শুধুমাত্র কথার ভিত্তিতে কিভাবে আপনারা এই মহিলাকে বিশ্বাস করছেন?তিনি এবং তার স্বামী সুবিধাভোগের উদ্দেশ্য এবং শত্রুতামূলক কারণবশত যদি এই সরকারি কর্মকর্তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করে, এই বিষয়টি কি আপনাদের ভাবনায় আসেনি?একজন ব্যক্তির বিস্তারিত না জেনে কিভাবে মানুষের কথার ভিত্তিতে আপনারা এরকম সংবাদ পাবলিশ করেন?
ফোনে বিভাগীয় কর্মকর্তা বললেন, বেবস্থা না নিয়ে বেতন বন্ধ করে রাখার সুযোগ নেই। হয় বরখাস্ত করতে হবে, বিভাগীয় বেবস্থা নিতে হবে না হয় মাফ করে দিতে হবে। কোন কিছু না করে শুধু বেতন কেন বন্ধ করে রাখল?? আর দুর্নীতি দমন কমিশন এবং নিজের বিভাগ যেখানে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করছে, সেখানে ত বুঝাই যায় সমস্যা আছে।
নিউজে দুইজনের বক্তব্যই উপস্থাপন করা হয়েছে। এখানে কাউকে সুনির্দিষ্ট ভাবে দায়ী করা হয়নি, শুধু দুইপক্ষের অভিযোগই তুলে ধরা হয়েছে। আর সাক্ষ্য হিসাবে আছে উর্ধতন - বিভাগীয় পরিচালকের বক্তব্য। অর্থাৎ সাংবাদিকতার নিয়ম মেনে বিভিন্ন পক্ষের বক্তব্যই কাভার করা হয়েছে, একতরফা কিছু বলা হয়নি। হেনস্থার শিকার হবে অজুহাত দিয়ে সমাজে এরকম অনেক অন্যায়-অবিচার ধামাচাপা দেয়া হয়। শক্তিশালী পক্ষ নানাভাবে ছলচাতুরী আর ক্ষমতার বলে এইসব অবিচারকে লুকিয়ে রাখে, প্রকাশ্যে আসতে দেয় না। সাংবাদিকতার আদর্শই হচ্ছে এইসব লুকানো অবিচারকে জনসমক্ষে তুলে আনা যাতে সুবিচার ত্বরান্বিত হয় এবং অনন্তকাল ধরে চলতে না থাকে। এতে অপরাধীদের ছদ্মবেশী সমর্থকদের গায়ে জ্বালা ধরলে কিছু করার নাই। আর _"শুধুমাত্র একজন নারী "_ মানে কি? নারী হলে কি সে কিছু _কম_ মানুষ হয়ে গেল? ফালতু হয়ে গেল? নারী হলে কি তার কথায় বিশ্বাস করা যাবে না? আর পুরুষ হইলে আর সে দারুন বিশ্বাসযোগ্য হয়ে যাবে? বেশি মানুষের মর্যাদা পেয়ে যাবে??? যেসব অসভ্য বর্বর জংলি বর্ণবাদী লিঙ্গবাদী শুওরের বাচ্চারা এরকম কথা বলে কোনো _বৈষম্য-বিরোধী_ সভ্য সমাজে তাদের জায়গা নাই। তাদেরকেই আগে ধরে ধরে প্রকাশ্যে ল্যাংটা করে পাছায় চাবকাতে চাবকাতে জেলে ভরা দরকার। মোদ্দা কথা হলো, নিউজটা ঠিকই আছে। নিউজ কোনো বিচারালয় বা কোর্ট না। নিউজে শুধু ধামাচাপা