এই সম্পর্কে পিন পয়েন্টে ধারাবাহিকভাবে লিখে দিলে খুবই ভালো হতো। তাহলে বাংলাভাষীরা (ছোট ও বড়রা সকলই সহজে বুঝতে পারবেন) বিষয়টি সহজে ধারণ করতে সক্ষম হবেন। অনুরোধ করছি। ২৬/০৫/২০২০
আপনি আক্বীদা বিষয়ের বই পড়ুন দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করা নারী পুরুষের জন্য ফরজ আল্লাহ তা'আলা সর্বপ্রথম মানবজাতির জন্য নির্দেশ দিয়েছেন জ্ঞান অর্জন করা জন্য আল কুরআনুল কারীমে আল্লাহ তাবারক তা'আলা প্রথম সূরা নাযিল করছেন সূরা আলাক্ব اِقۡرَاۡ بِاسۡمِ رَبِّکَ الَّذِیۡ خَلَقَ ۚ﴿۱﴾ পড় তোমার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন। এই আয়াতে আল্লাহ প্রথমেই পড়ার নিদেশ দিয়েছেন
ফেসবুকে আছারী ভার্সেস আশাআরী-মাতুরীদী তর্ক: ==== এক. কিছু কিছূ ব্যাপারে কখনও কখনও গঠনমূলক আলোচনা , যা তর্কের মত শুনায়, দরকার হয়। সেটা হতে হবে অল্প সময় ধরে। এবং সিদ্ধান্তে পৌছানোর জন্য। যেমন: নতুন একটা ইস্যু আসলো। তখন এটা নিয়ে একটু আলোচনা হয়। এটা দরকার আছে। উলামারা তখন দরকারের জন্য এসব করে। যেমন অতি শীঘ্রই কোভিডে মসজিদে যাওয়া যাবে কিনা - এ নিয়ে তর্ক বিতর্ক হয়েছে। এটা এড়ানোর উপায় ছিলনা। দুই. কিন্তু অতীতে যেসব বিষয়ে তর্ক বিতর্ক হয়ে কোন সুরাহা হয়নি, সেগুলো নিয়ে নতুন করে তর্ক করা অর্থহীন। কারন সুরাহা হবেনা। এভাবেই ভাগ হয়ে থাকতে হবে। যে যে যার যার মত নিয়ে পড়ে থাকলেই হল। যে যে যার যার মত নিয়ে পড়ে থাকা এবং নিজ নিজ আমল করতে থাকা। তিন. ফেসবুকে আছারী ভার্সেস আশাআরী-মাতুরীদী তর্ক আসলে একটা পুরানো তর্ক। ফেসবুকে শুরু করতে পারবেন। কিন্তু শেষ হবেনা। কারন আপনি একটা বলবেন, আপনার বিপরীত পক্ষ আরেকটা বলবে। আপনি আবার আরেকটা বলবেন। কোনদিন ঐকমত্যে হবেনা। বরং নিজের আপন মুসলিম ভাইর সাথে সম্পর্ক নষ্ট হবে। উম্মাত ডিভাইডেড হবে। চার. ঐক্যমত্য হবার মূল কারন আর কিছু নয়, বরং মানুষের মধ্যে থাকা মেজাজের পার্থক্য। আল্লাহ কাউকে শক্ত মেজাজ দিছেন, কাউকে নরম। কাউকে 'লিটারাল (আক্ষরিক) মিনিং' এর প্রতি আফেকশন দিছেন, কাউকে ' অন্তর্নিহিত মিনিং' এর প্রতি। সুতরাং মানুষ একই জিনিস দুই ভাবে ব্যাখ্যা করে। মতভেদ হয়। সাহাবী (রা) আজমাঈনদের মধ্যেই হয়েছে, রসূল(স) চুপ থেকেছেন। এই মতভেদগুলোকে এজন্য নরমালী নিতে হবে। সহজভাবে নিতে হবে। এগুলোর জন্য কেউ কাফির - মুশরিক হয়ে যায়নি। আল্লাহ জানেন কোনটা সঠিক। আল্লাহ আমাদের ক্ববুল করলেই হল। আল্লাহ কি পারেন না, দুই পক্ষকেই ক্ববুল করতে? যদিও দুই পক্ষ দুই কথা বলতেছে। কাজেই চুপ চাপ আমল করে যাওয়া এবং তর্ক বিতর্কে লিপ্ত না হওয়া: এইসব পুরানো বিষয়ে। স্পেশালি , ফেসবুকে তো না - ই। কারন ফেসবুক ওপেন প্লাটফর্ম। এখানে ১৫ বছরের ছেলে মেয়ে থেকে শুরু করে ৬৫ বছরের বুড়োরা থাকে। ম্যাচুরিটি র পার্থক্যের কারনে এদের কথার ভাও মিলেনা। অকারন ঝগড়া ঝাটি হয়। পাচ. যদি জাস্ট ইনফরমেশন পাস করতে চান, এমন হয়: তাহলে গোপন সেক্রেট গ্রূপ বা প্রাইভেট গ্রূপ খুলবেন, নিজেরা নিজেরা মেম্বার হবেন। সবার থেকে কনটেন্ট গোপন রাখবেন। নিজেদের আলোচনা নিজেদের মধ্যে রাখবেন। তাহলে তর্ক বিতর্ক এড়িয়ে নিজের বুঝ চর্চা করা যায়। যদি চান। পাবলিক গ্রূপে এসব বললে প্রতিপক্ষ হৈচৈ করবেই , না করে থাকতে পারেনা। ছয়. আমরা যখন তর্কে লিপ্ত, তখন এনেক্স হতে যাচ্ছে ওয়েস্ট ব্যাংক। কল্পিত ষড়যন্ত্র নিয়ে আমরা মেতে আছি, কিন্তু বাস্তবে ষড়যন্ত্র চোখের সামনে বাস্তবায়িত হচ্ছে, কিন্তু আমরা লাইক '' এগুলো নিয়ে আমি কি করবো? ' " আমরা বরং তর্ক করি " : কীয়েক্টাবস্থা। সাত. আপনি দুনিয়ার সব সমস্যার সমাধান না করতে পারলেও উম্মতকে অনেকভাবে সার্ভিস দিতে পারেন। এজন্য প্রোডাক্টিভ মুসলিম হবে। মানে যে মুসলিম উম্মতের জন্য কোন একটা ভ্যালূ প্রডিউস করে। নীচে একটা উদাহরন দিলাম, প্রডাক্টিভ মুসলিম কি কি করতেছে তার, দেখেন তর্ক বিতর্ক এড়িয়ে কত সুন্দর কাজ আব্দুর রহীম ভাই করতেছে, অথচ তিনি যদি তর্কে সময় নষ্ট করতে চাইতেন, পারতেন; এগুলো হল প্রডাক্টিভ আমলের উদাহরন মাত্র। অথচ বাংলাদেশে অজস্র এমন কাজ রয়ে গেছে, যেগুলো না করে আমরা সবসময় তর্কে সময় ব্যয় করছী। আট. জীবনের সবচে বড় মূল্যবান কাজ হল সময়। দুটো মানুষের মধ্যে সবচে সফল মানুষ সে, যে তার সময়কে যথাসাধ্য ব্যবহার করেছে। যে মেধাবী কিন্তু সময়কে ব্যবহার করেনি, বরং মেধাকে তর্কে ব্যবহার করেছে, সে ব্যর্থ হবার সম্ভাবনা। আর যে মেধায় সাধারন, কিন্তু সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করেছে, সে হল সফল হবার সম্ভাবনা। কাজেই আসুন, প্রডাক্টিভ কাজ করি, নিজের আমল করি। পুরান বিষয় , যা নিয়ে ঐক্যের সম্ভাবনা আর নেই, সেগুলো এড়িয়ে যাই। নিজের মত ধরে পড়ে থাকি। আর আমল করতে থাকি। যাজাকাল্লাহ।
যারা বলেন, আল্লাহর জাত সত্তা থেকে নবী মুহাম্মদ (সা)-কে সৃষ্টি করা হয়েছে। [যারা বলেন তাদের কথা] এখন জানার বিষয়ঃ এখানে তারা "জাত সত্তা" বলতে কি বুঝিয়েছেন? দয়া করে কেউ বুঝিয়ে দিবেন! ২৬/০৫/২০২০
Zubayer zarif ভাই যারা এই ধরনের কথা বলে এটা তো সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা এবং কুফুরী কথা। আল্লাহ সুবহানাহুওয়াতালা বলেন “বল, ‘আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার নিকট ওহী প্রেরণ করা হয় যে, তোমাদের ইলাহই এক ইলাহ। সুতরাং যে তার রবের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদাতে কাউকে শরীক না করে’।” সূরা কাহাফ আয়াত ১১০
Zubayer, Salam, Rasul sa. is descendant of Adam as. like all human on earth but he was blessed, chosen by Allah as a last Prophet, messenger for mankind. Even more, he travelled to above 7th heaven, near sidratul muntaha in meeraj night. But, he was man like us and he died. Definitely, he was the greatest man on earth. That's what Qur'an and Saheeh Hadiths say. That's the Aqeeda of Salafi.
