**সূরা মারিয়াম, আয়াত ৩০ থেকে ৩৫ এর গুরুত্ব ও ফজিলত:** এই আয়াতগুলোতে আল্লাহ তাআলা ঈসা (আ.)-এর জন্ম এবং তার গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষার বিষয়ে আলোচনা করেছেন। এসব আয়াতের মূল বিষয়বস্তু হলো: **১. ঈসা (আ.)-এর নবুওয়তের ঘোষণা (আয়াত ৩০):** ঈসা (আ.) শৈশবকালেই কথা বলেছিলেন এবং ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি আল্লাহর প্রেরিত রাসূল। এটি তার অলৌকিক ক্ষমতার প্রমাণ। তার কথা থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাকে জ্ঞান, হিকমত ও দায়িত্ব দিয়েছেন। **২. আল্লাহর ইবাদতের গুরুত্ব (আয়াত ৩১):** ঈসা (আ.) স্পষ্টভাবে বলেন, তাকে আল্লাহ ইবাদত করতে নির্দেশ দিয়েছেন। এটি নির্দেশ করে যে, একমাত্র আল্লাহই উপাস্য, এবং ঈসা (আ.) শুধু একজন নবী, যার দায়িত্ব হলো আল্লাহর নির্দেশ প্রচার করা। **৩. মাতার প্রতি দায়িত্বশীলতা (আয়াত ৩২):** এই আয়াতে ঈসা (আ.) তার মাতার প্রতি দায়িত্বশীলতার কথা উল্লেখ করেন। এটি নির্দেশ করে যে, পিতামাতার প্রতি কর্তব্য পালন করা একজন মুমিনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ। **৪. অহংকারের নিন্দা (আয়াত ৩২):** ঈসা (আ.) উল্লেখ করেছেন, তিনি অহংকারী বা অবাধ্য নন। এটি আমাদেরকে অহংকার ও অবাধ্যতা থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দেয়। **৫. ঈসা (আ.)-এর জন্ম, মৃত্যু ও পুনরুত্থান (আয়াত ৩৩):** এই আয়াতে তার জন্ম, মৃত্যু এবং পুনরুত্থানের উল্লেখ করা হয়েছে। এটি পরকালে বিশ্বাস এবং মানুষের জীবন-জীবনের চক্রের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। **৬. আল্লাহর একত্ব (আয়াত ৩৪-৩৫):** এই আয়াতগুলোতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, আল্লাহর কোনো পুত্র নেই। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। ঈসা (আ.) শুধু একজন নবী, আর তার স্থান আল্লাহর বান্দা এবং প্রেরিত রাসূল হিসেবে। **ফজিলত:** এই আয়াতগুলোতে ঈসা (আ.)-এর নবুওয়ত, একত্ববাদ এবং আল্লাহর ক্ষমতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এসব আয়াত পাঠ করা ঈমান মজবুত করে, তাওহিদের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস আনে এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের গুরুত্বকে স্মরণ করিয়ে দেয়।
Allahu akbar... ❤❤❤
Allahu Akbar
sobhanallahi obihamdihi ❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
💚
মাশা আল্লাহ
💚❤️
awsome 😢😢
❤❤❤❤❤❤❤
❤
❤❤❤
এই ভিডিওটি দাওয়াত কাজের জন্য ব্যবহার করা যাবে কি?
জি ভাই অবশ্যই ব্যবহার করতে পারবেন ।
Please tell me the name of the reciter.
هادي توري
এই কন্ঠ কার ? কারো জানা থাকলে বলেন প্লিজ প্লিজ প্লিজ
Sheikh Muhammad Hady Toure
Ai ayat porle ki hoy pls jante cai ami
**সূরা মারিয়াম, আয়াত ৩০ থেকে ৩৫ এর গুরুত্ব ও ফজিলত:**
এই আয়াতগুলোতে আল্লাহ তাআলা ঈসা (আ.)-এর জন্ম এবং তার গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষার বিষয়ে আলোচনা করেছেন। এসব আয়াতের মূল বিষয়বস্তু হলো:
**১. ঈসা (আ.)-এর নবুওয়তের ঘোষণা (আয়াত ৩০):**
ঈসা (আ.) শৈশবকালেই কথা বলেছিলেন এবং ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি আল্লাহর প্রেরিত রাসূল। এটি তার অলৌকিক ক্ষমতার প্রমাণ। তার কথা থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাকে জ্ঞান, হিকমত ও দায়িত্ব দিয়েছেন।
**২. আল্লাহর ইবাদতের গুরুত্ব (আয়াত ৩১):**
ঈসা (আ.) স্পষ্টভাবে বলেন, তাকে আল্লাহ ইবাদত করতে নির্দেশ দিয়েছেন। এটি নির্দেশ করে যে, একমাত্র আল্লাহই উপাস্য, এবং ঈসা (আ.) শুধু একজন নবী, যার দায়িত্ব হলো আল্লাহর নির্দেশ প্রচার করা।
**৩. মাতার প্রতি দায়িত্বশীলতা (আয়াত ৩২):**
এই আয়াতে ঈসা (আ.) তার মাতার প্রতি দায়িত্বশীলতার কথা উল্লেখ করেন। এটি নির্দেশ করে যে, পিতামাতার প্রতি কর্তব্য পালন করা একজন মুমিনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
**৪. অহংকারের নিন্দা (আয়াত ৩২):**
ঈসা (আ.) উল্লেখ করেছেন, তিনি অহংকারী বা অবাধ্য নন। এটি আমাদেরকে অহংকার ও অবাধ্যতা থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দেয়।
**৫. ঈসা (আ.)-এর জন্ম, মৃত্যু ও পুনরুত্থান (আয়াত ৩৩):**
এই আয়াতে তার জন্ম, মৃত্যু এবং পুনরুত্থানের উল্লেখ করা হয়েছে। এটি পরকালে বিশ্বাস এবং মানুষের জীবন-জীবনের চক্রের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
**৬. আল্লাহর একত্ব (আয়াত ৩৪-৩৫):**
এই আয়াতগুলোতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, আল্লাহর কোনো পুত্র নেই। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। ঈসা (আ.) শুধু একজন নবী, আর তার স্থান আল্লাহর বান্দা এবং প্রেরিত রাসূল হিসেবে।
**ফজিলত:**
এই আয়াতগুলোতে ঈসা (আ.)-এর নবুওয়ত, একত্ববাদ এবং আল্লাহর ক্ষমতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এসব আয়াত পাঠ করা ঈমান মজবুত করে, তাওহিদের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস আনে এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের গুরুত্বকে স্মরণ করিয়ে দেয়।
pls can anyone tell me name of the reactor???
هادي توري
Sheikh Muhammad Hady Toure
❤❤❤❤❤❤
❤️💚
❤❤
💚