এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
@@nasirrayhan1153 আপনার ও আমার ১০ লাইন পড়লেই চলবে. জাতীয় সংগীত মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমেই মীমাংশিত. রাজাকার ও তাদের বিচগুলো পরিবর্তন করতে চায় কারন ওরা স্বাধীনতা চায়নি, এইজন্য মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক বিষয়গুলি নিয়ে ওদের যত চুলকানি.
বলছে হাজার বছর ; আপনার বয়স কত? দেশটাকে আবার অস্তিতিশীল করতে ভারতের নতুন এক দল আবার মাঠে নেমেছে। সবাইকে সতর্কার সাথে ধৈর্যের পরিচয় দিতে উদার্ত আহ্বান জানাই।
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
আগের জাতীয় সংগীত অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে, কারণ যে সঙ্গীতের শেষ অংশে মুসলমানকে শিরিক শিক্ষা দেয়, ওইখানে লেখা আছে ওমা তোমার আকাশ তোমার বাতাস আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, অথচ আকাশ এবং বাতাসের মালিক হচ্ছেন মহান আল্লাহ,
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন মানে জাতি পরিবর্তন হয়ে যাওয়া।। স্বল্প জ্ঞান ও উগ্ৰ মৌলবাদ থেকে দেশকে রক্ষা করতে হবে।। অসাম্প্রদায়িক বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে পৃথিবীর সকল মানুষের।।
একজন মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
বাংলাদেশের কবির লেখা গানের জন্য বলছি। যাদের ভারতের সাথে খুব পিরিতি তারাই রবীন্দ্রের যে কিনা এখানে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার তীব্র বিরোধিতা করেছিল তার গান ভালোবাসবেই। রবীন্দ্রনাথের কথা সেসময় রাখা হলে দেশপ্রেমিকের খোলসে থাকা এতো সুশীল লীগের জন্ম আর হতো না😅 কলকাতার দাদারা তখন বঙ্গভঙ্গের মাধ্যমে পূর্ব বাংলায় মুসলিম আর শুদ্রদের ওপর শোষণমূলক জমিদারি ক্ষমতা হরানো আর এখানকার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীদের এগিয়ে যাওয়ার ভয়ে বঙ্গভঙ্গকে নাৎসাৎ করতে কিছু গাধার ব্রেইন ওয়াশ করতে এই গান বানিয়েছিল। আর গত ১৬ বছরের হাসিনার বানানো শিক্ষিত মুরগিদের আহা এত প্রীতি । যদিও এরা বেশিরভাগ লীগ। বিঃদ্রঃ পাকিস্তানের বেশিরভাগ সরকারকেই আমি মনে প্রাণে ঘৃণা করি। বিশেষ করে শুকরের মাংসখোর আলী জিন্নাহ আর মুনাফিক ভুট্টু আর মুক্তিযুদ্ধের খুনীদের এবং পাকিস্তানী সেনাবাহিনীকে আমি হিটলার মনে করি। তাই পাকিস্তানী গালি ব্যবহার করে আপনাদের লীগ পরিচয় দিবেন না। কারণ লীগেরা ১৬ বছর তাই করে আসছে।😊😊😊😊😊
একজন মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
@@linaakter2504 ভাই, যে গান শুনলে শরীরের লোম দাড়িয়ে যায়,বুক ফুলে উঠে, জাতির জন্য প্রাণোৎসর্গ করতে মন চায়। সে গান আপনারা কিভাবে পরিবর্তন করতে চান। আপনি কি গানটি কখনো একাগ্রচিত্তে শুনেছেন। একবার শুনুন তাহলে আপনার প্রাণ ভরে যাবে।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা যাবে না আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি চিরদিন তোমার আকাশ তোমার বাতাস আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি সোনার বাংলা বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত এটাই আমার দেশের শ্রেষ্ঠ জাতীয় সংগীত❤❤
অবশ্যই জাতীয় সঙ্গীত বর্জন করা উচিত। শুধু জাতীয় সংগীত নয় জাতীয় কবিও পরিবর্তন করা উচিত। কাজী নজরুল ইসলাম ভারতের পশ্চিমবঙ্গে জন্মেছেন। জাতীয় পতাকা পরিবর্তন করা উচিত, এটি নকশা করেছেন শিব নারায়ন দাশ। সাত বারের নাম, বার মাসের নাম বর্জন করা উচিত, ওগুলো ভারতীয় জ্যোতির্বিদরা নামকরণ করেছেন। বিভিন্ন গ্রহ তথা হিন্দুদের বিভিন্ন দেবতার নামে। সর্বোপরি বাংলা ভাষাটাই বর্জন করা উচিত।কারণ, বাংলা ভাষা এসেছে ভারতীয়' গৌড়ীয় প্রাকৃত থেকে। শুধু এগুলোই না, আমাদের স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণের জনক ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর এগুলো পরিবর্তন করা হোক।।
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
জাতীয় সংগীত হলো দেশের মানুষের আবেগ।জাতীয় সংগীতের পরিবর্তন মানে দেশের মানুষের আবেগের পরিবর্তন ।"আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি"এই গানে দেশের প্রতি ভালোবাসা শুরুতে প্রকাশ পায়। এই গানে ফুটে উঠে দেশের প্রকৃতি, সংস্কৃতি ও দেশের মানুষের দেশের মাটির গুনাগুন ফুটে উঠে।এই গান" ইঞ্চি ইঞ্চি মাটি"এই গানের চাইতে বহুগুণ স্পষ্ট,সহজ,সরল,সাবলীল ও মধুর ভাষায় প্রকাশ পায় । "আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি"❤❤❤❤❤❤❤
একজন মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
বাংলদেশের পূর্বপুরুষেরা হিন্দু ছিল. তাহলে এবার বাংলাদেশের রক্ত পরিবর্তন করতে হবে, জিন পরিবর্তন করতে হবে. কোনো মোতে হিন্দু রক্ত, জিন শরীরে রাখা যাবে না.
No change! no change! don't get over excited."" আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি""--এর সমকক্ষ কোন আবেগ ,কোন আবেদন, কোন অনুভূতি, কোন উল্লাস, কোন মূর্ছনা , কোন প্রত্যয় ও কোন অঙ্গীকার আর কোথাও খুঁজে পাবো কি!!! আমরা সকল দলাদলি জাত-বে জাত আর কুসংস্কারের উর্ধ্বে!! মুক্ত স্বাধীন বাধা বন্ধনহিন!!
আমার জাতীয় সংগীত রাজাকার ছাড়া বাংলাদেশের সবার জন্য আমার বাংলার জাতীয় সঙ্গীতের প্রয়োজন জন্মের পর থেকে জাতীয় সংগীত গেয়েছি এড়িয়ে থাকবো না হলে তৃতীয়বার যুদ্ধ করতে লাগবো কোথায় যাইতে হবে খালি শুধু বলবেন
একজন মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
কোন ভারতীয় লোকের লেখা গান বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। আর এই সংগীত লেখা হয়েছিল স্বাধীন হওয়ার অনেক আগে। এই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হোক সেটা চায়নায়। সে বাংলাদেশের মানুষকে অশিক্ষিত মূর্খ এবং চাষা বলে গালি দিয়েছিল। পায়জামা কে খুলে সময় হলে বুঝা যাবে ইনশাআল্লাহ। ভারতীয় দালালদেরকে আমরা ইনশাল্লাহ প্রতিহত করব বাংলাদেশ থেকে
১. রবীন্দ্রনাথ আরেকজনের সুর চুরি করে এটা লিখেছে ২. গুগলে "পুরো জাতীয় সংগীত" লিখে সার্চ দেন,,,,কিছু লাইন বাদ গেছে,,,শির্কে ভরা অনেক কথা লেখা আছে ৩. এইটি পশ্চিম্বঙ্গ ও আসাম,,ত্রিপুরার জন্য লেখা হয়েছিল সাংবাদিক ইলিয়াস ভাইয়ের ভিডিওটি দেখলে ক্লিয়ার হবেন
জাতীয় সঙ্গীত যে বাংলাদেশের সংস্কৃতি। এটা আমরা ভুলে যাই কেমন কথা। সরকার আসবে সরকার যাবে এটাই গনতন্ত্রের নিয়ম। মুক্তিযুদ্ধাদের কন্ঠে উজ্জীবিত এই সঙ্গীত থাক। আমরা বাংলাদোশিরা মনে করি এটাই আমাদের জাতীয় সঙ্গীত। ❤
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
ওই মাদারচোদ জারোজ ফাকিস্তানী রাজাকার দালাল মাদারচোদ, এটা তো তোর দেশ না, তোর দেশে চলেযা ওই খানে গিয়ে ফাকিস্তান জিন্দাবাদ চুদা? এটা আওয়ামীলীগ এর স্বাধীনত করা দেশ! মাদারচোদ রাজাকার কুত্তার বাচ্ছা?
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
জাতীয় সঙ্গীত এমন হবে যেখানে ধর্ম,বর্ণ ,আদিবাসী ,, সবার ঐক্যতা থাকবে !! আর যেই সঙ্গীতে যুগ যুগ ধরে বিতর্ক লেগেই আছে সেটা রাখার কি দরকার !! আমরা তো রবীন্দ্র চর্চার বিরোধিতা করি না !
প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ, জীবন বাংলাদেশ আমার মরণ বাংলাদেশ। এই গানের মধ্যে কোন মায়া নেই। এগুলো চড়া গানা। মায়া নেই। আবেগ নেই। এটা দেশাত্মবোেধক গানা। দেশের গান হিসেবে থাকাই ভালো।
@@RupantorEducareগতকাল স্বর্ণা দাস নামের একটা মেয়েকে বিএসএফ গু*লি করে মে*^রে ফেলেছে। এই মেয়েটার বয়স কত ছিলো জানেন? ১৪ বছর। মেয়েটার একটা ছবি পত্রিকাতে এসেছে। বাংলাদেশের জার্সি গায়ে দেওয়া। স্বর্ণার স্কুলের টিচার জানিয়েছেন স্বর্ণা খুব ভালো ছাত্রী ছিলো। খেলাধুলা আর ছবি আঁকাতেও সে খুব ভালো ছিলো। জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে কিছু বললে আপনার মন খারাপ হয়। কারণ এই গানের "মা তোর বদনখানি মলিন হলে আমি নয়ন জলে ভাসি" লাইনটা আপনার প্রিয়। আপনার দেশের ১৪ বছরের একটা বাচ্চা মেয়েকে বিএসএফ গু*লি করে মে^*রে ফেলেছে। লা*শ নিয়ে গেছে। এরচে মলিন বদন একটা দেশের জন্য আর কিছু হতে পারে? কিন্তু আপনার আমার চোখে অশ্রুটা কই? নাকি আমাদের অশ্রু এতোটাই দামী যে গ্রামের এক সাধারণ কিশোরী স্বর্ণা দাসের জন্য ঐটা খরচ করা যায় না?
একজন ইয়াং বলছে এই জাতীয় সংগীত অনেক দিন গাইছি এখন পরিবর্তন করব .... প্রতুত্তরে এক মুরুব্বি বললো, তোর বাবারেও অনেকদিন বাপ ডাকছোস এটাও পরিবর্তন করে নে …🫢🫢😂
@@Tajulislam-xv6bi ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি জেনারেল বলেছিল, বাংলাদেশের মেয়েদের ধর্ষণ করে গর্ভবতী করো যাতে এদের পরের প্রজন্মে আমাদের পাকিস্তানি রক্ত থাকে তাতে এরা আমাদের সমর্থন করবে। এবার নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন আপনার বাপ যে পাকিস্তান🤣
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
সমস্যা হলো পশ্চিমবাংলার নাম হয়ে গেছে বাংলা । এখন আমার সোনার বাংলা মানে কি দাঁড়ালো ? এবার বাংলা নাকি ওপার বাংলা ? আমাদের দেশের নাম তো বাংলাদেশ । আমাদের জাতীয় সংগীতে বাংলাদেশ নাম উল্লেখ নাই । যার ফলে অনেকের মতে আমার সোনার বাংলা জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করাই ভালো । এমন একটা জাতীয় সংগীত থাকতে হবে যেখানে আমাদের বাংলাদেশের নাম থাকবে ।
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
রবি ঠাকুর ভারতের কবি... ভারতের জাতীয় সঙ্গীত গেয়েছেন। আমাদের সব কিছুই হলো " নবী" মহম্মদ (ﷴ) । এমন একটা জাতীয় সঙ্গীত চাই, যেটা "নবী " কে নিয়ে লেখা। 🇧🇩❤🇦🇪
যে সংগীতে দেশের নাম নেই, নেই মুক্তিযুদ্ধ ও ইতিহাস ঐতিহ্য, তা আবার জাতীয় সংগীত হয় কি করে? যারা প্রতিবাদে যুক্ত হয়েছে তাদের মূল খুঁজে বের করুন, অনেক কিছুই বের হয়ে আসবে।
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
অবশ্যই জাতীয় সঙ্গীত বর্জন করা উচিত। শুধু জাতীয় সংগীত নয় জাতীয় কবিও পরিবর্তন করা উচিত। কাজী নজরুল ইসলাম ভারতের পশ্চিমবঙ্গে জন্মেছেন। জাতীয় পতাকা পরিবর্তন করা উচিত, এটি নকশা করেছেন শিব নারায়ন দাশ। সাত বারের নাম, বার মাসের নাম বর্জন করা উচিত, ওগুলো ভারতীয় জ্যোতির্বিদরা নামকরণ করেছেন। বিভিন্ন গ্রহ তথা হিন্দুদের বিভিন্ন দেবতার নামে। সর্বোপরি বাংলা ভাষাটাই বর্জন করা উচিত।কারণ, বাংলা ভাষা এসেছে ভারতীয়' গৌড়ীয় প্রাকৃত থেকে। শুধু এগুলোই না, আমাদের স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণের জনক ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর এগুলো পরিবর্তন করা হোক।।
এই জাতীয় সংগীতটা মৃত্যুর পূর্ব মূহুর্ত পর্যন্ত আমার হৃদয়কে স্পর্শ করে যাবে। কারন তিরিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এই জাতীয় সংগীতটা পেয়েছি।তাই কোন ভাবেই ধ্বংস হতে দেবনা। মোঃ এনামুল হক আবিদ রাউজান চট্টগ্রাম থেকে।
এই সংগীত ১৯০৫ সালের বা তার আগের। ১৯৭১ এর সাথে এর কোন তাত্বিক সম্পর্ক নাই। জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হওয়া যাবে না।এটা কি ধর্মগ্রন্থ নাকি। সংবিধান চেঞ্জ হইলে জাতীয় সংগীত এমনেই চেঞ্জ হবে। সংবিধানের ৩,৪,৫ অনুচ্ছেদ দেখেন।
এ-ই সংগীতে ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্ত আসলো কোথেকে,,,,,,??? এ-ই গানটাতো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা,। ১৯৭১ সনে কি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পূর্ণ জনম নিয়ে ত্রিশ লক্ষ শহীদের জন্য লিখে গিয়েছিল,,,???
জাতীয় সংগীত বলায় যদি শিরক এর পাপ হয়, তাহলেই শুধু মাত্র পরিবর্তন যোগ্য। নয়তো এই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে চাইলে দেশের সর্ব স্তরের জনগন তা সংঘবদ্ধ হয়ে, ওই রাজকার দেরকে, প্রতিবাদ এর সাথে প্রতিরোধও করবে। ইনশাআল্লাহ।
সকলে চাই জাতীয় সংগীতের পরিবর্তন। এর এই শিল্পী গায়কের কথায় দেশ চলে। জাতীয় ঐক্যর জন্য হলেও জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হবে। রবি ঠাকুর কোন নবি না যে তার গান ছাড়া জাতীয় সংগীত হয় না।
একজন মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___ আমার সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে মরি হায়, হায় রে- আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
জাতীয় সংগীত আছে থাকবে। এই জাতীয় সংগীত এদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ জাতি প্রান উৎসর্গ করে হলেও জাতীয় সংগীত রক্ষা করবে।
Bhai girees chondro was not hindu he was member of the brammo somaj, founded by raja ram mohon ray. But this is not the matter of hindu written the song, it is matters of lyrics,
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
২৫ লাইন পইড়েন আগে
@@nasirrayhan1153 আপনার ও আমার ১০ লাইন পড়লেই চলবে. জাতীয় সংগীত মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমেই মীমাংশিত. রাজাকার ও তাদের বিচগুলো পরিবর্তন করতে চায় কারন ওরা স্বাধীনতা চায়নি, এইজন্য মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক বিষয়গুলি নিয়ে ওদের যত চুলকানি.
@@nasirrayhan1153 আমার ১০ লাইন হলেই চলে কারন জাতীয় সংগীত ১০ লাইন. রবীন্দ্রনাথ এই কবিতা কুষটিয়া বসেই লিখছেন.
নিউজ মিডিয়ারে কই'তোগো যদি হেডাম থাকে,জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে গণভোট দে।
হাসিনা যেমন জনবিচ্ছিন্ন,তোগো জাতীয় সঙ্গীতও তেমন জনবিচ্ছিন্ন।
আওয়ামিরা এবার নেমেছে জাতীয় সংগীত রক্ষাকারী হয়ে
রাইট
বাংলাদেশের ৭০% আওয়ামী লীগ আছে শুধু চুপ হয়ে আছে
তোদের কে পিষে মাইরা ফালামু? জাতিয় সংগিত নিয়া কথা বল্লা আবার হাসিনাকে দেশে নিয়া আসবো
জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের পক্ষে কোন প্রশ্নই আসে না
তাতে কি আপনার কোন সমস্যা।
ভারতের রচিত জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক
Right
রবীন্দ্রনাথ এই বাংলার মানুষ। যদি রবীন্দ্রনাথ ভারতীয় হয় তাহলে নজরুলের জন্মও ভারতীয় বুঝছস মূর্খের শিষ্য।
ভারতের রচিত😂😂
যতসব আবাল
stupid
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই।
বাংলাদেশের প্রতিবন্ধীদের দেখলে অবাক হয়ে যাই মাঝে মাঝে, যে সংগীত এ দেশকে অস্বীকার করার পেক্ষাপটে রচিত সেটাই নাকি আবার জাতীয় সংগীত। হোয়াট লনন্সেস🤔🤔
বাংলাটা পর্যন্ত ঠিক করে লিখতে পারেন না, আপনি করেন আবার বাংলার জাতীয় সংগীতের বিচার ? হেসে মরে যাই !!
কিসের মধ্যে কী! দেশ অস্বীকার, কেমনে ভাই?
@@motakabberalrashed8049 হোয়াট লনন্সেস মানে কি?? যেটা পারেন না সেটা লিখতে যাবেন না।।
বলছে হাজার বছর ; আপনার বয়স কত?
দেশটাকে আবার অস্তিতিশীল করতে ভারতের নতুন এক দল আবার মাঠে নেমেছে। সবাইকে সতর্কার সাথে ধৈর্যের পরিচয় দিতে উদার্ত আহ্বান জানাই।
আরে ভাই তুমি কোন ভাষায় কথা বল এটা হিন্দুদের দেওয়া ভাষা ইতিহাস দেখ এ দেশের জন্ম হিন্দু মুসলমান মিলে হয়েছিল
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাইনা ছাত্রী হিসাবে বলছি আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি 🇧🇩
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
অবিভক্ত বাংলা আর বাংলাদেশ এক নয়
তোমার জানার ঘাটতি রয়েছে।সংগীত পরিবর্তন করতে হবে।এটা ভারতের সংগীত।
বাংলাদেশে কেনো ২৫ লাইন গায় না কেন? ১৪ লাইন কেন
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক, ❤
😂😂😂
তুই পাকিস্তান চলে যায়
পাকিস্তানের প্রেতাত্মা গুলো আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি তা শুনলে গাঁয়ে আগুন লেগে যায়
আগের জাতীয় সংগীত অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে, কারণ যে সঙ্গীতের শেষ অংশে মুসলমানকে শিরিক শিক্ষা দেয়, ওইখানে লেখা আছে ওমা তোমার আকাশ তোমার বাতাস আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, অথচ আকাশ এবং বাতাসের মালিক হচ্ছেন মহান আল্লাহ,
তুমি এক নাম্বার ভোদাই ও মূর্খ। ভাষার অর্থ বোঝার জ্ঞান তোমার নাই!!
তার মার বোদা বোদা সংগীত দে খানকির পোলা মৌলবাদী তোর মায়েরে চুদি তোর মারে তোর মামুরে বিয়া চুদা
তার মার বোদা বোদা সংগীত দে খানকির পোলা মৌলবাদী তোর মায়েরে চুদি তোর মারে তোর মামুরে বিয়া চুদা
গাধা, সব কিছুর মালিক আল্লাহ।
O ma boltay Banglar akhas batash k bujano hoichay bhai.
