আফসোস এসমস্ত রত্ন কে আমাদের বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষই চিনেনা,না চিনে কিছু খুব সাধারণ বক্তাগুলো কেই সব চেয়ে রড় আলেম মনে করে,দোওয়া করি আললাহ্ তাআলা যেন সবাই কে আসল রত্ন চেনার আর মূল্যায়ন করার তাওফিক দেন আমিন,❤❤❤❤❤❤
ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের সকল মুসলিম যদি মুফতি আব্দুল মালেক সাহেবের কাছ থেকে ইসলাম সম্পর্কে জেনে বুঝে চলে বাংলাদেশের মুসলমান কখনো পথ ভ্রষ্ট হবে না ইনশাআল্লাহ
@@hafizurrahman9084 আপনি উনার কি ভুল দেখলেন ভাই? সাদ সাহেবের গুমর ফাস করে দিছে এটাই উনার ভুল? তাহলে তো আপনার কথাটা আপনার নিজের উপরেই পরলো, আপনি সাদের ভক্ত তাই সাদের ভুলকে ভুল মনে করেন না উল্টা যারা ভুল ধরিয়ে দিচ্ছে তাদের বিরোধিতা করেন
মাওলানা সাহেব না করলেন তারপরও উনার ভিডিও ধারন করে ইউটিউবে ছাড়া অন্যায় হইছে।না করার সাথ সাথে ই ভিডিও ধারন বন্ধ করে দেওয়া উচিত ছিলো। আবার সেটা ইউটিউবে ছাড়লেন কেন?
আমি নিজে আব্দুল মালেক সাহেবের কথা কিছুটা শুনে, উনার কথা শোনা ছেড়ে দিয়েছি। উনি কথা বিকৃত করেন অনেক সুক্ষভাবে। সাধারণ মানুষ উনার কথা বিকৃত করাকে বুঝতে পারার কথা নয়। আব্দুল মালেক সাহেব বলছিলেন, “সাদ সাহেব বলেছেন - ‘ওলামায়ে কেরামকে আমরা মুহসিন মনে করবো এবং অনুসরণীয় মনে করবো’, কিন্তু আমরা কি সেটা করছি”। এখানে “অনুসরণীয়” কথাটি আব্দুল মালেক সাহেব কৌশলে সাদ সাহেবের কথার সাথে যোগ করে দিলেন। সাদ সাহেব কখনোই ওলামায়ে কেরামকে অনুসরণীয় বলেন নাই (তার কারণ, সাহাবাদের (রাঃ) পরে আর কেউ অনুসরণযোগ্য নন - হ্যাঁ, কারো কোনো কিছু সাহাবাদের সাথে মিললে সেটা গ্রহণ করা যাবে)। এরপরে আব্দুল মালেক সাহেব বললেন, “সাদ সাহেব বলেছেন - ‘যখন ওলামায়ে কেরাম আমাদের ভুল সংশোধন করবেন, তো আমরা সেটাকে গ্রহণ করবো’ ”। এখানে আব্দুল মালেক সাহেব কৌশলে সাদ সাহেবের কথার থেকে প্রয়োজনীয় অংশ বাদ দিয়ে দিলেন। আসলে সাদ সাহেব বলেছিলেন এই রকম, “যখন ওলামায়ে কেরাম আমাদের ভুল সংশোধন করবেন, তখন যদি সেই ভুল ধরাটা সঠিক হয়, তাহলে আমরা সেটাকে গ্রহণ করবো। এতে আমাদের তরবিয়ত বা উন্নতি হবে। আর যদি সেই ভুল ধরাটা ঠিক না হয়, তাহলে আমরা এই অবস্থায় সবর করবো। এতেও আমাদের তরবিয়ত বা উন্নতি হবে।” আব্দুল মালেক সাহেবের ব্যাপারে মনে রাখা দরকার যে, বেশী এলেমসহ যে দ্বীনের ক্ষতি করে, তার মাধ্যমে অনেক বেশী ক্ষতি হয়।
