সমালোচনার ঝড় উঠবেই তারচেয়ে বরং কার্বন ডেটিং করে জিনিস গুলোর বয়স নির্ধারণ করে নিলেই সত্যমিথ্যা যাচাই হয়ে যাবে। ২ শতাব্দী ধরে অনেক যত্ন করলে কোন জিনিষ ভালো থাকতেই পারে কিন্তু উপযুক্ত পরীক্ষা নিরক্ষা করে তারপর একটা পর্যায়ে আসা যেতে পারে। আমরাও চাই আমাদের ইতিহাসের ভান্ডার সমৃদ্ধ হোক। ধন্যবাদ।
সালাহউদ্দিন সুমন ভাইয়ের সাথে দেখা করতে টাংগাইল থেকে ছুটে গিয়েছিলাম ঢাকার বই মেলায়। আর তিনি যে এতটা আন্তরিকতার সাথে আমার সাথে দেখা করলেন ভাবতে পারিনি। এবং তার সাথে একটা ভিডিও করেছিলাম
বিজ্ঞানের ছাত্র হিসাবে তাদের যাচাই বাচাই, পরীক্ষা নিরিক্ষা কে ০ দিলাম। এইগুলাকে আবারো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিক্ষা করার অনুরোধ রইলো। বিষয় টা খুব ই গুরুত্বের৷
আমার কাছে মনে হয় এগুলো ৫০-৬০ বছর আগে পাওয়া কোন জমিদারের যন্ত্রপাতি। তিনি এগুলোতে খোদাই করেছে৷ ফারসি নাম ইত্যাদি। সিরাজউদ্দৌলা এর জিনিস এর দাম রয়েছে বিশ্বব্যাপী। সিরাজের জিনিস থাকলে অনেক আগেই জাদুঘরে চলে যেত। কারন সিরাজের পরাজয়ের মাধ্যমেই সমগ্র ভারতবর্ষ ইংরেজদের হাতে চলে যায়। বিশ্ব ইতিহাসে সিরাজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। জিনিস সত্যি হলে এতোদিনে ইউরোপীয়রা নিয়ে যেত কোটি টাকা দিয়ে। তারা বিশ্বজুড়ে গোয়েন্দা সংস্থা ব্যবহার করে প্রাচীন জিনিস সংগ্রহ করে ইউরোপের বিখ্যাত জাদুঘর গুলোতে রাখে।
যার আক্কল হয় নয় বছরেই হয় আর যার হয় না নব্বই বছরেও হয় না।। সাধারণ গ্যান এ ই এইটা বুঝা যায় এইগুলা সব ভুয়া, তলোয়ার এর রাউন্ড চুম্বক গুলো ছোট সাউন্ড বক্স এর এই ধরণের চুম্বক দিয়ে ছোট বেলায় অনেক খেলেছি। দলিলের উপর কালার প্রিন্ট বা যে কলম দিয়ে লেখা ঐ ধরণের প্রযুক্তি ২৫০ বছর পূর্বে ছিলো না রে বলদা। আর পোশাকে যেই সমস্ত জরির কাজ করা এইগুলো কাপড়ের আধুনিক মেশিন দারা বুনা হইছে যা ঐ সময় ছিলো না।। বলদা কোথাকার। অটো পাস এর ফল এইগুলা। আবার বলে বিজ্ঞান এর ছাত্র 😄😄😄😄
ভাই জাত্রা পালায় সাধারাওনত আসল তরবারি ব্যাবহার করেন না হয়তো এটা কোন বাংঙ্গালী যোদ্ধার জিনিসপত্র এভহাভে উনাদের ছলে জাওয়া উচিত হয় নাই অন্য কনো দেশ হলে তদন্ত কএ দেখতো
ভাইরে পাগলের সুখ মনে মনে। ধন্যবাদ সুমন ভাই, অকপট সত্য উন্মোচনের জন্য। জানিনা কি কারনে, তবে আমি প্রথম থেকেই সন্দিহান ছিলাম, জিনিষগুলোর অবস্থা এবং তা সংরক্ষনের পদ্ধতি দেখে। ভালো থাকবেন সুমন ভাই, নারিন্দা খ্রীষ্টান কবরস্তান নিয়ে আপনার পর্বগুলো দুর্দান্ত ছিলো।❤️❤️❤️
এতকিছুর পরও কিছু কথা থেকে যায়। খালি চোখে দেখে বা কারো হাতের লেখার সাথে মিলিয়েই সব সমস্যার সমাধান করা যায় না। কাগজপত্র গুলোর আরোও পরীক্ষা-নিরিক্ষা করা দরকার ছিল। এমনিতেই সরকারী লোকদের উপর সাধারণ মানুষের বিশ্বাস কম।
ইউটিউব ব্যবহার করে বেশি ভাগ স্বল্প শিক্ষিতরা। তাই তাদের মন্তব্য গুলোও সেই ভাবেই হয়েছে। ফেসবুকে তো এ ভিডিওর অনেক সমালোচনা দেখেছি।নিজেদের মনগড়া মন্তব্য দিয়ে একজন মানুষকে ভুয়া প্রমাণ করা কি ঠিক? এটা একটা ভাইরাল বিষয়, তাই যেনতেন কথা বলে ভুয়া প্রমাণ করে ফেসবুক ইউটিউব থেকে টাকা কামানোর ধান্ধা কতটুকু যৌক্তিক? সরকারী যে লোক গুলো দেখলাম তাদের চেহারা চিন্তাধারা দেখলেই বুঝা যায় তারা খায় আর ঘুমায় - কোন দিনও জ্ঞান পিপাসা বিশেষজ্ঞ হতে পারে না। এ ভিডিওতে বলা হচ্ছে দলিল দাস্তাবেজ ভুয়া, এমনকি তলবারিও ভুয়া। আর তদন্তকারী বিশেষ অজ্ঞরা চোখে দেখে বলে দিলো। তলবারির চম্বুকে না কি সাল লেখা আছে। কোন সাল লেখা আছে বলা হয়নি। বলেছে ৩০/৪০ বছর আগের। যদি এ বিশেষ অজ্ঞরা ফার্সি জানতো তাহলে জাতিকে ফার্সিতে কি লেখা আছে পড়ে শুনাতো। আসলে এ ভাবে অনুমান নির্ভর হয়ে কাউকে মিথ্যা বলা কি উচিত? আমার অভিযোগ মাহাদী দৌল্লাহর বিরুদ্ধে নয় এই তথাকথিত বিশেষ অজ্ঞদের বিরুদ্ধে। কারণ কাউকে ভুয়া প্রমাণের জন্য যথেষ্ট যোগ্যতা আপনাদের নেই। বাংলাদেশে না কি ফার্সি বিশেষজ্ঞ ও আছে? যদি যাকে পন্ডিগিরি না করে জাতির কাছে সকল দলিল দস্তাবেজ আপলোড দেন। এবং সব হাবিজাবি ফার্সি লেখার অনুবাদ করেও দেখান। যাদের কোন কিছুতে কৌতুহল থাকে না, তাদেরকেই মূর্খ বলা হয়। শুধু পড়ালেখা করলে শিক্ষিত হয় না
আমার প্রথম থেকেই সন্দেহ ছিল এগুলো আসল কিনা।কারণ এগুলো দেখে এতটা পুরানো মনে হয়নি।সর্বোচ্চ চল্লিশ পঞ্চাশ বছরের পুরোনো মনে হয়েছে।এছাড়া জামাটা যখন মাহাদি উদ দৌলা পড়েছিল তখন একেবারে গায়ে গায়ে এটে গিয়েছিল যা কখনো সম্ভব না।কারণ সিরাজ উদ দৌলা অনেক লম্বা মানুষ ছিলেন।যদি এটা নবাবেরই হত তাহলে জামাটা আরও ঢিলা ঢালা আলখাল্লার মত দেখাত।কাগজ পত্র গুলো ও এত পুরাতন মনে হয়নি।জুতাটাও নতুন নতুন ছিল।দেখার মত চোখ আর বোঝার মত মাথা থাকলে এত বিশেষজ্ঞ হতে হয় না।তাতে আমি ওকে প্রতারক বলতে চাই না।কারণ এমন ও হতে পারে তার বাপ দাদারাই গুজব বানিয়ে প্রতারণা করত।বংশ পরম্পরায় তিনি তার বাপের কাছে যা শুনেছেন তাই বলেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ দেরি হলেও, জিনিসগুলি যে শেষ পর্যন্ত উদ্ধার হয়েছে এটাই খুশি, নবাব সিরাজউদ্দৌলার শেষ স্মৃতি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখে দিন, একজন বীরের স্মৃতি
ইউটিউব ব্যবহার করে বেশি ভাগ স্বল্প শিক্ষিতরা। তাই তাদের মন্তব্য গুলোও সেই ভাবেই হয়েছে। ফেসবুকে তো এ ভিডিওর অনেক সমালোচনা দেখেছি।নিজেদের মনগড়া মন্তব্য দিয়ে একজন মানুষকে ভুয়া প্রমাণ করা কি ঠিক? এটা একটা ভাইরাল বিষয়, তাই যেনতেন কথা বলে ভুয়া প্রমাণ করে ফেসবুক ইউটিউব থেকে টাকা কামানোর ধান্ধা কতটুকু যৌক্তিক? সরকারী যে লোক গুলো দেখলাম তাদের চেহারা চিন্তাধারা দেখলেই বুঝা যায় তারা খায় আর ঘুমায় - কোন দিনও জ্ঞান পিপাসা বিশেষজ্ঞ হতে পারে না। এ ভিডিওতে বলা হচ্ছে দলিল দাস্তাবেজ ভুয়া, এমনকি তলবারিও ভুয়া। আর তদন্তকারী বিশেষ অজ্ঞরা চোখে দেখে বলে দিলো। তলবারির চম্বুকে না কি সাল লেখা আছে। কোন সাল লেখা আছে বলা হয়নি। বলেছে ৩০/৪০ বছর আগের। যদি এ বিশেষ অজ্ঞরা ফার্সি জানতো তাহলে জাতিকে ফার্সিতে কি লেখা আছে পড়ে শুনাতো। আসলে এ ভাবে অনুমান নির্ভর হয়ে কাউকে মিথ্যা বলা কি উচিত? আমার অভিযোগ মাহাদী দৌল্লাহর বিরুদ্ধে নয় এই তথাকথিত বিশেষ অজ্ঞদের বিরুদ্ধে। কারণ কাউকে ভুয়া প্রমাণের জন্য যথেষ্ট যোগ্যতা আপনাদের নেই। বাংলাদেশে না কি ফার্সি বিশেষজ্ঞ ও আছে? যদি যাকে পন্ডিগিরি না করে জাতির কাছে সকল দলিল দস্তাবেজ আপলোড দেন। এবং সব হাবিজাবি ফার্সি লেখার অনুবাদ করেও দেখান। যাদের কোন কিছুতে কৌতুহল থাকে না, তাদেরকেই মূর্খ বলা হয়। শুধু পড়ালেখা করলে শিক্ষিত হয় না
এটা হতে পারে মিথ্যা, কিন্তু উনারাও এতো টা অভিজ্ঞ নয় যে, হাতিয়ে, খালি চোখে এভাবে ফয়সালা দিয়ে দিতে পারেন। যেহেতু এটা এতো বড় একটা পর্যায়ে পৌছে গেছে, এটার বৈজ্ঞানিকভাবে আধুনিক যন্ত্রপাতির মাধ্যমে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ফয়সালা দেওয়ার দরকার ছিল বলে আমি মনে করি। এতে একজন এর মান সম্মান টাও জড়িত।
সুমন দাদা 🇮🇳🇮🇳🇮🇳 থেকে আমি,,,,, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, গত ৪/৫ মাস ধরে অপেক্ষায় ছিলাম, যাক অবশেষে একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম, ভালো থাকবেন, আপনার আরও নতুন কিছু ঐতিহাসিক তথ্য পাওয়ার জন্য অপেক্ষায় রইলাম 🥰🥰🥰🥰🥰
08:38 যে লোক দাবী করে যে তার কাছে নাকি ইমাম হূসেইন রাঃ মাথার চুল আছে তার চেয়ে বড় ভণ্ড আর কে হতে পারে? ঐ ভাবেই ভণ্ডরা নিজের মিথ্যাচার কে ঢাকার জন্য ধর্ম কে ব্যাবহার করে।
এটা কোন কথা হলো, জাদুঘর থেকে যারা গিয়েছেন তারা নাকি ফারসি ভাষা মোটামুটি জানেন, বিষয়টা একটু দূর্বল হয়েছে এখানেই। আর দলিল দস্তাবেজ কত বছর আগে লেখা হয়েছে সেটা পরীক্ষা করলেই তো হয়। বিষয়টা ভালো করে পরীক্ষা নীরিক্ষার আবেদন রইলো।
অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই। এতোদিন অপেক্ষায় ছিলাম অবশেষে আসল সত্য বেরিয়ে এলো। আমাদের মুর্শিদাবাদ জেলার মানস দাদা ( মানস বাংলা ইউটিউব চ্যানেল ) কে অনুরোধ করছি এই বিষয় টি নিয়ে কিছু বলার বা ভিডিও করার জন্য। মুর্শিদাবাদ থেকে। ♥️♥️
এমবিবিএস ডাক্তারের কাছে ক্যান্সার / জটিল কোনো রোগী গেলে আধুনিক ল্যাবে তার পরীক্ষা করা লাগে কিন্তু কেউ যদি জ্বর, সর্দির মত ছোট বিষয় নিয়ে এমবিবিএস ডাক্তারের কাছে যায় তবে কি তার জন্য বড় পরীক্ষার প্রয়োজন !!!