Tariqul, Why are you so much having against Ibne Taimiah ra.? If you don't like, ignore him and live your life and follow Deobondi Aqeeda. Salafi Aqeeda is - Yes, Allah mentions His face, hand, shin, fingers, He can see, hear etc. We must believe every word of Allah in the Quran and what Allah says about Himself but - Without asking "" HOW " What" "SHAPE, BODY" ", or interpret metaphorically, or through Greek philosophy or imaging something like Allah's creature. We believe what Allah exactly says about Himself in the Quran. Allah is beyond our comprehension. Allah is nothing like anything we are familiar with. He is not like His creatures ( human, all life on earth, etc) in any way. Allah is beyond space and time. Nothing we know can be compared, similar to Allah. Yes, Allah hears, sees, has hand face, fingers, shin but we don't know "" HOW "", "" WHAT SHAPE""," "HOW LOOKS, HOW HEAR OR SEE" "etc. Because no extra knowledge is given to us in this regard in the Quran. So, we believe exactly what Allah says about himself in the Quran. Remember Quran : 1. There is none co - equal or comparable, similar to Allah. Quran 112:1-4 2. Do you know of any similarity to Allah? Quran 19:65 3. There is nothing like unto Him, and he is all hearing, all seeing. Quran 42:11 4. No vision can see Allah ( in this life, because in Jannat Momin will see Allah - Hadiths), but Allah sees all. Quran 6:103 5. Don't imagine, think, compare anything SIMILAR to Allah. Quran 16:74 So, whether Allah has body - we don't know. Or how Allah's face look-we don't know but definitely Allah is not like creatures. Salam.
Try to acquire Sahih Elem before you give speech. Especially on Akida Issue. Don't follow those so called fake Shaikhs but its safe to read and believe in Akida Tahawa with out any explanation. Its our All Muslims Akid book. Even So called Salafies Don't deny it. Follow it.
Why " so callaed Salafi""? The Aqeeda Tahabi is almost Salafi Aqeeda. Allah is above His ARSH, but,by His knowledge, hearing, seeing - He is everywhere, near you . why did Rasul travel in Sab e Meraj to meet Allah? ( If Allah is everywhere) .
না, সালাফীরা দেহবাদী না। এটা আসলে একটা ধুরান্ধর প্রস্ন, যাতে প্রতিপক্ষ ফাদে পড়ে। আল্লাহ র - হাত,পা, চোখ, মুখ - আল্লাহ নিজেই কোরানে বলেছেন। সালাফীরা হুবুহু সেটাই বিশ্বাস করে, কোন তুলনা করা ছাড়া। আল্লাহ র হাত, মুখ,চোখ,পা আছে। আমরা বিশ্বাস করি হুবুহু কোরানে,হাদীসে যা আছে। এবং থেমে যাই। কোন প্রশ্ন করি না - HOW, কোন তুলনা করি,না সৃষ্টির কারো সাথে। কারন, কোরানই বলছে - কোরান ৪২:১১ কোরান ১৬:৭৪ কোরান ১৯:৬৫ আল্লাহ র হাত, পা,চোখ,মুখ আছে - হুবুহু বিশ্বাস করি কিনতু কেমন এগুলো বা কোন সৃষ্টির সাথে তুলনা করি না। এখানে দেহবাদীর কি পেলেন? যেহেতু মুতাজিলা, আশায়ারী- মাতুরিদী আকীদায়- আল্লাহ র এই সিফাতগুলোকে ( হাত, পা, চোখ,মুখ) হুবুহু মানলে - আল্লাহ র দেহ হয়ে যাবে মনে করে। এগুলো হুবুহু মানলে কেন দেহ হবে, কোরান ৪২:১১ পড়ুন। এখানেই মুতাজিলা, আশায়ারী- মাতুরিদী চতুর,কৌশল করে এই প্রশ্ন করে। আপনারাই তো দেহবাদী আকীদা নিলেন, যাতে দেহবাদীর দোহাই দিয়ে আল্লাহ র হাত,পা,চোখ,মুখ - এসব আল্লাহ র সিফাতগুলোকে deny, oppose করে মেটাফরিকাল explanation দেন। সালাফীরা হুবুহু যে ভাবে কোরানে আছে বিশ্বাস করে কিনতু কোন তুলনা বা দেহ কল্পনা করে না ( কোরান ৪২:১১, ১৯:৬৫).
