়অযু বিহীন কুরআন স্পর্শ করা হারাম ৷প্রমাণাদী (১) عن عبد الله بن أبي بكر بن محمد بن عمرو بن حزم عن أبيه عن جده قال: كان في كتاب النبي لعمرو بن حزم : لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ বিন আবি বকর(রা) বলেন, আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পাঠানো চিঠিতে এ কথা লিপিবদ্ধ ছিল, পবিত্র না হয়ে কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে। সূত্র-মুয়াত্তায়ে মালিক ১/৩৪৩, মুসান্নাফে আব্দির রাযযাক ১/৩৪১, মুসতাদরকে হাকিম ১/৩৯৭, সুনানে বাইহাকি ১/৮৭ ------------------------ ইয়েমানবাসির উদ্দেশে আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এ চিঠি পাঠান। চিঠিটিতে ইসলামী শরিয়তের বিভিন্ন বিষয়ে মৌলিক দিক নির্দেশনা দেয়া ছিল। মুহাদ্দিসিনে কেরাম তাঁদের গ্রন্থের বিভিন্ন অধ্যায়ে এর সংশ্লিষ্ট অংশটুকু বর্ণনা করেছেন। পুরো চিঠিটি সাহিহ ইবনে হিব্বানের ১৪ নং খণ্ডে উল্লেখিত হয়েছে।সাহাবায়ে কেরামের যুগে চিঠিটিকে রাসুলের সুন্নাতের এক মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হত। কোন বিষয়ে জানা না থাকলে তারা এ চিঠির শরানাপন্ন হতেন। কোন বিষয়ে তাদের মতের বিপরীত এ চিঠিতে কিছু পাওয়া গেলে, তারা তাদের পূর্বের মত থেকে ফিরে আসতেন। এ প্রসঙ্গে ইমাম ইয়াকুব বিন সুফিয়ান (র) বলেন,لا أعلم في جميع الكتب المنقولة كتابا أصح من كتاب عمرو بن حزم فإن الصحابة والتابعين يرجعون إليه ويدعون رأيهم আমর বিন হাযম (রা) এর এ চিঠির চেয়ে বিশুদ্ধ কোন চিঠির কথা আমার জানা নেই। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবা ও তাবেয়িগণ এ চিঠির শরনাপন্ন হতেন এবং এর বিপরীতে তাদের কোন মত থাকলে তা পরিহার করতেন। (আত-তালখিসুল হাবীর ২/৪১৮) ইমাম আহমদ (র) বলেন - كتبه لا أشك أن رسول الله চিঠিটি যে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লিখেছিলেন এ ব্যপারে আমার কোন সন্দেহ নেই। (আত-তিবয়ান লিবনিল কায়্যিম ১/৪০৯) ইমাম ইবনে তাইমিয়া (র) বলেন - وهو كتاب مشهور عند أهل العلم আহলে ইলমের নিকট এটি একটি প্রসিদ্ধ চিঠি (শরহুল উমদাহ ১/৩৪২) ইবনে আব্দিল বার(র) বলেন, وهو معروف عند أهل العلم معرفة يستغني بها عن الإسناد হাদিসটি উলামাদের নিকট এতটাই প্রসিদ্ধ যে এর কোন সূত্র বর্ণনা করার প্রয়োজন নেই (আত-তামহিদ ১/৩৩৮) ইমাম হাকেম নিশাপুরি (র) বলেন - قد شهد عمر بن عبد العزيز ، والزهري لهذا الكتاب بالصحة উমর বিন আব্দুল আযিয ও ইমাম যুহরি (র) এ চিঠিটির যথার্থতার সাক্ষ্য দিয়েছেন। (আল মুসতাদরাক ১/৩৯৭, নাইলুল আওতার ১/২৫৯) (২) عن عبد الله بن عمر رضي الله عنه قال : قال النبي صلي الله عليه وسلم لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, পবিত্র ব্যক্তি ব্যতিত কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে। সূত্র-সুনানে দারাকুতনি ১/১২১, আলমুজামুস সাগির লিত তাবরানী ১/২৭৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য - ক) আবু বকর আল আসরাম (র) বলেন, واحتج أبو عبد الله يعني أحمد بحديث ابن عمر আবু আব্দিল্লাহ অর্থাৎ ইমাম আহমদ (র) ইবনে উমর (রা) এর এই হাদিস দিয়ে দলিল দিতেন। (আল-মুনতাকা ১/৯২) খ) হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি (র) বলেন, وإسناده لا بأس به হাদিসটির সুত্রে কোন সমস্যা নেই (আত তালখিসুল হাবির ১/১৩১) গ) আল্লামা নূরুদ্দীন বিন আবু বকর হায়সামী (র)বলেনঃ رواه الطبراني في الكبير والصغير ورجاله موثقون ইমাম তাবারানী কাবীর ও সাগীর উভয় গ্রন্থে তা বর্ণনা করেছেন। আর এর সকল বর্ণনাকারী সিক্বা তথা গ্রহণযোগ্য। (মাযমাউজ যাওয়ায়েদ ১/২৭৬) (৩) عن عبد الرحمن بن يزيد ، قال : كنا مع سلمان ، فخرج فقضى حاجته ، ثم جاء فقلت : يا أبا عبد الله ، لو توضأت لعلنا نسألك عن آيات ، قال : إني لست أمسه ، إنه لا يمسه إلا المطهرون ، فقرأ علينا ما شئنا আব্দুর রহমান বিন ইয়াযিদ বলেন, আমরা সালমান (রা)এর সাথে ছিলাম। (কিছুক্ষন পর) তিনি বের হয়ে ইস্তেঞ্জা করতে গেলেন। (ফিরে আসার পর) আমি তাকে বললাম, হে আবু আব্দিল্লাহ ! আপনি যদি একটু অযু করে আসতেন, আমরা কোরআনের একটি আয়াতের ব্যাপারে আপনাকে প্রশ্ন করতে চেয়েছিলাম। তিনি জবাব দিলেন - আমি তো এখন কোরআন স্পর্শ করছি না। পবিত্র না হয়ে কোরআন স্পর্শ করা যায় না। (কিন্তু, স্পর্শ না করে শুধু পড়তে তো কোন সমস্যা নেই)। এরপর আমরা যা শুনতে চেয়েছিলাম, তিনি তা আমাদের পড়ে শোনালেন। সূত্র-মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭, সুনানে দারাকুতনি ১/১২৪, মুসান্নেফে ইবনে আবি শাইবা ১/১২৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য -ক) আবু আব্দিল্লাহ আল-হাকিম আন নাইসাবুরি (র) বলেন, هذا حديث صحيح على شرط الشيخين হাদিসটি বুখারি ও মুসলিমের শর্ত অনুযায়ী সাহিহ (মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭) খ) আল্লামা জামালুদ্দিন আয-যাইলায়ি (র) বলেন, وصحح الدَّارَقُطْنِيُّ ইমাম দারাকুতনি (র) হাদিসটিকে সাহিহ বলেছেন। (নাসবুর রায়াহ ১/১৯৯)
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো লাগলো.. আযু করে কুরআন পড়তে হবে.. এ বিষয় নিয়ে আমি ও আমার বন্ধু ঝামেলায় ছিলাম.. আজকে বিষয়টা পরিষ্কার হলে, জাকির নায়েক ও একই কথা বলেছে..
এই আমির হামজা নবীর পবিত্র মোবারক নিয়ে আলোচনা করে আমি তাহাকে ধন্যবাদ জানাই কিন্তু আমাদের সবাইকে নবীর পবিত্রতার সঙ্গে আর যেন কোনদিন মিলায় না কারণ নবীজিকে পবিত্র বানিয়ে আল্লাহু দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন
আমির হামজা আমার একজন প্রিয় বক্তা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ একটা জিনিস পরিষ্কার করে দেওয়ার জন্য. আসলে ইসলামকে আমরা কঠিন বানিয়ে ফেলছি এতে করে মানুষ ভয়ে কোরআন থেকে অনেক দূরে সরে যাচ্ছে ধন্যবাদ আপনাকে
,অযু বিহীন কুরআন স্পর্শ করা হারাম ৷প্রমাণাদী (১) عن عبد الله بن أبي بكر بن محمد بن عمرو بن حزم عن أبيه عن جده قال: كان في كتاب النبي لعمرو بن حزم : لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ বিন আবি বকর(রা) বলেন, আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পাঠানো চিঠিতে এ কথা লিপিবদ্ধ ছিল, পবিত্র না হয়ে কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে। সূত্র-মুয়াত্তায়ে মালিক ১/৩৪৩, মুসান্নাফে আব্দির রাযযাক ১/৩৪১, মুসতাদরকে হাকিম ১/৩৯৭, সুনানে বাইহাকি ১/৮৭ ------------------------ ইয়েমানবাসির উদ্দেশে আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এ চিঠি পাঠান। চিঠিটিতে ইসলামী শরিয়তের বিভিন্ন বিষয়ে মৌলিক দিক নির্দেশনা দেয়া ছিল। মুহাদ্দিসিনে কেরাম তাঁদের গ্রন্থের বিভিন্ন অধ্যায়ে এর সংশ্লিষ্ট অংশটুকু বর্ণনা করেছেন। পুরো চিঠিটি সাহিহ ইবনে হিব্বানের ১৪ নং খণ্ডে উল্লেখিত হয়েছে।সাহাবায়ে কেরামের যুগে চিঠিটিকে রাসুলের সুন্নাতের এক মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হত। কোন বিষয়ে জানা না থাকলে তারা এ চিঠির শরানাপন্ন হতেন। কোন বিষয়ে তাদের মতের বিপরীত এ চিঠিতে কিছু পাওয়া গেলে, তারা তাদের পূর্বের মত থেকে ফিরে আসতেন। এ প্রসঙ্গে ইমাম ইয়াকুব বিন সুফিয়ান (র) বলেন,لا أعلم في جميع الكتب المنقولة كتابا أصح من كتاب عمرو بن حزم فإن الصحابة والتابعين يرجعون إليه ويدعون رأيهم আমর বিন হাযম (রা) এর এ চিঠির চেয়ে বিশুদ্ধ কোন চিঠির কথা আমার জানা নেই। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবা ও তাবেয়িগণ এ চিঠির শরনাপন্ন হতেন এবং এর বিপরীতে তাদের কোন মত থাকলে তা পরিহার করতেন। (আত-তালখিসুল হাবীর ২/৪১৮) ইমাম আহমদ (র) বলেন - كتبه لا أشك أن رسول الله চিঠিটি যে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লিখেছিলেন এ ব্যপারে আমার কোন সন্দেহ নেই। (আত-তিবয়ান লিবনিল কায়্যিম ১/৪০৯) ইমাম ইবনে তাইমিয়া (র) বলেন - وهو كتاب مشهور عند أهل العلم আহলে ইলমের নিকট এটি একটি প্রসিদ্ধ চিঠি (শরহুল উমদাহ ১/৩৪২) ইবনে আব্দিল বার(র) বলেন, وهو معروف عند أهل العلم معرفة يستغني بها عن الإسناد হাদিসটি উলামাদের নিকট এতটাই প্রসিদ্ধ যে এর কোন সূত্র বর্ণনা করার প্রয়োজন নেই (আত-তামহিদ ১/৩৩৮) ইমাম হাকেম নিশাপুরি (র) বলেন - قد شهد عمر بن عبد العزيز ، والزهري لهذا الكتاب بالصحة উমর বিন আব্দুল আযিয ও ইমাম যুহরি (র) এ চিঠিটির যথার্থতার সাক্ষ্য দিয়েছেন। (আল মুসতাদরাক ১/৩৯৭, নাইলুল আওতার ১/২৫৯) (২) عن عبد الله بن عمر رضي الله عنه قال : قال النبي صلي الله عليه وسلم لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, পবিত্র ব্যক্তি ব্যতিত কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে। সূত্র-সুনানে দারাকুতনি ১/১২১, আলমুজামুস সাগির লিত তাবরানী ১/২৭৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য - ক) আবু বকর আল আসরাম (র) বলেন, واحتج أبو عبد الله يعني أحمد بحديث ابن عمر আবু আব্দিল্লাহ অর্থাৎ ইমাম আহমদ (র) ইবনে উমর (রা) এর এই হাদিস দিয়ে দলিল দিতেন। (আল-মুনতাকা ১/৯২) খ) হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি (র) বলেন, وإسناده لا بأس به হাদিসটির সুত্রে কোন সমস্যা নেই (আত তালখিসুল হাবির ১/১৩১) গ) আল্লামা নূরুদ্দীন বিন আবু বকর হায়সামী (র)বলেনঃ رواه الطبراني في الكبير والصغير ورجاله موثقون ইমাম তাবারানী কাবীর ও সাগীর উভয় গ্রন্থে তা বর্ণনা করেছেন। আর এর সকল বর্ণনাকারী সিক্বা তথা গ্রহণযোগ্য। (মাযমাউজ যাওয়ায়েদ ১/২৭৬) (৩) عن عبد الرحمن بن يزيد ، قال : كنا مع سلمان ، فخرج فقضى حاجته ، ثم جاء فقلت : يا أبا عبد الله ، لو توضأت لعلنا نسألك عن آيات ، قال : إني لست أمسه ، إنه لا يمسه إلا المطهرون ، فقرأ علينا ما شئنا আব্দুর রহমান বিন ইয়াযিদ বলেন, আমরা সালমান (রা)এর সাথে ছিলাম। (কিছুক্ষন পর) তিনি বের হয়ে ইস্তেঞ্জা করতে গেলেন। (ফিরে আসার পর) আমি তাকে বললাম, হে আবু আব্দিল্লাহ ! আপনি যদি একটু অযু করে আসতেন, আমরা কোরআনের একটি আয়াতের ব্যাপারে আপনাকে প্রশ্ন করতে চেয়েছিলাম। তিনি জবাব দিলেন - আমি তো এখন কোরআন স্পর্শ করছি না। পবিত্র না হয়ে কোরআন স্পর্শ করা যায় না। (কিন্তু, স্পর্শ না করে শুধু পড়তে তো কোন সমস্যা নেই)। এরপর আমরা যা শুনতে চেয়েছিলাম, তিনি তা আমাদের পড়ে শোনালেন। সূত্র-মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭, সুনানে দারাকুতনি ১/১২৪, মুসান্নেফে ইবনে আবি শাইবা ১/১২৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য -ক) আবু আব্দিল্লাহ আল-হাকিম আন নাইসাবুরি (র) বলেন, هذا حديث صحيح على شرط الشيخين হাদিসটি বুখারি ও মুসলিমের শর্ত অনুযায়ী সাহিহ (মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭) খ) আল্লামা জামালুদ্দিন আয-যাইলায়ি (র) বলেন, وصحح الدَّارَقُطْنِيُّ ইমাম দারাকুতনি (র) হাদিসটিকে সাহিহ বলেছেন। (নাসবুর রায়াহ ১/১৯৯)
আমরা যারা অজু ছাড়া মোবাইল নিয়ে বসে আছি। মোবাইলে কুরানের কত সুরা আমাদের অজান্তে চলে আসে। অজু ছাড়া যদি কুরান স্পর্শ করা না যায় তাহলে মোবাইল নিয়ে বসার আগে আমাদের অজু করা উচিত।
অযু বিহীন কুরআন স্পর্শ করা হারাম ৷প্রমাণাদী (১) عن عبد الله بن أبي بكر بن محمد بن عمرو بن حزم عن أبيه عن جده قال: كان في كتاب النبي لعمرو بن حزم : لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ বিন আবি বকর(রা) বলেন, আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পাঠানো চিঠিতে এ কথা লিপিবদ্ধ ছিল, পবিত্র না হয়ে কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে। সূত্র-মুয়াত্তায়ে মালিক ১/৩৪৩, মুসান্নাফে আব্দির রাযযাক ১/৩৪১, মুসতাদরকে হাকিম ১/৩৯৭, সুনানে বাইহাকি ১/৮৭ ------------------------ ইয়েমানবাসির উদ্দেশে আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এ চিঠি পাঠান। চিঠিটিতে ইসলামী শরিয়তের বিভিন্ন বিষয়ে মৌলিক দিক নির্দেশনা দেয়া ছিল। মুহাদ্দিসিনে কেরাম তাঁদের গ্রন্থের বিভিন্ন অধ্যায়ে এর সংশ্লিষ্ট অংশটুকু বর্ণনা করেছেন। পুরো চিঠিটি সাহিহ ইবনে হিব্বানের ১৪ নং খণ্ডে উল্লেখিত হয়েছে।সাহাবায়ে কেরামের যুগে চিঠিটিকে রাসুলের সুন্নাতের এক মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হত। কোন বিষয়ে জানা না থাকলে তারা এ চিঠির শরানাপন্ন হতেন। কোন বিষয়ে তাদের মতের বিপরীত এ চিঠিতে কিছু পাওয়া গেলে, তারা তাদের পূর্বের মত থেকে ফিরে আসতেন। এ প্রসঙ্গে ইমাম ইয়াকুব বিন সুফিয়ান (র) বলেন,لا أعلم في جميع الكتب المنقولة كتابا أصح من كتاب عمرو بن حزم فإن الصحابة والتابعين يرجعون إليه ويدعون رأيهم আমর বিন হাযম (রা) এর এ চিঠির চেয়ে বিশুদ্ধ কোন চিঠির কথা আমার জানা নেই। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবা ও তাবেয়িগণ এ চিঠির শরনাপন্ন হতেন এবং এর বিপরীতে তাদের কোন মত থাকলে তা পরিহার করতেন। (আত-তালখিসুল হাবীর ২/৪১৮) ইমাম আহমদ (র) বলেন - كتبه لا أشك أن رسول الله চিঠিটি যে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লিখেছিলেন এ ব্যপারে আমার কোন সন্দেহ নেই। (আত-তিবয়ান লিবনিল কায়্যিম ১/৪০৯) ইমাম ইবনে তাইমিয়া (র) বলেন - وهو كتاب مشهور عند أهل العلم আহলে ইলমের নিকট এটি একটি প্রসিদ্ধ চিঠি (শরহুল উমদাহ ১/৩৪২) ইবনে আব্দিল বার(র) বলেন, وهو معروف عند أهل العلم معرفة يستغني بها عن الإسناد হাদিসটি উলামাদের নিকট এতটাই প্রসিদ্ধ যে এর কোন সূত্র বর্ণনা করার প্রয়োজন নেই (আত-তামহিদ ১/৩৩৮) ইমাম হাকেম নিশাপুরি (র) বলেন - قد شهد عمر بن عبد العزيز ، والزهري لهذا الكتاب بالصحة উমর বিন আব্দুল আযিয ও ইমাম যুহরি (র) এ চিঠিটির যথার্থতার সাক্ষ্য দিয়েছেন। (আল মুসতাদরাক ১/৩৯৭, নাইলুল আওতার ১/২৫৯) (২) عن عبد الله بن عمر رضي الله عنه قال : قال النبي صلي الله عليه وسلم لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, পবিত্র ব্যক্তি ব্যতিত কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে। সূত্র-সুনানে দারাকুতনি ১/১২১, আলমুজামুস সাগির লিত তাবরানী ১/২৭৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য - ক) আবু বকর আল আসরাম (র) বলেন, واحتج أبو عبد الله يعني أحمد بحديث ابن عمر আবু আব্দিল্লাহ অর্থাৎ ইমাম আহমদ (র) ইবনে উমর (রা) এর এই হাদিস দিয়ে দলিল দিতেন। (আল-মুনতাকা ১/৯২) খ) হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি (র) বলেন, وإسناده لا بأس به হাদিসটির সুত্রে কোন সমস্যা নেই (আত তালখিসুল হাবির ১/১৩১) গ) আল্লামা নূরুদ্দীন বিন আবু বকর হায়সামী (র)বলেনঃ رواه الطبراني في الكبير والصغير ورجاله موثقون ইমাম তাবারানী কাবীর ও সাগীর উভয় গ্রন্থে তা বর্ণনা করেছেন। আর এর সকল বর্ণনাকারী সিক্বা তথা গ্রহণযোগ্য। (মাযমাউজ যাওয়ায়েদ ১/২৭৬) (৩) عن عبد الرحمن بن يزيد ، قال : كنا مع سلمان ، فخرج فقضى حاجته ، ثم جاء فقلت : يا أبا عبد الله ، لو توضأت لعلنا نسألك عن آيات ، قال : إني لست أمسه ، إنه لا يمسه إلا المطهرون ، فقرأ علينا ما شئنا আব্দুর রহমান বিন ইয়াযিদ বলেন, আমরা সালমান (রা)এর সাথে ছিলাম। (কিছুক্ষন পর) তিনি বের হয়ে ইস্তেঞ্জা করতে গেলেন। (ফিরে আসার পর) আমি তাকে বললাম, হে আবু আব্দিল্লাহ ! আপনি যদি একটু অযু করে আসতেন, আমরা কোরআনের একটি আয়াতের ব্যাপারে আপনাকে প্রশ্ন করতে চেয়েছিলাম। তিনি জবাব দিলেন - আমি তো এখন কোরআন স্পর্শ করছি না। পবিত্র না হয়ে কোরআন স্পর্শ করা যায় না। (কিন্তু, স্পর্শ না করে শুধু পড়তে তো কোন সমস্যা নেই)। এরপর আমরা যা শুনতে চেয়েছিলাম, তিনি তা আমাদের পড়ে শোনালেন। সূত্র-মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭, সুনানে দারাকুতনি ১/১২৪, মুসান্নেফে ইবনে আবি শাইবা ১/১২৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য -ক) আবু আব্দিল্লাহ আল-হাকিম আন নাইসাবুরি (র) বলেন, هذا حديث صحيح على شرط الشيخين হাদিসটি বুখারি ও মুসলিমের শর্ত অনুযায়ী সাহিহ (মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭) খ) আল্লামা জামালুদ্দিন আয-যাইলায়ি (র) বলেন, وصحح الدَّارَقُطْنِيُّ ইমাম দারাকুতনি (র) হাদিসটিকে সাহিহ বলেছেন। (নাসবুর রায়াহ ১/১৯৯)
Mozzammel Hossien ভাই একটা বিষয় নিয়ে যে দুটো মত হলো এখন আমরা সাধারন মানুষ কি ৩য় মত তৈরি করব ? না হলে মানব কোনটা? আমি বলি কি আপনারা একত্রে বসেন সঠিক পথটা বিচার করে বের করেন। কেউ যেন গোঁড়ামি না করে। ইসলাম ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে আর আমরা আছি হিজডে মুসলমান না হিন্দু? এই নিয়ে। ভাল না।
সূরাঃ আল-ওয়াকিয়া [56:79] لَّا يَمَسُّهُۥٓ إِلَّا ٱلْمُطَهَّرُونَ লা-ইয়ামাছছুহূইল্লাল মুতাহহারূন। যারা পাক-পবিত্র, তারা ব্যতীত অন্য কেউ একে স্পর্শ করবে না। Which none shall touch but those who are clean:
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই, আপনি সঠিক বলেছেন কিন্তু বুঝতে ভুল করেছেন। একজন নারি মাশিক অবস্থা থেকে পবিত্র হবার জন্য ফরয গোসল করতে হয়,, স্ত্রী সহবাসের পর পবিত্রতা লাভের জন্য ফরয গোসল করতে হয়।এই সমস্ত কাজের ক্ষেত্রে ওযূ করে পবিত্রতা লাভ করা যায় না।সুতরাং ওযূ এবং পবিত্রতা এক জিনিস নয়। আমরা মুসলিম, তাই কোরানের সম্মান বিবেচনা করে ওযু করে নিতে পারি,আমল বিবেচনা করে নয়।সুতরাং আমির হামজা সাহেব সঠিক বলেছেন। মনে রাখবেন আপনি যা জানেন আমি তা জানিনা,,আবার আমি যা জানি আপনি তা জানেন না,,সুতরাং সকল অহংকার একমাত্র আল্লাহর। একজন বড় আলেমেরও ভুল হতে পারে।বড় আলেমগণও এক সময় ছোট ছিলেন।তাই কাওকে অবহেলা না করি।
