সব জিনিসের দাম কমানো উচিত। গত কয়েক বছর পন্যের দাম অনেক বেড়ে গিয়েছে। পূর্বের দামে ফিরে আসা উচিৎ। সাধারণ মানুষকে বাঁচাতে হবে। পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করা যাবেনা। বন্ধ করলে ১০০ টাকার উপর হয়ে যাবে।
এ বছর মুড়িকাটা পিঁয়াজ উতপাদন করতে অনেক খরচ হয়েছে এ দামে পিঁয়াজ বেঁচে কৃষকের টাকা উঠবে না কৃষকের অনেক লচ হবে কৃষক যদি লচ খাই তাহলে আগামিতে নিরুৎসাহিত হবে সেজন্য যদি মিডিল পজিশনে পিয়াজের বাজার থাকে যেমন ৭০/৭৫/ বা ৮০ কেজি তাহলে ভুগ তা-ও খেয়ে বাঁচে কৃষকের উৎপাদিত টাকা ওঠে আসে তাহলে কারোরি অসুবিধা হয়ার কথা না কারণ অন্য সকল জিনিেসর দামী তো অনেক বেশি সেগুলোর সাথে সমান জোসো খুঁজলে ৭০/৮০ টাকা কেজি পিঁয়াজ তেমন কিছু না কারণ কৃষক বাঁচলে বাঁচবে দেশ সবার আগে বাংলাদেশ এটাই হোক সকল বাংলাদেশী নাগরিকদের চাওয়া পাওয়া
সিলেট এল সি বেশি চলে দেশি চলেনা কুব কম চলে
সব জিনিসের দাম কমানো উচিত। গত কয়েক বছর পন্যের দাম অনেক বেড়ে গিয়েছে। পূর্বের দামে ফিরে আসা উচিৎ। সাধারণ মানুষকে বাঁচাতে হবে। পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করা যাবেনা। বন্ধ করলে ১০০ টাকার উপর হয়ে যাবে।
এ বছর মুড়িকাটা পিঁয়াজ উতপাদন করতে অনেক খরচ হয়েছে এ দামে পিঁয়াজ বেঁচে কৃষকের টাকা উঠবে না কৃষকের অনেক লচ হবে কৃষক যদি লচ খাই তাহলে আগামিতে নিরুৎসাহিত হবে সেজন্য যদি মিডিল পজিশনে পিয়াজের বাজার থাকে যেমন ৭০/৭৫/ বা ৮০ কেজি তাহলে ভুগ তা-ও খেয়ে বাঁচে কৃষকের উৎপাদিত টাকা ওঠে আসে তাহলে কারোরি অসুবিধা হয়ার কথা না কারণ অন্য সকল জিনিেসর দামী তো অনেক বেশি সেগুলোর সাথে সমান জোসো খুঁজলে ৭০/৮০ টাকা কেজি পিঁয়াজ তেমন কিছু না কারণ কৃষক বাঁচলে বাঁচবে দেশ সবার আগে বাংলাদেশ এটাই হোক সকল বাংলাদেশী নাগরিকদের চাওয়া পাওয়া
এই ভাইয়ের ভাব বেশি।সুন্দর করে বসে কথা বললে কি হয়?