- সূরা মারইয়াম ৩০-৩৫ | Sura Maryam,30-35 | Sheikh Muhammad Hady Toure | mu_safir | official

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 23 січ 2025

КОМЕНТАРІ • 25

  • @blessed_Samiul
    @blessed_Samiul 4 місяці тому +1

    Allahu akbar... ❤❤❤

  • @moazzenasif9889
    @moazzenasif9889 8 місяців тому +1

    sobhanallahi obihamdihi ❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️

  • @khaledujjaman2942
    @khaledujjaman2942 7 місяців тому +2

    মাশা আল্লাহ

  • @mdshahjahan8584
    @mdshahjahan8584 9 місяців тому +1

    awsome 😢😢

  • @MdakramHossain-cs6xl
    @MdakramHossain-cs6xl 8 місяців тому +1

    ❤❤❤❤❤❤❤

  • @princemajed1854
    @princemajed1854 Рік тому +1

  • @mdemon3659
    @mdemon3659 8 місяців тому +1

    ❤❤❤

  • @HabibBin-le6gi
    @HabibBin-le6gi 7 місяців тому +3

    এই ভিডিওটি দাওয়াত কাজের জন্য ব্যবহার করা যাবে কি?

    • @mu_safirofficial
      @mu_safirofficial  7 місяців тому

      জি ভাই অবশ্যই ব্যবহার করতে পারবেন ।

  • @mohiuddinmonir56720
    @mohiuddinmonir56720 11 місяців тому +3

    Please tell me the name of the reciter.

  • @MstAysha-si9fs
    @MstAysha-si9fs 2 місяці тому +1

    এই কন্ঠ কার ? কারো জানা থাকলে বলেন প্লিজ প্লিজ প্লিজ

  • @SayedJubair-u6t
    @SayedJubair-u6t 4 місяці тому +1

    Ai ayat porle ki hoy pls jante cai ami

    • @mu_safirofficial
      @mu_safirofficial  4 місяці тому

      **সূরা মারিয়াম, আয়াত ৩০ থেকে ৩৫ এর গুরুত্ব ও ফজিলত:**
      এই আয়াতগুলোতে আল্লাহ তাআলা ঈসা (আ.)-এর জন্ম এবং তার গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষার বিষয়ে আলোচনা করেছেন। এসব আয়াতের মূল বিষয়বস্তু হলো:
      **১. ঈসা (আ.)-এর নবুওয়তের ঘোষণা (আয়াত ৩০):**
      ঈসা (আ.) শৈশবকালেই কথা বলেছিলেন এবং ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি আল্লাহর প্রেরিত রাসূল। এটি তার অলৌকিক ক্ষমতার প্রমাণ। তার কথা থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাকে জ্ঞান, হিকমত ও দায়িত্ব দিয়েছেন।
      **২. আল্লাহর ইবাদতের গুরুত্ব (আয়াত ৩১):**
      ঈসা (আ.) স্পষ্টভাবে বলেন, তাকে আল্লাহ ইবাদত করতে নির্দেশ দিয়েছেন। এটি নির্দেশ করে যে, একমাত্র আল্লাহই উপাস্য, এবং ঈসা (আ.) শুধু একজন নবী, যার দায়িত্ব হলো আল্লাহর নির্দেশ প্রচার করা।
      **৩. মাতার প্রতি দায়িত্বশীলতা (আয়াত ৩২):**
      এই আয়াতে ঈসা (আ.) তার মাতার প্রতি দায়িত্বশীলতার কথা উল্লেখ করেন। এটি নির্দেশ করে যে, পিতামাতার প্রতি কর্তব্য পালন করা একজন মুমিনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
      **৪. অহংকারের নিন্দা (আয়াত ৩২):**
      ঈসা (আ.) উল্লেখ করেছেন, তিনি অহংকারী বা অবাধ্য নন। এটি আমাদেরকে অহংকার ও অবাধ্যতা থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দেয়।
      **৫. ঈসা (আ.)-এর জন্ম, মৃত্যু ও পুনরুত্থান (আয়াত ৩৩):**
      এই আয়াতে তার জন্ম, মৃত্যু এবং পুনরুত্থানের উল্লেখ করা হয়েছে। এটি পরকালে বিশ্বাস এবং মানুষের জীবন-জীবনের চক্রের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
      **৬. আল্লাহর একত্ব (আয়াত ৩৪-৩৫):**
      এই আয়াতগুলোতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, আল্লাহর কোনো পুত্র নেই। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। ঈসা (আ.) শুধু একজন নবী, আর তার স্থান আল্লাহর বান্দা এবং প্রেরিত রাসূল হিসেবে।
      **ফজিলত:**
      এই আয়াতগুলোতে ঈসা (আ.)-এর নবুওয়ত, একত্ববাদ এবং আল্লাহর ক্ষমতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এসব আয়াত পাঠ করা ঈমান মজবুত করে, তাওহিদের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস আনে এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের গুরুত্বকে স্মরণ করিয়ে দেয়।

  • @raihan_the_Bangladeshi
    @raihan_the_Bangladeshi 11 місяців тому

    pls can anyone tell me name of the reactor???

  • @JakariaAhmedmm
    @JakariaAhmedmm 6 місяців тому +1

    ❤❤❤❤❤❤

  • @mdaminhossain6783
    @mdaminhossain6783 6 місяців тому +1

    ❤❤