لَّا يَمَسُّهُ إِلَّا الْمُطَهَّرُونَ (আল ওয়াক্বিয়াহ্ - ৭৯) যারা পাক-পবিত্র, তারা ব্যতীত অন্য কেউ একে স্পর্শ করবে না।تَنزِيلٌ مِّن رَّبِّ الْعَالَمِينَ (আল ওয়াক্বিয়াহ্ - ৮০) এটা বিশ্ব-পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ।
আয়াত আর হাদীস নং বলে দিলেই কি হয়ে গেল? তরজমা এবং ব্যাখ্যাটিতো সঠিক দিতে হবে নাকি। আমরা এখন নং আর রেফারেন্স তালাশ করি আর কিছু যাচাই করি না এটা আমাদের চরম ভুল
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই, আপনি সঠিক বলেছেন কিন্তু বুঝতে ভুল করেছেন। একজন নারি মাশিক অবস্থা থেকে পবিত্র হবার জন্য ফরয গোসল করতে হয়,, স্ত্রী সহবাসের পর পবিত্রতা লাভের জন্য ফরয গোসল করতে হয়।এই সমস্ত কাজের ক্ষেত্রে ওযূ করে পবিত্রতা লাভ করা যায় না।সুতরাং ওযূ এবং পবিত্রতা এক জিনিস নয়। আমরা মুসলিম, তাই কোরানের সম্মান বিবেচনা করে ওযু করে নিতে পারি,আমল বিবেচনা করে নয়।আমির হামজা সাহেব দলিল সহকারে সঠিক কথা বলেছেন।
অযু ছারা যদি কুরআন ধরা যাই তাহলে অযু ছারা নামায পরা যাবে কারন নামাযে তো কুরআন ই পরে আসলে জামাত শিবিরদের কি বলব তা ভাষাই বলা জাচছেনা এরাতো ফেরাউনের চেয়ে নিক্রিষট
নিজের মন গড়া ব্যাক্ষা বাদ দিলে ভালো হয়।তাহলে কোরআন স্পর্শ করার মধ্যে আর অন্যান্য বই ধরার ক্ষেত্র পার্থক্য রইলো কি?দয়া করে কোরআনের সম্মান নিয়ে ছিনিমিনি খেলবেন না!😫😫😫
@@NIRaja-qt7zc ,অযু বিহীন কুরআন স্পর্শ করা হারাম ৷প্রমাণাদী (১) عن عبد الله بن أبي بكر بن محمد بن عمرو بن حزم عن أبيه عن جده قال: كان في كتاب النبي لعمرو بن حزم : لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ বিন আবি বকর(রা) বলেন, আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পাঠানো চিঠিতে এ কথা লিপিবদ্ধ ছিল, পবিত্র না হয়ে কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে। সূত্র-মুয়াত্তায়ে মালিক ১/৩৪৩, মুসান্নাফে আব্দির রাযযাক ১/৩৪১, মুসতাদরকে হাকিম ১/৩৯৭, সুনানে বাইহাকি ১/৮৭ ------------------------ ইয়েমানবাসির উদ্দেশে আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এ চিঠি পাঠান। চিঠিটিতে ইসলামী শরিয়তের বিভিন্ন বিষয়ে মৌলিক দিক নির্দেশনা দেয়া ছিল। মুহাদ্দিসিনে কেরাম তাঁদের গ্রন্থের বিভিন্ন অধ্যায়ে এর সংশ্লিষ্ট অংশটুকু বর্ণনা করেছেন। পুরো চিঠিটি সাহিহ ইবনে হিব্বানের ১৪ নং খণ্ডে উল্লেখিত হয়েছে।সাহাবায়ে কেরামের যুগে চিঠিটিকে রাসুলের সুন্নাতের এক মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হত। কোন বিষয়ে জানা না থাকলে তারা এ চিঠির শরানাপন্ন হতেন। কোন বিষয়ে তাদের মতের বিপরীত এ চিঠিতে কিছু পাওয়া গেলে, তারা তাদের পূর্বের মত থেকে ফিরে আসতেন। এ প্রসঙ্গে ইমাম ইয়াকুব বিন সুফিয়ান (র) বলেন,لا أعلم في جميع الكتب المنقولة كتابا أصح من كتاب عمرو بن حزم فإن الصحابة والتابعين يرجعون إليه ويدعون رأيهم আমর বিন হাযম (রা) এর এ চিঠির চেয়ে বিশুদ্ধ কোন চিঠির কথা আমার জানা নেই। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবা ও তাবেয়িগণ এ চিঠির শরনাপন্ন হতেন এবং এর বিপরীতে তাদের কোন মত থাকলে তা পরিহার করতেন। (আত-তালখিসুল হাবীর ২/৪১৮) ইমাম আহমদ (র) বলেন - كتبه لا أشك أن رسول الله চিঠিটি যে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লিখেছিলেন এ ব্যপারে আমার কোন সন্দেহ নেই। (আত-তিবয়ান লিবনিল কায়্যিম ১/৪০৯) ইমাম ইবনে তাইমিয়া (র) বলেন - وهو كتاب مشهور عند أهل العلم আহলে ইলমের নিকট এটি একটি প্রসিদ্ধ চিঠি (শরহুল উমদাহ ১/৩৪২) ইবনে আব্দিল বার(র) বলেন, وهو معروف عند أهل العلم معرفة يستغني بها عن الإسناد হাদিসটি উলামাদের নিকট এতটাই প্রসিদ্ধ যে এর কোন সূত্র বর্ণনা করার প্রয়োজন নেই (আত-তামহিদ ১/৩৩৮) ইমাম হাকেম নিশাপুরি (র) বলেন - قد شهد عمر بن عبد العزيز ، والزهري لهذا الكتاب بالصحة উমর বিন আব্দুল আযিয ও ইমাম যুহরি (র) এ চিঠিটির যথার্থতার সাক্ষ্য দিয়েছেন। (আল মুসতাদরাক ১/৩৯৭, নাইলুল আওতার ১/২৫৯) (২) عن عبد الله بن عمر رضي الله عنه قال : قال النبي صلي الله عليه وسلم لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, পবিত্র ব্যক্তি ব্যতিত কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে। সূত্র-সুনানে দারাকুতনি ১/১২১, আলমুজামুস সাগির লিত তাবরানী ১/২৭৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য - ক) আবু বকর আল আসরাম (র) বলেন, واحتج أبو عبد الله يعني أحمد بحديث ابن عمر আবু আব্দিল্লাহ অর্থাৎ ইমাম আহমদ (র) ইবনে উমর (রা) এর এই হাদিস দিয়ে দলিল দিতেন। (আল-মুনতাকা ১/৯২) খ) হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি (র) বলেন, وإسناده لا بأس به হাদিসটির সুত্রে কোন সমস্যা নেই (আত তালখিসুল হাবির ১/১৩১) গ) আল্লামা নূরুদ্দীন বিন আবু বকর হায়সামী (র)বলেনঃ رواه الطبراني في الكبير والصغير ورجاله موثقون ইমাম তাবারানী কাবীর ও সাগীর উভয় গ্রন্থে তা বর্ণনা করেছেন। আর এর সকল বর্ণনাকারী সিক্বা তথা গ্রহণযোগ্য। (মাযমাউজ যাওয়ায়েদ ১/২৭৬) (৩) عن عبد الرحمن بن يزيد ، قال : كنا مع سلمان ، فخرج فقضى حاجته ، ثم جاء فقلت : يا أبا عبد الله ، لو توضأت لعلنا نسألك عن آيات ، قال : إني لست أمسه ، إنه لا يمسه إلا المطهرون ، فقرأ علينا ما شئنا আব্দুর রহমান বিন ইয়াযিদ বলেন, আমরা সালমান (রা)এর সাথে ছিলাম। (কিছুক্ষন পর) তিনি বের হয়ে ইস্তেঞ্জা করতে গেলেন। (ফিরে আসার পর) আমি তাকে বললাম, হে আবু আব্দিল্লাহ ! আপনি যদি একটু অযু করে আসতেন, আমরা কোরআনের একটি আয়াতের ব্যাপারে আপনাকে প্রশ্ন করতে চেয়েছিলাম। তিনি জবাব দিলেন - আমি তো এখন কোরআন স্পর্শ করছি না। পবিত্র না হয়ে কোরআন স্পর্শ করা যায় না। (কিন্তু, স্পর্শ না করে শুধু পড়তে তো কোন সমস্যা নেই)। এরপর আমরা যা শুনতে চেয়েছিলাম, তিনি তা আমাদের পড়ে শোনালেন। সূত্র-মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭, সুনানে দারাকুতনি ১/১২৪, মুসান্নেফে ইবনে আবি শাইবা ১/১২৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য -ক) আবু আব্দিল্লাহ আল-হাকিম আন নাইসাবুরি (র) বলেন, هذا حديث صحيح على شرط الشيخين হাদিসটি বুখারি ও মুসলিমের শর্ত অনুযায়ী সাহিহ (মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭) খ) আল্লামা জামালুদ্দিন আয-যাইলায়ি (র) বলেন, وصحح الدَّارَقُطْنِيُّ ইমাম দারাকুতনি (র) হাদিসটিকে সাহিহ বলেছেন। (নাসবুর রায়াহ ১/১৯৯)
কোরআন ধরতে বা স্পর্শ করতে ওযু করতে হবে এটা যদি কোরান না পড়ি তাহলে জানব কি করে অতএব কোরআন ধরতে ওযু লাগে না কেননা আমি কোরআন পড়লেই সে বিষয়টি জানতে পারবো
যারা যারা এই vedio দেখবেন তাদের সবাইকে পাও ধরে বলছি কেউই অজু ছাড়া কুরআন শরীফ ধরবেন না!না!না। যদি অজু ছাড়া কুরআন শরীফ ধরেন তবে আল্লাহর গজব আপনার উপর আসবেই
@@hasiburrahman9377 আমি আপনাকে সব কমেন্টে দেখছি যে যারা যারা পবিত্র কোরআনকে ওযু করে পবিত্র হয়ে ধরার কথা বলছে,, আপনি তাদেরকে আজেবাজে কথা বলতেছেন। আমার মনে হয় না আপনি কখনো পবিত্র কোরআন শরীফ পড়েছেন বা আপনি তা পড়তে জানেন,, তাই যা জানেন না তা নিয়ে কথা বলবেন না,,,,
Allah presented Quran for the whole mankind of the universe. If you don't read first how do you know that it is prohibited to touch or read with out 'wadhu' / ojhu !!!! So you have to read first than to know. So first we read with or without ojhu, To understand the Quran there need calibre , intelligence, wisdom. Need repeated learning with calibre. The meritorious can understand better...than ....the......,
মুফতি আমির হামজা কখনো মিথ্যা কথা বলেন না যা বলেন সত্য বলেন ।
ua-cam.com/video/l8_xWTbHuXM/v-deo.html
ua-cam.com/video/xvIWwbvCjvo/v-deo.html
মানুষ মাত্রই ভূল
আমির হামজা ভাই বলছিলেন কোনো জাহান্নামী ব্যক্তি জান্নাতে যাবেনা
আল্লাহ তাকে সঠিক বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন
আল্লাহ প্রকৃত সত্যকে তুলে ধরতে বলছেন।এভাবে প্রতি আয়াত তুলে ধরুন।আপনাকে ধন্যবাদ।
এ বিষয়ে জাকির নায়েকের লেকচার শুনতে পারেন আমির হামজার সঠিক বলেছেন আমি তাফসির এ দেখেছি
Link ta diben bhai?
