ধর্মের বিনিময় নেয়া আল্লাহর নিষেধ। তাদের পেছনে আনুগত্য করা আল্লাহর নিষেধ। সূরা ইয়াছিন ২১ নং আয়াত। এক্কেবারে হক কথা বলেছেন মাননীয় এমাম। অনেক ধন্যবাদ এবং তার সাথে অনেক অভিনন্দন জানাচ্ছি আমি।
আপনি যেটা কমেন্ট করলেন সেটা আপনি কোথা থেকে জানলেন আপনি কি আলেম আপনি কোরআনের ব্যাখ্যা কি জানেন শুধু শুধু কি দরকার আছে কমেন্ট করার এর দ্বারা ফেতনা সৃষ্টি হতে পারে কারণ এটা আগের যুগ না এখন একটা কথা বললে পৃথিবী ছড়িয়ে যেতে বেশিক্ষণ লাগে না না জেনে কোন কথা বলবেন না রিকোয়েস্ট
কি ভাই আপনি কি আলেমদের রেখে ওনার ফতুয়া গ্রহণ করছেন উনি কোথায় পড়ালেখা করেছেন নবীর সুন্নত তো ওনার কাছে একটাও দেখি না তো উনি কোরআন হাদিসের কথা বলেন কিভাবে উনি কুরআনের অপব্যাখ্যা করেছেন সেটা তো আপনি বুঝেন না
খুব সুন্দর জবাব দিয়েছেন মাননীয় এমাম।একজন মোমেনের জন্যে আল্লাহ সালাহ (নামাজ) ফরজ করেছেন।একজন মোমেন ইমামের পেছনে সালাহ (নামাজ) কায়েম করবেন।কিন্তু সে ইমাম হেদায়াহপ্রাপ্ত এবং প্রকৃত মোমেন কি না তা বুঝে তাঁর পেছনে সালাহ (নামাজ) কায়েম করতে হবে।নয়তো,সকল আমল পন্ডশ্রম হয়ে যাবে।
যার ভিতরে কোনো একটা সুন্নত নাই,,,কোনো দিন মাদ্রাসার বারান্দায় পাড়া দেয় নাই তার কাছ থেকে মাসআলা যানে,আইরে মানুষ, কি বিবেক, নিয়ে থাকে,,,আল্লাহ সবাই কে বুজবার তৌফিক দান করুন আমিন,
মাদ্রাসা ব্রিটিশদের তৈরি। মাদ্রাসা কখনো আল্লাহর রাসূলের শেখানো ইসলামের মানদণ্ড হতে পারে না। মাদ্রাসার সৃষ্টির উদ্দেশ্য ছিল মুসলমানদের কে বিভক্ত করে বিভিন্ন মাযহাব তরিকায় দলবদলে বিভক্ত করা। সুতরাং মাদ্রাসা নিয়ে আর অহংকার কইরেন না।
Je shob munshira takar binimoye waz mahafil kore ta jaez kina, jodi shomvob hoy janale valo lagto, apnar kase shekhar onek kisu ase. Amsterdam the Netherlands 🇳🇱theke bolsi. Valo thakben.
ধর্মের কাজ করে কোন কিছু বিনিময় নেওয়া আল্লাহ হারাম করেছেন সূরা বাকারা 174 বিনিময় নেওয়াকে আগুন খাওয়ার সমতুল্য ঘোষণা করেছেন। ওয়াজ করে মুর্দা দাফন করে নামাজ পড়িয়ে যত ধর্মিও কাজ আছে বিনিময় নেওয়া সম্পূর্ণরূপে হারাম।
@@successlife1988 ami dekhesi oneke ei kaj pesa hisebe niese ekhon to mone hoy ora punno to kamai korey na borong paper par baniese, jai houk uttor debar jonno dhonnobad, salam roilo valo thakben inshallah, Amsterdam the Netherlands 🇳🇱theke.
হেযবুত তাওহীদ যে কারণে মুশরিক!!! আল্লাহর আইন অনুযায়ী যেখানে বিচার করা হয় না সেই তাগুতের কাছে বিচার চাওয়া শির্ক বা ক্ষমার অযোগ্য মহাপাপ!আল্লাহু সুবহানাহু তায়ালা বলেন.. 4:60 اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ یَزۡعُمُوۡنَ اَنَّہُمۡ اٰمَنُوۡا بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ مِنۡ قَبۡلِکَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّتَحَاکَمُوۡۤا اِلَی الطَّاغُوۡتِ وَ قَدۡ اُمِرُوۡۤا اَنۡ یَّکۡفُرُوۡا بِہٖ ؕ وَ یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّضِلَّہُمۡ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا ﴿۶۰﴾ তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা দাবী করে যে, নিশ্চয় তারা ঈমান এনেছে তার উপর, যা নাযিল করা হয়েছে তোমার প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে তোমার পূর্বে। তারা তাগূতের কাছে বিচার নিয়ে যেতে চায় অথচ তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে তাকে অস্বীকার করতে। আর শয়তান চায় তাদেরকে ঘোর বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত করতে। সূরাঃ আন নিসা ইসলামের প্রাথমিক যুগে মক্কার বিকৃত মিল্লাতে ইব্রাহিমের ( আঃ ) আবু জাহেলের মতো বিশাল আলেম ও অন্যান্য আরবের নেতাদের দ্বারা বিশ্বনবী ( সাঃ) এবং তাঁর সাহাবী ( রাঃ)গণ যখন চরম গালাগালি ,উপহাস এবং নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন তখন আল্লাহর নবী ও সাহাবা (রাঃ)গণ কারো কাছে বিচার চাইতে যাননি!এমন কি চরম নির্যাতন ও লাঞ্চনার শিকার হয়ে ইসলামের প্রথম শহীদ সুমাইয়া (রাঃ) এর মতো যাঁরা শহীদ হয়েছিলেন তাঁরাও তাগুত ক্ষমতাসীনদের কাছে বিচার চাননি এবং প্রতিশোধও নেননি!কিন্ত হেযবুত তাওহীদ এর সম্পূর্ণ বিপরীত!রাষ্ট্রের শয়তানী বিধানের প্রতি আনুগত্য দেখিয়ে যারা বলে অাল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না মানব না..তারা নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী শয়তানের অবতার! আল্লাহর রসুল( সাঃ) কী জাহেলিয়াতের আইন মেনে চলেছেন ঐ সমাজে বসবাস করে???? পৃথিবীর ইতিহাসে এরচেয়ে নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী আর কে হতে পারে , যারা বলে গত ২৬ বছরে আমরা রাষ্ট্রীয় একটা আইন ও ভঙ্গ করি নাই !অথচ তারা সবসময় মুখে বলে ,"আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না!যে দেশে ৯৯%রাষ্ট্রীয় আইন , আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে বহাল আছে এবং গত ২৬ বছরে আরো বেশ কিছু আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে আইন পাশ হয়েছে। আমি মুখে বল্লাম , লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই !আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না! তারপর মানবরচিত বিধান বা প্রচলিত সিস্টেম মেনে চললাম..তাহলে কী আমার তাওহীদ মানা হবে?তাহলে কী আমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই?যেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হেযবুত তওহীদ হয় গোজামিল দেবে না হয় বোবা সাজবে আপনারা যেখানে আল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না ..মানব না বারবার বলেও প্রচলিত তাগুতের বিধান মেনে চলেন আর দাবী করেন আল্লাহর হুকুম ছাড়া তাগুতের বিধান মেনে চলাই বড় শির্ক৷আমি যদি বলি আল্লাহর বিধান ছাড়া অন্য কোনো বিধান মানি না তবে চলমান তাগুতের বিধান মেনে চলি..সেখানে আমি কেন মুশরিক বলে বিবেচিত হব???
