ভুল বলেছেন, আল্লাহ এখন আমাদের পাশে নাই। কারণ আমরা কোরআনের সাথে নাই। শুধু সুদখোরদের ঘুষখোরদের নামাজ টাই আছে। আরেকদল হলে ধর্মব্যবসায়ী। পুরা জমিন ভন্ড মোনাফেক দিয়ে ভর্তি হয়ে গেছে ।
এই মাসে ১০০০ এক হাজার টাকা রিচার্জ করে ৬০০ শত ৮০ টাকা মিটারে যোগ হইছে তাহলে ৩০০ শত ২০ টাকাই নেই ৩ বছর ধরে এখনও অব্দি মিটারের টাকা কেটে নিচ্ছে এটা একটা বাটপারি ছাড়া কিছুই না
ভাই আমি ও আজকে বিকালে প্রিপেইড মিটার এ দুইহাজার টাকা রিচার্জ করলাম একাউন্ট এ ঢুকলো সতেরোশো পাঁচ টাকা আজ সাড়েতিন বছর ধরে এই করতিছে যশোর এ.আজীবন ধরে কি মিটারের টাকা নিবে কোনোদিন শোধ হবেনা এই টাকা.একটা মগের মুল্লুক পেয়ে গেছে
প্রিপেইড মিটারে টাকা ভোরে রাখলে মাসের শেষে 10 দিনে সমস্ত টাকা কেটে নেবে মাসের প্রথম দিকে যদি প্রতিদিন 10 টাকা করে কাটে শেষের 10 দিনে কাটে 50 টাকা করে কি অদ্ভুত হীরক রাজার দেশ
প্রতি মাসে 1 কিলোর জন্য 42 টাকা চার্জ করে। এখন আপনার প্রতি মাসের ___ কিলো x 42 = _____ টাকা প্রতি মাসে মিটার ভাড়ায় হলে 40 টাকা ভাড়ায় না হলে = 0 টাকা আবার, দুই মাস পরে টাকা ঢোকালে, তখন দুই মাসের হিসাব করতে হবে। প্রতি ১০০ টাকার জন্য ৫% ভ্যাট করে ৪.৭৫ টাকা ভ্যাট। তাহলে ১০০০ টাকার ভ্যাট আসবে ৪৭.৫০ টাকা। আমি আবার বিদ্যুৎ লোক না। নিজের প্রযোজনে জেনে রাখা।
এত কিছুই না, ঘুঘুর ফাঁদ তো এখনো দেখেনি নাই। যখন কাগজের টাকা থাকবে না। তখন দেখবেন যে এক রাতে কিভাবে মানুষ দেউলিয়া হয়। যে ছিল কোটিপতি। এখনতো সাধারণদের কে দেউলিয়া করা হচ্ছে এইভাবে । তাদের বিভিন্ন ভোগের মাধ্যম দ্বারা।
এই দেশের সরকার যেমন চুর, জনগণ থেকে নানা ছল চাতরী করে টাকা হাতিয়ে নেই। তেমনি তার এমপি মুন্ত্রীরাও দেশকে লুটে শূন্য করে ফেলছে।এদেশে আওয়ামী লীগ যতদিন থাকবে, এই দেশের বুকে দুর্নীতি বন্ধ হবেনা।যখন আর্মিদের হাতে ক্ষমতা ছিল, তখন মানুষ স্বর্ন গয়না গায়ে দিয়ে ঘুরে বেড়াইছে। কেউ ডাকাতি করার সাহস পায়নি।আর এখন মেয়েরা গার্জিয়ানদের সাথে গিয়েও নিরাপত্তা হীন। ধর্ষণের শিকার হতে হয় আর স্বর্ন গয়না পরলে তো রক্ষেই নেই। পরিবারের সবাই কে গুম করে দিবে
বর্তমান এমন এক অবস্থা মিটার থেকে কি পরিমান টাকা কাটতেছে চাইলেও আমরা ধরতে পারতেছি না। চুরির এমন একটা পদ্ধতি বের করবে সেটা তো আগে কখনো জানা ছিল না। এখন আর আমাদের হাতের নাগালে নাই তাদের মন মতন তারা টাকা কাইটা নিছে। এ ব্যাপারে সরকার কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। আমরা সাধারণ জনগণ খুবই দুর্ভোগের ভিতরে আছি।
সরকার কিছুই করবে না। যা করার আপনাকে করতে হবে। যেভাবে ধরতে পারবেন: কিছু কোড আর তথ্য জানা লাগবে: ৮১৪ = বর্তমাসের ইউনিট ব্যবহার ৮৮৬ = ইউনিট প্রতি চার্জ ৮২০ = গত মাসের ইউনিট ব্যবহার ৯২২ = বর্তমান মাসের ব্যবহৃত টাকা যে ভাবে চার্জ করে (সাধারণ বাসা/ঘরের জন্য) ০-৫০ ইউনিট = ৪.৬৩টাকা ৫১-৭৫ ইউনিট = ৫.২৬টাকা ৭৬-২০০ ইউনিট =৭.২০টাকা ২০১-৩০০ ইউনিট =৭.৫৯টাকা ৩০১-৪০০ ইউনিট =৮.০২টাকা ৪০১-৬০০ ইউনিট =১২.৬৭টাকা ৬০০ ইউনিটে উপরে = ১৪.৬১ টাকা
মার্চ মাসে আমি ২০০০ টাকায় সম্পূর্ণ মাস চলছি। কিন্তু এপ্রিল মাসে এসে ২০০০ টাকাগুলো ২২ দিনে শেষ হয়ে গেছে। সব কিছু আগের মতো চলতেছে। কিন্তু এগুলো আমাদেরকে পুনমারি দিচ্ছে অনলাইন করে। দয়া করে সবাই সোশ্যাল মিডিয়াতে এই অভিযোগগুলো লিখতে থাকুন।
আরো বেশি করে অনলাইন ব্যবস্থার উপর নির্ভরশীল হন আর বেশি বেশি স্মার্টফোন ব্যবহার করেন। এরপরে কাগজের মুদ্রা কে তুলে দিয়ে ডিজিটাল মুদ্রা কে দাওয়াত করে নিয়ে আসেন। তারপরে দেখেন কি হয়। এক বছরও লাগবেনা এক মাসও লাগবেনা। সাধারণ মানুষের হাতে কোন টাকাই থাকবে না।
মিটার তো এমন না যে আপিল করলে সরকার ফ্রী দেয়,আমরা তো কিনেই আনি ৬০০০-৭০০০ টাকা খরচ করে,তারপরেও কেন প্রতি মাসে মিটারের চার্জ দিতে হবে গ্রাহককে???? সরকার প্রধানের কাছে আমরা সাধারণ জনগণ জানতে চাই‼️
ভাই, মিটার কেনা হলে 1 টাকাও নিবে না। আর যেটা মনে হচ্ছে আপনি শোনা কথা বলছেন। আপনি একটু বিস্তারিত বলুন, আপনি কথা টাকা দিয়ে মিটার কিনেছিন। বিদ্যুৎ অফিস আপনার থেকে বকেয়া কত পেত?