@@md.alamin5094 ua-cam.com/video/BqPXJfVNEQY/v-deo.html
ua-cam.com/video/7x0HlEqo5Gs/v-deo.htmlsi=oGNhAXhq8WvOvUad
আমার অনেক প্রিয় বক্তা আমির হাজার ওয়াজ শুনতে খুব ভালো লাগে এমনকি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলে জাজাকাল্লাহ খাইরান
Gumrah amirhamza
@@kawsarahmod5637 tar mane
ua-cam.com/video/l8_xWTbHuXM/v-deo.html
়অযু বিহীন কুরআন স্পর্শ করা হারাম ৷প্রমাণাদী
(১) عن عبد الله بن أبي بكر بن محمد بن عمرو بن حزم عن أبيه عن جده قال: كان في كتاب النبي لعمرو بن حزم : لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ বিন আবি বকর(রা) বলেন, আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পাঠানো চিঠিতে এ কথা লিপিবদ্ধ ছিল, পবিত্র না হয়ে কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে।
সূত্র-মুয়াত্তায়ে মালিক ১/৩৪৩, মুসান্নাফে আব্দির রাযযাক ১/৩৪১, মুসতাদরকে হাকিম ১/৩৯৭, সুনানে বাইহাকি ১/৮৭
------------------------
ইয়েমানবাসির উদ্দেশে আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এ চিঠি পাঠান। চিঠিটিতে ইসলামী শরিয়তের বিভিন্ন বিষয়ে মৌলিক দিক নির্দেশনা দেয়া ছিল। মুহাদ্দিসিনে কেরাম তাঁদের গ্রন্থের বিভিন্ন অধ্যায়ে এর সংশ্লিষ্ট অংশটুকু বর্ণনা করেছেন। পুরো চিঠিটি সাহিহ ইবনে হিব্বানের ১৪ নং খণ্ডে উল্লেখিত হয়েছে।সাহাবায়ে কেরামের যুগে চিঠিটিকে রাসুলের সুন্নাতের এক মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হত। কোন বিষয়ে জানা না থাকলে তারা এ চিঠির শরানাপন্ন হতেন। কোন বিষয়ে তাদের মতের বিপরীত এ চিঠিতে কিছু পাওয়া গেলে, তারা তাদের পূর্বের মত থেকে ফিরে আসতেন। এ প্রসঙ্গে ইমাম ইয়াকুব বিন সুফিয়ান (র) বলেন,لا أعلم في جميع الكتب المنقولة كتابا أصح من كتاب عمرو بن حزم فإن الصحابة والتابعين يرجعون إليه ويدعون رأيهم আমর বিন হাযম (রা) এর এ চিঠির চেয়ে বিশুদ্ধ কোন চিঠির কথা আমার জানা নেই। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবা ও তাবেয়িগণ এ চিঠির শরনাপন্ন হতেন এবং এর বিপরীতে তাদের কোন মত থাকলে তা পরিহার করতেন। (আত-তালখিসুল হাবীর ২/৪১৮)
ইমাম আহমদ (র) বলেন - كتبه لا أشك أن رسول الله চিঠিটি যে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লিখেছিলেন এ ব্যপারে আমার কোন সন্দেহ নেই। (আত-তিবয়ান লিবনিল কায়্যিম ১/৪০৯) ইমাম ইবনে তাইমিয়া (র) বলেন - وهو كتاب مشهور عند أهل العلم আহলে ইলমের নিকট এটি একটি প্রসিদ্ধ চিঠি (শরহুল উমদাহ ১/৩৪২) ইবনে আব্দিল বার(র) বলেন, وهو معروف عند أهل العلم معرفة يستغني بها عن الإسناد হাদিসটি উলামাদের নিকট এতটাই প্রসিদ্ধ যে এর কোন সূত্র বর্ণনা করার প্রয়োজন নেই (আত-তামহিদ ১/৩৩৮) ইমাম হাকেম নিশাপুরি (র) বলেন - قد شهد عمر بن عبد العزيز ، والزهري لهذا الكتاب بالصحة উমর বিন আব্দুল আযিয ও ইমাম যুহরি (র) এ চিঠিটির যথার্থতার সাক্ষ্য দিয়েছেন। (আল মুসতাদরাক ১/৩৯৭, নাইলুল আওতার ১/২৫৯)
(২) عن عبد الله بن عمر رضي الله عنه قال : قال النبي صلي الله عليه وسلم لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, পবিত্র ব্যক্তি ব্যতিত কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে। সূত্র-সুনানে দারাকুতনি ১/১২১, আলমুজামুস সাগির লিত তাবরানী ১/২৭৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য - ক) আবু বকর আল আসরাম (র) বলেন, واحتج أبو عبد الله يعني أحمد بحديث ابن عمر আবু আব্দিল্লাহ অর্থাৎ ইমাম আহমদ (র) ইবনে উমর (রা) এর এই হাদিস দিয়ে দলিল দিতেন। (আল-মুনতাকা ১/৯২) খ) হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি (র) বলেন, وإسناده لا بأس به হাদিসটির সুত্রে কোন সমস্যা নেই (আত তালখিসুল হাবির ১/১৩১) গ) আল্লামা নূরুদ্দীন বিন আবু বকর হায়সামী (র)বলেনঃ رواه الطبراني في الكبير والصغير ورجاله موثقون ইমাম তাবারানী কাবীর ও সাগীর উভয় গ্রন্থে তা বর্ণনা করেছেন। আর এর সকল বর্ণনাকারী সিক্বা তথা গ্রহণযোগ্য। (মাযমাউজ যাওয়ায়েদ ১/২৭৬)
(৩) عن عبد الرحمن بن يزيد ، قال : كنا مع سلمان ، فخرج فقضى حاجته ، ثم جاء فقلت : يا أبا عبد الله ، لو توضأت لعلنا نسألك عن آيات ، قال : إني لست أمسه ، إنه لا يمسه إلا المطهرون ، فقرأ علينا ما شئنا আব্দুর রহমান বিন ইয়াযিদ বলেন, আমরা সালমান (রা)এর সাথে ছিলাম। (কিছুক্ষন পর) তিনি বের হয়ে ইস্তেঞ্জা করতে গেলেন। (ফিরে আসার পর) আমি তাকে বললাম, হে আবু আব্দিল্লাহ ! আপনি যদি একটু অযু করে আসতেন, আমরা কোরআনের একটি আয়াতের ব্যাপারে আপনাকে প্রশ্ন করতে চেয়েছিলাম। তিনি জবাব দিলেন - আমি তো এখন কোরআন স্পর্শ করছি না। পবিত্র না হয়ে কোরআন স্পর্শ করা যায় না। (কিন্তু, স্পর্শ না করে শুধু পড়তে তো কোন সমস্যা নেই)। এরপর আমরা যা শুনতে চেয়েছিলাম, তিনি তা আমাদের পড়ে শোনালেন। সূত্র-মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭, সুনানে দারাকুতনি ১/১২৪, মুসান্নেফে ইবনে আবি শাইবা ১/১২৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য -ক) আবু আব্দিল্লাহ আল-হাকিম আন নাইসাবুরি (র) বলেন, هذا حديث صحيح على شرط الشيخين হাদিসটি বুখারি ও মুসলিমের শর্ত অনুযায়ী সাহিহ (মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭) খ) আল্লামা জামালুদ্দিন আয-যাইলায়ি (র) বলেন, وصحح الدَّارَقُطْنِيُّ ইমাম দারাকুতনি (র) হাদিসটিকে সাহিহ বলেছেন। (নাসবুর রায়াহ ১/১৯৯)
@@ভুলসংশোধনমোজ্জাম্মেলহক আরে হাদারাম ! যার ওজু নেই সে “অপবিত্র ” এই কথা কোন হাদিসে আছে ?
গাধার মত বকতে আসেন কেন ?
যাদের মগজ আছে তারা বুঝে। আমির হামজা হুজুরের কথা যুক্তিযুক্ত কুরআন দিয়ে সমাধান দিয়েছেন।
আল্লাহ্ ওনার সম্মান বাড়িয়ে দিন। আমিন
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো লাগলো.. আযু করে কুরআন পড়তে হবে.. এ বিষয় নিয়ে আমি ও আমার বন্ধু ঝামেলায় ছিলাম.. আজকে বিষয়টা পরিষ্কার হলে, জাকির নায়েক ও একই কথা বলেছে..
