@@janealamjamadar3522 চাল দিয়ে ফিতরা আদায় হবে এমন কথা রাসূল সা. বলেননি। মুদ্রায় ফিতরা আদায় হবে তা সহীহ হাদিস দ্বারা প্রমানিত। এখন আপনি রাসূল সা. ও সাহাবাদের কথা মানবেন নাকি আপনার সহীহ আকিদার শায়েখদের কথা মানবেন? প্রশ্ন রইল আপনার বিবেকের কাছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশন হাদিসে বর্নিত গম/আটা, কিসমিস, খেজুরের হিসাবেই ফিতরা নির্ধারন করে। আমাদের দেশের প্রধান ফসল চাল হওয়া সত্ত্বেও চালের হিসাবে ফিতরা নির্ধারন করে না।
অধিকাংশ সহিহ আলেমদের মত অনুযায়ী যা বুঝলাম খাদ্য দেওয়া উওম এক সা। আমাদের রাজ্যে বা জেলায় মুসলিম সংগঠন টাকা দিয়ে ফেতরা দিতে এবং আধা সা পরিমান ধায্য করে দিল গরিব বড়োলোক উভয়ের। সেক্ষেএে আমরা কি করবো? এখানে কি আমি সহিহটা করবো? নাকি সংগঠনের কথা মানবো?
@@enamulseikh7716 এখন প্রশ্ন হলো, যদি আমরা খাদ্য না দিয়ে মূল্য প্রদান করি, তাহলে সদকাতুল ফিতর আদায় হবে কিনা? অবশ্যই হবে৷ কারণ, সাহাবায়ে কেরাম যেমন খাদ্যদ্রব্য দিয়ে সদকাতুল ফিতর আদায় করেছেন, তেমনভাবে মূল্য দিয়েও আদায় করেছেন৷ ইমাম বুখারি রহ. হজরত মুয়ায (রা.) এর বক্তব্য উল্লেখ করেছেন বুখারি শরিফে। তিনি ইয়ামানবাসীকে বলেন- তোমরা তোমাদের সদকার মধ্যে কাপড় নিয়ে এসো খাদ্য দ্রব্যাদির স্থলে। সেটা তোমাদের জন্য অধিকতর সহজ এবং মদিনার সাহাবিদের জন্য অধিক উপযোগী।(বুখারি, হাদিস নং, ১১৪৭.শায়খ যুহাইর বিন নাসের তাহকিককৃত) এ হাদিস একটু ভালভাবে খেয়াল করুন৷ সদকার ক্ষেত্রে ইয়ামানবাসীকে খাদ্যদ্রব্যের জায়গায় কাপড় আনার নির্দেশ দিয়েছেন মুয়াজ বিন জাবাল (রা.)৷ কারণ, তখন সাহাবায়ে কেরামের খাদ্যের চেয়ে কাপড়ের প্রয়োজন ছিল বেশি৷ ইমাম আবু হানিফা (রহ.) এটাই বলেছেন। ইয়ামানবাসীর জন্য কাপড় ছিলো অধিকতর সহজ এবং উপযোগী, এজন্য তিনি সেটার নির্দেশ দিয়েছেন। আর বর্তমান যুগে টাকা অধিকতর সহজ এবং উপযোগী, এজন্য ফিকহে হানাফি অনুসারে টাকা দ্বারা সদকায়ে ফিতর প্রদান করা উত্তম। আতা (রহ.) উমর (রা.) থেকে বর্ণনা করেন, উমর (রা.০ সদকার ক্ষেত্রে টাকা ইত্যাদি গ্রহণ করতেন।(মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস নং, ১০৫৩৯. শায়খ মুহাম্মাদ আওয়ামা দা.বা. তাহকিককৃত) যুহাইর বলেন, আমি আবু ইসহাককে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, আমি সাহাবায়ে কেরামকে পেয়েছি, তারা রমজানের সদকাতে খাদ্যের মূল্য পরিমাণ দিরহাম আদায় করেছেন।(মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস নং, ১০৪৭২. শায়খ মুহাম্মাদ আওয়ামা দা.বা. তাকিককৃত) এ হাদিসের বর্ণনাকারী আবু ইসহাক সাবিয়ি (রা.) হলেন প্রসিদ্ধ তাবেয়ী৷ তিনি স্পষ্ট বর্ণনা করছেন যে, সাহাবায়ে কেরাম টাকা দ্বারা সদকাতুল ফিতর আদায় করেছেন৷ প্রসিদ্ধ তাবেয়ি হাসান বসরি (রহ.) এর ফতোয়া দেখুন, তিনি বলেন, সদকায়ে ফিতর দিরহাম দ্বারা প্রদান করতে কোন সমস্যা নেই। ।(মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, ১০৪৭১) কুররা (রহ.) বলেন, আমাদের নিকট উমর বিন আব্দুল আজীজ (রহ.০ এর চিঠি এসেছে যে, সদকাতুল ফিতরের ক্ষেত্রে প্রত্যেক মানুষ থেকে নিসফে সা’ খাবার অথবা অর্ধেক দিরহামের মূল্য গ্রহণ করা হবে।( মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, ১০৪৭০) ইমাম বুখারি (রহ.) এর অন্যতম শিক্ষক হলেন ইমাম আবু বকর ইবনে আবি শায়বা৷ তিনি তার জগদ্বিখ্যাত হাদিসের বই "মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বাহ" এর জাকাত অধ্যায়ে সদকাতুল ফিতর টাকা দ্বারা আদায় করা সংক্রান্ত একটি পরিচ্ছেদ প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং পাঁচটি হাদিস এনে প্রমাণ করেছেন যে,সাহাবায়ে কেরাম টাকা দ্বারা সদকাতুল ফিতর আদায় করেছেন৷ বর্তমান যুগে মানুষের সবচেয়ে বেশি চাহিদা হলো টাকা৷ এজন্য টাকা দিয়ে সদকাতুল ফিতর আদায় করলে মানুষ তার যে কোন প্রয়োজন পূর্ণ করতে পারবে৷ আসুন, টাকা দ্বারা সদকাতুল ফিতর আদায় করি৷
@@kamalhowigetthisscrowhussa8074আপনার মনে হয় আকলই নাই, হাদিসে কি চাউলের কথা বলা হয়েছে? রাসূলের যুগে তো চাউলও ছিল। শায়েখের অন্ধপূজা না করে চোখটা খোলেন, দেখবেন অর্থ দিয়ে ফিতরা দেওয়ার অনেক সহীহ হাদিস আছে।
জাজাকাল্লাহ খাইরান খুব সুন্দর আলোচনা করেছে
Jajhakallahu khairan shayek
MASHA-ALLAH. JAZAKALLAHU KHAIRAN. Sheikh Motiur Rahman Madani Shaheb.
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপর দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক আমিন হে আল্লাহ আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন আমীন
আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'য়ালা আপনাকে দ্বীনের জন্য কবুল করে নিক আমিন
MASHA-ALLAH. Very informative lecture. ALHAMDULILLAH
জাযাকাল্লাহ খাইরান আমিন
আলহামদুলিল্লাহ
Zazakallah khayran Zazakallah khayran
আলহামদুলিল্লাহ্ , আমি এবার থেকে মাথা পিছু তিন কেজি চাল দিয়ে ফিতরার নিয়ত করেছি।
চাল দেয়ার কথা তো হাদিসে নাই। আপনি চাল কেন দিবেন?
@@janyjany4368 চাল আমাদের প্রধান খাদ্য।চাল গম দিয়ে ফিতরা আদায় হবে এই কথা অনেক সহি আকিদার আলিম বলেছেন। সার্চ করে দেখতে পারেন।
@@janealamjamadar3522 চাল দিয়ে ফিতরা আদায় হবে এমন কথা রাসূল সা. বলেননি। মুদ্রায় ফিতরা আদায় হবে তা সহীহ হাদিস দ্বারা প্রমানিত। এখন আপনি রাসূল সা. ও সাহাবাদের কথা মানবেন নাকি আপনার সহীহ আকিদার শায়েখদের কথা মানবেন? প্রশ্ন রইল আপনার বিবেকের কাছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশন হাদিসে বর্নিত গম/আটা, কিসমিস, খেজুরের হিসাবেই ফিতরা নির্ধারন করে। আমাদের দেশের প্রধান ফসল চাল হওয়া সত্ত্বেও চালের হিসাবে ফিতরা নির্ধারন করে না।
@@janyjany4368 atcha
আসসালামু আলাইকুম ও রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু আল্লাহর জন্য আপনাকে আমি খুব ভালোবাসি আমার জন্য দোয়া করবেন
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা। মুহাম্মদ, আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মদ।
হে আল্লাহ তায়ালা শায়েখকে ও যারা সঠিক দীন প্রচার করে, তাদের সুস্থ রাখুন, নেকহায়াত বাড়িয়ে দিন,সন্তান ও সম্পদে বরকত দিন, উপকারী এলেমে বরকত দিন,সঠিক ইসলাম প্রচারের তৌফিক দিন, নেক উদ্দেশ্যকে ও খেদমত কবুল করুন।আমিন,সুম্মা আমিন। আর আমাদেরকে সঠিক দীন বুঝে মানার তৌফিক ও হেদায়েত দান করুন। আমিন,,সুম্মা,আমিন।
You are right shakh
আলহামদুলিল্লাহ ৩কেজি চাউল দিবো ইনশাআল্লাহ
আসসালামুআলাইকুম দয়া করে জানাবেন কীভাবে প্রশ্ন করব ?
❤❤❤👌👍
অধিকাংশ সহিহ আলেমদের মত অনুযায়ী যা বুঝলাম খাদ্য দেওয়া উওম এক সা।
আমাদের রাজ্যে বা জেলায় মুসলিম সংগঠন টাকা দিয়ে ফেতরা দিতে এবং আধা সা পরিমান ধায্য করে দিল গরিব বড়োলোক উভয়ের। সেক্ষেএে আমরা কি করবো? এখানে কি আমি সহিহটা করবো? নাকি সংগঠনের কথা মানবো?
টাকা দেয়াও সহীহ
Goriber logei pari khali.
অনেক সাহাবী টাকা দিয়ে ফিতরা দিয়েছেন
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নত আগে
তাহলে ইদের দিন সবাই খেজুর আর কিসমিস খাইতে হবে
শুধু চাল দিলে কি দিয়ে রান্না করে খাবে
তাহলে আপনি কিসমিস ,কাজুবাদাম,পনির, খেজুর দিতে পারেন।
@@enamulseikh7716টাকাও দেয়া যায়। সহীহ হাদিস।
@@janyjany4368 হাদিস নম্বর বলেন
আর কোন হাদীসের কিতাবে আছে একটু বলে দিলে উপকৃত হতাম
যাযাক আল্লাহ খ'ইর
@@enamulseikh7716 এখন প্রশ্ন হলো, যদি আমরা খাদ্য না দিয়ে মূল্য প্রদান করি, তাহলে সদকাতুল ফিতর আদায় হবে কিনা? অবশ্যই হবে৷ কারণ, সাহাবায়ে কেরাম যেমন খাদ্যদ্রব্য দিয়ে সদকাতুল ফিতর আদায় করেছেন, তেমনভাবে মূল্য দিয়েও আদায় করেছেন৷
ইমাম বুখারি রহ. হজরত মুয়ায (রা.) এর বক্তব্য উল্লেখ করেছেন বুখারি শরিফে। তিনি ইয়ামানবাসীকে বলেন-
তোমরা তোমাদের সদকার মধ্যে কাপড় নিয়ে এসো খাদ্য দ্রব্যাদির স্থলে। সেটা তোমাদের জন্য অধিকতর সহজ এবং মদিনার সাহাবিদের জন্য অধিক উপযোগী।(বুখারি, হাদিস নং, ১১৪৭.শায়খ যুহাইর বিন নাসের তাহকিককৃত)
এ হাদিস একটু ভালভাবে খেয়াল করুন৷ সদকার ক্ষেত্রে ইয়ামানবাসীকে খাদ্যদ্রব্যের জায়গায় কাপড় আনার নির্দেশ দিয়েছেন মুয়াজ বিন জাবাল (রা.)৷ কারণ, তখন সাহাবায়ে কেরামের খাদ্যের চেয়ে কাপড়ের প্রয়োজন ছিল বেশি৷
ইমাম আবু হানিফা (রহ.) এটাই বলেছেন। ইয়ামানবাসীর জন্য কাপড় ছিলো অধিকতর সহজ এবং উপযোগী, এজন্য তিনি সেটার নির্দেশ দিয়েছেন। আর বর্তমান যুগে টাকা অধিকতর সহজ এবং উপযোগী, এজন্য ফিকহে হানাফি অনুসারে টাকা দ্বারা সদকায়ে ফিতর প্রদান করা উত্তম।
আতা (রহ.) উমর (রা.) থেকে বর্ণনা করেন, উমর (রা.০ সদকার ক্ষেত্রে টাকা ইত্যাদি গ্রহণ করতেন।(মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস নং, ১০৫৩৯. শায়খ মুহাম্মাদ আওয়ামা দা.বা. তাহকিককৃত)
যুহাইর বলেন, আমি আবু ইসহাককে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, আমি সাহাবায়ে কেরামকে পেয়েছি, তারা রমজানের সদকাতে খাদ্যের মূল্য পরিমাণ দিরহাম আদায় করেছেন।(মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস নং, ১০৪৭২. শায়খ মুহাম্মাদ আওয়ামা দা.বা. তাকিককৃত)
এ হাদিসের বর্ণনাকারী আবু ইসহাক সাবিয়ি (রা.) হলেন প্রসিদ্ধ তাবেয়ী৷ তিনি স্পষ্ট বর্ণনা করছেন যে, সাহাবায়ে কেরাম টাকা দ্বারা সদকাতুল ফিতর আদায় করেছেন৷
প্রসিদ্ধ তাবেয়ি হাসান বসরি (রহ.) এর ফতোয়া দেখুন, তিনি বলেন, সদকায়ে ফিতর দিরহাম দ্বারা প্রদান করতে কোন সমস্যা নেই। ।(মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, ১০৪৭১)
কুররা (রহ.) বলেন, আমাদের নিকট উমর বিন আব্দুল আজীজ (রহ.০ এর চিঠি এসেছে যে, সদকাতুল ফিতরের ক্ষেত্রে প্রত্যেক মানুষ থেকে নিসফে সা’ খাবার অথবা অর্ধেক দিরহামের মূল্য গ্রহণ করা হবে।( মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, ১০৪৭০)
ইমাম বুখারি (রহ.) এর অন্যতম শিক্ষক হলেন ইমাম আবু বকর ইবনে আবি শায়বা৷ তিনি তার জগদ্বিখ্যাত হাদিসের বই "মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বাহ" এর জাকাত অধ্যায়ে সদকাতুল ফিতর টাকা দ্বারা আদায় করা সংক্রান্ত একটি পরিচ্ছেদ প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং পাঁচটি হাদিস এনে প্রমাণ করেছেন যে,সাহাবায়ে কেরাম টাকা দ্বারা সদকাতুল ফিতর আদায় করেছেন৷
বর্তমান যুগে মানুষের সবচেয়ে বেশি চাহিদা হলো টাকা৷ এজন্য টাকা দিয়ে সদকাতুল ফিতর আদায় করলে মানুষ তার যে কোন প্রয়োজন পূর্ণ করতে পারবে৷ আসুন, টাকা দ্বারা সদকাতুল ফিতর আদায় করি৷
নিজে নিজে ফিতরা বন্টন কার সুন্না??
শাইখ কে আমি প্রশ্ন করি হাদীসে যদি আপনি টাকা দিয়ে ফেতরা না পান তাহলে চাউল দিয়ে ফেতরা কৈ পাইলেন।
আপনার আকল কি হাঠুর নিছে। আগে ভালো করে শুনুন তার পরে কমেন্ট করুন।
যে কোনও খাদ্য দ্রব্য দিতে হবে ।
@@kamalhowigetthisscrowhussa8074আপনার মনে হয় আকলই নাই, হাদিসে কি চাউলের কথা বলা হয়েছে? রাসূলের যুগে তো চাউলও ছিল। শায়েখের অন্ধপূজা না করে চোখটা খোলেন, দেখবেন অর্থ দিয়ে ফিতরা দেওয়ার অনেক সহীহ হাদিস আছে।
মতির ফতুয়া নেওয়া যাবে না।
Hmmm tumar kach theke nebo tumi khub boro Mufti...
মতিউর ফেতনাবাজ
Tumi khub valo fast class
ঘোমটা পড়া মৌ লোভী
Una k dekhle Khub jole tai na 😃😃😃