সরকার প্রধানের কথা বলে লাভ নেই, কারন এটা সরকার প্রধানেরেই কাজ । কারন সরকার প্রধানের কোন দায়বদ্ধতা নেই, জনগণের উপর । আমাদের একটাই অপশন তাহলো বিদ্যুৎ ব্যবহার না করা
কি বলেন, ডিজিটাল মিটার এর টাকা তো নেয়নি কিন্ত আগে যে মিটার গুলু ছিল সেগুলোর জন্য টাকা নিত আমি নিজে কয়েক বার মিটার কিনেছিলাম, আসল কথা হচ্ছে আগেও ছিল বিদ্যুতের দুর্নীতি এখন হচ্ছে ডিজিটাল, @@mohammadarshad2941
ওরে ভাই শুধু রাজধানী না যশোরেও আমরা খুব কষ্টে আছি। মাত্রা অতিরিক্ত বিলে দিশেহারা যশোরের যারা প্রিপেইড মিটার ব্যবহার করছে। শুধু আপনারা রিপোর্ট করলেই হবে না এটা নিয়ে প্রত্যেকটা মিডিয়ার রিপোর্ট করা উচিত। জাতীয় পর্য়ায়ে এই ভোগান্তির কথা ছড়িয়ে দিতে আপনারা সহায়তা করুন।
মিটার ভারা, ডিমান্ড চার্য,টাকা উঠাইতে গিয়ে ৫০০/১০, ১০০০/২০ টাকা দিতে হয় কেন???? আর ঈদ পেলে ত কোন কোথায় নেই। সারা মাসে চালিয়ে ২০০০ হাজার বিল আসলেও শুধু ঈদে ৭ দিনে বিল আসে ১০০০/- অথচ প্রায় সব অফ রেখেও।
আপার কথা ঠিক আছে। আমাদের ও একই সমস্যা। কার্ড সিস্টেম বিদ্যুৎ বলেন গ্যাস কার্ড বলেন দুটো যেভাবে পারতেছে সিস্টেম করে টাকা বেশি কাটতেছে। তাহলে আমাদের কি লাভ বলেন।
আগে আমার বিদ্যুৎ বিল আসতো ১৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা এর পর প্রিপেইড মিটার দেওয়া হল তখন আমার নতুন অবস্থায় বিল আসতো তিন হাজার এর মতো আর বর্তমানে আমার মিটারে টাকা ভরতে হয় সাত থেকে আট হাজার 😢। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি এই প্রিপেড মিটার বাংলাদেশ থেকে উঠিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করত অথবা এনার্জি কোস্ট এবং মিটারের ভাড়া নেওয়া বন্ধ করে দিত তাহলে হয়তো জনগণের দুর্ভোগ কিছুটা কমতো।
এটা নিয়ে প্রত্যেকটা মিডিয়ার রিপোর্ট করা উচিত। জাতীয় পর্যায়ে রিপোর্ট আপনারা ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করুন। সারা বাংলাদেশ এই ভোগান্তিতে ভুগছে কারেন্টের খরচ চালিয়ে খাবার খরচ চালানো মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। প্রত্যেকটা ফ্যামিলির
আগে ২৫০/- থেকে সর্বোচ্চ ৪০০/- টাকা মাসে বিদ্যুৎ বিল খরচ হতো। আর এখন এই প্রিপেইড মিটার এ মাসে ১০০০/- টাকার ও বেশি খরচ হচ্ছে। আর সবচেয়ে বড় সমস্যা ৫০০/- র নিচে টাকা রিচার্জ করা যায় না।
এই অস্বাভাবিক হিসেবে টাকা কাটতেছে প্রিপেইড বিলে আমাদের খুলনাবাসীর যাদের আমাদের প্রিপেড মিটার আছে, আমরা অনেক কষ্টে আছি ১০০০ টাকা ভরলে ২৪০ টাকা নাই ৫০০ টাকা ভরলে পরে তারপরে ৪৯ টাকার কাছাকাছি নাই হয়ে যাবে, মজ্গুনিন আবাসিক এলাকা থেকে বলছি। আমাদের গ্রাহকরা মনে হয় দেশে আছি তা সরকারের যত লুটপাট করে নিতে পারে।
প্রিপেইড মিটারে অনেক সমস্যা বিদ্যুৎ অফিস থেকে নিজেরাই সমস্যা তৈয়ার করে প্রমান সরুপ , প্রথম একটি মিটার ২কিঃ দিয়ে যায়,দুই কিঃ দিয়ে বাসার লাইট ফ্যেন সহ ১টি এসি চলতো,এখন এসিতো দূরের কথা একটি ওভেন চালাতে পরিনা মাঝেমধ্যে মিটার বন্দহয়ে যায়
আমি একা বাসায় থাকি। সারাদিন বাহিরে থাকি, তবু্ও ১,০০০ টাকা লাগে। আমি চাই এই কার্ড মিটার বন্ধ করা হোক। তাছাড়া কোথাও গেলে, বাসায় যদি কারেন্ট না থাকে বুঝতেও পারবোনা। তখন ফ্রিজের সবকিছু নষ্ট হয়ে যাবে।
