পর্ব-১৩"সালাত"করনীয় অনুসরণ,অনুশীলনের ডিটেইলস।
Вставка
- Опубліковано 9 лют 2025
- #MustafaWahiduzzaman
#মোস্তফাওয়াহিদুজ্জামান
#QSRFDHAKA
#QuranTafsir
#রবেরবানী
#Roberbani
জনাব মোস্তফা:ওয়াহিদুজ্জামান সাহেবের সাথে দেখা বা যোগাযোগ,বা কুরআনের কোন আয়াত বা শব্দ বিষয় জানতে যোগাযোগ করতে পারেন নিচের লোকদের সাথে।
এনায়েত করিম ০১৭১৩৪১৯১৩৩
আ:কাইয়ুম আকন ০১৭৯৩৪১৭২৪৫
মোহাম্মাদুল্লাহ ০১৭১৫৬৬১৯৪৯
মোঃসোহরাব ০১৭১৬৫৯০০৬৬
স্যার, আপনি বাঙালি জাতির জন্য আল্লাহর রহমত স্বরূপ।
আল্লাহ্ আপনাকে নির্বাচিত করেছেন। আল্লাহ্ আপনার ওপর দয়া এবং ক্ষমা নাযিল করুন।
সালামুন আলাইকুম স্যার আল্লাহর কুরআন থেকে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছে আল'হামদুলিললাহি রবিবল আলা'মিন
Alhamdulillah
Excellent
আমি হাসান শুনছি রহমতপুর বরিশাল থেকে, ধন্যবাদ আপনাকে,,,,
প্রিয় মহোদয়/ আপনার ভিডিওর সময় যদি ২৫/৩০ মিনিটের মধ্যে করা হয় তাহলে দর্শক একসঙ্গে অত সময় ব্যয় না করে তাদের সুবিধা মত সময়ে ভিডিও গুলো দেখতে পারেন। বিষয়টি ভেবে দেখবেন।
সালামুন আলাইকুম স্যার। আলহামদুলিল্লাহ।
দ্বীন ইসলামের ক্ষেত্রে কি কথা বলছে তার চেয়ে কে কথা বলছেন তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সালামুন আলাইকুম।
ভিডিও ১০ টা হওয়ার চাইতে একটা হওয়া ভালো আমি মনে করি।
এনায়েত হোসেন গোসাইরহাট শরিয়ত পুর হতে
Salamun Alaikum ❤
রব্বানা ওয়া তাকাব্বাল দোয়া
Salamun alaikum
কুরআন সংবিধান পূর্ণাঙ্গ মেনে চলতে হবে । কুরআন মানুষকে অপরাধ মুক্ত জীবন দান করে । অপরাধের বিচার হবে ।
সুকারা অর্থ মোহগ্রস্ত হলে কেমন হয়।
সালামু আলাইকুম
সম্প্রতি সাইফুল্লাহ আমাদেরকে নিয়ে অনেক বিভ্রান্তমূলক কথা বলছে খুব খারাপ লাগলো কথাগুলা শুনে।
মনে করের ঘুম ঘুম ভাব প্রচন্ড জ্বরে এমন সময় আপনাকে দূরন্ত ঝাকানি দিয়ে পিঠে থাবা দিয়ে আবার এঁটে ধরলো এই বরই গাছের ব্যাখ্যা কি হবে আপনে দিব্বি সচেতন অথচ ঘুমে ড,ড, আচ্ছন্নতার মধ্যেগগণে সে কণে অণুভব করছেন সজ্ঞানে
Apni sottobadi hola prokassa asa kotha bolan
ভাই মরা মাছ খাই - আমি কি খাবো না? কুরআন এ কি নাই? জানাবেন প্লিজ
৫:৯৬ জলভাগের সবকিছুই হালাল।মাছ কুমির সবকিছুই জলভাগের সুতরাং সব হালাল।তবে আপনার যেটা পছন্দ না খাবেন না সেটা আপনার ব্যাপার।ভাই আয়াত টা দেখে নিবেন আরো আয়াত আছে সবকিছুই একবারে দেখে নিয়ে বুঝে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
৫:৯৬ জলভাগের সবকিছুই হালাল তবে তয়্যিবাত।যদি দেখেন পচে গেছে তো খাবেন না ওটা খাবায়েছ।
