মুহাম্মাদ (সা.) কবে থেকে নবী? চলমান মতবিরোধ নিয়ে কুরআন থেকে যা বললেন Mau. Mozammel Haque
Вставка
- Опубліковано 14 тра 2024
- Ahmadullah vs Taheri || অধ্যক্ষ মাওলানা মোজাম্মেল হক (বরিশাল) || Principal Allama Mozammel Haque Barishal || New Bangla Waz Mahfil Tafsir 2024 || Tahjib Center.
🔊 Tahjib Center is an Islamic mass media. Here the publications of the best Islamic scholars of the country are regularly produced and disseminated. Subscribe to our channel to listen to new Waz Mahfil / Tafsir mahfil, Hamd-naat / Islamic music, and Quran recitation, and encourage everyone to spread the religion by liking, commenting, and sharing.
🔊 Tahjib Center একটি ইসলামী গণমূখী প্রচার মাধ্যম । এখানে দেশের সেরা ইসলামিক স্কলারদের প্রকাশনা নিয়মিত তৈরী ও প্রচার হয়ে থাকে । ইসলামের প্রচার-প্রসারের স্বার্থে এবং নতুন নতুন ওয়াজ মাহফিল/তাফসীর মাহফিল, হামদ-নাত/ইসলামী সঙ্গীত, কুরআন তিলাওয়াত শুনতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে সবাইকে দ্বীনী প্রচারে উৎসাহিত করুন l
🔊 Follow us on Social Media :
🌐 Subscribe: bit.ly/2UsTqpA
🌐 Facebook Like: tahjibcenter.fb
🌐 Facebook Group: bit.ly/2UsudvI
🔊 In addition, For any copyright issue OR business inquiry please contact us on our Facebook page OR by Mail (tahjeebcenter@gmail.com).
⚠️ANTI-PIRACY WARNING⚠️
Any unauthorized reproduction, redistribution, or re-uploading of this material is strictly prohibited. Legal actions will be taken against those who violate the Tahjib Center Or UA-cam copyright rule.
© 2024 Tahjib Center. All rights reserved.
মাশাআল্লাহ ❤ খুব সুন্দর ভাবে এই বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
প্রিয় শায়খ এর জন্য দোয়া রইল ❤️
আমি অনেক আলেমদের মধ্যে ওয়াজ শুনেছি পক্ষ পাতিত্ত ছাড়া কিছুই পাই নাই। কিন্তু আপনাকে ব্যতিক্রম পেয়েছি। আপনার মুখে হক কথা পেয়েছি ধন্যবাদ আপনাকে।
সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত দেয়ার অপেক্ষায় ছিলাম আলহামদুলিল্লাহ
তাহেরী কি আলেম ? কোনো দিন কেউ কি ওর মুখে একটা কোরান হাদিসের আয়াত শুনেছেন ? তাকে নিয়ে এতো সময় নষ্ট কি দরকার ,
এটা একটা ভয়ংকর মোনাফেক। ইসলাম ধর্মের মূল দলিল যদি পবিত্র কুরআন হয় তাহলে মহানবী হজরত মুহাম্মদ সঃ এর আগমন সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে ৬১নম্বর সুরায় ৬নং আয়াতে স্পষ্ট ঘোষণা রয়েছেঃ
!!وَإِذْ قَالَ عِيسَى ابْنُ مَرْيَمَ يٰبَنِىٓ إِسْرٰٓءِيلَ إِنِّى رَسُولُ اللَّهِ إِلَيْكُم مُّصَدِّقًا لِّمَا بَيْنَ يَدَىَّ مِنَ التَّوْرٰىةِ وَمُبَشِّرًۢا بِرَسُولٍ يَأْتِى مِنۢ بَعْدِى اسْمُهُۥٓ أَحْمَدُ ۖ فَلَمَّا جَآءَهُم بِالْبَيِّنٰتِ قَالُوا هٰذَا سِحْرٌ مُّبِينٌ
ওয়া ইযকা-লা ‘ঈছাবুন মারইয়ামা ইয়া-বানীইছরাঈলা ইন্নী রাছূলুল্লা-হি ইলাকুম মুসাদ্দিকাল লিমা বাইনা ইয়াদাইইয়া মিনাত্তাওরা-তি ওয়া মুবাশশিরাম বিরাছূলিইঁ ইয়া’তী মিম বা‘দিছমূহূআহমাদু ফালাম্মা-জাআহুম বিলবাইয়িনা-তি কা-লূহা-যা-ছিহরুম মুবীন।
অর্থাৎ:স্মরণ কর যখন মরিয়ম-তনয় ঈসা (অঃ) বলল, হে বনীইসরাইল! আমি তোমাদের কাছে আল্লাহর প্রেরিত রাসূল, আমার পূর্ববর্তী তাওরাতের আমি সত্যায়ন কারী এবং আমি এমন একজন রাসূলের সুসংবাদ দাতা।যিনি আমার পরে আগমন করবেন।তার নাম হবে আহম্মদ অতঃপর যখন সে স্পষ্ট প্রমানাদি নিয়ে আগমন করল তখন তারা বললঃ এতো একপ্রকার যাদু।
এটি তো পবিত্র কুরআনের আয়াত জৈব বলার সুযোগ নাই। এব্যাপারে আহম্মদ উল্লার বিশ্লেষণ কি হবে? এরা মহানবী হজরত মুহাম্মদ সঃ এর চরম শত্রুদের থেকেও ভয়ংকর মোনাফেক।
এর পরে সুরা বাকারা (২) এর ১২৯ নং আয়াতে হযরত ইব্রাহিম (অঃ) আখেরি নবী হযরত মুহাম্মদ সঃ এর আগমন উপলক্ষে আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করেছেন। এটিও একটি অকাট্য দলিল। পবিত্র কুরআনের তাবুত বা সিন্ধুক এর কথা উল্লেখ আছে। সেই সিন্ধুকে সকল নবী রাসূলগনের সুনির্দিষ্ট নিদর্শন ও প্রতিকৃতি রয়েছে সুতরাং নবী ও রাসুল পূর্ব নির্ধারিত এতে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই। এর চেয়েও রহস্য ময় নিদর্শন পাওয়া যায় পবিত্র কুরআনের সুরা ফিল এর প্রথম আয়াতে।"আপনি কি দেখেননি আপনার পালন কর্তা হস্তী বাহিনির সাথে কি রুপ ব্যবহার করেছেন?