Hexing, China এর Prepaid Meter এর ক্রয়ে সাংঘাতিক দুর্নীতি হয়েছে, Top Level এ ।। Payment হয়েছে বিদেশে ।। এ ছাড়াও, মিটার Fast হয়ে থাকে System Loss কমানো লক্ষ্যে ।।
প্রিপেইড মিটারে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ এর মূল্য কত পড়বে তা জানা যাবে কীভাবে? শুধু জানা যাবে এইটা - যখন বিদ্যুৎ অফ হয়ে যাবে তখনই জানতে পারা যাবে টাকা শেষ। পুনরায় টাকা ভর অথাৎ (রিচাজ কর)।
Amt:500.0,Enrg Cost: 221.79,Total Charge:247.83,Meter Rent 1P:40,Demand Charge:210,VAT:23.81,Rebate:-2.17 আমি একমাসে ১০০০ টাকা মিটার রিচার্জ করালাম পরের মাসে আমার প্রয়োজন নেই তার পরে ও পরবর্তী মাসের জন্য ২০০ টাকা রিচার্জ করতে হবে তাদের জন্য 😢 তাহলে প্রিপেইড হলো কি করে এটা তো পোস্ট পেড মিটার।
ভাইরে ভাই আমি সাতক্ষীরা থেকে বলছি। বালিগাদায় পানি ঢাললে যেমন অবস্থা হয় এই প্রিপেইড মিটারে টাকা ঢুকালেও তেমন অবস্থা হচ্ছে। চোখে দেখার আগে ভ্যানিস হয়ে যাচ্ছে।
এই মিটার কমান্ড দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায় । একটি রেস্টুরেন্ট এ মাসে 30 হাজার + বিল আসতো এখন বিশেষ প্রি পেইড মিটার বসানোর পর 3 হাজারের মধ্যে বিল আসে অর্থ্যাৎ যতই খরচ করা হোক না কেন 60 থেকে 100 টাকার মধ্যে বিল আসবে প্রতিদিন । তাহলে বুঝেন বিল যদি কমানো যায় তাহলে ইচ্ছা মত বাড়ানো সম্ভব। এ বিষয়ে বিদ্যুত কর্মকর্তারা সব জানে । তারাই এসব কাজ করে থাকে
এটাই তো,আমাদের সাথেও এমন হচ্ছে।মিটার ইলেক্ট্রিক হওয়ার পর বিল দিতে হচ্ছে এখন ৩ গুন বেশি।আর পারা যাচ্ছে না। আগের চেয়ে অনেক খরচ বেড়ে গেছে এখন বিলের পেছনে,সো ভোগান্তি আরও যেন বেড়েই গেছে,কম না।
২০০০ টাকা রিচার্জ করলে ১৭০০ টাকা পাই, বাকি ৩০০ টাকা মিটার ভাড়া, ডিমান্ড চার্জ, ব্যাট কেটে নেয়। বিদ্যুৎ অফিসে জিজ্ঞেস করলে বলে উন্নয়ন, উন্নয়ন,.... উন্নয়ন চলছে।
500 টাকা রিচার্জ করে 300 টাকা ও রিচার্জ হয় না । আর রিচার্জ হওয়ার টাকা নিয়ে 10 দিন ও যায় না । মাসে 1500 কম বা উপরে খরচ হয় । আগের পূরনো মিটার সিস্টেম টা ভালো আসছিল । এই নতুন সিস্টেম টা বাটপারি ছাড়া কিছুই নয় । সাধারণ মানুষের টাকা নিয়ে দেশের কোটি কোটি মেগা প্রকল্প অনুমোদন করে । শুধু নিজের পকেটের জন্য ।।।।
ডিমান্ড চার্য বাদ দেওয়া হক। ডিমান্ড চার্য আগে ৩০ টাকা ছিল এখন ১২৬ টাকা দিতে হচ্ছে। দীর্ঘদিন কেন আমাদের ডিমান্ড চার্য বহণ করতে হবে। আগে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা বিল আসতো, আর এখন ২০০০+ বিল আসে।
আমরা সাধারণ মানুষ ঠিকই বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করছি কিন্তু ফুটপাত,বস্তি, বাজার, মার্কেটে সেসব অবৈধ লাইন আছে ঐ বিদ্যুৎ এর টাকা আমাদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে
হাইকোর্ট,জজকোর্ট,সুপ্রিমকোট কোথায় জনগণের জন্য আল্লাহ ছাড়া কেও নেই
ভুল বলেছেন, আল্লাহ এখন আমাদের পাশে নাই। কারণ আমরা কোরআনের সাথে নাই। শুধু সুদখোরদের ঘুষখোরদের নামাজ টাই আছে। আরেকদল হলে ধর্মব্যবসায়ী। পুরা জমিন ভন্ড মোনাফেক দিয়ে ভর্তি হয়ে গেছে ।
কি ভাবে জনগণের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন কি ভাবে জনগণের পকেট এর টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন । এই হলো দেশের উন্নয়ন
