বিএনপির জনসভায় তারেক রহমানের বক্তব্য । Tarek Rahman | Tarek Zia | BNP Somabesh | BNP Jonosova
Вставка
- Опубліковано 25 лис 2024
- বিএনপির জনসভায় তারেক রহমানের বক্তব্য । Tarek Rahman | Tarek Zia | BNP Somabesh | BNP Jonosova
#tarekrahman
#tarekzia
#atnbanglanews
NewsSubscribe us on UA-cam:
=====================
► ATN Bangla News: / atnbanglanews
►ATN Bangla Program: / atnbanglaprogramofficial
►ATN Bangla Natok: / atnbanglanatokofficial
►ATN Bangla Dharabahik : / atnbangladharabahik
►ATN Bangla: / atnbangla
►ATN Bangla Islamic: / atnbanglaislamic
►ATN Bangla Talk Show: / atnbanglatalkshow
►ATN Bangla Clips: / atnbanglaclips
Like & Join with us on Facebook:
==========================
►ATN Bangla News: / atnbanglanewsofficial
►ATN Bangla Entertainment: / atnbanglaentertainment
►ATN Bangla Program: / atnbanglaprogram
►ATN Bangla: / atnbanglalimited
►ATN Bangla Islamic: / atnbanglaislamic
►ATN Bangla Online: / atnbanglaonline
►ATN Bangla Live: / atnbanglalive
Visit Our Website:
►www.atnbangla.tv
►www.atnbanglaonline.tv
সময়ের সাথে সাথে তারেক রহমানের বক্তব্য অনেক পরিপক্ক। সবচেয়ে আশার বিষয় তার ভাষার সৌন্দর্য। অভিনন্দন।
Dekhe dekhe bolle sobai pare
আহ কি সুখ আকাশে বাতাসে। চোরদের আর কতকাল ধরে পূজো করা লাগবে কে জানে
@@mdnouruddinpathan2911 karta dekhe bolsy? Valo k valo bolty shikho
👍👍👍👍👍👍
ঠিক বলেছেন আপনার সাথে এক মত।
বক্তব্য খুবই গুছানো, সুন্দর, সাবলীল ও হৃদয়গ্রাহী। ভালো লেগেছে। আগামী দিন ভালো হবে ইনশাআল্লাহ।
ভাষাগত বক্তব্যে আওয়ামী লীগের এখন থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।
À@@AbdurRahim-rn5ib
এখনো সন্তসীরা হুমকি দিচ্ছে@@AbdurRahim-rn5ib
😂😂 আওয়ামী বোকাচোদারা কিছু শেখার নাই , তাদের নবী বঙ্গবন্ধু স:
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
@@AbdurRahim-rn5ibহায় হায় করতে করতে জিবন যাবে
সাধারণ হয়ে শুনলাম, ভালোই ছিল।কারও সমালোচনা নেই।আক্রোশ নেই, শান্তিপূর্ন।
ক্ষমতায় আসার আগ পর্যন্ত এরা এক একজন আল্লামা হয়ে যায়। 😂
@@mohammadarafathusain9743ভাই প্রকৃত রাজনৈতিক নেতাদের বিষয় টা আলাদা,আপনি কি মনে করে সমালোচনা করছেন জানিনা,তবে মানুষ ভালো কিংবা খারাপ সেটা তার কাজের আগে কিভাবে বলেন, ভালো না খারাপ 😊
@@jashimuddin7681আরে ভাই কাজ করে গেছে আপনার জন্মের আগে যা করছে আপনি তো জানেন না এটা ঠিক আছে হাসিনার চারগুণ তাদের দুইগুণ বুঝলে
প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ,, 🇧🇩🇧🇩🇧🇩 জীবন বাংলাদেশ আমার মরণ বাংলাদেশ ❤️🌹❤️🌹❤️🌹❤️🌹❤️
কি চমৎকার গাইড দিলেন,কারো সমা লোচনা করলেননা।দারুন এটাই পার্থক্য।
এরা আগেও ক্ষমতায় ছিল,,, কথা কাজে মিল নাই,,,, সেইম ফ্যাসিস্ট
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
উপায় নাই যে কোনো
@@NaushinKabir-s6mবিএনপি বৃহত্তম একটি দল,, বিএনপির জনপ্রিয় একটি দল
@@mdashikislam2231 বি এন পি আর লীগ দুইটাকেই ঘৃণা করি
