এই ব্যাপারে একটা হাদিস আছে। তিন লোক মোহাম্মদ সঃ এসেছিলো। তাদের মধ্যে একজন বল্লো আমি সারাজীবন রোজা রাখবো একইভাবে তিনজন তাদের ইচ্ছার কথা মুহাম্মাদ সঃ এর কাছে বলার পরে তিনি তাদেরকে বলেছিলেন তোমরা আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত না। কারন ইসলামে ইবাদতের সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে। এখানে বাড়াবাড়ি করতে মানা করা হয়েছে। মুর্খের মতো ইবাদত করলেই হয়না।
সবচেয়ে উত্তম রোজা দাউদ আঃএর রোজা যা ছিল একদিন পরপর। প্রতিদিন রোজা রাখার অনুমতি আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাঃ দেননি এবং নিজেও করেননি। আর তিনি বলেছেন,"যদি কেউ এমন আমল করে যা আমাদের দ্বীনে নেই তা প্রত্যাখ্যাত"। তিন ব্যাক্তি রাসূল সাঃ ইবাদত কম মনে করে বলল তিনিতো নবী আগে পরের সব গুনাহ ক্ষমা করা হয়েছে আমাদের কমে হবে না তাদের একজন বলল,আমি সারাজীবন রোজা রাখব কখনও বাদ দিবো না একথা রাসূল সাঃ জানতে পেরে বললেন যে আমার সুন্নাত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় সে আমার উম্মত নয়। নিঃসন্দেহে চাচার এই আমল তাকে পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
সবচেয়ে উত্তম রোজা দাউদ আঃএর রোজা যা ছিল একদিন পরপর। প্রতিদিন রোজা রাখার অনুমতি আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাঃ দেননি এবং নিজেও করেননি। আর তিনি বলেছেন,"যদি কেউ এমন আমল করে যা আমাদের দ্বীনে নেই তা প্রত্যাখ্যাত"। তিন ব্যাক্তি রাসূল সাঃ ইবাদত কম মনে করে বলল তিনিতো নবী আগে পরের সব গুনাহ ক্ষমা করা হয়েছে আমাদের কমে হবে না তাদের একজন বলল,আমি সারাজীবন রোজা রাখব কখনও বাদ দিবো না একথা রাসূল সাঃ জানতে পেরে বললেন যে আমার সুন্নাত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় সে আমার উম্মত নয়। নিঃসন্দেহে চাচার এই আমল তাকে পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
@@miftahuljannatsanjida6615 বছরে ৫ দিন রোজা রাখা হারাম।উনি তো এই পাঁচদিন রোজা রাখা থেকে বিরত থাকছেন।তাহলে সুন্নাহ বিরোধী কেন হবে??দিনে নিষিদ্ধ সময়ে নামাজ পড়া হারাম। এই নিষিদ্ধ সময় ছাড়া কেউ যদি সারাদিন নামাজ পড়ে সেটাকে ও আপনি সুন্নাহ বিরোধী বলবেন??
@@miftahuljannatsanjida6615 বর্তমানে যেই হারে চারিদিকে হারামের ছড়াছড়ি আমি মনে এই কাজটায় একমাত্র হারাম খাবার থেকে উনাকে বাচাতে পারতেছে।রোজার কারণে উনি অন্যের দেওয়া খাবার থেকে বিরত থাকতে পারতেছে।আর এখন শতকরা ৯৯% মানুষ হারামের সাথে জড়িত।তাই আমি মনে হারাম থেকে বাঁচতে এটা সর্বোত্তম পন্থা।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ এই চাচার জন্য মনের ভিতর থেকে দোয়া রইল আল্লাহ তুমি তাকে নেক হায়াত দান করুক আল্লাহ এই লোককে সরাসরি একবার দেখার জন্য তৌফিক দান করো আমিন
গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ) অধ্যায়ঃ ৬৭/ বিয়ে (كتاب النكاح) হাদিস নম্বরঃ ৫০৬৩ ৬৭/১. বিয়ে করার অনুপ্রেরণা দান। শ্রবণ করিনি এ ব্যাপারে আল্লাহ্ তা‘আলা বলেনঃ ‘তোমরা নারীদের মধ্য হতে নিজেদের পছন্দ মত বিয়ে কর।’ আন-নিসা ৪ঃ ২) ৫০৬৩. আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, তিন জনের একটি দল নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ‘ইবাদাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার জন্য নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর স্ত্রীদের বাড়িতে আসল। যখন তাঁদেরকে এ সম্পর্কে জানানো হলো, তখন তারা ‘ইবাদাতের পরিমাণ কম মনে করল এবং বলল, নবীসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে আমাদের তুলনা হতে পারে না। কারণ, তাঁর আগের ও পরের সকল গুনাহ্ ক্ষমা ক’রে দেয়া হয়েছে। এমন সময় তাদের মধ্য থেকে একজন বলল, আমি সারা জীবন রাতভর সালাত আদায় করতে থাকব। অপর একজন বলল, আমি সব সময় সওম পালন করব এবং কক্ষনো বাদ দিব না। অপরজন বলল, আমি নারী সংসর্গ ত্যাগ করব, কখনও বিয়ে করব না। এরপর রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের নিকট এলেন এবং বললেন, ‘‘তোমরা কি ঐ সব লোক যারা এমন এমন কথাবার্তা বলেছ? আল্লাহর কসম! আমি আল্লাহকে তোমাদের চেয়ে বেশি ভয় করি এবং তোমাদের চেয়ে তাঁর প্রতি বেশিঅনুগত; অথচ আমি সওম পালন করি, আবার তা থেকে বিরতও থাকি। সালাত আদায় করি এবং নিদ্রা যাই ও মেয়েদেরকে বিয়েও করি। [1] সুতরাং যারা আমার সুন্নাতের প্রতি বিরাগ পোষণ করবে, তারা আমার দলভুক্ত নয়।[2] [মুসলিম ১৬/১, হাঃ ১৪০১, আহমাদ ১৩৫৩৪] (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৪৬৯০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৪৬৯৩) [1] যে কোন ‘ইবাদাতের ক্ষেত্রে ‘ইবাদাতের সময়, পরিমাণ, স্থান, অবস্থা ইত্যাদির দিকে খেয়াল রাখতে হবে। আবেগ তাড়িত হয়ে ফারযের মধ্যে যেমন কম বেশি করা যাবে না; তেমনি সুন্নাতের ক্ষেত্রেও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নির্দেশ বা তার ‘আমালের পরিবর্তন করা যাবে না। নফল ‘ইবাদাতেও কারো সময় থাকলে বা নিজের খেয়াল খুশি মত করা ইসলাম সমর্থিত নয়। ইসলামে সলাত, সওমের পাশাপাশি ঘুমানো, বিয়ে করা, বাণিজ্য করা ইত্যাদিও ‘ইবাদাতের মধ্যে গণ্য যদি তা সাওয়াবের আশায় এবং সঠিক নিয়মানুসারে পালন করা হয়। কিন্তু যদি কেউ সার্বিক দিক থেকে সমর্থ হওয়া সত্ত্বেও রসূলের সুন্নাতের প্রতি অনীহা ও অবিশ্বাসের কারণে বিয়ে পরিত্যাগ করে, তাহলে সে রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর তরীকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। [2] আল্লাহ তা‘আলা মানুষকে যে প্রকৃতি, বৈশিষ্ট্য ও চাহিদা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন সেগুলোকে উপেক্ষা করে আল্লাহর প্রিয়পাত্র হওয়া তো দূরের কথা, মানুষ মানুষের স্তরেই থাকতে পারবে না। মানুষ অতিরিক্ত খাদ্য খেলে বা একেবারেই খাদ্য পরিত্যাগ করলে তার বেঁচে থাকা নিয়েই আশঙ্কা দেখা দিবে। একাধারে সওম পালন করলেও একই অবস্থা দেখা দিবে। তাই আল্লাহর রসূল আমাদেরকে এমন শিক্ষা দিয়েছেন যাতে আমরা মানুষ হিসেবে স্বাভাবিক জীবন যাপন করেও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি। জীবনের যে কোন ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক পন্থা অবলম্বন করলে দুর্ভোগ ও বিপর্যয় আসবে। খ্রীস্টান পাদ্রীদের অনুসৃত বৈরাগ্যবাদ ও দাম্পত্য জীবনের প্রতি লোক-দেখানো অনীহা তাদের অনেককেই যৌনাচারের ক্ষেত্রে পশুর স্তরে নামিয়ে দিয়েছে। ইসলামে নারী-পুরুষের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনের একমাত্র বৈধ পন্থা হল বিবাহ। পরিবার গঠন, সংরক্ষণ ও বংশ বিস্তারের জন্যই বিয়ে ছাড়া আর কোন বিধি সম্মত পথ নেই। এর মাধ্যমেই ব্যক্তি ও পারিবারিক জীবন পবিত্র ও কলূষমুক্ত হয়ে নৈতিকতার সর্বোচ্চ শিখরে উন্নীত হতে পারে। এ জন্যই ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার আশঙ্কা করলে আল্লাহর চিরাচরিত বিধান এবং নাবী -এর সুন্নাত হিসেবে বিয়ে করা ফরয আর এ অবস্থায় অর্থনৈতিক দিক থেকে সমর্থ না হলে সওম পালন করার বিধান দেয়া হয়েছে। আবার শারীরিক দিক থেকে সমর্থ হলে আর ব্যভিচারে লিপ্ত হবার আশঙ্কা না থাকলে বিয়ে করা মুসতাহাব। আর যৌবিক চাহিদা শূন্য হলে বিয়ে করা মুবাহ্। আবার এ অবস্থায় যদি মহিলার পক্ষ থেকে তার বিয়ের উদ্দেশ্যই নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে তাহলে এরূপ স্বামীর শারীরিকভাবে সমর্থ নারীকে বিয়ে করা মাকরূহ। কিন্তু যদি কেউ সার্বিক দিক থেকে সমর্থ হওয়া সত্ত্বেও রসূলের সুন্নাতের প্রতি অনীহা ও অবিশ্বাসের কারণে বিয়ে পরিত্যাগ করে, তাহলে সে রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর তরীকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। হাদিসের মানঃ সহিহ
এই ব্যাপারে একটা হাদিস আছে। তিন লোক মোহাম্মদ সঃ এসেছিলো। তাদের মধ্যে একজন বল্লো আমি সারাজীবন রোজা রাখবো একইভাবে তিনজন তাদের ইচ্ছার কথা মুহাম্মাদ সঃ এর কাছে বলার পরে তিনি তাদেরকে বলেছিলেন তোমরা আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত না। কারন ইসলামে ইবাদতের সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে। এখানে বাড়াবাড়ি করতে মানা করা হয়েছে। মুর্খের মতো ইবাদত করলেই হয়না।
এই ব্যাপারে একটা হাদিস আছে। তিন লোক মোহাম্মদ সঃ এসেছিলো। তাদের মধ্যে একজন বল্লো আমি সারাজীবন রোজা রাখবো একইভাবে তিনজন তাদের ইচ্ছার কথা মুহাম্মাদ সঃ এর কাছে বলার পরে তিনি তাদেরকে বলেছিলেন তোমরা আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত না। কারন ইসলামে ইবাদতের সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে। এখানে বাড়াবাড়ি করতে মানা করা হয়েছে। মুর্খের মতো ইবাদত করলেই হয়না।
আফসোস আমার নিজের জন্য!😢 অনার আমলের তুলনায় হয়তো আমার নিজের আমল কিছুই না। অনাকে দেখে আমি নিজেই লজ্জিত এবং ঈর্ষান্বিত উভয়ই! মা শা আল্লাহ্, তাবারাকাল্লাহ্। আল্লাহ্ অনাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের বাসিন্দা বানাক এবং আমার মতো অধম কেউ সেই তৌফিক দান করুক। আমিন।
এই ব্যাপারে একটা হাদিস আছে। তিন লোক মোহাম্মদ সঃ এসেছিলো। তাদের মধ্যে একজন বল্লো আমি সারাজীবন রোজা রাখবো একইভাবে তিনজন তাদের ইচ্ছার কথা মুহাম্মাদ সঃ এর কাছে বলার পরে তিনি তাদেরকে বলেছিলেন তোমরা আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত না। কারন ইসলামে ইবাদতের সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে। এখানে বাড়াবাড়ি করতে মানা করা হয়েছে। মুর্খের মতো ইবাদত করলেই হয়না।
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
আপনি কি ভাবে এমন কথা বললেন আপনি পৃথিবীর ভবিষ্যৎ বলে দিলেন কথা গুলো ভেবে বলবেন শিরিক হবে এমন কথা বলা উচিত না আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত ও সঠিক বুঝ দান করুক আমিন
ভাই আমি কখনো ধোঁকাবাজি করি না।।আপনি সত্যতা যাচাই করে যোগাযোগ করতে পারেন।।আপনি উনাকে সাহায্যে করতে চাইলে আপনাকে উনার সাথে সরাসরি ভিডিও কলে কথা বলায় দিতে পরবো।।
ওয়াজে ও বড় বড় কিতাব পড়লে জানা যায় নবীর সাহাবীদের কথা বুজা যায় তাদের কষ্টের মাজেও এক আল্লাহ কে ভালোবাসার কথা আজ এত বছর পরও আল্লাহর প্রেমিক বান্দা দেখে এতো ভালো লাগলো বলে বুজাতে পারব না ভাই আমার।আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করেন আমিন।
Eta bidaat eta sunnot torika noy Age soriot jene tarpor montobbo ba comment korun Jeta amader rasul ( aw) korenni abong sahabi der ke nished o koresen Luk dekanu ibadat allah kobul korenna
এমন প্রতিকুলতায় জীবন যাপন করে ও চাচার মুখ থেকে একবারের জন্য ও হাসি সরে নাই। এ দেখে মন থেকে একটা কথাই বার বার আসছে.... আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
@@AbdullahBinArshad এভাবে বলা ঠিক নয়। এভাবে রোজা রাখা নিষিদ্ধ নয়, বরং হতে পারে মাকরুহে তানজিহ। ওনার ভালো লাগছে তােই ওনি রাখছেন। নবীজি (সঃ) একদিন সিয়াম পালন ও একদিন সিয়াম না রাখা এভাবে সিয়াম পালন সর্বোত্তম বলেছেন।
@@AbdullahBinArshad j 5 din roja rakha haram...se 5 din rakhe nai..vlo kri sunen khbr ta......abdul kader jilani jiboni pren nai j tini sara bsr roja diye gesen bsr pr bsr........j 5 din roja rakha haram kre dilen allah, sedin kre dey nai...
