আগস্ট ৫, ২০২৪ ইং এর পূর্ববর্তী সময়ে দেশের খাদ্যদ্রব্য মূল্য তালিকা। চাল : ১৫ টাকা কেজি। ডিম : ৩০ টাকা হালি। মসুর ডাল : ৪০ টাকা কেজি। চিনি : ৫০ টাকা কেজি। মাছ : মাছ ভেদে কেজিপ্রতি ৭০ টাকা থেকে শুরু। গরুর মাংস : ৩৫০ টাকা কেজি। ব্রয়লার মুরগি : ৯০ টাকা কেজি। শাকসবজি : বিনামূল্যে পাওয়া যেত খোলাবাজারে। অন্যান্য অনেক জিনিসপত্রের দামও ছিল খুবই কম। কিন্তু মুহাম্মদ ইউনুস ও ছাত্ররা ক্ষমতা দখলের পর এগুলোর দাম হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছে! এভাবে চলতে থাকলে একমহলের বেঁচে থাকা খুব কষ্ট হয়ে যাবে। তাই সাধু সাবধান।🙂 #আমার_এত_সাধের_টাকা_পাচার_করা_মেশিনটা_ছাত্ররা_ঢংস_করে_দিল🤣🤣🤔🤔
স্যার আপনার জন্যে হৃদয় থেকে দোয়া করি। আপনার দ্বারা হত দরিদ্র মধ্যবিত্তদের উপকার হোক। এদের সবাইকে আইনের আওতায় নিয়ে আসেন স্যার। এরা আমাদের মত গরীব মধ্যবিত্তদের কে জিম্মি করে রাখছে।
যদি পারেন তাহলে করে দেখান যে সরকার কতি্ক দাম বেঁধে দেয়া দামের মধ্যে ব্যাবসা করলে করেন না করলে নাই, ব্যবসা বন্ধ,লাইছেন বাতিল করে দেন, সোজা হিসাব, ধন্যবাদ সবাইকে
জরিমানা বাদ দিয়ে শুধু জেলে দিন, তাহলে ঠিক হবে সব, 1 লাখ টাকা মাসে ইনকাম কইরা 20 হাজার টাকা জরিমানা দিতে কোন লস নাই এদের, জেল দিলে 6 মাস জেল খেটে আসলে বুঝবে কেমন লাগে
এত নরম সুরে কথা বললে হবে...? স্যার। মোবাইল কোট দেখা মাত্র ব্যবসায়ীদের কপালে ভয়ে চিকন ঘাম দেখা যাবে তাহলে বুঝা যাবে যে বাজারে মোবাইল কোটের তদারকি ঠিক মতো হচ্ছে।
আমাদের গর্ব করা উচিত, আমরা বাংলাদেশে এমন এমন মানুষকে পেয়েছি, তারা না থাকলে এ দেশকে কিযে বানাই ফেলতো, পৃথিবীতে এমন মানুষ আছে বলেই,আমরা সবাই আজ শান্তিতে আছি
ধন্যবাদ ম্যাজিস্ট্রেট স্যারকে আমি একজন সৌদি আরব প্রবাসী ম্যাজিস্ট্রেট স্যারের প্রতি আমার বিনীত অনুরোধ রইল দয়া করে একবার তাইপুর এক নং ইউনিয়নে গিয়ে আপনি তল্লাশি চালান ধন্যবাদ,,, 🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤️❤️❤️🇸🇦🇸🇦🇸🇦🙋🙋🙋
শুধুমাত্র চাল ব্যবসায়ীরাই নয়,, এরকম হাজার হাজার ব্যবসায়ী আছে, যারা গ্রাহক পর্যায়ে উচ্চ মূল্যে পণ্য বিক্রি করে থাকে। আমরা যদি যার যার জায়গা থেকে সচেতন হই, তাহলে এরকম সেন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা আর নিজের ইচ্ছামত লাভ করে ব্যবসা করতে পারবে না।
খাদ্য অধিদপ্তরের প্রত্যেক জায়গায় এমন ব্যবস্থা করা উচিত তাদের আওতায় সব জায়গায় কিছু বাজার ব্যবস্থা থাকতে হবে ব্যবসায়ীরা যখন অতি লোভের চেষ্টা করবে তখনই খাদ্য অধিদপ্তর নিজেরা পাইকারি পণ্য সংগ্রহ করে সেল করবে।
ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের সমস্ত লোকদের চাকরি বাতিল করা হোক কারণ এরা স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার আমলে নিয়োগ প্রাপ্ত ব্যক্তি। কাজেই এরা শেখ হাসিনার দোসর ভোক্তা অধিকার সমস্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরি বাতিল করা হোক। এবং এই সেক্টরে নতুন করে মেধাবী ও দক্ষদের নিয়োগ করা হোক।
এইভাবে সৎ এবং দক্ষ ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে আরো ব্যাপকভাবে অভিযান পরিচালনা করতে হবে। এবং দুষ্কৃতিকারীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করতে হবে
ভোক্তা অধিদপ্তর এর এমণ কর্মকর্তা ৬৪ জেলায় নিয়োগ দেয়া হোক উনার মতো একজন কর্মকর্তা পুরো স্বাধীন ভাবে অভিযাণ পরিচালনা করতে দিলে সব সিন্ডিকেট ভেংগে যাবে ইনশাআল্লাহ
অসত ব্যবসায়ীদের জন্য বাজার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা যদি সঠিক পথে না আসে তাহলে আমার অভিমত প্রতিটা থানা ও উপজেলায় সরকারের মাধ্যমে মানুষের প্রতিটা পন্য বিক্রি করার জন্য অনুরোধ করছি।
আপনারা পন্যের বার বার হাত বদল হওয়াটা বন্ধ করুন। ১০ টাকার পন্য ৫ বার হাত বদল হলে ৫০ টাকা হবেই কারণ সবাই লাভ করতে চাইবে। উৎপাদন থেকে খুচরা পর্যায় পর্যন্ত ১/২ সাপ্লায়ার নির্ধারণ করেদিন এবং মুনাফা খরচের ১৫-২৫% নির্ধারণ করে দিন। দাম এমনি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
এই ব্যবসায়ীর নাম শাহ আলম। তার দোকান বৈশাখী আবাসিক এলাকায়, ওয়াসা রোড, দক্ষিন মনিপুর ,মিরপুর। সে বিক্রিয় রেট যানে কিন্তু কত টাকায় ক্রয় করলেন তা যখন না। টুপি কিন্তু মাথায়, আবার নিয়মিত নামাজ পরেন।
এই স্যারের জন্য দোয়া শুভকামনা রইল
এই ম্যাজিস্ট্রেট খুব ভালো এবং সৎ আল্লাহ তুমি সহায় থেকো দোয়া রইল
ভোক্তার অধিকার গ্রুপ কে সেনাবাহিনী ও সহযোগিতা করা উচিত।
eto sena pamu koi
রাইট কথা বলেছেন ভাই আপনি
ভোক্তার অধিকার কে সাংবাদিক ভাই সহযোগিতা করবেন, আপনারা ভালোভাবে মুক্তাদেরকে সাংবাদিক ভাইয়েরা ❤
@@MdranaHawladar-e9jolmo
সেনাবাহিনীতে দশ হাত পা আছে সব দায় একটা সেনাবাহিনী আপনাদের কি সৎ হয়ে চলতে কি গাঁড় মারে নাকি
স্যার আপনি অনেক কষ্ট করেন আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দারাজ করুক। ❤❤
এই ম্যাজিস্ট্রেট জাজ এর বাপ , খুবই মেধাবী,এবং চতুর।❤
Vai kiser ovijan chalay.5 - 10 bosor jail den .10- 15 jonk jail den,emnitei dam kome jabe.
@@mijanrahman9590 ঠিক
আর নমনীয়তা দেখিয়ে লাভ নেই...Top to bottom অভিযান চালানোর জন্য অনুরোধ রইল এবং জেল দন্ড দিলেই সব ঠিক হবে
রাইট@@mijanrahman9590
@@mijanrahman9590vokta ain ki janen
Jaill deyar kono ain nai voktar tai dei na
এরকম ভোক্তা অধিদপ্তর বাংলাদেশের জন্য সব সময় দরকার ❤
আপনি পারেন ও, একটা মানুষ হয়ে এত কাজ কিভাবে করেন ভাই, আপনার প্রতি শ্রদ্ধা আরো বেড়ে গেল। এভাবেই চালায় যান আপনার সাথে আছি আমরা।
সকল ভোক্তা অধিকার স্যারদের হাজার কোটি সালাম ও শুভেচ্ছা বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে ❤🎉🎉
এই ম্যাজিস্ট্রেট খুবই ভালো ও সৎ নিজের কাজ ঠিকমত করে এবং টাকা হালাল করে নেয়,,ধন্যবাদ ছ্যার কে,,,,কিন্ত ছ্যারের গরাতে হাত দেওয়া লাগবে
তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন নিতেই হবে😢😢
ঢাকায় সবসময় ২০-২৫ টা টিম একসাথে অভিযান যদি চালাত তাহলে দাম সহনীয় পর্যায়ে চলে আসতে বাধ্য। ঢাকা কন্ট্রোল হলে পুরো দেশ কন্ট্রোলে আসবে
আপনার মতো পরিশ্রমী কর্মকর্তা বাংলাদেশে খুব প্রয়োজন।সালাম আপনাকে।
প্রতি জেলায় অভিযান চালিয়ে যান,,
রাইট
ঢাকা কন্ট্রোল হলে পুরো বাংলাদেশ কন্ট্রোল
তিনি খুব ভালো মানুষ তার জন্য সবাই দোয়া করবেন।
তাদের বিরুদ্ধে রেগুলার মামলা করে সম্পূর্ণ প্রতিবেদন অনুযায়ী শাস্তির আওতায় আনা হোক ধন্যবাদ
প্রত্যেক মানুষকে তার কৃত কর্মের ফল ভোগ করতে হবে,
নিশ্চয় আল্লাহ মহান❤️
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কে সাহায্য করায় ভোক্তা অধিদপ্তর কে স্বাগতম।
ম্যাজিস্ট্রেট ওরা সন্ত্রাস ওরা চাঁদাবাজি করে আর বাংলাদেশে মানুষকে আয়ওয়াস করে
এই স্যারের প্রতি আমার সালাম রইল
উনার মত এরকম ম্যাজিস্ট্রেট সারা বাংলাদেশে দেওয়া দরকার জেলা স্যারকে ধন্যবাদ জানাই এভাবে অ অভিযান ছাড়ানোর জন্য
সব জায়গায় এরকম অভিযান চাই🎉
পন্যের দাম কমাইলে শান্তি ফিরে আসবে মানুষের মনে।
এই স্যার কে অসংখ্য ধন্যবাদ
এদের ছেলে মেয়েদের শেয়ার করে দেন।
উনার হিকমা আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো আল্লাহ তায়া’লা তাকে বরকত দান করুক।
হ্যালো আসসালামু আলাইকুম স্যার আপনি দোহার কার্তিকপুর জয়পাড়া এইসব বাজারে আসেন রেড দেন এখানে তো নবমীতে অধিক অনেক
অনেক দোয়া রইল স্যারকে সব কর্মকর্তা একই ভাবে কাজ করলে চক্রান্তকারী লোকগূলোকে ঠিকহতে বাধ্য হত
এদের কে আইনের আওতায় আনার জন্যে, শক্ত আইন,অর্ডিন্যান্স আকারে, প্রয়োগ করিন!