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানর হাতে গড়া বিএনপিতে আছি। বিএনপির কর্মী হিসাবে কাজ করে যাবো যতদিন বাঁচবো।(ভাইস প্রেসিডেন্ট,জিয়া পরিষদ দিনাজপুর জেলা কমিটি)
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
চাঁদাবাজি বন্ধ করো বাংলাদেশ স্বাধীন করো
তারেক রহমান আগের থেকে অনেক পরিপক্ক হয়েছে। যোগ্যপিতার যোগ্য সন্তান হয়ে উঠুক তারেক রহমান।
শুভ কামনা তারেক রহমান।
ঠিক
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
রাইট
শেখ হাসিনার চেয়েও বড় ফ্যাসিস্ট হওয়ার অপেক্ষায়।
তেল দেওয়া শুরু হয়ে গেছে। একে খুব জোর আবৃত্তি বলা যায়, বক্তব্য নয়।
হাসিনার কথা শুনলে মন থেকে গালি বের হইত তারেক রহমানের কথা শুনে মন থেকে দোয়া বের হয়,আল্লাহ যেন দেশ পরিচালনার সুযোগ দান করেন
তারেকের কথা শুনলে হাসতে হাসতে মুত আসে....শালার বেটা তুই কি কম টাকা মারছোছ ...😊😊😊
আমিন
১০বছরে আপনার কথার মধ্যে কোনো হিংসাত্মক ছিলোনা। এগিয়ে যাক বাংলাদেশ।
জেনেটিকালি একটা ব্যাপার থাকে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ তারেক রহমান। যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান।❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤
অভিনন্দন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানকে।
Baba you come to bangladesh
❤❤❤
অর্থ পাচার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি বিএনপির চেয়ারম্যান এখনো দেশে আসতে ভয় পাই। জনগণ আবার কি সেই ২০০১-২০০৬ সালের চোর ডাকাত সন্ত্রাসীদের মেনে নেবে? তাহলে তো হাসিনাই ঠিক ছিল!
ওইদিন তোর মা মারাগেলে তুই ধন্যবাত দিতি না 😢
ময়মনসিংহ মহানগর সেচ্ছাসেবক দলের পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা
জনাব মোঃ তারেক জিয়া ভাষণ দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ চমৎকার আলোচনা করেছে ঠিক নির্দেশনা দিয়েছেন দেশের বাকি দলের নেতারা যেন তা পালণ করেন গণতন্ত্র কে বুকে ধারণ করে সামনে এগিয়ে যান তাহলে জনগণ জনগণের ভোটের অধিকার পাবেন
পুরো বক্তব্য শুনলাম নিরপেক্ষ ভাবে, আমি পুরাই ফ্যান হয়ে গেলাম তারেক রহমানের
হাসিনা এতদিন তারেক রহমানের নামে মিথ্যা গুজব ছড়াইছে। সব হাসিনার সাজানো নাটক
তারুন্যের অহংকার তারেক রহমান জিন্দাবাদ। যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান যার হাত ধরে আমরা নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি, ধন্যবাদ প্রিয় লিডার। কি চমৎকার গাইড দিলেন, কারো সমালোচনা করলেন না। দারুন এটাই পার্থক্য। বিএনপি জিন্দাবাদ। বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।
তারেক রহমানের কথা রাজনৈতিক দলের বাসায় এইটাই নেতা জিন্দাবাদ তারেক
তিনি এখন কেবল রাজার ছেলে রাজকুমার নহে, একজন পরিপক্ব রাষ্ট্রনায়ক।
🛢️🛢️🛢️একটু বেশী দিয়ে দিলেন।তিনি এখনো এম পি হননি …?!😢😂
সত্যি এটাই তো চাই রাজনৈতিক নেতাদের থেকে❤️❤️❤️❤️ কত সুন্দর বক্তৃতা ❤️❤️❤️🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
মাশাআল্লাহ,,মন জুরানো বক্তব্য,,,খুব চমৎকার ভাষায় কথা গুলো উপস্থাপন করলেন,,
মেলা মেলা ধন্যবাদ স্যার
তারেক রহমানের বক্তব্য কত সুন্দর আর প্রাঞ্জল। তার ভদ্রতাই প্রমান করে দলটির সৌন্দর্য। হাসিনা হলে খালেদা জিয়া ও জিয়াউর রহমানকে নিয়ে যে কত কটুক্তি করতো! দুটি দলের এটাই পার্থক্য।