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
@@AbdullahBinArshad এভাবে বলা ঠিক নয়। এভাবে রোজা রাখা নিষিদ্ধ নয়, বরং হতে পারে মাকরুহে তানজিহ। ওনার ভালো লাগছে তােই ওনি রাখছেন। নবীজি (সঃ) একদিন সিয়াম পালন ও একদিন সিয়াম না রাখা এভাবে সিয়াম পালন সর্বোত্তম বলেছেন।
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
সবচেয়ে উত্তম রোজা দাউদ আঃএর রোজা যা ছিল একদিন পরপর। প্রতিদিন রোজা রাখার অনুমতি আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাঃ দেননি এবং নিজেও করেননি। আর তিনি বলেছেন,"যদি কেউ এমন আমল করে যা আমাদের দ্বীনে নেই তা প্রত্যাখ্যাত"। তিন ব্যাক্তি রাসূল সাঃ ইবাদত কম মনে করে বলল তিনিতো নবী আগে পরের সব গুনাহ ক্ষমা করা হয়েছে আমাদের কমে হবে না তাদের একজন বলল,আমি সারাজীবন রোজা রাখব কখনও বাদ দিবো না একথা রাসূল সাঃ জানতে পেরে বললেন যে আমার সুন্নাত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় সে আমার উম্মত নয়। নিঃসন্দেহে চাচার এই আমল তাকে পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
@@AbdullahBinArshadএকটানা রোজা রাখাকে রাসূল সাল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিরুৎসাহিত করেছেন। তবে একটানা রোজা রাখলে কোন গুনাহ বা ইসলাম থেকে বেরিয়ে যাওয়া এমন কোন কিছুর সম্ভাবনা নেই।
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
@@moshiurkhan4360 লোকটার আর্থিক দৈন্যদশা বিরাজমান।।কিন্তু তারপরও ইমানদার ব্যক্তিরা তাদের দুর্বলাতকে কাজে লাগিয়ে জান্নাতের পথ সুগম করে,,,আমাদেরকেও পজিটিব হতে হবে।।সকল অবস্থাতেই বলতে হবে আলহামদুলিল্লাহ্।।
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
তিনিই তো প্রকৃত মুসলিম, যিনি আল্লার রাস্তায় জান,মাল, জিবন-যৌবন, সুখ-দুঃখ কে কোরবান করেছেন। আল্লাহ আমাদের কেও এমন খাটি মুসলিম হওয়ার তৌফিক দান করুন। আমিন।।।
সবচেয়ে উত্তম রোজা দাউদ আঃএর রোজা যা ছিল একদিন পরপর। প্রতিদিন রোজা রাখার অনুমতি আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাঃ দেননি এবং নিজেও করেননি। আর তিনি বলেছেন,"যদি কেউ এমন আমল করে যা আমাদের দ্বীনে নেই তা প্রত্যাখ্যাত"। তিন ব্যাক্তি রাসূল সাঃ ইবাদত কম মনে করে বলল তিনিতো নবী আগে পরের সব গুনাহ ক্ষমা করা হয়েছে আমাদের কমে হবে না তাদের একজন বলল,আমি সারাজীবন রোজা রাখব কখনও বাদ দিবো না একথা রাসূল সাঃ জানতে পেরে বললেন যে আমার সুন্নাত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় সে আমার উম্মত নয়। নিঃসন্দেহে চাচার এই আমল তাকে পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
এই ব্যাপারে একটা হাদিস আছে। তিন লোক মোহাম্মদ সঃ এসেছিলো। তাদের মধ্যে একজন বল্লো আমি সারাজীবন রোজা রাখবো একইভাবে তিনজন তাদের ইচ্ছার কথা মুহাম্মাদ সঃ এর কাছে বলার পরে তিনি তাদেরকে বলেছিলেন তোমরা আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত না। কারন ইসলামে ইবাদতের সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে। এখানে বাড়াবাড়ি করতে মানা করা হয়েছে। মুর্খের মতো ইবাদত করলেই হয়না।
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
@@MDMominul-sn5kt আপনার কথাগুলো ঠিক আছে, কিন্তু উনি সহজ সরল মানুষ , আল্লাহর ভালবাসা ও আল্লাহর রাসুলের ভালবাসা থেকে এটা করছেন। আর সবকিছুর চুড়ান্ত ফায়সাল তো আল্লাহর কাছেই।
@@khadizaparvin4309 খাদিজা আমাদের মা নবী মুহাম্মদ সাঃ য়ের স্ত্রীর নাম ছিলো, নাম টা আমি অনেক অনেক ভালো বাঁশি, আমি বিয়ে করলে আল্লাহ যেনো আমাকে একটা মেয়েদেন সেই মেয়ের নাম রাখবো খাদিজাতুল কোবরা 🤲
সেরা একটা বাক্য - ইনছান আলী মনে করেন তার জন্য অপেক্ষা করছে আকিরাতের রাজত্ব। আলহামদুলিল্লাহ্, আল্লাহ তার মত আমাদের কেও ইহকাল কে যেন পরকালের শস্যক্ষেত্র মনে করার তৌফিক দান করুক। আমিন।
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
@@AbdullahBinArshad উম্মত থেকে খারিজ হয় নাই। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলসেন বছরের অর্ধেক রোজা রাখতে। মানে কয়েকদিন রেখে কয়েকদিন না রাখলে সমস্যা নেই। এখানে উনি মহানবী সাঃ এর একটি আদেশ অমান্য করেছেন। হয়তো উনি গরীব তাই রোজা রাখা অভ্যাস হয়ে গেছে
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
@@mohammadjobayerhassan5456 দুঃখিত ভাই । আসলে আমি ক্লাস 8 থেকে বাইরে থাকি । প্রায় 6 বছর থেকে বাইরে থাকি । মাঝে মাঝে গ্রামে যাই । আর আমার ইউনিয়ন কুড়িগ্রাম জেলার দ্বিতীয় বৃহত্তম ইউনিয়ন । এত বড় ইউনিয়ন এ কিভাবে জানবো উনি কোথায় থাকেন । তবে এবার বাসা গেলে ওনাকে খোঁজার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ ।
আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহ আল্লাহ তুমি মুরুব্বীরা দীর্ঘ হায়াত দাও আল্লাহ ৪০ বছর ধরে সে রোজা রাখতাছে আল্লাহ তার মনের আশা তারা দীর্ঘ হায়াত দিয়ে আল্লাহ তারা দীর্ঘ হায়াত দল্লা তোমার খেদমত করতে ওরা সে যেন তোমার গুণ করতে হবে আল্লাহ সুস্থ রেখ আমিন
আইয়ামে বীজের তিনদিন রোজা সারা মাসের রোজার সমান হয়ে যায় এছাড়া সোম ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখা ব্যাপারে অনেক গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে কেউ যদি এর চেয়েও বেশি সক্ষম হয়ে থাকে তাহলে তিনি যেন দাউদি রোজা রাখেন দাউদি রোজা হল একদিন পরপর একদিন রোজা রাখা এর চেয়ে বেশি করা হাদিসে একেবারেই নিষেধ করা আছে তাই আপনার কথা একেবারেই ঠিক আপনি সঠিক কথা বলেছেন ধন্যবাদ ভাই
ভালো কিছু খেতে পারে না, ভালো জায়গায় থাকতে পারে না, তবুও তাঁর মুখে শান্তির হাসি, আলহামদুলিল্লাহ
ঠিক
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
এই ব্যাপারে একটা হাদিস আছে। তিন লোক মোহাম্মদ সঃ এসেছিলো। তাদের মধ্যে একজন বল্লো আমি সারাজীবন রোজা রাখবো একইভাবে তিনজন তাদের ইচ্ছার কথা মুহাম্মাদ সঃ এর কাছে বলার পরে তিনি তাদেরকে বলেছিলেন তোমরা আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত না। কারন ইসলামে ইবাদতের সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে। এখানে বাড়াবাড়ি করতে মানা করা হয়েছে। মুর্খের মতো ইবাদত করলেই হয়না।
আলহামদুলিল্লাহ
এরকম লোক আছে বলেই পৃথিবী এখনও টিকে আছে।চাচাকে হাজারও সালাম🤲🤲🤲🤲🤲।
Protidin roja rakha jayna vai.emon bohu din ache jesob din e roja rakha jabena.onar dharona vul.
@@truebangla3345 Oni bolloi to ja 5din roja rakhe na
Sob misa kotha,news a asar jnne
sara bosor roja rekhe lav nai kicui hobena
sara bosor roaj rakha islam a nissiddo ace age janun
সে গরীব না,,,, সে-ই কামিয়াব, প্রকৃত ধনী। 👍❤️
He bhi ar amer ki kore 😔😔. Amra prokito koreb😥
ভাই আপনি কি বলেছেন
Hmm
@@mahadimahadi7802 একজনকে বলতে দেখলাম,
"উনি গরীব মানুষ" সেই মানুষের কথার প্রতিউত্তরে এই কমেন্ট করলাম।
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে আমাকে সকল মোসলমানদের তৌফিক দেন
তিনি প্রমান করে দিলো যে রোজা রাখলে মানূষ দুরর্বল হয় না.❤
এমন মানুষদের জন্য অবশ্যই আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা উত্তম পুরস্কার রেখেছেন
সবচেয়ে উত্তম রোজা দাউদ আঃএর রোজা যা ছিল একদিন পরপর। প্রতিদিন রোজা রাখার অনুমতি আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাঃ দেননি এবং নিজেও করেননি। আর তিনি বলেছেন,"যদি কেউ এমন আমল করে যা আমাদের দ্বীনে নেই তা প্রত্যাখ্যাত"। তিন ব্যাক্তি রাসূল সাঃ ইবাদত কম মনে করে বলল তিনিতো নবী আগে পরের সব গুনাহ ক্ষমা করা হয়েছে আমাদের কমে হবে না তাদের একজন বলল,আমি সারাজীবন রোজা রাখব কখনও বাদ দিবো না একথা রাসূল সাঃ জানতে পেরে বললেন যে আমার সুন্নাত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় সে আমার উম্মত নয়। নিঃসন্দেহে চাচার এই আমল তাকে পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
রোযা যে স্বাস্থের জন্যও ভালো সেটা ওনাকে দেখেই বুঝা যায়।
মাশাআল্লাহ! সুবহানআল্লাহ! আলহামদুলিল্লাহ!!!
রোজা রাখলে যদি আল্লাহ খুশি হত তাহলে পথের ভিখারিরা আগে আল্লাহ পেত। যত্তসব ধর্মীয় গোড়ামী
সবচেয়ে উত্তম রোজা দাউদ আঃএর রোজা যা ছিল একদিন পরপর। প্রতিদিন রোজা রাখার অনুমতি আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাঃ দেননি এবং নিজেও করেননি। আর তিনি বলেছেন,"যদি কেউ এমন আমল করে যা আমাদের দ্বীনে নেই তা প্রত্যাখ্যাত"। তিন ব্যাক্তি রাসূল সাঃ ইবাদত কম মনে করে বলল তিনিতো নবী আগে পরের সব গুনাহ ক্ষমা করা হয়েছে আমাদের কমে হবে না তাদের একজন বলল,আমি সারাজীবন রোজা রাখব কখনও বাদ দিবো না একথা রাসূল সাঃ জানতে পেরে বললেন যে আমার সুন্নাত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় সে আমার উম্মত নয়। নিঃসন্দেহে চাচার এই আমল তাকে পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
@@MDMominul-sn5kt আল্লাহ পাক আপনাকে হেদায়েত করুক...
@@gazidawah1155 আমিন মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ভালো লাগলো বিডিওটা
@@salmasalmai5244 অনেক শিক্ষনীয় বিষয় আছে এতে যা শুধু বোধশক্তি সম্পন্ন বুজর্গ গনই বুঝতে সক্ষম।
ধন্যবাদ।
এমন ভালো একটা নিউজকে বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরার জন্য, DBC News কে ধইন্যবাদ
সবাই সাবস্ক্রাইব করে সাথে থাকুন আশা করি ভালো কিছু পাবেন
এটা নিউজ ভালো হতে পারে, কিন্তু কাজটা ভালোনা। সুন্নাহ বিরোধী কাজ
@Miftahul Jannat Sanjida সুন্নাহ বিরুধি কাজ কি ভাবে হল।?ব্যাখ্যা করেন।
@@miftahuljannatsanjida6615 বছরে ৫ দিন রোজা রাখা হারাম।উনি তো এই পাঁচদিন রোজা রাখা থেকে বিরত থাকছেন।তাহলে সুন্নাহ বিরোধী কেন হবে??দিনে নিষিদ্ধ সময়ে নামাজ পড়া হারাম। এই নিষিদ্ধ সময় ছাড়া কেউ যদি সারাদিন নামাজ পড়ে সেটাকে ও আপনি সুন্নাহ বিরোধী বলবেন??
@@miftahuljannatsanjida6615 বর্তমানে যেই হারে চারিদিকে হারামের ছড়াছড়ি আমি মনে এই কাজটায় একমাত্র হারাম খাবার থেকে উনাকে বাচাতে পারতেছে।রোজার কারণে উনি অন্যের দেওয়া খাবার থেকে বিরত থাকতে পারতেছে।আর এখন শতকরা ৯৯% মানুষ হারামের সাথে জড়িত।তাই আমি মনে হারাম থেকে বাঁচতে এটা সর্বোত্তম পন্থা।
এসব মানুষ দের ঈমানী, শক্তি তেই
হয়তো মহান আল্লাহ পাক এই পূথিবীকে টিকিয়ে রেখেছেন,
আলহামদুলিল্লাহ,
দুনিয়াটা টিকে আছে এমন মানুষের জন্য,আল্লাহ ওনাকে নেক হায়াত দান করুন
আমীন
আমিন
আমিন
Amin
আই লাভ ইউ আল্লাহ আই লাভ ইউ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ এই চাচার জন্য মনের ভিতর থেকে দোয়া রইল আল্লাহ তুমি তাকে নেক হায়াত দান করুক আল্লাহ এই লোককে সরাসরি একবার দেখার জন্য তৌফিক দান করো আমিন
দুনিয়া টা সুন্দর এমন মানুষের জন্য আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক
গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ)
অধ্যায়ঃ ৬৭/ বিয়ে (كتاب النكاح)
হাদিস নম্বরঃ ৫০৬৩
৬৭/১. বিয়ে করার অনুপ্রেরণা দান। শ্রবণ করিনি এ ব্যাপারে আল্লাহ্ তা‘আলা বলেনঃ ‘তোমরা নারীদের মধ্য হতে নিজেদের পছন্দ মত বিয়ে কর।’ আন-নিসা ৪ঃ ২)
৫০৬৩. আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, তিন জনের একটি দল নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ‘ইবাদাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার জন্য নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর স্ত্রীদের বাড়িতে আসল। যখন তাঁদেরকে এ সম্পর্কে জানানো হলো, তখন তারা ‘ইবাদাতের পরিমাণ কম মনে করল এবং বলল, নবীসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে আমাদের তুলনা হতে পারে না। কারণ, তাঁর আগের ও পরের সকল গুনাহ্ ক্ষমা ক’রে দেয়া হয়েছে। এমন সময় তাদের মধ্য থেকে একজন বলল, আমি সারা জীবন রাতভর সালাত আদায় করতে থাকব। অপর একজন বলল, আমি সব সময় সওম পালন করব এবং কক্ষনো বাদ দিব না।
অপরজন বলল, আমি নারী সংসর্গ ত্যাগ করব, কখনও বিয়ে করব না। এরপর রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের নিকট এলেন এবং বললেন, ‘‘তোমরা কি ঐ সব লোক যারা এমন এমন কথাবার্তা বলেছ? আল্লাহর কসম! আমি আল্লাহকে তোমাদের চেয়ে বেশি ভয় করি এবং তোমাদের চেয়ে তাঁর প্রতি বেশিঅনুগত; অথচ আমি সওম পালন করি, আবার তা থেকে বিরতও থাকি। সালাত আদায় করি এবং নিদ্রা যাই ও মেয়েদেরকে বিয়েও করি। [1] সুতরাং যারা আমার সুন্নাতের প্রতি বিরাগ পোষণ করবে, তারা আমার দলভুক্ত নয়।[2] [মুসলিম ১৬/১, হাঃ ১৪০১, আহমাদ ১৩৫৩৪] (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৪৬৯০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৪৬৯৩)
[1] যে কোন ‘ইবাদাতের ক্ষেত্রে ‘ইবাদাতের সময়, পরিমাণ, স্থান, অবস্থা ইত্যাদির দিকে খেয়াল রাখতে হবে। আবেগ তাড়িত হয়ে ফারযের মধ্যে যেমন কম বেশি করা যাবে না; তেমনি সুন্নাতের ক্ষেত্রেও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নির্দেশ বা তার ‘আমালের পরিবর্তন করা যাবে না। নফল ‘ইবাদাতেও কারো সময় থাকলে বা নিজের খেয়াল খুশি মত করা ইসলাম সমর্থিত নয়। ইসলামে সলাত, সওমের পাশাপাশি ঘুমানো, বিয়ে করা, বাণিজ্য করা ইত্যাদিও ‘ইবাদাতের মধ্যে গণ্য যদি তা সাওয়াবের আশায় এবং সঠিক নিয়মানুসারে পালন করা হয়। কিন্তু যদি কেউ সার্বিক দিক থেকে সমর্থ হওয়া সত্ত্বেও রসূলের সুন্নাতের প্রতি অনীহা ও অবিশ্বাসের কারণে বিয়ে পরিত্যাগ করে, তাহলে সে রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর তরীকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। [2] আল্লাহ তা‘আলা মানুষকে যে প্রকৃতি, বৈশিষ্ট্য ও চাহিদা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন সেগুলোকে উপেক্ষা করে আল্লাহর প্রিয়পাত্র হওয়া তো দূরের কথা, মানুষ মানুষের স্তরেই থাকতে পারবে না। মানুষ অতিরিক্ত খাদ্য খেলে বা একেবারেই খাদ্য পরিত্যাগ করলে তার বেঁচে থাকা নিয়েই আশঙ্কা দেখা দিবে। একাধারে সওম পালন করলেও একই অবস্থা দেখা দিবে। তাই আল্লাহর রসূল আমাদেরকে এমন শিক্ষা দিয়েছেন যাতে আমরা মানুষ হিসেবে স্বাভাবিক জীবন যাপন করেও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি। জীবনের যে কোন ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক পন্থা অবলম্বন করলে দুর্ভোগ ও বিপর্যয় আসবে। খ্রীস্টান পাদ্রীদের অনুসৃত বৈরাগ্যবাদ ও দাম্পত্য জীবনের প্রতি লোক-দেখানো অনীহা তাদের অনেককেই যৌনাচারের ক্ষেত্রে পশুর স্তরে নামিয়ে দিয়েছে। ইসলামে নারী-পুরুষের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনের একমাত্র বৈধ পন্থা হল বিবাহ। পরিবার গঠন, সংরক্ষণ ও বংশ বিস্তারের জন্যই বিয়ে ছাড়া আর কোন বিধি সম্মত পথ নেই। এর মাধ্যমেই ব্যক্তি ও পারিবারিক জীবন পবিত্র ও কলূষমুক্ত হয়ে নৈতিকতার সর্বোচ্চ শিখরে উন্নীত হতে পারে। এ জন্যই ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার আশঙ্কা করলে আল্লাহর চিরাচরিত বিধান এবং নাবী -এর সুন্নাত হিসেবে বিয়ে করা ফরয আর এ অবস্থায় অর্থনৈতিক দিক থেকে সমর্থ না হলে সওম পালন করার বিধান দেয়া হয়েছে। আবার শারীরিক দিক থেকে সমর্থ হলে আর ব্যভিচারে লিপ্ত হবার আশঙ্কা না থাকলে বিয়ে করা মুসতাহাব। আর যৌবিক চাহিদা শূন্য হলে বিয়ে করা মুবাহ্। আবার এ অবস্থায় যদি মহিলার পক্ষ থেকে তার বিয়ের উদ্দেশ্যই নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে তাহলে এরূপ স্বামীর শারীরিকভাবে সমর্থ নারীকে বিয়ে করা মাকরূহ। কিন্তু যদি কেউ সার্বিক দিক থেকে সমর্থ হওয়া সত্ত্বেও রসূলের সুন্নাতের প্রতি অনীহা ও অবিশ্বাসের কারণে বিয়ে পরিত্যাগ করে, তাহলে সে রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর তরীকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। হাদিসের মানঃ সহিহ
আল্লাহ তুমি ওনার নেক মকসুদ পুরো কর আমিন
@@zaherulislam2106
হাদিস পড়ুন তাহলে জানতে পারবেন ইসলাম কারো মন মতো পালন করলেই হবেনা
এইরকম মানুষ আছে বলেই দুনিয়া এখনো টিকিয়ে আছে আল্লাহ চাচার সব গুলো রোজা কবুল করুন আমিন 🤲
মাশাআল্লাহ আল্লাহ এই রকম মানুষ আছে বলেই পৃথিবীটা এখনো আল্লাহ রাখছে
Tumi ki tar Sathe beheste jete Chao??? Gie ki korbe??? Apple khabe??
@@kzamnarif7108 এসব কি বলেন আজব
@@saminaakter9954 😂😂😂 asholei!! Kintu asholei beheste gie korbe ki?
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ তাকে নেক হায়াত দান করুক
@Sajibur Rahman Tumi tomar Ashe oasher manushke vule jaio na...nijeder moddhe bived koiro na..sokol dhormer manush SoMo morjadai boshobash koro..sonkha loghur upore ottachar koro na...onno dhormoke somman koro...bom mira maush hotta koro na..jihad er name prithibitai dojokh banaio na...Ami manush hoiei bole dilam Tumi behesto pabe...ei duniar matitei...🌿🌿
আল্লাহ্,,,, ঐএলাকার ভাইদের দৃষ্টি অাকর্ষন করছি। তার পাশে দাড়াঁনোর জন্য
চোখে পানি চলে আসলো❤❤😥😭
জান্নাতি মানুষ ❤❤
নিশ্চয় উনি আল্লাহর ওলি ❤❤
আহহ! হাসিমুখটা আর আমলের জোর দেখে মনটা ভরে গেলো।
আল্লাহ তাকে দুনিয়ায় শান্তি আর আখিরাত এ জান্নাত দান করুক।
আমিন!
সবচেয়ে বড় কথা, কঠোর ইবাদতের মধ্যেও এই ব্যক্তি নিজের জীবিকা অর্জনের কাজও ঠিকমতো করে যাচ্ছেন।
একটি মহৎ দৃষ্টান্ত।
এই ব্যাপারে একটা হাদিস আছে। তিন লোক মোহাম্মদ সঃ এসেছিলো। তাদের মধ্যে একজন বল্লো আমি সারাজীবন রোজা রাখবো একইভাবে তিনজন তাদের ইচ্ছার কথা মুহাম্মাদ সঃ এর কাছে বলার পরে তিনি তাদেরকে বলেছিলেন তোমরা আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত না। কারন ইসলামে ইবাদতের সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে। এখানে বাড়াবাড়ি করতে মানা করা হয়েছে। মুর্খের মতো ইবাদত করলেই হয়না।
আলহামদুলিল্লাহ খুবই ভালো
দুনিয়ার জমিনে একজন মুমিন মুসলমানগণ
থাকতেও কেয়ামত হবেনা,
এটা আল্লাহর কোরআনের হুকুম।
উনার কন্টাক্ট নাম্বার দিন পাশে দাঁড়াব ইনশাআল্লাহ
মনটা ভরে গেল,,, এমন মানুষ আছে বলেই পৃথিবীতে আল্লাহর রহমত আছে
এই ব্যাপারে একটা হাদিস আছে। তিন লোক মোহাম্মদ সঃ এসেছিলো। তাদের মধ্যে একজন বল্লো আমি সারাজীবন রোজা রাখবো একইভাবে তিনজন তাদের ইচ্ছার কথা মুহাম্মাদ সঃ এর কাছে বলার পরে তিনি তাদেরকে বলেছিলেন তোমরা আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত না। কারন ইসলামে ইবাদতের সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে। এখানে বাড়াবাড়ি করতে মানা করা হয়েছে। মুর্খের মতো ইবাদত করলেই হয়না।
Ha ha ha
Right
এক মাস ফরজ✔️এক বছর চল্লিশ বছর❌
@@rezaulrezaul6549 nofol , onk sowab pabe
আফসোস আমার নিজের জন্য!😢
অনার আমলের তুলনায় হয়তো আমার নিজের আমল কিছুই না। অনাকে দেখে আমি নিজেই লজ্জিত এবং ঈর্ষান্বিত উভয়ই! মা শা আল্লাহ্, তাবারাকাল্লাহ্।
আল্লাহ্ অনাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের বাসিন্দা বানাক এবং আমার মতো অধম কেউ সেই তৌফিক দান করুক। আমিন।
সত্যি কান্না চলে আসছে এখনো পৃথিবীতে ভালো মানুষ আছে
এই ব্যাপারে একটা হাদিস আছে। তিন লোক মোহাম্মদ সঃ এসেছিলো। তাদের মধ্যে একজন বল্লো আমি সারাজীবন রোজা রাখবো একইভাবে তিনজন তাদের ইচ্ছার কথা মুহাম্মাদ সঃ এর কাছে বলার পরে তিনি তাদেরকে বলেছিলেন তোমরা আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত না। কারন ইসলামে ইবাদতের সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে। এখানে বাড়াবাড়ি করতে মানা করা হয়েছে। মুর্খের মতো ইবাদত করলেই হয়না।
Eta Islam na
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
@@AbdullahBinArshad sotto bolsen
ঠিকিই বলছেন ভাইয়া🥺
এই রকম মানুষ আছে বলেই,পৃথিবী বেঁচে আছে।DBC k thanks
আপনি কি ভাবে এমন কথা বললেন আপনি পৃথিবীর ভবিষ্যৎ বলে দিলেন কথা গুলো ভেবে বলবেন শিরিক হবে এমন কথা বলা উচিত না আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত ও সঠিক বুঝ দান করুক আমিন
Hadis poren jante parben... Sara bocor roja rakha rasuler adesh er biruddhe... Sohi bukhari te clear ache.
😃😃
হা হা
আল্লাহ এখনো পৃথিবীতে অনেক সুন্দর মানুষ রেখেছে
সুবাহানাল্লাহ
তাঁর চেহারাতে কি সুন্দর নূর, আলহামদুলিল্লাহ।
কমেন্ট পডতে এসে কান্না চলে আসছে। আল্লাহ ওয়ালাদের দায়িত্ব আল্লাহ নিজেই নিয়ে নেন💕
সে হলো আসল সত মানুষ এবং সত মুসলমান এবং ভালো মানুষ তাদের জন্যই আজ আমরা দুনিয়া ঠিকে আছে, কে কে একমত জানাবেন
আমার বাড়ির পাশে গ্রামেই এই মহান মানুষের বাড়ি।।খুব ভালো মানুষ উনি।।আল্লাহ তাকে নেক হায়াত দান করুক
।❤️❤️
আপনার বারি কই
অনার সাথে যোগাযোগ করতে চাই, যদি আপনি সহায়তা করেন। ধোঁকাবাজ থেকে দূরে থাকতে চাই, রমযান চলমান
ভাই আমি কখনো ধোঁকাবাজি করি না।।আপনি সত্যতা যাচাই করে যোগাযোগ করতে পারেন।।আপনি উনাকে সাহায্যে করতে চাইলে আপনাকে উনার সাথে সরাসরি ভিডিও কলে কথা বলায় দিতে পরবো।।
@@mdibrahimsheikh5933 কুড়িগ্রাম এর হলোখানা ইউনিয়ন
আমিন
সবচেয়ে উত্তম হচ্ছেন একদিন বাদ দিয়ে একদিন রোজা রাখা।।রাসূল স: ই বলেছেন।।হাদিস।।
ওয়াজে ও বড় বড় কিতাব পড়লে জানা যায় নবীর সাহাবীদের কথা বুজা যায় তাদের কষ্টের মাজেও এক আল্লাহ কে ভালোবাসার কথা আজ এত বছর পরও আল্লাহর প্রেমিক বান্দা দেখে এতো ভালো লাগলো বলে বুজাতে পারব না ভাই আমার।আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করেন আমিন।
হামার কুড়িগ্রাম,, মাশাল্লাহ,, আল্লাহ উনাকে দীর্ঘজীবী করুক,, আর সুস্থ রাখুক,,
কত মানুষ একমাস রোজা রাখতে পারেনা আর চাচা চল্লিস বছর দরে রোজা থাকছে আলহামদলিল্লাহ চাচাকে আল্লাহ হায়াত দান করোক এবং মিত্যুর পর জান্নাত দান করোন আমিন
Subahanallaha
Eta bidaat eta sunnot torika noy
Age soriot jene tarpor montobbo ba comment korun
Jeta amader rasul ( aw) korenni abong sahabi der ke nished o koresen
Luk dekanu ibadat allah kobul korenna
আল্লাহ এরকম মানুষের জন্যই আমাদের মত পাপীদের যুগ যুগ ধরে রহমত দিয়ে আসছেন, আল্লাহ তুমি তার সাথে আমাদেরকেও তোমার নেক বান্দা হিসেবে কবুল করো 🙏😢।
৬৩ বছরেও যিনি একটি মিথ্যা বলেনি তিনি হলেন প্রিয় হযরত মুহাম্মাদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ❤❤❤
কোন গাজাখোর এই কথা বলছে?
সুবাহানাল্লাহ
সুবাহানাল্লাহ
সুবাহানাল্লাহ
সুবাহানাল্লাহ
চাচাকে হাজার সালাম। সেই জন্য চাচা আল্লাহ এবং রাসুলুল্লাহ সাঃ এর আদশ্ বজায় রেখে রোজা পালন করে যাচ্ছেন। আমিন
আমিন
মাশাআল্লাহ ❤️ সোবহানাল্লাহ ❤️
এনারাই জান্নাতের পাখি। আল্লাহ আমাদেরও ওনার মত তাক্ওয়া ওয়ালা বানিয়ে দিন।
এমন প্রতিকুলতায় জীবন যাপন করে ও চাচার মুখ থেকে একবারের জন্য ও হাসি সরে নাই। এ দেখে মন থেকে একটা কথাই বার বার আসছে.... আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
@@AbdullahBinArshad এভাবে বলা ঠিক নয়। এভাবে রোজা রাখা নিষিদ্ধ নয়, বরং হতে পারে মাকরুহে তানজিহ। ওনার ভালো লাগছে তােই ওনি রাখছেন। নবীজি (সঃ) একদিন সিয়াম পালন ও একদিন সিয়াম না রাখা এভাবে সিয়াম পালন সর্বোত্তম বলেছেন।
@@AbdullahBinArshad j 5 din roja rakha haram...se 5 din rakhe nai..vlo kri sunen khbr ta......abdul kader jilani jiboni pren nai j tini sara bsr roja diye gesen bsr pr bsr........j 5 din roja rakha haram kre dilen allah, sedin kre dey nai...
আমি কথা বলার ভাষা হারাইয়া ফেলছি,অচিরেই চোখে জল পরছে, আল্লাহকে কতটা ভালো বাসলে ৪০ বছর রোজা রাখা যায়
মাশাআল্লাহ।
প্রকৃত সুখি মানুষ😊
হাসি দেখলেই বুঝা যায় ❣️
আলহামদুলিল্লাহ, ইয়া আল্লাহ আপনি হায়াতে তাইয়েবা দান করুন আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ!!! উনাকে হাজারও সালাম .আল্লাহ যেন উনাকে সবসময় সুস্থ রাখেন।
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
@@AbdullahBinArshad এভাবে বলা ঠিক নয়। এভাবে রোজা রাখা নিষিদ্ধ নয়, বরং হতে পারে মাকরুহে তানজিহ। ওনার ভালো লাগছে তােই ওনি রাখছেন। নবীজি (সঃ) একদিন সিয়াম পালন ও একদিন সিয়াম না রাখা এভাবে সিয়াম পালন সর্বোত্তম বলেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ, চাচার জন্য অনেক অনেক দোয়া রইল, আল্লাহ তাকে নেক হায়াত দারাজ করুক। আমিন
চাচার কাছে দোয়া চাওয়া দরকার।
আলহামদুলিল্লাহ্
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
আমিন
@@AbdullahBinArshad কারেক্ট বলেছেন। উনি নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এবং অন্যরা আবেগ সামাল দিতে না পেরে ক্ষতিতে পড়ছেন। এটাই অধিকাংশ ।
রোজা মুসলিমদের জন্য নিয়ামত, ইফতারের সময় পানিটা মুখে দিলেই সে নেয়ামত বোঝা যায়।
আলহামদুলিল্লাহ
আমি উনাকে ব্যাক্তিগতভাবে চিনি ও জানি।
আমার জন্ম থেকেই দেখি উনি রোজা রাখেন.......
আল্লাহ উনার মনের আশা পুরন করুক। আমিন।
উনার কন্টাক্ট নাম্বার দিন পাশে দাঁড়াব ইনশাআল্লাহ
ওনার ফোন নাম্বার টা ম্যানেজ করে দিন এমন সত্য ব্যক্তির সাথে কথা বলতে পারলেও আত্মাশান্তি মিলবে। যতটুকু সদ্য পাশে দাড়াব ফোন নাম্বার ম্যানেজ করে দিন।
Vi bása koi
vai allahar bandar phone nimber ta diben???
ভাই উনার নাম্বার কি দিতে পারবেন?
এমন অনেকেই আছে যারা দুনিয়ায় অবিখ্যাত কিন্তু আশমানে তারা অনেক বেশি বিখ্যাত❤️❤️❤️
ইনশাআল্লাহ আল্লাহ চাচাকে উত্তম প্রতিদান দিবেন পরোকালে❤️
আলহামদুলিল্লাহ
সবচেয়ে উত্তম রোজা দাউদ আঃএর রোজা যা ছিল একদিন পরপর। প্রতিদিন রোজা রাখার অনুমতি আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাঃ দেননি এবং নিজেও করেননি। আর তিনি বলেছেন,"যদি কেউ এমন আমল করে যা আমাদের দ্বীনে নেই তা প্রত্যাখ্যাত"। তিন ব্যাক্তি রাসূল সাঃ ইবাদত কম মনে করে বলল তিনিতো নবী আগে পরের সব গুনাহ ক্ষমা করা হয়েছে আমাদের কমে হবে না তাদের একজন বলল,আমি সারাজীবন রোজা রাখব কখনও বাদ দিবো না একথা রাসূল সাঃ জানতে পেরে বললেন যে আমার সুন্নাত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় সে আমার উম্মত নয়। নিঃসন্দেহে চাচার এই আমল তাকে পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
আমি আবেগ আপ্লুত কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি হয়তো এমন মানুষদের জন্যই পৃথিবী এখনো টিকে আছে
erokom pagol chagol dui ekta thakbei.
Ami tow khede oi fellam
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ পাক জানো কবুল করে আমিন ছুমা আমিন এজন্যই মানুষ বলে সত সঙ্গে স্বগবাস
তার রোজা যেন আল্লাহ তালা কবুল করে
আমরা সঠিকভাবে খেয়েও সুস্থ থাকতে পারিনা আর তিনি রোজা রেখে এতটা সুস্থ আছেন এখনও আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
সব আল্লাহর রহমত ভাই
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
ভালো কাজ
আমি আমার জীবনে যত ভালো খবর শুনেছি, এর মধ্যে এ খবরটাই অন্যতম। মনে থেকে বলছি, আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ। হ্যাঁ আল্লাহ উনার মতো আমাদেরও কবুল করুন।
মনটা ছুয়ে গেলো তাঁহার জীবনের মান জেনে,,
আল্লাহ তুমি মহান,,তোমার মহান দৃষ্টিতে এই বান্দাকে কবুল করুন (আমীন)
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
এ ধরনের ভালো মানুষের জন্যই তো এতো আজাব গজবের মধ্যে বেচে আছি ।আল্লাহ্ যেন তার এবাদত কবুল করেন।আমিন
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
তুমি একদিন রোযা রাখো এবং একদিন রাখিও না।এপদ্ধতিতে দাউদ আলাইহিস-সালাম রোযা রাখতেন।এবং এটাই সর্বোত্তম পদ্ধতি।(সহীহ বুখারী-১৯৭৬)
গুরুজনের মুকে শুনেছি দুনিয়াতে ১ জন ইমানদার ব্যক্তি থাকলে আল্লাহ দুনিয়া ধংশ করবেন না.... সুবহানাল্লাহ....
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
@@AbdullahBinArshad reference?
SubahanAllah
@@AbdullahBinArshad proved dekhan
@@AbdullahBinArshad
খারিজ হয়ে গিয়েছেন এই সাপেক্ষে যুক্তি দেখান
সহীহ রেফারেন্স এর মাধ্যমে ।
আলহামদুলিল্লাহ
নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক আপনার জন্য উপযুক্ত পুরষ্কারের ব্যাবস্থা করবেন।
সুবহানাল্লাহ, মাশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহ্ তাকে শ্রেষ্ঠ পুরুস্কার দিবেন ❤️❤️❤️
ইয়া আল্লাহ চাচাকে ইহকাল ও পরকালে শান্তি দান করুন আমীন
আমিন
আমিন
য়াদের সামর্থ আছে,, মানুষটাকে সাহায্য করুন। যাতে করে উনি কঠোর পরিশ্রম বিহীন রোজা পালন করতে পারে৷
Hm plz... Unake help koren. Vaiera. Bonera
আলহামদুলিল্লাহ মহান আল্লাহপাক কবুল করুন (আমিন)।
চাচার আদর্শ লোভহীন, এরকম জীবন অনেক দামী তবে সবার কাছে নয়, একেই বলে বন্দেগী জীবন, আলহামদুলিল্লাহ্
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
এভাবে কি টানা রোজা রাখা যায় না ভাই????
@@AbdullahBinArshad apna re k koice?
ঠিক বলেছেন@@AbdullahBinArshad
@@AbdullahBinArshadএকটানা রোজা রাখাকে রাসূল সাল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিরুৎসাহিত করেছেন। তবে একটানা রোজা রাখলে কোন গুনাহ বা ইসলাম থেকে বেরিয়ে যাওয়া এমন কোন কিছুর সম্ভাবনা নেই।
আল্লাহ তুমি আমাদের সবাইকে (যারা রোজা রাখতে ইচ্ছুক) এই মুরুব্বির মত এই ভাবে আজীবন সারা বছর রোজা রাখার তৌফিক দান করো। আমীন।
আল্লাহ পাক উনার মনের বাসনা পূরণ করুক আমিন
মাশআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ ওনাকে সুদীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন আমিন সুম্মা আমিন
কত সুন্দর জীবন,,,এ থেকে আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিৎ,"আমরা চরমভাবে ব্যর্থ একদল শিক্ষিত সমাজ,যারা জীবনের প্রকৃত উদ্দেশ্য সম্পর্কে অজ্ঞ।"
Ha ha ha
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
Eta dia ki shikha pailen...?
@@moshiurkhan4360 লোকটার আর্থিক দৈন্যদশা বিরাজমান।।কিন্তু তারপরও ইমানদার ব্যক্তিরা তাদের দুর্বলাতকে কাজে লাগিয়ে জান্নাতের পথ সুগম করে,,,আমাদেরকেও পজিটিব হতে হবে।।সকল অবস্থাতেই বলতে হবে আলহামদুলিল্লাহ্।।
এমন মানুষ আছে বলেই আজও পৃথিবী টিকে আছে,,হাজারো সালাম উনাকে,,, আল্লাহ যেন উনাকে সবসময় এমন ভাবেই সুস্থ রাখেন।।
আল্লাহ পাক উনার উত্তম বদলা দান করুক
শিক্ষা নেওয়া উচিৎ!
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে দ্বীনের সহীহ্ বুঝ দান করুন (আমিন)🤲🤲
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
লোট টি কে দেখেই বোঝা কতটা সহজ সরল ভালো মনের মানুষ 🥰
তিনিই তো প্রকৃত মুসলিম,
যিনি আল্লার রাস্তায় জান,মাল, জিবন-যৌবন, সুখ-দুঃখ কে কোরবান করেছেন।
আল্লাহ আমাদের কেও এমন খাটি মুসলিম হওয়ার তৌফিক দান করুন।
আমিন।।।
সবচেয়ে উত্তম রোজা দাউদ আঃএর রোজা যা ছিল একদিন পরপর। প্রতিদিন রোজা রাখার অনুমতি আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাঃ দেননি এবং নিজেও করেননি। আর তিনি বলেছেন,"যদি কেউ এমন আমল করে যা আমাদের দ্বীনে নেই তা প্রত্যাখ্যাত"। তিন ব্যাক্তি রাসূল সাঃ ইবাদত কম মনে করে বলল তিনিতো নবী আগে পরের সব গুনাহ ক্ষমা করা হয়েছে আমাদের কমে হবে না তাদের একজন বলল,আমি সারাজীবন রোজা রাখব কখনও বাদ দিবো না একথা রাসূল সাঃ জানতে পেরে বললেন যে আমার সুন্নাত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় সে আমার উম্মত নয়। নিঃসন্দেহে চাচার এই আমল তাকে পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
এই ব্যাপারে একটা হাদিস আছে। তিন লোক মোহাম্মদ সঃ এসেছিলো। তাদের মধ্যে একজন বল্লো আমি সারাজীবন রোজা রাখবো একইভাবে তিনজন তাদের ইচ্ছার কথা মুহাম্মাদ সঃ এর কাছে বলার পরে তিনি তাদেরকে বলেছিলেন তোমরা আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত না। কারন ইসলামে ইবাদতের সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে। এখানে বাড়াবাড়ি করতে মানা করা হয়েছে। মুর্খের মতো ইবাদত করলেই হয়না।
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
@@MDMominul-sn5kt আপনার কথাগুলো ঠিক আছে, কিন্তু উনি সহজ সরল মানুষ , আল্লাহর ভালবাসা ও আল্লাহর রাসুলের ভালবাসা থেকে এটা করছেন। আর সবকিছুর চুড়ান্ত ফায়সাল তো আল্লাহর কাছেই।
আমিন। আল্লাহ তাআলা যেন তাকে কবুল করেন।
মাশাল্লাহ আল্লাহ সর্বোচ্চ প্রতিদানই দিবেন দোয়া রইল
জান্নাতমূখী মানুষটার মুখ দেখে একটা আত্নতৃপ্তি চলে আসলো ❤️❤️❤️
আল্লাহ ওনার আমলগুলো কবুল করুক আমিন।
আল্লাহ ওনাকে সুস্থ ও ভালো রাখো।
আমরা এবাদত করি সেটা কেমন জে ৩০ টা রোজা রাখতে পারিনা অনেকে
আর উনি আমাদেরকে চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিলো সুবহানাল্লাহ
আল্লাহর জান্নাত তো আপনার জন্যই কাকা। আল্লাহ আপনাকে ভালো রাখুন
মহান আল্লাহ তায়লা তাকে হেফাজত করুন
সবাই সাবস্ক্রাইব করে সাথে থাকুন আশা করি ভালো কিছু পাবেন
চাচার শরিলে এখনো যে শক্তি আরো ৭৫ বছর বাঁচবে ইনশাআল্লাহ 💚
😳😳😳😳😳😳
@@khadizaparvin4309 খাদিজা আমাদের মা নবী মুহাম্মদ সাঃ য়ের স্ত্রীর নাম ছিলো, নাম টা আমি অনেক অনেক ভালো বাঁশি, আমি বিয়ে করলে আল্লাহ যেনো আমাকে একটা মেয়েদেন সেই মেয়ের নাম রাখবো খাদিজাতুল কোবরা 🤲
সেরা একটা বাক্য - ইনছান আলী মনে করেন তার জন্য অপেক্ষা করছে আকিরাতের রাজত্ব। আলহামদুলিল্লাহ্, আল্লাহ তার মত আমাদের কেও ইহকাল কে যেন পরকালের শস্যক্ষেত্র মনে করার তৌফিক দান করুক। আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ এখনো পৃথিবীতে ভালো মানুষ আছে
কিছুই বলার ভাষা নেই, আল্লাহ তাঁর পরকালের জীবন সুখময় করুন! 🙏
ফ্রিজে পানি রাখলে যেমন ঠান্ডা হয়ে যায়। ঠিক তেমনি কোরআন পড়লে প্রাণটা ঠান্ডা হয়ে যায়, সুবহানাল্লাহ 🥰
সত্যিই কি কুরআন পড়েন?
