🌸 *নবীজি চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন* ★ মোজেজা প্রকাশ হওয়া নবীদের পক্ষেই সম্ভব, নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বে অনেক মোজেজা প্রকাশ হয়েছিল, এখানে একদম ক্লিয়ার নবীজি চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন। ★ কোরআন পাকের মধ্যে রয়েছে, আল্লাহ পাক নবীজির উপর ইমান আনতে বলেছিলেন পূর্বের নবীগণকে, তাহলে পূর্বের নবীরা তো আমাদের নবীজির অনেক আগে দুনিয়াতে এসেছিলেন, এখানে বিষয়টা একদম ক্লিয়ার যে নবীজির চল্লিশ বছর বয়সে নবুয়ত প্রকাশ হয়েছিল কিন্তু চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন, যদি চল্লিশ বছরের পূর্বে নবী না থাকতেন তাহলে পূর্বের নবীরা আমাদের নবীজির উপর ইমান আনলেন কীভাবে ??? 🔴 *কিছু মানুষের হাদীস অপব্যাখ্যা* নবীজি ইরশাদ করেছেন আমি তখনও নবী ছিলাম যখন আদম (আঃ) এর রূহ এবং শরীর আলাদা ছিল, এই হাদীসকে কিছু মানুষ অপব্যাখ্যা করছে যে নবীজির তকদিরে অর্থাৎ ভাগ্যে নবী হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছিল, সত্যিকারের নবী ছিলেন না, নাউজুবিল্লাহ, তাহলে তাদের কাছে প্রশ্ন হচ্ছে সব নবীদের ভাগ্যে নবী হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছিল, তাহলে এটি আমাদের নবীজির ক্ষেত্রেই আলাদা ভাবে কেন বলা হয়েছে ? *উদাহরণ - কোনো হাফেজকে যদি জিজ্ঞাসা করা হয় আপনি কবে থেকে হাফেজ তাহলে হাফেজ উত্তর দিবে- যেই বয়সে সে কোরআন মুখস্থ কমপ্লিট করেছিল সেই বয়সটাকে, এটাই ঠিক, যদি সে বলে আমি জন্মের আগে থেকেই হাফেজ ছিলাম কারণ আমার জন্মের আগেই তকদিরে লেখা হয়েছিল, তাহলে মানুষ তাকে পাগল বলবে,* ঠিক তেমনি ভাবে যারা এই হাদীসটাকে অপব্যাখ্যা করছে, নবীজির 40 বছরের পূর্বের নবুয়তকে শুধুমাত্র তকদিরে ছিল বলে অ্যাখ্যায়িত করছে এটা তাদের একটা ফাঁকিবাজি কথা, শুধুমাত্র নবীজির তকদিরেই নয়, *নবীজি সত্যিকারের নবী ছিলেন তখনও যখন আদম (আঃ) এর রূহ এবং শরীর আলাদা ছিল,* 📖 *দলিল খন্ডন (সংক্ষেপে)* তারা দুইটি হাদিস দলিল দেয়, যদিও তাদের হাদিসগুলোর ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ আহলে সুন্নাত ওল জামাতের সঙ্গে মিলে না, অন্যরকম মানে করে, মানে ভিন্ন করে এদিকটা ছেড়ে দিলাম, কিন্তু তারা এই হাদিসগুলো দলিল হিসাবে দিলেও এগুলো মাওকূফ হাদিস অর্থাৎ হাদিসের সনদ সাহাবা পর্যন্ত পৌঁছেছে *আর আহলে সুন্নাত ওল জামাত যেই হাদিসটা দলিল হিসাবে পেশ করে এটি মারফু হাদিস, এটির বর্ণনা পরম্পরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত পৌঁছেছে* এখন আপনি কোন হাদিসটা মানবেন নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন।
এই হাসিসের কি বলবেন তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ - কে নবুওয়াত দেয় হয় চল্লিশ বছর বয়সে, এরপর তিনি তের বছর মক্কায় কাটান। এ সময় তাঁর প্রতি ওহী নাযিল হচ্ছিল। তারপর হিজরতের নির্দেশ পান। এবং হিজরতের পর দশ বছর কাটান। আর তিনি তেষট্টি বছর বয়সে মারা যান। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৬১৫, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৩৬১৯
অনবরত নবীজীকে গালি দিচ্ছে লোপা রহমান, আসাদ নুরসহ অনেকেই, তাদের বিরুদ্ধে তাহেরীর কোন কথা নেই। শায়খ আহমাদুল্লাহ উক্তি নিয়ে এই বখাটের চূড়ান্ত বাড়াবাড়ি সত্যিই মানুষকে হাসয়।
*এবং (আল্লাহ) আপনাকে (নবীজিকে) স্বীয় প্রেমে আত্নহারা পেয়েছেন, তখন নিজের দিকে পথ দেখিয়েছেন।* ~ সূরা আদ দুহা, আয়াত- 7 আরবী একটি শব্দের অনেকগুলো অর্থ থাকে, এখানে *ضَالًّا* শব্দের অর্থ কিছু মানুষ পথহারা করেছে, কিন্তু এই শব্দটি নবীজির শানে ব্যবহার করা যায়না, *আলা হযরত রহঃ কানযুল ঈমানের* অনুবাদে এটির অর্থ *স্বীয় প্রেমে আত্মহারা* করেছেন এটাই সঠিক,, আর যে আয়াতে বলা হয়েছে *তুমি জানতে না কিতাব কি, ইমান কি* এটা আপনাদের বুঝতে ভুল হচ্ছে কারণ আপনাদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী নবীজি ইমানহীন ছিলেন, নাউজুবিল্লাহ, একবার চিন্তা করে দেখুন আপনিই বললেন নবীজি ইব্রাহিম আঃ এর মিল্লাতের উপরে ছিলেন আবার আপনিই বলছেন ইমানহীন ছিলেন, এটি আবার কীরকম, এখানে এই আয়াতে ইমানের আরকান, ইমানের তাফসীলান সম্পর্কে বলা হয়েছে, আপনারা যেরকম ব্যাখ্যা করছেন এরকম মোটেও নয়, তাহলে আপনার কাছে প্রশ্ন নবীজি যদি ইমান সম্পর্কে বেখবর থাকতেন, নাউজুবিল্লাহ, তাহলে নবীজি কেন গুনাহ থেকে, শির্ক থেকে বেঁচে ছিলেন ??? তখন তো আয়াত নাজিল হয়নি জেনা করা হারাম, তাহলে নবীজি এইসমস্ত কাজ থেকে কেন বিরত ছিলেন ??? আপনার ব্যাখ্যা অনুযায়ী নবীজি 40 বছরের পূর্বে ইমানহীন ছিলেন, নাউজুবিল্লাহ, কিন্তু আপনি একটাও দলিল দেখাতে পারবেননা চল্লিশ বছরের পূর্বের নবীজির ইমানের খিলাফ কাজকর্মের,, সুতরাং এখানে ইমানের তাফসীলান, আরকানের কথা বলা হয়েছে, নবীজি 40 বছরের পূর্বে ইমানহীন ছিলেন এমনটা মোটেও নয়, কারণ আপনি নিজেই বলেছেন ইব্রাহিম আঃ এর মিল্লাতের উপরে ছিলেন, আবার আপনিই ব্যাখ্যা করছেন ইমান সম্পর্কে বেখবর ছিলেন, এটা কিভাবে হতে পারে,, আর আপনারা যেটা তকদিরের কথা বলছেন, সকল নবীদের তকদিরে লেখা হয়েছিল তিনারা নবী হবেন তাহলে আমাদের নবীজির ক্ষেত্রেই বিশেষ ভাবে কেন বলা হলো, *নবীজি বলেছেন আমি তখনও নবী ছিলাম যখন আদম আঃ রূহ ও শরীর আলাদা ছিল* অন্যান্য নবীদের ক্ষেত্রে তো এরকম বলা হয়নি, আর *নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বপ্রথম কলম সৃষ্টি করেছেন* এখানেই কিন্তু হাদীসটি শেষ নয় আরো আছে এরপর আল্লাহ তায়ালা বললেন কলম লিখো, কলম বললো হে আমার রব কী লিখবো, তখন আল্লাহ তায়ালা বলেছিলেন- যা কিছু তোমার আগে ছিল এবং শেষ পর্যন্ত যা কিছু হবে তুমি সব লিখো, এখানে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে কলমকে সৃষ্টি করার আগে আল্লাহ পাক কিছু সৃষ্টি করেছেন, আর প্রথম সৃষ্টি করেছেন নবীজির নূর, কারণ আল্লাহ কলমকে বলেছেন পূর্বে যা হয়েছে লিখো অর্থাৎ পূর্বে কিছু হয়েছে, আর পূর্বের নবীরাও তো আমাদের নবীজির প্রতি ইমান এনেছিলেন, আল্লাহ পাক নবীজিকে নবী বানিয়ে রেখেছিলেন, রসূল বানিয়ে রেখেছিলেন, ফলে পূর্বের নবীরা নবীজির প্রতি ইমান এনেছিলেন, যদি নবীজি 40 বছরের পূর্বে নবী হিসাবে না থাকতেন, তাহলে পূর্বের নবীরা ইমান আনলেন কীভাবে ???
এদেরকে কেন প্রশ্ন করেন পারলে ডক্টর কাফি লউদ্দিন সালেহি কাচে জানে সুন্নিদের বড় আলামেরদের কাচে জান দেকি আপনাদের কত হেডাম পারলে জামিয়া আহমদিয়া জান দেকি আমরা তার পরে ভিডিও করেন আপনার কোন আলেমও না কারন ওরা ত ছাত্র ভাইরাল হওয়ার জন্য আপনার ভিডিও করেন মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীর কাছে জান ডক্টর কাফিল উদ্দিন সালেহির কাছে জান মোস্তফা রহিম আজহারী আছে জান
Al-Kahf ১৮:১১০ Bangla - Bayaan Foundation বল, ‘আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার নিকট ওহী প্রেরণ করা হয় যে, তোমাদের ইলাহই এক ইলাহ। সুতরাং যে তার রবের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদাতে কাউকে শরীক না করে’।
ওর বাড়ির ঠিকানা দাও ঘার থেকে মাথা আলাদা করা ফরজ হবে ইনশাআল্লাহ
Tome k jongge
বেয়াদবির লিমিট ছাড়াচ্ছে
Right
এগুলো মানুষের ভুল ধরার জন্য চেষ্টা করে আল্লাহ তাদেরকে হেদায়েত দান করুক আমিন❤❤❤❤❤❤❤❤
সয়তানের হেদায়াত হয় কি না আল্লাহ ভালো জানে
🌸 *নবীজি চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন*
★ মোজেজা প্রকাশ হওয়া নবীদের পক্ষেই সম্ভব, নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বে অনেক মোজেজা প্রকাশ হয়েছিল, এখানে একদম ক্লিয়ার নবীজি চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন।
★ কোরআন পাকের মধ্যে রয়েছে, আল্লাহ পাক নবীজির উপর ইমান আনতে বলেছিলেন পূর্বের নবীগণকে, তাহলে পূর্বের নবীরা তো আমাদের নবীজির অনেক আগে দুনিয়াতে এসেছিলেন, এখানে বিষয়টা একদম ক্লিয়ার যে নবীজির চল্লিশ বছর বয়সে নবুয়ত প্রকাশ হয়েছিল কিন্তু চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন, যদি চল্লিশ বছরের পূর্বে নবী না থাকতেন তাহলে পূর্বের নবীরা আমাদের নবীজির উপর ইমান আনলেন কীভাবে ???
🔴 *কিছু মানুষের হাদীস অপব্যাখ্যা*
নবীজি ইরশাদ করেছেন আমি তখনও নবী ছিলাম যখন আদম (আঃ) এর রূহ এবং শরীর আলাদা ছিল, এই হাদীসকে কিছু মানুষ অপব্যাখ্যা করছে যে নবীজির তকদিরে অর্থাৎ ভাগ্যে নবী হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছিল, সত্যিকারের নবী ছিলেন না, নাউজুবিল্লাহ, তাহলে তাদের কাছে প্রশ্ন হচ্ছে সব নবীদের ভাগ্যে নবী হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছিল, তাহলে এটি আমাদের নবীজির ক্ষেত্রেই আলাদা ভাবে কেন বলা হয়েছে ? *উদাহরণ - কোনো হাফেজকে যদি জিজ্ঞাসা করা হয় আপনি কবে থেকে হাফেজ তাহলে হাফেজ উত্তর দিবে- যেই বয়সে সে কোরআন মুখস্থ কমপ্লিট করেছিল সেই বয়সটাকে, এটাই ঠিক, যদি সে বলে আমি জন্মের আগে থেকেই হাফেজ ছিলাম কারণ আমার জন্মের আগেই তকদিরে লেখা হয়েছিল, তাহলে মানুষ তাকে পাগল বলবে,* ঠিক তেমনি ভাবে যারা এই হাদীসটাকে অপব্যাখ্যা করছে, নবীজির 40 বছরের পূর্বের নবুয়তকে শুধুমাত্র তকদিরে ছিল বলে অ্যাখ্যায়িত করছে এটা তাদের একটা ফাঁকিবাজি কথা, শুধুমাত্র নবীজির তকদিরেই নয়, *নবীজি সত্যিকারের নবী ছিলেন তখনও যখন আদম (আঃ) এর রূহ এবং শরীর আলাদা ছিল,*
📖 *দলিল খন্ডন (সংক্ষেপে)*
তারা দুইটি হাদিস দলিল দেয়, যদিও তাদের হাদিসগুলোর ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ আহলে সুন্নাত ওল জামাতের সঙ্গে মিলে না, অন্যরকম মানে করে, মানে ভিন্ন করে এদিকটা ছেড়ে দিলাম, কিন্তু তারা এই হাদিসগুলো দলিল হিসাবে দিলেও এগুলো মাওকূফ হাদিস অর্থাৎ হাদিসের সনদ সাহাবা পর্যন্ত পৌঁছেছে *আর আহলে সুন্নাত ওল জামাত যেই হাদিসটা দলিল হিসাবে পেশ করে এটি মারফু হাদিস, এটির বর্ণনা পরম্পরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত পৌঁছেছে* এখন আপনি কোন হাদিসটা মানবেন নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন।
অবশ্যই প্রিয় নবিজি সহ সকল নবিগনই তিনাদের জন্মের আগেও নবি হিসেবে ছিলো,এমনকি আপনিও এই দুনিয়া সৃষ্টির ৫০ হাজার বছর পুর্বেও তোমার ভাগ্য লিখা হয়েছে!
এই হাসিসের কি বলবেন
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ - কে নবুওয়াত দেয় হয় চল্লিশ বছর বয়সে, এরপর তিনি তের বছর মক্কায় কাটান। এ সময় তাঁর প্রতি ওহী নাযিল হচ্ছিল। তারপর হিজরতের নির্দেশ পান। এবং হিজরতের পর দশ বছর কাটান। আর তিনি তেষট্টি বছর বয়সে মারা যান। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৬১৫, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৩৬১৯
ওদের সরাসরি লজ্জা দেয়, অপধস্ত করে, ওদের কি গাইরত নাই, 😂 কিরে ভাই ওরা কি মানুষ নাকি গরু কিছুই বুঝলাম না 😂😂😂
অনবরত নবীজীকে গালি দিচ্ছে লোপা রহমান, আসাদ নুরসহ অনেকেই, তাদের বিরুদ্ধে তাহেরীর কোন কথা নেই। শায়খ আহমাদুল্লাহ উক্তি নিয়ে এই বখাটের চূড়ান্ত বাড়াবাড়ি সত্যিই মানুষকে হাসয়।
ওদের আসা ছিলো যদি একবার ফোনে ওদের ছবি দেখায়, তাই তাহেরির মতো মাতলামি করে,
*এবং (আল্লাহ) আপনাকে (নবীজিকে) স্বীয় প্রেমে আত্নহারা পেয়েছেন, তখন নিজের দিকে পথ দেখিয়েছেন।*
~ সূরা আদ দুহা, আয়াত- 7
আরবী একটি শব্দের অনেকগুলো অর্থ থাকে, এখানে *ضَالًّا* শব্দের অর্থ কিছু মানুষ পথহারা করেছে, কিন্তু এই শব্দটি নবীজির শানে ব্যবহার করা যায়না, *আলা হযরত রহঃ কানযুল ঈমানের* অনুবাদে এটির অর্থ *স্বীয় প্রেমে আত্মহারা* করেছেন এটাই সঠিক,,
আর যে আয়াতে বলা হয়েছে *তুমি জানতে না কিতাব কি, ইমান কি* এটা আপনাদের বুঝতে ভুল হচ্ছে কারণ আপনাদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী নবীজি ইমানহীন ছিলেন, নাউজুবিল্লাহ, একবার চিন্তা করে দেখুন আপনিই বললেন নবীজি ইব্রাহিম আঃ এর মিল্লাতের উপরে ছিলেন আবার আপনিই বলছেন ইমানহীন ছিলেন, এটি আবার কীরকম, এখানে এই আয়াতে ইমানের আরকান, ইমানের তাফসীলান সম্পর্কে বলা হয়েছে, আপনারা যেরকম ব্যাখ্যা করছেন এরকম মোটেও নয়, তাহলে আপনার কাছে প্রশ্ন নবীজি যদি ইমান সম্পর্কে বেখবর থাকতেন, নাউজুবিল্লাহ, তাহলে নবীজি কেন গুনাহ থেকে, শির্ক থেকে বেঁচে ছিলেন ??? তখন তো আয়াত নাজিল হয়নি জেনা করা হারাম, তাহলে নবীজি এইসমস্ত কাজ থেকে কেন বিরত ছিলেন ??? আপনার ব্যাখ্যা অনুযায়ী নবীজি 40 বছরের পূর্বে ইমানহীন ছিলেন, নাউজুবিল্লাহ, কিন্তু আপনি একটাও দলিল দেখাতে পারবেননা চল্লিশ বছরের পূর্বের নবীজির ইমানের খিলাফ কাজকর্মের,, সুতরাং এখানে ইমানের তাফসীলান, আরকানের কথা বলা হয়েছে, নবীজি 40 বছরের পূর্বে ইমানহীন ছিলেন এমনটা মোটেও নয়, কারণ আপনি নিজেই বলেছেন ইব্রাহিম আঃ এর মিল্লাতের উপরে ছিলেন, আবার আপনিই ব্যাখ্যা করছেন ইমান সম্পর্কে বেখবর ছিলেন, এটা কিভাবে হতে পারে,,
আর আপনারা যেটা তকদিরের কথা বলছেন, সকল নবীদের তকদিরে লেখা হয়েছিল তিনারা নবী হবেন তাহলে আমাদের নবীজির ক্ষেত্রেই বিশেষ ভাবে কেন বলা হলো, *নবীজি বলেছেন আমি তখনও নবী ছিলাম যখন আদম আঃ রূহ ও শরীর আলাদা ছিল* অন্যান্য নবীদের ক্ষেত্রে তো এরকম বলা হয়নি,
আর *নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বপ্রথম কলম সৃষ্টি করেছেন* এখানেই কিন্তু হাদীসটি শেষ নয় আরো আছে এরপর আল্লাহ তায়ালা বললেন কলম লিখো, কলম বললো হে আমার রব কী লিখবো, তখন আল্লাহ তায়ালা বলেছিলেন- যা কিছু তোমার আগে ছিল এবং শেষ পর্যন্ত যা কিছু হবে তুমি সব লিখো, এখানে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে কলমকে সৃষ্টি করার আগে আল্লাহ পাক কিছু সৃষ্টি করেছেন, আর প্রথম সৃষ্টি করেছেন নবীজির নূর, কারণ আল্লাহ কলমকে বলেছেন পূর্বে যা হয়েছে লিখো অর্থাৎ পূর্বে কিছু হয়েছে,
আর পূর্বের নবীরাও তো আমাদের নবীজির প্রতি ইমান এনেছিলেন, আল্লাহ পাক নবীজিকে নবী বানিয়ে রেখেছিলেন, রসূল বানিয়ে রেখেছিলেন, ফলে পূর্বের নবীরা নবীজির প্রতি ইমান এনেছিলেন, যদি নবীজি 40 বছরের পূর্বে নবী হিসাবে না থাকতেন, তাহলে পূর্বের নবীরা ইমান আনলেন কীভাবে ???
মাশাআল্লাহ
@@SimuAkterLucky-mz2jb মা শা আল্লাহ
Sohomot❤❤❤❤
Islamer prokasso dosmon taheri r tar onosarira,Allah ei fhetna theke amader hefazot koro.Amin
পাগল আর কিছুই না।
বেয়াদব বলার কারণ হলো সে ইডিটিং করে মানুষের নামে বদনাম করতাছে
রাসুল (সঃ) মাটির তৈরী এ কথায় ঠিক।
Proman den
ভাই আপনি এদের কাছথেকে,কত টাকা নিছেন,,ভাইরাল করা জন্য,, আপনি ত ভাইরাল করে দিচ্ছেন,
অনেক দিন আমি হাসিনা একটু হেসে নেই। হা হা হা হু হু হু।
তাহিরীকে বয়কটের জন্য আহবান জানাই
একমত
এদেরকে কেন প্রশ্ন করেন পারলে ডক্টর কাফি লউদ্দিন সালেহি কাচে জানে সুন্নিদের বড় আলামেরদের কাচে জান দেকি আপনাদের কত হেডাম পারলে জামিয়া আহমদিয়া জান দেকি আমরা তার পরে ভিডিও করেন আপনার কোন আলেমও না কারন ওরা ত ছাত্র ভাইরাল হওয়ার জন্য আপনার ভিডিও করেন মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীর কাছে জান ডক্টর কাফিল উদ্দিন সালেহির কাছে জান মোস্তফা রহিম আজহারী আছে জান
আহমদুল্লাহ গুতাকে রাসূল
Vai oder jutta pita cora uchit
Sheikh ahmadullah theek
সাংবাদিক ভাই। এগুলো কাছে যাওয়ার কোন দরকার নেই কারণ এগুলো পাগল হয়ে গেছে। এগুলো কে পাবনা নিয়ে যাওয়ার দরকার
পীর যেমন মুরীদও তেমন
এটা আবার কিসের ছাত্র তাহেরী সাব শিক্ষক হলো কোন জীবনে ছাত্র হলো কিসের😊
Order.jonmer.tiknai.
ছেলেটাকে দেয়া হোক🩴🩴🩴🩴🩴🩴👟👟👟👟👠👠👠👢👢👢🥾🥾🩰🩰🩰
🤯🤯🤯1+😸😸😸2
নবিজী আদম সৃষ্টির পূব থেকে নবী এটাই সত্য
ওর সাথে যোগাযোগ করিয়ে দিতে পারবেন??
Taheri k boikot koren
DUI.pagl
তাহেরির মতো এরাও পাগল 😅
Right 👍
ঠিক ভাই
এদের তো বাংলা সিনেমার গান করা উচিত
আপনেতো তাদেরকে ভাইরাল করে দিচ্ছেন
তারা ভাইরাল হতে চায় তুই কি চাস ব্যাকুব।
আমার কাছে মনে হচ্ছে এই সাংবাদিকদের দলের এদেরকে বাইরের বাড়ানোর জন্যই কাজ করছি
ছেলে দুইটা টিক বলচে তুমি গিয়েচ দালালি করতে 😅😅
Ai gulo tik hoisa na age nijar vlo how tar por onno k gian dita aiso pagol hoya gasa fault kotha bondho koro
🐐🐑
😠😠😠
শাহেদ আহমদ উল্লাহ হুজুরের বাবার ঠিক নাই
Al-Kahf ১৮:১১০
Bangla - Bayaan Foundation
বল, ‘আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার নিকট ওহী প্রেরণ করা হয় যে, তোমাদের ইলাহই এক ইলাহ। সুতরাং যে তার রবের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদাতে কাউকে শরীক না করে’।
মাশাআল্লাহ
Gadargada।অ্যালেমদেনিয়া।তাহেরির্ভন্দ।জাকরছ।ইসলামের।ত।ঠিক।না
লুঙ্গি পড়া সুন্নত আর সে লুঙ্গি পরতে পারেনা
উসামা মাজে মাজে এমন করে এটা আসলে মানায়না
Sothik khota bolechen jara nobijer
Dusman tader ke amra somman korte parina
আহমদ উল্লাহ সাহেব টিক বলেছেন
আহাম্মক উল্লাহ আলেম হয় কিভাবে
আহম্মদ উল্লাহ আলেম নাহলে তাহেরি কি
Tuition ki abal na ki?