❤❤❤❤
এজন্য খাম্বা তারেক নাম ফুটেছে
ঠিক ভাই
চমৎকার কথা বলেছেন ভাই আমি সহমত ব্যক্ত করি।আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমানের হাতকে আসুন শক্তিশালী করি।
সে বিএনপিকে অকার্যকর করেছে। সে কত ভালো তা আমাদের সবারই জানা আছে। ২১ গ্রেনেড হামলা বহু অর্থপাচার লুৎফুজ্জামান বাবুল কে নিয়ে অনেক৷ জঘন্য পরিকল্পনা করেছে
জিয়াউর রহমান জিন্দাবাদ তারেক জিয়া জিন্দাবাদ
কি সুন্দর বক্তব্য এটা কি বলে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যোগ্য সন্তান দেশ নায়ক তারেক রহমান
সহমত 👍
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবর, প্রিয় নেতা, আপনাকে অভিবাদন অসম্ভব সুন্দর বক্তব্য
যৌক্তিক সমালোচনা কিভাবে করতে হয় কিভাবে বক্তৃতা দিতে হয় সেটা আওয়ামী লীগ এর শেখা উচিত.
Right
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
রাইট
তারেক জিয়া তুমি এগিয়ে যাও আমরা আছি লক্ষ্য ভাই
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
আপনার কথাগুলি খুব ভালোলাগে।আপনাকে, আপনার দলের সবাইকে অভিনন্দন
সে যে কত ভালো ছিল তা কেঊ অজানা নয়
@@viralfreefirevideos tomar bal chilo magi-league er podaish
@@viralfreefirevideos জ্বলে লীগ 😂😂
জ্বলে নাকি 😢😢😢। আফসোস লীগ
তোরা জ্বল আমরা তো এটাই চাই রে 😂😂@@viralfreefirevideos
যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান যার হাত ধরে আমরা নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি, ধন্যবাদ প্রিয় লিডার।
অভিনন্দন বিএনপি ভারপ্রাপ্ত ❤চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ❤আমরা জনগণ ভবিষ্যতের তারেক রহমানকে রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে চাই ইনশাআল্লাহ ❤❤🎉🎉🎉❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
এই কঠিন সময়ে দেশের জন্য সাহসী গণতন্ত্র কামী একজন নেতার প্রয়োজন
প্রবাসীদের পক্ষ থেকে অভিনন্দন।
প্রবাসির ভাই দের ভলছি অতিথ ভোল বেন না
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
@@MrKhan-l4c আগে লেখার বানান ঠিক করেন 😊
রাইট
@@MrKhan-l4c ২০০৬ সালের ২৮ই অক্টোবর আওয়ামী লীগের লাঠি বৈঠা দিয়ে পিটিয়ে মানুষ মারার ঘটনা দেশের মানুষ ভুলে নাই
মা বাবার সম্মান ধরে রাখা তারেক রহমানের নৈতিক দায়ীতহ। আশাকরি ভবিয্যৎতে ১৮ কোটি জনগনের হৃদয়ের স্পন্দন ❤হয়ে প্রধানমন্ত্রী হবেন ইনশাহললা ।
রাইট ভাই ❤
বিএনপি এবার রাজনৈতিক অবস্থান খুবি সুন্দর। তারেক রহমান দেশের জন্য কাজ করুন ইনশাআল্লাহ দোয়া সবসময়
তারুন্যের অহংকার তারেক রহমান জিন্দাবাদ
খাম্বা চোর আবার অহংকার
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
আসসালামু আলাইকুম বাংলার মানুষের নেতা জনাব তারেক রহমান আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর আলোচনা করার কারণে
এক বার তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই।
কোন চোর আমরা আর চাই না।
@@AkramHassain-x7ejole
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
@@AkramHassain-x7e১৯৭১ সালে দেশ মুক্ত হওয়ার পরে গোলাম আজম কেনো পালায়ে গিয়েছিল????
