এতো সহজ না। এটা দেবার আগে সিউর হতে হবে সে আসলেই স্ট্রোক করেছে কিনা। করলে সেটা রক্তনালী ছিঁড়ে গিয়ে স্ট্রোক করেছে, নাকি বন্ধ হয়ে স্ট্রোক করেছে। কারণ রক্তনালী ছিড়ে গিয়ে স্ট্রোক করলে তখন ইনজেকশন দিলে রোগী সাথে সাথে মারা যাবার আশঙ্কা থাকে। সেটা জানার জন্য সিটিস্ক্যান লাগবে। সিটিস্ক্যান করার জন্য টেকনিশিয়ান লাগবে। একজন রেডিওলজিস্ট লাগবে। ইনজেকশন দেবার জন্য নিউরোলজিস্ট লাগবে। এই ইনজেকশন মাংসে দেয়া হয় না। ইনজেকশন দেবার সাথে সাথে অনেক সাইড ইফেক্ট হতে পারে। আর এক একটা ইনজেকশনের দাম ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা।
you have to have a dedicated place for that, we need trained nurses, paramedics, physicians, radiologists, and neurologists at hand. on the top of a roadway to reach the hospital.
এই ইনজেকশন টি তাহলে সকল প্রাইভেট হস্পিটাল এ থাকা উচিত যাতে সবাই টাইম মত পায়। জ্যাম যট পেরিয়ে লক্ষন বুঝে ৪ঃ৩০ ঘন্টায় আসা প্রায় অসম্ভব। হাতের নাগালে রাখুন মানুষ সুস্থ ভাবে বাচার জন্য এগিয়ে আসুন।
এতো সহজ না। এটা দেবার আগে সিউর হতে হবে সে আসলেই স্ট্রোক করেছে কিনা। করলে সেটা রক্তনালী ছিঁড়ে গিয়ে স্ট্রোক করেছে, নাকি বন্ধ হয়ে স্ট্রোক করেছে। কারণ রক্তনালী ছিড়ে গিয়ে স্ট্রোক করলে তখন ইনজেকশন দিলে রোগী সাথে সাথে মারা যাবার আশঙ্কা থাকে। সেটা জানার জন্য সিটিস্ক্যান লাগবে। সিটিস্ক্যান করার জন্য টেকনিশিয়ান লাগবে। একজন রেডিওলজিস্ট লাগবে। ইনজেকশন দেবার জন্য নিউরোলজিস্ট লাগবে। এই ইনজেকশন মাংসে দেয়া হয় না। ইনজেকশন দেবার সাথে সাথে অনেক সাইড ইফেক্ট হতে পারে। আর এক একটা ইনজেকশনের দাম ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা।
এই সেবা পুরো বাংলাদেশে ছড়িয়ে দেওয়া হোক, বর্তমান আমাদের দেশে এমন রোগীর সংখ্যা অনেক, সঠিক চিকিৎসা না পাওয়ার কারণে অনেক মারা যায়, আমার বাবা কিছু দিন আগে মারা গেছেন আল্লাহ যেন আমার বাবার বেহেস্ত নসিব করেন আমিন।
এতো সহজ না। এটা দেবার আগে সিউর হতে হবে সে আসলেই স্ট্রোক করেছে কিনা। করলে সেটা রক্তনালী ছিঁড়ে গিয়ে স্ট্রোক করেছে, নাকি বন্ধ হয়ে স্ট্রোক করেছে। কারণ রক্তনালী ছিড়ে গিয়ে স্ট্রোক করলে তখন ইনজেকশন দিলে রোগী সাথে সাথে মারা যাবার আশঙ্কা থাকে। সেটা জানার জন্য সিটিস্ক্যান লাগবে। সিটিস্ক্যান করার জন্য টেকনিশিয়ান লাগবে। একজন রেডিওলজিস্ট লাগবে। ইনজেকশন দেবার জন্য নিউরোলজিস্ট লাগবে। এই ইনজেকশন মাংসে দেয়া হয় না। ইনজেকশন দেবার সাথে সাথে অনেক সাইড ইফেক্ট হতে পারে। আর এক একটা ইনজেকশনের দাম ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা।
এতো সহজ না। এটা দেবার আগে সিউর হতে হবে সে আসলেই স্ট্রোক করেছে কিনা। করলে সেটা রক্তনালী ছিঁড়ে গিয়ে স্ট্রোক করেছে, নাকি বন্ধ হয়ে স্ট্রোক করেছে। কারণ রক্তনালী ছিড়ে গিয়ে স্ট্রোক করলে তখন ইনজেকশন দিলে রোগী সাথে সাথে মারা যাবার আশঙ্কা থাকে। সেটা জানার জন্য সিটিস্ক্যান লাগবে। সিটিস্ক্যান করার জন্য টেকনিশিয়ান লাগবে। একজন রেডিওলজিস্ট লাগবে। ইনজেকশন দেবার জন্য নিউরোলজিস্ট লাগবে। এই ইনজেকশন মাংসে দেয়া হয় না। ইনজেকশন দেবার সাথে সাথে অনেক সাইড ইফেক্ট হতে পারে। আর এক একটা ইনজেকশনের দাম ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা।
আমি আমার জীবন থেকে আমার বাবাকে হারিয়েছি এই স্টোকের কারণে। স্যার এমনভাবে স্টোকের রোগীকে চিকিৎসা দেন যেন কোন মেয়ের বুক খালি না হয় একটা মেয়ে বুঝতে পারে যখন তার পৃথিবীতে বাবার নাম শব্দটা হারিয়ে যায়।
ষ্টোক এর এই চিকিৎসা জনগণের কাছে ভালো করে প্রচার করা দরকার।আর এই চিকিৎসা সেবা যেন সাধারণ মানুষের কাছে সহজলভ্য ও প্রতিটি এলাকায় পাওয়া যায় , সরকারীভাবে তার ব্যবস্থা করা উচিত।
আমার বাবা ৬ বছর ধরে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে বিছানায় পড়ে আছে। তার এক হাত এক পা অচল। তিনিও নিউরোসাইন্সে ভর্তি ছিলেন। আমি আমার শত্রুরও এরকম রোগ চাই না। একমাত্র ভুক্তভোগী পরিবারই জানে এর কষ্ট কতটা। এই দুনিয়াতে আল্লাহর সবচেয়ে বড় নেয়ামত সুস্থতা।
Aj 2 December.. Amadr bashay guard raat 3 ty strock koreche then instant amr husband Hrithrog Institute te niye gese..r oi khane onake ei injection ta free te dise..Allah er rohmot e uni akhn onk tai shustho❤️
হাসাইলেন ভাই,সাড়ে ৪ ঘন্টা শুধু ঢাকা শহরে জ্যামের মধ্য চলে যায় কিন্তু এরকম সোনার হরিন ইনজেকশন কেন নিউরোসায়েন্স একা নিয়ে বসে আছে। বাংলাদেশের সমস্ত হাসপাতালে এ ব্যাবস্থা রাখা হউক।
আমি আমার নানুকে রাতের ৩টার দিকে নিউরোসাইন্স হাস্পাতালে নিয়ে যাওয়ার পর, সিটি স্ক্যান করায় । তারপর বলে ছোট খাট স্ট্রোক করেছে। আগামীকাল সকালে নিয়ে এসে পরীক্ষা করার পর তার পরদিন আবার ডাক্তার দেখাবেন। তাদের মধ্যে সিরিয়েসনেস ছিল না। পরদিন যখন প্রাইভেট ভাবে ডাক্তার দেখানো হয় তখন ডাক্তার নিজেই অবাক হয়ে বলতেছে এই রোগীকে কেন ভর্তি করানো হয় নাই। ওনাকে এখনই ভর্তি করানোর ব্যবস্থা করেন। আমরা সাথে সাথে প্রাইভেট মেডিকেলে ভর্তি করাই। এরই মধ্যে নানু আবার স্ট্রোক করে। এখন নানু আগের চেয়ে ভালোর দিকে। কিন্তু নিউরোসাইন্স তাদের দ্বায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করে নাই। এটা খুবই দুঃখজনক।
আল্লাহ এই ধরনের ব্যবস্থা ভালো একটা উদ্যোগ যারা নিয়েছেন এবং কার্যকর করতে পেরেছেন সফলতা পেয়েছেন তাদেরকে আল্লাহ হেফাজত করুন সুস্থ সাফল্য থাকার তৌফিক দান করুন এবং যারা এই ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং আমার আকুল আবেদন দেশের সকল সদর হাসপাতালে বড় ছোট সকল হাসপাতলে যাতে এই ইনজেকশন রাখার ব্যবস্থা করে দেওয়া হোক।
সারা দেশে এই সুবিধা চালু করা প্রয়োজন। অনেক জেলা থেকে ঢাকায় আসতেই ১০/১২ ঘন্টা লাগে। আবার ঢাকার জ্যামে আটকা পড়লে ঢাকার ভেতরেও গাড়িতে ৪/৫ ঘন্টা চলে যেতে পারে।
রিপোর্ট, এডমিন ভাইদের একটা পরামর্শ এখানে যেহেতু একটি হসপিটাল কে আপনারা রিপ্রেজেন্ট করেছেন আরো ভালো হতো যদি হস পিটালের ঠিকানা সহ বলে দিতেন।। যেন মানুষ সহজেই জেতে পারে।।
জেলা শহর থেকে ৪.৩০ ঘন্টার মধ্যে ঢাকা যাওয়া সম্ভব না। তাই এই ইনজেকশনটি অন্তত সরকারি জেলা সদর হসপিটালে Available করা হোক। কারণ টাকার চেয়ে জীবনের মূল্য বেশি
এই অতীব গুরুত্বপূর্ণ ইনজেকশনটি দেশের প্রতিটি হাসপাতালে চিকিৎসা র জন্য দেয়া হলে অনেক রোগী উপকৃত হবে। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
আমার বাবা এবছর জুলাই মাসে ব্রেইন স্টোক করে। সেইদিন বাবা হাটতে যেয়ে বাম দিকে ব্যালেন্স হারিয়ে ফেলছিলেন, বাম পায়ে দাড়ানোর শক্তি পাচ্ছিলেন্না। আর মুখ বেকিয়ে কথা বলছিলেন। স্টোক করছে এটা ভেবে ২ ঘন্টার মাথায় তাকে এই হসপিটালে নিয়ে যাই, সেখানে সিটি স্ক্যান করাই। রিপোর্ট দেখে ডাক্তার বলেন তিনি কোন স্টোক করেন নাই, বাসায় নিয়ে যান, হাই প্রেসার থেকে এমনটা হয়েছে। আমারা তাকে বাসায় নিয়ে আসি। পরের দিন সকালে তিনি তার পুরো শরির নড়াতে পারেছেনা। জান আছে কিন্তু শরিরে কোন মুভমেন্ট নাই। সংগে সংগে তাকে আবার নিউরোসাইন্স এ নিয়ে আসলাম। গতকাল এনে ছিলাম হুইল চেয়ারে বসিয়ে আজকে নিয়ে আসলাম স্টেচারে শুয়িয়ে। আবার সিটি স্ক্যান করালাম। এবার ডাক্তার বললেন স্টোক হইছে। কিছু মেডিসিন লিখে দিয়ে বললেন বাসায় নিয়ে যান। আমি ডাক্তারকে বললাম আজও তাকে বাসায় নিয়ে যেতে বলছেন। তার অবস্থা কত খারাপ হলে আপনারা তাকে ভর্তি রাখবেন? তিনি বল্লেন আমরা স্টোক করা অচেতন রোগীকে ফিরিয়ে দেই আর আপনার বাবাতো চেয়ে আছেন, ব্যায়াম দেখিয়ে দিচ্ছি আর মেডিসিন গুলো খাওয়ান। এক সপ্তাহ পর আসেন। আমি আর সময় নষ্ট না করে নিয়ে গেলাম সরোয়ারদি হাসপাতালে। সেখানকার ডাক্তার সিটি স্ক্যান দেখে বললেন দুটি রিপোর্টেই স্টোক আছে, এই রোগীকে তারা কিভাবে ভর্তি রাখেনা। এখানে ভর্তি নেন। তিন দিন রাখার পর তার অবস্থার পরিবর্তন না হওয়ায় তাকে এভার কেয়ার হস্পিটালে নিয়ে যাই। সেখানকার চিকিৎসা পেয়ে তিনি কিছুটা সুস্থ হন। ১১ দিন রাখার পর তাকে রিলিজ দিয়ে দেন। আলহামদুলিল্লাহ এখন বাবা অনেক খানি সুস্থ
এই ইনজেকশন টা আমার বাবাকে আমারা সাড়ে চার ঘন্টার আগেই দিয়েছিলাম ও গত ১- ৫- ২০২৪ সালে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট নিউরো সাইন্স ও হাসপাতালে দিছিলাম। এবং আমাদের থেকে ৫০ হাজার টাকার কথা বলছিল পরের ১০ হাজার টাকা ডিসকাউন্ট দিয়ে আমাদের থেকে ৪০ হাজার টাকার নিয়েছে এবং ক্যাশ মেমো আমাদের পেমেন্ট করছে। কিন্তু আপনারা বলতিছেন এটা ইনজেকশন টা ফ্রি। তা হলে কেমন করে এমন টা হলো।পরিশেষে আমার বাবা মারা গেছে। আমার বাবার জন্য সকলে দোয়া করবেন।
❤❤স্যার ঠিক আছে আপনার কথাটা ভালো লাগলো শুনে প্রত্যেকটা রোগের জন্য আলাদা একটা রাস্তা হলে ভালো হতো এবং একটা করি আমি বলেছি প্রত্যেকটা থামি সরকারিভাবে তাহলে অনেক ভালো হতো
নিউরোসাইন্স হসপিটাল এ পৌঁছাতেই লাগে 6 ঘন্টা আমার মনে হয় প্রতিটা জেলায় জেলায় হসপিটালে এই ইনজেকশন রাখা উচিত এবং বাধ্যতামূলক রাখতে হবে এটা আমাদের জোর দাবি
কিন্তু আমাদের দেশে তো এডমিশন নেওয়া যায় না একটা হাসপাতালে 4 ঘণ্টার মধ্যে। খুবই দুঃখজনক। রাস্তার অবস্থা নাইবা বললাম। সবমিলিয়ে চিকিৎসা থাকলেও আমাদের পরিস্থিতি বা আর্থিক সঙ্গতি নাই তাই অনুরোধ থাকবে এই ইনজেকশন সরকারিভাবে সব হাসপাতালে দেওয়া হোক।
আমার মা ২৫/০২/২৪ তারিখ স্টক করেন আমি ৩ ঘন্টা আগে নিউরো সাইন্স নিয়ে যাই ডাক্তার বলে ইনজেকশন দিতে হবে ৫০০০০ টাকা দাম আমি দিতে বলি উনি কি দিছেন কিনা জানি না আমাদের দেখাইয়া দেয় নাই পরে অনেক পরিক্ষা দেই করাই ২৮০০০ টাকা লাগে সব করাইতে ০২/০৩/২০২৪ তারিখ বলে আপনার মা সুস্থ বাসায় নিয়ে যান সেবা করেন আসতে কথা বলবে কিন্তু বাসায় আনি ০৩/০৩/২০২৪ মারা যায়। এই ইঞ্জেক্সশন সবাই ভাল হয় না😭😭
আমার মা ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্ট্রোক করার আধাঘন্টা পরে থেকেই ছিলো। কিন্তু চিকিৎসার অভাবে তিনঘন্টা পরে মারা যায়। মা বারবার বলছিল আমার স্কোক হয়েছে তবুও কোনো ডক্টর কেউ একটুও সাহায্য করেনি। তখন যদি এই এল্টিপ্লেস ডোজটির নাম জানতাম, তবে আজ মা আমার পাশে থাকতো।
এই ইনজেকশনটি দেশের প্রতিটি জেনারেল হাসপাতালে দেয়া হোক। 💙💙
এতো সহজ না। এটা দেবার আগে সিউর হতে হবে সে আসলেই স্ট্রোক করেছে কিনা। করলে সেটা রক্তনালী ছিঁড়ে গিয়ে স্ট্রোক করেছে, নাকি বন্ধ হয়ে স্ট্রোক করেছে। কারণ রক্তনালী ছিড়ে গিয়ে স্ট্রোক করলে তখন ইনজেকশন দিলে রোগী সাথে সাথে মারা যাবার আশঙ্কা থাকে। সেটা জানার জন্য সিটিস্ক্যান লাগবে। সিটিস্ক্যান করার জন্য টেকনিশিয়ান লাগবে। একজন রেডিওলজিস্ট লাগবে। ইনজেকশন দেবার জন্য নিউরোলজিস্ট লাগবে। এই ইনজেকশন মাংসে দেয়া হয় না। ইনজেকশন দেবার সাথে সাথে অনেক সাইড ইফেক্ট হতে পারে। আর এক একটা ইনজেকশনের দাম ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা।
Right
দেশের সকল সদর হাসপাতালে এই ইনজেকশন ছড়িয়ে দেওয়া হোক সরকারি ভাবে।
রাইট
সঠিক কতা
Agreed
কথাটা ঠিক না,সঠিক পরীক্ষা আগে জরুরি যা থানা বা জেলা পর্যায় এখনো আসেনি।
@@ashiqullah2244 ভাই একটা জেলায় একটাই সদর হাসপাতাল থাকে,প্রতিটি জেলার সদর হাসপাতালের সক্ষমতা নিশ্চয়ই আছে একটা স্ট্রোক ডায়াগনোসিস করার।
আল্লাহ সমস্ত ডাক্তারদের নেক হায়াত দান করুন আমীন
Amin
Amin...
আমিন🤲
সকল হাসপাতালে এই ইঞ্জেকশন সরকারি ভাবে সহজলভ্য করা উচিত। আমার বাবা আজ তিন বছর ধরে ভুগতেছে! 😥😥
আমার বাবা ৯ বছর ধরে ভাই।😢
@@taskingthevonu আল্লাহ! 😥😥
আমার মা এক বছর হল,ভাইয়া 😭😭😭
@@rahimhasan6152 😓😓
আমার বাবা ৬ বছর ধরে।
এই সেবা দানকারী সকল ডাক্তারের জন্য অনেক দোয়া ও ভালোবাসা , আল্লাহ তায়ালা তাদের কে উত্তম প্রতিদান দান করুন আমীন
Amin
সকল প্রাইভেট ও সরকারি হসপিটালে এই ইনজেকশন দেওয়া হোক, যারা দূরবর্তী জেলার তারা যেন এই সুবিধা পায়।
বাংলাদেশের দেশের সকল হাসপাতালে এই ইনজেকশন দেওয়া হোক
এই চিকিৎসা সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দেয়া হলে এত চাপ থাকবে না এক হাসপাতালে 😊
সব হাসপাতালে এই সুযোগ থাকুক। এর দামটা যেন সাধারণের নাগালে আনা যায়।
দেশের সব মেডিকেল,সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এই ইনজেকশনের ব্যবস্থা রাখা হোক।
আমাদের দেশের সব সদর হাসপাতালে এই ইনজেকশন দেয়া হোক এবং দক্ষ ডাক্তার রাখা হোক
দেশের সকল থানায় প্রতিটি হাসপাতালে এই ইনজেকশন দেওয়া হোক।
তাহলে অল্প সময়ে সবাই হাসপাতালে আসতে পারবে।
you have to have a dedicated place for that, we need trained nurses, paramedics, physicians, radiologists, and neurologists at hand. on the top of a roadway to reach the hospital.
আলহামদুলিল্লাহ মহান আল্লাহর অশেষ রহমত।আবিষ্কারকদের আল্লাহ আপনি নেক হায়াত করুন। ❤️🇧🇩❤️দেশের সকল সদর হাসপাতালে চাই।
আলহামদুলিল্লাহ, বাংলাদেশের চিকিৎসার প্রেক্ষাপটে ভালো খবর।
এই ইনজেকশন টি তাহলে সকল প্রাইভেট হস্পিটাল এ থাকা উচিত যাতে সবাই টাইম মত পায়। জ্যাম যট পেরিয়ে লক্ষন বুঝে ৪ঃ৩০ ঘন্টায় আসা প্রায় অসম্ভব। হাতের নাগালে রাখুন মানুষ সুস্থ ভাবে বাচার জন্য এগিয়ে আসুন।
ঠিক বলেছেন
এতো সহজ না। এটা দেবার আগে সিউর হতে হবে সে আসলেই স্ট্রোক করেছে কিনা। করলে সেটা রক্তনালী ছিঁড়ে গিয়ে স্ট্রোক করেছে, নাকি বন্ধ হয়ে স্ট্রোক করেছে। কারণ রক্তনালী ছিড়ে গিয়ে স্ট্রোক করলে তখন ইনজেকশন দিলে রোগী সাথে সাথে মারা যাবার আশঙ্কা থাকে। সেটা জানার জন্য সিটিস্ক্যান লাগবে। সিটিস্ক্যান করার জন্য টেকনিশিয়ান লাগবে। একজন রেডিওলজিস্ট লাগবে। ইনজেকশন দেবার জন্য নিউরোলজিস্ট লাগবে। এই ইনজেকশন মাংসে দেয়া হয় না। ইনজেকশন দেবার সাথে সাথে অনেক সাইড ইফেক্ট হতে পারে। আর এক একটা ইনজেকশনের দাম ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা।
সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দেওয়া হয় না কেন ইনজেকশন ঢাকার বাইরে থেকে আসতে অনেক টাইম লাগবে ওই সমস্ত রোগীরা কি করবে
যারা আগে স্টোক করেছে তাদের জন্য কিছু করা হোক সরকারি খরচে, যাতে করে তারা সুস্থ স্বাভাবিক ও শক্তিশালী জীবন কাঠাতে পারে।
এই সেবা পুরো বাংলাদেশে ছড়িয়ে দেওয়া হোক, বর্তমান আমাদের দেশে এমন রোগীর সংখ্যা অনেক, সঠিক চিকিৎসা না পাওয়ার কারণে অনেক মারা যায়, আমার বাবা কিছু দিন আগে মারা গেছেন আল্লাহ যেন আমার বাবার বেহেস্ত নসিব করেন আমিন।
আমিন ❤
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ এম্বুলেন্স এর জন্য আলাদা লেন হওয়ার তাওফীক দান করুন আমীন
এই ইনজেকশন প্রতিটি হাসপাতালের কাছে পৌছায় এই কামনা করছি ধন্যবাদ
এই ইনজেকশন সারা বাংলাদেশের সকল হাসপাতালে থাকার প্রয়োজন, এবং স্টোক সনাক্তকরণ ব্যবস্থা থাকার প্রয়োজন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আকুল আবেদন, এই ইনজেকশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ দেওয়া হোক,, বাংলাদেশের জনগণ মন খুলে দোয়া করবেন ইনশাআল্লাহ।
বাংলাদেশের সকল সদর হাসপাতালে এই ইনজেকশন ছড়িয়ে দেওয়া হোক সরকারি ভাবে । দেশের মানুষের অনেক বড় উপকার হবে ।
লোকটি ভাগ্যবান।
খুব ভালো একটি প্রতিবেদন।
এই চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যাপকভাবে প্রচলিত করা জরুরি
দেশের সব জায়গায় এই ইঞ্জেকশন এর ব্যবস্থা নেওয়া উচিৎ। তাহলে অনেক রুগির সুস্থ হতে পারবে।
আল্লাহ দয়া করে বাংলাদেশের সকল ডাক্তারদেরকে নেক হায়াত দান করুন আমীন
আলহামদুলিল্লাহ এই সুবিধা গুলো সব হসপিটালে রাখা হোক
মাসাআললাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভাল লাগলো সারা বাংলাদেশের ভিতর এই ইনজেকশন ছড়িয়ে দিয়া উচিত 🙏🙏🙏
এই ইনজেকশনের সংবাদ প্রতিটি ডাক্তারের কাছে থাকা দরকার
ইনজেকশন সারা বাংলাদেশে মেডিকেলে দেওয়া উচিত
প্রতিটি সদর হাসপাতালে এই ইনজেকশনটা অ্যাভেইলেবল করা হোক
এতো সহজ না। এটা দেবার আগে সিউর হতে হবে সে আসলেই স্ট্রোক করেছে কিনা। করলে সেটা রক্তনালী ছিঁড়ে গিয়ে স্ট্রোক করেছে, নাকি বন্ধ হয়ে স্ট্রোক করেছে। কারণ রক্তনালী ছিড়ে গিয়ে স্ট্রোক করলে তখন ইনজেকশন দিলে রোগী সাথে সাথে মারা যাবার আশঙ্কা থাকে। সেটা জানার জন্য সিটিস্ক্যান লাগবে। সিটিস্ক্যান করার জন্য টেকনিশিয়ান লাগবে। একজন রেডিওলজিস্ট লাগবে। ইনজেকশন দেবার জন্য নিউরোলজিস্ট লাগবে। এই ইনজেকশন মাংসে দেয়া হয় না। ইনজেকশন দেবার সাথে সাথে অনেক সাইড ইফেক্ট হতে পারে। আর এক একটা ইনজেকশনের দাম ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা।
এই ইনজেকশন বিভাগীয় সদর হাসপাতালে রাখা উচিত বলে আমি মনে করি।
দেশের প্রতিটি জেলায় সদর হাসপাতালে এবং প্রতিটি উপজেলায় এই ইনজেকশন রাখার ব্যবস্থা করুন। তাহলে যথাসময়ে সবাই এই ইনজেকশন নিতে পারবে।
এতো সহজ না। এটা দেবার আগে সিউর হতে হবে সে আসলেই স্ট্রোক করেছে কিনা। করলে সেটা রক্তনালী ছিঁড়ে গিয়ে স্ট্রোক করেছে, নাকি বন্ধ হয়ে স্ট্রোক করেছে। কারণ রক্তনালী ছিড়ে গিয়ে স্ট্রোক করলে তখন ইনজেকশন দিলে রোগী সাথে সাথে মারা যাবার আশঙ্কা থাকে। সেটা জানার জন্য সিটিস্ক্যান লাগবে। সিটিস্ক্যান করার জন্য টেকনিশিয়ান লাগবে। একজন রেডিওলজিস্ট লাগবে। ইনজেকশন দেবার জন্য নিউরোলজিস্ট লাগবে। এই ইনজেকশন মাংসে দেয়া হয় না। ইনজেকশন দেবার সাথে সাথে অনেক সাইড ইফেক্ট হতে পারে। আর এক একটা ইনজেকশনের দাম ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা।
আমি আমার জীবন থেকে আমার বাবাকে হারিয়েছি এই স্টোকের কারণে। স্যার এমনভাবে স্টোকের রোগীকে চিকিৎসা দেন যেন কোন মেয়ের বুক খালি না হয় একটা মেয়ে বুঝতে পারে যখন তার পৃথিবীতে বাবার নাম শব্দটা হারিয়ে যায়।
ষ্টোক এর এই চিকিৎসা জনগণের কাছে ভালো করে প্রচার করা দরকার।আর এই চিকিৎসা সেবা যেন সাধারণ মানুষের কাছে সহজলভ্য ও প্রতিটি এলাকায় পাওয়া যায় , সরকারীভাবে তার ব্যবস্থা করা উচিত।
জি আমার মতে
আলাদাভাবে একটা রোড হোক রোগীদের জন্য হাসপাতালে নেওয়ার জন্য
ইনশাল্লাহ এতে অনেক মানুষ মৃত্যুর থেকে রক্ষা পাবে বাকিটা আল্লাহর হাতে
আল্লাহ তুমি সবাইকে সুস্থ রাখ,আমিন।
দেশের জেলার বড় হাসপাতাল গুলোতে এই চিকিৎসা ব্যবস্থা করা হোক।সভাস্থ বিভাগ এর নিকট অনুরোধ রইলো।
ধন্যবাদ বিজ্ঞানীদের❤❤
এই খবরগুলো দেখলে আমার কাছে মনে হয় যেন একদিন আমাদের দেশ উন্নত সব দেশকে ছাড়িয়ে যাবে
আমার বাবা ৬ বছর ধরে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে বিছানায় পড়ে আছে। তার এক হাত এক পা অচল। তিনিও নিউরোসাইন্সে ভর্তি ছিলেন। আমি আমার শত্রুরও এরকম রোগ চাই না। একমাত্র ভুক্তভোগী পরিবারই জানে এর কষ্ট কতটা। এই দুনিয়াতে আল্লাহর সবচেয়ে বড় নেয়ামত সুস্থতা।
এখন কি সুস্থ হইয়েছে
@@mdnadimvuiya3178 না
আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের কে আল্লাহ কবুল করক আমিন
এই ইনজেকশনের দাম ৫০,০০০ Radient pharma.
আল্লাহ আপনি সবাইকে হেফাজত করুন আমিন
Aj 2 December.. Amadr bashay guard raat 3 ty strock koreche then instant amr husband Hrithrog Institute te niye gese..r oi khane onake ei injection ta free te dise..Allah er rohmot e uni akhn onk tai shustho❤️
সকল সরকারী হাসপাতালে এই ইনজেকশন থাকা জরুরি।
দাম অনেক
হাসাইলেন ভাই,সাড়ে ৪ ঘন্টা শুধু ঢাকা শহরে জ্যামের মধ্য চলে যায় কিন্তু এরকম সোনার হরিন ইনজেকশন কেন নিউরোসায়েন্স একা নিয়ে বসে আছে। বাংলাদেশের সমস্ত হাসপাতালে এ ব্যাবস্থা রাখা হউক।
এটি বিভিন্ন জেলা হাসপাতালগুলোতে মজুত রাখার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
এই ইনজেকশন দেওয়ার ব্যবস্তা করা হকো প্রতিটি হাসপাতালে 💖
আল্লাহ উত্তম শেফা দানকারী।
আমি আমার নানুকে রাতের ৩টার দিকে নিউরোসাইন্স হাস্পাতালে নিয়ে যাওয়ার পর, সিটি স্ক্যান করায় । তারপর বলে ছোট খাট স্ট্রোক করেছে। আগামীকাল সকালে নিয়ে এসে পরীক্ষা করার পর তার পরদিন আবার ডাক্তার দেখাবেন। তাদের মধ্যে সিরিয়েসনেস ছিল না। পরদিন যখন প্রাইভেট ভাবে ডাক্তার দেখানো হয় তখন ডাক্তার নিজেই অবাক হয়ে বলতেছে এই রোগীকে কেন ভর্তি করানো হয় নাই। ওনাকে এখনই ভর্তি করানোর ব্যবস্থা করেন। আমরা সাথে সাথে প্রাইভেট মেডিকেলে ভর্তি করাই। এরই মধ্যে নানু আবার স্ট্রোক করে। এখন নানু আগের চেয়ে ভালোর দিকে। কিন্তু নিউরোসাইন্স তাদের দ্বায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করে নাই। এটা খুবই দুঃখজনক।
আল্লাহ এই ধরনের ব্যবস্থা ভালো একটা উদ্যোগ যারা নিয়েছেন এবং কার্যকর করতে পেরেছেন সফলতা পেয়েছেন তাদেরকে আল্লাহ হেফাজত করুন সুস্থ সাফল্য থাকার তৌফিক দান করুন এবং যারা এই ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং আমার আকুল আবেদন দেশের সকল সদর হাসপাতালে বড় ছোট সকল হাসপাতলে যাতে এই ইনজেকশন রাখার ব্যবস্থা করে দেওয়া হোক।
সারা দেশে এই সুবিধা চালু করা প্রয়োজন।
অনেক জেলা থেকে ঢাকায় আসতেই ১০/১২ ঘন্টা লাগে। আবার ঢাকার জ্যামে আটকা পড়লে ঢাকার ভেতরেও গাড়িতে ৪/৫ ঘন্টা চলে যেতে পারে।
আলহামদুলিল্লাহ ভালো
আলহামদুলিল্লাহ
বাংলাদেশের সকল হাসপাতালে এই ঔষধ পাঠানো হোক,,এক হাসপাতালের সম্পূর্ণ বাংলাদেশ নির্ভর করতে পারে না,,
সারা বাংলাদেশে প্রতিটা হসপিটালে দেওয়ার বিশেষ ভাবে অনুরোধ রইলো।
খুব ভালো খবর।👍
রিপোর্ট, এডমিন ভাইদের একটা পরামর্শ
এখানে যেহেতু একটি হসপিটাল কে আপনারা রিপ্রেজেন্ট করেছেন আরো ভালো হতো যদি হস পিটালের ঠিকানা সহ বলে দিতেন।। যেন মানুষ সহজেই জেতে পারে।।
জেলা শহর থেকে ৪.৩০ ঘন্টার মধ্যে ঢাকা যাওয়া সম্ভব না। তাই এই ইনজেকশনটি অন্তত সরকারি জেলা সদর হসপিটালে Available করা হোক। কারণ টাকার চেয়ে জীবনের মূল্য বেশি
এই অতীব গুরুত্বপূর্ণ ইনজেকশনটি দেশের প্রতিটি হাসপাতালে চিকিৎসা র জন্য দেয়া হলে অনেক রোগী উপকৃত হবে। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
আল্লাহ আপনি সহায়ক হোন
তাহলে এই ইনজেকশনটা বাংলাদেশের প্রত্যেকটা সদর হাসপাতালে দেয়া উচিত
Wow! It's incredible what science can reveal!❤
বাংলাদেশের প্রতিটি মেডিকেলকলেজে এই ইনজেকশন সরবরাহ করতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানানো যাচ্ছে
খুবই ভাল লাগলো এই সংবাদটি।
ভাই সারে চার ঘন্টা যেতে পারে খুব কম রোগী।কিন্তুু নিরো বিভাগ জেলায় জেলায় প্রতিষ্ঠা করার দরকার।
সুস্থতা হচ্ছে আল্লাহর দেয়া অসেস নিয়ামত আমিন
অসুস্থতাও আল্লাহর নিয়ামত।।।।রাজ
এই ইনজেকশন সকল জেলায় দেওয়া দরকার তাহলে দেশের সকলে উপকৃত হবে।
আমার বাবা এবছর জুলাই মাসে ব্রেইন স্টোক করে। সেইদিন বাবা হাটতে যেয়ে বাম দিকে ব্যালেন্স হারিয়ে ফেলছিলেন, বাম পায়ে দাড়ানোর শক্তি পাচ্ছিলেন্না। আর মুখ বেকিয়ে কথা বলছিলেন। স্টোক করছে এটা ভেবে ২ ঘন্টার মাথায় তাকে এই হসপিটালে নিয়ে যাই, সেখানে সিটি স্ক্যান করাই। রিপোর্ট দেখে ডাক্তার বলেন তিনি কোন স্টোক করেন নাই, বাসায় নিয়ে যান, হাই প্রেসার থেকে এমনটা হয়েছে। আমারা তাকে বাসায় নিয়ে আসি। পরের দিন সকালে তিনি তার পুরো শরির নড়াতে পারেছেনা। জান আছে কিন্তু শরিরে কোন মুভমেন্ট নাই। সংগে সংগে তাকে আবার নিউরোসাইন্স এ নিয়ে আসলাম। গতকাল এনে ছিলাম হুইল চেয়ারে বসিয়ে আজকে নিয়ে আসলাম স্টেচারে শুয়িয়ে। আবার সিটি স্ক্যান করালাম। এবার ডাক্তার বললেন স্টোক হইছে। কিছু মেডিসিন লিখে দিয়ে বললেন বাসায় নিয়ে যান। আমি ডাক্তারকে বললাম আজও তাকে বাসায় নিয়ে যেতে বলছেন। তার অবস্থা কত খারাপ হলে আপনারা তাকে ভর্তি রাখবেন? তিনি বল্লেন আমরা স্টোক করা অচেতন রোগীকে ফিরিয়ে দেই আর আপনার বাবাতো চেয়ে আছেন, ব্যায়াম দেখিয়ে দিচ্ছি আর মেডিসিন গুলো খাওয়ান। এক সপ্তাহ পর আসেন।
আমি আর সময় নষ্ট না করে নিয়ে গেলাম সরোয়ারদি হাসপাতালে। সেখানকার ডাক্তার সিটি স্ক্যান দেখে বললেন দুটি রিপোর্টেই স্টোক আছে, এই রোগীকে তারা কিভাবে ভর্তি রাখেনা। এখানে ভর্তি নেন। তিন দিন রাখার পর তার অবস্থার পরিবর্তন না হওয়ায় তাকে এভার কেয়ার হস্পিটালে নিয়ে যাই। সেখানকার চিকিৎসা পেয়ে তিনি কিছুটা সুস্থ হন। ১১ দিন রাখার পর তাকে রিলিজ দিয়ে দেন। আলহামদুলিল্লাহ এখন বাবা অনেক খানি সুস্থ
হাটা চলা করতে পারে?
@@abutayeb396 পারে
প্রতিটি জেলা হাসপাতালে এই চিকিৎসা ব্যাবস্থা রাখা দরকার
ভালো সংবাদ
মাশা আল্লাহ বেলায়েত হোসেন স্যার খুব সুন্দর লাগছে
এই ইনজেকশন টা আমার বাবাকে আমারা সাড়ে চার ঘন্টার আগেই দিয়েছিলাম ও গত ১- ৫- ২০২৪ সালে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট নিউরো সাইন্স ও হাসপাতালে দিছিলাম। এবং আমাদের থেকে ৫০ হাজার টাকার কথা বলছিল পরের ১০ হাজার টাকা ডিসকাউন্ট দিয়ে আমাদের থেকে ৪০ হাজার টাকার নিয়েছে এবং ক্যাশ মেমো আমাদের পেমেন্ট করছে। কিন্তু আপনারা বলতিছেন এটা ইনজেকশন টা ফ্রি। তা হলে কেমন করে এমন টা হলো।পরিশেষে আমার বাবা মারা গেছে। আমার বাবার জন্য সকলে দোয়া করবেন।
এই অতি প্রয়োজনীয় মানুষের জীবন বিপন্ন এর হাত থেকে রক্ষা করতে ইনজেকশন টি সদর হাসপাতালে ও উপজেলা হাসপাতালে সরবরাহ করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি
এটা সকল সদর হাসপাতালে রাখল জোর দাবি জনগনের আমিন 🤲🤲🤲
❤❤স্যার ঠিক আছে আপনার কথাটা ভালো লাগলো শুনে প্রত্যেকটা রোগের জন্য আলাদা একটা রাস্তা হলে ভালো হতো এবং একটা করি আমি বলেছি প্রত্যেকটা থামি সরকারিভাবে তাহলে অনেক ভালো হতো
I request to government please give this injection every Hospital minimum quantity
ভালোবাসার আরেক নাম শ্যামলী নিউরো সাইন্স মেডিকেল।❤❤
ভাই দেশের সকল হাসপাতালে এই বেবছতা করা উচিত আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন আমীন 😂😂😂😂😂
এই ইনজেকশনটি প্রতিটি ডাক্তারের কাছে এবং দোকানে থাকা উচিত
What a optimistic development, hope no people get to suffer the sad consequences of stroke.
প্রতেক জেলা, উপজেলার হাসপাতালগিলোতে ইনজেকশনটি সহজলভ্ভ করার বিশেষ অনুরোদ করছি।
সকল হাসপাতালে দয়া করে এই ইনজেকশন দেওয়া হোক
দেশের প্রত্যেক জেলা হাসপাতালে এই ইনজেকশন জরুরী ভিত্তিতে সরবরাহের ব্যবস্হা করার জোর দাবী করছি।
একদিকে যেমন অনেকে দেরি করে রুগি নিয়ে যায়,আরেকদিক হচ্ছে আমাদের চিকিৎসক চিকিৎসা দিতে দিতে অনেক দেরি করেন।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
সকল হাসপাতালে এই চিকিৎসা চালু হওয়া অতি জরুরী
নিউরোসাইন্স হসপিটাল এ পৌঁছাতেই লাগে 6 ঘন্টা আমার মনে হয় প্রতিটা জেলায় জেলায় হসপিটালে এই ইনজেকশন রাখা উচিত এবং বাধ্যতামূলক রাখতে হবে এটা আমাদের জোর দাবি
কিন্তু আমাদের দেশে তো এডমিশন নেওয়া যায় না একটা হাসপাতালে 4 ঘণ্টার মধ্যে। খুবই দুঃখজনক। রাস্তার অবস্থা নাইবা বললাম। সবমিলিয়ে চিকিৎসা থাকলেও আমাদের পরিস্থিতি বা আর্থিক সঙ্গতি নাই তাই অনুরোধ থাকবে এই ইনজেকশন সরকারিভাবে সব হাসপাতালে দেওয়া হোক।
সকল জেলা হাসপাতালে এই ঔষদটি দেওয়া উচিত।
পদ্দা সেতু আর না করে এই ঔষধ টা জেলায় জেলায় ছড়িয়ে দেখা হোক আকুল আবেদন শেখ হাসিনার কাছে
ঠিক
Alamin
স্যার এই ইনজেকশন টা প্রত্যেক জেলায় পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হইল
প্রিয় বন্ধু, প্রিয় মুজাহিদ ভাই,মিস ইউ।বহুদিন পর দেখলাম।
দেশের প্রতেক বিভাগ এবং জেলা হাসপাতালে পৌঁছানোর ব্যাবস্থা করুন
বাজারে সহজলভ্য করা হোক।।স্বাস্থ্যমন্ত্রী মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সাংবাদিক ভাই।।।
সুবহানাল্লাহ
দেশের সকল উপজেলা হাসপাতালে এই ইনজেকশন দেওয়া হোক।
আমার মা ২৫/০২/২৪ তারিখ স্টক করেন আমি ৩ ঘন্টা আগে নিউরো সাইন্স নিয়ে যাই ডাক্তার বলে ইনজেকশন দিতে হবে ৫০০০০ টাকা দাম আমি দিতে বলি উনি কি দিছেন কিনা জানি না আমাদের দেখাইয়া দেয় নাই
পরে অনেক পরিক্ষা দেই করাই ২৮০০০ টাকা লাগে সব করাইতে ০২/০৩/২০২৪ তারিখ বলে আপনার মা সুস্থ বাসায় নিয়ে যান সেবা করেন আসতে কথা বলবে কিন্তু বাসায় আনি ০৩/০৩/২০২৪ মারা যায়। এই ইঞ্জেক্সশন সবাই ভাল হয় না😭😭
আমার মা ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্ট্রোক করার আধাঘন্টা পরে থেকেই ছিলো। কিন্তু চিকিৎসার অভাবে তিনঘন্টা পরে মারা যায়। মা বারবার বলছিল আমার স্কোক হয়েছে তবুও কোনো ডক্টর কেউ একটুও সাহায্য করেনি। তখন যদি এই এল্টিপ্লেস ডোজটির নাম জানতাম, তবে আজ মা আমার পাশে থাকতো।
বিভাগীয় পর্যায়ে এই সেবা পৌঁছানো গেলে দেশের লাখো মানুষের জীবনের গল্পটা হয়তো অন্যরকম হতে পারে।
দেশের সকল সদর হাসপাতালে এই ইনজেকসন রাকা উচিত।