আপনার প্রশ্ন যদি এ কারণে হয় যে, আপনি সত্যিই অন্তর থেকে জানতে চাইছেন, তাহলে পথভ্রষ্ট হবেন না। আর যদি এ কারণে হয় যে, আপনি যারা কুরআন প্রচার করে, তাদেরকে আটকানোর জন্য এই প্রশ্ন করছেন, তাহলে আল্লাহ আপনাকে পথভ্রষ্ট করতে পারেন।
আপনি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে কুরআন অনুসারীদেরকে আটকানোর জন্য এই প্রশ্ন করে থাকেন, তবে জেনে রাখুন, আপনি কুরআনের অনেক আয়াত মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে পারছেন না।
আল্লাহ কুরআনে অনেক জায়গায়, এ কুরআনকে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহকারে নাযিলকৃত বলেছেন," এ আয়াতগুলোতে আপনার বিশ্বাস নেই।
এছাড়া আল্লাহ বলেছেন, আসমান-জমীনে মানুষের জন্য দরকারী এমন কোনো বিষয় নেই, যা এ কুরআনে নেই।
আল্লাহ আরো বলেছেন, কেয়ামতের দিন কেবল এ কুরআন থেকেই প্রশ্ন করা হবে।
এখন প্রশ্ন হলো, যে বিষয় কুরআনে নেই, তার জন্য কেয়ামতের দিন আল্লাহ আপনাকে পাকড়াও করবেন না। এ বিশ্বাস্টুকু অন্তরে গেঁথে রাখুন ভাই। তা না হলে বিভিন্ন কুরআন বহির্ভুত বিষয় আপনার অন্তরে শয়তান গেঁথে দিবে এবং বলবে, 'এ বিষয়টা তো কুরআনে নেই, তাই এটা জানার জন্য কুরআনের বাইরে গিয়ে অন্য কোনো জায়গা থেকে জানতে হবে।"
আপনার প্রশ্ন অনুযায়ী এমন হাজার হাজার বিষয় আপনার মনে প্রশ্ন জাগবে। যার কোনো কুল-কিনারা খুজে পাবেন না। অনেক বিষয় আসবে তা যেমন কুরআনে নেই, তেমন হাদিসেও নেই।
আপনাকে শুধু জানতে হবে, আমাদের সিলেবাস কতটুকু। আমাদের কেয়ামতের দিন কোন কোন বিষয়ের উপর প্রশ্ন করা হবে। এই প্রশ্নের উত্তর যখন আপনার হৃদয়ে বদ্ধমূল হবে, তখনই বুঝে যাবেন, ইসলামের নামে বর্তমানে আমরা যা মেনে চলি, তার ৯০% বিষয় আমাদের সিলেবাসেই নাই।
একটা অপ্রাসঙ্গিক বিষয় বলি ভাই,
আপনি কি কুরআন নিজ মাতৃভাষায় অন্তত ৮-১০ বার পড়েছেন ভাই?
এর উত্তর যদি 'না" হয় , তবে জেনে রাখুন, যদি আল্লাহর বুঝ অন্তরে না ঢোকে, তবে সেটা শয়তানের বুঝ।
ইসলাম সম্পর্কে আপনার বুঝ কি শুধু বিভিন্ন মুফতি-মাওলানাদের ওয়াজে যা শুনেছেন তাই?
ছোটবেলা থেকে যে বুঝ আপনি অন্তরে লালন করে আসছেন, সেটাই কি ইসলাম নিয়ে আপনার মূল বুঝ?
এর উত্তর যদি 'হ্যাঁ" হয় , তবে জেনে রাখুন, আপনি সেই বাপ-দাদাদের ধর্মই মেনে চলছেন। যুগে যুগে প্রত্যেক মানুষকে বাপ-দাদাদের ধর্ম থেকে ফিরিয়ে আনার জন্যই নবী-রাসূলদের আগমন ঘটেছিল।
কিন্তু কুরআন পড়ে দেখবেন ৯৯ ভাগ মানুষই নবী-রাসূলদেরকে প্রত্যাখ্যান করেছিল।
আজও যারা নবী-রাসূলদের অনুসারী হবে, তাদেরকে পৃথিবীর মানুষ গ্রহণ করবে না।
অথচ বর্তমানে আমরা যাদেরকে নবী-রাসূলদের উত্তরাধিকারী মনে করি, তাদের মাহফিলে দেখবেন লক্ষ লক্ষ মানুষের আগমন হচ্ছে।
অথচ কুরআন পড়লে বুঝে পারবেন, পৃথিবীর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এমনটি কখনোই ঘটবে না।