@@AkramHassain-x7eপারলে ঠেকায়েন
অসাধারণ বক্তব্য, সাবাস নেতা।
দেশের একজন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান থেকে এমপি-মন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত পলাতক। এমন ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।
আগের তারেক রহমান বর্তমান তারেক রহমানের মধ্যে অনেক পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে
তুই আগে কোনো দিন তারেক রহমাের বক্তব্য শুনছ নি। তাই এই ধরনের কথা বলছ
কি চমৎকার বক্তব্য কতো সাবলীল। ধন্যবাদ জনাব তারেক রহমানকে।
আপনি অতি তাড়াতাড়ি দেশে আসেন নেতা ❤❤❤
একটি ঐতিহাসিক, আধুনিক, সময়োপযোগী, পরিচ্ছন্ন, পরিমার্জিত এবং দিকনির্দেশনা মূলক ভাষন।জনাব তারেক রহমান দেশবাসীকে বুঝিয়ে দিলেন, " I am the perfect leader for BNP, for politics, for Bangladesh. " অভিনন্দন হে কালজয়ী নেতা!
তারুণ্যের অহংকার আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক জনাব তারেক রহমান বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বিএনপির জিন্দাবাদ
স্যার আপনার অপেক্ষায় বাংলাদেশ
❤❤❤আলহামদুলিল্লাহ ❤❤ ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ বিএনপি আসবে সরকার ❤❤
সত্যিকার জাতীয় নেতা।
বক্তব্য শুনে মুগ্ধ আমি।
অনেক কিচু জানার আচে।।অনেক সুন্দর করে কতা বলেন তারেক রহমান।।❤
কি সুন্দর গোছানো এবং ভাষার কি মাধুর্য
সবার আগে সকল সদস্যদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। শুধু একটি কথা বলব মুখে বেশি কথা না বলে কয়েকটি প্রয়োজনীয় কথা বলে মানুষের আস্থা অর্জন করুন এবং দেশের হাল ধরুন। এখন একমাত্র বিএনপিই পারে দেশকে অস্থিতিশীল অবস্থা থেকে রক্ষা করতে এবং আমি আশাবাদী। জনাব তারেক রহমানের দিকে তাকিয়ে আছে দেশ ও গোটা জাতি।।
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
আওয়ামী লীগ সহ মানুষের তৈরি বিভিন্ন মতবাদ যেমন ধর্ম নিরপেক্ষ মতবাদ জাতীয়তাবাদ সমাজতন্ত্রবাদ প্রতিষ্ঠায় সহযোগি ভাইদের উদ্দেশ্যে বলছি আপনারা দেশের সার্বভৌমত্বের স্বার্থে মানুষের কল্যাণের স্বার্থে সর্বশক্তিমান আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগ সহ মানব রচিত সব মতবাদ থেকে তওবা করুন। কারণ মানব রচিত মতবাদিরা স্বার্থপর লোভী জালিম হয়। উদাহরণ হিসেবে আওয়ামী লীগের এই দলটি। আল্লাহর ভয় অন্তরে না থাকলে যা হয়।এ দলটি হচ্ছে শেখ হাসিনার পারিবারিক দল । একাত্তরের যুদ্ধের আগে আগরতলায় ষড়যন্ত্র করে একাত্তরে যুদ্ধ বাঁধিয়ে দিল এবং পরবর্তীতে এদেশের মানুষের উপর সর্বহারা বাহিনী শান্তি বাহিনী রক্ষী বাহিনী নাম করে মানুষের উপর নির্যাতন হত্যার ধ্বংসযজ্ঞ করেছিল এমনকি এ দেশীয় সম্পদ লুটপাট পাচার করে দুর্ভিক্ষ পর্যন্ত ঘটিয়েছিল যার কারণে এদেশের কিছু দেশ দরদী বন্ধুরা শেখের পুরো পরিবারকে ধ্বংস করছিল শুধু দুজন ছাড়া। পরবর্তীতে শেখ হাসিনা ক্ষমতার মসনদে বসে শেখ পরিবারের হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে কিভাবে মানুষ হত্যা করেছে তার প্রমাণ বর্তমান প্রজন্ম। বাঙালি হত্যার উদ্দেশ্যে বলে এক লাশের পরিবর্তে দশ লাশ পালা দেখা মাত্র গুলি কর ইত্যাদি বিভিন্ন ভাবে দেশীয় সম্পদ লুটপাট করে অন্যের ন্যায় অধিকার হরণ করে তার পরিবার হত্যার প্রতিশোধ নিচ্ছে। নৃশংসতার চরম সীমায় পৌছিয়ে বিডিয়ার বিদ্রোহের নামে ৫৭ সেনা অফিসার হত্যা করে দেশের সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পেলে