আলহামদুলিল্লাহ। গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা যা জানা খুবই দরকার। আললাহ রাব্বুল আলামিন আপনাদেরকে জেনে শুনে বুঝে আমল করার তাওফিক দিন। আমাদের প্রিয় শায়খদের অন্যতম শায়খ যাকে আমরা আললাহর জন্য অনেক বেশি ভালোবাসি।শায়খের হায়াতে তাইয়েবা কামনা করছি এবং দাওয়াতে বরকত দান করুন রাব্বুল আলামিন।
কারা পথভ্রষ্ট কাফের, কোরআন-এর আলোকে জেনে নিন। ================================== বুখারি গং-এর অমুক তমুক থেকে শুনে শুনে লেখা শোনামিয়ার গল্পে বিশ্বাসীরা চরম পর্যায়ের পথভ্রষ্ট, তারা নানাজাতের যুক্তি দাড় করিয়ে যত হম্বিতম্বিই করুক, তাদেরকে মুসলিম হিসাবে গণ্য করার কোন কারন নেই। কেননা কোরআনের বাইরে আর কোন কিতাবে আমল করার সুযোগ নেই। কোরআনের আয়াতগুলো ভাল করে বুঝে পড়ুন, [৭:৩], [৪৫: ৬], [১০:৩৭] [২:৭৯] [২৩:৬৮] সত্যটা বুঝে যাবেন। বুখারি গং-এর শুনা এবং নিজেদের মানদন্ডে রাবী, সনদ,মতন যাচাই করা কথিত সহীহ হাদিছ কোনভা্বেই রাসুলের হাদিছ বা জীবনী হতেই পারে না। রাজতন্ত্রের মূর্খ মোল্লাদের চটকদার কথায় ঈমানহারা হবেন না। রাজতন্ত্রের স্বার্থে এইসব হাদিছের প্রয়োজন ছিল এবং এখনো তারাই হাদিছের পৃষ্ঠপোষকতা করে ক্ষমতা ও প্রভাবের শীর্ষে রয়েছে। শিয়া, কাদিয়ানী, সালাফি ইত্যাদির মত হাদিছবাদীরাও ইসলামের নামে ‘রাজতন্ত্রের সৃষ্ট’ একটা ধর্ম বটে। কাজেই তাদের সাথে তর্কাতর্কিতে লিপ্ত হওয়া অনাবশ্যক, কেননা প্রত্যেকেই নিজেরটাকে সহীহ মনে করে। হাদিছ-সীরাত সবকিছুই পড়ুন এবং সেসব-কে কেবলই জানার জন্যে ইতিহাস (তবে সত্যমিথ্যার মানদন্ড হবে কোরআন) হিসাবে মানুন। বিধান হিসাবে মানা যাবে না। কেননা দ্বীনের বিধান একমাত্র কোরআন [২১:১০] কোরআনের ১২:৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক। রাসুলের হাদিছ জানার জন্যে অন্যের বইয়ে কিছু খোঁজার প্রয়োজন নেই। কেননা আল্লাহপাক বলেছেন, ‘অবশ্যই ইহা (কোরআন) সম্মানিত রাসূলের কথা’[সূরা ৬৯:৪০] আর ”কাফেররাই কেবল আল্লাহর আয়াত সম্পর্কে বিতর্ক করে। কাজেই নগরীসমূহে তাদের বিচরণ যেন আপনাকে বিভ্রান্তিতে না ফেলে। [৪০:৪]
আমার একটা প্রশ্ন ছিল প্রশ্নটা হল ধরুন, আমি একটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কাজ বা চাকরি করি। হালাল ব্যবসা কিন্তু ব্যবসার মধ্যে মালিক ধোঁকা, প্রতারণা বা মিথ্যার আশ্রয় নেয়। ...এখন এই চাকরির বেতন কি আমার জন্য হালাল হবে? আরও একটা প্রশ্ন, আমার পিতা বা বড় ভাই সুদে লোন নিয়ে ব্যবসা করে। এখন তাদের টাকা খাওয়া কি আমার জন্য হালাল হবে? উত্তরটা জানা আমার জন্য খুব জরুরি দয়া করে জানাবেন (এই প্রসঙ্গে কোন ভিডিও থাকলে দয়া করে লিংক দেবেন)
কারা পথভ্রষ্ট কাফের, কোরআন-এর আলোকে জেনে নিন। ================================== বুখারি গং-এর অমুক তমুক থেকে শুনে শুনে লেখা শোনামিয়ার গল্পে বিশ্বাসীরা চরম পর্যায়ের পথভ্রষ্ট, তারা নানাজাতের যুক্তি দাড় করিয়ে যত হম্বিতম্বিই করুক, তাদেরকে মুসলিম হিসাবে গণ্য করার কোন কারন নেই। কেননা কোরআনের বাইরে আর কোন কিতাবে আমল করার সুযোগ নেই। কোরআনের আয়াতগুলো ভাল করে বুঝে পড়ুন, [৭:৩], [৪৫: ৬], [১০:৩৭] [২:৭৯] [২৩:৬৮] সত্যটা বুঝে যাবেন। বুখারি গং-এর শুনা এবং নিজেদের মানদন্ডে রাবী, সনদ,মতন যাচাই করা কথিত সহীহ হাদিছ কোনভা্বেই রাসুলের হাদিছ বা জীবনী হতেই পারে না। রাজতন্ত্রের মূর্খ মোল্লাদের চটকদার কথায় ঈমানহারা হবেন না। রাজতন্ত্রের স্বার্থে এইসব হাদিছের প্রয়োজন ছিল এবং এখনো তারাই হাদিছের পৃষ্ঠপোষকতা করে ক্ষমতা ও প্রভাবের শীর্ষে রয়েছে। শিয়া, কাদিয়ানী, সালাফি ইত্যাদির মত হাদিছবাদীরাও ইসলামের নামে ‘রাজতন্ত্রের সৃষ্ট’ একটা ধর্ম বটে। কাজেই তাদের সাথে তর্কাতর্কিতে লিপ্ত হওয়া অনাবশ্যক, কেননা প্রত্যেকেই নিজেরটাকে সহীহ মনে করে। হাদিছ-সীরাত সবকিছুই পড়ুন এবং সেসব-কে কেবলই জানার জন্যে ইতিহাস (তবে সত্যমিথ্যার মানদন্ড হবে কোরআন) হিসাবে মানুন। বিধান হিসাবে মানা যাবে না। কেননা দ্বীনের বিধান একমাত্র কোরআন [২১:১০] কোরআনের ১২:৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক। রাসুলের হাদিছ জানার জন্যে অন্যের বইয়ে কিছু খোঁজার প্রয়োজন নেই। কেননা আল্লাহপাক বলেছেন, ‘অবশ্যই ইহা (কোরআন) সম্মানিত রাসূলের কথা’[সূরা ৬৯:৪০] আর ”কাফেররাই কেবল আল্লাহর আয়াত সম্পর্কে বিতর্ক করে। কাজেই নগরীসমূহে তাদের বিচরণ যেন আপনাকে বিভ্রান্তিতে না ফেলে। [৪০:৪]
ভাই আপনি কিসের ডক্টর? জ্ঞান তো মনে হয় দশম শ্রেনীরও না। ভালভাবে ইসলাম সম্পর্কে জানতে হবে। টেলেন্টদের বক্তব্য এবং লেখা পড়ুন। এই জ্ঞান দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে যাবেন না।
বাংলাদেশে কেনা সার্টিফিকেট অর্জন কারী আলেম তারা নন। আপনারা যে সব আলেমদের চামচামি করেন তারা সব কেনা সার্টিফিকেট অর্জন কারী। সৌদিআরব থেকে পিএইচডি কি বুঝেন? আপনাদের হুজুরেরা সৌদিআরব তরকারি কেনার মত আরবি তাই জানেনা, আর কোথায় কারা কি মন্তব্য করে হাস্যকর!
আলহামদুলিল্লাহ। গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা যা জানা খুবই দরকার। আললাহ রাব্বুল আলামিন আপনাদেরকে জেনে শুনে বুঝে আমল করার তাওফিক দিন। আমাদের প্রিয় শায়খদের অন্যতম শায়খ যাকে আমরা আললাহর জন্য অনেক বেশি ভালোবাসি।শায়খের হায়াতে তাইয়েবা কামনা করছি এবং দাওয়াতে বরকত দান করুন রাব্বুল আলামিন।
আল কোরআনের ১২: ৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক।
কারা পথভ্রষ্ট কাফের, কোরআন-এর আলোকে জেনে নিন।
==================================
বুখারি গং-এর অমুক তমুক থেকে শুনে শুনে লেখা শোনামিয়ার গল্পে বিশ্বাসীরা চরম পর্যায়ের পথভ্রষ্ট, তারা নানাজাতের যুক্তি দাড় করিয়ে যত হম্বিতম্বিই করুক, তাদেরকে মুসলিম হিসাবে গণ্য করার কোন কারন নেই। কেননা কোরআনের বাইরে আর কোন কিতাবে আমল করার সুযোগ নেই। কোরআনের আয়াতগুলো ভাল করে বুঝে পড়ুন, [৭:৩], [৪৫: ৬], [১০:৩৭] [২:৭৯] [২৩:৬৮] সত্যটা বুঝে যাবেন। বুখারি গং-এর শুনা এবং নিজেদের মানদন্ডে রাবী, সনদ,মতন যাচাই করা কথিত সহীহ হাদিছ কোনভা্বেই রাসুলের হাদিছ বা জীবনী হতেই পারে না। রাজতন্ত্রের মূর্খ মোল্লাদের চটকদার কথায় ঈমানহারা হবেন না। রাজতন্ত্রের স্বার্থে এইসব হাদিছের প্রয়োজন ছিল এবং এখনো তারাই হাদিছের পৃষ্ঠপোষকতা করে ক্ষমতা ও প্রভাবের শীর্ষে রয়েছে। শিয়া, কাদিয়ানী, সালাফি ইত্যাদির মত হাদিছবাদীরাও ইসলামের নামে ‘রাজতন্ত্রের সৃষ্ট’ একটা ধর্ম বটে। কাজেই তাদের সাথে তর্কাতর্কিতে লিপ্ত হওয়া অনাবশ্যক, কেননা প্রত্যেকেই নিজেরটাকে সহীহ মনে করে। হাদিছ-সীরাত সবকিছুই পড়ুন এবং সেসব-কে কেবলই জানার জন্যে ইতিহাস (তবে সত্যমিথ্যার মানদন্ড হবে কোরআন) হিসাবে মানুন। বিধান হিসাবে মানা যাবে না। কেননা দ্বীনের বিধান একমাত্র কোরআন [২১:১০] কোরআনের ১২:৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক। রাসুলের হাদিছ জানার জন্যে অন্যের বইয়ে কিছু খোঁজার প্রয়োজন নেই। কেননা আল্লাহপাক বলেছেন, ‘অবশ্যই ইহা (কোরআন) সম্মানিত রাসূলের কথা’[সূরা ৬৯:৪০] আর ”কাফেররাই কেবল আল্লাহর আয়াত সম্পর্কে বিতর্ক করে। কাজেই নগরীসমূহে তাদের বিচরণ যেন আপনাকে বিভ্রান্তিতে না ফেলে। [৪০:৪]
Amin
جزاك اللهُ خيرً
Alhamdulillah.
Thank you So much.. this is so helpful. May Allah bless you with Jannatul ferdous!
আমার একটা প্রশ্ন ছিল
প্রশ্নটা হল ধরুন, আমি একটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কাজ বা চাকরি করি। হালাল ব্যবসা কিন্তু ব্যবসার মধ্যে মালিক ধোঁকা, প্রতারণা বা মিথ্যার আশ্রয় নেয়।
...এখন এই চাকরির বেতন কি আমার জন্য হালাল হবে?
আরও একটা প্রশ্ন, আমার পিতা বা বড় ভাই সুদে লোন নিয়ে ব্যবসা করে। এখন তাদের টাকা খাওয়া কি আমার জন্য হালাল হবে?
উত্তরটা জানা আমার জন্য খুব জরুরি
দয়া করে জানাবেন
(এই প্রসঙ্গে কোন ভিডিও থাকলে দয়া করে লিংক দেবেন)
আল কোরআনের ১২: ৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক।
video ter quality valona...valo video post koren plz
কারা পথভ্রষ্ট কাফের, কোরআন-এর আলোকে জেনে নিন।
==================================
বুখারি গং-এর অমুক তমুক থেকে শুনে শুনে লেখা শোনামিয়ার গল্পে বিশ্বাসীরা চরম পর্যায়ের পথভ্রষ্ট, তারা নানাজাতের যুক্তি দাড় করিয়ে যত হম্বিতম্বিই করুক, তাদেরকে মুসলিম হিসাবে গণ্য করার কোন কারন নেই। কেননা কোরআনের বাইরে আর কোন কিতাবে আমল করার সুযোগ নেই। কোরআনের আয়াতগুলো ভাল করে বুঝে পড়ুন, [৭:৩], [৪৫: ৬], [১০:৩৭] [২:৭৯] [২৩:৬৮] সত্যটা বুঝে যাবেন। বুখারি গং-এর শুনা এবং নিজেদের মানদন্ডে রাবী, সনদ,মতন যাচাই করা কথিত সহীহ হাদিছ কোনভা্বেই রাসুলের হাদিছ বা জীবনী হতেই পারে না। রাজতন্ত্রের মূর্খ মোল্লাদের চটকদার কথায় ঈমানহারা হবেন না। রাজতন্ত্রের স্বার্থে এইসব হাদিছের প্রয়োজন ছিল এবং এখনো তারাই হাদিছের পৃষ্ঠপোষকতা করে ক্ষমতা ও প্রভাবের শীর্ষে রয়েছে। শিয়া, কাদিয়ানী, সালাফি ইত্যাদির মত হাদিছবাদীরাও ইসলামের নামে ‘রাজতন্ত্রের সৃষ্ট’ একটা ধর্ম বটে। কাজেই তাদের সাথে তর্কাতর্কিতে লিপ্ত হওয়া অনাবশ্যক, কেননা প্রত্যেকেই নিজেরটাকে সহীহ মনে করে। হাদিছ-সীরাত সবকিছুই পড়ুন এবং সেসব-কে কেবলই জানার জন্যে ইতিহাস (তবে সত্যমিথ্যার মানদন্ড হবে কোরআন) হিসাবে মানুন। বিধান হিসাবে মানা যাবে না। কেননা দ্বীনের বিধান একমাত্র কোরআন [২১:১০] কোরআনের ১২:৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক। রাসুলের হাদিছ জানার জন্যে অন্যের বইয়ে কিছু খোঁজার প্রয়োজন নেই। কেননা আল্লাহপাক বলেছেন, ‘অবশ্যই ইহা (কোরআন) সম্মানিত রাসূলের কথা’[সূরা ৬৯:৪০] আর ”কাফেররাই কেবল আল্লাহর আয়াত সম্পর্কে বিতর্ক করে। কাজেই নগরীসমূহে তাদের বিচরণ যেন আপনাকে বিভ্রান্তিতে না ফেলে। [৪০:৪]
এই ভিডিও কোয়ালিটিটা ভালো নয়, অনেকটা ঝাপসা। দয়া করে আগের ভিডিও কোয়ালিটি ফিরিয়ে আনুন।
ji vai ata live theke tai.
@@AbuBakarMdZakaria তাহলে ভাল কোয়ালিটির ভিডিওটি আপলোড দিবেন ইনশাআল্লাহ
আল কোরআনের ১২: ৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক।
اَللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَۚ اَلۡحَیُّ الۡقَیُّوۡمُ ۬ۚ لَا تَاۡخُذُهٗ سِنَۃٌ وَّ لَا نَوۡمٌ ؕ لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ مَنۡ ذَا الَّذِیۡ یَشۡفَعُ عِنۡدَهٗۤ اِلَّا بِاِذۡنِهٖ ؕ یَعۡلَمُ مَا بَیۡنَ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ مَا خَلۡفَهُمۡ ۚ وَ لَا یُحِیۡطُوۡنَ بِشَیۡءٍ مِّنۡ عِلۡمِهٖۤ اِلَّا بِمَا شَآءَ ۚ وَسِعَ کُرۡسِیُّهُ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ ۚ وَ لَا یَـُٔوۡدُهٗ حِفۡظُهُمَا ۚ وَ هُوَ الۡعَلِیُّ الۡعَظِیۡمُ ﴿۲۵۵﴾
আল কোরআনের ১২: ৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক।
ভাই আপনি কিসের ডক্টর? জ্ঞান তো মনে হয় দশম শ্রেনীরও না। ভালভাবে ইসলাম সম্পর্কে জানতে হবে। টেলেন্টদের বক্তব্য এবং লেখা পড়ুন। এই জ্ঞান দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে যাবেন না।
Alhamdulillah. What wrong did Dr Jakaria say? Prove it with evidence if u r true to your words.
বাংলাদেশে কেনা সার্টিফিকেট অর্জন কারী আলেম তারা নন। আপনারা যে সব আলেমদের চামচামি করেন তারা সব কেনা সার্টিফিকেট অর্জন কারী।
সৌদিআরব থেকে পিএইচডি কি বুঝেন?
আপনাদের হুজুরেরা সৌদিআরব তরকারি কেনার মত আরবি তাই জানেনা, আর কোথায় কারা কি মন্তব্য করে হাস্যকর!
@@sheikhsajid11 সারাক্ষণ হাগামুতার হাদিছ বলেন, এরা ডক্টর?
Oner somporke tor kono dharonai nei...boka
@@আলোকিতসহজজীবন could you please tell me what problem are you going through? True person never criticises others without showing evidence.