দার্শনিক মতে সৃষ্টিতত্ত্ব - সৃষ্টিবাদ ও বিবর্তনবাদ ।। আরজ আলী মাতুব্বর ।। সৃষ্টি রহস্য - পর্ব -০৩

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 28 сер 2024
  • দার্শনিক মতে সৃষ্টিতত্ত্ব - সৃষ্টিবাদ ও বিবর্তনবাদ ।। আরজ আলী মাতুব্বর ।। সৃষ্টি রহস্য - পর্ব -০৩
    আরজ আলী মাতুব্বর (১৭ ডিসেম্বর, ১৯০০ - ১৫ মার্চ ১৯৮৫), একজন বাংলাদেশী দার্শনিক, মানবতাবাদী, চিন্তাবিদ এবং লেখক ছিলেন। তার প্রকৃত নাম ছিলো “আরজ আলী”। আঞ্চলিক ভূস্বামী হওয়ার সুবাধে তিনি “মাতুব্বর” নাম ধারণ করেন। মক্তবে কিছুকাল পড়াশোনা করেন, যেখানে শুধু কোরান ও অন্যান্য ইসলামিক ইতিহাসের উপর শিক্ষা দেয়া হত। তিনি নিজ চেষ্টা ও সাধনায় বিজ্ঞান, ইতিহাস, ধর্ম ও দর্শনসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর জ্ঞান অর্জন করেন। ধর্ম, জগৎ ও জীবন সম্পর্কে নানামুখী জিজ্ঞাসা তার লেখায় উঠে এসেছে। তিনি তার ৮৬ বছরের জীবনকালে ৭০ বছরই লাইব্রেরিতে কাটিয়েছেন পড়াশোনা করে। জ্ঞান বিতরণের জন্য তিনি তার অর্জিত সম্পদ দিয়ে গড়ে তুলেছিলেন ‘আরজ মঞ্জিল পাবলিক লাইব্রেরি’। তিনি বাংলা একাডেমীর আজীবন সদস্যপদ (১৯৮৫), বাংলাদেশ লেখক শিবিরের ‘হুমায়ুন কবির স্মৃতি পুরস্কার’ (১৯৭৮) ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর (বরিশাল শাখা) সম্মাননা (১৯৮২) লাভ করেন। তিনি ১৯৮৫ সালের ১৫ মার্চ বরিশাল শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ে মৃত্যুবরণ করেন।
    #সৃষ্টিরহস্য #আরজ_আলী_মাতুব্বর #অডিও_আর্ট

КОМЕНТАРІ • 17

  • @Akram90w
    @Akram90w 4 роки тому +6

    ধন্যবাদ 🦋

  • @ahpazim2194
    @ahpazim2194 4 роки тому +2

    ভালবাসা নিবেন

  • @polashsarkur8080
    @polashsarkur8080 4 роки тому +3

    ok,,thanks

  • @alamgirgazi2451
    @alamgirgazi2451 3 роки тому +1

    Good work

  • @ringkumolla8767
    @ringkumolla8767 4 роки тому +4

    সত্য জানতে পারি ভাই

  • @baloramkumarroy2692
    @baloramkumarroy2692 4 роки тому

    Nice

  • @faisalmia5386
    @faisalmia5386 Рік тому +1

    MD Faisal Miah Narsingdi

  • @user-zr7ku1yb4k
    @user-zr7ku1yb4k 4 роки тому +3

    শক্তি(POWER)। আল্লাহর অস্তিত্বের এক অনন্য নিদর্শন।
    আসুন প্রথমেই আমরা দেখি "আল্লাহ্" এবং "শক্তি" সম্পর্কে নাস্তিকদের বক্ত্যব্য কি।👇
    ""সর্ব শক্তিমানের ক্ষেত্রে ‘জিনিস’ বা ‘কিছু’ শব্দটাও আসলে প্রযোজ্য নয়। কারন ‘জিনিস বা ‘কিছু’ বললে তাঁর আকার-আকৃতি বোঝায়। কিন্তু সৃষ্টিকারী ওই জিনিসের তো আকার-আকৃতি নেই। তাহলে কি বলা যায়? স্রষ্টা? না স্রষ্টা বললেও সক্রিয় কোনো কিছুর অস্তিত্ব বোঝা যায়। তাহলে? সর্বশক্তিমান থেকে আমরা ওই জিনিসটাকে শুধু ‘শক্তি’ বলতে পারি। শক্তির কোনো আকার-আকৃতি নেই। এবং শক্তির নিত্যতা বিধি অনুযায়ীও শক্তি সর্ব শক্তিমান। যার কোনো ধ্বংস নেই। যার কোনো স্রষ্টা নেই। এবং আমার এখনকার ধারণা অনুযায়ী জগতে সর্ব শক্তিমান ওই জিনিসটা হলো শক্তি। যা সব পদার্থের মধ্যে বিদ্যমান। সব কিছুর মধ্যেই শক্তি বিরাজমান। শক্তিকে পূজা করার কিছু নেই।"""