আগেই মন্তব্য করেছিলাম এসব সত্য নয় কারণ ইতিহাসে পরাজিত কোন নবাব, রাজা, সম্রাট, বীর যোদ্ধা, কিংবা কোন ধর্ম যাজকের এতো সব কিছু পর্যায়ক্রমে সংরক্ষিত থাকা বাস্তব সম্মত নয়...
@@wriimonmir আপনি কি ভিডিওটা পুরো দেখেছেন ওখানে কি বলা হয়েছে, সেখানে স্পষ্ট ধরা পড়েছে চুম্বক গুলা তোরবাড়িতে লাগানো সেটা মাত্র 40 বছর আগের পুরোনো তাহলে কিভাবে হয় এটা সিরাজউদ্দৌলার , ভাই মাথা ঘাটাল আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিবেচনা করবেন না
অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে প্রকৃত সত্য উদঘাটন করার জন্য। নবাব সিরাজউদ্দাল ব্যবহৃত সব জিনিসের কিছু আছে হাজারদুয়ারীতে ও কলকাতার ভিক্টোরিয়ায়লে। তবে এগুলোর ঐতিহাসিক মুল্য এত বেশি যে অধিকাংশ সময়ে লোকচক্ষুর আড়ালে থাকে। বিশেষ বিশেষ কোন অনুষ্ঠানে বারা হয় বলে শুনেছি।
প্রতারণার কিছু নাই। সত্ত মিথ্যা যাচাই বা জানার ছিল। সেটা হয়ে গেছে। উনার বংশের লোকজন উনাকে দিছে তাই অনাকে প্রতারণার দোষ দেয়ার দরকার পরে বলে আমি মনে করিনা।
@@mdshahinreza8927 সেই...আর নবাব নিশ্চই ওইরকম চকমকে জামাও পড়তেন না 🙄। আমার তো প্রথম থেকেই সন্দেহ ছিলো। 50বছর আগেকার কাগজপত্র ঠিকমত সামলে রাখা যায় না, আর উনি কিনা 200 বছর আগেকার নবাব সই করা কাগজপত্র বিনা কোনো সঠিক সংরক্ষন পদ্ধতি তে রেখে দিয়েছেন!! ব্যাপারটা কেমন অবাস্তব না?
ইউটিউব ব্যবহার করে বেশি ভাগ স্বল্প শিক্ষিতরা। তাই তাদের মন্তব্য গুলোও সেই ভাবেই হয়েছে। ফেসবুকে তো এ ভিডিওর অনেক সমালোচনা দেখেছি।নিজেদের মনগড়া মন্তব্য দিয়ে একজন মানুষকে ভুয়া প্রমাণ করা কি ঠিক? এটা একটা ভাইরাল বিষয়, তাই যেনতেন কথা বলে ভুয়া প্রমাণ করে ফেসবুক ইউটিউব থেকে টাকা কামানোর ধান্ধা কতটুকু যৌক্তিক? সরকারী যে লোক গুলো দেখলাম তাদের চেহারা চিন্তাধারা দেখলেই বুঝা যায় তারা খায় আর ঘুমায় - কোন দিনও জ্ঞান পিপাসা বিশেষজ্ঞ হতে পারে না। এ ভিডিওতে বলা হচ্ছে দলিল দাস্তাবেজ ভুয়া, এমনকি তলবারিও ভুয়া। আর তদন্তকারী বিশেষ অজ্ঞরা চোখে দেখে বলে দিলো। তলবারির চম্বুকে না কি সাল লেখা আছে। কোন সাল লেখা আছে বলা হয়নি। বলেছে ৩০/৪০ বছর আগের। যদি এ বিশেষ অজ্ঞরা ফার্সি জানতো তাহলে জাতিকে ফার্সিতে কি লেখা আছে পড়ে শুনাতো। আসলে এ ভাবে অনুমান নির্ভর হয়ে কাউকে মিথ্যা বলা কি উচিত? আমার অভিযোগ মাহাদী দৌল্লাহর বিরুদ্ধে নয় এই তথাকথিত বিশেষ অজ্ঞদের বিরুদ্ধে। কারণ কাউকে ভুয়া প্রমাণের জন্য যথেষ্ট যোগ্যতা আপনাদের নেই। বাংলাদেশে না কি ফার্সি বিশেষজ্ঞ ও আছে? যদি যাকে পন্ডিগিরি না করে জাতির কাছে সকল দলিল দস্তাবেজ আপলোড দেন। এবং সব হাবিজাবি ফার্সি লেখার অনুবাদ করেও দেখান। যাদের কোন কিছুতে কৌতুহল থাকে না, তাদেরকেই মূর্খ বলা হয়। শুধু পড়ালেখা করলে শিক্ষিত হয় না
ওনার পুর্ব পুরুষ রা হয়েতো যাত্রাপালায় মানুষ কে এসব দেখাতো। এটাই আসল ঘটনা, এগুলো সত্য হলে উনি এসবে অটুট থাকতেন কিন্ত তিনি তা করেননি, ওনার ফোনে কথা বলাই বুঝা যায়। এগুলো আসলে নকলই🙂
@@NishsongoGrohocharey ভাই ফারসী ভাষার দলিল সবার কাছে থাকে না আমি একজন তালুকদার বংশের ছেলে হয়ে বলছি। আর এ ফারসী ভাষা সবাই জানেনা তবে বর্তমানে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শিখলে আলাদা কথা । এসব সবগুলো অরিজিনাল তা বলছিনা । তবে ফারসী ভাষার দলিল নবাব, জমিদার তালুকদার বংশের লোকদের কাছে রয়েছে। উনার পূর্বপুরুষদের এসব মুদ্রা দলিল যাত্রায় দেখানোর কোন প্রয়োজন নেই মনে করি
প্রথমেই সুমন ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ❤️💙 অতঃপর কিছু কথা ১। আমি কিছুটা দ্বিধা দ্বন্দে পড়ে গেছি। ২। লোকটা এত বড় নাটক করলো কি করে? ৩। লোকটা যদি মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকে তবে তার কিছুটা শাস্তি হলে ভালো হত। ধন্যবাদ 😇😇
এটা বুঝতে নূন্যতম কমন সেন্স লাগে ভাই। বাংলার শেষ নবাবের জিনিস এত কম দামি কিভাবে? আপনি বলতে পারেন পুরনো কিন্তু প্রাচীন রাজাদের ব্যবহৃত জিনিস দেখলেই বুঝবেন
মন টা খারাপ হয়ে গেলো... 🙁😞 এগুলো আসল না নকল একমাত্র উপর আল্লাহ জানেন বাংলাদেশের ফরেন্সিক বিভাগ এর লোকজন দের আমার এখন সন্দেহ হচ্ছে. সত্যি খুব সন্দেহজনক. পুনরায় expert দিয়ে এগুলো check করা হোক. তা না হলে ওই মানুষ টির বদ্যোয়া পড়বে.. আল্লাহ্ সহায়
গত ভিডিও দেখেই বলেছিলাম যে লোক ফার্সিতে নিজের নাম সিগন্যাচার করে, সে অবশ্যই ফার্সি জানে। তাছাড়া সে পড়েছে মাদ্রাসায়। পূর্বে বা এখনো মাদ্রাসায় ফার্সি পড়ানো হয়। সো, কাগজ পত্র যা কিছু দেখানো হয়েছে, সবই তার নিজের বা তারই মত কোন ফ্রডের লেখা। আর শেষে ফোনালাপ শুনলে বুঝা যায়, সে মেনে নিয়েছে কারণ সত্যটা সে নিজেই জানে।
ভাই আমার সন্দেহ হইলো যে কিছু একটা তো ভুল হচ্ছে। বিশেষ করে ফারসি লেখা টার বিষয় টা একটু ভেবে দেখলেই বুঝবেন। সে বললো যে মোটামুটি ফার্সি পারে তাকে আনা হয়েছে কিন্তু এখনে এসে তো সে পুরো অভিজ্ঞ ভাষা বিদের পরিচয় দিলেন । নাহ যত আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় ছিলাম তা পুরন হলো না। এটা নিয়ে আরো পরিক্ষা করা হউক এই কামনাই করছি। ধন্যবাদ সুমন ভাই কে
08:38 যে লোক দাবী করে যে তার কাছে নাকি ইমাম হূসেইন রাঃ মাথার চুল আছে তার চেয়ে বড় ভণ্ড আর কে হতে পারে? ঐ ভাবেই ভণ্ডরা নিজের মিথ্যাচার কে ঢাকার জন্য ধর্ম কে ব্যাবহার করে।
@@jonayedsanzid247 আবেগে বসে বললেও মিথ্যা কথা বলা টা কি উচিত বলুন? উনি একজন মসজিদের ইমাম। উনি কেন মিথ্যা বলবে? পপুলার হওয়ার জন্য নিশ্চয়ই? যে একবার মিথ্যা বলতে পারে সে হাজার বার বলতে পারে।
@@marbodialam60 দাদা, এখন আমরা যেই যুগে বাস করছি একে বলে কালযুগ। এই কালযুগে পাপ চারপাশে ছড়িয়ে পড়েছে। টাকা, খ্যাতি, সুনাম, ক্ষমতার লোভে সব মানুষেই পাপ করছে, সব মানুষেই প্রভাবিত হচ্ছে। তাহলে ইমাম ই বা বাদ যাবে কেন? ইমাম ও ত মানুষ, কোন ফেরেশতা ত নয়? মানুষ পাপের পুতুল। মানুষ দ্বারা পাপ হবেই। কিন্তু তার মানে সব ইমাম খারাপ এ কথা ঠিক নয়। যারা খারাপ তারা খারাপ, যারা ভালো তারা ভালো। খারাপ আর ভালো মিলিয়ে ই পৃথিবী। যেই ইমাম প্রকৃত ভাবে আল্লাহ কে ভালোবাসবে সে সর্বদা পাপ কাজ থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবে। কিন্তু এই কালযুগে ভন্ড লোকের সংখ্যা টাই একটু বেশি, হোক সে ইমাম, পুরোহিত, বা সাধারণ মানুষ।
অসম্ভব কাজকে সম্ভব করার দায়িত্ব নিলেন এবং সুন্দর ভাবে সুমন ভাই আপনি তা শেষ ও করলেন।। ধন্যবাদ আপনা কে সুমন ভাই।। আরও সুন্দর সুন্দর ইতিহাস দেখার অপেক্ষায় রইলাম 🇧🇩🙂
ইউটিউব ব্যবহার করে বেশি ভাগ স্বল্প শিক্ষিতরা। তাই তাদের মন্তব্য গুলোও সেই ভাবেই হয়েছে। ফেসবুকে তো এ ভিডিওর অনেক সমালোচনা দেখেছি।নিজেদের মনগড়া মন্তব্য দিয়ে একজন মানুষকে ভুয়া প্রমাণ করা কি ঠিক? এটা একটা ভাইরাল বিষয়, তাই যেনতেন কথা বলে ভুয়া প্রমাণ করে ফেসবুক ইউটিউব থেকে টাকা কামানোর ধান্ধা কতটুকু যৌক্তিক? সরকারী যে লোক গুলো দেখলাম তাদের চেহারা চিন্তাধারা দেখলেই বুঝা যায় তারা খায় আর ঘুমায় - কোন দিনও জ্ঞান পিপাসা বিশেষজ্ঞ হতে পারে না। এ ভিডিওতে বলা হচ্ছে দলিল দাস্তাবেজ ভুয়া, এমনকি তলবারিও ভুয়া। আর তদন্তকারী বিশেষ অজ্ঞরা চোখে দেখে বলে দিলো। তলবারির চম্বুকে না কি সাল লেখা আছে। কোন সাল লেখা আছে বলা হয়নি। বলেছে ৩০/৪০ বছর আগের। যদি এ বিশেষ অজ্ঞরা ফার্সি জানতো তাহলে জাতিকে ফার্সিতে কি লেখা আছে পড়ে শুনাতো। আসলে এ ভাবে অনুমান নির্ভর হয়ে কাউকে মিথ্যা বলা কি উচিত? আমার অভিযোগ মাহাদী দৌল্লাহর বিরুদ্ধে নয় এই তথাকথিত বিশেষ অজ্ঞদের বিরুদ্ধে। কারণ কাউকে ভুয়া প্রমাণের জন্য যথেষ্ট যোগ্যতা আপনাদের নেই। বাংলাদেশে না কি ফার্সি বিশেষজ্ঞ ও আছে? যদি যাকে পন্ডিগিরি না করে জাতির কাছে সকল দলিল দস্তাবেজ আপলোড দেন। এবং সব হাবিজাবি ফার্সি লেখার অনুবাদ করেও দেখান। যাদের কোন কিছুতে কৌতুহল থাকে না, তাদেরকেই মূর্খ বলা হয়। শুধু পড়ালেখা করলে শিক্ষিত হয় না
খুব ভালো লাগলো এই টপিকের সাথে সম্পর্কিত সবকটি ভিডিও দেখেছি। তবে খুব জানতে ইচ্ছে করে আসলেই, এই সব কাগজে কি লেখা ছিলো।। ফার্সি লেখা গুলা ট্রান্সলেট করার মত কোন ব্যক্তি বা প্রযুক্তি থাকলে হয়তো আরো সুবিধা হতো।।
আমার মতে প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে আরেকটু ভালোভাবে গবেষণা প্রয়োজন ছিলো, শুধুমাত্র চোখের দেখাতেই নাকচ করে দেওয়াটা কেমন অদ্ভুত লাগলো। তাছাড়া জিনিসগুলো নবাবের না হলে এগুলো কার বা লোকটি নিজে লিখে থাকলে কি লেখা আছে সেটাও জানা জরুরি।
আমার ধারনা ছিলো, দুই একটা জিনিস হয়তো আসল হবে। কিছু জিনিস যে ওই আমলের না তা বোঝাই যাচ্ছে। তবে দুই একটা স্টাম্প সিরাজের আমলের না হলেও একটু পুরাতন হবে। যাই হোক, হয়তো উনি নিজে ভাবছেন এগুলা অনেক পুরাতন কিছু কিন্তু ঘটনা তেমন না। তার আগের প্রজন্ম হয়তো এইগুলা সিরাজের অভিনয় করে যাত্রাপালায় দেখাতো। হয়তো উনি ছোটবেলায় পেয়েছেন এগুলা। পরে ক্লিয়ারলি না বুঝেই দাবি করছেন।
একজন নবাবের বংশধরের কথা বলার ভাষা তো এমন হওয়ার কথা না। আমরা পূর্বেও অনেক নবাব বংশের ব্যাক্তিদের কথা শুনছি উনাদের সবার কথা মাজে নবাবি একটা ভাবে ছিলো। কিন্তু এই মুরব্বির কথায় নবাব তো দূরে থাক স্থানীয় একজন প্রভাবশালীর ব্যাক্তির মতোও ভাব আসলো না।
08:38 যে লোক দাবী করে যে তার কাছে নাকি ইমাম হূসেইন রাঃ মাথার চুল আছে তার চেয়ে বড় ভণ্ড আর কে হতে পারে? ঐ ভাবেই ভণ্ডরা নিজের মিথ্যাচার কে ঢাকার জন্য ধর্ম কে ব্যাবহার করে।
@@যমদূত একদম ঠিক কথা । তার উপর ওই লোক একজন মাদ্রাসার শিক্ষক । যিনি এত বছর যাবৎ ওই এলাকায় সত্যবাদী এবং নবাবের বংশধর বলে নিজের ভিত্তি স্থাপন করেছেন । সেখানে ওই লোকের বিপরীতে কিছু বললে সহজেই এলাকার কিছু লোকজনকে খেপিয়ে তোলা সহজ ছিল ওই বৃদ্ধের পক্ষে ।
ইউটিউব ব্যবহার করে বেশি ভাগ স্বল্প শিক্ষিতরা। তাই তাদের মন্তব্য গুলোও সেই ভাবেই হয়েছে। ফেসবুকে তো এ ভিডিওর অনেক সমালোচনা দেখেছি।নিজেদের মনগড়া মন্তব্য দিয়ে একজন মানুষকে ভুয়া প্রমাণ করা কি ঠিক? এটা একটা ভাইরাল বিষয়, তাই যেনতেন কথা বলে ভুয়া প্রমাণ করে ফেসবুক ইউটিউব থেকে টাকা কামানোর ধান্ধা কতটুকু যৌক্তিক? সরকারী যে লোক গুলো দেখলাম তাদের চেহারা চিন্তাধারা দেখলেই বুঝা যায় তারা খায় আর ঘুমায় - কোন দিনও জ্ঞান পিপাসা বিশেষজ্ঞ হতে পারে না। এ ভিডিওতে বলা হচ্ছে দলিল দাস্তাবেজ ভুয়া, এমনকি তলবারিও ভুয়া। আর তদন্তকারী বিশেষ অজ্ঞরা চোখে দেখে বলে দিলো। তলবারির চম্বুকে না কি সাল লেখা আছে। কোন সাল লেখা আছে বলা হয়নি। বলেছে ৩০/৪০ বছর আগের। যদি এ বিশেষ অজ্ঞরা ফার্সি জানতো তাহলে জাতিকে ফার্সিতে কি লেখা আছে পড়ে শুনাতো। আসলে এ ভাবে অনুমান নির্ভর হয়ে কাউকে মিথ্যা বলা কি উচিত? আমার অভিযোগ মাহাদী দৌল্লাহর বিরুদ্ধে নয় এই তথাকথিত বিশেষ অজ্ঞদের বিরুদ্ধে। কারণ কাউকে ভুয়া প্রমাণের জন্য যথেষ্ট যোগ্যতা আপনাদের নেই। বাংলাদেশে না কি ফার্সি বিশেষজ্ঞ ও আছে? যদি যাকে পন্ডিগিরি না করে জাতির কাছে সকল দলিল দস্তাবেজ আপলোড দেন। এবং সব হাবিজাবি ফার্সি লেখার অনুবাদ করেও দেখান। যাদের কোন কিছুতে কৌতুহল থাকে না, তাদেরকেই মূর্খ বলা হয়। শুধু পড়ালেখা করলে শিক্ষিত হয় না
@@mirajulazam803 বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেই কতজন ভাষা বিশেষজ্ঞ আছে,এ ব্যাপারে আপনার কোন ধারনাই নাই,সাধারন দর্শকদের ভাষা পড়ে প্রমাণ দিতে হবে যে তারা ফারসি ভাষায় পটু?আসলেই আপনার মত লোকের কমেন্ট পড়ে বোঝা যায় আপনাদের বুদ্ধির দৌড়, বাঙালির এইজন্যই উন্নতি হয় না,খালি চোখেই বোঝা যাচ্ছে জিনিষগুলো ফেক,তার জন্য বৈদেশিক মুদ্রা অপচয় করে সরকারি অর্থ কেন খরচ করবে?এই লোক নিজে হয় প্রতারক অথবা প্রতারণার শিকার,এইরকম হিজিবিজি লেখা বলপেন দিয়ে লেখা হইছে সেটা তো খালি চোখেই বোঝা যায় আর এইরকম যাত্রাপালার পোশাক অন্তত কোন রাজা বাদশা পরত না
@@muntakaislam9021 দেখলেই বুঝায় যায় এরা বিশেজ্ঞ নয়। তাদের আচার আচরণ। সরকারি গদিতে বসে মাসে মাসে বেতন নিয়ে তারা দেখে ভুলবাল তথ্য দিয়ে বলে দিল মাহাদী দৌল্লাহ ভুয়া। যদি মাহাদী দৌল্লাহকে ভুয়া প্রমাণ করতে হয়, অবশ্যই আরও তথ্য দেওয়া উচিত ছিল। যারা প্রকৃত বিশেজ্ঞ এবং ইতিহাস নৃতাত্ত্বিকবিদ তাদের তদন্তের যে কোন একটা ভিডিও দেখার অনুরোধ রইল।তখন পার্থাক্যটা বুঝতে পারবেন, কেন আমি কথা গুলো বলতেছি।ইতিহাস দিয়ে ইতিহাস আলোচনা করতে হয়। আমি বলছি না মাহাদী দৌল্লাহ ভুয়া। কিন্তু তাদের ভিডিও ও লেকচার দেখে বুঝলাম যারা বিশেজ্ঞ তাদের অসংখ্য অযোগ্যতা আছে। নিজেদের অযোগ্যতা নিয়ে অন্যকে ভুয়া বলা যায় না।
ভাই শুধু একটা জিনিস বুঝায় দেন, তরবারির হাতল কখনো এতবড় দেখেছেন। মানলাম দেখেছেন কিন্তু একজন নবাবের তরবারির হাতল কাঠের এবং সেখানে কোন কারুকাজ নেই এটা মানা কিভাবে সম্ভব৷ আমার কোরবানির গরু জবাইয়ের ছুরির হাতলও সেইম। আর আগের কালের তরবারির সেইপ ছিল বাকানো এখানে দেখান ছুরিটার সেইপ সস্তা মানের।
সালাউদ্দিন ভাই নবাব সিরাজদৌলা কে নিয়ে প্রথম যে ভিডিওটি বানিয়েছিলেন.. আমি সেই ভিডিওতে বলেছিলাম এই জিনিসগুলো আসলে কোনটাই সত্যি নয় এবং তা আজ প্রমাণিত হলো.. আসল সত্যটা সবার সামনে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুমন ভাই 🙏🙏 এবং অনেক অনেক ভালোবাসা রইল তোমার জন্য love from India 🇮🇳
এগুলো দেখেই বোঝা জায় যে অধিকাংশ জিনিসই ৩০-৪০ বছর বয়স।আর এমনো হতে পারে যে,হয়তো কোন এক যাত্রাপালার পোশাক যেটা দিয়ে হয়তো তার দাদার বাবা পারফর্ম করেছিলেন সিরাজুদ্দৌলা হয়ে।আর মুদ্রার কথা যদি বলেন আমার বয়স ১৮ বছর কিন্তু আমার কাছে ১৯৪৫ সালের পাকিস্তান আমলের কয়েন রয়েছে জার পেছনের কারণ হলো আমার দাদা রেইলওয়ে ইঞ্জিনিয়ার থাকা অবস্থায় উনাদের যে বেতন দেওয়া হতো তা পাকিস্তানি মুদ্রা ছিলো। এভাবেই মুদ্রা হাত বদল হয়ে আসতেই পারে।তারপর যদি কাগজের কথা বলা হয়,সেই সময়ে অতিগুরুত্বপূর্ন দলিল চামড়ায় লেখা হতো জেনো দীর্ঘস্থায়ী হয়।আর কাগজ তো এমনিতেই ১০০ বছর পর খুব বাজে ভাবে নস্ট হয়ে যায়। এবার যদি বলি তরবারির কথা তাহলে একজন নবাবের তরবারী কখনোই এমন জঘন্য হবে না যেটা লড়াই করার উপজুক্ত না।এটা পুরোই একটা পশু জবাই এর ছুরির মতো। জা ময়দানে ব্যাবহার করা অসম্ভব। কেননা সিরাজুদ্দৌলার আগ থেকেও উন্নত ধরনের তরবারী ব্যাবহার হতো। সেগুলোর তুলনায় এই তলোয়ার একজন নবাবের কাছে থাকা একেবারেই বেমানান এবং হাস্যকর। 😂
আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের ছাত্র ছিলাম। তখন বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ এবং প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় মুদ্রা বিশেষজ্ঞ গবেষক শ্রদ্ধেয় ড.আবদুল করিম স্যার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন। মাহদী উদ-দৌলা তাঁকে দিয়েও তো এসব করাতে পারতেন। ঘরের কাছে এমন একজন ইতিহাসের মহীরুহ থাকতে তখন তিনি কোথায় ছিলেন?
আমার মতে আরো আধীকতর তদন্তের প্রয়োজন আছে, কাগজপত্র গুলো সঠিক পরীক্ষার দাবিদার, এত হাল্কা ভাবে কেন উড়িয়ে দেয়া হল, প্রতারণা হলেও তো শাস্তি পেতে হবে। সিরাজ উদ দউলার কততম বংশের দাবিদার উনি কিছুই তো জানানো হয়নি।
সুমন ভাই কে অসংখ্যা ধন্যবাদ এমন অবহেলায় থাকা সত্য ইতিহাস তুলে ধরার জন্য।।
সমালোচনার ঝড় উঠবেই তারচেয়ে বরং কার্বন ডেটিং করে জিনিস গুলোর বয়স নির্ধারণ করে নিলেই সত্যমিথ্যা যাচাই হয়ে যাবে। ২ শতাব্দী ধরে অনেক যত্ন করলে কোন জিনিষ ভালো থাকতেই পারে কিন্তু উপযুক্ত পরীক্ষা নিরক্ষা করে তারপর একটা পর্যায়ে আসা যেতে পারে। আমরাও চাই আমাদের ইতিহাসের ভান্ডার সমৃদ্ধ হোক। ধন্যবাদ।
কার্বন ডেটিং এর যোগ্য নয় এগুলা।
একজন নবাবের পোশাকের মান এর চেয়ে আরো হাজার গুণ উন্নত হবে বলে আমার মনে হয়@tanixbd2187
carbon 14 হবে।
সালাহউদ্দিন সুমন ভাইয়ের সাথে দেখা করতে টাংগাইল থেকে ছুটে গিয়েছিলাম ঢাকার বই মেলায়। আর তিনি যে এতটা আন্তরিকতার সাথে আমার সাথে দেখা করলেন ভাবতে পারিনি।
এবং তার সাথে একটা ভিডিও করেছিলাম
বিজ্ঞানের ছাত্র হিসাবে তাদের যাচাই বাচাই, পরীক্ষা নিরিক্ষা কে ০ দিলাম। এইগুলাকে আবারো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিক্ষা করার অনুরোধ রইলো। বিষয় টা খুব ই গুরুত্বের৷
Hmm right
আমার কাছে মনে হয় এগুলো ৫০-৬০ বছর আগে পাওয়া কোন জমিদারের যন্ত্রপাতি। তিনি এগুলোতে খোদাই করেছে৷ ফারসি নাম ইত্যাদি।
সিরাজউদ্দৌলা এর জিনিস এর দাম রয়েছে বিশ্বব্যাপী। সিরাজের জিনিস থাকলে অনেক আগেই জাদুঘরে চলে যেত। কারন সিরাজের পরাজয়ের মাধ্যমেই সমগ্র ভারতবর্ষ ইংরেজদের হাতে চলে যায়। বিশ্ব ইতিহাসে সিরাজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। জিনিস সত্যি হলে এতোদিনে ইউরোপীয়রা নিয়ে যেত কোটি টাকা দিয়ে। তারা বিশ্বজুড়ে গোয়েন্দা সংস্থা ব্যবহার করে প্রাচীন জিনিস সংগ্রহ করে ইউরোপের বিখ্যাত জাদুঘর গুলোতে রাখে।
Right 100%
যার আক্কল হয় নয় বছরেই হয় আর যার হয় না নব্বই বছরেও হয় না।। সাধারণ গ্যান এ ই এইটা বুঝা যায় এইগুলা সব ভুয়া, তলোয়ার এর রাউন্ড চুম্বক গুলো ছোট সাউন্ড বক্স এর এই ধরণের চুম্বক দিয়ে ছোট বেলায় অনেক খেলেছি। দলিলের উপর কালার প্রিন্ট বা যে কলম দিয়ে লেখা ঐ ধরণের প্রযুক্তি ২৫০ বছর পূর্বে ছিলো না রে বলদা। আর পোশাকে যেই সমস্ত জরির কাজ করা এইগুলো কাপড়ের আধুনিক মেশিন দারা বুনা হইছে যা ঐ সময় ছিলো না।। বলদা কোথাকার। অটো পাস এর ফল এইগুলা। আবার বলে বিজ্ঞান এর ছাত্র 😄😄😄😄
দোনের ছাত্র তুমি 😂😂
পূর্ব পুরুষের কেউ হয়তো যাত্রা পালাতে নবাবের রোল করছিলো আর উনারা বংশ পরম্পরায় এগুলো সত্যি মনে করে আকরে আছেন।
Right you are,,,
swapnabiswas3885 আপনার কথাটা অনেক যৌক্তিক এবং মজার😁😁😁
😢😂বভ@@mohammadrazib6895
ভাই জাত্রা পালায় সাধারাওনত আসল তরবারি ব্যাবহার করেন না হয়তো এটা কোন বাংঙ্গালী যোদ্ধার জিনিসপত্র এভহাভে উনাদের ছলে জাওয়া উচিত হয় নাই অন্য কনো দেশ হলে তদন্ত কএ দেখতো
Kintu ai dolil nd onnanno jinish ki jattra theke paichilo????
অসংখ্য ধন্যবাদ সুমন ভাইকে একটা বড় সত্য এবং সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার জন্য।
অপেক্ষার নোটিফিকেশন! ধন্যবাদ সুমন ভাই।
ফলাফলের অপেক্ষায় ছিলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ সুমন ভাই। মুর্শিদাবাদ থেকে শুভেচ্ছা নেবেন।
কোনরকম ল্যাব পরীক্ষা ছাড়াই সিদ্ধান্ত নেওয়াটা বোকামি
@Me Mahiul Karim mintu Mintu আপনার বাড়ী কোথায়??
Sax
🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉
amaro bari murshidabad a
এই সবগুলো ঢাকায় নিয়ে গবেষণা করা উচিত ছিল কারন এটা আমাদের বাংলার ইতিহাস। অন্যান্য দেশ হলে যেকোনো পুরনো জিনিস কে ভালোভাবে গবেষণা করা হয়।
সিরাজউদ্দৌলার পোশাক কিভাবে হতে পারে,সিরাজউদ্দৌলা কি এত ছোটখাটো মানুষ ছিল,উনি অবশ্যই অনেক সুঠাম দেহের অধিকারী ছিল।
Apni dekhcen
ভাইরে পাগলের সুখ মনে মনে। ধন্যবাদ সুমন ভাই, অকপট সত্য উন্মোচনের জন্য। জানিনা কি কারনে, তবে আমি প্রথম থেকেই সন্দিহান ছিলাম, জিনিষগুলোর অবস্থা এবং তা সংরক্ষনের পদ্ধতি দেখে। ভালো থাকবেন সুমন ভাই, নারিন্দা খ্রীষ্টান কবরস্তান নিয়ে আপনার পর্বগুলো দুর্দান্ত ছিলো।❤️❤️❤️
ছাগলের সুখ যাদুঘরে। ধরলাম এগুলো ভূয়া কিন্তু এ দেশের পুরান আমলের এন্টিক স্পেশালিষ্টরা এতটা দক্ষ না তারা ভালভাবে যাচাই করেনি
@@blackdragonbd5226 ভাই তুমি চেক কর আসল না নকল।
@@reayadahamed6940 তুমি টাকা দাও তাহলে চেক করি
Sumon Miya lok ta khub vala
ঠিক ই বলেছেন,একদম আমার মনের টা বলেছেন
এতকিছুর পরও কিছু কথা থেকে যায়। খালি চোখে দেখে বা কারো হাতের লেখার সাথে মিলিয়েই সব সমস্যার সমাধান করা যায় না। কাগজপত্র গুলোর আরোও পরীক্ষা-নিরিক্ষা করা দরকার ছিল। এমনিতেই সরকারী লোকদের উপর সাধারণ মানুষের বিশ্বাস কম।
ঠিক
Thik
Right
সাধারন জ্ঞান থাকলে নিজেই বুঝে নিতেন এইগুলা নকল। সরকারি লোক লাগতো না।
এত কিছুর পরও মনে হয় কিছু রয়ে গেছে আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে মন নিজেকে বলছে কোনোটাই বিশ্বাস করিস না,
মুর্শিদাবাদ এর লালবাগ থেকে আমি আছি অনেক সুন্দর হয়েছে
Anekdin dhore apekha korchilam.. sumon bhai.. anek anek bhalobasa apnake.. india theke..
ধন্যবাদ জানায় সুমন ভাই কে অসমাপ্ত কাজটা সমাপ্তি করার জন্য
ধন্যবাদ সকল কর্মকর্তা কে যাঁরা এতোদিন ধরে এই কাজটার জন্য সময় দিয়েছেন
হুম
ইউটিউব ব্যবহার করে বেশি ভাগ স্বল্প শিক্ষিতরা। তাই তাদের মন্তব্য গুলোও সেই ভাবেই হয়েছে। ফেসবুকে তো এ ভিডিওর অনেক সমালোচনা দেখেছি।নিজেদের মনগড়া মন্তব্য দিয়ে একজন মানুষকে ভুয়া প্রমাণ করা কি ঠিক? এটা একটা ভাইরাল বিষয়, তাই যেনতেন কথা বলে ভুয়া প্রমাণ করে ফেসবুক ইউটিউব থেকে টাকা কামানোর ধান্ধা কতটুকু যৌক্তিক? সরকারী যে লোক গুলো দেখলাম তাদের চেহারা চিন্তাধারা দেখলেই বুঝা যায় তারা খায় আর ঘুমায় - কোন দিনও জ্ঞান পিপাসা বিশেষজ্ঞ হতে পারে না। এ ভিডিওতে বলা হচ্ছে দলিল দাস্তাবেজ ভুয়া, এমনকি তলবারিও ভুয়া। আর তদন্তকারী বিশেষ অজ্ঞরা চোখে দেখে বলে দিলো। তলবারির চম্বুকে না কি সাল লেখা আছে। কোন সাল লেখা আছে বলা হয়নি। বলেছে ৩০/৪০ বছর আগের। যদি এ বিশেষ অজ্ঞরা ফার্সি জানতো তাহলে জাতিকে ফার্সিতে কি লেখা আছে পড়ে শুনাতো। আসলে এ ভাবে অনুমান নির্ভর হয়ে কাউকে মিথ্যা বলা কি উচিত? আমার অভিযোগ মাহাদী দৌল্লাহর বিরুদ্ধে নয় এই তথাকথিত বিশেষ অজ্ঞদের বিরুদ্ধে। কারণ কাউকে ভুয়া প্রমাণের জন্য যথেষ্ট যোগ্যতা আপনাদের নেই। বাংলাদেশে না কি ফার্সি বিশেষজ্ঞ ও আছে? যদি যাকে পন্ডিগিরি না করে জাতির কাছে সকল দলিল দস্তাবেজ আপলোড দেন। এবং সব হাবিজাবি ফার্সি লেখার অনুবাদ করেও দেখান। যাদের কোন কিছুতে কৌতুহল থাকে না, তাদেরকেই মূর্খ বলা হয়। শুধু পড়ালেখা করলে শিক্ষিত হয় না
👍
শেষটা দেখার জন্য অনেক দিন ধরেই অপেক্ষায় ছিলাম। ধন্যবাদ সুমন ভাই ❤️
Amioo
Ami o....
