ইমাম হাসেন হোসেন ছোট বেলায় মা ফাতেমা ,হয়রত আলী,ও নবী করিম কে প্রশ্ন কে সেরা।। হাবিবুর রহমান রেজভী।।
Вставка
- Опубліковано 6 лют 2025
- উপক্রমণিকায় মহানবী (সা.) কর্তৃক তাঁর দুই নাতি ইমাম হাসান ও ইমাম হুসাইনের (হোসেনের) শাহাদাতের সংবাদ দেওয়ার ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে। যখন তিনি এ দুঃসংবাদ তাঁর সাহাবীদের সম্মুখে দেন তখন সাহাবীরা জানতে চান যে,কে এ হত্যাকাণ্ড ঘটাবে। মহানবী (সা.) মু‘আবিয়ার (মাবিয়ার) পুত্র ইয়াযীদের (এজিদের) নাম উল্লেখ করেন। যেহেতু মু‘আবিয়া তখনও বিয়ে করেননি,তাই তিনি এ খবর শোনার পর বিয়ে না করার শপথ করেন। কিন্তু মহানবী বলেন,তাঁর এমন শপথ করা উচিত নয়। পরে মু‘আবিয়া এক কঠিন ব্যাধিতে আক্রান্ত হলে এ ব্যাধি থেকে মুক্তি লাভের জন্য মহানবী (সা.) তাঁকে বিয়ে করার পরামর্শ দেন। যেন কোন সন্তানের জন্ম না হয় সেজন্য মু‘আবিয়া এক বৃদ্ধাকে বিয়ে করেন। কিন্তু এ বৃদ্ধার গর্ভেই ইয়াযীদের জন্ম হয়। মু‘আবিয়া ইয়াযীদকে ইমাম হাসান ও ইমাম হুসাইনের নিকট থেকে দূরে রাখার জন্য দামেশকে চলে যান। সময়ের পরিক্রমায় মহানবী (সা.),হযরত ফাতেমা,হযরত আলী ইন্তেকাল করেন। ইমাম হাসান ও ইমাম হুসাইন মদীনায় বয়ঃপ্রাপ্ত হন। অন্যদিকে ইয়াযীদ দামেশকে বয়ঃপ্রাপ্ত হয়।
এরপর থেকেই মহররম পর্ব,উদ্ধার পর্ব ও এজিদ বধ পর্ব এ তিন পর্বে উপন্যাসের মূল ঘটনা উপস্থাপন করা হয়েছে। নিচে সংক্ষেপে এ তিনটি পর্ব সম্পর্কে বর্ণনা দেওয়া হল।
মহররম পর্ব : এ পর্বের বিষয়বস্তু হল ইমাম হাসানের সাথে ইয়াযীদের বিরোধ,ইমাম হাসানকে বিষ প্রয়োগে হত্যা ও কারবালায় ইমাম হুসাইনকে হত্যা। বিষয়গুলো নিম্নরূপ :
আবদুল জব্বারের স্ত্রীর নাম জয়নাব। খুবই রূপবতী। মু‘আবিয়ার পুত্র ইয়াযীদ তাকে দেখে মুগ্ধ হয় এবং তাকে বিয়ে করতে চায়। ইয়াযীদের মা মারওয়ানের সাথে পরামর্শ করে এবং প্রলোভন দেখিয়ে জয়নাবের সাথে আবদুল জব্বারের বিচ্ছেদের ব্যবস্থা করে। আবদুল জব্বার জয়নাবকে তালাক দেয়। এরপর ইয়াযীদ জয়নাবের কাছে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে দূত প্রেরণ করে। পথিমধ্যে এ দূতের সাথে ইমাম হাসানের সাক্ষাৎ হয়। ইমাম হাসান জয়নাবের কাছে তাঁর পক্ষ থেকেও বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার জন্য দূতকে অনুরোধ করেন। জয়নাব ইয়াযীদের প্রস্তাব প্রত্যাখান করে এবং ইমাম হাসানের প্রস্তাব গ্রহণ করে। ইমাম হাসান জয়নাবকে বিয়ে করেন। ইয়াযীদ ক্রোধে ফেটে পড়ে। অন্যদিকে ইমাম হাসানের অপর স্ত্রী জায়েদা জয়নাবকে হিংসা করতে শুরু করে।
ইতিমধ্যে মু‘আবিয়া অসুস্থ হয়ে মারা যান। ইয়াযীদ বাদশাহ হয়। সে মদীনার অধিবাসীদের তার আনুগত্য স্বীকার করার নির্দেশ দেয়। মদীনার অধিবাসীরা তা অস্বীকার করলে ইয়াযীদ মারওয়ানকে মদীনা আক্রমণের জন্য প্রেরণ করে। মদীনার সেনাদলের সাথে মারওয়ানের সেনাদলের যুদ্ধ হয় এবং মারওয়ান পরাজিত হয়। পরে মারওয়ান মায়মুনা নামের এক বৃদ্ধার সাথে ইমাম হাসানকে হত্যার ব্যাপারে ষড়যন্ত্র করে। মায়মুনা ইমাম হাসানের স্ত্রী জায়েদার মাধ্যমে বিষ প্রয়োগে ইমাম হাসানকে হত্যা করে। ইমাম হুসাইন এ হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন।
এদিকে কুফার শাসক উবায়দুল্লাহ ইবনে যিয়াদ (আবদুল্লাহ জেয়াদ) ধোঁকা দিয়ে ইমাম হুসাইনকে বন্দী করার জন্য বাহ্যিকভাবে ইমাম হুসাইনকে নেতা বলে স্বীকার করে এবং তাঁকে কুফায় আসার আহ্বান জানিয়ে পত্র প্রেরণ করে। ইমাম হুসাইন কুফার অবস্থা যাচাইয়ের জন্য মুসলিম ইবনে আকীলকে প্রেরণ করেন। মুসলিম কুফার ব্যাপারে ইতিবাচক পত্র প্রেরণের পর ইমাম ছয় হাজার সৈন্য নিয়ে কুফার দিকে রওয়ানা হন। পথে তিনি মুসলিমের শাহাদাতের খবর পান। মুহররম মাসের আট তারিখে ইমাম হুসাইন কারবালার প্রান্তরে পৌঁছেন। এখানে ইয়াযীদের সেনাবাহিনী কর্তৃক অবরুদ্ধ হন। তারা ফোরাত নদীর পানি বন্ধ করে দেয়। ইমামের পরিবার ও সাথীরা ক্ষুধা-পিপাসায় কাতর হয়ে পড়েন। এ অবস্থার মধ্যেও ইমাম হুসাইন তাঁর মেয়ে সাকীনার সাথে ইমাম হাসানের ছেলে কাসেমের বিয়ে দেন। অবশেষে মুহররমের দশ তারিখে ইয়াযীদের সেনাদলের সাথে যুদ্ধ করতে করতে ইমাম হুসাইন তাঁর সকল সঙ্গী-সাথীসহ শাহাদাত বরণ করেন।
উদ্ধার পর্ব : এ পর্বের বিষয়বস্তু হল ইমাম হুসাইনের পরিবারের বন্দী হওয়া,ইয়াযীদের দরবারে ইমাম হুসাইনের পবিত্র মাথা নিয়ে যাওয়া এবং এর অদৃশ্য হয়ে যাওয়া,মুহাম্মাদ ইবনে হানাফীয়ার (মোহাম্মদ হানিফার) দামেশক আক্রমণ ও ইমাম যায়নুল আবেদীনের বন্দীদশা থেকে পালিয়ে যাওয়া। যা সংক্ষেপে নিম্নে বর্ণিত হল।
কারবালার হত্যাকাণ্ডের পর নবী পরিবারের তাঁবুতে ইয়াযীদের সৈন্যরা আক্রমণ করে। মারওয়ান নবী পরিবারের সদস্যদের বন্দী করতে এলে ইমাম হুসাইনের মেয়ে সাকীনা আত্মহত্যা করেন। অন্যদিকে শিমার পুরস্কারের লোভে ইমাম হুসাইনের কাটা মাথা নিয়ে দামেশকের দিকে রওয়ানা হয়। পথিমধ্যে রাত হলে সে আজর নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে আশ্রয় নেয়। আজর সীমারের নিকট থেকে নিহত ব্যক্তির পরিচয় জানতে পেরে তাকে পরামর্শ দেয় যেন সে তা তার হেফাজতে রাখে যাতে রাতে কেউ তা চুরি করে নিয়ে যেতে না পারে। শিমার এতে রাজি হয়। আজর তার পরিবারের সদস্যদের সাথে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেয় যে,এ মাথা তারা কারবালায় নিয়ে যাবে এবং সেখানে দাফন করবে। পরদিন সকালে শিমার তার নিকট থেকে মাথা চাইলে সে তা দিতে অস্বীকার করে। কিন্তু শিমার একটি কাটা মাথা হলেই চলে যাবে এ কথা বললে আজর প্রথমে তার বড় ছেলেকে হত্যা করে মাথা কেটে এনে শিমারকে দেয়। কিন্তু শিমার এ মাথা নিতে অস্বীকার করে আবারও একটি কাটা মাথার কথা বলে। এভাবে এ ব্যক্তি পরপর তার তিন ছেলেকেই হত্যা করে মাথা কেটে শিমারকে দেয়। কিন্তু শিমার মনে করে আজর হয়ত অর্থের লোভে ইমামের মাথা দিতে চাচ্ছে না। অবশেষে শিমার আজরকে হত্যা করে ইমামের মাথা নিয়ে ইয়াযীদের দরবারে উপস্থিত হয়। ইয়াযীদের দরবার হতে সেই মাথা ঊর্ধ্বে উঠে যেতে যেতে একসময় অদৃশ্য হয়ে যায়।
অপরদিকে ইমাম হুসাইনের বৈমাত্রেয় ভাই মুহাম্মাদ ইবনে হানাফীয়া এ সময় আম্বাদ নগরীর রাজা ছিলেন। হযরত আলী হযরত ফাতিমার অজ্ঞাতসারে এক নারীকে বিয়ে করেন যাঁর গর্ভে মুহাম্মাদ ইবনে হানাফিয়ার জন্ম হয়। তিনি কারবালায় ইমাম হুসাইনের আগমন ও সেখানে তাঁর অবরুদ্ধ হবার কথা জানতে পেরে সৈন্যসহ বের হন। কিন্তু তিনি পথিমধ্যে সংবাদ পান যে,ইমাম হুসাইন শহীদ হয়েছেন এবং নবী পরিবার দামেশকে বন্দী করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মুহাম্মাদ ইবনে হানাফিয়া তাই
Mash.allah.shundor.waz
খুব ভাল লাগলো হুজুর মারহাবা মারহাবা
মাশাল্লাহ,, খুব সুন্দর বয়ান,,,ওহাবীরা ভাল ভাবে দেখ তোমারা,এখনো সময় আছে হেদায়েত হয়ে যাও,,,,,
..
.o
😣😀😂
আলহামদুলিল্লাহ বাবা দোয়া ও বুকভরা ভালোবাসা রহিলো ইনশাআল্লাহ
মাস আল্লাহ্ মাস আল্লাহ্ পিয় নবীজীর পাগল আসেক সত্য তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ বাদ আমিন আমিন কত সুন্দর আলোচনা কোরিয়া আমাদের কে সুনায় আল্লা আপনার এই বন্দা
ো
মাশা আল্লাহ ।নাইচ
আমরমরশীতমগেয়ছয়েখণকিকরীব
Good very good
অসাধারণ বাণী মহামূল্যবান কথা গুলো তুলে ধরছেন দরদী 🙏
মাশাআল্লাহ খুব গুরুত্ব পূর্ণ আলোচনা । মারহাবা
Amin
মাসাআললাহ।
Same to🙂
ও আমার দয়াল নবী ও আমার কানডারী নবী তুমি বিনে গতিনাই গো নবী নবী বিনে গতি নাই
নবীকে ভালোবাসব আমরা জানের চেয়ে বেশি।তাহলে ইমান তাজা হবে
মারহাবা।
Subhan Allah
আমিন
Alhamdulillah
সুবহানআল্লা
মাশাল্লাহ
Tik.
Marhaba, Marhaba, Marhaba.
ধন্যবাদ ভাইজান।
মাশাআল্লাহ
ৱাইট
Mashallah
রাসুল আল্লাহ
Ameen
Hujur apnar waz onek sundor.apni onk geeni. Apnar waz sonte onek valo lage ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤😎❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
S
sundor
Shubahan allah
❤
মারহাবা
👍
মারহাবা, হজুর, জলিলকাবা,খলিলকাবা কি?
Assalamualaikom.rahmatullahi.wa.barkatu.huju.amar.koakti.kitapar.proyojon.chilo.marfotar.amol.kora.shikhar.jonno.ar.hukum.ahokam..shikharjonno.
🎉
Manush dekhi 10 jon
J
আনাচ রা: ঐ মরুভুমিতে নদী পাইলো কই ?? মিথ্যার একটা সীমা থাকা দরকার ।
CSS s ßà
সুরা কাহাফ ১১০ ন্্ আয়াত আল্লাহ বলেছেন ?না আবু জাহিল বলেছেন?বেটা
0ppppppp0
নবী কিসের তৈরী
k re dislike kore
Sala bondo