    (এটা একটি নাস্তিক্য প্রবন্ধ থেকে নেয়া)
    উপরোক্ত বক্ত্যব্যে যে শক্তির কথা বলা হয়েছে যার কোন স্রষ্টা নেই,যে শক্তির কোন ধ্বংস নেই।
    সর্ব শক্তিমান বলতে আমরা কি বুজি, এমন এক স্বত্ত্বা যে সর্ব শক্তিতে শক্তিমান।আমরাও আল্লাহকে সর্ব শক্তিমান হিসাবেই জানি।আল কুরআনে আল্লাহ দাবি করেন, তিনি অসীম শক্তির মালিক, সর্ব শক্তিমান।শক্তির উপস্হিতি অনস্বীকার্য।
    বিজ্ঞানীরা বলেন বিগ ব্যাং এর ফলে এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে এবং সৃষ্টি লগ্ন থেকে যে শক্তি আছে,এখনো তাই আছে।কোন প্রকার নতুন শক্তির সৃষ্টি হয় নাই এবং বিন্দু পরিমান শক্তির বিনাশও হয় নাই।বিজ্ঞান এটাও বলে শক্তির কোন স্রোষ্টা নেই।
    যদি,শক্তি নিজে নিজেই সৃষ্টি হতে পারে তাহলে আমরা আর নতুন কোন শক্তি দেখতে পাই না কেন???
    কারন,শক্তি আল্লাহর সৃষ্টি।এবং আল্লাহর অস্তিত্বের এক অনন্য নিদর্শন।
    """ যে শক্তির কোন স্রষ্টা নেই, যে শক্তির কোন ধ্বংস নেই। আল কুরআনে ১৪০০ বৎসর পূর্বেই কি বলা হয়েছে তা আলোকপাত করা যাক।
    *তিনি কাউকে জন্ম দেন নি এবং কেউ তাকে জন্ম দেন নি।*
    সুরাএখলাছ।
    শক্তির নিত্যতা সূত্র অনুযায়ী শক্তি নিজে নিজেই সৃষ্টি হয়েছে।যদি শক্তি নিজে নিজেই সৃষ্টি হতে পারে,তাহলে আল্লাহরও কোন স্রোষ্টা নেই এটাই স্বাভাবিক। আল্লাহ তার শক্তি ও ক্ষমতায় একক ভাবে বিরাজমান।
    ভাই,শক্তির একটা বৈশিষ্ট্য হলো শক্তির বহিঃপ্রকাশ ঘটা।যদি কোন শক্তির বহিঃপ্রকাশ না ঘটে তাহলে সে শক্তি মানুষের জ্ঞানের অন্তরালে থেকে যায়।
    !!!!এই বিশ্ব জগতে যা কিছু আমরা দেখছি সবকিছুই সর্ব শক্তিমান আল্লাহর শক্তির বহিঃপ্রকাশ!!!!
    আপনারা বলেন সব কিছুতেই শক্তি বিরাজমান, আমরা জানি আল্লাহর শক্তি সব কিছুকে ঘিরে আছে।
    অতুএব,শক্তি(POWER) আল্লাহর অস্তিত্বের এক জলন্ত উদাহরন।
    বিঃদ্রঃ পৃথিবীতে সবাই কোন না কোন শক্তির পূজা করে।চোখ খোলেন তাহলেই দেখতে পাবেন।
    আল্লাহ তার নিজের পরিচয় সম্পর্কে বলেন--
    ২৪.৩৫ আল্লাহ আসমানসমূহ ও যমীনের নূর। তাঁর নূরের উপমা একটি তাকের মতই। তাতে রয়েছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি রয়েছে একটি চিমনির মধ্যে। চিমনিটি উজ্জ্বল তারকার মতই। প্রদীপটি বরকতময় যাইতূন গাছের তেল দ্বারা জ্বালানো হয়, যা পূর্ব দিকেরও নয় এবং পশ্চিম দিকেরও নয়। এর তেল যেন আলো বিকিরণ করে, যদিও তাতে আগুন স্পর্শ না করে। নূরের উপর নূর। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা হিদায়াত করেন তাঁর নূরের দিকে। আর আল্লাহ মানুষের জন্য উপমাসমূহ উপস্থাপন করেন। আর আল্লাহ প্রতিটি বস্তু সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।
    কুরআন পড়ুন তাহলে সর্ব শক্তিমান আল্লাহর পরিচয় সম্পর্কে আরো জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।ইনশাআল্লাহ। 😁🐆😁🐆
    HORDOM PAGLA.