শেষ পর্যন্ত দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ সহস্রাধিক মেধাবী শিক্ষার্থীদের রক্তের বিনিময়ে এদেশ থেকে পালিয়ে তার পিতার এ দেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্রের রাজ্য আগরতলায় পালিয়ে পরে দিল্লিতে অবস্থান করেছে। অতএব রাষ্ট্রদ্রোহী মানবতার বিরোধী অপরাধী এই শেখ পরিবার আওয়ামী লীগ দলকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হোক নইলে আপনার আমার সবার নিরাপত্তা হুমকির মুখে থাকবে অন্তত দেশকে ভালোবাসার স্বার্থে নিজেকে ভালোবাসুন নিজের দেশকে ভালবাসুন আওয়ামী লীগ সহ মানব রচিত সব মতবাদকে না বলুন। সমাধান হিসেবে আসুন বন্ধুরা একটি উন্নয়নশীল দূর্নীতি মুক্ত শান্তিময় দেশ গড়তে নিজেকে খাঁটি মমিন আল্লাহ ভীরু মন তৈরি করিয়ে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে নিজ নিজ অবস্থানে নিজেকে প্রতিনিধির যোগ্য হিসেবে তৈরি করি। কারণ আল্লাহ আমাদের প্রতিনিধি বা খলিফা হিসেবে প্রেরণ করেছেন। মনে রাখবেন আল্লাহ ভয় অন্তরে থাকলে দূর্নীতি অনিয়ম একেবারেই অসম্ভব যার প্রমান বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর এমপি মন্ত্রী গন দ্বায়িত্বে থাকা অবস্থায়।
অভিনন্দন লিডার ❤️💖
ভালো মানের ব্যক্তব্য।
আলহামদুলিল্লাহ বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বিএনপি জিন্দাবাদ তারেক জিয়া জিন্দাবাদ বেগম খালেদা জিয়া জিন্দাবাদ 🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾❤️❤️❤️❤️❤️🇴🇲🇧🇩
আগামী রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে তারেক রহমানকে দেখতে চাই
keno?
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
কেনো, নতুন কাউকে দেখতে ইচ্ছে করেনা আপনার।
@@showkatkhan8461আবার বলে কেনো
ইনশাআল্লাহ
সত্যি ভাষার অলংকার শব্দচয়ন কথার বাচনভঙ্গি অসাধারণ তারেক রহমান সাহেবের,, from India 🇮🇳
❤❤
❤❤
তুমি তো বাংলাদেশি😂
In Sha Allah BNP Ke Eibar Vote Dibo First Vote Hobe Amar
খুবই সুন্দর বক্তব্য।❤
নবিজিকে ভালো বাসলে কমেন্ট বলে যান 🥰
তারেক রহমান জিন্দাবাদ
তারেক রহমান সাহেব বাংলাদেশের ছাত্র জনতা সহ আপামর জনতার পালস বুঝতে সক্ষম হয়েছেন! তিনি পারবেন বাংলাদেশ কে নতুন মাত্রায় পৌঁছে দিতে- ইনশাআল্লাহ
তার এই সুন্দর কথা বলায় তাকে অনেক ধন্যবাদ।
মাশাআল্লাহ কি দারুণ বক্তব্য গণমানুষের নেতার আলহামদুলিল্লাহ
দেশ নায়ক তারেক রহমান জিন্দাবাদ ❤🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🌾🇧🇩
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
যথেষ্ট ম্যাচিউরড বক্তব্য। আগামীর করনীয় সম্পর্কে সুন্দর দিকনির্দেশনা রয়েছে।
চমৎকার দিক নির্দেশনামূলক বক্তব্য। ধন্যবাদ প্রিয় লিডার। বিএনপির দিকে তাকিয়ে আছে আছে গোটা দেশ। আশা করি মহান আল্লাহ রহমত করুন, বিএনপি যেনো জনগণের মুক্তি নিশ্চিত করতে পারে। দুর্নীতিমুক্ত, স্বজনপ্রীতিমুক্ত, একটি উদার গণতান্ত্রিক দেশ আমাদের সবার স্বপ্ন। আশা করি আপনার হাত ধরে সে স্বপ্ন পূরণ হবে ইন শা আল্লাহ।
তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমান✊
আমার নেতা আমার অহংকার তারেক রহমান জিন্দাবাদ বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি জিন্দাবাদ 🌾✊
বাংলাদেশ র রাজা একমাত্র রাজ তারেকরহমান আমার প্রিয় নেতা ❤❤❤❤❤
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
🛢️🛢️🛢️too much 😢😢
4 much.... রাজা....!!! আমরা কি সবাই তার প্রজা....????
