বুখারী হা/২০১৩ হাদীস কি তারাবীর নয় ?

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 16 гру 2024

КОМЕНТАРІ • 113

  • @mdruhulamin7515
    @mdruhulamin7515 Рік тому +10

    রাহুল ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনি সরাসরি আলোচনা করেন এবং লাইভ এর মাধ্যমে আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথে পরিচালিত করুক এবং নরম স্বভাবের অধিকারী করুক আমি

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 Рік тому

      রাসূল সা., সাহাবায়ে কেরাম রা., তাবেয়ীন, তাবে তাবেয়ীগণ এবং মুজতাহিদ ইমামগণের আমল দ্বারা ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত যে, তারাবী নামায বিশ রাকাত।
      কিন্তু ১২৮৪ হিজরীতে ভারতের আকবরাবাদ থেকে সর্বপ্রথম এক লা-মাযহাবী মৌলভী সাহেব আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়া প্রদান করেন। এরপর ১২৮৫ হিজরীতে পাঞ্জাব সীমান্তে মাওলানা মুহাম্মদ হুসাইন বাটালবী আট রাকাত তারাবী নামায পড়া সুন্নত হওয়ার দাবি করেন।
      কিন্তু কুরআন ও হাদীস সম্পর্কে তৎকালীন প্রাজ্ঞ হক্কানী উলামায়ে কেরাম উক্ত আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়াকে ভুল হিসেবে প্রমাণিত করে তা প্রত্যাখ্যান করেন।
      ১৩৭৭ হিজরীতে আরবে শায়েখ নসীব রেফায়ী ও শায়েখ নাসীরুদ্দীন আলবানী রহ. সর্বপ্রথম আট রাকাত তারাবীর মত প্রকাশ করেন। তখন শায়েখ আতিয়্যা সালিমসহ আরবের জমহুর উলামায়ে কেরাম তাদের উক্ত রায়কে প্রত্যাখ্যান করেন এবং সাহাবায়ে কেরাম রা. এর যুগ থেকে চলে আসা হারামাইন শরীফাইন তথা বাইতুল্লাহ শরীফ ও মসজিদে নববীতে বিশ রাকাত তারাবীর আমলকে অব্যহত রাখেন। যা আজো অব্যাহত রয়েছে।
      সুতরাং আট রাকাত তারাবী পড়ার মতকে অনুসরণের অর্থ হল, সাহাবা ও তাবেয়ীগণের অনুসৃত আমলকে প্রত্যাখ্যান করে নব্য সৃষ্ট বিদআতি দলের অনুসরণ করা।
      তারাবীহ নামায বিশ রাকাতের প্রমাণ

      عن ابن عباس ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة والوتر
      হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৫, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দ বিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১}

      عن جابر بن عبد الله قال خرج النبى صلى الله عليه وسلم ذات ليلة فى رمضان فصلى الناس اربعة وعشرون ركعة واوتر بثلاثة
      হযরত জাবের রাঃ বলেনঃ রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাঃ বাহিরে তাশরীফ নিয়ে এলেন। আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত [৪ রাকাত ঈশার, আর ২০ রাকাত তারাবীহের] নামায পড়ালেন। আর তিন রাকাত বিতির পড়ালেন। [তারীখে জুরজান-২৭}
      ৳**-৬৪%-৮-%';++&-+%-(

  • @AbuShamarul
    @AbuShamarul 8 місяців тому +2

    👍👍👍👍পুলিশ ভাইকে হকের পথে দাওয়াত রইলো জাযাকাল্লাহ খায়ের জাযাকাল্লাহ খায়ের

  • @mdmerajkhan531
    @mdmerajkhan531 Рік тому +2

    খুব সুন্দর ভিডিও ধন্যবাদ ভাইজান

  • @IshakIshak-wk5zb
    @IshakIshak-wk5zb 7 місяців тому

    জাযাকাল্লাহু খইরান।

  • @MDMOMINISLAM-ql5yw
    @MDMOMINISLAM-ql5yw 8 місяців тому

    সুন্দর আলোচনা।

  • @zakariashipon9525
    @zakariashipon9525 9 місяців тому +1

    রাহুল ভাই একজন সাহসী। উনি যতটুকু জানেন একদম সরাসরি লাইভে এসে সবাইকে আহবান করছে।হানাফি ভাইয়ার তারাবি নিয়ে কথা বললে আমরাও উপকৃত হব।