টমেটো: ২৮০ টাকা
মরিচ: ৪০০
ধনিয়া পাতা: ৫৫০
গাজর: ১৯০ টাকা
ডিমের হালি:৬০ টাকা
লাউ: ১০০ টাকা (প্রতি পিস)
বেগুন: ১৪০ টাকা
কচুর লতি: ১০০ টাকা
মুলা: ১০০ টাকা
পটল: ৬০ টাকা
ঢেঁড়স: ৮০ টাকা
শসা: ৭০ টাকা
সিম: ২৫০ টাকা
মিষ্টি কুমড়া: ৫০ টাকা
করল্লা: ১২০ টাকা
পেঁপে: ৪০ টাকা
আলু: ৫০ টাকা
বর্তমান কাঁচা সবজির বাজার তালিকা!!
৫ আগস্ট কতো করে কিনছিলেন তার একটা লিস্ট দিয়ে যান
tui chash kro tokhn bujbi
আগস্ট ৫, ২০২৪ ইং এর পূর্ববর্তী সময়ে দেশের খাদ্যদ্রব্য মূল্য তালিকা।
চাল : ১৫ টাকা কেজি।
ডিম : ৩০ টাকা হালি।
মসুর ডাল : ৪০ টাকা কেজি।
চিনি : ৫০ টাকা কেজি।
মাছ : মাছ ভেদে কেজিপ্রতি ৭০ টাকা থেকে শুরু।
গরুর মাংস : ৩৫০ টাকা কেজি।
ব্রয়লার মুরগি : ৯০ টাকা কেজি।
শাকসবজি : বিনামূল্যে পাওয়া যেত খোলাবাজারে।
অন্যান্য অনেক জিনিসপত্রের দামও ছিল খুবই কম। কিন্তু মুহাম্মদ ইউনুস ও ছাত্ররা ক্ষমতা দখলের পর এগুলোর দাম হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছে! এভাবে চলতে থাকলে একমহলের বেঁচে থাকা খুব কষ্ট হয়ে যাবে। তাই সাধু সাবধান।🙂
#আমার_এত_সাধের_টাকা_পাচার_করা_মেশিনটা_ছাত্ররা_ঢংস_করে_দিল🤣🤣🤔🤔
স্যার আপনার জন্যে হৃদয় থেকে দোয়া করি। আপনার দ্বারা হত দরিদ্র মধ্যবিত্তদের উপকার হোক। এদের সবাইকে আইনের আওতায় নিয়ে আসেন স্যার। এরা আমাদের মত গরীব মধ্যবিত্তদের কে জিম্মি করে রাখছে।
এই ম্যাজিস্ট্রেটের ভিডিও গুলো আমি দেখি অসাধারণ সারা বাংলাদেশের যদি অডিট করা হয় তাহলে সাধারণ জনগণ এগুলো থেকে রেহাই পাবে
আমাদের দেশের ব্যাবসায়ীদের দাম বাড়ানোর জন্য আজূহাতের শেষ নাই
আমরা বরিশাল বাসি অনেক কষ্ট করে যাচ্ছি আমাদের বরিশালে এমন অভিযান হওয়া দরকার
স্যার আপনি অনেক মহান
সারা দেশে ম্যাজিস্টেট নামানো হোক।
এদের আইনের আওতায় আনা উচিত।
খুচরা বিক্রেতা->পাইকারী বিক্রেতা-> মিল -> কৃষক
এই ফরমুলায় তল্লাসীতে নামেন তাহলে এমনতেই বুঝা যাবে কোথায় কারসাজি হয়!
Slip must & dalal koman
এদের কঠিন বিচার করা হউক
এদের বিরুদ্ধে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে স্যার 🌹🌹
আমি মনে করি এই সমস্ত অসাধু ব্যবসায়ীদেরকে শুধু জরিমানা করলে হবে না, ব্যবসার লাইসেন্স বাতিল করে, আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক,
আমরা মনে পাগলের দেশে বসবাস করছি। এরা কেমন মানুষ
এই স্যার কে আল্লাহ দীর্ঘ আয়ু দান করুন আমীন❤
এসব অসাধু ব্যবসায়ীদের কারনে জণগন খুব কষ্টে আছে।
শুধু জরিমানা করলে হবেনা সাথে জেলও দিতে হবে
স্যার কে ধনবাদ
5 বছর সাজা দেওয়া উচিত এদের ।
ভোক্তা পরিদপ্তরের এই স্যারে যথেষ্ট ভালো সম্মান পাওয়ার যোগ্য।
ম্যাজিস্ট্রেট যদি বিড়ালের মত কথা বলেন 😅 ! ব্যবসায়ী মুখ খোলা মাত্রই ডাইরেক আ্যকশন এই পদ্ধতি যদি অনুসরণ না করেন কোন লাভ নেই।
তামিল মুভির হিরো লাগবে😂
@@KanizaFatemaTania 70 টাকার চাল ব্যবসায়ী পাওয়া গেছে 🤣😂🐸🖕🖕
@@KanizaFatemaTania তোদের মতো ব্যাবসায়ী রে শায়েস্তা করার জন্য 'হোল্ড অন বলায় ' ক্ষেপে যাওয়া সেই ম্যাজিস্ট্রেট এ যথেষ্ট ।
এই স্যার কে রাষ্ট্রীয় অনেক বড় পদের দায়িত্ব দেওয়া উচিত
যদি পারেন তাহলে করে দেখান যে সরকার কতি্ক দাম বেঁধে দেয়া দামের মধ্যে ব্যাবসা করলে করেন না করলে নাই, ব্যবসা বন্ধ,লাইছেন বাতিল করে দেন, সোজা হিসাব, ধন্যবাদ সবাইকে
এমন ম্যাজিস্ট্রেট সব জায়গায় দেওয়া দরকার
বাংলাদেশ এখনো কিছু মানুষ হায়না আছে যারা সিন্ডিকেট চালাচ্ছে।
🇧🇩বাংলাদেশ স্টুডেন্ট🇧🇩
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে,
আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই,তিনি একক এবং অদ্বিতীয় এবং মহানবী (সঃ) আল্লাহর বান্দা ও রাসুল..❤️❤️❤️
জরিমানা বাদ দিয়ে শুধু জেলে দিন, তাহলে ঠিক হবে সব, 1 লাখ টাকা মাসে ইনকাম কইরা 20 হাজার টাকা জরিমানা দিতে কোন লস নাই এদের, জেল দিলে 6 মাস জেল খেটে আসলে বুঝবে কেমন লাগে
স্যার ওদেরকে শুধু জরিপনা করলেই হবে না এক দুই মাসের জেল দিয়ে দিন
বাংলাদেশের মানুষ ঠিক হবে না মূর্খ মূর্খই থেকে যাবে ম্যাজিস্ট্রেট ওরা সমাজের কাজ করে না ওরা সন্ত্রাস চাঁদাবাজি করে
মহান আল্লাহ ঐ সকল অসাধু ব্যবসায়ীদের এমন ব্রেন দিয়েছে যাদের সাথে সহজে পেরে উঠা কঠিন l আর এদের কারণে সৎ ব্যবসায়ীরা দুর্নাম ভোগ করে থাকে l
এত নরম সুরে কথা বললে হবে...? স্যার।
মোবাইল কোট দেখা মাত্র ব্যবসায়ীদের কপালে ভয়ে চিকন ঘাম দেখা যাবে তাহলে বুঝা যাবে যে বাজারে মোবাইল কোটের তদারকি ঠিক মতো হচ্ছে।
এদের কঠিন থেকে কঠিন বিচার করা দরকার
বাজার সিন্ডিকেট কারি দের ১৫বছরের কারাদণ্ড দেয়া হোক 😡
আমার মত পুরা বাংলাদেশে এরকম স্যার থাকলে। দুর্নীতিবাজ দেশে থাকত না
সার আপনাকে দন্যবাদ আমাদের সাথে থাকার জন্য
আমাদের গর্ব করা উচিত, আমরা বাংলাদেশে এমন এমন মানুষকে পেয়েছি, তারা না থাকলে এ দেশকে কিযে বানাই ফেলতো, পৃথিবীতে এমন মানুষ আছে বলেই,আমরা সবাই আজ শান্তিতে আছি
আসসালামু আলাইকুম। স্যার অনেক খুশি হলাম। পারলে আমাদের চট্টগ্রাম সাতকানিয়া ব্যাবস্থা নিন।
সালাম প্রবাসী ভাইদেরকে তারাই এই দেশের অর্থনীতি ঘুরিয়ে দিয়েছে।
অন্তবর্তীকালীন সরকারের উচিত ভোক্তা অধিদপ্তর ও বাজার নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থাপনা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কে দায়িত্ব দেওয়া হোক এবং কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক
ধন্যবাদ ম্যাজিস্ট্রেট স্যারকে আমি একজন সৌদি আরব প্রবাসী ম্যাজিস্ট্রেট স্যারের প্রতি আমার বিনীত অনুরোধ রইল দয়া করে একবার তাইপুর এক নং ইউনিয়নে গিয়ে আপনি তল্লাশি চালান ধন্যবাদ,,, 🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤️❤️❤️🇸🇦🇸🇦🇸🇦🙋🙋🙋
মিষ্টি আলাপ করে নিয়ন্ত্রন সম্ভব না, কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে, যাতে একজনের শাস্তি দেখে সব চোর ভাল হয়ে যায়।
বর্তমানে যুদ্ধে ড্রোন, মিসাইল, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, এবং যুদ্ধ বিমানের কোন বিকল্প নাই। সরকারের উচিত সেদিকে নজর দেওয়া
স্যারকে আমি যথেষ্ট সম্মান জানাই, একটি পরামর্শ দিচ্ছি কোনভাবেই এদেরকে ছাড় দেবেন না
এদের কঠিন শাস্তি না দিলে বাজার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে না ।
শুধুমাত্র চাল ব্যবসায়ীরাই নয়,,
এরকম হাজার হাজার ব্যবসায়ী আছে, যারা গ্রাহক পর্যায়ে উচ্চ মূল্যে পণ্য বিক্রি করে থাকে।
আমরা যদি যার যার জায়গা থেকে সচেতন হই, তাহলে এরকম সেন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা আর নিজের ইচ্ছামত লাভ করে ব্যবসা করতে পারবে না।
খাদ্য অধিদপ্তরের প্রত্যেক জায়গায় এমন ব্যবস্থা করা উচিত তাদের আওতায় সব জায়গায় কিছু বাজার ব্যবস্থা থাকতে হবে ব্যবসায়ীরা যখন অতি লোভের চেষ্টা করবে তখনই খাদ্য অধিদপ্তর নিজেরা পাইকারি পণ্য সংগ্রহ করে সেল করবে।
ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের সমস্ত লোকদের চাকরি বাতিল করা হোক কারণ এরা স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার আমলে নিয়োগ প্রাপ্ত ব্যক্তি। কাজেই এরা শেখ হাসিনার দোসর ভোক্তা অধিকার সমস্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরি বাতিল করা হোক। এবং এই সেক্টরে নতুন করে মেধাবী ও দক্ষদের নিয়োগ করা হোক।
আরো ম্যাজিস্ট্রেট বাড়াতে হবে
এইভাবে সৎ এবং দক্ষ ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে আরো ব্যাপকভাবে অভিযান পরিচালনা করতে হবে।
এবং দুষ্কৃতিকারীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করতে হবে
সার সারাদেশে অভিযান চালিয়ে অসাদূ বাবসিকদের বড় অঙ্কের টাকা জরিমানা আদায় করুন আমীন ❤❤❤❤❤❤❤❤