দেওয়া সন্দেহজনক অন্যায়-অবিচারে্র খবর তুলে আনা হয় যাতে সেসবের উপযুক্ত বিচার হয়। বিচার করবে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষই, মিডিয়া না। কিন্তু ঐ উপযুক্ত কর্তৃপক্ষরা যদি গোড়াতে তাদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ বা অক্ষম হয়, তখন তাদের সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালনে উদবুদ্ধ করার জন্য এরকম নিউজ করার দরকার হয়। সারা দুনিয়াতেই এটা জার্নালিজমের স্বীকৃত প্র্যাকটিস। ঐ অভিযুক্ত চোট্টা ব্যাটার নিজের বা তার আত্নীয়-স্বজন বা দুর্নীতির সহযোগীদের বা আর যারা তার মত আচরন করে তাদের হয়তো খুব জ্বালা ধরবে, কিন্তু এইসব কীড়া-মিড়া, কীট-পতঙ্গ, পোকামাকড় মা*চো* দের দুনিয়ার সব খানেই সত্য প্রকাশ পেলে গায়ে জ্বালা ধরে। এদের পাত্তা দেওয়ার কোনো দরকার নাই। শুধু মনে রাখা দরকার _অভিযোগ_ মানেই "সত্য" না, "মিথ্যা"-ও না -- "অভিযোগ" হচ্ছে এর মাঝামাঝি কিছু যা প্রমানসাপেক্ষ। কিন্তু তার মানে এই না যে "অভিযোগ" করাই যাবে না !!! কেউ সংক্ষুদ্ধ হলে অভিযোগ জানানো তার মৌলিক মানবাধিকার, আইনি ও সাংবিধানিক অধিকার। তিনি যদি মনে করেন তার অভিযোগের উপযুক্ত ও কার্যকরী বিচার পাচ্ছেন না, তাহলে মিডিয়ার সামনে তুলে ধরাও তার বাকস্বাধীনতার অধিকার। এই অধিকার হরণ করার অধিকার কারও নাই। ঠিক তেমনি অভিযুক্ত ব্যক্তিরও অধিকার আছে আত্নপক্ষ সমর্থনের। এক্ষেত্রে তিনি সেটা করেছেনও ক্যামেরার সামনে। তাকেও সেই যুযোগ দেয়া হয়েছে। এরপর বিভাগীয় তদন্ত হলে তিনি বাকিটা সেইখানে করবেন। চাইলে হয়তো মানহানির মামলা করতে পারেন, আমি ঠিক জানি না। কিন্তু কোনোভাবে মিডিয়াতে কারও অভিযোগ প্রকাশ বন্ধ করা যাবে না। কারন আমাদের দেশে দুর্বল পক্ষ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অবিচারের শিকার হয় এবংসেগুলি ধামাচাপা দেয় শক্তিশালী পক্ষ। মিডিয়া এই বঞ্চিত দুর্বল পক্ষের জন্য অনেক ক্ষেত্রে একমাত্র সহায় -- অনেকটা খড়কুটোর মত। এটা থেকেও যদি তাদের বঞ্চিত করা হয় তাহলে অসংখ্য অবিচারের শিকার মানুষের বিচার পাওয়ার আশাকে চিরকালের জন্য হত্যা করা হবে। এটা কিছুতেই হতে পারে না -- অপরাধীদের চামচারা যতই লাফালাফি করুক !!!