  • @mohammadfoysal3951
    @mohammadfoysal3951 Рік тому +1

    মাশা-আল্লাহ
    জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাই

  • @aslam_bin_abdul_wahab
    @aslam_bin_abdul_wahab Рік тому +1

    Massallah brother rahol

  • @rejaulmolla8228
    @rejaulmolla8228 Рік тому +3

    রাহুল ভাই আলোচনা টা খুব সুন্দর হচ্ছে

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 Рік тому

      রাসূল সা., সাহাবায়ে কেরাম রা., তাবেয়ীন, তাবে তাবেয়ীগণ এবং মুজতাহিদ ইমামগণের আমল দ্বারা ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত যে, তারাবী নামায বিশ রাকাত।
      কিন্তু ১২৮৪ হিজরীতে ভারতের আকবরাবাদ থেকে সর্বপ্রথম এক লা-মাযহাবী মৌলভী সাহেব আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়া প্রদান করেন। এরপর ১২৮৫ হিজরীতে পাঞ্জাব সীমান্তে মাওলানা মুহাম্মদ হুসাইন বাটালবী আট রাকাত তারাবী নামায পড়া সুন্নত হওয়ার দাবি করেন।
      কিন্তু কুরআন ও হাদীস সম্পর্কে তৎকালীন প্রাজ্ঞ হক্কানী উলামায়ে কেরাম উক্ত আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়াকে ভুল হিসেবে প্রমাণিত করে তা প্রত্যাখ্যান করেন।
      ১৩৭৭ হিজরীতে আরবে শায়েখ নসীব রেফায়ী ও শায়েখ নাসীরুদ্দীন আলবানী রহ. সর্বপ্রথম আট রাকাত তারাবীর মত প্রকাশ করেন। তখন শায়েখ আতিয়্যা সালিমসহ আরবের জমহুর উলামায়ে কেরাম তাদের উক্ত রায়কে প্রত্যাখ্যান করেন এবং সাহাবায়ে কেরাম রা. এর যুগ থেকে চলে আসা হারামাইন শরীফাইন তথা বাইতুল্লাহ শরীফ ও মসজিদে নববীতে বিশ রাকাত তারাবীর আমলকে অব্যহত রাখেন। যা আজো অব্যাহত রয়েছে।
      সুতরাং আট রাকাত তারাবী পড়ার মতকে অনুসরণের অর্থ হল, সাহাবা ও তাবেয়ীগণের অনুসৃত আমলকে প্রত্যাখ্যান করে নব্য সৃষ্ট বিদআতি দলের অনুসরণ করা।
      তারাবীহ নামায বিশ রাকাতের প্রমাণ

      عن ابن عباس ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة والوتر
      হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৫, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দ বিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১}

      عن جابر بن عبد الله قال خرج النبى صلى الله عليه وسلم ذات ليلة فى رمضان فصلى الناس اربعة وعشرون ركعة واوتر بثلاثة
      হযরত জাবের রাঃ বলেনঃ রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাঃ বাহিরে তাশরীফ নিয়ে এলেন। আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত [৪ রাকাত ঈশার, আর ২০ রাকাত তারাবীহের] নামায পড়ালেন। আর তিন রাকাত বিতির পড়ালেন। [তারীখে জুরজান-২৭}
      %*৮৫৩%+(:৳৪৮-%৳-৮৭

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 Рік тому

      হাদিস এপ
      ১০৮১। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) ... আবূ সালামা ইবনু আবদুর রাহমান (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি আয়িশা (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করেন, রামাযান মাসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সালাত (নামায/নামাজ) কেমন ছিল? তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতের বেলা) এগার রাকা’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাকা’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘত্ব সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর তিনি তিন রাকা’আত (বিত্‌র) সালাত আদায় করতেন। আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদিন) আমি জিজ্ঞাসা করলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি কি বিতরের আগে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না।
      باب قِيَامِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِاللَّيْلِ فِي رَمَضَانَ وَغَيْرِهِ
      حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ‏.‏ فَقَالَ ‏ "‏ يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ‏"‏‏.‏
      حدثنا عبد الله بن يوسف، قال أخبرنا مالك، عن سعيد بن أبي سعيد المقبري، عن أبي سلمة بن عبد الرحمن، أنه أخبره أنه، سأل عائشة ـ رضى الله عنها ـ كيف كانت صلاة رسول الله صلى الله عليه وسلم في رمضان فقالت ما كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يزيد في رمضان ولا في غيره على إحدى عشرة ركعة، يصلي أربعا فلا تسل عن حسنهن وطولهن، ثم يصلي أربعا فلا تسل عن حسنهن وطولهن، ثم يصلي ثلاثا، قالت عائشة فقلت يا رسول الله أتنام قبل أن توتر‏.‏ فقال ‏ "‏ يا عائشة، إن عينى تنامان ولا ينام قلبي ‏"‏‏.‏
      হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
      বর্ণনাকারীঃ আবূ সালামাহ্ ইবনু আবদুর রাহমান (রহঃ)
      পুনঃনিরীক্ষণঃ
      সহীহ বুখারী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
      ১৯/ তাহাজ্জুদ বা রাতের সালাত (كتاب التهجد) 19/ Prayer At Night (Tahajjud)

  • @MdRuhul-f7p
    @MdRuhul-f7p 5 місяців тому

    আহলে হাদিস আমার হানাফী আমার মুকাল্লিদ আমার দেহ বন্ধ আমার যারা আল্লাহর রাসূল এবং সাহাবাগণের মান্য করে তারাই আমার এবং আমরা মুসলিম

  • @aslam_bin_abdul_wahab
    @aslam_bin_abdul_wahab Рік тому +3

    মাশাল্লাহ

  • @abirhusain8723
    @abirhusain8723 Рік тому +1

    amr asepaser sob hujur hanafi ami nijeo hanafi hefjkhanai poresi but apnr kotha besi juktisongoto lage amr kase always.

  • @shaidulsohiakida6696
    @shaidulsohiakida6696 10 місяців тому

    Jazakallah

  • @foyzulislam8757
    @foyzulislam8757 Рік тому +2

    আমিন

  • @abirhusain8723
    @abirhusain8723 Рік тому

    jajhakAllah rahul vai ,

  • @eacheradnanomi900
    @eacheradnanomi900 Рік тому +2

    Subhanallah

  • @eacheradnanomi900
    @eacheradnanomi900 Рік тому +1

    Masallah

  • @AbuShamarul
    @AbuShamarul 8 місяців тому

    👍👍👍👍❤️❤️❤️❤️🤝🤝🤝🤝🤝

  • @adbulhamid
    @adbulhamid Рік тому +2

    রাহুল ভাইকে আটকানোর আপ্রাণ চেষ্টা করেও বিচারা আটকাতে পারেনি 😁😃🤣🤣🤣 হাহাহাহা

  • @meherabhossain9800
    @meherabhossain9800 Рік тому +8

    আমার মনে হয় আপনার তুলনামূলক ধর্মতত্ব আপনি খুবই ভাল। তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বে আপনি যথেষ্ট ভাল কাজ করছিলেন । কিন্তুু যখন ফতোয়া, মাজহাব নিয়ে আপনি কাজ শুরু করলেন তখন আপনি সকল শ্রেণীর মুসলিম থেকে অনেক দূরে সরে গেলেন। সুনির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে নিজেকে বেঁধে ফেললেন। বিষয়টা আপনার ভেবে দেখা উচিত। আপনি একটা সুনির্দিষ্ট দলের জন্য নিজেকে চিন্তা করবেন না আপনি সমগ্র মুসলিম উম্মার জন্য কাজ করুন প্রিয় ভাই।

    • @mohammadfoysal3951
      @mohammadfoysal3951 Рік тому +7

      গোল আলুর ভূমিকায় থাকলে সবার কাছে ভাল থাকা যায় কিন্তু যখন আঙুল দিয়ে হক্ব বাতিল চিনিয়ে দিতে চায় তখন মুকাল্লিদ দের কাছে খারাপ হয়ে যায়😂

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 Рік тому

      ​@@mohammadfoysal3951আপনিও তো মূর্খ রাহুলের অন্ধ মুকাল্লিদ। রাহুল যা বলে ইয়েস ইয়েস করেন। তার কথা যাচাই করা ব্যতীতই।
      রাসূল সা., সাহাবায়ে কেরাম রা., তাবেয়ীন, তাবে তাবেয়ীগণ এবং মুজতাহিদ ইমামগণের আমল দ্বারা ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত যে, তারাবী নামায বিশ রাকাত।
      কিন্তু ১২৮৪ হিজরীতে ভারতের আকবরাবাদ থেকে সর্বপ্রথম এক লা-মাযহাবী মৌলভী সাহেব আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়া প্রদান করেন। এরপর ১২৮৫ হিজরীতে পাঞ্জাব সীমান্তে মাওলানা মুহাম্মদ হুসাইন বাটালবী আট রাকাত তারাবী নামায পড়া সুন্নত হওয়ার দাবি করেন।
      কিন্তু কুরআন ও হাদীস সম্পর্কে তৎকালীন প্রাজ্ঞ হক্কানী উলামায়ে কেরাম উক্ত আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়াকে ভুল হিসেবে প্রমাণিত করে তা প্রত্যাখ্যান করেন।
      ১৩৭৭ হিজরীতে আরবে শায়েখ নসীব রেফায়ী ও শায়েখ নাসীরুদ্দীন আলবানী রহ. সর্বপ্রথম আট রাকাত তারাবীর মত প্রকাশ করেন। তখন শায়েখ আতিয়্যা সালিমসহ আরবের জমহুর উলামায়ে কেরাম তাদের উক্ত রায়কে প্রত্যাখ্যান করেন এবং সাহাবায়ে কেরাম রা. এর যুগ থেকে চলে আসা হারামাইন শরীফাইন তথা বাইতুল্লাহ শরীফ ও মসজিদে নববীতে বিশ রাকাত তারাবীর আমলকে অব্যহত রাখেন। যা আজো অব্যাহত রয়েছে।
      সুতরাং আট রাকাত তারাবী পড়ার মতকে অনুসরণের অর্থ হল, সাহাবা ও তাবেয়ীগণের অনুসৃত আমলকে প্রত্যাখ্যান করে নব্য সৃষ্ট বিদআতি দলের অনুসরণ করা।
      তারাবীহ নামায বিশ রাকাতের প্রমাণ

      عن ابن عباس ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة والوتر
      হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৫, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দ বিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১}

      عن جابر بن عبد الله قال خرج النبى صلى الله عليه وسلم ذات ليلة فى رمضان فصلى الناس اربعة وعشرون ركعة واوتر بثلاثة
      হযরত জাবের রাঃ বলেনঃ রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাঃ বাহিরে তাশরীফ নিয়ে এলেন। আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত [৪ রাকাত ঈশার, আর ২০ রাকাত তারাবীহের] নামায পড়ালেন। আর তিন রাকাত বিতির পড়ালেন। [তারীখে জুরজান-২৭}

  • @aziz4brother1sister97
    @aziz4brother1sister97 9 місяців тому

    ❤️❤️❤️

  • @MDEquebal-xu8bj
    @MDEquebal-xu8bj Рік тому +1

    😊😊

    • @MdAsif-yz1ck
      @MdAsif-yz1ck Рік тому

      ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

  • @atikhasan-bn7wu
    @atikhasan-bn7wu Рік тому

    Amio Atik salafi

  • @Hanfashion
    @Hanfashion 11 місяців тому

    Imam Bukhari(rah) tarabir salat hisabe hadisti ullekh koreche
    Hadis 2008 theke 2013 obdi

  • @jabirhossainsagor865
    @jabirhossainsagor865 Рік тому

    রাহুল ভাই আমি আপনার সাথে কিছু জরুরি কথা বলতে চাই কিভাবে আমি আপনার সাথে কথা বলবো ভাই জানাবেন কিভাবে সম্ভব

  • @abirhusain8723
    @abirhusain8723 Рік тому

    jara ondho hanafi asen tara iktu nekdile kothagula sunen bujhte parben in sah Allah. amio besirbag masala hanafi majhab follow kori but rahul vai er kotha kono vul nei eitao true.

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 Рік тому

      রাসূল সা., সাহাবায়ে কেরাম রা., তাবেয়ীন, তাবে তাবেয়ীগণ এবং মুজতাহিদ ইমামগণের আমল দ্বারা ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত যে, তারাবী নামায বিশ রাকাত।
      কিন্তু ১২৮৪ হিজরীতে ভারতের আকবরাবাদ থেকে সর্বপ্রথম এক লা-মাযহাবী মৌলভী সাহেব আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়া প্রদান করেন। এরপর ১২৮৫ হিজরীতে পাঞ্জাব সীমান্তে মাওলানা মুহাম্মদ হুসাইন বাটালবী আট রাকাত তারাবী নামায পড়া সুন্নত হওয়ার দাবি করেন।
      কিন্তু কুরআন ও হাদীস সম্পর্কে তৎকালীন প্রাজ্ঞ হক্কানী উলামায়ে কেরাম উক্ত আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়াকে ভুল হিসেবে প্রমাণিত করে তা প্রত্যাখ্যান করেন।
      ১৩৭৭ হিজরীতে আরবে শায়েখ নসীব রেফায়ী ও শায়েখ নাসীরুদ্দীন আলবানী রহ. সর্বপ্রথম আট রাকাত তারাবীর মত প্রকাশ করেন। তখন শায়েখ আতিয়্যা সালিমসহ আরবের জমহুর উলামায়ে কেরাম তাদের উক্ত রায়কে প্রত্যাখ্যান করেন এবং সাহাবায়ে কেরাম রা. এর যুগ থেকে চলে আসা হারামাইন শরীফাইন তথা বাইতুল্লাহ শরীফ ও মসজিদে নববীতে বিশ রাকাত তারাবীর আমলকে অব্যহত রাখেন। যা আজো অব্যাহত রয়েছে।
      সুতরাং আট রাকাত তারাবী পড়ার মতকে অনুসরণের অর্থ হল, সাহাবা ও তাবেয়ীগণের অনুসৃত আমলকে প্রত্যাখ্যান করে নব্য সৃষ্ট বিদআতি দলের অনুসরণ করা।
      তারাবীহ নামায বিশ রাকাতের প্রমাণ

      عن ابن عباس ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة والوتر
      হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৫, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দ বিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১}

      عن جابر بن عبد الله قال خرج النبى صلى الله عليه وسلم ذات ليلة فى رمضان فصلى الناس اربعة وعشرون ركعة واوتر بثلاثة
      হযরত জাবের রাঃ বলেনঃ রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাঃ বাহিরে তাশরীফ নিয়ে এলেন। আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত [৪ রাকাত ঈশার, আর ২০ রাকাত তারাবীহের] নামায পড়ালেন। আর তিন রাকাত বিতির পড়ালেন। [তারীখে জুরজান-২৭}
      ℅°_π♪℅={^℅\=÷℅_×

  • @abirhusain8723
    @abirhusain8723 Рік тому +1

    voi hosse dr.zakir er moto apnake India theke ber kore na dei🙂. Allah apnke hefajot koruk ,ameen.

    • @penonnew8753
      @penonnew8753 Рік тому

      Amaro....

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 Рік тому

      রাসূল সা., সাহাবায়ে কেরাম রা., তাবেয়ীন, তাবে তাবেয়ীগণ এবং মুজতাহিদ ইমামগণের আমল দ্বারা ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত যে, তারাবী নামায বিশ রাকাত।
      কিন্তু ১২৮৪ হিজরীতে ভারতের আকবরাবাদ থেকে সর্বপ্রথম এক লা-মাযহাবী মৌলভী সাহেব আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়া প্রদান করেন। এরপর ১২৮৫ হিজরীতে পাঞ্জাব সীমান্তে মাওলানা মুহাম্মদ হুসাইন বাটালবী আট রাকাত তারাবী নামায পড়া সুন্নত হওয়ার দাবি করেন।
      কিন্তু কুরআন ও হাদীস সম্পর্কে তৎকালীন প্রাজ্ঞ হক্কানী উলামায়ে কেরাম উক্ত আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়াকে ভুল হিসেবে প্রমাণিত করে তা প্রত্যাখ্যান করেন।
      ১৩৭৭ হিজরীতে আরবে শায়েখ নসীব রেফায়ী ও শায়েখ নাসীরুদ্দীন আলবানী রহ. সর্বপ্রথম আট রাকাত তারাবীর মত প্রকাশ করেন। তখন শায়েখ আতিয়্যা সালিমসহ আরবের জমহুর উলামায়ে কেরাম তাদের উক্ত রায়কে প্রত্যাখ্যান করেন এবং সাহাবায়ে কেরাম রা. এর যুগ থেকে চলে আসা হারামাইন শরীফাইন তথা বাইতুল্লাহ শরীফ ও মসজিদে নববীতে বিশ রাকাত তারাবীর আমলকে অব্যহত রাখেন। যা আজো অব্যাহত রয়েছে।
      সুতরাং আট রাকাত তারাবী পড়ার মতকে অনুসরণের অর্থ হল, সাহাবা ও তাবেয়ীগণের অনুসৃত আমলকে প্রত্যাখ্যান করে নব্য সৃষ্ট বিদআতি দলের অনুসরণ করা।
      তারাবীহ নামায বিশ রাকাতের প্রমাণ

      عن ابن عباس ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة والوتر
      হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৫, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দ বিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১}

      عن جابر بن عبد الله قال خرج النبى صلى الله عليه وسلم ذات ليلة فى رمضان فصلى الناس اربعة وعشرون ركعة واوتر بثلاثة
      হযরত জাবের রাঃ বলেনঃ রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাঃ বাহিরে তাশরীফ নিয়ে এলেন। আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত [৪ রাকাত ঈশার, আর ২০ রাকাত তারাবীহের] নামায পড়ালেন। আর তিন রাকাত বিতির পড়ালেন। [তারীখে জুরজান-২৭}
      ℅°÷♪_{°℅_=°_=°℅

  • @hafezabegumhafeza7181
    @hafezabegumhafeza7181 Рік тому

    Rahul bhai Zindabad

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 Рік тому

      রাসূল সা., সাহাবায়ে কেরাম রা., তাবেয়ীন, তাবে তাবেয়ীগণ এবং মুজতাহিদ ইমামগণের আমল দ্বারা ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত যে, তারাবী নামায বিশ রাকাত।
      কিন্তু ১২৮৪ হিজরীতে ভারতের আকবরাবাদ থেকে সর্বপ্রথম এক লা-মাযহাবী মৌলভী সাহেব আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়া প্রদান করেন। এরপর ১২৮৫ হিজরীতে পাঞ্জাব সীমান্তে মাওলানা মুহাম্মদ হুসাইন বাটালবী আট রাকাত তারাবী নামায পড়া সুন্নত হওয়ার দাবি করেন।
      কিন্তু কুরআন ও হাদীস সম্পর্কে তৎকালীন প্রাজ্ঞ হক্কানী উলামায়ে কেরাম উক্ত আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়াকে ভুল হিসেবে প্রমাণিত করে তা প্রত্যাখ্যান করেন।
      ১৩৭৭ হিজরীতে আরবে শায়েখ নসীব রেফায়ী ও শায়েখ নাসীরুদ্দীন আলবানী রহ. সর্বপ্রথম আট রাকাত তারাবীর মত প্রকাশ করেন। তখন শায়েখ আতিয়্যা সালিমসহ আরবের জমহুর উলামায়ে কেরাম তাদের উক্ত রায়কে প্রত্যাখ্যান করেন এবং সাহাবায়ে কেরাম রা. এর যুগ থেকে চলে আসা হারামাইন শরীফাইন তথা বাইতুল্লাহ শরীফ ও মসজিদে নববীতে বিশ রাকাত তারাবীর আমলকে অব্যহত রাখেন। যা আজো অব্যাহত রয়েছে।
      সুতরাং আট রাকাত তারাবী পড়ার মতকে অনুসরণের অর্থ হল, সাহাবা ও তাবেয়ীগণের অনুসৃত আমলকে প্রত্যাখ্যান করে নব্য সৃষ্ট বিদআতি দলের অনুসরণ করা।
      তারাবীহ নামায বিশ রাকাতের প্রমাণ

      عن ابن عباس ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة والوتر
      হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৫, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দ বিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১}

      عن جابر بن عبد الله قال خرج النبى صلى الله عليه وسلم ذات ليلة فى رمضان فصلى الناس اربعة وعشرون ركعة واوتر بثلاثة
      হযরত জাবের রাঃ বলেনঃ রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাঃ বাহিরে তাশরীফ নিয়ে এলেন। আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত [৪ রাকাত ঈশার, আর ২০ রাকাত তারাবীহের] নামায পড়ালেন। আর তিন রাকাত বিতির পড়ালেন। [তারীখে জুরজান-২৭}
      ℅°÷√♪÷{℅°_=℅°__

  • @katukutukatukutu3172
    @katukutukatukutu3172 Рік тому

    Vi rahul eta koi gelo ei tarabir hadish ki na tai bolen

  • @raselkhondoker3022
    @raselkhondoker3022 Рік тому +3

    আরে ভাই আপনার নিকট বিশেষ অনুরোধ। দলের বিষয় কাজ না করে ডাক্তার জাকির নায়েকের মতন দ্বীনের কাজটা একটু বেশি করেন । আপনার জ্ঞান ওই পর্যায়ের যাতে আপনি ভাল দায়ী ।
    তর্ক বিতর্ক থেকে দূরে থাকেন।

  • @HUMAYONKOBIR9143
    @HUMAYONKOBIR9143 Рік тому

    তারাবিহ শব্দটির অর্থটা কি? আগে ভেবে দেখুন তার পরে তারাবিহ কয় রাকাত বুঝে আসবে

  • @ibneOsman0741
    @ibneOsman0741 Рік тому

  • @tamimhossain4653
    @tamimhossain4653 Рік тому

    😁😁😁😄😄😃😃😀

  • @mdrayfulmolla
    @mdrayfulmolla Рік тому +1

    আপনি তারাবি ২০ না ৮ এই হেট লাইন করেন আর যেদিন করবেন তার আগের দিন জানিয়ে দেবেন।

    • @rejaulmolla8228
      @rejaulmolla8228 Рік тому +1

      এই বিষয়ে লিংকে যুক্ত হয়ে কথা বলতে পার তিস

  • @ujjalshaikh2593
    @ujjalshaikh2593 Рік тому

    এই লাইভ কখন কিভাবে দেখা হয়

    • @MaffChaiCom
      @MaffChaiCom Рік тому +1

      ওনার ফেসবুক পেইজে ফলো করলে দেখতে পাবেন।

  • @katukutukatukutu3172
    @katukutukatukutu3172 Рік тому

    R seta ki vabe

  • @lemonkrishilover2379
    @lemonkrishilover2379 Рік тому

    একজনের মধ্যে আরেকজন কথা বললে আমরা কিছুই বুঝবোনা। দয়া করে একজন বললে আরেকজন চুপ থাকবেন।

  • @sabiburofficial9912
    @sabiburofficial9912 Рік тому

    Sahidul Bhai k disconnect koren.