আমিও,,,তবে আমার সন্দেহ ই সত্য মনে হচ্ছে
আমি ও
Ata Amon o hote pare nabab Siraj dullah dress gulo tar kase kew dise. Dress thaklei je nabab siraj dullar bangsodor hobe amon ki proof
আমার প্রথম থেকেই সন্দেহ ছিল এগুলো আসল কিনা।কারণ এগুলো দেখে এতটা পুরানো মনে হয়নি।সর্বোচ্চ চল্লিশ পঞ্চাশ বছরের পুরোনো মনে হয়েছে।এছাড়া জামাটা যখন মাহাদি উদ দৌলা পড়েছিল তখন একেবারে গায়ে গায়ে এটে গিয়েছিল যা কখনো সম্ভব না।কারণ সিরাজ উদ দৌলা অনেক লম্বা মানুষ ছিলেন।যদি এটা নবাবেরই হত তাহলে জামাটা আরও ঢিলা ঢালা আলখাল্লার মত দেখাত।কাগজ পত্র গুলো ও এত পুরাতন মনে হয়নি।জুতাটাও নতুন নতুন ছিল।দেখার মত চোখ আর বোঝার মত মাথা থাকলে এত বিশেষজ্ঞ হতে হয় না।তাতে আমি ওকে প্রতারক বলতে চাই না।কারণ এমন ও হতে পারে তার বাপ দাদারাই গুজব বানিয়ে প্রতারণা করত।বংশ পরম্পরায় তিনি তার বাপের কাছে যা শুনেছেন তাই বলেছেন।
ঠিক
Apni to onek chalak
সিরাজ উদ দৌলা পৌনে সাত ফুঁট লম্বা ছিলেন
100% thik.
Exacty. আপনার মতামতের সাথে আমার মতামত মিলে গেছে।
জানতাম এমটাই হবে।তার পরেও অপেক্ষায় ছিলাম শেষটা দেখার জন্যে।ধন্যবাদ সুমন ভাঈ
আলহামদুলিল্লাহ দেরি হলেও, জিনিসগুলি যে শেষ পর্যন্ত উদ্ধার হয়েছে এটাই খুশি,
নবাব সিরাজউদ্দৌলার শেষ স্মৃতি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখে দিন, একজন বীরের স্মৃতি
😄😄😄🤣🤣
নকল
ধন্যবাদ সুমন ভাই। ❤️ বাংলার ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে যেভাবে ঘাটাঘাটি করেন অনেক অনেক ভালো লাগে। 😍এগিয়ে যান ভাই অনেক দূর। ❤️❤️
ইউটিউব ব্যবহার করে বেশি ভাগ স্বল্প শিক্ষিতরা। তাই তাদের মন্তব্য গুলোও সেই ভাবেই হয়েছে। ফেসবুকে তো এ ভিডিওর অনেক সমালোচনা দেখেছি।নিজেদের মনগড়া মন্তব্য দিয়ে একজন মানুষকে ভুয়া প্রমাণ করা কি ঠিক? এটা একটা ভাইরাল বিষয়, তাই যেনতেন কথা বলে ভুয়া প্রমাণ করে ফেসবুক ইউটিউব থেকে টাকা কামানোর ধান্ধা কতটুকু যৌক্তিক? সরকারী যে লোক গুলো দেখলাম তাদের চেহারা চিন্তাধারা দেখলেই বুঝা যায় তারা খায় আর ঘুমায় - কোন দিনও জ্ঞান পিপাসা বিশেষজ্ঞ হতে পারে না। এ ভিডিওতে বলা হচ্ছে দলিল দাস্তাবেজ ভুয়া, এমনকি তলবারিও ভুয়া। আর তদন্তকারী বিশেষ অজ্ঞরা চোখে দেখে বলে দিলো। তলবারির চম্বুকে না কি সাল লেখা আছে। কোন সাল লেখা আছে বলা হয়নি। বলেছে ৩০/৪০ বছর আগের। যদি এ বিশেষ অজ্ঞরা ফার্সি জানতো তাহলে জাতিকে ফার্সিতে কি লেখা আছে পড়ে শুনাতো। আসলে এ ভাবে অনুমান নির্ভর হয়ে কাউকে মিথ্যা বলা কি উচিত? আমার অভিযোগ মাহাদী দৌল্লাহর বিরুদ্ধে নয় এই তথাকথিত বিশেষ অজ্ঞদের বিরুদ্ধে। কারণ কাউকে ভুয়া প্রমাণের জন্য যথেষ্ট যোগ্যতা আপনাদের নেই। বাংলাদেশে না কি ফার্সি বিশেষজ্ঞ ও আছে? যদি যাকে পন্ডিগিরি না করে জাতির কাছে সকল দলিল দস্তাবেজ আপলোড দেন। এবং সব হাবিজাবি ফার্সি লেখার অনুবাদ করেও দেখান। যাদের কোন কিছুতে কৌতুহল থাকে না, তাদেরকেই মূর্খ বলা হয়। শুধু পড়ালেখা করলে শিক্ষিত হয় না
@@mirajulazam803 মনের কথা গুলো বলছেন এইভাবে কি গবেষণা করে নাকি এরা গবেষণার গ ই জানে না
এটা হতে পারে মিথ্যা, কিন্তু উনারাও এতো টা অভিজ্ঞ নয় যে, হাতিয়ে, খালি চোখে এভাবে ফয়সালা দিয়ে দিতে পারেন।
যেহেতু এটা এতো বড় একটা পর্যায়ে পৌছে গেছে, এটার বৈজ্ঞানিকভাবে আধুনিক যন্ত্রপাতির মাধ্যমে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ফয়সালা দেওয়ার দরকার ছিল বলে আমি মনে করি। এতে একজন এর মান সম্মান টাও জড়িত।
Apni thik bolechen vai
মাল পানি চাহিদা মত পায় নাই মনে হয়
copy korlam
@@abryan8117 আমারও তাই মনে হয়
উনারা স্পষ্ট ভাবেই বলেছে এগুলো তেমন কিছুই না। যদি হতো তাহলে অবশ্যই ল্যাবে নিতো!
সুমন ভাই আপনি অনেক প্রফেশনাল। আপনার প্রতি ভালোবাসা ও দোয়া থাকবে।এভাবে সত্য ঘটনা তুলে ধরবেন।❤️❤️❤️❤️
আপনাকে ধন্যবাদ সত্য আমাদের মাঝে তুলে দরার জন্য।
উনাদেকে আল্লাহ জান্নাতুল ফেরদৌস নচিব করেন উনারা মোসলমান গড়ার সৈনিক নবাব সিরাজুদ্দৌলার ❤❤❤❤।
অনেক অপেক্ষায় ছিলাম তবে শেষ টা দেখে মন খারাপ হলো, কারন আমরা বাঙালিরা বেশি আশাবাদী হয়ে থাকি। Love you ❤️ সুমন ভাই
১ম কমেন্ট করলাম,,,উনাকে সাহায্য করা হোক,,ধন্যবাদ সুমন ভাই
সুমন দাদা 🇮🇳🇮🇳🇮🇳 থেকে আমি,,,,, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, গত ৪/৫ মাস ধরে অপেক্ষায় ছিলাম, যাক অবশেষে একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম, ভালো থাকবেন, আপনার আরও নতুন কিছু ঐতিহাসিক তথ্য পাওয়ার জন্য অপেক্ষায় রইলাম 🥰🥰🥰🥰🥰
তিনি হতে পারে পাগল যা নবাবের প্রতি আহ্বান
শেষটা দেখার অপেক্ষায় ছিলাম অনেক অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ ❤️❤️
আমার কাছে মনে হয় তাকে আরেকটা সুযোগ দেওয়া উচিত যাতে আরো গবেশনা করে সময় নিয়ে ফলাফলটা দিতে।
অনেকদিন ধরে এর শেষের অপেক্ষা করছি। কিন্তু শেষটা এমন হবে আশা করিনি😞😞 আমি চাই প্রযুক্তির মাধ্যমে এগুলো শনাক্ত করা হোক আসল নাকি নকল।
08:38 যে লোক দাবী করে যে তার কাছে নাকি ইমাম হূসেইন রাঃ মাথার চুল আছে তার চেয়ে বড় ভণ্ড আর কে হতে পারে? ঐ ভাবেই ভণ্ডরা নিজের মিথ্যাচার কে ঢাকার জন্য ধর্ম কে ব্যাবহার করে।
Right
@@namurofgod3293 ঠিক বললেন
Amio cai
Dada jinis gulo dekheo bujhte paren ni je egulo oto purono hotei parena
সত্যি বলতে কি আমি খুব খুশি হয়েছি জিনিসগুলি গিয়ে উদ্ধার হয়েছে এবং ভালোভাবে সংরক্ষণ হবে এবং আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম দেখতে পাবে একজন বীরের স্মৃতিগুলি
Apni bakkor kon gean nai
তাকিয়েছিলাম আমি অনেক দিন ধরে,সত্য টা জানানোর জন্য ধন্যবাদ সুমন ভাই।পলাশী নদিয়া, পশ্চিম বংগো।ভারত
আপনাকে ধন্যবাদ। এই বিষয় টি নিয়ে ভালো ভাবে তদন্ত করার জন্য
😕😕😕😕😕
ধন্যবাদ সুমন ভাই। আপনাকে আর আপনার চ্যানেলের জন্য অনেক শুভকামনা। ❤️
ভাই বাংলাদেশের বর্তমান যারা সরকারী কর্মকর্তা আছে, তাদের প্রতি আমরা সাধারন জনগন ভরসা বা বিশ্বাস রাখতে পারিনা।
খালেদা জিয়ার তিন টা জন্ম তারিখ এই বিষয়ে অনেক গবেষণা করে তারপর প্রমাণ করতে হবে উনি তিন বার জনমিয়াছেন ।
@@muneerkhan3354 মুজিবের পূর্বপুরুষেরা ইরাক থেকে মুনির নামের একজনের ঘরের মেয়েদের পিছন মারতে এসেছিল, এর প্রমাণ আছে? 🤔
এটা কোন কথা হলো, জাদুঘর থেকে যারা গিয়েছেন তারা নাকি ফারসি ভাষা মোটামুটি জানেন, বিষয়টা একটু দূর্বল হয়েছে এখানেই।
আর দলিল দস্তাবেজ কত বছর আগে লেখা হয়েছে সেটা পরীক্ষা করলেই তো হয়। বিষয়টা ভালো করে পরীক্ষা নীরিক্ষার আবেদন রইলো।
@@muneerkhan3354 hahaha...😁🤣
ঠিক
অসংখ্য ধন্যবাদ
Regardless of the conclusion, I hope no one hurt the old man. And thank you for following up on the story, we all can move onto the next story :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।সত্য উদ্ধারের জন্য ।আপনার এই সব দুরদান্ত কাজ আমাদের খুব ভালো লাগে💖💐💖
আসলে তার সংগ্রহীত পোষাক, জুতা, তরবারি সব কিছুই অত্যন্ত সস্তা লেগেছে আমার কাছে। একজন নবাবের ব্যবহৃত জিনিস পত্র এতো সস্তা হবে তা কখনোই মাথায় আসে না।
@Gamer 👻 সঠিক কথা
Yes , the clothing worn by would been made fine slik and muslin of that time not some rag clothing as shown ! Fake.
আমি অবাক হয়ে গেলাম জুতো থেকে জামা সব ওনার মাপে!
Asole ogula aj theke 40/50 year aga jatra palar dress
Uni akjon aabeg tarito Rajakar
অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই। এতোদিন অপেক্ষায় ছিলাম অবশেষে আসল সত্য বেরিয়ে এলো। আমাদের মুর্শিদাবাদ জেলার মানস দাদা ( মানস বাংলা ইউটিউব চ্যানেল ) কে অনুরোধ করছি এই বিষয় টি নিয়ে কিছু বলার বা ভিডিও করার জন্য। মুর্শিদাবাদ থেকে। ♥️♥️
এটার অপেক্ষায় ছিলাম স্যার
Dada india theke apnar vedio dekhi, khub valo lage❤❤❤
আমার মতে এগুলো ফরেনসিক পরীক্ষার মাধ্যমে আসল তথ্য বের করা যেতো, কেননা সব কিছু সব সময় খালি চোখে সব কিছু বুঝা যায় না!!
বলদেরা না বুঝলেও বিশেষজ্ঞরা খালি চোখেও অনেক কিছু বুঝে। নবাবেরা ইংরেজি তারিখ বসানো তরবারি নিয়ে নিশ্চয়ই যুদ্ধ করবে না।
এমবিবিএস ডাক্তারের কাছে ক্যান্সার / জটিল কোনো রোগী গেলে আধুনিক ল্যাবে তার পরীক্ষা করা লাগে কিন্তু কেউ যদি জ্বর, সর্দির মত ছোট বিষয় নিয়ে এমবিবিএস ডাক্তারের কাছে যায় তবে কি তার জন্য বড় পরীক্ষার প্রয়োজন !!!
Hmm
@@যমদূত right
@@jollyroger6411 kono mbbs ar kaca tara dakaini
আগেই মন্তব্য করেছিলাম এসব সত্য নয় কারণ ইতিহাসে পরাজিত কোন নবাব, রাজা, সম্রাট, বীর যোদ্ধা, কিংবা কোন ধর্ম যাজকের এতো সব কিছু পর্যায়ক্রমে সংরক্ষিত থাকা বাস্তব সম্মত নয়...
আমিও তাই মনেকরি ! কিন্তু সাইন্টিফিক টেস্ট ছাড়া কনক্লুসন কিভাবে আসে !
@@wriimonmir right vai
@@wriimonmir 9ruu9999rrrrrrrrrr
BHAI Tui amar buk a ay
@@wriimonmir আপনি কি ভিডিওটা পুরো দেখেছেন ওখানে কি বলা হয়েছে, সেখানে স্পষ্ট ধরা পড়েছে চুম্বক গুলা তোরবাড়িতে লাগানো সেটা মাত্র 40 বছর আগের পুরোনো তাহলে কিভাবে হয় এটা সিরাজউদ্দৌলার , ভাই মাথা ঘাটাল আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিবেচনা করবেন না
অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে প্রকৃত সত্য উদঘাটন করার জন্য। নবাব সিরাজউদ্দাল ব্যবহৃত সব জিনিসের কিছু আছে হাজারদুয়ারীতে ও কলকাতার ভিক্টোরিয়ায়লে। তবে এগুলোর ঐতিহাসিক মুল্য এত বেশি যে অধিকাংশ সময়ে লোকচক্ষুর আড়ালে থাকে। বিশেষ বিশেষ কোন অনুষ্ঠানে বারা হয় বলে শুনেছি।
বাঙালির আবেগ বেশী। সহজেই বিশ্বাস করে ফেলে
মোঘল দেত বেশির ভাগ জিনিস ঢাকাতে আছে, তাদের বংশধররা সব ঢাকাতেই
Thik bolachan
কনফিডেন্স আছে বলেই ওনি এই গুলো দেখিয়েছেন পরীক্ষা হাতে করা হয় এরি নাম সোনার বাংলা
আল্লাহ শ্রেষ্ঠ ইসলাম শ্রেষ্ঠ ধর্ম
Protek ta dhormoi shestha.Apni je sechular na atai tar proman
প্রতারণার কিছু নাই। সত্ত মিথ্যা যাচাই বা জানার ছিল। সেটা হয়ে গেছে।
উনার বংশের লোকজন উনাকে দিছে তাই অনাকে প্রতারণার দোষ দেয়ার দরকার পরে বলে আমি মনে করিনা।
একমত
ঠিক
সহমত
Thek bola6an
Kano tomar jat bhai bole .. sala chitting baj ... salake janto kobore dea daoa hok
অধীর অপেক্ষায় ছিলাম শেষটা জানার জন্য। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সত্য তুলে ধরার জন্য।
তলয়ারটি দেখে আমার আগেই সন্দেহ হয়েছিল, একটি রাজকিয় তলোয়ার এতো নিম্ন মানের কেমনে হয়।
আমি সব কিছু মানতে রাজি ছিলাম কিন্তু তরুয়ালের বিষয় মানতে রাজি ছিলাম না কারণ এত বড় ব্যক্তির তরুয়াল এত সাধারণ কোন ভাবেই মেনে নিতে রাজি ছিলাম না।
@@SayfHussain এই তলোয়ার টি পাঠা কিংবা গরু জবাই করা তলয়ার হবে মে বি, এটা কখনোই সিরাজ এর তলয়ার হবে না।
@@mdshahinreza8927 সেই...আর নবাব নিশ্চই ওইরকম চকমকে জামাও পড়তেন না 🙄। আমার তো প্রথম থেকেই সন্দেহ ছিলো। 50বছর আগেকার কাগজপত্র ঠিকমত সামলে রাখা যায় না, আর উনি কিনা 200 বছর আগেকার নবাব সই করা কাগজপত্র বিনা কোনো সঠিক সংরক্ষন পদ্ধতি তে রেখে দিয়েছেন!! ব্যাপারটা কেমন অবাস্তব না?
Jamakapor gulo dekhei mone hocchilo jatrapalar
সিনেমার তলোয়ার আর বাস্তবের তলোয়ার এক না
ইনি যে জামা কাপড় গুলো দেখালেন সেই গুলো থেকে আমার ছোট বেলার জামা গুলো এর থেকে বেশী পুরনো লাগে।।। 😁😁
Very Informative video.
আমার মনে হয় উনি প্রতারণা না করলেও।। হয়তো উনার আগে যারা দিয়েছে উনাকে তারা হয়তো সঠিক টা পায়নি।।। হতেও ও পারে
Ak dam thik vai
Hmm
অধিক আগ্রহে অপেক্ষায় ছিলাম । কমিটির সিদ্ধান্ত মন খারাপ করিয়ে দিলেন😢
ধন্যবাদ।
আসাম থেকে
আমর ও মনটা খারাপ হয়ে গেলো ☹️
😫😫😪
😔😔
ইউটিউব ব্যবহার করে বেশি ভাগ স্বল্প শিক্ষিতরা। তাই তাদের মন্তব্য গুলোও সেই ভাবেই হয়েছে। ফেসবুকে তো এ ভিডিওর অনেক সমালোচনা দেখেছি।নিজেদের মনগড়া মন্তব্য দিয়ে একজন মানুষকে ভুয়া প্রমাণ করা কি ঠিক? এটা একটা ভাইরাল বিষয়, তাই যেনতেন কথা বলে ভুয়া প্রমাণ করে ফেসবুক ইউটিউব থেকে টাকা কামানোর ধান্ধা কতটুকু যৌক্তিক? সরকারী যে লোক গুলো দেখলাম তাদের চেহারা চিন্তাধারা দেখলেই বুঝা যায় তারা খায় আর ঘুমায় - কোন দিনও জ্ঞান পিপাসা বিশেষজ্ঞ হতে পারে না। এ ভিডিওতে বলা হচ্ছে দলিল দাস্তাবেজ ভুয়া, এমনকি তলবারিও ভুয়া। আর তদন্তকারী বিশেষ অজ্ঞরা চোখে দেখে বলে দিলো। তলবারির চম্বুকে না কি সাল লেখা আছে। কোন সাল লেখা আছে বলা হয়নি। বলেছে ৩০/৪০ বছর আগের। যদি এ বিশেষ অজ্ঞরা ফার্সি জানতো তাহলে জাতিকে ফার্সিতে কি লেখা আছে পড়ে শুনাতো। আসলে এ ভাবে অনুমান নির্ভর হয়ে কাউকে মিথ্যা বলা কি উচিত? আমার অভিযোগ মাহাদী দৌল্লাহর বিরুদ্ধে নয় এই তথাকথিত বিশেষ অজ্ঞদের বিরুদ্ধে। কারণ কাউকে ভুয়া প্রমাণের জন্য যথেষ্ট যোগ্যতা আপনাদের নেই। বাংলাদেশে না কি ফার্সি বিশেষজ্ঞ ও আছে? যদি যাকে পন্ডিগিরি না করে জাতির কাছে সকল দলিল দস্তাবেজ আপলোড দেন। এবং সব হাবিজাবি ফার্সি লেখার অনুবাদ করেও দেখান। যাদের কোন কিছুতে কৌতুহল থাকে না, তাদেরকেই মূর্খ বলা হয়। শুধু পড়ালেখা করলে শিক্ষিত হয় না
Sotti mon ta kharap hoye gelo Siraj Ud Daulla ke niye chinibini korar jonno. Abar Imam saheb...😡
ওনার পুর্ব পুরুষ রা হয়েতো যাত্রাপালায় মানুষ কে এসব দেখাতো। এটাই আসল ঘটনা, এগুলো সত্য হলে উনি এসবে অটুট থাকতেন কিন্ত তিনি তা করেননি, ওনার ফোনে কথা বলাই বুঝা যায়। এগুলো আসলে নকলই🙂
Ekdom sothik kotha bolchen vai
দলিল পেলো কই
@@masudRana-lh7st দলিলে যা লেখা তা সব অর্থহীন কথাবার্তা।
ফারসি ভাষা বিশেষজ্ঞ এমনটাই মত দিয়েছেন
মানলাম কিন্তু এই বুড়ো লোকটি একজন অজপাড়াগাঁয়ে সামান্য ইমাম এত ইতিহাস জানার কথা না আর ফারসি এসব দলিল সাধারনত সব মানুষের কাছে থাকে না
@@NishsongoGrohocharey ভাই ফারসী ভাষার দলিল সবার কাছে থাকে না আমি একজন তালুকদার বংশের ছেলে হয়ে বলছি। আর এ ফারসী ভাষা সবাই জানেনা তবে বর্তমানে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শিখলে আলাদা কথা । এসব সবগুলো অরিজিনাল তা বলছিনা । তবে ফারসী ভাষার দলিল নবাব, জমিদার তালুকদার বংশের লোকদের কাছে রয়েছে। উনার পূর্বপুরুষদের এসব মুদ্রা দলিল যাত্রায় দেখানোর কোন প্রয়োজন নেই মনে করি
প্রথমেই সুমন ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ❤️💙
অতঃপর কিছু কথা
১। আমি কিছুটা দ্বিধা দ্বন্দে পড়ে গেছি।
২। লোকটা এত বড় নাটক করলো কি করে?
৩। লোকটা যদি মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকে তবে তার কিছুটা শাস্তি হলে ভালো হত।
ধন্যবাদ 😇😇
অনেকদিন ধরে ত্রই ভিডিওর অপেক্ষায় ছিলাম ভাই৷তবে সত্যি বলতে শেষ পর্যন্ত অনেকটা কষ্ট লেগেছে৷ফরেনসিক ল্যাবটেষ্ট করানোর জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি৷
R8 bolsen vai
Right
ভাই সিরাজ্জৌদ্দোলার সম্মানের বিষয়। যে কেউ আজে বাজে বললেই তো আর হবে না
Apni mene Nile toh khoti nei baki ra nai ba manlo 😂
এটা বুঝতে নূন্যতম কমন সেন্স লাগে ভাই। বাংলার শেষ নবাবের জিনিস এত কম দামি কিভাবে? আপনি বলতে পারেন পুরনো কিন্তু প্রাচীন রাজাদের ব্যবহৃত জিনিস দেখলেই বুঝবেন
মন টা খারাপ হয়ে গেলো... 🙁😞
এগুলো আসল না নকল একমাত্র উপর আল্লাহ জানেন বাংলাদেশের ফরেন্সিক বিভাগ এর লোকজন দের আমার এখন সন্দেহ হচ্ছে. সত্যি খুব সন্দেহজনক. পুনরায় expert দিয়ে এগুলো check করা হোক. তা না হলে ওই মানুষ টির বদ্যোয়া পড়বে.. আল্লাহ্ সহায়
যাও নিজে পরীক্ষা করো
গত ভিডিও দেখেই বলেছিলাম যে লোক ফার্সিতে নিজের নাম সিগন্যাচার করে, সে অবশ্যই ফার্সি জানে। তাছাড়া সে পড়েছে মাদ্রাসায়। পূর্বে বা এখনো মাদ্রাসায় ফার্সি পড়ানো হয়। সো, কাগজ পত্র যা কিছু দেখানো হয়েছে, সবই তার নিজের বা তারই মত কোন ফ্রডের লেখা।
আর শেষে ফোনালাপ শুনলে বুঝা যায়, সে মেনে নিয়েছে কারণ সত্যটা সে নিজেই জানে।
হুজুর মানুষ তাই প্রথমেই অবিশ্বাস।
❤❤❤❤ অসাধারণ 🎉🎉🎉🎉
ভাই আমার সন্দেহ হইলো যে কিছু একটা তো ভুল হচ্ছে। বিশেষ করে ফারসি লেখা টার বিষয় টা একটু ভেবে দেখলেই বুঝবেন। সে বললো যে মোটামুটি ফার্সি পারে তাকে আনা হয়েছে কিন্তু এখনে এসে তো সে পুরো অভিজ্ঞ ভাষা বিদের পরিচয় দিলেন । নাহ যত আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় ছিলাম তা পুরন হলো না। এটা নিয়ে আরো পরিক্ষা করা হউক এই কামনাই করছি। ধন্যবাদ সুমন ভাই কে
08:38 যে লোক দাবী করে যে তার কাছে নাকি ইমাম হূসেইন রাঃ মাথার চুল আছে তার চেয়ে বড় ভণ্ড আর কে হতে পারে? ঐ ভাবেই ভণ্ডরা নিজের মিথ্যাচার কে ঢাকার জন্য ধর্ম কে ব্যাবহার করে।
@@jonayedsanzid247 আবেগে বসে বললেও মিথ্যা কথা বলা টা কি উচিত বলুন? উনি একজন মসজিদের ইমাম। উনি কেন মিথ্যা বলবে? পপুলার হওয়ার জন্য নিশ্চয়ই? যে একবার মিথ্যা বলতে পারে সে হাজার বার বলতে পারে।
@@namurofgod3293 হুজুর, ইমাম মানেই এক একটা চিটার বাটপার
@@marbodialam60 দাদা, এখন আমরা যেই যুগে বাস করছি একে বলে কালযুগ। এই কালযুগে পাপ চারপাশে ছড়িয়ে পড়েছে। টাকা, খ্যাতি, সুনাম, ক্ষমতার লোভে সব মানুষেই পাপ করছে, সব মানুষেই প্রভাবিত হচ্ছে। তাহলে ইমাম ই বা বাদ যাবে কেন? ইমাম ও ত মানুষ, কোন ফেরেশতা ত নয়? মানুষ পাপের পুতুল। মানুষ দ্বারা পাপ হবেই। কিন্তু তার মানে সব ইমাম খারাপ এ কথা ঠিক নয়। যারা খারাপ তারা খারাপ, যারা ভালো তারা ভালো। খারাপ আর ভালো মিলিয়ে ই পৃথিবী। যেই ইমাম প্রকৃত ভাবে আল্লাহ কে ভালোবাসবে সে সর্বদা পাপ কাজ থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবে। কিন্তু এই কালযুগে ভন্ড লোকের সংখ্যা টাই একটু বেশি, হোক সে ইমাম, পুরোহিত, বা সাধারণ মানুষ।
@@namurofgod3293 হুম ঠিক বলেছেন ভাই
সালাউদ্দিন ভাই আপনার ভিডিও আপেখয ছিলাম ধন্যবাদ জানাই ⚘🇮🇳🌹🇧🇩🌹এই পর্বে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
অসম্ভব কাজকে সম্ভব করার দায়িত্ব নিলেন এবং সুন্দর ভাবে সুমন ভাই আপনি তা শেষ ও করলেন।। ধন্যবাদ আপনা কে সুমন ভাই।। আরও সুন্দর সুন্দর ইতিহাস দেখার অপেক্ষায় রইলাম 🇧🇩🙂
ইউটিউব ব্যবহার করে বেশি ভাগ স্বল্প শিক্ষিতরা। তাই তাদের মন্তব্য গুলোও সেই ভাবেই হয়েছে। ফেসবুকে তো এ ভিডিওর অনেক সমালোচনা দেখেছি।নিজেদের মনগড়া মন্তব্য দিয়ে একজন মানুষকে ভুয়া প্রমাণ করা কি ঠিক? এটা একটা ভাইরাল বিষয়, তাই যেনতেন কথা বলে ভুয়া প্রমাণ করে ফেসবুক ইউটিউব থেকে টাকা কামানোর ধান্ধা কতটুকু যৌক্তিক? সরকারী যে লোক গুলো দেখলাম তাদের চেহারা চিন্তাধারা দেখলেই বুঝা যায় তারা খায় আর ঘুমায় - কোন দিনও জ্ঞান পিপাসা বিশেষজ্ঞ হতে পারে না। এ ভিডিওতে বলা হচ্ছে দলিল দাস্তাবেজ ভুয়া, এমনকি তলবারিও ভুয়া। আর তদন্তকারী বিশেষ অজ্ঞরা চোখে দেখে বলে দিলো। তলবারির চম্বুকে না কি সাল লেখা আছে। কোন সাল লেখা আছে বলা হয়নি। বলেছে ৩০/৪০ বছর আগের। যদি এ বিশেষ অজ্ঞরা ফার্সি জানতো তাহলে জাতিকে ফার্সিতে কি লেখা আছে পড়ে শুনাতো। আসলে এ ভাবে অনুমান নির্ভর হয়ে কাউকে মিথ্যা বলা কি উচিত? আমার অভিযোগ মাহাদী দৌল্লাহর বিরুদ্ধে নয় এই তথাকথিত বিশেষ অজ্ঞদের বিরুদ্ধে। কারণ কাউকে ভুয়া প্রমাণের জন্য যথেষ্ট যোগ্যতা আপনাদের নেই। বাংলাদেশে না কি ফার্সি বিশেষজ্ঞ ও আছে? যদি যাকে পন্ডিগিরি না করে জাতির কাছে সকল দলিল দস্তাবেজ আপলোড দেন। এবং সব হাবিজাবি ফার্সি লেখার অনুবাদ করেও দেখান। যাদের কোন কিছুতে কৌতুহল থাকে না, তাদেরকেই মূর্খ বলা হয়। শুধু পড়ালেখা করলে শিক্ষিত হয় না
আমার নবাব😌❤ love from Murshidabad ❤
onek shundor gobeshona o shundor video. dhonnobad.
খুব ভালো লাগলো এই টপিকের সাথে সম্পর্কিত সবকটি ভিডিও দেখেছি।
তবে খুব জানতে ইচ্ছে করে আসলেই, এই সব কাগজে কি লেখা ছিলো।।
ফার্সি লেখা গুলা ট্রান্সলেট করার মত কোন ব্যক্তি বা প্রযুক্তি থাকলে হয়তো আরো সুবিধা হতো।।
এক জন নবাবের জীবনে এতো নিম্নমানের জিনিস ব্যবহার করে, আমার বিশ্বাস হলো না, নবাবী মানে ব্যাপারিই আলাদা
110%✓✓✓✓✓
@@nilakash3994 তুই তো মিরজাফরের বংশধর
@@nilakash3994 মীর জাফরের রিয়েল বংশধর
@@RaGib890 ভাই আপনার সাথে আমি এক মত
@@RaGib890 মীরজাফর আমার কাকা ত'র সমস্যা কি!💀
আমার মতে প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে আরেকটু ভালোভাবে গবেষণা প্রয়োজন ছিলো, শুধুমাত্র চোখের দেখাতেই নাকচ করে দেওয়াটা কেমন অদ্ভুত লাগলো। তাছাড়া জিনিসগুলো নবাবের না হলে এগুলো কার বা লোকটি নিজে লিখে থাকলে কি লেখা আছে সেটাও জানা জরুরি।
~ ভাই তোমার মতো করে স্বপ্ন দেখা শুরু করলাম।
জানি নাহ কতো দূর যেতে পারবো। সবার জন্য অনেক অনেক ভালবাসা রইল 💖💖💝🥰😘
right sumon vai
ইন্ডিয়া থেকে অনেক ভালোবাসা রইলো দাদা
Alhamdulillah
যাই হোক ওনার জন্য শুভ কামনা৷ যাই হোক ওনি ও একটা গবেষণা কারার মত ব্যাক্তি।
😊
আমার ধারনা ছিলো, দুই একটা জিনিস হয়তো আসল হবে। কিছু জিনিস যে ওই আমলের না তা বোঝাই যাচ্ছে। তবে দুই একটা স্টাম্প সিরাজের আমলের না হলেও একটু পুরাতন হবে। যাই হোক, হয়তো উনি নিজে ভাবছেন এগুলা অনেক পুরাতন কিছু কিন্তু ঘটনা তেমন না। তার আগের প্রজন্ম হয়তো এইগুলা সিরাজের অভিনয় করে যাত্রাপালায় দেখাতো। হয়তো উনি ছোটবেলায় পেয়েছেন এগুলা। পরে ক্লিয়ারলি না বুঝেই দাবি করছেন।
শুরু হওয়া গল্পটার শেষ দেখার অপেক্ষায় ছিলাম।
ধন্যবাদ সুমন ভাই❤️।
প্রথম যেদিন এই নোয়াখালীর চাচার জামা কাপড় গুলো দেখছিলাম তখনই মনে সন্দেহ ছিল এত শত বছর পুরনো জামা কাপড় কিভাবে ভালো থাকতে পারে
Apnake onek donnobad sattita utgatohn korara jonno Oni nowakahlir batfar
সুমন ভাইয়ের ভিডিওগুলো তথ্যবহুল। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।💞💕💖💝🙏🙏🙏🙏
সব কিছু নতুনের মতো থাকলেও, নথিপত্র গুলো কে আসল মনে হয়েছিল। কিন্তু এতো দেখি তাও বানোয়াট। সবই সুমন ভাইয়ের জন্য আজ প্রমানিত হয়ে গেলো। ধন্যবাদ, সুমন ভাই।
একজন নবাবের বংশধরের কথা বলার ভাষা তো এমন হওয়ার কথা না। আমরা পূর্বেও অনেক নবাব বংশের ব্যাক্তিদের কথা শুনছি উনাদের সবার কথা মাজে নবাবি একটা ভাবে ছিলো। কিন্তু এই মুরব্বির কথায় নবাব তো দূরে থাক স্থানীয় একজন প্রভাবশালীর ব্যাক্তির মতোও ভাব আসলো না।
বুইড়া নোয়াখালীর নবাব,তাই তার ব্যবহার এরকম 😆😆😆
#খুব ভালো
অবশ্যই উন্নত প্রযুক্তি নিয়ে যাচাই-বাছাই করা প্রয়োজন।
আজকে আবারও সরকারি কর্মকর্তাদের উপর থেকে বিশ্বাস হারিয়ে গেলো
08:38 যে লোক দাবী করে যে তার কাছে নাকি ইমাম হূসেইন রাঃ মাথার চুল আছে তার চেয়ে বড় ভণ্ড আর কে হতে পারে? ঐ ভাবেই ভণ্ডরা নিজের মিথ্যাচার কে ঢাকার জন্য ধর্ম কে ব্যাবহার করে।
Toloar ta dekechen valo kore??? Ekbar kono Raj bari te jaben dekben je toloar r Rajar posak kemon hoy .... Agulo Puro jatra palar posak
তুই তো বড় আকারের গোয়েন্দা + বিশেষজ্ঞ
তোমার মত লোক বিশ্বাস না করলেই দুনিয়া আরো ভালোভাবে চলবে😮
সরকারি কর্মকর্তাদের নিরবতা/চুপচাপ চলে যাওয়া/গোপন আলাপ এসবের মধ্য কিছু একটা ঘাপলা আছে!
যদি নকলই হয় তাহলে সরাসরি না বলে ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে বলার মানে কি?
একদম ঠিক
Lok ti to mante raji noy tai kono jhamela na kore chole asechen
ধুর মেন্টাল ।
@@যমদূত একদম ঠিক কথা । তার উপর ওই লোক একজন মাদ্রাসার শিক্ষক । যিনি এত বছর যাবৎ ওই এলাকায় সত্যবাদী এবং নবাবের বংশধর বলে নিজের ভিত্তি স্থাপন করেছেন । সেখানে ওই লোকের বিপরীতে কিছু বললে সহজেই এলাকার কিছু লোকজনকে খেপিয়ে তোলা সহজ ছিল ওই বৃদ্ধের পক্ষে ।
তলোয়ার টা দেখে সেদিনই শিওর ছিলাম, এটা আর যাই হোক এটা কোনও রাজার তলোয়ার হতে পারে না।বাঙালি আমরা মিথ্যাটা খুব সহজেই সত্যি মনে করে ফেলি।
ইউটিউব ব্যবহার করে বেশি ভাগ স্বল্প শিক্ষিতরা। তাই তাদের মন্তব্য গুলোও সেই ভাবেই হয়েছে। ফেসবুকে তো এ ভিডিওর অনেক সমালোচনা দেখেছি।নিজেদের মনগড়া মন্তব্য দিয়ে একজন মানুষকে ভুয়া প্রমাণ করা কি ঠিক? এটা একটা ভাইরাল বিষয়, তাই যেনতেন কথা বলে ভুয়া প্রমাণ করে ফেসবুক ইউটিউব থেকে টাকা কামানোর ধান্ধা কতটুকু যৌক্তিক? সরকারী যে লোক গুলো দেখলাম তাদের চেহারা চিন্তাধারা দেখলেই বুঝা যায় তারা খায় আর ঘুমায় - কোন দিনও জ্ঞান পিপাসা বিশেষজ্ঞ হতে পারে না। এ ভিডিওতে বলা হচ্ছে দলিল দাস্তাবেজ ভুয়া, এমনকি তলবারিও ভুয়া। আর তদন্তকারী বিশেষ অজ্ঞরা চোখে দেখে বলে দিলো। তলবারির চম্বুকে না কি সাল লেখা আছে। কোন সাল লেখা আছে বলা হয়নি। বলেছে ৩০/৪০ বছর আগের। যদি এ বিশেষ অজ্ঞরা ফার্সি জানতো তাহলে জাতিকে ফার্সিতে কি লেখা আছে পড়ে শুনাতো। আসলে এ ভাবে অনুমান নির্ভর হয়ে কাউকে মিথ্যা বলা কি উচিত? আমার অভিযোগ মাহাদী দৌল্লাহর বিরুদ্ধে নয় এই তথাকথিত বিশেষ অজ্ঞদের বিরুদ্ধে। কারণ কাউকে ভুয়া প্রমাণের জন্য যথেষ্ট যোগ্যতা আপনাদের নেই। বাংলাদেশে না কি ফার্সি বিশেষজ্ঞ ও আছে? যদি যাকে পন্ডিগিরি না করে জাতির কাছে সকল দলিল দস্তাবেজ আপলোড দেন। এবং সব হাবিজাবি ফার্সি লেখার অনুবাদ করেও দেখান। যাদের কোন কিছুতে কৌতুহল থাকে না, তাদেরকেই মূর্খ বলা হয়। শুধু পড়ালেখা করলে শিক্ষিত হয় না
আমিও এমন টা ভেবেছিলাম, একজন নাবাবের তরবারি এমন হতে পারে না, কাঠের হাতল কেমন যেনো গরু জবাই করা ছুরির হাতলের মতো
@@mirajulazam803 বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেই কতজন ভাষা বিশেষজ্ঞ আছে,এ ব্যাপারে আপনার কোন ধারনাই নাই,সাধারন দর্শকদের ভাষা পড়ে প্রমাণ দিতে হবে যে তারা ফারসি ভাষায় পটু?আসলেই আপনার মত লোকের কমেন্ট পড়ে বোঝা যায় আপনাদের বুদ্ধির দৌড়, বাঙালির এইজন্যই উন্নতি হয় না,খালি চোখেই বোঝা যাচ্ছে জিনিষগুলো ফেক,তার জন্য বৈদেশিক মুদ্রা অপচয় করে সরকারি অর্থ কেন খরচ করবে?এই লোক নিজে হয় প্রতারক অথবা প্রতারণার শিকার,এইরকম হিজিবিজি লেখা বলপেন দিয়ে লেখা হইছে সেটা তো খালি চোখেই বোঝা যায় আর এইরকম যাত্রাপালার পোশাক অন্তত কোন রাজা বাদশা পরত না
@@muntakaislam9021 দেখলেই বুঝায় যায় এরা বিশেজ্ঞ নয়। তাদের আচার আচরণ। সরকারি গদিতে বসে মাসে মাসে বেতন নিয়ে তারা দেখে ভুলবাল তথ্য দিয়ে বলে দিল মাহাদী দৌল্লাহ ভুয়া। যদি মাহাদী দৌল্লাহকে ভুয়া প্রমাণ করতে হয়, অবশ্যই আরও তথ্য দেওয়া উচিত ছিল। যারা প্রকৃত বিশেজ্ঞ এবং ইতিহাস নৃতাত্ত্বিকবিদ তাদের তদন্তের যে কোন একটা ভিডিও দেখার অনুরোধ রইল।তখন পার্থাক্যটা বুঝতে পারবেন, কেন আমি কথা গুলো বলতেছি।ইতিহাস দিয়ে ইতিহাস আলোচনা করতে হয়। আমি বলছি না মাহাদী দৌল্লাহ ভুয়া। কিন্তু তাদের ভিডিও ও লেকচার দেখে বুঝলাম যারা বিশেজ্ঞ তাদের অসংখ্য অযোগ্যতা আছে। নিজেদের অযোগ্যতা নিয়ে অন্যকে ভুয়া বলা যায় না।
@@muntakaislam9021 নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা। সরকারি বেতন নিয়ে, অনেক ফাঁকিবাজি। আর কিছু অশিক্ষিত লোক তাদেরকে বাহ বাহ দিচ্ছে।
নবাব সিরাজুদ্দৌলার যে পোশাক দেখাইলো সেটাতো এম সাইজ বডি মানে চাচার বডি,উনি আগে যাত্রা পালার অভিনয় করতো
ধন্যবাদ সুমন ভাই,বাংলার মালীকদের বংশধর রা কষ্ট করবে কেনো
প্রথম বার বিশ্বাস হয় নাই কিন্তু এখন বিশ্বাস হচ্ছে এটাই আসলেই নবাবের। ভালো মতো পরিক্ষা নিরিক্ষা ছাড়াই কিভাবে এটা প্রমান হয় .
ভাই শুধু একটা জিনিস বুঝায় দেন, তরবারির হাতল কখনো এতবড় দেখেছেন। মানলাম দেখেছেন কিন্তু একজন নবাবের তরবারির হাতল কাঠের এবং সেখানে কোন কারুকাজ নেই এটা মানা কিভাবে সম্ভব৷ আমার কোরবানির গরু জবাইয়ের ছুরির হাতলও সেইম। আর আগের কালের তরবারির সেইপ ছিল বাকানো এখানে দেখান ছুরিটার সেইপ সস্তা মানের।
@@maksudurrahman2835 হ্যা এরকম কিছু কারনেই বিশ্বাস হচ্ছিল না
সালাউদ্দিন ভাই নবাব সিরাজদৌলা কে নিয়ে প্রথম যে ভিডিওটি বানিয়েছিলেন.. আমি সেই ভিডিওতে বলেছিলাম এই জিনিসগুলো আসলে কোনটাই সত্যি নয় এবং তা আজ প্রমাণিত হলো.. আসল সত্যটা সবার সামনে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুমন ভাই 🙏🙏 এবং অনেক অনেক ভালোবাসা রইল তোমার জন্য love from India 🇮🇳
Amio setai bolechilam,
সরকারি কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করতে আসছে, অথচ তারা নিজেরাই জানে তারা কি দেখলো, আর কি ই বা পর্যালোচনা করবে😂😂🙄
এগুলো দেখেই বোঝা জায় যে অধিকাংশ জিনিসই ৩০-৪০ বছর বয়স।আর এমনো হতে পারে যে,হয়তো কোন এক যাত্রাপালার পোশাক যেটা দিয়ে হয়তো তার দাদার বাবা পারফর্ম করেছিলেন সিরাজুদ্দৌলা হয়ে।আর মুদ্রার কথা যদি বলেন আমার বয়স ১৮ বছর কিন্তু আমার কাছে ১৯৪৫ সালের পাকিস্তান আমলের কয়েন রয়েছে জার পেছনের কারণ হলো আমার দাদা রেইলওয়ে ইঞ্জিনিয়ার থাকা অবস্থায় উনাদের যে বেতন দেওয়া হতো তা পাকিস্তানি মুদ্রা ছিলো। এভাবেই মুদ্রা হাত বদল হয়ে আসতেই পারে।তারপর যদি কাগজের কথা বলা হয়,সেই সময়ে অতিগুরুত্বপূর্ন দলিল চামড়ায় লেখা হতো জেনো দীর্ঘস্থায়ী হয়।আর কাগজ তো এমনিতেই ১০০ বছর পর খুব বাজে ভাবে নস্ট হয়ে যায়। এবার যদি বলি তরবারির কথা তাহলে একজন নবাবের তরবারী কখনোই এমন জঘন্য হবে না যেটা লড়াই করার উপজুক্ত না।এটা পুরোই একটা পশু জবাই এর ছুরির মতো। জা ময়দানে ব্যাবহার করা অসম্ভব। কেননা সিরাজুদ্দৌলার আগ থেকেও উন্নত ধরনের তরবারী ব্যাবহার হতো। সেগুলোর তুলনায় এই তলোয়ার একজন নবাবের কাছে থাকা একেবারেই বেমানান এবং হাস্যকর। 😂
আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের ছাত্র ছিলাম। তখন বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ এবং প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় মুদ্রা বিশেষজ্ঞ গবেষক শ্রদ্ধেয় ড.আবদুল করিম স্যার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন। মাহদী উদ-দৌলা তাঁকে দিয়েও তো এসব করাতে পারতেন। ঘরের কাছে এমন একজন ইতিহাসের মহীরুহ থাকতে তখন তিনি কোথায় ছিলেন?
ধন্যবাদ সুমন ভাই, সুন্দর একটা সত্য তুলে ধরার জন্য
সুমন ভাই কে ধন্যবাদ সত্যি তুলে ধরার জন্য, চাচার কথা বার্তা তে আসলে সন্দেহ মনে হয়েছিল, আরো ইতিহাস নিয়ে ভিডিও করবেন, ধন্যবাদ আপনাকে
আমার মতে আরো আধীকতর তদন্তের প্রয়োজন আছে, কাগজপত্র গুলো সঠিক পরীক্ষার দাবিদার, এত হাল্কা ভাবে কেন উড়িয়ে দেয়া হল, প্রতারণা হলেও তো শাস্তি পেতে হবে। সিরাজ উদ দউলার কততম বংশের দাবিদার উনি কিছুই তো জানানো হয়নি।
প্রথম দিকেই আমার সন্দেহ লাগছিল 😁😁😁😁😁😁😁😁😁😁😁
Great job bro
ধন্যবাদ সুমন ভাই সত্য উন্মোচন করার জন্য
এই সরকারি কর্মকর্তাদের বিহেভিয়ার সন্দেহজনক মনে হচ্ছে।🙂
কেন সন্দেহ জনক ? ওনাদের কি স্বার্থ ?