍
Bi apne Dhaka pocisan 😂😂😂
নবী(সাঃ)জীবদ্দশায় গ্রন্হ হিসেবে সুরাগুলিকে সংকলিত করা হয় নাই। সাড়ে তিনশত বছর পর হাদিস প্রকাশ। স্ট্রাকচারাল গাইড লাইন অব নামাজ অর্থে সালাত (যে পদ্ধতিতে নামাজ পড়া হয়) এর রেফারেন্স কোথায় ? ইসলামে যক্তি দর্শনের স্হান কোথায় ?
নবীর সুন্নাতগুলো মাযাবাহে গিয়ে এক ও অভিন্ন নয় কেন?
যারা নিজেদের (পূর্ণ পরিণত) দ্বীনকে খন্ডে খন্ডে বিভক্ত করে নিয়েছে আর (আপন আপন অংশ নিয়ে) দলে দলে ভাগ হয়ে গেছে তাদের কোন কাজের সাথে তোমার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের ব্যাপারটি পুরোপুরি আল্লাহর ইখতিয়ারভুক্ত। (সময় হলেই) তিনি তাদেরকে জানিয়ে দেবেন তাদের কৃতকর্ম সম্পর্কে।
(সূরা: আনআম, আয়াত: ১৫৯)
.
আল্লাহ্ বলেছেন আমরা যেন আমাদের ধর্মে বিভক্তি সৃষ্টি না করি। আর আল্লাহ্ আমাদেকে শুধুমাত্র মুসলিম হতে বলেছেন। হানাফী, সালাফী এসবের কোন প্রয়োজন নেই। জাস্ট মুসলিম হতে হবে। আল্লাহ্, আল্লাহর রাসূল, আল্লাহর কিতাবের উপর ঈমান আনতে হবে। এরপর আর কোন ব্যক্তির উপর ঈমান কিংবা অনুসরণ করে কোন দলে যোগ দেয়ার কথা কুরআনে বলা হয়নি বরং নিষেধ করা হয়েছে।
@@mahirfaisal1602কোন আয়াত কোথায় ব্যবহার করতে হয় আগে তার উল্ম অর্জন করুন।
যার কাছ থেকে ইলম নিতে হবে সে যদি মুশরিক হয় চরমোনাইর মত তাহলে কি করণীয়
আপনাকে কে বলেছে চরমোনাই মুশরিক?
@@tajdar-e-haram8866হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা, চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
এর কারণ হলো এসকল ভন্ড ও বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। নাঊজুবিল্লাহ্ ।
আর সব পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্।
দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
ইলিয়াসী তাবলীগ ও দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করতেছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষা।
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
হ্যাঁ, এটাই সত্যঃ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় শায়খরা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁরা আবার অনেকেই নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
ঐ অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেছেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭):
'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
"যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে...?"(৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
মাযহাবের নামে কেউ দলাদলি করবেন না দয়া করে। যদি আপনারা কঠোরভাবে মাজাব মানতে চান তাহলে, ইসলাম চার দলে বিভক্ত হয়ে যাবে। চার ইমামের কথা কোরআন হাদিসের পক্ষে গেলে মানবো, না গেলে মানবো না।
দারুন বিষয়ে কথা বলেছেন এত সুন্দর কথা বলবেন তো আমি তো ভাবতেও পারিনি আর দ্বিতীয়ত বিষয়ে যারা বরেণ্য আলেম তারাও কিন্তু মাযহাব মানতে বাধ্য স্বীকার করে গেছে কারণ তারা বলেছেন আসলে আমি বড় আলেম হয়েও মাজহাব না মানলে আমিও নিজে চলতে পারবো না যেমন ইমাম কাশ্মীরি রহ
3:25 KONO Nidorsto mazhab manta hoba ta sodik noi .Koran and hadis onizai za kono mazhab ar sata mila zaba .tai sokol mazhab ar mot na zaba
karo motomot niya jodi seta nijeke research kora sotto mittha jachai korta hoy, tahole abar onner kasha jaouyar dorkar ki, karon nijai jodi research er khomota rakhi taholeto sothik naki vol setato nijai bar korta parbo.... tai koran o hadis onosara jibon chalanotai boddhimaner porisoy.. taohole kono dol touri hobana, jokhoni karo kotha sonta jabo tokhon doi joner doi rokom kotha asba ar tokhoni dol toiri hoba, ar koran ba hadis hocca constant jeta kokhono poribotton hobana, sotorang dol houyar prosnoi asha na..... ar dol ai karonai hocca karon ak ak jon akak mashala dicca nijer maghab onosara, dektasana j konta koto toko shohi...
হানাফি বললে সমস্যা হবে কি?
bai apni ki kore ato jonpiyo hoyeche seta to onk jane nije gum hoye bou ke media te pataichen apnk khuje bai tk income korar balo akta poth
আচ্ছা ভাই এই সব গ্যান কি এই চার মাজহাবের ইমামদের ছিল? থাকলেও এত পার্থক্য হল কেন
এনারে কে বলেছে যে মাজহাব মানতে হবে???? সঠিক টা মানতে হবে সেটা দুনিয়াই একজন মানলেও।
Vai Ami akmot
Valomoto shunen ..uni etai bolse..etakei majhab bole ..majhab er dharonata amader deshe vulvabe procholito ache
এখন প্রশ্ন হলো সঠিকটা আপনি বুঝবেন কিভাবে? নিশ্চয়ই কোনো না কোনো লেখকের বই পড়ে, যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে দীনের মধ্যে কোনটা সঠিক কোনটা ভুল তা নির্ধারণ করেছেন। অথচ তারা ছিলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কয়েকশো বছর পরের প্রজন্মের মানুষ। এমনকি সহিহ হাদিসের প্রধান উৎস বুখারী ও মুসলিম শরীফের লেখকদ্বয় সাহাবী, তাবেয়ী কিংবা তাবে-তাবেয়ী কোনটাই ছিলেন না! তাহলে আপনি তাদের কথা কেন মেনে চলেন? তাদের সিদ্ধান্ত আপনি যে কারণে মেনে চলেন ঠিক সেভাবেই বর্তমানের বিখ্যাত বিশেষজ্ঞদের সিদ্ধান্ত মেনে চলা যায়, যদি না তারা কুরআন-হাদিসের বিরুদ্ধে কিছু বলেন।
সঠিক কোনটা?
মাযহাব মানার দলিল দিচ্ছে,, আমাদের মুর্খ শায়েখ
যদি তার বক্তব্য সঠিক না হয় তবে আপনি কুরআন -সুন্নাহ্ মোতাবেক যুক্তিসঙ্গত ব্যাখ্যা দেন। সহীহ্ হলে আপনাকে অবশ্যই মান্য করব।।। ইনশাআল্লাহ।।।
Apniv
Vai apni bekkha dan soni.
কা কে বলছেন মূর্খ?
মাঝহাব মানলাম কিন্তু সেজন্য নিজেকে হানাফি বা মোহাম্মদি বলতে হবে কেন?কেউ জানলে জানাবেন?
না ভাই অসুবিধা নাই।
manle jekono ekta mante hobe eirakam korle hobena ei imam er ekta fotwa nilam er kache ekta fotwa nilam emon vabe na
আহমাদুল্লাহ আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্।
দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্।
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল---
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
"অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
ভিন্ন ভিন্ন মাযহাবের ভিন্ন ভিন্ন উসুল আছে। সাহেবদের (রা) দের মধ্যেও ছিলো তাই যেকোনো একটাকে অনুসরণ করতে হবে।
@@nirjhorahmed8192sahih
Samne kono dorsok ache na faka ?