Jakir nayek to bolcen oju chara quran porte parben dorte parben na
আমির হামজার কথা শতভাগ সত্য রাসুল এমনটাই বলেছেন আল্লাহ কুরআন নাযিল করেছেন এ আয়াত দ্বারা আল্লাহ এমনটাই বুঝিয়েছেন আমরা অন্যান্য আলেমরা উল্টাটা বোঝেন
মাশা আল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আল্লাহ তুমি আমাদের হুজুরের নেক হায়াত বাড়াইয়া দিন আমরা 🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🌹👈❤💚💔👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍
বববভম
খ
আমার অনেক প্রিয় একজন আলেম,, মুফতী আমির হামজা কে আল্লাহ তুমি মুক্ত করে দেও,,
আলহামদুলিল্লাহ শঠিক কতা বলার জন্যে।
আল্লাহ আমির হামজাকে কবুল করুন, আমিন।
Amin
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন।
أَخْبَرَنَا زِيَادُ بْنُ أَيُّوبَ قَالَ: حَدَّثَنَا ابْنُ عُلَيَّةَ قَالَ: حَدَّثَنَا أَيُّوبُ، عَنِ ابْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَرَجَ مِنَ الْخَلَاءِ، فَقُرِّبَ إِلَيْهِ طَعَامٌ فَقَالُوا: أَلَا نَأْتِيكَ بِوَضُوءٍ؟ فَقَالَ: «إِنَّمَا أُمِرْتُ بِالْوُضُوءِ إِذَا قُمْتُ إِلَى الصَّلَاةِ»
ইব্ন আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) শৌচাগার হতে বের হলে তাঁর নিকট কিছু খাদ্য আনা হলো। উপস্থিত লোকেরা বললেনঃ আপনার জন্য উযূর পানি আনবো কি ? তিনি বললেন, আমাকে তো উযূ করার আদেশ করা হয়েছে যখন আমি সালাতের জন্য প্রস্তুত হই।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুর যা বললেন। আমরা তা বেশি বুজার দরকার নেই। সরিল পাক থাকলে কুরআন দরা যাবে।যদি মনে সন্দেহ থাকে পবিত্র নয় থাহলে অজু লাগবে।
Na hamza vol bolce
মন থেকে ভালোবাসি হুজুরকে
আল্লাহ পাক আপনার নেক হায়াত দান করুক
আলেমদের পিছনে না লেগে, বে নামাজিকে মসজিদে নিয়ে আসুন।
অন্তত ভালো একটা ফল পাবেন।
নামাজের আগে ঈমান ঠিক করেন।
Thik bhai MHAN ALLAH amader shokolke shothik gean dan kron .Amin
@@jannatulfardous9163 Ameen Apni kemone achen
@@mdbillalsardar9313 নামাজ না পডলে ইমান আসবে কেমনে
@@mdbillalsardar9313 নামাজ পড়লে তবেই তো ঈমানদার হবে, নামাজ পড়ার আগ। কিভাবে ঈমানদার হবে?
আপনার উপর আল্লাহর রহমত বর্ষণ হোক
ওযু ছাড়া কুরআন ধরা বা পড়া যাবে কি না। সহি হাদীসে কি বলা আছে এ সম্পর্কে
ua-cam.com/video/uBcRxgRe4w4/v-deo.html
এই আমির হামজা নবীর পবিত্র মোবারক নিয়ে আলোচনা করে আমি তাহাকে ধন্যবাদ জানাই কিন্তু আমাদের সবাইকে নবীর পবিত্রতার সঙ্গে আর যেন কোনদিন মিলায় না কারণ নবীজিকে পবিত্র বানিয়ে আল্লাহু দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন
বেশি ভালো ভালো নয়
Apnader ai shob barabàrir jonno manush islam theke shore jacce
বেয়াদব আমির হামজা
@@hasiburrahman9377 প্রমাণ দেওয়ার পরেও বুঝতে অসুবিধা হলে খুলে দেখুন। দ্বিমত করার কি আছে
ওযু ছাড়া কুরআন ধরা বা পড়া যাবে কি না। সহি হাদীসে কি বলা আছে এ সম্পর্কে
ua-cam.com/video/BRpnz4f9yxg/v-deo.html
শরীর প্রবিএ থাকলেই হবে, ওজু করা ছাড়া কোরআন ধরতে পারবে। আমি নিজে দেখছি,,, সৌদি আরব ওজু ছাড়া কোরআন ধরছেন পড়ছেন।।।
Kono bekti dolil na dolil quran hadis
ua-cam.com/video/hfwsPwRuGZI/v-deo.html
রাইট
আমির হামজা সাহেব, আপনি চালিয়ে যান...
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
আল্লাহ্ তায়ালা এসব অতি পন্ডিত বিশেষ অজ্ঞদের থেকে জাতিকে হেফাজত করুন ।
amin
হুম আমাদের সতর্ক থাকতে হবে এদের থেকে
এইসব ফেতনাবাজ বক্তাদের থেকে সবাইকে সাবধান করা জরুরী এদের বয়ান শোনা ঠিক নয়
এই হামজা পুরাই বনডো
Ato dolil koraner dilo tarpore
Na manle nai bodnam kora thikna
amin
আমির হামজা আমার একজন প্রিয় বক্তা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ একটা জিনিস পরিষ্কার করে দেওয়ার জন্য. আসলে ইসলামকে আমরা কঠিন বানিয়ে ফেলছি এতে করে মানুষ ভয়ে কোরআন থেকে অনেক দূরে সরে যাচ্ছে ধন্যবাদ আপনাকে
,অযু বিহীন কুরআন স্পর্শ করা হারাম ৷প্রমাণাদী
(১) عن عبد الله بن أبي بكر بن محمد بن عمرو بن حزم عن أبيه عن جده قال: كان في كتاب النبي لعمرو بن حزم : لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ বিন আবি বকর(রা) বলেন, আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পাঠানো চিঠিতে এ কথা লিপিবদ্ধ ছিল, পবিত্র না হয়ে কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে।
সূত্র-মুয়াত্তায়ে মালিক ১/৩৪৩, মুসান্নাফে আব্দির রাযযাক ১/৩৪১, মুসতাদরকে হাকিম ১/৩৯৭, সুনানে বাইহাকি ১/৮৭
------------------------
ইয়েমানবাসির উদ্দেশে আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এ চিঠি পাঠান। চিঠিটিতে ইসলামী শরিয়তের বিভিন্ন বিষয়ে মৌলিক দিক নির্দেশনা দেয়া ছিল। মুহাদ্দিসিনে কেরাম তাঁদের গ্রন্থের বিভিন্ন অধ্যায়ে এর সংশ্লিষ্ট অংশটুকু বর্ণনা করেছেন। পুরো চিঠিটি সাহিহ ইবনে হিব্বানের ১৪ নং খণ্ডে উল্লেখিত হয়েছে।সাহাবায়ে কেরামের যুগে চিঠিটিকে রাসুলের সুন্নাতের এক মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হত। কোন বিষয়ে জানা না থাকলে তারা এ চিঠির শরানাপন্ন হতেন। কোন বিষয়ে তাদের মতের বিপরীত এ চিঠিতে কিছু পাওয়া গেলে, তারা তাদের পূর্বের মত থেকে ফিরে আসতেন। এ প্রসঙ্গে ইমাম ইয়াকুব বিন সুফিয়ান (র) বলেন,لا أعلم في جميع الكتب المنقولة كتابا أصح من كتاب عمرو بن حزم فإن الصحابة والتابعين يرجعون إليه ويدعون رأيهم আমর বিন হাযম (রা) এর এ চিঠির চেয়ে বিশুদ্ধ কোন চিঠির কথা আমার জানা নেই। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবা ও তাবেয়িগণ এ চিঠির শরনাপন্ন হতেন এবং এর বিপরীতে তাদের কোন মত থাকলে তা পরিহার করতেন। (আত-তালখিসুল হাবীর ২/৪১৮)
ইমাম আহমদ (র) বলেন - كتبه لا أشك أن رسول الله চিঠিটি যে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লিখেছিলেন এ ব্যপারে আমার কোন সন্দেহ নেই। (আত-তিবয়ান লিবনিল কায়্যিম ১/৪০৯) ইমাম ইবনে তাইমিয়া (র) বলেন - وهو كتاب مشهور عند أهل العلم আহলে ইলমের নিকট এটি একটি প্রসিদ্ধ চিঠি (শরহুল উমদাহ ১/৩৪২) ইবনে আব্দিল বার(র) বলেন, وهو معروف عند أهل العلم معرفة يستغني بها عن الإسناد হাদিসটি উলামাদের নিকট এতটাই প্রসিদ্ধ যে এর কোন সূত্র বর্ণনা করার প্রয়োজন নেই (আত-তামহিদ ১/৩৩৮) ইমাম হাকেম নিশাপুরি (র) বলেন - قد شهد عمر بن عبد العزيز ، والزهري لهذا الكتاب بالصحة উমর বিন আব্দুল আযিয ও ইমাম যুহরি (র) এ চিঠিটির যথার্থতার সাক্ষ্য দিয়েছেন। (আল মুসতাদরাক ১/৩৯৭, নাইলুল আওতার ১/২৫৯)
(২) عن عبد الله بن عمر رضي الله عنه قال : قال النبي صلي الله عليه وسلم لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, পবিত্র ব্যক্তি ব্যতিত কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে। সূত্র-সুনানে দারাকুতনি ১/১২১, আলমুজামুস সাগির লিত তাবরানী ১/২৭৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য - ক) আবু বকর আল আসরাম (র) বলেন, واحتج أبو عبد الله يعني أحمد بحديث ابن عمر আবু আব্দিল্লাহ অর্থাৎ ইমাম আহমদ (র) ইবনে উমর (রা) এর এই হাদিস দিয়ে দলিল দিতেন। (আল-মুনতাকা ১/৯২) খ) হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি (র) বলেন, وإسناده لا بأس به হাদিসটির সুত্রে কোন সমস্যা নেই (আত তালখিসুল হাবির ১/১৩১) গ) আল্লামা নূরুদ্দীন বিন আবু বকর হায়সামী (র)বলেনঃ رواه الطبراني في الكبير والصغير ورجاله موثقون ইমাম তাবারানী কাবীর ও সাগীর উভয় গ্রন্থে তা বর্ণনা করেছেন। আর এর সকল বর্ণনাকারী সিক্বা তথা গ্রহণযোগ্য। (মাযমাউজ যাওয়ায়েদ ১/২৭৬)
