ধূপগুড়ি থেকে দুভাবে যাওয়া যায়। ১) ধূপগুড়ি থেকে NH ১৭ ধরে বিন্নাগুড়ি, মাদারিহাট, মালবাজারের, ওদলাবাড়ি হয়ে। এই পথে দূরত্ব ৭৯ কিলোমিটার। এই পথে ধূপগুড়ি থেকে ভায়া সেবক শিলিগুড়িগামী যেকোনো গাড়িতে আস্তে পারবেন। ২) অথবা NH ২৭ ধরে ময়নাগুড়ি, মৌলনী, ক্রান্তি, ওদলাবাড়ি হয়ে। এই পথে দূরত্ব ৬৯ কিলোমিটার। সময় লাগে কম। এই পথে আপনাকে নিজস্ব বা রিসার্ভ গাড়িতে আসতে হবে। ওদলাবাড়ি থেকে মানাবাড়ির দূরত্ব ৫ কিলোমিটার।♥♥♥
তুরিবাড়ি, পাথরঝোড়া চা বাগান, গরুবাথান, ডালিম ফোর্ট, আম্বিওক ফিরেস্ট, নক দাঁড়া , পুবুঙ , yelbong কানিয়ান এছাড়া সামসিং, রঙ্গ,ঝালং, বিন্দু, ঝালং, তোদে, সুন্থলে খোলা, রকি আইল্যান্ড ইত্যাদি, ইত্যাদি। বর্ষাকালে নদীর তীরের যে কোনো হোটেল বা হোমস্টে , কেননা এ সময় আকাশ মেঘে ঢাকা থাকায় দূরের পাহাড় দেখা যাবে না, নদীর ছল ছল রূপ দেখে অবসরের সময় কাটবে। আর সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে যেকোনো পাহাড় চূড়ার হোটেল বা হোমস্টে , আকাশ পরিষ্কার থাকায় নিশ্চয় ভালো লাগবে। @@tutaigolui3144
Dhupguri থেকে jete gale kivabe jete hobe ???
ধূপগুড়ি থেকে দুভাবে যাওয়া যায়।
১) ধূপগুড়ি থেকে NH ১৭ ধরে বিন্নাগুড়ি, মাদারিহাট, মালবাজারের, ওদলাবাড়ি হয়ে। এই পথে দূরত্ব ৭৯ কিলোমিটার। এই পথে ধূপগুড়ি থেকে ভায়া সেবক শিলিগুড়িগামী যেকোনো গাড়িতে আস্তে পারবেন।
২) অথবা NH ২৭ ধরে ময়নাগুড়ি, মৌলনী, ক্রান্তি, ওদলাবাড়ি হয়ে। এই পথে দূরত্ব ৬৯ কিলোমিটার। সময় লাগে কম। এই পথে আপনাকে নিজস্ব বা রিসার্ভ গাড়িতে আসতে হবে।
ওদলাবাড়ি থেকে মানাবাড়ির দূরত্ব ৫ কিলোমিটার।♥♥♥
Khub bhalo laglo,Moloy da ar Nivedita toder onek onek shubhechha janai
অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। আমাদের ব্লগটা, আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমাদেরও ভালো লাগলো।
আশা রাখে ভবিষতেও এভাবেই আমাদের উৎসাহিত করবেন। ধন্যবাদ 🙏
seat belt kothay?
ঠিক লক্ষ করেছো তো ভাই। সময় সময় SEAT বেল্ট খুলে রাখি। তবে এবার তোমার কথা মনে রাখবো। ভুল ধরিয়ে দেবার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালোবাসা নিও। ভালো থেকো।♥♥♥
ভীষণ সুন্দর স্যার, আমার সেভেন পয়েন্ট, লাভা রিশপ, ঝান্ডি এগুলো ঘোরা হয়েছে আগে, এখান থেকে র কোথায় কোথায় সাইট সীন করা যায় প্লিজ একটু বলবেন?
এখান থেকে বলতে ঠিক কোথা থেকে বললে আমার পক্ষে spot suggest করতে সুবিধা হবে।
@@travelingbeyond এই রিসোর্ট থেকে।
এই রিসোর্ট থেকে স্যার, প্লিজ রিপ্লাই করবেন।
তুরিবাড়ি, পাথরঝোড়া চা বাগান, গরুবাথান, ডালিম ফোর্ট, আম্বিওক ফিরেস্ট, নক দাঁড়া , পুবুঙ , yelbong কানিয়ান এছাড়া সামসিং, রঙ্গ,ঝালং, বিন্দু, ঝালং, তোদে, সুন্থলে খোলা, রকি আইল্যান্ড ইত্যাদি, ইত্যাদি। বর্ষাকালে নদীর তীরের যে কোনো হোটেল বা হোমস্টে , কেননা এ সময় আকাশ মেঘে ঢাকা থাকায় দূরের পাহাড় দেখা যাবে না, নদীর ছল ছল রূপ দেখে অবসরের সময় কাটবে। আর সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে যেকোনো পাহাড় চূড়ার হোটেল বা হোমস্টে , আকাশ পরিষ্কার থাকায় নিশ্চয় ভালো লাগবে। @@tutaigolui3144
অনেক ধন্যবাদ।
khub sundor ❤
apner bhalo lege thakle, amar porishram sarthok hobe. ❤ Thanks.
খুব ভালো লাগলো 👌👌
Very nice place
ধন্যবাদ ভাই. তুমিও ঈশ্বরের কৃপায় ভালো থেকো আর আমাদের ব্লগ দেখতে থেকো। তোমাদের এই ভালোবাসা টুকুই আমার প্রয়োজন।❤
👌👌👌
bhalo theko.
♥️♥️♥️♥️
Darun laglo..👍👍
khub sundor❤❤❤
❤❤