সত্য ঘটনা জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য,সময় টিভিকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এ দেশ স্বাধীন হয়েছে। তার তুলনা কারো সাথে হয়না। হতভাগা জাতি আর কোনদিন হয়তো এমন নেতা পাবে না। দুঃখ হয় এই জন্য যে এ দেশের কিছু মানুষ আজো তাদের নিজেদের ভুল বুঝতে পারলো না।
@@mhmahabub4864 আপনি যদি সামান্যতম নীতিবান ন্যায়পরায়ন হন তাহলে বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক দলকে সাপোর্ট করবেন না সেটাও আওয়ামীলীগ অথবা বিএনপি। একটা বঙ্গবন্ধু থাকলে হয়তো বা আজকে আপনাদের সোনার বাংলায় কোনদিন প্রতিষ্ঠিত হতো না। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পিছনে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা অপরিসীম। ইতিহাস থেকে বেশি বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে আমার বাবার মুখে শুনেছি।
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন। রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে। মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন। জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
"দৃশ্যপট"- প্রতিবারের মতোই এবারের বিষয়টির উপস্থাপনও অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী ছিলো! এ দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে মর্মস্পর্শী ঘটনার সত্য প্রতিবেদনটির জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে অন্তর থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই! এ ঘাতকদের আমেরিকার নিউজ চ্যানেলে দেয়া ইন্টারভিউ এর কিছু উল্লেখযোগ্য অংশ আমিও একবার একটি প্রতিবেদন থেকে দেখেছিলাম! "বিচার সঠিক ও স্বচ্ছভাবে করতে হলে সংশ্লিষ্ট বিচারককে বাদী - বিবাদীর বক্তব্য, স্বাক্ষ্য প্রমান যাচাই , যৌক্তিকতার তুলনা করে তবেই রায় দিতে হয়! এ দেশের বিতর্কিত করে ফেলা অনেক ইতিহাসের মতো এ ঘটনাটিকেও সেভাবে না দেখে আসুন, আমরা সাধারন মানুষরা এই ইতিহাসের সত্য মিথ্যার প্রতিটা পৃষ্ঠা পূঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে যাচাই করে দেখি! কারণ, আজ এ কষ্টটা আমাদের প্রানপ্রিয় মাতৃভূমির বুকে "আর কখনোই না শুকাতে পারা" একটা দগদগে ক্ষত হয়ে টিকে থেকে গেছে!!
যারা যখন যে অবস্থায় থেকে খুশি তারা সর্বদাই খুশি , সন্তুষ্ট আর যারা বেজার , অন্যের উপর আক্রমণ, নাখোশ তাদের চোখে ,মুখে ,মনে কখনো সন্তুষ্ট হবে না । বাস্তবতা হলো যারা জিয়া হত্যায় বলে --- খুনির বিচার সৃষ্টিকর্তা এভাবেই করে , তারা একবারও চিন্তা করে না যে মুজিব স্বপরিবারে এভাবে কেনো খুন হলো ? আর ভারতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী রাজিব গান্ধীর হত্যাকারীদের আজ থেকে বহু বছর আগেই তার ছেলে মেয়ে ক্ষমা করে দিয়েছিলো ---- তাই তারা যখন যেখানে যে অবস্থায় আছে তাতেই সন্তুষ্ট । আর ভারত উন্নয়নে কিন্তু পিছিয়েও নেই । যতো গন্ডগোল আর শত্রু আওয়ামীলিগে । কারন তারা শত্রু বানিয়ে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা করে শত্রু নিধন নয় শত্রু পয়দা করে যাচ্ছে । আর আমরা তাতে হাওয়া দিচ্ছি বলেই আমরাও সেই গর্তে পরে গেছি ।
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন। রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে। মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন। জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
আপনি এক সাহসি বীর।আপনার উপস্থাপনা আমি অনেক দিন ধরেই দেখি।সত্যের সন্ধানে আপনাকে বিভিন্ন সময় দেখেছি। জাযাকাল্লাহ 🎉🎉❤এ অন্ধ জাতি বুজলনা কাকে হারালো আর কারা ছিল এই দ্বিতীয় বাংলার মীরজাফর।
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন। রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে। মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন। জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
ইনশাআল্লাহ এই প্রস্তাব যদি বাস্তবায়ন হয় খুব তাড়াতাড়ি বাংলাদেশ সত্যিকার শান্তি এবং অগ্রগতির দিকে এগিয়ে যাবে। এ পর্যন্ত প্রায় হাজারখানে কমেন্ট পড়েছে, তার ১০০% টি এই প্রস্তাবের পক্ষে।
@@lslamicstory7208 এখন তো দেশে দুদলিয় রাজনীতির খেলা। কেহ ভাল করলেও বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা করে।ভাল মন্দের বিচার করে না। তবে শেখ হাসিনা কিন্ত জনগণের উন্নয়নের জন্য অনেক কাজ ই করেছেন।
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন। রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে। মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন। জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন। রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে। মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন। জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
@@kabborat জিয়ার খুনিরা বঙ্গবন্ধুর খুনিদের মতো সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ নিতে পারে নাই বরং খুন করেই তাদের কে সেনাবাহিনীর কাছ থেকে পালাইতে হইসে. সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ নিলে ২০ জন লোক ও খুঁজে পাওয়া যেত না. আর কিসের বিশ লক্ষ? বিশ লক্ষ মানুষ বোঝেন? ইউরোপে বহু শহরে বিশ লক্ষ লোক খুঁজে পাওয়া যায় না. বঙ্গবন্ধু কে নিয়ে যাই সমালোচনা করেন সেই বিতর্কে যাবো না. তবে এতো বড়ো একটা পার্টির প্রেসিডেন্ট মারা গেলো আর তার জানাজায় একদম লোক হবে না কেন, এইটা কমন সেন্স খাটায় চিন্তা করেন. খুনিরা সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিসিলো পুরাপুরি, এমন কি সেনাবাহিনীর সিনিয়র কমান্ড কে পর্যন্ত পরবর্তী কয়েক মাস তারা গুনেই নাই. সেখানে নিরস্ত্র সাধারণ দলীয় কর্মী বা জনগণ সেনাবাহিনীর অস্ত্র ডিঙিয়ে জানাজায় যাবে এটা ভাবেন কিভাবে?
❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩 দোয়া করি যেন মহান আল্লাহ বংগবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বেহেশত দান করুন, আমিন। রাজনীতি যার যার, বাংলাদেশ এবং বংগবন্ধু সবার। আমেরিকা কখনো অন্য দেশে গনতন্ত্র আর মানবাধিকার নিয়ে চিন্তা করে না, আমেরিকা এই দুই জিনিসকে হাতের তাস হিসেবে সুবিধাজনক সময়ে নিজেদের পছন্দের সরকার গঠনের জন্য তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করে। ১৯৫৩ সনে নিজেদের পছন্দ হয়নি বলে আমেরিকা এবং ব্রিটিশ সরকার ইরানের প্রথম গনতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ মোসাদ্দেগকে ক্ষমতাচুত করে যা কয়েক বছর আগে স্বয়ং যুক্তরাষ্ট্র স্বীকার করেছে। এই কাজটি তারা করেছে টাকা দিয়ে ইরানের কিছু সাংবাদিক, সামরিক - বেসামরিক আমলা এবং কিছু বিত্তবান লোকজন হাত করে কৃত্তিম গণঅসন্তোষ ঘটিয়ে। ২০০৫ সনে ইউক্রেনে অরেঞ্জ রেভুলেশনে মদদ দিয়েছে এই পশ্চিমারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে তাদের পছন্দের সরকার গঠনের জন্য এবং এক পর্যায়ে তারা ভাড় অভিনেতা জেলেনষ্কিকে ক্ষমতায় আনতে সক্ষম হয়। হাওয়াইতে প্রথমে একদল সেনা সদস্যদের দিয়ে কু করে আমেরিকা প্রথমে তাদের পছন্দের সরকারকে ক্ষমতায় আনে এবং তার পর সেই সরকারের মাধ্যমে প্রস্তাব উঠায় যুক্তরাষ্ট্রের অংগরাজ্য হওয়ার। আজ হাওয়াই আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ তম অংগরাজ্য। দোয়া করি আল্লাহ যেন বাংলাদেশকে এই পশ্চিমা হায়না, ভারতীয় দাদাগিরি, এবং চাইনিজ চিকন বুদ্ধির চাপ সামলিয়ে মাথা উচু করে স্বাধীন ভাবে চলতে সাহায্য করেন, আমিন। জয় বাংলা, জয় বাংলাদেশ। ❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩 ,❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন। রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে। মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন। জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন। রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে। মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন। জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
আজ ১৫ই আগস্ট "নাজাত দিবস"। ১৯৭৫ সালের এই দিনে সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গড়ে ওঠা সংগঠন "সেনা পরিষদ" এর নেতৃত্বে একদল খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ঐতিহাসিক "আগস্ট বিপ্লব" সংগঠিত করে জাতিকে একদলীয় শাসনের কবল থেকে মুক্ত করেছিলো। আজকের এই দিনে সেই সব খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদেরকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি। ঐতিহাসিক "আগস্ট বিপ্লব" এর বীর সেনানীদের প্রতি রইলো আমার বিপ্লবী লাল সালাম।
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন। রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে। মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন। জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
যেমন- বিএনপি-জামাত রাজাকারের দল ইতিহাস পাল্টে দিয়েছিল। প্রাইমারির বইতে মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকায় জিয়ার নাম ছিল। কিন্তু শেখ মুজিবের নাম দেয়নি। রাজাকারের দল দেশের জন্য ভাল কিছু করতে পারে না। কিন্তু ক্ষতির পরিমাণ আসমান যমীন পরিমাণ।
ভালো থাকুক পরপারে আমাদের প্রাণের নেতা।উনি আজ বেচে থাকলে দেশটা উন্নত হয়ে যেত। এখন যারা আছে তারা উনার সম্মান বিক্রি করে খাচ্ছে। উনাকে হারিয়ে আমরা খাদের মধ্যে পড়ে গেছি।
@@abdullahalfoysal5707 ভাইজান, আসলে যার যার মতের বা বিশ্বাসের পক্ষে খবর হলে সেটাই সঠিক এবং নিরপেক্ষ মনে হয়, আর মতবাদের পক্ষে না হলেই সেটা বিকৃত বা অসত্য বা অর্ধ সত্য বলে মনে হয়...!!
@@rejurome5673 আমি কমপেয়ার করে পাইছি, আপনিও কমপেয়ার করে দেখবেন রাতে বলে একটা আর দিন বলে একটা,,,,, ভাইজান আমরা এদের থেকে সত্য এবং বিশ্বাসযোগ্য খবর আসা করি, কিন্তু এরা আমাদের কাছে প্রকাশ করে ধান্দাবজি করার খবর,,,,,,,,
@@arifrahman-js8juদেখেন না এক হাসিনা দেশ টারে কি করতেছে আল্লাহ জা করে ভালোর জন্যই করে হয়তো সে থাকলে আরও খারাপ হতো,,,দল কানা কথা বলবেন না কারন কিছু আওয়ামী লীগ বি এন পি আছে যারা দলকে ধর্ম মনে করে জার জন্য দল কানা কথা বলে
Usa jodi somoy tv biroddo mitha charer jonno mamla kore tokhon somoy tv palabe koi killing misson a khaleda jia keow jorito korlo kichudin por bolbe tarek rohman jorito
যেমন- বিএনপি-জামাত রাজাকারের দল ইতিহাস পাল্টে দিয়েছিল। প্রাইমারির বইতে মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকায় জিয়ার নাম ছিল। কিন্তু শেখ মুজিবের নাম দেয়নি। রাজাকারের দল দেশের জন্য ভাল কিছু করতে পারে না। কিন্তু ক্ষতির পরিমাণ আসমান যমীন পরিমাণ।
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন। রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে। মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন। জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
এই ব্যাপারগুলো আরেকটা ফরেন চ্যানেলেও দেখেছিলাম।তবে সেটা বাংলাদেশের যুদ্ধ পূর্ববর্তী, যুদ্ধ সময়কার ও যুদ্ধ পরবর্তী সময়কার সময়ে আমেরিকার ভূমিকা নিয়ে।সেখানে বিশ্লেষণ আরো বেশি ছিল।
✳বঙ্গবন্ধুর লাশ নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎❎❎ 🔮Part 2 ⤵️ ✔🔴বাকশালের মন্ত্রী সভা থেকে পদত্যাগকারী মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী রাষ্ট্রপতি মোশতাকের প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা হয়েছিলেন মন্ত্রীর সমমর্যাদায়। 🔴বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খুনি মোশতাকের সরকারের প্রতি সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে আনুগত্য প্রকাশ করতে খুব একটা দেরি হয়নি কে এম শফিউল্লাহর। ❎বিমানবাহিনী প্রধান এ কে খন্দকার ও নৌবাহিনী প্রধান এম এইচ খানকে নিয়ে প্রথম দিনেই মোশতাকের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন তিনি। পরে অবশ্য কয়েক দিনের মধ্যেই কে এম শফিউল্লাহ ও এ কে খন্দকারকে যথাক্রমে জিয়াউর রহমান ও এম জি তায়েবের কাছে সেনা ও বিমানবাহিনী প্রধানের পদ ছেড়ে দিতে হয়। এর কয়েক দিন পরই কে এম শফিউল্লাহ রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব নিয়ে চলে যান বিদেশে। জিয়া ও এরশাদ সরকারের পুরোটা সময় তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন। ✔সেই কে এম শফিউল্লাহ পরে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে ১৯৯৬ সালে এমপি নির্বাচিত হন। ❎প্রায় একইভাবে এ কে খন্দকারও বিদেশে বাংলাদেশের মিশনে দায়িত্ব নেন। প্রথমে অস্ট্রেলিয়া ও পরে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনের দায়িত্ব পালন করেন। ফিরে এসে এরশাদ সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কিছু দিন কাজ করে দায়িত্ব নেন পরিকল্পনামন্ত্রীর। পরে বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রথম মেয়াদের সরকারে পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পান এ কে খন্দকার। 🔴খন্দকার মোশতাক সরকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের পথ উন্মুক্ত করে দেন সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মহিউদ্দীন আহমদ বিশেষ দূত হয়ে। ✔বঙ্গবন্ধুর বিশেষ দূত বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৫ আগস্ট সংঘটিত হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহ আগে ৮ আগস্ট দেশে ফিরে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আরেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদউল্লাহর স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে প্রবর্তন হয়েছিল বাকশালব্যবস্থা। বাকশালব্যবস্থার অধীনে বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি হলে মোহাম্মদউল্লাহ মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে শপথ নেন। 👉১৫ আগস্টের পর মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হন মোহাম্মদউল্লাহ। 🔴মোশতাক সামরিক শাসন কায়েম করলেও জাতীয় সংসদ বহাল রেখেছিলেন। স্পিকার ছিলেন আবদুল মালেক উকিল। স্পিকার হওয়ার আগে ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি স্পিকার হিসেবে বিদেশে স্পিকারদের একটি সম্মেলনেও যোগ দেন। 🔴মোশতাকের পতনের পর ফণিভূষণ মজুমদার, আবদুল মান্নান, আবদুল মোমিন, সোহরাব হোসেন, অধ্যাপক ইউসুফ আলী, আবদুল মালেক উকিল, আসাদুজ্জামান খান আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মালেক উকিল আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন শেখ হাসিনা নেতৃত্বে আসার আগ পর্যন্ত। অধ্যাপক ইউসুফ আলী মোশতাকের পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলেন। পরে তিনি আওয়ামী লীগের (মিজান) সাধারণ সম্পাদক হন। পরে যোগ দেন জিয়ার মন্ত্রিসভায়। জিয়ার মৃত্যুর পর এরশাদেরও মন্ত্রী হন তিনি। ❎আগে বিভিন্ন সমাবেশে হাফপ্যান্ট পরা ছাত্রনেতাদের প্রায়শই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের সাথে সর্বহারা-জাসদ-কমিউনিস্ট পার্টি, ইনু-মতিয়া-মেনন ইত্যাদিদের সংযোগ নিয়ে গাল বড় করে লেকচার কপচাতে দেখা যেতো । ✳এখন আবার- জিয়াউর রহমান, বি এন পি, জামাত, হেফাজত ইত্যাদির নেটওয়ার্ক খোঁজে । ⚀🔴 অথচ জাতীর জন্য ভাগ্যের নির্মম ইতিহাস বঙ্গবন্ধু লাশ নিয়ে এই উল্লাসকারী ও তাদের বংশের লোকেরা নিজেদের হাতে লেগে থাকা থকথকে রক্তের দিকে তাদের কোন নজর নাই.. 👉⚀এক মোস্তাক চলে গেলেন পরপারে, যুগ যুগ ধরে লক্ষ মোস্তাক আওমীলীগের ঘরে ঘরে।
ধন্যবাদ সুন্দরভাবে বঙ্গবন্ধুর হত্যার ইতিহাস তুলে ধরার জন্য। আপনার উপস্থাপনা গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে ধন্যবাদ। কেউ বিশ্বাস করুক আর না করুক সত্য কোনদিন চাপা থাকে না এটাই তার প্রমান। ধন্যবাদ জানাই সময় টিভি কে সুন্দর একটি ইতিহাস সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য।
সঠিক ইতিহাস জাতির সামনে তুলে ধরায় আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনার হৃদয়গ্রাহী উপস্থাপন আমাদের মনকে নাড়িয়ে দিয়েছে, আপনি এগিয়ে যান।
বাংলাদেশে এমন একটা দেশ,যেখানে সরকার পাল্টে যাওয়ার সাথে সাথে ইতিহাস ও পাল্টে যায়
ঠিক
Etai to ismalik county er character.
Ekdom
মিডিয়াও পাল্টে যায়।
@@alittlecreator9517 Dur abal 😡😡
সত্য ঘটনা জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য,সময় টিভিকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এ দেশ স্বাধীন হয়েছে। তার তুলনা কারো সাথে হয়না। হতভাগা জাতি আর কোনদিন হয়তো এমন নেতা পাবে না। দুঃখ হয় এই জন্য যে এ দেশের কিছু মানুষ আজো তাদের নিজেদের ভুল বুঝতে পারলো না।
দৃশ্যপট সত্য গুলে কে সামনে নিয়ে আসার জন্য ধন্যবাদ জানাই জিয়া ছিলেন মাস্টার মাইন্ড
Right
আপনার এই প্রতিবেদনটি একটি ইতিহাস হয়ে থাকবে।
আমি কোনো রাজনীতি করিনা কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে মনে প্রাণে ভালোবাসি আল্লাহ তায়ালা উনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন আমীন।
তার সম্পকে ভালকরে জেনে কথা বলেন সে ছিল সৈরাচার শাসক
Same🥰
আমিন
আপনি নিশ্চয়ই বাংলা পড়তে পারেন,, ইতিহাস পড়বেন,, অন্ধ ভালোবাসা শুধু আল্লাহকে ভাসা যায়।
@@mhmahabub4864 আপনি যদি সামান্যতম নীতিবান ন্যায়পরায়ন হন তাহলে বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক দলকে সাপোর্ট করবেন না সেটাও আওয়ামীলীগ অথবা বিএনপি। একটা বঙ্গবন্ধু থাকলে হয়তো বা আজকে আপনাদের সোনার বাংলায় কোনদিন প্রতিষ্ঠিত হতো না। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পিছনে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা অপরিসীম। ইতিহাস থেকে বেশি বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে আমার বাবার মুখে শুনেছি।
এই হত্যার সাথে যারা জড়িত তাতের কাউকে ও ক্ষমা করা উচিত না,না,
আপনার প্রতিবেদন টি ঘটন মূলক ও সুন্দর ভাবে উপস্তাপনা অনেক সুন্দর হয়েছে আপনা কে ধন্যবাদ আমাদের কে জানানোর জন্য
ভাই তথ্য উপাত্ত ছাড়া সুন্দর করে গুছিয়ে তেল বাজি করলেই হইবে. আওয়ামী দালাল হিসেবে বিশ্বের কাছে এওয়ার্ড প্রাপ্ত চ্যানেলটি
সত্য চিরকাল সত্য হয়ে থাকবে।
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন।
রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে।
মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন।
জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
ধারাবাহিক ভাবে সত্য ঘটনা উৎঘাটন ও সম্প্রচার করার জন্য সময় টিভিকে ধন্যবাদ ।
ভারতের গোয়েন্দা ওনাকে আগেই সাবধান করে দিয়েছিল। কিন্তু উনি সবসময় বলতেন,"এদেশের মানুষ আমার ক্ষতি করবে না।" অবশেষে খেসারত দিতে হলো।
Hmmm etao ekdol Manus bolbe je bole nai Tara bole India naki Khun korche Amon comment o paichi Vai at esob dekhe amr lojja Chara kichui hoi na
ভাই আমরা মানুষ নামে নিমক হারাম ।কারন যে মানুষ টা দেসের জন্য এত কসট করেছেন আজ তাকেই মেরে ফেলছে ।আমরা জাতি হিসেবে কলংক
@@kbgorgroy183
লজ্জা কেনো ?
Amr comment ta valo kore polei bujhben
@@kbgorgroy183 age india amder real love krto bt ekn na😭😭
আল্লাহ তায়ালা কিন্তু সেই জিয়া কে আরো বেশি শাস্তি দিয়েছেন
রাইট
সময় টিভিকে অসংখ্য ধন্যবাদ জাতির সামনে সত্য এতো সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য।
ধন্যবাদ দৃশ্যপট কে ❤️❤️দেশের মানুষের সামনে সত্য তুলে ধরার জন্য।
Halar po Koy Ki 🤬
ধন্যবাদ জানাই সময় চ্যানেল কে ,
অতিবাস্তব তুলে ধরার জন্য ।
@@mdjabedhossain9887 চোপ সালা..😡😡😡😡তোরে রিপ্লাই দিতে বলছে কে সালা😡😡😡
@@limonlional4049 baincod tor ki
ওপারে আল্লাহ আপনাকে ভাল রাখুক হে মহান নেতা
আমিন ছুম্মা আমিন,,
"দৃশ্যপট"- প্রতিবারের মতোই এবারের বিষয়টির উপস্থাপনও অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী ছিলো! এ দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে মর্মস্পর্শী ঘটনার সত্য প্রতিবেদনটির জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে অন্তর থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই! এ ঘাতকদের আমেরিকার নিউজ চ্যানেলে দেয়া ইন্টারভিউ এর কিছু উল্লেখযোগ্য অংশ আমিও একবার একটি প্রতিবেদন থেকে দেখেছিলাম!
"বিচার সঠিক ও স্বচ্ছভাবে করতে হলে সংশ্লিষ্ট বিচারককে বাদী - বিবাদীর বক্তব্য, স্বাক্ষ্য প্রমান যাচাই , যৌক্তিকতার তুলনা করে তবেই রায় দিতে হয়! এ দেশের বিতর্কিত করে ফেলা অনেক ইতিহাসের মতো এ ঘটনাটিকেও সেভাবে না দেখে আসুন, আমরা সাধারন মানুষরা এই ইতিহাসের সত্য মিথ্যার প্রতিটা পৃষ্ঠা পূঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে যাচাই করে দেখি! কারণ, আজ এ কষ্টটা আমাদের প্রানপ্রিয় মাতৃভূমির বুকে "আর কখনোই না শুকাতে পারা" একটা দগদগে ক্ষত হয়ে টিকে থেকে গেছে!!
সঠিক
বাস্তব সত্য তুলে ধরার জন্য সময় টিভি কে অসংখ্য ধন্যবাদ,,
যারা যখন যে অবস্থায় থেকে খুশি
তারা সর্বদাই খুশি , সন্তুষ্ট
আর যারা বেজার , অন্যের উপর আক্রমণ, নাখোশ তাদের চোখে ,মুখে ,মনে কখনো সন্তুষ্ট হবে না ।
বাস্তবতা হলো যারা জিয়া হত্যায় বলে --- খুনির বিচার সৃষ্টিকর্তা এভাবেই করে ,
তারা একবারও চিন্তা করে না যে মুজিব স্বপরিবারে এভাবে কেনো খুন হলো ?
আর ভারতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী রাজিব গান্ধীর হত্যাকারীদের আজ থেকে বহু বছর আগেই তার ছেলে মেয়ে ক্ষমা করে দিয়েছিলো ---- তাই তারা যখন যেখানে যে অবস্থায় আছে তাতেই সন্তুষ্ট ।
আর ভারত উন্নয়নে কিন্তু পিছিয়েও নেই ।
যতো গন্ডগোল আর শত্রু আওয়ামীলিগে ।
কারন তারা শত্রু বানিয়ে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা করে শত্রু নিধন নয় শত্রু পয়দা করে যাচ্ছে ।
আর আমরা তাতে হাওয়া দিচ্ছি বলেই আমরাও সেই গর্তে পরে গেছি ।
আল্লাহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন,আমীন।
আমিন
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন।
রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে।
মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন।
জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
@@MoonBorn-v2b
আপনার কথায় একেবারে সত্ত্য ,
আপনার কথায় যুক্তি আছে ভাই ।
আপনি এক সাহসি বীর।আপনার উপস্থাপনা আমি অনেক দিন ধরেই দেখি।সত্যের সন্ধানে আপনাকে বিভিন্ন সময় দেখেছি। জাযাকাল্লাহ 🎉🎉❤এ অন্ধ জাতি বুজলনা কাকে হারালো আর কারা ছিল এই দ্বিতীয় বাংলার মীরজাফর।
🇧🇩💕💜😢
বঙ্গবন্ধুকে মনে প্রাণে ভালোবাসি আল্লাহ তায়ালা উনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন আমীন। ধন্যবাদ দৃশ্যপট কে ❤❤দেশের মানুষের সামনে সত্য তুলে ধরার জন্য।
আমিন
😂😂😂😂
@@mahfuzurrahman3261 magir sele tui
সঠিক ঘটনা তুলে ধরার জন্য
অসংখ্য ধন্যবাদ সময় টিভিকে।
দেরিতে হলেও সঠিক সংবাদ প্রতিবেদন দেওয়ায় ধন্যবাদ সময় টিভিকে।
সত্যি কারের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য সময় টিভি কে ধন্যবাদ
পরম করুণাময় আল্লাহ উনাকে চিরশান্তিতে রাখুক, আমিন ইয়া রাব্বাল আলামিন।
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন।
রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে।
মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন।
জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
Amin amin
আমিন ছুম্মা আমিন 💕🇧🇩🤲
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর সহ পরিবারকে জান্নাতবাসি করুক যারা শহীদ হয়েছে
🤲আমিন 🤲
বাংলাদেশ আমার একটি দেশ যে দেশে সরকার পাল্টানোর সাথে সাথে ইতিহাস পাল্টে যায় তবে আসল বীরদেরকে কেউ চিনলো না শেখ হাসিনার বঙ্গবন্ধু মায়েরে বাপ মায়ের
আমিন🤲
ইনশাআল্লাহ এই প্রস্তাব যদি বাস্তবায়ন হয় খুব তাড়াতাড়ি বাংলাদেশ সত্যিকার শান্তি এবং অগ্রগতির দিকে এগিয়ে যাবে।
এ পর্যন্ত প্রায় হাজারখানে কমেন্ট পড়েছে, তার ১০০% টি এই প্রস্তাবের পক্ষে।
😢😢😢 সত্যি আমি মরমহত আল্লাহ ভালো রাখুক ওপারের প্রিয় মানুষ গুলোকে
চমৎকার উপস্থাপনা
হাজারো পৃথিবীতে খুঁজলেও একজন মুজিব কেউ এনে দিতে পারবে না
বাংলাদেশের ইতিহাসে আর এমন নেতা জন্ম নিবে কিনা সন্দেহ। দেশের প্রতি ও গ্রামীণ জনগণের প্রতি অগাধ ভালবাসা ছিল এই নেতার
কেন সেখ হাসিনা আছে না
@@lslamicstory7208 এখন তো দেশে দুদলিয় রাজনীতির খেলা। কেহ ভাল করলেও বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা করে।ভাল মন্দের বিচার করে না। তবে শেখ হাসিনা কিন্ত জনগণের উন্নয়নের জন্য অনেক কাজ ই করেছেন।
Vodar bal
শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের একটা দেশ উপহার দিয়েছে
হে আল্লাহ এই মহান নেতাকে আপনি জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন
আমিন ছুম্মা আমিন 💜🇧🇩😢
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দুঃখজনক ঘটনা ।
ন্যাকারজনক ঘটনা...
সত্য কখনো চাপা থাকে না
আল্লাহ্তায়ালা
সর্ব কালের সর্বশেষ বাঙ্গালী বঙ্গবন্ধুকে মাগফিরাত ও জান্নাতের উচু মাকাম দান করুন।
অনেক ধন্যবাদ সময় টিভিকে ,,,,
রাইট
বঙ্গবন্ধু হত্যার ঘটনা শোনার পরে অঝোরে চোখের কোনে পানি চলে আসল।
❤❤
Kader
Kafer toy
Right
💕🇧🇩
ধন্যবাদ এত সুন্দর প্রামাণ্যচিত্রটি দেখানোর জন্য 👏
এখানে প্রমানটা কি দেখলি ভাই😂
এই কারণেই জিয়ার লাশ ও পাওয়া যায়নি। কথায় আছে যেমন করে তেমন ভরে।
Valo kore itihas jaina tarpor Kotha boliyen..mojib r sheik hasina je Indian pa chat tece kukur ER Moto
Absolutely right 👍
সবসময় সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। সার্থের লোভে প্রিয় জনেরাও ভিষণ ক্ষতি করতে পারে।
শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
বলদের 4 নম্বর বাচ্চা
Very informative and too much useful to keep the future generations abreast of this sadly horrible event.
ধন্যবাদ সাংবাদিক ভাইকে সঠিক ইতিহাস তুলেধরার জন্য
আল্লাহ তায়ালা আনহু শেখ মুজিবুর রহমানের স্ব পরিবারের সদস্যদের কে জান্নাতবাসী করুন আমীন
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন।
রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে।
মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন।
জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
ইনসাহআললাহ
হাসিনা ফেরা উনের
বংশধর ছিলেন
আরফেরাউনকখনও
জান্নাত নসিব হয়না
জনগনের রক্ত পিপাসুহাসিনা
@@anjanamduddinbaba5081 গাধা
@@tasrifahmed6668 khanki magir pola tui gadha. Arek jon re gali des keno
বলদ ইতিহাস জানেনা
Truth news, thanks
সাংবাদিক ভাইদের অসংখ্য ধন্যবাদ জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন।
রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে।
মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন।
জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
আমরা আমাদের দেশের ভালো একটা বন্ধু হারিয়েছি 😰🇧🇩♥️👈
লীগ
আল্লাহ যেন সেখমুজিবর রহমান কে জান্নাত নসিব করেন আমিন
gvuuhjjk;kk;
Amin
আমিন
আমিন।
😞😞😞
আমাদের আপসোচ করা ছাড়া কোন উপাই নাই। দোয়া করি আল্লাহ যেন আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে জান্নাতুলফেরদৌসের দান করেন খুনিদেরকে আল্লাহ যেন ডবল শাস্তি দেয়।
আমাদের বঙ্গবন্ধু ❤️❤️
ধন্যবাদ সময় টিভি ও উমর ইনান ভাই কে
বাংলাদেশের আরেক নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
জিয়ার শেষ পরিণতিও ছিল তাঁর পাপের ফসল।
জিয়ার জানাজায় ২০ লাখ মানুষ ছিল আর মুজিব এর জানাজায় ২০ জনের কম ছিল। এটাও বুঝতে হবে ভাই।
@@nuraminsuza একটা ফুটেজ লিংক দেন ২০লাখ মানুষের
@@kabborat জিয়ার খুনিরা বঙ্গবন্ধুর খুনিদের মতো সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ নিতে পারে নাই বরং খুন করেই তাদের কে সেনাবাহিনীর কাছ থেকে পালাইতে হইসে. সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ নিলে ২০ জন লোক ও খুঁজে পাওয়া যেত না. আর কিসের বিশ লক্ষ? বিশ লক্ষ মানুষ বোঝেন? ইউরোপে বহু শহরে বিশ লক্ষ লোক খুঁজে পাওয়া যায় না.
বঙ্গবন্ধু কে নিয়ে যাই সমালোচনা করেন সেই বিতর্কে যাবো না. তবে এতো বড়ো একটা পার্টির প্রেসিডেন্ট মারা গেলো আর তার জানাজায় একদম লোক হবে না কেন, এইটা কমন সেন্স খাটায় চিন্তা করেন. খুনিরা সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিসিলো পুরাপুরি, এমন কি সেনাবাহিনীর সিনিয়র কমান্ড কে পর্যন্ত পরবর্তী কয়েক মাস তারা গুনেই নাই. সেখানে নিরস্ত্র সাধারণ দলীয় কর্মী বা জনগণ সেনাবাহিনীর অস্ত্র ডিঙিয়ে জানাজায় যাবে এটা ভাবেন কিভাবে?
আল্লাহ্ পাক সর্ব শ্রেষ্ঠ বিচারক
আপনার কথাই যদি ধরে নেই তাহলে তো মুজিব এর পরিণত ও তার পাপের ফসল।
উমর ইনান ভাইকে ধন্যবাদ রেফারেন্স দিয়ে সত্য তুলে ধরার জন্য !!
সঠিক বলার জন্য উপস্থাপন সাহেব দন্যবাদ
আমি স্যালুট জানায় বাঙ্গালির জননেতা শেখ মুজিবর রহমানকে ।আল্লাহ তার জান্নাত নছিব করুক ।আমি তাকে দেখনি ।কিন্তু আফসোস হয়।মহান নেতাও সপরিবারকে মারা।আমি বিচার চায় বঙ্গবন্ধুর পরিবারের জন্য।আমিন
ধন্যবাদ সময় টিভিকে সত্যটা জনগণকে জানানোর জন্য।🇧🇩🇧🇩🇧🇩
উপস্থাপক হিসেবে ওনি খুবই ভালো।
ওমর ইনান অসাধারন কাজ করছেন. আপনার এই সাহসী কাজের জন্য একদিন বিপদে পড়তে পারেন. আল্লাহ সহায় হোক আপনার.
❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩
দোয়া করি যেন মহান আল্লাহ বংগবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বেহেশত দান করুন, আমিন। রাজনীতি যার যার, বাংলাদেশ এবং বংগবন্ধু সবার।
আমেরিকা কখনো অন্য দেশে গনতন্ত্র আর মানবাধিকার নিয়ে চিন্তা করে না, আমেরিকা এই দুই জিনিসকে হাতের তাস হিসেবে সুবিধাজনক সময়ে নিজেদের পছন্দের সরকার গঠনের জন্য তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করে। ১৯৫৩ সনে নিজেদের পছন্দ হয়নি বলে আমেরিকা এবং ব্রিটিশ সরকার ইরানের প্রথম গনতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ মোসাদ্দেগকে ক্ষমতাচুত করে যা কয়েক বছর আগে স্বয়ং যুক্তরাষ্ট্র স্বীকার করেছে। এই কাজটি তারা করেছে টাকা দিয়ে ইরানের কিছু সাংবাদিক, সামরিক - বেসামরিক আমলা এবং কিছু বিত্তবান লোকজন হাত করে কৃত্তিম গণঅসন্তোষ ঘটিয়ে। ২০০৫ সনে ইউক্রেনে অরেঞ্জ রেভুলেশনে মদদ দিয়েছে এই পশ্চিমারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে তাদের পছন্দের সরকার গঠনের জন্য এবং এক পর্যায়ে তারা ভাড় অভিনেতা জেলেনষ্কিকে ক্ষমতায় আনতে সক্ষম হয়। হাওয়াইতে প্রথমে একদল সেনা সদস্যদের দিয়ে কু করে আমেরিকা প্রথমে তাদের পছন্দের সরকারকে ক্ষমতায় আনে এবং তার পর সেই সরকারের মাধ্যমে প্রস্তাব উঠায় যুক্তরাষ্ট্রের অংগরাজ্য হওয়ার। আজ হাওয়াই আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ তম অংগরাজ্য।
দোয়া করি আল্লাহ যেন বাংলাদেশকে এই পশ্চিমা হায়না, ভারতীয় দাদাগিরি, এবং চাইনিজ চিকন বুদ্ধির চাপ সামলিয়ে মাথা উচু করে স্বাধীন ভাবে চলতে সাহায্য করেন, আমিন। জয় বাংলা, জয় বাংলাদেশ।
❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩
,❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️🇧🇩❤️
আমার দেশের মানুষ ইই তো দেশ টাকে দিন এর পর দিন সেশ করে ফেলছে। এক কথাই দেশ টাকে ধুয়ে মুছে সেশ করে দিচ্ছে। কিছু বাযে মানুষ।
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন।
রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে।
মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন।
জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
অনেক ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ অনেক তথ্য সহ আপনার মন্তব্য তুলে ধরার জন্য, যা আমার অজানা ছিল।
আমিন
Right bai
দোয়া রইলো আল্লাহ বঙ্গবন্ধু সহ সবাইকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন আমিন
ধন্যবাদ সময় টিভিকে❤️❤️❤️
সাংবাদিক ভাই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন সত্যকে সাংবাদিক ভাইকে ধন্যবাদ বাংলাদেশ চিরজীবী হোক জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধুবাংলাদেশ চিরজীবী হোক
🤐
Right
জয় বাংলা,
জয় বঙ্গবন্ধু
আল্লাহ উনাকে জান্নাত নসিব করুন
তিনি আমাদের বাঙালী জাতির,, জনক
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন।
রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে।
মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন।
জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
আজ ১৫ই আগস্ট "নাজাত দিবস"।
১৯৭৫ সালের এই দিনে সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গড়ে ওঠা সংগঠন "সেনা পরিষদ" এর নেতৃত্বে একদল খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ঐতিহাসিক "আগস্ট বিপ্লব" সংগঠিত করে জাতিকে একদলীয় শাসনের কবল থেকে মুক্ত করেছিলো।
আজকের এই দিনে সেই সব খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদেরকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি।
ঐতিহাসিক "আগস্ট বিপ্লব" এর বীর সেনানীদের প্রতি রইলো আমার বিপ্লবী লাল সালাম।
এখনো শিক্ষা হয়নি দেশের রাজনিতিবিদদের
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন।
রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে।
মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন।
জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
যেমন- বিএনপি-জামাত রাজাকারের দল ইতিহাস পাল্টে দিয়েছিল। প্রাইমারির বইতে মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকায় জিয়ার নাম ছিল। কিন্তু শেখ মুজিবের নাম দেয়নি। রাজাকারের দল দেশের জন্য ভাল কিছু করতে পারে না। কিন্তু ক্ষতির পরিমাণ আসমান যমীন পরিমাণ।
ভালো থাকুক পরপারে আমাদের প্রাণের নেতা।উনি আজ বেচে থাকলে দেশটা উন্নত হয়ে যেত। এখন যারা আছে তারা উনার সম্মান বিক্রি করে খাচ্ছে। উনাকে হারিয়ে আমরা খাদের মধ্যে পড়ে গেছি।
😂😂😂
Right
Unar joggo meye to ace bises ki korcen uni?
এদের কে বিদেশ থেকে অনতিবিলম্বে দেশে এনে ফাঁসি কার্যকর করা হোক,,
অসাধারণ অনেক কিছু জানলাম সত্য কোন দিন ছাপা থাকেনা
এই সাংবাদিক ভাই সঠিক সত্য নিউজ করে ধন্যবাদ
বাংলাদেশের সবধরনের ২ নাম্বার নিউজ এবং মিক্সড নিউজের উপস্থাপনা করে এটা,,,,
@@abdullahalfoysal5707 ভাইজান, আসলে যার যার মতের বা বিশ্বাসের পক্ষে খবর হলে সেটাই সঠিক এবং নিরপেক্ষ মনে হয়, আর মতবাদের পক্ষে না হলেই সেটা বিকৃত বা অসত্য বা অর্ধ সত্য বলে মনে হয়...!!
@@rejurome5673 আমি কমপেয়ার করে পাইছি,
আপনিও কমপেয়ার করে দেখবেন রাতে বলে একটা আর দিন বলে একটা,,,,,
ভাইজান আমরা এদের থেকে সত্য এবং বিশ্বাসযোগ্য খবর আসা করি, কিন্তু এরা আমাদের কাছে প্রকাশ করে ধান্দাবজি করার খবর,,,,,,,,
@@abdullahalfoysal5707 আপনি হয়তো বিএনপি করেন, এই জন্যই এ কথা বলছেন, আর যদি নিরপেক্ষ হয়ে বলতেন তাহলে এ কথা বলতেন না
@@salauddinshopon9380 tik kota bolsen
একটি পরিবারের ২৩ জন সদস্য কে একেবারে মেরে ফেল্লো। সাথে ছিলো ছোট্ট দুটি শিশু। কি নির্মম ছিলো। এটা যদি আমাদের কারো পরিবারের সাথে ঘটতো তবে কি করতেন আপনি?
আমরা ওইরকম কাজ করলে তো অবশ্যই তার শাস্তি পাবো,,,ওরা করেছিলো তাই শাস্তি পেয়েছে,,,মানুষের কম ফল ভোগ করতে হবে দুদিন আগে পরে
@@ABULHAYET-te4co শিশু রাসেল ও কর্মফল ভোগ করেছে!!!!দোয়া করি আপনার পরিবারের সাথে এমন হোক
@@arifrahman-js8juদেখেন না এক হাসিনা দেশ টারে কি করতেছে আল্লাহ জা করে ভালোর জন্যই করে হয়তো সে থাকলে আরও খারাপ হতো,,,দল কানা কথা বলবেন না কারন কিছু আওয়ামী লীগ বি এন পি আছে যারা দলকে ধর্ম মনে করে জার জন্য দল কানা কথা বলে
@@ABULHAYET-te4co তুই ছাগলের বাচ্চা ৩ নাম্বার টা
@@ABULHAYET-te4co oi mia apne ki manus naki
ধন্যবাদ সময় টিভি কে সত্য উদঘাটন করার জন্য।
আমেরিকা কখনো ভালো হলো না
রাইট
Usa jodi somoy tv biroddo mitha charer jonno mamla kore tokhon somoy tv palabe koi killing misson a khaleda jia keow jorito korlo kichudin por bolbe tarek rohman jorito
বাংলাদেশের সবচেয়ে কলঙ্কজনক অধ্যায়।
বাংলাদেশের ইতিহাস প্রতি মূহুর্তে, সেকেন্ডে পরিবর্তন হয়।
Right bolchen
পাকিস্তানের দালাল নিপাত যাক ।
@@abhijitpan35 মূর্খ
যেমন- বিএনপি-জামাত রাজাকারের দল ইতিহাস পাল্টে দিয়েছিল। প্রাইমারির বইতে মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকায় জিয়ার নাম ছিল। কিন্তু শেখ মুজিবের নাম দেয়নি। রাজাকারের দল দেশের জন্য ভাল কিছু করতে পারে না। কিন্তু ক্ষতির পরিমাণ আসমান যমীন পরিমাণ।
একেবারে সেরা কথাটা বলেছেন।
শয়তানের কাজই তো শয়তানি করা ওর বিচার আল্লাহ করবেন।
নির্মম সত্য দীর্ঘদিন পরে হলেও তুলে ধরা হলো । অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সন্নিবেশ করতে পারলেও কিছু কিছু ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করা হলো না। জিয়াউর রহমান নানাভাবে এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেশপ্রেমিক' সেনা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল কে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তিন মাস পূর্বে ডিজিএফআই তে পোস্টিং দেওয়া হয়। জিয়াউর রহমান নানা অজুহাতে কর্নেল জামিল এর ডিজিএফআই তে যোগদান বিলম্বিত করেন। কর্নেল জামিল কে তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তোমার বেশি প্রয়োজন।অন্যদিকে পাকিস্তান ফেরত অনুগত এক সেনা কর্মকর্তাকে ডিজিএফআইয়ের দায়িত্বে বহাল রেখে ষড়যন্ত্র গোপন করেন।
রক্ষীবাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সমর্থক। ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান দেশে থাকলে বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা কঠিন।তাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার সি আই এর পক্ষে সমন্বয়কারী মাইকেল ব্রাউন কে অনুরোধ করেন যেকোনো মূল্যে ১৫ ই আগস্ট ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে দৃশ্যপটের বাইরে রাখতে হবে। হত্যা ষড়যন্ত্রের সমন্বয়কারী সিআইএ'র এজেন্ট অবসরপ্রাপ্ত ব্রিটিশ জেনারেল মাইকেল ব্রাউন সিআইএকে অনুরোধ করে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে আমেরিকার প্রশিক্ষণের ডাকার জন্য। আমেরিকান সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে প্রশিক্ষণে যোগদানের জন্য ১৪ আগষ্ট সকালবেলা ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান রওনা হন আমেরিকার পথে। ১৫ ই আগস্ট কাল রাতে ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন হওয়ার পর আমেরিকা তারবার্তায় ব্রিগেডিয়ার নুরুজ্জামানকে জানিয়ে দেন প্রশিক্ষণটি বাতিল করা হয়েছে।
মাইকেল ব্রাউনের সাথে জিয়াউর রহমানের ছিল অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। শিথিল নিরাপত্তাব্যবস্থার সুযোগে মাইকেল ব্রাউন প্রতিদিনই সেনানিবাসে যাতায়াত করতেন এবং জিয়াউর রহমানের সাথে শলাপরামর্শ করতেন।
জিয়াউর রহমান কালো চশমার আড়ালে নিষ্ঠুরতার, ষড়যন্ত্রের প্রতিমূর্তি। এই ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একশত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ১০ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ পিছিয়েছে আরো ৩০ বছর। এদেশের মানুষের প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষার অভাব ও অসচেতনতার কারণেই এসব ষড়যন্ত্র প্রিয় মূর্খ মানুষ দেশ শাসন করার সুযোগ পেয়েছে । মানুষ কি ভুলে গেছে কোকো-তারেকের টাকা পাচার,জঙ্গী উত্থান সিরিজ বোমা হামলা, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, অমানবিক অপারেশন ক্লিনহার্ট, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার,হত্যা গুম,সন্ত্রাস,লোডশেডিংসহ অপশাসনের দীর্ঘ ইতিহাস। আবার তারা ক্ষমতায় আসতে চায়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশ হবে শশান,আবার হবে জঙ্গি উত্থান, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা আরো কত কি। বিবেকবান মানুষের সচেতন হওয়ার এখনই সময়।
এই ব্যাপারগুলো আরেকটা ফরেন চ্যানেলেও দেখেছিলাম।তবে সেটা বাংলাদেশের যুদ্ধ পূর্ববর্তী, যুদ্ধ সময়কার ও যুদ্ধ পরবর্তী সময়কার সময়ে আমেরিকার ভূমিকা নিয়ে।সেখানে বিশ্লেষণ আরো বেশি ছিল।
বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই বঙ্গবন্ধুর প্রতি,, আল্লাহ তাকে জান্নাত বাসি করুন আমিন
আজকে এই মহান নেতা বেচে থাকলে বাংলাদেশ উন্নতি হতো অনেক উন্নত দেশের থেকে! আমি শোক প্রকাশ করছি 😭
History poren tar por uchasa prokas koren unake hotta korer purbe desher poristhiti kemon chilo ar unake killing koreche unar nijer doler lukera
দেশ তো এমনিতেই অনেক উন্নত।। সিঙ্গাপুর আমাদের কাছে কিছুই না।।।
ইতিহাস পড়েন 😅এমনে উন্নতি হবে
✳বঙ্গবন্ধুর লাশ নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস
🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎❎❎
🔮Part 2 ⤵️
✔🔴বাকশালের মন্ত্রী সভা থেকে পদত্যাগকারী মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী রাষ্ট্রপতি মোশতাকের প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা হয়েছিলেন মন্ত্রীর সমমর্যাদায়।
🔴বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খুনি মোশতাকের সরকারের প্রতি সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে আনুগত্য প্রকাশ করতে খুব একটা দেরি হয়নি কে এম শফিউল্লাহর।
❎বিমানবাহিনী প্রধান এ কে খন্দকার ও নৌবাহিনী প্রধান এম এইচ খানকে নিয়ে প্রথম দিনেই মোশতাকের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন তিনি। পরে অবশ্য কয়েক দিনের মধ্যেই কে এম শফিউল্লাহ ও এ কে খন্দকারকে যথাক্রমে জিয়াউর রহমান ও এম জি তায়েবের কাছে সেনা ও বিমানবাহিনী প্রধানের পদ ছেড়ে দিতে হয়। এর কয়েক দিন পরই কে এম শফিউল্লাহ রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব নিয়ে চলে যান বিদেশে। জিয়া ও এরশাদ সরকারের পুরোটা সময় তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন।
✔সেই কে এম শফিউল্লাহ পরে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে ১৯৯৬ সালে এমপি নির্বাচিত হন।
❎প্রায় একইভাবে এ কে খন্দকারও বিদেশে বাংলাদেশের মিশনে দায়িত্ব নেন। প্রথমে অস্ট্রেলিয়া ও পরে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনের দায়িত্ব পালন করেন। ফিরে এসে এরশাদ সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কিছু দিন কাজ করে দায়িত্ব নেন পরিকল্পনামন্ত্রীর।
পরে বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রথম মেয়াদের সরকারে পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পান এ কে খন্দকার।
🔴খন্দকার মোশতাক সরকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের পথ উন্মুক্ত করে দেন সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মহিউদ্দীন আহমদ বিশেষ দূত হয়ে।
✔বঙ্গবন্ধুর বিশেষ দূত বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৫ আগস্ট সংঘটিত হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহ আগে ৮ আগস্ট দেশে ফিরে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন।
✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আরেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদউল্লাহর স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে প্রবর্তন হয়েছিল বাকশালব্যবস্থা। বাকশালব্যবস্থার অধীনে বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি হলে মোহাম্মদউল্লাহ মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে শপথ নেন।
👉১৫ আগস্টের পর মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হন মোহাম্মদউল্লাহ।
🔴মোশতাক সামরিক শাসন কায়েম করলেও জাতীয় সংসদ বহাল রেখেছিলেন। স্পিকার ছিলেন আবদুল মালেক উকিল। স্পিকার হওয়ার আগে ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি স্পিকার হিসেবে বিদেশে স্পিকারদের একটি সম্মেলনেও যোগ দেন।
🔴মোশতাকের পতনের পর ফণিভূষণ মজুমদার, আবদুল মান্নান, আবদুল মোমিন, সোহরাব হোসেন, অধ্যাপক ইউসুফ আলী, আবদুল মালেক উকিল, আসাদুজ্জামান খান আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মালেক উকিল আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন শেখ হাসিনা নেতৃত্বে আসার আগ পর্যন্ত। অধ্যাপক ইউসুফ আলী মোশতাকের পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলেন। পরে তিনি আওয়ামী লীগের (মিজান) সাধারণ সম্পাদক হন। পরে যোগ দেন জিয়ার মন্ত্রিসভায়। জিয়ার মৃত্যুর পর এরশাদেরও মন্ত্রী হন তিনি।
❎আগে বিভিন্ন সমাবেশে হাফপ্যান্ট পরা ছাত্রনেতাদের প্রায়শই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের সাথে সর্বহারা-জাসদ-কমিউনিস্ট পার্টি, ইনু-মতিয়া-মেনন ইত্যাদিদের সংযোগ নিয়ে গাল বড় করে লেকচার কপচাতে দেখা যেতো ।
✳এখন আবার- জিয়াউর রহমান, বি এন পি, জামাত, হেফাজত ইত্যাদির নেটওয়ার্ক খোঁজে ।
⚀🔴 অথচ জাতীর জন্য ভাগ্যের নির্মম ইতিহাস বঙ্গবন্ধু লাশ নিয়ে এই উল্লাসকারী ও তাদের বংশের লোকেরা নিজেদের হাতে লেগে থাকা থকথকে রক্তের দিকে তাদের কোন নজর নাই..
👉⚀এক মোস্তাক চলে গেলেন পরপারে,
যুগ যুগ ধরে লক্ষ মোস্তাক আওমীলীগের ঘরে ঘরে।
আহারে অন্ধ ভালোবাসা
আল্লাহ তাআলার বিশেষ রহমত ছিল
ইতিহাস বদলে যায় ক্ষমতা বদলানোর সাথে সাথে..... এইতো বাংলাদেশ।
ক্ষমতার মালিক একমাত্র আল্লাহ।
বান্দা নিজ দায়িত্ব পালন করে। ইহাকে ক্ষমতা বলে না। রাজাকারের খুব লোভ ছিল। মনে যা ইচ্ছা তাই করতো।
Ho tui to vlo itihas janos mne hoy tui to ekn o picci🤣🤮
ঠিক বলেছেন।যারা ইতিহাসের কোন অংশেই ছিলো না,তারাই বারবার ক্ষমতায় এসে ইতিহাস পরিবর্তন করেছে।মৌখিকভাবে নিজেদের বানানো ইতিহাস মানুষকে শুনিয়েছে।
Wellcome for documentary history about High honourable Bongo Bandhu and Bangladesh.Lot of thanks.
এটা খুবই মর্মান্তিক
আর খুবই সুন্দর উপস্থাপনা
প্রতিটি ঘটনার ধারাবাহিকতা, অত্যন্ত যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে।
Excellent presentation, thank you.
মূল হোতার অবস্থাও তেমনই হয়েছিল।
অনেক ধন্যবাদ সময় টিভি কে
সময় চ্যানেল না থাকলে অনেক কিছুই জানতাম না ভাগ্যিস ছিল
পাকিস্তানের দালাল নিপাত যাক ।
Thanks dear right information
ভাই এগিয়ে যান এখানে অনেক দালাল দেখতে পাচ্ছি বিএনপি
সমায় টিভি কে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর করে মিথ্যা ইতিহাস কে পরিবেশন করার জন্য।
ধন্যবাদ সুন্দরভাবে বঙ্গবন্ধুর হত্যার ইতিহাস তুলে ধরার জন্য। আপনার উপস্থাপনা গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে ধন্যবাদ। কেউ বিশ্বাস করুক আর না করুক সত্য কোনদিন চাপা থাকে না এটাই তার প্রমান। ধন্যবাদ জানাই সময় টিভি কে সুন্দর একটি ইতিহাস সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য।
Thanks Somoy TV. Truth never damping anytime flow up...
ইতিহাস বিক্রত করে প্রচার করার আরেক নাম সময় টেলিভিশন।
পাকিস্তানের দালাল নিপাত যাক ।
Donnobad somoy tv ❤
আমাদের একজন বঙ্গবন্ধু ছিলেন!
🤭🤭🤭🤭