এখানে সমস্যা হলো ইমামদের নামে মিথ্যা রচনা করা হয়েছে কিনা।
Mazhab bole to kicui nai shob rasul ra Muslim chilo and Allah er shesh rasul hocche prophet Muhammad jiniio Muslim chilo shia Sunni wahabi and alhe hadis to manush er banano Allah bolse amader ke Muslim bole dakte shob rasul e to Muslim chilo mahzab to manush ra banaise Allah bolse amader ke Muslim bole dakte not as sunni shia wahabi etc etc majhab bole to kicui nai shob rasul to Muslim e chilo and prophet Muhammad hocche Allah er shesh rasul sura azhab verse 40 pore ex rasul esa ashbe Christian der shakki dite sha kokhono Allah dabi kore nai and Allah to bolei dise je Islam e mazhab (division) korbe ora hell e jabe so shia sunni wahabi bole to kicui nai Allah bolse amader Muslim bole dakte…sura imran verse 105
আর তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা বিভক্ত হয়েছে এবং মতবিরোধ করেছে তাদের নিকট স্পষ্ট নিদর্শনসমূহ আসার পর। আর তাদের জন্যই রয়েছে কঠোর আযাব।
Sura Imran verse 102
হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যথাযথ ভয়। আর তোমরা মুসলমান হওয়া ছাড়া মারা যেও না।
Sura Imran verse 67
ইবরাহীম ইয়াহূদীও ছিল না, নাসারাও ছিল না; বরং সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। আর সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না।
Sura araf verse 143
ۙ
আর যখন আমার নির্ধারিত সময়ে মূসা এসে গেল এবং তার রব তার সাথে কথা বললেন। সে বলল, ‘হে আমার রব, আপনি আমাকে দেখা দিন, আমি আপনাকে দেখব।’ তিনি বললেন, তুমি আমাকে কখনো দেখবে না। বরং তুমি পাহাড়ের দিকে তাকাও, অতঃপর তা যদি নিজ স্থানে স্থির থাকে তবে তুমি অচিরেই আমাকে দেখবে। অতঃপর যখন তার রব পাহাড়ের উপর নূর প্রকাশ করলেন তখন তা তাকে চূর্ণ করে দিল এবং মূসা বেহুঁশ হয়ে পড়ে গেল। অতঃপর যখন তার হুঁশ আসল তখন সে বলল, ‘আপনি পবিত্র মহান, আমি আপনার নিকট তাওবা করলাম এবং আমি মুমিনদের মধ্যে প্রথম।’
Sura baqarah verse 132
আর এরই উপদেশ দিয়েছে ইবরাহীম তার সন্তানদেরকে এবং ইয়াকূবও (যে,) ‘হে আমার সন্তানেরা, নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের জন্য এই দীনকে চয়ন করেছেন। সুতরাং তোমরা মুসলিম হওয়া ছাড়া মারা যেয়ো না।..sura maryum verse 35
Esa bollo আর নিশ্চয় আল্লাহ আমার রব এবং তোমাদের রব। সুতরাং তোমরা তাঁর ইবাদাত কর। এটাই সরল পথ।
বেশি বুঝে গেছে।
কোন মাজহাবের দিকে নিসবাত এবং কোন এক মাজহাবের শকছী তাকলীদ এক নয়
নিসবাতান হানাফী ও তাকলীদান হানাফী এক নয়
কোন মাজহাবের দিকে নিসবাত অসংখ্য কারণে হতে পারে। যেমন
১ ঐ মাজহাবের কিতাব দিয়ে তার পড়ালেখা শুরু হয়েছিল
২ ঐ মাজহাব তার এলাকায় বেশি চলত
৩ সরকারী ও রাজনৈতিক পলিসির কারণে
৪ ঐ মাজহাবের ফতুয়ার সাথে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তার ইজতেহাদ মিলে যায়
৫ শকছী মুকাল্লিদরা নিজেদের দল ভারী কারার জন্য অনেক সময় ওলামাদের বিভিন্ন মাজহাবের দিকে নিসবাত করেন
এই পাঁচটি কারণে যদি কোন মাজহাবের দিকে নিসবাত হয় তাহলে সেটাকে আমরা বড় সমস্যা মনে করি না যদি উনি ব্যক্তি বা মাজহাবের চেয়ে দলীলকে প্রাধান্য বেশি দেন
এমন নিসবাতান মাজহাবী হলে সমস্যা নেই
কিন্তু দেওবন্দী বেদাতির মত মাজহাবী হলে কখনো মুশরিক এবং কখনো হবে বেদাতি
নিচে দেওবন্দী বেদাতির মাজহাব মানার নমুনা দেখুন
মাহমূদুল হাসান দেওবন্দী বলেন,
الحق والانصاف ان الترجيح للشافعي في هذه المسئلة ونحن مقلدون يجب علينا تقليد إمامنا أبي حنيفة-
অর্থাৎ : ‘হক ও ইনসাফ এই যে, এই মাসলায় ইমাম শাফেঈর অগ্রাধিকার রয়েছে। আর আমরা মুকাল্লিদ। আমাদের উপর আমাদের ইমাম আবূ হানীফার তাকলীদ করা ওয়াজিব’। (তাকরীরে তিরমিযী পৃ. ৩৬।)
বইয়ের ব্যাখ্যা দিয়ে কুরআনকে উহ্য ভাবে ছোট করছেন
Tumi ki bujle Bhai uni to sothik kotha bolchen
তো কি ভুল করেছে শুনি।না বুঝে একটা বলে ফেললেন। আগে বুঝেন পরে বলেন। নিজেকে পন্ডিত দাবি করলে তো হবে না। ওনি শুধু বুঝানোর জন্য বলছে,
হাতি ঘোড়া গেলো তল গাধা বলে কতো জল।
এখন তো তারা ব্যবসা শুরু করছে
ছড়াটা কোন হুজুরের কাছে শিখলে ভাই?
ধর্ম ব্যবসা করতে গেলে এইরকম ছড়া মুখস্থ রাখতে হয়,😊😊
আপনেরা কেমন মুসলিম? আরেক মুসলিমের সম্বন্ধে খারাপ মন্তব্য করেন।
আপনি যদি প্রকৃত সত্যের উপর ফিরে না আসেন, তবে অবশ্যই আল্লাহ আপনাকে লাঞ্ছিত করবেন।
2:79
فَوَيْلٌ لِلَّذِينَ يَكْتُبُونَ الْكِتَابَ بِأَيْدِيهِمْ ثُمَّ يَقُولُونَ هَٰذَا مِنْ عِنْدِ اللَّهِ لِيَشْتَرُوا بِهِ ثَمَنًا قَلِيلًا ۖ فَوَيْلٌ لَهُمْ مِمَّا كَتَبَتْ أَيْدِيهِمْ وَوَيْلٌ لَهُمْ مِمَّا يَكْسِبُونَ
সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস।
(কুরআন ছাড়া বাকি সব মানুষের তৈরি করা বইয়ের ব্যাপারে বলেছেন আল্লাহ্।)
54:17
وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِنْ مُدَّكِرٍ
আর আমি তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?
(এই আয়াতের সরাসরি অস্বীকার করেছেন আপনি। চার বার বলেছেন আল্লাহ্ এই কথাটা এই সুরাতেই।)
আপনার জন্য আপসোস হচ্ছে।
Shame on you.
হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]
আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ।
পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ।
যারা বলে যে,"তাঁদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাঁদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তাঁরা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্।
নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়! নাঊজুবিল্লাহ্
অথচ ঐ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে আল্লাহ্ আসমানে একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
হ্যাঁ, প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও আছেন৷ [৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭ এবং ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭) ]
“আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️
আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️
এই সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্।
প্রমাণঃ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ}
এর কারণ হচ্ছে ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের (শিয়া-খারেজীদের) বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল।
হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের উন্নয়ন দানকারী (আমি খোদা'র যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্।
ঠিক আছে ভাইজান দিনে মানার ব্যাপারে কোরআন দিয়ে একটু ব্যাখ্যা করে শোনাবেন আমরা তো বুঝি না অনেকটাই কিন্তু ধর্মের পথে নিবেদিত প্রাণ ধর্মকে মেনে আমরা জান্নাতে যেতে চাই কোরআনকে বুঝতে চাই কোরআন তো আমাদের বাংলা ভাষা না আরবি ভাষা আমরা যেন সঠিক ভাবে বুঝতে পারতাছিনা আপনি যদি একটু বুঝিয়ে বলতেন তাহলে অনেক উপকৃত হতাম
জ্ঞান পাপি আহলে খবিশ
চমৎকার আলোচনা ❤
ওরে জাহেল
আপনার কথা অনুযায়ী;
কোরআন আমল করেছেন রাসুল। এটা সরাসরি আমরা আমল করতে পারবো না।
এটা সম্পূর্ণ কোরআনের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন।
অথচ আল্লাহ্ বলছেন কোরআনে;
এটা এমন এক কিতাব যাতে কোন সন্দেহ নেই।
এই কিতাব পরিপূর্ণ।
এই কিতাব ব্যাখ্যা সহকারে নাযিল করেছেন।
আপনি কি বলতেছেন এগুলো??
ভাই আপনি আলিফ লাম মিম বাইক্কা দিনতো
@@anarulgazi6673 এইটার ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যাতিত কেউ জানে না
সে কিভাবে বলবে 😅🤣
কথা ভুল বুঝবেন না, কুরআন অবশ্যই পরিপূর্ণ কিতাব তবে রাসুল সঃ কে অবশ্যই ফলো করতে হবে। সাথে আপনার আর আমার ইসলাম সম্পর্কে পরিপূর্ণ জ্ঞান নেই সব বিষয় কুরআন হাদিসে রয়েছে তবে সেটি বুঝার মত জ্ঞান সবার নেই। তাই মাজহাব অনুসরণ করা আবশ্যক
কুরআনে এটাও আছে যে এই কুরআন মানুষকে হিদায়েত দেয় আবার গুমরাহও করে। মাথা মোটা পাবলিকদের গুমরাহ করে যারা নিজেদের বেশি পাকানা মনে করে।
আপনি কি আহলে কুরআন!
মাযহাব মানা ঠিক না... আপনি যত বড় পন্ডিত ই হন না কেন... আপনার এ সিধান্ত মানতে পারলাম না
Kemne manbi, tui to blind followers. So called Ahlul hadith. Anthropomorphic idea and akida.
karo motomot niya jodi seta nijeke research kora sotto mittha jachai korta hoy, tahole abar onner kasha jaouyar dorkar ki, karon nijai jodi research er khomota rakhi taholeto sothik naki vol setato nijai bar korta parbo.... tai koran o hadis onosara jibon chalanotai boddhimaner porisoy.. taohole kono dol touri hobana, jokhoni karo kotha sonta jabo tokhon doi joner doi rokom kotha asba ar tokhoni dol toiri hoba, ar koran ba hadis hocca constant jeta kokhono poribotton hobana, sotorang dol houyar prosnoi asha na..... ar dol ai karonai hocca karon ak ak jon akak mashala dicca nijer maghab onosara, dektasana j konta koto toko shohi...
আপনি বললে তো হবে না মাষহাব মানা ঠিক না?
নিজেকে যদি সালাফি মনে করেন তবে দেখুন--
পূর্ববর্তী প্রকৃত সালাফীরা(ইমাম ত্বহাবী, ইমাম নববী, ইমাম ইবনে কাইয়্যুম রহঃ) কি বলেছেন, কি মেনেছেন,, কাদের ফতোয়া/মত/মাযহাব মেনেছেন,,, আর আপনি কাদের ফতোয়া-মত-মাযহাব মানছেন!!!
@@saadibneharun9327 do you know what 4 imams told about taqlid, by the way my madhab is hanbaliyah, manjah is salafiyaah and aqeedah is athariyah
ভাই, একার পক্ষে সব করা সম্ভব না। মানুষের উপর জ্ঞানী ব্যাক্তিদের উপর নির্ভর করতে হয়।
হানাফি মালেকি শাফেয়ী হাম্বলী তাদের সময়ে এই রকম এলেম ওয়ালা আলেম আরও ছিল তাহলে শুধু চার মাজহাব মানব কেন তাদের মাজহাব নাই কেন। আবু হানিফা কি সব হাদিস জানতেন? যদি না জানতেন তাহলে ওনার কথায় দলিল হবে কেন?
নবী রাসূলের উত্তরসূরী ওলামােইকরাম হা হা হা হা হাস্যকর কথা।
মাশাআল্লাহ চমৎকার আলোচনা
❤❤❤❤
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
❤❤❤❤❤
❤️❤️❤️❤️❤️
'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অথচ হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁরাই আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। অথচ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ঐ বিদাতিদেরকেই ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ
ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদাঃ "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ।
ঐ বিদাতিরা নিজেরা কুরআন-হাদীসের সুস্পষ্ট বিরোধী কুফরী আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁদের অনেকেই আবার জাকির নায়েককেও কাফের বলে! নাঊজুবিল্লাহ।
হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের সকলের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্।
ঐ বিদাতি অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা]
কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ বিদাতি হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️
"যিনি (আল্লাহ্) আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী? (৬৭:১৭)
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আঃ)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করার কথা বলেছিল!
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।" (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
আমাদের নবী (সঃ) আরো বলেছেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬। হ্যাঁ, রসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন।
“আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️
আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️