মাননীয় এমাম কে আমি শ্রদ্ধা করি, তবে তিনি হয়তো আবেগের সাথে কথা বলছেন,কিন্তু যখন আমাদের হিযবুত তাওহিদের দল আরো বেড়ে যাবে,বিভিন্ন জায়গায় ইমামের প্রয়োজন হলে তখন কিন্তু ফ্রি ইমাম পাওয়া যাবেনা,
আল্লাহ দীনের বিনিময় নেওয়া নিষিদ্ধ করেছেন। আর নামাজ তো মুমিনের জন্য। কেউ যদি মুমিন না হয় , ইমান না থাকে তবে কার পেছনে নামাজ পড়ছে সেটা মুখ্য বিষয় নয়। আগে ইমান আনতে হবে, মুমিন হতে হবে। তারপর নামাজ, রোজা সহ যাবতীয় আমল।
আল্লাহ ধর্মের বিনিময় নেওয়া নিষেধ করেছেন। আপনার প্রশ্ন করার অর্থ তাহলে কি দাড়ায়? যে জীবিকা নির্বাহ করতে তাহলে ধর্মের বিনিময় নিবেন? হালাল উপায়ে জীবিকা নির্বাহ করার তো অনেক উপায় রয়েছে। আর ধর্মের বিনিময় তো নিবেন আল্লাহর কাছ থেকে।
@@rohimabintemohsinritu7118 হেযবুত তাওহীদ যে কারণে মুশরিক!!! আল্লাহর আইন অনুযায়ী যেখানে বিচার করা হয় না সেই তাগুতের কাছে বিচার চাওয়া শির্ক বা ক্ষমার অযোগ্য মহাপাপ!আল্লাহু সুবহানাহু তায়ালা বলেন.. 4:60 اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ یَزۡعُمُوۡنَ اَنَّہُمۡ اٰمَنُوۡا بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ مِنۡ قَبۡلِکَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّتَحَاکَمُوۡۤا اِلَی الطَّاغُوۡتِ وَ قَدۡ اُمِرُوۡۤا اَنۡ یَّکۡفُرُوۡا بِہٖ ؕ وَ یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّضِلَّہُمۡ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا ﴿۶۰﴾ তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা দাবী করে যে, নিশ্চয় তারা ঈমান এনেছে তার উপর, যা নাযিল করা হয়েছে তোমার প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে তোমার পূর্বে। তারা তাগূতের কাছে বিচার নিয়ে যেতে চায় অথচ তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে তাকে অস্বীকার করতে। আর শয়তান চায় তাদেরকে ঘোর বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত করতে। সূরাঃ আন নিসা ইসলামের প্রাথমিক যুগে মক্কার বিকৃত মিল্লাতে ইব্রাহিমের ( আঃ ) আবু জাহেলের মতো বিশাল আলেম ও অন্যান্য আরবের নেতাদের দ্বারা বিশ্বনবী ( সাঃ) এবং তাঁর সাহাবী ( রাঃ)গণ যখন চরম গালাগালি ,উপহাস এবং নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন তখন আল্লাহর নবী ও সাহাবা (রাঃ)গণ কারো কাছে বিচার চাইতে যাননি!এমন কি চরম নির্যাতন ও লাঞ্চনার শিকার হয়ে ইসলামের প্রথম শহীদ সুমাইয়া (রাঃ) এর মতো যাঁরা শহীদ হয়েছিলেন তাঁরাও তাগুত ক্ষমতাসীনদের কাছে বিচার চাননি এবং প্রতিশোধও নেননি!কিন্ত হেযবুত তাওহীদ এর সম্পূর্ণ বিপরীত!রাষ্ট্রের শয়তানী বিধানের প্রতি আনুগত্য দেখিয়ে যারা বলে অাল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না মানব না..তারা নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী শয়তানের অবতার! আল্লাহর রসুল( সাঃ) কী জাহেলিয়াতের আইন মেনে চলেছেন ঐ সমাজে বসবাস করে???? পৃথিবীর ইতিহাসে এরচেয়ে নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী আর কে হতে পারে , যারা বলে গত ২৬ বছরে আমরা রাষ্ট্রীয় একটা আইন ও ভঙ্গ করি নাই !অথচ তারা সবসময় মুখে বলে ,"আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না!যে দেশে ৯৯%রাষ্ট্রীয় আইন , আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে বহাল আছে এবং গত ২৬ বছরে আরো বেশ কিছু আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে আইন পাশ হয়েছে। আমি মুখে বল্লাম , লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই !আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না! তারপর মানবরচিত বিধান বা প্রচলিত সিস্টেম মেনে চললাম..তাহলে কী আমার তাওহীদ মানা হবে?তাহলে কী আমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই?যেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হেযবুত তওহীদ হয় গোজামিল দেবে না হয় বোবা সাজবে আপনারা যেখানে আল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না ..মানব না বারবার বলেও প্রচলিত তাগুতের বিধান মেনে চলেন আর দাবী করেন আল্লাহর হুকুম ছাড়া তাগুতের বিধান মেনে চলাই বড় শির্ক৷আমি যদি বলি আল্লাহর বিধান ছাড়া অন্য কোনো বিধান মানি না তবে চলমান তাগুতের বিধান মেনে চলি..সেখানে আমি কেন মুশরিক বলে বিবেচিত হব???
@@RTB143_ হেযবুত তাওহীদ যে কারণে মুশরিক!!! আল্লাহর আইন অনুযায়ী যেখানে বিচার করা হয় না সেই তাগুতের কাছে বিচার চাওয়া শির্ক বা ক্ষমার অযোগ্য মহাপাপ!আল্লাহু সুবহানাহু তায়ালা বলেন.. 4:60 اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ یَزۡعُمُوۡنَ اَنَّہُمۡ اٰمَنُوۡا بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ مِنۡ قَبۡلِکَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّتَحَاکَمُوۡۤا اِلَی الطَّاغُوۡتِ وَ قَدۡ اُمِرُوۡۤا اَنۡ یَّکۡفُرُوۡا بِہٖ ؕ وَ یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّضِلَّہُمۡ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا ﴿۶۰﴾ তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা দাবী করে যে, নিশ্চয় তারা ঈমান এনেছে তার উপর, যা নাযিল করা হয়েছে তোমার প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে তোমার পূর্বে। তারা তাগূতের কাছে বিচার নিয়ে যেতে চায় অথচ তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে তাকে অস্বীকার করতে। আর শয়তান চায় তাদেরকে ঘোর বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত করতে। সূরাঃ আন নিসা ইসলামের প্রাথমিক যুগে মক্কার বিকৃত মিল্লাতে ইব্রাহিমের ( আঃ ) আবু জাহেলের মতো বিশাল আলেম ও অন্যান্য আরবের নেতাদের দ্বারা বিশ্বনবী ( সাঃ) এবং তাঁর সাহাবী ( রাঃ)গণ যখন চরম গালাগালি ,উপহাস এবং নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন তখন আল্লাহর নবী ও সাহাবা (রাঃ)গণ কারো কাছে বিচার চাইতে যাননি!এমন কি চরম নির্যাতন ও লাঞ্চনার শিকার হয়ে ইসলামের প্রথম শহীদ সুমাইয়া (রাঃ) এর মতো যাঁরা শহীদ হয়েছিলেন তাঁরাও তাগুত ক্ষমতাসীনদের কাছে বিচার চাননি এবং প্রতিশোধও নেননি!কিন্ত হেযবুত তাওহীদ এর সম্পূর্ণ বিপরীত!রাষ্ট্রের শয়তানী বিধানের প্রতি আনুগত্য দেখিয়ে যারা বলে অাল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না মানব না..তারা নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী শয়তানের অবতার! আল্লাহর রসুল( সাঃ) কী জাহেলিয়াতের আইন মেনে চলেছেন ঐ সমাজে বসবাস করে???? পৃথিবীর ইতিহাসে এরচেয়ে নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী আর কে হতে পারে , যারা বলে গত ২৬ বছরে আমরা রাষ্ট্রীয় একটা আইন ও ভঙ্গ করি নাই !অথচ তারা সবসময় মুখে বলে ,"আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না!যে দেশে ৯৯%রাষ্ট্রীয় আইন , আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে বহাল আছে এবং গত ২৬ বছরে আরো বেশ কিছু আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে আইন পাশ হয়েছে। আমি মুখে বল্লাম , লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই !আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না! তারপর মানবরচিত বিধান বা প্রচলিত সিস্টেম মেনে চললাম..তাহলে কী আমার তাওহীদ মানা হবে?তাহলে কী আমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই?যেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হেযবুত তওহীদ হয় গোজামিল দেবে না হয় বোবা সাজবে আপনারা যেখানে আল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না ..মানব না বারবার বলেও প্রচলিত তাগুতের বিধান মেনে চলেন আর দাবী করেন আল্লাহর হুকুম ছাড়া তাগুতের বিধান মেনে চলাই বড় শির্ক৷আমি যদি বলি আল্লাহর বিধান ছাড়া অন্য কোনো বিধান মানি না তবে চলমান তাগুতের বিধান মেনে চলি..সেখানে আমি কেন মুশরিক বলে বিবেচিত হব???
হেযবুত তাওহীদ যে কারণে মুশরিক!!! আল্লাহর আইন অনুযায়ী যেখানে বিচার করা হয় না সেই তাগুতের কাছে বিচার চাওয়া শির্ক বা ক্ষমার অযোগ্য মহাপাপ!আল্লাহু সুবহানাহু তায়ালা বলেন.. 4:60 اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ یَزۡعُمُوۡنَ اَنَّہُمۡ اٰمَنُوۡا بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ مِنۡ قَبۡلِکَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّتَحَاکَمُوۡۤا اِلَی الطَّاغُوۡتِ وَ قَدۡ اُمِرُوۡۤا اَنۡ یَّکۡفُرُوۡا بِہٖ ؕ وَ یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّضِلَّہُمۡ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا ﴿۶۰﴾ তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা দাবী করে যে, নিশ্চয় তারা ঈমান এনেছে তার উপর, যা নাযিল করা হয়েছে তোমার প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে তোমার পূর্বে। তারা তাগূতের কাছে বিচার নিয়ে যেতে চায় অথচ তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে তাকে অস্বীকার করতে। আর শয়তান চায় তাদেরকে ঘোর বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত করতে। সূরাঃ আন নিসা ইসলামের প্রাথমিক যুগে মক্কার বিকৃত মিল্লাতে ইব্রাহিমের ( আঃ ) আবু জাহেলের মতো বিশাল আলেম ও অন্যান্য আরবের নেতাদের দ্বারা বিশ্বনবী ( সাঃ) এবং তাঁর সাহাবী ( রাঃ)গণ যখন চরম গালাগালি ,উপহাস এবং নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন তখন আল্লাহর নবী ও সাহাবা (রাঃ)গণ কারো কাছে বিচার চাইতে যাননি!এমন কি চরম নির্যাতন ও লাঞ্চনার শিকার হয়ে ইসলামের প্রথম শহীদ সুমাইয়া (রাঃ) এর মতো যাঁরা শহীদ হয়েছিলেন তাঁরাও তাগুত ক্ষমতাসীনদের কাছে বিচার চাননি এবং প্রতিশোধও নেননি!কিন্ত হেযবুত তাওহীদ এর সম্পূর্ণ বিপরীত!রাষ্ট্রের শয়তানী বিধানের প্রতি আনুগত্য দেখিয়ে যারা বলে অাল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না মানব না..তারা নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী শয়তানের অবতার! আল্লাহর রসুল( সাঃ) কী জাহেলিয়াতের আইন মেনে চলেছেন ঐ সমাজে বসবাস করে???? পৃথিবীর ইতিহাসে এরচেয়ে নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী আর কে হতে পারে , যারা বলে গত ২৬ বছরে আমরা রাষ্ট্রীয় একটা আইন ও ভঙ্গ করি নাই !অথচ তারা সবসময় মুখে বলে ,"আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না!যে দেশে ৯৯%রাষ্ট্রীয় আইন , আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে বহাল আছে এবং গত ২৬ বছরে আরো বেশ কিছু আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে আইন পাশ হয়েছে। আমি মুখে বল্লাম , লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই !আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না! তারপর মানবরচিত বিধান বা প্রচলিত সিস্টেম মেনে চললাম..তাহলে কী আমার তাওহীদ মানা হবে?তাহলে কী আমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই?যেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হেযবুত তওহীদ হয় গোজামিল দেবে না হয় বোবা সাজবে আপনারা যেখানে আল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না ..মানব না বারবার বলেও প্রচলিত তাগুতের বিধান মেনে চলেন আর দাবী করেন আল্লাহর হুকুম ছাড়া তাগুতের বিধান মেনে চলাই বড় শির্ক৷আমি যদি বলি আল্লাহর বিধান ছাড়া অন্য কোনো বিধান মানি না তবে চলমান তাগুতের বিধান মেনে চলি..সেখানে আমি কেন মুশরিক বলে বিবেচিত হব???
কাদেরকে আল্লাহ কুকুরের সাথে তুলনা করেছেন? . আলেম পরিচয়ধারী কেউ যখন টাকার বিনিময়ে ওয়াজ করেন, ধর্মকে পণ্য আর উপাসনাকে জীবিকায় পরিণত করেন তখন জনগণ তাদেরকে সম্মান করলেও আল্লাহ তাদেরকে ঘৃণা করেন। তিনি পবিত্র কোর’আনে তাদেরকে কুকুরের সাথে তুলনা করে সাবধান করেছেন যেন রসুলাল্লাহর পরবর্তী মানবজাতির মধ্যে ধর্মব্যবসার প্রথা প্রচলিত না থাকে। তিনি বলেছেন, . তাদের উদ্দেশ্যে সেই ব্যক্তির কাহিনী বর্ণনা করুন যাকে আমি আমার আয়াত শিক্ষা দিয়েছিলাম কিন্তু সে তা হতে সরে আসল এবং শয়তানের অনুসরণ করল ফলে পথভ্রষ্ট হল। আমি চাইলে তাকে তার এলেমের কারণে সম্মানিত করতে পারতাম কিন্তু সে দুনিয়ার জীবনের দিকেই ঝুঁকে গেল আর তার মনের ইচ্ছাকে অনুসরণ করল। . অতএব সে কুকুরের মত, তুমি তার উপর বোঝা চাপাও বা ছেড়ে দাও সর্বদা সে হাপাতে থাকে। যারা আমার আয়াত সমূহকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে তাদের উদাহরণ খুবই নিকৃষ্ট। অতএব আপনি এসব কাহিনী বর্ণনা করুন হয়ত তারা চিন্তা করবে। (সুরা আরাফ ১৭৫)
উনার আরবি সঠিক না তুমি কি মাসালা দিতেছেন আর উনি কোথায় পড়ালেখা করেছেন সবার থেকে যার তার কাছ থেকে ফতুয়া নিলে তো আর সেটা কোরআন হাদিস দিয়ে প্রমাণ হয়ে যায় না সে কোরআন হাদিস পড়েছে কি
@mha baksh,, জ্বি ভাই, দেখেই তো বুঝা যাচ্চে। সেই এক "ডর এর বিজনেস" ই সম্বল। কথা একটা কিছু বলতে গেলেই,-- "ধ্বংস হয়ে যাবি, ভস্ম হয়ে যাবি"".. এতওব, মেনে নে, কথা কইস না।
পবিত্র কোরান শরিফ নিয়ে কবিতাটি লিখেছিলেন ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ও হিন্দি ভাষার খ্যাতিমান কবি শঙ্কর দয়াল শর্মা। কবিতাটি পড়ে আমি বিস্মিত হয়েছি। লেখার প্রায় চার দশক পরেও এই কবিতার প্রাসঙ্গিকতা তো কমেই নি, বরং বেড়েছে বলেই মনে হয়। হায়! আমাদের মুসলমানদের কি করা উচিত ছিলো আর আমরা কি করছি। বোঝার সুবিধার্থে মূল কবিতার সাথে বাংলা তর্জমা দিলাম: কোরান শরিফ --------------------- আমল কি কিতাব থি, দুয়া কি কিতাব বনা দিয়া। সমঝনে কি কিতাব থি, পড়নে কা কিতাব বনা দিয়া। জিন্দাওঁ কা দস্তুর থা, মুর্দাওঁ কা মনশুর বনা দিয়া। জো ইলম্ কি কিতাব থি উসে লা-ইলমোঁ কে হাথ থমা দিয়া। তশখীর-এ-কয়েনাৎ কা দর্স দেনে আয়ি থি, সির্ফ মদ্রাসোঁ কা নিসাব বনা দিয়া। মুর্দা কওমোঁ কো জিন্দা করনে আয়ি থি, মুর্দোঁ কো বখশ্ওয়ানে পের লগা দিয়া। এয় মুসলমানোঁ, ইয়ে তুমনে ক্যা কিয়া? বাংলা: জীবনে কাজে লাগানোর গ্রন্থ ছিলো এটা, দোয়ার গ্রন্থ বানিয়ে দিয়েছো। অন্তর থেকে বুঝবার গ্রন্থ ছিলো, পড়ার বই বানিয়ে দিয়েছো। জীবিতদের জীবনবিধান ছিলো, মৃতদের ইশতাহার বানিয়ে দিয়েছো। যেটা ছিলো জ্ঞানের বই, মূর্খদের হাতে ছেড়ে দিয়েছো। সৃষ্টির জ্ঞান দিতে এসেছিলো এটা, স্রেফ মাদ্রাসার পাঠ্য বানিয়ে দিয়েছো। মৃত জাতিদের বাঁচিয়ে তুলতে এসেছিলো এটা, মৃতের জন্যে দোয়ার কাজে লাগিয়ে দিয়েছো। হে মুসলমানেরা, এটা তোমরা কী করেছো? From Siddique Mahmud
হিজবুত তাওহীদ ভাই আপনার অনেক কথাই যুক্তিযুক্ত কিন্তু নামাজ এবং সালাত এক জিনিস নয় এই জিনিসটা আপনি একটু ভালো করে চিন্তা করবেন। প্রচলিত নামাজ দিয়ে সালাতকে ঢেকে রাখা হয়েছে। আমি আপনাকে পছন্দ করি। আমি চাই আপনি আরেকটু ভাবেন। এবং আরো গভীরে জান। আর একটা কথা কুরআনে কি কোথাও মসজিদ এবং মাদ্রাসা বানানোর কোন হুকুম আছে কিনা। এবং মসজিদ যে অর্থে বানানো হয় আসলে এটা কি । আল্লাহ কবর এবং মসজিদকে পাকা করা নির্দেশ দেন নাই বরং মানা করছেন। তাহলে এরকম বড় বড় মসজিদ এটা কি নবীর হুকুমের খেলাফ হচ্ছে কিনা। আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি
অত্যান্ত যোগ্যতার সাথে যুক্তিপূর্ণ উত্তর, অসংখ্য যাজাকাল্লাহ।
ভাই উনি কি সঠিক ব্যাখ্যাটা দিয়েছেন কোরআনের সেটা জানার জন্য আলেমের দরকার তো আগে হক্কানী আলেমের সোহবতে যান
ধর্মের বিনিময় নেয়া আল্লাহর নিষেধ। তাদের পেছনে আনুগত্য করা আল্লাহর নিষেধ। সূরা ইয়াছিন ২১ নং আয়াত। এক্কেবারে হক কথা বলেছেন মাননীয় এমাম। অনেক ধন্যবাদ এবং তার সাথে অনেক অভিনন্দন জানাচ্ছি আমি।
আপনি যেটা কমেন্ট করলেন সেটা আপনি কোথা থেকে জানলেন আপনি কি আলেম আপনি কোরআনের ব্যাখ্যা কি জানেন শুধু শুধু কি দরকার আছে কমেন্ট করার এর দ্বারা ফেতনা সৃষ্টি হতে পারে কারণ এটা আগের যুগ না এখন একটা কথা বললে পৃথিবী ছড়িয়ে যেতে বেশিক্ষণ লাগে না না জেনে কোন কথা বলবেন না রিকোয়েস্ট
খুব সুন্দর করে বুঝিয়েদিলেন,আমাদের
মাননীয় এমাম আপনাকেহাজার
সালাম
হিজবুত তাওহীদ ভাই আপনার অনেক কথায় যুক্তিযুক্ত।
আপনার কথাগুলো অত্যন্ত মূল্যবান এবং যৌক্তিক। আপনার বক্তব্যের মাধ্যমে প্রকৃত ইসলামের শিক্ষা লাভ করা যায়।
কি ভাই আপনি কি আলেমদের রেখে ওনার ফতুয়া গ্রহণ করছেন উনি কোথায় পড়ালেখা করেছেন নবীর সুন্নত তো ওনার কাছে একটাও দেখি না তো উনি কোরআন হাদিসের কথা বলেন কিভাবে উনি কুরআনের অপব্যাখ্যা করেছেন সেটা তো আপনি বুঝেন না
আর যদি বুঝেও না বুঝার ভান ধরেন তো আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক আমিন
যুক্তি সংগত প্রশ্ন, এবং সঠিক উত্তর।
মাশাআল্লাহ, গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন মান সম্মত উত্তর দিয়েছেন।
আজকে আমাদের সমাজে ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা নেই বললেই চলে।
আপনার প্রত্যেকটি কথা অত্যন্ত প্রাণবন্ত ও যৌক্তিক মাননীয় এমাম।মানবতার কল্যাণে সত্যদ্বীন প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে যান আপনি।
কোন দিক দিয়ে?
মাননীয় এমাম আপনি খুবই তাৎপর্য পূর্ণ আলোচনা করেছেন।
সঠিক বলেছেন হেযবুত তওহীদের মাননীয় এমাম
অতি গুরুত্বপূর্ণ ও মুল্যবান বক্তব্য
জী ,মাননীয় এমাম আপনি একদম সঠিক কথা বলেছেন।সবার আগে মানুষকে ইমান আনতে হবে সঠিক ইসলামের প্রতি। তারপর আল্লাহ যা বলেছেন তা অনুসরণ করতে হবে।
মাননীয় এমাম আপনার কথাগুলা বস্তব সম্মত।
This is a right matter.
mashallah nice lecture
আপনার কথাগুলো অনেক ভালো লাগলো
অনুসরণ কর তাদের, যারা তোমাদের কাছে কোন বিনিময় কামনা করে না, অথচ তারা সুপথ প্রাপ্ত। (সূরা ইয়াসিন- 21)।
অনুসরন করা৷ আর ইমামের পিছনে নামাজ পরা কি এক জিনিস।।
Allah aderke hedayet den
আল্লাহ মোমেন ব্যক্তিদের জন্য সালাহ্ ফরজ করেছে।
ধন্যবাদ 💖💖💖
🎉🎉🎉🎉
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
সঠিক জবাব দিয়েছেন।
মাশাআল্লাহ
Ami 1st like korechi
যুগোপযোগী একটা বক্তব্য দিয়েছেন মাননীয় ইমাম আপনার এই বক্তব্য সময়ের দাবী রাখে
Khob valo lagce
‘অনুসরণ কর তাহাদের, যাহারা তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চায় না এবং যাহারা সৎপথপ্রাপ্ত।
اتَّبِعُوْا مَنْ لَّا يَسْـــَٔلُكُمْ اَجْرًا وَّهُمْ مُّهْتَدُوْنَ
সূরা নম্বর: ৩৬ আয়াত নম্বর: ২১
এমাম হচ্ছে নেতা কিন্তু আজকে আমাদের সমাজের এমাম হচ্ছে মসজিদ কমিটির ভেতনভুক্ত কর্মচারী।
খুব সুন্দর জবাব দিয়েছেন মাননীয় এমাম।একজন মোমেনের জন্যে আল্লাহ সালাহ (নামাজ) ফরজ করেছেন।একজন মোমেন ইমামের পেছনে সালাহ (নামাজ) কায়েম করবেন।কিন্তু সে ইমাম হেদায়াহপ্রাপ্ত এবং প্রকৃত মোমেন কি না তা বুঝে তাঁর পেছনে সালাহ (নামাজ) কায়েম করতে হবে।নয়তো,সকল আমল পন্ডশ্রম হয়ে যাবে।
যার ভিতরে কোনো একটা সুন্নত নাই,,,কোনো দিন মাদ্রাসার বারান্দায় পাড়া দেয় নাই তার কাছ থেকে মাসআলা যানে,আইরে মানুষ, কি বিবেক, নিয়ে থাকে,,,আল্লাহ সবাই কে বুজবার তৌফিক দান করুন আমিন,
মাদ্রাসা ব্রিটিশদের তৈরি। মাদ্রাসা কখনো আল্লাহর রাসূলের শেখানো ইসলামের মানদণ্ড হতে পারে না। মাদ্রাসার সৃষ্টির উদ্দেশ্য ছিল মুসলমানদের কে বিভক্ত করে বিভিন্ন মাযহাব তরিকায় দলবদলে বিভক্ত করা।
সুতরাং মাদ্রাসা নিয়ে আর অহংকার কইরেন না।
আগেতো হেরা এমাম। ছিলো। এখন দেখি ইমাম। হইছে। অনেক উন্নতি হইছে দেখি।
মাশাল্লাহ। আল্লাহ এদেরকে সঠিক বুজ দাও। ইসলামের পথ দেখাও। আমিন
সালাহ হচ্ছে মোমেনদের জন্য। আগে মোমেন হতে হবে।
Je shob munshira takar binimoye waz mahafil kore ta jaez kina, jodi shomvob hoy janale valo lagto, apnar kase shekhar onek kisu ase. Amsterdam the Netherlands 🇳🇱theke bolsi. Valo thakben.
ধর্মের কাজ করে কোন কিছু বিনিময় নেওয়া আল্লাহ হারাম করেছেন সূরা বাকারা 174 বিনিময় নেওয়াকে আগুন খাওয়ার সমতুল্য ঘোষণা করেছেন। ওয়াজ করে মুর্দা দাফন করে নামাজ পড়িয়ে যত ধর্মিও কাজ আছে বিনিময় নেওয়া সম্পূর্ণরূপে হারাম।
@@successlife1988 ami dekhesi oneke ei kaj pesa hisebe niese ekhon to mone hoy ora punno to kamai korey na borong paper par baniese, jai houk uttor debar jonno dhonnobad, salam roilo valo thakben inshallah, Amsterdam the Netherlands 🇳🇱theke.
হেযবুত তাওহীদ যে কারণে মুশরিক!!!
আল্লাহর আইন অনুযায়ী যেখানে বিচার করা হয় না সেই তাগুতের কাছে বিচার চাওয়া শির্ক বা ক্ষমার অযোগ্য মহাপাপ!আল্লাহু সুবহানাহু তায়ালা বলেন..
4:60
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ یَزۡعُمُوۡنَ اَنَّہُمۡ اٰمَنُوۡا بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ مِنۡ قَبۡلِکَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّتَحَاکَمُوۡۤا اِلَی الطَّاغُوۡتِ وَ قَدۡ اُمِرُوۡۤا اَنۡ یَّکۡفُرُوۡا بِہٖ ؕ وَ یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّضِلَّہُمۡ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا ﴿۶۰﴾
তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা দাবী করে যে, নিশ্চয় তারা ঈমান এনেছে তার উপর, যা নাযিল করা হয়েছে তোমার প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে তোমার পূর্বে। তারা তাগূতের কাছে বিচার নিয়ে যেতে চায় অথচ তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে তাকে অস্বীকার করতে। আর শয়তান চায় তাদেরকে ঘোর বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত করতে।
সূরাঃ আন নিসা
ইসলামের প্রাথমিক যুগে মক্কার বিকৃত মিল্লাতে ইব্রাহিমের ( আঃ ) আবু জাহেলের মতো বিশাল আলেম ও অন্যান্য আরবের নেতাদের দ্বারা বিশ্বনবী ( সাঃ) এবং তাঁর সাহাবী ( রাঃ)গণ যখন চরম গালাগালি ,উপহাস এবং নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন তখন আল্লাহর নবী ও সাহাবা (রাঃ)গণ কারো কাছে বিচার চাইতে যাননি!এমন কি চরম নির্যাতন ও লাঞ্চনার শিকার হয়ে ইসলামের প্রথম শহীদ সুমাইয়া (রাঃ) এর মতো যাঁরা শহীদ হয়েছিলেন তাঁরাও তাগুত ক্ষমতাসীনদের কাছে বিচার চাননি এবং প্রতিশোধও নেননি!কিন্ত হেযবুত তাওহীদ এর সম্পূর্ণ বিপরীত!রাষ্ট্রের শয়তানী বিধানের প্রতি আনুগত্য দেখিয়ে যারা বলে অাল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না মানব না..তারা নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী শয়তানের অবতার!
আল্লাহর রসুল( সাঃ) কী জাহেলিয়াতের আইন মেনে চলেছেন ঐ সমাজে বসবাস করে????
পৃথিবীর ইতিহাসে এরচেয়ে নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী আর কে হতে পারে , যারা বলে গত ২৬ বছরে আমরা রাষ্ট্রীয় একটা আইন ও ভঙ্গ করি নাই !অথচ তারা সবসময় মুখে বলে ,"আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না!যে দেশে ৯৯%রাষ্ট্রীয় আইন , আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে বহাল আছে এবং গত ২৬ বছরে আরো বেশ কিছু আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে আইন পাশ হয়েছে।
আমি মুখে বল্লাম , লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই !আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না!