    • @user-qs8ss4ey2c
      @user-qs8ss4ey2c Рік тому

      🔥😁

    • @user-zr7ku1yb4k
      @user-zr7ku1yb4k Рік тому

      @@user-qs8ss4ey2c আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি তত্ত্ব সম্পর্কে যা বলেছেন পবিত্র কুরআনে,
      “সত্য প্রত্যাখানকারীরা কি ভেবে দেখে না যে, নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডল মিশে ছিল ওতপ্রোতভাবে; অত:পর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম” (সূরা আম্বিয়া ২১:৩০)
      “আমি আকাশমণ্ডলী নির্মান করিয়াছি আমার ক্ষমতাবলে এবং আমি অবশ্যই মহা-সম্প্রসারণকারী” (সূরা জারিয়াত ৫১:৪৭)
      “আকাশমণ্ডল, যা পথ ও কক্ষপথ দ্বারা পরিপূর্ণ”(সূরা জারিয়াত ৫১:৭)
      “তিনিই সৃষ্টি করেছেন দিবা-নিশি, সুর্য ও চন্দ্র, প্রত্যেকেই তার নিজ নিজ কক্ষপথে পরিভ্রমন করছে।” (সূরা আম্বিয়া ২১:৩৩)
      “তুমি কি দেখ না যে, আল্লাহ রাত্রিকে দিনে এবং দিনকে রাত্রিতে প্রবিষ্ট করেন এবং সূর্য ও চন্দ্রকে নিয়ন্ত্রণ করেন, প্রত্যেকেই বিচরণ করছে নির্দিষ্টকৃত সময় অনুযায়ী, তোমরা যা কিছু কর আল্লাহ সে সম্পর্কে পূর্ণরূপে অবহিত।” (সূরা লুকমান ৩১:২৯)
      “আর সূর্য তার জন্যে নির্দিষ্ট করে দেয়া জায়গায় গতিশীল, এটা মহা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞের সুনিরূপিত নির্ধারণ।” (সূরা ইয়াসীন ৩৬:৩৮)
      “সূর্যের পক্ষে সম্ভব নয় চাঁদকে ধরে ফেলা, আর রাতের পক্ষে সম্ভব নয় দিনকে ছাড়িয়ে আগে বেড়ে যাওয়া, প্রত্যেকেই নিজ নিজ কক্ষ পথে বিচরণ করছে।” (সূরা ইয়াসীন ৩৬:৪০)
      “এরা কি কোন সৃষ্টিকর্তা ছাড়া নিজেরাই অস্তিত্ব লাভ করেছিল? অথবা এরা নিজেরাই কি নিজেদের সৃষ্টিকর্তা? অথবা পৃথিবী ও আকাশসমূহ কি এরাই সৃষ্টি করেছে? বরং এরা কোন কথায়ই দৃঢ় প্রত্যয়ী নয়।” (সূরা আত-তূর ৫২:৩৫-৩৬)

  • @user-zr7ku1yb4k
    @user-zr7ku1yb4k 4 роки тому +1

    আমরা কেন সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করি?
    এখন পর্যন্ত কোন বিজ্ঞানি,কোন যুক্তিবাদি সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্তের ব্যাপারে কোন সঠিক সিদ্ধান্তে উপনিত হইতে পারে নি।
    এই ব্যাপারে "আমরা সবাই একমত"।
    আর বিজ্ঞান এবং যুক্তিবিদ্যা এটাও বলে না যে
    সৃস্টিকর্তা নাই!
    অতএব,যদি কেউ সৃষ্টিকর্তা আছে বলে বিশ্বাস করে আল্লাহ, ভগবান, ঈশ্বর এর প্রার্থনা করে অবশ্যই এটা শতভাগ যৌক্তিক।যতদিন না কেউ প্রমাণ করতে পারছে সৃষ্টিকর্তা নাই।
    যদি""""""কোয়ান্টাম জগৎ এ অনেক কিছুই কোন কারন ছাড়াই উৎপত্তি হয়ে যেতে পারে।"""""""
    তবে,আমরাও কোরআনের এই আয়াতের উপর পরিপূর্ণ আস্হা এবং বিশ্বাস রাখতে পাারি।
    *তিনি কাউকে জন্ম দেন নি এবং কেউ তাকে জন্ম দেন নি।*
    সুরাএখলাছ।
    এই সৃষ্টিজগৎ আমাদেরকে আল্লাহর(সৃষ্টিকর্তা) অস্তিত্বের পাঠদান করে।আর আল্লাহ বলেন*তোমরাকি আমার সৃষ্টি সম্পর্কে ভেবে দেখনা?!*
    আল্লাহতায়ালা যখন কোন কিছু করার স্হির করেন।!!!!! হও!!!!!!!বলার সঙ্গে সঙ্গেই তা হয়ে যায়।
    সূরা নাহল আয়াত নং ৪০,আমি কোন কিছু ইচ্ছা করলে সে বিষয়ে আমার কথা কেবল এই যে,আমি বলি""হও"",ফলে তা হয়ে যায়।
    সূরা ইয়াসিন আয়াত নং ৮২, তাঁর ব্যাপার শুধু এই যে, কোন কিছুকে তিনি যদি ‘হও’ বলতে চান, তখনই তা হয়ে যায়।
    আর বিজ্ঞান এবং যুক্তিবাদী নাস্তিকরাও বলে এই মহাবিশ্ব হঠাৎ করেই "'" হয়েছে"'"।
    তাই,আপনারা নাস্তিকরা যারা বিশ্বাসীদের নিয়ে ব্যাঙ্গ,বিদ্রুপ করেন তারা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। কারন,আপনারাও""'সৃষ্টিকর্তা""""সম্পর্রকে সম্পূর্ণ অজ্ঞ,মূর্খ এবং আহাম্মক।ঃঃঃআজও পর্যন্ত আপনাদের যুক্তিবিদ্যা সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব অস্বীকার করতে পারেন নাই।ঃঃঃঃঃ
    !!!!!!!!!! আপনারা নাস্তিকরা কেন যুক্তিবিদ্যা দিয়ে প্রমাণ করবেন সৃষ্টিকর্তা নেই?!!!!!!!
    যেহেতু,আমরা পৃথিবীর সব ধর্মাবলম্বী মানুষ "ধর্মান্ধ"।আমরা ঘোর অন্ধকারে নিমজ্জিত।আমরা পৃথিবীর মুক্তিকামি মানূষের পথে বাঁধা স্বরূপ।যেহেতু,এই পৃথিবীর মানবমুক্তি,মানবাধিকার ও মুক্তমনার মহান দায়িত্ব আপনাদের কাঁধে।আপনারা বিজ্ঞান ও যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করবেন সৃষ্টিকর্তা নাই,তাহলে পৃথীবিতে আর ধর্মান্ধতা থাকবে না।
    এবং আপনারা নাস্তিকরা যদি বিজ্ঞানও যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করতে পারেন সৃষ্টিকর্তা নেই।তাহলে,আর কোন জঙ্গি আপনাদের মৃত্যুর হুমকি দিবে না।আপনাদেরকে মৃত্যুর ভয়ে দেশ থেকে পালিয়ে বেড়াতে হবে না।রাজিব,অভিজিৎ রা অকালে প্রান হারাবে না।আসাদ নূরকে বাকস্বাধীনতার জন্য জেল খাটতে হতো না।
    যারা নাস্তিকতার জন্য পিতা মাতার থেকে দূরে আছে। সেই সকল পিতা মাতার অন্তরের হাহাকার দূর করার জন্য প্রমাণ করবেন এই সৃষ্টিজগৎ এর কোন সৃষ্টিকর্তা নাই।আর যদি নাস্তিকরা প্রমাণ করতে পারে সৃষ্টিকর্তা নাই তাহলে পৃথিবীর বুকে আপনাদের নাম স্বার্নাক্ষরে লিখা থাকবে।আর যদি প্রমাণ করতে না পরেন তাহলে আমার যুক্তি এটাই বলে,সমস্ত ধর্ম বিশ্বাসীদেরকে নিয়ে আপনাদের ব্যাঙ্গ,বিদ্রুপ সম্পূর্ণ অযৌক্তিক,অযৌক্তিক এবং অযৌক্তিক।
    নাস্তিক্যবাদ(আল্লাহ (সৃষ্টিকর্তা)নাই!!!এই মতবাদ) নিপাত যাক।
    ★অবশ্যই আল্লাহতায়ালা ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু★
    বিঃদ্রঃ-আপনাদের সু-চিন্তিত ও যৌক্তিক মূল্যবান COMMENT এর অপেক্ষায় রইলাম।

    • @mudra2644
      @mudra2644 Рік тому

      আপনি প্রমান করুন আছে?

    • @faruqueahmed504
      @faruqueahmed504 Рік тому

      যারা যে বিষয়ে অবিশ্বাস করে সে বিষয়টি প্রমানের দায়িত্ব তার নয়, কারণ বিষয়টির অস্তিত্ব তার কাছে প্রমানিত নয় বলেই অবিশ্বাস করে। যুক্তি বিদ্যার নিয়ম অনুযায়ী দাবিদার ব্যক্তির দায়িত্ব দাবির স্বপক্ষে প্রমাণ দেয়া।