@@masudmedia250 আসসালামু আলাইকুম। অনুগ্রহ করে নিচের পুরো লেখাটি মনোযোগ সহকারে পড়ে বোঝার চেষ্টা করুন। ইংশাল্লাহ আপনার কাছে clear হয়ে যাবে। ইসলামে আমিরের কথা মেনে চলতে বলা হয়েছে, বাবা-মায়ের কথাকে মেনে চলতে বলা হয়েছে (যতক্ষণ উনারা নিষিদ্ধ কোনো কাজ করতে না বলেন)। কিন্তু তার অর্থ এই না যে, বাবা-মা অনুসরণযোগ্য কিংবা আমির অনুসরণযোগ্য। অনুসরণযোগ্য হওয়াটা একটা ভিন্ন ব্যাপার। একজন অনুসরণযোগ্য হওয়ার অর্থ হলো, তার প্রত্যেক কাজ তেমন, যেমন ইসলাম হিসেবে রসূল(সঃ) এর মাধ্যমে নাজিল হয়েছে। ফলে, সে কোনো কিছু কোনোভাবে করে থাকলে - এটাকে দলিল হিসেবে ব্যবহার করে বলা যাবে যে, ইসলামে ওই রকম নিয়ম নাজিল হয়েছে। তাবেঈ এবং তাবে-তাবেঈগণ (রহঃ) যে মাজহাবগুলো দিয়েছেন তার মধ্যে বহু মাসআলার দলিল শুধুমাত্র এটাই যে, কোনো সাহাবা (রাঃ) ঐভাবে করেছিলেন। কিন্তু কোনো মাজহাবের একটা মাসআলাও এরকম নাই, যার দলিল হিসেবে বলা হয়েছে যে, কোনো তাবেঈ অথবা তাবে-তাবেঈ ঐভাবে করেছিলেন। তার কারণ, তাবেঈ এবং তাবে-তাবেঈগণ (রহঃ) জানতেন যে, সাহাবাদের (রাঃ) পরে আর কেউ অনুসরণযোগ্য নন। এমনকি তাবেঈ এবং তাবে-তাবেঈগণও অনুসরণযোগ্য নন। উপরের আলোচনার সারমর্ম হলো, একজন মানুষের যে কাজ সাহাবাদের (রাঃ) সাথে মেলে, তা আমাদের জন্য করণীয়। কিন্তু একজন যত বড় আলেম বা যত বড় বুজুর্গ হোক না কেন, তার কোনো কাজ যদি সাহাবাদের সাথে না মিলে - তবে সেই কাজ আমাদের জন্য না করণীয়, আর না শিক্ষণীয়। জাজাকাল্লাহ।
@@masudmedia250 সালাফি বা লা-মাযহাবীদের সাথে আমি প্রশ্নোত্তর থেকে বিরত থাকি। আপনার কথার ধরণ থেকে মনে হচ্ছে আপনি সেরকম। উলুল আমারের ব্যাপক অর্থের মধ্যে আমির অন্তর্ভুক্ত। আমার উপরের আলোচনায় ব্যাখ্যা করা আছে যে, আমিরের কথা মেনে চলতে বলা হয়েছে, কিন্তু তার অর্থ এই না যে, আমির অনুসরণযোগ্য। উলুল আমারের অর্থের মধ্যে বিচারকও আসে। বিচারকের কথা মানতে হয়, কিন্তু বিচারক অনুসরণযোগ্য নয়।
@@masudmedia250 একজন “অনুসরণযোগ্য” হওয়ার অর্থ হলো, সে কোনো কিছু কোনোভাবে করে থাকলে সেই কাজ ঐভাবে করাটা আমাদের জন্যেও করণীয়। এখন আপনি আগে বলুন, ওই আয়াতের প্রথমে তো আতিউল্লাহা বলা হয়েছে। এখানে আতিউল্লাহা তে আতিউ অর্থ কি - আল্লাহর কথা মেনে চলা, নাকি (নাউজুবিল্লাহ) আল্লাহ আমাদের জন্যে “অনুসরণযোগ্য”?
