Main Video
Вставка
- Опубліковано 12 вер 2024
- সোনাঝুড়ির জঙ্গল বা খোয়াইহাট, বর্তমানে শান্তিনিকেতন ও তার আশপাশে যেসব আকর্ষণীয় জায়গাগুলি দেখার জন্য পর্যটকরা আসেন, তার মধ্যে সবথেকে প্রথম সারির অন্যতম স্থান হচ্ছে সোনাঝুরির হাট। কিন্তু আমরা সকলেই প্রায় জানি যে এই হাট এটি বন্য এলাকায় অবস্থিত এবং এ লাগোয়া একটি শালবন রয়েছে যা বল্লভপুর বন বিভাগের অধীনে এবং দেখতে পাওয়া যায় এই বোনটির বাইরে বনদপ্তর থেকে লাগানো রয়েছে একটি নোটিশ।
এখন এই সোনাঝুরির জঙ্গলে এক দিদি প্রয়াত হওয়ার পরে উনার স্মৃতি উদ্দেশ্যে একটি শাল গাছ আজ থেকে প্রায় দেড় বছর আগে রোপণ করা হয়েছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেই গাছটি সহ আরো অনেক গাছ মানুষের এই উচ্ছ্বাসের মাঝখানে পিষে শেষ হয়ে গেছে। প্রশ্ন অনেক গুলো জাগে, হয়তো দুদিন পরে এই পার্কিং ও বন্ধ হয়ে যাবে হয়তো এত মানুষও আসবে না কিন্তু প্রকৃতি বা বন জঙ্গলের যে ক্ষতি হয়ে গেল তা কি সত্যিই সাত দিনের মধ্যে ফিরিয়ে দেওয়া যাবে ? তা কি সত্যিই পূরণ করা সম্ভব। একটি গাছ কি সত্যি একটি প্রাণ ? তাহলে আবার তো প্রাণের হত্যা হলো। যারা এই বনের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছেন তারা কি করে এই অনুমতি দিতে পারেন ? সেটা তো একটা প্রশ্নের বিষয়। যেখানে ভারতীয় বন্য আইন বলছে যে বনের মধ্যে কোন কিছু প্রবেশ নিষিদ্ধ। কঠোর আইন রয়েছে যার জন্য, তাহলে কি আমরা আইন মানি ? কিভাবে সেটা সম্ভব আপনারাই কমেন্ট করে বলুন যে কি করা উচিত আমরা কিভাবে সোনাঝুরিকে বাঁচাবো?
আমাদের এই শান্তিনিকেতন আগামী পাঁচ বছরে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে ? আপনিও সোনাঝুরির বাঁচানোর জন্য এই লড়াইয়ে আমার পাশে থাকতে হলে #Savesonajhuri ভিডিওটি শেয়ার করুন।
সহমত পোষণ করি। একদম বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন দাদা। এটাই বর্তমানের রাবীন্দ্রিক ঐতিহ্য ও প্রকৃতি প্রেমের প্রকৃত বাস্তবতা। এই সবকিছুকে এত সরলীকরণের সাথে যুক্ত হয়েছে কিছু অর্থ লোভি ব্যাবসায়ী এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
You are actually 100% right ! Oi tree tai utea diachy ???? Ajib too akdum