থ্যালাসেমিয়া কি কেন হয় লক্ষণ কি।

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 10 тра 2024
  • • থ্যালাসিমিয়া কি?
    থ্যালাসিমিয়া হিমোগ্লোবিন ডিসঅর্ডার জনিত একটি বংশগত রোগ-যা পিতা-মাতা থেকে সন্তানদের মধ্যে জিনের (Gene) এর মাধ্যমে প্রবেশ করে। থ্যালাসিমিয়া হলে শিশুর রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়, জন্ডিস হয়, যকৃত, প্লীহা বড় হয়ে যায় এবং মুখমন্ডলেরও পরিবর্তন হয়। যদি থ্যালাসিমিয়া রোগীকে ঠিকমত চিকিৎসা করা হয় তাহলে প্রায় স্বাভাবিক ভাবে জীবন যাপন করে।
    • থ্যালাসিমিয়ার প্রকারভেদ:
    থ্যালাসিমিয়া অনেক ধরণের আছে, কিন্তু আমাদের দেশে দুই ধরনের থ্যালাসিমিয়া বেশী দেখা যায়, তা হল বিটা থ্যালাসিমিয়া মেজর (Beta) Thalassaemia Major) এবং হিমোগ্লোবিন-ই-বিটা থ্যালাসিমিয়া (Hb E beta Thalassaemia)। এই দুইটির মধ্যে আবার হিমোগ্লোবিন-ই-বিটা থ্যালাসিমিয়া রোগীর সংখ্যা বেশী। সেই অনুসারে আমাদের দেশে প্রধানত দুই ধরনের বাহক দেখা যায় যথাঃ-
    ১। বিটা থ্যালাসিমিয়া বাহক (Beta Thalassaemia Trait) ২। হিমোগ্লোবিন-ই- বাহক (Hb E Trait)
    • ঢাকা শিশু হাসপাতালের গবেষণায় দেখা গেছে যে, আমাদের দেশে বিটা থ্যালাসিমিয়া বাহক ৪.১% এবং হিমোগ্লোবিন-ই-বাহক ৬.১%।
    • বিটা থ্যালাসিমিয়া মেজর শিশুর জন্ম হয় যখন পিতা মাতা উভয়েই বিটা থ্যালাসিমিয়া বাহক হয়।
    • হিমোগ্লোবিন-ই-বিটা থ্যালাসিমিয়া শিশুর জন্ম হয় যখন পিতা কিংবা মাতার একজন বিটা থ্যালাসিমিয়া বাহক এবং অন্যজন হিমোগ্লোবিন-ই-এর বাহক।
    • পিতা-মাতার একজন বাহক হলে এবং অন্যজন স্বাভাবিক সুস্থ মানুষ হলে থ্যালাসিমিয়া শিশুর জন্ম হয় না।
    • যারা বাহক তারা সম্পূর্ণ সুস্থ মানুষ এবং এদের কোন উপসর্গ থাকে না, তবে সামান্য রক্তস্বল্পতায় ভুগতে পারে। তাই রক্ত পরীক্ষা না করা পর্যন্ত বলা যাবে না তারা বাহক কিনা?
    • থ্যালাসিমিয়ার বাহক কিংবা রোগাক্রান্ত হলে, কেমন করে জানা যাবে? এটা জানতে হলে রক্তে বিশেষ ধরনের পরীক্ষা আছে। এই পরীক্ষার নাম হিমোগ্লোবিন-ইলেকট্রোফোরেসিস অথবা এইচ.পি.এল.সি (Hb-Electrophoresis or HPLC)। এই পরীক্ষার দ্বারা আমরা বলতে পারি কারা এই রোগের বাহক, কারা এই রোগে আক্রান্ত আর কারাই বা এই রোগ থেকে মুক্ত আছে
  • Розваги

КОМЕНТАРІ •