@@masudmedia250 দুটো ভিন্ন শব্দকে আপনি গুলিয়ে ফেলেছেন। আতিউ (এতায়াত) - [আলিফ ত্ব ইয়া আইন] - এই শব্দের অর্থ, “কারো কথা মেনে চলা বা কারো চাওয়া অনুযায়ী চলা” - এই শব্দ কোরানের ১৬ জায়গায় এসেছে। পক্ষান্তরে, ইত্তেবা - [আলিফ তা বা আইন] - এই শব্দের অর্থ, “অনুসরণ করা” - এই শব্দ কোরানের অনেক অনেক জায়গায় এসেছে। । যেমন, এই শব্দ দিয়ে সূরা তওবার ১০০ নং আয়াতে বলা হয়েছে, সাহাবাদেরকে অনুসরণ করতে। সূরা নেসার ৫৯ নং আয়াতের প্রথমে আতিউল্লাহা বলা হয়েছে। এখন হয়তো আপনি আতিউল্লাহা শব্দের ব্যবহার বুঝতে পারছেন। এখানে আতিউল্লাহা তে আতিউ অর্থ - আল্লাহর কথা মেনে চলা, অর্থটা এমন নয় যে, (নাউজুবিল্লাহ) আল্লাহ আমাদের জন্যে অনুসরণযোগ্য। আমিরের প্রসঙ্গ আমি আপনার সাথে avoid করতে চাচ্ছি। আপনার সাথে এই আলোচনা অল্প কথায় সম্ভব না। তার কারণ, বোঝা যাচ্ছে, আপনি সুন্নাত বা সাহাবাদের (রাঃ) পদ্ধতিতে দ্বীনের মেহনতের সাথে পরিচিত নন। বর্তমান পৃথিবীতে সুন্নাত বা সাহাবাদের (রাঃ) পদ্ধতিতে দ্বীনের মেহনত করছে শুধুমাত্র তারা, যারা সাদ সাহেবকে আমির মেনে মেহনত করছে।
@@masudmedia250 বর্তমানে, হজরত সাদ সাহেব সম্পর্কে কিছু কটূক্তি শোনা যাচ্ছে। এই ব্যাপারে মনে রাখা দরকার যে, কারূন যখন দেখলো যে, হজরত মুসা (আ:) এমন কথা বলছেন, যার কারণে তার দুনিয়াবী স্বার্থ কিছুটা কমে যায় বা হাতছাড়া হয়ে যায়, তখন সে যে রাস্তা অবলম্বন করলো, তা হলো, ব্যাক্তি মুসা (আ:) এর নামে মিথ্যা অপবাদ রটিয়ে উনাকে মানুষের কাছে অগ্রহণযোগ্য করা। এর পরিণতিটা ভালো হয় নাই কারুনের জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ!আমরা গর্বিত যে আল্লাহ তায়ালা উনাকে বাংলাদেশে রেখেছেন।
শুধু এশিয়া মহাদেশ নই পুরো পৃথিবীর শীর্ষ আলেমদের মধ্যে একজন আল্লামা মুফতি আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারকাতুহু
বেসক্ব
আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা উনার নেক হায়াত বৃদ্ধি করে দেন
Sad.sahab.kidos.korsa.mobailar.kota.bola
@@hafizurrahman9084 তাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করো
এত পাম দিও না
সত্যিই স্যারের কথা গুলো বুকে লাগলো ,,আল্লাহর স্যারের নেক হায়াত দিন আর দ্বীনের পথে দায়াত দেওয়ার তৌফিক দান করুন
আফসোস এসমস্ত রত্ন কে আমাদের বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষই চিনেনা,না চিনে কিছু খুব সাধারণ বক্তাগুলো কেই সব চেয়ে রড় আলেম মনে করে,দোওয়া করি আললাহ্ তাআলা যেন সবাই কে আসল রত্ন চেনার আর মূল্যায়ন করার তাওফিক দেন আমিন,❤❤❤❤❤❤
আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করেছেন! ইদউনি বর্তমানে জাতীয় খতিব।
এই সম্মানিত হুজুর আমাদের এলাকার বাসিন্দা 🤍🙂। আলহামদুলিল্লাহ 💘
ভাই আপনার বাসা কোথায়
চান কপাল
বায়তুল মোকাররম মসজিদের খতিব মনোনীত হওয়ার পর কে কে দেখছেন🎉
আমি
আমি
❤❤❤
আমি
Ji ami
সারা দুনিয়ার সবচেয়ে বড় আলেম হলেন বাংলাদেশের মুফতী আব্দুল মালেক সাহেব দা: বা:। নেক হায়াত কামনা করি আল্লাহর আদালতে
কথাটা এভাবে নয় ভাই
🤣🤣🤣🤣
মাথা সমস্যা আছে
তাকী উসমানী
Moulana jubayer sab tahale ki?