বাদশা আব্রা যখন পবিত্র কাবা ধ্বংস করতে হস্তী বাহিনি পাঠিয়েছিলো তখন তো মহানবী হজরত মুহাম্মদ সঃ পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করেননি। তাহলে তিনি দেখলেন কোথায় বসে?আবার জানা বা শোনা নয় সরাসরি দেখার কথা বলা হয়েছে। সুতরাং আউয়ালে আখেরে জারেরে বাতুনে মহানবী হজরত মুহাম্মদ সঃ ছিলেন আছেন এবং থাকবেন এটি পবিত্র কুরআন প্রমান করে এবং প্রকৃত মুমিন মুসলিম তা অন্তরে অনুভব করে। যদি এই বিশ্বাস না থাকে সে তো মুসলমানই না তখন তার আর কোন কথা বলার অধিকার থাকেনা ইসলাম নিয়ে। অন্য ধর্মের কথা বলতে পারে কারন তখন সে মুসলিম নয়।আশাকরি বিষয়টা পরিস্কার হবে সবার নিকট।
Taheri is a joker.
@@quamrulislam1962 what
এই বিষয়ে আপনার মাধ্যমে কুরআনের ফায়সালার উপর তাকিয়ে ছিলাম
সব সমস্যার সমাধান,
পবিত্র আল কোরআন।
হুজুরের দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
Hujur 19'. Er 17 dekhun ru ki
তাহেরী কি আলেম ? কোনো দিন কেউ কি ওর মুখে একটা কোরান হাদিসের আয়াত শুনেছেন ? তাকে নিয়ে এতো সময় নষ্ট কি দরকার ,
ঁ@@miralimirali2721
মাওলানা মোহাম্মদ তাহেরি হুজুর হক কথা বলছে@@miralimirali2721
কোরআন কখন থেকে লাওহীম মাহফুযে সংরক্ষণ ছিল?
আল্লাহ তায়ালা কি পবিত্র কোরআনে নবীকে রাসুল হিসেবে অভিহিত করেন নি?
আল্লাহ তায়ালা কি মিথ্যা বলেছেন?
নবী যদি তার রেসালত নবুয়তের ব্যাপারে বেখবর থাকেন তাহাতে কি কোরআনে উল্লেখিত মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাক্ষ্য মিথ্যা হয়ে যাবে?!
হুজুর যথার্থ ই বলেছেন,সুন্দর তাফসির, আলহামদুলিল্লাহ,হুজুর কে আল্লা পাক নেক হায়াত দান করুক আমিন।
তাহেরী কি আলেম ? কোনো দিন কেউ কি ওর মুখে একটা কোরান হাদিসের আয়াত শুনেছেন ? তাকে নিয়ে এতো সময় নষ্ট কি দরকার ,
@@miralimirali2721 certificate to ase.
যাকারীয়া নবী ছেলে ইয়াহিয়া ছোট বেলা থেকে নবী ইউসুফ নবী. সকল নবী রাসুল ছোট থেকে নবী আল কোরআনের ভিতর দেখুন পেয়ে যাবেন
কোরআন কখন থেকে লাওহীম মাহফুযে সংরক্ষণ ছিল?
আল্লাহ তায়ালা কি পবিত্র কোরআনে নবীকে রাসুল হিসেবে অভিহিত করেন নি?
আল্লাহ তায়ালা কি মিথ্যা বলেছেন?
নবী যদি তার রেসালত নবুয়তের ব্যাপারে বেখবর থাকেন তাহাতে কি কোরআনে উল্লেখিত মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাক্ষ্য মিথ্যা হয়ে যাবে?!
নবী ঠিক আছে আমরা জানি মানি,,,,এখানে বলা হয়েছে হযরত মোহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কত বছর বয়সে নবুয়ত প্রাপ্ত হয়েছে,,,,, ৪০ বছর বয়সে,,,,,, নবুয়ত প্রাপ্তী কাল,,,,,২৩ বছর,,,,,,,এটাতো ভুল বলেনি
কিসের বিতর কি ডুকালেন , আসলে তর্কবাজ যারা সহজ এবং সত্য বলতে ভয় পায়, এখানে হযরাত মোহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওসাল্লাম এর ব্যাপারে আলোচনা হচ্ছে,
এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মোজাম্মেল হুজুরের আলোচনার অপেক্ষায় ছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ সুন্দরভাবে তিনি বিষয়টি পরিষ্কার করেছেন।
আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, লোকেরা প্রশ্ন করল, হে আল্লাহর রাসূল! আপনার নবুওয়াত কখন অবধারিত হয়েছে? তিনি বললেনঃ যখন আদম (আঃ) তার শরীর ও রুহের মধ্যে ছিল। [জামে তিরমিজী, হাদীস নং-৩৬০৯]
এ হাদীস দ্বারা মূল বিষয়টি পরিস্কার হয়ে যায়। সেটি হলো: আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আদম আলাইহিস সালামের সৃষ্টির সময়ই নবী হিসেবে নির্বাচিত। তখন থেকেই তিনি নবী হবেন বলে অবধারিত ছিলেন।
বাকি তিনি উম্মতের নবী হিসেবে স্বীকৃত হয়েছেন নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বয়স যখন চল্লিশ বছর পূর্ণ হয়। তখন আল্লাহর সেই ওয়াদা যে, “মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবী হবেন”, তা প্রকাশিত হয়।
আমাদের নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আগে থেকেই নবী হিসেবে পরিগণিত ছিলেন তা কুরআনে একটি আয়াতের মাধ্যমেই বুঝা যায়, যেমনটি ইরশাদ হয়েছে:
وَإِذْ أَخَذَ اللَّهُ مِيثَاقَ النَّبِيِّينَ لَمَا آتَيْتُكُم مِّن كِتَابٍ وَحِكْمَةٍ ثُمَّ جَاءَكُمْ رَسُولٌ مُّصَدِّقٌ لِّمَا مَعَكُمْ لَتُؤْمِنُنَّ بِهِ وَلَتَنصُرُنَّهُ ۚ قَالَ أَأَقْرَرْتُمْ وَأَخَذْتُمْ عَلَىٰ ذَٰلِكُمْ إِصْرِي ۖ قَالُوا أَقْرَرْنَا ۚ قَالَ فَاشْهَدُوا وَأَنَا مَعَكُم مِّنَ الشَّاهِدِينَ [٣:٨١]
এবং (তাদেরকে সেই সময়ের কথা স্মরণ করাও) যখন আল্লাহ নবীগণ থেকে প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলেন, আমি যদি তোমাদেরকে কিতাব ও হিকমত দান করি, তারপর তোমাদের নিকট কোন রাসূল আগমন করে, যে তোমাদের কাছে যে কিতাব আছে তার সমর্থন করে, তবে তোমরা অবশ্যই তার প্রতি ঈমান আনবে এবং অবশ্যই তার সাহায্য করবে। আল্লাহ (সেই নবীদেরকে) বলেছিলেন, তোমরা কি একথা স্বীকার করছ এবং আমার পক্ষ হতে প্রদত্ত এ দায়িত্ব গ্রহণ করছ? তারা বলেছিল, আমরা স্বীকার করছি। আল্লাহ বললেন, তবে তোমরা (একে অন্যের স্বীকারোক্তি সম্পর্কে) সাক্ষী থাক এবং আমিও তোমাদের সঙ্গে সাক্ষী থাকলাম। [সূরা আলে ইমরান-৮১]
নবীগণ থেকে উপরোক্ত স্বীকারোক্তিটি নেয়া হয়েছে রূহে জগতে। সুতরাং আমাদের নবী সৃষ্টির শুরু লগ্ন থেকেই নবী হিসেবে নির্ধারিত এবং অবধারিত। বাকি তার নবুওয়াতের প্রকাশ হয়েছে জন্মগ্রহণের পর চল্লিশ বছরের পর।
যেমন কোন সন্তান জন্মগ্রহণের পরই বাবা মা তাকে কোন একটি পদে বিশ বছর বয়সে আসীন করবেন বলে ঠিক করে রেখেছেন। কিন্তু সেই পদে আসীন করা হলো বিশ বছর বয়স হবার পর।
এ বিষয়টি এক হিসেবে জন্মের পরই উক্ত পদধারী যেমন বলা যায়, তেমনি তিনি উক্ত পদের অধিকারী মূলত চল্লিশ বছর বয়সে হয়েছেন এটা বলাতেও কোন ভুল নেই।
ঠিক তেমনি আমাদের নবী আদম আলাইহিস সালামের সৃষ্টির আগে থেকেই নবী হিসেবে নির্ধারিত ছিলেন। কিন্তু তিনি নবী হয়েছেন চল্লিশ বছর বয়সে। সুতরাং এ দুইয়ের মাঝে কোন মৌলিক বৈপরিত্ব নেই।:৳;৳*%**%:৳;৳;;৳;°$°|°℅°\®\℅
হুজুর ভুল ব্যাখ্যা করেছেন।
মাশাল্লাহ, এত সুন্দরভাবে কুরআন আর কারো থেকে শিখতে পারিনি। আল্লাহ আপনাকে হায়াত দান করেন।
আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, লোকেরা প্রশ্ন করল, হে আল্লাহর রাসূল! আপনার নবুওয়াত কখন অবধারিত হয়েছে? তিনি বললেনঃ যখন আদম (আঃ) তার শরীর ও রুহের মধ্যে ছিল। [জামে তিরমিজী, হাদীস নং-৩৬০৯]
এ হাদীস দ্বারা মূল বিষয়টি পরিস্কার হয়ে যায়। সেটি হলো: আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আদম আলাইহিস সালামের সৃষ্টির সময়ই নবী হিসেবে নির্বাচিত। তখন থেকেই তিনি নবী হবেন বলে অবধারিত ছিলেন।
বাকি তিনি উম্মতের নবী হিসেবে স্বীকৃত হয়েছেন নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বয়স যখন চল্লিশ বছর পূর্ণ হয়। তখন আল্লাহর সেই ওয়াদা যে, “মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবী হবেন”, তা প্রকাশিত হয়।
আমাদের নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আগে থেকেই নবী হিসেবে পরিগণিত ছিলেন তা কুরআনে একটি আয়াতের মাধ্যমেই বুঝা যায়, যেমনটি ইরশাদ হয়েছে:
وَإِذْ أَخَذَ اللَّهُ مِيثَاقَ النَّبِيِّينَ لَمَا آتَيْتُكُم مِّن كِتَابٍ وَحِكْمَةٍ ثُمَّ جَاءَكُمْ رَسُولٌ مُّصَدِّقٌ لِّمَا مَعَكُمْ لَتُؤْمِنُنَّ بِهِ وَلَتَنصُرُنَّهُ ۚ قَالَ أَأَقْرَرْتُمْ وَأَخَذْتُمْ عَلَىٰ ذَٰلِكُمْ إِصْرِي ۖ قَالُوا أَقْرَرْنَا ۚ قَالَ فَاشْهَدُوا وَأَنَا مَعَكُم مِّنَ الشَّاهِدِينَ [٣:٨١]
এবং (তাদেরকে সেই সময়ের কথা স্মরণ করাও) যখন আল্লাহ নবীগণ থেকে প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলেন, আমি যদি তোমাদেরকে কিতাব ও হিকমত দান করি, তারপর তোমাদের নিকট কোন রাসূল আগমন করে, যে তোমাদের কাছে যে কিতাব আছে তার সমর্থন করে, তবে তোমরা অবশ্যই তার প্রতি ঈমান আনবে এবং অবশ্যই তার সাহায্য করবে। আল্লাহ (সেই নবীদেরকে) বলেছিলেন, তোমরা কি একথা স্বীকার করছ এবং আমার পক্ষ হতে প্রদত্ত এ দায়িত্ব গ্রহণ করছ? তারা বলেছিল, আমরা স্বীকার করছি। আল্লাহ বললেন, তবে তোমরা (একে অন্যের স্বীকারোক্তি সম্পর্কে) সাক্ষী থাক এবং আমিও তোমাদের সঙ্গে সাক্ষী থাকলাম। [সূরা আলে ইমরান-৮১]
নবীগণ থেকে উপরোক্ত স্বীকারোক্তিটি নেয়া হয়েছে রূহে জগতে। সুতরাং আমাদের নবী সৃষ্টির শুরু লগ্ন থেকেই নবী হিসেবে নির্ধারিত এবং অবধারিত। বাকি তার নবুওয়াতের প্রকাশ হয়েছে জন্মগ্রহণের পর চল্লিশ বছরের পর।
যেমন কোন সন্তান জন্মগ্রহণের পরই বাবা মা তাকে কোন একটি পদে বিশ বছর বয়সে আসীন করবেন বলে ঠিক করে রেখেছেন। কিন্তু সেই পদে আসীন করা হলো বিশ বছর বয়স হবার পর।
এ বিষয়টি এক হিসেবে জন্মের পরই উক্ত পদধারী যেমন বলা যায়, তেমনি তিনি উক্ত পদের অধিকারী মূলত চল্লিশ বছর বয়সে হয়েছেন এটা বলাতেও কোন ভুল নেই।
ঠিক তেমনি আমাদের নবী আদম আলাইহিস সালামের সৃষ্টির আগে থেকেই নবী হিসেবে নির্ধারিত ছিলেন। কিন্তু তিনি নবী হয়েছেন চল্লিশ বছর বয়সে। সুতরাং এ দুইয়ের মাঝে কোন মৌলিক বৈপরিত্ব নেই।:";%*%--%-%-%*&-৪;%;২+-%;%;%;-%*%;%;%;%%%&&%%
তাহেরী কি আলেম ? কোনো দিন কেউ কি ওর মুখে একটা কোরান হাদিসের আয়াত শুনেছেন ? তাকে নিয়ে এতো সময় নষ্ট কি দরকার ,
তাহেরি কোরআন না পড়ার কারনে আলেমদের সাথে তর্কে জড়ায়।
আলহামদুলিল্লাহ খুবই সুন্দর যুক্তিযুক্ত আলোচনা দোয়া করি আল্লাহ যেন আপনাকে নেক হায়াত দারাজ করেন আমিন
অনেকদিন থেকেই হুজুরের এই বক্ত বের অপেক্ষায় ছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য হুজুর কে অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন।
জ্ঞান হিন আলেমদের বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন
সঠিক বলছেন
ভুয়া
আল্লাহ কোরআনুল কারিম উনাকে রেসালাত হিসেবে দেন নাই তাই তিনি বলেছেন আমি আপনাকে আয়াত দেই নাই।
আল্লাহপাক তো ঠিকই বলেছেন যে রাসূল তার উপরে একটা রেসালাত আছে তার উপরে কিতাব আসে নবীর উপরে কেমন করে কিতাব আসবে
ভুয়া
আমি তোমাদের পাশে তোমাদের কাছে জীবনের বড় একটা অংশ পার করেছি তখন তো এরকম কথা বলি নাই আজকে আমার কাছে কোরআন এসেছে তাই আমি তোমাদেরকে বলছি এতেই তিনি বুঝে গেলেন যে আল্লাহর হাবিব 40 বছর পর্যন্ত নবুয়াত পান নাই।
ওই আয়াতে কি এটা লেখা আছে যে আল্লাহর হাবিব 40 বছর নবুয়াত পান নাই।
আসলে আপনার বোঝার ভুল হচ্ছে এখানে নবুয়াত আর রেসালাতকে আপনি এক করে ফেলছেন।
আল্লাহর হাবিব আগে বলেন নাই কারণ তিনি তখন রেসালত প্রাপ্ত হন নাই আল্লাহর হাবিব তখন নবুয়তপ্রাপ্ত হয়েছেন।
কোরানে রাসুলের বাল্যকালে নবুয়তের কথা নেই তাই তিনি নবীনা। যাদের কথা আছে ওনারাই শুধু নবী হয়েছেন। তাহলে কোরআনে যে সকল নবী এবং রাসূলের নাম আছে তারাই শুধু নবী। আর যাদের নাম নেই তারা কি নবী না তারা কি রাসুল না।
সব কথার এক কথা,ছহি আকিদা নিয়ে ইমানকে তাজা রেখে আমাদের আমল করতে হবে,,,আল্লাহর হাবিব দয়াল নবিসঃ ৪০ বতসরে নবি হয়েছেন,আল্লাহ সাব্যস্হ করে রেখে হযরত আদম আঃকে দেহে প্রান দেওয়ার আগেই তাকে আখেরি জামানায় নবি করে পাঠাবেন,এটাই আমাদের বিশ্বাস।।।।।
শুকরিয়া, কত স্বচ্ছ কত স্পষ্ট বর্ণনা । প্রাণটা ভরে গেল, জানতাম যারা কুরআন নিয়ে গবেষণা করে তারা কুরআন থেকেই সমাধান পাবেন। এত স্পষ্টতা থাকার পরের কেন আমাদের হাদিস নিয়ে এত মাতামাতি করতে হয়। আল্লাহ মাওলানা মোজাম্মেল হক হুজুরকে কুরআনের আরও খেদমত করার তৈফিক দান করুক।
পীরপন্থি আলেমদের কোরআন গবেষণা করার সময় কোথায়।
মাশআললা অনেক সুন্দর করে বুজালেন অনেক ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর আলোচনা
ধন্যবাদ আপনার জন্য
হুজুর
আসসালামু আলাইকুম। আসলেই আপনি বাঙ্গালী জাতির জন্য আশীর্বাদ। হাজারো সমস্যার কুরআন ভিত্তিক সমাধান দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ মুসলিম হিসাবে বেঁচে থাকবেন প্রকৃত মুসলিমদের হৃদয়ে।মহান আল্লাহ আপনাকে সুস্বাস্থ্যের মাঝে নেক হায়াত দান করুক।
তিনি মুসলিম জাতির জন্য অভিশ্বাপ
আলহামদুলিল্লাহ, সুন্দর যুক্তিপূর্ণ ও তথ্যবহুল আলোচনা।
আলহামদুলিল্লাহ চুম্মা আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তাআলা হুজুরের নেক হায়াত দান করুন আমিন
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ খায়ের
আলহামদুলিল্লাহ
বর্তমান সময়ের সমপোযোগী আলোচনা
।হুজুরের নেক হায়াত কামনা করছি।
আলহামদুলিল্লাহ, অসাধারণ বিশ্লেষণ
আমি মাওলানা সাহেবের বক্তব্যের অপেক্ষায় ছিলাম এতদিন। আলহামদুলিল্লাহ
খুবই সুন্দর উত্তর
আমিও
আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, লোকেরা প্রশ্ন করল, হে আল্লাহর রাসূল! আপনার নবুওয়াত কখন অবধারিত হয়েছে? তিনি বললেনঃ যখন আদম (আঃ) তার শরীর ও রুহের মধ্যে ছিল। [জামে তিরমিজী, হাদীস নং-৩৬০৯]
এ হাদীস দ্বারা মূল বিষয়টি পরিস্কার হয়ে যায়। সেটি হলো: আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আদম আলাইহিস সালামের সৃষ্টির সময়ই নবী হিসেবে নির্বাচিত। তখন থেকেই তিনি নবী হবেন বলে অবধারিত ছিলেন।
বাকি তিনি উম্মতের নবী হিসেবে স্বীকৃত হয়েছেন নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বয়স যখন চল্লিশ বছর পূর্ণ হয়। তখন আল্লাহর সেই ওয়াদা যে, “মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবী হবেন”, তা প্রকাশিত হয়।
আমাদের নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আগে থেকেই নবী হিসেবে পরিগণিত ছিলেন তা কুরআনে একটি আয়াতের মাধ্যমেই বুঝা যায়, যেমনটি ইরশাদ হয়েছে:
وَإِذْ أَخَذَ اللَّهُ مِيثَاقَ النَّبِيِّينَ لَمَا آتَيْتُكُم مِّن كِتَابٍ وَحِكْمَةٍ ثُمَّ جَاءَكُمْ رَسُولٌ مُّصَدِّقٌ لِّمَا مَعَكُمْ لَتُؤْمِنُنَّ بِهِ وَلَتَنصُرُنَّهُ ۚ قَالَ أَأَقْرَرْتُمْ وَأَخَذْتُمْ عَلَىٰ ذَٰلِكُمْ إِصْرِي ۖ قَالُوا أَقْرَرْنَا ۚ قَالَ فَاشْهَدُوا وَأَنَا مَعَكُم مِّنَ الشَّاهِدِينَ [٣:٨١]