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন মানে জাতি পরিবর্তন হয়ে যাওয়া।। স্বল্প জ্ঞান ও উগ্ৰ মৌলবাদ থেকে দেশকে রক্ষা করতে হবে।। অসাম্প্রদায়িক বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে পৃথিবীর সকল মানুষের।।
একজন মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
😂😂😂😂😂😂😂😂
@@sadmanrahman7256 লা লা লা লা
এই পাগল এটা ভারতের সংগীত।কোন হিন্দু কবি দিয়ে হলেও নতুন সংগীত লাগবে। সংগীতে শুধু দেশ প্রেম ও শিরক মুক্ত হতে হবে।
@@sujonasik5193 সঙ্গীত তো হারাম এটাও বল বাংলা ভাষা ও সংস্কৃত থেকে আসছে বাংলাদেশ ইন্ডিয়ার অংশ ছিল
এখন কি বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা উর্দু করা লাগবে?
এটাই আছে এটাই থাকবে ইনশাল্লাহ আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি এটাই আমাদের বাংলাদেশীদের
জাতীয় সংগীত বাংলার প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি জীবনের চেয়েও বেশি
বাংলাদেশের কবির লেখা গানের জন্য বলছি।
যাদের ভারতের সাথে খুব পিরিতি তারাই রবীন্দ্রের যে কিনা এখানে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার তীব্র বিরোধিতা করেছিল তার গান ভালোবাসবেই। রবীন্দ্রনাথের কথা সেসময় রাখা হলে দেশপ্রেমিকের খোলসে থাকা এতো সুশীল লীগের জন্ম আর হতো না😅
কলকাতার দাদারা তখন বঙ্গভঙ্গের মাধ্যমে পূর্ব বাংলায় মুসলিম আর শুদ্রদের ওপর শোষণমূলক জমিদারি ক্ষমতা হরানো আর এখানকার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীদের এগিয়ে যাওয়ার ভয়ে বঙ্গভঙ্গকে নাৎসাৎ করতে কিছু গাধার ব্রেইন ওয়াশ করতে এই গান বানিয়েছিল। আর গত ১৬ বছরের হাসিনার বানানো শিক্ষিত মুরগিদের আহা এত প্রীতি ।
যদিও এরা বেশিরভাগ লীগ।
বিঃদ্রঃ পাকিস্তানের বেশিরভাগ সরকারকেই আমি মনে প্রাণে ঘৃণা করি। বিশেষ করে শুকরের মাংসখোর আলী জিন্নাহ আর মুনাফিক ভুট্টু আর মুক্তিযুদ্ধের খুনীদের এবং পাকিস্তানী সেনাবাহিনীকে আমি হিটলার মনে করি। তাই পাকিস্তানী গালি ব্যবহার করে আপনাদের লীগ পরিচয় দিবেন না। কারণ লীগেরা ১৬ বছর তাই করে আসছে।😊😊😊😊😊
জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন চাই না চাই না চাই না চাই না চাই না চাই না চাই না চাই না
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই না
কে কে আছো একমত হও✊✊
আমার সোনার বাংলা
আমি তোমায় ভালোবাসী🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
Poriborton cai
একজন মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
@@linaakter2504 ভাই, যে গান শুনলে শরীরের লোম দাড়িয়ে যায়,বুক ফুলে উঠে, জাতির জন্য প্রাণোৎসর্গ করতে মন চায়। সে গান আপনারা কিভাবে পরিবর্তন করতে চান। আপনি কি গানটি কখনো একাগ্রচিত্তে শুনেছেন। একবার শুনুন তাহলে আপনার প্রাণ ভরে যাবে।
ভাই তুমি হিন্দু না মুসলিম
আমার সন্দেহ হয়। মুসলিমের এই সংগীত ভালো লাগতে পারে না
@@linaakter2504tui pakistan ja
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা যাবে না আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি চিরদিন তোমার আকাশ তোমার বাতাস আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি সোনার বাংলা
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত এটাই আমার দেশের শ্রেষ্ঠ জাতীয় সংগীত❤❤
এটা আমার মত ভাষা-সঙ্গীত হতে পারে কিন্তু জাতীয় সংগীত নয়
বেশি পন্ডিত। অল্প বিদ্যা ভয়ংকর।
@@ShantiAruধন্যবাদ ভাই
পায়ু যোদ্ধা, তোরা মাদ্রাসায় থাক? বারা বারি করিস না।
সহমত ভাই
সংগীত বিশেষজ্ঞ! বাল পাকনা বাতেন😂😂
জাতীয় সঙ্গীত কেন পরিবর্তন করতে হবে প্রতিবাদ জানাই... এ সঙ্গীত আমার দেশের গর্ব সাথে রবি ঠাকুরের দেওয়া আশীরর্বাদ ।
নতুন জাতীয় সংগীত চাই
রবি ঠাকুর কে যারা প্রভু মনে করে তারাই এই সংগীত পছন্দ করে ,,😮😮😮পরিবর্তন চাই ,
মনে রাখিস রবি ঠাকুর তোদের আল্লাহের থেকেও বড়
@@Raj_03 তারমানে আমার কমেন্টই সঠিক
@@Raj_03 তারমানে আমার কমেন্টই সঠিক
@@Raj_03 তারমানে আমার কমেন্টই সঠিক
অবশ্যই জাতীয় সঙ্গীত বর্জন করা উচিত।
শুধু জাতীয় সংগীত নয় জাতীয় কবিও পরিবর্তন করা উচিত। কাজী নজরুল ইসলাম ভারতের পশ্চিমবঙ্গে জন্মেছেন। জাতীয় পতাকা পরিবর্তন করা উচিত, এটি নকশা করেছেন শিব নারায়ন দাশ। সাত বারের নাম, বার মাসের নাম বর্জন করা উচিত, ওগুলো ভারতীয় জ্যোতির্বিদরা নামকরণ করেছেন। বিভিন্ন গ্রহ তথা হিন্দুদের বিভিন্ন দেবতার নামে। সর্বোপরি বাংলা ভাষাটাই বর্জন করা উচিত।কারণ, বাংলা ভাষা এসেছে ভারতীয়' গৌড়ীয় প্রাকৃত থেকে।
শুধু এগুলোই না,
আমাদের স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণের জনক ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর এগুলো পরিবর্তন করা হোক।।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই
দালাল। এরা পাকিস্তান চাই। আতে ঘা লেগেছে এদের
ঠিক, বাংলাদেশকে আবার ভারতের অঙ্গীভূত করে নিলেই জাতীয় সঙ্গীত বদলে যাবে ।
আমার সোনার পশ্চিম বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি।
ল্যাওড়াস্তান রাখা হক
@@honeysupভাই তুমি হিন্দু না মুসলিম
আমার সন্দেহ হয়। মুসলিমের এই সংগীত ভালো লাগতে পারে না
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি ❤❤
জাতীয় সংগতি পরিবর্তন চাই
All the best ❤❤❤❤আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি।
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
আমার সোনার বাংলা আমি তোমার ভাল বাসি এটাই থাকবে
জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন করতে হবে
জাতীয় সংগীত হলো দেশের মানুষের আবেগ।জাতীয় সংগীতের পরিবর্তন মানে দেশের মানুষের আবেগের পরিবর্তন ।"আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি"এই গানে দেশের প্রতি ভালোবাসা শুরুতে প্রকাশ পায়। এই গানে ফুটে উঠে দেশের প্রকৃতি, সংস্কৃতি ও দেশের মানুষের দেশের মাটির গুনাগুন ফুটে উঠে।এই গান" ইঞ্চি ইঞ্চি মাটি"এই গানের চাইতে বহুগুণ স্পষ্ট,সহজ,সরল,সাবলীল ও মধুর ভাষায় প্রকাশ পায় ।
"আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি"❤❤❤❤❤❤❤
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হলে আরেক টি যুদ্ধ করতে হবে। সবাই প্রস্তুত আছেন।
একজন মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
Ai tora
সহমত
ইনশাল্লাহ।
হুম রাজাকার দের এই দেশে থেকে চিরতরে বিতারিত করবো
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জয় শেখ হাসিনা জয় ❤❤❤❤❤❤আলাভিও ❤
বাংলাদেশের সব সময় একটা হুজুক চাই, এবার জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের হুজুগ। কোনো দিন দেখবো বাপ পরিবর্তন করবার হুজুগে সবাই বাপ্ পরিবর্তন করছে।
নিজের বাপকে পরিবর্তন করে মুক্তি যোদ্ধাকে নিজের বাপ বানিয়ে, অনেককেই চাকুরী করতে দেখা গেছে।
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি
জাতীয় সংগীত অবশই পরিবর্তন হতে হবে
ঠিক, বাংলাদেশকে আবার ভারতের অঙ্গীভূত করে নিলে জাতীয় সঙ্গীত বদলে যাবে ।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই। আমাদেরকেও রাস্তায় নামে এদের বিডিয়ারের মতো মিষ্টি দিতে হবে।
পরিবর্তন হবে ইনশাআল্লাহ
করে দেখাও 😂😂
@@mokarromhossain9075 Opekkha koren bangu. Change hobe inshallah
জাতীয় সংগীতের পরিবর্তন চাই
ইনশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
🇧🇩 আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি 🇧🇩
এ জাতীয় সংগীত ভারতের।এ জাতীয় সংগীত চাইনা।
ভারতের জাতীয় সংগীত😂😂
বাংলদেশের পূর্বপুরুষেরা হিন্দু ছিল. তাহলে এবার বাংলাদেশের রক্ত পরিবর্তন করতে হবে, জিন পরিবর্তন করতে হবে. কোনো মোতে হিন্দু রক্ত, জিন শরীরে রাখা যাবে না.
বাংলাদেশের মুসলিমদের পূর্বপুরুষ সব হিন্দু ছিল, তাহলে এবার কি পরিবর্তন করবেন? দেহ থেকে সব রক্ত, জিন বের করে দেবেন?
বাংলাদেশের সংস্কৃতি তৈরী হয়েছে, হিন্দুদের সংস্কৃতি থেকে তাহলে এবার নিজেদের সংস্কৃতি তুলে দিয়ে আরবি হবেন?
সংগীত সারা বিশ্বের। নির্দিষ্ট কোনো সীমানায় সংগীত আবদ্ধ নয়।।
No change! no change! don't get over excited."" আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি""--এর সমকক্ষ কোন আবেগ ,কোন আবেদন, কোন অনুভূতি, কোন উল্লাস, কোন মূর্ছনা , কোন প্রত্যয় ও কোন অঙ্গীকার আর কোথাও খুঁজে পাবো কি!!!
আমরা সকল দলাদলি জাত-বে জাত আর কুসংস্কারের উর্ধ্বে!! মুক্ত স্বাধীন বাধা বন্ধনহিন!!
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক হোক
pk roy এই সুর যখন উচ্চারিত হয় তখন মনে হয় পৃথিবীর সমস্ত আবেগ ও মায়া জড়িয়ে আছে, এই সুর টার মধ্যে, আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি, 🇧🇩🥰🥰
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চায়
ঠিক, বাংলাদেশকে আবার ভারতের অঙ্গীভূত করে নিলেই জাতীয় সঙ্গীত বদলে যাবে ।
পরিবর্তন চাই।অনেক দেশেই পরিবর্তন হয়েছে।
ঠিক, বাংলাদেশকে আবার ভারতের অঙ্গীভূত করে নিলেই জাতীয় সঙ্গীত বদলে যাবে ।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক
ঠিক, বাংলাদেশকে আবার ভারতের অঙ্গীভূত করে নিলেই জাতীয় সঙ্গীত বদলে যাবে ।
@@honeysup 😁😁😁😁
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে।
ঠিক, বাংলাদেশকে আবার ভারতের অঙ্গীভূত করে নিলেই জাতীয় সঙ্গীত বদলে যাবে ।
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ইনশাল্লাহ সফল হবেন দোয়া ও শুভ কামনা করছি আমিন জয়বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু হে আল্লাহ সবাই হেদায়েত করুন আমিন
জাতীয় সংগিত পরিবর্তন করা হোক
তোমার মা কে পিছন দিয়া লাগানো হক
তুই পাকিস্তানি প্রোডাক্ট
আমার জাতীয় সংগীত রাজাকার ছাড়া বাংলাদেশের সবার জন্য আমার বাংলার জাতীয় সঙ্গীতের প্রয়োজন জন্মের পর থেকে জাতীয় সংগীত গেয়েছি এড়িয়ে থাকবো না হলে তৃতীয়বার যুদ্ধ করতে লাগবো কোথায় যাইতে হবে খালি শুধু বলবেন
তুই ঘাস কাটিস
সংগীত পরিবর্তন করা হোক
বাংলাদেশকে আবার ভারতের অঙ্গীভূত করে নিলেই জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন হয়ে যাবে ।
সোনার বাংলা এই জাতীয় সংগীত থাকবে
ওদেরকে বলেন ওদের পাজামা পাল্টাইতে। একটা দেশের জাতীয় সংগীত ঐতিহ্য। এটাকে কেন ধ্বংস করবে।
একজন মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
কোন ভারতীয় লোকের লেখা গান বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। আর এই সংগীত লেখা হয়েছিল স্বাধীন হওয়ার অনেক আগে। এই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হোক সেটা চায়নায়। সে বাংলাদেশের মানুষকে অশিক্ষিত মূর্খ এবং চাষা বলে গালি দিয়েছিল। পায়জামা কে খুলে সময় হলে বুঝা যাবে ইনশাআল্লাহ। ভারতীয় দালালদেরকে আমরা ইনশাল্লাহ প্রতিহত করব বাংলাদেশ থেকে
shantiaru এটা হিন্দুদের গান, বাংলাদেশের নয়
১. রবীন্দ্রনাথ আরেকজনের সুর চুরি করে এটা লিখেছে
২. গুগলে "পুরো জাতীয় সংগীত" লিখে সার্চ দেন,,,,কিছু লাইন বাদ গেছে,,,শির্কে ভরা অনেক কথা লেখা আছে
৩. এইটি পশ্চিম্বঙ্গ ও আসাম,,ত্রিপুরার জন্য লেখা হয়েছিল
সাংবাদিক ইলিয়াস ভাইয়ের ভিডিওটি দেখলে ক্লিয়ার হবেন
Change your pajama, if you need, we are asking for change the national anthem, I shall ah it will be.
জাতীয় সঙ্গীত যে বাংলাদেশের সংস্কৃতি। এটা আমরা ভুলে যাই কেমন কথা। সরকার আসবে সরকার যাবে এটাই গনতন্ত্রের নিয়ম। মুক্তিযুদ্ধাদের কন্ঠে উজ্জীবিত এই সঙ্গীত থাক। আমরা বাংলাদোশিরা মনে করি এটাই আমাদের জাতীয় সঙ্গীত। ❤
ভাই এই জাতীয় সংগীতটা কত সালে লেখা
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
We have Nazrul, josim uddin, jibonanondo, forrukh Ahmad, al mahmud etc no need foreign poet,,
@@SmilingLaptop-nf1msওয় ক্যান ওর বাপেও কইতে পারবো না
ভাই আপনারা মাঠে নামেন আমরা গার্মেন্টস শ্রমিক আপনাদের পাশে আছি জাতীয় সংগীত কখনোই চেঞ্জ হবে না
We have Nazrul, josim uddin, jibonanondo, forrukh Ahmad, al mahmud etc no need foreign poet,,
আফসোস লীগ , বাঁশ থেরাপির জন্য প্রস্তুত থাক্ ।
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
তোদের জন্য বাঁশ থেরাপি প্রস্তুত ।
@@arafathossain9235কৃষ্ণ মোহাম্মদের পিতার কোন গান জাতীয় সংগীত হিসেবে দিলে ভালো হয়?
আমার সোনার বাংলা আনি তোমায় ভালোবাসি ❤️❤️❤️❤️👍👍👍👍👍
সারা বাংলাদেশের মানুষের মতামত নিয়ে তার পর জাতিয়ো সংগীত করা হোক সাধারণ মানুষ বাংলাদেশ
জাতীয় সংগীত লীগের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে ইনশাআল্লাহ।
ওই মাদারচোদ জারোজ ফাকিস্তানী রাজাকার দালাল মাদারচোদ, এটা তো তোর দেশ না, তোর দেশে চলেযা ওই খানে গিয়ে ফাকিস্তান জিন্দাবাদ চুদা? এটা আওয়ামীলীগ এর স্বাধীনত করা দেশ! মাদারচোদ রাজাকার কুত্তার বাচ্ছা?
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
আপনার পাছায় ফোরা হইলেও হয়তো বলবেন আওয়ামি লিগের ষড়যন্ত্র😂😅
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি।।।
বঙ্গ ভঙ্গ সংগীত চাই না! চাই বাংলা দেশের জাতীয় সংগীত। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
😂😂ইনকিলাব জিন্দাবাদ কে প্রথম বলেছিল জানা আছে?
জ্ঞান বুদ্ধির প্রচুর অভাব
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি ❤❤
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি ❤❤❤
দিল দিল, পাকিস্তান চাস, পাকিস্তানি সেনাদের অবৈধ কুলাঙ্গার নাজায়েজ সন্তান, শূকরের বাচ্চা উগ্র হিন্দু বিদ্ধেষী কুলাঙ্গার, মৌলবাদী রাজাকার 😮😮😮😮😮😮😮
🌹🇧🇩 এমন জাতীয় সংগীত যাতে দেশের নামই নেই🌹🇧🇩
জাতীয় সঙ্গীত এমন হবে যেখানে ধর্ম,বর্ণ ,আদিবাসী ,, সবার ঐক্যতা থাকবে !! আর যেই সঙ্গীতে যুগ যুগ ধরে বিতর্ক লেগেই আছে সেটা রাখার কি দরকার !! আমরা তো রবীন্দ্র চর্চার বিরোধিতা করি না !
জাতীয় সংগীত পালটানো একটি অশুভ সংকেত এর পিছনে তাতে গভীর চক্রান্ত থাকতে পারে এইটা স্বাধীনতার বিরুদ্ধে সরাসরি আঘাত।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা চাই
আমি এর শেষ দেখতে চাই।
খুব ভালো লাগছে দেখে।
এই দেশের মানুষ তিন চার
ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে
দেখে ভালোই লাগছে।
একটি বাংলাদেশ, তুমি জাগ্রত জনতার সারা বিশ্বের বিশ্বয় তুমি আমার অহংকার
প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ, জীবন বাংলাদেশ আমার মরণ বাংলাদেশ। এটাই আমাদের জাতীয় সংগীত হওয়া উচিত। বাংলা বলতে ভারতীয় বাংলা ভাষাও সম্পৃক্ততা রয়েছে।
ফালতু
প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ, জীবন বাংলাদেশ আমার মরণ বাংলাদেশ। এই গানের মধ্যে কোন মায়া নেই। এগুলো চড়া গানা। মায়া নেই। আবেগ নেই। এটা দেশাত্মবোেধক গানা। দেশের গান হিসেবে থাকাই ভালো।
😂
@@RupantorEducareগতকাল স্বর্ণা দাস নামের একটা মেয়েকে বিএসএফ গু*লি করে মে*^রে ফেলেছে।
এই মেয়েটার বয়স কত ছিলো জানেন? ১৪ বছর।
মেয়েটার একটা ছবি পত্রিকাতে এসেছে। বাংলাদেশের জার্সি গায়ে দেওয়া। স্বর্ণার স্কুলের টিচার জানিয়েছেন স্বর্ণা খুব ভালো ছাত্রী ছিলো। খেলাধুলা আর ছবি আঁকাতেও সে খুব ভালো ছিলো।
জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে কিছু বললে আপনার মন খারাপ হয়। কারণ এই গানের "মা তোর বদনখানি মলিন হলে আমি নয়ন জলে ভাসি" লাইনটা আপনার প্রিয়।
আপনার দেশের ১৪ বছরের একটা বাচ্চা মেয়েকে বিএসএফ গু*লি করে মে^*রে ফেলেছে। লা*শ নিয়ে গেছে। এরচে মলিন বদন একটা দেশের জন্য আর কিছু হতে পারে?
কিন্তু আপনার আমার চোখে অশ্রুটা কই?
নাকি আমাদের অশ্রু এতোটাই দামী যে গ্রামের এক সাধারণ কিশোরী স্বর্ণা দাসের জন্য ঐটা খরচ করা যায় না?
এসব ভারতীয় দালাল দের ভালো ভাবে চিনে রাখি
একজন ইয়াং বলছে এই জাতীয় সংগীত অনেক দিন গাইছি এখন পরিবর্তন করব ....
প্রতুত্তরে এক মুরুব্বি বললো, তোর বাবারেও অনেকদিন বাপ ডাকছোস এটাও পরিবর্তন করে নে …🫢🫢😂
এতে বুঝতে পারছি জাতীয় সংগীত আর আওয়ামী লীগ আপনার বাপ
শেখ মুজিবওতো 'মুসলিম লিগ' হতে 'আওয়ামিলিগ' তৈরি করেছিলো আই মিন প্রয়োজনে নতুন দল তৈরি করেছিল তাহলে শেখ মুজিব কি তার আব্বা পরিবর্তন করেছিল নাকি?
@@Tajulislam-xv6bi ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি জেনারেল বলেছিল, বাংলাদেশের মেয়েদের ধর্ষণ করে গর্ভবতী করো যাতে এদের পরের প্রজন্মে আমাদের পাকিস্তানি রক্ত থাকে তাতে এরা আমাদের সমর্থন করবে।
এবার নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন আপনার বাপ যে পাকিস্তান🤣
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
তোদের তো বাপের অভাব নাই , যারে না তারেই বাপ ডাকিস , শেষে বাপের পরিচয়ই ভুলে যাস । হিন্দুদের 'মা' আর তোদের 'বাপ' কি মিল ওপার / এপার ।
এইগুলো সব হিন্দু মুসলিম দেশে এই সংগীত পরিবর্তন চাই
ঠিক, বাংলাদেশকে আবার ভারতের অঙ্গীভূত করে নিলেই জাতীয় সঙ্গীত বদলে যাবে ।
দেশটার নাম বাদ দিয়ে রাজাকার আজবস্হান করেন
আপনাদের মত ফালতু লোক গুলো দেশের বারোটা বাজাচ্ছে।
@@honeysupআর বলিয়েন না এরা জাতীয় সংগীতের মধ্যেও সাম্প্রদায়িকতার গন্ধ খুঁজে।
@@honeysupআর বলিয়েন না এরা জাতীয় সংগীতের মধ্যেও সাম্প্রদায়িকতার গন্ধ খুঁজে।
যেটা ছিল এটাই থাকব।আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি , কোন রাজাকারের সন্তানদের কথায় এই ভালবাসার পরিবর্তন হবে না , এখন এরা দেশের অস্তিত নিয়ে টান দিয়েছে
কোন ভিনদেশী সংগীত কোন দেশের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। নিজের দেশের সংগীত কে জাতীয় সংগীত হিসেবে দেখতে চাই।
Jatiyo kobi o Indian
সমস্যা হলো পশ্চিমবাংলার নাম হয়ে গেছে বাংলা । এখন আমার সোনার বাংলা মানে কি দাঁড়ালো ? এবার বাংলা নাকি ওপার বাংলা ? আমাদের দেশের নাম তো বাংলাদেশ । আমাদের জাতীয় সংগীতে বাংলাদেশ নাম উল্লেখ নাই । যার ফলে অনেকের মতে আমার সোনার বাংলা জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করাই ভালো । এমন একটা জাতীয় সংগীত থাকতে হবে যেখানে আমাদের বাংলাদেশের নাম থাকবে ।
যৌথ সংসার থেকে বেরিয়ে গেলে কি ফ্যামিলি নাম (পদবি) বদলে যায় ? মিল থেকেই যাবে । তাই সংগীত বদলেও করলেও মিল মোছা যাবে না ।
এটা একটা ষড়যন্ত্র সবাইকে এক হয়ে দেরি না করে মাঠে নামতে হবে
কি করতে এখন মাঠে নামবেন জাতীয় সংগীত রুখতে না
গাইতে
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
I love my national anthem. Never can’t be change. Thanks you guys protecting to save our national anthem.
পরিবর্তন চাই
ঠিক, বাংলাদেশকে আবার ভারতের অঙ্গীভূত করে নিলেই জাতীয় সঙ্গীত বদলে যাবে ।
কয় দিন পরে পাকিস্তানের জাতীয় সংগীত হবে আমাদের জাতীয় সংগীত, পাকসার জমিন স্বাদ বাদ😭😭😭😭😭😭
জাতীয় সংগীত হিসেবে দুষ্ট কুকিল এই গানটি করা হোক😅😅😊
🌹🇧🇩 কারণ জাতীয় সংগীতেও দেশের নাম নেই🌹🇧🇩
দেশটি নিয়ে ছেলেখেলা শুরু হয়েছে, জাতীয় সংগীতের পরিবর্তন এই দেশের জনগণ কোন ভাবেই মেনে নেবে না।
Right atai thakbe
যারা জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের পক্ষে, তাদেরকে চিহ্নিত করা হোক, এরা দেশ বিরোধী লোক
রবি ঠাকুর ভারতের কবি... ভারতের জাতীয় সঙ্গীত গেয়েছেন।
আমাদের সব কিছুই হলো " নবী" মহম্মদ (ﷴ) ।
এমন একটা জাতীয় সঙ্গীত চাই, যেটা "নবী " কে নিয়ে লেখা।
🇧🇩❤🇦🇪
তোমরা আজ থেকে নবির মত আরবি ও হিব্রু ভাষায় কথা বলো বাংলাতো ভারতের ভাষা, নির্লজ্জ কোথাকার ওয়াক থু,
শুধু ভারতের কবি নয়
বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
Apni Afghanistan chole jaan.. okhane apnar ei iccha puron hote pare...
এটির পরিবর্তন করতে হবে
ঠিক, বাংলাদেশকে আবার ভারতের অঙ্গীভূত করে নিলেই জাতীয় সঙ্গীত বদলে যাবে ।
যে সংগীতে দেশের নাম নেই, নেই মুক্তিযুদ্ধ ও ইতিহাস ঐতিহ্য, তা আবার জাতীয় সংগীত হয় কি করে? যারা প্রতিবাদে যুক্ত হয়েছে তাদের মূল খুঁজে বের করুন, অনেক কিছুই বের হয়ে আসবে।
🌹🇧🇩 বিদেশি কবির সঙ্গীত দ্বারা স্বাধীন দেশের কবি ও নাগরিকদের সম্মান ক্ষুন্ন হয়🌹🇧🇩
বিদেশি কবির সব লেখা বর্জন করুণ নেতিবান ব্যক্তিরা।
তোমার আমার ঠিকানা পদ্মা মেঘনা যমুনা জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
সেই চক্রান্ত‼️ জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হলে দেশের মানুষ না খেয়ে মরে যাবে নাহয় বিগত সরকারের চেয়েও বেশি টাকা বিদেশে পাচার হয়ে যাবে, ঠিক কিনা⁉️
এক মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে।
এটা বাংলাদেশ জাতীয় সংগীত না হিন্দুদের জাতীয় সংগীত।
বাংলাদেশকে আবার ভারতের অঙ্গীভূত করে নিলেই জাতীয় সঙ্গীত বদলে যাবে ।
অবশ্যই জাতীয় সঙ্গীত বর্জন করা উচিত।
শুধু জাতীয় সংগীত নয় জাতীয় কবিও পরিবর্তন করা উচিত। কাজী নজরুল ইসলাম ভারতের পশ্চিমবঙ্গে জন্মেছেন। জাতীয় পতাকা পরিবর্তন করা উচিত, এটি নকশা করেছেন শিব নারায়ন দাশ। সাত বারের নাম, বার মাসের নাম বর্জন করা উচিত, ওগুলো ভারতীয় জ্যোতির্বিদরা নামকরণ করেছেন। বিভিন্ন গ্রহ তথা হিন্দুদের বিভিন্ন দেবতার নামে। সর্বোপরি বাংলা ভাষাটাই বর্জন করা উচিত।কারণ, বাংলা ভাষা এসেছে ভারতীয়' গৌড়ীয় প্রাকৃত থেকে।
শুধু এগুলোই না,
আমাদের স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণের জনক ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর এগুলো পরিবর্তন করা হোক।।
@@HridoyDas-y7bohh guru sei diyecho tumi ekdm uchit jobab.
দেশটাকে শুধু মুসলমানের দেশ সব জাতির দেশ এটা আমার সোনার বাংলায় থাকতে হবে
মাদ্রাসা ছাপ
এই জাতীয় সংগীতটা মৃত্যুর পূর্ব মূহুর্ত পর্যন্ত আমার হৃদয়কে স্পর্শ করে যাবে। কারন তিরিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এই জাতীয় সংগীতটা পেয়েছি।তাই কোন ভাবেই ধ্বংস হতে দেবনা। মোঃ এনামুল হক আবিদ রাউজান চট্টগ্রাম থেকে।
এই সংগীত ১৯০৫ সালের বা তার আগের। ১৯৭১ এর সাথে এর কোন তাত্বিক সম্পর্ক নাই। জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হওয়া যাবে না।এটা কি ধর্মগ্রন্থ নাকি। সংবিধান চেঞ্জ হইলে জাতীয় সংগীত এমনেই চেঞ্জ হবে। সংবিধানের ৩,৪,৫ অনুচ্ছেদ দেখেন।
এ-ই সংগীতে ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্ত আসলো কোথেকে,,,,,,???
এ-ই গানটাতো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা,।
১৯৭১ সনে কি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পূর্ণ জনম নিয়ে ত্রিশ লক্ষ শহীদের জন্য লিখে গিয়েছিল,,,???
বাড়ির ছাদে উঠে বর্তমান জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
শিরকী জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই
জাতীয় সংগীত বলায় যদি শিরক এর পাপ হয়,
তাহলেই শুধু মাত্র পরিবর্তন যোগ্য।
নয়তো এই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে চাইলে দেশের সর্ব স্তরের জনগন তা সংঘবদ্ধ হয়ে, ওই রাজকার দেরকে, প্রতিবাদ এর সাথে প্রতিরোধও করবে।
ইনশাআল্লাহ।
চায়ের স্টল গুলাতেও এই জামানাই বড় বড় আলেম পাওয়া যাই
ঠিক, বাংলাদেশকে আবার ভারতের অঙ্গীভূত করে নিলেই জাতীয় সঙ্গীত বদলে যাবে ।
আরেকবার দেশ স্বাধীন করতে হবে মনে হয়....
সকলে চাই জাতীয় সংগীতের পরিবর্তন।
এর এই শিল্পী গায়কের কথায় দেশ চলে।
জাতীয় ঐক্যর জন্য হলেও জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হবে।
রবি ঠাকুর কোন নবি না যে তার গান ছাড়া জাতীয় সংগীত হয় না।
ঠিক, বাংলাদেশকে আবার ভারতের অঙ্গীভূত করে নিলেই জাতীয় সঙ্গীত বদলে যাবে ।
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি 🇧🇩🫡
জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের ষরযন্ত্র রুখে দেওয়া হোক
জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের ষড়যন্ত্র আমরা রুখে দিবো।
একজন মুসলিম কখনও আল্লাহ পাক ব্যতিত অন্যকারো কাছে মাথা নত করে না,,,আল্লাহ ছাড়া অন্যকারো কাছে মাথা নত করা শিরক,,,আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও কখনও শিরকের পাপ ক্ষমা করবেন না,,,আমাদের যে জাতীয় সংগীত আছে সেটা সম্পূর্ণটা কয়জন লোকে জানেন বা জানে। আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত দেব-দেবিদের নিয়ে লেখা একটা কবিতা,,,আপনি যদি গুগলে সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত লিখে সার্চ করেন তাহলে পেয়ে যাবেন,,,আপনি যদি এটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে মানেন তাহলে আপনাকে সম্পূর্ণটাই মানতে হবে কিছু অংশ মানবেন আর কিছু অংশ মানবেন না সেটা কি করে সম্ভব। যেমন আমরা মুসলমানরা যখন কোর-আনের কোন সুরাকে মানি তখন তা সম্পূর্ণ সূরাকেই মানি কিছু অংশ মানি আর কিছু অংশ মানি না এমন কিন্তু নয়,,আপনি যখন সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীত পড়বেন দেখবেন সেখানে দেবির পায়ে মাথা নত করার কথা বলা হয়েছে যেটা মুসলমানদের জন্য আপত্তিকর।। আমি আগেই বলেছি আল্লাহ ব্যতীত আর কারো কাছে মাথা নত করা শিরক আর আল্লাহপাক সকল পাপের ক্ষমা করলেও শিরকের পাপ কখনও ক্ষমা করেন না,,,সকলে বুঝার জন্য আমি সম্পূর্ণ জাতীয় সংগীতটি এখানে দিচ্ছি___
আমার সোনার বাংলা
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে
মরি হায়, হায় রে-
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন
পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার
ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ৷৷
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি ॥
জাতীয় সংগীত আছে থাকবে। এই জাতীয় সংগীত এদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ জাতি প্রান উৎসর্গ করে হলেও জাতীয় সংগীত রক্ষা করবে।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে।
হিন্দুদের সংগীত আমরা কেন গাইবো?
গাজা টি কি বলে 🍌🍌🍌🍌🍌
ঠিক, বাংলাদেশকে আবার ভারতের অঙ্গীভূত করে নিলেই জাতীয় সঙ্গীত বদলে যাবে ।
Pakistan e chole jaan valo na lagle r nahoy Afghanistan.. R valo na lagle gaiyen na.. apnake gawar jonno keu insist kore nai ... Jottosob rajakar
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি ❤️🇧🇩❤️
কোন বাংলা? পশ্চিম বাংলা, ভারতের অঙ্গ রাজ্য?
আমরা তো বাংলাদেশী, বাংলার নই।
হিন্দুর লেখা জাতীয় সংগীত যদি বাদ দিতে হয় তাহলে হিন্দুর অনুবাদ করা বাংলা কোরআন শরিফ বাদ দেয়া হবে নাকি ?
Bhai girees chondro was not hindu he was member of the brammo somaj, founded by raja ram mohon ray. But this is not the matter of hindu written the song, it is matters of lyrics,
@@SyedBakteer What's wrong with the lyrics?