ভাই রিপোর্টে শুধু ঐ নারীর কথাই ছিল না। ফোনে বিভাগীয় কর্মকর্তা বললেন, বেবস্থা না নিয়ে বেতন বন্ধ করে রাখার সুযোগ নেই। হয় বরখাস্ত করতে হবে, বিভাগীয় বেবস্থা নিতে হবে না হয় মাফ করে দিতে হবে। কোন কিছু না করে শুধু বেতন কেন বন্ধ করে রাখল?? আর দুর্নীতি দমন কমিশন এবং নিজের বিভাগ যেখানে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করছে, সেখানে ত বুঝাই যায় সমস্যা আছে।
বাংলাদেশের প্রশাসনে যত অন্যায় অপকর্ম সবকিছুই এই যদির নিছে চাপা পড়ে যায়। একজন সরকারী কর্মকর্তা বা কর্মচারী কি ভাবে এত বছর কাজে অনুপস্থিত থাকে? সুতরাং যদি নয়,বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করে, যে দোষী সাব্যস্ত হবে তাকে বহিষ্কার চাই।
১৯৮৭-২০২০৫ পর্যন্ত এই বিভাগে উপজেলা পর্যায়ে কর্মরত , যুবক বয়সের চাকরিকাল সময়ে কারো সাথে অশালীন আচরণ বা কুপ্রস্তাব দিয়েছি এমন অভিযোগ কোনো নারী আমার বিরুদ্ধে করেননি ।চাকরির শেষ সময়ে এই বৃদ্ধ বয়সে ৫৭ বছর বয়াস্ক মহিলা মেরীনা সুলতানা মিডিয়ায় আমার বিরুদ্ধে এই মিথ্যা অভিযোগ করলো ।আশাকরি চলমান তদন্তে প্রকৃত সত্য উদঘাটন হবে ।
ভাবা যায় 7 বছর, সরকারি কর্মকর্তার, আর একটা সরকারি কর্মকর্তা বেতন ভাতা আটকে রাখছে, কোন প্রস্তাবে রাজি হয় না দেখে, তাহলে এই দেশের আইন-কানুন কিরম চলে বলেন, জোর যার মুলুক তার ।
ধন্যবাদ সবাইকে ভালো লাগলো ধন্যবাদ সত্যি কথা বলতে হবে ভারতকে গ্যাস সংযোগ বন্ধ করে ভারতীয় পণ্য বর্জন করুন তাহলে বাংলাদেশের দূর্নীতি বাজদের আইনের আওতায় আনা সম্ভব হবে
সঠিক তদন্ত করে বিচার করা হোক। ❤
মিথ্যাকে রুখে দিয়ে যমুনা টিভি এগিয়ে যান। সাব্বাস আপনারা বাংলার মানুষের মন যোগায় ফেলেছেন।❤❤❤
এর বিচার করা হোক
এদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হোক
শুধুমাত্র কথার ভিত্তিতে কিভাবে আপনারা এই মহিলাকে বিশ্বাস করছেন?তিনি এবং তার স্বামী সুবিধাভোগের উদ্দেশ্য এবং শত্রুতামূলক কারণবশত যদি এই সরকারি কর্মকর্তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করে, এই বিষয়টি কি আপনাদের ভাবনায় আসেনি?একজন ব্যক্তির বিস্তারিত না জেনে কিভাবে মানুষের কথার ভিত্তিতে আপনারা এরকম সংবাদ পাবলিশ করেন?
আপনি কেমনে বুঝলে বিস্তারিত লিখুন ।
যে ভিকটিম তার কথা শুনে নিউজ করবে না কিভাবে করবে তোর কাছে শুনবে?
ফোনে বিভাগীয় কর্মকর্তা বললেন, বেবস্থা না নিয়ে বেতন বন্ধ করে রাখার সুযোগ নেই। হয় বরখাস্ত করতে হবে, বিভাগীয় বেবস্থা নিতে হবে না হয় মাফ করে দিতে হবে। কোন কিছু না করে শুধু বেতন কেন বন্ধ করে রাখল?? আর দুর্নীতি দমন কমিশন এবং নিজের বিভাগ যেখানে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করছে, সেখানে ত বুঝাই যায় সমস্যা আছে।
শুধুমাত্র একজন নারীর কথার উপর ভরসা করে, প্রমাণহীনভাবে একজন অফিসার হেনস্তার শিকার হবে জেনেও এমন নিউজ করার কারণটা কি?
Think bolecho vai💯
নিউজে দুইজনের বক্তব্যই উপস্থাপন করা হয়েছে। এখানে কাউকে সুনির্দিষ্ট ভাবে দায়ী করা হয়নি, শুধু দুইপক্ষের অভিযোগই তুলে ধরা হয়েছে। আর সাক্ষ্য হিসাবে আছে উর্ধতন - বিভাগীয় পরিচালকের বক্তব্য। অর্থাৎ সাংবাদিকতার নিয়ম মেনে বিভিন্ন পক্ষের বক্তব্যই কাভার করা হয়েছে, একতরফা কিছু বলা হয়নি। হেনস্থার শিকার হবে অজুহাত দিয়ে সমাজে এরকম অনেক অন্যায়-অবিচার ধামাচাপা দেয়া হয়। শক্তিশালী পক্ষ নানাভাবে ছলচাতুরী আর ক্ষমতার বলে এইসব অবিচারকে লুকিয়ে রাখে, প্রকাশ্যে আসতে দেয় না। সাংবাদিকতার আদর্শই হচ্ছে এইসব লুকানো অবিচারকে জনসমক্ষে তুলে আনা যাতে সুবিচার ত্বরান্বিত হয় এবং অনন্তকাল ধরে চলতে না থাকে। এতে অপরাধীদের ছদ্মবেশী সমর্থকদের গায়ে জ্বালা ধরলে কিছু করার নাই। আর _"শুধুমাত্র একজন নারী "_ মানে কি? নারী হলে কি সে কিছু _কম_ মানুষ হয়ে গেল? ফালতু হয়ে গেল? নারী হলে কি তার কথায় বিশ্বাস করা যাবে না? আর পুরুষ হইলে আর সে দারুন বিশ্বাসযোগ্য হয়ে যাবে? বেশি মানুষের মর্যাদা পেয়ে যাবে??? যেসব অসভ্য বর্বর জংলি বর্ণবাদী লিঙ্গবাদী শুওরের বাচ্চারা এরকম কথা বলে কোনো _বৈষম্য-বিরোধী_ সভ্য সমাজে তাদের জায়গা নাই। তাদেরকেই আগে ধরে ধরে প্রকাশ্যে ল্যাংটা করে পাছায় চাবকাতে চাবকাতে জেলে ভরা দরকার।
মোদ্দা কথা হলো, নিউজটা ঠিকই আছে। নিউজ কোনো বিচারালয় বা কোর্ট না। নিউজে শুধু ধামাচাপা দেওয়া সন্দেহজনক অন্যায়-অবিচারে্র খবর তুলে আনা হয় যাতে সেসবের উপযুক্ত বিচার হয়। বিচার করবে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষই, মিডিয়া না। কিন্তু ঐ উপযুক্ত কর্তৃপক্ষরা যদি গোড়াতে তাদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ বা অক্ষম হয়, তখন তাদের সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালনে উদবুদ্ধ করার জন্য এরকম নিউজ করার দরকার হয়। সারা দুনিয়াতেই এটা জার্নালিজমের স্বীকৃত প্র্যাকটিস। ঐ অভিযুক্ত চোট্টা ব্যাটার নিজের বা তার আত্নীয়-স্বজন বা দুর্নীতির সহযোগীদের বা আর যারা তার মত আচরন করে তাদের হয়তো খুব জ্বালা ধরবে, কিন্তু এইসব কীড়া-মিড়া, কীট-পতঙ্গ, পোকামাকড় মা*চো* দের দুনিয়ার সব খানেই সত্য প্রকাশ পেলে গায়ে জ্বালা ধরে। এদের পাত্তা দেওয়ার কোনো দরকার নাই। শুধু মনে রাখা দরকার _অভিযোগ_ মানেই "সত্য" না, "মিথ্যা"-ও না -- "অভিযোগ" হচ্ছে এর মাঝামাঝি কিছু যা প্রমানসাপেক্ষ। কিন্তু তার মানে এই না যে "অভিযোগ" করাই যাবে না !!! কেউ সংক্ষুদ্ধ হলে অভিযোগ জানানো তার মৌলিক মানবাধিকার, আইনি ও সাংবিধানিক অধিকার। তিনি যদি মনে করেন তার অভিযোগের উপযুক্ত ও কার্যকরী বিচার পাচ্ছেন না, তাহলে মিডিয়ার সামনে তুলে ধরাও তার বাকস্বাধীনতার অধিকার। এই অধিকার হরণ করার অধিকার কারও নাই। ঠিক তেমনি অভিযুক্ত ব্যক্তিরও অধিকার আছে আত্নপক্ষ সমর্থনের। এক্ষেত্রে তিনি সেটা করেছেনও ক্যামেরার সামনে। তাকেও সেই যুযোগ দেয়া হয়েছে। এরপর বিভাগীয় তদন্ত হলে তিনি বাকিটা সেইখানে করবেন। চাইলে হয়তো মানহানির মামলা করতে পারেন, আমি ঠিক জানি না। কিন্তু কোনোভাবে মিডিয়াতে কারও অভিযোগ প্রকাশ বন্ধ করা যাবে না। কারন আমাদের দেশে দুর্বল পক্ষ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অবিচারের শিকার হয় এবংসেগুলি ধামাচাপা দেয় শক্তিশালী পক্ষ। মিডিয়া এই বঞ্চিত দুর্বল পক্ষের জন্য অনেক ক্ষেত্রে একমাত্র সহায় -- অনেকটা খড়কুটোর মত। এটা থেকেও যদি তাদের বঞ্চিত করা হয় তাহলে অসংখ্য অবিচারের শিকার মানুষের বিচার পাওয়ার আশাকে চিরকালের জন্য হত্যা করা হবে। এটা কিছুতেই হতে পারে না -- অপরাধীদের চামচারা যতই লাফালাফি করুক !!!
ভাই রিপোর্টে শুধু ঐ নারীর কথাই ছিল না। ফোনে বিভাগীয় কর্মকর্তা বললেন, বেবস্থা না নিয়ে বেতন বন্ধ করে রাখার সুযোগ নেই। হয় বরখাস্ত করতে হবে, বিভাগীয় বেবস্থা নিতে হবে না হয় মাফ করে দিতে হবে। কোন কিছু না করে শুধু বেতন কেন বন্ধ করে রাখল?? আর দুর্নীতি দমন কমিশন এবং নিজের বিভাগ যেখানে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করছে, সেখানে ত বুঝাই যায় সমস্যা আছে।
এদের কে অতি তাড়াতাড়ি শাস্তি দিতে হবে
দোষী ব্যক্তিকে বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক ।
অনুপস্থিত হলো কি কারণে তা বলুন?
এই মহিলা এবং এই লোকের বিষয় খতিয়ে দেখা উচিৎ।সব কিছু ঘোলাটে মনে হচ্ছে।
Thanks again for jamuna television.
এই মহিলার কথা বিশ্বাসযোগ্য না যাচাই-বাছাই করা হোক তারপর সিদ্ধান্ত নিবেন কর্মকর্তার প্রতি
সঠিকভাবে তদন্ত করি এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক এবং এদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক।
নারী যে সত্যি কথা বলছে তার বা কি প্রমাণ আছে
বিএনপির বর্তমান কার্যকলাপ আদি যুগের বর্বরতাকেও হার মানায় ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤পত্রিকার পাতা খুললে আপনি দেখতে পাবেন
বাংলাদেশের প্রশাসনে যত অন্যায় অপকর্ম সবকিছুই এই যদির নিছে চাপা পড়ে যায়। একজন সরকারী কর্মকর্তা বা কর্মচারী কি ভাবে এত বছর কাজে অনুপস্থিত থাকে? সুতরাং যদি নয়,বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করে, যে দোষী সাব্যস্ত হবে তাকে বহিষ্কার চাই।
১৯৮৭-২০২০৫ পর্যন্ত এই বিভাগে উপজেলা পর্যায়ে কর্মরত , যুবক বয়সের চাকরিকাল সময়ে কারো সাথে অশালীন আচরণ বা কুপ্রস্তাব দিয়েছি এমন অভিযোগ কোনো নারী আমার বিরুদ্ধে করেননি ।চাকরির শেষ সময়ে এই বৃদ্ধ বয়সে ৫৭ বছর বয়াস্ক মহিলা মেরীনা সুলতানা মিডিয়ায় আমার বিরুদ্ধে এই মিথ্যা অভিযোগ করলো ।আশাকরি চলমান তদন্তে প্রকৃত সত্য উদঘাটন হবে ।
আমরা আপনার পক্ষে আছি।আমরা জানি আপনার বিরুদ্ধে ওঠা কথা গুলো সব মিথ্যা
আপনার সাথে সহমত পোষন করছি।
Suspend koren nai kno? Urdhotono k officially inform kore action e gelei hoto.
এদের চাকরিচ্যুত করে সৎ যোগ্য লোক নিয়োগ দেয়া অত্যন্ত জরুরি
এই ধরনের দুর্নীতিগ্রস্ত ঘুষখোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কে আইনের আওতাই এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
এদের কে আইনের আওতায় এনে সঠিক বিচার করা হোক কার হুকুমে বেতন বন্ধ করেছে
তদন্ত সাপেক্ষে দোষী প্রমাণিত হলে অপরাধীর কঠোর শাস্তি দাবি করছি।
এই কর্মকর্তার কঠিন শাস্তির দাবি করছি এই ধরনের ঘুষ খোরদের কঠিন বিচারের দাবি জানাচ্ছি
দারুল আলম সাহেবের শাস্তি কামনা করছি
সরকারী প্রতিষ্ঠানের বেতন এভাবে বন্ধ করার বিচার হওয়া উচিত। সব সরকারী কর্মচারীদের বেতন যেনো তাদের ব্যাংক একাউন্টে সরাসরি যায় সেই ব্যবস্থা করা উচিত।
দ্রুত চাকুরীচ্যুত চাই।
অনুপস্থিত থাকলে বেতন বন্ধ হবে তবে সেক্ষেত্রে আইন মোতাবেক হতে হবে! ৬ বছর অনুপস্থিত থাকে কিভাবে?
ঐ কর্ম কর্তাকে চাকুরী থেকে বহিষ্কার করে আইনের আওতায় আনা হোক এবং বিচার করা হোক। তদন্ত তদন্ত এধরণের শব্দ শুনতে চাই না।
Good comments and action
fwa পদে যে নারীরা চাকরি করে তাদের ও গাফিলতি আছে।
সঠিক তদন্ত করে দুসিদের কে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তি দাবি করছি
কঠিন বিচার চাই
সঠিক তদন্ত কমিটি গঠন করে নেয় বিচার করা হোক
পাঁচ বছর অনুপস্থিত থাকলেই তো চাকরী ডিসমিস।তাকে এখনও চাকরিতে রাখা হয়েছে কেন?
দূরত আইনের আওতায় আনা হক। এখনো কেন এই ধরনের ঘটনা শুনা
যায়।
দারুল আলমকে শায়েস্তা করার মতো কি কোন উর্দতন কর্ম কর্তা নাই ?
প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য অনুরুধ করছি ?
দারুল আলমকে আইনের আওতায় এনে কঠিন বিচার করতে হবে।
Excellent 👌
সঠিকভাবে তদন্ত করে এ কম কওা ও তার সহায়তা কারিদের উপযুক্ত বিচার করা হোক।
সঠিক তদন্ত ছাড়া নারী সহকর্মীদের কথায় দায় ছাপানো অন্যায়!
৬ বছর কিসের জন্য কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিত, সেটা খতিয়ে দেখা উচিত।
সঠিক তদন্ত হওয়া দরকার
মানুষ কতটা জঘন্য হলে,, এই রকম বয়স্ক মহিলাকে,, কুপ্রস্তাব দিতে পারে
Mohila j mittha kotha bole ni tar kono proman ace.. tar beton nah deuyai she hoito aishob bole sympathy gain Korar chesta korce
How this lady is absent from her job years after years & asking full salary how it's possible ?