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ জাতীয়বাদী জিন্দাবাদ
প্রিয় নেতাকে সংগ্রামী অভিনন্দন দেশে আসুন নেতা আপনার অপেক্ষা 16 বছর❤❤❤❤❤❤ ভালোবাসা অবিরাম ওকে অনেক অনেক ধন্যবাদ❤❤❤❤
আগামীর কর্ণধার দেশনায়ক জনাব তারেক রহমান জিন্দাবাদ ❤❤❤❤
তারেক জিয়া সময়ের সাথে সাথে পরিপক্ব হয়েছে। সুন্দর লাগলো তার কথা।
আগামী রাষ্ট্র নায়ক আপনাকে স্যালুট।
ইনশাআল্লাহ আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান আপনার অপেক্ষায় বাংলাদেশের 18 কোটি জনগণ
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
তারেক রহমান আপনার অপেক্ষায় সারা দেশের মানুষ, ❤❤❤
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
ধন্যবাদ তারেক রহমানকে
বিএনপি জিন্দাবাদ।
তারেক রহমানের বক্তব্য খুব সুন্দর
অনেক সুন্দর কথা গুলো, আপনার জন্য দোয়া ও ভালো বাসা রইলো।🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের যোগ্য নেতা হিসাবে তারেক রহমান কে প্রয়োজন ।
প্রিয় নেতা তারেক রহমান
প্রিয় দেশ, প্রিয় নেতা।
স্পস্টভাষী লিডার, অন্তর থেকে সুভেচ়ছা ও অভিনন্দন।
আগামী রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান অসাধারণ বক্তব্য
তারেক জিয়া জিন্দাবাদ
বিএনপি জিন্দাবাদ ❤❤❤
😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
ধনীরা /আমীররা জিজ্ঞেস করেছিল পূর্বের আমলে যে আপনারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো শীর্ষ নেতা নেত্রীরা কার পক্ষে ধনী/আমীরদের পক্ষে নাকি গরীব ও সাধারণ জনগদের পক্ষে? তাদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংগঠন গুলো কি ভাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় কি ভাবে জানিয়েছে ধনী/আামীরদের নিম্নের লেখা গুলো পড়ুন:-আওয়ামী লীগ সাংকৃতিক ভাষায় এর অর্থ হলো:আওয়ামী লীগ - আয়ো আমি আমিরদের দিক।এই কথাটা র্পূবের আমলে ধনীদের বা আমিরদের প্রশ্নে জবাবে গুরিয়ে পেচিয়ে সাংকৃতিক ভাষায় বলেছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। Me be.এই দিকে বিএনপি দলও ধনীদের বা আমিরদের করা প্রশ্নের জবাবে বলছে। বিএনপি এর সাংকৃতিক ভাষায় অর্থ হলো: বিএনপি-আমি ভি আইপির দিক।এদের হাতে ও জামায়াত বা ইসলামিক সংগঠন গুলো হাতে রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব দিলে এরা ধনীদের/আমীরদের ধনী করে আর দেশের বেশীরভাগ জনগনদের গোলামের জন্য গরূব বানিয়ে রাখবে। তাই তো বলি যুদ্ধের পর দেশে যতো কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র এসেছে তা দেশের জনগনদের জন্য সরকার কেন ক্রয় করেনি।সব কলকারখানা মেইল ফেক্টুরীর মেশিন পত্র গুলো আাসা মাত্রই ধনীদের দিয়ে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলো দেশের জনগনদের পক্ষে না এরা যতদিন ক্ষমতায় থাকবে জনগনদের গরীব বানিয়ে রাখবে।কলকারখানা গুলোর মালিক করবে না।