Fridge e pani thanda na kore ar ekhane eshob comments na kore quran por. Naki porte paros na ???
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
@@AbdullahBinArshad উম্মত থেকে খারিজ হয় নাই। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলসেন বছরের অর্ধেক রোজা রাখতে। মানে কয়েকদিন রেখে কয়েকদিন না রাখলে সমস্যা নেই। এখানে উনি মহানবী সাঃ এর একটি আদেশ অমান্য করেছেন। হয়তো উনি গরীব তাই রোজা রাখা অভ্যাস হয়ে গেছে
@@mahbuvlog । মোবাইল দেখাইত সময় পায়না।কুরাআন পরে?
এই রকম মানুষ দুনিয়ায় আছে বলেই দুনিয়াটা এখনো টিকে আছে..মহান-আল্লাহ তায়ালা চাচাকে ইসলামের পক্ষে কবুল করুক..আমিন
আমিন,,,,,এই রকম ভালো মানুষ আছে বলেই আল্লাহ দুনিয়া এখন রেখেছেন
আজ নিউজ টা দেখে মন টা ভরে গেলে,, । আমাদের নাগেশ্বরী থানায় এমন একজন মহত ব্যক্তি আছে,,। আল্লাহ যেনো চাচাকে নেক হায়াত দান করে,,।
এই লোকটার জন্য কান্না পাচ্ছে তার মায়াবী হাসি।।
আল্লাহ তেনাকে উত্তম মর্যাদা দান করুন আমিন
আলহামদুলিল্লাহ্ এই চাচাকে হাজার সালাম,আল্লাহ্ যেন এই চাচাকে আখিরাতের বাদশাহ বানিয়ে দেন,,আল্লাহুম্মা আমিন।
আল্লাহ তালা যেন তাকে নেক হায়াত দান
ধন্যবাদ এটা তুলে ধরার জন্য,,,এতে অনেকে অনুপ্রানিত হবে ধর্মের প্রতি মহাব্বাত হবে
ইফতারের আগে ভিডিও টা দেখে মনটা ভরে গেলো🥰🥰🥰🥰🥰🥰😭😭😭😭😭😭😭আল্লাহ তুমি তাকে জান্নাত বাসী কর আমিন😭😭🥰🥰
অারে ভাই উনি বেঁচে অাছে। জীবিত ব্যাক্তির জন্য এই দোয়া করে কেউ? বলেন যে অাল্লাহ উনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুক।
Amin
এমন ধার্মিক লোক প্রতিটি ঘরে ঘরে আল্লাহ কায়েম করুক আমিন..❤️
আল্লাহ তায়ালা বৃদ্ধ এই মুরব্বি চাচাকে নেক হায়াত দান করুন। এবং চাচার রোজা গুলো কবুল করুন আমিন।
তিনি রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর উম্মত থেকে খারিজ হয়ে গেছে। একটানা এমন ছিয়াম রাখা ইসলামে নিষিদ্ধ। (অনেকেই আবেগে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করত পারেন, এটা আপনাদের ধর্মীয় অজ্ঞত)
মাশআল্লাহ। সত্যিকারের মানুষ। আল্লাহ তাআলা উনাকে দীর্ঘজীবী করুন। আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ ।
আমার ইউনিয়নের মানুষ আমি জানি না। কি হতভাগা আমি।
আল্লাহ ওনাকে সুস্থ রাখুক এটাই কামনা করি ।
বাসায় গিয়ে খোঁজখবর নিয়ে আসেন
ছি কতোটা নিজের মধ্যে আমরা হারিয়ে গেছি,একজন এমন লোক ইউনিয়নে আছে তাকেও চিনলেন না
@@mohammadjobayerhassan5456 দুঃখিত ভাই ।
আসলে আমি ক্লাস 8 থেকে বাইরে থাকি । প্রায় 6 বছর থেকে বাইরে থাকি । মাঝে মাঝে গ্রামে যাই ।
আর আমার ইউনিয়ন কুড়িগ্রাম জেলার দ্বিতীয় বৃহত্তম ইউনিয়ন । এত বড় ইউনিয়ন এ কিভাবে জানবো উনি কোথায় থাকেন ।
তবে এবার বাসা গেলে ওনাকে খোঁজার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ ।
@@mdnazrul3009 ইনশাআল্লাহ ভাই ।
দোয়া রাইখেন ।
@@mohammadjobayerhassan5456 mone hoi apni apnar elekar sob lokke chinen 😕😕
মাশা'আল্লাহ্,
আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন জনাব মোঃ ইনসান আলী সাহেবকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন, আমিন।
খুব সুন্দর একটা প্রতিবেদন,,, সাংবাদিক ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন। আল্লাহ পাক মহান।
একমাস রোজা রাকবে তাও আবার অজুহাত গেস্টিকের সমস্যা,আর ওনি,,,,,আল্লাহ ওনাকে সুস্থ রাখিয়েন আমিন
আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহ আল্লাহ তুমি মুরুব্বীরা দীর্ঘ হায়াত দাও আল্লাহ ৪০ বছর ধরে সে রোজা রাখতাছে আল্লাহ তার মনের আশা তারা দীর্ঘ হায়াত দিয়ে আল্লাহ তারা দীর্ঘ হায়াত দল্লা তোমার খেদমত করতে ওরা সে যেন তোমার গুণ করতে হবে আল্লাহ সুস্থ রেখ আমিন
আল্লাহ তার মনের সকল ইচ্ছে গুলো তুমি কবুল এ মঞ্জুর করে নিও!!
তার উপর নেক হায়াত দান কর!!
রমজান মাস ছাড়া অন্য মাসে একটানা রোজা রাখা নিষিদ্ধ।( হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর বাণী)
আমাদের দেশের মানুষের ধমীয় গেনের চেয়ে ধমীয় আবেগ বশি
৫ দিন,,
আইয়ামে বীজের তিনদিন রোজা সারা মাসের রোজার সমান হয়ে যায়
এছাড়া সোম ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখা ব্যাপারে অনেক গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে
কেউ যদি এর চেয়েও বেশি সক্ষম হয়ে থাকে তাহলে তিনি যেন দাউদি রোজা রাখেন
দাউদি রোজা হল একদিন পরপর একদিন রোজা রাখা
এর চেয়ে বেশি করা হাদিসে একেবারেই নিষেধ করা আছে
তাই আপনার কথা একেবারেই ঠিক আপনি সঠিক কথা বলেছেন ধন্যবাদ ভাই
সুবাহান আল্লাহ, সুবাহান আল্লাহ, সুবাহান আল্লাহ ❤️
চাচাজানের জন্য দোয়া আল্লাহ সুবহানু তা'আলা চাচার মঙ্গল করুন।