এবং (তাদেরকে সেই সময়ের কথা স্মরণ করাও) যখন আল্লাহ নবীগণ থেকে প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলেন, আমি যদি তোমাদেরকে কিতাব ও হিকমত দান করি, তারপর তোমাদের নিকট কোন রাসূল আগমন করে, যে তোমাদের কাছে যে কিতাব আছে তার সমর্থন করে, তবে তোমরা অবশ্যই তার প্রতি ঈমান আনবে এবং অবশ্যই তার সাহায্য করবে। আল্লাহ (সেই নবীদেরকে) বলেছিলেন, তোমরা কি একথা স্বীকার করছ এবং আমার পক্ষ হতে প্রদত্ত এ দায়িত্ব গ্রহণ করছ? তারা বলেছিল, আমরা স্বীকার করছি। আল্লাহ বললেন, তবে তোমরা (একে অন্যের স্বীকারোক্তি সম্পর্কে) সাক্ষী থাক এবং আমিও তোমাদের সঙ্গে সাক্ষী থাকলাম। [সূরা আলে ইমরান-৮১]
নবীগণ থেকে উপরোক্ত স্বীকারোক্তিটি নেয়া হয়েছে রূহে জগতে। সুতরাং আমাদের নবী সৃষ্টির শুরু লগ্ন থেকেই নবী হিসেবে নির্ধারিত এবং অবধারিত। বাকি তার নবুওয়াতের প্রকাশ হয়েছে জন্মগ্রহণের পর চল্লিশ বছরের পর।
যেমন কোন সন্তান জন্মগ্রহণের পরই বাবা মা তাকে কোন একটি পদে বিশ বছর বয়সে আসীন করবেন বলে ঠিক করে রেখেছেন। কিন্তু সেই পদে আসীন করা হলো বিশ বছর বয়স হবার পর।
এ বিষয়টি এক হিসেবে জন্মের পরই উক্ত পদধারী যেমন বলা যায়, তেমনি তিনি উক্ত পদের অধিকারী মূলত চল্লিশ বছর বয়সে হয়েছেন এটা বলাতেও কোন ভুল নেই।
ঠিক তেমনি আমাদের নবী আদম আলাইহিস সালামের সৃষ্টির আগে থেকেই নবী হিসেবে নির্ধারিত ছিলেন। কিন্তু তিনি নবী হয়েছেন চল্লিশ বছর বয়সে। সুতরাং এ দুইয়ের মাঝে কোন মৌলিক বৈপরিত্ব নেই।
হুজুর আমরা সেই হাদিসের বিষয়ে কয়েক জায়গার পড়েছি ও বুঝেছিলাম যে - "" উল্লেখিত ঐ সময়ে নবী করিম সাঃ কে নবী হওয়ার জন্য, বা সর্ব শেষ ও সর্ব শ্রেষ্ঠ নবী হিসাবে নির্বাচিত বা নির্ধারিত করা হয়েছিল "" যদি এভাবেই অর্থ বুঝায় তাহলে হাদিস সম্পর্কে সন্দেহ বা মন্তব্য থাকে না ।
আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, লোকেরা প্রশ্ন করল, হে আল্লাহর রাসূল! আপনার নবুওয়াত কখন অবধারিত হয়েছে? তিনি বললেনঃ যখন আদম (আঃ) তার শরীর ও রুহের মধ্যে ছিল। [জামে তিরমিজী, হাদীস নং-৩৬০৯]
এ হাদীস দ্বারা মূল বিষয়টি পরিস্কার হয়ে যায়। সেটি হলো: আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আদম আলাইহিস সালামের সৃষ্টির সময়ই নবী হিসেবে নির্বাচিত। তখন থেকেই তিনি নবী হবেন বলে অবধারিত ছিলেন।
বাকি তিনি উম্মতের নবী হিসেবে স্বীকৃত হয়েছেন নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বয়স যখন চল্লিশ বছর পূর্ণ হয়। তখন আল্লাহর সেই ওয়াদা যে, “মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবী হবেন”, তা প্রকাশিত হয়।
আমাদের নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আগে থেকেই নবী হিসেবে পরিগণিত ছিলেন তা কুরআনে একটি আয়াতের মাধ্যমেই বুঝা যায়, যেমনটি ইরশাদ হয়েছে:
وَإِذْ أَخَذَ اللَّهُ مِيثَاقَ النَّبِيِّينَ لَمَا آتَيْتُكُم مِّن كِتَابٍ وَحِكْمَةٍ ثُمَّ جَاءَكُمْ رَسُولٌ مُّصَدِّقٌ لِّمَا مَعَكُمْ لَتُؤْمِنُنَّ بِهِ وَلَتَنصُرُنَّهُ ۚ قَالَ أَأَقْرَرْتُمْ وَأَخَذْتُمْ عَلَىٰ ذَٰلِكُمْ إِصْرِي ۖ قَالُوا أَقْرَرْنَا ۚ قَالَ فَاشْهَدُوا وَأَنَا مَعَكُم مِّنَ الشَّاهِدِينَ [٣:٨١]
এবং (তাদেরকে সেই সময়ের কথা স্মরণ করাও) যখন আল্লাহ নবীগণ থেকে প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলেন, আমি যদি তোমাদেরকে কিতাব ও হিকমত দান করি, তারপর তোমাদের নিকট কোন রাসূল আগমন করে, যে তোমাদের কাছে যে কিতাব আছে তার সমর্থন করে, তবে তোমরা অবশ্যই তার প্রতি ঈমান আনবে এবং অবশ্যই তার সাহায্য করবে। আল্লাহ (সেই নবীদেরকে) বলেছিলেন, তোমরা কি একথা স্বীকার করছ এবং আমার পক্ষ হতে প্রদত্ত এ দায়িত্ব গ্রহণ করছ? তারা বলেছিল, আমরা স্বীকার করছি। আল্লাহ বললেন, তবে তোমরা (একে অন্যের স্বীকারোক্তি সম্পর্কে) সাক্ষী থাক এবং আমিও তোমাদের সঙ্গে সাক্ষী থাকলাম। [সূরা আলে ইমরান-৮১]