(৩) عن عبد الرحمن بن يزيد ، قال : كنا مع سلمان ، فخرج فقضى حاجته ، ثم جاء فقلت : يا أبا عبد الله ، لو توضأت لعلنا نسألك عن آيات ، قال : إني لست أمسه ، إنه لا يمسه إلا المطهرون ، فقرأ علينا ما شئنا আব্দুর রহমান বিন ইয়াযিদ বলেন, আমরা সালমান (রা)এর সাথে ছিলাম। (কিছুক্ষন পর) তিনি বের হয়ে ইস্তেঞ্জা করতে গেলেন। (ফিরে আসার পর) আমি তাকে বললাম, হে আবু আব্দিল্লাহ ! আপনি যদি একটু অযু করে আসতেন, আমরা কোরআনের একটি আয়াতের ব্যাপারে আপনাকে প্রশ্ন করতে চেয়েছিলাম। তিনি জবাব দিলেন - আমি তো এখন কোরআন স্পর্শ করছি না। পবিত্র না হয়ে কোরআন স্পর্শ করা যায় না। (কিন্তু, স্পর্শ না করে শুধু পড়তে তো কোন সমস্যা নেই)। এরপর আমরা যা শুনতে চেয়েছিলাম, তিনি তা আমাদের পড়ে শোনালেন। সূত্র-মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭, সুনানে দারাকুতনি ১/১২৪, মুসান্নেফে ইবনে আবি শাইবা ১/১২৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য -ক) আবু আব্দিল্লাহ আল-হাকিম আন নাইসাবুরি (র) বলেন, هذا حديث صحيح على شرط الشيخين হাদিসটি বুখারি ও মুসলিমের শর্ত অনুযায়ী সাহিহ (মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭) খ) আল্লামা জামালুদ্দিন আয-যাইলায়ি (র) বলেন, وصحح الدَّارَقُطْنِيُّ ইমাম দারাকুতনি (র) হাদিসটিকে সাহিহ বলেছেন। (নাসবুর রায়াহ ১/১৯৯)
ua-cam.com/video/hfwsPwRuGZI/v-deo.html
ওযু ছাড়া নামাজ পড়া জায়েয বললে ইসলাম টা আরো ও সহজ হয়ে যেত
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
অল্প বিদ্যা ভয়ংকর তাই সবার প্রতি অনুরোধ রইল মোজাম্মেল হুসাইন ভাইয়ের কমেন্ট টা দেখুন আল্লাহ এই ফেৎনাবাজদের থেকে মুসলিম উম্মাহকে হেফাজত করোন
আল্লাহ এরকম গুমরাহ থেকে আমাদের হেফাজত করুন।
রাইট
এইসব হুজুররা নাকি বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ আলেম,,,ওইসব বলদ গুলো কোথায় এখন
চমৎকার আলোচনা
Thanks
ua-cam.com/video/l8_xWTbHuXM/v-deo.html
আমরা যারা অজু ছাড়া মোবাইল নিয়ে বসে আছি। মোবাইলে কুরানের কত সুরা আমাদের অজান্তে চলে আসে। অজু ছাড়া যদি কুরান স্পর্শ করা না যায় তাহলে মোবাইল নিয়ে বসার আগে আমাদের অজু করা উচিত।
কোথায় মোবাইল আর কোথায় কোরআন এর সাথে তুলনা কর
@@SharifBhai-mf5ob বেহায়া নারী
কোরআন আর মোবাইলের এপ ভিন্ন
অযু বিহীন কুরআন স্পর্শ করা হারাম ৷প্রমাণাদী
(১) عن عبد الله بن أبي بكر بن محمد بن عمرو بن حزم عن أبيه عن جده قال: كان في كتاب النبي لعمرو بن حزم : لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ বিন আবি বকর(রা) বলেন, আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পাঠানো চিঠিতে এ কথা লিপিবদ্ধ ছিল, পবিত্র না হয়ে কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে।
সূত্র-মুয়াত্তায়ে মালিক ১/৩৪৩, মুসান্নাফে আব্দির রাযযাক ১/৩৪১, মুসতাদরকে হাকিম ১/৩৯৭, সুনানে বাইহাকি ১/৮৭
------------------------
ইয়েমানবাসির উদ্দেশে আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এ চিঠি পাঠান। চিঠিটিতে ইসলামী শরিয়তের বিভিন্ন বিষয়ে মৌলিক দিক নির্দেশনা দেয়া ছিল। মুহাদ্দিসিনে কেরাম তাঁদের গ্রন্থের বিভিন্ন অধ্যায়ে এর সংশ্লিষ্ট অংশটুকু বর্ণনা করেছেন। পুরো চিঠিটি সাহিহ ইবনে হিব্বানের ১৪ নং খণ্ডে উল্লেখিত হয়েছে।সাহাবায়ে কেরামের যুগে চিঠিটিকে রাসুলের সুন্নাতের এক মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হত। কোন বিষয়ে জানা না থাকলে তারা এ চিঠির শরানাপন্ন হতেন। কোন বিষয়ে তাদের মতের বিপরীত এ চিঠিতে কিছু পাওয়া গেলে, তারা তাদের পূর্বের মত থেকে ফিরে আসতেন। এ প্রসঙ্গে ইমাম ইয়াকুব বিন সুফিয়ান (র) বলেন,لا أعلم في جميع الكتب المنقولة كتابا أصح من كتاب عمرو بن حزم فإن الصحابة والتابعين يرجعون إليه ويدعون رأيهم আমর বিন হাযম (রা) এর এ চিঠির চেয়ে বিশুদ্ধ কোন চিঠির কথা আমার জানা নেই। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবা ও তাবেয়িগণ এ চিঠির শরনাপন্ন হতেন এবং এর বিপরীতে তাদের কোন মত থাকলে তা পরিহার করতেন। (আত-তালখিসুল হাবীর ২/৪১৮)
ইমাম আহমদ (র) বলেন - كتبه لا أشك أن رسول الله চিঠিটি যে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লিখেছিলেন এ ব্যপারে আমার কোন সন্দেহ নেই। (আত-তিবয়ান লিবনিল কায়্যিম ১/৪০৯) ইমাম ইবনে তাইমিয়া (র) বলেন - وهو كتاب مشهور عند أهل العلم আহলে ইলমের নিকট এটি একটি প্রসিদ্ধ চিঠি (শরহুল উমদাহ ১/৩৪২) ইবনে আব্দিল বার(র) বলেন, وهو معروف عند أهل العلم معرفة يستغني بها عن الإسناد হাদিসটি উলামাদের নিকট এতটাই প্রসিদ্ধ যে এর কোন সূত্র বর্ণনা করার প্রয়োজন নেই (আত-তামহিদ ১/৩৩৮) ইমাম হাকেম নিশাপুরি (র) বলেন - قد شهد عمر بن عبد العزيز ، والزهري لهذا الكتاب بالصحة উমর বিন আব্দুল আযিয ও ইমাম যুহরি (র) এ চিঠিটির যথার্থতার সাক্ষ্য দিয়েছেন। (আল মুসতাদরাক ১/৩৯৭, নাইলুল আওতার ১/২৫৯)
(২) عن عبد الله بن عمر رضي الله عنه قال : قال النبي صلي الله عليه وسلم لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, পবিত্র ব্যক্তি ব্যতিত কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে। সূত্র-সুনানে দারাকুতনি ১/১২১, আলমুজামুস সাগির লিত তাবরানী ১/২৭৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য - ক) আবু বকর আল আসরাম (র) বলেন, واحتج أبو عبد الله يعني أحمد بحديث ابن عمر আবু আব্দিল্লাহ অর্থাৎ ইমাম আহমদ (র) ইবনে উমর (রা) এর এই হাদিস দিয়ে দলিল দিতেন। (আল-মুনতাকা ১/৯২) খ) হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি (র) বলেন, وإسناده لا بأس به হাদিসটির সুত্রে কোন সমস্যা নেই (আত তালখিসুল হাবির ১/১৩১) গ) আল্লামা নূরুদ্দীন বিন আবু বকর হায়সামী (র)বলেনঃ رواه الطبراني في الكبير والصغير ورجاله موثقون ইমাম তাবারানী কাবীর ও সাগীর উভয় গ্রন্থে তা বর্ণনা করেছেন। আর এর সকল বর্ণনাকারী সিক্বা তথা গ্রহণযোগ্য। (মাযমাউজ যাওয়ায়েদ ১/২৭৬)
(৩) عن عبد الرحمن بن يزيد ، قال : كنا مع سلمان ، فخرج فقضى حاجته ، ثم جاء فقلت : يا أبا عبد الله ، لو توضأت لعلنا نسألك عن آيات ، قال : إني لست أمسه ، إنه لا يمسه إلا المطهرون ، فقرأ علينا ما شئنا আব্দুর রহমান বিন ইয়াযিদ বলেন, আমরা সালমান (রা)এর সাথে ছিলাম। (কিছুক্ষন পর) তিনি বের হয়ে ইস্তেঞ্জা করতে গেলেন। (ফিরে আসার পর) আমি তাকে বললাম, হে আবু আব্দিল্লাহ ! আপনি যদি একটু অযু করে আসতেন, আমরা কোরআনের একটি আয়াতের ব্যাপারে আপনাকে প্রশ্ন করতে চেয়েছিলাম। তিনি জবাব দিলেন - আমি তো এখন কোরআন স্পর্শ করছি না। পবিত্র না হয়ে কোরআন স্পর্শ করা যায় না। (কিন্তু, স্পর্শ না করে শুধু পড়তে তো কোন সমস্যা নেই)। এরপর আমরা যা শুনতে চেয়েছিলাম, তিনি তা আমাদের পড়ে শোনালেন। সূত্র-মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭, সুনানে দারাকুতনি ১/১২৪, মুসান্নেফে ইবনে আবি শাইবা ১/১২৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য -ক) আবু আব্দিল্লাহ আল-হাকিম আন নাইসাবুরি (র) বলেন, هذا حديث صحيح على شرط الشيخين হাদিসটি বুখারি ও মুসলিমের শর্ত অনুযায়ী সাহিহ (মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭) খ) আল্লামা জামালুদ্দিন আয-যাইলায়ি (র) বলেন, وصحح الدَّارَقُطْنِيُّ ইমাম দারাকুতনি (র) হাদিসটিকে সাহিহ বলেছেন। (নাসবুর রায়াহ ১/১৯৯)
গর্দভ
@@hasiburrahman9377 হুদাই গালি দিলা কেন,, তুমি কি বাল জানো সালারপুত,, জানলে সে যা যুক্তি দিছে অই গুলা খন্ডন করে তারপর গালি দে,,
😍
ভাই কোরআন শুধু মুসলিমদের জন্য নাজিল হয়নি। অমুসলিমরা কোরআন পড়বে আল্লাহকে জানার জন্য চেনার জন্য। ওরা কিভাবে ওযু করে এসে পড়বে। 🙄
Mozzammel Hossien
ভাই একটা বিষয় নিয়ে যে দুটো মত হলো এখন আমরা সাধারন মানুষ কি ৩য় মত তৈরি করব ? না হলে মানব কোনটা? আমি বলি কি আপনারা একত্রে বসেন সঠিক পথটা বিচার করে বের করেন। কেউ যেন গোঁড়ামি না করে। ইসলাম ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে আর আমরা আছি হিজডে মুসলমান না হিন্দু? এই নিয়ে। ভাল না।
আল্লাহ হুজরকে উওম প্রতিদান করুন
Thanks brother, Hamza........