এই মাসে ১০০০ এক হাজার টাকা রিচার্জ করে ৬০০ শত ৮০ টাকা মিটারে যোগ হইছে তাহলে ৩০০ শত ২০ টাকাই নেই ৩ বছর ধরে এখনও অব্দি মিটারের টাকা কেটে নিচ্ছে এটা একটা বাটপারি ছাড়া কিছুই না
ভাই আমি ও আজকে বিকালে প্রিপেইড মিটার এ দুইহাজার টাকা রিচার্জ করলাম একাউন্ট এ ঢুকলো সতেরোশো পাঁচ টাকা আজ সাড়েতিন বছর ধরে এই করতিছে যশোর এ.আজীবন ধরে কি মিটারের টাকা নিবে কোনোদিন শোধ হবেনা এই টাকা.একটা মগের মুল্লুক পেয়ে গেছে
প্রিপেইড মিটারে টাকা ভোরে রাখলে মাসের শেষে 10 দিনে সমস্ত টাকা কেটে নেবে মাসের প্রথম দিকে যদি প্রতিদিন 10 টাকা করে কাটে শেষের 10 দিনে কাটে 50 টাকা করে কি অদ্ভুত হীরক রাজার দেশ
জয় বাংলা 🤣
প্রতি মাসে 1 কিলোর জন্য 42 টাকা চার্জ করে।
এখন আপনার
প্রতি মাসের ___ কিলো x 42 = _____ টাকা
প্রতি মাসে মিটার ভাড়ায় হলে 40 টাকা
ভাড়ায় না হলে = 0 টাকা
আবার, দুই মাস পরে টাকা ঢোকালে, তখন দুই মাসের হিসাব করতে হবে।
প্রতি ১০০ টাকার জন্য ৫% ভ্যাট করে ৪.৭৫ টাকা ভ্যাট।
তাহলে ১০০০ টাকার ভ্যাট আসবে ৪৭.৫০ টাকা।
আমি আবার বিদ্যুৎ লোক না। নিজের প্রযোজনে জেনে রাখা।
ভাই আমি আজকে ১১০০ টাকা রিচাজ করলাম আসল ৪৮০ টাকা এটা কি ধরনের চাজ কাটা
সবগুলো অভিযোগই সঠিক। ডিজিটাল চুরির দেখার কেউ নাই। আরো অনেক অভিযোগ আছে
এত কিছুই না, ঘুঘুর ফাঁদ তো এখনো দেখেনি নাই। যখন কাগজের টাকা থাকবে না। তখন দেখবেন যে এক রাতে কিভাবে মানুষ দেউলিয়া হয়। যে ছিল কোটিপতি। এখনতো সাধারণদের কে দেউলিয়া করা হচ্ছে এইভাবে । তাদের বিভিন্ন ভোগের মাধ্যম দ্বারা।
😢😢😢
এই দেশের সরকার যেমন চুর, জনগণ থেকে নানা ছল চাতরী করে টাকা হাতিয়ে নেই। তেমনি তার এমপি মুন্ত্রীরাও দেশকে লুটে শূন্য করে ফেলছে।এদেশে আওয়ামী লীগ যতদিন থাকবে, এই দেশের বুকে দুর্নীতি বন্ধ হবেনা।যখন আর্মিদের হাতে ক্ষমতা ছিল, তখন মানুষ স্বর্ন গয়না গায়ে দিয়ে ঘুরে বেড়াইছে। কেউ ডাকাতি করার সাহস পায়নি।আর এখন মেয়েরা গার্জিয়ানদের সাথে গিয়েও নিরাপত্তা হীন। ধর্ষণের শিকার হতে হয় আর স্বর্ন গয়না পরলে তো রক্ষেই নেই। পরিবারের সবাই কে গুম করে দিবে
100% টাকা চুরি হচ্ছে আর এগুলো টাকা দিয়ে বিল্ডিং করছে।
সবাই মিলে এক সাথে জেগে উঠেতে হবে,,, কথা বলতে হবে কারেন্টে দুর্নীতি দমন করেন, সাধারণ মানুষদের বাঁচান।
রাইট
জাতিসংঘের ডিপ পপুলেশন এজেন্ডা সম্পর্কে কোন ধারণা আপনার নেই অবশ্যই। সাধারণ মানুষকে বাঁচানোর দায়িত্ব এখন তারা নিবে না বরং কমানোর দায়িত্ব নিয়েছে।
না ভাই এত এতদিন সহ্য করে গেছেন আরেকটু সহ্য করেন
ধন্যবাদ ভাই সংবাদ প্রচার করার জন্য এমন সংবাদ কেউ করেনা । মিটারের জালায় খুবই কষ্টে আছি ভাই
জনগণকে জাগ্রত হতে হবে। প্রত্যেকের উচিত মিডিয়ায় এভাবে প্রতিবাদ জানানো।
গ্রাহকের পকেট কাটছে বিদ্যুৎ বিভাগ।
এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি 😡✊
আন্দোলন করতে হবে। আমরা রিডিং মিটার চাই। আমাদের রক্ত চুরি করতে দিবনা।
যারা আমার সাথে একমত সবাইকে আমার দোয়া ও ভালোবাসা রহিল। আন্দোলন ছাড়া কোন রাস্তা নাই। ঝাড়ু মিছিল করতে হবে
@@salimreza9453 রাইট, এরা পারলে মানুষের রক্ত শুষে নিয়ে আদানি আর মোদির পকেট ভরবে ক্ষমতায় টিকে থাকতে!