এই আওয়ামীলীগ বিএনপি সংগঠন গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর যুদ্ধের পরথেকে আজ পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এরা একটিও কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী জনগনদের নামে কিনেনি।সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।এরা ধনীদের দালাল দাজ্জালদের অনুগত। তাই এই আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত সংগঠন গুলোকে এবং এই সংগঠন গুলোর শীর্ষ নেতা নেত্রীদের নিষিদ্ধ করতে হবে।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন দেশ ও জনগনদের উন্নতি পক্ষে।দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো সরকারী অর্থায়নে ক্রয় করে দেশের সকল জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। ।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠনকে রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব দিন।
বিএনপি জিন্দাবাদ ❤❤❤
@@SweetShapna আগুন জ্বালে রে নিভানোর মানুষ নাই 😂
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
নিজ দলের শুদ্ধি অভিযানের পাশাপাশি অন্তর্বর্তী কালীন সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করলে তারেক রহমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় আসবেন।
অনেক সুন্দর লাগলো কথা গুলো,,,
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
বিএনপি জিন্দাবাদ
পিও লিডারের কথাগুলো শুনে খুবই ভালো লাগলো 🌾🌾🌾❤️❤️
আপনার এ পরিবর্তন যদি সত্যিকারের হয় তবে আপনাকে মন থেকে স্যালুট
ক্ষমতায় গেলে এই সুন্দর কথা থাকবে না,,
ইনশাআল্লাহ
@@ভবঘুরে.কম তোরে কইছে
দেশ নায়ক তারেক রহমান জিন্দাবাদ
এই কথাগুলো শুনার অপেক্ষায় ছিলাম আমার কথার সাথে বাস্তবায়িত হয়েছে।ধন্যবাদ তারেক রহমানকে
বিএনপি জিন্দাবাদ তারেক রহমান জিন্দাবাদ
Khub sundor apnar vashon..
প্রিয় নেতা তারেক রহমান জিন্দাবাদ
আমি নিরপক্ষভাবে বলছি চমৎকার বক্তব্য রেখেছেন জনাব তারেক রহমান
Very good speech.
প্রিয়লিডার, আপনার বক্তব্য শুনে ভাল লাগে। একটি সময় এই দলের ছোট খাট একজন নেতা ছিলাম,এখন দলের জন্য টাকা পয়সা খরচ করতে পারিনা বলে দলে আমার কোন প্রয়োজন নেই,দলের এজন নগন্য সদস্যও নই সে যা হোক দলটিকে ভালবাসি এবং রক্তের সাথে দলটির নাম মিশে আছে। হসিনা বিদায় নিয়েছে বলে আত্ব তৃপ্তিতে ভোগার কিছু নেই, দলে রাজনৈতিক শত্রু এখন অনেক বেশী,এটাকে মোটেই অবহেলা করা যাবে না । আপনি যদি দলকে শক্তীশালী ও জনগনের কাছে নিয়ে যেতে চান তাহলে লন্ডনে বসে বক্তব্য না দিয়ে দেশে চলে আসুন,এর কোনই বিকল্প নেই একমাস জেলে থাকলে জনগনের আরও বেশী ভাল বাসা পাবেন, জেলের ভয় করলে দলের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে, কারন সকল রানৈতিক দলেরএখন একমাএ টার্গট বি এন পি।
আইন গত কিছু সমস্যার কারনে আসতে একটু দেরি হচ্ছে । অপেক্ষা করেন আসবে
প্রিয় নেতা তারেক জিয়া
অনেক সুন্দর হয়েছে।