সূরাঃ আল-ওয়াকিয়া [56:79]
لَّا يَمَسُّهُۥٓ إِلَّا ٱلْمُطَهَّرُونَ
লা-ইয়ামাছছুহূইল্লাল মুতাহহারূন।
যারা পাক-পবিত্র, তারা ব্যতীত অন্য কেউ একে স্পর্শ করবে না।
Which none shall touch but those who are clean:
দয়া করে স্যার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহঃ) এর বিস্তারিত আলোচনা শুনুন, আসা করি কেউ বিভ্রান্তে পরবেন না।
ঠিক ভাই
শুনলাম সে বলছে ধরা যাবে না
বাংলাদেশের জাকের নায়েক মুফতি আমির হামজা
বাংলাদেশের মূর্খ ভন্ড আমির হারামজাদা।
এ বিষয়ে কেউ দলাদলি করা হতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে হেফাজত করুন আমীন।
Jajakallah
তোমার ওস্তাদ ড. আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের বয়ান শুনে কথা বলিও।
Raight
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই,
আপনি সঠিক বলেছেন কিন্তু বুঝতে ভুল করেছেন।
একজন নারি মাশিক অবস্থা থেকে পবিত্র হবার জন্য ফরয গোসল করতে হয়,, স্ত্রী সহবাসের পর পবিত্রতা লাভের জন্য ফরয গোসল করতে হয়।এই সমস্ত কাজের ক্ষেত্রে ওযূ করে পবিত্রতা লাভ করা যায় না।সুতরাং ওযূ এবং পবিত্রতা এক জিনিস নয়।
আমরা মুসলিম, তাই কোরানের সম্মান বিবেচনা করে ওযু করে নিতে পারি,আমল বিবেচনা করে নয়।সুতরাং আমির হামজা সাহেব সঠিক বলেছেন।
মনে রাখবেন আপনি যা জানেন আমি তা জানিনা,,আবার আমি যা জানি আপনি তা জানেন না,,সুতরাং সকল অহংকার একমাত্র আল্লাহর।
একজন বড় আলেমেরও ভুল হতে পারে।বড় আলেমগণও এক সময় ছোট ছিলেন।তাই কাওকে অবহেলা না করি।
জাহাঙ্গীর স্যার বলেছেন যেগুলো পিউর কুরআন তাফসির নয় ওইগুলি পবিত্র ছাড়া দরা যাবেনা। এই ব্যাপার এ হাদিসের রেফারেন্স ও দিয়েছে।
@@abdullaalmamun2849 অযু ছাড়া কি মানুষ নাপাক?
onak sundor akta waz...
আমিন
All the best for Amir hamja
Thank you so vary much
Allah hujer ke neyk hayet Dan koruk
অনেক ভালো একজন বক্তা,,
ভুল তাফসির করে, ভুল মাসআলা বলে এজন্য ভালো তাই না?
@@এসোআলোরপথে-ভ৯ম সঠিক কথা বলেছেন ভাই, শেষ পর্যন্ত আল্লাহ পবিত্র কোরআনকে ও অপবিত্র বানিয়ে দিচ্ছে এইসব ভন্ড হুজুররা
কি আর বলবো।অন্ধ ভক্ত হলে যা হয়।
আপনি কি আলেমে দ্বীন, এসব কি গিবত নয়..?
আলক্বোরআন বোঝার জন্নে আমির হামজাই যতেষ্টো
ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (র) এর মতে অজু ছাড়া বা পবিত্রতা ছাড়া কুরআন স্পর্শ করা উচিৎ নয়। এটা একটা ইখতিলাফি মাসআলা।
আপনার কাছে আল্লাহ তায়ালা যা বলেছেন তা বেশি না কি কোন ছাহাবি কি বলেছেন তাই বেশি?
@@polypoly8251 সাহাবায়ে কেরাম কুরআনতো আমাদের থেকে কম বুঝতেন...⁉️ অথচ ওনাদের শিক্ষক রাসুলুল্লাহ সাঃ।
আমিও এটা ভেবেছিলাম
Phone ki oju Sara Quran pora jabe ?plzz bolben
এখানে কিছু গাদা পাইলাম উনি অজুর কথা বলছে অপ্রবিত্র হয়ে কোরআন ধররে বলে নাই
Amin Hamzah onek sundor waj kore...
Thanks
আমার প্রিয় আলেম আমির হামজা
وَعَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ أَبِي بَكْرِ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ حَزْمٍ أَنَّ فِي الْكِتَابِ الَّذِي كَتَبَه رَسُولُ اللهِ ﷺ لِعَمْرِو بْنِ حَزْمٍ أَنْ لَا يَمَسَّ الْقُرْآنَ اِلَّا طَاهِرٌ. رَوَاهُ مَالِكٌ الدَّارَ قُطْنِيُّ
আবদুল্লাহ ইবনু আবূ বাকর ইবনু মুহাম্মাদ ইবনু ‘আমর ইবনু হাযম (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ‘আম্র ইবনু হায্ম-এর কাছে যে চিঠি লিখেছেন তাতে এ কথাও লেখা ছিল যে, পবিত্র লোক ছাড়া যেন কোন ব্যক্তি কুরআন স্পর্শ না করে। [১]
ফুটনোটঃ
[১] সহীহ : মালিক ৪৬৮, দারাকুত্বনী, সহীহুল জামি‘ ৭৭৮০।
মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস নং ৪৬৫
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
এই হাদীসটির সনদে সমস্যা আছে। হাদীসের ২জন সাহাবীর নাম নেই। হাদীসটি মুরসাল। আর মুরসাল হাদীস দিয়ে দলীর উপস্থাপন করা যাবেনা।
My best Amir Hamza
Amir Hamza his king
অনেকsundor
জুতা মারি তরে
ua-cam.com/video/hfwsPwRuGZI/v-deo.html
অনেক ধন্যবাদ
ইখতিলাফি কোন মাসয়ালা সভায় বা মাহফিলে না বলা ভালো
গোসল ওয়াজিব না হয়, বরং শুধু ওজু না থাকে, তাহলে এমতাবস্থায় মুখে মুখে কুরআন তিলাওয়াত করা জায়েজ। কিন্তু কুরআন স্পর্শ করা জায়েজ নয়।
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي بَكْرِ بْنِ حَزْمٍأَنَّ فِي الْكِتَابِ الَّذِي كَتَبَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِعَمْرِو بْنِ حَزْمٍ أَنْ لَا يَمَسَّ الْقُرْآنَ إِلَّا طَاهِرٌ
হযরত আব্দুল্লাহ বিন আবু বকর বিন হাযম বলেনঃ রাসূল সাঃ আমর বিন হাযম এর কাছে এই মর্মে চিঠি লিখেছিলেন যে, পবিত্র হওয়া ছাড়া কুরআন কেউ স্পর্শ করবে না”। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-৬৮০, কানযুল উম্মাল, হাদীস নং-২৮৩০, মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-২০৯, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১৩২১৭, আল মুজামুস সাগীর, হাদীস নং-১১৬২, মিশকাতুল মাসাবীহ, হাদীস নং-৪৬৫, সুনানে দারেমী, হাদীস নং-২২৬৬}
এই হাদীসটির সনদে সমস্যা আছে। হাদীসের ২জন সাহাবীর নাম নেই। হাদীসটি মুরসাল। আর মুরসাল হাদীস দিয়ে দলীর উপস্থাপন করা যাবেনা।
ভিডিও টা ভালো
لَّا يَمَسُّهُ إِلَّا الْمُطَهَّرُونَ
(আল ওয়াক্বিয়াহ্ - ৭৯)
যারা পাক-পবিত্র, তারা ব্যতীত অন্য কেউ একে স্পর্শ করবে না।تَنزِيلٌ مِّن رَّبِّ الْعَالَمِينَ
(আল ওয়াক্বিয়াহ্ - ৮০)
এটা বিশ্ব-পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ।
Massallah
সহি হাদিসের মধ্যে আছে ওযু ছাড়া কোরআন ধরা যাবে না,,,,,,,,,বেশি আধুনিক হতে গেলে ঈমান হারা হতে হবে
Right
আমির হামজা পাগল হইচে
মুফতি আমির হামজা জা বলে কোরআন মাজিদ থেকে অথবা হাদিশ নং উল্লেখ করে বলেন আমিন
ua-cam.com/video/hfwsPwRuGZI/v-deo.html
আয়াত আর হাদীস নং বলে দিলেই কি হয়ে গেল? তরজমা এবং ব্যাখ্যাটিতো সঠিক দিতে হবে নাকি। আমরা এখন নং আর রেফারেন্স তালাশ করি আর কিছু যাচাই করি না এটা আমাদের চরম ভুল
সঠিক কথা
🦅🦅🌋
হুম
Mashallah Allah Ka Karam
কোরআন পড়ার সময় পানি পান করা যাবে কিনা
We should concentrate more with the teachings of Holy Qur aan.
আস্তাগফিরুল্লাহ! আমি উনার ফতোয়া শুনে অবাক হচ্ছি।কি বলে উনি!! এ হাদিসটাই উনার চোখে পড়ল দলিল দেখাতে ? আর কোন হাদিস পেল না?
নিশ্চয়ই কোরআন শরিফ ওযু ছাড়া স্পর্শ করা গোনাহে কবীরা।
আল্লাহ সবাইকে বোঝার তাওফিক দান করুন।
ওযু ছাড়া কোরআন ধরা যাবে কিনা এই কথাটাও কি সুর করে বলতে হবে
Pochondo korlam
মাশাআল্লাহ
উনি যা বলছেন এটা সঠিক না। উনার কথা শুনে বিনা অজুতে কোরআন ধরলে গুনাগার হবে।
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই,
আপনি সঠিক বলেছেন কিন্তু বুঝতে ভুল করেছেন।
একজন নারি মাশিক অবস্থা থেকে পবিত্র হবার জন্য ফরয গোসল করতে হয়,, স্ত্রী সহবাসের পর পবিত্রতা লাভের জন্য ফরয গোসল করতে হয়।এই সমস্ত কাজের ক্ষেত্রে ওযূ করে পবিত্রতা লাভ করা যায় না।সুতরাং ওযূ এবং পবিত্রতা এক জিনিস নয়।
আমরা মুসলিম, তাই কোরানের সম্মান বিবেচনা করে ওযু করে নিতে পারি,আমল বিবেচনা করে নয়।আমির হামজা সাহেব দলিল সহকারে সঠিক কথা বলেছেন।
নো
কোরআন শরিফ অজু ছাড়া ধরা জাবে না...
ধন্যবাদ
আমি একজন ব্যবসায়ি তো আমি অজু চাড়া নূরানী কায়দা বিক্রি করি এখন কি আমার পাপ হবে, কেউ বলেন।
আমি একমত
যুক্তি ১,,,,, আজ মাসিক চলাকালীন সময়ে কুরআনের তাফসীর পরীক্ষা কালিন অজু ছাড়া কুরআনের ধরা পড়া ও লেখা তো জায়েজ,,,,
অযু ছারা যদি কুরআন ধরা যাই তাহলে অযু ছারা নামায পরা যাবে কারন নামাযে তো কুরআন ই পরে আসলে জামাত শিবিরদের কি বলব তা ভাষাই বলা জাচছেনা এরাতো ফেরাউনের চেয়ে নিক্রিষট
نعوذ باالله من ذلك
আমির হামজা ভাই কি বলবো আমিতো তোমাকে বিশ্বাশ করিনা
তোর বিশ্বাসে কি ইসলাম চলে?
MasahallahsondorKotha
চমৎকার বক্তব্য
Rasul s. je bolechen je namaj ar age chara onno kono somoi oju korar hukum take deuya hoi ni, tahole tini ghumanor age oju korten kno???