উস্তাদে মুহতারাম আল্লামা মুফতি আব্দুল মালেক সাহেব হাফি, আল্লাহ হুযুরের হায়াত বাড়িয়ে দিন। আমিন
আমিন
আমিন
😊😊😊
আমিন
আমিন❤❤
সব ঘরোয়ার লোকের নিকট সম্মানিত ব্যক্তি আল্লামা আব্দুল মালেক সাহেব
মাশাল্লাহ, সারা দুনিয়ার রহমত আল্লামা আব্দুল মালিক সাহেব হুজুর, আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুক, আমীন
উম্মতের ফেতনা।
ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের সকল মুসলিম যদি মুফতি আব্দুল মালেক সাহেবের কাছ থেকে ইসলাম সম্পর্কে জেনে বুঝে চলে বাংলাদেশের মুসলমান কখনো পথ ভ্রষ্ট হবে না ইনশাআল্লাহ
Nijai.jadi.rasta.na.cine
@@hafizurrahman9084 দেখান সঠিক রাস্তা
@@hafizurrahman9084beta modina thake , porasuna sesh korechhen ,grand muftir kachhe, tumi haluwa rutir moto mone korchho
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ
উনার মা কতই না ভাগ্যবান উনাকে জন্ম দিয়ে ❤
❤❤❤
আমার প্রিয় শায়েক।আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুক। আমিন
Amin
আমার চোখে পানি চলে আসল 😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭
আল্লাহর রহমতে আমরা বড় শুভাগ্যবান, হুজুরের মাদ্রাসা আমার বাড়ির পাশে।
আমার প্রাণের প্রিয় শায়েখ ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ
বাংলাদেশে কুরআন সুন্নাহর সঠিক ব্যখ্যা দানকারী আলেম
Amra.jar.vokto.hoi.tader.vul.coke.pore.na.jak.posondo.korina.tar.valo.katak.vul.monehoy
@@hafizurrahman9084 তার কি কি ভুল একটু কষ্ট করে বলো ভালো হবে
@@hafizurrahman9084 আপনি উনার কি ভুল দেখলেন ভাই?
সাদ সাহেবের গুমর ফাস করে দিছে এটাই উনার ভুল?
তাহলে তো আপনার কথাটা আপনার নিজের উপরেই পরলো, আপনি সাদের ভক্ত তাই সাদের ভুলকে ভুল মনে করেন না উল্টা যারা ভুল ধরিয়ে দিচ্ছে তাদের বিরোধিতা করেন
আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষ
আন্তর্জাতিক বড় ইসলামী স্কলারদের মধ্যে অন্যতম একজন হলো আল্লামা আ: মালেক সাহেব ,হাফিযাহুললাহ,,
K chene or bara
@@salinakhutun7051 যারা হক্কানি আলিম খোজেন তারা চিনেন।বোন উনি অনেক বড় আলিম।বাংলাদেশের বাইরেও ওনার অনেক খ্যাতি
@@salinakhutun7051 যারা প্রকৃত মানুষ তারা ঠিকই চিনে গরু ছাগল রা চিনে না
আল্লাহ পাকের জন্য হুজুরকে ভালো বাসি
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ আব্দুল মালেক সাহেব হুজুর কে
তিনি বাংলাদেশের আলেম সমাজের গর্ব। যেকোনো ইলমি মুশকিলাতে আমরা আলেম সমাজ তাকিয়ে থাকি তার দিকে। মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব এ ব্যাপারে কি বলেন?