রাইট
রক্ত চুরি করতে দেবেন না বলে আন্দোলন করবেন, তো শরীরের বাকি রক্ত যা আছে তা ঝরিয়ে দিবে।
বর্তমান এমন এক অবস্থা মিটার থেকে কি পরিমান টাকা কাটতেছে চাইলেও আমরা ধরতে পারতেছি না। চুরির এমন একটা পদ্ধতি বের করবে সেটা তো আগে কখনো জানা ছিল না। এখন আর আমাদের হাতের নাগালে নাই তাদের মন মতন তারা টাকা কাইটা নিছে। এ ব্যাপারে সরকার কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। আমরা সাধারণ জনগণ খুবই দুর্ভোগের ভিতরে আছি।
সরকার কিছুই করবে না। যা করার আপনাকে করতে হবে। যেভাবে ধরতে পারবেন:
কিছু কোড আর তথ্য জানা লাগবে:
৮১৪ = বর্তমাসের ইউনিট ব্যবহার
৮৮৬ = ইউনিট প্রতি চার্জ
৮২০ = গত মাসের ইউনিট ব্যবহার
৯২২ = বর্তমান মাসের ব্যবহৃত টাকা
যে ভাবে চার্জ করে (সাধারণ বাসা/ঘরের জন্য)
০-৫০ ইউনিট = ৪.৬৩টাকা
৫১-৭৫ ইউনিট = ৫.২৬টাকা
৭৬-২০০ ইউনিট =৭.২০টাকা
২০১-৩০০ ইউনিট =৭.৫৯টাকা
৩০১-৪০০ ইউনিট =৮.০২টাকা
৪০১-৬০০ ইউনিট =১২.৬৭টাকা
৬০০ ইউনিটে উপরে = ১৪.৬১ টাকা
মার্চ মাসে আমি ২০০০ টাকায় সম্পূর্ণ মাস চলছি। কিন্তু এপ্রিল মাসে এসে ২০০০ টাকাগুলো ২২ দিনে শেষ হয়ে গেছে। সব কিছু আগের মতো চলতেছে। কিন্তু এগুলো আমাদেরকে পুনমারি দিচ্ছে অনলাইন করে। দয়া করে সবাই সোশ্যাল মিডিয়াতে এই অভিযোগগুলো লিখতে থাকুন।
অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছে।
hea . 2500 tk deuar poreu sesh hya gese
আরো বেশি করে অনলাইন ব্যবস্থার উপর নির্ভরশীল হন আর বেশি বেশি স্মার্টফোন ব্যবহার করেন। এরপরে কাগজের মুদ্রা কে তুলে দিয়ে ডিজিটাল মুদ্রা কে দাওয়াত করে নিয়ে আসেন। তারপরে দেখেন কি হয়। এক বছরও লাগবেনা এক মাসও লাগবেনা। সাধারণ মানুষের হাতে কোন টাকাই থাকবে না।
এ বিষয়টি নিয়ে আরও আলোচনা দরকার 👍👍👍👍👍
মিটার তো এমন না যে আপিল করলে সরকার ফ্রী দেয়,আমরা তো কিনেই আনি ৬০০০-৭০০০ টাকা খরচ করে,তারপরেও কেন প্রতি মাসে মিটারের চার্জ দিতে হবে গ্রাহককে????
সরকার প্রধানের কাছে আমরা সাধারণ জনগণ জানতে চাই‼️
চট্টগ্রামে একটা ১৩ হাজার করে নিচ্ছে
ভাই, মিটার কেনা হলে 1 টাকাও নিবে না।
আর যেটা মনে হচ্ছে আপনি শোনা কথা বলছেন।
আপনি একটু বিস্তারিত বলুন, আপনি কথা টাকা দিয়ে মিটার কিনেছিন। বিদ্যুৎ অফিস আপনার থেকে বকেয়া কত পেত?
@@DesignwithShahedk bolca apnak..Ami kinci amr niteca🤔aktu Kom janar cesta korun
সরকার প্রধানের কথা বলে লাভ নেই, কারন এটা সরকার প্রধানেরেই কাজ । কারন সরকার প্রধানের কোন দায়বদ্ধতা নেই, জনগণের উপর । আমাদের একটাই অপশন তাহলো বিদ্যুৎ ব্যবহার না করা
কি বলেন, ডিজিটাল মিটার এর টাকা তো নেয়নি কিন্ত আগে যে মিটার গুলু ছিল সেগুলোর জন্য টাকা নিত আমি নিজে কয়েক বার মিটার কিনেছিলাম, আসল কথা হচ্ছে আগেও ছিল বিদ্যুতের দুর্নীতি এখন হচ্ছে ডিজিটাল, @@mohammadarshad2941
ওরে ভাই শুধু রাজধানী না
যশোরেও আমরা খুব কষ্টে আছি।
মাত্রা অতিরিক্ত বিলে দিশেহারা যশোরের যারা প্রিপেইড মিটার ব্যবহার করছে।
শুধু আপনারা রিপোর্ট করলেই হবে না এটা নিয়ে প্রত্যেকটা মিডিয়ার রিপোর্ট করা উচিত।
জাতীয় পর্য়ায়ে এই ভোগান্তির কথা ছড়িয়ে দিতে আপনারা সহায়তা করুন।
সঠিক বলেছেন, যশোর শহরে তো বিদ্যুৎ বিভাগ হরিলুট চালু করেছে ডিমান্ড চাজ চুরি করা শুরু করেছে 4w ১৪০ টাকার জায়গায় ১৬৮ টাকা কেটে নিচ্ছে।
গ্রাহকদের শোষণ করা করা ছাড়া আর কিছুই না, পূর্বের রিডিং মিটারগুলোই ভাল ছিল।
নিউজ টি করার জন্য ধন্যবাদ
সকল অভিযোগ সঠিক , এইটা ডিজিটাল চুরি এ থেকে রেহাই পেতে চাই
মিটার ভারা, ডিমান্ড চার্য,টাকা উঠাইতে গিয়ে ৫০০/১০, ১০০০/২০ টাকা দিতে হয় কেন????
আর ঈদ পেলে ত কোন কোথায় নেই। সারা মাসে চালিয়ে ২০০০ হাজার বিল আসলেও শুধু ঈদে ৭ দিনে বিল আসে ১০০০/- অথচ প্রায় সব অফ রেখেও।
😢😢😢আললাহ
আমার একমাসে ২৭৮০,
হে আল্লাহ আপনি আমাদের জন্য সহায় হোন।
রেডি থাকেন উন্নয়ন এর বাংলাদেশ এ ৫০০০ টাকা লাগবে প্রতি মাসে।
ঠিকই বলেছেন ভাই ,আগেই ভালো ছিল
কারেন ও থাকতোনা,টাকাও লাগতো না।
মিটার এর দাম কেনো আমরা দিবো??? আর যদি মিটার ভাড়া দিবো তাহলে বাড়ি ছাড়ার সময় মিটার খুলেনিয়ে যাবো%
তাই 😂
Dur noyakali sala
হরিলুট চলছে চলবে
এই মিটারে আমাদের জনগণের ভোগান্তির শেষ নেই। প্রতিমাসে অনায়াসে অতিরিক্ত টাকা কর্তন করে নিয়ে যাচ্ছে। আমরা এর চেয়ে মুক্তি চাই।
একদম সত্য কথা। আমি ভুক্তভোগী
আমারও একই অবস্থা। জরুরী ব্যবস্থা নেয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে সাহায্য চাচ্ছি।
আপনার সমস্যাটা কি? উপরে একটি কমেন্ট করেছি, আমাদের একটি সমস্যার সমাধান নিয়ে।
আপার কথা ঠিক আছে। আমাদের ও একই সমস্যা। কার্ড সিস্টেম বিদ্যুৎ বলেন গ্যাস কার্ড বলেন দুটো যেভাবে পারতেছে সিস্টেম করে টাকা বেশি কাটতেছে। তাহলে আমাদের কি লাভ বলেন।
প্রি-পেইড মিটারের আরেক নাম ভোগান্তি।
আগে আমার বিদ্যুৎ বিল আসতো ১৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা এর পর প্রিপেইড মিটার দেওয়া হল তখন আমার নতুন অবস্থায় বিল আসতো তিন হাজার এর মতো আর বর্তমানে আমার মিটারে টাকা ভরতে হয় সাত থেকে আট হাজার 😢। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি এই প্রিপেড মিটার বাংলাদেশ থেকে উঠিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করত অথবা এনার্জি কোস্ট এবং মিটারের ভাড়া নেওয়া বন্ধ করে দিত তাহলে হয়তো জনগণের দুর্ভোগ কিছুটা কমতো।
মিটার নতুন সংযোজনের সময়েইতো ৭/৮ হাজার টাকা দিতে হয়। তাহলে আবার কেন মিটার ভাড়া দিতে হবে ?
এটা নিয়ে প্রত্যেকটা মিডিয়ার রিপোর্ট করা উচিত। জাতীয় পর্যায়ে রিপোর্ট আপনারা ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করুন। সারা বাংলাদেশ এই ভোগান্তিতে ভুগছে
কারেন্টের খরচ চালিয়ে খাবার খরচ চালানো মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। প্রত্যেকটা ফ্যামিলির
এটাই উন্নয়ন
আগে ২৫০/- থেকে সর্বোচ্চ ৪০০/- টাকা মাসে বিদ্যুৎ বিল খরচ হতো। আর এখন এই প্রিপেইড মিটার এ মাসে ১০০০/- টাকার ও বেশি খরচ হচ্ছে। আর সবচেয়ে বড় সমস্যা ৫০০/- র নিচে টাকা রিচার্জ করা যায় না।
এনালগ কি ভালো ডিজিটাল দরকার নাই আমাদের ডিজিটালের নামে গ্রাহকদের ভোগান্তি আর ক্ষতি আর লস।
নিন্দা জানাই
প্রিপেইড মিটার বন্ধ করা হোক একমত থাকলে লাইক দিন আওয়াজ তুলুন আগের মিটার ফিরে চাই প্রিপেইড মিটারের দরকার নাই
মোবাইল কোম্পানির মতন ইচ্ছা মতন বিদ্যুৎ বিল কেটে
এই বিদ্যুৎ বিভাগ সাধারণ গ্রাহকদের বিভিন্ন ভাবে হেনস্তা করে আসছে এর থেকে আমরা সাধারণ গ্রাহকরা মুক্তি চাই, প্রধান মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
ভাই ২মাসে ৯৮০০ টাকা বিল আসছে
এর আগের মাসগুলোতে কাগজের বিল ৭০০/৮০০ আসছে
কার্ড মিটারের বিল আসছে?
কাগজের বিল হলে যে ........ পুতে বিল লিখছে, তাকে গিয়ে ধরুন। সে 100 ইউনিটের জায়গায় 600 ইউনিট লিখছে।
Right 👍👍👍
বিদ্যুত মন্ত্রিকে পদ্যত্যগ করানো হোক
মানে হাসিনা?
এই অস্বাভাবিক হিসেবে টাকা কাটতেছে প্রিপেইড বিলে আমাদের খুলনাবাসীর যাদের আমাদের প্রিপেড মিটার আছে, আমরা অনেক কষ্টে আছি ১০০০ টাকা ভরলে ২৪০ টাকা নাই ৫০০ টাকা ভরলে পরে তারপরে ৪৯ টাকার কাছাকাছি নাই হয়ে যাবে, মজ্গুনিন আবাসিক এলাকা থেকে বলছি। আমাদের গ্রাহকরা মনে হয় দেশে আছি তা সরকারের যত লুটপাট করে নিতে পারে।
প্রিপেইড মিটারে অনেক সমস্যা বিদ্যুৎ অফিস থেকে নিজেরাই সমস্যা তৈয়ার করে প্রমান সরুপ , প্রথম একটি মিটার ২কিঃ দিয়ে যায়,দুই কিঃ দিয়ে বাসার লাইট ফ্যেন সহ ১টি এসি চলতো,এখন এসিতো দূরের কথা একটি ওভেন চালাতে পরিনা মাঝেমধ্যে মিটার বন্দহয়ে যায়
সঠিক কথা। আমাদের আগে এক মাসে দুই হাজার টাকা বিল আসতো।এখন এক মাসে সাত হাজার টাকা ও হয়না
এই মাসে আমি ৭০০ রিচার্জ করী
মিটারে ২৮০ টাকা পায়ছি
বাকী টা আমি সরকারের কাছে ফেরত চাই
রাইট
1000 tk anergy 600tk ase (vat +dimand+anda+dim+cha+nasta=400tk)
Same happened with me. Last month April 24 deducted Tk. 420 and current month deduction Tk. 270. We want solutions. Thanks reporter.
সত্যিকার অর্থে আমাদের বাংলাদেশে লুটপাটের মহা প্রতিযোগিতা চলতেছে,
Nirob chadabaji? Hasinar chada baji.
আমাদের সমস্যা দেখোর কেউ নাই, সমাধানের কেউ নাই। মৃত্যুই একমাত্র সমাধান।
তিতাস এর প্রিপেইড এর ও মিটার ভাড়া 100 থেকে 200 টাকা করেছে জানুয়ারি 2024 থেকে।
দেশটা আর দেশ নাই, লুটেরার আস্তানা। মিটার ভাড়া ২০০ টাকা! সোনা রুপা দিয়া বানানো মিটার মনেহয়
আপি রাইট বলছেন, অনেক অশান্তি তে পরে গেছি আমরা সবাই
প্রি পেইড মিটার পরিবর্তন করে পোস্ট পেইড মিটার চাই।
মাসে ২ বার ৫০০ করে ১০০০ টাকা ভরলে ৩৫০ টাকা কেটে নিয়ে যায়, এটা কি সারাজীবন সরকার নিবে নাকি, এই প্রিপেড মিটার বয়কট করা হোক!☝️
এক মিটারের নিউটল আরেক মিটারে দিলে বিল বেশি আসবে।
আগে প্রতি মাসে ৮০০ থেকে ৯০০ এখন প্রতি মাসে ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকা এখন বলুন আমরা কি সংসারে খরচ চালাতে অনেক এখন আবার জনতন্ত্রা
সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
Postpaid meter firiye deya hok
আরো অনেক অভি যোগ আছে।
কি বলবো আমারো একই আবস্থান কাড মিটার করে জীবন নষ্ট হয়ে গেছে
আমার বাসায় নতুন প্রিপেড মিটার এসেছে আগের চেয়ে দিঘুন টাকা গুনতেহচ্ছে
উন্নয়ন উন্নয়ন উন্নয়ন
Postpaid miter deya hok
Prepaid meter is best and better for us I used I suffer alot from paper Bill
আমি একা বাসায় থাকি। সারাদিন বাহিরে থাকি, তবু্ও ১,০০০ টাকা লাগে। আমি চাই এই কার্ড মিটার বন্ধ করা হোক। তাছাড়া কোথাও গেলে, বাসায় যদি কারেন্ট না থাকে বুঝতেও পারবোনা। তখন ফ্রিজের সবকিছু নষ্ট হয়ে যাবে।
Card system bad deoa hok
বিদ্যুৎ বিভাগের দুর্নীতি প্রিপেইড মিটারের যন্ত্রণা, আগামীতে প্রিপেইড মিটার যাতে লাগাতে না পারে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে
Hexing, China এর Prepaid Meter এর ক্রয়ে সাংঘাতিক দুর্নীতি হয়েছে, Top Level এ ।। Payment হয়েছে বিদেশে ।।
এ ছাড়াও, মিটার Fast হয়ে থাকে System Loss কমানো লক্ষ্যে ।।
পৃপেইড মিটার অতিরিক্ত টাকা আদায় করিতেছে অতএব এই জুলুমের অবসান চাই 😅
মিটার ভাড়া আর ডিমান্ড চার্জে আমরা অতিষ্ঠ। এই বিষয়ে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।
প্রিপেইড মিটারে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ এর মূল্য কত পড়বে তা জানা যাবে কীভাবে? শুধু জানা যাবে এইটা - যখন বিদ্যুৎ অফ হয়ে যাবে তখনই জানতে পারা যাবে টাকা শেষ। পুনরায় টাকা ভর অথাৎ (রিচাজ কর)।
Amt:500.0,Enrg Cost: 221.79,Total Charge:247.83,Meter Rent 1P:40,Demand Charge:210,VAT:23.81,Rebate:-2.17
আমি একমাসে ১০০০ টাকা মিটার রিচার্জ করালাম পরের মাসে আমার প্রয়োজন নেই তার পরে ও পরবর্তী মাসের জন্য ২০০ টাকা রিচার্জ করতে হবে তাদের জন্য 😢