তারপর মানবরচিত বিধান বা প্রচলিত সিস্টেম মেনে চললাম..তাহলে কী আমার তাওহীদ মানা হবে?তাহলে কী আমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই?যেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হেযবুত তওহীদ হয় গোজামিল দেবে না হয় বোবা সাজবে
আপনারা যেখানে আল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না ..মানব না বারবার বলেও প্রচলিত তাগুতের বিধান মেনে চলেন আর দাবী করেন আল্লাহর হুকুম ছাড়া তাগুতের বিধান মেনে চলাই বড় শির্ক৷আমি যদি বলি আল্লাহর বিধান ছাড়া অন্য কোনো বিধান মানি না তবে চলমান তাগুতের বিধান মেনে চলি..সেখানে আমি কেন মুশরিক বলে বিবেচিত হব???
tomake question kore akrok answer koro arek rok
Blackship..
দ্বীনের কাজ করে বিনিময় নেওয়া হারাম।
মাননীয় এমাম কে আমি শ্রদ্ধা করি, তবে তিনি হয়তো আবেগের সাথে কথা বলছেন,কিন্তু যখন আমাদের হিযবুত তাওহিদের দল আরো বেড়ে যাবে,বিভিন্ন জায়গায় ইমামের প্রয়োজন হলে তখন কিন্তু ফ্রি ইমাম পাওয়া যাবেনা,
আল্লাহ দীনের বিনিময় নেওয়া নিষিদ্ধ করেছেন। আর নামাজ তো মুমিনের জন্য। কেউ যদি মুমিন না হয় , ইমান না থাকে তবে কার পেছনে নামাজ পড়ছে সেটা মুখ্য বিষয় নয়। আগে ইমান আনতে হবে, মুমিন হতে হবে। তারপর নামাজ, রোজা সহ যাবতীয় আমল।
যিনি ফ্রি ইমামতি করবেন, তার পারিবারিক দায়িত্ব সংগঠন নিলে কোন সমস্যা নাই,যদি সংগঠন না নেয় তাহলে কিভাবে জিবীকা ব্যাবস্হা করবেন?
আল্লাহ ধর্মের বিনিময় নেওয়া নিষেধ করেছেন। আপনার প্রশ্ন করার অর্থ তাহলে কি দাড়ায়? যে জীবিকা নির্বাহ করতে তাহলে ধর্মের বিনিময় নিবেন?
হালাল উপায়ে জীবিকা নির্বাহ করার তো অনেক উপায় রয়েছে। আর ধর্মের বিনিময় তো নিবেন আল্লাহর কাছ থেকে।
@@rohimabintemohsinritu7118
হেযবুত তাওহীদ যে কারণে মুশরিক!!!
আল্লাহর আইন অনুযায়ী যেখানে বিচার করা হয় না সেই তাগুতের কাছে বিচার চাওয়া শির্ক বা ক্ষমার অযোগ্য মহাপাপ!আল্লাহু সুবহানাহু তায়ালা বলেন..
4:60
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ یَزۡعُمُوۡنَ اَنَّہُمۡ اٰمَنُوۡا بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ مِنۡ قَبۡلِکَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّتَحَاکَمُوۡۤا اِلَی الطَّاغُوۡتِ وَ قَدۡ اُمِرُوۡۤا اَنۡ یَّکۡفُرُوۡا بِہٖ ؕ وَ یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّضِلَّہُمۡ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا ﴿۶۰﴾
তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা দাবী করে যে, নিশ্চয় তারা ঈমান এনেছে তার উপর, যা নাযিল করা হয়েছে তোমার প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে তোমার পূর্বে। তারা তাগূতের কাছে বিচার নিয়ে যেতে চায় অথচ তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে তাকে অস্বীকার করতে। আর শয়তান চায় তাদেরকে ঘোর বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত করতে।
সূরাঃ আন নিসা
ইসলামের প্রাথমিক যুগে মক্কার বিকৃত মিল্লাতে ইব্রাহিমের ( আঃ ) আবু জাহেলের মতো বিশাল আলেম ও অন্যান্য আরবের নেতাদের দ্বারা বিশ্বনবী ( সাঃ) এবং তাঁর সাহাবী ( রাঃ)গণ যখন চরম গালাগালি ,উপহাস এবং নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন তখন আল্লাহর নবী ও সাহাবা (রাঃ)গণ কারো কাছে বিচার চাইতে যাননি!এমন কি চরম নির্যাতন ও লাঞ্চনার শিকার হয়ে ইসলামের প্রথম শহীদ সুমাইয়া (রাঃ) এর মতো যাঁরা শহীদ হয়েছিলেন তাঁরাও তাগুত ক্ষমতাসীনদের কাছে বিচার চাননি এবং প্রতিশোধও নেননি!কিন্ত হেযবুত তাওহীদ এর সম্পূর্ণ বিপরীত!রাষ্ট্রের শয়তানী বিধানের প্রতি আনুগত্য দেখিয়ে যারা বলে অাল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না মানব না..তারা নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী শয়তানের অবতার!
আল্লাহর রসুল( সাঃ) কী জাহেলিয়াতের আইন মেনে চলেছেন ঐ সমাজে বসবাস করে????
পৃথিবীর ইতিহাসে এরচেয়ে নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী আর কে হতে পারে , যারা বলে গত ২৬ বছরে আমরা রাষ্ট্রীয় একটা আইন ও ভঙ্গ করি নাই !অথচ তারা সবসময় মুখে বলে ,"আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না!যে দেশে ৯৯%রাষ্ট্রীয় আইন , আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে বহাল আছে এবং গত ২৬ বছরে আরো বেশ কিছু আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে আইন পাশ হয়েছে।
আমি মুখে বল্লাম , লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই !আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না!
তারপর মানবরচিত বিধান বা প্রচলিত সিস্টেম মেনে চললাম..তাহলে কী আমার তাওহীদ মানা হবে?তাহলে কী আমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই?যেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হেযবুত তওহীদ হয় গোজামিল দেবে না হয় বোবা সাজবে
আপনারা যেখানে আল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না ..মানব না বারবার বলেও প্রচলিত তাগুতের বিধান মেনে চলেন আর দাবী করেন আল্লাহর হুকুম ছাড়া তাগুতের বিধান মেনে চলাই বড় শির্ক৷আমি যদি বলি আল্লাহর বিধান ছাড়া অন্য কোনো বিধান মানি না তবে চলমান তাগুতের বিধান মেনে চলি..সেখানে আমি কেন মুশরিক বলে বিবেচিত হব???
ইমারতির পাশাপাশি ছোট খাট ব্যবসা বানিজ্য করা যেতে পারে, নবী রাসুল গন করেছেন
বিরি খোরের পিছনে নামাজ হবে কিনা
এইটা কি?
আপনার যুক্তি বুঝলাম না।।।।
যুক্তি সঠিক মনে হয় নি।।।
ধর্মের কোন বিনিময় চলে না।
হবে না।সুরা মায়েদা ৪৪ নং আয়াত
মুমিন একলা একলা বলতে কি বুজাতে চায়
আপনি কুরআনের অপব্যাখ্যা করছেন
প্রশ্ন করলো কি আর উত্তর দিলেন কি হাস্যকর
প্রশ্ন অনুযায়ী উত্তর দিয়েছে, আপনি ভালোভাবে আলোচনা শুনুন বুঝতে পারবেন।
@@RTB143_
হেযবুত তাওহীদ যে কারণে মুশরিক!!!
আল্লাহর আইন অনুযায়ী যেখানে বিচার করা হয় না সেই তাগুতের কাছে বিচার চাওয়া শির্ক বা ক্ষমার অযোগ্য মহাপাপ!আল্লাহু সুবহানাহু তায়ালা বলেন..
4:60
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ یَزۡعُمُوۡنَ اَنَّہُمۡ اٰمَنُوۡا بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ مِنۡ قَبۡلِکَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّتَحَاکَمُوۡۤا اِلَی الطَّاغُوۡتِ وَ قَدۡ اُمِرُوۡۤا اَنۡ یَّکۡفُرُوۡا بِہٖ ؕ وَ یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّضِلَّہُمۡ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا ﴿۶۰﴾
তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা দাবী করে যে, নিশ্চয় তারা ঈমান এনেছে তার উপর, যা নাযিল করা হয়েছে তোমার প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে তোমার পূর্বে। তারা তাগূতের কাছে বিচার নিয়ে যেতে চায় অথচ তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে তাকে অস্বীকার করতে। আর শয়তান চায় তাদেরকে ঘোর বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত করতে।
সূরাঃ আন নিসা
ইসলামের প্রাথমিক যুগে মক্কার বিকৃত মিল্লাতে ইব্রাহিমের ( আঃ ) আবু জাহেলের মতো বিশাল আলেম ও অন্যান্য আরবের নেতাদের দ্বারা বিশ্বনবী ( সাঃ) এবং তাঁর সাহাবী ( রাঃ)গণ যখন চরম গালাগালি ,উপহাস এবং নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন তখন আল্লাহর নবী ও সাহাবা (রাঃ)গণ কারো কাছে বিচার চাইতে যাননি!এমন কি চরম নির্যাতন ও লাঞ্চনার শিকার হয়ে ইসলামের প্রথম শহীদ সুমাইয়া (রাঃ) এর মতো যাঁরা শহীদ হয়েছিলেন তাঁরাও তাগুত ক্ষমতাসীনদের কাছে বিচার চাননি এবং প্রতিশোধও নেননি!কিন্ত হেযবুত তাওহীদ এর সম্পূর্ণ বিপরীত!রাষ্ট্রের শয়তানী বিধানের প্রতি আনুগত্য দেখিয়ে যারা বলে অাল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না মানব না..তারা নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী শয়তানের অবতার!
আল্লাহর রসুল( সাঃ) কী জাহেলিয়াতের আইন মেনে চলেছেন ঐ সমাজে বসবাস করে????
পৃথিবীর ইতিহাসে এরচেয়ে নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী আর কে হতে পারে , যারা বলে গত ২৬ বছরে আমরা রাষ্ট্রীয় একটা আইন ও ভঙ্গ করি নাই !অথচ তারা সবসময় মুখে বলে ,"আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না!যে দেশে ৯৯%রাষ্ট্রীয় আইন , আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে বহাল আছে এবং গত ২৬ বছরে আরো বেশ কিছু আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে আইন পাশ হয়েছে।
আমি মুখে বল্লাম , লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই !আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না!
তারপর মানবরচিত বিধান বা প্রচলিত সিস্টেম মেনে চললাম..তাহলে কী আমার তাওহীদ মানা হবে?তাহলে কী আমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই?যেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হেযবুত তওহীদ হয় গোজামিল দেবে না হয় বোবা সাজবে
আপনারা যেখানে আল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না ..মানব না বারবার বলেও প্রচলিত তাগুতের বিধান মেনে চলেন আর দাবী করেন আল্লাহর হুকুম ছাড়া তাগুতের বিধান মেনে চলাই বড় শির্ক৷আমি যদি বলি আল্লাহর বিধান ছাড়া অন্য কোনো বিধান মানি না তবে চলমান তাগুতের বিধান মেনে চলি..সেখানে আমি কেন মুশরিক বলে বিবেচিত হব???
😁😁😁abal🖕🖕🖕😊😊
হেযবুত তাওহীদ যে কারণে মুশরিক!!!
আল্লাহর আইন অনুযায়ী যেখানে বিচার করা হয় না সেই তাগুতের কাছে বিচার চাওয়া শির্ক বা ক্ষমার অযোগ্য মহাপাপ!আল্লাহু সুবহানাহু তায়ালা বলেন..
4:60
اَلَمۡ تَرَ اِلَی الَّذِیۡنَ یَزۡعُمُوۡنَ اَنَّہُمۡ اٰمَنُوۡا بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ مِنۡ قَبۡلِکَ یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّتَحَاکَمُوۡۤا اِلَی الطَّاغُوۡتِ وَ قَدۡ اُمِرُوۡۤا اَنۡ یَّکۡفُرُوۡا بِہٖ ؕ وَ یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّضِلَّہُمۡ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا ﴿۶۰﴾
তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা দাবী করে যে, নিশ্চয় তারা ঈমান এনেছে তার উপর, যা নাযিল করা হয়েছে তোমার প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে তোমার পূর্বে। তারা তাগূতের কাছে বিচার নিয়ে যেতে চায় অথচ তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে তাকে অস্বীকার করতে। আর শয়তান চায় তাদেরকে ঘোর বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত করতে।
সূরাঃ আন নিসা
ইসলামের প্রাথমিক যুগে মক্কার বিকৃত মিল্লাতে ইব্রাহিমের ( আঃ ) আবু জাহেলের মতো বিশাল আলেম ও অন্যান্য আরবের নেতাদের দ্বারা বিশ্বনবী ( সাঃ) এবং তাঁর সাহাবী ( রাঃ)গণ যখন চরম গালাগালি ,উপহাস এবং নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন তখন আল্লাহর নবী ও সাহাবা (রাঃ)গণ কারো কাছে বিচার চাইতে যাননি!এমন কি চরম নির্যাতন ও লাঞ্চনার শিকার হয়ে ইসলামের প্রথম শহীদ সুমাইয়া (রাঃ) এর মতো যাঁরা শহীদ হয়েছিলেন তাঁরাও তাগুত ক্ষমতাসীনদের কাছে বিচার চাননি এবং প্রতিশোধও নেননি!কিন্ত হেযবুত তাওহীদ এর সম্পূর্ণ বিপরীত!রাষ্ট্রের শয়তানী বিধানের প্রতি আনুগত্য দেখিয়ে যারা বলে অাল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না মানব না..তারা নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী শয়তানের অবতার!
আল্লাহর রসুল( সাঃ) কী জাহেলিয়াতের আইন মেনে চলেছেন ঐ সমাজে বসবাস করে????
পৃথিবীর ইতিহাসে এরচেয়ে নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী আর কে হতে পারে , যারা বলে গত ২৬ বছরে আমরা রাষ্ট্রীয় একটা আইন ও ভঙ্গ করি নাই !অথচ তারা সবসময় মুখে বলে ,"আমরা আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না!যে দেশে ৯৯%রাষ্ট্রীয় আইন , আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে বহাল আছে এবং গত ২৬ বছরে আরো বেশ কিছু আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে আইন পাশ হয়েছে।
আমি মুখে বল্লাম , লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই !আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম মানি না!