Tomra.alim.na.aijano.takia.thako.ata.sikar.koro.
@@hafizurrahman9084 ভাই,আপনি সত্যিকারের আলিম চেনার জন্য সুন্নাহ তালাশ করুন।যে আলিমের আখলাক,আমল সুন্নাহসম্মত তাঁর আলোচনা শুনুন।উনি অনেক বড় আলিম।
ফ্রেন্ডস কার কার আব্দুল মালেক স্যার কে দেখলেই আপনা থেকেই ভিডিওতে লাইক করতে মন চায়
হুজুরকে যদি একবার সরাসরি দেখতে পারতাম কতই না ভালো হতো আমার জন্য
আমাদের বাসার সাথে হুজুরের বাসা
@@yaminahmed1453 কোন জেলায়
আপনি হুজুরকে না দেখে আপনার মাতা পিতাকে দেখেন অনেক অনেক বেশি সফট হবে ইনশাল্লাহ।
@@ruhulamin8475 যারা আলেমদের বিদ্বেষ পোষণ করে তাদের অবস্থা এমনই হয়
@@ruhulamin8475 হুজুরের জায়গায় হুজুর ,,মা বাবার জায়গায় মা বাবা,,এতো পন্ডিতি করেন কে।
আমাদের ইউনিয়ন এর গর্ব 🥰🥰🥰
আল্লাহু আকবর কেমন তাফসীর!!
বাংলার উজ্জ্বল নক্ষত্র।
بارك الله فيكم!
মাশাআল্লাহ।
মাশা আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ প্রিয় শায়েখ
Alhamdulillah ❤
আমাদের এলাকার গর্ব ❤
Ma shaa Allah
বাংলার অহংকার
বাংলাদেশ এর অহোংকার
Amar bara
@@salinakhutun7051 আপনি কে? তওবা করুন।আলিমদের সম্মান করুন নাহলে আল্লাহ'র গজব আসবে।
আমি শাইখকে মুহাব্বত করি
❤মাশা,আল্লাহ ❤
জাযাহুল্লাহ
মাশাল্লাহ
আমিন ❤❤
মাশাআল্লাহ!!
মাশাআল্লাহ ❤
বতমান পেক্ষাপটে দেশের অবস্থা নিয়ে যারা কথা বলতে গিয়ে জেলে আছেন আল্লাহর কাছে তারাই বড় আলেম।
Alhamdullillah good news for Bangladesh
জাযাকাল্লাহু খায়ের
আমিন
Opumohadheser cresto hadis besarod amader bangladheser gurvo.allah hujorer caya amader opor dhergo kuron amin
Alhamdulillah ❤ Uni amdr jonno Rahahmatullah!
আমিন🤲😪
প্রিয় শায়েখ
بارك الله في حياته،
মাশা আল্লাহ
আসসালামুয়ালাইকুম ,, তাফসিরে জালালাইন ২১-৩০ পুরোপুরি নাই কেন,,,দয়া করে পুরো টা দিলে উপকৃত হতাম
আফসোস সাধারণ মানুষ আলেম চিনলনা!!
জাযাকাল্লাহ
আমিও
Ma Shaa Allah
Love you
❤️❤️❤️
💖💖💖💖💖
alhamdulillh
Amr onek prio akta manus alhamdu lillah
দয়া করে হুজুরের মারকাজের নামটা কি বলবেন
মারকাজুদ দাওয়াহ, বাংলাদেশ
মারকাযুদ দাওয়া আল ইসলামিয়া ঢাকা
হযরত তাকওয়ার প্রতি লক্ষ্য করে ভিডিও বন্ধ করতে বললেন, ভিডিও ধারণকারীও যদি কথাগুলো পৌছানোর নিয়তে করে থাকে তিনিও সওয়াব পাবেন, ইনশাআল্লাহ !
ইনশাআল্লাহ
Mana.sonana
এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীর মুখে ওনার কথা শুনে আসলাম
আসসালামু আলাইকুম ভাই
কোন ভিডিওতে দেখেছেন?
মাওলানা সাহেব না করলেন তারপরও উনার ভিডিও ধারন করে ইউটিউবে ছাড়া অন্যায় হইছে।না করার সাথ সাথে ই ভিডিও ধারন বন্ধ করে দেওয়া উচিত ছিলো। আবার সেটা ইউটিউবে ছাড়লেন কেন?
ভাই ডিলেট করেন।
Chanel Malik vai, apni video ta kore, gunah gar hoye chhen, amni thekey jaej Ney , abar apnake hujur baron korechhen
কুয়ারব্যংগ মনে করে আমি সাগরের ঢেউ এ-র মধ্যে আছি।।
Mufti Malek ❤️
Grand Mufti of Bangladesh 🇧🇩🔥
উনি নিষেধ করার পরও আপনারা কি করছেন ?? আল্লাহর ভয় কি উঠে যাচ্ছে নাকি?? কি আশচর্য্য
যে ভিডিও করেছে আল্লাহই জানে সে কি ইমামদার নাকি
যে ভাই ভিডিও করেছে সেই ভাইকে আল্লাহতায়ালা যাজায়ে খায়ের দান করুন আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন
R onno Alem jokhon Mobile e Quran pora ke taqwar khelap bolen, tokhon uni Masala bola suru korben
কিন্ত তিনি শেখ হাসিনা থেকে সুবিধা প্রাপ্ত, শফি সাহেবের ঘনিষ্ট ছিলেন।
নাউজুবিল্লাহ! মাথা খারাপ হইছে।
@@A.kalam1717 কি হল ভাই? এমন রিয়াকশন কেন?
🤬
😅কি.মি.।।।।।..।।।।।।।।।।।।।।।।।।
দে
sob mithha banoat
kunta mitta??
আমি নিজে আব্দুল মালেক সাহেবের কথা কিছুটা শুনে, উনার কথা শোনা ছেড়ে দিয়েছি। উনি কথা বিকৃত করেন অনেক সুক্ষভাবে। সাধারণ মানুষ উনার কথা বিকৃত করাকে বুঝতে পারার কথা নয়। আব্দুল মালেক সাহেব বলছিলেন, “সাদ সাহেব বলেছেন - ‘ওলামায়ে কেরামকে আমরা মুহসিন মনে করবো এবং অনুসরণীয় মনে করবো’, কিন্তু আমরা কি সেটা করছি”। এখানে “অনুসরণীয়” কথাটি আব্দুল মালেক সাহেব কৌশলে সাদ সাহেবের কথার সাথে যোগ করে দিলেন। সাদ সাহেব কখনোই ওলামায়ে কেরামকে অনুসরণীয় বলেন নাই (তার কারণ, সাহাবাদের (রাঃ) পরে আর কেউ অনুসরণযোগ্য নন - হ্যাঁ, কারো কোনো কিছু সাহাবাদের সাথে মিললে সেটা গ্রহণ করা যাবে)।
এরপরে আব্দুল মালেক সাহেব বললেন, “সাদ সাহেব বলেছেন - ‘যখন ওলামায়ে কেরাম আমাদের ভুল সংশোধন করবেন, তো আমরা সেটাকে গ্রহণ করবো’ ”। এখানে আব্দুল মালেক সাহেব কৌশলে সাদ সাহেবের কথার থেকে প্রয়োজনীয় অংশ বাদ দিয়ে দিলেন। আসলে সাদ সাহেব বলেছিলেন এই রকম, “যখন ওলামায়ে কেরাম আমাদের ভুল সংশোধন করবেন, তখন যদি সেই ভুল ধরাটা সঠিক হয়, তাহলে আমরা সেটাকে গ্রহণ করবো। এতে আমাদের তরবিয়ত বা উন্নতি হবে। আর যদি সেই ভুল ধরাটা ঠিক না হয়, তাহলে আমরা এই অবস্থায় সবর করবো। এতেও আমাদের তরবিয়ত বা উন্নতি হবে।”
আব্দুল মালেক সাহেবের ব্যাপারে মনে রাখা দরকার যে, বেশী এলেমসহ যে দ্বীনের ক্ষতি করে, তার মাধ্যমে অনেক বেশী ক্ষতি হয়।
@@masudmedia250 আসসালামু আলাইকুম। অনুগ্রহ করে নিচের পুরো লেখাটি মনোযোগ সহকারে পড়ে বোঝার চেষ্টা করুন। ইংশাল্লাহ আপনার কাছে clear হয়ে যাবে।
ইসলামে আমিরের কথা মেনে চলতে বলা হয়েছে, বাবা-মায়ের কথাকে মেনে চলতে বলা হয়েছে (যতক্ষণ উনারা নিষিদ্ধ কোনো কাজ করতে না বলেন)। কিন্তু তার অর্থ এই না যে, বাবা-মা অনুসরণযোগ্য কিংবা আমির অনুসরণযোগ্য। অনুসরণযোগ্য হওয়াটা একটা ভিন্ন ব্যাপার। একজন অনুসরণযোগ্য হওয়ার অর্থ হলো, তার প্রত্যেক কাজ তেমন, যেমন ইসলাম হিসেবে রসূল(সঃ) এর মাধ্যমে নাজিল হয়েছে। ফলে, সে কোনো কিছু কোনোভাবে করে থাকলে - এটাকে দলিল হিসেবে ব্যবহার করে বলা যাবে যে, ইসলামে ওই রকম নিয়ম নাজিল হয়েছে।
তাবেঈ এবং তাবে-তাবেঈগণ (রহঃ) যে মাজহাবগুলো দিয়েছেন তার মধ্যে বহু মাসআলার দলিল শুধুমাত্র এটাই যে, কোনো সাহাবা (রাঃ) ঐভাবে করেছিলেন। কিন্তু কোনো মাজহাবের একটা মাসআলাও এরকম নাই, যার দলিল হিসেবে বলা হয়েছে যে, কোনো তাবেঈ অথবা তাবে-তাবেঈ ঐভাবে করেছিলেন। তার কারণ, তাবেঈ এবং তাবে-তাবেঈগণ (রহঃ) জানতেন যে, সাহাবাদের (রাঃ) পরে আর কেউ অনুসরণযোগ্য নন। এমনকি তাবেঈ এবং তাবে-তাবেঈগণও অনুসরণযোগ্য নন।
উপরের আলোচনার সারমর্ম হলো, একজন মানুষের যে কাজ সাহাবাদের (রাঃ) সাথে মেলে, তা আমাদের জন্য করণীয়। কিন্তু একজন যত বড় আলেম বা যত বড় বুজুর্গ হোক না কেন, তার কোনো কাজ যদি সাহাবাদের সাথে না মিলে - তবে সেই কাজ আমাদের জন্য না করণীয়, আর না শিক্ষণীয়। জাজাকাল্লাহ।
@@masudmedia250 সালাফি বা লা-মাযহাবীদের সাথে আমি প্রশ্নোত্তর থেকে বিরত থাকি। আপনার কথার ধরণ থেকে মনে হচ্ছে আপনি সেরকম।
উলুল আমারের ব্যাপক অর্থের মধ্যে আমির অন্তর্ভুক্ত। আমার উপরের আলোচনায় ব্যাখ্যা করা আছে যে, আমিরের কথা মেনে চলতে বলা হয়েছে, কিন্তু তার অর্থ এই না যে, আমির অনুসরণযোগ্য। উলুল আমারের অর্থের মধ্যে বিচারকও আসে। বিচারকের কথা মানতে হয়, কিন্তু বিচারক অনুসরণযোগ্য নয়।
@@masudmedia250 একজন “অনুসরণযোগ্য” হওয়ার অর্থ হলো, সে কোনো কিছু কোনোভাবে করে থাকলে সেই কাজ ঐভাবে করাটা আমাদের জন্যেও করণীয়। এখন আপনি আগে বলুন, ওই আয়াতের প্রথমে তো আতিউল্লাহা বলা হয়েছে। এখানে আতিউল্লাহা তে আতিউ অর্থ কি - আল্লাহর কথা মেনে চলা, নাকি (নাউজুবিল্লাহ) আল্লাহ আমাদের জন্যে “অনুসরণযোগ্য”?
@@masudmedia250 দুটো ভিন্ন শব্দকে আপনি গুলিয়ে ফেলেছেন। আতিউ (এতায়াত) - [আলিফ ত্ব ইয়া আইন] - এই শব্দের অর্থ, “কারো কথা মেনে চলা বা কারো চাওয়া অনুযায়ী চলা” - এই শব্দ কোরানের ১৬ জায়গায় এসেছে। পক্ষান্তরে, ইত্তেবা - [আলিফ তা বা আইন] - এই শব্দের অর্থ, “অনুসরণ করা” - এই শব্দ কোরানের অনেক অনেক জায়গায় এসেছে। । যেমন, এই শব্দ দিয়ে সূরা তওবার ১০০ নং আয়াতে বলা হয়েছে, সাহাবাদেরকে অনুসরণ করতে।
সূরা নেসার ৫৯ নং আয়াতের প্রথমে আতিউল্লাহা বলা হয়েছে। এখন হয়তো আপনি আতিউল্লাহা শব্দের ব্যবহার বুঝতে পারছেন। এখানে আতিউল্লাহা তে আতিউ অর্থ - আল্লাহর কথা মেনে চলা, অর্থটা এমন নয় যে, (নাউজুবিল্লাহ) আল্লাহ আমাদের জন্যে অনুসরণযোগ্য।
আমিরের প্রসঙ্গ আমি আপনার সাথে avoid করতে চাচ্ছি। আপনার সাথে এই আলোচনা অল্প কথায় সম্ভব না। তার কারণ, বোঝা যাচ্ছে, আপনি সুন্নাত বা সাহাবাদের (রাঃ) পদ্ধতিতে দ্বীনের মেহনতের সাথে পরিচিত নন। বর্তমান পৃথিবীতে সুন্নাত বা সাহাবাদের (রাঃ) পদ্ধতিতে দ্বীনের মেহনত করছে শুধুমাত্র তারা, যারা সাদ সাহেবকে আমির মেনে মেহনত করছে।
@@masudmedia250 বর্তমানে, হজরত সাদ সাহেব সম্পর্কে কিছু কটূক্তি শোনা যাচ্ছে। এই ব্যাপারে মনে রাখা দরকার যে, কারূন যখন দেখলো যে, হজরত মুসা (আ:) এমন কথা বলছেন, যার কারণে তার দুনিয়াবী স্বার্থ কিছুটা কমে যায় বা হাতছাড়া হয়ে যায়, তখন সে যে রাস্তা অবলম্বন করলো, তা হলো, ব্যাক্তি মুসা (আ:) এর নামে মিথ্যা অপবাদ রটিয়ে উনাকে মানুষের কাছে অগ্রহণযোগ্য করা। এর পরিণতিটা ভালো হয় নাই কারুনের জন্য।
উনার কথার ভিতরে তাকিদ আছে আল্লাহর বরকত আছে
Excellent advice ❤
Superb Lecture 🔥❤️
আলহামদুলিল্লাহ
Ma shaa Allah
জাজাকাল্লাহ
alhamdulillh