জাযাকাল্লাহ্ খইরন। শাইখ।।।
সহীহ আকিদা শিখতে পারছি আপনার কাছ থেকে। আলহামদুলিল্লাহ্।❤❤❤
শায়খ অত্যন্ত সহজ ভাষায় বিশুদ্ধভাবে তুলে ধরার জন্য
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا
আল্লাহ পাক আপনার নেক হায়াত দান করুন।
জাজাকাল্লাহ খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ! চমৎকার করে দূজন শায়খই আলোচনা করলেন! জাজাকাল্লাহ খাইরান! আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহে ওয়াবারকাতুহু!
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
Alhamdulilah. Very good explanation.
جزاك الله خيرا
সুবহান অাল্লাহ
Jajakallah kharain
হযরত আল্লাহর যে জিসিম নেই এই বিষয়ে একটা নকলি দলিল দিলে ভালো হবে,,,দয়া করে একটা নকলি দলিল পেশ করুন
Alhamdulilla jakakallah keiran Dr jakaria akida sohi but Ashari maturidi vanto akida
এই সম্পর্কে পিন পয়েন্টে ধারাবাহিকভাবে লিখে দিলে খুবই ভালো হতো।
তাহলে বাংলাভাষীরা (ছোট ও বড়রা সকলই সহজে বুঝতে পারবেন) বিষয়টি সহজে ধারণ করতে সক্ষম হবেন।
অনুরোধ করছি।
২৬/০৫/২০২০
আপনি আক্বীদা বিষয়ের বই পড়ুন দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করা নারী পুরুষের জন্য ফরজ আল্লাহ তা'আলা সর্বপ্রথম মানবজাতির জন্য নির্দেশ দিয়েছেন জ্ঞান অর্জন করা জন্য আল কুরআনুল কারীমে আল্লাহ তাবারক তা'আলা প্রথম সূরা নাযিল করছেন সূরা আলাক্ব
اِقۡرَاۡ بِاسۡمِ رَبِّکَ الَّذِیۡ خَلَقَ ۚ﴿۱﴾
পড় তোমার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।
এই আয়াতে আল্লাহ প্রথমেই পড়ার নিদেশ দিয়েছেন
উনি বই লিখছে তো, 'রহমান আরশের উপর উঠেছেন'। ওখানে সব আছে। কিনে পড়ে নেন।
প্রথম আয়াত টি কোন সূরার??
ফেসবুকে আছারী ভার্সেস আশাআরী-মাতুরীদী তর্ক:
====
এক. কিছু কিছূ ব্যাপারে কখনও কখনও গঠনমূলক আলোচনা , যা তর্কের মত শুনায়, দরকার হয়। সেটা হতে হবে অল্প সময় ধরে। এবং সিদ্ধান্তে পৌছানোর জন্য। যেমন: নতুন একটা ইস্যু আসলো। তখন এটা নিয়ে একটু আলোচনা হয়। এটা দরকার আছে। উলামারা তখন দরকারের জন্য এসব করে। যেমন অতি শীঘ্রই কোভিডে মসজিদে যাওয়া যাবে কিনা - এ নিয়ে তর্ক বিতর্ক হয়েছে। এটা এড়ানোর উপায় ছিলনা।
দুই. কিন্তু অতীতে যেসব বিষয়ে তর্ক বিতর্ক হয়ে কোন সুরাহা হয়নি, সেগুলো নিয়ে নতুন করে তর্ক করা অর্থহীন। কারন সুরাহা হবেনা। এভাবেই ভাগ হয়ে থাকতে হবে। যে যে যার যার মত নিয়ে পড়ে থাকলেই হল। যে যে যার যার মত নিয়ে পড়ে থাকা এবং নিজ নিজ আমল করতে থাকা।
তিন. ফেসবুকে আছারী ভার্সেস আশাআরী-মাতুরীদী তর্ক আসলে একটা পুরানো তর্ক। ফেসবুকে শুরু করতে পারবেন। কিন্তু শেষ হবেনা। কারন আপনি একটা বলবেন, আপনার বিপরীত পক্ষ আরেকটা বলবে। আপনি আবার আরেকটা বলবেন। কোনদিন ঐকমত্যে হবেনা। বরং নিজের আপন মুসলিম ভাইর সাথে সম্পর্ক নষ্ট হবে। উম্মাত ডিভাইডেড হবে।
চার. ঐক্যমত্য হবার মূল কারন আর কিছু নয়, বরং মানুষের মধ্যে থাকা মেজাজের পার্থক্য। আল্লাহ কাউকে শক্ত মেজাজ দিছেন, কাউকে নরম। কাউকে 'লিটারাল (আক্ষরিক) মিনিং' এর প্রতি আফেকশন দিছেন, কাউকে ' অন্তর্নিহিত মিনিং' এর প্রতি। সুতরাং মানুষ একই জিনিস দুই ভাবে ব্যাখ্যা করে। মতভেদ হয়। সাহাবী (রা) আজমাঈনদের মধ্যেই হয়েছে, রসূল(স) চুপ থেকেছেন।
এই মতভেদগুলোকে এজন্য নরমালী নিতে হবে। সহজভাবে নিতে হবে। এগুলোর জন্য কেউ কাফির - মুশরিক হয়ে যায়নি। আল্লাহ জানেন কোনটা সঠিক। আল্লাহ আমাদের ক্ববুল করলেই হল। আল্লাহ কি পারেন না, দুই পক্ষকেই ক্ববুল করতে? যদিও দুই পক্ষ দুই কথা বলতেছে।
কাজেই চুপ চাপ আমল করে যাওয়া এবং তর্ক বিতর্কে লিপ্ত না হওয়া: এইসব পুরানো বিষয়ে। স্পেশালি , ফেসবুকে তো না - ই। কারন ফেসবুক ওপেন প্লাটফর্ম। এখানে ১৫ বছরের ছেলে মেয়ে থেকে শুরু করে ৬৫ বছরের বুড়োরা থাকে। ম্যাচুরিটি র পার্থক্যের কারনে এদের কথার ভাও মিলেনা। অকারন ঝগড়া ঝাটি হয়।
পাচ. যদি জাস্ট ইনফরমেশন পাস করতে চান, এমন হয়: তাহলে গোপন সেক্রেট গ্রূপ বা প্রাইভেট গ্রূপ খুলবেন, নিজেরা নিজেরা মেম্বার হবেন। সবার থেকে কনটেন্ট গোপন রাখবেন। নিজেদের আলোচনা নিজেদের মধ্যে রাখবেন। তাহলে তর্ক বিতর্ক এড়িয়ে নিজের বুঝ চর্চা করা যায়। যদি চান। পাবলিক গ্রূপে এসব বললে প্রতিপক্ষ হৈচৈ করবেই , না করে থাকতে পারেনা।
ছয়. আমরা যখন তর্কে লিপ্ত, তখন এনেক্স হতে যাচ্ছে ওয়েস্ট ব্যাংক। কল্পিত ষড়যন্ত্র নিয়ে আমরা মেতে আছি, কিন্তু বাস্তবে ষড়যন্ত্র চোখের সামনে বাস্তবায়িত হচ্ছে, কিন্তু আমরা লাইক '' এগুলো নিয়ে আমি কি করবো? ' " আমরা বরং তর্ক করি " : কীয়েক্টাবস্থা।
সাত. আপনি দুনিয়ার সব সমস্যার সমাধান না করতে পারলেও উম্মতকে অনেকভাবে সার্ভিস দিতে পারেন। এজন্য প্রোডাক্টিভ মুসলিম হবে। মানে যে মুসলিম উম্মতের জন্য কোন একটা ভ্যালূ প্রডিউস করে। নীচে একটা উদাহরন দিলাম, প্রডাক্টিভ মুসলিম কি কি করতেছে তার, দেখেন তর্ক বিতর্ক এড়িয়ে কত সুন্দর কাজ আব্দুর রহীম ভাই করতেছে, অথচ তিনি যদি তর্কে সময় নষ্ট করতে চাইতেন, পারতেন; এগুলো হল প্রডাক্টিভ আমলের উদাহরন মাত্র। অথচ বাংলাদেশে অজস্র এমন কাজ রয়ে গেছে, যেগুলো না করে আমরা সবসময় তর্কে সময় ব্যয় করছী।
আট. জীবনের সবচে বড় মূল্যবান কাজ হল সময়। দুটো মানুষের মধ্যে সবচে সফল মানুষ সে, যে তার সময়কে যথাসাধ্য ব্যবহার করেছে। যে মেধাবী কিন্তু সময়কে ব্যবহার করেনি, বরং মেধাকে তর্কে ব্যবহার করেছে, সে ব্যর্থ হবার সম্ভাবনা। আর যে মেধায় সাধারন, কিন্তু সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করেছে, সে হল সফল হবার সম্ভাবনা।
কাজেই আসুন, প্রডাক্টিভ কাজ করি, নিজের আমল করি। পুরান বিষয় , যা নিয়ে ঐক্যের সম্ভাবনা আর নেই, সেগুলো এড়িয়ে যাই। নিজের মত ধরে পড়ে থাকি। আর আমল করতে থাকি।
যাজাকাল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম
আল্লার নাকি ছায়া আছে তাহলে তো দেহ আছে
জাল হাদীস এইটা
আলী হাসান মুতাজেলা উসামা
যারা বলেন, আল্লাহর জাত সত্তা থেকে নবী মুহাম্মদ (সা)-কে সৃষ্টি করা হয়েছে। [যারা বলেন তাদের কথা]
এখন জানার বিষয়ঃ এখানে তারা "জাত সত্তা" বলতে কি বুঝিয়েছেন?
দয়া করে কেউ বুঝিয়ে দিবেন!
২৬/০৫/২০২০
Zubayer zarif ভাই যারা এই ধরনের কথা বলে এটা তো সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা এবং কুফুরী কথা। আল্লাহ সুবহানাহুওয়াতালা বলেন “বল, ‘আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার নিকট ওহী প্রেরণ করা হয় যে, তোমাদের ইলাহই এক ইলাহ। সুতরাং যে তার রবের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদাতে কাউকে শরীক না করে’।”
সূরা কাহাফ আয়াত ১১০
Zubayer,
Salam,
Rasul sa. is descendant of Adam as. like all human on earth but he was blessed, chosen by Allah as a last Prophet, messenger for mankind. Even more, he travelled to above 7th heaven, near sidratul muntaha in meeraj night.
But, he was man like us and he died.
Definitely, he was the greatest man on earth.
That's what Qur'an and Saheeh Hadiths say. That's the Aqeeda of Salafi.
একটা ভুল বলেছেন শায়খ। ইমাম বুখারী (রহ) তা'বিল করেছেন।
Shaikh Taimeya r akidar thik chilo na.
Apnar baba ibn taymiyya ki bole?
ইবনে তাইমিয়াও দেহ সাব্যস্ত করেননি
Tariqul,
Why are you so much having against Ibne Taimiah ra.?
If you don't like, ignore him and live your life and follow Deobondi Aqeeda.
Salafi Aqeeda is -
Yes, Allah mentions His face, hand, shin, fingers, He can see, hear etc.
We must believe every word of Allah in the Quran and what Allah says about Himself but -
Without asking "" HOW "
What" "SHAPE, BODY" ",
or interpret metaphorically, or through Greek philosophy or imaging something like Allah's creature.
We believe what Allah exactly says about Himself in the Quran.
Allah is beyond our comprehension.
Allah is nothing like anything we are familiar with. He is not like His creatures ( human, all life on earth, etc) in any way. Allah is beyond space and time. Nothing we know can be compared, similar to Allah.
Yes, Allah hears, sees, has hand face, fingers, shin but we don't know "" HOW "", "" WHAT SHAPE""," "HOW LOOKS, HOW HEAR OR SEE" "etc.
Because no extra knowledge is given to us in this regard in the Quran.
So, we believe exactly what Allah says about himself in the Quran.
Remember Quran :
1. There is none co - equal or comparable, similar to Allah.
Quran 112:1-4
2. Do you know of any similarity to Allah? Quran 19:65
3. There is nothing like unto Him, and he is all hearing, all seeing.
Quran 42:11
4. No vision can see Allah ( in this life, because in Jannat Momin will see Allah - Hadiths), but Allah sees all. Quran 6:103
5. Don't imagine, think, compare anything SIMILAR to Allah.
Quran 16:74
So, whether Allah has body - we don't know. Or how Allah's face look-we don't know but definitely Allah is not like creatures.
Salam.
@@michaelalan5520 right bro..
গোজামিল ছায়েক।
😂😂
Try to acquire Sahih Elem before you give speech. Especially on Akida Issue. Don't follow those so called fake Shaikhs but its safe to read and believe in Akida Tahawa with out any explanation. Its our All Muslims Akid book. Even So called Salafies Don't deny it. Follow it.
Why " so callaed Salafi""?
The Aqeeda Tahabi is almost
Salafi Aqeeda.
Allah is above His ARSH, but,by His knowledge, hearing, seeing - He is everywhere, near you .
why did Rasul travel in Sab e Meraj to meet Allah? ( If Allah is everywhere) .
Tora shob dehobadi, Muzassim
না, সালাফীরা দেহবাদী না। এটা
আসলে একটা ধুরান্ধর প্রস্ন, যাতে প্রতিপক্ষ ফাদে পড়ে।
আল্লাহ র - হাত,পা, চোখ, মুখ - আল্লাহ নিজেই কোরানে বলেছেন।
সালাফীরা হুবুহু সেটাই বিশ্বাস করে, কোন তুলনা করা ছাড়া।
আল্লাহ র হাত, মুখ,চোখ,পা আছে। আমরা বিশ্বাস করি হুবুহু কোরানে,হাদীসে যা আছে। এবং
থেমে যাই। কোন প্রশ্ন করি না -
HOW, কোন তুলনা করি,না সৃষ্টির কারো সাথে। কারন, কোরানই বলছে - কোরান ৪২:১১
কোরান ১৬:৭৪
কোরান ১৯:৬৫
আল্লাহ র হাত, পা,চোখ,মুখ আছে - হুবুহু বিশ্বাস করি কিনতু কেমন এগুলো বা কোন সৃষ্টির সাথে তুলনা করি না। এখানে দেহবাদীর কি পেলেন? যেহেতু মুতাজিলা, আশায়ারী- মাতুরিদী আকীদায়-
আল্লাহ র এই সিফাতগুলোকে ( হাত, পা, চোখ,মুখ) হুবুহু মানলে - আল্লাহ র দেহ হয়ে যাবে মনে করে।
এগুলো হুবুহু মানলে কেন দেহ হবে, কোরান ৪২:১১ পড়ুন। এখানেই মুতাজিলা, আশায়ারী- মাতুরিদী
চতুর,কৌশল করে এই প্রশ্ন করে।
আপনারাই তো দেহবাদী আকীদা নিলেন, যাতে দেহবাদীর দোহাই দিয়ে আল্লাহ র হাত,পা,চোখ,মুখ - এসব আল্লাহ র সিফাতগুলোকে
deny, oppose করে মেটাফরিকাল explanation দেন।
সালাফীরা হুবুহু যে ভাবে কোরানে আছে বিশ্বাস করে কিনতু কোন তুলনা বা দেহ কল্পনা করে না ( কোরান ৪২:১১, ১৯:৬৫).
Zakaria to tafsir chor.
মদিনাগিয়ে ইহুদি হয়ে এসেছিস ব্যাটা
Fear Allah.
একমুখে দুই কথা।তুমি আসলেই একটা পাগল।
কিভাবে এক মুখে ২ কথা প্রমাণ কর
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
জাযাকাল্লাহু খাইরান