তাহলে প্রিপেইড হলো কি করে এটা তো পোস্ট পেড মিটার।
ভাইরে ভাই আমি সাতক্ষীরা থেকে বলছি।
বালিগাদায় পানি ঢাললে যেমন অবস্থা হয় এই প্রিপেইড মিটারে টাকা ঢুকালেও তেমন অবস্থা হচ্ছে।
চোখে দেখার আগে ভ্যানিস হয়ে যাচ্ছে।
ঘটনা সত্য।
আমরা মিটারের দাম ও ডিমান্ড নোট এর টাকা একবারে দিতে চাই , মাসেমাসে নয়।
এই মিটার কমান্ড দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায় । একটি রেস্টুরেন্ট এ মাসে 30 হাজার + বিল আসতো এখন বিশেষ প্রি পেইড মিটার বসানোর পর 3 হাজারের মধ্যে বিল আসে অর্থ্যাৎ যতই খরচ করা হোক না কেন 60 থেকে 100 টাকার মধ্যে বিল আসবে প্রতিদিন । তাহলে বুঝেন বিল যদি কমানো যায় তাহলে ইচ্ছা মত বাড়ানো সম্ভব।
এ বিষয়ে বিদ্যুত কর্মকর্তারা সব জানে । তারাই এসব কাজ করে থাকে
যারা অন্যায় ভাবে আমাদের জনগণের কষ্টের টাকা এভাবে লুটেপুটে খাচ্ছে। আমি এই টাকার হিসাব আমার আল্লাহর কাছেই ছেড়ে দিয়েছি।
এটাই তো,আমাদের সাথেও এমন হচ্ছে।মিটার ইলেক্ট্রিক হওয়ার পর বিল দিতে হচ্ছে এখন ৩ গুন বেশি।আর পারা যাচ্ছে না।
আগের চেয়ে অনেক খরচ বেড়ে গেছে এখন বিলের পেছনে,সো ভোগান্তি আরও যেন বেড়েই গেছে,কম না।
কেরানীগঞ্জের খোলামোড়ায় রমযান মাসে নতুন করে কাড মিটার লাগিয়েছে কোম্পানির লোকজন 1000 টাকা 💸💰 রিচার্জ করলাম পেলাম 653 টাকা 💸💰
আমরা প্রিপেইড মিটার চাইনা। আমাদেরকে আগের মিটার লাইন সংযোগ করে দেওয়া হোক । এবং এই প্রিপেইড মিটার বন্ধ করার আবেদন জানাচ্ছি ।
Absolutely right
Prepaid meter is a curse.
সারা বাংলাদেশে একই অবস্থা হে আল্লাহ তুমি আমাদেরকে বাঁচাও
প্রিপেইড মিটার ব্যাবহার করে খুব যন্ত্রণাই আছি
এই মিটার বন্ধ করে আগের মিটার ফিরত দাও ❤
একদম ঠিক কথা বলছে এই মিটার বাদ দেওয়া হউক
Not only DPDC but also WESTZONE ( maybe all types of distributor companies) are increasing their charges more and more.
ডিমান্ড চাজের নামে অর্থ আদায় বন্ধ করা জরুরী
দৃষ্টি আকর্ষন করছি ব্যরিষ্টার সুমন ভাইয়ের, হাইকোর্টে রিট করার জন্য
আজকেই মিটারে ৫৫০ টাকা ভরলাম মিটারের সার্চ করে দেখলাম ৩৬০ টাকা পেয়েছি 🥺😡 কার্ড মিয়েটারে আমাদের অনেক ঝামেলা হচ্ছে। অতিরিক্ত পরিমাণে ভেট কেটে নেওয়া হচ্ছে। 😢
সরকারি সকল প্রতিষ্ঠানের কার্ড সিস্টেম চালু করে না কেন, দেশের সবচেয়ে বেশি সরকারি প্রতিষ্ঠানে বিদুৎ অপচয় হয়।
২০০০ টাকা রিচার্জ করলে ১৭০০ টাকা পাই, বাকি ৩০০ টাকা মিটার ভাড়া, ডিমান্ড চার্জ, ব্যাট কেটে নেয়।
বিদ্যুৎ অফিসে জিজ্ঞেস করলে বলে উন্নয়ন, উন্নয়ন,.... উন্নয়ন চলছে।
ভোগান্তি কমাতে না, গ্রাহকদের ভোগান্তিতে ফেলতেই এই প্রিপেইড সিস্টেম ।
Right topic
amader basay o same.Proti mashe amra 500 tk borle tara 200 kore kete nei.aita proti mashei aita gote😢
sobai mile ai meter boycott kora uchit.
Ekdom right
ডিমান্ডচার্জ আর মিটার ভাড়া বন্ধ করা হোক। আমিও ভুক্তভুগি
এটা প্রিপেইড মিটার না এটা রাক্ষস মিটার
500 টাকা রিচার্জ করে 300 টাকা ও রিচার্জ হয় না । আর রিচার্জ হওয়ার টাকা নিয়ে 10 দিন ও যায় না । মাসে 1500 কম বা উপরে খরচ হয় । আগের পূরনো মিটার সিস্টেম টা ভালো আসছিল । এই নতুন সিস্টেম টা বাটপারি ছাড়া কিছুই নয় । সাধারণ মানুষের টাকা নিয়ে দেশের কোটি কোটি মেগা প্রকল্প অনুমোদন করে । শুধু নিজের পকেটের জন্য ।।।।
ডিমান্ড চার্য বাদ দেওয়া হক। ডিমান্ড চার্য আগে ৩০ টাকা ছিল এখন ১২৬ টাকা দিতে হচ্ছে। দীর্ঘদিন কেন আমাদের ডিমান্ড চার্য বহণ করতে হবে। আগে ৬০০
থেকে ৭০০ টাকা বিল আসতো, আর এখন ২০০০+ বিল আসে।
আমরা সাধারণ মানুষ ঠিকই বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করছি কিন্তু ফুটপাত,বস্তি, বাজার, মার্কেটে সেসব অবৈধ লাইন আছে ঐ বিদ্যুৎ এর টাকা আমাদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে
গ্রামে আছি ভালো আছি😊