তারপর মানবরচিত বিধান বা প্রচলিত সিস্টেম মেনে চললাম..তাহলে কী আমার তাওহীদ মানা হবে?তাহলে কী আমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই?যেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হেযবুত তওহীদ হয় গোজামিল দেবে না হয় বোবা সাজবে
আপনারা যেখানে আল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কোনো হুকুম মানি না ..মানব না বারবার বলেও প্রচলিত তাগুতের বিধান মেনে চলেন আর দাবী করেন আল্লাহর হুকুম ছাড়া তাগুতের বিধান মেনে চলাই বড় শির্ক৷আমি যদি বলি আল্লাহর বিধান ছাড়া অন্য কোনো বিধান মানি না তবে চলমান তাগুতের বিধান মেনে চলি..সেখানে আমি কেন মুশরিক বলে বিবেচিত হব???
কাদেরকে আল্লাহ কুকুরের সাথে তুলনা করেছেন?
.
আলেম পরিচয়ধারী কেউ যখন টাকার বিনিময়ে ওয়াজ করেন, ধর্মকে পণ্য আর উপাসনাকে জীবিকায় পরিণত করেন তখন জনগণ তাদেরকে সম্মান করলেও আল্লাহ তাদেরকে ঘৃণা করেন। তিনি পবিত্র কোর’আনে তাদেরকে কুকুরের সাথে তুলনা করে সাবধান করেছেন যেন রসুলাল্লাহর পরবর্তী মানবজাতির মধ্যে ধর্মব্যবসার প্রথা প্রচলিত না থাকে। তিনি বলেছেন,
.
তাদের উদ্দেশ্যে সেই ব্যক্তির কাহিনী বর্ণনা করুন যাকে আমি আমার আয়াত শিক্ষা দিয়েছিলাম কিন্তু সে তা হতে সরে আসল এবং শয়তানের অনুসরণ করল ফলে পথভ্রষ্ট হল। আমি চাইলে তাকে তার এলেমের কারণে সম্মানিত করতে পারতাম কিন্তু সে দুনিয়ার জীবনের দিকেই ঝুঁকে গেল আর তার মনের ইচ্ছাকে অনুসরণ করল।
.
অতএব সে কুকুরের মত, তুমি তার উপর বোঝা চাপাও বা ছেড়ে দাও সর্বদা সে হাপাতে থাকে। যারা আমার আয়াত সমূহকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে তাদের উদাহরণ খুবই নিকৃষ্ট। অতএব আপনি এসব কাহিনী বর্ণনা করুন হয়ত তারা চিন্তা করবে। (সুরা আরাফ ১৭৫)
তুই সেলিম আগে কোরান তেলাওয়াত শুদ্ধ করে পড়া শিখ, পরে ইমাম হ।
উনার মাথায় টুপি নাই মুখের দাড়ির স্টাইল তো দেখাই যায়
উনার আরবি সঠিক না তুমি কি মাসালা দিতেছেন আর উনি কোথায় পড়ালেখা করেছেন সবার থেকে যার তার কাছ থেকে ফতুয়া নিলে তো আর সেটা কোরআন হাদিস দিয়ে প্রমাণ হয়ে যায় না সে কোরআন হাদিস পড়েছে কি
ক্ষ্যাপা যোদা
আমি,তোকে,ইসলাম,শিখাবো,এবং,আরবী,শিখাবো,তুই,শিখবি।
আপনি কি পাস
Vranto ferka
পাগলা সে কিবলে নিজেও যানে না
কোরআন পড়ার আগে আউজুবিল্লাহ পড়তে হয়।
তাও নেই। তোর মতো অসভ্য থেকে আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুক।
Vondo halara...
এখানে ভন্ডামির কি দেখলেন? নিজেরা ভন্ড মানসিকতা পোষন করেন বলেই এমন মন্তব্য করেন।
নতুন নাস্তিক
নাস্তিক কাকে বলে বলুন তো
বেটা মরে দেখ, এমামতি ভের হবে
মাদ্রাসা ছাত্র তাইনা
@mha baksh,, জ্বি ভাই, দেখেই তো বুঝা যাচ্চে। সেই এক "ডর এর বিজনেস" ই সম্বল। কথা একটা কিছু বলতে গেলেই,-- "ধ্বংস হয়ে যাবি, ভস্ম হয়ে যাবি"".. এতওব, মেনে নে, কথা কইস না।
পবিত্র কোরান শরিফ নিয়ে কবিতাটি লিখেছিলেন ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ও হিন্দি ভাষার খ্যাতিমান কবি শঙ্কর দয়াল শর্মা।
কবিতাটি পড়ে আমি বিস্মিত হয়েছি। লেখার প্রায় চার দশক পরেও এই কবিতার প্রাসঙ্গিকতা তো কমেই নি, বরং বেড়েছে বলেই মনে হয়।
হায়! আমাদের মুসলমানদের কি করা উচিত ছিলো আর আমরা কি করছি।
বোঝার সুবিধার্থে মূল কবিতার সাথে বাংলা তর্জমা দিলাম:
কোরান শরিফ
---------------------
আমল কি কিতাব থি,
দুয়া কি কিতাব বনা দিয়া।
সমঝনে কি কিতাব থি,
পড়নে কা কিতাব বনা দিয়া।
জিন্দাওঁ কা দস্তুর থা,
মুর্দাওঁ কা মনশুর বনা দিয়া।
জো ইলম্ কি কিতাব থি
উসে লা-ইলমোঁ কে হাথ থমা দিয়া।
তশখীর-এ-কয়েনাৎ কা দর্স দেনে আয়ি থি,
সির্ফ মদ্রাসোঁ কা নিসাব বনা দিয়া।
মুর্দা কওমোঁ কো জিন্দা করনে আয়ি থি,
মুর্দোঁ কো বখশ্ওয়ানে পের লগা দিয়া।
এয় মুসলমানোঁ, ইয়ে তুমনে ক্যা কিয়া?
বাংলা:
জীবনে কাজে লাগানোর গ্রন্থ ছিলো এটা,
দোয়ার গ্রন্থ বানিয়ে দিয়েছো।
অন্তর থেকে বুঝবার গ্রন্থ ছিলো,
পড়ার বই বানিয়ে দিয়েছো।
জীবিতদের জীবনবিধান ছিলো,
মৃতদের ইশতাহার বানিয়ে দিয়েছো।
যেটা ছিলো জ্ঞানের বই,
মূর্খদের হাতে ছেড়ে দিয়েছো।
সৃষ্টির জ্ঞান দিতে এসেছিলো এটা,
স্রেফ মাদ্রাসার পাঠ্য বানিয়ে দিয়েছো।
মৃত জাতিদের বাঁচিয়ে তুলতে এসেছিলো এটা,
মৃতের জন্যে দোয়ার কাজে লাগিয়ে দিয়েছো।
হে মুসলমানেরা, এটা তোমরা কী করেছো?
From Siddique Mahmud
হিজবুত তাওহীদ ভাই আপনার অনেক কথাই যুক্তিযুক্ত কিন্তু নামাজ এবং সালাত এক জিনিস নয় এই জিনিসটা আপনি একটু ভালো করে চিন্তা করবেন। প্রচলিত নামাজ দিয়ে সালাতকে ঢেকে রাখা হয়েছে। আমি আপনাকে পছন্দ করি। আমি চাই আপনি আরেকটু ভাবেন। এবং আরো গভীরে জান। আর একটা কথা কুরআনে কি কোথাও মসজিদ এবং মাদ্রাসা বানানোর কোন হুকুম আছে কিনা। এবং মসজিদ যে অর্থে বানানো হয় আসলে এটা কি । আল্লাহ কবর এবং মসজিদকে পাকা করা নির্দেশ দেন নাই বরং মানা করছেন। তাহলে এরকম বড় বড় মসজিদ এটা কি নবীর হুকুমের খেলাফ হচ্ছে কিনা। আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি