🕉️সোজা কথায় আসি___ রাম কার পুজো করতো রাবন কার পুজো করতো কৃষ্ণ কার পুজো করতো পরশুরাম কার পুজো করতো___ হরি ভক্তরা তুলসী মালা পড়ে__সত্য যুগের মুনি ঋষিরা কিসের মালা পোরতো___ পরমেশ্বর হলেন শ্রেষ্ঠ যিনি কারো পুজা করেন না__কারন তিনি সর্ব শক্তিমান___ আর শিব কারো পুজা করেনা__এর থেকে বড় প্রমান আর কি হতে পাড়ে। har har mohadev
@@Vedic_Religion108 আমি সব কিছুই পড়েছি বা বুঝি তা নয়। আমিও এমন কথাই বলছি যে যদি শিবই শেষ কথা হয় তা হলে তিনি ধ্যানমগ্ন হয় কেন? আপনি যে নিরাকার পরব্রহ্মের কথা বলছেন আমি তাকে রূপ দিয়ে থাকি, কারণ আমাদের মত সাধারণ মানুষ রূপহীন কাউকে কল্পনা করতে পারে না । আপনি বা আপনারা পারলেও আমি পারি না। ভগবান রূপহীন মানি কিন্তু ধ্যান করতে গেলে পারি না। ভগবান অন্ধকার জানি কিন্তু তার মধ্যেই একটা আকার খুজে বের করাই ধ্যান করা।
সবার ইষ্ট কে প্রদ্ধা ও সন্মান করা উচিত \ আমি মতুয়া না হয়েও প্রত্যাহ দুই বেলা হরৈচাদ ঠাকুর সহ আরও অন্যান্য সবাইকে শ্রদ্ধা ও প্রনাম জানাই, এক্ষেত্রে কোন বিভেদ করি না যত মত তত পথ' 'প্রতিটি মানুষের চৈতনের উদয কামনা করি।
দাদা আপনার কাছে আমার বিনীত অনুরোধ যে আমাদের সবশ্রেষ্ঠ এই সনাতন ধর্মকে এইভাবে বিকৃত করবেন না।আপনাকে প্রথমই বলি ব্রহ্মপুরাণে ৫/১ পড়ে দেখবেন যে, শ্রীকৃষ্ণ সেখানে কী বলা হয়েছে।শ্রীকৃষ্ণ যে পরম ইশ্বর বা ভগবান সেটি শাস্ত্রে অনেক জায়গা উল্লেখ আছে। এছাড়া আপনি ভালো করে গীতা পড়বেন। গীতার এই অমিত বাণীগুলোকে বিকৃত করবেন না।আজকে সারা বিশ্বে ইসকন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অমৃত বাণী প্রচার করছেন। আমার তো মনে হচ্ছে যে আপনি এগুলো সব ষড়যন্ত্র করে এই বিকৃত আলোচনা করছেন।আমাদের সনাতন ধর্মাকে এগিয়ে নিতে হলে সবাইকে একত্রে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এর নির্দেশিত পথ অনুসরণ করতে হবে।
এদের বলে কিছু হবে না এরা নিজের নাক কেটে ও অন্যের যাত্রা ভঙ্গ করছে এতে যে আমাদের ধর্মের অপমান হচ্ছে এটা এরা বোঝে না ইস্কোন নিয়ে এদের এতো জ্বালা কেনো বুঝি না ইস্কোন এর কেউ তো এমন ভিডিও বানাই না এই দেখেই বোঝা জাই কাদের মন পরিষ্কার আর ইস্কোন আছে বলে দেশে বিদিশে সনাতন ধর্ম কে সবাই ভালোবাসে তবু ও এদের মনের ময়লা গেলো না যার যাকে ভালো লাগে সেই তাকেই মান না বাবা এমন করে ঠাকুর দেবতা ভগবান কে কেনো টানা টানি করছেন
কিন্তু যুদ্ধের আগে সুগ্রীবকে চেনার জন্যে রাম সুগ্রীবের গলায় গজপুষ্পীলতা বেঁধে যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠান। এরপর যখন বালি-সুগ্রীবের যুদ্ধ চলছিল তখন রাম গজপুষ্পীলতা - এর চিহ্ন দেখে সুগ্রীবকে চিহ্নিত করেন এবং আড়াল থেকে বালির প্রতি বাণ নিক্ষেপ করে তাঁকে হত্যা করেন। এই জন্যই পরের জন্মে জরার হাতে শ্রীকৃষ্ণের মৃত্যু ঘটেছিল। লে ভগবান তো মারা গেছে😅
কমেন্ট গুলো পরলাম খুব কষ্ট লাগল আমাদের চিন্তা শক্তি দেখে। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ত্রেতাযুগে অনেক অলৌকি নিলা করার পরেও তাকে কেউ ভগবান বলেনি কেউ বুঝতেই পারেনি আর পারেনি বিধায় তাকে বিশ্বরূপ দেখাতে হয়েছিল। এবং তিনি বলেছেন তিনি আবার এবং বার বার আসবেন আর তিনি এসেছেন ও কলিতে শ্রীহরি হয়ে তাই কলির মানুষ ও এখন বুঝবে না সেদিন বুঝবে যেদিন আর সময় থাকবে না যে কৃষ্ণ সেই হরি ❤❤❤ জয় হরিবোল জয় গোবিন্দ 🥰
শুনুন দাদা, মা বাবা যতই খারাপ হোক তাদের নিয়ে সমালোচনা করা যেমন পাপ সেরকম শাস্ত্র নিন্দা করাও মহাপাপ ,যখন শাস্ত্র রচনা হয়েছে আপনিও ছিলেন না আমিও ছিলাম না। কারণ আমাদের সনাতন ধর্মে শাস্ত্রই হল ভগবান তাতে যায় লেখা থাক। সেটাই আমাদের শ্রেষ্ঠ এবং তাই শাস্ত্র পড়ে যদি ভক্তি জন্মায় তবেই ভগবানকে পাওয়া যায়। আর স্বাস্থ্যের নিন্দা করলে জীবনে কখনো ভগবান পাওয়া যায় না তাই শাস্ত্রের ভুল ধরার জন্য বৃথা সময় নষ্ট করবেন না অন্য কাজ করুন তাতে সংসারে দুটো টাকা পয়সা আসবে।
১। ভবিষ্যপুরানাম, ব্রম্মন্ডোৎপত্তি বিস্তার বর্ণন ব্রম্মাবিষ্ণুমোহনাথাং ততঃ শম্ভুসত্ত তেজসা।। আশরীরা বাসুদেবা হ্যনুৎপত্তিরযোনিজঃ।।৭ অনুবাদঃ ব্রম্ম্রা এবং বিষ্ণুর মোহনের জন্য এর পর তেজ থেকে শম্ভু উৎপন্ন হয়। ভগবান বাসুদেব/কৃষ্ণ শরীরহীন, উৎপত্তিহীন এবং অযোনিজ। ২| রামাদিমূর্ত্তিষু কলানিয়মেন তিষ্ঠন্ নানাবতারমকরোদ্ভূবনেষু কিন্তু। কৃষ্ণ স্বয়ং সমভবৎ পরমঃ পুমাণ্ যো গোবিন্দমাদিপুরুষং তমহং ভজামি।। (ব্রহ্মসংহিতা- ৫/৪৮) অনুবাদঃ রাম আদি মূর্তিতে--- অংশভাবে অবস্থান করিয়া পৃথিবীতে যিনি নিজ অংশে নানা অবতার প্রকট করেছেন, কিন্তু যিনি স্বয়ং পরমপুরুষ শ্রীকৃষ্ণরূপে আবির্ভূত হয়েছেন সেই আদিপুরুষ গোবিন্দকে আমি ভজনা করি। ৩। যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত৷ অভ্যুত্থানমধর্মস্য তদাত্মানং সৃজাম্যহম্৷৷ পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷ ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷" আমি যখন মনুষ্যরূপে অবতীর্ণ হই, তখন মুর্খেরা আমাকে অবজ্ঞা করে। তারা আমার পরম ভাব সম্বন্ধে অবগত নয় এবং তারা আমাকে সর্বভূতের মহেশ্বর বলে জানে না। এভাবেই যারা মোহাচ্ছন্ন হয়েছে, তারা রাক্ষসী ও আসুরী ভাবের প্রতি আকৃষ্ট হয়। সেই মোহাচ্ছন্ন অবস্থায় তাদের মুক্তি লাভের আশা, তাদের সকাম কর্ম এবং জ্ঞানের প্রয়াস সমস্তই ব্যর্থ হয়।“ (পবিত্র গীতা ৯/১১-১২) ৪। শ্রীমদ্ভগবত গীতায়-দশম অধ্যায়ে 37 নং শ্লোকে পরমেশ্বর বললেন বৃষ্ণীনাং বাসুদেবোহস্মি পান্ডবানাং ধনঞ্জয়ঃ। মুনীনামপ্যহং ব্যাসঃ কবীনামুশনাঃ কবিঃ।।৩৭।। অনুবাদঃ বৃষ্ণিদের মধ্যে আমি বাসুদেব এবং পান্ডবদের মধ্যে আমি অর্জুন। মুনিদের মধ্যে আমি ব্যাস এবং কবিদের মধ্যে আমি শুক্রাচার্য। ৫। অদো যদ্দারু প্লবতে সিন্ধোঃ পারে অপূরুষম্। তদা রভস্ব দুর্হণো তেন গচ্ছ পরস্তরম্॥ (ঋগ্বেদ সংহিতা শাকল শাখা ১০.১৫৫.৩) "হে অজ্ঞানে আচ্ছন্ন জীব, ঐ দূরে সমুদ্রতীরে যে অপৌরুষেয় কাষ্ঠখণ্ড বিরাজ করছেন, তাঁকে আশ্রয় করে তাঁর উপাসনা করে অনায়াসে তুমি ভবসিন্ধু অতিক্রম করে বিষ্ণুলোকে গমন কর।" ৬। বিপদঃ সন্তু নঃ শশ্বত্তত্র তত্র জগদ্গুরো। ভবতো দর্শনং যৎ স্যাদপুনর্ভবদর্শনম্৷৷ (শ্রীমদ্ভাগবত:১.৮.২৫) "হে জগদ্গুরু ! আমাদের জীবনে পদে পদে বিপদ আসুক ; কারণ বিপদের মধ্যেই নিশ্চিতভাবে আপনার দর্শনলাভ হয় এবং আপনার দর্শনলাভ হলে আর জন্মমৃত্যুর চক্রে পড়তে হয় না৷" মাতা কুন্তী দেবী।
তাপস বাবু নিন্দা করলেন কোথায়। আপনি তো নিন্দা, সমালোচনা আলোচনা কিছুই বোঝেন না। অন্ধ হয়ে পাগল হ ওয়ার দিন শেষ। গুরু চাঁদ ঠাকুর এটাই বলে গেছেন যে তোরা লেখা পড়া শিখে নাও তাহলে কোনটা ভালো আর কোনটা মন্দ সব বুঝতে পারবে। **অনন্ত অসীম যদি দেখি বারে চাস। ধর্ম নয় আগে তুই শিক্ষা জলে ভাস।।**
কৌতুক- এক : যে বই কেউ পড়ে নাবইমেলার নিউজ করতে গেলেন এক সাংবাদিক। দেশের নামিদামি এক লেখক প্রশ্ন করলেন তাকে-লেখক: বলুন তো, ক্ল্যাসিক বই কাকে বলে?সাংবাদিক: কাকে বলে?লেখক: যে বইয়ের সবাই প্রশংসা করে, কিন্তু কেউ পড়ে না।
আমরা কি কখনো হিন্দু বাঘ,মুসলমান সিংহ,খৃষ্টান হাতি বা ইহুদি জিরাফের কথা শুনেছি? না! পশু,পাখি,গাছপালা ওদের ও প্রাণ আছে সুতরাং জীব।অথচ মনুষ্য নামক জীবের ই একমাত্র ধর্ম আছে!মানুষ ধর্মের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় উপকরণ! ধর্মের জন্য মানুষ চাই! তাই তো প্রতিনিয়ত conversion বা ইসলামের দাওয়াত বা "ন হিন্দু পতিত ভবেৎ" (যেন সমাজপতিরা নয় নিজেই নিজেকে পতিত করেছিল!) বলে 'পরাবর্তন' এর আহ্বান! সকলের মনোগত বাসনা ১০০ শতাংশ মানুষ তার ধর্মের হোক। লোক টানতে না পারলে মিশনারি,ওয়াজী,বাবাজী কারোর value নেই! কিন্তু লোকে (পিউ রিসার্চ সেন্টার ও অন্যান্যরা) ২১০০ সালেও ৩৩,২৪,১৬,১৫,৮ এর একটু আধটু এদিক ওদিক ছাড়া ৫০ শতাংশ ও কোনো এক পক্ষ হবে না! সুতরাং ৫০ শতাংশের বেশী লোক সব সময় হেল, জাহান্নাম বা নরকবাসী থাকবে!
পৃথিবীর এমনকি হয়ে যাচ্ছে হরিচাঁদ ঠাকুর লোকনাথ বাবা রামকৃষ্ণ অনুকুল ঠাকুর সবাইকে একই সময় আসতে হলো।আপনি যতগুলো শাস্ত্রীয় প্রমাণ দেখাচ্ছেন সবগুলো ভুল ব্যাখ্যা করেছেন। আপনাকে আমি চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলব আপনি ঢাকা ইসকন মন্দির আসুন। শাস্ত্র নিয়ে বসুন তারপর আপনার অবস্থা দেখব কিরকম। আশাকরি কমেন্টের রিপ্লাই দিবেন
আচ্ছা আপনার কি মাথা খারাপ আছে ভুল ভাল তো আপনি বলছেন।।। লোকনাথ বাবা র জন্ম 1730 আর হরিচাঁদ ঠাকুরের জন্ম 1812 আর অনুকূল ঠাকুরের জন্ম 1888 তাহলে সবাই একই সময় কিকরে হলো
তাপস বাবু হরি গুরুচাঁদ দর্শনেআমরা পাই মাবাবা ই। শ্রেষ্ট ভগবান আর পঞ্চ তন্ত্র ওই কাল্পনিক ভগবান না মানলে ও চলবে মুলনিবাসিদের জয় মাবাবা জয় হরিবোল জয় মুলনিবাসির জয় ভিম ❤❤❤❤❤❤❤❤❤
কোনো ব্যক্তিকে ভগবান প্রমাণ করতে হলে তার গুনবানী সমন্বিত কর্মকাণ্ড প্রচার করলেই হয় । এরজন্য কষ্ট করে অন্যকে ছোটো করার প্রয়োজন নাই । নিজে যারে বড়ো বল সে বড়ো নয়, লোকে যারে বড়ো বলে সেই বড়ো হয় । অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী ।
শ্রীকৃষ্ণ যে ভগবান এটা বিশ্বাস করার জন্য কোন প্রমাণ লাগে না তার নিকট গেলে তার পূজা করলে তার নাম করলেই বোঝা যায় তিনিই পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ 🙏🙏🙏🙏🙏♥️♥️♥️♥️♥️
যিনি নিজেকে ভগবান বলে দাবি করবে বা যাকেই ভগবান বলে মান্য করতে চাইবেন তাকে অব্যশই তার বিশ্বরূপ দেখতে হবে কারণ ভগবান এর বিশ্বরূপ থাকে, আর হ্যাঁ হরি চাঁদ ঠাকুর ও হরি ভক্ত ছিলেন আর হরি কে? স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ ❤️ আপনার আরাধ্য হরি চাঁদ ঠাকুর ও আমার আরাধ্য শ্রীহরির ভক্ত ছিলেন 🥰
হরিচাঁদ ঠাকুরের চরণে শতকোটি প্রণাম তিনি একজন মহাপুরুষ ছিল কিন্তু আমাদের কিছু লোক তাকে আমরা ভগবান বানিয়ে ফেলছি অথচ আমরা কি মারাত্মক ভুল করছি এই ভুল কবে শুধরাবে মানুষ সঠিক পথে যাবে যে একজন মানুষকে আমরা ভগবান বলছি এবং আসল ভগবান কে আমরা ভুলে গেছি
আগে সত্যটা জানার চেষ্টা কর। বাস্তব ধর্মে আসো।গালকল্পে ভরা।মহাভারত কাব্যগন্থ। আর সেটা ধর্মগ্রন্থ হল কি করে?আগে ভাব যে কোনটা সত্য। শ্রীকৃষ্ণ ছিল কিনা সেইটা বড় বিষয়?হরিচাঁদ ঠাকুরের তো প্রমান আছে ওটা কাল্পনিক।
@@jagannathadhikary4574 তবে নিশ্চয়ই শ্রীকৃষ্ণ আপনার স্বপ্নে এসে বলে গেছেন যে জগন্নাথ বাবু আমি ভগবান নই। আপনি সমগ্র বিশ্বে এটা প্রচার করুন। 🤣🤣🤣 কি সুন্দর অযৌক্তিকতা।
কৃষ্ণ যদি পূর্ণ ভগবান হয় তবে কার ধ্যান করে, ব্রম্মা এবং বিষ্ণুই বা কার ধ্যান করে? তার মানে এদের উপরে কেউ আছেন যাকে গীতা অধ্যায় ১৭ শ্লোকে উত্তম পুরুষ বলা হয়েছে, এবং ইনিই একমাত্র অবিনাশী মূল ভগবান এবং স্রষ্টা,
ভগবান বলে কেউ কোথাও নেই। ভগবান একটি ভাঁওতা। ধর্ম একটি ব্যবসা। কিছু দুষ্টু ধান্দাবাজরা ধর্মকে জিইয়ে রেখেছে নিজেদের স্বার্থের কারণে। ভগবানের অস্তিত্ব কোথায়? পুঁথি-পত্রে,যুক্তিতর্কে। এছাড়া আর কোথাও তাঁকে পাওয়া যায় না। মানুষের কোনো কাজে আসে না। তাই আপনারা এই ভাওতাবাজি থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ হওয়ার চেষ্টা করুন।
যে রাম, নারায়ন, কৃষ্ণ, শীব মানে না যে কি করে সনাতনী হতে পারে আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন? আপনারা কেউ এই কলির পিচাশ 👹এর মিথ্যাচার আমলে না নিয়ে নিজের বিবেক দিয়ে নিজেই যাচাই করুন, দুই একটা শাস্ত্র পড়ে সনাতনকে বুঝতে পারা অত সহজ কাজ নয়, এই পিচাশ💩 যে মিথ্যাচার করে ভুলভাল ব্যখ্যা দিচ্ছে এই মহা পাপের সাথে আপনারা নিজেদেরকে জড়াবেন না দয়া করে, তাকে অবশ্যই এর শাস্তি ভোগ করতে হবে, যে মানুষ নিলজ্জ ভাবে পরম অরাধ্যকে নিয়ে মিথ্যাচার করে বেড়ায় তার নিষ্পাপ মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে সে আর যাই হোক কখনো মানুষ হতে পারে না! এই রকম নরপিচাশ👺 অতীতেও ছিল আর ভবিষ্যতেও থাকবে তাই সামগ্রীক ভাবে চিন্তা করে আপনারা সবাই এই মানুষরুপী নরপিচাশ😈 গুলো থেকে সামধানে থাকবেন! পথভ্রষ্ঠ হয়ে নরকগামী হবেন না।🙏
যে রাম, নারায়ন, কৃষ্ণ, শীব মানে না যে কি করে সনাতনী হতে পারে আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন? আপনারা কেউ এই কলির পিচাশ 👹এর মিথ্যাচার আমলে না নিয়ে নিজের বিবেক দিয়ে নিজেই যাচাই করুন, দুই একটা শাস্ত্র পড়ে সনাতনকে বুঝতে পারা অত সহজ কাজ নয়, এই পিচাশ💩 যে মিথ্যাচার করে ভুলভাল ব্যখ্যা দিচ্ছে এই মহা পাপের সাথে আপনারা নিজেদেরকে জড়াবেন না দয়া করে, তাকে অবশ্যই এর শাস্তি ভোগ করতে হবে, যে মানুষ নিলজ্জ ভাবে পরম অরাধ্যকে নিয়ে মিথ্যাচার করে বেড়ায় তার নিষ্পাপ মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে সে আর যাই হোক কখনো মানুষ হতে পারে না! এই রকম নরপিচাশ👺 অতীতেও ছিল আর ভবিষ্যতেও থাকবে তাই সামগ্রীক ভাবে চিন্তা করে আপনারা সবাই এই মানুষরুপী নরপিচাশ😈 গুলো থেকে সামধানে থাকবেন! পথভ্রষ্ঠ হয়ে নরকগামী হবেন না।🙏
যে রাম, নারায়ন, কৃষ্ণ, শীব মানে না যে কি করে সনাতনী হতে পারে আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন? আপনারা কেউ এই কলির পিচাশ 👹এর মিথ্যাচার আমলে না নিয়ে নিজের বিবেক দিয়ে নিজেই যাচাই করুন, দুই একটা শাস্ত্র পড়ে সনাতনকে বুঝতে পারা অত সহজ কাজ নয়, এই পিচাশ💩 যে মিথ্যাচার করে ভুলভাল ব্যখ্যা দিচ্ছে এই মহা পাপের সাথে আপনারা নিজেদেরকে জড়াবেন না দয়া করে, তাকে অবশ্যই এর শাস্তি ভোগ করতে হবে, যে মানুষ নিলজ্জ ভাবে পরম অরাধ্যকে নিয়ে মিথ্যাচার করে বেড়ায় তার নিষ্পাপ মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে সে আর যাই হোক কখনো মানুষ হতে পারে না! এই রকম নরপিচাশ👺 অতীতেও ছিল আর ভবিষ্যতেও থাকবে তাই সামগ্রীক ভাবে চিন্তা করে আপনারা সবাই এই মানুষরুপী নরপিচাশ😈 গুলো থেকে সামধানে থাকবেন! পথভ্রষ্ঠ হয়ে নরকগামী হবেন না।🙏
১। ভবিষ্যপুরানাম, ব্রম্মন্ডোৎপত্তি বিস্তার বর্ণন ব্রম্মাবিষ্ণুমোহনাথাং ততঃ শম্ভুসত্ত তেজসা।। আশরীরা বাসুদেবা হ্যনুৎপত্তিরযোনিজঃ।।৭ অনুবাদঃ ব্রম্ম্রা এবং বিষ্ণুর মোহনের জন্য এর পর তেজ থেকে শম্ভু উৎপন্ন হয়। ভগবান বাসুদেব/কৃষ্ণ শরীরহীন, উৎপত্তিহীন এবং অযোনিজ। ২| রামাদিমূর্ত্তিষু কলানিয়মেন তিষ্ঠন্ নানাবতারমকরোদ্ভূবনেষু কিন্তু। কৃষ্ণ স্বয়ং সমভবৎ পরমঃ পুমাণ্ যো গোবিন্দমাদিপুরুষং তমহং ভজামি।। (ব্রহ্মসংহিতা- ৫/৪৮) অনুবাদঃ রাম আদি মূর্তিতে--- অংশভাবে অবস্থান করিয়া পৃথিবীতে যিনি নিজ অংশে নানা অবতার প্রকট করেছেন, কিন্তু যিনি স্বয়ং পরমপুরুষ শ্রীকৃষ্ণরূপে আবির্ভূত হয়েছেন সেই আদিপুরুষ গোবিন্দকে আমি ভজনা করি। ৩। যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত৷ অভ্যুত্থানমধর্মস্য তদাত্মানং সৃজাম্যহম্৷৷ পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷ ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷" আমি যখন মনুষ্যরূপে অবতীর্ণ হই, তখন মুর্খেরা আমাকে অবজ্ঞা করে। তারা আমার পরম ভাব সম্বন্ধে অবগত নয় এবং তারা আমাকে সর্বভূতের মহেশ্বর বলে জানে না। এভাবেই যারা মোহাচ্ছন্ন হয়েছে, তারা রাক্ষসী ও আসুরী ভাবের প্রতি আকৃষ্ট হয়। সেই মোহাচ্ছন্ন অবস্থায় তাদের মুক্তি লাভের আশা, তাদের সকাম কর্ম এবং জ্ঞানের প্রয়াস সমস্তই ব্যর্থ হয়।“ (পবিত্র গীতা ৯/১১-১২) ৪। শ্রীমদ্ভগবত গীতায়-দশম অধ্যায়ে 37 নং শ্লোকে পরমেশ্বর বললেন বৃষ্ণীনাং বাসুদেবোহস্মি পান্ডবানাং ধনঞ্জয়ঃ। মুনীনামপ্যহং ব্যাসঃ কবীনামুশনাঃ কবিঃ।।৩৭।। অনুবাদঃ বৃষ্ণিদের মধ্যে আমি বাসুদেব এবং পান্ডবদের মধ্যে আমি অর্জুন। মুনিদের মধ্যে আমি ব্যাস এবং কবিদের মধ্যে আমি শুক্রাচার্য। ৫। অদো যদ্দারু প্লবতে সিন্ধোঃ পারে অপূরুষম্। তদা রভস্ব দুর্হণো তেন গচ্ছ পরস্তরম্॥ (ঋগ্বেদ সংহিতা শাকল শাখা ১০.১৫৫.৩) "হে অজ্ঞানে আচ্ছন্ন জীব, ঐ দূরে সমুদ্রতীরে যে অপৌরুষেয় কাষ্ঠখণ্ড বিরাজ করছেন, তাঁকে আশ্রয় করে তাঁর উপাসনা করে অনায়াসে তুমি ভবসিন্ধু অতিক্রম করে বিষ্ণুলোকে গমন কর।" ৬। বিপদঃ সন্তু নঃ শশ্বত্তত্র তত্র জগদ্গুরো। ভবতো দর্শনং যৎ স্যাদপুনর্ভবদর্শনম্৷৷ (শ্রীমদ্ভাগবত:১.৮.২৫) "হে জগদ্গুরু ! আমাদের জীবনে পদে পদে বিপদ আসুক ; কারণ বিপদের মধ্যেই নিশ্চিতভাবে আপনার দর্শনলাভ হয় এবং আপনার দর্শনলাভ হলে আর জন্মমৃত্যুর চক্রে পড়তে হয় না৷" মাতা কুন্তী দেবী।
।ওম তৎ সৎ জয় গুরু শুভ সন্ধ্যা ।তাপস ভাই সুস্ত থেক সুন্দর সুহৃদয় হোক ইশ্বরের কাছে এই কামনা রইলো ।ভাই তুমি অনেক শাস্ত্র যেনেছ অনেক গেনি হয়েছে ভালো বক্তব্য রাখতে পার।কিছু সুন্দর সুহৃদয় ও আছো।ভাই অসুবিধা টা কোথায় যেমন একটা সংসারে যখন অনেক ভাই থাকে সেই সংসার যেমন সুখের ,হয় না।তেমন ভগবানের দল যখন ভারী হয়ে যায় সেই দেসেও শান্তি হারিয়ে যায় ।ভাই তুমি বললে কলিযুগের কথা ।ভাই কলি মানে হলো অন্ধ কার ।যে কলির কথা তুমি বললে সে কলি সত্যযূগেও ছিল।এখনও আছে ।আর সব দীনই থাকবে ।আর একটা কথা ভাই দেহধারী কখনো পুন্য ব্রম্ভ হয় না ।তুমি বয়সে আমার থেকে অনেক ছোট তাই তুমি আমি বলে কথা বললাম মনে কিছু নিও না ।ভাই তুমি তো অনেক জেনেছ ।কিন্তু নীযেকে চিনতে বা জানতে পেরেছো ।নিজেকে যত সময় জানতে না পারবে তত সময় কিছু ই জানা হয় না ।হরিচাঁদ তো মারা গেছেন ।এখন কোথায় আছেন তাকে খোজ তাকে জান।তাহলে তোমার সব জানা হবে ।নইলে তুমি কিছু ই জান না।ওম শান্তি ওম শান্তি ওম শান্তি ।ভালো থেক সুন্দর সুহৃদয় হোক ইশ্বরের কাছে এই কামনা রইলো ।
@@flashlight3333 ব্রেনওয়াশ তো চৈতন্য মহাপ্রভু নিত্যানন্দ প্রভু করতেন। কারণ ব্রেনে অনেক উল্টাপাল্টা ভগবানের নাম করে বেশভূষা ধারণ করে আর ভগবান বানিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। আরে বৃণে এত ময়লা আবর্জনা রূপ চিন্তা ধারাকে ওয়াশ করতে হবে। তার জন্য ইসকনই সেরা।যেমন চৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ প্রভু জগাই মাধাই এর ব্রেন ওয়াশ এর মাধ্যমে উদ্ধার করেছিলেন।
অন্যের ধর্মমত নিয়ে গবেষণা করা বন্ধ করুন। এটা কোনো ভালো মানুষের কাজ নয়। পৃথিবীতে বর্তমানে প্রায় ৪৩০০ প্রকার ভিন্ন ভিন্ন ধর্মমত রয়েছে। আপনি সনাতন ধর্ম বাদ দিয়ে বাকী সব ধর্মের ওকালতি শুরু করেন। নিজেকে কত বড় পণ্ডিত ভাবেন?
আজ আপনাদের মতো কীছু মানুষের জন্য সনাতনধর্ম শেষ হচ্ছে। ইউটিউব চ্যানেলে নয় সরাসরি বৈঠকে সমবেত হয়ে।সিদ্ধান্ত করুন সকলে মিলে না হলে খুব বিপদে পড়বেন কীর্তনীয়া হোক ।বা যেই হোক না কেন। ভুল বললে ক্ষমা করবেন।
চৈতন্য মহাপ্রভু কৃষ্ণকে অনুসরণ করেন, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা উনিও চৈতন্য ও বুদ্ধদেবের মিলন করে নূতন ভক্তিধরম প্রতিষ্ঠা করেন।গৃহস্থ ধর্ম কে ত্যাগ করেনি। সনাতনী ধর্মে হরিচাঁদ ঠাকুর,কৃষ্ণ চৈতন্য, রামকৃষ্ণ,রাম, অনুকুল ঠাকুর ইনারা সকলে ভগবান। ভগবানের ভগবান বাবা সাহেব আম্বেদকর।
আমি হরিচাঁদ ঠাকুর কে সম্মান করি 🙏🏻 কিন্তু ভগবান শ্রীকৃষ্ণই সর্ব শক্তিমান কারন ঈস্বর পরম কৃষ্ণ সদচিতানন্দ বিগ্ৰহ অনাদির আদি গোবিন্দ সর্ব কারন কারনম । কৃষ্ণই সর্ব শক্তিমান 🙏🏻 এছাড়াও আরো অনেক প্রমান আছে বুঝলেন রাঁধে রাঁধে জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🏻💞💞💞🙏🏻
অনেক সুন্দ একটা কথা জে আসল ভগবান কে, আমরা কার উপসনা করি বা করবো, আর ভগবানের অথ কি, আর সবাই ভগবান, ইসর, গড, আল্লাহ্, এই জে বিসয়টা আছে, এটার ভিতরে জত বিভেদ, কে কার পখ নিবে, আর আমার মতে এই বিস জগতের মালিক বা পরিকল্পনা কারি জিনি এই জগতের সকল কিছু বানিয়েছেন বা গরেছেন বা প্রন দিয়েছেন, সেই ভগবান, গড,ইসর, আল্লাহ, এই একজনই, বহু ভগবান হতে পারেনা, হা অতার, প্রাতিনিধি বা পরিচালনা কারি, জেমন একটা দেশ পরিচালনা কারি জেই ভাবে দেশ চালাই, সেই দেশ চালাতে জা জা দরকার জেই জেই ভাবে চালাবে, ঠিক এই বিসয়টাও এমনই হতে পারে কি, আর ভগবান জিনি ওনি তো মরতে পারেনা, চির জিবি, আর সুনাতনিতে জারা জারা এসেছেন সকল ধরমের, তারা সবাই এই জগতেই জন্ম নিয়েছেন মানব আকারে, তারা তো ভগবান হতে পারেনা, হা উনারা জুগে জুগে অবতার বা প্রতি নিধি বানাতে পারেন, এই জগত পরিচালনা করিতে জুগে জুগে, কতই না ধরম এসেছে এই এত ধরম কে বানালেন কেনই বা বানালেন, এই মারা মারি খুনা খুনি হিংসা রক্ত পাত করা লখ লখ ঘর বারি বংস সমাজ মানুষ জিব কত কি ধংস করে ধরম প্রতিঠান করা, এটাকি ভগবান, গড,ইসর, আল্লাহ, নিজে বলেছেন এই ভাবে তুমরা আমার ধরম পরিচালনা কর, বর ছুট সকলকে মেরে বিধবা করে, এতিম করে, লুঠন করে, জালিয়ে পুরিয়ে মেরে, এমার ধরম প্রতিঠান কর, সেই মহান মালিক সকলে শ্রিষ্টি করতা ওনি এভাবে বলেছেন কি হা, আর কেও ওনাকে নিজ চোখে দেখেছেন কি এই জগত সংসারের মালিক কে হা, দয়া করে আমাকে সঠিক জবাব দিবেন, আমি আসাই রহিলাম, কেন না এই চেনেল আমার কাছে খুব ভাল লাগে, এখন সত্ত না মাথা আমি জানিনা, কিন্ত কিছু কিছু বিসয় আমার মনের কাথা গুলি পাছি।আর আলাদা ভাবে আমি আপনার সাথে কথা বলতে চাই, জোগা জোগ করতে চাই, জদি কুন হোয়াট সাপ, ইমু থাকে নামবার দিবেন দয়া করে, আমি খুবই জরুরি কথা গুলো জানতে চাই ও বলতে চাই, ভাল থাকুন সব সময়। আকেরটা কথা তবে সত্তি কারের ধরম বই কুনটা জেটা সয়াং ভগবানের বানি, জানাবেন, আমরা সবাই একটা অন্ধ কারে আছি ও আমাদের রাখতেছে, কেন এমন হা কেন ধোকা দিছে আমাদের, তবে কি ভগবান, ইসর, গড, আল্লাহ, বলতে কেও নাই কি, আমাদের একটা ধোকায় রাখতেছে কি, জে জেই ভাবে পারে সেই ভাবে চালাছে কি, আমি জানতে চাই দাদা।
দাদা খুব দুঃখজনক ব্যাপার হলো আজকের এই দিনে এখনও আমাদের সঠিক উত্তর দিতে না পারায় কারণ, আপনার কাছে নিবেদন সবাই তার নিজের ইস্ট নিয়ে আলোচনা করে তবেই আপনার বলা উচিত। অনেক অনেক গবেষণা করে বিতর্কের সৃষ্টি না করে শুধু সঠিক বলাই ভালো। এখনও বলছি মানুষ মানুষ এর মধ্যে লড়াই লাগানো ঠিক নয়।
আমি বেশি পড়াশোনা করি নাই শাস্ত্র নিয়ে l তবে কৃষ্ণের জন্মের আগের গ্রন্থ গুলো থেকে যাহা জানা যায় তাতে ভগবানের সব গুন কৃষ্ণের মধ্যে নেই l তবে কৃষ্ণকে পূর্ণ অবতার বলা যেতে পারে l আর শুধু কৃষ্ণ কেন যে কোন সাধু গুরুই ভক্তের কাছে ভগবান হতে পারে lএক শ্রেণীর মাতাল কৃষ্ণ ভক্ত কৃষ্ণকে ভগবান বলে অবতার তত্ত্বকে অস্বীকার করছেন l অবতার তত্ত্বকে অমান্য করলে সব শাস্ত্র গ্রন্থ উলোট পালট হয়ে যাবে l আর ব্রহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বর দূর্গা এরা কৃষ্ণের দাস দাসীতে পরিণত হবে l এখনও দুই একটা পুরানো অবতার এর ছবিতে বিষ্ণুকে মধ্যমনি হিসাবে দেখানো হচ্ছে l কিন্তু এই ছবি গুলো বিকৃত করা শুরু হয়ে গিয়েছে l আমি বিকৃত ছবি অনেক দেখেছি l মানুষকে ভুল বোঝানো হচ্ছে l কৃষ্ণ নাম বিক্রি করা শুরু হয়ে গিয়েছে l এরা মুখে বলছে সনাতনী কাজের বেলায় পুরানো গ্রন্থ মানছে না l
Jay krisno sai hori jay ram sai hori jay coytonno sai hori ...... Ami o hori kay mantm na.... Boltm sa ishor na kintu akdin akta ghotona dhaka.... Akhon taky cara ami kisu mani na 😢
ভগবান বলে কেউ কোথাও নেই। ভগবান একটি ভাঁওতা। ধর্ম একটি ব্যবসা। কিছু দুষ্টু ধান্দাবাজরা ধর্মকে জিইয়ে রেখেছে নিজেদের স্বার্থের কারণে। ভগবানের অস্তিত্ব কোথায়? পুঁথি-পত্রে,যুক্তিতর্কে। এছাড়া আর কোথাও তাঁকে পাওয়া যায় না। মানুষের কোনো কাজে আসে না। তাই আপনারা এই ভাওতাবাজি থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ হওয়ার চেষ্টা করুন।
হিন্দুদের ধর্ম নিয়ে শুধু গুতা গুতি ছাড়া অন্য কোনো কাজ নেই, সবার কাজে সবার ভগবান বড় । মানুষ ও সমাজকে যে অন্ধকার থেকে উদ্ধার করে এবং মানুষের মত বাঁচতে শিকায় তিনি প্রকৃত ও সত্যিকার ভগবান, আমার অন্তর আত্মার অনুভূতির থেকে বলছি।
পরমশক্তির কাছে যুক্তি-তর্ক ভিত্তিহীন। যুক্তি-তর্কে কাউকে ভগবান বানানো যায় না। প্রত্যেকের জীবন কাহিনী থেকেই পাওয়া যায় লোকশিক্ষার জন্য কার কত শক্তি ছিল??? মিথ্যা প্রশংসায় কী মূল্য আছে?
নমস্কার দাদা, আপনাদের এই প্রচারণা সমাজের জন্য কোন কাজে আসবে না। কারণ ঈশ্বর অনুভূতি যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার এসব যুক্তি-তর্ক দিয়ে প্রমাণ করা যায় না। জা রামকৃষ্ণ দেব বলেছিলেন।
ভাই তুমি ও লোকটা কি বুঝলে? এতো উলু বনে মুক্তা ছড়ানোর মত l উনি বলেছেন যে কেউ যে কোন কাউকে ভগবান মনে করতে পারে l রাম কৃষ্ণ, হরি চাঁদ, লোক নাথ, অনুকূল যে যুক্তিতে ভগবান কৃষ্ণও সেই যুক্তিতে ভগবান l আর শাস্ত্রে কৃষ্ণকে ভগবান বলা নেই l সেই জন্যই উনি গ্রন্থ দেখাচ্ছেন l আর এক শ্রেণীর লোক বলছে কৃষ্ণ আসল ভগবান অন্য ১৩জন মহাপুরুষ নকল ভগবান l এই জন্যই এতো শাস্ত্রের গু ঘাঁটতে হচ্ছে l ওই ১৩ জনের মধ্যে তোমার রাম কৃষ্ণ ও আছে l
সত্যি দাদা কথা গুলো ভালো লাগলো❤️ আমার ইস্টদেব হলো অনুকূল ঠাকুর। আমি ঠাকুর কে ভক্তি শ্রদ্ধা করি। তবে দেখলাম ইসকন এর একজন বক্তা জিতেন্দ্রীয় দাস উনি তো আমার, আপনার গুরুকে একদম অসম্মান করে কথা বলছেন।যা ঠিক না।
@@gangsterboy9114 আরে ভাই তুমি যদি সনাতন হয়য়া থাকো তাহলে বলি। তুমি আর আমার সনাতন ধর্ম কি আলাদা নাকি।শুধু একেক গুরুর একেক মত। কিন্তু ঘুরাই ফিরাই সবাই ভালো শিক্ষা পায়। তাই বলে তো আরেক জনের আরাধ্য কে কেউ তুচ্ছ করে কথা বলতে পারে না
@@gangsterboy9114 ভাই আমি মতুয়া না। আমার কমেন্ট ভালো করে পড়েন। আর মতুয়া না দেখে যে আমি মতুয়া দের তুচ্ছ করে কথা বলবো আমার গুরুদেব এ শিক্ষা দেয় নাই আমাকে😊
ভগবান বলে কেউ কোথাও নেই। ভগবান একটি ভাঁওতা। ধর্ম একটি ব্যবসা। কিছু দুষ্টু ধান্দাবাজরা ধর্মকে জিইয়ে রেখেছে নিজেদের স্বার্থের কারণে। ভগবানের অস্তিত্ব কোথায়? পুঁথি-পত্রে,যুক্তিতর্কে। এছাড়া আর কোথাও তাঁকে পাওয়া যায় না। মানুষের কোনো কাজে আসে না। তাই আপনারা এই ভাওতাবাজি থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ হওয়ার চেষ্টা করুন।
যে রাম, নারায়ন, কৃষ্ণ, শীব মানে না যে কি করে সনাতনী হতে পারে আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন? আপনারা কেউ এই কলির পিচাশ 👹এর মিথ্যাচার আমলে না নিয়ে নিজের বিবেক দিয়ে নিজেই যাচাই করুন, দুই একটা শাস্ত্র পড়ে সনাতনকে বুঝতে পারা অত সহজ কাজ নয়, এই পিচাশ💩 যে মিথ্যাচার করে ভুলভাল ব্যখ্যা দিচ্ছে এই মহা পাপের সাথে আপনারা নিজেদেরকে জড়াবেন না দয়া করে, তাকে অবশ্যই এর শাস্তি ভোগ করতে হবে, যে মানুষ নিলজ্জ ভাবে পরম অরাধ্যকে নিয়ে মিথ্যাচার করে বেড়ায় তার নিষ্পাপ মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে সে আর যাই হোক কখনো মানুষ হতে পারে না! এই রকম নরপিচাশ👺 অতীতেও ছিল আর ভবিষ্যতেও থাকবে তাই সামগ্রীক ভাবে চিন্তা করে আপনারা সবাই এই মানুষরুপী নরপিচাশ😈 গুলো থেকে সামধানে থাকবেন! পথভ্রষ্ঠ হয়ে নরকগামী হবেন না।🙏
🎉আপনার কথাবার্তা ও যুক্তি অত্যন্ত খোরা। তবে আপনার একটি কথার গরুত্ব দিচ্ছি। "আপনার যার যাকে ইচ্ছা ভগবান বলুন।" কিন্তু ঝগড়া বিবাদ করে সনাতন ধর্ম তথা নিজেদের ক্ষতি নিজেরা করবেন না। এতে অন্য ধর্মের লোকেরা সনাতন ধর্মের নিন্দা বদনাম ও কুৎসা রটনা করার সুযোগ পাবে।
@@HaribhaktiTv এই বিশ্বারূপ শ্রীভগবান দেখিয়ে ছিলেন, কৃষ্ণ ঈশ্বর তাই, সেটা প্রমাণ করার জন্য কৃষ্ণ বিশ্বারূপ দেখিয়েছিলেন, ভগবান কৃষ্ণ বিশ্বারূপ দেখিয়ে ছিলেন এটা কথায়, লেখা আছে, ইয়ারকি করছেন নাকি, এবং কৃষ্ণ এটাও বলেছে যখন পৃথিবীতে দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন আমিই আসবো, এটাও কি ভগবান বলেছে 😁😁
আল্লাহ যেমন তার নবীদেরকে পাঠান ঠিক তেমনি হিন্দু ধর্মে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ হরিচাঁদ ঠাকুরকে পাঠিয়েছিলেন ধর্মের শিক্ষা দেওয়ার জন্য নাম মিলাবার জন্য আর আপনি স্বয়ং তাকে ভগবানের জায়গায় বসিয়ে দিয়েছেন মশাই বা আপনাদের মত পন্ডিতেরা তো বিশাল জ্ঞানী আপনাদের মতন কিছু পন্ডিতদের জন্য আর মানুষ ভগবানকে চিনতে পারছে না। সত্যিই এই বিশ্বে ভগবানের ফ্যাক্টরি হয়ে গেছে আমি বলছি কৃষ্ণ ভগবান বৈষ্ণব ধর্ম বলছে চৈতন্য মহাপ্রভু ভগবান আবার আপনি বলছেন হরিচাঁদ ঠাকুর ভগবান। কত ভগবান। অথচ আমাদের নিজেদের মনটাই ঠিক নেই কে ভগবান। ঠিক করে আগে নিজের মনটাকে
দাদা আমাদেরও এসব ভিডিও করতে ভালো লাগে না কিন্তু যখন দেখি এই সব গ্রন্থের রেফারেন্স দেখিয়ে শূদ্রদের মগজ ধোলাই হচ্ছে তখন তো চুপচাপ মেনে নিতে কষ্ট হয়। তাই শাস্ত্রের যথার্থ সত্য তুলে ধরা আমাদের কর্তব্য বলে আমি মনে করি। 🙏
ভগবান বলে কেউ কোথাও নেই। ভগবান একটি ভাঁওতা। ধর্ম একটি ব্যবসা। কিছু দুষ্টু ধান্দাবাজরা ধর্মকে জিইয়ে রেখেছে নিজেদের স্বার্থের কারণে। ভগবানের অস্তিত্ব কোথায়? পুঁথি-পত্রে,যুক্তিতর্কে। এছাড়া আর কোথাও তাঁকে পাওয়া যায় না। মানুষের কোনো কাজে আসে না। তাই আপনারা এই ভাওতাবাজি থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ হওয়ার চেষ্টা করুন।
সাধক ভগবান হয়না।ভক্তদের উপর নির্ভর করে।গীতা এমন একটি ধর্ম গ্রন্থ যা বিশ্বে রিসার্চ হচ্ছে।সাধক হরিচাঁদ ঠাকুর কে প্রনাম জানাই। পৃথিবীর সকল কোনায় যতজন সাধক আছেন সবাই নমস্য ।
@@dularmotua9875 ইশ্বর,ভগবান, ভগবতী, অবতার,মহামানব ও মানুষের সঙ্গা আগে জানুন তারপর কথা বলুল। আপনারা সবাইকে ভগবান বানাচ্ছেন অথচ এর কোনটারই সঙ্গা জানেন না।
শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের ভক্তরা নিজের গুরুকে যেমন সম্মান করেন অন্যের গুরু কে তেমনি সম্মান করেন। আপনার কথাগুলো ভালো লাগলো
Joy guru
100 right joy guru dada
হ্যা,,,পুর্বপুরুষের মহাপুরুষদের শ্রদ্ধা করতেই হবে।
❤
শ্রীহরি যে স্বয়ং ভগবান তা স্বার্থান্বেষী দের মানতে বড় কষ্ট হচ্ছে
সব ভগবান কে শ্রদ্ধা করা উচিত। এই কথাগুলো বল।
ভাই ভগবান একযোনি হয়@@SusimMajhi
আপনি ঠিক বলেছেন হরিচাঁদকে ভগবান বলতে এদের সব কষ্ট হয়
🕉️সোজা কথায় আসি___
রাম কার পুজো করতো
রাবন কার পুজো করতো
কৃষ্ণ কার পুজো করতো
পরশুরাম কার পুজো করতো___
হরি ভক্তরা তুলসী মালা পড়ে__সত্য যুগের মুনি ঋষিরা কিসের মালা পোরতো___
পরমেশ্বর হলেন শ্রেষ্ঠ যিনি কারো পুজা করেন না__কারন তিনি সর্ব শক্তিমান___
আর শিব কারো পুজা করেনা__এর থেকে বড় প্রমান আর কি হতে পাড়ে।
har har mohadev
শিব শুনেছি সব সময় ধ্যানে মগ্ন। কার ধ্যান করেন?
@@Vedic_Religion108 আমি সব কিছুই পড়েছি বা বুঝি তা নয়। আমিও এমন কথাই বলছি যে যদি শিবই শেষ কথা হয় তা হলে তিনি ধ্যানমগ্ন হয় কেন? আপনি যে নিরাকার পরব্রহ্মের কথা বলছেন আমি তাকে রূপ দিয়ে থাকি, কারণ আমাদের মত সাধারণ মানুষ রূপহীন কাউকে কল্পনা করতে পারে না । আপনি বা আপনারা পারলেও আমি পারি না। ভগবান রূপহীন মানি কিন্তু ধ্যান করতে গেলে পারি না। ভগবান অন্ধকার জানি কিন্তু তার মধ্যেই একটা আকার খুজে বের করাই ধ্যান করা।
@@rahulll98 দেবী দুর্গার
@@saptarshi9719 করতেই পারেন তিনি। আমরা তার বিবেচনা করার অযোগ্য।
Jay bholenath 🙏🙏
সবার ইষ্ট কে প্রদ্ধা ও সন্মান করা উচিত \ আমি মতুয়া না হয়েও প্রত্যাহ দুই বেলা হরৈচাদ ঠাকুর সহ আরও অন্যান্য সবাইকে শ্রদ্ধা ও প্রনাম জানাই, এক্ষেত্রে কোন বিভেদ করি না যত মত তত পথ' 'প্রতিটি মানুষের চৈতনের উদয কামনা করি।
পরনিন্দা পরচর্চা ভালো নয়,আপনি আরম্ভ তো খুব বাড়াবাড়ি করে বলছেন। আপনার ঠাকুর আপনাকে ঠিক রাস্তা দেখায় যেন 🙏
হরিচাঁদ ঠাকুর। আমার ভগবান।
দাদা আপনার কাছে আমার বিনীত অনুরোধ যে আমাদের সবশ্রেষ্ঠ এই সনাতন ধর্মকে এইভাবে বিকৃত করবেন না।আপনাকে প্রথমই বলি ব্রহ্মপুরাণে ৫/১ পড়ে দেখবেন যে, শ্রীকৃষ্ণ সেখানে কী বলা হয়েছে।শ্রীকৃষ্ণ যে পরম ইশ্বর বা ভগবান সেটি শাস্ত্রে অনেক জায়গা উল্লেখ আছে। এছাড়া আপনি ভালো করে গীতা পড়বেন। গীতার এই অমিত বাণীগুলোকে বিকৃত করবেন না।আজকে সারা বিশ্বে ইসকন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অমৃত বাণী প্রচার করছেন। আমার তো মনে হচ্ছে যে আপনি এগুলো সব ষড়যন্ত্র করে এই বিকৃত আলোচনা করছেন।আমাদের সনাতন ধর্মাকে এগিয়ে নিতে হলে সবাইকে একত্রে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এর নির্দেশিত পথ অনুসরণ করতে হবে।
Absolutely Right
আসল ভগবান হলো আত্মা ভগবান প্রতি ঘটে বাস করে। তেমন আত্মায় ভগবান
এদের বলে কিছু হবে না এরা নিজের নাক কেটে ও অন্যের যাত্রা ভঙ্গ করছে এতে যে আমাদের ধর্মের অপমান হচ্ছে এটা এরা বোঝে না ইস্কোন নিয়ে এদের এতো জ্বালা কেনো বুঝি না ইস্কোন এর কেউ তো এমন ভিডিও বানাই না এই দেখেই বোঝা জাই কাদের মন পরিষ্কার আর ইস্কোন আছে বলে দেশে বিদিশে সনাতন ধর্ম কে সবাই ভালোবাসে তবু ও এদের মনের ময়লা গেলো না যার যাকে ভালো লাগে সেই তাকেই মান না বাবা এমন করে ঠাকুর দেবতা ভগবান কে কেনো টানা টানি করছেন
Na vay, atma Vogoban noy, atma holo poromatmar angsho. Gita porley bujhte parben.
❤ জয় শ্রীকৃষ্ণ❤❤❤
শ্রী কৃষ্ণ হলেন পরম ঈশ্বর এতে কোনো সন্ধেহ নেই, হরে কৃষ্ণ 🕉️🙏🚩
কিন্তু যুদ্ধের আগে সুগ্রীবকে চেনার জন্যে রাম সুগ্রীবের গলায় গজপুষ্পীলতা বেঁধে যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠান। এরপর যখন বালি-সুগ্রীবের যুদ্ধ চলছিল তখন রাম গজপুষ্পীলতা - এর চিহ্ন দেখে সুগ্রীবকে চিহ্নিত করেন এবং আড়াল থেকে বালির প্রতি বাণ নিক্ষেপ করে তাঁকে হত্যা করেন। এই জন্যই পরের জন্মে জরার হাতে শ্রীকৃষ্ণের মৃত্যু ঘটেছিল। লে ভগবান তো মারা গেছে😅
আসল কথা কি জানেন ভাই কে ভগবান কে ভগবান না এইসব শুধু তারাই বলে যারা কিছুই বুঝে না
ভগবানকে শুধু ভক্তরাই জানে প্রত্যেকটা মানুষের ভক্ত হওয়ার চেষ্টা করুন
ঠিক বলেছেন।
❤
কমেন্ট গুলো পরলাম খুব কষ্ট লাগল আমাদের চিন্তা শক্তি দেখে। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ত্রেতাযুগে অনেক অলৌকি নিলা করার পরেও তাকে কেউ ভগবান বলেনি কেউ বুঝতেই পারেনি আর পারেনি বিধায় তাকে বিশ্বরূপ দেখাতে হয়েছিল। এবং তিনি বলেছেন তিনি আবার এবং বার বার আসবেন আর তিনি এসেছেন ও কলিতে শ্রীহরি হয়ে তাই কলির মানুষ ও এখন বুঝবে না সেদিন বুঝবে যেদিন আর সময় থাকবে না যে কৃষ্ণ সেই হরি ❤❤❤ জয় হরিবোল জয় গোবিন্দ 🥰
আমরা যে সবাই সনাতনী সেটা বড় কথা ❤❤❤❤❤❤❤❤
শুনুন দাদা, মা বাবা যতই খারাপ হোক তাদের নিয়ে সমালোচনা করা যেমন পাপ সেরকম শাস্ত্র নিন্দা করাও মহাপাপ ,যখন শাস্ত্র রচনা হয়েছে আপনিও ছিলেন না আমিও ছিলাম না। কারণ আমাদের সনাতন ধর্মে শাস্ত্রই হল ভগবান তাতে যায় লেখা থাক। সেটাই আমাদের শ্রেষ্ঠ এবং তাই শাস্ত্র পড়ে যদি ভক্তি জন্মায় তবেই ভগবানকে পাওয়া যায়। আর স্বাস্থ্যের নিন্দা করলে জীবনে কখনো ভগবান পাওয়া যায় না তাই শাস্ত্রের ভুল ধরার জন্য বৃথা সময় নষ্ট করবেন না অন্য কাজ করুন তাতে সংসারে দুটো টাকা পয়সা আসবে।
১। ভবিষ্যপুরানাম,
ব্রম্মন্ডোৎপত্তি বিস্তার বর্ণন
ব্রম্মাবিষ্ণুমোহনাথাং ততঃ শম্ভুসত্ত তেজসা।।
আশরীরা বাসুদেবা হ্যনুৎপত্তিরযোনিজঃ।।৭
অনুবাদঃ ব্রম্ম্রা এবং বিষ্ণুর মোহনের জন্য এর পর তেজ থেকে শম্ভু উৎপন্ন হয়।
ভগবান বাসুদেব/কৃষ্ণ শরীরহীন, উৎপত্তিহীন এবং অযোনিজ।
২| রামাদিমূর্ত্তিষু কলানিয়মেন তিষ্ঠন্
নানাবতারমকরোদ্ভূবনেষু কিন্তু।
কৃষ্ণ স্বয়ং সমভবৎ পরমঃ পুমাণ্ যো
গোবিন্দমাদিপুরুষং তমহং ভজামি।।
(ব্রহ্মসংহিতা- ৫/৪৮)
অনুবাদঃ রাম আদি মূর্তিতে--- অংশভাবে অবস্থান করিয়া পৃথিবীতে যিনি নিজ অংশে নানা অবতার প্রকট করেছেন, কিন্তু যিনি স্বয়ং পরমপুরুষ শ্রীকৃষ্ণরূপে আবির্ভূত হয়েছেন সেই আদিপুরুষ গোবিন্দকে আমি ভজনা করি।
৩। যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত৷
অভ্যুত্থানমধর্মস্য তদাত্মানং সৃজাম্যহম্৷৷
পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷
ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷"
আমি যখন মনুষ্যরূপে অবতীর্ণ হই, তখন মুর্খেরা আমাকে অবজ্ঞা করে। তারা আমার পরম ভাব সম্বন্ধে অবগত নয় এবং তারা আমাকে সর্বভূতের মহেশ্বর বলে জানে না। এভাবেই যারা মোহাচ্ছন্ন হয়েছে, তারা রাক্ষসী ও আসুরী ভাবের প্রতি আকৃষ্ট হয়। সেই মোহাচ্ছন্ন অবস্থায় তাদের মুক্তি লাভের আশা, তাদের সকাম কর্ম এবং জ্ঞানের প্রয়াস সমস্তই ব্যর্থ হয়।“
(পবিত্র গীতা ৯/১১-১২)
৪। শ্রীমদ্ভগবত গীতায়-দশম অধ্যায়ে 37 নং শ্লোকে পরমেশ্বর বললেন
বৃষ্ণীনাং বাসুদেবোহস্মি পান্ডবানাং ধনঞ্জয়ঃ।
মুনীনামপ্যহং ব্যাসঃ কবীনামুশনাঃ কবিঃ।।৩৭।।
অনুবাদঃ বৃষ্ণিদের মধ্যে আমি বাসুদেব এবং পান্ডবদের মধ্যে আমি অর্জুন। মুনিদের মধ্যে আমি ব্যাস এবং কবিদের মধ্যে আমি শুক্রাচার্য।
৫। অদো যদ্দারু প্লবতে সিন্ধোঃ পারে অপূরুষম্।
তদা রভস্ব দুর্হণো তেন গচ্ছ পরস্তরম্॥
(ঋগ্বেদ সংহিতা শাকল শাখা ১০.১৫৫.৩)
"হে অজ্ঞানে আচ্ছন্ন জীব, ঐ দূরে সমুদ্রতীরে যে অপৌরুষেয় কাষ্ঠখণ্ড বিরাজ করছেন, তাঁকে আশ্রয় করে তাঁর উপাসনা করে অনায়াসে তুমি ভবসিন্ধু অতিক্রম করে বিষ্ণুলোকে গমন কর।"
৬। বিপদঃ সন্তু নঃ শশ্বত্তত্র তত্র জগদ্গুরো।
ভবতো দর্শনং যৎ স্যাদপুনর্ভবদর্শনম্৷৷
(শ্রীমদ্ভাগবত:১.৮.২৫)
"হে জগদ্গুরু ! আমাদের জীবনে পদে পদে বিপদ আসুক ; কারণ বিপদের মধ্যেই নিশ্চিতভাবে আপনার দর্শনলাভ হয় এবং আপনার দর্শনলাভ হলে আর জন্মমৃত্যুর চক্রে পড়তে হয় না৷" মাতা কুন্তী দেবী।
তাপস বাবু নিন্দা করলেন কোথায়। আপনি তো নিন্দা, সমালোচনা আলোচনা কিছুই বোঝেন না। অন্ধ হয়ে পাগল হ ওয়ার দিন শেষ। গুরু চাঁদ ঠাকুর এটাই বলে গেছেন যে তোরা লেখা পড়া শিখে নাও তাহলে কোনটা ভালো আর কোনটা মন্দ সব বুঝতে পারবে। **অনন্ত অসীম যদি দেখি বারে চাস। ধর্ম নয় আগে তুই শিক্ষা জলে ভাস।।**
কৌতুক- এক : যে বই কেউ পড়ে নাবইমেলার নিউজ করতে গেলেন এক সাংবাদিক। দেশের নামিদামি এক লেখক প্রশ্ন করলেন তাকে-লেখক: বলুন তো, ক্ল্যাসিক বই কাকে বলে?সাংবাদিক: কাকে বলে?লেখক: যে বইয়ের সবাই প্রশংসা করে, কিন্তু কেউ পড়ে না।
আমরা কি কখনো হিন্দু বাঘ,মুসলমান সিংহ,খৃষ্টান হাতি বা ইহুদি জিরাফের কথা শুনেছি? না! পশু,পাখি,গাছপালা ওদের ও প্রাণ আছে সুতরাং জীব।অথচ মনুষ্য নামক জীবের ই একমাত্র ধর্ম আছে!মানুষ ধর্মের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় উপকরণ! ধর্মের জন্য মানুষ চাই! তাই তো প্রতিনিয়ত conversion বা ইসলামের দাওয়াত বা "ন হিন্দু পতিত ভবেৎ" (যেন সমাজপতিরা নয় নিজেই নিজেকে পতিত করেছিল!) বলে 'পরাবর্তন' এর আহ্বান! সকলের মনোগত বাসনা ১০০ শতাংশ মানুষ তার ধর্মের হোক। লোক টানতে না পারলে মিশনারি,ওয়াজী,বাবাজী কারোর value নেই! কিন্তু লোকে (পিউ রিসার্চ সেন্টার ও অন্যান্যরা) ২১০০ সালেও ৩৩,২৪,১৬,১৫,৮ এর একটু আধটু এদিক ওদিক ছাড়া ৫০ শতাংশ ও কোনো এক পক্ষ হবে না! সুতরাং ৫০ শতাংশের বেশী লোক সব সময় হেল, জাহান্নাম বা নরকবাসী থাকবে!
পৃথিবীর এমনকি হয়ে যাচ্ছে হরিচাঁদ ঠাকুর লোকনাথ বাবা রামকৃষ্ণ অনুকুল ঠাকুর সবাইকে একই সময় আসতে হলো।আপনি যতগুলো শাস্ত্রীয় প্রমাণ দেখাচ্ছেন সবগুলো ভুল ব্যাখ্যা করেছেন। আপনাকে আমি চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলব আপনি ঢাকা ইসকন মন্দির আসুন। শাস্ত্র নিয়ে বসুন তারপর আপনার অবস্থা দেখব কিরকম। আশাকরি কমেন্টের রিপ্লাই দিবেন
ইতিহাস না জেনে উলটো পালটা বলা ঠিক না.অন্তর ভাই পরাশূনাকর,
অন্তরভৌমিকতোচনডালজাতভুকত্.তা পশদাজাহাবলেন.শঠিকব্ইএর.পাতায় পাতায় দেখিয়ে বলছেন.ইশকনের.বইনয
আচ্ছা আপনার কি মাথা খারাপ আছে ভুল ভাল তো আপনি বলছেন।।। লোকনাথ বাবা র জন্ম 1730 আর হরিচাঁদ ঠাকুরের জন্ম 1812 আর অনুকূল ঠাকুরের জন্ম 1888 তাহলে সবাই একই সময় কিকরে হলো
তাপস বাবু হরি গুরুচাঁদ দর্শনেআমরা পাই মাবাবা ই। শ্রেষ্ট ভগবান আর পঞ্চ তন্ত্র ওই কাল্পনিক ভগবান না মানলে ও চলবে মুলনিবাসিদের জয় মাবাবা জয় হরিবোল জয় মুলনিবাসির জয় ভিম ❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আপনি ও ঠিক, কারণ ,গুরুবন্ধনায় বলা হয়েছে , গুরু ব্রহ্মা ,গুরু বিষ্ণু, গুরুদেব ও মহেশ্বর, গুরুদেব ও পরমব্রহ্ম তস্ময়ী শ্রীগুরুবে নম।।
Boka number 1000000%
Krishna vogoban নয়, কৃষ্ণ একটা ভালো মনের মানুষ
অপূর্ব আলোচনা খুব দারুন আলোচনা দারুন আলোচনা।
কোনো ব্যক্তিকে ভগবান প্রমাণ করতে হলে তার গুনবানী সমন্বিত কর্মকাণ্ড প্রচার করলেই হয় । এরজন্য কষ্ট করে অন্যকে ছোটো করার প্রয়োজন নাই । নিজে যারে বড়ো বল সে বড়ো নয়, লোকে যারে বড়ো বলে সেই বড়ো হয় । অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী ।
Thek
বেটা ধর্ম করোস না বুঝে না শুনে ভগবানকে নিয়ে আলোচনা করোস না।৬৪ কলায় পূর্ন কে কার মধ্যে আছে এই ৬৪ কলা।
ভালো হয়ে যা বেটা
শ্রীকৃষ্ণ যে ভগবান এটা বিশ্বাস করার জন্য কোন প্রমাণ লাগে না তার নিকট গেলে তার পূজা করলে তার নাম করলেই বোঝা যায় তিনিই পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ 🙏🙏🙏🙏🙏♥️♥️♥️♥️♥️
যিনি নিজেকে ভগবান বলে দাবি করবে বা যাকেই ভগবান বলে মান্য করতে চাইবেন তাকে অব্যশই তার বিশ্বরূপ দেখতে হবে কারণ ভগবান এর বিশ্বরূপ থাকে, আর হ্যাঁ হরি চাঁদ ঠাকুর ও হরি ভক্ত ছিলেন আর হরি কে? স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ ❤️ আপনার আরাধ্য হরি চাঁদ ঠাকুর ও আমার আরাধ্য শ্রীহরির ভক্ত ছিলেন 🥰
শ্রী কৃষ্ণ আগেই প্রমান করেছেন,শত শত প্রমান দিয়েছেন। হরিচাদ শুধু শ্রী কৃষ্ণের ই সাধক।একজন সাধক কখন ভগবান হয় না।
হরিচাঁদ ঠাকুরের চরণে শতকোটি প্রণাম তিনি একজন মহাপুরুষ ছিল কিন্তু আমাদের কিছু লোক তাকে আমরা ভগবান বানিয়ে ফেলছি অথচ আমরা কি মারাত্মক ভুল করছি এই ভুল কবে শুধরাবে মানুষ সঠিক পথে যাবে যে একজন মানুষকে আমরা ভগবান বলছি এবং আসল ভগবান কে আমরা ভুলে গেছি
অবশ্যই 🙏🙏
একদমই সঠিক বলেছেন,,শ্রী কৃষ্ণের চরনের দাস ছিলো হরিচাঁদ ঠাকুর,গুরুচাঁদ ঠাকুর
পাও কই তোরা
আগে সত্যটা জানার চেষ্টা কর। বাস্তব ধর্মে আসো।গালকল্পে ভরা।মহাভারত কাব্যগন্থ। আর সেটা ধর্মগ্রন্থ হল কি করে?আগে ভাব যে কোনটা সত্য। শ্রীকৃষ্ণ ছিল কিনা সেইটা বড় বিষয়?হরিচাঁদ ঠাকুরের তো প্রমান আছে ওটা কাল্পনিক।
শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং ভগবান তিনি পরমব্রহ্ম
শ্রীকৃষ্ণ কি আপনার কানে কানে বলে গেছিল যে আমি ভগবান 😀😀
@@jagannathadhikary4574 তবে নিশ্চয়ই শ্রীকৃষ্ণ আপনার স্বপ্নে এসে বলে গেছেন যে জগন্নাথ বাবু আমি ভগবান নই। আপনি সমগ্র বিশ্বে এটা প্রচার করুন। 🤣🤣🤣 কি সুন্দর অযৌক্তিকতা।
কৃষ্ণ যদি পূর্ণ ভগবান হয় তবে কার ধ্যান করে, ব্রম্মা এবং বিষ্ণুই বা কার ধ্যান করে? তার মানে এদের উপরে কেউ আছেন যাকে গীতা অধ্যায় ১৭ শ্লোকে উত্তম পুরুষ বলা হয়েছে, এবং ইনিই একমাত্র অবিনাশী মূল ভগবান এবং স্রষ্টা,
গীতায় তিন পুরুষের কথা বলা আছে, ক্ষর পুরুষ, অক্ষর পুরুষ, এবং পরম অক্ষর পুরুষ, গীতা ১৫/১৬, ১৭ অথবা অন্য ভাষায় ঈশ, ঈশ্বর, পরমেশ্বর, দুটো এক,
@@David_King_957 ta harichad ta kon bhogoban jake kew Mane na🤣
KRISHNA IS THE SUPREME PERSONALITY OF ALL GODHEADS....
কৃষ্ণ ভগবান নয় তুমি ভগবান
বলেন কি??
ছিঃ ছিঃ
স্বীকার করছেন?
ভগবান বলে কেউ কোথাও নেই। ভগবান একটি ভাঁওতা। ধর্ম একটি ব্যবসা। কিছু দুষ্টু ধান্দাবাজরা ধর্মকে জিইয়ে রেখেছে নিজেদের স্বার্থের কারণে।
ভগবানের অস্তিত্ব কোথায়? পুঁথি-পত্রে,যুক্তিতর্কে। এছাড়া আর কোথাও তাঁকে পাওয়া যায় না। মানুষের কোনো কাজে আসে না।
তাই আপনারা এই ভাওতাবাজি থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ হওয়ার চেষ্টা করুন।
😅😅
@pinkpasa2634তোর দাদুর ধন
জয় হরিবোল 🙏 আমরা আপনার পাশে আছি সবসময় 🙏🚩 জয় হরিবোল 🙏🚩
নিট ফল কি হলো জানেন আমি 30মিনিট 29সেকেন্ড সময় অপচয় করলাম আর আপনি মাঝখান থেকে আপনি কিছু Utube থেকে কামিয়ে নিলেন কি আমি ঠিক বলেছিতো।
যে রাম, নারায়ন, কৃষ্ণ, শীব মানে না যে কি করে সনাতনী হতে পারে আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন?
আপনারা কেউ এই কলির পিচাশ 👹এর মিথ্যাচার আমলে না নিয়ে নিজের বিবেক দিয়ে নিজেই যাচাই করুন, দুই একটা শাস্ত্র পড়ে সনাতনকে বুঝতে পারা অত সহজ কাজ নয়, এই পিচাশ💩 যে মিথ্যাচার করে ভুলভাল ব্যখ্যা দিচ্ছে এই মহা পাপের সাথে আপনারা নিজেদেরকে জড়াবেন না দয়া করে, তাকে অবশ্যই এর শাস্তি ভোগ করতে হবে, যে মানুষ নিলজ্জ ভাবে পরম অরাধ্যকে নিয়ে মিথ্যাচার করে বেড়ায় তার নিষ্পাপ মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে সে আর যাই হোক কখনো মানুষ হতে পারে না! এই রকম নরপিচাশ👺 অতীতেও ছিল আর ভবিষ্যতেও থাকবে তাই সামগ্রীক ভাবে চিন্তা করে আপনারা সবাই এই মানুষরুপী নরপিচাশ😈 গুলো থেকে সামধানে থাকবেন! পথভ্রষ্ঠ হয়ে নরকগামী হবেন না।🙏
একদম দাদা যা বলেছেন আপনি সত্যিই একদম 😁
শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং নারায়নের অবতার শ্রীকৃষ্ণ ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবান
যে রাম, নারায়ন, কৃষ্ণ, শীব মানে না যে কি করে সনাতনী হতে পারে আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন?
আপনারা কেউ এই কলির পিচাশ 👹এর মিথ্যাচার আমলে না নিয়ে নিজের বিবেক দিয়ে নিজেই যাচাই করুন, দুই একটা শাস্ত্র পড়ে সনাতনকে বুঝতে পারা অত সহজ কাজ নয়, এই পিচাশ💩 যে মিথ্যাচার করে ভুলভাল ব্যখ্যা দিচ্ছে এই মহা পাপের সাথে আপনারা নিজেদেরকে জড়াবেন না দয়া করে, তাকে অবশ্যই এর শাস্তি ভোগ করতে হবে, যে মানুষ নিলজ্জ ভাবে পরম অরাধ্যকে নিয়ে মিথ্যাচার করে বেড়ায় তার নিষ্পাপ মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে সে আর যাই হোক কখনো মানুষ হতে পারে না! এই রকম নরপিচাশ👺 অতীতেও ছিল আর ভবিষ্যতেও থাকবে তাই সামগ্রীক ভাবে চিন্তা করে আপনারা সবাই এই মানুষরুপী নরপিচাশ😈 গুলো থেকে সামধানে থাকবেন! পথভ্রষ্ঠ হয়ে নরকগামী হবেন না।🙏
❤❤❤❤❤❤
ভগবান একজন গোলক বিহারি অনাদি আদি শ্রী হরি
😂😂😂
হর হর মহাদেব 🙏 জয় গুরু 🙏 জয় হরি বোল 🙏হরে কৃষ্ণ 🙏 আমি সকল সম্প্রদায়কে সম্মান করি।
আপনি একজন মহাপাপি মানুষ
😂
হরে কৃষ্ণ। আমি কিন্ত আপনাকে অনেক সন্মান করি। যদিও আমি অন্য মতের তার পর ও যার যার ইস্ট তার কাছে ভগবান।
আমার একটা পরামর্শ চাওয়ার ছিল
পারসনাল। ভাবে। কি ভাবে যোগাযোগ করব।
যে রাম, নারায়ন, কৃষ্ণ, শীব মানে না যে কি করে সনাতনী হতে পারে আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন?
আপনারা কেউ এই কলির পিচাশ 👹এর মিথ্যাচার আমলে না নিয়ে নিজের বিবেক দিয়ে নিজেই যাচাই করুন, দুই একটা শাস্ত্র পড়ে সনাতনকে বুঝতে পারা অত সহজ কাজ নয়, এই পিচাশ💩 যে মিথ্যাচার করে ভুলভাল ব্যখ্যা দিচ্ছে এই মহা পাপের সাথে আপনারা নিজেদেরকে জড়াবেন না দয়া করে, তাকে অবশ্যই এর শাস্তি ভোগ করতে হবে, যে মানুষ নিলজ্জ ভাবে পরম অরাধ্যকে নিয়ে মিথ্যাচার করে বেড়ায় তার নিষ্পাপ মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে সে আর যাই হোক কখনো মানুষ হতে পারে না! এই রকম নরপিচাশ👺 অতীতেও ছিল আর ভবিষ্যতেও থাকবে তাই সামগ্রীক ভাবে চিন্তা করে আপনারা সবাই এই মানুষরুপী নরপিচাশ😈 গুলো থেকে সামধানে থাকবেন! পথভ্রষ্ঠ হয়ে নরকগামী হবেন না।🙏
১। ভবিষ্যপুরানাম,
ব্রম্মন্ডোৎপত্তি বিস্তার বর্ণন
ব্রম্মাবিষ্ণুমোহনাথাং ততঃ শম্ভুসত্ত তেজসা।।
আশরীরা বাসুদেবা হ্যনুৎপত্তিরযোনিজঃ।।৭
অনুবাদঃ ব্রম্ম্রা এবং বিষ্ণুর মোহনের জন্য এর পর তেজ থেকে শম্ভু উৎপন্ন হয়।
ভগবান বাসুদেব/কৃষ্ণ শরীরহীন, উৎপত্তিহীন এবং অযোনিজ।
২| রামাদিমূর্ত্তিষু কলানিয়মেন তিষ্ঠন্
নানাবতারমকরোদ্ভূবনেষু কিন্তু।
কৃষ্ণ স্বয়ং সমভবৎ পরমঃ পুমাণ্ যো
গোবিন্দমাদিপুরুষং তমহং ভজামি।।
(ব্রহ্মসংহিতা- ৫/৪৮)
অনুবাদঃ রাম আদি মূর্তিতে--- অংশভাবে অবস্থান করিয়া পৃথিবীতে যিনি নিজ অংশে নানা অবতার প্রকট করেছেন, কিন্তু যিনি স্বয়ং পরমপুরুষ শ্রীকৃষ্ণরূপে আবির্ভূত হয়েছেন সেই আদিপুরুষ গোবিন্দকে আমি ভজনা করি।
৩। যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত৷
অভ্যুত্থানমধর্মস্য তদাত্মানং সৃজাম্যহম্৷৷
পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷
ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷"
আমি যখন মনুষ্যরূপে অবতীর্ণ হই, তখন মুর্খেরা আমাকে অবজ্ঞা করে। তারা আমার পরম ভাব সম্বন্ধে অবগত নয় এবং তারা আমাকে সর্বভূতের মহেশ্বর বলে জানে না। এভাবেই যারা মোহাচ্ছন্ন হয়েছে, তারা রাক্ষসী ও আসুরী ভাবের প্রতি আকৃষ্ট হয়। সেই মোহাচ্ছন্ন অবস্থায় তাদের মুক্তি লাভের আশা, তাদের সকাম কর্ম এবং জ্ঞানের প্রয়াস সমস্তই ব্যর্থ হয়।“
(পবিত্র গীতা ৯/১১-১২)
৪। শ্রীমদ্ভগবত গীতায়-দশম অধ্যায়ে 37 নং শ্লোকে পরমেশ্বর বললেন
বৃষ্ণীনাং বাসুদেবোহস্মি পান্ডবানাং ধনঞ্জয়ঃ।
মুনীনামপ্যহং ব্যাসঃ কবীনামুশনাঃ কবিঃ।।৩৭।।
অনুবাদঃ বৃষ্ণিদের মধ্যে আমি বাসুদেব এবং পান্ডবদের মধ্যে আমি অর্জুন। মুনিদের মধ্যে আমি ব্যাস এবং কবিদের মধ্যে আমি শুক্রাচার্য।
৫। অদো যদ্দারু প্লবতে সিন্ধোঃ পারে অপূরুষম্।
তদা রভস্ব দুর্হণো তেন গচ্ছ পরস্তরম্॥
(ঋগ্বেদ সংহিতা শাকল শাখা ১০.১৫৫.৩)
"হে অজ্ঞানে আচ্ছন্ন জীব, ঐ দূরে সমুদ্রতীরে যে অপৌরুষেয় কাষ্ঠখণ্ড বিরাজ করছেন, তাঁকে আশ্রয় করে তাঁর উপাসনা করে অনায়াসে তুমি ভবসিন্ধু অতিক্রম করে বিষ্ণুলোকে গমন কর।"
৬। বিপদঃ সন্তু নঃ শশ্বত্তত্র তত্র জগদ্গুরো।
ভবতো দর্শনং যৎ স্যাদপুনর্ভবদর্শনম্৷৷
(শ্রীমদ্ভাগবত:১.৮.২৫)
"হে জগদ্গুরু ! আমাদের জীবনে পদে পদে বিপদ আসুক ; কারণ বিপদের মধ্যেই নিশ্চিতভাবে আপনার দর্শনলাভ হয় এবং আপনার দর্শনলাভ হলে আর জন্মমৃত্যুর চক্রে পড়তে হয় না৷" মাতা কুন্তী দেবী।
100 right dada joy guru
দারুন বলেছন দাদা একদম শাস্ত গ্রন্থ দেখিয়ে,,,,,,এটা বিশ্বাস যোগ্য,,,,,আমরা সত্যটাই জানতে চাই ধন্যবাদ
Gita parha siksa Kar ??
।ওম তৎ সৎ জয় গুরু শুভ সন্ধ্যা ।তাপস ভাই সুস্ত থেক সুন্দর সুহৃদয় হোক ইশ্বরের কাছে এই কামনা রইলো
।ভাই তুমি অনেক শাস্ত্র যেনেছ অনেক গেনি হয়েছে ভালো বক্তব্য রাখতে পার।কিছু সুন্দর সুহৃদয় ও আছো।ভাই অসুবিধা টা কোথায় যেমন একটা সংসারে যখন অনেক ভাই থাকে সেই সংসার যেমন সুখের ,হয় না।তেমন ভগবানের দল যখন ভারী হয়ে যায় সেই দেসেও শান্তি হারিয়ে যায় ।ভাই তুমি বললে কলিযুগের কথা ।ভাই কলি মানে হলো অন্ধ কার ।যে কলির কথা তুমি বললে সে কলি সত্যযূগেও ছিল।এখনও আছে ।আর সব দীনই থাকবে ।আর একটা কথা ভাই দেহধারী কখনো পুন্য ব্রম্ভ হয় না ।তুমি বয়সে আমার থেকে অনেক ছোট তাই তুমি আমি বলে কথা বললাম মনে কিছু নিও না ।ভাই তুমি তো অনেক জেনেছ ।কিন্তু নীযেকে চিনতে বা জানতে পেরেছো ।নিজেকে যত সময় জানতে না পারবে তত সময় কিছু ই জানা হয় না ।হরিচাঁদ তো মারা গেছেন ।এখন কোথায় আছেন তাকে খোজ তাকে জান।তাহলে তোমার সব জানা হবে ।নইলে তুমি কিছু ই জান না।ওম শান্তি ওম শান্তি ওম শান্তি ।ভালো থেক সুন্দর সুহৃদয় হোক ইশ্বরের কাছে এই কামনা রইলো ।
আপনি একজন ইসকন ব্রম্মচারির সাথে এই আলোচনা করুন
ইসকন তো মানুষের ব্রেন ওয়াস করে ঠিক কিছু ধর্মের বেশধারী সন্ত্রাসীদের মতো,,,অতএব ধর্মগ্রন্থ ভালো করে পড়ুন এটাই ধর্মকে জানার সবচেয়ে ভালো উপায়
কৃষ্ণ কে জানার জন্য গিতা পরতে হয়
@@flashlight3333 ব্রেনওয়াশ তো চৈতন্য মহাপ্রভু নিত্যানন্দ প্রভু করতেন। কারণ ব্রেনে অনেক উল্টাপাল্টা ভগবানের নাম করে বেশভূষা ধারণ করে আর ভগবান বানিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। আরে বৃণে এত ময়লা আবর্জনা রূপ চিন্তা ধারাকে ওয়াশ করতে হবে। তার জন্য ইসকনই সেরা।যেমন চৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ প্রভু জগাই মাধাই এর ব্রেন ওয়াশ এর মাধ্যমে উদ্ধার করেছিলেন।
Excellent discuss many many thanks.
ঠিক জবাব দিলেন দাদা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ 🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻
অন্যের ধর্মমত নিয়ে গবেষণা করা বন্ধ করুন। এটা কোনো ভালো মানুষের কাজ নয়। পৃথিবীতে বর্তমানে প্রায় ৪৩০০ প্রকার ভিন্ন ভিন্ন ধর্মমত রয়েছে। আপনি সনাতন ধর্ম বাদ দিয়ে বাকী সব ধর্মের ওকালতি শুরু করেন। নিজেকে কত বড় পণ্ডিত ভাবেন?
জয় হরি বল জয় গুরু চাঁদ প্রণাম দাদা ভালো লেগেছে আপনার কথা
আজ আপনাদের মতো কীছু মানুষের জন্য সনাতনধর্ম শেষ হচ্ছে। ইউটিউব চ্যানেলে নয় সরাসরি বৈঠকে সমবেত হয়ে।সিদ্ধান্ত করুন সকলে মিলে না হলে খুব বিপদে পড়বেন কীর্তনীয়া হোক ।বা যেই হোক না কেন। ভুল বললে ক্ষমা করবেন।
চৈতন্য মহাপ্রভু কৃষ্ণকে অনুসরণ করেন, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা উনিও চৈতন্য ও বুদ্ধদেবের মিলন করে নূতন ভক্তিধরম প্রতিষ্ঠা করেন।গৃহস্থ ধর্ম কে ত্যাগ করেনি।
সনাতনী ধর্মে হরিচাঁদ ঠাকুর,কৃষ্ণ চৈতন্য, রামকৃষ্ণ,রাম, অনুকুল ঠাকুর ইনারা সকলে ভগবান। ভগবানের ভগবান বাবা সাহেব আম্বেদকর।
আমি হরিচাঁদ ঠাকুর কে সম্মান করি 🙏🏻 কিন্তু ভগবান শ্রীকৃষ্ণই সর্ব শক্তিমান কারন ঈস্বর পরম কৃষ্ণ সদচিতানন্দ বিগ্ৰহ অনাদির আদি গোবিন্দ সর্ব কারন কারনম । কৃষ্ণই সর্ব শক্তিমান 🙏🏻 এছাড়াও আরো অনেক প্রমান আছে বুঝলেন রাঁধে রাঁধে জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🏻💞💞💞🙏🏻
❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আপনার মন্তব্য একদম সঠিক সত্য।জয় শ্রী কৃষ্ণ জয় শ্রী হরি চাঁন্দ গুরু গোঁসাই জয় পিতা মাতা ❤❤❤❤😂😂😂😂
তাপস বাবু, হিন্দুদের ভুল ধারণা দিয়ে বিপথে পরিচালিত করবেন না। নিন্দা করা উচিত নয়। নিন্দুকের নিন্দা করা উচিত।সব ঈশ্বর সৃষ্টিকে ভালো বাসা উচিত।
তাপস বাবু এত জ্ঞানের অধিকারী নয় । কয়েক খানি বই পড়লে আধ্যাত্মিক জ্ঞান অর্জন করতে পারা যায় না ❤❤❤❤😂😂😂😂
আমি মিলন কুমার বিশ্বাস রাজস্থান থেকে দেখছি। আমি আপনার মন্তব্য সহমত পোষণ করছি।
Anukul amar vogoban
আমার মনে হয় আপনি ই ভগবান
Harichand ঠাকুরের বংশের সব ভগবানের গুষ্টি!🙏🙏🙏
তুইতো বেটাচারালতোরকথারশাথেকাজেরমিলা.আছেনিজেকেআগেজান
অন্যের ঘরে ঢিল ছোড়ার আগে দেখে নিতে হবে নিজের ঘরটি কাচের তৈরি কিনা! ❤👌
ঠিক 🙏
TOR JNMO MUSULMANER BANLAY JAHY TOR DAILOK BNDHO KR INDIA Y HOLE TOR BABSTA HOYE JETO
তার জন্যতো এই ঢিলটা হল ভাই, মতুয়ারা কখনো কারো ঘরে ঢিল ছুড়ে না।
@@SampaPoddar-gj6wvSuper....
কৃষ্ণ যদি ভগবান না হন তাহলে আর কেও ভগবান হতে পারে না। সেটা আমরা ভুলে যাই।
জয় শ্রীকৃষ্ণ।🙏🙏🙏
অনেক সুন্দ একটা কথা জে আসল ভগবান কে, আমরা কার উপসনা করি বা করবো, আর ভগবানের অথ কি, আর সবাই ভগবান, ইসর, গড, আল্লাহ্, এই জে বিসয়টা আছে, এটার ভিতরে জত বিভেদ, কে কার পখ নিবে, আর আমার মতে এই বিস জগতের মালিক বা পরিকল্পনা কারি জিনি এই জগতের সকল কিছু বানিয়েছেন বা গরেছেন বা প্রন দিয়েছেন, সেই ভগবান, গড,ইসর, আল্লাহ, এই একজনই, বহু ভগবান হতে পারেনা, হা অতার, প্রাতিনিধি বা পরিচালনা কারি, জেমন একটা দেশ পরিচালনা কারি জেই ভাবে দেশ চালাই, সেই দেশ চালাতে জা জা দরকার জেই জেই ভাবে চালাবে, ঠিক এই বিসয়টাও এমনই হতে পারে কি, আর ভগবান জিনি ওনি তো মরতে পারেনা, চির জিবি, আর সুনাতনিতে জারা জারা এসেছেন সকল ধরমের, তারা সবাই এই জগতেই জন্ম নিয়েছেন মানব আকারে, তারা তো ভগবান হতে পারেনা, হা উনারা জুগে জুগে অবতার বা প্রতি নিধি বানাতে পারেন, এই জগত পরিচালনা করিতে জুগে জুগে, কতই না ধরম এসেছে এই এত ধরম কে বানালেন কেনই বা বানালেন, এই মারা মারি খুনা খুনি হিংসা রক্ত পাত করা লখ লখ ঘর বারি বংস সমাজ মানুষ জিব কত কি ধংস করে ধরম প্রতিঠান করা, এটাকি ভগবান, গড,ইসর, আল্লাহ, নিজে বলেছেন এই ভাবে তুমরা আমার ধরম পরিচালনা কর, বর ছুট সকলকে মেরে বিধবা করে, এতিম করে, লুঠন করে, জালিয়ে পুরিয়ে মেরে, এমার ধরম প্রতিঠান কর, সেই মহান মালিক সকলে শ্রিষ্টি করতা ওনি এভাবে বলেছেন কি হা, আর কেও ওনাকে নিজ চোখে দেখেছেন কি এই জগত সংসারের মালিক কে হা, দয়া করে আমাকে সঠিক জবাব দিবেন, আমি আসাই রহিলাম, কেন না এই চেনেল আমার কাছে খুব ভাল লাগে, এখন সত্ত না মাথা আমি জানিনা, কিন্ত কিছু কিছু বিসয় আমার মনের কাথা গুলি পাছি।আর আলাদা ভাবে আমি আপনার সাথে কথা বলতে চাই, জোগা জোগ করতে চাই, জদি কুন হোয়াট সাপ, ইমু থাকে নামবার দিবেন দয়া করে, আমি খুবই জরুরি কথা গুলো জানতে চাই ও বলতে চাই, ভাল থাকুন সব সময়। আকেরটা কথা তবে সত্তি কারের ধরম বই কুনটা জেটা সয়াং ভগবানের বানি, জানাবেন, আমরা সবাই একটা অন্ধ কারে আছি ও আমাদের রাখতেছে, কেন এমন হা কেন ধোকা দিছে আমাদের, তবে কি ভগবান, ইসর, গড, আল্লাহ, বলতে কেও নাই কি, আমাদের একটা ধোকায় রাখতেছে কি, জে জেই ভাবে পারে সেই ভাবে চালাছে কি, আমি জানতে চাই দাদা।
আপনি নিজেকে জানুন। হরিচাদ ঠাকুরকে আমিও মানি।কিন্তু প্রশ্ন হল হরিচাদ ঠাকুরের ঠাকুরদা কার ভক্ত ছিলেন?
Thakur da vul korle ki Nati puti d er o korte hobe? R ha oi asur bolte amader e bojhano hoto
❤
দাদা হরিচাঁদ গুরু চাঁদ জন্মের পূর্বে আপনার পূর্ব পুরুষ কোন ভগবান মানতেন একটু কি জানাবেন??? না আপনারা হিন্দু ছিলেন না সেটাও জানাবেন
আরে ভাই তুমি তো ছিলে চাড়াল মানে চনডাল তোমারতো পূজা উপসনাই ছিল না।
অপূর্ব ব্যক্ষা তুলে ধরার জন্য
ধন্যবাদ জয় হরিবল
এই বইগুলো জালিয়াতি বই,!!!!!!!!
পূর্বতন মানে না যারা জানিস নিছক মেলেছে তারা
খুব ভালো আলোচনা অসাধারণ।
অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম দাদা,,, আপনার চরনে প্রণাম 🙏🙏
জয় হরি চাঁদ জয় গুরু চাঁদ আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনি নির্ভয়ে চালিয়ে যান।
কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন মূঢ় ও বুদ্ধিহীন ব্যাক্তি কাছে কখনোই প্রকাশিত হয় না 🙏
এই ব্যক্তি তাঁহার প্রত্যক্ষ প্রমাণ।
একদিন আমসামনে বয় তারপর বোঝা যাবে তোর্ ঘটে কতটুকু বুদ্ধি আছে।
দাদা খুব দুঃখজনক ব্যাপার হলো আজকের এই দিনে এখনও আমাদের সঠিক উত্তর দিতে না পারায় কারণ, আপনার কাছে নিবেদন সবাই তার নিজের ইস্ট নিয়ে আলোচনা করে তবেই আপনার বলা উচিত। অনেক অনেক গবেষণা করে বিতর্কের সৃষ্টি না করে শুধু সঠিক বলাই ভালো। এখনও বলছি মানুষ মানুষ এর মধ্যে লড়াই লাগানো ঠিক নয়।
লড়াইতো তো তোমাদের ভক্তরা লাগাচ্ছে।
ভাই আপনি ঠিক বলেছেন,❤😂
আমি বেশি পড়াশোনা করি নাই শাস্ত্র নিয়ে l তবে কৃষ্ণের জন্মের আগের গ্রন্থ গুলো থেকে যাহা জানা যায় তাতে ভগবানের সব গুন কৃষ্ণের মধ্যে নেই l তবে কৃষ্ণকে পূর্ণ অবতার বলা যেতে পারে l আর শুধু কৃষ্ণ কেন যে কোন সাধু গুরুই ভক্তের কাছে ভগবান হতে পারে lএক শ্রেণীর মাতাল কৃষ্ণ ভক্ত কৃষ্ণকে ভগবান বলে অবতার তত্ত্বকে অস্বীকার করছেন l অবতার তত্ত্বকে অমান্য করলে সব শাস্ত্র গ্রন্থ উলোট পালট হয়ে যাবে l আর ব্রহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বর দূর্গা এরা কৃষ্ণের দাস দাসীতে পরিণত হবে l এখনও দুই একটা পুরানো
অবতার এর ছবিতে বিষ্ণুকে মধ্যমনি হিসাবে দেখানো হচ্ছে l কিন্তু এই ছবি গুলো বিকৃত করা শুরু হয়ে গিয়েছে l আমি বিকৃত ছবি অনেক দেখেছি l মানুষকে ভুল বোঝানো হচ্ছে l কৃষ্ণ নাম বিক্রি করা শুরু হয়ে গিয়েছে l এরা মুখে বলছে সনাতনী কাজের বেলায় পুরানো গ্রন্থ মানছে না l
মতু পাগলার উক্তিঃ-সগোলে মোরে মতুপাগলা কইয়া ডাহে ; মোর হেতে কিছু আয় যায় না। পন্ডিতভাই স্যারেগো কতা হোনতে হোনতে মোর মাতাটাতা খারাপ হইয়া গেছে। এ্যাহেতো ছেলাম পাগোল, এখোন হইছি মাতাখারাপ। বোঝেন ঠ্যালা। কারে ভগোবান কমু, হেইয়া বোঝতেছিনা। তয় আমি এট্টা কীরতন লেখছি, হেইয়া এহোন হইতে জপ হরমু। ষোল নাম ছত্রিশ অক্ষরের কীরতন-- বুদ্ধ দীনু বুদ্ধ দীনু, দীনু দীনু বুদ্ধ বুদ্ধ। বুদ্ধ তাপস বুদ্ধ তাপস, তাপস তাপস বুদ্ধ বুদ্ধ ।।
আপনি ঠিকই বলেছেন কৃষ্ণকে বোঝা বড় দায়।আপনার ভিডিও শেষে আপনি তা স্বীকার করলেন।
কৃষ্ণকে বুঝতে পারে হেন মানুষ নাই।
পাগলচুদি লোকজন
যে কোন একটা ভাল বিষয়ে বলুন কৃষ্ণ কোন
উপকারে এসছে
@@subasbiswas506 কি মনেকরে বলছেন কৃষ্ণ কোনো উপকারে আসেনি, ইআরকি মারারচ্ছেন।
@@subasbiswas506 গাঁজা খেয়ে কোনো কমেন্ট করবেন না
নমস্কার কার তাপস দা তোমার আলোচনা ঠিক আছে আমি ফুল কুমার বর্মন
হরি চাঁদ এতো দিন কোথায় ছিল আপনার ৭ পুরুষ কি নরকে গিয়েছে বলবেন
আমরা নরক টরক মানি না।
আপনারা মানেন আপনাদের গতি নরকে হতে পারে।
টুকি 🙈 কাকু নরক টা ঠিক আছে কিন্তু টরকটা কি ওটা কি আপনারা আবিষ্কার করেছেন
Jay krisno sai hori jay ram sai hori jay coytonno sai hori ...... Ami o hori kay mantm na.... Boltm sa ishor na kintu akdin akta ghotona dhaka.... Akhon taky cara ami kisu mani na 😢
@@HaribhaktiTv horichad abar kida sri krisno e ekmatro vogoban
গুরু রূপে পুজিত হন যুগে যুগে যুগে মহা পুরুষ গন। জয় গুরু।
Joy guru
কি সুন্দর অযৌক্তিকতা।
🎉
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ জয় নিতাই
আপনি নির্বাচন করুন ভালো বকতে পারেন।
তবে আপনি সম্মান জনক কথা বলছেন ভালো লাগলো%
জয়গুরু
আপনার শাস্ত্রীয় জ্ঞানের প্রচুর অভাব,,
তোর বাবা মায়ের অভাব তোকে এরকম শিক্ষা দিয়েছে
দাদা আপনার দের,বেবসা, ভালো জমেছে
🙏🚩জয় জগৎ পিতা শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের জয় 🚩🙏
মানুষ কিভাবে ভগবান হয় যেখানে সে নিজেই সৃষ্ট? বরং এদের সৃষ্টকর্তাই হছ্ছেন প্রকৃত ভগবান
কে তিনি?
Mufassil Islam নামক চ্যানেলটা ঘুরে আসুন।
আল্লাহই একমাত্র ভগবান আর সব ভন্ড
ভগবান বলে কেউ কোথাও নেই। ভগবান একটি ভাঁওতা। ধর্ম একটি ব্যবসা। কিছু দুষ্টু ধান্দাবাজরা ধর্মকে জিইয়ে রেখেছে নিজেদের স্বার্থের কারণে।
ভগবানের অস্তিত্ব কোথায়? পুঁথি-পত্রে,যুক্তিতর্কে। এছাড়া আর কোথাও তাঁকে পাওয়া যায় না। মানুষের কোনো কাজে আসে না।
তাই আপনারা এই ভাওতাবাজি থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ হওয়ার চেষ্টা করুন।
হিন্দুদের ধর্ম নিয়ে শুধু গুতা গুতি ছাড়া অন্য কোনো কাজ নেই, সবার কাজে সবার ভগবান বড় । মানুষ ও সমাজকে যে অন্ধকার থেকে উদ্ধার করে এবং মানুষের মত বাঁচতে শিকায় তিনি প্রকৃত ও সত্যিকার ভগবান, আমার অন্তর আত্মার অনুভূতির থেকে বলছি।
শ্রী কৃষ্ণই ভগবান কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের সময় নিজে দাড়িয়ে বলছেন হে আমিই ভগবান তাহলে কে ভগবান
পরমশক্তির কাছে যুক্তি-তর্ক ভিত্তিহীন। যুক্তি-তর্কে কাউকে ভগবান বানানো যায় না। প্রত্যেকের জীবন কাহিনী থেকেই পাওয়া যায় লোকশিক্ষার জন্য কার কত শক্তি ছিল??? মিথ্যা প্রশংসায় কী মূল্য আছে?
দাদা আপনার যুক্তিগ্রাহ্য হবে আমার যুক্তিগ্রাহ্য হবে না কেনো??
আপনি ঠিক বলেছেন আপনি চালিয়ে জন দাদা। সত্য কথা বলার জন্য
নমস্কার দাদা, আপনাদের এই প্রচারণা সমাজের জন্য কোন কাজে আসবে না। কারণ ঈশ্বর অনুভূতি যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার এসব যুক্তি-তর্ক দিয়ে প্রমাণ করা যায় না। জা রামকৃষ্ণ দেব বলেছিলেন।
ভাই তুমি ও লোকটা কি বুঝলে? এতো উলু বনে মুক্তা ছড়ানোর মত l উনি বলেছেন যে কেউ যে কোন কাউকে ভগবান মনে করতে পারে l রাম কৃষ্ণ, হরি চাঁদ, লোক নাথ, অনুকূল যে যুক্তিতে ভগবান কৃষ্ণও সেই যুক্তিতে ভগবান l আর শাস্ত্রে কৃষ্ণকে ভগবান বলা নেই l সেই জন্যই উনি গ্রন্থ দেখাচ্ছেন l আর এক শ্রেণীর লোক বলছে কৃষ্ণ আসল ভগবান অন্য ১৩জন মহাপুরুষ নকল ভগবান l এই জন্যই এতো শাস্ত্রের গু ঘাঁটতে হচ্ছে l ওই ১৩ জনের মধ্যে তোমার রাম কৃষ্ণ ও আছে l
❤
হরি চাঁদ ঠাকুর একজন মহা মানব,,,, তাকে সম্হান করি
সত্যি দাদা কথা গুলো ভালো লাগলো❤️
আমার ইস্টদেব হলো অনুকূল ঠাকুর। আমি ঠাকুর কে ভক্তি শ্রদ্ধা করি। তবে দেখলাম ইসকন এর একজন বক্তা জিতেন্দ্রীয় দাস উনি তো আমার, আপনার গুরুকে একদম অসম্মান করে কথা বলছেন।যা ঠিক না।
Thik e koreche tahole tomader lokera keno sanatan dhormo ke niye criticism kore
@@gangsterboy9114 আরে ভাই তুমি যদি সনাতন হয়য়া থাকো তাহলে বলি। তুমি আর আমার সনাতন ধর্ম কি আলাদা নাকি।শুধু একেক গুরুর একেক মত। কিন্তু ঘুরাই ফিরাই সবাই ভালো শিক্ষা পায়। তাই বলে তো আরেক জনের আরাধ্য কে কেউ তুচ্ছ করে কথা বলতে পারে না
@@utshoroy825 But tomader motua ra UA-cam channel aa ki eta thik kore all time krishna ke niye insult korche
@@gangsterboy9114 ভাই আমি মতুয়া না। আমার কমেন্ট ভালো করে পড়েন। আর মতুয়া না দেখে যে আমি মতুয়া দের তুচ্ছ করে কথা বলবো আমার গুরুদেব এ শিক্ষা দেয় নাই আমাকে😊
@@gangsterboy9114 আর কৃষ্ণকে কে নিয়া ওরা ফির কি বলে🙄🙄
ঠিক বলেছেন আপনি চালিয়ে যান,আমরা তোমার সাথে আছি
Joy guru wonderful voice and discuss so I request for you purushottam Sri Sri Thakur anukul Chandra more discuss joy guru
অনেক ভগবান।বাবা তুমিও একটি ভগবান।
জয় হরিবোল ।ধন্য বাদ আপনাকে সুন্দর আলোচনার জন্য ।
APNI PATHO BRHASTRAHOYEGECHEN DADA,, MAHAPRABHU SHREE KRISHNA CHAITANYA SORANAPANNO HON.
হরে কৃষ্ণ, তাহলে ভগবান কে
আমরা কাকে ভগবান বলব
ভগবান হলেন কেবিনেট মন্ত্রী। আর ঈশ্বর হলেন প্রধানমন্ত্রী।
আপনার প্রামান দেখাতে হবেনা আপনি নিজের টা নিয়ে নিজে থাকুন
তাই তো ছিলাম আপনাদের অনেকে শ্রীহরিচাঁদ ঠাকুরকে নিয়ে বিশ্রী মন্তব্য করেন বলে এ ভিডিও 🙏
সত্য তুলে ধরা উচিৎ।
কাল তুইতো ভগবান হবি
ভগবান বলে কেউ কোথাও নেই। ভগবান একটি ভাঁওতা। ধর্ম একটি ব্যবসা। কিছু দুষ্টু ধান্দাবাজরা ধর্মকে জিইয়ে রেখেছে নিজেদের স্বার্থের কারণে।
ভগবানের অস্তিত্ব কোথায়? পুঁথি-পত্রে,যুক্তিতর্কে। এছাড়া আর কোথাও তাঁকে পাওয়া যায় না। মানুষের কোনো কাজে আসে না।
তাই আপনারা এই ভাওতাবাজি থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ হওয়ার চেষ্টা করুন।
যে রাম, নারায়ন, কৃষ্ণ, শীব মানে না যে কি করে সনাতনী হতে পারে আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন?
আপনারা কেউ এই কলির পিচাশ 👹এর মিথ্যাচার আমলে না নিয়ে নিজের বিবেক দিয়ে নিজেই যাচাই করুন, দুই একটা শাস্ত্র পড়ে সনাতনকে বুঝতে পারা অত সহজ কাজ নয়, এই পিচাশ💩 যে মিথ্যাচার করে ভুলভাল ব্যখ্যা দিচ্ছে এই মহা পাপের সাথে আপনারা নিজেদেরকে জড়াবেন না দয়া করে, তাকে অবশ্যই এর শাস্তি ভোগ করতে হবে, যে মানুষ নিলজ্জ ভাবে পরম অরাধ্যকে নিয়ে মিথ্যাচার করে বেড়ায় তার নিষ্পাপ মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে সে আর যাই হোক কখনো মানুষ হতে পারে না! এই রকম নরপিচাশ👺 অতীতেও ছিল আর ভবিষ্যতেও থাকবে তাই সামগ্রীক ভাবে চিন্তা করে আপনারা সবাই এই মানুষরুপী নরপিচাশ😈 গুলো থেকে সামধানে থাকবেন! পথভ্রষ্ঠ হয়ে নরকগামী হবেন না।🙏
জয় জয় পূর্ণব্রহ্ম শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের জয় 🙏🙏🚩🙏🙏🚩🙏🙏🚩🙏🙏🚩🙏🙏🚩🙏🙏🚩🙏🙏🚩🙏🙏🚩
শ্রী কৃষ্ণ হল এক মাএ ভগবান ,, হরিপদ ঠাকুরএক জন্ মহাপুরুষ ,,,
আপনার পাগলামি বন্দ কারা উচিৎ
🎉আপনার কথাবার্তা ও যুক্তি অত্যন্ত খোরা। তবে আপনার একটি কথার গরুত্ব দিচ্ছি। "আপনার যার যাকে ইচ্ছা ভগবান বলুন।" কিন্তু ঝগড়া বিবাদ করে সনাতন ধর্ম তথা নিজেদের ক্ষতি নিজেরা করবেন না। এতে অন্য ধর্মের লোকেরা সনাতন ধর্মের নিন্দা বদনাম ও
কুৎসা রটনা করার সুযোগ পাবে।
অসাধারণ সুন্দর বিশ্লেষণ
যত মত তত পথ
Era Manush chilo😂
Ar krishna Iswsr❤
কুরুক্ষেত্র যুদ্ধক্ষেত্রে শ্রীকৃষ্ণ যে অর্জুনকে বিশ্বরূপ দর্শন করিয়েছিলেন সেটা কি মিথ্যা?
শ্রীকৃষ্ণ নয় শ্রীভগবান বিশ্বরূপ দেখিয়েছিলেন 🙏
@@HaribhaktiTv এই বিশ্বারূপ শ্রীভগবান দেখিয়ে ছিলেন, কৃষ্ণ ঈশ্বর তাই, সেটা প্রমাণ করার জন্য কৃষ্ণ বিশ্বারূপ দেখিয়েছিলেন, ভগবান কৃষ্ণ বিশ্বারূপ দেখিয়ে ছিলেন এটা কথায়, লেখা আছে, ইয়ারকি করছেন নাকি, এবং কৃষ্ণ এটাও বলেছে যখন পৃথিবীতে দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন আমিই আসবো, এটাও কি ভগবান বলেছে 😁😁
ভগবান শব্দের অর্থ কি দাদা? ভগবানের ক্ষমতা কতটুকু? ঈশ্বর ও ভগবান কি এক?শ্রী হরি চাঁদ ঠাকুর ও শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু ও শ্রী কৃষ্ণ পার্থক্য কি দাদা?
@@HaribhaktiTv কোনো তথ্য ছাড়া কি করে বলছেন ? যেহেতু সনাতন ধর্ম নিয়ে কথা বলছেন তাই সনাতন ধর্মের বেদ অথবা গীতা থেকে প্রমাণ দিন দয়া করে । 🙏🙏
@@Buramanus126 bhai ei chagol gulo sudhu amader dhormo ke bodnam kore
আল্লাহ যেমন তার নবীদেরকে পাঠান ঠিক তেমনি হিন্দু ধর্মে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ হরিচাঁদ ঠাকুরকে পাঠিয়েছিলেন ধর্মের শিক্ষা দেওয়ার জন্য নাম মিলাবার জন্য আর আপনি স্বয়ং তাকে ভগবানের জায়গায় বসিয়ে দিয়েছেন মশাই বা আপনাদের মত পন্ডিতেরা তো বিশাল জ্ঞানী আপনাদের মতন কিছু পন্ডিতদের জন্য আর মানুষ ভগবানকে চিনতে পারছে না। সত্যিই এই বিশ্বে ভগবানের ফ্যাক্টরি হয়ে গেছে আমি বলছি কৃষ্ণ ভগবান বৈষ্ণব ধর্ম বলছে চৈতন্য মহাপ্রভু ভগবান আবার আপনি বলছেন হরিচাঁদ ঠাকুর ভগবান। কত ভগবান। অথচ আমাদের নিজেদের মনটাই ঠিক নেই কে ভগবান। ঠিক করে আগে নিজের মনটাকে
সৃষ্টি কর্তা কখনো পৃথিবীতে আসে না। তার জন্ম মৃত্যু নাই। তাহলে এ সব বন্দ করে হিন্দু দের ধর্মের পথে আসার উৎসাহ দিন।
দাদা আমাদেরও এসব ভিডিও করতে ভালো লাগে না কিন্তু যখন দেখি এই সব গ্রন্থের রেফারেন্স দেখিয়ে শূদ্রদের মগজ ধোলাই হচ্ছে তখন তো চুপচাপ মেনে নিতে কষ্ট হয়। তাই শাস্ত্রের যথার্থ সত্য তুলে ধরা আমাদের কর্তব্য বলে আমি মনে করি। 🙏
খুব সুন্দর
।। জয় শ্রী কৃষ্ণ।।
Nice video 🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹 jai Hari bol
এই জায়গার সবাই ভগবান জয় শ্রী শ্রী ঠাকুর আমার গুরুদেব
Only krishna is a God.we are prayers.
ফালতু বকা বন্ধ করে তোমার টা নিয়ে থাক, ভাগবত নিয়ে তোমার টানা টানি করার কোনো দরকার নাই।
ভগবান বলে কেউ কোথাও নেই। ভগবান একটি ভাঁওতা। ধর্ম একটি ব্যবসা। কিছু দুষ্টু ধান্দাবাজরা ধর্মকে জিইয়ে রেখেছে নিজেদের স্বার্থের কারণে।
ভগবানের অস্তিত্ব কোথায়? পুঁথি-পত্রে,যুক্তিতর্কে। এছাড়া আর কোথাও তাঁকে পাওয়া যায় না। মানুষের কোনো কাজে আসে না।
তাই আপনারা এই ভাওতাবাজি থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ হওয়ার চেষ্টা করুন।
Viral হবার সম্ভাবনা
সাধক ভগবান হয়না।ভক্তদের উপর নির্ভর করে।গীতা এমন একটি ধর্ম গ্রন্থ যা বিশ্বে রিসার্চ হচ্ছে।সাধক হরিচাঁদ ঠাকুর কে প্রনাম জানাই। পৃথিবীর সকল কোনায় যতজন সাধক আছেন সবাই নমস্য ।
পাগলে কি না বলে ছাগলে কি না খায়?
ভুল তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না। শাস্ত্র ভালোভাবে গবেষণা করে সত্যটা তুলে ধরুন
া
❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤
খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
হরি চাঁদ, ঘোড়া চাঁদ, যে চাঁদ ই হোক না কেনো কেহই ভগবান নয়। সকলেই মানুষ। ভগবান মানুষের সৃষ্টি ।।
ধন্যবাদ
ও তার মানে আপনি নাস্তিক??
@@dularmotua9875 নাস্তিক কি?
@@lakshmanmunshi83 ken bujen na..aponi to isor ba vogban kaike bisasa koren na...
@@dularmotua9875 ইশ্বর,ভগবান, ভগবতী, অবতার,মহামানব ও মানুষের সঙ্গা আগে জানুন তারপর কথা বলুল। আপনারা সবাইকে ভগবান বানাচ্ছেন অথচ এর কোনটারই সঙ্গা জানেন না।
যত মত তত পথ জয় সনাতন 🙏🙏
জয় শ্রীকৃষ্ণ পূর্ণ ভগবান. নারায়নের অবতার.