কবিগান | আলোচনা-মদন মোহোন | কবি নিশিকান্ত সরকার এবং কবি অসীম সরকার | Kabigaan | Full Part

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 8 жов 2024
  • Join us at Arindam Gallery for the debut of Kavigan's latest body of work, which explores the relationships between memory, history, and the present. The exhibition is on view from.
    Video created by Arindam Gallery (Arindam Sarkar)
    Follow me on
    UA-cam - / @arindamgallery
    Facebook - / arindam.sarker
    Instagram :- / arindamgallery
    Twitter - / arindamsarker16
    For Advertisement, Contact us at admin Arindam Gallery (Arindam Sarkar)
    WhatsApp @ +91 8972185863
    COPYRIGHTS (C) 2021
    স্থান- ঠাকুরনগর, ঠাকুরবাড়ী|
    ভিডিও ও এডিটিং- অরিন্দম সরকার (+918972185863) ।
    অনুরোধ , চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে বেল আইকনে ক্লিক করুন এবং আমাদের সাথে থাকুন । জয় ভবা । জয়গুরু
    #nishikantasarkar
    #asimsarkar
    #arindamgallery
    কবিগান বাংলার নিজস্ব সম্পদ । সহজ সরল কথা ও ব্যাখ্যার মাধ্যমে আদ্ধাত্ত্বিক তত্ত্ব বিশ্লেষণ করেন মহাজন কবিয়ালরা ।
    বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের শেষ দিকে কবিগানের উদ্ভব হয়েছে বলে বিশেষজ্ঞগন অনুমান করে থাকেন। কবি ঈশ্বরগুপ্ত গোঁজলা গুঁই কবিগানের আদি কবি বলে উল্লেখ করেছেন। অবশ্য পন্ডিতগনের মধ্যে এই মতবাদের বিতর্ক আছে । যাই হোক, কবিহানের পর্যালোনার জন্যে কবি ঈশ্বরগুপ্তই প্রধান পথ প্রদর্শন। কবিগান বাংলা সংস্কৃতির একটি বলিষ্ঠ ধারা। আনুমানিক সপ্তদশ শতাব্দী থেকে বর্তমান কাল পর্যন্ত বাংলা সংস্কৃতির এই বলিষ্ঠ সজীব ধারা নানা পরিবর্তন ও বিবর্তনের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করে চলেছে। কবিগান লোক সাহিত্যের অমুল্য সম্পদ হিসেবে গন্য হয়ে থাকে, কবিগান বাংলা সাহিত্যে যে ঐতিহাসিক ভুমিকা পালন করেছিল এবং বর্তাতমানেও করছে তা অনস্বীকার্য।জনগনের সাহিত্য হয়ে ওঠার সুচনা দেখা গেল কবিগানেই।আধুনিক সাহিত্যের কাছে সাধারণ মানুষের যে প্রত্যাশা তা সর্বপ্রথম কবিগানের মধ্যে দিয়েই পরিলক্ষিত হয়। যে দেশে সারা পৃথিবীর নিরক্ষর মানুষের অর্ধেক সংখ্যক মানুষ বাস।সেই সব অন্ত্যজ মানুষ সংগঠিত করাই কবিগানের উদ্দেশ্য। সাধনতত্ত্ব ব্যক্ত করতে গিয়ে কবিগান সে যুগের সমাজব্যাবস্থা, অর্থনীতি, শ্রেণী বৈষম্য, জাতিভেদ প্রথা, অস্পৃশ্যতা, সামাজিক অরাজকতা প্রভৃতির পরিচয় দিয়েছেন। মধ্য যুগের বাংলা সাহিত্যে সর্বত্র কম বেশী সামাজিক চিত্র প্রতিফলিত হয়েছে। বংলা ভাষায় অনুমোদিত মহাকাব্য রামায়ন-মহাভারত এছাড়া চন্ডীমঙ্গল, ধর্ম মঙ্গল, এই সমস্ত কাব্যে তৎকালীন সমাজ জীবনের নানা চিত্র চিত্রায়িত হয়েছে। কবিগানে বর্নিত সমাজে এই বাংলার। কবিগানে বর্নিত লোকাচার, সাধন-পদ্ধতি লোকায়ত মানুষের শিল্প সংস্কৃতি, সমাজ, প্রকৃতি সকলই বাংলার, সম-সাময়িক সমাজ প্রগতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপুর্ন। বস্তুত সাহিত্যের মহৎ উদ্দেশ্য শুধু কল্পনা বিলাসী হয়ে অবাস্তব রুপ মাধুর্য ভোগ নয়। সাহিত্য শুধু বাস্তবকে এড়িয়ে কল্পনা বিলাস নয়। সততা রক্ষা অর্থাৎ সত্যভাষন সৎ সাহিত্যের প্রান । কবিগান বাঙালির হৃদয়ের সামগ্রী। জনসাধারণের মনোরঞ্জন ও লোকশিক্ষা এগানের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য। বাংলা লোকায়ত সাহিত্যের এক বিপুল সম্পদ কবিগানের খনিতে রয়েছে। বর্তমান সমসাময়িক সমস্যাবলী ও তার প্রতিকার কল্পে, সাধারণ জনগনকে সচেতন রাখতে ও সমাজ অগ্রসরনে লোককবিদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। কবিগান পল্লী অঞ্চলের বিনোদনের যেমন মাধ্যম তেমনি শিক্ষা বিস্তারেরও মাধ্যম।আমাদের এই দুর্ভাগা দেশের পল্লী অঞ্চলের দুর্গম প্রান্তের প্রায় নিরক্ষর মানুষের কাছে নীতিশিক্ষা,সমাজশিক্ষা,প্রভৃতির আলোকবর্তিতা বয়ে নিয়ে যেতেন এই সকল কবি সরকারেরা। নীতি-শিক্ষার মাধ্যমে সমাজ গঠনে তারা সহায়ক হয়েছেন। মানব মনের যে অনন্ত জিজ্ঞাসা যেমন ধর্মজিজ্ঞাসা,আত্মজিজ্ঞাসা সন্ধানের প্রচেষ্টা করা হয়েছে কবিগানে। এই ধর্ম আলোচনায় দুটি পৃথক দৃষ্টিকোণের অবস্থান থাকতে দেখা য়ায়। একজন কবি কঠিন বাস্তবকে তুলে ধরে মানবীয় কামনা বাসনা প্রভৃতির আলোকে ধর্মীয় ব্যাখ্যা তুলে ধরে থাকেন। অপর কবি ধর্মের অন্তরদর্শন ব্যাখ্যা করতে থাকেন। বলা চলে বস্তুগত যুক্তিবাদ বনাম ভাববাদ, আত্মবাদ, আধ্যাত্মবাদের সংঘর্ষ হয়।

КОМЕНТАРІ • 4

  • @opsudarshanhalder6225
    @opsudarshanhalder6225 Рік тому +3

    হরিবল হরিবল 🌹🌹🌹🌹

    • @ArindamGallery
      @ArindamGallery  Рік тому

      Thank You so much for Watching this video.Joy Bhaba ।। জয় ভবা ।। জয় গুরু ।। জয় হরিবোল ।। হরে কৃষ্ণ ।।

  • @sureshmondal6823
    @sureshmondal6823 Рік тому +2

    জয় হরি বোল

    • @ArindamGallery
      @ArindamGallery  Рік тому

      Thank You so much for Watching this video.Joy Bhaba ।। জয় ভবা ।। জয় গুরু ।। জয় হরিবোল ।। হরে কৃষ্ণ ।।