He is right
কথা বলতে পারলে বক্তা হয় । ইলম না জানলে আলেম হয় না।
তুই বলনা
Bhai gebat chra din balo hoiy jan
Qur aan is a holy book. We should touch it with Odu.
হুজুর আমি আপনাকে অনেক ভালবাসি
কিন্তু এই কথা গুলো মানতে পারলাম না
তোমার মানার দরকার নাই
সহিহ হাদীস পরে দেখ।
১.আবু দাউদ
২.তিরমিজি
তুমি তো কোরান হাদিস মানতে পারো না তোমার দরকার দাদার অনুমতি
নিজের মন গড়া ব্যাক্ষা বাদ দিলে ভালো হয়।তাহলে কোরআন স্পর্শ করার মধ্যে আর অন্যান্য বই ধরার ক্ষেত্র পার্থক্য রইলো কি?দয়া করে কোরআনের সম্মান নিয়ে ছিনিমিনি খেলবেন না!😫😫😫
Cira jota mar valota na
আমির হামজার কথা না বুঝে ফালতু মন্তব্য করতেছে।তবে আমির হামজার আরেকটু সাবধান হওয়া উচিৎ ছিল।
কুরআনের আয়াত বলছে আর আপনে তাকে ফালতু বললেন?
@@NIRaja-qt7zc ,অযু বিহীন কুরআন স্পর্শ করা হারাম ৷প্রমাণাদী
(১) عن عبد الله بن أبي بكر بن محمد بن عمرو بن حزم عن أبيه عن جده قال: كان في كتاب النبي لعمرو بن حزم : لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ বিন আবি বকর(রা) বলেন, আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পাঠানো চিঠিতে এ কথা লিপিবদ্ধ ছিল, পবিত্র না হয়ে কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে।
সূত্র-মুয়াত্তায়ে মালিক ১/৩৪৩, মুসান্নাফে আব্দির রাযযাক ১/৩৪১, মুসতাদরকে হাকিম ১/৩৯৭, সুনানে বাইহাকি ১/৮৭
------------------------
ইয়েমানবাসির উদ্দেশে আমর বিন হাযম (রা) এর কাছে রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এ চিঠি পাঠান। চিঠিটিতে ইসলামী শরিয়তের বিভিন্ন বিষয়ে মৌলিক দিক নির্দেশনা দেয়া ছিল। মুহাদ্দিসিনে কেরাম তাঁদের গ্রন্থের বিভিন্ন অধ্যায়ে এর সংশ্লিষ্ট অংশটুকু বর্ণনা করেছেন। পুরো চিঠিটি সাহিহ ইবনে হিব্বানের ১৪ নং খণ্ডে উল্লেখিত হয়েছে।সাহাবায়ে কেরামের যুগে চিঠিটিকে রাসুলের সুন্নাতের এক মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হত। কোন বিষয়ে জানা না থাকলে তারা এ চিঠির শরানাপন্ন হতেন। কোন বিষয়ে তাদের মতের বিপরীত এ চিঠিতে কিছু পাওয়া গেলে, তারা তাদের পূর্বের মত থেকে ফিরে আসতেন। এ প্রসঙ্গে ইমাম ইয়াকুব বিন সুফিয়ান (র) বলেন,لا أعلم في جميع الكتب المنقولة كتابا أصح من كتاب عمرو بن حزم فإن الصحابة والتابعين يرجعون إليه ويدعون رأيهم আমর বিন হাযম (রা) এর এ চিঠির চেয়ে বিশুদ্ধ কোন চিঠির কথা আমার জানা নেই। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবা ও তাবেয়িগণ এ চিঠির শরনাপন্ন হতেন এবং এর বিপরীতে তাদের কোন মত থাকলে তা পরিহার করতেন। (আত-তালখিসুল হাবীর ২/৪১৮)
ইমাম আহমদ (র) বলেন - كتبه لا أشك أن رسول الله চিঠিটি যে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লিখেছিলেন এ ব্যপারে আমার কোন সন্দেহ নেই। (আত-তিবয়ান লিবনিল কায়্যিম ১/৪০৯) ইমাম ইবনে তাইমিয়া (র) বলেন - وهو كتاب مشهور عند أهل العلم আহলে ইলমের নিকট এটি একটি প্রসিদ্ধ চিঠি (শরহুল উমদাহ ১/৩৪২) ইবনে আব্দিল বার(র) বলেন, وهو معروف عند أهل العلم معرفة يستغني بها عن الإسناد হাদিসটি উলামাদের নিকট এতটাই প্রসিদ্ধ যে এর কোন সূত্র বর্ণনা করার প্রয়োজন নেই (আত-তামহিদ ১/৩৩৮) ইমাম হাকেম নিশাপুরি (র) বলেন - قد شهد عمر بن عبد العزيز ، والزهري لهذا الكتاب بالصحة উমর বিন আব্দুল আযিয ও ইমাম যুহরি (র) এ চিঠিটির যথার্থতার সাক্ষ্য দিয়েছেন। (আল মুসতাদরাক ১/৩৯৭, নাইলুল আওতার ১/২৫৯)
(২) عن عبد الله بن عمر رضي الله عنه قال : قال النبي صلي الله عليه وسلم لا يمس القرآن إلا طاهر আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, পবিত্র ব্যক্তি ব্যতিত কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে। সূত্র-সুনানে দারাকুতনি ১/১২১, আলমুজামুস সাগির লিত তাবরানী ১/২৭৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য - ক) আবু বকর আল আসরাম (র) বলেন, واحتج أبو عبد الله يعني أحمد بحديث ابن عمر আবু আব্দিল্লাহ অর্থাৎ ইমাম আহমদ (র) ইবনে উমর (রা) এর এই হাদিস দিয়ে দলিল দিতেন। (আল-মুনতাকা ১/৯২) খ) হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি (র) বলেন, وإسناده لا بأس به হাদিসটির সুত্রে কোন সমস্যা নেই (আত তালখিসুল হাবির ১/১৩১) গ) আল্লামা নূরুদ্দীন বিন আবু বকর হায়সামী (র)বলেনঃ رواه الطبراني في الكبير والصغير ورجاله موثقون ইমাম তাবারানী কাবীর ও সাগীর উভয় গ্রন্থে তা বর্ণনা করেছেন। আর এর সকল বর্ণনাকারী সিক্বা তথা গ্রহণযোগ্য। (মাযমাউজ যাওয়ায়েদ ১/২৭৬)
(৩) عن عبد الرحمن بن يزيد ، قال : كنا مع سلمان ، فخرج فقضى حاجته ، ثم جاء فقلت : يا أبا عبد الله ، لو توضأت لعلنا نسألك عن آيات ، قال : إني لست أمسه ، إنه لا يمسه إلا المطهرون ، فقرأ علينا ما شئنا আব্দুর রহমান বিন ইয়াযিদ বলেন, আমরা সালমান (রা)এর সাথে ছিলাম। (কিছুক্ষন পর) তিনি বের হয়ে ইস্তেঞ্জা করতে গেলেন। (ফিরে আসার পর) আমি তাকে বললাম, হে আবু আব্দিল্লাহ ! আপনি যদি একটু অযু করে আসতেন, আমরা কোরআনের একটি আয়াতের ব্যাপারে আপনাকে প্রশ্ন করতে চেয়েছিলাম। তিনি জবাব দিলেন - আমি তো এখন কোরআন স্পর্শ করছি না। পবিত্র না হয়ে কোরআন স্পর্শ করা যায় না। (কিন্তু, স্পর্শ না করে শুধু পড়তে তো কোন সমস্যা নেই)। এরপর আমরা যা শুনতে চেয়েছিলাম, তিনি তা আমাদের পড়ে শোনালেন। সূত্র-মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭, সুনানে দারাকুতনি ১/১২৪, মুসান্নেফে ইবনে আবি শাইবা ১/১২৬ হাদিসটি সম্পর্কে ইমামগণের মন্তব্য -ক) আবু আব্দিল্লাহ আল-হাকিম আন নাইসাবুরি (র) বলেন, هذا حديث صحيح على شرط الشيخين হাদিসটি বুখারি ও মুসলিমের শর্ত অনুযায়ী সাহিহ (মুসতাদরকে হাকেম ২/ ৪৭৭) খ) আল্লামা জামালুদ্দিন আয-যাইলায়ি (র) বলেন, وصحح الدَّارَقُطْنِيُّ ইমাম দারাকুতনি (র) হাদিসটিকে সাহিহ বলেছেন। (নাসবুর রায়াহ ১/১৯৯)
আলহামদুলিল্লাহ
অনি সঠিক বলেছে
কোরআন ধরতে বা স্পর্শ করতে ওযু করতে হবে এটা যদি কোরান না পড়ি তাহলে জানব কি করে অতএব কোরআন ধরতে ওযু লাগে না কেননা আমি কোরআন পড়লেই সে বিষয়টি জানতে পারবো
Right
কি দলিল দেয়😂 আস্তাগফিরুল্লাহ।
আগে বিধান জেনে তার পর আমল করতে হয়। আগে জানা তারপর মানা ও আমল করা।
طلب العلم فريضة علي كل مسلم
@@MariaAkter-o9y না পরলে জানবে কি
@@MariaAkter-o9y আপনি কিতাব হতে দলিল দিন যে, কুরআন পড়তে অজু প্রয়োজন সেটা হলে সকল ধর্ম বা বিশ্ববাসীর জন্য কিতাব হতো না।
যারা যারা এই vedio দেখবেন তাদের সবাইকে পাও ধরে বলছি কেউই অজু ছাড়া কুরআন শরীফ ধরবেন না!না!না। যদি অজু ছাড়া কুরআন শরীফ ধরেন তবে আল্লাহর গজব আপনার উপর আসবেই
তোমার বাড়িতে মুড়া ঝাড়ু আছে ?
@@hasiburrahman9377 ভাই পবিত্র হয়ে কোরআন স্পর্শ করা ভালো নাকি অপবিত্র হয়ে???
Apni ki bujen
@@mdsafayet958 অবশ্যই অজু করে । কিন্তু আইন করছেন যে
@@hasiburrahman9377 আমি আপনাকে সব কমেন্টে দেখছি যে যারা যারা পবিত্র কোরআনকে ওযু করে পবিত্র হয়ে ধরার কথা বলছে,, আপনি তাদেরকে আজেবাজে কথা বলতেছেন। আমার মনে হয় না আপনি কখনো পবিত্র কোরআন শরীফ পড়েছেন বা আপনি তা পড়তে জানেন,, তাই যা জানেন না তা নিয়ে কথা বলবেন না,,,,
আমার প্রিয় হুজুর আমির হামজা কিন্তু তার কথা অজু ছারা কোরআন ধরা বা পরা যাবে একথা ভালো লাগছে না
বাহ কি আলোচনা
Allah presented Quran for the whole mankind of the universe.
If you don't read first how do you know that it is prohibited to touch or read with out 'wadhu' / ojhu !!!!
So you have to read first than to know.
So first we read with or without ojhu,
To understand the Quran there need calibre , intelligence, wisdom. Need repeated learning with calibre.
The meritorious can understand better...than ....the......,
রাইট