সঠিখ তদন্ত করে বিচার করা হোক।
Such a shame...
তার অধীনস্থ এত দিন অনুপস্থিত, এটা উনি ফলাও করে বলছেন, এখানে সমস্যা আছে
এই ভিডিও-তে বর্নিত অভিযোগ সত্য হ'লে জনাব দারুল আলমের শাস্তি দাবি ছাত্রজনতার !
পরিবার কল্যাণ সহকারীরা কোন কাজই করে না। বাজে সেক্টর।
I know lots of people they live in USA & gets salary from BD govt.
বাংলাদেশ , স্বাধীন বাংলাদেশ 😂😂
তদন্তপূর্বক দোষীদের আইনের আওতায় এনে কঠোরশাস্তির ব্যাবস্থা করা হোক যাতে এধরনের অপরাধ করতে সাহস না পায়।
চাকরি থেকে স্থায়ী বরখাস্ত করা হোক
উনি বড় ঈমানদার
এর কঠিন শাস্তি দেয়া হউক
😢😢😢😢😢😢😢
মহিলা মিথ্যা বলছেন। আমি এই বিষয়ে অবহিত
সঠিক বলেছেন
সঠিক তদন্ত করে ওকে আইনের আওতায় আনা হোক।
আরে ভাই দিয়ে দিন
সাইফুজ্জামান শেখরের সমস্ত অপরাধের শাস্তি দাবি করছি।
Joi Momotaz Joi Obidul kakku 😅
এখন বিচার করা হক
এদের কপ বিচার করা হোক
Ora akono kibave job kore amar boje ache na.
মনে হয় মহিলা সত্য বলছেন না
কি বলবো সরকার কি করে আমাদের মাথায় আসেনা এখনো এরা কিভাবে চাকরি করে
নারীবাদী Dhaka university এর Luttfa mam এখন কোথায়?
যে আমার চেহারা তার নাম পেয়ারা এইসব ভুয়া নিউজ কেন প্রচার করেন।
darul alom ke ainer awtay ana huk ,,
Ok osd kora hok
ভাবা যায় 7 বছর, সরকারি কর্মকর্তার, আর একটা সরকারি কর্মকর্তা বেতন ভাতা আটকে রাখছে, কোন প্রস্তাবে রাজি হয় না দেখে, তাহলে এই দেশের আইন-কানুন কিরম চলে বলেন, জোর যার মুলুক তার ।
সে আসলেই ৭ বছর চাকুরিতে ছিলো না তথ্যসুত্র:পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ
ai darul alom ke ,sakury suto kora huk ,,
Ata awai lig
এই বয়সে এখনো লোভ কমেনি
😂
ধন্যবাদ সবাইকে ভালো লাগলো ধন্যবাদ সত্যি কথা বলতে হবে ভারতকে গ্যাস সংযোগ বন্ধ করে ভারতীয় পণ্য বর্জন করুন তাহলে বাংলাদেশের দূর্নীতি বাজদের আইনের আওতায় আনা সম্ভব হবে
বিচার চাই
সঠিক তদন্ত করা হোক এনশাল্লাহহহ
এসব আওয়ামী দোশর কি করে চাকুরীতে বহাল রইলো?
ওটাকা দেয়না কেন তদন্ত কমিটি বলার পর ওকি তার বাপের টাকা দিবে ওকে ধরেন।
লুচ্চা বেড়া😢😢😢😢😢😢
I REALLY REALLY LOVE IT, Maaar taaar maire baap maaar
এর আগে কই সিলে
এরকম অসংখ্য ঘটনা আছে।
ঐ অফিসার কে কঠোর শাস্তি দেয়া হোক।
এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণ করুন।
শুধুমাত্র একজন নারীর কথার উপর ভরসা করে, প্রমাণহীনভাবে একজন অফিসার হেনস্তার শিকার হবে জেনেও এমন নিউজ করার কারণটা কি?
বিচার চাই