নবীগণ থেকে উপরোক্ত স্বীকারোক্তিটি নেয়া হয়েছে রূহে জগতে। সুতরাং আমাদের নবী সৃষ্টির শুরু লগ্ন থেকেই নবী হিসেবে নির্ধারিত এবং অবধারিত। বাকি তার নবুওয়াতের প্রকাশ হয়েছে জন্মগ্রহণের পর চল্লিশ বছরের পর।
যেমন কোন সন্তান জন্মগ্রহণের পরই বাবা মা তাকে কোন একটি পদে বিশ বছর বয়সে আসীন করবেন বলে ঠিক করে রেখেছেন। কিন্তু সেই পদে আসীন করা হলো বিশ বছর বয়স হবার পর।
এ বিষয়টি এক হিসেবে জন্মের পরই উক্ত পদধারী যেমন বলা যায়, তেমনি তিনি উক্ত পদের অধিকারী মূলত চল্লিশ বছর বয়সে হয়েছেন এটা বলাতেও কোন ভুল নেই।
ঠিক তেমনি আমাদের নবী আদম আলাইহিস সালামের সৃষ্টির আগে থেকেই নবী হিসেবে নির্ধারিত ছিলেন। কিন্তু তিনি নবী হয়েছেন চল্লিশ বছর বয়সে। সুতরাং এ দুইয়ের মাঝে কোন মৌলিক বৈপরিত্ব নেই।:";;৳;৳;;%;%;;%;%;;%;%;%;%;%;;%;%;%;%;*%**%*%**%*%*%**%*৳*%**%*%*%--%*%*%--%*%*৳:#;:#;৳*%*%%%
আল্লাহ পাক ওনাকে নেক হায়াত দানকরেন।
Alhamdulillah. Zaza ALLAH Khairan. May ALLAH Bless to all of Muslim Ummah. AMEEN ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আল্লাহ আমাদের সবাই কে মাফ করে দিন এবং আপনার পথে চলার তৌফিক দিন আর ভাওতা আলেম দের শাস্তি দিন
সত্যিই আপনার বক্তব্য যথার্থই। আপনার জন্য নেক হায়াত কামনা করছি। আপনার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।
আসসালামু আলাইকুম জাজাকাল্লাহ খাইরান ওস্তাদ
মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা আমি হাবিবুল্লাহ । কটিয়াদি কিশোরগঞ্জে
আমিও কটিয়াদি
মৌঃমোজাম্মেলসাহেবকে আল্লাপাক সুস্থতা,এবং দীর্ঘজিবন দান করুন,যাতে কোরানপাকের প্রানজল তফছির ও ব্যাখ্যা হ্রিদয় গ্ঙ্গমনকরে আমরা সার্থকহতেপারি।"আমিন "!
আমাদেরকে যারা ফিৎনায় ফেলছেন কাল কেয়ামতের ময়দানে তাদের বিচার দাবি করব।
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
♻️ আলহামদুলিল্লাহ,,,আমি মনে মনে আশা করছিলাম, আপনি এ বিষয়ে উপর একটা বক্তব্য দিবেন। জাযাকাল্লাহু খয়রান।
😊
হুজুর কে আললাহ আর ও হায়াত দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ,
আমি অন্তর থেকেই হুজুরকে ভালোবাসি কারণ হুজুরের মধ্যে কুরআনের জ্ঞান আছে
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর কথা
Alhamdulillah.Allah bless you. ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ খুব দামী শিক্ষা দিয়েছেন আপনি শায়েখ সত্যি খুব ভালো লাগলো
আলহামদুলিল্লাহ। আপনার গবেষনায় মানুষ কল্যান পাবে ইনশাআল্লাহ।
🌹 মাশা-আল্লাহ সুন্দর আলোচনা - আপনার নেক হায়াত কামনা করি 🌹
Alhamdulillah....
অনেক সুন্দর করে বুজিয়ে দিলেন আল্লাহ যেন আপনার নেক হায়াত দরাজ করেন আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ, খুব সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য ।
হুজুরের কাছ থেকেই সমাধান আমরা চাচ্ছিলাম,খুবই সুন্দর আলোচনা।
হুজুরের কথা সঠিক যে রাসুলুল্লাহ সঃ এর উপর ৪০ বছর বয়সে কুরআন নাজিল হয়েছে এবং দায়িত্ব ও কর্তব্য বিষয়ে অবগত করেছেন। তিনি যে নির্ধারিত ছিলো নবীও রাসুল হিসাবে সেটা কুরআনের মাধ্যমেই আমরা জানি, পূর্বে যে সকল নবী রাসুলদেরকে আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন তাদের সকলকে শেষ নবী রাসুলুল্লাহ সঃ এর পরিচয় জানিয়েছেন সুতরাং রাসুলুল্লাহ সঃ নবী হিসেবে এসেছেন ঠিকই কিন্তু দায়িত্বপ্রাপ্ত বা কুরআন নাজিল হয়েছে ৪০ বছর বয়সে। আল্লাহ তায়ালা তাঁর নবীকে সকল প্রকার পাপ হতে রাসুলুল্লাহ সঃ কে 7:59 মুক্ত রেখেছেন। পৃথিবীতে আসবেন তিনি সেটারও আগাম খবর দিয়েছেন ইসা আঃ ও মুসা আঃ এর কিতাবদয়ে আল্লাহ তায়ালা উল্লেখ করেছেন।
এ রকম আলেমে দীন ই এই সংকট সময়ে আমাদের জন্য আলোকবর্তিকা এনার কাছে আমি পরোক্ষভাবে কুরআন বুঝতেছি , মহান আল্লাহ পাক হুজুরের নেক হায়াত দান করুক ----আমীন !
মহান আল্লাহর কাছে আকুল প্রার্থনা, মহান আল্লাহ যেন, তাঁর বান্দা মাওলানা মোজাম্মেল হককে আরো দীর্ঘ জীবন দান করেন, যাতে আমরা তার মাধ্যমে আরো অনেক বেশি কোরআন সম্পর্কে জানতে পারি।
মাশাল্লাহ চমৎকার
MashaAllah
অনেক সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন।
আশা করি তাহেরী এই কথা গুলো শুনে বুঝতে পারবে।
Zajakallahukhairan
অপেক্ষায় ছিলাম
অনেকদিন অপেক্ষার পর একটা সত্যিকারের সমাধান পেয়েছি বলে মনে হয়েছে আমার আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন
মাশাল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
This Hujur is perfect to explain the holly Quraan. Alhamdulillah.
বর্তমান বাংলাদেশের প্রখ্যাত আলিম ও জ্ঞানী ব্যক্তি
আল্লাহু আকবার
নিশ্চয় আপনি
"আল-কোরআন"
এর আলোকে সঠিক জবাব দিয়েছেন ।
ঐ সব ধর্ম ব্যবসায়ী আলেমগন
সঠিক পথে আসুক ।
আমিন ।
Mashallah ❤❤
Mashallha
কোরআন দিয়ে প্রমাণ দেওয়ার জন্য হুজুরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ, মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা।
যাযা কাল্লাহে খাইরান
মাশাআল্লাহ
Alhamdulillah. A lot of thanks.
মহান আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা যাদেরকে জ্ঞান দান করেন তারাই প্রকৃত জ্ঞানী। মানুষকে বিভ্রান্ত করা ঠিক না। মহান আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমাদেরকে সঠিক জ্ঞান করুন আমীন।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর করে বুঝালেন❤❤❤
মাশাআল্লাহ সুন্দর কথা
Alhamdulillah ❤❤❤
খুব সুন্দর আলোচনা ।
হুজুর আপনার জন্য দোয়া ভালবাসা রইলো
আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর জবাব আল কুরআন থেকে মুসলমানদেরকে রক্ষা করুন আল্লাহ
আপনার কথা গুলো শুনে সন্দেহ দূর হলো।ধন্যবাদ।
জাজাকাল্লাহ খাইরান
মাশা আললাহ
মাশাল্লাহ সম্পূর্ণ পরিষ্কার
Alhamdulillah
ছালামুন আলাইকুম আমিন ধন্যবাদ আপনাকে
3:81
وَ اِذۡ اَخَذَ اللّٰہُ مِیۡثَاقَ النَّبِیّٖنَ لَمَاۤ اٰتَیۡتُکُمۡ مِّنۡ کِتٰبٍ وَّ حِکۡمَۃٍ ثُمَّ جَآءَکُمۡ رَسُوۡلٌ مُّصَدِّقٌ لِّمَا مَعَکُمۡ لَتُؤۡمِنُنَّ بِہٖ وَ لَتَنۡصُرُنَّہٗ ؕ قَالَ ءَاَقۡرَرۡتُمۡ وَ اَخَذۡتُمۡ عَلٰی ذٰلِکُمۡ اِصۡرِیۡ ؕ قَالُوۡۤا اَقۡرَرۡنَا ؕ قَالَ فَاشۡہَدُوۡا وَ اَنَا مَعَکُمۡ مِّنَ الشّٰہِدِیۡنَ ﴿۸۱﴾
আর স্মরণ কর, যখন আল্লাহ নবীদের অঙ্গীকার নিয়েছেন- আমি তোমাদেরকে যে কিতাব ও হিকমাত দিয়েছি, অতঃপর তোমাদের সাথে যা আছে তা সত্যায়নকারীরূপে একজন রাসূল তোমাদের কাছে আসবে- তখন অবশ্যই তোমরা তার প্রতি ঈমান আনবে এবং তাকে সাহায্য করবে। তিনি বললেন, ‘তোমরা কি স্বীকার করেছ এবং এর উপর আমার প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করেছ’? তারা বলল, ‘আমরা স্বীকার করলাম’। আল্লাহ বললেন, ‘তবে তোমরা সাক্ষী থাক এবং আমিও তোমাদের সাথে সাক্ষী রইলাম’।
আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর জবাব দিয়েছেন মাওলানা
আলহামদুলিল্লাহ হুজুর কে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক। আর তাহেরি যেন এই বয়ানটি মন দিয়ে শুনে, তাহলে হয়তো একটু লাফালাফি বন্ধ হবে।
আপনি শেষ তাহেরি ২৪ ঘন্টা সময় দেয় কিনা আমার সন্দেহ আছে।আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ শায়েখের উপর শ্রদ্ধা ভালোবাসা বেরে গেল আমিন❤❤
সত্য কোনো দিন গোপন থাকে না,,,,,, একটাই প্রমান
আলহামদুলিল্লাহ পবিত্র কুরআন থেকে আলোচনা শুনলাম।
মাশাল্লাহ
জাজাকাল্লাহু খাইরান
MasaAllah
জাযাহাকাল্লা খায়রান
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর আগে যারা নবী হিসেবে এসেছিলেন তারা কিভাবে বলেছিলেন শেষ নবী হিসেবে মোহাম্মদ বা আহমদ আসবেন
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
Allahr kache hazar hazar shukria je Allah amaderke apnar moton manusher boyan shunar towfiq diyechen.
একমাত্র আল্লাহই চল্লিশ বছর আগ পর্যন্ত জানতেন যে উনি নবী
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...//////////////////
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ। সঠিক জবাব পাওয়া গেল।
আপনাকে ধন্যবাদ।
আমিন
মহান আল্লাহ পাক আপনাকে আরও হায়াত বাড়িয়ে দিক
মাশাআল্লাহ হুজুর, সুন্দর সমাধান দেওয়ার জন্য,,
মহান আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন। আমিন চুমা আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ। সুন্দর আলোচনা।