সিলেট ও সুনামগঞ্জে বারবার বন্যা হচ্ছে যেসব কারণে || Sylhet Flood
Вставка
- Опубліковано 19 чер 2022
- #Sylhet #Flood #Bangladesh
বাংলাদেশের সিলেট, সুনামগঞ্জ ও কুড়িগ্রামসহ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোয় হঠাৎ শুরু হওয়া বন্যার পেছনে অতিবৃষ্টির বাইরে আরও কয়েকটি কারণ দেখছেন গবেষকরা। এই বছর এ নিয়ে তৃতীয় দফার বন্যার কবলে পড়েছে এসব জেলা।
নদী গবেষকরা বলছেন, এবারের এরকম আকস্মিক বন্যার পেছনে ভারতের আসাম ও মেঘালয়ে অতিবৃষ্টি একটি বড় কারণ, এবং এর বাইরেও আরও কিছু কারণ রয়েছে ।
সেগুলো কী? চলুন কয়েকটা জেনে নেয়া যাক।
*******************************************
বিবিসি নিউজ বাংলার ইউটিউব চ্যানেলে আপনাকে স্বাগতম।
এখানে আপনি দেখতে পাবেন দেশ ও দেশের বাইরের সমসাময়িক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ ও বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন, বিবিসি নিউজ বাংলার টিভি অনুষ্ঠান প্রবাহ, ক্লিক এবং বাংলাদেশ ট্রেন্ডিং-এর সকল পর্ব।
নিয়মিত ভিডিও আপডেট পেতে এবং অনুষ্ঠান দেখতে সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না!
আমাদের সঙ্গে যুক্ত হতে পারেন:
ওয়েবসাইট: www.bbc.co.uk/bengali
ফেসবুক: / bbcbengaliservice
টুইটার: / bbcbangla
#BBCBangla #BBCBanglaNews #বিবিসি #বিবিসিবাংলা #BBCNews
*******************************************
সিলেট ও সুনামগঞ্জ বারবার প্লাবিত হবার পেছনে যেসব কারণ দেখছেন গবেষকরা - মূল প্রতিবেদনটি পড়তে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইটে -> www.bbc.com/bengali/news-61850211
পাতর তুলাকে পরিবেশ নস্ট হওয়ার কারন বাংলাদেশের এক দল পাগলের প্রলাপ,বরং পাতর না তুলাই আমাদের বিপদের কারন।
কেন,নিকলি হাওরে বাধ বা সেটা রাস্তায় পরিনত করা কি এর জন্য্য দায়ী নয়!
ভারত কেনো বর্ষায় বাধের গেইট খুলে দেয় আর গরমে আটকে রাখে - সেই কারনটা তো এড়িয়ে গেলেন
শুধু তাই নয় কিশোরগঞ্জে মিঠা মঈনের প্রায় ৭০ কি.মি বাঁধ। বিশ্লেষকেরা কি নিয়ে গবেষণা করেন? এগুলো কি নজর কাড়ে না?
@Ar Taknlojy লললল
সঠিক, সত্য ও যুক্তিযুক্ত অসাধারণ উপস্থাপনার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
ওদের ষড়যন্ত্র বুঝে নেওয়ার সময় এখন
======= ====== ======= =======
পদ্মাসেতুর ব্যাপার-স্যাপার মোটামুটি বাসি হয়ে গেছে! এখন শুনুন বন্যা-কান্ডের ব্যাপার! হয়েছে কী - যখন সারা বাংলাদেশ নবীঅবমাননার আন্দোলনে উত্তাল, ঠিক তখন ভারত এবং তাদের এদেশীয় দোসররা চিন্তা করলো বাঙালিকে অন্য দিকে ঘুরিয়ে দিতে হবে! আর তার জন্য মোক্ষম পদ্ধতি হচ্ছে, ফারাক্কা বাঁধ ও টিপাই বাঁধ খুলে দেওয়া!
সুতরাং.... যা কল্পনা তা বাস্তবায়ন এবং সিলেট-কুড়িগ্রাম ডুবন্ত হয়ে যাওয়া! আলেম সমাজ ও সামাজিক সংগঠনগুলো ঝাঁপিয়ে পড়লেন ত্রাণ বিতরণে! ময়দান হয়ে গেলো খালি! না কারাবন্দী আলেমদের জন্য কোনো কর্মসূচি আছে আর না নবীঅবমাননার প্রতিবাদে কোনো সংগ্রাম আছে!!!
এই মূহুর্তে ভারত ও তাদের সেবাদাসদের সমস্ত ষড়যন্ত্রগুলো নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় ||||
পুনশ্চ: অপরিপক্কের বেশী বাড়াবাড়ি ভাবনা|||
জ্ঞানীরা আমায় ক্ষমা করবেন!
চমতকার উপস্থাপনা 💖💖
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
বাংলাদেশের প্রকৌশলীদের দক্ষতা কাগজ- কলমে মাঠে না। অপরিকল্পিত রাস্তাঘাট নির্মাণ, অবকাঠামো নির্মাণে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী প্রদানেও তারা জড়িত।
কি হাসি টা ই না হেসেছিলো ইউক্রেনের অবস্থা দেখে মুসলিম রা। আল্লাহর গজবে তাদের দেশে বন্যা আর আফগানিস্তান কাপিয়ে দিলো। তাও অন্ধ রা বুঝবে না, অন্যের খারাপ দেখে হাসা ঠিক না।
হিন্দু রা মুসলিম মরলে হাসাহাসি করে... মুসলিম হিন্দু দের নিয়ে। আর তাদের উভয়ের উপর কের পর এক গজব নাযিল শুরু হয়েছে।
আল্লাহ সবাইকে রক্ষা করুক আমিন 🖤
Ameen
আমিন
Modi k srn kro
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
আসসালামু আলাইকুম, সিলেট এর জন্য সবাই দোয়া করবেন😪🤲
ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রহমাতুল্লাহ।ফি আমানিল্লাহ
বিবিসি নিউজ এর সংবাদ পাঠিকাদের কথা খুব স্পষ্ট সুন্দর খুব ভালো
মানুষের দুর্ভোগের জন্য মানুষ নিজেই দায়ী
মাশা আল্লাহ খুব সহজ করে বুঝে দিচ্ছেন
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
ওদের ষড়যন্ত্র বুঝে নেওয়ার সময় এখন
======= ====== ======= =======
পদ্মাসেতুর ব্যাপার-স্যাপার মোটামুটি বাসি হয়ে গেছে! এখন শুনুন বন্যা-কান্ডের ব্যাপার! হয়েছে কী - যখন সারা বাংলাদেশ নবীঅবমাননার আন্দোলনে উত্তাল, ঠিক তখন ভারত এবং তাদের এদেশীয় দোসররা চিন্তা করলো বাঙালিকে অন্য দিকে ঘুরিয়ে দিতে হবে! আর তার জন্য মোক্ষম পদ্ধতি হচ্ছে, ফারাক্কা বাঁধ ও টিপাই বাঁধ খুলে দেওয়া!
সুতরাং.... যা কল্পনা তা বাস্তবায়ন এবং সিলেট-কুড়িগ্রাম ডুবন্ত হয়ে যাওয়া! আলেম সমাজ ও সামাজিক সংগঠনগুলো ঝাঁপিয়ে পড়লেন ত্রাণ বিতরণে! ময়দান হয়ে গেলো খালি! না কারাবন্দী আলেমদের জন্য কোনো কর্মসূচি আছে আর না নবীঅবমাননার প্রতিবাদে কোনো সংগ্রাম আছে!!!
এই মূহুর্তে ভারত ও তাদের সেবাদাসদের সমস্ত ষড়যন্ত্রগুলো নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় ||||
পুনশ্চ: অপরিপক্কের বেশী বাড়াবাড়ি ভাবনা|||
জ্ঞানীরা আমায় ক্ষমা করবেন!
bbc banglar মাধ্যমে সরকারের কাছে আবেদন জানাই
আমাদের তাহিরপুরের নদী গুলি যেন খনন করা হয়। তাহলেই আমরা তাহিপুরবাসী হঠাৎ বন্যার কবল থেকে বাচতে পারবো।
সিলেট ও সুনামগঞ্জ বন্যার্তদের পাশে পুরো বাংলাদেশ। আরোও বেশি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে ভালোবাসা ও মানবতার দৃষ্টান্ত গড়ি।
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
কি হাসি টা ই না হেসেছিলো ইউক্রেনের অবস্থা দেখে মুসলিম রা। আল্লাহর গজবে তাদের দেশে বন্যা আর আফগানিস্তান কাপিয়ে দিলো। তাও অন্ধ রা বুঝবে না, অন্যের খারাপ দেখে হাসা ঠিক না।
হিন্দু রা মুসলিম মরলে হাসাহাসি করে... মুসলিম হিন্দু দের নিয়ে। আর তাদের উভয়ের উপর কের পর এক গজব নাযিল শুরু হয়েছে।
@@dhormerkharapja এই তো একজন উগ্রবাদী পাওয়া গেলো। ইউক্রেন রাশিয়ার বিষয়টি অন্য দেশের আমাদের নয়। হিন্দু এবং মুসলিম নেই, কে উক্রেনের সার্পট করলো, আর কে রাশিয়ার সার্পট করলো, আর কে একজনকেও সার্পট করলোনা এটা যে যার একান্তই ব্যাক্তিগত বিষয়।কোন ধর্মের নয়। এসব উগ্রবাদী মেন্টালিটি পরিহার করুন
@@shafiulalamreman1266 খুব হাসাহাসি করেছিলেন। ঠেলা বুঝেন এবার। নিজের সাথে হলে কেমন লাগে।
ধন্যবাদ ❤️ অনেক কিছু জানলাম
কি আর বলবো ৫ টাকার মোমের দাম এখন সিলেটে ৮০ টাকা🥺🥺 হাইরে দেশের জনগণ
Well explained, Thank you
Very good informative analysis 😁😁
অতিবৃষ্টি হলো ভারতে আর বন্যায় ভোগান্তি পোহাতে হলো বাংলাদেশকে।বাহ 😅
ভাই বাংলাদেশের ভূগোল নিয়ে একটু পড়াশোনা করে আসেন। ফারাক্কা বাধ রাজশাহী এর দিকে , বাংলাদেশের পশ্চিমে, তিস্তা বাঁধটা উত্তর বঙ্গের দিকে , আর সিলেট হচ্ছে বাংলাদেশের একদম পূর্বে,ভারতের আসাম মেঘালয়ের বর্ডারের সাথে। আসামে কোনো বাঁধ নাই। সিলেট এর বন্যার জন্য কোনো বাঁধ ফাধ দায়ী নয়। নিউজ চেক করেনে মেঘালয়ের পাহাড়ে অতিবৃষ্টির জন্য ভারতের আসামেও ভয়াবহ বন্যা হচ্ছে এখন
কারণ সিলেটের সাথে সীমান্তবর্তী ভারতের মেঘালয় রাজ্য পাহাড়ী এলাকা একটি যার অবস্থান উচ্চতা অনু্যায়ী সিলেটের উপরে। উচু এলাকার জমিতে বৃষ্টি হলে পানি গড়ায়ে নিচু এলাকায় ই আসবে। ঠিক যেমন নেপাল ভূটান এর মতো পাহাড়ি দেশে অতিবৃষ্টি হলে বৃষ্টির পানি গড়িয়ে এসে ভারতেই বন্যা হয়।
Apnara apnader desh take onyo kothao shift koren, kono paharer mathay , bharater paharer niche thakben na 😄
Great presentation 👍
Very Good Presentation , MAM
হে আল্লাহ সারা পৃথিবীর মানুষ গুলারে বন্যার হাত থেকে হেফাজত করুন 😭👏
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
সহমত।। প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
ভারতের নদী অংশে বাঁধ নির্মাণ করে, বন্যার সময় খুলে দেয়,, এটা কেন বললেন না??
রাইট
সিলেট অঞ্চলে ভারতের কোন বাধ নেই।
Sunamgong er side a dada er badh ni.. ber ber boly mony koriya deyan na por a dheka jby badh deya delo abr. Tkhon tow gorom a pani chock a dhakbo na r borsay Pani tay vasbo
Bandh jodi samoy moto na khola hoy tahole bandh venge apnader desher purotai veshe jabe bujhlen
ভৌগোলিক অবস্থানটাই এমন যে ভারতে বন্যা হলে বাংলাদেশেও বন্যা হবেই।
কিন্তু কিছু হিপোক্রেটঃ "সব দোষ ভারতের,বৃষ্টি হইবো কেন ভারতে?"🤦♂️
আপনার কমেন্ট পড়ে বেশ কিছুক্ষণ হাসলাম🤣🤣🤣
Onk a bolcy amn ai borna ta india r sristi
@@zarinakterbithibithi5604 আর আমি আপনার comment দেখেই এক টুকুও হাসিনি.....
কারণ শুষ্ক মৌসুমে জল আটকে রাখে। এর কারণে একটু দায়ি করে।
এইসব অঞ্চলে সুইচ গেট নির্মাণ করা উচিত + নদী খননের মাধ্যমে নদীর পানি ধারণ সক্ষমতা বাড়াতে হবে।আর বাধ নির্মাণের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিতে হবে
তা হবে উওম
সহমত। প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
ভাই সুইস গেট পর্যন্ত আছে লাগবে নদী খনন
এই সব শুধু আমরাই ভাবি, যারা পদক্ষেপ নিবে তারা ভাবে না, এজন্যই আগে সামান্য বন্যা এই বছর এত বাজে রুপ নিয়েছে। এরপরেও সঠিক পরিকল্পনা পদক্ষেপ বাস্তবায়ন হবেও না।
Correct 👍👍👍
হে আল্লাহ তুমি আমাদের সিলেট বাসিদের রক্ষা করুন,,,আমিন 🤲
The presenter has a nice soothing voice that helps the audience to focus. Her hand gestures are also controlled. The controlled hand gestures help audiences to focus on the news without getting distracted. Her pronunciation is euphonious to the ears. Great presenter!
Tell me at first what is Shooting?? 😳😳🤔
soothing*
@@raimunbinsuleman2234 Sorry, a little typo there. Looks like someone has clarified the typo for you. Soothing voice means a voice that is euphonious, calming, assuring, etc. Hope that helps.
ধন্যবাদ আপনাকে
Thanks.
অসাধারন উপস্থাপনা, নদীর নাব্যতা তৈরীতে কাজ করতে গেলে আবার নতুন করে কিছু সেলিম চেয়ারম্যান তৈরী হবে তাও আবার মন্ত্রীদের আশ্রয়ে।
ওদের ষড়যন্ত্র বুঝে নেওয়ার সময় এখন
======= ====== ======= =======
পদ্মাসেতুর ব্যাপার-স্যাপার মোটামুটি বাসি হয়ে গেছে! এখন শুনুন বন্যা-কান্ডের ব্যাপার! হয়েছে কী - যখন সারা বাংলাদেশ নবীঅবমাননার আন্দোলনে উত্তাল, ঠিক তখন ভারত এবং তাদের এদেশীয় দোসররা চিন্তা করলো বাঙালিকে অন্য দিকে ঘুরিয়ে দিতে হবে! আর তার জন্য মোক্ষম পদ্ধতি হচ্ছে, ফারাক্কা বাঁধ ও টিপাই বাঁধ খুলে দেওয়া!
সুতরাং.... যা কল্পনা তা বাস্তবায়ন এবং সিলেট-কুড়িগ্রাম ডুবন্ত হয়ে যাওয়া! আলেম সমাজ ও সামাজিক সংগঠনগুলো ঝাঁপিয়ে পড়লেন ত্রাণ বিতরণে! ময়দান হয়ে গেলো খালি! না কারাবন্দী আলেমদের জন্য কোনো কর্মসূচি আছে আর না নবীঅবমাননার প্রতিবাদে কোনো সংগ্রাম আছে!!!
এই মূহুর্তে ভারত ও তাদের সেবাদাসদের সমস্ত ষড়যন্ত্রগুলো নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় ||||
পুনশ্চ: অপরিপক্কের বেশী বাড়াবাড়ি ভাবনা|||
জ্ঞানীরা আমায় ক্ষমা করবেন!
ছোট বেলা থেকে দেখেই আসছি সুনামগঞ্জে বন্যা সব সময় হয়ে থাকে 😮😮😮
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নিকট বিনীত নিবেদন আপনি বন্যাকবলিত এলাকার দিকে দৃষ্টিপাত করে এর সুরক্ষা ব্যবস্থার পদক্ষেপ নিন অতি জরুরী
হুম দিবে ৩০ লাখ বাজেট। বোকাসোদা সরকার
Allah will save you. Pray to Allah.
In-sha-allah niben...agami kal pm Sheikh Hasina Will visit Sylhet.
Ha dekhte jaibeane..hese hese takabe nicer dike ata sure..kono maya ace bole mone hoyna
আমাদের সিলেট,, 😭😭
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
Thanks bbc
এখন কতো গবেষক বাহির হবে বন্যা হওয়ার আগে কই ছিল এসব গবেষণা ও গবেষক।
সহমত, প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
🇧🇩আল্লাহ তুমি আমাদের সকলকে হেফাজত করুন,, 😪😪😪
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
ধন্যবাদ
আল্লাহ সহায় হোন
সহমত। প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
amir.bari.feni.ok.afnir.kota.sunti.onik.balu.Lgi.❤❤❤.after.voice.ta.swite.ok.
Hawor onchole ar nichu jaygay ekhon thekei 10 foot pillar er upor bari nirman kore hobe, nodi khonon korte hobe, nodi parer beayini nirman venge felte hobe o shelter banate hobe
রাস্তা যোগাযোগের জন্য ভালো কিন্তু দ্রুতগতিতে বন্যার পানি নামার জন্য রাস্তায় ঘন ঘন সুইজগেট করতে হবে।খাল খনন করতে হবে। নদী খনন করতে হবে।কিন্ত যারা দায়িত্বে আছেন তারা কি কখনও ভাবে।
Shorkarer bekiyal .arektu shochethon hole emonta hothona .onek khal vorat hoye ase kew dekar nai ..........Allah hefajoth korowkka ❤❤❤
বন্ধু রাষ্ট্রগুলো ভালোবাসা দেয় এইজন্য
খুশির ঠেলায় চোখ দিয়ে পানি চলে এসেছে
তাতে বান হচ্ছে
🙄🙄🙄🙄🙄🙄🙄🙄
বলছি শিক্ষিত কি একটু বেশি হয়ে গেছেন নাকি 😊
সহমত। বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।,
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
এ তথ্য গুলো কতটা সঠিক আল্লাহ ভালো জানেন। আসলে তার চেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আমাদের সিলেটে। আমি বারাক নদীর শেষ মোহনা তথা তিন নদীর মোহনা থেকে বলছি। আমার ৩৫ বছর বয়সে এই প্রথম আমরা পনিতে তলিয়ে গেলাম, যা এর পূর্বে কখনো ঘটেনি। আমার জানা মতে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি সুনামগঞ্জ বায়া কিশোরগঞ্জের হাওর গুলোতে ঠাই করে অন্য নদীতে প্রবাহিত হয়। কিন্তু প্রতিমধ্যে তথা হাওর এলাকায় মাইলের পর মাইল সড়ক থাকায় পানি সঠিক ভাবে নিষ্কাশন হচ্ছে না। সরকার বিষয়টি আমলে নিলে অনাগত দিন গুলোতে আমরা পনিতে ডুবে না মরার সম্ভাবনা থাকতে পারে।
সিলেটের বৃষ্টির জন্য না।উনি তো বললেন ই মেঘালয় আর আসামের বৃষ্টির জন্য এমন হয়েছে। মেঘালয় এম্নিতেই পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি বৃষ্টির এলাকা।তাতে আবার রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি হইসে।
তবে আপনাদের কথাও ঠিক আছে বলে আমার মনে হয়। রেকর্ড বৃষ্টি + অপরিকল্পিত অবস্থা মিলিয়ে বেশি খারাপ হয়েছে।
সহমত। প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।।।
বন্যা হলেই সকলেই বন্যা কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তা নিয়ে বসে যায়, এসব নিয়ে আলাপ আলোচনা কম হয়না মনে হয় পানি নেমে গেলেই কাজ শুরু হয়ে যাবে কিন্তু কাজের কাৃজ কিছুই হয় না। এরপর দেখা যাবে আবারও বন্যা আবারও আলোচনা।এর শেষ আর হবে না। দেশে এতো নৌকার ছরাছরি অথচ সুনামগঞ্জের লোকজন একটিনৌকার জন্যে কান্না করছে।
হাওড়ের মধ্যে ৭৭ কিলোমিটার রাস্তাই এই বিপর্যয়ের মুল কারণ।
আপনি খুব শিক্ষিত তাই না? যদি খুব ভালো বুঝেন তাহলে আপনার প্রধানমন্ত্রী কেন হাওড়ে আর রাস্তা না বানানোর ঘোষণা দিয়েছেন? হাওড় মুলত পানি সংরক্ষণ করে ধীরেধীরে নদীতে গিয়ে পড়ে কিন্তু হাওড়ে উঁচু রাস্তার কারণে পানির চাপ একদিকে বেড়ে যাচ্চে তাতে বন্যার পানি দ্রুত বাড়ে। ম্যাপের কথা বলছেন? সিলেটের সকল পানি ভৈরব বা মেঘনা নদী হয়ে তা সাগরে পানি চলে যায়। ৫০ টাকার কমেন্ট লীগ ম্যাপ আপনার থেকে একটু বেশি জানি। আগে পড়াশোনা করে আসুন।
@Infinite Highways why u insult him , check ur background .
কে বলছে আপনাকে হাওরের রাস্তা তো এখন ও পানির উপরে আছে।
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।।
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।।
khob detelsly bolse valo lagse
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।।।
পাহাড়ের sata থককা kaay,র কত বলবেন বলেন
Tnx
অষ্টগ্রাম থানার বন্য অবস্থায় খুব খারাপ জরুরি বেবথা নেওয়া হুক
আমার ভালের গবেষক।
❤❤right
Please improve sound system
Right
অসাধারণ উপস্থাপনা
ইটনা মিঠামইন বাধ সিলেটের বন্যার অন্যতম কারণ।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হিফাজত করুন ,,, অবশ্যই এটা কিয়ামতের আলামত পাওয়া গেছে
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।।
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।।
এইরকম বৃষ্টি হয়েছে
অনেক সুন্দর যুক্তি,,কতগুলা আওল ফাওল ইউটিউবার আছে,,আজাইরা যুক্তি বসায়া দেয়
Silchar town and Barak valley of Assam is now under unprecedented flood. Almost whole Silchar town now looking like Barak river.
J vabe attack koresilo Bangladesh a durga pujor somay bane vashbe na to ki. Jai hok thakur sobai k vlo rakho 🙇🙇
bristi thekanor khomota na thakle nodir drainage shokhomota barate hobe...
পানি চলাচলের পর্যাপ্ত পরিমাণে জায়গায় না থাকায় এমন হচ্ছে
উন্নয়ন এর ধারায় বন্যার কারন। অপরিকল্পিত বাধ, এক পাশে পানি শুন্য আরেক পাশে ভরপুর
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
সহমত। তবে প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
অবশেষে, আমাদের হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলাও বন্যায় প্লাবিত।
আমাদের গ্রামের আশপাশের ফসলি জমিতে গত দুদিনে অবিশ্বাস্য পানি বেড়েছে
খাল বিল ভরাট করা বন্ধ করতে হবে, অপরিকল্পিত রাস্তা ঘাট ভবন নির্মাণ বন্ধ করতে হবে, ইত্যাদি কারণে বন্যা হচ্ছে, আপনাদের মাধবপুর উপজেলায় বেজুরা বা আন্ধি উড়া গ্রামের পাশে একটা বিশাল বিল ছিল সেই বিলে ২ বার গিয়েছিলাম মাধ ধরার উৎসবে, ২০২১ সালের শেষের দিকে আবার বেড়াতে গিয়েছিলাম ওই এলাকায়, দেখে আসলাম সেই বিল ভরাট করে বহুজাতিক কোম্পানি হয়ছে , এখন বলেন বন্যা কেন হবে না,
@@mizanrahman242 আমাদের এলাকায় শিল্পাঞ্চল গড়ে উঠলে জনদুর্ভোগ বাড়বে, তাহলে প্রশাসন কেনো শিল্প কারখানা গড়ে তোলার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেন না।
মানে,শিল্প কারখানা বন্ধ কেনো করেন না?
সাউন্ড এত কম কেন???
Jokti guli ki digita sorkar mana.ta mona hoy na ?
বন্ধুত্বের পরে কাউকে ভালোবাসা সম্ভব ,
কিন্তু ভালোবাসার পর কারও সাথে বন্ধুত্ব সম্ভব নয়
R8
100%
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
tobe friendship er por love valo na
সবার কাছে দোয়া চাই
এগুলা আল্লাহর গজব
সুরমা নদীকে আরোও চৌরা ও গভীর করা প্রয়োজন
আমাদের নদীগুলো খনন করা উচিত উত্তর অঞ্চল গুলি এবং বাঁধ নির্মাণ অতি জরুরী
সহমত।তবে বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
নদী খনন করলে বন্যা হবে না আর মিটামন রাস্তায় কালবাট তৈরি হওক
ভারতের কিছু রাজ্য বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিলো। ঐ রাজ্যগুলো আমাদের চাই 🤫
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
চাও😁😁ইন্ডিয়া ও চাইবে, তখন কি করবা???? পুটকিমারা খাবা??😩😩😩😀😃😁
খাল খনন করা অতিব জরুরি।
আমাদের এই দুর্দিনে আপনাদের এই ভালোবাসাটা আমাদের সারাজীবন মনে থাকবে 🤲😰🤲😰হৃদয় ভরা💞 ভালবাসা💞 ও দোয়া রইল ..সেনা,নৌ,পুলিশ, সিভিল সব স্কোয়াড, ইসলামিক ও সকল আলেম গন সব রিলিফ ফাউন্ডেশন সহ এবং
যারা এই বন্যা ট্রাজেডিতে মানুষের কল্যানে অকাতরে অর্থ ও শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন!আল্লাহ পাক তাদের সকলের হায়াতকে লম্বা করুন 🤲জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন ও দুনিয়ার শান্তি দান করুন🤲আমিন!আমিন!আমিন।
সাউন্ড কোয়ালিটি এতো খারাপ কেন?
❤❤❤
পানি উপর থেকে নীচে গড়িয়ে পড়ে।এখনি শিক্ষা নিন, খাল বিল দখল ছেড়ে দেন।
মানুষ নিজেই নিজের অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে চলেছে..... 😪
আল্লাহ 😭
যথাযথ রিপোর্ট
Main Reason....ITNA MITHA MOIN ROAD,Nikli,Kisorgang.All Weater Road...Water flow Working not Properly For That Road
nadi shashoner nam e eto taka khoroch kore sorkar ar tarporo nadir nabbota kome gese kivabe??
এইবার ও হয়েছে ২০২৪
Ja hoy ta valor jonnoi hoy
সাউন্ড কম আসে
অনুকরণ নয়, অনুসরণ নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন॥
হা এটি ঠিক
খাল তখন কর্ম সূচী থাকলে আমাদের দেশের অবস্থা এমন হত না।
এই বন্যা ভয়ঙ্কর। এমনই দুঃখের গল্প। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সমর্থন পাঠান
পাপের শাস্তি ত পেতেই হবে, আমার আল্লাহ্ ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেননা
এবারের আকস্মিক বন্যা আমাদের উন্নয়নের একটা উপহার মাত্র।
Ek hatte Tali bajena Baba. Bengali citizen er oporikolponar Dosh.
রাইট
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।,
,প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
বাংলাদেশ সরকার পদ্মা সেতু নিয়ে ব্যস্ত বর্নাত মানুষের কি হলো তাতে কিছু যায়-আসে না।
Yes 👍🏼
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)।
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়।
শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে।। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া।
। ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।।
Allrites
ইটনা - মিঠামইন অষ্টগ্রাম এর মূল কারণ।
এটা নিয়ে কিছু বললেন না যে....?
Dig the rivers and put the soil on land to make it higher.
ফারাক্কা বাঁধ ছেড়ে দেওয়া কোন অপরাধ নয়
BBC
NEWS🙏🌼🌻🇧🇩💪👍☝🏼💙💞🙏
মানুষ ও জল কেউই জন্মনিয়ন্ত্রণ করতে রাজী নয়