  • @ZamZamGallary
    @ZamZamGallary 9 місяців тому

    আপনি কার থেকে হাদীস শিক্ষা নিয়েছেন।
    আপনার শিক্ষক কে ?

  • @Hanfashion
    @Hanfashion 11 місяців тому

    Are anis bhai ........
    Maa aysha (ra) jomanar somoy thori tarawweh sobdo chilo nki
    Kotha theke bornona korbe aysha (r)
    Romjaner salat hisabe ... Otakei bojhano hoiche taraweeh ke
    Tay 8 rakat taraweeh 2 rakat sunnat fajr or bitr 3rakat

  • @mdaiyubnobi7521
    @mdaiyubnobi7521 Рік тому

    রাহুল ভাই হানাফিদের এই কথা বলবেন ২০ তারাবি পড়ে কিন্তু এরা জোরে আমিন বলে। মিলাদ কিয়াম শবেবরাত শবে কদর করব জিয়ারত সবাই দোয়া করেনা মিলাদুন নবী পালন হয় না

  • @ataurrahmansany7930
    @ataurrahmansany7930 Рік тому

    Rahol bai Arabic porte pare na😮

  • @mamunfatehiofficial618
    @mamunfatehiofficial618 Рік тому

    Tarabe moteo ni? Toder porar dorkr ni vi 😮

  • @ataurrahmansany7930
    @ataurrahmansany7930 Рік тому

    Aj obosta kharap kore dece rahol baiyer coto coto alimera

  • @MdArif-ug3zs
    @MdArif-ug3zs Рік тому

    আপনারা আয়েশা রা. থেকে একটা হাদিস বর্ণণা করেন আট রাকাত এর ব‍্যাপারে। কিন্তু আয়েশা রা. এর থাকা অবস্থায় সাহাবিরা বিশ রাকাত তারাবীহ পড়েছে তাহলে আয়েশা রা. কেন সাহাবীহদের বাধা প্রধান করেনি।

    • @Hanfashion
      @Hanfashion 11 місяців тому

      Kon sahaba porechen 20 rakat dolil den

  • @mdsamsulalam9609
    @mdsamsulalam9609 Рік тому

    ব্রাদার রাহুল আজকে ঠকেছে আনিছ সোহেল হানাফির কাছে

  • @AbuShamarul
    @AbuShamarul 8 місяців тому

    ওই হানাফী মাজহাবের ভাই কোথা থেকে এলেন এই কথা কেউ বলে মুসলমান হিসাবে তাতে আসসালামুয়ালাইকুম দিতে হবে তুমি নাকি আলেম তোমাকে আবার এটা সাধারন মানুষ হিসেবে শিখিয়ে দিলাম তুমি ভদ্রতা একবার বললে শিখিয়ে এসো

  • @rkbiplobk7076
    @rkbiplobk7076 Рік тому

    😂😂😂😂

  • @arafathosain672
    @arafathosain672 Рік тому

    জইফ হাদীস হানাফি দেওবন্দিদের নিকট হুজ্জাত কিন্তুু মানিনা😃🤑

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 Рік тому

      রাসূল সা., সাহাবায়ে কেরাম রা., তাবেয়ীন, তাবে তাবেয়ীগণ এবং মুজতাহিদ ইমামগণের আমল দ্বারা ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত যে, তারাবী নামায বিশ রাকাত।
      কিন্তু ১২৮৪ হিজরীতে ভারতের আকবরাবাদ থেকে সর্বপ্রথম এক লা-মাযহাবী মৌলভী সাহেব আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়া প্রদান করেন। এরপর ১২৮৫ হিজরীতে পাঞ্জাব সীমান্তে মাওলানা মুহাম্মদ হুসাইন বাটালবী আট রাকাত তারাবী নামায পড়া সুন্নত হওয়ার দাবি করেন।
      কিন্তু কুরআন ও হাদীস সম্পর্কে তৎকালীন প্রাজ্ঞ হক্কানী উলামায়ে কেরাম উক্ত আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়াকে ভুল হিসেবে প্রমাণিত করে তা প্রত্যাখ্যান করেন।
      ১৩৭৭ হিজরীতে আরবে শায়েখ নসীব রেফায়ী ও শায়েখ নাসীরুদ্দীন আলবানী রহ. সর্বপ্রথম আট রাকাত তারাবীর মত প্রকাশ করেন। তখন শায়েখ আতিয়্যা সালিমসহ আরবের জমহুর উলামায়ে কেরাম তাদের উক্ত রায়কে প্রত্যাখ্যান করেন এবং সাহাবায়ে কেরাম রা. এর যুগ থেকে চলে আসা হারামাইন শরীফাইন তথা বাইতুল্লাহ শরীফ ও মসজিদে নববীতে বিশ রাকাত তারাবীর আমলকে অব্যহত রাখেন। যা আজো অব্যাহত রয়েছে।
      সুতরাং আট রাকাত তারাবী পড়ার মতকে অনুসরণের অর্থ হল, সাহাবা ও তাবেয়ীগণের অনুসৃত আমলকে প্রত্যাখ্যান করে নব্য সৃষ্ট বিদআতি দলের অনুসরণ করা।
      তারাবীহ নামায বিশ রাকাতের প্রমাণ

      عن ابن عباس ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة والوتر
      হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৫, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দ বিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১}

      عن جابر بن عبد الله قال خرج النبى صلى الله عليه وسلم ذات ليلة فى رمضان فصلى الناس اربعة وعشرون ركعة واوتر بثلاثة
      হযরত জাবের রাঃ বলেনঃ রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাঃ বাহিরে তাশরীফ নিয়ে এলেন। আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত [৪ রাকাত ঈশার, আর ২০ রাকাত তারাবীহের] নামায পড়ালেন। আর তিন রাকাত বিতির পড়ালেন। [তারীখে জুরজান-২৭}

  • @mutasirkhan6872
    @mutasirkhan6872 Рік тому

    72 Katar Aponi. Koto minbar

  • @ataurrahmansany7930
    @ataurrahmansany7930 Рік тому

    Ak hanifi baiyer ansawar dete e obosta kharap hoya gece rahol badarer

  • @anowarulislam8286
    @anowarulislam8286 Рік тому

    Abu hanifa nobi(s)r opore neki? Kisher abu hanifa? Oke mante Allah bolese na rosul(sm) bolese? Ahle hadiser boktara akhono hoque bolte ato didha kisher amader bujhe ashena.Rahul porokkhovabe tomrao hanifa pujari hote cholleso kintu!

  • @katukutukatukutu3172
    @katukutukatukutu3172 Рік тому

    Rahaul bujhese ei jonno chup ache

  • @islamicmedia.c-s3g
    @islamicmedia.c-s3g 9 місяців тому

    আপনি ফতোয়া দেয়ার মতো লোক এখনো হয়ে ওঠেননি। আপনি ফতোয়া দেয়ার মতন যোগ্যতা এখনো অর্জন করেননি। আপনার ফতোয়া সুন্দর মানুষ বিভ্রান্তির মধ্যে পড়বে। আপনাকে দিয়ে ইসলাম অনেক ক্ষতি হচ্ছে সো আপনি এসব বিষয় নিয়ে ফতুয়া দিবেন না।

  • @nuhumollik7629
    @nuhumollik7629 Рік тому +2

    গুগল শাখদের ওয়াজ শোনা আর ঈমান বিক্রি করা একি কথা।।

    • @SENSEI.DHI-1986
      @SENSEI.DHI-1986 9 місяців тому

      এখন গুগুল শায়েখ তো হানাফি বেশি।নেটে ঢুকলেই দেখি,হানাফি শায়েখ।

    • @FojlayRabby-nt6jr
      @FojlayRabby-nt6jr 8 місяців тому

      ভাই প্রমান ছাড়া কিছু বলে না আপনাকে আল্লাহ হেদায়েত দান করুক

  • @katukutukatukutu3172
    @katukutukatukutu3172 Рік тому

    Hindu rahul

  • @katukutukatukutu3172
    @katukutukatukutu3172 Рік тому

    Mul kotha chere onno kotha

  • @mutasirkhan6872
    @mutasirkhan6872 Рік тому

    Tora. Manosar. Iman. Niya. Ar koto. Kalban

  • @md.sherajulislam6761
    @md.sherajulislam6761 Рік тому

    শুরুর সালামটাই অশুদ্ধ। তেলাওয়াত অশুদ্ধ। কি একটা অবস্থা?

    • @mdlitonbabusohag-kc9pi
      @mdlitonbabusohag-kc9pi 9 місяців тому

      Ki akta obosta.akhane akta holo vul.ki obosta amon hobe.age nije vul sonsodhon korun.

  • @SyedAhmad-v2n
    @SyedAhmad-v2n 8 місяців тому

    Faaaaaaaaaaaaaaaltuuuuuuuuuuuuu lok

  • @SaidulIslam-xi7ky
    @SaidulIslam-xi7ky Рік тому

    Vai tomra Bangla line nia porasuna tomra Bangla nea thako islame fotoa Bazi koirona

  • @AbuBakar-kk3qe
    @AbuBakar-kk3qe Рік тому

    নিজের মত ব্যাখ্যা কেন? মাজহাব মানা নিষেধ বলছেন;অথচ,নিজেরা নিজেদের পছন্দের মতো মনীষীদের উক্তি দিচ্ছেন।তো,এটা কি মাজহাব নয়?এশার পরপরই তারাবীহ পড়বেন;আবার এটাকেই তাহাজ্জুদ বলছেন।স্থলাভিষিক্ত বলছেন।হাস্যকর।

    • @sisirahmed3236
      @sisirahmed3236 Рік тому

      😂🤣আরো পড়াশোনা করুন।

    • @AbuBakar-kk3qe
      @AbuBakar-kk3qe Рік тому

      @@sisirahmed3236 আহলে হাদিসের(নামধারী)ভুল ধরার জন্য বেশি পড়াশোনার দরকার নেই।কাউকে মানা যাবে না বলছেন।আবার ওনিই বলছেন ওমুক হাদিস ওমুকের মতে দুর্বল,মুনকার।তাহলে ওনারা কি কাউকে মানছেন না?আর একেই তো মাজহাব বলে।মাজহাব মানে তো কাউকে স্রষ্টা মানা নয়।

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 Рік тому

      ​@@sisirahmed3236রাসূল সা., সাহাবায়ে কেরাম রা., তাবেয়ীন, তাবে তাবেয়ীগণ এবং মুজতাহিদ ইমামগণের আমল দ্বারা ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত যে, তারাবী নামায বিশ রাকাত।
      কিন্তু ১২৮৪ হিজরীতে ভারতের আকবরাবাদ থেকে সর্বপ্রথম এক লা-মাযহাবী মৌলভী সাহেব আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়া প্রদান করেন। এরপর ১২৮৫ হিজরীতে পাঞ্জাব সীমান্তে মাওলানা মুহাম্মদ হুসাইন বাটালবী আট রাকাত তারাবী নামায পড়া সুন্নত হওয়ার দাবি করেন।
      কিন্তু কুরআন ও হাদীস সম্পর্কে তৎকালীন প্রাজ্ঞ হক্কানী উলামায়ে কেরাম উক্ত আট রাকাত তারাবীর ফাতওয়াকে ভুল হিসেবে প্রমাণিত করে তা প্রত্যাখ্যান করেন।
      ১৩৭৭ হিজরীতে আরবে শায়েখ নসীব রেফায়ী ও শায়েখ নাসীরুদ্দীন আলবানী রহ. সর্বপ্রথম আট রাকাত তারাবীর মত প্রকাশ করেন। তখন শায়েখ আতিয়্যা সালিমসহ আরবের জমহুর উলামায়ে কেরাম তাদের উক্ত রায়কে প্রত্যাখ্যান করেন এবং সাহাবায়ে কেরাম রা. এর যুগ থেকে চলে আসা হারামাইন শরীফাইন তথা বাইতুল্লাহ শরীফ ও মসজিদে নববীতে বিশ রাকাত তারাবীর আমলকে অব্যহত রাখেন। যা আজো অব্যাহত রয়েছে।
      সুতরাং আট রাকাত তারাবী পড়ার মতকে অনুসরণের অর্থ হল, সাহাবা ও তাবেয়ীগণের অনুসৃত আমলকে প্রত্যাখ্যান করে নব্য সৃষ্ট বিদআতি দলের অনুসরণ করা।
      তারাবীহ নামায বিশ রাকাতের প্রমাণ

      عن ابن عباس ان رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يصلى فى رمضان عشرين ركعة والوتر
      হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-৫/২২৫, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দ বিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১}

      عن جابر بن عبد الله قال خرج النبى صلى الله عليه وسلم ذات ليلة فى رمضان فصلى الناس اربعة وعشرون ركعة واوتر بثلاثة
      হযরত জাবের রাঃ বলেনঃ রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাঃ বাহিরে তাশরীফ নিয়ে এলেন। আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত [৪ রাকাত ঈশার, আর ২০ রাকাত তারাবীহের] নামায পড়ালেন। আর তিন রাকাত বিতির পড়ালেন। [তারীখে জুরজান-২৭}
      #৳&-+৭%&+(*&+-%&+৯

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 Рік тому

      ​@@sisirahmed3236১০৮১। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) ... আবূ সালামা ইবনু আবদুর রাহমান (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি আয়িশা (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করেন, রামাযান মাসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সালাত (নামায/নামাজ) কেমন ছিল? তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযান মাসে এবং অন্যান্য সময় (রাতের বেলা) এগার রাকা’আতের অধিক সালাত আদায় করতেন না। তিনি চার রাকা’আত সালাত আদায় করতেন। তুমি সেই সালাতের সৌন্দর্য ও দীর্ঘত্ব সম্পর্কে আমাকে প্রশ্ন করো না। তারপর তিনি তিন রাকা’আত (বিত্‌র) সালাত আদায় করতেন। আয়িশা (রাঃ) বলেন, (একদিন) আমি জিজ্ঞাসা করলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি কি বিতরের আগে ঘুমিয়ে থাকেন? তিনি ইরশাদ করলেনঃ আমার চোখ দু’টি ঘুমায়, কিন্তু আমার হৃদয় ঘুমায় না।
      باب قِيَامِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِاللَّيْلِ فِي رَمَضَانَ وَغَيْرِهِ
      حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ كَيْفَ كَانَتْ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَزِيدُ فِي رَمَضَانَ وَلاَ فِي غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي أَرْبَعًا فَلاَ تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُولِهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّي ثَلاَثًا، قَالَتْ عَائِشَةُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوتِرَ‏.‏ فَقَالَ ‏ "‏ يَا عَائِشَةُ، إِنَّ عَيْنَىَّ تَنَامَانِ وَلاَ يَنَامُ قَلْبِي ‏"‏‏.‏
      حدثنا عبد الله بن يوسف، قال أخبرنا مالك، عن سعيد بن أبي سعيد المقبري، عن أبي سلمة بن عبد الرحمن، أنه أخبره أنه، سأل عائشة ـ رضى الله عنها ـ كيف كانت صلاة رسول الله صلى الله عليه وسلم في رمضان فقالت ما كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يزيد في رمضان ولا في غيره على إحدى عشرة ركعة، يصلي أربعا فلا تسل عن حسنهن وطولهن، ثم يصلي أربعا فلا تسل عن حسنهن وطولهن، ثم يصلي ثلاثا، قالت عائشة فقلت يا رسول الله أتنام قبل أن توتر‏.‏ فقال ‏ "‏ يا عائشة، إن عينى تنامان ولا ينام قلبي ‏"‏‏.‏
      হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
      বর্ণনাকারীঃ আবূ সালামাহ্ ইবনু আবদুর রাহমান (রহঃ)
      পুনঃনিরীক্ষণঃ
      সহীহ বুখারী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
      ১৯/ তাহাজ্জুদ বা রাতের সালাত (كتاب التهجد) 19/ Prayer At Night (Tahajjud)
      হাদিস এপ

  • @afzalhosen1310
    @afzalhosen1310 8 місяців тому

    ❤❤❤

  • @MDEquebal-xu8bj
    @MDEquebal-xu8bj Рік тому

    😊😊

  • @MDEquebal-xu8bj
    @MDEquebal-xu8bj Рік тому

    😊😊

  • @MDEquebal-xu8bj
    @MDEquebal-xu8bj Рік тому

    😊😊