আল্লাহ জারা চাল কিনে খায় তাদের কি অবস্থা হচ্ছে একবার ভাবেন 😢😢😢😢।আমাদের কোনো বিলের জমি নাই।। আমাদেরও সব কিনে খেতে হয়। এতো দাম বাড়লে কেমন হবে 😢😢
স্যার এইসব অসাধু ব্যবসায়িকদের জন্য সাধারণ মানুষের অনেক কষ্ট ভোগান্তি এদেরকে আইনের আওতায় আনা প্রয়োজন
*মাশাআল্লাহ‼️ডিম, মরিচঁ, চাল সহ সব জায়গায় অভিযান কিন্তু বাজারে এর প্রভাব এখনো পড়েনি‼️😌😑*
স্যার আপনার কাছে অনুরোধ এই ব্যবসায়িক দেরকে আপনি জেলে পাঠান
ভোক্তা অধিদপ্তর এর এমণ কর্মকর্তা ৬৪ জেলায় নিয়োগ দেয়া হোক উনার মতো একজন কর্মকর্তা পুরো স্বাধীন ভাবে অভিযাণ পরিচালনা করতে দিলে সব সিন্ডিকেট ভেংগে যাবে ইনশাআল্লাহ
অসত ব্যবসায়ীদের জন্য বাজার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা যদি সঠিক পথে না আসে তাহলে আমার অভিমত প্রতিটা থানা ও উপজেলায় সরকারের মাধ্যমে মানুষের প্রতিটা পন্য বিক্রি করার জন্য অনুরোধ করছি।
কিনছে কতো করে তা জানেনা? 😂😂 কিন্তু বেচবে ৭০ টাকা 😂😂😂
😂
ধন্যবাদ আপনাদের
স্যার আপনি দয়া করে সাথে সেনাবাহিনী নিয়ে যাবেন একশন করতে হবে তাছাড়া এইসব ব্যবসায়ী জীবনেও ঠিক হবে না।
আহারে আমরা এখনো বুজতেই পারছি না কোথায় অভিযান চালানো দরকার।
আল্লাহর গজব আসা উচিত, জরুরি
এই একজন ছাড়া কি আর ভোক্তায় কোন স্যার নাই। একজনকে দেখি সারা বাংলাদেশের।
এই বাটপারদের আল্লাহ হেদায়েত দান করুন আমিন।
What is Slip? Where is receipt?
RAB এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সরোয়ার আলম স্যার কে দরকার
দয়া করে তাদের সারুলিয়া বাজারে নিয়ে আসেন
এই স্যার এর মতো স্যার পতিটা জেলাই জেলায় একটা করে দরকার
স্যার এদেরকে কঠিন শাস্তি দিন। নতুবা এরা এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সবাইকে ঠেকাচ্ছে।
আপনারা পন্যের বার বার হাত বদল হওয়াটা বন্ধ করুন। ১০ টাকার পন্য ৫ বার হাত বদল হলে ৫০ টাকা হবেই কারণ সবাই লাভ করতে চাইবে। উৎপাদন থেকে খুচরা পর্যায় পর্যন্ত ১/২ সাপ্লায়ার নির্ধারণ করেদিন এবং মুনাফা খরচের ১৫-২৫% নির্ধারণ করে দিন। দাম এমনি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
বাজার নিয়ন্ত্রনের দায়িত্ব সেনাবাহিনীকে দেয়া হোক।
তানভীর ভাইয়ের রিপোর্ট ভালো লাগে
এই ব্যবসায়ীর নাম শাহ আলম। তার দোকান বৈশাখী আবাসিক এলাকায়, ওয়াসা রোড, দক্ষিন মনিপুর ,মিরপুর।
সে বিক্রিয় রেট যানে কিন্তু কত টাকায় ক্রয় করলেন তা যখন না। টুপি কিন্তু মাথায়, আবার নিয়মিত নামাজ পরেন।
অসাধারণ তবে ভাই আপনার একার পক্ষে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব না😢
পাইকারি বাজার টাইট দিলে খুচরা বাজার স্থিতিশীল হবে ইন শা আল্লাহ
বাংলাদেশের প্রত্যেকটা শহর গ্রাম বাজার সবখানেই এরকম অভিযান চালাতে হবে , অন্যায় বা অপরাধ ধরা পড়লেই কঠিন শাস্তির পথে আনতে হবে
এদেরকে কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক